শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ নভেম্বর, ২০১৯

নারীর প্রতি সহিংসতা

এ কে এম শহীদুল হক
প্রিন্ট ভার্সন
নারীর প্রতি সহিংসতা

প্রতিদিন সংবাদপত্র ও টেলিভিশনে নানারকম অপরাধের সংবাদ দেখে থাকি। শিশু নির্যাতন, নারী নির্যাতন, নৈতিকতার স্খলন, মানবতার লঙ্ঘন, নিষ্ঠুরতা, নির্মমতা ইত্যাদি জঘন্য অপরাধের সংবাদ প্রতিনিয়ত প্রচারিত হয়। নারীর প্রতি সহিংসতা বেড়েই চলছে। অতি সম্প্রতি তিনটি ঘটনা যারা জেনেছেন আমার বিশ্বাস তাদের সবার হৃদয়কেই নাড়া দিয়েছে। ২৬ অক্টোবর ২০১৯ রংপুরের পীরগাছায় এক নব পরিণীতা গৃহবধূ শিউলি নির্মম নির্যাতনের শিকার হন।  শিউলির স্বামী শাহজাদা ও স্বামীর আত্মীয়স্বজন মিলে যৌতুকের টাকা না পেয়ে তার হাত ও পায়ের রগ কেটে দিয়ে গুরুতর জখম করে। সংবাদ পেয়ে শিউলির মা ও মামি শিউলির শ্বশুরবাড়ি গেলে তাদের বাড়িতে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। মেয়েটির বাবা ফজলুল হক পরের দিন পীরগাছা থানায় অভিযোগ করলে থানা থেকে পুলিশ গিয়ে মেয়েটিকে উদ্ধার করে পীরগাছা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। মেয়ের বাবা জানান, বিয়ের সময় জামাইকে যৌতুক বাবদ ৮৫ হাজার টাকা এবং মেয়েকে স্বর্ণালঙ্কার দেওয়া হয়েছিল। তবুও বিয়ের পর থেকেই আরও দুই লাখ টাকা যৌতুকের জন্য পাষ- জামাতা মেয়েকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন অব্যাহত রেখেছিল। সর্বশেষ মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতন করে হাত ও পায়ের রগ কেটে মেয়েটিকে হত্যা করতে চেয়েছিল।

শাহজাদা ও শিউলির বিয়ের মাত্র ৩৬ দিনের মাথায় এ নির্মম ঘটনা। নির্যাতন তার আগে থেকেই শুরু হয়েছিল। মেয়েটির বিয়ের মেহেদিও হাত থেকে মুছে যায়নি। কেন এমন নির্মমতা? বিয়ের মাধ্যমে একটি ছেলে ও একটি মেয়ে ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ হয়। সারা জীবনের জন্য ঘর বাঁধেন। স্ত্রীকে বলা হয় স্বামীর অর্ধাঙ্গিনী। ইংরেজিতে বলা হয় better half। বিয়ের আগে দুজনের মনে কত স্বপ্ন থাকে, কল্পনা থাকে, পরিকল্পনা থাকে। বিয়ের পর স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বাঁধভাঙা আবেগ ও একের প্রতি অন্যের প্রবল আকর্ষণ থাকে। তারা সার্বক্ষণিকভাবে একে অপরের সাহচার্য পেতে চায়। প্রেম ও ভালোবাসার এ আবেগ, এ আকর্ষণ, দু-এক বছরেও শেষ হয় না। এটাই আমরা দেখেছি। আমাদের প্রায় সবার জীবনেই এ অভিজ্ঞতা ও অনুভূতি এসেছিল। মনুষ্য সমাজে এটাই স্বাভাবিক। এটাই প্রাকৃতিক নিয়ম। প্রেম ও ভালোবাসা দিয়েই দাম্পত্য জীবন প্রতিষ্ঠিত হয়। পরিবার গঠিত হয়। সামাজিক প্রথার মধ্যে প্রেম ভালোবাসা প্রবহমান থাকে যুগে যুগে, অনন্তকাল। নইলে মনুষ্য সমাজ ও পরিবার তো টিকে থাকত না। কিন্তু শিউলির জীবনে স্বামী-স্ত্রীর প্রেম, ভালোবাসা ও আবেগ কেন বিয়ের মেহেদির রং মুছতে না মুছতেই উবে যায়? যৌতুকের দাবিতে নববধূর ওপর নেমে আসে স্বামীর নির্যাতন। এটা কি মেনে নেওয়া যায়?

নীতি-নৈতিকতা, মানবতা ও মায়া-মমতা কি মানব জীবন থেকে মুছে গেল? কিন্তু কেন এত অবক্ষয়? এত নিষ্ঠুরতা? আইনে যৌতুক দেওয়া-নেওয়া উভয়ই ফৌজদারি অপরাধ। ইসলাম ধর্মেও যৌতুক হারাম। বরং বিয়ের সময় বধূকে দেনমোহর দেওয়ার বাধ্যবাধকতা ধর্মে আছে। স্বামী, স্ত্রীকে দেনমোহর পরিশোধ না করে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক অব্যাহত রাখলে তা হবে জেনার সমতুল্য। নারীর মর্যাদা সমুন্নত রাখতেই এ বিধান ইসলাম ধর্মে আছে। অথচ আইনকানুন ও ধর্মীয় বিধান তোয়াক্কা না করে মেয়েটির স্বামী তার পিতামাতার কাছ থেকে যৌতুক দাবি করে। যৌতুক না পেয়ে শারীরিক নির্যাতন করে। তার ওপর নির্মমভাবে সহিংসতা চালায়।

দ্বিতীয় ঘটনাটি ভোলা জেলার। এক মা তার আড়াই বছরের শিশুকে নিয়ে ২৬ অক্টোবর ২০১৯ দুপুরে চরফ্যাশন থেকে মনপুরা যাবেন। লঞ্চঘাটে লঞ্চ না পেয়ে তিনি স্পিডবোটে ওঠেন। ওই বোটে আরও চারজন পুরুষ যাত্রী ছিলেন। পথিমধ্যে স্পিডবোট জোরপূর্বক থামিয়ে শিশুটিকে বোটে রেখে মাকে চরের মধ্যে নিয়ে চার যাত্রী পালাক্রমে ধর্ষণ করেন। শিশুটি স্পিডবোটে চিৎকার করে কাঁদছিল। চালকের মুঠোফোন থেকে সংবাদ পেয়ে স্পিডবোটের মালিক নজরুল ইসলাম ঘটনাস্থলে আসেন। তিনি ওই চার যাত্রীকে গালমন্দ ও কিলঘুষি মেরে তাদের কাছ থেকে থাকা টাকা-পয়সা কেড়ে নেন। পরে তিনি নিজেও ওই নারীকে ধর্ষণ করেন। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন। মেয়েটিকে উদ্ধার করে মনপুরা থানায় নিয়ে যান। থানায় মামলা হয়। নজরুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়। অন্য আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

এ ঘটনাটি হৃদয়বিদারক। একটি শিশুর মা তার আড়াই বছরের শিশুটিসহ অন্য চারজন পুরুষ যাত্রীর সহযাত্রী ছিলেন। ওই নারী যাত্রীর নিরাপত্তা ও সম্ভ্রম রক্ষার দায়িত্ব ওই পুরুষ যাত্রী ও চালকের ছিল। তারা যদি মানুষ হতো তাহলে এ মানবিক দায়িত্ব তাদের পালন করা অবশ্য করণীয় ছিল। কিন্তু পক্ষান্তরে তারা কি করল। শিশুটিকে তার মায়ের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করে মাকে পালাক্রমে ধর্ষণ করলেন। কী আমানবিক। কী পাশবিক। কী পৈশাচিকতা। মানুষরূপী এ অমানুষগুলো মানুষ জাতির কলঙ্ক। মানুষ কীভাবে এত জঘন্য হতে পারে, নিষ্ঠুর হতে পারে? যারা এ পৈশাচিক কর্মটি করলেন তাদের মা-বোনদের যদি কেউ এমনভাবে ধর্ষণ করে তখন তাদের মনের প্রতিক্রিয়া কী হবে? তারা কি কখনো তাদের নিজেদের বিবেকের কাছে এমন প্রশ্ন রেখেছেন?

তৃতীয় ঘটনাটি বাগেরহাট জেলার মোল্লাহাটে ২২ অক্টোবর ২০১৯ ঘটেছে। এক প্রতিবেশী যুবক (১৮) দুই বছরের এক প্রতিবেশী মেয়ে শিশুকে চকলেট দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে তার রুমে নিয়ে শিশুটিকে ধর্ষণ করে। শিশুটির গুপ্তস্থান থেকে অনবরত রক্তক্ষরণ হলে তাকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরবর্তীতে জেলা সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। থানায় মামলা হয়। যে যুবক দুই বছরের শিশুকে ধর্ষণ করতে পারে তাকে কি মানুষ বলা যায়? বিকৃত মানসিকতার এ অমানুষগুলো মনুষ্য সমাজে থাকলে ওই সমাজে নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা কোথায়? এ নারী তো আপনার আমার মা, বোন বা সহধর্মিণী। তাদের কাছে আপনি আমি কী জবাব দেব? নারী ও শিশুর ওপর এ ধরনের সহিংসতা, নিষ্ঠুরতা ও পৈশাচিকতা কেন? অতীতে তো এ ধরনের জঘন্য, হিংস্র ও বিকৃত আচরণের সংবাদ পাওয়া যেত না। এখন তো প্রায়শই এ ধরনের ঘটনা সংবাদ মাধ্যমে আসে। এর কোনো সুনির্দিষ্ট কারণ নিরূপণ করা কঠিন। মনোবিজ্ঞানীরা বলেন, যে মানুষের মধ্যে ইডের প্রভাব বেশি থাকে সে যে কোনো অপরাধ ও জঘন্য কাজ করতে দ্বিধাবোধ করে না। তবে এটা ঠিক যে মানুষের নৈতিক, মানবিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধের চরম অবক্ষয়ের জন্যই এসব ঘটনা ঘটছে। এ ছাড়াও প্রকৃত ধর্মীয় শিক্ষার অভাব, পারিবারিক ও সামাজিক অনুশাসনের শিথিলতা, সামাজিক অস্থিরতা, নৈতিকতার চেয়ে ভোগ ও বৈষয়িক প্রাপ্তিকে প্রাধান্য দেওয়াই সমাজে নানা অপকর্ম ও দুর্বৃত্তায়নের প্রধান কারণ। নৈতিকতাবিহীন প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা সমাজবিরোধী ও ব্যক্তিকেন্দ্রিক ভোগবিলাসী মনোবৃত্তির জন্ম দেয়। যার কারণে এসব অনৈতিক ও অমানবিক ঘটনা ঘটে।

এর প্রতিকার কী? শিশু ও কিশোর মনে উত্তমকে লালন করা এবং অধমকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করার মানসিক কাঠামো তৈরি করার জায়গাটি এখন গুরুত্ব পাচ্ছে না। এখন একাডেমিক ভালো রেজাল্ট করার প্রতিযোগিতা। ধর্মীয়, নৈতিক, মানবিক ও সামাজিক মূল্যবোধের সংস্কৃতি তৈরি করা এবং এসব সুকুমার বৃত্তির চর্চা ও অনুশীলন তেমন একটা হয় না। সুকুমার চর্চার মাধ্যমে মানুষের ভিতরের ইডের প্রভাব কমিয়ে ইগো ও সুপার ইগোর প্রভাব বৃদ্ধি করে অপরাধ প্রবণতাকে হ্রাস করা যায়। বিশ্বায়ন ও তথ্যপ্রযুক্তির এ যুগে ধর্মীয় শিক্ষা, নৈতিকতা ও সামাজিক মূল্যবোধের চর্চা অপরিহার্য। কারণ, সামাজিক মিডিয়া, ইন্টারনেট ও ভার্চুয়াল যোগাযোগের মাধ্যমে অসংখ্য বিচিত্র তথ্যপ্রবাহ অবারিতভাবে সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে। অশ্লীল তথ্যপ্রবাহ ও পর্নোগ্রাফিকেও ঢেকে বা বেঁধে রাখা যাচ্ছে না। সে ক্ষেত্রে ব্যক্তি ও সমষ্টির চিন্তা-চেতনা ও মননশীলতায় শুদ্ধ, পরিশীলিত ও গঠনমূলক শিক্ষা ও দৃষ্টিভঙ্গির ভিত্তি রচনা করে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীকে সুপথে ধরে রাখার মানসে উদ্বুদ্ধকরণ প্রক্রিয়া চলমান রাখা অত্যাবশ্যক। শিশু বয়স থেকেই তাদের সুস্থ, উদার ও নৈতিক মানসিক কাঠামো গড়ে তুলতে হবে। এটা পরিবার থেকেই শুরু করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দায়িত্বও অপরিসীম। স্বশিক্ষার মাধ্যমে শিশু-কিশোরদের সুশিক্ষিত করে তুলতে সহায়তা করতে হবে, যাতে তারা স্বপ্রণোদিত হয়ে খারাপকে পরিহার করে। কিন্তু এ কাজটিই কার্যকরভাবে হচ্ছে না।

ইসলাম ধর্মে নারীর মর্যাদা সমুন্নত করা হয়েছে। বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) তাঁর স্ত্রী ও কন্যাদের যথাযোগ্য মর্যাদা দিতেন। নারীর প্রতি তিনি সর্বদা শালীনতা প্রদর্শন করতেন। তাঁর উম্মত অর্থাৎ আমাদের তাঁর পদাঙ্ক অনুসরণ করা বাঞ্ছনীয়। কিন্তু আমরা সেই ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষা থেকে সরে এসেছি। নারীকে ভোগের সামগ্রী ভাবা বা পরিবারে কন্যা সন্তানকে ছোটভাবে দেখা কোনোক্রমেই উচিত নয়। নারীদের প্রতি মর্যাদা প্রদর্শন করার আন্তর্জাতিক রীতিও আছে। যেমনÑ আপনার অফিসে যদি আপনার অফিসের কোনো পরিচ্ছন্ন কর্মীর স্ত্রী আসে, আপনি তাকে দাঁড়িয়ে সম্মান দেখাবেন এবং চেয়ারে বসার জন্য অনুরোধ করবেন। কোনো অনুষ্ঠানে স্ত্রীকে নিয়ে যোগদান করলে স্ত্রী আপনার সামনে এবং আপনি পেছনে হাঁটবেন। কোনো সমাবেশে বক্তব্য দেওয়ার সময় মহিলাদের আগে সম্বোধন করবেন, যেমন-ভদ্র মহিলা ও মহোদয়গণ (Ladies and Gentlemen)। আপনি বসে আছেন, কোনো মহিলা আপনার সামনে এলে আপনি দাঁড়িয়ে তাকে বসতে বলবেন। কোনো ভদ্র মহিলার সামনে ধূমপান করবেন না এবং তার সঙ্গে কর্কশ ভাষায় কথা বলবেন না। এটাই আন্তর্জাতিক রীতি। এ সংস্কৃতি শিশুকাল থেকে রপ্ত করলে বড় হয়ে সবাই নারীদের যথাযথ মর্যাদা দেবে।  নারীর সঙ্গে সদাচরণ করার আদব পরিবার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সমাজে তথা সর্বত্র চর্চা হলে নারীর প্রতি সম্মান প্রদর্শনের মানসিকতা প্রত্যেক ব্যক্তির মধ্যে সৃষ্টি হবে। এর পাশাপাশি প্রশাসন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ কঠোর অবস্থানে থেকে আইনের যথাযথ প্রয়োগ ও বিচার নিশ্চিত করে ব্যাপক গণসচেতনতা জাগাতে পারলে এবং গণতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় সুশাসন ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও সুস্থ সমাজ বিনির্মাণের মাধ্যমে নারীর প্রতি সহিংসতাসহ  অন্যান্য অপরাধের প্রবণতা নিয়ন্ত্রণ ও  হ্রাস করা সম্ভব।

                লেখক : সাবেক ইন্সপেক্টর জেনারেল, বাংলাদেশ পুলিশ।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা