শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

করোনা আক্রান্ত বিশ্ব : সংকটে কৃষি ও কৃষক

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
করোনা আক্রান্ত বিশ্ব : সংকটে কৃষি ও কৃষক

কোনো কিছু সম্পর্কেই নিশ্চিত করে কিছু বলা যাচ্ছে না। পৃথিবী আজ কোথায় আছে, আর আগামীকালই বা কোথায় যাবে, এ প্রশ্নের জবাব এখন কারও কাছে নেই। গোটা পৃথিবী একই সঙ্গে একই সংকটকাল পার করছে। করোনাভাইরাসের আক্রমণে কভিড-নাইনটিনে মানুষের মৃত্যুহার হিসাব করে এখন আর স্থির থাকা সম্ভব হচ্ছে না। আগামীতে বহুমুখী সংকটে পড়ার আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে লকডাউনের বিকল্প নেই। বিশ্বের প্রায় সবকিছুই বন্ধ। উৎপাদন খাত কার্যত অচল ও স্তব্ধ। সংশয়ের মধ্যে কৃষি ও কৃষক। পৃথিবীর প্রতিটি দেশ এখনই ভাবতে শুরু করেছে করোনা প্রভাবে খাদ্য উৎপাদনে যে ঘাটতি হবে তা পূরণের উপায় কী হতে পারে। আমেরিকা, ইউরোপের উন্নত রাষ্ট্রগুলোও বিপর্যস্ত করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে গিয়ে। আমেরিকায় কর্মরত আড়াই মিলিয়ন কৃষিশ্রমিকের অনিশ্চয়তা নিয়ে বহুমুখী উদ্বেগের খবর আসছে। বিশেষ করে সেখানকার দেড় মিলিয়ন অবৈধ অভিবাসী শ্রমিকের জীবনের অনিশ্চয়তা নিয়ে রিপোর্ট করছে নিউইয়র্ক টাইমস। একই চিত্র ইতালির। সেখানে এখন বসন্তের প্রধান ফসল ভুট্টা ও সূর্যমুখীর রোপণ মৌসুম। ফলের জন্যও এ মৌসুম সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু হাজার হাজার কৃষিশ্রমিক কর্মহীন ঘরে বসা। মাঠ জনশূন্য। স্পেনের কৃষক সামাজিক দূরত্ব ও অন্যান্য সতর্কতা মেনে মাঠে থাকার চেষ্টা করলেও চলতি মৌসুমে প্রায় অর্ধেক ফসল রক্ষা করতে পারছে না। পৃথিবীর সব দেশেরই প্রায় একই দশা। শুধু মানুষের জীবন বাঁচানোর দিকেই সর্বোচ্চ মনোযোগ সবার। উন্নত দেশগুলো অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী হওয়ায় এখনো কৃষক বা শ্রমিক পর্যায়ে খাদ্যাভাব তেমনভাবে দেখা দেয়নি। হয়তো তারা আরও মাসখানেক বদ্ধাবস্থায় টিকে থাকতে পারবে। কিন্তু আমাদের দরিদ্র কৃষক, কৃষিশ্রমিক থেকে শুরু করে সাধারণ শ্রমিকরা এক মাস তো দূরের কথা, তাদের পক্ষে একটি দিনও টিকে থাকা অসম্ভব। ইতিমধ্যে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে গেছে ক্ষুধার্ত মানুষ। তাদের কাছে করোনাভাইরাসের চেয়ে ক্ষুধার তীব্রতা মারাত্মক। বিশেষ করে কৃষিশ্রমিকের জীবন হয়ে উঠেছে সঙ্গিন। বিআইডিএসের হিসাব অনুযায়ী সব খাতের প্রলম্বিত ছুটি হিসাব করলে দেশের ২ কোটি ৪২ লাখ মজুর ও বেতনভোগী শ্রমিক এখন কর্মহীন, ঘরে বসা। ওই গবেষণা প্রতিষ্ঠানের ২০১৮ সালের কৃষি ও গ্রামীণ পরিসংখ্যান অনুযায়ী কৃষিশ্রমিক ৭২ লাখ ৯১ হাজার ৮৪০। এর কিছু অংশ মাঠে যেতে পারছে, বড় অংশটি যারা দূরবর্তী অঞ্চলে গিয়ে কৃষিশ্রমিকের কাজ করে, পরিবহনব্যবস্থা বন্ধ থাকায় তাদেরও ঘরে বসে কঠিন সংকটে দিন কাটছে। বোরো মৌসুমে কাজের জন্য তারা ঝাঁপিয়ে পড়তে পারছে না।

চলতি বোরো মৌসুমে দেশে ৪১ লাখ ২৮ হাজার ৫৪৮ হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদ হয়েছে। বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের তথ্যমতে হাওরাঞ্চলে এবার মোট বোরো আবাদ হয়েছে ৯ লাখ হেক্টরের বেশি জমিতে। এসব জমির ধান কাটতে মোট শ্রমিকের প্রয়োজন ৮৪ লাখের মতো। কিন্তু সেখানে শ্রমিকের ঘাটতি আছে ১৫ লাখের বেশি, যা মোট প্রয়োজনের ১৮ শতাংশ। সে হিসাবে এই সময়ে প্রতিদিন প্রায় ৬৬ হাজার অভিবাসী শ্রমিকের প্রয়োজন রয়েছে সেখানে। হাওরে প্রতি বছরই শ্রমিক সংকট দেখা যায়। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় চলতি মৌসুমে অন্য জেলাগুলো থেকে শ্রমিক যেতে পারছে না। ফলে এবার শ্রমিক সংকট আরও তীব্র আকার ধারণ করেছে। এ বিষয়ে আমি কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাকের সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি আমাকে আশ্বস্ত করেছেন, শ্রমিক সংকট মেটাতে এরই মধ্যে মাঠ পর্যায়ে নানা কার্যক্রম শুরু করেছেন। দেশের শ্রম উদ্বৃত্ত জেলাগুলো থেকে শ্রমিকদের হাওরাঞ্চলে পাঠানোর জন্য তালিকা তৈরি হয়েছে। এরই মধ্যে শ্রমিক যাওয়া শুরু হয়েছে। স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তারা তাদের তালিকা প্রস্তুত করে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করছেন। হাওরের ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভয়ের বিষয়টি হচ্ছে নয়নভাগা বা আগাম বন্যা। এর মাঝে গণমাধ্যমে আগাম বন্যার পূর্বাভাসের খবরটিও এসেছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের বরাতে জানা গেছে, শুক্রবার (১৭ এপ্রিল) থেকে পরের চার দিন দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও সংলগ্ন ভারতের মেঘালয়-আসামে ১০০ থেকে ২৫০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাতের আভাস রয়েছে। ফলে এ সময় সিলেট, সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা, হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজারেও মাঝারি থেকে ভারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। সঙ্গে ঝড়ো হাওয়া ও শিলাবৃষ্টিরও আভাস দিয়েছেন। ফলে হাওরের ধান দ্রুত ঘরে তুলতে যন্ত্রের ব্যবহার বাড়াতে হবে। হাতে সময় খুব অল্প। শ্রমিকের অভাব দেখা দেওয়ায় হাওরের সাত জেলায় ধান কাটার জন্য জরুরি ভিত্তিতে নতুন ১৮০টি কম্বাইন্ড হার্ভেস্টর ও ১৩৭টি রিপার বরাদ্দ করেছে কৃষি মন্ত্রণালয়। গত সোমবার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ‘কৃষি মন্ত্রণালয়ের পরিচালন বাজেটের আওতায় কৃষি যন্ত্রপাতিতে উন্নয়ন সহায়তা প্রদানসংক্রান্ত সমন্বয় কমিটি’র সভায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সরকারি তথ্য হচ্ছে, বর্তমানে হাওরাঞ্চলে ৩৬২টি কম্বাইন্ড হার্ভেস্টর ও ১ হাজার ৫৬টি রিপার সচল রয়েছে। এ ছাড়া পুরনো মেরামতযোগ্য ২২০টি কম্বাইন্ড হার্ভেস্টর ও ৪৮৭টি রিপার মেশিন রয়েছে, প্রয়োজনের তুলনায় খুবই কম। সরকারি নতুন বরাদ্দ করা হার্ভেস্টর ও রিপার মেশিনপ্রাপ্তির প্রক্রিয়াসহ অন্যান্য বিষয় নিয়ে আমরা কথা বলেছি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর, সুনামগঞ্জের উপপরিচালকের সঙ্গে। তিনি জানালেন, ধান কাটা নির্বিঘœ করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ তারা নিচ্ছেন। দেশে কৃষিতে ব্যাপক সমৃদ্ধির কেন্দ্রে রয়েছে বছরব্যাপী সবজি ও উচ্চমূল্যের ফলফসলের আবাদ। এই সময়ে সবজি চাষিরা পড়েছেন সীমাহীন দুর্যোগে। তারা খেতের ফসল ঝুঁঁকি নিয়ে তুলছেন কিন্তু বাজারে মূল্য নেই বললেই চলে। বিভিন্ন অঞ্চলের কৃষক জানিয়েছেন তাদের মণকে মণ সবজি নষ্ট করে ফেলতে হচ্ছে। উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে অনেক এলাকার কৃষক খেতের ফসল অভাবী মানুষের মাঝে বিনামূল্যে বিতরণ শুরু করেছেন। এ দুর্দিনে তারা নিজের সংকট ও খাদ্যাভাবকে মেনে নিয়ে আরও বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এ পরিস্থিতি কদিনই বা চলতে পারে।

করোনা পরিস্থিতিতে সংকটে রয়েছে দেশের দুগ্ধশিল্প। বাজারে দুধের চাহিদা কমে যাওয়ায় দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাতকরণ প্রতিষ্ঠানগুলো টানা প্রায় ১৫ দিন দুধ সংগ্রহ একেবারেই সীমিত করে রাখে। ভয়াবহ সংকটে পড়েন খামারিরা। তবে গত কয়েকদিনে পরিস্থিতির কিছুটা উত্তরণ ঘটেছে। দেশের সবচেয়ে বড় দুগ্ধ খামার অঞ্চল সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরের খামারিরা বলছেন, এখন দুই বেলা দুধ নেওয়া শুরু হয়েছে। পরিস্থিতি আগের চেয়ে কিছুটা অনুকূলে। মাছ চাষিদের অবস্থাও একই রকম। এখন যে সংকটকাল কাটাতে হচ্ছে, এর চেয়ে বেশিও সংকটের আশঙ্কার মধ্যে পড়েছেন তারা। পোলট্রি শিল্পেও প্রতিদিন বাড়ছে লোকসানের পরিমাণ। এ পরিস্থিতি চলতে থাকলে খামার টিকিয়ে রাখা মুশকিল হয়ে পড়বে, জানিয়েছেন অনেক খামারি। এদিকে গাজীপুরে পোলট্রি খামারি ও শ্রমিকের করোনা আক্রান্তের খবরে পোলট্রি খামারিরা আরও বিপাকে পড়েছেন বলে জানিয়েছেন। সবচেয়ে সংকটে রয়েছেন সারা দেশের ফুল চাষিরা। তাদের লোকসানের পরিমাণ ব্যাপক। কথা বলেছি দেশের নানা প্রান্তের ফুল চাষিদের সঙ্গে। এ লেখাটি লিখতে বসার আগেও দীর্ঘ সময় ফোনে কথা হলো বাংলাদেশ ফ্লাওয়ার সোসাইটির সভাপতি আবদুর রহিমের সঙ্গে। তিনি জানালেন, সারা দেশে প্রায় অর্ধ কোটি ফুল চাষি, কৃষিশ্রমিক, ক্ষুদ্র-মাঝারি-বড় ব্যবসায়ী, ফুল পরিবহন শ্রমিক, যারা ফুল চাষের সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ত তারা পড়েছে প্রচন্ড বিপাকে। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী, স্বাধীনতা দিবস, চৈত্রসংক্রান্তি ও পয়লা বৈশাখ সামনে রেখে ফুল চাষিদের উৎপাদিত প্রায় ২৫০ কোটি টাকার ফুল মাঠেই নষ্ট হয়ে গেছে। এ অপরিসীম ক্ষতি পুষিয়ে ওঠা সারা দেশের ফুল চাষিদের জন্য কঠিন। আমি ভেবে দেখলাম সারা বিশ্বের ফুল চাষিরাই আসলে সবচেয়ে সংকটে আছেন। এর দুটি কারণ। এক নম্বর কারণ, করোনা সংকটে লকডাউনের কারণে ফুলের চাহিদা কমে গেছে মারাত্মকভাবে। রয়েল ফ্লোরাহল্যান্ডের নিউজলেটারে দেখলাম ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ফুলের বেচাকেনা নেমে এসেছে ৩০ থেকে ৩%-এ। কেনিয়ায় গত সপ্তাহে ফুল বিক্রি নেমে এসেছে ৩৫%-এ। আর ভারত ও বাংলাদেশ সেখানে বলা চলে শূন্যের কোঠায়। দ্বিতীয় কারণটি হচ্ছে- ফুল চাষ একটি দীর্ঘমেয়াদি চাষ। চাষিরা মাঠ তৈরি করেন ছয় মাস থেকে পাঁচ বছর মেয়াদে চাষবাসের লক্ষ্যে। এখন চাইলেই ফুল চাষিরা ফুল চাষের মাঠে অন্য ফসল চাষ করতে পারবেন না। এ ক্ষেত্রে যখন বলা যাচ্ছে না আগামীতে সারা বিশ্বে আদৌ ফুলের চাহিদা আগের মতো থাকবে কিনা! কারণ মন্দার যে পূর্বাভাস বিজ্ঞজনেরা দিচ্ছেন, তাতে ফুল চাষিদের জন্য এটা অশনিসংকেতই বটে। দ্বিতীয় কারণটি একেবারে অস্তিত্বের সঙ্গে জড়িত।

সারা বিশ্বই এখন তাকিয়ে আছে কৃষির দিকে। সম্প্রতি অর্থনীতির প্রফেসর ভিক্টর লির একটা আর্টিক্যাল পড়ছিলাম। বিশ্ব অর্থনীতিবিদরা আশঙ্কা করছেন স্ট্যাগফ্লেশনের। কোনো অর্থনীতিতে মুদ্রাস্ফীতি ও বেকারত্ব যখন একসঙ্গে ঘটে, তখন সে অবস্থাকে বলে স্ট্যাগফ্লেশন। সাধারণত এ দুটো একসঙ্গে ঘটে না। একটি বাড়লে অন্যটি কমে। তবে মহামারীর কারণে এমনটি ঘটে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ অবস্থায় বেকার জনগোষ্ঠীকে কৃষিকাজে যুক্ত করতে হবে। সামান্য জমিও চাষের বাইরে না রাখতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যে আহ্বান তা সবাই মিলে বাস্তবায়ন করা জরুরি। আশার কথা, করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে দেশের সম্ভাব্য অর্থনৈতিক প্রভাব উত্তরণে ৭২ হাজার ৭৫০ কোটি টাকার প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। করোনাভাইরাসের কারণে বিশ্বব্যাপী খাদ্যাভাবের মারাত্মক প্রভাব পড়তে পারে, এমন সতর্কতা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোনো জমি অনাবাদি না রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি ক্ষুদ্র ও মাঝারি চাষিদের জন্য ৫ শতাংশ সুদে ৫ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনার ঘোষণা দিয়েছেন। এর মধ্যেই রয়েছে কৃষি ও এর উপখাতগুলোর সংকট ও ক্ষতি থেকে উত্তরণের সহায়তা। তবে ৫ শতাংশ সুদের বিষয়টিতে অনেক কৃষকের আপত্তি রয়েছে। তারা বলছেন, যেখানে রপ্তানিমুখী কারখানার জন্য নির্ধারিত প্রণোদনায় ২ শতাংশ সুদের কথা বলা হয়েছে, সেখানে কৃষির মতো গুরুত্বপূর্ণ খাতে ৫ শতাংশ সুদ অনেকে প্রত্যাশা করেননি। চ্যানেল আইয়ের নিয়মিত অনুষ্ঠান টু দ্য পয়েন্টে এ বিষয়ে কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাককে অনুরোধ করেছিলাম। তিনি পুনর্বিবেচনার আশ্বাস দিয়েছিলেন। এ লেখা লিখতে লিখতে স্কাইপেতে পুনরায় কথা হলো কৃষিমন্ত্রীর সঙ্গে। তিনি জানালেন, প্রণোদনার সুদের বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করে ৪ শতাংশ করা হয়েছে। সংকট যত বড়ই হোক, এর শেষ ও চূড়ান্ত অভিঘাতটি গিয়ে পড়ে খাদ্যের ওপর। আজ যখন গোটা পৃথিবী সংকটে, তখন আমাদের মতো দেশের কাছে এখনো আশার আলো হয়ে জ্বলছে ফসলের মাঠ ও কৃষি সমৃদ্ধি। উন্নত দেশগুলো যারা খাদ্যের প্রশ্নে পরমুখাপেক্ষী তাদের অবস্থা অনেক বেশি শোচনীয়। সেই বিবেচনায় যতটা সম্ভব আমাদের কৃষি ও কৃষকের সংকটকেই সবচেয়ে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে হবে। স্বাস্থ্য সচেতনতা ও সাবধানতা মেনে সবাইকে একাত্ম হয়েই সামাল দিতে হবে এ সংকটকাল। মানবতার সেবায় আত্মনিয়োগ করতে হবে, প্রতিটি মানুষকে। তা হলেই আমরা ভয়কে জয় করতে পারব। আল্লাহ আমাদের সহায় হোন।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বশেষ খবর
সিলেটে এখনো চলছে পাথর লুট
সিলেটে এখনো চলছে পাথর লুট

এই মাত্র | চায়ের দেশ

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫৭০
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫৭০

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাদার্স ইউনিয়ন চট্টগ্রাম ফুটবল টিমের জার্সি উন্মোচন
ব্রাদার্স ইউনিয়ন চট্টগ্রাম ফুটবল টিমের জার্সি উন্মোচন

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এস আলমের ১৪২২ বিঘা জমি জব্দের আদেশ
এস আলমের ১৪২২ বিঘা জমি জব্দের আদেশ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বিশ্ব রেকর্ডের সামনে দাড়িয়ে বাবর
টি-টোয়েন্টিতে বিশ্ব রেকর্ডের সামনে দাড়িয়ে বাবর

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

চাকরির প্রলোভনে টাকা আত্মসাৎ, ব্যাংক কর্মকর্তার জেল
চাকরির প্রলোভনে টাকা আত্মসাৎ, ব্যাংক কর্মকর্তার জেল

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রধান নিয়োগ বন্ধে মাউশির চিঠি
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রধান নিয়োগ বন্ধে মাউশির চিঠি

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিথ্যা তথ্যে পাওয়া গ্রিন কার্ড বাতিল করছে যুক্তরাষ্ট্র
মিথ্যা তথ্যে পাওয়া গ্রিন কার্ড বাতিল করছে যুক্তরাষ্ট্র

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু প্রতিরোধে বৈশ্বিক অর্থায়ন প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে হবে: রিজওয়ানা
জলবায়ু প্রতিরোধে বৈশ্বিক অর্থায়ন প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে হবে: রিজওয়ানা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সোনারগাঁয়ে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রক্তদান কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রক্তদান কর্মসূচি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের আদর্শের পরিবর্তন জরুরি’
‘জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের আদর্শের পরিবর্তন জরুরি’

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইয়ারের শারীরিক অবস্থার খবর জানালেন অধিনায়ক
আইয়ারের শারীরিক অবস্থার খবর জানালেন অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে স্বচ্ছতা নিশ্চিতে দ্রুত বডি-অন-ক্যামেরা ক্রয়ের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনে স্বচ্ছতা নিশ্চিতে দ্রুত বডি-অন-ক্যামেরা ক্রয়ের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাইনোসর বিলুপ্তি নিয়ে নতুন তথ্য
ডাইনোসর বিলুপ্তি নিয়ে নতুন তথ্য

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাথর খনি শ্রমিকদের শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান
পাথর খনি শ্রমিকদের শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষকের বির্তকিত মন্তব্য, ছাত্রদলের প্রতিবাদ
রাবি শিক্ষকের বির্তকিত মন্তব্য, ছাত্রদলের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-এনসিপি জোট হবে কিনা বলার সময় আসেনি : সালাহউদ্দিন
বিএনপি-এনসিপি জোট হবে কিনা বলার সময় আসেনি : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিমান বাহিনীর সাইবার সিকিউরিটি সচেতনতা মাস সমাপ্ত
বিমান বাহিনীর সাইবার সিকিউরিটি সচেতনতা মাস সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ কারাগারে আ.লীগ নেতার মৃত্যু
সিরাজগঞ্জ কারাগারে আ.লীগ নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে দীপাবলির ‘ভাইরাল কার্বাইড গানই’ কেড়ে নিচ্ছে শত শত শিশুর দৃষ্টি!
ভারতে দীপাবলির ‘ভাইরাল কার্বাইড গানই’ কেড়ে নিচ্ছে শত শত শিশুর দৃষ্টি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নতুন জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
মাদারীপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নতুন জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলের ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন জ্যোতি
দলের ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন জ্যোতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোংলায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
মোংলায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বামীর দেওয়া আগুনে দগ্ধ স্ত্রী ও ছেলের মৃত্যু
স্বামীর দেওয়া আগুনে দগ্ধ স্ত্রী ও ছেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী
বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম