শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ মে, ২০২০

বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যখন ডুবতে বসেছে আনিসুজ্জামান স্যার তখন চলে গেলেন...

শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যখন ডুবতে বসেছে আনিসুজ্জামান স্যার তখন চলে গেলেন...

চলে গেলেন অধ্যাপক আনিসুজ্জামান। গত ১৪ মে বৃহস্পতিবার বিকালে পার্থিব জীবন শেষ করে তিনি অনন্তলোকে পাড়ি জমালেন। তার মৃত্যুর মধ্য দিয়ে শেষ হয়ে গেল একজন শিক্ষাগুরু, গবেষক ও লেখকের জীবন।  কয়েক দিন আগে চলে গেছেন আরেক জাতীয় অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী। আফসোস! মহিরুহের মতো দুই শিক্ষাগুরু ও পন্ডিত অধ্যাপক চলে গেলেন কভিড-১৯-সৃষ্ট মহামারীর সময়ে। তাদের ছাত্র-ছাত্রী, ভক্ত, অসংখ্য গুণগ্রাহী এবং সমগ্র জাতি তাদের জানাজায় শরিক হতে পারল না; সামনে দাঁড়িয়ে জানাতে পারল না তাদের অন্তিম সম্মাননা।

জাতীয় অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরীর প্রয়াণে কষ্ট পেয়েছি। অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের মৃত্যুর পর আমাকে গ্রাস করেছে এক ধূসর শূন্যতা! ভাবছি, অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী, ফজলে হাসান আবেদ, সৈয়দ শামসুল হক, সৈয়দ আশরাফুল ইসলামরা চলে যাওয়ায় জাতির অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে গেল। রাজনীতি যখন দুর্বৃত্তায়নের দুষ্টচক্রে ঘুরপাক খাচ্ছে, তখন সৈয়দ আশরাফের মতো সৎ, নিষ্ঠাবান ও কমিটেড রাজনৈতিক নেতা চলে গেলেন; সাহিত্য ও সৃজনশীলতার প্রান্তরে যখন খরা, তখন সৈয়দ হকের মতো সব্যসাচী লেখক চলে গেলেন; ব্যক্তি উদ্যোগে দেশজ বহুমুখী প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার ব্যাপারে যখন দৃঢ়চেতা, খাঁটি ও গতিশীল উদ্যোক্তার ঘাটতি, তখন চলে গেলেন ফজলে হাসান আবেদ।

ভিতর থেকে বিশ^বিদ্যালয়গুলো যখন দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছে এবং নীতিনির্ধারকদের বোঝার ঘাটতি ও অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্তের কারণে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যখন ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে চলে এসছে; তখন চলে গেলেন অধ্যাপক আনিসুজ্জামান ও জামিলুর রেজা চৌধুরী। এই শিক্ষাগুরু পন্ডিতদের চলে যাওয়ায় আমি শুধু শঙ্কিত নই, একই সঙ্গে উৎকণ্ঠিত ও সন্ত্রস্ত! কেননা, দশকের পর দশক ধরে যে বি্বিবিদ্যালয়গুলো বাংলাদেশি বাঙালির বাতিঘর হিসেবে কাজ করেছে, সেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আজ গভীর অন্ধকারে তলিয়ে যাচ্ছে। দুর্ভাগ্যের বিষয়, বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকরা আজ সংখ্যা! তাঁরা আজ লাল, সবুজ, হলুদ, খয়েরি, নীল, সাদা, ও গোলাপি রঙের সংখ্যা। তাঁরা আর পন্ডিত নন, গবেষক নন, শিক্ষাগুরু নন।

অনেক শিক্ষক আবার লাল, সবুজ, হলুদ বা খয়েরি রঙে সন্তুষ্ট নন; তাঁরা হন বর্ণচোরা, নইলে বর্ণিল; কেননা, সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে নতুন রঙের বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এলে তাঁরা প্রশাসনিক বা সরকারি রং ধারণ করেন। বর্ণচোরা (অথবা বর্ণিল) হওয়ার কারণে তাঁরা অনবরত রং পরিবর্তন করতে থাকেন। তাঁদের ধারে ও ভারে শক্তিমন্ত ও ধারালো হয়ে ওঠে সরকার সমর্থক রং। সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে রংবেরঙের এ খেলা চলতেই থাকে। আর উপাচার্য হওয়ার ক্ষেত্রে অনেক সময় সরকার সমর্থক রংও প্রয়োজন হয় না।

আমি অবশ্য দলীয় বিবেচনায় উপাচার্য, সহ-উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষ, প্রভোস্ট, প্রক্টর ও শিক্ষক নিয়োগের প্রবল বিরোধী। শিক্ষক থেকে উপাচার্য পর্যন্ত নিয়োগ হওয়া উচিত যোগ্যতা, মেধা, পান্ডিত্য, প্রশাসনিক দক্ষতা ও চারিত্রিক শুদ্ধাচারের ওপর ভিত্তি করে। কিন্তু কয়েক দশক ধরে আমরা দেখছি, সরকারগুলো তাদের আদর্শে বিশ্বাসী শিক্ষকদের মধ্য থেকে উপাচার্যসহ বিভিন্ন প্রশাসনিক পদে নিয়োগ দিয়ে থাকে।

এ বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়েও বলতে চাই, রাজনৈতিক মতাদর্শে বিশ্বাসী শিক্ষকদের মধ্য থেকেও মেধা, পান্ডিত্য, প্রশাসনিক দক্ষতা ও চারিত্রিক শুদ্ধাচারের ভিত্তিতে বিশ^বিদ্যালয়গুলোর গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগ দেওয়া সম্ভব। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সরকার ক্ষমতায় থাকার পরও যখন দেখি, অনেক বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্যসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ পদে পাকিস্তান-সমর্থক ও মুক্তিযুদ্ধ-বিরোধীরা বসে অছেন; তখন বুঝি, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার ক্ষমতায় থাকলেও সরকারি নানা সংস্থা ও প্রশাসনের অনেক জায়গায় রাজত্ব করেন মুক্তিযুদ্ধ-বিরোধীরা! শিক্ষাগত যোগ্যতা, টিচিং-কমপিটেন্স, মেধা, গবেষণা-সক্ষমতা ও চারিত্রিক শুদ্ধাচারের ওপর ভিত্তি করে যদি শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হতো; আর একাডেমিক ক্যারিয়ার, প্রশাসনিক দক্ষতা, গবেষণা-সক্ষমতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতি প্রতিশ্রুতি ইত্যাদি মানদন্ডের ভিত্তিতে যদি উপাচার্যসহ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রশাসনিক পদে নিয়োগ দেওয়া হতো, তাহলে বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর এখন যে নাজুক অবস্থা, তা হতো না।

অস্বীকার করব না, পাবলিক বিশ^বিদ্যালয় উপাচার্যদের মধ্যে অনেকেই আছেন যাঁরা ভালো শিক্ষাবিদ, গবেষক, এবং প্রশাসনিক দক্ষতাও তাঁদের আছে। নইলে এতগুলো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম মোটামুটি রকমভাবেও চলতে পারত না। অন্যদিকে কোনো একজন বা দুজন উপাচার্যের বিরুদ্ধে যদি অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠত, তাহলে বলা যেত, এটি একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা। কিন্তু তা বলার উপায় নেই।

এ বছরের ২০ জানুয়ারি ‘দুর্নীতিবিরোধী শিক্ষকসমাজ’-এর ব্যানারে প্রগতিশীল শিক্ষকসমাজের একটি অংশ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের দুর্নীতির তথ্য-উপাত্ত-সংবলিত ৩০০ পৃষ্ঠার একটি প্রতিবেদন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, বিশ^বিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন, ও দুর্নীতি দমন কমিশনে জমা দেয়। গত বছরের নভেম্বরে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় এ মর্মে খবর প্রকাশিত হয় যে, দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগে উপাচার্যবিরোধী বিক্ষোভ ও ছাত্র আন্দোলনের জেরে পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ রয়েছে, যার ফলে ব্যাহত হচ্ছিল ওই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষা কার্যক্রম। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে ছিল- খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, পাবনা প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ^বিদ্যালয় ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়।

উল্লেখ্য, উপাচার্যদের ‘কিস্সা-কাহিনি’ সবিস্তারে পত্রপত্রিকায় আসতে শুরু করে ২০০৫-২০০৬ সালে জোট সরকারের মেয়াদকালের শেষ দিকে। আমরা প্রত্যাশা করেছিলাম, ধীরে ধীরে যোগ্য ব্যক্তিদের উপাচার্য পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। কিন্তু দিন দিন উপাচার্য নিয়োগের বিষয়টি এমন জায়গায় এসে ঠেকছে যে, আমার আহমদ ছফা লিখিত ‘গাভী বিত্তান্ত’, ও মুহম্মদ জাফর ইকবালের লেখা ‘মহব্বত আলীর একদিন’ উপন্যাসের কথা মনে পড়ছে। একজন উপাচার্য তো পদে যোগদানের পর ৯৭৯ কার্যদিবসের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মাত্র ২২৭ দিন! এ ছাড়া তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছয়টি অনুষদের মধ্যে তিনটির ডিন, একটি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও অর্ধশতাধিক কোর্স পড়ানোর দায়িত্বে রয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ কি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে দুর্নীতি, অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারকে অনুমোদন করে? প্রধানমন্ত্রীর সদিচ্ছা ও নির্দেশনায় দল ও প্রশাসনে যে শুদ্ধি অভিযান চলছে, এই উপাচার্যের কর্মকান্ড কি তার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ?

পরিশেষে আমি দুঃখের সঙ্গে গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ের সাবেক পদত্যাগী উপাচার্যের কথা উল্লেখ করতে চাই। গণমাধ্যমের প্রতিবেদনের সূত্রে আমরা জানি, অনিয়ম, দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা ও নৈতিক স্খলনের অভিযোগে গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্যের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের ‘এক দফা’ আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। অভিযোগগুলোর সত্যতা পাওয়ায় তদন্ত কমিটি তাঁকে প্রত্যাহারের সুপারিশ করার পর ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহে তিনি পদত্যাগ করেন। যে বিষয়টি আমাকে অনবরত পীড়ন করে, তা হচ্ছে বঙ্গবন্ধুর জন্মস্থানে তাঁরই নামে যে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগের ব্যাপারে সরকারি তরফে যে গুরুত্ব দেওয়া উচিত, সেই গুরুত্বটি কেন দেওয়া হয় না? প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর এ বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য হিসেবে যাঁদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তাঁদের কেউ কি বাংলাদেশে স্বীকৃত কোনো শিক্ষাবিদ ও গবেষক? যে পদত্যাগী উপাচার্যের কথা বলছি, তিনি তাঁর মাতৃ-বিশ্ববিদ্যালয়ে সরকারবিরাধী দলের নেতা ছিলেন। কিন্তু তাঁরই একজন ঘনিষ্ঠ আত্মীয়ের সুপারিশে তিনি গোপালগঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে অভিষিক্ত হন। সরকারে তাঁর ওই আত্মীয়ের ব্যাপক প্রভাব রয়েছে বলে শুনেছি।

হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু যে স্থানে জন্মগ্রহণ করেছেন, সে স্থানে তাঁরই নামে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়কে নিয়ে কি একটি অনন্য পরিকল্পনা করা যেত না? অন্তর্জাতিকভাবে খ্যাতিসম্পন্ন ও জাতীয়ভাবে স্বীকৃত পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তির একজন শিক্ষাবিদ ও গবেষককে কি গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়া যেত না? এ বিশ্ববিদ্যালয়টি হতে পারত একটি মডেল বিশ্ববিদ্যালয়। আন্তর্জাতিক মানের অবকাঠামো, ল্যাব, লজিস্টিকস, দেশি-বিদেশি শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর পদচারণে এটি হতে পারত এশিয়ার অন্যতম প্রধান একটি বিশ্ববিদ্যালয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শততম জন্মবার্ষিকীতে সেটি কি জাতির জন্য এক অনন্য উপহার হতো না?

জওহরলাল নেহরু ছিলেন ভারতের কিংবদন্তি রাজনীতিবিদ ও প্রথম প্রধানমন্ত্রী। তাঁর নামে                      দিল্লিতে ১৯৬৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় জওহরলাল নেহরু বিশ^বিদ্যালয়। এটি এশিয়ার প্রথম ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি এবং বিশ্ববিদ্যালয়টি দেশ-বিদেশের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর পদচারণে মুখরিত এবং পড়াশোনা ও গবেষণায় উচ্চকণ্ঠ। সিঙ্গাপুরের জাতির জনক হিসেবে স্বীকৃত লি কুয়ান ইয়ের নামে ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরে (এনইউএস) লি কুয়ান ইয়ে স্কুল অব পাবলিক পলিসি আছে। এনইউএস ও স্বায়ত্তশাসিত এই পোস্ট গ্র্যাজুয়েট স্কুলটি কিউএস ওয়ার্ল্ড ইউনিভর্সিটি র‌্যাংকিংয়ে বিশ্বে ১১তম এবং এশিয়ার মধ্যে ১ নম্বর। আমরা কি বঙ্গবন্ধুর জন্মস্থানে তাঁর নামে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়টিকে নিয়ে একটি ‘ভিশনারি’ পরিকল্পনা করতে পারি না? হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ এই বাঙালির শততম জন্মবার্ষিকীতে এটিই হতে পারে তাঁর প্রতি অনন্য এক সম্মাননা।

লেখক : অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা