শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ মে, ২০২০

পঙ্গপাল : বিভ্রান্তি নয়, সতর্ক হোন

প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
পঙ্গপাল : বিভ্রান্তি নয়, সতর্ক হোন

বিপর্যয় যখন আসে পর্যায়ক্রমে আসে। বিপর্যয়ের সময় আতঙ্ক থেকে বিভ্রান্তিও ছড়ায় খুব দ্রুত বাতাসে। সমগ্র বিশ্ব যখন কভিড-১৯ ভাইরাস নিয়ে হিমশিম খাচ্ছে, হর্ন অব আফ্রিকা থেকে পঙ্গপালের দল তখন মরু অঞ্চলের আরেক দলের সঙ্গে যুক্ত হয়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ হয়ে পাকিস্তান, এমনকি আমাদের পাশের দেশ ভারতের কিছু কিছু রাজ্যে হানা দিয়ে ধ্বংস করছে ফসলের জমি। পঙ্গপাল ভারতে হানা দেওয়ায় বাংলাদেশের অনেক মিডিয়া শঙ্কিত হয়ে পঙ্গপালের ক্ষয়ক্ষতির ওপর রিপোর্ট প্রচার করে এবং বাংলাদেশেও অনুপ্রবেশ করবে কিনা এমন শঙ্কা প্রকাশ করে। অসম্ভব কিছু নয়। অনুকূল আবহাওয়া, প্রজনন ক্ষেত্র ও খাদ্য পেলে দেশের সীমানা অতিক্রম করতে পঙ্গপালের কোনো পাসপোর্ট-ভিসা লাগবে না। পঙ্গপাল সম্পর্কে বলার আগে সম্প্রতি বাংলাদেশের টেকনাফে ঘাসফড়িংসদৃশ যে পোকার ছবি বা ভিডিও বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকা ও টিভি সংবাদে প্রকাশিত ও প্রচারিত হয়েছে, সে পোকাকে অনেকেই পঙ্গপাল ভেবে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন কিংবা অনেকে মরু পঙ্গপালের প্র্রজাতিও উল্লেখ করেছেন। ভিডিও ফুটেজ ও ছবি (যদিও স্পষ্ট ছিল না) দেখে প্রথমেই আমার ধারণা ছিল এটা মরু পঙ্গপাল প্রজাতি পোকা তো নয়ই, এমনকি অ্যাক্রিডিডি পরিবারেরও (পঙ্গপাল/ ঘাসফড়িং) পোকা নয়। কারণ ছবিতে পোকার মাথা (যদিও মুখোপাঙ্গ অস্পষ্ট), অ্যান্টেনা ও শরীরে লম্বা ডোরাকাটা কালো ও ঈষৎ সোনালি রং দেখে ধারণা করেছিলাম এ পোকাটি পঙ্গপাল গোত্রের পিরগোমরফিডি পরিবারের কোনো একটি সদস্য। পোকার অপরিণত অবস্থা দেখে প্রজাতি শনাক্তকরণ খুবই দুরূহ। তাই এ ক্ষেত্রে টেক্সোনমিস্টরা বাহ্যিক শনাক্তকরণের পাশাপাশি মলিকুলারলিও শনাক্তকরণের মাধ্যমে অপরিণত পোকার প্রজাতি নিশ্চিত হন। কীটতত্ত্ববিদ প্রফেসর ড. মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) পঙ্গপাল বিশেষজ্ঞদের সহযোগিতায় টেকনাফে ঘাসফড়িংসদৃশ পোকাকে পিরগোমরফিডি পরিবারের অলারচেস মিলিয়ারিস প্রজাতি হিসেবে প্রাথমিকভাবে শনাক্ত করেছেন। যদিও এ পরিবারের আরও বেশ কয়েকটি প্রজাতি আছে যারা অপরিণত অবস্থায় দেখতে বাহ্যিকভাবে প্রায় একই রকম। ভিন্নতা সুস্পষ্টভাবে পরিলক্ষিত হয় পূর্ণাঙ্গ অবস্থায়। তাই টেকনাফ থেকে এ অপরিণত পোকা সংগ্রহ করে তা মলিকুলারলি শনাক্তকরণ করে প্রজাতি নিশ্চিত হওয়া প্রয়োজন অথবা ওইখানকার কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তাদের সহায়তায় পূর্ণাঙ্গ পোকা পাওয়া সম্ভব হলেও প্রজাতি নিশ্চিত হওয়া সম্ভব কারণ এ পরিবারের ফড়িংগুলো বেশ রঙিন হয়ে থাকে যা দেখে সহজেই চেনা যায়। আমি মনে করি এ পোকাকে পঙ্গপালের প্রজাতি ভেবে আর বিভ্রান্ত না হয়ে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখে দমন করা প্রয়োজন। পৃথিবীর সব দেশেই পোকার বায়োক্যাটালগ বা চেকলিস্ট থাকে। এ চেকলিস্টের কাজগুলো মূলত কিউরেটর/ টেক্সোনমিস্টরা করেন। দুঃখের বিষয়, বাংলাদেশে এখনো পরিপূর্ণ কোনো ইনসেক্ট চেকলিস্ট তৈরি হয়নি। একটি পরিপূর্ণ ইনসেক্ট চেকলিস্ট থাকলে নতুন কোনো প্রজাতির সন্ধান পেলে সহজে বলা যায় এ প্রজাতির পোকাটি দেশে নতুন নাকি আগে থেকেই বিদ্যমান। আমি আশাবাদী বাংলাদেশের কীটতত্ত্ববিদরা যদি দায়িত্ব নিয়ে পোকার গোত্র ভাগ করে সম্মিলিতভাবে কাজ করেন তাহলে দেশকে একটি পরিপূর্ণ ইনসেক্ট বায়ো রিসোর্স উপহার দেওয়া যাবে। পঙ্গপাল কী? ইতিমধ্যে বিভিন্ন মিডিয়ার প্রকাশনা ও প্রচারণায় পঙ্গপাল ও তাদের ক্ষতি সম্পর্কে সবারই কিছু ধারণা হয়েছে। পঙ্গপাল অ্যাক্রিডিডি পরিবারের এমন সদস্য যা বাইফেজিক : একটি সলিটারি (যারা ফসলের জন্য তেমন ক্ষতিকারক নয়, সংখ্যায় অনেক কম, শান্ত, রাতে ওড়ে); অন্যটি গ্রেগারিয়াস (যারা ফসলের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক; সংখ্যায় অনেক বেশি; অশান্ত, দিনে ওড়ে)। পঙ্গপাল সলিটারি ফেজ থেকে গ্রেগারিয়াস হয় যখন তাদের সংখ্যা হঠাৎ করে বাড়তে থাকে। সংখ্যা বেড়ে গেলে একে অন্যকে স্পর্শের মাধ্যমে বিরক্ত করতে এবং তাদের আচরণে পরিবর্তন ঘটাতে থাকে। অপরিণত (নিম্ফ) পোকাগুলো যখন একত্রিত হতে থাকে তাকে হোপার ব্যান্ড ও পরিণত (অ্যাডাল্ড) পোকাগুলো যখন একত্রিত হয়ে দলবদ্ধ অবস্থায় থাকে তাকে সোয়ার্ম বলে। এ সোয়ার্মই হলো পঙ্গপাল। পঙ্গপাল তাদের প্রজননের জন্য প্রচুর বৃষ্টিপাতসহ উষ্ণ আবহাওয়া পছন্দ করে। বৃষ্টিপাতের পরই তাদের প্রজনন শুরু হয় কারণ তাদের ডিম পাড়ার জন্য আর্দ্র বালিমাটির প্রয়োজন যার ১০-১৫ সেমি গভীরে তারা ডিম পাড়ে। তাই বৃষ্টিপাতের পরই তাদের সংখ্যা অনেক বেড়ে যায় এবং তারা দলবদ্ধ হতে থাকে। বিশ্বে বর্তমানে এ পঙ্গপালের প্রাদুর্ভাবের কারণ হিসেবে ধারণা করা হচ্ছে বৈশ্বিক জলবায়ু ও আবহাওয়ার পরিবর্তন, ২০১৮ সালের সাইক্লোন, ২০১৯-এর শেষে অপ্রত্যাশিত প্রচুর বৃষ্টিপাতসহ উষ্ণ আবহাওয়া। বাংলাদেশে শুষ্ক ও খরাপ্রবণ এলাকা, চর ও হাওর এলাকা যা পঙ্গপালের প্রজননের জন্য অনুকূল ও ঝুঁকিপূর্ণ। তাই এসব প্রজনন-অনুকূল জায়গা সতর্কতার সঙ্গে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে। পঙ্গপাল সাধারণত মার্চ থেকে জুন পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে থাকে। তাই পঙ্গপালের আশঙ্কা একেবারে উড়িয়ে না দিয়ে সর্বদা সতর্ক থেকে পঙ্গপাল নিয়ন্ত্রণের জন্য কার্যকর ব্যবস্থা প্রস্তুত রাখতে হবে। যদিও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর বলেছে পঙ্গপালের আক্রমণের সম্ভাবনা এ বছর কম। এ বছরের তুলনায় আগামী বছর বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। তবে মনে রাখতে হবে, পঙ্গপালের আক্রমণ দেখে প্রস্তুতি শুরু করলে তা নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে যাবে। বিশ্বে পঙ্গপাল নিয়ন্ত্রণে রাসায়নিক পদ্ধতির পাশাপাশি পরিবেশবান্ধব বায়োপেস্টিসাইড ব্যবহার চলছে। স্বল্পসময়ের চাহিদায় অধিক পরিমাণ বায়োপেস্টিসাইড জোগান দেওয়া সম্ভব হয় না বলে বাধ্য হয়ে রাসায়নিক পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। তাই পঙ্গপাল নিয়ন্ত্রণে বায়োপেস্টিসাইড হিসেবে মেটারাইজিয়াম এনিসপলি কিংবা মেটারাইজিয়াম এক্রিডাম ছত্রাকের ব্যবহার করা যেতে পারে এবং সংশ্লিষ্টরা এ ব্যাপারে পূর্বপ্রস্তুতি রাখতে পারেন। এ ছত্রাকে যেহেতু পঙ্গপাল মারতে সাত থেকে ১৪ দিন লাগে তাই পঙ্গপালের অপরিণত অবস্থায় (হোপার ব্যান্ড) ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। বাংলাদেশের ফসলি জমি ও খাদ্য নিরাপত্তার নিমিত্ত কৃষি মন্ত্রণালয়, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর, শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে সম্মিলিতভাবে পঙ্গপালের বিষয়ে আতঙ্কিত না হয়ে সতর্ক থেকে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি রাখতে হবে।

 

লেখক : অধ্যাপক, কীটতত্ত্ব বিভাগ, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

২৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা