শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০১৯

নোবেল বিজয়ী বাঙালি অভিজিৎ

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
নোবেল বিজয়ী বাঙালি অভিজিৎ

বিশ্বের কোনো একটি অংশ বা গোটা বিশ্বেই সার্বিকভাবে দারিদ্র্যের কারণ ও তা দূরীকরণের উপায় নিয়ে এর আগে বহু গবেষণা হয়েছে এবং নোবেল পুরস্কারও পেয়েছেন বহু অর্থনীতিবিদ। তাদের কৃতিত্ব, দর্শন ও মেধার প্রতি বিন্দুমাত্র তির্যক দৃষ্টিপাত না করেও বলা যায়, দারিদ্র্যবিষয়ক সেই গবেষণাগুলো ছিল বেশির ভাগই গজদন্তমিনারে বসে করা। কলকাতার বালিগঞ্জের আদি বাসিন্দা, সাউথ পয়েন্ট স্কুল, প্রেসিডেন্সি, জেএনইউ এবং হার্ভার্ডের কৃতী ছাত্র অভিজিতের কাজের বৈশিষ্ট্য হলো, তিনি দারিদ্র্য দেখা, দারিদ্র্যের কারণ খোঁজা এবং সে কারণ দূর করার উপায় ভেবে বের করা সবটাই করেছেন দরিদ্রের চোখ দিয়ে। তার মানে অবশ্য এই নয় যে, তিনি নিজে দরিদ্র পরিবারের সন্তান কিংবা তাকে জীবনযাত্রায় কঠিন অর্থসংকটের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। এসবের কোনোটাই নয়। তা সত্ত্বেও তিনি দরিদ্রের দৃষ্টিতে অর্থনৈতিক কঠিন তত্ত্বগুলো বোঝার কথা করেছেন। আর তা সম্ভব হয়েছে তার আপাদমস্তক বাম-মননের জন্য। মনে মনে নিজেকে একটি দরিদ্র পরিবারের সদস্য হিসেবে ভেবে নিয়ে তিনি সমস্যার গভীরে ঢোকার চেষ্টা করেছেন। দরিদ্রের সমস্যা বুঝে দারিদ্র্য দূরীকরণের উপায় খুঁজেছেন। ছাত্রাবস্থায়ই বাম আদর্শে উদ্বুদ্ধ হন অভিজিৎ। জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর করার সময়ই ছাত্র আন্দোলনে যোগ দিয়ে গ্রেফতার হয়ে তিহার জেলে ১০ দিন কাটাতে হয় অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়কে। এমনকি পুলিশের লাঠির বাড়িও খেতে হয়েছিল তাকে। ২১ বছর পর আরও একবার অর্থনীতির নোবেল এলো কলকাতায়। ১৯৯৮ সালে অমর্ত্য সেনের পর ২০১৯-এ সম্প্রতি ম্যাসাচুসেটস ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির অধ্যাপক অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরে। দুনিয়াব্যাপী দারিদ্র্য দূর করার জন্য পরীক্ষামূলক পথের স্বীকৃতি হিসেবেই এলো তার পুরস্কার। তার সঙ্গে পুরস্কার ভাগ করে নিয়েছেন তার স্ত্রী এবং একদা ছাত্রী এস্থার দুফেলো ও হার্ভার্ডের অর্থনীতিবিদ মাইকেল ক্রেমার। অভিজিৎ ও এস্থার হলেন আবদুল লতিফ জামিলা পোভার্টি অ্যাকশন ল্যাব নামক গবেষণা কেন্দ্রের যুগ্ম-প্রতিষ্ঠাতা। নোবেল পুরস্কারের ইতিহাসে অভিজিৎ আর এস্থার ষষ্ঠ দম্পতি। বালিগঞ্জের একটি বর্ধিষ্ণু পরিবারে জন্ম অভিজিতের। তার বাবা দীপক ব্যানার্জি ছিলেন প্রেসিডেন্সি কলেজের অর্থনীতি বিভাগের প্রধান।

মা নির্মলা দেবীও একজন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ। অর্থনীতির পরিম-লেই কার্যত বেড়ে উঠেছিলেন তিনি। নোবেলজয়ী অশ্বেতাঙ্গ অর্থনীতিবিদ হিসেবে অভিজিৎ তৃতীয়। সেই তিনজনের মধ্যে দুজনই বাঙালি; বঙ্গবাসীর তা নিয়ে গর্ব হওয়াই স্বাভাবিক। অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নোবেল জয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন সাবেক অর্থমন্ত্রী অসীম দাশগুপ্ত। তিনি বলেছেন, তাদের গবেষণার অভিমুখ বৈষম্য দূরীকরণ। ওর গবেষণার নির্দিষ্ট বিষয় হলো একটি দেশের উন্নয়নের সঙ্গে বৈষম্য দূর করার সম্পর্কের ওপর। এ বিষয়ে শুধু তাত্ত্বিক গবেষণা নয়, কোথায় এবং কীভাবে, তা স্থির করার জন্য এমআইটি অর্থনীতি বিভাগে একটি গবেষণা কেন্দ্রও চালু রেখেছে। অমর্ত্য সেনের পর নোবেল বিজয়ী দ্বিতীয় বাঙালি অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়কে অভিনন্দন জানিয়েছেন সিপিআই (এম) রাজ্য কমিটির সম্পাদক সূর্য মিশ্রও। গতকাল কলকাতায় তিনি বলেছেন, ‘আমরা খুবই আনন্দিত যে অমর্ত্য সেনের পর অভিজিৎও দারিদ্র্য দূরীকরণ নিয়ে কাজ করেছেন।’ প্রসঙ্গত নোট বাতিলের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে অভিজিৎ যে সাহসী মন্তব্য করেছিলেন তার জন্যও অভিজিৎকে সাধুবাদ জানিয়েছেন মিশ্র।

অভিজিতের নোবেলপ্রাপ্তিতে খুশির হাওয়া জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়েও। এ বিশ্ববিদ্যালয়েরই ছাত্র ছিলেন অভিজিৎ। তার শিক্ষকরাও মগ্ন হয়েছেন স্মৃতিচারণায়। তাদের অনেকেই বলেছেন, অভিজিৎ যে একদিন নোবেল পাবেন তা তারা আশাই করেছিলেন। সেটাই বাস্তবায়ন হলো। আন্তর্জাতিক স্তরে দারিদ্র্য দূরীকরণের পরীক্ষামূলক উদ্যোগে তার ভূমিকার জন্যই ২০১৯ সালের নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন তিনি। জেএনইউর সেন্টার ফর ইকোনমিক স্টাডিজ অ্যান্ড প্ল্যানিংয়ে পড়ার সময় অভিজিতের শিক্ষক ছিলেন অধ্যাপক অঞ্জন মুখার্জি। তিনি বলেন, ‘আমি ওকে ইমেইল মারফত অভিনন্দনবার্তা পাঠিয়েছি। সহপাঠীদের মধ্যে ও-ই ছিল সেরা। আমরা সব সময় মনে করতাম নোবেল ও একদিন পাবেই এবং সেটাই করে দেখাল।’ অনেক দিন ধরেই বিশ্বের সেরা অর্থনীতিবিদের আসনে অভিজিৎ অধিষ্ঠান করছেন। এবার তিনি শীর্ষে পৌঁছালেন। এ বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর করেন অভিজিৎ।

লিভার ফাউন্ডেশনের সচিব অভিজিৎ চৌধুরী বলেছেন, ‘দারিদ্র্য নিয়ে কাজের সূত্রেই আমার সঙ্গে অভিজিতের আলাপ। যে কাজটা অভিজিৎ বিনায়ক সাফল্যের সঙ্গে অর্থনীতির ক্ষেত্রে করে চলেছেন, সে কাজটা লিভার ফাউন্ডেশনের তরফে আমরা বীরভূমের গ্রামগুলোয় করার চেষ্টা করেছিলাম। আমাদের কাজ ছিল কোয়াক ডাক্তারদের প্রশিক্ষিত করে গ্রামীণ স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটানো। আমাদের সেই গবেষণার উল্লেখযোগ্য সমর্থন ও সাহায্য পেয়েছিলাম অভিজিৎ বিনায়কের থেকে।’ নোবেলে তার পূর্বসূরি অমর্ত্য সেন বলেছেন, ‘আমি অত্যন্ত আনন্দিত দারিদ্র্য বিষয়ে নতুন ধরনের অত্যন্ত মূল্যবান কাজ তারা করেছেন এবং সেই কাজের ফল নানা দিক দিয়েই দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধে আমাদের সাহায্য করবে। আমি নিজে একাধিক কারণেই ভীষণ খুশি। একটা কারণ এই যে, অভিজিৎকে আমি তার শৈশব থেকে ভালোরকম জানি এবং তার চিন্তাশক্তিকে আমি বরাবর বাহ্বা দিয়ে এসেছি। আমার একমাত্র দুঃখ এই যে, ওর বাবা, আমার বন্ধু দীপক বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে এটা দেখে যেতে পারলেন না। তবে অভিজিতের মা নির্মলা এ উৎসবে যোগ দেবেন।’

আরেক বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ তথা বিশ্বব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ কৌশিক বসু বলেছেন, ‘খুবই মজা লাগছে এটা ভেবে যে রবিবার রাতেই খাবার টেবিলে বসে বলেছিলাম অভিজিৎ-এস্থার-ক্রোমার নোবেল পুরস্কার পেতে পারেন। আমার ছেলে এসেছিল রবিবার। ও অভিজিৎ-এস্থারের কাছে পিএইচডি করেছে। অভিজিৎদের নোবেলপ্রাপ্তি অসম্ভব ভালো খবর। প্রত্যাশিত খবরও বটে। র‌্যান্ডমাইজ কন্ট্রোল ট্রায়ালের যে ব্যবহার অভিজিতরা শুরু করেছিলেন, তা সারা বিশ্ব ব্যবহার করছে।’ লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিক্সের আরেক বিশিষ্ট অধ্যাপক মৈত্রীশ ঘটক বলেছেন, ‘আমি উচ্ছ্বসিত। হার্ভার্ডে অভিজিৎদা আমার পিএইচডি সুপারভাইজার ছিলেন। আমরা একসঙ্গে বেশকিছু প্রবন্ধও লিখেছি। মজার কথা হলো, অভিজিৎদার নোবেলপ্রাপ্তির খবর যখন পেলাম, আমি তখন ক্লাসে তাদেরই একটা পেপার পড়াচ্ছিলাম। এত দিন আরেক নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেনকে সামলাতে হচ্ছিল। এবার তার সঙ্গে যুক্ত হলেন সদ্য নোবেলজয়ী আরেক বাঙালি অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়।’ আগে থেকেই মোদি সরকারের আর্থিক নীতির কড়া সমালোচক ছিলেন অভিজিৎ। নোবেলপ্রাপ্তির পর এমআইটির সংবাদ সম্মেলনেও সেই একই শানিত, তীক্ষè শ্লেষ বজায় রাখলেন। স্পষ্ট ভাষায় বলে দিয়েছেন, ভারতের অর্থনীতি খুব খারাপ অবস্থার মধ্য দিয়ে চলছে বলে আমার ধারণা। এখন সরকারও স্বীকার করছে অর্থনীতির অবস্থা ভালো নয়। ভবিষ্যতের কথা বলতে পারব না, এখনকার কথা বলছি। অর্থনীতিতে চাহিদা নেই। ক্রয়ক্ষমতা নেই। কোষাগারীয় ঘাটতি কত শতাংশে দাঁড়াল তা নিয়ে মাথা ঘামিয়ে লাভ নেই। বাজারে চাহিদার অভাব খুব তীব্র। আসল কথা হলো লোকের হাতে পয়সা চাই। বড়লোকের হাতে পয়সা দিলে চলবে না। গরিবের হাতে পয়সা চাই। সরকার সব অংশকে খুশি করার চেষ্টা করছে বলে দেখাচ্ছে, কিন্তু আসলে তাতে কোনো কাজ হচ্ছে না।

অভিজিতের এহেন সমালোচনার মুখে কার্যত অস্বস্তিতে পড়েছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। সামনেই তিন রাজ্যে ভোট। তাই গলা চড়িয়ে আজগুবি তথ্য খাড়া করে অভিজিতের বক্তব্য খ-ন করার রাস্তায়ও যেতে পারছে না সরকার। আবার ভোটের মুখে সদ্য নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদের ধারালো আক্রমণ হজমও করতে পারছে না। এদিকে বর্তমান অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের স্বামী পরকাল প্রভাকর এক নিবন্ধে মোদি সরকারকে পরামর্শ দিয়েছিলেন, আজগুবি অর্থনীতি নিয়ে মূর্খের স্বর্গে বাস না করে অবিলম্বে নরসিমা রাও ও মনমোহন সিংয়ের অর্থনৈতিক মডেলে ফেরা উচিত মোদি সরকারের। তার পরই এসেছে অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কড়া সমালোচনা। দুই অর্থনীতিবিদের এই জোড়া আক্রমণকে হাতিয়ার করতে মোদি সরকারকে পাল্টা আক্রমণ করেছে কংগ্রেসও। লোকসভা ভোটের আগে অভিজিৎ রাহুল গান্ধীর ন্যায় প্রকল্প তৈরিতে সাহায্য করেছিলেন। রাহুল গতকালই অভিজিৎকে অভিনন্দন জানিয়ে সে কথা লিখেছিলেন। গত কয়েক দিন কংগ্রেস সারা দিনই অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিজেদের নতুন আইকন হিসেবে মেলে ধরার চেষ্টা করেছে। নোবেল পাওয়ার কয়েক দিন আগেও ভারতের অর্থনীতি ও প্রধানমন্ত্রীর দফতরের প্রভাব নিয়ে সমালোচনা করেছিলেন অভিজিৎ বাবু। এমনকি অতিসম্প্রতি তিনি বলেছেন, ভারতীয় অর্থনীতির হাল খুব খারাপ। অর্থনীতির গতি দ্রুত হারে শ্লথ হচ্ছে।

সরকারও তা বুঝছে। মোদি সরকার সম্পর্কে অভিজিতের মনোভাব বিলক্ষণ জানেন বিজেপি নেতৃত্ব। সে কারণেই অভিজিৎকে অভিনন্দন জানাতে ঘণ্টা চারেক বাড়তি সময়ও নিয়ে ফেলেন প্রধানমন্ত্রী। এরই মধ্যে কংগ্রেসের নতুন কৌশল বিজেপির বিড়ম্বনা আরও বাড়িয়েছে। অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নোবেল জয়কে মুক্তচিন্তার জয় বলেই মনে করছে জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের নানা বিভাগে যুক্ত ব্যক্তিদের বক্তব্য অভিজিতের স্বীকৃতি বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্য ও ভবিষ্যতে চলার পথ আরও মজবুত করবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সংগঠনের সম্পাদক অবিনাশ কুমার বলেছেন, ‘খুব শিগগির ওঁকে চিঠি লিখে আমন্ত্রণ জানানো হবে। যখন দেশে আসবেন তখন জেএনইউতে এসে যেন বক্তৃতা দেন, তার অনুরোধ করব আমরা।’ অবিনাশ বলেন, তিনি অনেকবার বলেছেন, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তচিন্তার উদার পরিসর ওঁকে তৈরি হতে অনেকটা সাহায্য করেছে। ২০১৬ সালে যখন জেএনইউ আক্রান্ত হয়, তিনি খুব স্পষ্ট ভাষায় গোটা ঘটনার নিন্দা করেছিলেন।

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে