শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০১৯

নোবেল বিজয়ী বাঙালি অভিজিৎ

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
নোবেল বিজয়ী বাঙালি অভিজিৎ

বিশ্বের কোনো একটি অংশ বা গোটা বিশ্বেই সার্বিকভাবে দারিদ্র্যের কারণ ও তা দূরীকরণের উপায় নিয়ে এর আগে বহু গবেষণা হয়েছে এবং নোবেল পুরস্কারও পেয়েছেন বহু অর্থনীতিবিদ। তাদের কৃতিত্ব, দর্শন ও মেধার প্রতি বিন্দুমাত্র তির্যক দৃষ্টিপাত না করেও বলা যায়, দারিদ্র্যবিষয়ক সেই গবেষণাগুলো ছিল বেশির ভাগই গজদন্তমিনারে বসে করা। কলকাতার বালিগঞ্জের আদি বাসিন্দা, সাউথ পয়েন্ট স্কুল, প্রেসিডেন্সি, জেএনইউ এবং হার্ভার্ডের কৃতী ছাত্র অভিজিতের কাজের বৈশিষ্ট্য হলো, তিনি দারিদ্র্য দেখা, দারিদ্র্যের কারণ খোঁজা এবং সে কারণ দূর করার উপায় ভেবে বের করা সবটাই করেছেন দরিদ্রের চোখ দিয়ে। তার মানে অবশ্য এই নয় যে, তিনি নিজে দরিদ্র পরিবারের সন্তান কিংবা তাকে জীবনযাত্রায় কঠিন অর্থসংকটের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। এসবের কোনোটাই নয়। তা সত্ত্বেও তিনি দরিদ্রের দৃষ্টিতে অর্থনৈতিক কঠিন তত্ত্বগুলো বোঝার কথা করেছেন। আর তা সম্ভব হয়েছে তার আপাদমস্তক বাম-মননের জন্য। মনে মনে নিজেকে একটি দরিদ্র পরিবারের সদস্য হিসেবে ভেবে নিয়ে তিনি সমস্যার গভীরে ঢোকার চেষ্টা করেছেন। দরিদ্রের সমস্যা বুঝে দারিদ্র্য দূরীকরণের উপায় খুঁজেছেন। ছাত্রাবস্থায়ই বাম আদর্শে উদ্বুদ্ধ হন অভিজিৎ। জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর করার সময়ই ছাত্র আন্দোলনে যোগ দিয়ে গ্রেফতার হয়ে তিহার জেলে ১০ দিন কাটাতে হয় অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়কে। এমনকি পুলিশের লাঠির বাড়িও খেতে হয়েছিল তাকে। ২১ বছর পর আরও একবার অর্থনীতির নোবেল এলো কলকাতায়। ১৯৯৮ সালে অমর্ত্য সেনের পর ২০১৯-এ সম্প্রতি ম্যাসাচুসেটস ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির অধ্যাপক অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরে। দুনিয়াব্যাপী দারিদ্র্য দূর করার জন্য পরীক্ষামূলক পথের স্বীকৃতি হিসেবেই এলো তার পুরস্কার। তার সঙ্গে পুরস্কার ভাগ করে নিয়েছেন তার স্ত্রী এবং একদা ছাত্রী এস্থার দুফেলো ও হার্ভার্ডের অর্থনীতিবিদ মাইকেল ক্রেমার। অভিজিৎ ও এস্থার হলেন আবদুল লতিফ জামিলা পোভার্টি অ্যাকশন ল্যাব নামক গবেষণা কেন্দ্রের যুগ্ম-প্রতিষ্ঠাতা। নোবেল পুরস্কারের ইতিহাসে অভিজিৎ আর এস্থার ষষ্ঠ দম্পতি। বালিগঞ্জের একটি বর্ধিষ্ণু পরিবারে জন্ম অভিজিতের। তার বাবা দীপক ব্যানার্জি ছিলেন প্রেসিডেন্সি কলেজের অর্থনীতি বিভাগের প্রধান।

মা নির্মলা দেবীও একজন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ। অর্থনীতির পরিম-লেই কার্যত বেড়ে উঠেছিলেন তিনি। নোবেলজয়ী অশ্বেতাঙ্গ অর্থনীতিবিদ হিসেবে অভিজিৎ তৃতীয়। সেই তিনজনের মধ্যে দুজনই বাঙালি; বঙ্গবাসীর তা নিয়ে গর্ব হওয়াই স্বাভাবিক। অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নোবেল জয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন সাবেক অর্থমন্ত্রী অসীম দাশগুপ্ত। তিনি বলেছেন, তাদের গবেষণার অভিমুখ বৈষম্য দূরীকরণ। ওর গবেষণার নির্দিষ্ট বিষয় হলো একটি দেশের উন্নয়নের সঙ্গে বৈষম্য দূর করার সম্পর্কের ওপর। এ বিষয়ে শুধু তাত্ত্বিক গবেষণা নয়, কোথায় এবং কীভাবে, তা স্থির করার জন্য এমআইটি অর্থনীতি বিভাগে একটি গবেষণা কেন্দ্রও চালু রেখেছে। অমর্ত্য সেনের পর নোবেল বিজয়ী দ্বিতীয় বাঙালি অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়কে অভিনন্দন জানিয়েছেন সিপিআই (এম) রাজ্য কমিটির সম্পাদক সূর্য মিশ্রও। গতকাল কলকাতায় তিনি বলেছেন, ‘আমরা খুবই আনন্দিত যে অমর্ত্য সেনের পর অভিজিৎও দারিদ্র্য দূরীকরণ নিয়ে কাজ করেছেন।’ প্রসঙ্গত নোট বাতিলের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে অভিজিৎ যে সাহসী মন্তব্য করেছিলেন তার জন্যও অভিজিৎকে সাধুবাদ জানিয়েছেন মিশ্র।

অভিজিতের নোবেলপ্রাপ্তিতে খুশির হাওয়া জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়েও। এ বিশ্ববিদ্যালয়েরই ছাত্র ছিলেন অভিজিৎ। তার শিক্ষকরাও মগ্ন হয়েছেন স্মৃতিচারণায়। তাদের অনেকেই বলেছেন, অভিজিৎ যে একদিন নোবেল পাবেন তা তারা আশাই করেছিলেন। সেটাই বাস্তবায়ন হলো। আন্তর্জাতিক স্তরে দারিদ্র্য দূরীকরণের পরীক্ষামূলক উদ্যোগে তার ভূমিকার জন্যই ২০১৯ সালের নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন তিনি। জেএনইউর সেন্টার ফর ইকোনমিক স্টাডিজ অ্যান্ড প্ল্যানিংয়ে পড়ার সময় অভিজিতের শিক্ষক ছিলেন অধ্যাপক অঞ্জন মুখার্জি। তিনি বলেন, ‘আমি ওকে ইমেইল মারফত অভিনন্দনবার্তা পাঠিয়েছি। সহপাঠীদের মধ্যে ও-ই ছিল সেরা। আমরা সব সময় মনে করতাম নোবেল ও একদিন পাবেই এবং সেটাই করে দেখাল।’ অনেক দিন ধরেই বিশ্বের সেরা অর্থনীতিবিদের আসনে অভিজিৎ অধিষ্ঠান করছেন। এবার তিনি শীর্ষে পৌঁছালেন। এ বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর করেন অভিজিৎ।

লিভার ফাউন্ডেশনের সচিব অভিজিৎ চৌধুরী বলেছেন, ‘দারিদ্র্য নিয়ে কাজের সূত্রেই আমার সঙ্গে অভিজিতের আলাপ। যে কাজটা অভিজিৎ বিনায়ক সাফল্যের সঙ্গে অর্থনীতির ক্ষেত্রে করে চলেছেন, সে কাজটা লিভার ফাউন্ডেশনের তরফে আমরা বীরভূমের গ্রামগুলোয় করার চেষ্টা করেছিলাম। আমাদের কাজ ছিল কোয়াক ডাক্তারদের প্রশিক্ষিত করে গ্রামীণ স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটানো। আমাদের সেই গবেষণার উল্লেখযোগ্য সমর্থন ও সাহায্য পেয়েছিলাম অভিজিৎ বিনায়কের থেকে।’ নোবেলে তার পূর্বসূরি অমর্ত্য সেন বলেছেন, ‘আমি অত্যন্ত আনন্দিত দারিদ্র্য বিষয়ে নতুন ধরনের অত্যন্ত মূল্যবান কাজ তারা করেছেন এবং সেই কাজের ফল নানা দিক দিয়েই দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধে আমাদের সাহায্য করবে। আমি নিজে একাধিক কারণেই ভীষণ খুশি। একটা কারণ এই যে, অভিজিৎকে আমি তার শৈশব থেকে ভালোরকম জানি এবং তার চিন্তাশক্তিকে আমি বরাবর বাহ্বা দিয়ে এসেছি। আমার একমাত্র দুঃখ এই যে, ওর বাবা, আমার বন্ধু দীপক বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে এটা দেখে যেতে পারলেন না। তবে অভিজিতের মা নির্মলা এ উৎসবে যোগ দেবেন।’

আরেক বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ তথা বিশ্বব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ কৌশিক বসু বলেছেন, ‘খুবই মজা লাগছে এটা ভেবে যে রবিবার রাতেই খাবার টেবিলে বসে বলেছিলাম অভিজিৎ-এস্থার-ক্রোমার নোবেল পুরস্কার পেতে পারেন। আমার ছেলে এসেছিল রবিবার। ও অভিজিৎ-এস্থারের কাছে পিএইচডি করেছে। অভিজিৎদের নোবেলপ্রাপ্তি অসম্ভব ভালো খবর। প্রত্যাশিত খবরও বটে। র‌্যান্ডমাইজ কন্ট্রোল ট্রায়ালের যে ব্যবহার অভিজিতরা শুরু করেছিলেন, তা সারা বিশ্ব ব্যবহার করছে।’ লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিক্সের আরেক বিশিষ্ট অধ্যাপক মৈত্রীশ ঘটক বলেছেন, ‘আমি উচ্ছ্বসিত। হার্ভার্ডে অভিজিৎদা আমার পিএইচডি সুপারভাইজার ছিলেন। আমরা একসঙ্গে বেশকিছু প্রবন্ধও লিখেছি। মজার কথা হলো, অভিজিৎদার নোবেলপ্রাপ্তির খবর যখন পেলাম, আমি তখন ক্লাসে তাদেরই একটা পেপার পড়াচ্ছিলাম। এত দিন আরেক নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেনকে সামলাতে হচ্ছিল। এবার তার সঙ্গে যুক্ত হলেন সদ্য নোবেলজয়ী আরেক বাঙালি অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়।’ আগে থেকেই মোদি সরকারের আর্থিক নীতির কড়া সমালোচক ছিলেন অভিজিৎ। নোবেলপ্রাপ্তির পর এমআইটির সংবাদ সম্মেলনেও সেই একই শানিত, তীক্ষè শ্লেষ বজায় রাখলেন। স্পষ্ট ভাষায় বলে দিয়েছেন, ভারতের অর্থনীতি খুব খারাপ অবস্থার মধ্য দিয়ে চলছে বলে আমার ধারণা। এখন সরকারও স্বীকার করছে অর্থনীতির অবস্থা ভালো নয়। ভবিষ্যতের কথা বলতে পারব না, এখনকার কথা বলছি। অর্থনীতিতে চাহিদা নেই। ক্রয়ক্ষমতা নেই। কোষাগারীয় ঘাটতি কত শতাংশে দাঁড়াল তা নিয়ে মাথা ঘামিয়ে লাভ নেই। বাজারে চাহিদার অভাব খুব তীব্র। আসল কথা হলো লোকের হাতে পয়সা চাই। বড়লোকের হাতে পয়সা দিলে চলবে না। গরিবের হাতে পয়সা চাই। সরকার সব অংশকে খুশি করার চেষ্টা করছে বলে দেখাচ্ছে, কিন্তু আসলে তাতে কোনো কাজ হচ্ছে না।

অভিজিতের এহেন সমালোচনার মুখে কার্যত অস্বস্তিতে পড়েছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। সামনেই তিন রাজ্যে ভোট। তাই গলা চড়িয়ে আজগুবি তথ্য খাড়া করে অভিজিতের বক্তব্য খ-ন করার রাস্তায়ও যেতে পারছে না সরকার। আবার ভোটের মুখে সদ্য নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদের ধারালো আক্রমণ হজমও করতে পারছে না। এদিকে বর্তমান অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের স্বামী পরকাল প্রভাকর এক নিবন্ধে মোদি সরকারকে পরামর্শ দিয়েছিলেন, আজগুবি অর্থনীতি নিয়ে মূর্খের স্বর্গে বাস না করে অবিলম্বে নরসিমা রাও ও মনমোহন সিংয়ের অর্থনৈতিক মডেলে ফেরা উচিত মোদি সরকারের। তার পরই এসেছে অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কড়া সমালোচনা। দুই অর্থনীতিবিদের এই জোড়া আক্রমণকে হাতিয়ার করতে মোদি সরকারকে পাল্টা আক্রমণ করেছে কংগ্রেসও। লোকসভা ভোটের আগে অভিজিৎ রাহুল গান্ধীর ন্যায় প্রকল্প তৈরিতে সাহায্য করেছিলেন। রাহুল গতকালই অভিজিৎকে অভিনন্দন জানিয়ে সে কথা লিখেছিলেন। গত কয়েক দিন কংগ্রেস সারা দিনই অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিজেদের নতুন আইকন হিসেবে মেলে ধরার চেষ্টা করেছে। নোবেল পাওয়ার কয়েক দিন আগেও ভারতের অর্থনীতি ও প্রধানমন্ত্রীর দফতরের প্রভাব নিয়ে সমালোচনা করেছিলেন অভিজিৎ বাবু। এমনকি অতিসম্প্রতি তিনি বলেছেন, ভারতীয় অর্থনীতির হাল খুব খারাপ। অর্থনীতির গতি দ্রুত হারে শ্লথ হচ্ছে।

সরকারও তা বুঝছে। মোদি সরকার সম্পর্কে অভিজিতের মনোভাব বিলক্ষণ জানেন বিজেপি নেতৃত্ব। সে কারণেই অভিজিৎকে অভিনন্দন জানাতে ঘণ্টা চারেক বাড়তি সময়ও নিয়ে ফেলেন প্রধানমন্ত্রী। এরই মধ্যে কংগ্রেসের নতুন কৌশল বিজেপির বিড়ম্বনা আরও বাড়িয়েছে। অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নোবেল জয়কে মুক্তচিন্তার জয় বলেই মনে করছে জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের নানা বিভাগে যুক্ত ব্যক্তিদের বক্তব্য অভিজিতের স্বীকৃতি বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্য ও ভবিষ্যতে চলার পথ আরও মজবুত করবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সংগঠনের সম্পাদক অবিনাশ কুমার বলেছেন, ‘খুব শিগগির ওঁকে চিঠি লিখে আমন্ত্রণ জানানো হবে। যখন দেশে আসবেন তখন জেএনইউতে এসে যেন বক্তৃতা দেন, তার অনুরোধ করব আমরা।’ অবিনাশ বলেন, তিনি অনেকবার বলেছেন, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তচিন্তার উদার পরিসর ওঁকে তৈরি হতে অনেকটা সাহায্য করেছে। ২০১৬ সালে যখন জেএনইউ আক্রান্ত হয়, তিনি খুব স্পষ্ট ভাষায় গোটা ঘটনার নিন্দা করেছিলেন।

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা