শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ মে, ২০২০

পঙ্গপাল : বিভ্রান্তি নয়, সতর্ক হোন

প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
পঙ্গপাল : বিভ্রান্তি নয়, সতর্ক হোন

বিপর্যয় যখন আসে পর্যায়ক্রমে আসে। বিপর্যয়ের সময় আতঙ্ক থেকে বিভ্রান্তিও ছড়ায় খুব দ্রুত বাতাসে। সমগ্র বিশ্ব যখন কভিড-১৯ ভাইরাস নিয়ে হিমশিম খাচ্ছে, হর্ন অব আফ্রিকা থেকে পঙ্গপালের দল তখন মরু অঞ্চলের আরেক দলের সঙ্গে যুক্ত হয়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ হয়ে পাকিস্তান, এমনকি আমাদের পাশের দেশ ভারতের কিছু কিছু রাজ্যে হানা দিয়ে ধ্বংস করছে ফসলের জমি। পঙ্গপাল ভারতে হানা দেওয়ায় বাংলাদেশের অনেক মিডিয়া শঙ্কিত হয়ে পঙ্গপালের ক্ষয়ক্ষতির ওপর রিপোর্ট প্রচার করে এবং বাংলাদেশেও অনুপ্রবেশ করবে কিনা এমন শঙ্কা প্রকাশ করে। অসম্ভব কিছু নয়। অনুকূল আবহাওয়া, প্রজনন ক্ষেত্র ও খাদ্য পেলে দেশের সীমানা অতিক্রম করতে পঙ্গপালের কোনো পাসপোর্ট-ভিসা লাগবে না। পঙ্গপাল সম্পর্কে বলার আগে সম্প্রতি বাংলাদেশের টেকনাফে ঘাসফড়িংসদৃশ যে পোকার ছবি বা ভিডিও বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকা ও টিভি সংবাদে প্রকাশিত ও প্রচারিত হয়েছে, সে পোকাকে অনেকেই পঙ্গপাল ভেবে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন কিংবা অনেকে মরু পঙ্গপালের প্র্রজাতিও উল্লেখ করেছেন। ভিডিও ফুটেজ ও ছবি (যদিও স্পষ্ট ছিল না) দেখে প্রথমেই আমার ধারণা ছিল এটা মরু পঙ্গপাল প্রজাতি পোকা তো নয়ই, এমনকি অ্যাক্রিডিডি পরিবারেরও (পঙ্গপাল/ ঘাসফড়িং) পোকা নয়। কারণ ছবিতে পোকার মাথা (যদিও মুখোপাঙ্গ অস্পষ্ট), অ্যান্টেনা ও শরীরে লম্বা ডোরাকাটা কালো ও ঈষৎ সোনালি রং দেখে ধারণা করেছিলাম এ পোকাটি পঙ্গপাল গোত্রের পিরগোমরফিডি পরিবারের কোনো একটি সদস্য। পোকার অপরিণত অবস্থা দেখে প্রজাতি শনাক্তকরণ খুবই দুরূহ। তাই এ ক্ষেত্রে টেক্সোনমিস্টরা বাহ্যিক শনাক্তকরণের পাশাপাশি মলিকুলারলিও শনাক্তকরণের মাধ্যমে অপরিণত পোকার প্রজাতি নিশ্চিত হন। কীটতত্ত্ববিদ প্রফেসর ড. মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) পঙ্গপাল বিশেষজ্ঞদের সহযোগিতায় টেকনাফে ঘাসফড়িংসদৃশ পোকাকে পিরগোমরফিডি পরিবারের অলারচেস মিলিয়ারিস প্রজাতি হিসেবে প্রাথমিকভাবে শনাক্ত করেছেন। যদিও এ পরিবারের আরও বেশ কয়েকটি প্রজাতি আছে যারা অপরিণত অবস্থায় দেখতে বাহ্যিকভাবে প্রায় একই রকম। ভিন্নতা সুস্পষ্টভাবে পরিলক্ষিত হয় পূর্ণাঙ্গ অবস্থায়। তাই টেকনাফ থেকে এ অপরিণত পোকা সংগ্রহ করে তা মলিকুলারলি শনাক্তকরণ করে প্রজাতি নিশ্চিত হওয়া প্রয়োজন অথবা ওইখানকার কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তাদের সহায়তায় পূর্ণাঙ্গ পোকা পাওয়া সম্ভব হলেও প্রজাতি নিশ্চিত হওয়া সম্ভব কারণ এ পরিবারের ফড়িংগুলো বেশ রঙিন হয়ে থাকে যা দেখে সহজেই চেনা যায়। আমি মনে করি এ পোকাকে পঙ্গপালের প্রজাতি ভেবে আর বিভ্রান্ত না হয়ে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখে দমন করা প্রয়োজন। পৃথিবীর সব দেশেই পোকার বায়োক্যাটালগ বা চেকলিস্ট থাকে। এ চেকলিস্টের কাজগুলো মূলত কিউরেটর/ টেক্সোনমিস্টরা করেন। দুঃখের বিষয়, বাংলাদেশে এখনো পরিপূর্ণ কোনো ইনসেক্ট চেকলিস্ট তৈরি হয়নি। একটি পরিপূর্ণ ইনসেক্ট চেকলিস্ট থাকলে নতুন কোনো প্রজাতির সন্ধান পেলে সহজে বলা যায় এ প্রজাতির পোকাটি দেশে নতুন নাকি আগে থেকেই বিদ্যমান। আমি আশাবাদী বাংলাদেশের কীটতত্ত্ববিদরা যদি দায়িত্ব নিয়ে পোকার গোত্র ভাগ করে সম্মিলিতভাবে কাজ করেন তাহলে দেশকে একটি পরিপূর্ণ ইনসেক্ট বায়ো রিসোর্স উপহার দেওয়া যাবে। পঙ্গপাল কী? ইতিমধ্যে বিভিন্ন মিডিয়ার প্রকাশনা ও প্রচারণায় পঙ্গপাল ও তাদের ক্ষতি সম্পর্কে সবারই কিছু ধারণা হয়েছে। পঙ্গপাল অ্যাক্রিডিডি পরিবারের এমন সদস্য যা বাইফেজিক : একটি সলিটারি (যারা ফসলের জন্য তেমন ক্ষতিকারক নয়, সংখ্যায় অনেক কম, শান্ত, রাতে ওড়ে); অন্যটি গ্রেগারিয়াস (যারা ফসলের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক; সংখ্যায় অনেক বেশি; অশান্ত, দিনে ওড়ে)। পঙ্গপাল সলিটারি ফেজ থেকে গ্রেগারিয়াস হয় যখন তাদের সংখ্যা হঠাৎ করে বাড়তে থাকে। সংখ্যা বেড়ে গেলে একে অন্যকে স্পর্শের মাধ্যমে বিরক্ত করতে এবং তাদের আচরণে পরিবর্তন ঘটাতে থাকে। অপরিণত (নিম্ফ) পোকাগুলো যখন একত্রিত হতে থাকে তাকে হোপার ব্যান্ড ও পরিণত (অ্যাডাল্ড) পোকাগুলো যখন একত্রিত হয়ে দলবদ্ধ অবস্থায় থাকে তাকে সোয়ার্ম বলে। এ সোয়ার্মই হলো পঙ্গপাল। পঙ্গপাল তাদের প্রজননের জন্য প্রচুর বৃষ্টিপাতসহ উষ্ণ আবহাওয়া পছন্দ করে। বৃষ্টিপাতের পরই তাদের প্রজনন শুরু হয় কারণ তাদের ডিম পাড়ার জন্য আর্দ্র বালিমাটির প্রয়োজন যার ১০-১৫ সেমি গভীরে তারা ডিম পাড়ে। তাই বৃষ্টিপাতের পরই তাদের সংখ্যা অনেক বেড়ে যায় এবং তারা দলবদ্ধ হতে থাকে। বিশ্বে বর্তমানে এ পঙ্গপালের প্রাদুর্ভাবের কারণ হিসেবে ধারণা করা হচ্ছে বৈশ্বিক জলবায়ু ও আবহাওয়ার পরিবর্তন, ২০১৮ সালের সাইক্লোন, ২০১৯-এর শেষে অপ্রত্যাশিত প্রচুর বৃষ্টিপাতসহ উষ্ণ আবহাওয়া। বাংলাদেশে শুষ্ক ও খরাপ্রবণ এলাকা, চর ও হাওর এলাকা যা পঙ্গপালের প্রজননের জন্য অনুকূল ও ঝুঁকিপূর্ণ। তাই এসব প্রজনন-অনুকূল জায়গা সতর্কতার সঙ্গে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে। পঙ্গপাল সাধারণত মার্চ থেকে জুন পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে থাকে। তাই পঙ্গপালের আশঙ্কা একেবারে উড়িয়ে না দিয়ে সর্বদা সতর্ক থেকে পঙ্গপাল নিয়ন্ত্রণের জন্য কার্যকর ব্যবস্থা প্রস্তুত রাখতে হবে। যদিও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর বলেছে পঙ্গপালের আক্রমণের সম্ভাবনা এ বছর কম। এ বছরের তুলনায় আগামী বছর বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। তবে মনে রাখতে হবে, পঙ্গপালের আক্রমণ দেখে প্রস্তুতি শুরু করলে তা নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে যাবে। বিশ্বে পঙ্গপাল নিয়ন্ত্রণে রাসায়নিক পদ্ধতির পাশাপাশি পরিবেশবান্ধব বায়োপেস্টিসাইড ব্যবহার চলছে। স্বল্পসময়ের চাহিদায় অধিক পরিমাণ বায়োপেস্টিসাইড জোগান দেওয়া সম্ভব হয় না বলে বাধ্য হয়ে রাসায়নিক পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। তাই পঙ্গপাল নিয়ন্ত্রণে বায়োপেস্টিসাইড হিসেবে মেটারাইজিয়াম এনিসপলি কিংবা মেটারাইজিয়াম এক্রিডাম ছত্রাকের ব্যবহার করা যেতে পারে এবং সংশ্লিষ্টরা এ ব্যাপারে পূর্বপ্রস্তুতি রাখতে পারেন। এ ছত্রাকে যেহেতু পঙ্গপাল মারতে সাত থেকে ১৪ দিন লাগে তাই পঙ্গপালের অপরিণত অবস্থায় (হোপার ব্যান্ড) ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। বাংলাদেশের ফসলি জমি ও খাদ্য নিরাপত্তার নিমিত্ত কৃষি মন্ত্রণালয়, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর, শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে সম্মিলিতভাবে পঙ্গপালের বিষয়ে আতঙ্কিত না হয়ে সতর্ক থেকে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি রাখতে হবে।

 

লেখক : অধ্যাপক, কীটতত্ত্ব বিভাগ, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

১৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

২১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

২৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের
৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি
গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল
ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও
ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া
কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা
নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে