শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ নভেম্বর, ২০১৯

নারীর প্রতি সহিংসতা

এ কে এম শহীদুল হক
প্রিন্ট ভার্সন
নারীর প্রতি সহিংসতা

প্রতিদিন সংবাদপত্র ও টেলিভিশনে নানারকম অপরাধের সংবাদ দেখে থাকি। শিশু নির্যাতন, নারী নির্যাতন, নৈতিকতার স্খলন, মানবতার লঙ্ঘন, নিষ্ঠুরতা, নির্মমতা ইত্যাদি জঘন্য অপরাধের সংবাদ প্রতিনিয়ত প্রচারিত হয়। নারীর প্রতি সহিংসতা বেড়েই চলছে। অতি সম্প্রতি তিনটি ঘটনা যারা জেনেছেন আমার বিশ্বাস তাদের সবার হৃদয়কেই নাড়া দিয়েছে। ২৬ অক্টোবর ২০১৯ রংপুরের পীরগাছায় এক নব পরিণীতা গৃহবধূ শিউলি নির্মম নির্যাতনের শিকার হন।  শিউলির স্বামী শাহজাদা ও স্বামীর আত্মীয়স্বজন মিলে যৌতুকের টাকা না পেয়ে তার হাত ও পায়ের রগ কেটে দিয়ে গুরুতর জখম করে। সংবাদ পেয়ে শিউলির মা ও মামি শিউলির শ্বশুরবাড়ি গেলে তাদের বাড়িতে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। মেয়েটির বাবা ফজলুল হক পরের দিন পীরগাছা থানায় অভিযোগ করলে থানা থেকে পুলিশ গিয়ে মেয়েটিকে উদ্ধার করে পীরগাছা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। মেয়ের বাবা জানান, বিয়ের সময় জামাইকে যৌতুক বাবদ ৮৫ হাজার টাকা এবং মেয়েকে স্বর্ণালঙ্কার দেওয়া হয়েছিল। তবুও বিয়ের পর থেকেই আরও দুই লাখ টাকা যৌতুকের জন্য পাষ- জামাতা মেয়েকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন অব্যাহত রেখেছিল। সর্বশেষ মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতন করে হাত ও পায়ের রগ কেটে মেয়েটিকে হত্যা করতে চেয়েছিল।

শাহজাদা ও শিউলির বিয়ের মাত্র ৩৬ দিনের মাথায় এ নির্মম ঘটনা। নির্যাতন তার আগে থেকেই শুরু হয়েছিল। মেয়েটির বিয়ের মেহেদিও হাত থেকে মুছে যায়নি। কেন এমন নির্মমতা? বিয়ের মাধ্যমে একটি ছেলে ও একটি মেয়ে ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ হয়। সারা জীবনের জন্য ঘর বাঁধেন। স্ত্রীকে বলা হয় স্বামীর অর্ধাঙ্গিনী। ইংরেজিতে বলা হয় better half। বিয়ের আগে দুজনের মনে কত স্বপ্ন থাকে, কল্পনা থাকে, পরিকল্পনা থাকে। বিয়ের পর স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বাঁধভাঙা আবেগ ও একের প্রতি অন্যের প্রবল আকর্ষণ থাকে। তারা সার্বক্ষণিকভাবে একে অপরের সাহচার্য পেতে চায়। প্রেম ও ভালোবাসার এ আবেগ, এ আকর্ষণ, দু-এক বছরেও শেষ হয় না। এটাই আমরা দেখেছি। আমাদের প্রায় সবার জীবনেই এ অভিজ্ঞতা ও অনুভূতি এসেছিল। মনুষ্য সমাজে এটাই স্বাভাবিক। এটাই প্রাকৃতিক নিয়ম। প্রেম ও ভালোবাসা দিয়েই দাম্পত্য জীবন প্রতিষ্ঠিত হয়। পরিবার গঠিত হয়। সামাজিক প্রথার মধ্যে প্রেম ভালোবাসা প্রবহমান থাকে যুগে যুগে, অনন্তকাল। নইলে মনুষ্য সমাজ ও পরিবার তো টিকে থাকত না। কিন্তু শিউলির জীবনে স্বামী-স্ত্রীর প্রেম, ভালোবাসা ও আবেগ কেন বিয়ের মেহেদির রং মুছতে না মুছতেই উবে যায়? যৌতুকের দাবিতে নববধূর ওপর নেমে আসে স্বামীর নির্যাতন। এটা কি মেনে নেওয়া যায়?

নীতি-নৈতিকতা, মানবতা ও মায়া-মমতা কি মানব জীবন থেকে মুছে গেল? কিন্তু কেন এত অবক্ষয়? এত নিষ্ঠুরতা? আইনে যৌতুক দেওয়া-নেওয়া উভয়ই ফৌজদারি অপরাধ। ইসলাম ধর্মেও যৌতুক হারাম। বরং বিয়ের সময় বধূকে দেনমোহর দেওয়ার বাধ্যবাধকতা ধর্মে আছে। স্বামী, স্ত্রীকে দেনমোহর পরিশোধ না করে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক অব্যাহত রাখলে তা হবে জেনার সমতুল্য। নারীর মর্যাদা সমুন্নত রাখতেই এ বিধান ইসলাম ধর্মে আছে। অথচ আইনকানুন ও ধর্মীয় বিধান তোয়াক্কা না করে মেয়েটির স্বামী তার পিতামাতার কাছ থেকে যৌতুক দাবি করে। যৌতুক না পেয়ে শারীরিক নির্যাতন করে। তার ওপর নির্মমভাবে সহিংসতা চালায়।

দ্বিতীয় ঘটনাটি ভোলা জেলার। এক মা তার আড়াই বছরের শিশুকে নিয়ে ২৬ অক্টোবর ২০১৯ দুপুরে চরফ্যাশন থেকে মনপুরা যাবেন। লঞ্চঘাটে লঞ্চ না পেয়ে তিনি স্পিডবোটে ওঠেন। ওই বোটে আরও চারজন পুরুষ যাত্রী ছিলেন। পথিমধ্যে স্পিডবোট জোরপূর্বক থামিয়ে শিশুটিকে বোটে রেখে মাকে চরের মধ্যে নিয়ে চার যাত্রী পালাক্রমে ধর্ষণ করেন। শিশুটি স্পিডবোটে চিৎকার করে কাঁদছিল। চালকের মুঠোফোন থেকে সংবাদ পেয়ে স্পিডবোটের মালিক নজরুল ইসলাম ঘটনাস্থলে আসেন। তিনি ওই চার যাত্রীকে গালমন্দ ও কিলঘুষি মেরে তাদের কাছ থেকে থাকা টাকা-পয়সা কেড়ে নেন। পরে তিনি নিজেও ওই নারীকে ধর্ষণ করেন। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন। মেয়েটিকে উদ্ধার করে মনপুরা থানায় নিয়ে যান। থানায় মামলা হয়। নজরুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়। অন্য আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

এ ঘটনাটি হৃদয়বিদারক। একটি শিশুর মা তার আড়াই বছরের শিশুটিসহ অন্য চারজন পুরুষ যাত্রীর সহযাত্রী ছিলেন। ওই নারী যাত্রীর নিরাপত্তা ও সম্ভ্রম রক্ষার দায়িত্ব ওই পুরুষ যাত্রী ও চালকের ছিল। তারা যদি মানুষ হতো তাহলে এ মানবিক দায়িত্ব তাদের পালন করা অবশ্য করণীয় ছিল। কিন্তু পক্ষান্তরে তারা কি করল। শিশুটিকে তার মায়ের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করে মাকে পালাক্রমে ধর্ষণ করলেন। কী আমানবিক। কী পাশবিক। কী পৈশাচিকতা। মানুষরূপী এ অমানুষগুলো মানুষ জাতির কলঙ্ক। মানুষ কীভাবে এত জঘন্য হতে পারে, নিষ্ঠুর হতে পারে? যারা এ পৈশাচিক কর্মটি করলেন তাদের মা-বোনদের যদি কেউ এমনভাবে ধর্ষণ করে তখন তাদের মনের প্রতিক্রিয়া কী হবে? তারা কি কখনো তাদের নিজেদের বিবেকের কাছে এমন প্রশ্ন রেখেছেন?

তৃতীয় ঘটনাটি বাগেরহাট জেলার মোল্লাহাটে ২২ অক্টোবর ২০১৯ ঘটেছে। এক প্রতিবেশী যুবক (১৮) দুই বছরের এক প্রতিবেশী মেয়ে শিশুকে চকলেট দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে তার রুমে নিয়ে শিশুটিকে ধর্ষণ করে। শিশুটির গুপ্তস্থান থেকে অনবরত রক্তক্ষরণ হলে তাকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরবর্তীতে জেলা সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। থানায় মামলা হয়। যে যুবক দুই বছরের শিশুকে ধর্ষণ করতে পারে তাকে কি মানুষ বলা যায়? বিকৃত মানসিকতার এ অমানুষগুলো মনুষ্য সমাজে থাকলে ওই সমাজে নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা কোথায়? এ নারী তো আপনার আমার মা, বোন বা সহধর্মিণী। তাদের কাছে আপনি আমি কী জবাব দেব? নারী ও শিশুর ওপর এ ধরনের সহিংসতা, নিষ্ঠুরতা ও পৈশাচিকতা কেন? অতীতে তো এ ধরনের জঘন্য, হিংস্র ও বিকৃত আচরণের সংবাদ পাওয়া যেত না। এখন তো প্রায়শই এ ধরনের ঘটনা সংবাদ মাধ্যমে আসে। এর কোনো সুনির্দিষ্ট কারণ নিরূপণ করা কঠিন। মনোবিজ্ঞানীরা বলেন, যে মানুষের মধ্যে ইডের প্রভাব বেশি থাকে সে যে কোনো অপরাধ ও জঘন্য কাজ করতে দ্বিধাবোধ করে না। তবে এটা ঠিক যে মানুষের নৈতিক, মানবিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধের চরম অবক্ষয়ের জন্যই এসব ঘটনা ঘটছে। এ ছাড়াও প্রকৃত ধর্মীয় শিক্ষার অভাব, পারিবারিক ও সামাজিক অনুশাসনের শিথিলতা, সামাজিক অস্থিরতা, নৈতিকতার চেয়ে ভোগ ও বৈষয়িক প্রাপ্তিকে প্রাধান্য দেওয়াই সমাজে নানা অপকর্ম ও দুর্বৃত্তায়নের প্রধান কারণ। নৈতিকতাবিহীন প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা সমাজবিরোধী ও ব্যক্তিকেন্দ্রিক ভোগবিলাসী মনোবৃত্তির জন্ম দেয়। যার কারণে এসব অনৈতিক ও অমানবিক ঘটনা ঘটে।

এর প্রতিকার কী? শিশু ও কিশোর মনে উত্তমকে লালন করা এবং অধমকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করার মানসিক কাঠামো তৈরি করার জায়গাটি এখন গুরুত্ব পাচ্ছে না। এখন একাডেমিক ভালো রেজাল্ট করার প্রতিযোগিতা। ধর্মীয়, নৈতিক, মানবিক ও সামাজিক মূল্যবোধের সংস্কৃতি তৈরি করা এবং এসব সুকুমার বৃত্তির চর্চা ও অনুশীলন তেমন একটা হয় না। সুকুমার চর্চার মাধ্যমে মানুষের ভিতরের ইডের প্রভাব কমিয়ে ইগো ও সুপার ইগোর প্রভাব বৃদ্ধি করে অপরাধ প্রবণতাকে হ্রাস করা যায়। বিশ্বায়ন ও তথ্যপ্রযুক্তির এ যুগে ধর্মীয় শিক্ষা, নৈতিকতা ও সামাজিক মূল্যবোধের চর্চা অপরিহার্য। কারণ, সামাজিক মিডিয়া, ইন্টারনেট ও ভার্চুয়াল যোগাযোগের মাধ্যমে অসংখ্য বিচিত্র তথ্যপ্রবাহ অবারিতভাবে সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে। অশ্লীল তথ্যপ্রবাহ ও পর্নোগ্রাফিকেও ঢেকে বা বেঁধে রাখা যাচ্ছে না। সে ক্ষেত্রে ব্যক্তি ও সমষ্টির চিন্তা-চেতনা ও মননশীলতায় শুদ্ধ, পরিশীলিত ও গঠনমূলক শিক্ষা ও দৃষ্টিভঙ্গির ভিত্তি রচনা করে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীকে সুপথে ধরে রাখার মানসে উদ্বুদ্ধকরণ প্রক্রিয়া চলমান রাখা অত্যাবশ্যক। শিশু বয়স থেকেই তাদের সুস্থ, উদার ও নৈতিক মানসিক কাঠামো গড়ে তুলতে হবে। এটা পরিবার থেকেই শুরু করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দায়িত্বও অপরিসীম। স্বশিক্ষার মাধ্যমে শিশু-কিশোরদের সুশিক্ষিত করে তুলতে সহায়তা করতে হবে, যাতে তারা স্বপ্রণোদিত হয়ে খারাপকে পরিহার করে। কিন্তু এ কাজটিই কার্যকরভাবে হচ্ছে না।

ইসলাম ধর্মে নারীর মর্যাদা সমুন্নত করা হয়েছে। বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) তাঁর স্ত্রী ও কন্যাদের যথাযোগ্য মর্যাদা দিতেন। নারীর প্রতি তিনি সর্বদা শালীনতা প্রদর্শন করতেন। তাঁর উম্মত অর্থাৎ আমাদের তাঁর পদাঙ্ক অনুসরণ করা বাঞ্ছনীয়। কিন্তু আমরা সেই ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষা থেকে সরে এসেছি। নারীকে ভোগের সামগ্রী ভাবা বা পরিবারে কন্যা সন্তানকে ছোটভাবে দেখা কোনোক্রমেই উচিত নয়। নারীদের প্রতি মর্যাদা প্রদর্শন করার আন্তর্জাতিক রীতিও আছে। যেমনÑ আপনার অফিসে যদি আপনার অফিসের কোনো পরিচ্ছন্ন কর্মীর স্ত্রী আসে, আপনি তাকে দাঁড়িয়ে সম্মান দেখাবেন এবং চেয়ারে বসার জন্য অনুরোধ করবেন। কোনো অনুষ্ঠানে স্ত্রীকে নিয়ে যোগদান করলে স্ত্রী আপনার সামনে এবং আপনি পেছনে হাঁটবেন। কোনো সমাবেশে বক্তব্য দেওয়ার সময় মহিলাদের আগে সম্বোধন করবেন, যেমন-ভদ্র মহিলা ও মহোদয়গণ (Ladies and Gentlemen)। আপনি বসে আছেন, কোনো মহিলা আপনার সামনে এলে আপনি দাঁড়িয়ে তাকে বসতে বলবেন। কোনো ভদ্র মহিলার সামনে ধূমপান করবেন না এবং তার সঙ্গে কর্কশ ভাষায় কথা বলবেন না। এটাই আন্তর্জাতিক রীতি। এ সংস্কৃতি শিশুকাল থেকে রপ্ত করলে বড় হয়ে সবাই নারীদের যথাযথ মর্যাদা দেবে।  নারীর সঙ্গে সদাচরণ করার আদব পরিবার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সমাজে তথা সর্বত্র চর্চা হলে নারীর প্রতি সম্মান প্রদর্শনের মানসিকতা প্রত্যেক ব্যক্তির মধ্যে সৃষ্টি হবে। এর পাশাপাশি প্রশাসন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ কঠোর অবস্থানে থেকে আইনের যথাযথ প্রয়োগ ও বিচার নিশ্চিত করে ব্যাপক গণসচেতনতা জাগাতে পারলে এবং গণতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় সুশাসন ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও সুস্থ সমাজ বিনির্মাণের মাধ্যমে নারীর প্রতি সহিংসতাসহ  অন্যান্য অপরাধের প্রবণতা নিয়ন্ত্রণ ও  হ্রাস করা সম্ভব।

                লেখক : সাবেক ইন্সপেক্টর জেনারেল, বাংলাদেশ পুলিশ।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা