শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ মে, ২০২০

পঞ্চ ইন্দ্রিয় ও সাধারণ জ্ঞান

অধ্যাপক প্রাণ গোপাল দত্ত
প্রিন্ট ভার্সন
পঞ্চ ইন্দ্রিয় ও সাধারণ জ্ঞান

জন্ম নেওয়া নবজাতকটি কোনো বস্ত্র পরিহিত থাকে না, সে কোনো জ্ঞান নিয়ে জন্মগ্রহণ করে না, কিন্তু মায়ের শরীর ত্যাগ করার পরে চিৎকার করে জানিয়ে দেয় তার আগমনবার্তা। মা অপার শান্তি লাভ করেন যখন কান্নার আওয়াজ শোনেন, আত্মীয়স্বজন নিশ্চিত হন একটি সুস্থ বাচ্চা নিশ্চয়ই আমরা পেতে যাচ্ছি, সে কি অপার আনন্দ! আমরা যারা আজ ষাটোর্ধ্ব নাতি-নাতনি পেয়ে অনেককেই ভুলে যেতে বসি নিজ সন্তানকে। নাতি-নাতনি হলো দাদু-দিদার কাছে সুদ ও আসল অর্থাৎ অঙ্কের ভাষায় সুদাসল।

জন্মের সময় আমাদের পাঁচটি বিশেষ অনুভূতি নিয়েই জন্মগ্রহণ করি যেমন স্পর্শ যা ত্বকের সাহায্যে গ্রহণ করি, Taste বা স্বাদ যা জিবের সাহায্যে গ্রহণ করি এবং যা কিনা শুধু জিবের দুই ধারেই বেশি থাকে, Sight বা দৃষ্টি যা চোখের মাধ্যমেই হয়ে থাকে, ছোট দুটি Eye ball দিয়ে পৃথিবীর সব সৌন্দর্য যেমন অবলোকন করি, তেমন কুৎসিত জিনিসগুলো আমাদের দৃষ্টি এড়িয়ে যায় না। নাসিকারন্ধ্র গন্ধ নেওয়ার জন্য এমনভাবে সাজানো আছে যা নাকের ভিতরের দিকে সবচেয়ে উপরিভাগে থাকে এবং দুই নাকেই সমানভাবে থাকে, যাকে বলে গন্ধ গ্রহণের চিহ্নিত এলাকা। এত সুরক্ষিত জায়গায় থাকার পরও ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র জীবাণু, অদৃশ্য ভাইরাস সংক্রমণে, মাথা বা নাকে আঘাতের কারণে তা অনেক সময় চিরতরে হারিয়ে যেতে পারে। শ্রুতির জন্য দুটি কান নিয়েই আমরা পৃথিবীতে এসেছি, পৃথিবীর সব শব্দ, অর্থাৎ পাখির কলতান, বাতাসের ঝিরঝির শব্দ, সমুদ্রের গর্জন, পাতার মর্মর শব্দ সর্বোপরি মায়ের মুখের মিষ্টি শব্দ শোনার জন্য। দুটো কানের ব্যাপারে নিশ্চয়ই স্রষ্টা ভেবেছিলেন, দৈব-দুর্বিপাকে একটি চলে গেলেও যেন অন্যটি দিয়ে মানবসন্তান বিকলাঙ্গ বা পঙ্গুত্বের হাত থেকে রক্ষা পেতে পারে এবং ১০টি লোকের মধ্যে মিশে থাকতে পারে গ্লানিহীনভাবে ভাব এবং বাক্যের আদান-প্রদানের মাধ্যমে।

অর্থাৎ চক্ষু, কর্ণ, নাসিকা, ত্বক এবং জিব এ পাঁচটি ইন্দ্রিয় যথাক্রমে দৃষ্টি, শ্রুতি, গন্ধ, স্পর্শ ও স্বাদের জন্য সৃষ্টি হয়ে থাকলেও তাদের সমন্বয় শুধু একটি জ্ঞানকেই বিকশিত করে না, তাদের সবকিছুর সমন্বয়েই সৃষ্টি হয় অর্থাৎ পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের সমষ্টিগত ব্যবহারে সৃষ্টি হয় ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় বা জ্ঞান, তা হলো সাধারণ জ্ঞান। এ কমন সেন্স দ্বারাই আমি যোগ্যতা অর্জন করি জিনিসটি কেমন তা দেখতে এবং কোনো কাজ সম্পাদন করতে, যা যেমনভাবে করা উচিত। তাই বলা হয়- শিক্ষা ও জ্ঞানের সঠিক ব্যবহার অর্থহীন যদি সাধারণ জ্ঞানের অভাব থাকে।

কালোকে কালো বলতে না জানা, ভালোকে ভালো বলতে অপারগতা, সুন্দরের অন্তর্নিহিত সৌন্দর্যকে বুঝেও না বোঝার ভান করা, সত্যকে অসত্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে যাওয়ার অপচেষ্টা এসব হয় শুধু পাঁচটি স্পেশাল সেন্স বা পঞ্চ ইন্দ্রিয় এবং ষষ্ঠ ইন্দ্রিয়ের অর্থাৎ কমন সেন্সের অভাবে এবং এ পঞ্চ ইন্দ্রিয় জন্ম দেয় ষষ্ঠ ইন্দ্রিয়ের এবং এ দুটির সংমিশ্রণেই হয় ‘বিবেক’। যে বিবেক হলো মানুষের কাছে আদালত। বিবেকবান মানুষ যেমন সমাজে সুষ্ঠু বিচার আনতে পারে তেমন বিবেকহীন মানুষ পশুর মতো ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে যেতে পারে এবং সব সময় প্রশাসন বা গুরুজনের সঠিক সুন্দর ও মঙ্গলময় চিন্তাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে, অর্থাৎ বিরোধিতার জন্য বিরোধিতা।

এখন প্রশ্ন হলো- সাধারণ জ্ঞান, বিবেক বা মনুষ্যত্ব লাভ করতে হলে দরকার হয় শিক্ষা, যা প্রথমে মায়ের কোল থেকে। মা রান্নার সময় চুলোয় লাকড়ি দিতে গেলে যেমন সতর্কতা অবলম্বন করেন, গ্যাসের চুলায় রান্নার সময় যেভাবে বিভিন্ন ধরনের উপাদান তৈরিতে বিভিন্ন তাপমাত্রা ব্যবহার করেন, তেমন শিশুকে কোলে নেওয়ার সময় যে মোহনীয় স্পর্শ তাকে করেন, সেখান থেকেও কিন্তু শিশু বুঝে নেয় সে মায়ের কোলে নাকি অন্য কোথাও। মায়ের স্পর্শ নিদারুণ যন্ত্রণায় কাতর একটি শিশুর কান্না থামিয়ে দিতে পারে। সে ক্ষেত্রে অন্য আপনজনের কোল বা স্পর্শ তা এনে দিতে পারে না। এখান থেকেই শিশু নিরাপদ আশ্রয় সম্পর্কেও শুধু Touch বা স্পর্শের মাধ্যমেই লাভ করে থাকে। তার পরই শুরু হয় পারিবারিক শিক্ষা, সামাজিক শিক্ষা। আমাদের সময় প্রি-স্কুল ছিল না, কিন্তু পরিবারের সদস্য বা গুরুগৃহেই তার প্রি বা প্রাক্-বিদ্যালয় স্কুল চলত। এবার স্কুলে যাওয়ার পালা। ইংরেজিতে একটি উক্তি আছে : Schools are a fountain of knowledge : some students come to drink, some to sip and other just to gargl. অর্থাৎ স্কুলে আছে জ্ঞানের ঝরনাধারা যেখানে অনেকেই আসে যতটুকু সম্ভব জ্ঞান আহরণ করতে, কেউ আসে জানতে জ্ঞানের কী স্বাদ অর্থাৎ সামান্যটুকু পানের স্বাদ নিয়েই ক্ষান্ত হয়, আবার কেউ কেউ আসে ঝরনার ওই পানি পান না করে কুলকুচা করে ফেলে দেওয়ার জন্য। অর্থাৎ জ্ঞানের স্বাদ তার কাছে নিষ্প্রয়োজন। স্কুলেই কিন্তু লেখাপড়ার মূল ভিত তৈরি করে দেয়। যেখানে ছাত্রের নেওয়ার ভূমিকার চেয়েও শিক্ষকের দেওয়ার ক্ষমতা, আগ্রহ, উদারতা, মায়া-মমতার ভূমিকাই বেশি। ছয় বছর থেকে ১৬ বছর বয়সী একটি ছেলে বা মেয়ে তার পঞ্চ ইন্দ্রিয়কে নিয়ন্ত্রণে রেখে শিক্ষকের কাছ থেকে জ্ঞানের অন্বেষণ করা অত্যন্ত কঠিন। মন অত্যন্ত চঞ্চল, বায়ুকে আবদ্ধ করে রাখা যেমন কঠিন, তেমন চঞ্চল মনকে আবদ্ধ করা আরও কঠিন।

স্কুলশিক্ষকের ভূমিকা মাতা-পিতার ভূমিকার চেয়েও কঠিন। বিনা বিনিময়ে যিনি সবকিছু উজাড় করে দেন তিনিই খুঁজে পাবেন একটি ক্লাসের ৪০ জন ছাত্রের শুধু চারজন জ্ঞানের ঝরনাধারায় পানি মন পুরে এবং তৃপ্তি নিয়ে পান করে যাচ্ছে।

স্কুল ও কলেজ অর্থাৎ দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত ছেলেমেয়েরা বয়সের এক দুর্ভেদ্য সময় অতিবাহিত করে, ইংরেজিতে Teen age বলা হয় তের থেকে উনিশ। এ বয়সেই ছেলেমেয়েরা ছেলে ও মেয়ে হতে শেখে, ভুল পথে না বুঝে পা বাড়িয়ে দিতে পারে। প্রলোভিত, প্রতারিত বা প্ররোচিত হতে পারে। এখানেই পরিবার ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কঠিন নজরদারি ছেলেমেয়েদের সঠিক পথ চেনাতে সাহায্য করে। সন্তানের প্রতি উদাসীনতা বা কঠোর নজরদারির খেসারত পশ্চিমা জগৎ দিয়ে যাচ্ছে এবং আমরাও ওই পথেই পা বাড়াচ্ছি। এ বয়সের ছেলেমেয়েরাই ‘জানে না’ এ কথাটি স্বীকার করতে রাজি না, ‘বোঝে না’ এ কথাটা বুঝতে অক্ষম, ভাব থাকে সবজান্তা। এদের কিন্তু বোঝালে বোঝে। তাদের বুঝাতে হবে- Being ignorant is not so much a shame as being unavailing to learn to do things the night way. বেনজামিন ফ্রাঙ্কলিন। জানি না বলা কোনো লজ্জার ব্যাপার নয়, জানতে অনাগ্রহ এবং সঠিক কাজ সঠিকভাবে করতে অস্বীকৃতিই লজ্জাজনক। নিজের জ্ঞান বা বুদ্ধি সম্পর্কে ভুল ধারণা বা ভুল বিশ্বাসই অজ্ঞতা। শুধু বোকারা অদ্ভুত মাত্রায় অন্ধ বিশ্বাসে থাকে সেটা তাদের অজ্ঞতা ও অদক্ষতা যা তারা কখনো স্বীকার করে না। বলা হয় The application of Education and Knowledge without commonsense is meaningless. ২০-অনূর্ধ্ব এই ছেলেমেয়েরা যদি এটুকু জ্ঞান নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল, প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভের জন্য ভর্তি হয় তাহলে তারা Ragging-এর নামে ছাত্র নির্যাতনের নামে উল্লাস করতে পারে না।

ক্ষুদ্র জ্ঞান যেমন বিপজ্জনক, তেমন প্রচ- অজ্ঞতাও ক্ষতিকারক। অজ্ঞতার কারণে মানুষ নিজেকে ছোট করে রাখে, ভীতু হয়ে থাকে; কখনো কখনো নিজের ভ্রান্ত মতামত অন্যের ওপর চাপিয়ে দেওয়ার প্রয়াস চালায় অথবা অন্যের সঠিক মতকে দূরে ঠেলে দেয়, হয়ে পড়ে আত্মকেন্দ্রিক, কারণ অভিজ্ঞতা বা সত্যের ওপর প্রতিষ্ঠিত নয় এমন ধারণা পোষণ করেই তারা দম্ভ দেখাতে চায়। তবে এ কথা সত্য, একজন ব্যক্তি প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছাড়াও জীবনে স্বার্থকথা লাভ করতে পারেন এবং তার আকাক্সক্ষার চূড়ান্ত শিখরে পৌঁছাতে পারেন যদি তিনি পাঁচটি C-এর পূর্ণতা লাভ করতে পারেন : Character, Commitment, Conviction, Courtesy & Courage অর্থাৎ সুদৃঢ় এবং সৎ চরিত্র, প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে কঠোর পরিশ্রম ও নিষ্ঠা, দৃঢ় বিশ্বাস এবং জনকল্যাণের দর্শন, ভদ্র ও নম্র ব্যবহার মানুষকে প্রীত ও সাহায্য করে, সর্বোপরি সৎ কাজ বাস্তবায়নে সৎ ও কঠিন সাহস।

জ্ঞান অর্জনই হওয়া উচিত একজন মানবসন্তানের মূল লক্ষ্য, যা অর্জনের কোনো নির্দিষ্ট সীমা নেই, বয়স নেই এবং শেষ নেই। চিকিৎসকদের বেলায়, চিকিৎসাবিজ্ঞানের একজন পন্ডিত ব্যক্তির (Sir William Osler) প্রণিধানযোগ্য উক্তি হলো :A doctor is a student till his death, when he fails to be a student he dies. অর্থাৎ একজন চিকিৎসক মৃত্যুর আগমুহূর্ত পর্যন্ত ছাত্র এবং সে যখনই পড়ার অভ্যাস (অর্থাৎ নিত্যনতুন আবিষ্কার জানার আগ্রহ) ছেড়ে দেবে, তখন চিকিৎসক হিসেবে তার যবনিকাপাত ঘটবে। তবে এ কথাটি শুধু চিকিৎসক নয়, সমাজের সব বিবেকবান মানুষের জন্য প্রযোজ্য। বিবেক শানিত করতে হলে জ্ঞানলাভের কোনো বিকল্প নেই এবং জ্ঞানলাভের জন্য পাঠাভ্যাসের পরিবর্তে অন্য কিছু নেই। জ্ঞান অর্জনে সবচেয়ে বেশি জরুরি বিনম্র্র হও সবার প্রতি এবং সবকিছুই  Positive নিতে চেষ্টা কর। আগামী দিনের জন্য কাজ ফেলে না রেখে আজকের মধ্যে করতে সচেষ্ট হও, অন্যের প্রতি বা উপকারীর প্রতি সম্মান দেখানোর অভ্যাস রাখ। সব সময় লেখাপড়ার পরিবেশে মগ্ন থেকো, পারব না- এ শব্দটি পরিত্যাগের চেষ্টা কর।

পাঁচ ইন্দ্রিয়, ষষ্ঠ সাধারণ জ্ঞান যাদের সমন্বয়ে সৃষ্টি হয় মানুষের বিবেক। সেই বিবেকও শানিত হয় মানব-জাতির প্রতি প্রকৃতির সবচেয়ে বড় দান চিন্তা করার ক্ষমতা দিয়ে। এ চিন্তাশক্তি দিয়েই মানুষ তার পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারে থাকার ও বাঁচার জন্য। এ পরিবেশ কিন্তু প্রাণিকুল সৃষ্টি করতে পারে না, বরং তারা সেই পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে শেখে। দুর্ভাগ্য হলেও সত্য, শুধু  অল্পসংখ্যক মানবসন্তান প্রকৃতির অকৃপণ দান চিন্তা করার ক্ষমতা পরিপূর্ণভাবে কাজে লাগাতে পারে। সুতরাং জ্ঞান ও সাধারণ জ্ঞানই হলো বিবেক, চিন্তা এবং চেতনার মূল ভিত্তি।

                লেখক : সাবেক উপাচার্য

           বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি
শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি
উগ্রবাদের জায়গা হবে না
উগ্রবাদের জায়গা হবে না
আহা, প্রাচ্যের ওয়াল স্ট্রিট!
আহা, প্রাচ্যের ওয়াল স্ট্রিট!
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
স্লোগান-গ্রাফিতির অবিস্মরণীয় দিনগুলো
স্লোগান-গ্রাফিতির অবিস্মরণীয় দিনগুলো
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
জাতীয় নির্বাচন
জাতীয় নির্বাচন
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
‘আবার তোরা মানুষ হ’
‘আবার তোরা মানুষ হ’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
সর্বশেষ খবর
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে ৬৪৪ কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
গোপালগঞ্জে ৬৪৪ কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউকে বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি শোয়েব, সম্পাদক মাহফুজ
ইউকে বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি শোয়েব, সম্পাদক মাহফুজ

১৬ মিনিট আগে | পরবাস

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই মাসে ৪৩৮ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার
দুই মাসে ৪৩৮ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জামাতে নামাজ পড়ে পাওয়া গেলো উপহার
জামাতে নামাজ পড়ে পাওয়া গেলো উপহার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

৫৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে কোনোভাবেই ছাড় পাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে কোনোভাবেই ছাড় পাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডা. শফিকুর রহমানের হার্টের বাইপাস সার্জারি চলছে
ডা. শফিকুর রহমানের হার্টের বাইপাস সার্জারি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাদক কারবারি আটক, দুটি মোটরসাইকেল জব্দ
দুই মাদক কারবারি আটক, দুটি মোটরসাইকেল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিয়েভে আবারও ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার, নিহত ৩১
কিয়েভে আবারও ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার, নিহত ৩১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় তিন বাংলাদেশি নিহত, হাসপাতালে আরও দুইজন
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় তিন বাংলাদেশি নিহত, হাসপাতালে আরও দুইজন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সুন্দরবন মার্কেটের চারপাশ পর্যবেক্ষণ করছে ফায়ার সার্ভিসের ড্রোন ইউনিট
সুন্দরবন মার্কেটের চারপাশ পর্যবেক্ষণ করছে ফায়ার সার্ভিসের ড্রোন ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫ আগস্টের আগেও জুলাই ঘোষণাপত্র হতে পারে : মাহফুজ আলম
৫ আগস্টের আগেও জুলাই ঘোষণাপত্র হতে পারে : মাহফুজ আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণসার্বভৌমত্ব কায়েম করাই গণঅভ্যুত্থানের অভিপ্রায়: ফরহাদ মজহার
গণসার্বভৌমত্ব কায়েম করাই গণঅভ্যুত্থানের অভিপ্রায়: ফরহাদ মজহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার নিষিদ্ধ হলেন মেসির দেহরক্ষী
এবার নিষিদ্ধ হলেন মেসির দেহরক্ষী

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউডিআরটি প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ
ইউডিআরটি প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অনুষ্ঠান শেষে সড়ক পরিষ্কার করল বিএনপি নেতারা
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অনুষ্ঠান শেষে সড়ক পরিষ্কার করল বিএনপি নেতারা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় গণহত্যার নিন্দা জানালেন ইসরায়েলি লেখক গ্রসম্যান
গাজায় গণহত্যার নিন্দা জানালেন ইসরায়েলি লেখক গ্রসম্যান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণের অভিযোগে হাকিমির বিচার দাবি ফরাসি কৌঁসুলিদের
ধর্ষণের অভিযোগে হাকিমির বিচার দাবি ফরাসি কৌঁসুলিদের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কঙ্গনার আবেদন খারিজ, আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের
কঙ্গনার আবেদন খারিজ, আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাটগ্রাম সীমান্তের অভ্যন্তরে ভারতীয় ড্রোনের অনুপ্রবেশ, সীমান্তে উত্তেজনা
পাটগ্রাম সীমান্তের অভ্যন্তরে ভারতীয় ড্রোনের অনুপ্রবেশ, সীমান্তে উত্তেজনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা