শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ নভেম্বর, ২০১৯

নারীর প্রতি সহিংসতা

এ কে এম শহীদুল হক
প্রিন্ট ভার্সন
নারীর প্রতি সহিংসতা

প্রতিদিন সংবাদপত্র ও টেলিভিশনে নানারকম অপরাধের সংবাদ দেখে থাকি। শিশু নির্যাতন, নারী নির্যাতন, নৈতিকতার স্খলন, মানবতার লঙ্ঘন, নিষ্ঠুরতা, নির্মমতা ইত্যাদি জঘন্য অপরাধের সংবাদ প্রতিনিয়ত প্রচারিত হয়। নারীর প্রতি সহিংসতা বেড়েই চলছে। অতি সম্প্রতি তিনটি ঘটনা যারা জেনেছেন আমার বিশ্বাস তাদের সবার হৃদয়কেই নাড়া দিয়েছে। ২৬ অক্টোবর ২০১৯ রংপুরের পীরগাছায় এক নব পরিণীতা গৃহবধূ শিউলি নির্মম নির্যাতনের শিকার হন।  শিউলির স্বামী শাহজাদা ও স্বামীর আত্মীয়স্বজন মিলে যৌতুকের টাকা না পেয়ে তার হাত ও পায়ের রগ কেটে দিয়ে গুরুতর জখম করে। সংবাদ পেয়ে শিউলির মা ও মামি শিউলির শ্বশুরবাড়ি গেলে তাদের বাড়িতে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। মেয়েটির বাবা ফজলুল হক পরের দিন পীরগাছা থানায় অভিযোগ করলে থানা থেকে পুলিশ গিয়ে মেয়েটিকে উদ্ধার করে পীরগাছা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। মেয়ের বাবা জানান, বিয়ের সময় জামাইকে যৌতুক বাবদ ৮৫ হাজার টাকা এবং মেয়েকে স্বর্ণালঙ্কার দেওয়া হয়েছিল। তবুও বিয়ের পর থেকেই আরও দুই লাখ টাকা যৌতুকের জন্য পাষ- জামাতা মেয়েকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন অব্যাহত রেখেছিল। সর্বশেষ মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতন করে হাত ও পায়ের রগ কেটে মেয়েটিকে হত্যা করতে চেয়েছিল।

শাহজাদা ও শিউলির বিয়ের মাত্র ৩৬ দিনের মাথায় এ নির্মম ঘটনা। নির্যাতন তার আগে থেকেই শুরু হয়েছিল। মেয়েটির বিয়ের মেহেদিও হাত থেকে মুছে যায়নি। কেন এমন নির্মমতা? বিয়ের মাধ্যমে একটি ছেলে ও একটি মেয়ে ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ হয়। সারা জীবনের জন্য ঘর বাঁধেন। স্ত্রীকে বলা হয় স্বামীর অর্ধাঙ্গিনী। ইংরেজিতে বলা হয় better half। বিয়ের আগে দুজনের মনে কত স্বপ্ন থাকে, কল্পনা থাকে, পরিকল্পনা থাকে। বিয়ের পর স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বাঁধভাঙা আবেগ ও একের প্রতি অন্যের প্রবল আকর্ষণ থাকে। তারা সার্বক্ষণিকভাবে একে অপরের সাহচার্য পেতে চায়। প্রেম ও ভালোবাসার এ আবেগ, এ আকর্ষণ, দু-এক বছরেও শেষ হয় না। এটাই আমরা দেখেছি। আমাদের প্রায় সবার জীবনেই এ অভিজ্ঞতা ও অনুভূতি এসেছিল। মনুষ্য সমাজে এটাই স্বাভাবিক। এটাই প্রাকৃতিক নিয়ম। প্রেম ও ভালোবাসা দিয়েই দাম্পত্য জীবন প্রতিষ্ঠিত হয়। পরিবার গঠিত হয়। সামাজিক প্রথার মধ্যে প্রেম ভালোবাসা প্রবহমান থাকে যুগে যুগে, অনন্তকাল। নইলে মনুষ্য সমাজ ও পরিবার তো টিকে থাকত না। কিন্তু শিউলির জীবনে স্বামী-স্ত্রীর প্রেম, ভালোবাসা ও আবেগ কেন বিয়ের মেহেদির রং মুছতে না মুছতেই উবে যায়? যৌতুকের দাবিতে নববধূর ওপর নেমে আসে স্বামীর নির্যাতন। এটা কি মেনে নেওয়া যায়?

নীতি-নৈতিকতা, মানবতা ও মায়া-মমতা কি মানব জীবন থেকে মুছে গেল? কিন্তু কেন এত অবক্ষয়? এত নিষ্ঠুরতা? আইনে যৌতুক দেওয়া-নেওয়া উভয়ই ফৌজদারি অপরাধ। ইসলাম ধর্মেও যৌতুক হারাম। বরং বিয়ের সময় বধূকে দেনমোহর দেওয়ার বাধ্যবাধকতা ধর্মে আছে। স্বামী, স্ত্রীকে দেনমোহর পরিশোধ না করে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক অব্যাহত রাখলে তা হবে জেনার সমতুল্য। নারীর মর্যাদা সমুন্নত রাখতেই এ বিধান ইসলাম ধর্মে আছে। অথচ আইনকানুন ও ধর্মীয় বিধান তোয়াক্কা না করে মেয়েটির স্বামী তার পিতামাতার কাছ থেকে যৌতুক দাবি করে। যৌতুক না পেয়ে শারীরিক নির্যাতন করে। তার ওপর নির্মমভাবে সহিংসতা চালায়।

দ্বিতীয় ঘটনাটি ভোলা জেলার। এক মা তার আড়াই বছরের শিশুকে নিয়ে ২৬ অক্টোবর ২০১৯ দুপুরে চরফ্যাশন থেকে মনপুরা যাবেন। লঞ্চঘাটে লঞ্চ না পেয়ে তিনি স্পিডবোটে ওঠেন। ওই বোটে আরও চারজন পুরুষ যাত্রী ছিলেন। পথিমধ্যে স্পিডবোট জোরপূর্বক থামিয়ে শিশুটিকে বোটে রেখে মাকে চরের মধ্যে নিয়ে চার যাত্রী পালাক্রমে ধর্ষণ করেন। শিশুটি স্পিডবোটে চিৎকার করে কাঁদছিল। চালকের মুঠোফোন থেকে সংবাদ পেয়ে স্পিডবোটের মালিক নজরুল ইসলাম ঘটনাস্থলে আসেন। তিনি ওই চার যাত্রীকে গালমন্দ ও কিলঘুষি মেরে তাদের কাছ থেকে থাকা টাকা-পয়সা কেড়ে নেন। পরে তিনি নিজেও ওই নারীকে ধর্ষণ করেন। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন। মেয়েটিকে উদ্ধার করে মনপুরা থানায় নিয়ে যান। থানায় মামলা হয়। নজরুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়। অন্য আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

এ ঘটনাটি হৃদয়বিদারক। একটি শিশুর মা তার আড়াই বছরের শিশুটিসহ অন্য চারজন পুরুষ যাত্রীর সহযাত্রী ছিলেন। ওই নারী যাত্রীর নিরাপত্তা ও সম্ভ্রম রক্ষার দায়িত্ব ওই পুরুষ যাত্রী ও চালকের ছিল। তারা যদি মানুষ হতো তাহলে এ মানবিক দায়িত্ব তাদের পালন করা অবশ্য করণীয় ছিল। কিন্তু পক্ষান্তরে তারা কি করল। শিশুটিকে তার মায়ের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করে মাকে পালাক্রমে ধর্ষণ করলেন। কী আমানবিক। কী পাশবিক। কী পৈশাচিকতা। মানুষরূপী এ অমানুষগুলো মানুষ জাতির কলঙ্ক। মানুষ কীভাবে এত জঘন্য হতে পারে, নিষ্ঠুর হতে পারে? যারা এ পৈশাচিক কর্মটি করলেন তাদের মা-বোনদের যদি কেউ এমনভাবে ধর্ষণ করে তখন তাদের মনের প্রতিক্রিয়া কী হবে? তারা কি কখনো তাদের নিজেদের বিবেকের কাছে এমন প্রশ্ন রেখেছেন?

তৃতীয় ঘটনাটি বাগেরহাট জেলার মোল্লাহাটে ২২ অক্টোবর ২০১৯ ঘটেছে। এক প্রতিবেশী যুবক (১৮) দুই বছরের এক প্রতিবেশী মেয়ে শিশুকে চকলেট দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে তার রুমে নিয়ে শিশুটিকে ধর্ষণ করে। শিশুটির গুপ্তস্থান থেকে অনবরত রক্তক্ষরণ হলে তাকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরবর্তীতে জেলা সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। থানায় মামলা হয়। যে যুবক দুই বছরের শিশুকে ধর্ষণ করতে পারে তাকে কি মানুষ বলা যায়? বিকৃত মানসিকতার এ অমানুষগুলো মনুষ্য সমাজে থাকলে ওই সমাজে নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা কোথায়? এ নারী তো আপনার আমার মা, বোন বা সহধর্মিণী। তাদের কাছে আপনি আমি কী জবাব দেব? নারী ও শিশুর ওপর এ ধরনের সহিংসতা, নিষ্ঠুরতা ও পৈশাচিকতা কেন? অতীতে তো এ ধরনের জঘন্য, হিংস্র ও বিকৃত আচরণের সংবাদ পাওয়া যেত না। এখন তো প্রায়শই এ ধরনের ঘটনা সংবাদ মাধ্যমে আসে। এর কোনো সুনির্দিষ্ট কারণ নিরূপণ করা কঠিন। মনোবিজ্ঞানীরা বলেন, যে মানুষের মধ্যে ইডের প্রভাব বেশি থাকে সে যে কোনো অপরাধ ও জঘন্য কাজ করতে দ্বিধাবোধ করে না। তবে এটা ঠিক যে মানুষের নৈতিক, মানবিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধের চরম অবক্ষয়ের জন্যই এসব ঘটনা ঘটছে। এ ছাড়াও প্রকৃত ধর্মীয় শিক্ষার অভাব, পারিবারিক ও সামাজিক অনুশাসনের শিথিলতা, সামাজিক অস্থিরতা, নৈতিকতার চেয়ে ভোগ ও বৈষয়িক প্রাপ্তিকে প্রাধান্য দেওয়াই সমাজে নানা অপকর্ম ও দুর্বৃত্তায়নের প্রধান কারণ। নৈতিকতাবিহীন প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা সমাজবিরোধী ও ব্যক্তিকেন্দ্রিক ভোগবিলাসী মনোবৃত্তির জন্ম দেয়। যার কারণে এসব অনৈতিক ও অমানবিক ঘটনা ঘটে।

এর প্রতিকার কী? শিশু ও কিশোর মনে উত্তমকে লালন করা এবং অধমকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করার মানসিক কাঠামো তৈরি করার জায়গাটি এখন গুরুত্ব পাচ্ছে না। এখন একাডেমিক ভালো রেজাল্ট করার প্রতিযোগিতা। ধর্মীয়, নৈতিক, মানবিক ও সামাজিক মূল্যবোধের সংস্কৃতি তৈরি করা এবং এসব সুকুমার বৃত্তির চর্চা ও অনুশীলন তেমন একটা হয় না। সুকুমার চর্চার মাধ্যমে মানুষের ভিতরের ইডের প্রভাব কমিয়ে ইগো ও সুপার ইগোর প্রভাব বৃদ্ধি করে অপরাধ প্রবণতাকে হ্রাস করা যায়। বিশ্বায়ন ও তথ্যপ্রযুক্তির এ যুগে ধর্মীয় শিক্ষা, নৈতিকতা ও সামাজিক মূল্যবোধের চর্চা অপরিহার্য। কারণ, সামাজিক মিডিয়া, ইন্টারনেট ও ভার্চুয়াল যোগাযোগের মাধ্যমে অসংখ্য বিচিত্র তথ্যপ্রবাহ অবারিতভাবে সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে। অশ্লীল তথ্যপ্রবাহ ও পর্নোগ্রাফিকেও ঢেকে বা বেঁধে রাখা যাচ্ছে না। সে ক্ষেত্রে ব্যক্তি ও সমষ্টির চিন্তা-চেতনা ও মননশীলতায় শুদ্ধ, পরিশীলিত ও গঠনমূলক শিক্ষা ও দৃষ্টিভঙ্গির ভিত্তি রচনা করে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীকে সুপথে ধরে রাখার মানসে উদ্বুদ্ধকরণ প্রক্রিয়া চলমান রাখা অত্যাবশ্যক। শিশু বয়স থেকেই তাদের সুস্থ, উদার ও নৈতিক মানসিক কাঠামো গড়ে তুলতে হবে। এটা পরিবার থেকেই শুরু করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দায়িত্বও অপরিসীম। স্বশিক্ষার মাধ্যমে শিশু-কিশোরদের সুশিক্ষিত করে তুলতে সহায়তা করতে হবে, যাতে তারা স্বপ্রণোদিত হয়ে খারাপকে পরিহার করে। কিন্তু এ কাজটিই কার্যকরভাবে হচ্ছে না।

ইসলাম ধর্মে নারীর মর্যাদা সমুন্নত করা হয়েছে। বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) তাঁর স্ত্রী ও কন্যাদের যথাযোগ্য মর্যাদা দিতেন। নারীর প্রতি তিনি সর্বদা শালীনতা প্রদর্শন করতেন। তাঁর উম্মত অর্থাৎ আমাদের তাঁর পদাঙ্ক অনুসরণ করা বাঞ্ছনীয়। কিন্তু আমরা সেই ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষা থেকে সরে এসেছি। নারীকে ভোগের সামগ্রী ভাবা বা পরিবারে কন্যা সন্তানকে ছোটভাবে দেখা কোনোক্রমেই উচিত নয়। নারীদের প্রতি মর্যাদা প্রদর্শন করার আন্তর্জাতিক রীতিও আছে। যেমনÑ আপনার অফিসে যদি আপনার অফিসের কোনো পরিচ্ছন্ন কর্মীর স্ত্রী আসে, আপনি তাকে দাঁড়িয়ে সম্মান দেখাবেন এবং চেয়ারে বসার জন্য অনুরোধ করবেন। কোনো অনুষ্ঠানে স্ত্রীকে নিয়ে যোগদান করলে স্ত্রী আপনার সামনে এবং আপনি পেছনে হাঁটবেন। কোনো সমাবেশে বক্তব্য দেওয়ার সময় মহিলাদের আগে সম্বোধন করবেন, যেমন-ভদ্র মহিলা ও মহোদয়গণ (Ladies and Gentlemen)। আপনি বসে আছেন, কোনো মহিলা আপনার সামনে এলে আপনি দাঁড়িয়ে তাকে বসতে বলবেন। কোনো ভদ্র মহিলার সামনে ধূমপান করবেন না এবং তার সঙ্গে কর্কশ ভাষায় কথা বলবেন না। এটাই আন্তর্জাতিক রীতি। এ সংস্কৃতি শিশুকাল থেকে রপ্ত করলে বড় হয়ে সবাই নারীদের যথাযথ মর্যাদা দেবে।  নারীর সঙ্গে সদাচরণ করার আদব পরিবার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সমাজে তথা সর্বত্র চর্চা হলে নারীর প্রতি সম্মান প্রদর্শনের মানসিকতা প্রত্যেক ব্যক্তির মধ্যে সৃষ্টি হবে। এর পাশাপাশি প্রশাসন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ কঠোর অবস্থানে থেকে আইনের যথাযথ প্রয়োগ ও বিচার নিশ্চিত করে ব্যাপক গণসচেতনতা জাগাতে পারলে এবং গণতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় সুশাসন ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও সুস্থ সমাজ বিনির্মাণের মাধ্যমে নারীর প্রতি সহিংসতাসহ  অন্যান্য অপরাধের প্রবণতা নিয়ন্ত্রণ ও  হ্রাস করা সম্ভব।

                লেখক : সাবেক ইন্সপেক্টর জেনারেল, বাংলাদেশ পুলিশ।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
সর্বশেষ খবর
নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল
নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন
কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির
রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা
খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

৪৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম
যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল
পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা