শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ মে, ২০২০

বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যখন ডুবতে বসেছে আনিসুজ্জামান স্যার তখন চলে গেলেন...

শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যখন ডুবতে বসেছে আনিসুজ্জামান স্যার তখন চলে গেলেন...

চলে গেলেন অধ্যাপক আনিসুজ্জামান। গত ১৪ মে বৃহস্পতিবার বিকালে পার্থিব জীবন শেষ করে তিনি অনন্তলোকে পাড়ি জমালেন। তার মৃত্যুর মধ্য দিয়ে শেষ হয়ে গেল একজন শিক্ষাগুরু, গবেষক ও লেখকের জীবন।  কয়েক দিন আগে চলে গেছেন আরেক জাতীয় অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী। আফসোস! মহিরুহের মতো দুই শিক্ষাগুরু ও পন্ডিত অধ্যাপক চলে গেলেন কভিড-১৯-সৃষ্ট মহামারীর সময়ে। তাদের ছাত্র-ছাত্রী, ভক্ত, অসংখ্য গুণগ্রাহী এবং সমগ্র জাতি তাদের জানাজায় শরিক হতে পারল না; সামনে দাঁড়িয়ে জানাতে পারল না তাদের অন্তিম সম্মাননা।

জাতীয় অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরীর প্রয়াণে কষ্ট পেয়েছি। অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের মৃত্যুর পর আমাকে গ্রাস করেছে এক ধূসর শূন্যতা! ভাবছি, অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী, ফজলে হাসান আবেদ, সৈয়দ শামসুল হক, সৈয়দ আশরাফুল ইসলামরা চলে যাওয়ায় জাতির অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে গেল। রাজনীতি যখন দুর্বৃত্তায়নের দুষ্টচক্রে ঘুরপাক খাচ্ছে, তখন সৈয়দ আশরাফের মতো সৎ, নিষ্ঠাবান ও কমিটেড রাজনৈতিক নেতা চলে গেলেন; সাহিত্য ও সৃজনশীলতার প্রান্তরে যখন খরা, তখন সৈয়দ হকের মতো সব্যসাচী লেখক চলে গেলেন; ব্যক্তি উদ্যোগে দেশজ বহুমুখী প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার ব্যাপারে যখন দৃঢ়চেতা, খাঁটি ও গতিশীল উদ্যোক্তার ঘাটতি, তখন চলে গেলেন ফজলে হাসান আবেদ।

ভিতর থেকে বিশ^বিদ্যালয়গুলো যখন দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছে এবং নীতিনির্ধারকদের বোঝার ঘাটতি ও অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্তের কারণে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যখন ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে চলে এসছে; তখন চলে গেলেন অধ্যাপক আনিসুজ্জামান ও জামিলুর রেজা চৌধুরী। এই শিক্ষাগুরু পন্ডিতদের চলে যাওয়ায় আমি শুধু শঙ্কিত নই, একই সঙ্গে উৎকণ্ঠিত ও সন্ত্রস্ত! কেননা, দশকের পর দশক ধরে যে বি্বিবিদ্যালয়গুলো বাংলাদেশি বাঙালির বাতিঘর হিসেবে কাজ করেছে, সেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আজ গভীর অন্ধকারে তলিয়ে যাচ্ছে। দুর্ভাগ্যের বিষয়, বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকরা আজ সংখ্যা! তাঁরা আজ লাল, সবুজ, হলুদ, খয়েরি, নীল, সাদা, ও গোলাপি রঙের সংখ্যা। তাঁরা আর পন্ডিত নন, গবেষক নন, শিক্ষাগুরু নন।

অনেক শিক্ষক আবার লাল, সবুজ, হলুদ বা খয়েরি রঙে সন্তুষ্ট নন; তাঁরা হন বর্ণচোরা, নইলে বর্ণিল; কেননা, সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে নতুন রঙের বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এলে তাঁরা প্রশাসনিক বা সরকারি রং ধারণ করেন। বর্ণচোরা (অথবা বর্ণিল) হওয়ার কারণে তাঁরা অনবরত রং পরিবর্তন করতে থাকেন। তাঁদের ধারে ও ভারে শক্তিমন্ত ও ধারালো হয়ে ওঠে সরকার সমর্থক রং। সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে রংবেরঙের এ খেলা চলতেই থাকে। আর উপাচার্য হওয়ার ক্ষেত্রে অনেক সময় সরকার সমর্থক রংও প্রয়োজন হয় না।

আমি অবশ্য দলীয় বিবেচনায় উপাচার্য, সহ-উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষ, প্রভোস্ট, প্রক্টর ও শিক্ষক নিয়োগের প্রবল বিরোধী। শিক্ষক থেকে উপাচার্য পর্যন্ত নিয়োগ হওয়া উচিত যোগ্যতা, মেধা, পান্ডিত্য, প্রশাসনিক দক্ষতা ও চারিত্রিক শুদ্ধাচারের ওপর ভিত্তি করে। কিন্তু কয়েক দশক ধরে আমরা দেখছি, সরকারগুলো তাদের আদর্শে বিশ্বাসী শিক্ষকদের মধ্য থেকে উপাচার্যসহ বিভিন্ন প্রশাসনিক পদে নিয়োগ দিয়ে থাকে।

এ বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়েও বলতে চাই, রাজনৈতিক মতাদর্শে বিশ্বাসী শিক্ষকদের মধ্য থেকেও মেধা, পান্ডিত্য, প্রশাসনিক দক্ষতা ও চারিত্রিক শুদ্ধাচারের ভিত্তিতে বিশ^বিদ্যালয়গুলোর গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগ দেওয়া সম্ভব। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সরকার ক্ষমতায় থাকার পরও যখন দেখি, অনেক বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্যসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ পদে পাকিস্তান-সমর্থক ও মুক্তিযুদ্ধ-বিরোধীরা বসে অছেন; তখন বুঝি, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার ক্ষমতায় থাকলেও সরকারি নানা সংস্থা ও প্রশাসনের অনেক জায়গায় রাজত্ব করেন মুক্তিযুদ্ধ-বিরোধীরা! শিক্ষাগত যোগ্যতা, টিচিং-কমপিটেন্স, মেধা, গবেষণা-সক্ষমতা ও চারিত্রিক শুদ্ধাচারের ওপর ভিত্তি করে যদি শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হতো; আর একাডেমিক ক্যারিয়ার, প্রশাসনিক দক্ষতা, গবেষণা-সক্ষমতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতি প্রতিশ্রুতি ইত্যাদি মানদন্ডের ভিত্তিতে যদি উপাচার্যসহ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রশাসনিক পদে নিয়োগ দেওয়া হতো, তাহলে বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর এখন যে নাজুক অবস্থা, তা হতো না।

অস্বীকার করব না, পাবলিক বিশ^বিদ্যালয় উপাচার্যদের মধ্যে অনেকেই আছেন যাঁরা ভালো শিক্ষাবিদ, গবেষক, এবং প্রশাসনিক দক্ষতাও তাঁদের আছে। নইলে এতগুলো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম মোটামুটি রকমভাবেও চলতে পারত না। অন্যদিকে কোনো একজন বা দুজন উপাচার্যের বিরুদ্ধে যদি অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠত, তাহলে বলা যেত, এটি একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা। কিন্তু তা বলার উপায় নেই।

এ বছরের ২০ জানুয়ারি ‘দুর্নীতিবিরোধী শিক্ষকসমাজ’-এর ব্যানারে প্রগতিশীল শিক্ষকসমাজের একটি অংশ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের দুর্নীতির তথ্য-উপাত্ত-সংবলিত ৩০০ পৃষ্ঠার একটি প্রতিবেদন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, বিশ^বিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন, ও দুর্নীতি দমন কমিশনে জমা দেয়। গত বছরের নভেম্বরে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় এ মর্মে খবর প্রকাশিত হয় যে, দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগে উপাচার্যবিরোধী বিক্ষোভ ও ছাত্র আন্দোলনের জেরে পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ রয়েছে, যার ফলে ব্যাহত হচ্ছিল ওই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষা কার্যক্রম। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে ছিল- খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, পাবনা প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ^বিদ্যালয় ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়।

উল্লেখ্য, উপাচার্যদের ‘কিস্সা-কাহিনি’ সবিস্তারে পত্রপত্রিকায় আসতে শুরু করে ২০০৫-২০০৬ সালে জোট সরকারের মেয়াদকালের শেষ দিকে। আমরা প্রত্যাশা করেছিলাম, ধীরে ধীরে যোগ্য ব্যক্তিদের উপাচার্য পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। কিন্তু দিন দিন উপাচার্য নিয়োগের বিষয়টি এমন জায়গায় এসে ঠেকছে যে, আমার আহমদ ছফা লিখিত ‘গাভী বিত্তান্ত’, ও মুহম্মদ জাফর ইকবালের লেখা ‘মহব্বত আলীর একদিন’ উপন্যাসের কথা মনে পড়ছে। একজন উপাচার্য তো পদে যোগদানের পর ৯৭৯ কার্যদিবসের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মাত্র ২২৭ দিন! এ ছাড়া তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছয়টি অনুষদের মধ্যে তিনটির ডিন, একটি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও অর্ধশতাধিক কোর্স পড়ানোর দায়িত্বে রয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ কি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে দুর্নীতি, অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারকে অনুমোদন করে? প্রধানমন্ত্রীর সদিচ্ছা ও নির্দেশনায় দল ও প্রশাসনে যে শুদ্ধি অভিযান চলছে, এই উপাচার্যের কর্মকান্ড কি তার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ?

পরিশেষে আমি দুঃখের সঙ্গে গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ের সাবেক পদত্যাগী উপাচার্যের কথা উল্লেখ করতে চাই। গণমাধ্যমের প্রতিবেদনের সূত্রে আমরা জানি, অনিয়ম, দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা ও নৈতিক স্খলনের অভিযোগে গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্যের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের ‘এক দফা’ আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। অভিযোগগুলোর সত্যতা পাওয়ায় তদন্ত কমিটি তাঁকে প্রত্যাহারের সুপারিশ করার পর ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহে তিনি পদত্যাগ করেন। যে বিষয়টি আমাকে অনবরত পীড়ন করে, তা হচ্ছে বঙ্গবন্ধুর জন্মস্থানে তাঁরই নামে যে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগের ব্যাপারে সরকারি তরফে যে গুরুত্ব দেওয়া উচিত, সেই গুরুত্বটি কেন দেওয়া হয় না? প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর এ বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য হিসেবে যাঁদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তাঁদের কেউ কি বাংলাদেশে স্বীকৃত কোনো শিক্ষাবিদ ও গবেষক? যে পদত্যাগী উপাচার্যের কথা বলছি, তিনি তাঁর মাতৃ-বিশ্ববিদ্যালয়ে সরকারবিরাধী দলের নেতা ছিলেন। কিন্তু তাঁরই একজন ঘনিষ্ঠ আত্মীয়ের সুপারিশে তিনি গোপালগঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে অভিষিক্ত হন। সরকারে তাঁর ওই আত্মীয়ের ব্যাপক প্রভাব রয়েছে বলে শুনেছি।

হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু যে স্থানে জন্মগ্রহণ করেছেন, সে স্থানে তাঁরই নামে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়কে নিয়ে কি একটি অনন্য পরিকল্পনা করা যেত না? অন্তর্জাতিকভাবে খ্যাতিসম্পন্ন ও জাতীয়ভাবে স্বীকৃত পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তির একজন শিক্ষাবিদ ও গবেষককে কি গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়া যেত না? এ বিশ্ববিদ্যালয়টি হতে পারত একটি মডেল বিশ্ববিদ্যালয়। আন্তর্জাতিক মানের অবকাঠামো, ল্যাব, লজিস্টিকস, দেশি-বিদেশি শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর পদচারণে এটি হতে পারত এশিয়ার অন্যতম প্রধান একটি বিশ্ববিদ্যালয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শততম জন্মবার্ষিকীতে সেটি কি জাতির জন্য এক অনন্য উপহার হতো না?

জওহরলাল নেহরু ছিলেন ভারতের কিংবদন্তি রাজনীতিবিদ ও প্রথম প্রধানমন্ত্রী। তাঁর নামে                      দিল্লিতে ১৯৬৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় জওহরলাল নেহরু বিশ^বিদ্যালয়। এটি এশিয়ার প্রথম ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি এবং বিশ্ববিদ্যালয়টি দেশ-বিদেশের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর পদচারণে মুখরিত এবং পড়াশোনা ও গবেষণায় উচ্চকণ্ঠ। সিঙ্গাপুরের জাতির জনক হিসেবে স্বীকৃত লি কুয়ান ইয়ের নামে ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরে (এনইউএস) লি কুয়ান ইয়ে স্কুল অব পাবলিক পলিসি আছে। এনইউএস ও স্বায়ত্তশাসিত এই পোস্ট গ্র্যাজুয়েট স্কুলটি কিউএস ওয়ার্ল্ড ইউনিভর্সিটি র‌্যাংকিংয়ে বিশ্বে ১১তম এবং এশিয়ার মধ্যে ১ নম্বর। আমরা কি বঙ্গবন্ধুর জন্মস্থানে তাঁর নামে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়টিকে নিয়ে একটি ‘ভিশনারি’ পরিকল্পনা করতে পারি না? হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ এই বাঙালির শততম জন্মবার্ষিকীতে এটিই হতে পারে তাঁর প্রতি অনন্য এক সম্মাননা।

লেখক : অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
রায়পুরায় স্কুল শিক্ষিকাকে অবসরজনিত বিদায় সংবর্ধনা গ্রামবাসীর
রায়পুরায় স্কুল শিক্ষিকাকে অবসরজনিত বিদায় সংবর্ধনা গ্রামবাসীর

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

২৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাতে বাংলাদেশকে অনুরোধ মিয়ানমারের
নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাতে বাংলাদেশকে অনুরোধ মিয়ানমারের

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সকালে ডিম খাওয়ার ৫ উপকার
সকালে ডিম খাওয়ার ৫ উপকার

৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সিরাজগঞ্জে অটোচালক হত্যার রহস্য উদঘাটন, তিনজন গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে অটোচালক হত্যার রহস্য উদঘাটন, তিনজন গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবি ছাত্রদল সভাপতির উদ্যোগে মুক্ত দুই ছাত্র ইউনিয়ন নেতা
শাবিপ্রবি ছাত্রদল সভাপতির উদ্যোগে মুক্ত দুই ছাত্র ইউনিয়ন নেতা

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আশুলিয়ায় গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো ৬ ইটভাটা
আশুলিয়ায় গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো ৬ ইটভাটা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাফ নদে ৬ রোহিঙ্গা জেলেকে অপহরণ
নাফ নদে ৬ রোহিঙ্গা জেলেকে অপহরণ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে অস্ট্রেলিয়ার ‘বুড়ো দল’ নিয়ে সমালোচনা স্টিভ ওয়াহর
অ্যাশেজে অস্ট্রেলিয়ার ‘বুড়ো দল’ নিয়ে সমালোচনা স্টিভ ওয়াহর

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীতের দাবিতে মানববন্ধন
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীতের দাবিতে মানববন্ধন

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটিতে হত্যার দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
রাঙামাটিতে হত্যার দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে বাফুফের প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা
অবশেষে বাফুফের প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আরও এক ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ হস্তান্তর করল হামাস
আরও এক ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ হস্তান্তর করল হামাস

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শার্শায় তরিকুল ইসলাম স্মরণে দোয়া মাহফিল
শার্শায় তরিকুল ইসলাম স্মরণে দোয়া মাহফিল

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তিনবার পিছিয়ে পড়েও ড্র নিয়ে ফিরল বার্সা
তিনবার পিছিয়ে পড়েও ড্র নিয়ে ফিরল বার্সা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে অননুমোদিত সভা-সমাবেশে অংশ না নিতে দূতাবাসের সতর্কতা
সৌদিতে অননুমোদিত সভা-সমাবেশে অংশ না নিতে দূতাবাসের সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসনিয়ায় বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডে ১১ জনের মৃত্যু, আহত ৩৫
বসনিয়ায় বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডে ১১ জনের মৃত্যু, আহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেনটাকিতে কার্গো বিমান বিধ্বস্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা
কেনটাকিতে কার্গো বিমান বিধ্বস্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক
নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক

নগর জীবন

গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা

পেছনের পৃষ্ঠা