শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

ইতিহাসের আলোকে চীন-বাংলা মৈত্রী

লে. জেনারেল মাহবুবুর রহমান (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
ইতিহাসের আলোকে চীন-বাংলা মৈত্রী

অক্টোবর সমসাময়িক বিশ্ব ইতিহাসের বড় মোড় নেওয়া এক অত্যন্ত স্মরণীয় সময়। পয়লা অক্টোবর গণচীনের সত্তরতম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে বিশ্বব্যাপী পালিত হয়েছে। হাজার বছরের আধা-সামন্তবাদী-আধা-আধিপত্যবাদী চীন দীর্ঘ এক প্রলম্বিত সশস্ত্র যুদ্ধের মধ্য দিয়ে মহাবিপ্লবী মহান নেতা মাও জে দংয়ের নেতৃত্বে পরিচালিত গণমুক্তি ফৌজ চিয়াং কাইসেককে পরাভূত করে সমগ্র চীনকে মুক্ত করে। প্রতিষ্ঠিত হয় গণপ্রজাতন্ত্রী চীন। গণচীনের জয়গানে আজ সারা বিশ্ব মুখরিত। জয় হোক গণচীনের। অব্যাহত থাক তার চিরজয়যাত্রা। চীনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এই মাসে আমি বঙ্গোপসাগরের বেলাভূমিতে দাঁড়িয়ে দেখছি পূর্ব দিগন্তে দক্ষিণ চীন সাগর আর বঙ্গোপসাগর সংগমের জলরাশি থেকে সগৌরবে উত্থিত হচ্ছে হেমন্তের মেঘশূন্য আকাশে উজ্জ্বল প্রভাত রবি। বিকিরণ করছে সোনালি আলো। উদ্ভাসিত করছে দিগ্দিগন্ত। প্রণতি জানাই ই প্রভাত সূর্যকে। জানাই প্রীতি সম্ভাষণ। জোর গলায় উচ্চারণ করি চীন-বাংলা মৈত্রী স্লোগান।

বাংলাদেশের সঙ্গে গণচীনের স্থলপথে সরাসরি সংযোগ নেই। মধ্যবর্তী একাধিক দেশের অবস্থানের জন্য তা বাধাগ্রস্ত হয়েছে। কিন্তু আমাদের দুই দেশের রয়েছে সরাসরি সমুদ্রসংযোগ। দক্ষিণ চীন সাগর দক্ষিণে বিস্তৃত হয়ে বঙ্গোপসাগরকে সংযুক্ত করেছে। দক্ষিণ চীন সাগরের জলরাশি তরঙ্গায়িত হয়ে বঙ্গোপসাগরে মিশে একাকার হয়েছে এবং বাংলার বেলাভূমিতে আছড়ে পড়েছে। ভর জোয়ারে বাংলার উপকূল প্লাবিত করেছে। চীনের সঙ্গে বাংলার সামুদ্রিক সংযোগ প্রাকৃতিক এবং আদিকালের। আর এ সংযোগই নির্মাণ করেছে ঐতিহ্যবাহী সামুদ্রিক রেশম পথ (সিল্ক রোড)। বিকশিত করেছে আমাদের বাণিজ্যিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক যোগাযোগ আর করেছে স্থল রেশম পথকে সমান্তরালে পূর্ণাঙ্গ।

চীন-বাংলা মৈত্রী নতুন কিছু নয়। এ সম্পর্ক বহু প্রাচীন। আড়াই হাজার বছর কিংবা তারও আগের। বাংলাদেশকে চীনের সঙ্গে যুক্ত করেছিল হিমালয় ডিঙিয়ে যে পথ, তা-ই রেশম পথ। ছিল পশ্চিমা রেশম পথ, যার সূচনা হয়েছিল রাজধানী সিয়ান (তৎকালীন সাংগান) থেকে। সেই পথ সিনচিয়াং হয়ে আফগানিস্তানের ভিতর দিয়ে ভারত হয়ে পৌঁছেছিল বাংলাদেশে (মংজিয়ালা)। কয়েক শতাব্দী ধরে এ মংজিয়ালাই ছিল চীন ও দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যকার সম্পর্কের সেতুবন্ধ। একটি পূর্ব রেশম পথও ছিল, যার উৎপত্তি হয়েছিল দক্ষিণ চীনের কুনমিং থেকে। মিয়ানমারের মধ্য দিয়ে তা সংযোগ স্থাপন করেছিল বাংলাদেশের সঙ্গে। এ দুটি পথ ধরে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটেছিল, বৃদ্ধি পেয়েছিল সাংস্কৃতিক আদান-প্রদান।

চীন ও বাংলাদেশ উভয়েই সমুদ্রোপকূলীয় দেশ। বহু প্রাচীন কাল থেকে সমুদ্রপথে দুই দেশের আদান-প্রদান চমৎকার। ৬০০ বছর আগে চীনের মিং রাজবংশের মহাপরাক্রমশালী সম্রাট, সম্রাট ইয়ং লে। সে সময়ের বিশ্বখ্যাত নাবিক অ্যাডমিরাল ঝেং হে ছিলেন সম্রাটের শান্তির দূত। তিনি ভারত মহাসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগর দীর্ঘ পরিভ্রমণ করেন। তিনিই সমুদ্রপথে চীনা সিল্ক রোড সৃষ্টি করেন। ১৪০৫ থেকে ১৪৩৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত অ্যাডমিরাল ঝেং হে শতাধিক জাহাজের বহর নিয়ে সাতটি আন্তসমুদ্র অভিযান পরিচালনা করেন এবং এশিয়া-আফ্রিকার ৩০টি দেশ ও অঞ্চল পরিভ্রমণ করেন। অ্যাডমিরাল ঝেং হের নৌবহর দুবার চট্টগ্রাম বন্দরে এসেছিল যা সগৌরবে ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লিপিবদ্ধ রয়েছে। বাংলার শক্তিমান শাসক সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ তার রাজধানী সোনারগাঁওয়ে চীনা অ্যাডমিরালের সম্মানে এক বিশাল সংবর্ধনার আয়োজন করেন। সুলতান একটি দীর্ঘ গ্রীবার জিরাফসহ বহু মূল্যবান উপহার প্রেরণ করেন মিং রাজার দরবারে। চীনা ঐতিহ্য অনুসারে জিরাফকে সৌভাগ্যের প্রতীক মনে করা হয়। উল্লেখ করা যেতে পারে, প্রাচীনকাল থেকে চীন নৌশক্তি ও স্থলশক্তিতে অত্যন্ত বলবান হওয়া সত্ত্বেও সমগ্র ইতিহাসে চীন অন্য কোনো দেশে উপনিবেশ স্থাপন করেনি। বরং সব দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে এসেছে। চীন অন্য কোনো দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপে কখনো বিশ্বাসী নয়।

বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্কের সূচনা ঘটে ১৯৭৫ সালে। তার সূচনা ঘটান জিয়াউর রহমান, যার দৃষ্টি ছিল পূর্বমুখী। সে সময় চেয়ারম্যান মাও জে দং ও প্রধানমন্ত্রী চৌ এন লাই জীবিত। আমাদের কূটনৈতিক সম্পর্ক শুরু হওয়ার পর থেকে বরাবরই তা চমৎকার ছিল, ক্রমেই তা আরও নিবিড় হয়েছে এবং এ সম্পর্ক সময়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে। ভিন্ন রাজনৈতিক আদর্শ এবং সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ব্যবস্থার ভিন্নতা সত্ত্বেও দুই দেশের মধ্যকার চমৎকার কূটনৈতিক সম্পর্ক একটি রোল মডেল হিসেবে স্বীকৃত। আমাদের জাতীয় জীবনের সব ক্ষেত্রে এবং আন্তর্জাতিক পরিম-লে অতিচমৎকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে রয়েছে। আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নে, অবকাঠামো গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এবং ব্যবসা-বাণিজ্যে, কৃষি, শিল্প ও প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে চীন বিপুল সহযোগিতা করে এসেছে। আমাদের ভূ-রাজনৈতিক, ভূ-কৌশলগত ও ভূ-অর্থনৈতিক অবস্থান এমন যে তা আঞ্চলিক কৌশলগত ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশে পরিণত হয়েছে। এমনকি বৈশ্বিক কৌশলগত ক্ষেত্রেও বাংলাদেশের স্থান বেশ গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি দেশ এবং তা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সঙ্গে দক্ষিণ এশিয়ার সংযোগ-সেতু হিসেবে অবস্থান করছে। এশিয়ার দুই বৃহৎ দেশের মধ্যখানে বাংলাদেশের অবস্থান। একটি হলো ভারত, অন্যটি ১৫০ কিলোমিটার দূরের দেশ, শান্তিবাদী ও বন্ধুত্বপরায়ণ চীন, যা ইতিমধ্যে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হিসেবে নিজের স্থান করে নিয়েছে। বাংলাদেশের ভূ-কৌশলগত গুরুত্ব অনেক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে বঙ্গোপসাগর উপকূলের অবস্থানের কারণে। বঙ্গোপসাগর হচ্ছে ভারত মহাসাগরের ওপরে অবস্থিত দেশগুলোর মধ্যে সংযোগ স্থাপনের পথ। বঙ্গোপসাগরের ওপর দিয়ে বাণিজ্যিক যোগাযোগ পূর্বে চীন থেকে পশ্চিমে এশিয়া ও আফ্রিকা পর্যন্ত বিস্তৃত। এ অঞ্চলের সমুদ্রপথ মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়াসহ বঙ্গোপসাগরের ওপর দিয়ে গেছে গুরুত্বপূর্ণ মালাক্কা প্রণালি ও তাইওয়ান প্রণালিকে যুক্ত করেছে এবং দক্ষিণ চীন সাগর, পূর্ব চীন সাগর ও প্রশান্ত মহাসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত।

বঙ্গোপসাগরের একটি শক্তিশালী অংশীদার ভারত। দেশটি বঙ্গোপসাগরকে নিজের হৃদ হিসেবে বিবেচনা করে এবং তার রাজনৈতিক, আঞ্চলিক ও কূটনৈতিক উদ্যোগসমূহের জন্য একটি সামুদ্রিক জলসীমা বলে মনে করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও একটি প্রধান অংশীদার হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। এ দেশটি মনে করে তার ওয়ার্ল্ড স্ট্র্যাটেজির প্রধান খুঁটিই হলো প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল। তাই যুক্তরাষ্ট্র তার মোট নৌশক্তির ৬০ শতাংশই প্রশান্ত মহাসাগরে মোতায়েন রেখেছে। মহাসম্ভাবনাময় দ্রুত বিকাশমান মহাচীন একটি উদীয়মান মহাপরাশক্তি। দেশটি শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে বিশ্বাস করে এবং শান্তির পথই অনুসরণ করে। সাম্প্রতিক কয়েক দশকে চীনের অভূতপূর্ব উত্থান ঘটেছে এবং তা আগাগোড়াই শান্তিপূর্ণভাবে। তবে চীন তার সমুদ্রসীমার নিরাপত্তার ব্যাপারে অত্যন্ত সজাগ এবং সে অনুসারেই যুগোপযোগী নৌশক্তি গড়ে তুলেছে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে। দেশটি নিঃসন্দেহে নিজেকে সুরক্ষিত রাখবে। বহিঃশক্তির দ্বারা সে ঘেরাও না হয়ে থাকতে বদ্ধপরিকর এবং চীন এক অজেয় শক্তি। সম্ভাব্য যে কোনো আক্রমণের বিরুদ্ধে সে শক্তিশালী প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পূর্ণ সক্ষম এবং দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।

চীন-বাংলাদেশ সম্পর্কের ক্ষেত্রে সব সময় একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে প্রতিরক্ষা। ২০০২ সালে দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা সহযোগিতাবিষয়ক একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। সেটি একটি সাধারণ সামগ্রিক চুক্তি, যার অন্তর্ভুক্ত বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে সামরিক সহযোগিতা ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা। সেই চুক্তির আলোকে চীন-বাংলা সম্পর্ক এখন সর্বমুখী। অর্থনৈতিক ও কৌশলী। এ সম্পর্ক দিন দিন গভীরতর হচ্ছে। আগামী দিনে তা আকাশচুম্বী হবে। সরঞ্জাম সরবরাহ, প্রযুক্তি স্থানান্তর, যৌথ উদ্যোগে প্রতিরক্ষা প্রকল্প গ্রহণ, সামরিক প্রশিক্ষণ, যৌথ অভিযান, লজিস্টিক লাইনসমূহ উন্নয়ন, সন্ত্রাসবাদ দমন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এবং অন্য সম্ভাব্য ক্ষেত্র। আমাদের সশস্ত্র বাহিনী আধুনিকায়ন ও শক্তিশালীকরণ প্রয়োজন। হালনাগাদকরণের মাধ্যমে সময়োপযোগী করে তোলা প্রয়োজন, যেন তারা আমাদের জাতীয় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের শক্তিশালী রক্ষক হতে পারে। আমাদের এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক জোন (ইইএফ) ও সম্প্রসারিত মহীসোপানের নিরাপত্তা এবং সমুদ্রতলের মূল্যবান হাইড্রো-কার্বনসহ আমাদের সামুদ্রিক সম্পদের সুরক্ষার জন্য সমুদ্রসীমার সার্বভৌমত্ব নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আমার উল্লিখিত প্রতিরক্ষা চুক্তির আওতায় চীনের পূর্ণ সমর্থন ও সহযোগিতা চাই। আর এ লক্ষ্য সামনে রেখে আমরা আমাদের নৌবাহিনীকে সমুদ্রপৃষ্ঠে যুদ্ধ করার উপযোগী প্রয়োজনীয় নৌবহর, সমুদ্রতলে সাবমেরিন ক্লাস্টার এবং আকাশে নৌবাহিনীর নিজস্ব জঙ্গিবিমানে সুসজ্জিত একটি ত্রৈমাত্রিক নৌবাহিনী গড়ে তোলার ক্ষেত্রে চীনের পূর্ণ সহযোগিতা কামনা করি।

বাংলাদেশ পূর্ব দিকে তাকায় এবং সেখানে সে একটি শক্তিশালী হাত তার দিকে প্রসারিত দেখে। বাংলাদেশ সে হাতটিকে শক্ত করে ধরে। চীনের সঙ্গে সর্বতোমুখী সংযোগ প্রতিষ্ঠা করতে চায়। সমুদ্রপথে আমাদের যোগাযোগ উন্নত ও শক্তিশালী করা প্রয়োজন। সেজন্য চীনের সহযোগিতায় চট্টগ্রামের দিকে একটি গভীর সমুদ্রবন্দর গড়ে তোলা জরুরি। মিয়ানমারের ভিতর দিয়ে চট্টগ্রাম ও কুনমিংয়ের মধ্যে আমরা সড়ক ও রেল যোগাযোগও গড়ে তুলতে চাই। এর মধ্যে দিয়ে প্রাচীন দক্ষিণ সিল্ক রোডের পুনঃপ্রবর্তন ঘটবে; উন্মুক্ত হবে ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প, অর্থনীতি ও জাতীয় নিরাপত্তার ক্ষেত্রে ব্যাপক সহযোগিতার দ্বার।

একটি ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ টেনে এ লেখার সমাপ্তি টানছি। ১৯৯৬ সাল। তখন আমি বাংলাদেশের সেনাপ্রধান। সে সময় চীনের পিপলস লিবারেশন আর্মি আমাকে চীনে আমন্ত্রণ জানায়। সেই সফরকালে আমার সুযোগ হয়েছিল চীনের প্রেসিডেন্ট জিয়াং জেমিনের সাক্ষাৎলাভের। আমার মনে আছে, চীনা প্রেসিডেন্ট আমাকে বলেছিলেন, ‘চীন অনেক বদলে গেছে। সত্তর-আশির দশকে আপনি এ দেশে বসবাসকালে যে চীন দেখে গেছেন, আজকের চীন আর সেই চীন নেই। আজকের চীন আধুনিক চীন, উন্নত চীন এবং এখানে এখন এক নতুন প্রজন্ম, নতুন নেতৃত্ব।’ তিনি বলেছিলেন, ‘পৃথিবী বদলে যাচ্ছে। আমি শুনেছি, ঢাকার দিগন্তরেখাও বদলে গেছে; কিন্তু এসব পরিবর্তনের মধ্যেও একটি বিষয়ের কোনো পরিবর্তন ঘটেনি, কোনো দিন ঘটবেও না। সেটি হচ্ছে বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক, বাংলাদেশ বিষয়ে আমাদের নীতি।’ তিনি বলেন, ‘আমি আপনাদের নিশ্চয়তা দিচ্ছি, চীন সব সময় বাংলাদেশের বন্ধু থাকবে। প্রয়োজনের মুহূর্তে চীন সর্বদা আপনাদের পাশে থাকবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘চীন ও বাংলাদেশের মধ্যকার সম্পর্ক বন্ধুত্বের আর বন্ধুত্বের, কেবলই বন্ধুত্বের, অন্য কিছু নয়।’ তার সেই কথাগুলো আজও আমার কানে অনুরণিত হয়। মূল্যবান কথা হিসেবে আমি তা মনে রাখি।

লেখক : সাবেক সেনাপ্রধান।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৪৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন
মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ
চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন
সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ
সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬
নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার
মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ
তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো
চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল
ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন