শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ মে, ২০২০

পঙ্গপাল : বিভ্রান্তি নয়, সতর্ক হোন

প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
পঙ্গপাল : বিভ্রান্তি নয়, সতর্ক হোন

বিপর্যয় যখন আসে পর্যায়ক্রমে আসে। বিপর্যয়ের সময় আতঙ্ক থেকে বিভ্রান্তিও ছড়ায় খুব দ্রুত বাতাসে। সমগ্র বিশ্ব যখন কভিড-১৯ ভাইরাস নিয়ে হিমশিম খাচ্ছে, হর্ন অব আফ্রিকা থেকে পঙ্গপালের দল তখন মরু অঞ্চলের আরেক দলের সঙ্গে যুক্ত হয়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ হয়ে পাকিস্তান, এমনকি আমাদের পাশের দেশ ভারতের কিছু কিছু রাজ্যে হানা দিয়ে ধ্বংস করছে ফসলের জমি। পঙ্গপাল ভারতে হানা দেওয়ায় বাংলাদেশের অনেক মিডিয়া শঙ্কিত হয়ে পঙ্গপালের ক্ষয়ক্ষতির ওপর রিপোর্ট প্রচার করে এবং বাংলাদেশেও অনুপ্রবেশ করবে কিনা এমন শঙ্কা প্রকাশ করে। অসম্ভব কিছু নয়। অনুকূল আবহাওয়া, প্রজনন ক্ষেত্র ও খাদ্য পেলে দেশের সীমানা অতিক্রম করতে পঙ্গপালের কোনো পাসপোর্ট-ভিসা লাগবে না। পঙ্গপাল সম্পর্কে বলার আগে সম্প্রতি বাংলাদেশের টেকনাফে ঘাসফড়িংসদৃশ যে পোকার ছবি বা ভিডিও বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকা ও টিভি সংবাদে প্রকাশিত ও প্রচারিত হয়েছে, সে পোকাকে অনেকেই পঙ্গপাল ভেবে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন কিংবা অনেকে মরু পঙ্গপালের প্র্রজাতিও উল্লেখ করেছেন। ভিডিও ফুটেজ ও ছবি (যদিও স্পষ্ট ছিল না) দেখে প্রথমেই আমার ধারণা ছিল এটা মরু পঙ্গপাল প্রজাতি পোকা তো নয়ই, এমনকি অ্যাক্রিডিডি পরিবারেরও (পঙ্গপাল/ ঘাসফড়িং) পোকা নয়। কারণ ছবিতে পোকার মাথা (যদিও মুখোপাঙ্গ অস্পষ্ট), অ্যান্টেনা ও শরীরে লম্বা ডোরাকাটা কালো ও ঈষৎ সোনালি রং দেখে ধারণা করেছিলাম এ পোকাটি পঙ্গপাল গোত্রের পিরগোমরফিডি পরিবারের কোনো একটি সদস্য। পোকার অপরিণত অবস্থা দেখে প্রজাতি শনাক্তকরণ খুবই দুরূহ। তাই এ ক্ষেত্রে টেক্সোনমিস্টরা বাহ্যিক শনাক্তকরণের পাশাপাশি মলিকুলারলিও শনাক্তকরণের মাধ্যমে অপরিণত পোকার প্রজাতি নিশ্চিত হন। কীটতত্ত্ববিদ প্রফেসর ড. মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) পঙ্গপাল বিশেষজ্ঞদের সহযোগিতায় টেকনাফে ঘাসফড়িংসদৃশ পোকাকে পিরগোমরফিডি পরিবারের অলারচেস মিলিয়ারিস প্রজাতি হিসেবে প্রাথমিকভাবে শনাক্ত করেছেন। যদিও এ পরিবারের আরও বেশ কয়েকটি প্রজাতি আছে যারা অপরিণত অবস্থায় দেখতে বাহ্যিকভাবে প্রায় একই রকম। ভিন্নতা সুস্পষ্টভাবে পরিলক্ষিত হয় পূর্ণাঙ্গ অবস্থায়। তাই টেকনাফ থেকে এ অপরিণত পোকা সংগ্রহ করে তা মলিকুলারলি শনাক্তকরণ করে প্রজাতি নিশ্চিত হওয়া প্রয়োজন অথবা ওইখানকার কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তাদের সহায়তায় পূর্ণাঙ্গ পোকা পাওয়া সম্ভব হলেও প্রজাতি নিশ্চিত হওয়া সম্ভব কারণ এ পরিবারের ফড়িংগুলো বেশ রঙিন হয়ে থাকে যা দেখে সহজেই চেনা যায়। আমি মনে করি এ পোকাকে পঙ্গপালের প্রজাতি ভেবে আর বিভ্রান্ত না হয়ে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখে দমন করা প্রয়োজন। পৃথিবীর সব দেশেই পোকার বায়োক্যাটালগ বা চেকলিস্ট থাকে। এ চেকলিস্টের কাজগুলো মূলত কিউরেটর/ টেক্সোনমিস্টরা করেন। দুঃখের বিষয়, বাংলাদেশে এখনো পরিপূর্ণ কোনো ইনসেক্ট চেকলিস্ট তৈরি হয়নি। একটি পরিপূর্ণ ইনসেক্ট চেকলিস্ট থাকলে নতুন কোনো প্রজাতির সন্ধান পেলে সহজে বলা যায় এ প্রজাতির পোকাটি দেশে নতুন নাকি আগে থেকেই বিদ্যমান। আমি আশাবাদী বাংলাদেশের কীটতত্ত্ববিদরা যদি দায়িত্ব নিয়ে পোকার গোত্র ভাগ করে সম্মিলিতভাবে কাজ করেন তাহলে দেশকে একটি পরিপূর্ণ ইনসেক্ট বায়ো রিসোর্স উপহার দেওয়া যাবে। পঙ্গপাল কী? ইতিমধ্যে বিভিন্ন মিডিয়ার প্রকাশনা ও প্রচারণায় পঙ্গপাল ও তাদের ক্ষতি সম্পর্কে সবারই কিছু ধারণা হয়েছে। পঙ্গপাল অ্যাক্রিডিডি পরিবারের এমন সদস্য যা বাইফেজিক : একটি সলিটারি (যারা ফসলের জন্য তেমন ক্ষতিকারক নয়, সংখ্যায় অনেক কম, শান্ত, রাতে ওড়ে); অন্যটি গ্রেগারিয়াস (যারা ফসলের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক; সংখ্যায় অনেক বেশি; অশান্ত, দিনে ওড়ে)। পঙ্গপাল সলিটারি ফেজ থেকে গ্রেগারিয়াস হয় যখন তাদের সংখ্যা হঠাৎ করে বাড়তে থাকে। সংখ্যা বেড়ে গেলে একে অন্যকে স্পর্শের মাধ্যমে বিরক্ত করতে এবং তাদের আচরণে পরিবর্তন ঘটাতে থাকে। অপরিণত (নিম্ফ) পোকাগুলো যখন একত্রিত হতে থাকে তাকে হোপার ব্যান্ড ও পরিণত (অ্যাডাল্ড) পোকাগুলো যখন একত্রিত হয়ে দলবদ্ধ অবস্থায় থাকে তাকে সোয়ার্ম বলে। এ সোয়ার্মই হলো পঙ্গপাল। পঙ্গপাল তাদের প্রজননের জন্য প্রচুর বৃষ্টিপাতসহ উষ্ণ আবহাওয়া পছন্দ করে। বৃষ্টিপাতের পরই তাদের প্রজনন শুরু হয় কারণ তাদের ডিম পাড়ার জন্য আর্দ্র বালিমাটির প্রয়োজন যার ১০-১৫ সেমি গভীরে তারা ডিম পাড়ে। তাই বৃষ্টিপাতের পরই তাদের সংখ্যা অনেক বেড়ে যায় এবং তারা দলবদ্ধ হতে থাকে। বিশ্বে বর্তমানে এ পঙ্গপালের প্রাদুর্ভাবের কারণ হিসেবে ধারণা করা হচ্ছে বৈশ্বিক জলবায়ু ও আবহাওয়ার পরিবর্তন, ২০১৮ সালের সাইক্লোন, ২০১৯-এর শেষে অপ্রত্যাশিত প্রচুর বৃষ্টিপাতসহ উষ্ণ আবহাওয়া। বাংলাদেশে শুষ্ক ও খরাপ্রবণ এলাকা, চর ও হাওর এলাকা যা পঙ্গপালের প্রজননের জন্য অনুকূল ও ঝুঁকিপূর্ণ। তাই এসব প্রজনন-অনুকূল জায়গা সতর্কতার সঙ্গে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে। পঙ্গপাল সাধারণত মার্চ থেকে জুন পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে থাকে। তাই পঙ্গপালের আশঙ্কা একেবারে উড়িয়ে না দিয়ে সর্বদা সতর্ক থেকে পঙ্গপাল নিয়ন্ত্রণের জন্য কার্যকর ব্যবস্থা প্রস্তুত রাখতে হবে। যদিও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর বলেছে পঙ্গপালের আক্রমণের সম্ভাবনা এ বছর কম। এ বছরের তুলনায় আগামী বছর বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। তবে মনে রাখতে হবে, পঙ্গপালের আক্রমণ দেখে প্রস্তুতি শুরু করলে তা নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে যাবে। বিশ্বে পঙ্গপাল নিয়ন্ত্রণে রাসায়নিক পদ্ধতির পাশাপাশি পরিবেশবান্ধব বায়োপেস্টিসাইড ব্যবহার চলছে। স্বল্পসময়ের চাহিদায় অধিক পরিমাণ বায়োপেস্টিসাইড জোগান দেওয়া সম্ভব হয় না বলে বাধ্য হয়ে রাসায়নিক পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। তাই পঙ্গপাল নিয়ন্ত্রণে বায়োপেস্টিসাইড হিসেবে মেটারাইজিয়াম এনিসপলি কিংবা মেটারাইজিয়াম এক্রিডাম ছত্রাকের ব্যবহার করা যেতে পারে এবং সংশ্লিষ্টরা এ ব্যাপারে পূর্বপ্রস্তুতি রাখতে পারেন। এ ছত্রাকে যেহেতু পঙ্গপাল মারতে সাত থেকে ১৪ দিন লাগে তাই পঙ্গপালের অপরিণত অবস্থায় (হোপার ব্যান্ড) ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। বাংলাদেশের ফসলি জমি ও খাদ্য নিরাপত্তার নিমিত্ত কৃষি মন্ত্রণালয়, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর, শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে সম্মিলিতভাবে পঙ্গপালের বিষয়ে আতঙ্কিত না হয়ে সতর্ক থেকে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি রাখতে হবে।

 

লেখক : অধ্যাপক, কীটতত্ত্ব বিভাগ, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

২৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা