শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৯

সঙ্গীবিহীন অন্ধকারে

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
সঙ্গীবিহীন অন্ধকারে

মি. লুই প্যাট্রিক, ফরাসি দেশ থেকে কর্মসূত্রে বাংলাদেশে এসেছিলেন। এই শতকের প্রথম দিকে। বিশেষজ্ঞ হিসেবে তিনি প্রকৌশলী হলেও তার ভিতরে ছিল শিল্পের উন্মাদনা। তিনি গিটার এবং মাউথ অর্গান বাজিয়ে শ্রোতাদর্শককে বিমোহিত করতেন তার সুরের মূর্ছনায়। তার সঙ্গে আমার পরিচয় হঠাৎ করেই কোনো এক আষাঢ়ের প্রচ- গরমের দিনে। নগরবাড়ী ঘাটে। লুই যে মোটামুটি বাংলা জানতেন তা জানলাম নগরবাড়ীর ঘাটে ডাব কিনতে গিয়ে। বিক্রেতার চাহিদার চেয়ে কিছু অর্থ বেশি দিলেও ডাব বিক্রেতা বেশি অর্থ ফেরত দিয়ে বললেন, আপনাকে ধন্যবাদ। প্রতিউত্তরে লুই জানালেন, এই প্রথম দেখলাম আপনি বেশি দাম রাখলেন না। আমার ভালো লাগল আপনার ব্যবহারে।

ভাঙা, ভাঙা বাংলায় তিনি আরও বললেন, ফরাসি দেশে থাকতেই শুনেছিলাম আপনাদের দেশে নাকি আষাঢ় মাসে খুব বৃষ্টি হয়। কী যে গরম চারদিকে, যেন আগুন। আমি ভদ্রলোকের বাংলা শুনেই ভাবলাম, উপযাচক হয়ে কথা বলব মি. লুইয়ের সঙ্গে। এবং সুযোগ বুঝে আমার একটি ভিজিটিং কার্ড তাকে দিতেই তিনি কার্ডের পেছনে আমার নাম ইংরেজিতে না পড়ে পড়লেন বাংলায় লেখা আমার নাম। ভিজিটিং কার্ডে কলামিস্ট ও কবি লেখা দেখে তিনি কিছু একটা ভেবে প্রথমেই জানতে চাইলেন- তুমি নিশ্চয়ই ঢাকায় থাকো, নাকি এই উত্তরবঙ্গে। বুঝতে পারলাম যিনি ডাবওয়ালাকে আপনি সম্বোধন করলেন আর আমাকে তুমি দিয়ে, নিশ্চয়ই তার হয়তো ইচ্ছে আছে আমার সঙ্গে নিবিড় হওয়ার। লুইয়ের প্রশ্নের উত্তরে জানালাম, থাকি ঢাকায় তবে আদি বাড়ি এই উত্তরবঙ্গের পাবনা জেলা শহরে। মি. লুই একটু ভেবে বললেন, ভালো কথা, তবে যে গরম তোমাদের দেশে এই মে-জুন মাসে পড়েছে, সেই গরম যদি আমাদের প্যারিস শহরে একবার পড়ত, মানুষজন পাগল হয়ে যেত।

আমি তাকে রসিকতার ছলে বললাম, পাগল হলে ভালোই হতো। তিনি জানতে চাইলেন, কেন? মৃদু হেসে তাকে জানালাম, আমাদের পাবনা শহরে একটি মানসিক হাসপাতাল আছে, সেখানে তোমাদের প্যারিসের সব পাগলকেই আশ্রয়-ভর্তি করানো যেত। লুই হেসে বললেন, আমি নিশ্চিত তুমি নিজেও একজন পাগল; তাকে থামিয়ে বললাম, আমি পাগল ছিলাম, তবে ভালো হয়ে গিয়েছি অনেক আগেই। লুই বললেন, আমি দিনাজপুরে থাকতেই শুনেছিলাম তোমাদের বাংলাদেশে একটি পাগলাগারদ আছে। তবে সেটি যে পাবনায় আমার মনে ছিল না, জানিয়ে দিয়ে উপকারই করলে, এই গরমে যদি পাগল হয়ে যাই আমি তোমার শরণাপন্ন হব- এই বলে তিনি তার একটি ভিজিটিং কার্ড আমাকে দিয়ে এতক্ষণে হাতের ডাব শেষ করলেন। কার্ডের একপিঠে বাংলায় লেখা তার স্থানীয় ঠিকানা, অন্য পিঠে তার ফরাসি দেশের প্যারিসের ঠিকানা।

লক্ষ্য করলাম, সাহেবের চোখমুখ দিয়ে যেন আগুন ঝরছে। চোখের রোদচশমা দেখি শার্টের পকেটে। তিনি ডাব বিক্রেতাকে আরও ১০টি ডাব দিতে বললেন, এবং বললেন, ডাব ১০টি আপনি যদি আমার গাড়ির ড্রাইভারকে নিয়ে যেতে বলেন। কথাটি বিনয়ের সঙ্গেই বললেন এবং একসময় আমাকে বললেন, ‘মি. পোয়েত’- তার ফরাসি উচ্চারণে ‘ট’-এর স্থলে ‘ত’ হয়েছে কথাটি শুনতে আমার মন্দ লাগল না। তিনি কী ভেবে বললেন, মাত্র কয়েক মিনিটের ভেতরে ঘেমে-চুপসে গেলেও ভালো লাগল বাংলাদেশের একজন পোয়েতের সঙ্গে পরিচিত হতে পেরে। নিজেকে গর্বিত মনে হলো এবং তাকে বললাম, তোমাদের দেশের বিখ্যাত কবি শার্ল বোদলেয়ার, পল এলুয়ার, গিয়স অ্যাপোলিনিয়র, উনবিংশ শতকের বিখ্যাত কবি পল ভেরলেন এবং জ্যঁ আর্তুর র‌্যাবো আমার খুব প্রিয় কবি এবং তোমাদের দেশের পৃথিবীখ্যাত দার্শনিক জ্যাঁ পল সার্ত্র, যিনি ‘নোবেল প্রাইজ’কে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। লুই আমাকে থামিয়ে দিয়ে জানতে চাইলেন তুমি কি ফরাসি ভাষা পড়তে পারো? আমি না বলায়, তিনি যেন একটু মনঃক্ষুণœœই হলেন। মৃদু হেসে জানালেন, পৃথিবীর অন্যতম একটি ভাষা ফরাসি ভাষা। শিখলে ভালোই করতে। আমি তাকে থামিয়ে দিয়ে বললাম, আমাদের মাতৃভাষাই হচ্ছে পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ভাষা। যে ভাষার জন্য ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেরা রক্ত দিয়েছিল।

মি. লুই প্যাট্রিক গরম সহ্য করতে না পেরে আমাকে অনুরোধ করলেন, তার শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত গাড়িতে ওঠার জন্য। বললাম, আমার দেশের গরম আমার কাছে খুবই প্রিয়। গরম উপভোগ করতে তোমাদের ইউরোপসহ আমেরিকার অনেক পর্যটক নাকি এশিয়ায় চলে আসে, তোমাদের দেশে যখন বরফ পড়তে শুরু করে। মাথা দুলিয়ে লুই তার গাড়িতে ওঠার সময় বললেন তাদের দেশের একটি প্রচলিত চরণ- ‘পার্তির সে-তাঁ পা মুরির’ এবং তিনিই তার উচ্চারিত চরণের বঙ্গানুবাদে জানালেন ‘প্রত্যেক বিদায় গ্রহণে রয়েছে খ-মৃত্যু’। তিনি তার গাড়ির ভিতরে ঢুকতেই হুইসেল বাজিয়ে দিল নগরবাড়ী থেকে আরিচামুখী শাহ আলী ফেরি।

দিন কয়েক পরে মুঠোফোনে তাকে না পেয়ে ভেবেছিলাম তিনি হয়তো ফিরে গেছেন তার স্বদেশে। তিনি দিন কয়েকের জন্য সস্ত্রীক দুই ছেলেসহ বেড়াতে গিয়েছিলেন নেপালে। বাংলাদেশের গরম তার সহ্য হলেও হয়তো তার স্ত্রী এবং বাচ্চাদের অসহ্য হয়ে উঠেছিল। মি. প্যাট্রিক আমাকে একদিন মুঠোফোনে জানালেন নেপাল ভ্রমণের বৃত্তান্ত। মূল উদ্দেশ্য ছিল সপরিবারে হিমালয় ও কাঞ্চনজঙ্ঘা দর্শন। বেশ অনেকক্ষণ বার্তা কথনের পর জানালেন- পোয়েত, তোমার সঙ্গে আমার দেখা হওয়া বিশেষ প্রয়োজন। অনেক কথা আছে, তোমাকে আগামী রোববার সন্ধ্যার পরে একটু সময়ের জন্য হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে দেখতে চাই। জানতে চেয়েছিলাম হঠাৎ...। তিনি কথা না বাড়িয়ে বললেন, আমি অবশ্যই তোমার জন্য হোটেলের লবিতে অপেক্ষায় থাকব। সম্মতি জানিয়ে যথারীতি সেই রবিবারের সন্ধ্যায় গিয়ে দেখি হোটেলের লবিতে সস্ত্রীক তিনি আমার জন্য অপেক্ষায় আছেন। তার স্ত্রীটি আমার দেশের এক বাঙালি শ্যামলা রঙের ভদ্র মহিলা। শিক্ষিত বলেই মনে হলো। তবে বাচ্চা দুটো রেখেই এসেছিলেন। লুই জানালেন, বাচ্চাদের সঙ্গে আনলে দুষ্টুমি করে আলাপে ব্যাঘাত ঘটে। লবিতে থাকতে থাকতেই তার বাঙালি স্ত্রী বললেন, আমরা কাঠমান্ডুতে গিয়েছিলাম হিমালয় দেখতে। গিয়েছিলাম পোখরায়, ভালো লেগেছিল প্যাট্রিক সাহেবের। হঠাৎ মাঝরাতে তিনি খাতা-কলম নিয়ে বসলেন, কী যেন সব লিখলেন- প্রায় শেষ রাত পর্যন্ত। জানি না তিনি কী লিখেছিলেন রাত জেগে। একবার কি দুবার দেখলাম ঘরের ভিতরে পায়চারি করছেন। শেষ রাতের দিকে চোখ খুলতেই দেখি তিনি খাটে না ঘুমিয়ে সোফায় ঘুমিয়ে আছেন। পাশেই পড়ে আছে কয়েকটি পাতা, একটু দূরে তার প্রিয় পানীয়। ঘুম থেকে জেগে উঠে মিসেসকে থামিয়ে দিয়ে বললেন, খেতে যাওয়ার আগে তোমাকে আমি কয়েকটি পদ্য শোনাব, যেগুলো কাঠমান্ডুতে আমি লিখেছিলাম।

কবি লুই প্যাট্রিক পেশায় একজন দক্ষ প্রকৌশলী হলেও তিনি তার স্বরচিত পদ্য বাংলাতেই লিখেছিলেন- যদিও হস্তাক্ষর সাধারণ পাঠকের পক্ষে উদ্ধার সম্ভব নয়। তার লেখা পদ্যে নেপালের এবং বাংলাদেশের প্রকৃতি, মানুষ, নদী এবং দুই দেশেরই দরিদ্রতা স্পষ্টভাবে আনার চেষ্টা করেছেন। পরের অনেক পদ্যের মূলভাষ্য, বাংলাদেশের রমণীদের তার ভীষণ পছন্দ। পছন্দ বলেই তিনি যাকে দ্বিতীয় দফায় গৃহিণী বানিয়েছেন তাকে সঙ্গে নিয়ে এসেছিলেন আমার সঙ্গে পরিচয় করানোর ইচ্ছায়। সম্ভবত তিনি তার স্ত্রীর নাম বলেছিলেন লীলা প্যাট্রিক এবং আমি তার সরলতায় মুগ্ধ হয়ে গেলাম, যখন তিনি জানালেন, তার একজন স্ত্রী আছেন প্যারিসে।

‘তাকে জানিয়েই তোমাদের দেশের এই লীলাবতীকে সংগ্রহ করেছি।’ লীলা প্যাট্রিক হেসে আমাকে জানালেন, নেপালে যাওয়ার পরই তার স্বামী হঠাৎ কবি হয়ে গেলেন এবং আজকাল প্রায়শই কবিতা লিখছেন। আমি ভালো বলায় লুই বললেন, চলো এবার খেতে চাই। আহারান্তে বিদায় মুহূর্তে তিনি জানালেন, আমরা সপরিবারে কানাডায় পাড়ি দেব আগামী সপ্তাহে। লক্ষ্য করলাম, ভদ্রলোকের কণ্ঠস্বর প্রায় রুদ্ধ। তার গাড়িতে ওঠার আগে, সেই আগের কথাটিই তার মাতৃভাষায় বললেন, ‘পার্তির সে-তাঁ পা মুরির’। নগরবাড়ী ঘাটেই তিনি যার বাংলা বলেছিলেন, ‘প্রত্যেক বিদায় গ্রহণে রয়েছে খ-মৃত্যু’। লুই প্যাট্রিকের সঙ্গে আমার ক্ষণকালের পরিচয়, তার কাছে আমি কৃতজ্ঞ, তিনি হয়তো স্বদেশে গিয়ে বাংলাদেশ এবং নেপালের ভ্রমণ-বৃত্তান্ত কবিতাকারে লিখবেন এবং তার বলা প্রত্যেক বিদায় গ্রহণে রয়েছে খ-মৃত্যু। মৃত্যু যে কখনই কারও কাম্য নয়, তবু চলে যেতে হয়। পৃথিবীর সব মায়া ত্যাগ করে। গত ৭ জুন, ২০১৯ আমার ৬২ বছরের বন্ধু, সেই স্কুলজীবন থেকে পাবনা শহরের একমাত্র বন্ধু যিনি আমাকে ‘তুই’ বলে সম্বোধন করতেন, সেই শেখ আবদুল হাদী, সামান্য অসুখে রাতারাতি পাড়ি জমালেন অচেনা-অজানা দেশে। ওই একই মাসের তৃতীয় সপ্তাহে ১৮ জুন, ২০১৯ তারিখ মঙ্গলবার মারা গেলেন আমাদের মেজভাই রশীদ হায়দারের স্ত্রী আনিসা হায়দার ঝরা। যিনি হায়দার পরিবারে এসেছিলেন ৫ জানুয়ারি, ১৯৬৮ সালে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা সাহিত্যে মাস্টার্স করেই পা রেখেছিলেন আমাদের সংসারে। অগ্রজ জিয়া হায়দার তখন ছিলেন আমেরিকার হাউয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলার ছাত্র। সেই অর্থে ঝরা ভাবি ছিলেন পরিবারের প্রথম পুত্রবধূ। পুরো পরিবারটাকে তিনি আগলে রেখেছিলেন। কখনো ভাবির ভূমিকায় এবং একাধারে মায়ের ভূমিকায় কখনো। যেহেতু মা রহিমা খাতুন প্রায়শ অসুস্থ থাকতেন, আমাদের ভাড়া বাড়ি ১৪/২ মালিবাগে। যে বাড়িতে ছোট বোন ফরিদা আফরোজা, দাউদ, জাহিদ এসে উঠেছিলেন ১৯৬৪ ও ’৬৫ সালে আমি। তার কয়েক বছর পরই এসে উঠেছিলেন আমাদের প্রিয় ঝরা ভাবি। তাকেও যেতে হলো গত জুনের ১৮ তারিখে অসুস্থতায়। ভাবির বয়স হলেও তেমন বয়স হয়নি তারই বড় বোন ফাতেমা খাতুন শিউলি আপার বড় ছেলে ড. তৌফিক সিরাজ জুলিয়ানের। জুলিয়ান ছিলেন শেল্টেক্ আবাসনের কর্ণধার। বন্ধু কুতুবউদ্দিনসহ ব্যবসা উপলক্ষে স্পেন যাওয়ার পথে দোহা এয়ারপোর্টে প্লেন ল্যান্ড করার কিছু আগে জুলিয়ান গিয়েছিল বাথরুমে। সেখানেই তার অকালমৃত্যু হলো- মাত্র ৬৩ বছর বয়সে।

আল্লাহ আমাদের জানিয়েছেন, একমাত্র তিনিই জানেন, কার কোথায় মৃত্যু নির্ধারিত। অথচ ঝরা ভাবির মৃত্যুর  দিন ১৮ জুন মঙ্গলবার দুপুরে আমাদের ভাতিজি শাওন্তী হায়দার হেমার দক্ষিণ ফুলার রোডের ১৯ নম্বর শিক্ষক বাসভবনের সামনে দাঁড়িয়ে অনেকক্ষণ কথা বললাম আমি আর জুলিয়ান। তিনি জানালেন, ‘মামা, আপনার বাংলাদেশ প্রতিদিনের লেখাগুলো মনোযোগসহকারে পড়ি।’ অথচ ঘুণাক্ষরেও তিনি বুঝতে পারেননি ২০ জুন দোহা এয়ারপোর্টেই হবে তার শেষ যাত্রা। শাওন্তী হায়দার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক। বড় মেয়ে হেমন্তী হায়দার হেমা, তিনিও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স শেষ করেছিলেন গত শতকে। কিছুদিন অধ্যাপনা শেষে সংসার জীবন নিয়ে থাকেন মিন্টো রোডে। জামাই বাংলাদেশ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন নির্বাহী।

স্কুলবন্ধু হাদী ছাড়া আর কেউ রইল না আমাকে তুই বলার। আর মাত্র দুজন আছেন আমাকে তুই বলার- বড় বোন সেলিনা হাই ঝর্ণা আর মেজভাই রশীদ হায়দার দুলাল। আমার বন্ধু হাদী, মা সমতুল্য ঝরা ভাবি এবং সম্পর্কিত ভাগ্নে জুলিয়ান- সবাই আছেন সঙ্গীবিহীন অন্ধকারে। ভালো থাকবেন।

লেখক : কবি, সাংবাদিক।

 

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা