শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৯

সঙ্গীবিহীন অন্ধকারে

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
সঙ্গীবিহীন অন্ধকারে

মি. লুই প্যাট্রিক, ফরাসি দেশ থেকে কর্মসূত্রে বাংলাদেশে এসেছিলেন। এই শতকের প্রথম দিকে। বিশেষজ্ঞ হিসেবে তিনি প্রকৌশলী হলেও তার ভিতরে ছিল শিল্পের উন্মাদনা। তিনি গিটার এবং মাউথ অর্গান বাজিয়ে শ্রোতাদর্শককে বিমোহিত করতেন তার সুরের মূর্ছনায়। তার সঙ্গে আমার পরিচয় হঠাৎ করেই কোনো এক আষাঢ়ের প্রচ- গরমের দিনে। নগরবাড়ী ঘাটে। লুই যে মোটামুটি বাংলা জানতেন তা জানলাম নগরবাড়ীর ঘাটে ডাব কিনতে গিয়ে। বিক্রেতার চাহিদার চেয়ে কিছু অর্থ বেশি দিলেও ডাব বিক্রেতা বেশি অর্থ ফেরত দিয়ে বললেন, আপনাকে ধন্যবাদ। প্রতিউত্তরে লুই জানালেন, এই প্রথম দেখলাম আপনি বেশি দাম রাখলেন না। আমার ভালো লাগল আপনার ব্যবহারে।

ভাঙা, ভাঙা বাংলায় তিনি আরও বললেন, ফরাসি দেশে থাকতেই শুনেছিলাম আপনাদের দেশে নাকি আষাঢ় মাসে খুব বৃষ্টি হয়। কী যে গরম চারদিকে, যেন আগুন। আমি ভদ্রলোকের বাংলা শুনেই ভাবলাম, উপযাচক হয়ে কথা বলব মি. লুইয়ের সঙ্গে। এবং সুযোগ বুঝে আমার একটি ভিজিটিং কার্ড তাকে দিতেই তিনি কার্ডের পেছনে আমার নাম ইংরেজিতে না পড়ে পড়লেন বাংলায় লেখা আমার নাম। ভিজিটিং কার্ডে কলামিস্ট ও কবি লেখা দেখে তিনি কিছু একটা ভেবে প্রথমেই জানতে চাইলেন- তুমি নিশ্চয়ই ঢাকায় থাকো, নাকি এই উত্তরবঙ্গে। বুঝতে পারলাম যিনি ডাবওয়ালাকে আপনি সম্বোধন করলেন আর আমাকে তুমি দিয়ে, নিশ্চয়ই তার হয়তো ইচ্ছে আছে আমার সঙ্গে নিবিড় হওয়ার। লুইয়ের প্রশ্নের উত্তরে জানালাম, থাকি ঢাকায় তবে আদি বাড়ি এই উত্তরবঙ্গের পাবনা জেলা শহরে। মি. লুই একটু ভেবে বললেন, ভালো কথা, তবে যে গরম তোমাদের দেশে এই মে-জুন মাসে পড়েছে, সেই গরম যদি আমাদের প্যারিস শহরে একবার পড়ত, মানুষজন পাগল হয়ে যেত।

আমি তাকে রসিকতার ছলে বললাম, পাগল হলে ভালোই হতো। তিনি জানতে চাইলেন, কেন? মৃদু হেসে তাকে জানালাম, আমাদের পাবনা শহরে একটি মানসিক হাসপাতাল আছে, সেখানে তোমাদের প্যারিসের সব পাগলকেই আশ্রয়-ভর্তি করানো যেত। লুই হেসে বললেন, আমি নিশ্চিত তুমি নিজেও একজন পাগল; তাকে থামিয়ে বললাম, আমি পাগল ছিলাম, তবে ভালো হয়ে গিয়েছি অনেক আগেই। লুই বললেন, আমি দিনাজপুরে থাকতেই শুনেছিলাম তোমাদের বাংলাদেশে একটি পাগলাগারদ আছে। তবে সেটি যে পাবনায় আমার মনে ছিল না, জানিয়ে দিয়ে উপকারই করলে, এই গরমে যদি পাগল হয়ে যাই আমি তোমার শরণাপন্ন হব- এই বলে তিনি তার একটি ভিজিটিং কার্ড আমাকে দিয়ে এতক্ষণে হাতের ডাব শেষ করলেন। কার্ডের একপিঠে বাংলায় লেখা তার স্থানীয় ঠিকানা, অন্য পিঠে তার ফরাসি দেশের প্যারিসের ঠিকানা।

লক্ষ্য করলাম, সাহেবের চোখমুখ দিয়ে যেন আগুন ঝরছে। চোখের রোদচশমা দেখি শার্টের পকেটে। তিনি ডাব বিক্রেতাকে আরও ১০টি ডাব দিতে বললেন, এবং বললেন, ডাব ১০টি আপনি যদি আমার গাড়ির ড্রাইভারকে নিয়ে যেতে বলেন। কথাটি বিনয়ের সঙ্গেই বললেন এবং একসময় আমাকে বললেন, ‘মি. পোয়েত’- তার ফরাসি উচ্চারণে ‘ট’-এর স্থলে ‘ত’ হয়েছে কথাটি শুনতে আমার মন্দ লাগল না। তিনি কী ভেবে বললেন, মাত্র কয়েক মিনিটের ভেতরে ঘেমে-চুপসে গেলেও ভালো লাগল বাংলাদেশের একজন পোয়েতের সঙ্গে পরিচিত হতে পেরে। নিজেকে গর্বিত মনে হলো এবং তাকে বললাম, তোমাদের দেশের বিখ্যাত কবি শার্ল বোদলেয়ার, পল এলুয়ার, গিয়স অ্যাপোলিনিয়র, উনবিংশ শতকের বিখ্যাত কবি পল ভেরলেন এবং জ্যঁ আর্তুর র‌্যাবো আমার খুব প্রিয় কবি এবং তোমাদের দেশের পৃথিবীখ্যাত দার্শনিক জ্যাঁ পল সার্ত্র, যিনি ‘নোবেল প্রাইজ’কে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। লুই আমাকে থামিয়ে দিয়ে জানতে চাইলেন তুমি কি ফরাসি ভাষা পড়তে পারো? আমি না বলায়, তিনি যেন একটু মনঃক্ষুণœœই হলেন। মৃদু হেসে জানালেন, পৃথিবীর অন্যতম একটি ভাষা ফরাসি ভাষা। শিখলে ভালোই করতে। আমি তাকে থামিয়ে দিয়ে বললাম, আমাদের মাতৃভাষাই হচ্ছে পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ভাষা। যে ভাষার জন্য ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেরা রক্ত দিয়েছিল।

মি. লুই প্যাট্রিক গরম সহ্য করতে না পেরে আমাকে অনুরোধ করলেন, তার শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত গাড়িতে ওঠার জন্য। বললাম, আমার দেশের গরম আমার কাছে খুবই প্রিয়। গরম উপভোগ করতে তোমাদের ইউরোপসহ আমেরিকার অনেক পর্যটক নাকি এশিয়ায় চলে আসে, তোমাদের দেশে যখন বরফ পড়তে শুরু করে। মাথা দুলিয়ে লুই তার গাড়িতে ওঠার সময় বললেন তাদের দেশের একটি প্রচলিত চরণ- ‘পার্তির সে-তাঁ পা মুরির’ এবং তিনিই তার উচ্চারিত চরণের বঙ্গানুবাদে জানালেন ‘প্রত্যেক বিদায় গ্রহণে রয়েছে খ-মৃত্যু’। তিনি তার গাড়ির ভিতরে ঢুকতেই হুইসেল বাজিয়ে দিল নগরবাড়ী থেকে আরিচামুখী শাহ আলী ফেরি।

দিন কয়েক পরে মুঠোফোনে তাকে না পেয়ে ভেবেছিলাম তিনি হয়তো ফিরে গেছেন তার স্বদেশে। তিনি দিন কয়েকের জন্য সস্ত্রীক দুই ছেলেসহ বেড়াতে গিয়েছিলেন নেপালে। বাংলাদেশের গরম তার সহ্য হলেও হয়তো তার স্ত্রী এবং বাচ্চাদের অসহ্য হয়ে উঠেছিল। মি. প্যাট্রিক আমাকে একদিন মুঠোফোনে জানালেন নেপাল ভ্রমণের বৃত্তান্ত। মূল উদ্দেশ্য ছিল সপরিবারে হিমালয় ও কাঞ্চনজঙ্ঘা দর্শন। বেশ অনেকক্ষণ বার্তা কথনের পর জানালেন- পোয়েত, তোমার সঙ্গে আমার দেখা হওয়া বিশেষ প্রয়োজন। অনেক কথা আছে, তোমাকে আগামী রোববার সন্ধ্যার পরে একটু সময়ের জন্য হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে দেখতে চাই। জানতে চেয়েছিলাম হঠাৎ...। তিনি কথা না বাড়িয়ে বললেন, আমি অবশ্যই তোমার জন্য হোটেলের লবিতে অপেক্ষায় থাকব। সম্মতি জানিয়ে যথারীতি সেই রবিবারের সন্ধ্যায় গিয়ে দেখি হোটেলের লবিতে সস্ত্রীক তিনি আমার জন্য অপেক্ষায় আছেন। তার স্ত্রীটি আমার দেশের এক বাঙালি শ্যামলা রঙের ভদ্র মহিলা। শিক্ষিত বলেই মনে হলো। তবে বাচ্চা দুটো রেখেই এসেছিলেন। লুই জানালেন, বাচ্চাদের সঙ্গে আনলে দুষ্টুমি করে আলাপে ব্যাঘাত ঘটে। লবিতে থাকতে থাকতেই তার বাঙালি স্ত্রী বললেন, আমরা কাঠমান্ডুতে গিয়েছিলাম হিমালয় দেখতে। গিয়েছিলাম পোখরায়, ভালো লেগেছিল প্যাট্রিক সাহেবের। হঠাৎ মাঝরাতে তিনি খাতা-কলম নিয়ে বসলেন, কী যেন সব লিখলেন- প্রায় শেষ রাত পর্যন্ত। জানি না তিনি কী লিখেছিলেন রাত জেগে। একবার কি দুবার দেখলাম ঘরের ভিতরে পায়চারি করছেন। শেষ রাতের দিকে চোখ খুলতেই দেখি তিনি খাটে না ঘুমিয়ে সোফায় ঘুমিয়ে আছেন। পাশেই পড়ে আছে কয়েকটি পাতা, একটু দূরে তার প্রিয় পানীয়। ঘুম থেকে জেগে উঠে মিসেসকে থামিয়ে দিয়ে বললেন, খেতে যাওয়ার আগে তোমাকে আমি কয়েকটি পদ্য শোনাব, যেগুলো কাঠমান্ডুতে আমি লিখেছিলাম।

কবি লুই প্যাট্রিক পেশায় একজন দক্ষ প্রকৌশলী হলেও তিনি তার স্বরচিত পদ্য বাংলাতেই লিখেছিলেন- যদিও হস্তাক্ষর সাধারণ পাঠকের পক্ষে উদ্ধার সম্ভব নয়। তার লেখা পদ্যে নেপালের এবং বাংলাদেশের প্রকৃতি, মানুষ, নদী এবং দুই দেশেরই দরিদ্রতা স্পষ্টভাবে আনার চেষ্টা করেছেন। পরের অনেক পদ্যের মূলভাষ্য, বাংলাদেশের রমণীদের তার ভীষণ পছন্দ। পছন্দ বলেই তিনি যাকে দ্বিতীয় দফায় গৃহিণী বানিয়েছেন তাকে সঙ্গে নিয়ে এসেছিলেন আমার সঙ্গে পরিচয় করানোর ইচ্ছায়। সম্ভবত তিনি তার স্ত্রীর নাম বলেছিলেন লীলা প্যাট্রিক এবং আমি তার সরলতায় মুগ্ধ হয়ে গেলাম, যখন তিনি জানালেন, তার একজন স্ত্রী আছেন প্যারিসে।

‘তাকে জানিয়েই তোমাদের দেশের এই লীলাবতীকে সংগ্রহ করেছি।’ লীলা প্যাট্রিক হেসে আমাকে জানালেন, নেপালে যাওয়ার পরই তার স্বামী হঠাৎ কবি হয়ে গেলেন এবং আজকাল প্রায়শই কবিতা লিখছেন। আমি ভালো বলায় লুই বললেন, চলো এবার খেতে চাই। আহারান্তে বিদায় মুহূর্তে তিনি জানালেন, আমরা সপরিবারে কানাডায় পাড়ি দেব আগামী সপ্তাহে। লক্ষ্য করলাম, ভদ্রলোকের কণ্ঠস্বর প্রায় রুদ্ধ। তার গাড়িতে ওঠার আগে, সেই আগের কথাটিই তার মাতৃভাষায় বললেন, ‘পার্তির সে-তাঁ পা মুরির’। নগরবাড়ী ঘাটেই তিনি যার বাংলা বলেছিলেন, ‘প্রত্যেক বিদায় গ্রহণে রয়েছে খ-মৃত্যু’। লুই প্যাট্রিকের সঙ্গে আমার ক্ষণকালের পরিচয়, তার কাছে আমি কৃতজ্ঞ, তিনি হয়তো স্বদেশে গিয়ে বাংলাদেশ এবং নেপালের ভ্রমণ-বৃত্তান্ত কবিতাকারে লিখবেন এবং তার বলা প্রত্যেক বিদায় গ্রহণে রয়েছে খ-মৃত্যু। মৃত্যু যে কখনই কারও কাম্য নয়, তবু চলে যেতে হয়। পৃথিবীর সব মায়া ত্যাগ করে। গত ৭ জুন, ২০১৯ আমার ৬২ বছরের বন্ধু, সেই স্কুলজীবন থেকে পাবনা শহরের একমাত্র বন্ধু যিনি আমাকে ‘তুই’ বলে সম্বোধন করতেন, সেই শেখ আবদুল হাদী, সামান্য অসুখে রাতারাতি পাড়ি জমালেন অচেনা-অজানা দেশে। ওই একই মাসের তৃতীয় সপ্তাহে ১৮ জুন, ২০১৯ তারিখ মঙ্গলবার মারা গেলেন আমাদের মেজভাই রশীদ হায়দারের স্ত্রী আনিসা হায়দার ঝরা। যিনি হায়দার পরিবারে এসেছিলেন ৫ জানুয়ারি, ১৯৬৮ সালে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা সাহিত্যে মাস্টার্স করেই পা রেখেছিলেন আমাদের সংসারে। অগ্রজ জিয়া হায়দার তখন ছিলেন আমেরিকার হাউয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলার ছাত্র। সেই অর্থে ঝরা ভাবি ছিলেন পরিবারের প্রথম পুত্রবধূ। পুরো পরিবারটাকে তিনি আগলে রেখেছিলেন। কখনো ভাবির ভূমিকায় এবং একাধারে মায়ের ভূমিকায় কখনো। যেহেতু মা রহিমা খাতুন প্রায়শ অসুস্থ থাকতেন, আমাদের ভাড়া বাড়ি ১৪/২ মালিবাগে। যে বাড়িতে ছোট বোন ফরিদা আফরোজা, দাউদ, জাহিদ এসে উঠেছিলেন ১৯৬৪ ও ’৬৫ সালে আমি। তার কয়েক বছর পরই এসে উঠেছিলেন আমাদের প্রিয় ঝরা ভাবি। তাকেও যেতে হলো গত জুনের ১৮ তারিখে অসুস্থতায়। ভাবির বয়স হলেও তেমন বয়স হয়নি তারই বড় বোন ফাতেমা খাতুন শিউলি আপার বড় ছেলে ড. তৌফিক সিরাজ জুলিয়ানের। জুলিয়ান ছিলেন শেল্টেক্ আবাসনের কর্ণধার। বন্ধু কুতুবউদ্দিনসহ ব্যবসা উপলক্ষে স্পেন যাওয়ার পথে দোহা এয়ারপোর্টে প্লেন ল্যান্ড করার কিছু আগে জুলিয়ান গিয়েছিল বাথরুমে। সেখানেই তার অকালমৃত্যু হলো- মাত্র ৬৩ বছর বয়সে।

আল্লাহ আমাদের জানিয়েছেন, একমাত্র তিনিই জানেন, কার কোথায় মৃত্যু নির্ধারিত। অথচ ঝরা ভাবির মৃত্যুর  দিন ১৮ জুন মঙ্গলবার দুপুরে আমাদের ভাতিজি শাওন্তী হায়দার হেমার দক্ষিণ ফুলার রোডের ১৯ নম্বর শিক্ষক বাসভবনের সামনে দাঁড়িয়ে অনেকক্ষণ কথা বললাম আমি আর জুলিয়ান। তিনি জানালেন, ‘মামা, আপনার বাংলাদেশ প্রতিদিনের লেখাগুলো মনোযোগসহকারে পড়ি।’ অথচ ঘুণাক্ষরেও তিনি বুঝতে পারেননি ২০ জুন দোহা এয়ারপোর্টেই হবে তার শেষ যাত্রা। শাওন্তী হায়দার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক। বড় মেয়ে হেমন্তী হায়দার হেমা, তিনিও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স শেষ করেছিলেন গত শতকে। কিছুদিন অধ্যাপনা শেষে সংসার জীবন নিয়ে থাকেন মিন্টো রোডে। জামাই বাংলাদেশ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন নির্বাহী।

স্কুলবন্ধু হাদী ছাড়া আর কেউ রইল না আমাকে তুই বলার। আর মাত্র দুজন আছেন আমাকে তুই বলার- বড় বোন সেলিনা হাই ঝর্ণা আর মেজভাই রশীদ হায়দার দুলাল। আমার বন্ধু হাদী, মা সমতুল্য ঝরা ভাবি এবং সম্পর্কিত ভাগ্নে জুলিয়ান- সবাই আছেন সঙ্গীবিহীন অন্ধকারে। ভালো থাকবেন।

লেখক : কবি, সাংবাদিক।

 

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট
মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট

১ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ
মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন
হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন

১১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের
ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র
শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর
শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২
মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি
প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ
সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের
কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান
রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ
বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স
ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু
যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০
ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা
নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’
‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩
ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান
সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ