শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ নভেম্বর, ২০১৯

নারীর প্রতি সহিংসতা

এ কে এম শহীদুল হক
প্রিন্ট ভার্সন
নারীর প্রতি সহিংসতা

প্রতিদিন সংবাদপত্র ও টেলিভিশনে নানারকম অপরাধের সংবাদ দেখে থাকি। শিশু নির্যাতন, নারী নির্যাতন, নৈতিকতার স্খলন, মানবতার লঙ্ঘন, নিষ্ঠুরতা, নির্মমতা ইত্যাদি জঘন্য অপরাধের সংবাদ প্রতিনিয়ত প্রচারিত হয়। নারীর প্রতি সহিংসতা বেড়েই চলছে। অতি সম্প্রতি তিনটি ঘটনা যারা জেনেছেন আমার বিশ্বাস তাদের সবার হৃদয়কেই নাড়া দিয়েছে। ২৬ অক্টোবর ২০১৯ রংপুরের পীরগাছায় এক নব পরিণীতা গৃহবধূ শিউলি নির্মম নির্যাতনের শিকার হন।  শিউলির স্বামী শাহজাদা ও স্বামীর আত্মীয়স্বজন মিলে যৌতুকের টাকা না পেয়ে তার হাত ও পায়ের রগ কেটে দিয়ে গুরুতর জখম করে। সংবাদ পেয়ে শিউলির মা ও মামি শিউলির শ্বশুরবাড়ি গেলে তাদের বাড়িতে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। মেয়েটির বাবা ফজলুল হক পরের দিন পীরগাছা থানায় অভিযোগ করলে থানা থেকে পুলিশ গিয়ে মেয়েটিকে উদ্ধার করে পীরগাছা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। মেয়ের বাবা জানান, বিয়ের সময় জামাইকে যৌতুক বাবদ ৮৫ হাজার টাকা এবং মেয়েকে স্বর্ণালঙ্কার দেওয়া হয়েছিল। তবুও বিয়ের পর থেকেই আরও দুই লাখ টাকা যৌতুকের জন্য পাষ- জামাতা মেয়েকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন অব্যাহত রেখেছিল। সর্বশেষ মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতন করে হাত ও পায়ের রগ কেটে মেয়েটিকে হত্যা করতে চেয়েছিল।

শাহজাদা ও শিউলির বিয়ের মাত্র ৩৬ দিনের মাথায় এ নির্মম ঘটনা। নির্যাতন তার আগে থেকেই শুরু হয়েছিল। মেয়েটির বিয়ের মেহেদিও হাত থেকে মুছে যায়নি। কেন এমন নির্মমতা? বিয়ের মাধ্যমে একটি ছেলে ও একটি মেয়ে ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ হয়। সারা জীবনের জন্য ঘর বাঁধেন। স্ত্রীকে বলা হয় স্বামীর অর্ধাঙ্গিনী। ইংরেজিতে বলা হয় better half। বিয়ের আগে দুজনের মনে কত স্বপ্ন থাকে, কল্পনা থাকে, পরিকল্পনা থাকে। বিয়ের পর স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বাঁধভাঙা আবেগ ও একের প্রতি অন্যের প্রবল আকর্ষণ থাকে। তারা সার্বক্ষণিকভাবে একে অপরের সাহচার্য পেতে চায়। প্রেম ও ভালোবাসার এ আবেগ, এ আকর্ষণ, দু-এক বছরেও শেষ হয় না। এটাই আমরা দেখেছি। আমাদের প্রায় সবার জীবনেই এ অভিজ্ঞতা ও অনুভূতি এসেছিল। মনুষ্য সমাজে এটাই স্বাভাবিক। এটাই প্রাকৃতিক নিয়ম। প্রেম ও ভালোবাসা দিয়েই দাম্পত্য জীবন প্রতিষ্ঠিত হয়। পরিবার গঠিত হয়। সামাজিক প্রথার মধ্যে প্রেম ভালোবাসা প্রবহমান থাকে যুগে যুগে, অনন্তকাল। নইলে মনুষ্য সমাজ ও পরিবার তো টিকে থাকত না। কিন্তু শিউলির জীবনে স্বামী-স্ত্রীর প্রেম, ভালোবাসা ও আবেগ কেন বিয়ের মেহেদির রং মুছতে না মুছতেই উবে যায়? যৌতুকের দাবিতে নববধূর ওপর নেমে আসে স্বামীর নির্যাতন। এটা কি মেনে নেওয়া যায়?

নীতি-নৈতিকতা, মানবতা ও মায়া-মমতা কি মানব জীবন থেকে মুছে গেল? কিন্তু কেন এত অবক্ষয়? এত নিষ্ঠুরতা? আইনে যৌতুক দেওয়া-নেওয়া উভয়ই ফৌজদারি অপরাধ। ইসলাম ধর্মেও যৌতুক হারাম। বরং বিয়ের সময় বধূকে দেনমোহর দেওয়ার বাধ্যবাধকতা ধর্মে আছে। স্বামী, স্ত্রীকে দেনমোহর পরিশোধ না করে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক অব্যাহত রাখলে তা হবে জেনার সমতুল্য। নারীর মর্যাদা সমুন্নত রাখতেই এ বিধান ইসলাম ধর্মে আছে। অথচ আইনকানুন ও ধর্মীয় বিধান তোয়াক্কা না করে মেয়েটির স্বামী তার পিতামাতার কাছ থেকে যৌতুক দাবি করে। যৌতুক না পেয়ে শারীরিক নির্যাতন করে। তার ওপর নির্মমভাবে সহিংসতা চালায়।

দ্বিতীয় ঘটনাটি ভোলা জেলার। এক মা তার আড়াই বছরের শিশুকে নিয়ে ২৬ অক্টোবর ২০১৯ দুপুরে চরফ্যাশন থেকে মনপুরা যাবেন। লঞ্চঘাটে লঞ্চ না পেয়ে তিনি স্পিডবোটে ওঠেন। ওই বোটে আরও চারজন পুরুষ যাত্রী ছিলেন। পথিমধ্যে স্পিডবোট জোরপূর্বক থামিয়ে শিশুটিকে বোটে রেখে মাকে চরের মধ্যে নিয়ে চার যাত্রী পালাক্রমে ধর্ষণ করেন। শিশুটি স্পিডবোটে চিৎকার করে কাঁদছিল। চালকের মুঠোফোন থেকে সংবাদ পেয়ে স্পিডবোটের মালিক নজরুল ইসলাম ঘটনাস্থলে আসেন। তিনি ওই চার যাত্রীকে গালমন্দ ও কিলঘুষি মেরে তাদের কাছ থেকে থাকা টাকা-পয়সা কেড়ে নেন। পরে তিনি নিজেও ওই নারীকে ধর্ষণ করেন। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন। মেয়েটিকে উদ্ধার করে মনপুরা থানায় নিয়ে যান। থানায় মামলা হয়। নজরুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়। অন্য আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

এ ঘটনাটি হৃদয়বিদারক। একটি শিশুর মা তার আড়াই বছরের শিশুটিসহ অন্য চারজন পুরুষ যাত্রীর সহযাত্রী ছিলেন। ওই নারী যাত্রীর নিরাপত্তা ও সম্ভ্রম রক্ষার দায়িত্ব ওই পুরুষ যাত্রী ও চালকের ছিল। তারা যদি মানুষ হতো তাহলে এ মানবিক দায়িত্ব তাদের পালন করা অবশ্য করণীয় ছিল। কিন্তু পক্ষান্তরে তারা কি করল। শিশুটিকে তার মায়ের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করে মাকে পালাক্রমে ধর্ষণ করলেন। কী আমানবিক। কী পাশবিক। কী পৈশাচিকতা। মানুষরূপী এ অমানুষগুলো মানুষ জাতির কলঙ্ক। মানুষ কীভাবে এত জঘন্য হতে পারে, নিষ্ঠুর হতে পারে? যারা এ পৈশাচিক কর্মটি করলেন তাদের মা-বোনদের যদি কেউ এমনভাবে ধর্ষণ করে তখন তাদের মনের প্রতিক্রিয়া কী হবে? তারা কি কখনো তাদের নিজেদের বিবেকের কাছে এমন প্রশ্ন রেখেছেন?

তৃতীয় ঘটনাটি বাগেরহাট জেলার মোল্লাহাটে ২২ অক্টোবর ২০১৯ ঘটেছে। এক প্রতিবেশী যুবক (১৮) দুই বছরের এক প্রতিবেশী মেয়ে শিশুকে চকলেট দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে তার রুমে নিয়ে শিশুটিকে ধর্ষণ করে। শিশুটির গুপ্তস্থান থেকে অনবরত রক্তক্ষরণ হলে তাকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরবর্তীতে জেলা সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। থানায় মামলা হয়। যে যুবক দুই বছরের শিশুকে ধর্ষণ করতে পারে তাকে কি মানুষ বলা যায়? বিকৃত মানসিকতার এ অমানুষগুলো মনুষ্য সমাজে থাকলে ওই সমাজে নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা কোথায়? এ নারী তো আপনার আমার মা, বোন বা সহধর্মিণী। তাদের কাছে আপনি আমি কী জবাব দেব? নারী ও শিশুর ওপর এ ধরনের সহিংসতা, নিষ্ঠুরতা ও পৈশাচিকতা কেন? অতীতে তো এ ধরনের জঘন্য, হিংস্র ও বিকৃত আচরণের সংবাদ পাওয়া যেত না। এখন তো প্রায়শই এ ধরনের ঘটনা সংবাদ মাধ্যমে আসে। এর কোনো সুনির্দিষ্ট কারণ নিরূপণ করা কঠিন। মনোবিজ্ঞানীরা বলেন, যে মানুষের মধ্যে ইডের প্রভাব বেশি থাকে সে যে কোনো অপরাধ ও জঘন্য কাজ করতে দ্বিধাবোধ করে না। তবে এটা ঠিক যে মানুষের নৈতিক, মানবিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধের চরম অবক্ষয়ের জন্যই এসব ঘটনা ঘটছে। এ ছাড়াও প্রকৃত ধর্মীয় শিক্ষার অভাব, পারিবারিক ও সামাজিক অনুশাসনের শিথিলতা, সামাজিক অস্থিরতা, নৈতিকতার চেয়ে ভোগ ও বৈষয়িক প্রাপ্তিকে প্রাধান্য দেওয়াই সমাজে নানা অপকর্ম ও দুর্বৃত্তায়নের প্রধান কারণ। নৈতিকতাবিহীন প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা সমাজবিরোধী ও ব্যক্তিকেন্দ্রিক ভোগবিলাসী মনোবৃত্তির জন্ম দেয়। যার কারণে এসব অনৈতিক ও অমানবিক ঘটনা ঘটে।

এর প্রতিকার কী? শিশু ও কিশোর মনে উত্তমকে লালন করা এবং অধমকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করার মানসিক কাঠামো তৈরি করার জায়গাটি এখন গুরুত্ব পাচ্ছে না। এখন একাডেমিক ভালো রেজাল্ট করার প্রতিযোগিতা। ধর্মীয়, নৈতিক, মানবিক ও সামাজিক মূল্যবোধের সংস্কৃতি তৈরি করা এবং এসব সুকুমার বৃত্তির চর্চা ও অনুশীলন তেমন একটা হয় না। সুকুমার চর্চার মাধ্যমে মানুষের ভিতরের ইডের প্রভাব কমিয়ে ইগো ও সুপার ইগোর প্রভাব বৃদ্ধি করে অপরাধ প্রবণতাকে হ্রাস করা যায়। বিশ্বায়ন ও তথ্যপ্রযুক্তির এ যুগে ধর্মীয় শিক্ষা, নৈতিকতা ও সামাজিক মূল্যবোধের চর্চা অপরিহার্য। কারণ, সামাজিক মিডিয়া, ইন্টারনেট ও ভার্চুয়াল যোগাযোগের মাধ্যমে অসংখ্য বিচিত্র তথ্যপ্রবাহ অবারিতভাবে সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে। অশ্লীল তথ্যপ্রবাহ ও পর্নোগ্রাফিকেও ঢেকে বা বেঁধে রাখা যাচ্ছে না। সে ক্ষেত্রে ব্যক্তি ও সমষ্টির চিন্তা-চেতনা ও মননশীলতায় শুদ্ধ, পরিশীলিত ও গঠনমূলক শিক্ষা ও দৃষ্টিভঙ্গির ভিত্তি রচনা করে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীকে সুপথে ধরে রাখার মানসে উদ্বুদ্ধকরণ প্রক্রিয়া চলমান রাখা অত্যাবশ্যক। শিশু বয়স থেকেই তাদের সুস্থ, উদার ও নৈতিক মানসিক কাঠামো গড়ে তুলতে হবে। এটা পরিবার থেকেই শুরু করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দায়িত্বও অপরিসীম। স্বশিক্ষার মাধ্যমে শিশু-কিশোরদের সুশিক্ষিত করে তুলতে সহায়তা করতে হবে, যাতে তারা স্বপ্রণোদিত হয়ে খারাপকে পরিহার করে। কিন্তু এ কাজটিই কার্যকরভাবে হচ্ছে না।

ইসলাম ধর্মে নারীর মর্যাদা সমুন্নত করা হয়েছে। বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) তাঁর স্ত্রী ও কন্যাদের যথাযোগ্য মর্যাদা দিতেন। নারীর প্রতি তিনি সর্বদা শালীনতা প্রদর্শন করতেন। তাঁর উম্মত অর্থাৎ আমাদের তাঁর পদাঙ্ক অনুসরণ করা বাঞ্ছনীয়। কিন্তু আমরা সেই ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষা থেকে সরে এসেছি। নারীকে ভোগের সামগ্রী ভাবা বা পরিবারে কন্যা সন্তানকে ছোটভাবে দেখা কোনোক্রমেই উচিত নয়। নারীদের প্রতি মর্যাদা প্রদর্শন করার আন্তর্জাতিক রীতিও আছে। যেমনÑ আপনার অফিসে যদি আপনার অফিসের কোনো পরিচ্ছন্ন কর্মীর স্ত্রী আসে, আপনি তাকে দাঁড়িয়ে সম্মান দেখাবেন এবং চেয়ারে বসার জন্য অনুরোধ করবেন। কোনো অনুষ্ঠানে স্ত্রীকে নিয়ে যোগদান করলে স্ত্রী আপনার সামনে এবং আপনি পেছনে হাঁটবেন। কোনো সমাবেশে বক্তব্য দেওয়ার সময় মহিলাদের আগে সম্বোধন করবেন, যেমন-ভদ্র মহিলা ও মহোদয়গণ (Ladies and Gentlemen)। আপনি বসে আছেন, কোনো মহিলা আপনার সামনে এলে আপনি দাঁড়িয়ে তাকে বসতে বলবেন। কোনো ভদ্র মহিলার সামনে ধূমপান করবেন না এবং তার সঙ্গে কর্কশ ভাষায় কথা বলবেন না। এটাই আন্তর্জাতিক রীতি। এ সংস্কৃতি শিশুকাল থেকে রপ্ত করলে বড় হয়ে সবাই নারীদের যথাযথ মর্যাদা দেবে।  নারীর সঙ্গে সদাচরণ করার আদব পরিবার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সমাজে তথা সর্বত্র চর্চা হলে নারীর প্রতি সম্মান প্রদর্শনের মানসিকতা প্রত্যেক ব্যক্তির মধ্যে সৃষ্টি হবে। এর পাশাপাশি প্রশাসন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ কঠোর অবস্থানে থেকে আইনের যথাযথ প্রয়োগ ও বিচার নিশ্চিত করে ব্যাপক গণসচেতনতা জাগাতে পারলে এবং গণতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় সুশাসন ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও সুস্থ সমাজ বিনির্মাণের মাধ্যমে নারীর প্রতি সহিংসতাসহ  অন্যান্য অপরাধের প্রবণতা নিয়ন্ত্রণ ও  হ্রাস করা সম্ভব।

                লেখক : সাবেক ইন্সপেক্টর জেনারেল, বাংলাদেশ পুলিশ।

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন