শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

করোনা আক্রান্ত বিশ্ব : সংকটে কৃষি ও কৃষক

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
করোনা আক্রান্ত বিশ্ব : সংকটে কৃষি ও কৃষক

কোনো কিছু সম্পর্কেই নিশ্চিত করে কিছু বলা যাচ্ছে না। পৃথিবী আজ কোথায় আছে, আর আগামীকালই বা কোথায় যাবে, এ প্রশ্নের জবাব এখন কারও কাছে নেই। গোটা পৃথিবী একই সঙ্গে একই সংকটকাল পার করছে। করোনাভাইরাসের আক্রমণে কভিড-নাইনটিনে মানুষের মৃত্যুহার হিসাব করে এখন আর স্থির থাকা সম্ভব হচ্ছে না। আগামীতে বহুমুখী সংকটে পড়ার আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে লকডাউনের বিকল্প নেই। বিশ্বের প্রায় সবকিছুই বন্ধ। উৎপাদন খাত কার্যত অচল ও স্তব্ধ। সংশয়ের মধ্যে কৃষি ও কৃষক। পৃথিবীর প্রতিটি দেশ এখনই ভাবতে শুরু করেছে করোনা প্রভাবে খাদ্য উৎপাদনে যে ঘাটতি হবে তা পূরণের উপায় কী হতে পারে। আমেরিকা, ইউরোপের উন্নত রাষ্ট্রগুলোও বিপর্যস্ত করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে গিয়ে। আমেরিকায় কর্মরত আড়াই মিলিয়ন কৃষিশ্রমিকের অনিশ্চয়তা নিয়ে বহুমুখী উদ্বেগের খবর আসছে। বিশেষ করে সেখানকার দেড় মিলিয়ন অবৈধ অভিবাসী শ্রমিকের জীবনের অনিশ্চয়তা নিয়ে রিপোর্ট করছে নিউইয়র্ক টাইমস। একই চিত্র ইতালির। সেখানে এখন বসন্তের প্রধান ফসল ভুট্টা ও সূর্যমুখীর রোপণ মৌসুম। ফলের জন্যও এ মৌসুম সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু হাজার হাজার কৃষিশ্রমিক কর্মহীন ঘরে বসা। মাঠ জনশূন্য। স্পেনের কৃষক সামাজিক দূরত্ব ও অন্যান্য সতর্কতা মেনে মাঠে থাকার চেষ্টা করলেও চলতি মৌসুমে প্রায় অর্ধেক ফসল রক্ষা করতে পারছে না। পৃথিবীর সব দেশেরই প্রায় একই দশা। শুধু মানুষের জীবন বাঁচানোর দিকেই সর্বোচ্চ মনোযোগ সবার। উন্নত দেশগুলো অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী হওয়ায় এখনো কৃষক বা শ্রমিক পর্যায়ে খাদ্যাভাব তেমনভাবে দেখা দেয়নি। হয়তো তারা আরও মাসখানেক বদ্ধাবস্থায় টিকে থাকতে পারবে। কিন্তু আমাদের দরিদ্র কৃষক, কৃষিশ্রমিক থেকে শুরু করে সাধারণ শ্রমিকরা এক মাস তো দূরের কথা, তাদের পক্ষে একটি দিনও টিকে থাকা অসম্ভব। ইতিমধ্যে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে গেছে ক্ষুধার্ত মানুষ। তাদের কাছে করোনাভাইরাসের চেয়ে ক্ষুধার তীব্রতা মারাত্মক। বিশেষ করে কৃষিশ্রমিকের জীবন হয়ে উঠেছে সঙ্গিন। বিআইডিএসের হিসাব অনুযায়ী সব খাতের প্রলম্বিত ছুটি হিসাব করলে দেশের ২ কোটি ৪২ লাখ মজুর ও বেতনভোগী শ্রমিক এখন কর্মহীন, ঘরে বসা। ওই গবেষণা প্রতিষ্ঠানের ২০১৮ সালের কৃষি ও গ্রামীণ পরিসংখ্যান অনুযায়ী কৃষিশ্রমিক ৭২ লাখ ৯১ হাজার ৮৪০। এর কিছু অংশ মাঠে যেতে পারছে, বড় অংশটি যারা দূরবর্তী অঞ্চলে গিয়ে কৃষিশ্রমিকের কাজ করে, পরিবহনব্যবস্থা বন্ধ থাকায় তাদেরও ঘরে বসে কঠিন সংকটে দিন কাটছে। বোরো মৌসুমে কাজের জন্য তারা ঝাঁপিয়ে পড়তে পারছে না।

চলতি বোরো মৌসুমে দেশে ৪১ লাখ ২৮ হাজার ৫৪৮ হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদ হয়েছে। বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের তথ্যমতে হাওরাঞ্চলে এবার মোট বোরো আবাদ হয়েছে ৯ লাখ হেক্টরের বেশি জমিতে। এসব জমির ধান কাটতে মোট শ্রমিকের প্রয়োজন ৮৪ লাখের মতো। কিন্তু সেখানে শ্রমিকের ঘাটতি আছে ১৫ লাখের বেশি, যা মোট প্রয়োজনের ১৮ শতাংশ। সে হিসাবে এই সময়ে প্রতিদিন প্রায় ৬৬ হাজার অভিবাসী শ্রমিকের প্রয়োজন রয়েছে সেখানে। হাওরে প্রতি বছরই শ্রমিক সংকট দেখা যায়। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় চলতি মৌসুমে অন্য জেলাগুলো থেকে শ্রমিক যেতে পারছে না। ফলে এবার শ্রমিক সংকট আরও তীব্র আকার ধারণ করেছে। এ বিষয়ে আমি কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাকের সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি আমাকে আশ্বস্ত করেছেন, শ্রমিক সংকট মেটাতে এরই মধ্যে মাঠ পর্যায়ে নানা কার্যক্রম শুরু করেছেন। দেশের শ্রম উদ্বৃত্ত জেলাগুলো থেকে শ্রমিকদের হাওরাঞ্চলে পাঠানোর জন্য তালিকা তৈরি হয়েছে। এরই মধ্যে শ্রমিক যাওয়া শুরু হয়েছে। স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তারা তাদের তালিকা প্রস্তুত করে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করছেন। হাওরের ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভয়ের বিষয়টি হচ্ছে নয়নভাগা বা আগাম বন্যা। এর মাঝে গণমাধ্যমে আগাম বন্যার পূর্বাভাসের খবরটিও এসেছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের বরাতে জানা গেছে, শুক্রবার (১৭ এপ্রিল) থেকে পরের চার দিন দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও সংলগ্ন ভারতের মেঘালয়-আসামে ১০০ থেকে ২৫০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাতের আভাস রয়েছে। ফলে এ সময় সিলেট, সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা, হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজারেও মাঝারি থেকে ভারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। সঙ্গে ঝড়ো হাওয়া ও শিলাবৃষ্টিরও আভাস দিয়েছেন। ফলে হাওরের ধান দ্রুত ঘরে তুলতে যন্ত্রের ব্যবহার বাড়াতে হবে। হাতে সময় খুব অল্প। শ্রমিকের অভাব দেখা দেওয়ায় হাওরের সাত জেলায় ধান কাটার জন্য জরুরি ভিত্তিতে নতুন ১৮০টি কম্বাইন্ড হার্ভেস্টর ও ১৩৭টি রিপার বরাদ্দ করেছে কৃষি মন্ত্রণালয়। গত সোমবার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ‘কৃষি মন্ত্রণালয়ের পরিচালন বাজেটের আওতায় কৃষি যন্ত্রপাতিতে উন্নয়ন সহায়তা প্রদানসংক্রান্ত সমন্বয় কমিটি’র সভায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সরকারি তথ্য হচ্ছে, বর্তমানে হাওরাঞ্চলে ৩৬২টি কম্বাইন্ড হার্ভেস্টর ও ১ হাজার ৫৬টি রিপার সচল রয়েছে। এ ছাড়া পুরনো মেরামতযোগ্য ২২০টি কম্বাইন্ড হার্ভেস্টর ও ৪৮৭টি রিপার মেশিন রয়েছে, প্রয়োজনের তুলনায় খুবই কম। সরকারি নতুন বরাদ্দ করা হার্ভেস্টর ও রিপার মেশিনপ্রাপ্তির প্রক্রিয়াসহ অন্যান্য বিষয় নিয়ে আমরা কথা বলেছি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর, সুনামগঞ্জের উপপরিচালকের সঙ্গে। তিনি জানালেন, ধান কাটা নির্বিঘœ করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ তারা নিচ্ছেন। দেশে কৃষিতে ব্যাপক সমৃদ্ধির কেন্দ্রে রয়েছে বছরব্যাপী সবজি ও উচ্চমূল্যের ফলফসলের আবাদ। এই সময়ে সবজি চাষিরা পড়েছেন সীমাহীন দুর্যোগে। তারা খেতের ফসল ঝুঁঁকি নিয়ে তুলছেন কিন্তু বাজারে মূল্য নেই বললেই চলে। বিভিন্ন অঞ্চলের কৃষক জানিয়েছেন তাদের মণকে মণ সবজি নষ্ট করে ফেলতে হচ্ছে। উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে অনেক এলাকার কৃষক খেতের ফসল অভাবী মানুষের মাঝে বিনামূল্যে বিতরণ শুরু করেছেন। এ দুর্দিনে তারা নিজের সংকট ও খাদ্যাভাবকে মেনে নিয়ে আরও বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এ পরিস্থিতি কদিনই বা চলতে পারে।

করোনা পরিস্থিতিতে সংকটে রয়েছে দেশের দুগ্ধশিল্প। বাজারে দুধের চাহিদা কমে যাওয়ায় দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাতকরণ প্রতিষ্ঠানগুলো টানা প্রায় ১৫ দিন দুধ সংগ্রহ একেবারেই সীমিত করে রাখে। ভয়াবহ সংকটে পড়েন খামারিরা। তবে গত কয়েকদিনে পরিস্থিতির কিছুটা উত্তরণ ঘটেছে। দেশের সবচেয়ে বড় দুগ্ধ খামার অঞ্চল সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরের খামারিরা বলছেন, এখন দুই বেলা দুধ নেওয়া শুরু হয়েছে। পরিস্থিতি আগের চেয়ে কিছুটা অনুকূলে। মাছ চাষিদের অবস্থাও একই রকম। এখন যে সংকটকাল কাটাতে হচ্ছে, এর চেয়ে বেশিও সংকটের আশঙ্কার মধ্যে পড়েছেন তারা। পোলট্রি শিল্পেও প্রতিদিন বাড়ছে লোকসানের পরিমাণ। এ পরিস্থিতি চলতে থাকলে খামার টিকিয়ে রাখা মুশকিল হয়ে পড়বে, জানিয়েছেন অনেক খামারি। এদিকে গাজীপুরে পোলট্রি খামারি ও শ্রমিকের করোনা আক্রান্তের খবরে পোলট্রি খামারিরা আরও বিপাকে পড়েছেন বলে জানিয়েছেন। সবচেয়ে সংকটে রয়েছেন সারা দেশের ফুল চাষিরা। তাদের লোকসানের পরিমাণ ব্যাপক। কথা বলেছি দেশের নানা প্রান্তের ফুল চাষিদের সঙ্গে। এ লেখাটি লিখতে বসার আগেও দীর্ঘ সময় ফোনে কথা হলো বাংলাদেশ ফ্লাওয়ার সোসাইটির সভাপতি আবদুর রহিমের সঙ্গে। তিনি জানালেন, সারা দেশে প্রায় অর্ধ কোটি ফুল চাষি, কৃষিশ্রমিক, ক্ষুদ্র-মাঝারি-বড় ব্যবসায়ী, ফুল পরিবহন শ্রমিক, যারা ফুল চাষের সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ত তারা পড়েছে প্রচন্ড বিপাকে। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী, স্বাধীনতা দিবস, চৈত্রসংক্রান্তি ও পয়লা বৈশাখ সামনে রেখে ফুল চাষিদের উৎপাদিত প্রায় ২৫০ কোটি টাকার ফুল মাঠেই নষ্ট হয়ে গেছে। এ অপরিসীম ক্ষতি পুষিয়ে ওঠা সারা দেশের ফুল চাষিদের জন্য কঠিন। আমি ভেবে দেখলাম সারা বিশ্বের ফুল চাষিরাই আসলে সবচেয়ে সংকটে আছেন। এর দুটি কারণ। এক নম্বর কারণ, করোনা সংকটে লকডাউনের কারণে ফুলের চাহিদা কমে গেছে মারাত্মকভাবে। রয়েল ফ্লোরাহল্যান্ডের নিউজলেটারে দেখলাম ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ফুলের বেচাকেনা নেমে এসেছে ৩০ থেকে ৩%-এ। কেনিয়ায় গত সপ্তাহে ফুল বিক্রি নেমে এসেছে ৩৫%-এ। আর ভারত ও বাংলাদেশ সেখানে বলা চলে শূন্যের কোঠায়। দ্বিতীয় কারণটি হচ্ছে- ফুল চাষ একটি দীর্ঘমেয়াদি চাষ। চাষিরা মাঠ তৈরি করেন ছয় মাস থেকে পাঁচ বছর মেয়াদে চাষবাসের লক্ষ্যে। এখন চাইলেই ফুল চাষিরা ফুল চাষের মাঠে অন্য ফসল চাষ করতে পারবেন না। এ ক্ষেত্রে যখন বলা যাচ্ছে না আগামীতে সারা বিশ্বে আদৌ ফুলের চাহিদা আগের মতো থাকবে কিনা! কারণ মন্দার যে পূর্বাভাস বিজ্ঞজনেরা দিচ্ছেন, তাতে ফুল চাষিদের জন্য এটা অশনিসংকেতই বটে। দ্বিতীয় কারণটি একেবারে অস্তিত্বের সঙ্গে জড়িত।

সারা বিশ্বই এখন তাকিয়ে আছে কৃষির দিকে। সম্প্রতি অর্থনীতির প্রফেসর ভিক্টর লির একটা আর্টিক্যাল পড়ছিলাম। বিশ্ব অর্থনীতিবিদরা আশঙ্কা করছেন স্ট্যাগফ্লেশনের। কোনো অর্থনীতিতে মুদ্রাস্ফীতি ও বেকারত্ব যখন একসঙ্গে ঘটে, তখন সে অবস্থাকে বলে স্ট্যাগফ্লেশন। সাধারণত এ দুটো একসঙ্গে ঘটে না। একটি বাড়লে অন্যটি কমে। তবে মহামারীর কারণে এমনটি ঘটে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ অবস্থায় বেকার জনগোষ্ঠীকে কৃষিকাজে যুক্ত করতে হবে। সামান্য জমিও চাষের বাইরে না রাখতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যে আহ্বান তা সবাই মিলে বাস্তবায়ন করা জরুরি। আশার কথা, করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে দেশের সম্ভাব্য অর্থনৈতিক প্রভাব উত্তরণে ৭২ হাজার ৭৫০ কোটি টাকার প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। করোনাভাইরাসের কারণে বিশ্বব্যাপী খাদ্যাভাবের মারাত্মক প্রভাব পড়তে পারে, এমন সতর্কতা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোনো জমি অনাবাদি না রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি ক্ষুদ্র ও মাঝারি চাষিদের জন্য ৫ শতাংশ সুদে ৫ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনার ঘোষণা দিয়েছেন। এর মধ্যেই রয়েছে কৃষি ও এর উপখাতগুলোর সংকট ও ক্ষতি থেকে উত্তরণের সহায়তা। তবে ৫ শতাংশ সুদের বিষয়টিতে অনেক কৃষকের আপত্তি রয়েছে। তারা বলছেন, যেখানে রপ্তানিমুখী কারখানার জন্য নির্ধারিত প্রণোদনায় ২ শতাংশ সুদের কথা বলা হয়েছে, সেখানে কৃষির মতো গুরুত্বপূর্ণ খাতে ৫ শতাংশ সুদ অনেকে প্রত্যাশা করেননি। চ্যানেল আইয়ের নিয়মিত অনুষ্ঠান টু দ্য পয়েন্টে এ বিষয়ে কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাককে অনুরোধ করেছিলাম। তিনি পুনর্বিবেচনার আশ্বাস দিয়েছিলেন। এ লেখা লিখতে লিখতে স্কাইপেতে পুনরায় কথা হলো কৃষিমন্ত্রীর সঙ্গে। তিনি জানালেন, প্রণোদনার সুদের বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করে ৪ শতাংশ করা হয়েছে। সংকট যত বড়ই হোক, এর শেষ ও চূড়ান্ত অভিঘাতটি গিয়ে পড়ে খাদ্যের ওপর। আজ যখন গোটা পৃথিবী সংকটে, তখন আমাদের মতো দেশের কাছে এখনো আশার আলো হয়ে জ্বলছে ফসলের মাঠ ও কৃষি সমৃদ্ধি। উন্নত দেশগুলো যারা খাদ্যের প্রশ্নে পরমুখাপেক্ষী তাদের অবস্থা অনেক বেশি শোচনীয়। সেই বিবেচনায় যতটা সম্ভব আমাদের কৃষি ও কৃষকের সংকটকেই সবচেয়ে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে হবে। স্বাস্থ্য সচেতনতা ও সাবধানতা মেনে সবাইকে একাত্ম হয়েই সামাল দিতে হবে এ সংকটকাল। মানবতার সেবায় আত্মনিয়োগ করতে হবে, প্রতিটি মানুষকে। তা হলেই আমরা ভয়কে জয় করতে পারব। আল্লাহ আমাদের সহায় হোন।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

এই মাত্র | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

২১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৩৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

৪৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে