শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

করোনা আক্রান্ত বিশ্ব : সংকটে কৃষি ও কৃষক

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
করোনা আক্রান্ত বিশ্ব : সংকটে কৃষি ও কৃষক

কোনো কিছু সম্পর্কেই নিশ্চিত করে কিছু বলা যাচ্ছে না। পৃথিবী আজ কোথায় আছে, আর আগামীকালই বা কোথায় যাবে, এ প্রশ্নের জবাব এখন কারও কাছে নেই। গোটা পৃথিবী একই সঙ্গে একই সংকটকাল পার করছে। করোনাভাইরাসের আক্রমণে কভিড-নাইনটিনে মানুষের মৃত্যুহার হিসাব করে এখন আর স্থির থাকা সম্ভব হচ্ছে না। আগামীতে বহুমুখী সংকটে পড়ার আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে লকডাউনের বিকল্প নেই। বিশ্বের প্রায় সবকিছুই বন্ধ। উৎপাদন খাত কার্যত অচল ও স্তব্ধ। সংশয়ের মধ্যে কৃষি ও কৃষক। পৃথিবীর প্রতিটি দেশ এখনই ভাবতে শুরু করেছে করোনা প্রভাবে খাদ্য উৎপাদনে যে ঘাটতি হবে তা পূরণের উপায় কী হতে পারে। আমেরিকা, ইউরোপের উন্নত রাষ্ট্রগুলোও বিপর্যস্ত করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে গিয়ে। আমেরিকায় কর্মরত আড়াই মিলিয়ন কৃষিশ্রমিকের অনিশ্চয়তা নিয়ে বহুমুখী উদ্বেগের খবর আসছে। বিশেষ করে সেখানকার দেড় মিলিয়ন অবৈধ অভিবাসী শ্রমিকের জীবনের অনিশ্চয়তা নিয়ে রিপোর্ট করছে নিউইয়র্ক টাইমস। একই চিত্র ইতালির। সেখানে এখন বসন্তের প্রধান ফসল ভুট্টা ও সূর্যমুখীর রোপণ মৌসুম। ফলের জন্যও এ মৌসুম সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু হাজার হাজার কৃষিশ্রমিক কর্মহীন ঘরে বসা। মাঠ জনশূন্য। স্পেনের কৃষক সামাজিক দূরত্ব ও অন্যান্য সতর্কতা মেনে মাঠে থাকার চেষ্টা করলেও চলতি মৌসুমে প্রায় অর্ধেক ফসল রক্ষা করতে পারছে না। পৃথিবীর সব দেশেরই প্রায় একই দশা। শুধু মানুষের জীবন বাঁচানোর দিকেই সর্বোচ্চ মনোযোগ সবার। উন্নত দেশগুলো অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী হওয়ায় এখনো কৃষক বা শ্রমিক পর্যায়ে খাদ্যাভাব তেমনভাবে দেখা দেয়নি। হয়তো তারা আরও মাসখানেক বদ্ধাবস্থায় টিকে থাকতে পারবে। কিন্তু আমাদের দরিদ্র কৃষক, কৃষিশ্রমিক থেকে শুরু করে সাধারণ শ্রমিকরা এক মাস তো দূরের কথা, তাদের পক্ষে একটি দিনও টিকে থাকা অসম্ভব। ইতিমধ্যে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে গেছে ক্ষুধার্ত মানুষ। তাদের কাছে করোনাভাইরাসের চেয়ে ক্ষুধার তীব্রতা মারাত্মক। বিশেষ করে কৃষিশ্রমিকের জীবন হয়ে উঠেছে সঙ্গিন। বিআইডিএসের হিসাব অনুযায়ী সব খাতের প্রলম্বিত ছুটি হিসাব করলে দেশের ২ কোটি ৪২ লাখ মজুর ও বেতনভোগী শ্রমিক এখন কর্মহীন, ঘরে বসা। ওই গবেষণা প্রতিষ্ঠানের ২০১৮ সালের কৃষি ও গ্রামীণ পরিসংখ্যান অনুযায়ী কৃষিশ্রমিক ৭২ লাখ ৯১ হাজার ৮৪০। এর কিছু অংশ মাঠে যেতে পারছে, বড় অংশটি যারা দূরবর্তী অঞ্চলে গিয়ে কৃষিশ্রমিকের কাজ করে, পরিবহনব্যবস্থা বন্ধ থাকায় তাদেরও ঘরে বসে কঠিন সংকটে দিন কাটছে। বোরো মৌসুমে কাজের জন্য তারা ঝাঁপিয়ে পড়তে পারছে না।

চলতি বোরো মৌসুমে দেশে ৪১ লাখ ২৮ হাজার ৫৪৮ হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদ হয়েছে। বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের তথ্যমতে হাওরাঞ্চলে এবার মোট বোরো আবাদ হয়েছে ৯ লাখ হেক্টরের বেশি জমিতে। এসব জমির ধান কাটতে মোট শ্রমিকের প্রয়োজন ৮৪ লাখের মতো। কিন্তু সেখানে শ্রমিকের ঘাটতি আছে ১৫ লাখের বেশি, যা মোট প্রয়োজনের ১৮ শতাংশ। সে হিসাবে এই সময়ে প্রতিদিন প্রায় ৬৬ হাজার অভিবাসী শ্রমিকের প্রয়োজন রয়েছে সেখানে। হাওরে প্রতি বছরই শ্রমিক সংকট দেখা যায়। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় চলতি মৌসুমে অন্য জেলাগুলো থেকে শ্রমিক যেতে পারছে না। ফলে এবার শ্রমিক সংকট আরও তীব্র আকার ধারণ করেছে। এ বিষয়ে আমি কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাকের সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি আমাকে আশ্বস্ত করেছেন, শ্রমিক সংকট মেটাতে এরই মধ্যে মাঠ পর্যায়ে নানা কার্যক্রম শুরু করেছেন। দেশের শ্রম উদ্বৃত্ত জেলাগুলো থেকে শ্রমিকদের হাওরাঞ্চলে পাঠানোর জন্য তালিকা তৈরি হয়েছে। এরই মধ্যে শ্রমিক যাওয়া শুরু হয়েছে। স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তারা তাদের তালিকা প্রস্তুত করে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করছেন। হাওরের ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভয়ের বিষয়টি হচ্ছে নয়নভাগা বা আগাম বন্যা। এর মাঝে গণমাধ্যমে আগাম বন্যার পূর্বাভাসের খবরটিও এসেছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের বরাতে জানা গেছে, শুক্রবার (১৭ এপ্রিল) থেকে পরের চার দিন দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও সংলগ্ন ভারতের মেঘালয়-আসামে ১০০ থেকে ২৫০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাতের আভাস রয়েছে। ফলে এ সময় সিলেট, সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা, হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজারেও মাঝারি থেকে ভারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। সঙ্গে ঝড়ো হাওয়া ও শিলাবৃষ্টিরও আভাস দিয়েছেন। ফলে হাওরের ধান দ্রুত ঘরে তুলতে যন্ত্রের ব্যবহার বাড়াতে হবে। হাতে সময় খুব অল্প। শ্রমিকের অভাব দেখা দেওয়ায় হাওরের সাত জেলায় ধান কাটার জন্য জরুরি ভিত্তিতে নতুন ১৮০টি কম্বাইন্ড হার্ভেস্টর ও ১৩৭টি রিপার বরাদ্দ করেছে কৃষি মন্ত্রণালয়। গত সোমবার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ‘কৃষি মন্ত্রণালয়ের পরিচালন বাজেটের আওতায় কৃষি যন্ত্রপাতিতে উন্নয়ন সহায়তা প্রদানসংক্রান্ত সমন্বয় কমিটি’র সভায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সরকারি তথ্য হচ্ছে, বর্তমানে হাওরাঞ্চলে ৩৬২টি কম্বাইন্ড হার্ভেস্টর ও ১ হাজার ৫৬টি রিপার সচল রয়েছে। এ ছাড়া পুরনো মেরামতযোগ্য ২২০টি কম্বাইন্ড হার্ভেস্টর ও ৪৮৭টি রিপার মেশিন রয়েছে, প্রয়োজনের তুলনায় খুবই কম। সরকারি নতুন বরাদ্দ করা হার্ভেস্টর ও রিপার মেশিনপ্রাপ্তির প্রক্রিয়াসহ অন্যান্য বিষয় নিয়ে আমরা কথা বলেছি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর, সুনামগঞ্জের উপপরিচালকের সঙ্গে। তিনি জানালেন, ধান কাটা নির্বিঘœ করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ তারা নিচ্ছেন। দেশে কৃষিতে ব্যাপক সমৃদ্ধির কেন্দ্রে রয়েছে বছরব্যাপী সবজি ও উচ্চমূল্যের ফলফসলের আবাদ। এই সময়ে সবজি চাষিরা পড়েছেন সীমাহীন দুর্যোগে। তারা খেতের ফসল ঝুঁঁকি নিয়ে তুলছেন কিন্তু বাজারে মূল্য নেই বললেই চলে। বিভিন্ন অঞ্চলের কৃষক জানিয়েছেন তাদের মণকে মণ সবজি নষ্ট করে ফেলতে হচ্ছে। উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে অনেক এলাকার কৃষক খেতের ফসল অভাবী মানুষের মাঝে বিনামূল্যে বিতরণ শুরু করেছেন। এ দুর্দিনে তারা নিজের সংকট ও খাদ্যাভাবকে মেনে নিয়ে আরও বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এ পরিস্থিতি কদিনই বা চলতে পারে।

করোনা পরিস্থিতিতে সংকটে রয়েছে দেশের দুগ্ধশিল্প। বাজারে দুধের চাহিদা কমে যাওয়ায় দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাতকরণ প্রতিষ্ঠানগুলো টানা প্রায় ১৫ দিন দুধ সংগ্রহ একেবারেই সীমিত করে রাখে। ভয়াবহ সংকটে পড়েন খামারিরা। তবে গত কয়েকদিনে পরিস্থিতির কিছুটা উত্তরণ ঘটেছে। দেশের সবচেয়ে বড় দুগ্ধ খামার অঞ্চল সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরের খামারিরা বলছেন, এখন দুই বেলা দুধ নেওয়া শুরু হয়েছে। পরিস্থিতি আগের চেয়ে কিছুটা অনুকূলে। মাছ চাষিদের অবস্থাও একই রকম। এখন যে সংকটকাল কাটাতে হচ্ছে, এর চেয়ে বেশিও সংকটের আশঙ্কার মধ্যে পড়েছেন তারা। পোলট্রি শিল্পেও প্রতিদিন বাড়ছে লোকসানের পরিমাণ। এ পরিস্থিতি চলতে থাকলে খামার টিকিয়ে রাখা মুশকিল হয়ে পড়বে, জানিয়েছেন অনেক খামারি। এদিকে গাজীপুরে পোলট্রি খামারি ও শ্রমিকের করোনা আক্রান্তের খবরে পোলট্রি খামারিরা আরও বিপাকে পড়েছেন বলে জানিয়েছেন। সবচেয়ে সংকটে রয়েছেন সারা দেশের ফুল চাষিরা। তাদের লোকসানের পরিমাণ ব্যাপক। কথা বলেছি দেশের নানা প্রান্তের ফুল চাষিদের সঙ্গে। এ লেখাটি লিখতে বসার আগেও দীর্ঘ সময় ফোনে কথা হলো বাংলাদেশ ফ্লাওয়ার সোসাইটির সভাপতি আবদুর রহিমের সঙ্গে। তিনি জানালেন, সারা দেশে প্রায় অর্ধ কোটি ফুল চাষি, কৃষিশ্রমিক, ক্ষুদ্র-মাঝারি-বড় ব্যবসায়ী, ফুল পরিবহন শ্রমিক, যারা ফুল চাষের সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ত তারা পড়েছে প্রচন্ড বিপাকে। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী, স্বাধীনতা দিবস, চৈত্রসংক্রান্তি ও পয়লা বৈশাখ সামনে রেখে ফুল চাষিদের উৎপাদিত প্রায় ২৫০ কোটি টাকার ফুল মাঠেই নষ্ট হয়ে গেছে। এ অপরিসীম ক্ষতি পুষিয়ে ওঠা সারা দেশের ফুল চাষিদের জন্য কঠিন। আমি ভেবে দেখলাম সারা বিশ্বের ফুল চাষিরাই আসলে সবচেয়ে সংকটে আছেন। এর দুটি কারণ। এক নম্বর কারণ, করোনা সংকটে লকডাউনের কারণে ফুলের চাহিদা কমে গেছে মারাত্মকভাবে। রয়েল ফ্লোরাহল্যান্ডের নিউজলেটারে দেখলাম ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ফুলের বেচাকেনা নেমে এসেছে ৩০ থেকে ৩%-এ। কেনিয়ায় গত সপ্তাহে ফুল বিক্রি নেমে এসেছে ৩৫%-এ। আর ভারত ও বাংলাদেশ সেখানে বলা চলে শূন্যের কোঠায়। দ্বিতীয় কারণটি হচ্ছে- ফুল চাষ একটি দীর্ঘমেয়াদি চাষ। চাষিরা মাঠ তৈরি করেন ছয় মাস থেকে পাঁচ বছর মেয়াদে চাষবাসের লক্ষ্যে। এখন চাইলেই ফুল চাষিরা ফুল চাষের মাঠে অন্য ফসল চাষ করতে পারবেন না। এ ক্ষেত্রে যখন বলা যাচ্ছে না আগামীতে সারা বিশ্বে আদৌ ফুলের চাহিদা আগের মতো থাকবে কিনা! কারণ মন্দার যে পূর্বাভাস বিজ্ঞজনেরা দিচ্ছেন, তাতে ফুল চাষিদের জন্য এটা অশনিসংকেতই বটে। দ্বিতীয় কারণটি একেবারে অস্তিত্বের সঙ্গে জড়িত।

সারা বিশ্বই এখন তাকিয়ে আছে কৃষির দিকে। সম্প্রতি অর্থনীতির প্রফেসর ভিক্টর লির একটা আর্টিক্যাল পড়ছিলাম। বিশ্ব অর্থনীতিবিদরা আশঙ্কা করছেন স্ট্যাগফ্লেশনের। কোনো অর্থনীতিতে মুদ্রাস্ফীতি ও বেকারত্ব যখন একসঙ্গে ঘটে, তখন সে অবস্থাকে বলে স্ট্যাগফ্লেশন। সাধারণত এ দুটো একসঙ্গে ঘটে না। একটি বাড়লে অন্যটি কমে। তবে মহামারীর কারণে এমনটি ঘটে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ অবস্থায় বেকার জনগোষ্ঠীকে কৃষিকাজে যুক্ত করতে হবে। সামান্য জমিও চাষের বাইরে না রাখতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যে আহ্বান তা সবাই মিলে বাস্তবায়ন করা জরুরি। আশার কথা, করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে দেশের সম্ভাব্য অর্থনৈতিক প্রভাব উত্তরণে ৭২ হাজার ৭৫০ কোটি টাকার প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। করোনাভাইরাসের কারণে বিশ্বব্যাপী খাদ্যাভাবের মারাত্মক প্রভাব পড়তে পারে, এমন সতর্কতা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোনো জমি অনাবাদি না রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি ক্ষুদ্র ও মাঝারি চাষিদের জন্য ৫ শতাংশ সুদে ৫ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনার ঘোষণা দিয়েছেন। এর মধ্যেই রয়েছে কৃষি ও এর উপখাতগুলোর সংকট ও ক্ষতি থেকে উত্তরণের সহায়তা। তবে ৫ শতাংশ সুদের বিষয়টিতে অনেক কৃষকের আপত্তি রয়েছে। তারা বলছেন, যেখানে রপ্তানিমুখী কারখানার জন্য নির্ধারিত প্রণোদনায় ২ শতাংশ সুদের কথা বলা হয়েছে, সেখানে কৃষির মতো গুরুত্বপূর্ণ খাতে ৫ শতাংশ সুদ অনেকে প্রত্যাশা করেননি। চ্যানেল আইয়ের নিয়মিত অনুষ্ঠান টু দ্য পয়েন্টে এ বিষয়ে কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাককে অনুরোধ করেছিলাম। তিনি পুনর্বিবেচনার আশ্বাস দিয়েছিলেন। এ লেখা লিখতে লিখতে স্কাইপেতে পুনরায় কথা হলো কৃষিমন্ত্রীর সঙ্গে। তিনি জানালেন, প্রণোদনার সুদের বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করে ৪ শতাংশ করা হয়েছে। সংকট যত বড়ই হোক, এর শেষ ও চূড়ান্ত অভিঘাতটি গিয়ে পড়ে খাদ্যের ওপর। আজ যখন গোটা পৃথিবী সংকটে, তখন আমাদের মতো দেশের কাছে এখনো আশার আলো হয়ে জ্বলছে ফসলের মাঠ ও কৃষি সমৃদ্ধি। উন্নত দেশগুলো যারা খাদ্যের প্রশ্নে পরমুখাপেক্ষী তাদের অবস্থা অনেক বেশি শোচনীয়। সেই বিবেচনায় যতটা সম্ভব আমাদের কৃষি ও কৃষকের সংকটকেই সবচেয়ে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে হবে। স্বাস্থ্য সচেতনতা ও সাবধানতা মেনে সবাইকে একাত্ম হয়েই সামাল দিতে হবে এ সংকটকাল। মানবতার সেবায় আত্মনিয়োগ করতে হবে, প্রতিটি মানুষকে। তা হলেই আমরা ভয়কে জয় করতে পারব। আল্লাহ আমাদের সহায় হোন।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ২০ আসন বৃদ্ধি
চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ২০ আসন বৃদ্ধি

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটির ইংরেজী বিভাগে সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটির ইংরেজী বিভাগে সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পানগুছি নদীতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে খেয়া পারাপার
পানগুছি নদীতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে খেয়া পারাপার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে ‘ওয়াসিডিয়ানস অ্যাসোসিয়েশন’-এর প্রথম পুনর্মিলনী
সিডনিতে ‘ওয়াসিডিয়ানস অ্যাসোসিয়েশন’-এর প্রথম পুনর্মিলনী

৮ মিনিট আগে | পরবাস

ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তায় ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কেনার প্রক্রিয়া শেষ পর্যায়ে
ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তায় ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কেনার প্রক্রিয়া শেষ পর্যায়ে

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় চিংড়িতে জেলি, ৬ ব্যবসায়ীকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চিংড়িতে জেলি, ৬ ব্যবসায়ীকে জরিমানা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আলুর দাম নিয়ে শঙ্কায় চাষিরা
বগুড়ায় আলুর দাম নিয়ে শঙ্কায় চাষিরা

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কলাপাড়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট ফোরামের কমিটি গঠন
কলাপাড়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট ফোরামের কমিটি গঠন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় রূপান্তরে জন্য বিএনসিসি সম্প্রসারণ ও শক্তিশালী করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জাতীয় রূপান্তরে জন্য বিএনসিসি সম্প্রসারণ ও শক্তিশালী করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পরাজয় থেকে শিক্ষা নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হবে : নাসির উদ্দীন
পরাজয় থেকে শিক্ষা নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হবে : নাসির উদ্দীন

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে কোস্ট গার্ডের অভিযানে অস্ত্রসহ ডাকাত ও অস্ত্র ব্যবসায়ী আটক
সুন্দরবনে কোস্ট গার্ডের অভিযানে অস্ত্রসহ ডাকাত ও অস্ত্র ব্যবসায়ী আটক

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫৪ বছরেও ঘোচেনি ৪০ গ্রামের মানুষের সেতুর আক্ষেপ
৫৪ বছরেও ঘোচেনি ৪০ গ্রামের মানুষের সেতুর আক্ষেপ

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

টাঙ্গাইলে হাসপাতাল থেকে ১৩ দালাল আটক
টাঙ্গাইলে হাসপাতাল থেকে ১৩ দালাল আটক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে যুব ও সৈনিক লীগের দুই নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে যুব ও সৈনিক লীগের দুই নেতা গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জ সরকারি হাসপাতালে ক্লিনিং ডে উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জ সরকারি হাসপাতালে ক্লিনিং ডে উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাবাকে হত্যার ঘটনায় আবারও রিমান্ডে আ.লীগ নেতার ছেলে
বাবাকে হত্যার ঘটনায় আবারও রিমান্ডে আ.লীগ নেতার ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারতীয় দলে জায়গা হয়নি শামির, যা বললেন সৌরভ
ভারতীয় দলে জায়গা হয়নি শামির, যা বললেন সৌরভ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে ৪ ডাকাত গ্রেপ্তার
গাজীপুরে ৪ ডাকাত গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও ঢাকায় আসছে পাকিস্তানের ব্যান্ড ‘কাভিশ’
আবারও ঢাকায় আসছে পাকিস্তানের ব্যান্ড ‘কাভিশ’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিলেট টেস্টের প্রথম দিনে বাংলাদেশের শিকার ৮ উইকেট
সিলেট টেস্টের প্রথম দিনে বাংলাদেশের শিকার ৮ উইকেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরিবেশ উপদেষ্টার সঙ্গে এডিবির উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলের বৈঠক
পরিবেশ উপদেষ্টার সঙ্গে এডিবির উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় হত্যা মামলার আসামি সন্ত্রাসী মেজর ইকবাল গ্রেপ্তার
ছয় হত্যা মামলার আসামি সন্ত্রাসী মেজর ইকবাল গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩৫৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩৫৬ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আউটকাম বেইজড এডুকেশন কার্যকর হলে শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে: হাবিপ্রবি ভিসি
আউটকাম বেইজড এডুকেশন কার্যকর হলে শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে: হাবিপ্রবি ভিসি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাল নোটের মামলায় ১৪ বছরের কারাদণ্ড
জাল নোটের মামলায় ১৪ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে প্রক্সির মাধ্যমে সন্ত্রাস ছড়ানো থেকে বিরত থাকতে হবে : শাহবাজ শরিফ
ভারতকে প্রক্সির মাধ্যমে সন্ত্রাস ছড়ানো থেকে বিরত থাকতে হবে : শাহবাজ শরিফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে নারী সমাবেশে ধানের শীষে ভোট চাইলেন মির্জা ফখরুলের স্ত্রী
ঠাকুরগাঁওয়ে নারী সমাবেশে ধানের শীষে ভোট চাইলেন মির্জা ফখরুলের স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ‘আন্তর্জাতিক ফিলিস্তিন সম্মেলন’ ১৭ নভেম্বর
সিলেটে ‘আন্তর্জাতিক ফিলিস্তিন সম্মেলন’ ১৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাইবান্ধায় বিষপানে যুবকের আত্মহত্যার অভিযোগ
গাইবান্ধায় বিষপানে যুবকের আত্মহত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?
কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে