শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৯

সঙ্গীবিহীন অন্ধকারে

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
সঙ্গীবিহীন অন্ধকারে

মি. লুই প্যাট্রিক, ফরাসি দেশ থেকে কর্মসূত্রে বাংলাদেশে এসেছিলেন। এই শতকের প্রথম দিকে। বিশেষজ্ঞ হিসেবে তিনি প্রকৌশলী হলেও তার ভিতরে ছিল শিল্পের উন্মাদনা। তিনি গিটার এবং মাউথ অর্গান বাজিয়ে শ্রোতাদর্শককে বিমোহিত করতেন তার সুরের মূর্ছনায়। তার সঙ্গে আমার পরিচয় হঠাৎ করেই কোনো এক আষাঢ়ের প্রচ- গরমের দিনে। নগরবাড়ী ঘাটে। লুই যে মোটামুটি বাংলা জানতেন তা জানলাম নগরবাড়ীর ঘাটে ডাব কিনতে গিয়ে। বিক্রেতার চাহিদার চেয়ে কিছু অর্থ বেশি দিলেও ডাব বিক্রেতা বেশি অর্থ ফেরত দিয়ে বললেন, আপনাকে ধন্যবাদ। প্রতিউত্তরে লুই জানালেন, এই প্রথম দেখলাম আপনি বেশি দাম রাখলেন না। আমার ভালো লাগল আপনার ব্যবহারে।

ভাঙা, ভাঙা বাংলায় তিনি আরও বললেন, ফরাসি দেশে থাকতেই শুনেছিলাম আপনাদের দেশে নাকি আষাঢ় মাসে খুব বৃষ্টি হয়। কী যে গরম চারদিকে, যেন আগুন। আমি ভদ্রলোকের বাংলা শুনেই ভাবলাম, উপযাচক হয়ে কথা বলব মি. লুইয়ের সঙ্গে। এবং সুযোগ বুঝে আমার একটি ভিজিটিং কার্ড তাকে দিতেই তিনি কার্ডের পেছনে আমার নাম ইংরেজিতে না পড়ে পড়লেন বাংলায় লেখা আমার নাম। ভিজিটিং কার্ডে কলামিস্ট ও কবি লেখা দেখে তিনি কিছু একটা ভেবে প্রথমেই জানতে চাইলেন- তুমি নিশ্চয়ই ঢাকায় থাকো, নাকি এই উত্তরবঙ্গে। বুঝতে পারলাম যিনি ডাবওয়ালাকে আপনি সম্বোধন করলেন আর আমাকে তুমি দিয়ে, নিশ্চয়ই তার হয়তো ইচ্ছে আছে আমার সঙ্গে নিবিড় হওয়ার। লুইয়ের প্রশ্নের উত্তরে জানালাম, থাকি ঢাকায় তবে আদি বাড়ি এই উত্তরবঙ্গের পাবনা জেলা শহরে। মি. লুই একটু ভেবে বললেন, ভালো কথা, তবে যে গরম তোমাদের দেশে এই মে-জুন মাসে পড়েছে, সেই গরম যদি আমাদের প্যারিস শহরে একবার পড়ত, মানুষজন পাগল হয়ে যেত।

আমি তাকে রসিকতার ছলে বললাম, পাগল হলে ভালোই হতো। তিনি জানতে চাইলেন, কেন? মৃদু হেসে তাকে জানালাম, আমাদের পাবনা শহরে একটি মানসিক হাসপাতাল আছে, সেখানে তোমাদের প্যারিসের সব পাগলকেই আশ্রয়-ভর্তি করানো যেত। লুই হেসে বললেন, আমি নিশ্চিত তুমি নিজেও একজন পাগল; তাকে থামিয়ে বললাম, আমি পাগল ছিলাম, তবে ভালো হয়ে গিয়েছি অনেক আগেই। লুই বললেন, আমি দিনাজপুরে থাকতেই শুনেছিলাম তোমাদের বাংলাদেশে একটি পাগলাগারদ আছে। তবে সেটি যে পাবনায় আমার মনে ছিল না, জানিয়ে দিয়ে উপকারই করলে, এই গরমে যদি পাগল হয়ে যাই আমি তোমার শরণাপন্ন হব- এই বলে তিনি তার একটি ভিজিটিং কার্ড আমাকে দিয়ে এতক্ষণে হাতের ডাব শেষ করলেন। কার্ডের একপিঠে বাংলায় লেখা তার স্থানীয় ঠিকানা, অন্য পিঠে তার ফরাসি দেশের প্যারিসের ঠিকানা।

লক্ষ্য করলাম, সাহেবের চোখমুখ দিয়ে যেন আগুন ঝরছে। চোখের রোদচশমা দেখি শার্টের পকেটে। তিনি ডাব বিক্রেতাকে আরও ১০টি ডাব দিতে বললেন, এবং বললেন, ডাব ১০টি আপনি যদি আমার গাড়ির ড্রাইভারকে নিয়ে যেতে বলেন। কথাটি বিনয়ের সঙ্গেই বললেন এবং একসময় আমাকে বললেন, ‘মি. পোয়েত’- তার ফরাসি উচ্চারণে ‘ট’-এর স্থলে ‘ত’ হয়েছে কথাটি শুনতে আমার মন্দ লাগল না। তিনি কী ভেবে বললেন, মাত্র কয়েক মিনিটের ভেতরে ঘেমে-চুপসে গেলেও ভালো লাগল বাংলাদেশের একজন পোয়েতের সঙ্গে পরিচিত হতে পেরে। নিজেকে গর্বিত মনে হলো এবং তাকে বললাম, তোমাদের দেশের বিখ্যাত কবি শার্ল বোদলেয়ার, পল এলুয়ার, গিয়স অ্যাপোলিনিয়র, উনবিংশ শতকের বিখ্যাত কবি পল ভেরলেন এবং জ্যঁ আর্তুর র‌্যাবো আমার খুব প্রিয় কবি এবং তোমাদের দেশের পৃথিবীখ্যাত দার্শনিক জ্যাঁ পল সার্ত্র, যিনি ‘নোবেল প্রাইজ’কে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। লুই আমাকে থামিয়ে দিয়ে জানতে চাইলেন তুমি কি ফরাসি ভাষা পড়তে পারো? আমি না বলায়, তিনি যেন একটু মনঃক্ষুণœœই হলেন। মৃদু হেসে জানালেন, পৃথিবীর অন্যতম একটি ভাষা ফরাসি ভাষা। শিখলে ভালোই করতে। আমি তাকে থামিয়ে দিয়ে বললাম, আমাদের মাতৃভাষাই হচ্ছে পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ভাষা। যে ভাষার জন্য ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেরা রক্ত দিয়েছিল।

মি. লুই প্যাট্রিক গরম সহ্য করতে না পেরে আমাকে অনুরোধ করলেন, তার শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত গাড়িতে ওঠার জন্য। বললাম, আমার দেশের গরম আমার কাছে খুবই প্রিয়। গরম উপভোগ করতে তোমাদের ইউরোপসহ আমেরিকার অনেক পর্যটক নাকি এশিয়ায় চলে আসে, তোমাদের দেশে যখন বরফ পড়তে শুরু করে। মাথা দুলিয়ে লুই তার গাড়িতে ওঠার সময় বললেন তাদের দেশের একটি প্রচলিত চরণ- ‘পার্তির সে-তাঁ পা মুরির’ এবং তিনিই তার উচ্চারিত চরণের বঙ্গানুবাদে জানালেন ‘প্রত্যেক বিদায় গ্রহণে রয়েছে খ-মৃত্যু’। তিনি তার গাড়ির ভিতরে ঢুকতেই হুইসেল বাজিয়ে দিল নগরবাড়ী থেকে আরিচামুখী শাহ আলী ফেরি।

দিন কয়েক পরে মুঠোফোনে তাকে না পেয়ে ভেবেছিলাম তিনি হয়তো ফিরে গেছেন তার স্বদেশে। তিনি দিন কয়েকের জন্য সস্ত্রীক দুই ছেলেসহ বেড়াতে গিয়েছিলেন নেপালে। বাংলাদেশের গরম তার সহ্য হলেও হয়তো তার স্ত্রী এবং বাচ্চাদের অসহ্য হয়ে উঠেছিল। মি. প্যাট্রিক আমাকে একদিন মুঠোফোনে জানালেন নেপাল ভ্রমণের বৃত্তান্ত। মূল উদ্দেশ্য ছিল সপরিবারে হিমালয় ও কাঞ্চনজঙ্ঘা দর্শন। বেশ অনেকক্ষণ বার্তা কথনের পর জানালেন- পোয়েত, তোমার সঙ্গে আমার দেখা হওয়া বিশেষ প্রয়োজন। অনেক কথা আছে, তোমাকে আগামী রোববার সন্ধ্যার পরে একটু সময়ের জন্য হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে দেখতে চাই। জানতে চেয়েছিলাম হঠাৎ...। তিনি কথা না বাড়িয়ে বললেন, আমি অবশ্যই তোমার জন্য হোটেলের লবিতে অপেক্ষায় থাকব। সম্মতি জানিয়ে যথারীতি সেই রবিবারের সন্ধ্যায় গিয়ে দেখি হোটেলের লবিতে সস্ত্রীক তিনি আমার জন্য অপেক্ষায় আছেন। তার স্ত্রীটি আমার দেশের এক বাঙালি শ্যামলা রঙের ভদ্র মহিলা। শিক্ষিত বলেই মনে হলো। তবে বাচ্চা দুটো রেখেই এসেছিলেন। লুই জানালেন, বাচ্চাদের সঙ্গে আনলে দুষ্টুমি করে আলাপে ব্যাঘাত ঘটে। লবিতে থাকতে থাকতেই তার বাঙালি স্ত্রী বললেন, আমরা কাঠমান্ডুতে গিয়েছিলাম হিমালয় দেখতে। গিয়েছিলাম পোখরায়, ভালো লেগেছিল প্যাট্রিক সাহেবের। হঠাৎ মাঝরাতে তিনি খাতা-কলম নিয়ে বসলেন, কী যেন সব লিখলেন- প্রায় শেষ রাত পর্যন্ত। জানি না তিনি কী লিখেছিলেন রাত জেগে। একবার কি দুবার দেখলাম ঘরের ভিতরে পায়চারি করছেন। শেষ রাতের দিকে চোখ খুলতেই দেখি তিনি খাটে না ঘুমিয়ে সোফায় ঘুমিয়ে আছেন। পাশেই পড়ে আছে কয়েকটি পাতা, একটু দূরে তার প্রিয় পানীয়। ঘুম থেকে জেগে উঠে মিসেসকে থামিয়ে দিয়ে বললেন, খেতে যাওয়ার আগে তোমাকে আমি কয়েকটি পদ্য শোনাব, যেগুলো কাঠমান্ডুতে আমি লিখেছিলাম।

কবি লুই প্যাট্রিক পেশায় একজন দক্ষ প্রকৌশলী হলেও তিনি তার স্বরচিত পদ্য বাংলাতেই লিখেছিলেন- যদিও হস্তাক্ষর সাধারণ পাঠকের পক্ষে উদ্ধার সম্ভব নয়। তার লেখা পদ্যে নেপালের এবং বাংলাদেশের প্রকৃতি, মানুষ, নদী এবং দুই দেশেরই দরিদ্রতা স্পষ্টভাবে আনার চেষ্টা করেছেন। পরের অনেক পদ্যের মূলভাষ্য, বাংলাদেশের রমণীদের তার ভীষণ পছন্দ। পছন্দ বলেই তিনি যাকে দ্বিতীয় দফায় গৃহিণী বানিয়েছেন তাকে সঙ্গে নিয়ে এসেছিলেন আমার সঙ্গে পরিচয় করানোর ইচ্ছায়। সম্ভবত তিনি তার স্ত্রীর নাম বলেছিলেন লীলা প্যাট্রিক এবং আমি তার সরলতায় মুগ্ধ হয়ে গেলাম, যখন তিনি জানালেন, তার একজন স্ত্রী আছেন প্যারিসে।

‘তাকে জানিয়েই তোমাদের দেশের এই লীলাবতীকে সংগ্রহ করেছি।’ লীলা প্যাট্রিক হেসে আমাকে জানালেন, নেপালে যাওয়ার পরই তার স্বামী হঠাৎ কবি হয়ে গেলেন এবং আজকাল প্রায়শই কবিতা লিখছেন। আমি ভালো বলায় লুই বললেন, চলো এবার খেতে চাই। আহারান্তে বিদায় মুহূর্তে তিনি জানালেন, আমরা সপরিবারে কানাডায় পাড়ি দেব আগামী সপ্তাহে। লক্ষ্য করলাম, ভদ্রলোকের কণ্ঠস্বর প্রায় রুদ্ধ। তার গাড়িতে ওঠার আগে, সেই আগের কথাটিই তার মাতৃভাষায় বললেন, ‘পার্তির সে-তাঁ পা মুরির’। নগরবাড়ী ঘাটেই তিনি যার বাংলা বলেছিলেন, ‘প্রত্যেক বিদায় গ্রহণে রয়েছে খ-মৃত্যু’। লুই প্যাট্রিকের সঙ্গে আমার ক্ষণকালের পরিচয়, তার কাছে আমি কৃতজ্ঞ, তিনি হয়তো স্বদেশে গিয়ে বাংলাদেশ এবং নেপালের ভ্রমণ-বৃত্তান্ত কবিতাকারে লিখবেন এবং তার বলা প্রত্যেক বিদায় গ্রহণে রয়েছে খ-মৃত্যু। মৃত্যু যে কখনই কারও কাম্য নয়, তবু চলে যেতে হয়। পৃথিবীর সব মায়া ত্যাগ করে। গত ৭ জুন, ২০১৯ আমার ৬২ বছরের বন্ধু, সেই স্কুলজীবন থেকে পাবনা শহরের একমাত্র বন্ধু যিনি আমাকে ‘তুই’ বলে সম্বোধন করতেন, সেই শেখ আবদুল হাদী, সামান্য অসুখে রাতারাতি পাড়ি জমালেন অচেনা-অজানা দেশে। ওই একই মাসের তৃতীয় সপ্তাহে ১৮ জুন, ২০১৯ তারিখ মঙ্গলবার মারা গেলেন আমাদের মেজভাই রশীদ হায়দারের স্ত্রী আনিসা হায়দার ঝরা। যিনি হায়দার পরিবারে এসেছিলেন ৫ জানুয়ারি, ১৯৬৮ সালে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা সাহিত্যে মাস্টার্স করেই পা রেখেছিলেন আমাদের সংসারে। অগ্রজ জিয়া হায়দার তখন ছিলেন আমেরিকার হাউয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলার ছাত্র। সেই অর্থে ঝরা ভাবি ছিলেন পরিবারের প্রথম পুত্রবধূ। পুরো পরিবারটাকে তিনি আগলে রেখেছিলেন। কখনো ভাবির ভূমিকায় এবং একাধারে মায়ের ভূমিকায় কখনো। যেহেতু মা রহিমা খাতুন প্রায়শ অসুস্থ থাকতেন, আমাদের ভাড়া বাড়ি ১৪/২ মালিবাগে। যে বাড়িতে ছোট বোন ফরিদা আফরোজা, দাউদ, জাহিদ এসে উঠেছিলেন ১৯৬৪ ও ’৬৫ সালে আমি। তার কয়েক বছর পরই এসে উঠেছিলেন আমাদের প্রিয় ঝরা ভাবি। তাকেও যেতে হলো গত জুনের ১৮ তারিখে অসুস্থতায়। ভাবির বয়স হলেও তেমন বয়স হয়নি তারই বড় বোন ফাতেমা খাতুন শিউলি আপার বড় ছেলে ড. তৌফিক সিরাজ জুলিয়ানের। জুলিয়ান ছিলেন শেল্টেক্ আবাসনের কর্ণধার। বন্ধু কুতুবউদ্দিনসহ ব্যবসা উপলক্ষে স্পেন যাওয়ার পথে দোহা এয়ারপোর্টে প্লেন ল্যান্ড করার কিছু আগে জুলিয়ান গিয়েছিল বাথরুমে। সেখানেই তার অকালমৃত্যু হলো- মাত্র ৬৩ বছর বয়সে।

আল্লাহ আমাদের জানিয়েছেন, একমাত্র তিনিই জানেন, কার কোথায় মৃত্যু নির্ধারিত। অথচ ঝরা ভাবির মৃত্যুর  দিন ১৮ জুন মঙ্গলবার দুপুরে আমাদের ভাতিজি শাওন্তী হায়দার হেমার দক্ষিণ ফুলার রোডের ১৯ নম্বর শিক্ষক বাসভবনের সামনে দাঁড়িয়ে অনেকক্ষণ কথা বললাম আমি আর জুলিয়ান। তিনি জানালেন, ‘মামা, আপনার বাংলাদেশ প্রতিদিনের লেখাগুলো মনোযোগসহকারে পড়ি।’ অথচ ঘুণাক্ষরেও তিনি বুঝতে পারেননি ২০ জুন দোহা এয়ারপোর্টেই হবে তার শেষ যাত্রা। শাওন্তী হায়দার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক। বড় মেয়ে হেমন্তী হায়দার হেমা, তিনিও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স শেষ করেছিলেন গত শতকে। কিছুদিন অধ্যাপনা শেষে সংসার জীবন নিয়ে থাকেন মিন্টো রোডে। জামাই বাংলাদেশ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন নির্বাহী।

স্কুলবন্ধু হাদী ছাড়া আর কেউ রইল না আমাকে তুই বলার। আর মাত্র দুজন আছেন আমাকে তুই বলার- বড় বোন সেলিনা হাই ঝর্ণা আর মেজভাই রশীদ হায়দার দুলাল। আমার বন্ধু হাদী, মা সমতুল্য ঝরা ভাবি এবং সম্পর্কিত ভাগ্নে জুলিয়ান- সবাই আছেন সঙ্গীবিহীন অন্ধকারে। ভালো থাকবেন।

লেখক : কবি, সাংবাদিক।

 

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক
রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড
শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার
জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপফেক চিনবেন যেভাবে
ডিপফেক চিনবেন যেভাবে

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার
অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা
ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো
২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’
‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের
মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে
সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক

নগর জীবন

রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু

নগর জীবন

ইয়ামাহা বাইক কার্নিভাল
ইয়ামাহা বাইক কার্নিভাল

নগর জীবন

বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি
বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি

নগর জীবন

আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন
আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন

নগর জীবন

‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’

সম্পাদকীয়