শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৯

সঙ্গীবিহীন অন্ধকারে

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
সঙ্গীবিহীন অন্ধকারে

মি. লুই প্যাট্রিক, ফরাসি দেশ থেকে কর্মসূত্রে বাংলাদেশে এসেছিলেন। এই শতকের প্রথম দিকে। বিশেষজ্ঞ হিসেবে তিনি প্রকৌশলী হলেও তার ভিতরে ছিল শিল্পের উন্মাদনা। তিনি গিটার এবং মাউথ অর্গান বাজিয়ে শ্রোতাদর্শককে বিমোহিত করতেন তার সুরের মূর্ছনায়। তার সঙ্গে আমার পরিচয় হঠাৎ করেই কোনো এক আষাঢ়ের প্রচ- গরমের দিনে। নগরবাড়ী ঘাটে। লুই যে মোটামুটি বাংলা জানতেন তা জানলাম নগরবাড়ীর ঘাটে ডাব কিনতে গিয়ে। বিক্রেতার চাহিদার চেয়ে কিছু অর্থ বেশি দিলেও ডাব বিক্রেতা বেশি অর্থ ফেরত দিয়ে বললেন, আপনাকে ধন্যবাদ। প্রতিউত্তরে লুই জানালেন, এই প্রথম দেখলাম আপনি বেশি দাম রাখলেন না। আমার ভালো লাগল আপনার ব্যবহারে।

ভাঙা, ভাঙা বাংলায় তিনি আরও বললেন, ফরাসি দেশে থাকতেই শুনেছিলাম আপনাদের দেশে নাকি আষাঢ় মাসে খুব বৃষ্টি হয়। কী যে গরম চারদিকে, যেন আগুন। আমি ভদ্রলোকের বাংলা শুনেই ভাবলাম, উপযাচক হয়ে কথা বলব মি. লুইয়ের সঙ্গে। এবং সুযোগ বুঝে আমার একটি ভিজিটিং কার্ড তাকে দিতেই তিনি কার্ডের পেছনে আমার নাম ইংরেজিতে না পড়ে পড়লেন বাংলায় লেখা আমার নাম। ভিজিটিং কার্ডে কলামিস্ট ও কবি লেখা দেখে তিনি কিছু একটা ভেবে প্রথমেই জানতে চাইলেন- তুমি নিশ্চয়ই ঢাকায় থাকো, নাকি এই উত্তরবঙ্গে। বুঝতে পারলাম যিনি ডাবওয়ালাকে আপনি সম্বোধন করলেন আর আমাকে তুমি দিয়ে, নিশ্চয়ই তার হয়তো ইচ্ছে আছে আমার সঙ্গে নিবিড় হওয়ার। লুইয়ের প্রশ্নের উত্তরে জানালাম, থাকি ঢাকায় তবে আদি বাড়ি এই উত্তরবঙ্গের পাবনা জেলা শহরে। মি. লুই একটু ভেবে বললেন, ভালো কথা, তবে যে গরম তোমাদের দেশে এই মে-জুন মাসে পড়েছে, সেই গরম যদি আমাদের প্যারিস শহরে একবার পড়ত, মানুষজন পাগল হয়ে যেত।

আমি তাকে রসিকতার ছলে বললাম, পাগল হলে ভালোই হতো। তিনি জানতে চাইলেন, কেন? মৃদু হেসে তাকে জানালাম, আমাদের পাবনা শহরে একটি মানসিক হাসপাতাল আছে, সেখানে তোমাদের প্যারিসের সব পাগলকেই আশ্রয়-ভর্তি করানো যেত। লুই হেসে বললেন, আমি নিশ্চিত তুমি নিজেও একজন পাগল; তাকে থামিয়ে বললাম, আমি পাগল ছিলাম, তবে ভালো হয়ে গিয়েছি অনেক আগেই। লুই বললেন, আমি দিনাজপুরে থাকতেই শুনেছিলাম তোমাদের বাংলাদেশে একটি পাগলাগারদ আছে। তবে সেটি যে পাবনায় আমার মনে ছিল না, জানিয়ে দিয়ে উপকারই করলে, এই গরমে যদি পাগল হয়ে যাই আমি তোমার শরণাপন্ন হব- এই বলে তিনি তার একটি ভিজিটিং কার্ড আমাকে দিয়ে এতক্ষণে হাতের ডাব শেষ করলেন। কার্ডের একপিঠে বাংলায় লেখা তার স্থানীয় ঠিকানা, অন্য পিঠে তার ফরাসি দেশের প্যারিসের ঠিকানা।

লক্ষ্য করলাম, সাহেবের চোখমুখ দিয়ে যেন আগুন ঝরছে। চোখের রোদচশমা দেখি শার্টের পকেটে। তিনি ডাব বিক্রেতাকে আরও ১০টি ডাব দিতে বললেন, এবং বললেন, ডাব ১০টি আপনি যদি আমার গাড়ির ড্রাইভারকে নিয়ে যেতে বলেন। কথাটি বিনয়ের সঙ্গেই বললেন এবং একসময় আমাকে বললেন, ‘মি. পোয়েত’- তার ফরাসি উচ্চারণে ‘ট’-এর স্থলে ‘ত’ হয়েছে কথাটি শুনতে আমার মন্দ লাগল না। তিনি কী ভেবে বললেন, মাত্র কয়েক মিনিটের ভেতরে ঘেমে-চুপসে গেলেও ভালো লাগল বাংলাদেশের একজন পোয়েতের সঙ্গে পরিচিত হতে পেরে। নিজেকে গর্বিত মনে হলো এবং তাকে বললাম, তোমাদের দেশের বিখ্যাত কবি শার্ল বোদলেয়ার, পল এলুয়ার, গিয়স অ্যাপোলিনিয়র, উনবিংশ শতকের বিখ্যাত কবি পল ভেরলেন এবং জ্যঁ আর্তুর র‌্যাবো আমার খুব প্রিয় কবি এবং তোমাদের দেশের পৃথিবীখ্যাত দার্শনিক জ্যাঁ পল সার্ত্র, যিনি ‘নোবেল প্রাইজ’কে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। লুই আমাকে থামিয়ে দিয়ে জানতে চাইলেন তুমি কি ফরাসি ভাষা পড়তে পারো? আমি না বলায়, তিনি যেন একটু মনঃক্ষুণœœই হলেন। মৃদু হেসে জানালেন, পৃথিবীর অন্যতম একটি ভাষা ফরাসি ভাষা। শিখলে ভালোই করতে। আমি তাকে থামিয়ে দিয়ে বললাম, আমাদের মাতৃভাষাই হচ্ছে পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ভাষা। যে ভাষার জন্য ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেরা রক্ত দিয়েছিল।

মি. লুই প্যাট্রিক গরম সহ্য করতে না পেরে আমাকে অনুরোধ করলেন, তার শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত গাড়িতে ওঠার জন্য। বললাম, আমার দেশের গরম আমার কাছে খুবই প্রিয়। গরম উপভোগ করতে তোমাদের ইউরোপসহ আমেরিকার অনেক পর্যটক নাকি এশিয়ায় চলে আসে, তোমাদের দেশে যখন বরফ পড়তে শুরু করে। মাথা দুলিয়ে লুই তার গাড়িতে ওঠার সময় বললেন তাদের দেশের একটি প্রচলিত চরণ- ‘পার্তির সে-তাঁ পা মুরির’ এবং তিনিই তার উচ্চারিত চরণের বঙ্গানুবাদে জানালেন ‘প্রত্যেক বিদায় গ্রহণে রয়েছে খ-মৃত্যু’। তিনি তার গাড়ির ভিতরে ঢুকতেই হুইসেল বাজিয়ে দিল নগরবাড়ী থেকে আরিচামুখী শাহ আলী ফেরি।

দিন কয়েক পরে মুঠোফোনে তাকে না পেয়ে ভেবেছিলাম তিনি হয়তো ফিরে গেছেন তার স্বদেশে। তিনি দিন কয়েকের জন্য সস্ত্রীক দুই ছেলেসহ বেড়াতে গিয়েছিলেন নেপালে। বাংলাদেশের গরম তার সহ্য হলেও হয়তো তার স্ত্রী এবং বাচ্চাদের অসহ্য হয়ে উঠেছিল। মি. প্যাট্রিক আমাকে একদিন মুঠোফোনে জানালেন নেপাল ভ্রমণের বৃত্তান্ত। মূল উদ্দেশ্য ছিল সপরিবারে হিমালয় ও কাঞ্চনজঙ্ঘা দর্শন। বেশ অনেকক্ষণ বার্তা কথনের পর জানালেন- পোয়েত, তোমার সঙ্গে আমার দেখা হওয়া বিশেষ প্রয়োজন। অনেক কথা আছে, তোমাকে আগামী রোববার সন্ধ্যার পরে একটু সময়ের জন্য হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে দেখতে চাই। জানতে চেয়েছিলাম হঠাৎ...। তিনি কথা না বাড়িয়ে বললেন, আমি অবশ্যই তোমার জন্য হোটেলের লবিতে অপেক্ষায় থাকব। সম্মতি জানিয়ে যথারীতি সেই রবিবারের সন্ধ্যায় গিয়ে দেখি হোটেলের লবিতে সস্ত্রীক তিনি আমার জন্য অপেক্ষায় আছেন। তার স্ত্রীটি আমার দেশের এক বাঙালি শ্যামলা রঙের ভদ্র মহিলা। শিক্ষিত বলেই মনে হলো। তবে বাচ্চা দুটো রেখেই এসেছিলেন। লুই জানালেন, বাচ্চাদের সঙ্গে আনলে দুষ্টুমি করে আলাপে ব্যাঘাত ঘটে। লবিতে থাকতে থাকতেই তার বাঙালি স্ত্রী বললেন, আমরা কাঠমান্ডুতে গিয়েছিলাম হিমালয় দেখতে। গিয়েছিলাম পোখরায়, ভালো লেগেছিল প্যাট্রিক সাহেবের। হঠাৎ মাঝরাতে তিনি খাতা-কলম নিয়ে বসলেন, কী যেন সব লিখলেন- প্রায় শেষ রাত পর্যন্ত। জানি না তিনি কী লিখেছিলেন রাত জেগে। একবার কি দুবার দেখলাম ঘরের ভিতরে পায়চারি করছেন। শেষ রাতের দিকে চোখ খুলতেই দেখি তিনি খাটে না ঘুমিয়ে সোফায় ঘুমিয়ে আছেন। পাশেই পড়ে আছে কয়েকটি পাতা, একটু দূরে তার প্রিয় পানীয়। ঘুম থেকে জেগে উঠে মিসেসকে থামিয়ে দিয়ে বললেন, খেতে যাওয়ার আগে তোমাকে আমি কয়েকটি পদ্য শোনাব, যেগুলো কাঠমান্ডুতে আমি লিখেছিলাম।

কবি লুই প্যাট্রিক পেশায় একজন দক্ষ প্রকৌশলী হলেও তিনি তার স্বরচিত পদ্য বাংলাতেই লিখেছিলেন- যদিও হস্তাক্ষর সাধারণ পাঠকের পক্ষে উদ্ধার সম্ভব নয়। তার লেখা পদ্যে নেপালের এবং বাংলাদেশের প্রকৃতি, মানুষ, নদী এবং দুই দেশেরই দরিদ্রতা স্পষ্টভাবে আনার চেষ্টা করেছেন। পরের অনেক পদ্যের মূলভাষ্য, বাংলাদেশের রমণীদের তার ভীষণ পছন্দ। পছন্দ বলেই তিনি যাকে দ্বিতীয় দফায় গৃহিণী বানিয়েছেন তাকে সঙ্গে নিয়ে এসেছিলেন আমার সঙ্গে পরিচয় করানোর ইচ্ছায়। সম্ভবত তিনি তার স্ত্রীর নাম বলেছিলেন লীলা প্যাট্রিক এবং আমি তার সরলতায় মুগ্ধ হয়ে গেলাম, যখন তিনি জানালেন, তার একজন স্ত্রী আছেন প্যারিসে।

‘তাকে জানিয়েই তোমাদের দেশের এই লীলাবতীকে সংগ্রহ করেছি।’ লীলা প্যাট্রিক হেসে আমাকে জানালেন, নেপালে যাওয়ার পরই তার স্বামী হঠাৎ কবি হয়ে গেলেন এবং আজকাল প্রায়শই কবিতা লিখছেন। আমি ভালো বলায় লুই বললেন, চলো এবার খেতে চাই। আহারান্তে বিদায় মুহূর্তে তিনি জানালেন, আমরা সপরিবারে কানাডায় পাড়ি দেব আগামী সপ্তাহে। লক্ষ্য করলাম, ভদ্রলোকের কণ্ঠস্বর প্রায় রুদ্ধ। তার গাড়িতে ওঠার আগে, সেই আগের কথাটিই তার মাতৃভাষায় বললেন, ‘পার্তির সে-তাঁ পা মুরির’। নগরবাড়ী ঘাটেই তিনি যার বাংলা বলেছিলেন, ‘প্রত্যেক বিদায় গ্রহণে রয়েছে খ-মৃত্যু’। লুই প্যাট্রিকের সঙ্গে আমার ক্ষণকালের পরিচয়, তার কাছে আমি কৃতজ্ঞ, তিনি হয়তো স্বদেশে গিয়ে বাংলাদেশ এবং নেপালের ভ্রমণ-বৃত্তান্ত কবিতাকারে লিখবেন এবং তার বলা প্রত্যেক বিদায় গ্রহণে রয়েছে খ-মৃত্যু। মৃত্যু যে কখনই কারও কাম্য নয়, তবু চলে যেতে হয়। পৃথিবীর সব মায়া ত্যাগ করে। গত ৭ জুন, ২০১৯ আমার ৬২ বছরের বন্ধু, সেই স্কুলজীবন থেকে পাবনা শহরের একমাত্র বন্ধু যিনি আমাকে ‘তুই’ বলে সম্বোধন করতেন, সেই শেখ আবদুল হাদী, সামান্য অসুখে রাতারাতি পাড়ি জমালেন অচেনা-অজানা দেশে। ওই একই মাসের তৃতীয় সপ্তাহে ১৮ জুন, ২০১৯ তারিখ মঙ্গলবার মারা গেলেন আমাদের মেজভাই রশীদ হায়দারের স্ত্রী আনিসা হায়দার ঝরা। যিনি হায়দার পরিবারে এসেছিলেন ৫ জানুয়ারি, ১৯৬৮ সালে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা সাহিত্যে মাস্টার্স করেই পা রেখেছিলেন আমাদের সংসারে। অগ্রজ জিয়া হায়দার তখন ছিলেন আমেরিকার হাউয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলার ছাত্র। সেই অর্থে ঝরা ভাবি ছিলেন পরিবারের প্রথম পুত্রবধূ। পুরো পরিবারটাকে তিনি আগলে রেখেছিলেন। কখনো ভাবির ভূমিকায় এবং একাধারে মায়ের ভূমিকায় কখনো। যেহেতু মা রহিমা খাতুন প্রায়শ অসুস্থ থাকতেন, আমাদের ভাড়া বাড়ি ১৪/২ মালিবাগে। যে বাড়িতে ছোট বোন ফরিদা আফরোজা, দাউদ, জাহিদ এসে উঠেছিলেন ১৯৬৪ ও ’৬৫ সালে আমি। তার কয়েক বছর পরই এসে উঠেছিলেন আমাদের প্রিয় ঝরা ভাবি। তাকেও যেতে হলো গত জুনের ১৮ তারিখে অসুস্থতায়। ভাবির বয়স হলেও তেমন বয়স হয়নি তারই বড় বোন ফাতেমা খাতুন শিউলি আপার বড় ছেলে ড. তৌফিক সিরাজ জুলিয়ানের। জুলিয়ান ছিলেন শেল্টেক্ আবাসনের কর্ণধার। বন্ধু কুতুবউদ্দিনসহ ব্যবসা উপলক্ষে স্পেন যাওয়ার পথে দোহা এয়ারপোর্টে প্লেন ল্যান্ড করার কিছু আগে জুলিয়ান গিয়েছিল বাথরুমে। সেখানেই তার অকালমৃত্যু হলো- মাত্র ৬৩ বছর বয়সে।

আল্লাহ আমাদের জানিয়েছেন, একমাত্র তিনিই জানেন, কার কোথায় মৃত্যু নির্ধারিত। অথচ ঝরা ভাবির মৃত্যুর  দিন ১৮ জুন মঙ্গলবার দুপুরে আমাদের ভাতিজি শাওন্তী হায়দার হেমার দক্ষিণ ফুলার রোডের ১৯ নম্বর শিক্ষক বাসভবনের সামনে দাঁড়িয়ে অনেকক্ষণ কথা বললাম আমি আর জুলিয়ান। তিনি জানালেন, ‘মামা, আপনার বাংলাদেশ প্রতিদিনের লেখাগুলো মনোযোগসহকারে পড়ি।’ অথচ ঘুণাক্ষরেও তিনি বুঝতে পারেননি ২০ জুন দোহা এয়ারপোর্টেই হবে তার শেষ যাত্রা। শাওন্তী হায়দার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক। বড় মেয়ে হেমন্তী হায়দার হেমা, তিনিও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স শেষ করেছিলেন গত শতকে। কিছুদিন অধ্যাপনা শেষে সংসার জীবন নিয়ে থাকেন মিন্টো রোডে। জামাই বাংলাদেশ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন নির্বাহী।

স্কুলবন্ধু হাদী ছাড়া আর কেউ রইল না আমাকে তুই বলার। আর মাত্র দুজন আছেন আমাকে তুই বলার- বড় বোন সেলিনা হাই ঝর্ণা আর মেজভাই রশীদ হায়দার দুলাল। আমার বন্ধু হাদী, মা সমতুল্য ঝরা ভাবি এবং সম্পর্কিত ভাগ্নে জুলিয়ান- সবাই আছেন সঙ্গীবিহীন অন্ধকারে। ভালো থাকবেন।

লেখক : কবি, সাংবাদিক।

 

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম