শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

যুব ক্রিকেট দলের বিশ্বজয়ে অভিনন্দন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
যুব ক্রিকেট দলের বিশ্বজয়ে অভিনন্দন

বহুদিন পর মেঘাচ্ছন্ন আকাশে আলোর ঝিলিক দেখতে পেলাম। অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দলের বিশ্বজয় ঘুটঘুটে অন্ধকারে আশার আলো। সারা দেশ জেগে উঠেছে, যুবসমাজ খুশিতে উদ্বেল। অভিনন্দন জানাই যুব ক্রিকেট দলের সবাইকে। যে সে বিজয় নয়, ভারতের সঙ্গে এ বিজয় এক ঐতিহাসিক ঘটনা হয়ে থাকবে। জানি কেউ কথা শোনে না, সবাই ভাবে তারাই জ্ঞানের ভান্ডার আর কারও মেধা নেই। তবু বলি, যুব ক্রিকেট দলের সদস্যদের বা যুব ক্রিকেট দলকে অন্তর দিয়ে দোয়া করুন, মাথায় হাত বুলিয়ে সাহস দিন। কিন্তু গাড়ি-বাড়ি পুরস্কার দিয়ে ভারী করবেন না। স্বাধীনতার পরপর বীর মুক্তিযোদ্ধা দুলালকে ১৭৫ সিসি মোটরসাইকেল কিনে দিয়েছিলাম। সে মাঝেসধ্যে গায়ের জামা খুলে সেটা ঝাড়পোঁছ করত। ছোট বয়সে একটা গাড়ির চাবি পেলে সেই খেলোয়াড় মাঠে বল দেখবে না, চাবি নিয়ে নাড়াচাড়া করবে। তাই অফুরন্ত শক্তির ভান্ডার ছোটদের মন যাতে গাড়ি-বাড়ি, বিয়ে-শাদিতে আবর্তিত না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে সবাইকে অনুরোধ জানাচ্ছি। বিশ্বকাপে যুবকদের জয় যেমন অন্ধকারে ধ্রুবতারা, তেমনি বয়সীদের পাকিস্তানের কাছে শোচনীয় পরাজয় আমাদের জন্য চরম লজ্জা।

সেই কবে কোন আদিকালে কালিহাতীর অজপাড়া ছাতিহাটি গ্রামে জন্মেছিলাম। যখন গ্রামেগঞ্জে রাস্তাঘাট না থাকায় পায়ে হাঁটা ছাড়া উপায় ছিল না। আমাদের বাড়ির সামনে দিয়ে চৈত্র-বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠতে আবুল হাসান চৌধুরী কায়সারের দাদা আবদুল হামিদ চৌধুরী উইলি জিপে যেতেন। আমরা তাঁর পিছে পিছে অনেক দৌড়েছি। পেট্রল পোড়া গন্ধ আমার কাছে এখনো যে কোনো দামি সুবাসের চাইতে ভালো লাগে। আউলিয়াবাদ থেকে বল্লা দেড়-দুই মাইল নৌপথ। একেবারে ফাঁকা মাঠ, ধান আর পাটের জমি। বর্ষাকালে আউলিয়াবাদ থেকে বল্লায় নৌকা যেত। এটি ছিল সুপরিচিত নৌপথ। এখন আর তার চিহ্ন নেই। নাওদ্বারা হয়েছে গাড়ি-ঘোড়ার রাস্তা। দুই পাশে অসংখ্য ঘরবাড়ি। কেউ কেউ বিদেশে যাওয়ায় চকচকে টিনের ঘর যেমন দেখা যায়, অনেক দালানকোঠাও দেখার মতো। মুক্তিযুদ্ধের সময় যেখানে দু-চার-দশটা টিনের ঘর ছিল মাতব্বর অথবা বিডি মেম্বার-চেয়ারম্যানদের সেখানে এখন শত শত, হাজার হাজার দালানকোঠা, ঘর-দুয়ার। যুদ্ধের সময় গরিব বাড়িতে মোটা চাল, ময়-মাতব্বরদের বাড়িতে ভালো চাল। এখন গরিব-ধনী সব সমান। বরং ধনীর বাড়ির চাইতে গরিবের বাড়ির খাবার ভালো, দারুণ সুস্বাদু। আগেকার দিনে কিছু বর্ধিষ্ণু পরিবার-পরিজন ছিল। যাদের রান্নাবান্না, আচার-ব্যবহার ছিল দেখার মতো, অনুসরণ-অনুকরণ করার মতো। এখন কত রাস্তাঘাট, গ্রামকে গ্রাম বিদ্যুতের আলোয় ঝলমলে। কিন্তু সেই মনুষ্যত্ব নেই, মানবতা নেই। আমার মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার অন্যতম প্রধান কারণ রাস্তাঘাটে মানুষ হত্যা ও মা-বোনদের ইজ্জতহরণ। বারবার মনে হতো ২৫ বছর বয়সে মায়ের, বোনের সম্মানই যদি রক্ষা করতে না পারলাম তাহলে জন্ম নেওয়ার অর্থ কী। যে কারণে পালিয়ে না গিয়ে জীবন বাজি রেখে হানাদারদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলাম। প্রথম দিকে কেউ সহায়তা করেনি, ভয়ে প্রায় সবাই ছিল দিশাহারা। তার মধ্যে আওয়ামী লীগ ছিল সবার আগে। আমি ছিলাম তাদের প্রধান শত্রু চক্ষুশূল। তাদের কথা ছিল, নিজে তো কিছু করতে পারবেই না, বরং আমাদের বিপদে ফেলবে, মারবে। এটা ভাবার কারণও ছিল। কারণ হানাদাররা যখন ট্যাংক-কামান নিয়ে ঢাকা থেকে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ছিল, রাস্তাঘাটে যা পাচ্ছিল তাই উড়িয়ে দিচ্ছিল; মানুষ আর পশুর কোনো পার্থক্য করেনি। আমরা এখনো রাস্তার পাশে কচু কাটতেও চিন্তা করি। কেউ কেউ অজাত কচু কেটে রান্না করে খাবার চেষ্টা করি। তেমনটাও পাকিস্তানি হানাদাররা আমাদের নিয়ে করেনি। এখন অনেকেই মনে করে মুক্তিযুদ্ধ যেন ছেলের হাতের মোয়া। মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তান হানাদার বাহিনী আর কারও মাথার দাম লাখ টাকা নির্ধারণ করেনি, যেটা একাত্তরের এপ্রিলের প্রথম দিকে আমার নামে করেছিল। শুনেছি কারও ভুল মৃত্যু সংবাদ রটে গেলে তার নাকি আয়ু বাড়ে। তবে আমার মাথার দাম লাখ টাকা ঘোষণা বহুবার শুনেছি। তাতে আয়ু বেড়েছে কিনা জানি না। তবে একাত্তরের ১৬ আগস্ট ধলাপাড়া মাকরাইয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে পাকিস্তানিদের কাছে মরেছিলাম। ওরা সভা করে আমার মৃত্যুর সংবাদ দিয়েছিল। তাতেও হয়তো আয়ু বাড়তে পারে। যাই হোক, এটা সত্য, ১৯৬০-৬২ সালের পর আজরাইল ফেরেশতা আমাদের পরিবারে হাত দেননি। আমার বড় এক বোন, এক ভাই মারা গেলে অনেক দুঃখে বাবা টাঙ্গাইল এসেছিলেন। সেটা ১৯৪৮-৪৯-এর কথা। সেই গ্রামে বর্ষাকালেও এখন পানি হয় না। গ্রীষ্মে পায়ে হেঁটে কালিহাতী এসে সেখান থেকে বাসে টাঙ্গাইল আসা যেত। বর্ষাকালে আমাদের বাড়ি থেকে বল্লা-সিংগাইর, হাসরা-গোলরা, পাইকড়া-আইসড়া, সুরুজ-টাইট্টা-গারিন্দা হয়ে নৌকায় টাঙ্গাইল আসা যেত। এখন কোথাও পানি হয় না। ভর বর্ষায় ধানি জমিতে সামান্য পানি এলেও চারদিকে জালের মতো রাস্তা ছড়ানো থাকায় নৌকা চলাচল নেই। কয়েক বছর আগেও যেসব শ্যালো নৌকা দেখতাম তাও বন্ধ হয়ে গেছে। তাই সেই গ্রাম নেই, গ্রামের ¯িœগ্ধ পরিবেশ নেই, সেই প্রাণও নেই। গ্রামে কোনো বাচ্চা হারিয়ে গেলে যারা বাচ্চাকে পেতেন তারা উতালা হয়ে পড়তেন বাচ্চার আত্মীয়স্বজনের কাছে পৌঁছে দিতে। এখন শিশুদের আটকে মুক্তিপণ আদায় করা হয়! কোথায় কার কাছে যাই? সেই ছেলেবেলার পরিবেশ আর কি ফিরে পাব? মনটা বড় আনচান করে।

কেন যেন এ কদিন একেবারে ভিন্ন জগতে চলে গেছি। ঘুম হয় না, শুধু মনে হয় কেন নেতাকে পিতা ভাবলাম, কেন বামদের মতো তাঁর চামড়া দিয়ে ডুগডুগি বাজালাম না, কেন স্বাধীনতার পর দু-এক শ হত্যা করলাম না। কেন শুধু বঙ্গবন্ধু বঙ্গবন্ধু, দেশ আর মানুষের চিন্তায় ডুবে রইলাম। এখন কেন সেই রাজনীতির মর্যাদা এত নিচে নেমে গেল, কোনো উত্তর খুঁজে পাই না। সেদিন গিয়েছিলাম আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রিয় ওবায়দুল কাদেরকে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে দেখতে। দেখে বেশ ভালো লেগেছিল। এখন কেউ রাজনীতির কথা বলে না, দায়িত্ব নিয়ে বলে না, বলতে হয় তাই বলে। কিন্তু অতিসম্প্রতি ওবায়দুল কাদেরের বেশ কয়েকটি কথা আমাকে স্পর্শ করেছে। তার মধ্যে ‘রাজনীতিতে শক্তিশালী বিরোধী দল থাকা প্রয়োজন’ কথাটি যথার্থ। শক্তিশালী বিরোধী দল না থাকলে সরকারি দল অথর্ব হয়ে পড়ে। তাকে সঠিকভাবে পরিচালনা করা, নিয়ন্ত্রণ করা সরকারের পক্ষে অসম্ভব হয়ে যায়। সঙ্গে আরেকটা কথা বলেছেন বিএনপির নির্বাচনের দাবি প্রসঙ্গে, ‘এটা কোনো মামাবাড়ির আবদার নয়’- এ কথাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং যথার্থ। রাজনীতিতে দয়াদাক্ষিণ্য, কান্নাকাটির কোনো দাম নেই, কোনো মূল্য নেই। যত অবহেলিত আর যতই নির্যাতিতই হই একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে দেশপ্রেমিক হিসেবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ভক্ত হিসেবে সর্বোচ্চ সম্মান পাই। যদি যুদ্ধে হেরে যেতাম পাকিস্তান প্রশাসনের কাছে কী পেতাম- সবার আগে ফাঁসি। তাই রাজনীতিতে বাহুবলে অর্জন করতে হয়, জয়ী হতে হয়। সেজন্য মানুষই হচ্ছে রাজনীতির নিয়ামক শক্তি। সেই মানুষকে অবজ্ঞা-অবহেলা অথবা গুনতায় না নিয়ে আর যা কিছুই হোক, রাজনীতি হয় না।

২০১৫ সালে বিএনপির লাগাতার হরতাল-অবরোধ ও সরকারের আলোচনায় না বসা- এই বদ্ধ পরিবেশ থেকে মুক্তির জন্য মতিঝিলে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের অফিসের সামনে অবস্থানে বসেছিলাম। যদিও অনেকে সেদিন সেই অবস্থান কর্মসূচিকে ‘অনশন অনশন’ বলে উল্লেখ করার চেষ্টা করেছিলেন। আমাদের দাবি ছিল মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জাতীয় সমস্যা নিরসনকল্পে আলোচনায় বসুন, বিরোধী দলের নেতার প্রতি আবেদন ছিল হরতাল-অবরোধ প্রত্যাহার করুন। কেউ তখন কথা শোনেননি। তার পরিণতি ভালো হয়নি। বিএনপি তাদের ডাকা হরতাল-অবরোধ প্রত্যাহারের সুযোগ পায়নি, জনগণই প্রত্যাখ্যান করেছে। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ নেত্রী তাৎক্ষণিকভাবে না বসলেও তাঁকেও একসময় আলোচনায় বসতে হয়েছে। এটাই রাজনীতির বিধি। রাজনীতি প্রবহমান নদীর মতো। তাই জাতীয় প্রয়োজনে আলোচনার দরজা সব সময় মুক্ত রাখতে হয়, সেটা কেউ বন্ধ করতে পারে না। কিন্তু কেন যেন যা নয় তাই আমরা করছি, যা অবশ্যম্ভাবী তা থেকে নানাভাবে দূরে থাকার চেষ্টা করছি অথবা এড়িয়ে চলছি।

এবার আসি ঘুম না হওয়ার ব্যাপারে। রাজনীতি ছাড়া জীবনে তেমন কিছু করিনি। একজন মুসলমান যেমন নামাজ-রোজা ইবাদত-বন্দেগি করে, একজন হিন্দু যেভাবে ভগবানের আরাধনা করে, তেমনি নিষ্ঠা নিয়ে সারা জীবন রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে থেকেছি। রাজনীতিই ছিল জীবনের ধ্যান-জ্ঞান-সাধনা। কিন্তু কেন যেন দিন দিন সেই রাজনীতিই তার মহিমা হারাতে বসেছে। আগে মানুষের কথা বললে মানুষ যখন বুকে আগলে নিত তখন কেমন যেন স্বর্গীয় প্রশান্তি পেতাম। এখন কোথাও তার লেশমাত্র নেই। ঘুম হয় না গত পয়লা ফেব্রুয়ারি রাত থেকে। এ কী নির্বাচন দেখলাম! ইভিএমের নির্বাচন। প্রধান নির্বাচন কমিশনার ভোট দিতে পারলেন না- তাও তিনি শরম পেলেন না। ড. কামাল হোসেন ভোট দিতে পারেননি। তার পরও ‘ইভিএম ইভিএম’ বলে নির্বাচন কমিশন দেশকে মাথায় তুলেছিল। লোকজন বলছে, ৪-৫ হাজার টাকার মেশিন ৩-৪ লাখ টাকায় কিনেছেন। হবে না কেন, যে দেশে বালিশের দাম ৯-১০ হাজার, হাসপাতালের পর্দা ৩৭ লাখ, সে দেশে ৫-৬ হাজারের মেশিন ৫-৬ লাখ হতে বাধা কোথায়? তাই ঘুম আসে না। কী করে ঘুম আসবে, এক বছর আগে যেখানে ভোট কাস্টিং হয়েছে ১০০ শতাংশের ওপরে। সরকারি দল কোনো কোনো জায়গায় ভোট পেয়েছে ৯০-৯৮ ভাগ, সেখানে সিটি নির্বাচনে কেন এত অনীহা? যে যাই বলুন, ৪০-৪৪ ভাগ ভোট আওয়ামী লীগের নিজের, বিএনপিরও ৩৮-৪২ ভাগের নিচে নয়। আরও এক মজার ব্যাপার, কোনো কোনো সময় আওয়ামী লীগবিরোধীরা সবাই একাট্টা হয়। কিন্তু বিএনপিবিরোধীরা কখনো তা হয় না। তাহলে সিটি নির্বাচনে এই পরিণতি কেন? আওয়ামী লীগ কেন তাদের ভোটার আনতে পারল না? লোকজন বলছে, ভোটের যে পরিসংখ্যান দেখানো হয়েছে তাও সঠিক নয়। অনেকটাই বানানো। অস্বীকার করি কী করে। সিইসির ভোট যদি অন্য কেউ দিতে পারে তাহলে হারাধনের ভোট দিতে অসুবিধা কোথায়? ব্যালট পেপার এদিক-ওদিক করা হয়তো কিছুটা কষ্টের, পরিশ্রম করতে হয়। এখানে তো বোতাম টিপলেই কুকর্ম করা যেতে পারে। ঠিক বুঝতে পারছি না। যে ভোটের রায় প্রতিষ্ঠার জন্য একটা রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ হলো, সেই ভোটের এমন অমর্যাদা একজন রাজনৈতিক মানুষ হিসেবে সহ্য করা যায় না। বিএনপিকে মানুষ ভোট দেয়নি তাদের প্রতি আস্থা নেই- এটা আমি অকপটে মেনে নিতে রাজি। কারণ গত নির্বাচনে বিএনপির কার্যকলাপ মানুষ ভালোভাবে নেয়নি। নির্বাচন-উত্তর ঝড়ে পড়া বকের মতো জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের আট প্রার্থী সংসদে যাওয়ায় মানুষ সম্পূর্ণভাবে আস্থা হারিয়েছে। আর দেশের মানুষ লন্ডন থেকে তারেক রহমান বিএনপি চালান বা যা খুশি তাই করুন এটা চায় না। তাই বিএনপি এখন অনেকটাই পাকিস্তানের মুসলিম লীগের মতো অবস্থায় এসে ঠেকেছে। কিন্তু এত জনপ্রিয় দল আওয়ামী লীগের এ অবস্থা কেন? এর উত্তর খুঁজে বের করতে হবে। যে কোনো কারণেই সঠিক উত্তর এড়িয়ে গেলে আওয়ামী লীগ এক অভাবনীয় ক্ষতির সম্মুখীন হবে। হয়তো এখন কেউ তা বুঝতে চেষ্টা করছে না। কিন্তু পরিণতি শুভ হবে না। তাই খুব একটা স্বস্তি পাচ্ছি না। আওয়ামী লীগ-বিএনপি বাদ দিতে পারতাম যদি তারা রাজনীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট না থাকত। যে রাজনীতি আমাদের ধ্যান-জ্ঞান, সেই রাজনীতির মস্ত বড় নিয়ামক আওয়ামী লীগ-বিএনপি। তাদের ভালোমন্দ অনেকটাই রাজনীতির ভালোমন্দের ওপর নির্ভর করে। তাই ঘুম আসে না। তেমন কোনো পথ খুঁজে পাই না।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম