শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

যুব ক্রিকেট দলের বিশ্বজয়ে অভিনন্দন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
যুব ক্রিকেট দলের বিশ্বজয়ে অভিনন্দন

বহুদিন পর মেঘাচ্ছন্ন আকাশে আলোর ঝিলিক দেখতে পেলাম। অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দলের বিশ্বজয় ঘুটঘুটে অন্ধকারে আশার আলো। সারা দেশ জেগে উঠেছে, যুবসমাজ খুশিতে উদ্বেল। অভিনন্দন জানাই যুব ক্রিকেট দলের সবাইকে। যে সে বিজয় নয়, ভারতের সঙ্গে এ বিজয় এক ঐতিহাসিক ঘটনা হয়ে থাকবে। জানি কেউ কথা শোনে না, সবাই ভাবে তারাই জ্ঞানের ভান্ডার আর কারও মেধা নেই। তবু বলি, যুব ক্রিকেট দলের সদস্যদের বা যুব ক্রিকেট দলকে অন্তর দিয়ে দোয়া করুন, মাথায় হাত বুলিয়ে সাহস দিন। কিন্তু গাড়ি-বাড়ি পুরস্কার দিয়ে ভারী করবেন না। স্বাধীনতার পরপর বীর মুক্তিযোদ্ধা দুলালকে ১৭৫ সিসি মোটরসাইকেল কিনে দিয়েছিলাম। সে মাঝেসধ্যে গায়ের জামা খুলে সেটা ঝাড়পোঁছ করত। ছোট বয়সে একটা গাড়ির চাবি পেলে সেই খেলোয়াড় মাঠে বল দেখবে না, চাবি নিয়ে নাড়াচাড়া করবে। তাই অফুরন্ত শক্তির ভান্ডার ছোটদের মন যাতে গাড়ি-বাড়ি, বিয়ে-শাদিতে আবর্তিত না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে সবাইকে অনুরোধ জানাচ্ছি। বিশ্বকাপে যুবকদের জয় যেমন অন্ধকারে ধ্রুবতারা, তেমনি বয়সীদের পাকিস্তানের কাছে শোচনীয় পরাজয় আমাদের জন্য চরম লজ্জা।

সেই কবে কোন আদিকালে কালিহাতীর অজপাড়া ছাতিহাটি গ্রামে জন্মেছিলাম। যখন গ্রামেগঞ্জে রাস্তাঘাট না থাকায় পায়ে হাঁটা ছাড়া উপায় ছিল না। আমাদের বাড়ির সামনে দিয়ে চৈত্র-বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠতে আবুল হাসান চৌধুরী কায়সারের দাদা আবদুল হামিদ চৌধুরী উইলি জিপে যেতেন। আমরা তাঁর পিছে পিছে অনেক দৌড়েছি। পেট্রল পোড়া গন্ধ আমার কাছে এখনো যে কোনো দামি সুবাসের চাইতে ভালো লাগে। আউলিয়াবাদ থেকে বল্লা দেড়-দুই মাইল নৌপথ। একেবারে ফাঁকা মাঠ, ধান আর পাটের জমি। বর্ষাকালে আউলিয়াবাদ থেকে বল্লায় নৌকা যেত। এটি ছিল সুপরিচিত নৌপথ। এখন আর তার চিহ্ন নেই। নাওদ্বারা হয়েছে গাড়ি-ঘোড়ার রাস্তা। দুই পাশে অসংখ্য ঘরবাড়ি। কেউ কেউ বিদেশে যাওয়ায় চকচকে টিনের ঘর যেমন দেখা যায়, অনেক দালানকোঠাও দেখার মতো। মুক্তিযুদ্ধের সময় যেখানে দু-চার-দশটা টিনের ঘর ছিল মাতব্বর অথবা বিডি মেম্বার-চেয়ারম্যানদের সেখানে এখন শত শত, হাজার হাজার দালানকোঠা, ঘর-দুয়ার। যুদ্ধের সময় গরিব বাড়িতে মোটা চাল, ময়-মাতব্বরদের বাড়িতে ভালো চাল। এখন গরিব-ধনী সব সমান। বরং ধনীর বাড়ির চাইতে গরিবের বাড়ির খাবার ভালো, দারুণ সুস্বাদু। আগেকার দিনে কিছু বর্ধিষ্ণু পরিবার-পরিজন ছিল। যাদের রান্নাবান্না, আচার-ব্যবহার ছিল দেখার মতো, অনুসরণ-অনুকরণ করার মতো। এখন কত রাস্তাঘাট, গ্রামকে গ্রাম বিদ্যুতের আলোয় ঝলমলে। কিন্তু সেই মনুষ্যত্ব নেই, মানবতা নেই। আমার মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার অন্যতম প্রধান কারণ রাস্তাঘাটে মানুষ হত্যা ও মা-বোনদের ইজ্জতহরণ। বারবার মনে হতো ২৫ বছর বয়সে মায়ের, বোনের সম্মানই যদি রক্ষা করতে না পারলাম তাহলে জন্ম নেওয়ার অর্থ কী। যে কারণে পালিয়ে না গিয়ে জীবন বাজি রেখে হানাদারদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলাম। প্রথম দিকে কেউ সহায়তা করেনি, ভয়ে প্রায় সবাই ছিল দিশাহারা। তার মধ্যে আওয়ামী লীগ ছিল সবার আগে। আমি ছিলাম তাদের প্রধান শত্রু চক্ষুশূল। তাদের কথা ছিল, নিজে তো কিছু করতে পারবেই না, বরং আমাদের বিপদে ফেলবে, মারবে। এটা ভাবার কারণও ছিল। কারণ হানাদাররা যখন ট্যাংক-কামান নিয়ে ঢাকা থেকে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ছিল, রাস্তাঘাটে যা পাচ্ছিল তাই উড়িয়ে দিচ্ছিল; মানুষ আর পশুর কোনো পার্থক্য করেনি। আমরা এখনো রাস্তার পাশে কচু কাটতেও চিন্তা করি। কেউ কেউ অজাত কচু কেটে রান্না করে খাবার চেষ্টা করি। তেমনটাও পাকিস্তানি হানাদাররা আমাদের নিয়ে করেনি। এখন অনেকেই মনে করে মুক্তিযুদ্ধ যেন ছেলের হাতের মোয়া। মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তান হানাদার বাহিনী আর কারও মাথার দাম লাখ টাকা নির্ধারণ করেনি, যেটা একাত্তরের এপ্রিলের প্রথম দিকে আমার নামে করেছিল। শুনেছি কারও ভুল মৃত্যু সংবাদ রটে গেলে তার নাকি আয়ু বাড়ে। তবে আমার মাথার দাম লাখ টাকা ঘোষণা বহুবার শুনেছি। তাতে আয়ু বেড়েছে কিনা জানি না। তবে একাত্তরের ১৬ আগস্ট ধলাপাড়া মাকরাইয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে পাকিস্তানিদের কাছে মরেছিলাম। ওরা সভা করে আমার মৃত্যুর সংবাদ দিয়েছিল। তাতেও হয়তো আয়ু বাড়তে পারে। যাই হোক, এটা সত্য, ১৯৬০-৬২ সালের পর আজরাইল ফেরেশতা আমাদের পরিবারে হাত দেননি। আমার বড় এক বোন, এক ভাই মারা গেলে অনেক দুঃখে বাবা টাঙ্গাইল এসেছিলেন। সেটা ১৯৪৮-৪৯-এর কথা। সেই গ্রামে বর্ষাকালেও এখন পানি হয় না। গ্রীষ্মে পায়ে হেঁটে কালিহাতী এসে সেখান থেকে বাসে টাঙ্গাইল আসা যেত। বর্ষাকালে আমাদের বাড়ি থেকে বল্লা-সিংগাইর, হাসরা-গোলরা, পাইকড়া-আইসড়া, সুরুজ-টাইট্টা-গারিন্দা হয়ে নৌকায় টাঙ্গাইল আসা যেত। এখন কোথাও পানি হয় না। ভর বর্ষায় ধানি জমিতে সামান্য পানি এলেও চারদিকে জালের মতো রাস্তা ছড়ানো থাকায় নৌকা চলাচল নেই। কয়েক বছর আগেও যেসব শ্যালো নৌকা দেখতাম তাও বন্ধ হয়ে গেছে। তাই সেই গ্রাম নেই, গ্রামের ¯িœগ্ধ পরিবেশ নেই, সেই প্রাণও নেই। গ্রামে কোনো বাচ্চা হারিয়ে গেলে যারা বাচ্চাকে পেতেন তারা উতালা হয়ে পড়তেন বাচ্চার আত্মীয়স্বজনের কাছে পৌঁছে দিতে। এখন শিশুদের আটকে মুক্তিপণ আদায় করা হয়! কোথায় কার কাছে যাই? সেই ছেলেবেলার পরিবেশ আর কি ফিরে পাব? মনটা বড় আনচান করে।

কেন যেন এ কদিন একেবারে ভিন্ন জগতে চলে গেছি। ঘুম হয় না, শুধু মনে হয় কেন নেতাকে পিতা ভাবলাম, কেন বামদের মতো তাঁর চামড়া দিয়ে ডুগডুগি বাজালাম না, কেন স্বাধীনতার পর দু-এক শ হত্যা করলাম না। কেন শুধু বঙ্গবন্ধু বঙ্গবন্ধু, দেশ আর মানুষের চিন্তায় ডুবে রইলাম। এখন কেন সেই রাজনীতির মর্যাদা এত নিচে নেমে গেল, কোনো উত্তর খুঁজে পাই না। সেদিন গিয়েছিলাম আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রিয় ওবায়দুল কাদেরকে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে দেখতে। দেখে বেশ ভালো লেগেছিল। এখন কেউ রাজনীতির কথা বলে না, দায়িত্ব নিয়ে বলে না, বলতে হয় তাই বলে। কিন্তু অতিসম্প্রতি ওবায়দুল কাদেরের বেশ কয়েকটি কথা আমাকে স্পর্শ করেছে। তার মধ্যে ‘রাজনীতিতে শক্তিশালী বিরোধী দল থাকা প্রয়োজন’ কথাটি যথার্থ। শক্তিশালী বিরোধী দল না থাকলে সরকারি দল অথর্ব হয়ে পড়ে। তাকে সঠিকভাবে পরিচালনা করা, নিয়ন্ত্রণ করা সরকারের পক্ষে অসম্ভব হয়ে যায়। সঙ্গে আরেকটা কথা বলেছেন বিএনপির নির্বাচনের দাবি প্রসঙ্গে, ‘এটা কোনো মামাবাড়ির আবদার নয়’- এ কথাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং যথার্থ। রাজনীতিতে দয়াদাক্ষিণ্য, কান্নাকাটির কোনো দাম নেই, কোনো মূল্য নেই। যত অবহেলিত আর যতই নির্যাতিতই হই একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে দেশপ্রেমিক হিসেবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ভক্ত হিসেবে সর্বোচ্চ সম্মান পাই। যদি যুদ্ধে হেরে যেতাম পাকিস্তান প্রশাসনের কাছে কী পেতাম- সবার আগে ফাঁসি। তাই রাজনীতিতে বাহুবলে অর্জন করতে হয়, জয়ী হতে হয়। সেজন্য মানুষই হচ্ছে রাজনীতির নিয়ামক শক্তি। সেই মানুষকে অবজ্ঞা-অবহেলা অথবা গুনতায় না নিয়ে আর যা কিছুই হোক, রাজনীতি হয় না।

২০১৫ সালে বিএনপির লাগাতার হরতাল-অবরোধ ও সরকারের আলোচনায় না বসা- এই বদ্ধ পরিবেশ থেকে মুক্তির জন্য মতিঝিলে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের অফিসের সামনে অবস্থানে বসেছিলাম। যদিও অনেকে সেদিন সেই অবস্থান কর্মসূচিকে ‘অনশন অনশন’ বলে উল্লেখ করার চেষ্টা করেছিলেন। আমাদের দাবি ছিল মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জাতীয় সমস্যা নিরসনকল্পে আলোচনায় বসুন, বিরোধী দলের নেতার প্রতি আবেদন ছিল হরতাল-অবরোধ প্রত্যাহার করুন। কেউ তখন কথা শোনেননি। তার পরিণতি ভালো হয়নি। বিএনপি তাদের ডাকা হরতাল-অবরোধ প্রত্যাহারের সুযোগ পায়নি, জনগণই প্রত্যাখ্যান করেছে। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ নেত্রী তাৎক্ষণিকভাবে না বসলেও তাঁকেও একসময় আলোচনায় বসতে হয়েছে। এটাই রাজনীতির বিধি। রাজনীতি প্রবহমান নদীর মতো। তাই জাতীয় প্রয়োজনে আলোচনার দরজা সব সময় মুক্ত রাখতে হয়, সেটা কেউ বন্ধ করতে পারে না। কিন্তু কেন যেন যা নয় তাই আমরা করছি, যা অবশ্যম্ভাবী তা থেকে নানাভাবে দূরে থাকার চেষ্টা করছি অথবা এড়িয়ে চলছি।

এবার আসি ঘুম না হওয়ার ব্যাপারে। রাজনীতি ছাড়া জীবনে তেমন কিছু করিনি। একজন মুসলমান যেমন নামাজ-রোজা ইবাদত-বন্দেগি করে, একজন হিন্দু যেভাবে ভগবানের আরাধনা করে, তেমনি নিষ্ঠা নিয়ে সারা জীবন রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে থেকেছি। রাজনীতিই ছিল জীবনের ধ্যান-জ্ঞান-সাধনা। কিন্তু কেন যেন দিন দিন সেই রাজনীতিই তার মহিমা হারাতে বসেছে। আগে মানুষের কথা বললে মানুষ যখন বুকে আগলে নিত তখন কেমন যেন স্বর্গীয় প্রশান্তি পেতাম। এখন কোথাও তার লেশমাত্র নেই। ঘুম হয় না গত পয়লা ফেব্রুয়ারি রাত থেকে। এ কী নির্বাচন দেখলাম! ইভিএমের নির্বাচন। প্রধান নির্বাচন কমিশনার ভোট দিতে পারলেন না- তাও তিনি শরম পেলেন না। ড. কামাল হোসেন ভোট দিতে পারেননি। তার পরও ‘ইভিএম ইভিএম’ বলে নির্বাচন কমিশন দেশকে মাথায় তুলেছিল। লোকজন বলছে, ৪-৫ হাজার টাকার মেশিন ৩-৪ লাখ টাকায় কিনেছেন। হবে না কেন, যে দেশে বালিশের দাম ৯-১০ হাজার, হাসপাতালের পর্দা ৩৭ লাখ, সে দেশে ৫-৬ হাজারের মেশিন ৫-৬ লাখ হতে বাধা কোথায়? তাই ঘুম আসে না। কী করে ঘুম আসবে, এক বছর আগে যেখানে ভোট কাস্টিং হয়েছে ১০০ শতাংশের ওপরে। সরকারি দল কোনো কোনো জায়গায় ভোট পেয়েছে ৯০-৯৮ ভাগ, সেখানে সিটি নির্বাচনে কেন এত অনীহা? যে যাই বলুন, ৪০-৪৪ ভাগ ভোট আওয়ামী লীগের নিজের, বিএনপিরও ৩৮-৪২ ভাগের নিচে নয়। আরও এক মজার ব্যাপার, কোনো কোনো সময় আওয়ামী লীগবিরোধীরা সবাই একাট্টা হয়। কিন্তু বিএনপিবিরোধীরা কখনো তা হয় না। তাহলে সিটি নির্বাচনে এই পরিণতি কেন? আওয়ামী লীগ কেন তাদের ভোটার আনতে পারল না? লোকজন বলছে, ভোটের যে পরিসংখ্যান দেখানো হয়েছে তাও সঠিক নয়। অনেকটাই বানানো। অস্বীকার করি কী করে। সিইসির ভোট যদি অন্য কেউ দিতে পারে তাহলে হারাধনের ভোট দিতে অসুবিধা কোথায়? ব্যালট পেপার এদিক-ওদিক করা হয়তো কিছুটা কষ্টের, পরিশ্রম করতে হয়। এখানে তো বোতাম টিপলেই কুকর্ম করা যেতে পারে। ঠিক বুঝতে পারছি না। যে ভোটের রায় প্রতিষ্ঠার জন্য একটা রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ হলো, সেই ভোটের এমন অমর্যাদা একজন রাজনৈতিক মানুষ হিসেবে সহ্য করা যায় না। বিএনপিকে মানুষ ভোট দেয়নি তাদের প্রতি আস্থা নেই- এটা আমি অকপটে মেনে নিতে রাজি। কারণ গত নির্বাচনে বিএনপির কার্যকলাপ মানুষ ভালোভাবে নেয়নি। নির্বাচন-উত্তর ঝড়ে পড়া বকের মতো জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের আট প্রার্থী সংসদে যাওয়ায় মানুষ সম্পূর্ণভাবে আস্থা হারিয়েছে। আর দেশের মানুষ লন্ডন থেকে তারেক রহমান বিএনপি চালান বা যা খুশি তাই করুন এটা চায় না। তাই বিএনপি এখন অনেকটাই পাকিস্তানের মুসলিম লীগের মতো অবস্থায় এসে ঠেকেছে। কিন্তু এত জনপ্রিয় দল আওয়ামী লীগের এ অবস্থা কেন? এর উত্তর খুঁজে বের করতে হবে। যে কোনো কারণেই সঠিক উত্তর এড়িয়ে গেলে আওয়ামী লীগ এক অভাবনীয় ক্ষতির সম্মুখীন হবে। হয়তো এখন কেউ তা বুঝতে চেষ্টা করছে না। কিন্তু পরিণতি শুভ হবে না। তাই খুব একটা স্বস্তি পাচ্ছি না। আওয়ামী লীগ-বিএনপি বাদ দিতে পারতাম যদি তারা রাজনীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট না থাকত। যে রাজনীতি আমাদের ধ্যান-জ্ঞান, সেই রাজনীতির মস্ত বড় নিয়ামক আওয়ামী লীগ-বিএনপি। তাদের ভালোমন্দ অনেকটাই রাজনীতির ভালোমন্দের ওপর নির্ভর করে। তাই ঘুম আসে না। তেমন কোনো পথ খুঁজে পাই না।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক