শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

করোনা আক্রান্ত বিশ্ব : সংকটে কৃষি ও কৃষক

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
করোনা আক্রান্ত বিশ্ব : সংকটে কৃষি ও কৃষক

কোনো কিছু সম্পর্কেই নিশ্চিত করে কিছু বলা যাচ্ছে না। পৃথিবী আজ কোথায় আছে, আর আগামীকালই বা কোথায় যাবে, এ প্রশ্নের জবাব এখন কারও কাছে নেই। গোটা পৃথিবী একই সঙ্গে একই সংকটকাল পার করছে। করোনাভাইরাসের আক্রমণে কভিড-নাইনটিনে মানুষের মৃত্যুহার হিসাব করে এখন আর স্থির থাকা সম্ভব হচ্ছে না। আগামীতে বহুমুখী সংকটে পড়ার আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে লকডাউনের বিকল্প নেই। বিশ্বের প্রায় সবকিছুই বন্ধ। উৎপাদন খাত কার্যত অচল ও স্তব্ধ। সংশয়ের মধ্যে কৃষি ও কৃষক। পৃথিবীর প্রতিটি দেশ এখনই ভাবতে শুরু করেছে করোনা প্রভাবে খাদ্য উৎপাদনে যে ঘাটতি হবে তা পূরণের উপায় কী হতে পারে। আমেরিকা, ইউরোপের উন্নত রাষ্ট্রগুলোও বিপর্যস্ত করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে গিয়ে। আমেরিকায় কর্মরত আড়াই মিলিয়ন কৃষিশ্রমিকের অনিশ্চয়তা নিয়ে বহুমুখী উদ্বেগের খবর আসছে। বিশেষ করে সেখানকার দেড় মিলিয়ন অবৈধ অভিবাসী শ্রমিকের জীবনের অনিশ্চয়তা নিয়ে রিপোর্ট করছে নিউইয়র্ক টাইমস। একই চিত্র ইতালির। সেখানে এখন বসন্তের প্রধান ফসল ভুট্টা ও সূর্যমুখীর রোপণ মৌসুম। ফলের জন্যও এ মৌসুম সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু হাজার হাজার কৃষিশ্রমিক কর্মহীন ঘরে বসা। মাঠ জনশূন্য। স্পেনের কৃষক সামাজিক দূরত্ব ও অন্যান্য সতর্কতা মেনে মাঠে থাকার চেষ্টা করলেও চলতি মৌসুমে প্রায় অর্ধেক ফসল রক্ষা করতে পারছে না। পৃথিবীর সব দেশেরই প্রায় একই দশা। শুধু মানুষের জীবন বাঁচানোর দিকেই সর্বোচ্চ মনোযোগ সবার। উন্নত দেশগুলো অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী হওয়ায় এখনো কৃষক বা শ্রমিক পর্যায়ে খাদ্যাভাব তেমনভাবে দেখা দেয়নি। হয়তো তারা আরও মাসখানেক বদ্ধাবস্থায় টিকে থাকতে পারবে। কিন্তু আমাদের দরিদ্র কৃষক, কৃষিশ্রমিক থেকে শুরু করে সাধারণ শ্রমিকরা এক মাস তো দূরের কথা, তাদের পক্ষে একটি দিনও টিকে থাকা অসম্ভব। ইতিমধ্যে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে গেছে ক্ষুধার্ত মানুষ। তাদের কাছে করোনাভাইরাসের চেয়ে ক্ষুধার তীব্রতা মারাত্মক। বিশেষ করে কৃষিশ্রমিকের জীবন হয়ে উঠেছে সঙ্গিন। বিআইডিএসের হিসাব অনুযায়ী সব খাতের প্রলম্বিত ছুটি হিসাব করলে দেশের ২ কোটি ৪২ লাখ মজুর ও বেতনভোগী শ্রমিক এখন কর্মহীন, ঘরে বসা। ওই গবেষণা প্রতিষ্ঠানের ২০১৮ সালের কৃষি ও গ্রামীণ পরিসংখ্যান অনুযায়ী কৃষিশ্রমিক ৭২ লাখ ৯১ হাজার ৮৪০। এর কিছু অংশ মাঠে যেতে পারছে, বড় অংশটি যারা দূরবর্তী অঞ্চলে গিয়ে কৃষিশ্রমিকের কাজ করে, পরিবহনব্যবস্থা বন্ধ থাকায় তাদেরও ঘরে বসে কঠিন সংকটে দিন কাটছে। বোরো মৌসুমে কাজের জন্য তারা ঝাঁপিয়ে পড়তে পারছে না।

চলতি বোরো মৌসুমে দেশে ৪১ লাখ ২৮ হাজার ৫৪৮ হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদ হয়েছে। বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের তথ্যমতে হাওরাঞ্চলে এবার মোট বোরো আবাদ হয়েছে ৯ লাখ হেক্টরের বেশি জমিতে। এসব জমির ধান কাটতে মোট শ্রমিকের প্রয়োজন ৮৪ লাখের মতো। কিন্তু সেখানে শ্রমিকের ঘাটতি আছে ১৫ লাখের বেশি, যা মোট প্রয়োজনের ১৮ শতাংশ। সে হিসাবে এই সময়ে প্রতিদিন প্রায় ৬৬ হাজার অভিবাসী শ্রমিকের প্রয়োজন রয়েছে সেখানে। হাওরে প্রতি বছরই শ্রমিক সংকট দেখা যায়। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় চলতি মৌসুমে অন্য জেলাগুলো থেকে শ্রমিক যেতে পারছে না। ফলে এবার শ্রমিক সংকট আরও তীব্র আকার ধারণ করেছে। এ বিষয়ে আমি কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাকের সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি আমাকে আশ্বস্ত করেছেন, শ্রমিক সংকট মেটাতে এরই মধ্যে মাঠ পর্যায়ে নানা কার্যক্রম শুরু করেছেন। দেশের শ্রম উদ্বৃত্ত জেলাগুলো থেকে শ্রমিকদের হাওরাঞ্চলে পাঠানোর জন্য তালিকা তৈরি হয়েছে। এরই মধ্যে শ্রমিক যাওয়া শুরু হয়েছে। স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তারা তাদের তালিকা প্রস্তুত করে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করছেন। হাওরের ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভয়ের বিষয়টি হচ্ছে নয়নভাগা বা আগাম বন্যা। এর মাঝে গণমাধ্যমে আগাম বন্যার পূর্বাভাসের খবরটিও এসেছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের বরাতে জানা গেছে, শুক্রবার (১৭ এপ্রিল) থেকে পরের চার দিন দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও সংলগ্ন ভারতের মেঘালয়-আসামে ১০০ থেকে ২৫০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাতের আভাস রয়েছে। ফলে এ সময় সিলেট, সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা, হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজারেও মাঝারি থেকে ভারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। সঙ্গে ঝড়ো হাওয়া ও শিলাবৃষ্টিরও আভাস দিয়েছেন। ফলে হাওরের ধান দ্রুত ঘরে তুলতে যন্ত্রের ব্যবহার বাড়াতে হবে। হাতে সময় খুব অল্প। শ্রমিকের অভাব দেখা দেওয়ায় হাওরের সাত জেলায় ধান কাটার জন্য জরুরি ভিত্তিতে নতুন ১৮০টি কম্বাইন্ড হার্ভেস্টর ও ১৩৭টি রিপার বরাদ্দ করেছে কৃষি মন্ত্রণালয়। গত সোমবার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ‘কৃষি মন্ত্রণালয়ের পরিচালন বাজেটের আওতায় কৃষি যন্ত্রপাতিতে উন্নয়ন সহায়তা প্রদানসংক্রান্ত সমন্বয় কমিটি’র সভায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সরকারি তথ্য হচ্ছে, বর্তমানে হাওরাঞ্চলে ৩৬২টি কম্বাইন্ড হার্ভেস্টর ও ১ হাজার ৫৬টি রিপার সচল রয়েছে। এ ছাড়া পুরনো মেরামতযোগ্য ২২০টি কম্বাইন্ড হার্ভেস্টর ও ৪৮৭টি রিপার মেশিন রয়েছে, প্রয়োজনের তুলনায় খুবই কম। সরকারি নতুন বরাদ্দ করা হার্ভেস্টর ও রিপার মেশিনপ্রাপ্তির প্রক্রিয়াসহ অন্যান্য বিষয় নিয়ে আমরা কথা বলেছি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর, সুনামগঞ্জের উপপরিচালকের সঙ্গে। তিনি জানালেন, ধান কাটা নির্বিঘœ করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ তারা নিচ্ছেন। দেশে কৃষিতে ব্যাপক সমৃদ্ধির কেন্দ্রে রয়েছে বছরব্যাপী সবজি ও উচ্চমূল্যের ফলফসলের আবাদ। এই সময়ে সবজি চাষিরা পড়েছেন সীমাহীন দুর্যোগে। তারা খেতের ফসল ঝুঁঁকি নিয়ে তুলছেন কিন্তু বাজারে মূল্য নেই বললেই চলে। বিভিন্ন অঞ্চলের কৃষক জানিয়েছেন তাদের মণকে মণ সবজি নষ্ট করে ফেলতে হচ্ছে। উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে অনেক এলাকার কৃষক খেতের ফসল অভাবী মানুষের মাঝে বিনামূল্যে বিতরণ শুরু করেছেন। এ দুর্দিনে তারা নিজের সংকট ও খাদ্যাভাবকে মেনে নিয়ে আরও বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এ পরিস্থিতি কদিনই বা চলতে পারে।

করোনা পরিস্থিতিতে সংকটে রয়েছে দেশের দুগ্ধশিল্প। বাজারে দুধের চাহিদা কমে যাওয়ায় দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাতকরণ প্রতিষ্ঠানগুলো টানা প্রায় ১৫ দিন দুধ সংগ্রহ একেবারেই সীমিত করে রাখে। ভয়াবহ সংকটে পড়েন খামারিরা। তবে গত কয়েকদিনে পরিস্থিতির কিছুটা উত্তরণ ঘটেছে। দেশের সবচেয়ে বড় দুগ্ধ খামার অঞ্চল সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরের খামারিরা বলছেন, এখন দুই বেলা দুধ নেওয়া শুরু হয়েছে। পরিস্থিতি আগের চেয়ে কিছুটা অনুকূলে। মাছ চাষিদের অবস্থাও একই রকম। এখন যে সংকটকাল কাটাতে হচ্ছে, এর চেয়ে বেশিও সংকটের আশঙ্কার মধ্যে পড়েছেন তারা। পোলট্রি শিল্পেও প্রতিদিন বাড়ছে লোকসানের পরিমাণ। এ পরিস্থিতি চলতে থাকলে খামার টিকিয়ে রাখা মুশকিল হয়ে পড়বে, জানিয়েছেন অনেক খামারি। এদিকে গাজীপুরে পোলট্রি খামারি ও শ্রমিকের করোনা আক্রান্তের খবরে পোলট্রি খামারিরা আরও বিপাকে পড়েছেন বলে জানিয়েছেন। সবচেয়ে সংকটে রয়েছেন সারা দেশের ফুল চাষিরা। তাদের লোকসানের পরিমাণ ব্যাপক। কথা বলেছি দেশের নানা প্রান্তের ফুল চাষিদের সঙ্গে। এ লেখাটি লিখতে বসার আগেও দীর্ঘ সময় ফোনে কথা হলো বাংলাদেশ ফ্লাওয়ার সোসাইটির সভাপতি আবদুর রহিমের সঙ্গে। তিনি জানালেন, সারা দেশে প্রায় অর্ধ কোটি ফুল চাষি, কৃষিশ্রমিক, ক্ষুদ্র-মাঝারি-বড় ব্যবসায়ী, ফুল পরিবহন শ্রমিক, যারা ফুল চাষের সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ত তারা পড়েছে প্রচন্ড বিপাকে। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী, স্বাধীনতা দিবস, চৈত্রসংক্রান্তি ও পয়লা বৈশাখ সামনে রেখে ফুল চাষিদের উৎপাদিত প্রায় ২৫০ কোটি টাকার ফুল মাঠেই নষ্ট হয়ে গেছে। এ অপরিসীম ক্ষতি পুষিয়ে ওঠা সারা দেশের ফুল চাষিদের জন্য কঠিন। আমি ভেবে দেখলাম সারা বিশ্বের ফুল চাষিরাই আসলে সবচেয়ে সংকটে আছেন। এর দুটি কারণ। এক নম্বর কারণ, করোনা সংকটে লকডাউনের কারণে ফুলের চাহিদা কমে গেছে মারাত্মকভাবে। রয়েল ফ্লোরাহল্যান্ডের নিউজলেটারে দেখলাম ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ফুলের বেচাকেনা নেমে এসেছে ৩০ থেকে ৩%-এ। কেনিয়ায় গত সপ্তাহে ফুল বিক্রি নেমে এসেছে ৩৫%-এ। আর ভারত ও বাংলাদেশ সেখানে বলা চলে শূন্যের কোঠায়। দ্বিতীয় কারণটি হচ্ছে- ফুল চাষ একটি দীর্ঘমেয়াদি চাষ। চাষিরা মাঠ তৈরি করেন ছয় মাস থেকে পাঁচ বছর মেয়াদে চাষবাসের লক্ষ্যে। এখন চাইলেই ফুল চাষিরা ফুল চাষের মাঠে অন্য ফসল চাষ করতে পারবেন না। এ ক্ষেত্রে যখন বলা যাচ্ছে না আগামীতে সারা বিশ্বে আদৌ ফুলের চাহিদা আগের মতো থাকবে কিনা! কারণ মন্দার যে পূর্বাভাস বিজ্ঞজনেরা দিচ্ছেন, তাতে ফুল চাষিদের জন্য এটা অশনিসংকেতই বটে। দ্বিতীয় কারণটি একেবারে অস্তিত্বের সঙ্গে জড়িত।

সারা বিশ্বই এখন তাকিয়ে আছে কৃষির দিকে। সম্প্রতি অর্থনীতির প্রফেসর ভিক্টর লির একটা আর্টিক্যাল পড়ছিলাম। বিশ্ব অর্থনীতিবিদরা আশঙ্কা করছেন স্ট্যাগফ্লেশনের। কোনো অর্থনীতিতে মুদ্রাস্ফীতি ও বেকারত্ব যখন একসঙ্গে ঘটে, তখন সে অবস্থাকে বলে স্ট্যাগফ্লেশন। সাধারণত এ দুটো একসঙ্গে ঘটে না। একটি বাড়লে অন্যটি কমে। তবে মহামারীর কারণে এমনটি ঘটে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ অবস্থায় বেকার জনগোষ্ঠীকে কৃষিকাজে যুক্ত করতে হবে। সামান্য জমিও চাষের বাইরে না রাখতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যে আহ্বান তা সবাই মিলে বাস্তবায়ন করা জরুরি। আশার কথা, করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে দেশের সম্ভাব্য অর্থনৈতিক প্রভাব উত্তরণে ৭২ হাজার ৭৫০ কোটি টাকার প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। করোনাভাইরাসের কারণে বিশ্বব্যাপী খাদ্যাভাবের মারাত্মক প্রভাব পড়তে পারে, এমন সতর্কতা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোনো জমি অনাবাদি না রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি ক্ষুদ্র ও মাঝারি চাষিদের জন্য ৫ শতাংশ সুদে ৫ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনার ঘোষণা দিয়েছেন। এর মধ্যেই রয়েছে কৃষি ও এর উপখাতগুলোর সংকট ও ক্ষতি থেকে উত্তরণের সহায়তা। তবে ৫ শতাংশ সুদের বিষয়টিতে অনেক কৃষকের আপত্তি রয়েছে। তারা বলছেন, যেখানে রপ্তানিমুখী কারখানার জন্য নির্ধারিত প্রণোদনায় ২ শতাংশ সুদের কথা বলা হয়েছে, সেখানে কৃষির মতো গুরুত্বপূর্ণ খাতে ৫ শতাংশ সুদ অনেকে প্রত্যাশা করেননি। চ্যানেল আইয়ের নিয়মিত অনুষ্ঠান টু দ্য পয়েন্টে এ বিষয়ে কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাককে অনুরোধ করেছিলাম। তিনি পুনর্বিবেচনার আশ্বাস দিয়েছিলেন। এ লেখা লিখতে লিখতে স্কাইপেতে পুনরায় কথা হলো কৃষিমন্ত্রীর সঙ্গে। তিনি জানালেন, প্রণোদনার সুদের বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করে ৪ শতাংশ করা হয়েছে। সংকট যত বড়ই হোক, এর শেষ ও চূড়ান্ত অভিঘাতটি গিয়ে পড়ে খাদ্যের ওপর। আজ যখন গোটা পৃথিবী সংকটে, তখন আমাদের মতো দেশের কাছে এখনো আশার আলো হয়ে জ্বলছে ফসলের মাঠ ও কৃষি সমৃদ্ধি। উন্নত দেশগুলো যারা খাদ্যের প্রশ্নে পরমুখাপেক্ষী তাদের অবস্থা অনেক বেশি শোচনীয়। সেই বিবেচনায় যতটা সম্ভব আমাদের কৃষি ও কৃষকের সংকটকেই সবচেয়ে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে হবে। স্বাস্থ্য সচেতনতা ও সাবধানতা মেনে সবাইকে একাত্ম হয়েই সামাল দিতে হবে এ সংকটকাল। মানবতার সেবায় আত্মনিয়োগ করতে হবে, প্রতিটি মানুষকে। তা হলেই আমরা ভয়কে জয় করতে পারব। আল্লাহ আমাদের সহায় হোন।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা