শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০১৯

নোবেল বিজয়ী বাঙালি অভিজিৎ

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
নোবেল বিজয়ী বাঙালি অভিজিৎ

বিশ্বের কোনো একটি অংশ বা গোটা বিশ্বেই সার্বিকভাবে দারিদ্র্যের কারণ ও তা দূরীকরণের উপায় নিয়ে এর আগে বহু গবেষণা হয়েছে এবং নোবেল পুরস্কারও পেয়েছেন বহু অর্থনীতিবিদ। তাদের কৃতিত্ব, দর্শন ও মেধার প্রতি বিন্দুমাত্র তির্যক দৃষ্টিপাত না করেও বলা যায়, দারিদ্র্যবিষয়ক সেই গবেষণাগুলো ছিল বেশির ভাগই গজদন্তমিনারে বসে করা। কলকাতার বালিগঞ্জের আদি বাসিন্দা, সাউথ পয়েন্ট স্কুল, প্রেসিডেন্সি, জেএনইউ এবং হার্ভার্ডের কৃতী ছাত্র অভিজিতের কাজের বৈশিষ্ট্য হলো, তিনি দারিদ্র্য দেখা, দারিদ্র্যের কারণ খোঁজা এবং সে কারণ দূর করার উপায় ভেবে বের করা সবটাই করেছেন দরিদ্রের চোখ দিয়ে। তার মানে অবশ্য এই নয় যে, তিনি নিজে দরিদ্র পরিবারের সন্তান কিংবা তাকে জীবনযাত্রায় কঠিন অর্থসংকটের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। এসবের কোনোটাই নয়। তা সত্ত্বেও তিনি দরিদ্রের দৃষ্টিতে অর্থনৈতিক কঠিন তত্ত্বগুলো বোঝার কথা করেছেন। আর তা সম্ভব হয়েছে তার আপাদমস্তক বাম-মননের জন্য। মনে মনে নিজেকে একটি দরিদ্র পরিবারের সদস্য হিসেবে ভেবে নিয়ে তিনি সমস্যার গভীরে ঢোকার চেষ্টা করেছেন। দরিদ্রের সমস্যা বুঝে দারিদ্র্য দূরীকরণের উপায় খুঁজেছেন। ছাত্রাবস্থায়ই বাম আদর্শে উদ্বুদ্ধ হন অভিজিৎ। জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর করার সময়ই ছাত্র আন্দোলনে যোগ দিয়ে গ্রেফতার হয়ে তিহার জেলে ১০ দিন কাটাতে হয় অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়কে। এমনকি পুলিশের লাঠির বাড়িও খেতে হয়েছিল তাকে। ২১ বছর পর আরও একবার অর্থনীতির নোবেল এলো কলকাতায়। ১৯৯৮ সালে অমর্ত্য সেনের পর ২০১৯-এ সম্প্রতি ম্যাসাচুসেটস ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির অধ্যাপক অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরে। দুনিয়াব্যাপী দারিদ্র্য দূর করার জন্য পরীক্ষামূলক পথের স্বীকৃতি হিসেবেই এলো তার পুরস্কার। তার সঙ্গে পুরস্কার ভাগ করে নিয়েছেন তার স্ত্রী এবং একদা ছাত্রী এস্থার দুফেলো ও হার্ভার্ডের অর্থনীতিবিদ মাইকেল ক্রেমার। অভিজিৎ ও এস্থার হলেন আবদুল লতিফ জামিলা পোভার্টি অ্যাকশন ল্যাব নামক গবেষণা কেন্দ্রের যুগ্ম-প্রতিষ্ঠাতা। নোবেল পুরস্কারের ইতিহাসে অভিজিৎ আর এস্থার ষষ্ঠ দম্পতি। বালিগঞ্জের একটি বর্ধিষ্ণু পরিবারে জন্ম অভিজিতের। তার বাবা দীপক ব্যানার্জি ছিলেন প্রেসিডেন্সি কলেজের অর্থনীতি বিভাগের প্রধান।

মা নির্মলা দেবীও একজন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ। অর্থনীতির পরিম-লেই কার্যত বেড়ে উঠেছিলেন তিনি। নোবেলজয়ী অশ্বেতাঙ্গ অর্থনীতিবিদ হিসেবে অভিজিৎ তৃতীয়। সেই তিনজনের মধ্যে দুজনই বাঙালি; বঙ্গবাসীর তা নিয়ে গর্ব হওয়াই স্বাভাবিক। অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নোবেল জয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন সাবেক অর্থমন্ত্রী অসীম দাশগুপ্ত। তিনি বলেছেন, তাদের গবেষণার অভিমুখ বৈষম্য দূরীকরণ। ওর গবেষণার নির্দিষ্ট বিষয় হলো একটি দেশের উন্নয়নের সঙ্গে বৈষম্য দূর করার সম্পর্কের ওপর। এ বিষয়ে শুধু তাত্ত্বিক গবেষণা নয়, কোথায় এবং কীভাবে, তা স্থির করার জন্য এমআইটি অর্থনীতি বিভাগে একটি গবেষণা কেন্দ্রও চালু রেখেছে। অমর্ত্য সেনের পর নোবেল বিজয়ী দ্বিতীয় বাঙালি অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়কে অভিনন্দন জানিয়েছেন সিপিআই (এম) রাজ্য কমিটির সম্পাদক সূর্য মিশ্রও। গতকাল কলকাতায় তিনি বলেছেন, ‘আমরা খুবই আনন্দিত যে অমর্ত্য সেনের পর অভিজিৎও দারিদ্র্য দূরীকরণ নিয়ে কাজ করেছেন।’ প্রসঙ্গত নোট বাতিলের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে অভিজিৎ যে সাহসী মন্তব্য করেছিলেন তার জন্যও অভিজিৎকে সাধুবাদ জানিয়েছেন মিশ্র।

অভিজিতের নোবেলপ্রাপ্তিতে খুশির হাওয়া জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়েও। এ বিশ্ববিদ্যালয়েরই ছাত্র ছিলেন অভিজিৎ। তার শিক্ষকরাও মগ্ন হয়েছেন স্মৃতিচারণায়। তাদের অনেকেই বলেছেন, অভিজিৎ যে একদিন নোবেল পাবেন তা তারা আশাই করেছিলেন। সেটাই বাস্তবায়ন হলো। আন্তর্জাতিক স্তরে দারিদ্র্য দূরীকরণের পরীক্ষামূলক উদ্যোগে তার ভূমিকার জন্যই ২০১৯ সালের নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন তিনি। জেএনইউর সেন্টার ফর ইকোনমিক স্টাডিজ অ্যান্ড প্ল্যানিংয়ে পড়ার সময় অভিজিতের শিক্ষক ছিলেন অধ্যাপক অঞ্জন মুখার্জি। তিনি বলেন, ‘আমি ওকে ইমেইল মারফত অভিনন্দনবার্তা পাঠিয়েছি। সহপাঠীদের মধ্যে ও-ই ছিল সেরা। আমরা সব সময় মনে করতাম নোবেল ও একদিন পাবেই এবং সেটাই করে দেখাল।’ অনেক দিন ধরেই বিশ্বের সেরা অর্থনীতিবিদের আসনে অভিজিৎ অধিষ্ঠান করছেন। এবার তিনি শীর্ষে পৌঁছালেন। এ বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর করেন অভিজিৎ।

লিভার ফাউন্ডেশনের সচিব অভিজিৎ চৌধুরী বলেছেন, ‘দারিদ্র্য নিয়ে কাজের সূত্রেই আমার সঙ্গে অভিজিতের আলাপ। যে কাজটা অভিজিৎ বিনায়ক সাফল্যের সঙ্গে অর্থনীতির ক্ষেত্রে করে চলেছেন, সে কাজটা লিভার ফাউন্ডেশনের তরফে আমরা বীরভূমের গ্রামগুলোয় করার চেষ্টা করেছিলাম। আমাদের কাজ ছিল কোয়াক ডাক্তারদের প্রশিক্ষিত করে গ্রামীণ স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটানো। আমাদের সেই গবেষণার উল্লেখযোগ্য সমর্থন ও সাহায্য পেয়েছিলাম অভিজিৎ বিনায়কের থেকে।’ নোবেলে তার পূর্বসূরি অমর্ত্য সেন বলেছেন, ‘আমি অত্যন্ত আনন্দিত দারিদ্র্য বিষয়ে নতুন ধরনের অত্যন্ত মূল্যবান কাজ তারা করেছেন এবং সেই কাজের ফল নানা দিক দিয়েই দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধে আমাদের সাহায্য করবে। আমি নিজে একাধিক কারণেই ভীষণ খুশি। একটা কারণ এই যে, অভিজিৎকে আমি তার শৈশব থেকে ভালোরকম জানি এবং তার চিন্তাশক্তিকে আমি বরাবর বাহ্বা দিয়ে এসেছি। আমার একমাত্র দুঃখ এই যে, ওর বাবা, আমার বন্ধু দীপক বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে এটা দেখে যেতে পারলেন না। তবে অভিজিতের মা নির্মলা এ উৎসবে যোগ দেবেন।’

আরেক বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ তথা বিশ্বব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ কৌশিক বসু বলেছেন, ‘খুবই মজা লাগছে এটা ভেবে যে রবিবার রাতেই খাবার টেবিলে বসে বলেছিলাম অভিজিৎ-এস্থার-ক্রোমার নোবেল পুরস্কার পেতে পারেন। আমার ছেলে এসেছিল রবিবার। ও অভিজিৎ-এস্থারের কাছে পিএইচডি করেছে। অভিজিৎদের নোবেলপ্রাপ্তি অসম্ভব ভালো খবর। প্রত্যাশিত খবরও বটে। র‌্যান্ডমাইজ কন্ট্রোল ট্রায়ালের যে ব্যবহার অভিজিতরা শুরু করেছিলেন, তা সারা বিশ্ব ব্যবহার করছে।’ লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিক্সের আরেক বিশিষ্ট অধ্যাপক মৈত্রীশ ঘটক বলেছেন, ‘আমি উচ্ছ্বসিত। হার্ভার্ডে অভিজিৎদা আমার পিএইচডি সুপারভাইজার ছিলেন। আমরা একসঙ্গে বেশকিছু প্রবন্ধও লিখেছি। মজার কথা হলো, অভিজিৎদার নোবেলপ্রাপ্তির খবর যখন পেলাম, আমি তখন ক্লাসে তাদেরই একটা পেপার পড়াচ্ছিলাম। এত দিন আরেক নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেনকে সামলাতে হচ্ছিল। এবার তার সঙ্গে যুক্ত হলেন সদ্য নোবেলজয়ী আরেক বাঙালি অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়।’ আগে থেকেই মোদি সরকারের আর্থিক নীতির কড়া সমালোচক ছিলেন অভিজিৎ। নোবেলপ্রাপ্তির পর এমআইটির সংবাদ সম্মেলনেও সেই একই শানিত, তীক্ষè শ্লেষ বজায় রাখলেন। স্পষ্ট ভাষায় বলে দিয়েছেন, ভারতের অর্থনীতি খুব খারাপ অবস্থার মধ্য দিয়ে চলছে বলে আমার ধারণা। এখন সরকারও স্বীকার করছে অর্থনীতির অবস্থা ভালো নয়। ভবিষ্যতের কথা বলতে পারব না, এখনকার কথা বলছি। অর্থনীতিতে চাহিদা নেই। ক্রয়ক্ষমতা নেই। কোষাগারীয় ঘাটতি কত শতাংশে দাঁড়াল তা নিয়ে মাথা ঘামিয়ে লাভ নেই। বাজারে চাহিদার অভাব খুব তীব্র। আসল কথা হলো লোকের হাতে পয়সা চাই। বড়লোকের হাতে পয়সা দিলে চলবে না। গরিবের হাতে পয়সা চাই। সরকার সব অংশকে খুশি করার চেষ্টা করছে বলে দেখাচ্ছে, কিন্তু আসলে তাতে কোনো কাজ হচ্ছে না।

অভিজিতের এহেন সমালোচনার মুখে কার্যত অস্বস্তিতে পড়েছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। সামনেই তিন রাজ্যে ভোট। তাই গলা চড়িয়ে আজগুবি তথ্য খাড়া করে অভিজিতের বক্তব্য খ-ন করার রাস্তায়ও যেতে পারছে না সরকার। আবার ভোটের মুখে সদ্য নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদের ধারালো আক্রমণ হজমও করতে পারছে না। এদিকে বর্তমান অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের স্বামী পরকাল প্রভাকর এক নিবন্ধে মোদি সরকারকে পরামর্শ দিয়েছিলেন, আজগুবি অর্থনীতি নিয়ে মূর্খের স্বর্গে বাস না করে অবিলম্বে নরসিমা রাও ও মনমোহন সিংয়ের অর্থনৈতিক মডেলে ফেরা উচিত মোদি সরকারের। তার পরই এসেছে অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কড়া সমালোচনা। দুই অর্থনীতিবিদের এই জোড়া আক্রমণকে হাতিয়ার করতে মোদি সরকারকে পাল্টা আক্রমণ করেছে কংগ্রেসও। লোকসভা ভোটের আগে অভিজিৎ রাহুল গান্ধীর ন্যায় প্রকল্প তৈরিতে সাহায্য করেছিলেন। রাহুল গতকালই অভিজিৎকে অভিনন্দন জানিয়ে সে কথা লিখেছিলেন। গত কয়েক দিন কংগ্রেস সারা দিনই অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিজেদের নতুন আইকন হিসেবে মেলে ধরার চেষ্টা করেছে। নোবেল পাওয়ার কয়েক দিন আগেও ভারতের অর্থনীতি ও প্রধানমন্ত্রীর দফতরের প্রভাব নিয়ে সমালোচনা করেছিলেন অভিজিৎ বাবু। এমনকি অতিসম্প্রতি তিনি বলেছেন, ভারতীয় অর্থনীতির হাল খুব খারাপ। অর্থনীতির গতি দ্রুত হারে শ্লথ হচ্ছে।

সরকারও তা বুঝছে। মোদি সরকার সম্পর্কে অভিজিতের মনোভাব বিলক্ষণ জানেন বিজেপি নেতৃত্ব। সে কারণেই অভিজিৎকে অভিনন্দন জানাতে ঘণ্টা চারেক বাড়তি সময়ও নিয়ে ফেলেন প্রধানমন্ত্রী। এরই মধ্যে কংগ্রেসের নতুন কৌশল বিজেপির বিড়ম্বনা আরও বাড়িয়েছে। অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নোবেল জয়কে মুক্তচিন্তার জয় বলেই মনে করছে জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের নানা বিভাগে যুক্ত ব্যক্তিদের বক্তব্য অভিজিতের স্বীকৃতি বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্য ও ভবিষ্যতে চলার পথ আরও মজবুত করবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সংগঠনের সম্পাদক অবিনাশ কুমার বলেছেন, ‘খুব শিগগির ওঁকে চিঠি লিখে আমন্ত্রণ জানানো হবে। যখন দেশে আসবেন তখন জেএনইউতে এসে যেন বক্তৃতা দেন, তার অনুরোধ করব আমরা।’ অবিনাশ বলেন, তিনি অনেকবার বলেছেন, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তচিন্তার উদার পরিসর ওঁকে তৈরি হতে অনেকটা সাহায্য করেছে। ২০১৬ সালে যখন জেএনইউ আক্রান্ত হয়, তিনি খুব স্পষ্ট ভাষায় গোটা ঘটনার নিন্দা করেছিলেন।

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিছনাকান্দির দুঃখ
বিছনাকান্দির দুঃখ
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
সর্বশেষ খবর
আয়ারল্যান্ডের নতুন প্রেসিডেন্ট ক্যাথরিন কনলি
আয়ারল্যান্ডের নতুন প্রেসিডেন্ট ক্যাথরিন কনলি

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রিমিয়ার লিগে ম্যানইউর টানা তৃতীয় জয়
প্রিমিয়ার লিগে ম্যানইউর টানা তৃতীয় জয়

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাটগ্রামে অবৈধভাবে সার মজুত ও বেশি দামে বিক্রি, জব্দ-জরিমানা
পাটগ্রামে অবৈধভাবে সার মজুত ও বেশি দামে বিক্রি, জব্দ-জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ
কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গৃহকর্মী হত্যার রহস্য উদঘাটন, মূল আসামি গ্রেফতার
গৃহকর্মী হত্যার রহস্য উদঘাটন, মূল আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে ডেকে নিয়ে তরুণকে হত্যার অভিযোগ
ফোনে ডেকে নিয়ে তরুণকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাটকা না ধরার প্রতিশ্রুতি জেলেদের
জাটকা না ধরার প্রতিশ্রুতি জেলেদের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী
একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘরের মাঠে সান্ডারল্যান্ডের কাছে হারল চেলসি
ঘরের মাঠে সান্ডারল্যান্ডের কাছে হারল চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপে ৭ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান স্পিনারের রেকর্ড
বিশ্বকাপে ৭ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান স্পিনারের রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধুদের সঙ্গে ছবি তুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ছবি তুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপ্রতিরোধ্য বায়ার্ন, লিগে টানা ৮ জয়
অপ্রতিরোধ্য বায়ার্ন, লিগে টানা ৮ জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাত থেকে মেঘনা ও তেঁতুলিয়ায় ইলিশ ধরা শুরু
মধ্যরাত থেকে মেঘনা ও তেঁতুলিয়ায় ইলিশ ধরা শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্কড়-ঝক্কড় গাড়ি মহাসড়কে চলতে দেয়া হবে না: বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান
লক্কড়-ঝক্কড় গাড়ি মহাসড়কে চলতে দেয়া হবে না: বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের
সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢামেকে হাজতির মৃত্যু
ঢামেকে হাজতির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’
‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা
কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
দিনাজপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাত ধরে দেশে কৃষি ও অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটবে: তৃপ্তি
তারেক রহমানের হাত ধরে দেশে কৃষি ও অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটবে: তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির
জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাউজানে আবারও গুলিতে একজনের মৃত্যু
রাউজানে আবারও গুলিতে একজনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে সাবেক যুবদল নেতাদের মিলনমেলা
নারায়ণগঞ্জে সাবেক যুবদল নেতাদের মিলনমেলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে বিরল রোগে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিলক
বাংলাদেশ সফরে বিরল রোগে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিলক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি
ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত বিএনপি নেতা
দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত বিএনপি নেতা

দেশগ্রাম

ছয় জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১
ছয় জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১

দেশগ্রাম

অস্ত্র-মাদকসহ আটক যুবদল নেতা
অস্ত্র-মাদকসহ আটক যুবদল নেতা

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

মিনি ট্রেন চাপায় প্রাণ গেল শিশুর
মিনি ট্রেন চাপায় প্রাণ গেল শিশুর

দেশগ্রাম