শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ মে, ২০২০

পঙ্গপাল : বিভ্রান্তি নয়, সতর্ক হোন

প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
পঙ্গপাল : বিভ্রান্তি নয়, সতর্ক হোন

বিপর্যয় যখন আসে পর্যায়ক্রমে আসে। বিপর্যয়ের সময় আতঙ্ক থেকে বিভ্রান্তিও ছড়ায় খুব দ্রুত বাতাসে। সমগ্র বিশ্ব যখন কভিড-১৯ ভাইরাস নিয়ে হিমশিম খাচ্ছে, হর্ন অব আফ্রিকা থেকে পঙ্গপালের দল তখন মরু অঞ্চলের আরেক দলের সঙ্গে যুক্ত হয়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ হয়ে পাকিস্তান, এমনকি আমাদের পাশের দেশ ভারতের কিছু কিছু রাজ্যে হানা দিয়ে ধ্বংস করছে ফসলের জমি। পঙ্গপাল ভারতে হানা দেওয়ায় বাংলাদেশের অনেক মিডিয়া শঙ্কিত হয়ে পঙ্গপালের ক্ষয়ক্ষতির ওপর রিপোর্ট প্রচার করে এবং বাংলাদেশেও অনুপ্রবেশ করবে কিনা এমন শঙ্কা প্রকাশ করে। অসম্ভব কিছু নয়। অনুকূল আবহাওয়া, প্রজনন ক্ষেত্র ও খাদ্য পেলে দেশের সীমানা অতিক্রম করতে পঙ্গপালের কোনো পাসপোর্ট-ভিসা লাগবে না। পঙ্গপাল সম্পর্কে বলার আগে সম্প্রতি বাংলাদেশের টেকনাফে ঘাসফড়িংসদৃশ যে পোকার ছবি বা ভিডিও বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকা ও টিভি সংবাদে প্রকাশিত ও প্রচারিত হয়েছে, সে পোকাকে অনেকেই পঙ্গপাল ভেবে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন কিংবা অনেকে মরু পঙ্গপালের প্র্রজাতিও উল্লেখ করেছেন। ভিডিও ফুটেজ ও ছবি (যদিও স্পষ্ট ছিল না) দেখে প্রথমেই আমার ধারণা ছিল এটা মরু পঙ্গপাল প্রজাতি পোকা তো নয়ই, এমনকি অ্যাক্রিডিডি পরিবারেরও (পঙ্গপাল/ ঘাসফড়িং) পোকা নয়। কারণ ছবিতে পোকার মাথা (যদিও মুখোপাঙ্গ অস্পষ্ট), অ্যান্টেনা ও শরীরে লম্বা ডোরাকাটা কালো ও ঈষৎ সোনালি রং দেখে ধারণা করেছিলাম এ পোকাটি পঙ্গপাল গোত্রের পিরগোমরফিডি পরিবারের কোনো একটি সদস্য। পোকার অপরিণত অবস্থা দেখে প্রজাতি শনাক্তকরণ খুবই দুরূহ। তাই এ ক্ষেত্রে টেক্সোনমিস্টরা বাহ্যিক শনাক্তকরণের পাশাপাশি মলিকুলারলিও শনাক্তকরণের মাধ্যমে অপরিণত পোকার প্রজাতি নিশ্চিত হন। কীটতত্ত্ববিদ প্রফেসর ড. মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) পঙ্গপাল বিশেষজ্ঞদের সহযোগিতায় টেকনাফে ঘাসফড়িংসদৃশ পোকাকে পিরগোমরফিডি পরিবারের অলারচেস মিলিয়ারিস প্রজাতি হিসেবে প্রাথমিকভাবে শনাক্ত করেছেন। যদিও এ পরিবারের আরও বেশ কয়েকটি প্রজাতি আছে যারা অপরিণত অবস্থায় দেখতে বাহ্যিকভাবে প্রায় একই রকম। ভিন্নতা সুস্পষ্টভাবে পরিলক্ষিত হয় পূর্ণাঙ্গ অবস্থায়। তাই টেকনাফ থেকে এ অপরিণত পোকা সংগ্রহ করে তা মলিকুলারলি শনাক্তকরণ করে প্রজাতি নিশ্চিত হওয়া প্রয়োজন অথবা ওইখানকার কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তাদের সহায়তায় পূর্ণাঙ্গ পোকা পাওয়া সম্ভব হলেও প্রজাতি নিশ্চিত হওয়া সম্ভব কারণ এ পরিবারের ফড়িংগুলো বেশ রঙিন হয়ে থাকে যা দেখে সহজেই চেনা যায়। আমি মনে করি এ পোকাকে পঙ্গপালের প্রজাতি ভেবে আর বিভ্রান্ত না হয়ে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখে দমন করা প্রয়োজন। পৃথিবীর সব দেশেই পোকার বায়োক্যাটালগ বা চেকলিস্ট থাকে। এ চেকলিস্টের কাজগুলো মূলত কিউরেটর/ টেক্সোনমিস্টরা করেন। দুঃখের বিষয়, বাংলাদেশে এখনো পরিপূর্ণ কোনো ইনসেক্ট চেকলিস্ট তৈরি হয়নি। একটি পরিপূর্ণ ইনসেক্ট চেকলিস্ট থাকলে নতুন কোনো প্রজাতির সন্ধান পেলে সহজে বলা যায় এ প্রজাতির পোকাটি দেশে নতুন নাকি আগে থেকেই বিদ্যমান। আমি আশাবাদী বাংলাদেশের কীটতত্ত্ববিদরা যদি দায়িত্ব নিয়ে পোকার গোত্র ভাগ করে সম্মিলিতভাবে কাজ করেন তাহলে দেশকে একটি পরিপূর্ণ ইনসেক্ট বায়ো রিসোর্স উপহার দেওয়া যাবে। পঙ্গপাল কী? ইতিমধ্যে বিভিন্ন মিডিয়ার প্রকাশনা ও প্রচারণায় পঙ্গপাল ও তাদের ক্ষতি সম্পর্কে সবারই কিছু ধারণা হয়েছে। পঙ্গপাল অ্যাক্রিডিডি পরিবারের এমন সদস্য যা বাইফেজিক : একটি সলিটারি (যারা ফসলের জন্য তেমন ক্ষতিকারক নয়, সংখ্যায় অনেক কম, শান্ত, রাতে ওড়ে); অন্যটি গ্রেগারিয়াস (যারা ফসলের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক; সংখ্যায় অনেক বেশি; অশান্ত, দিনে ওড়ে)। পঙ্গপাল সলিটারি ফেজ থেকে গ্রেগারিয়াস হয় যখন তাদের সংখ্যা হঠাৎ করে বাড়তে থাকে। সংখ্যা বেড়ে গেলে একে অন্যকে স্পর্শের মাধ্যমে বিরক্ত করতে এবং তাদের আচরণে পরিবর্তন ঘটাতে থাকে। অপরিণত (নিম্ফ) পোকাগুলো যখন একত্রিত হতে থাকে তাকে হোপার ব্যান্ড ও পরিণত (অ্যাডাল্ড) পোকাগুলো যখন একত্রিত হয়ে দলবদ্ধ অবস্থায় থাকে তাকে সোয়ার্ম বলে। এ সোয়ার্মই হলো পঙ্গপাল। পঙ্গপাল তাদের প্রজননের জন্য প্রচুর বৃষ্টিপাতসহ উষ্ণ আবহাওয়া পছন্দ করে। বৃষ্টিপাতের পরই তাদের প্রজনন শুরু হয় কারণ তাদের ডিম পাড়ার জন্য আর্দ্র বালিমাটির প্রয়োজন যার ১০-১৫ সেমি গভীরে তারা ডিম পাড়ে। তাই বৃষ্টিপাতের পরই তাদের সংখ্যা অনেক বেড়ে যায় এবং তারা দলবদ্ধ হতে থাকে। বিশ্বে বর্তমানে এ পঙ্গপালের প্রাদুর্ভাবের কারণ হিসেবে ধারণা করা হচ্ছে বৈশ্বিক জলবায়ু ও আবহাওয়ার পরিবর্তন, ২০১৮ সালের সাইক্লোন, ২০১৯-এর শেষে অপ্রত্যাশিত প্রচুর বৃষ্টিপাতসহ উষ্ণ আবহাওয়া। বাংলাদেশে শুষ্ক ও খরাপ্রবণ এলাকা, চর ও হাওর এলাকা যা পঙ্গপালের প্রজননের জন্য অনুকূল ও ঝুঁকিপূর্ণ। তাই এসব প্রজনন-অনুকূল জায়গা সতর্কতার সঙ্গে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে। পঙ্গপাল সাধারণত মার্চ থেকে জুন পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে থাকে। তাই পঙ্গপালের আশঙ্কা একেবারে উড়িয়ে না দিয়ে সর্বদা সতর্ক থেকে পঙ্গপাল নিয়ন্ত্রণের জন্য কার্যকর ব্যবস্থা প্রস্তুত রাখতে হবে। যদিও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর বলেছে পঙ্গপালের আক্রমণের সম্ভাবনা এ বছর কম। এ বছরের তুলনায় আগামী বছর বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। তবে মনে রাখতে হবে, পঙ্গপালের আক্রমণ দেখে প্রস্তুতি শুরু করলে তা নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে যাবে। বিশ্বে পঙ্গপাল নিয়ন্ত্রণে রাসায়নিক পদ্ধতির পাশাপাশি পরিবেশবান্ধব বায়োপেস্টিসাইড ব্যবহার চলছে। স্বল্পসময়ের চাহিদায় অধিক পরিমাণ বায়োপেস্টিসাইড জোগান দেওয়া সম্ভব হয় না বলে বাধ্য হয়ে রাসায়নিক পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। তাই পঙ্গপাল নিয়ন্ত্রণে বায়োপেস্টিসাইড হিসেবে মেটারাইজিয়াম এনিসপলি কিংবা মেটারাইজিয়াম এক্রিডাম ছত্রাকের ব্যবহার করা যেতে পারে এবং সংশ্লিষ্টরা এ ব্যাপারে পূর্বপ্রস্তুতি রাখতে পারেন। এ ছত্রাকে যেহেতু পঙ্গপাল মারতে সাত থেকে ১৪ দিন লাগে তাই পঙ্গপালের অপরিণত অবস্থায় (হোপার ব্যান্ড) ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। বাংলাদেশের ফসলি জমি ও খাদ্য নিরাপত্তার নিমিত্ত কৃষি মন্ত্রণালয়, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর, শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে সম্মিলিতভাবে পঙ্গপালের বিষয়ে আতঙ্কিত না হয়ে সতর্ক থেকে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি রাখতে হবে।

 

লেখক : অধ্যাপক, কীটতত্ত্ব বিভাগ, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন