শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ মে, ২০২০

বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যখন ডুবতে বসেছে আনিসুজ্জামান স্যার তখন চলে গেলেন...

শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যখন ডুবতে বসেছে আনিসুজ্জামান স্যার তখন চলে গেলেন...

চলে গেলেন অধ্যাপক আনিসুজ্জামান। গত ১৪ মে বৃহস্পতিবার বিকালে পার্থিব জীবন শেষ করে তিনি অনন্তলোকে পাড়ি জমালেন। তার মৃত্যুর মধ্য দিয়ে শেষ হয়ে গেল একজন শিক্ষাগুরু, গবেষক ও লেখকের জীবন।  কয়েক দিন আগে চলে গেছেন আরেক জাতীয় অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী। আফসোস! মহিরুহের মতো দুই শিক্ষাগুরু ও পন্ডিত অধ্যাপক চলে গেলেন কভিড-১৯-সৃষ্ট মহামারীর সময়ে। তাদের ছাত্র-ছাত্রী, ভক্ত, অসংখ্য গুণগ্রাহী এবং সমগ্র জাতি তাদের জানাজায় শরিক হতে পারল না; সামনে দাঁড়িয়ে জানাতে পারল না তাদের অন্তিম সম্মাননা।

জাতীয় অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরীর প্রয়াণে কষ্ট পেয়েছি। অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের মৃত্যুর পর আমাকে গ্রাস করেছে এক ধূসর শূন্যতা! ভাবছি, অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী, ফজলে হাসান আবেদ, সৈয়দ শামসুল হক, সৈয়দ আশরাফুল ইসলামরা চলে যাওয়ায় জাতির অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে গেল। রাজনীতি যখন দুর্বৃত্তায়নের দুষ্টচক্রে ঘুরপাক খাচ্ছে, তখন সৈয়দ আশরাফের মতো সৎ, নিষ্ঠাবান ও কমিটেড রাজনৈতিক নেতা চলে গেলেন; সাহিত্য ও সৃজনশীলতার প্রান্তরে যখন খরা, তখন সৈয়দ হকের মতো সব্যসাচী লেখক চলে গেলেন; ব্যক্তি উদ্যোগে দেশজ বহুমুখী প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার ব্যাপারে যখন দৃঢ়চেতা, খাঁটি ও গতিশীল উদ্যোক্তার ঘাটতি, তখন চলে গেলেন ফজলে হাসান আবেদ।

ভিতর থেকে বিশ^বিদ্যালয়গুলো যখন দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছে এবং নীতিনির্ধারকদের বোঝার ঘাটতি ও অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্তের কারণে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যখন ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে চলে এসছে; তখন চলে গেলেন অধ্যাপক আনিসুজ্জামান ও জামিলুর রেজা চৌধুরী। এই শিক্ষাগুরু পন্ডিতদের চলে যাওয়ায় আমি শুধু শঙ্কিত নই, একই সঙ্গে উৎকণ্ঠিত ও সন্ত্রস্ত! কেননা, দশকের পর দশক ধরে যে বি্বিবিদ্যালয়গুলো বাংলাদেশি বাঙালির বাতিঘর হিসেবে কাজ করেছে, সেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আজ গভীর অন্ধকারে তলিয়ে যাচ্ছে। দুর্ভাগ্যের বিষয়, বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকরা আজ সংখ্যা! তাঁরা আজ লাল, সবুজ, হলুদ, খয়েরি, নীল, সাদা, ও গোলাপি রঙের সংখ্যা। তাঁরা আর পন্ডিত নন, গবেষক নন, শিক্ষাগুরু নন।

অনেক শিক্ষক আবার লাল, সবুজ, হলুদ বা খয়েরি রঙে সন্তুষ্ট নন; তাঁরা হন বর্ণচোরা, নইলে বর্ণিল; কেননা, সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে নতুন রঙের বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এলে তাঁরা প্রশাসনিক বা সরকারি রং ধারণ করেন। বর্ণচোরা (অথবা বর্ণিল) হওয়ার কারণে তাঁরা অনবরত রং পরিবর্তন করতে থাকেন। তাঁদের ধারে ও ভারে শক্তিমন্ত ও ধারালো হয়ে ওঠে সরকার সমর্থক রং। সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে রংবেরঙের এ খেলা চলতেই থাকে। আর উপাচার্য হওয়ার ক্ষেত্রে অনেক সময় সরকার সমর্থক রংও প্রয়োজন হয় না।

আমি অবশ্য দলীয় বিবেচনায় উপাচার্য, সহ-উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষ, প্রভোস্ট, প্রক্টর ও শিক্ষক নিয়োগের প্রবল বিরোধী। শিক্ষক থেকে উপাচার্য পর্যন্ত নিয়োগ হওয়া উচিত যোগ্যতা, মেধা, পান্ডিত্য, প্রশাসনিক দক্ষতা ও চারিত্রিক শুদ্ধাচারের ওপর ভিত্তি করে। কিন্তু কয়েক দশক ধরে আমরা দেখছি, সরকারগুলো তাদের আদর্শে বিশ্বাসী শিক্ষকদের মধ্য থেকে উপাচার্যসহ বিভিন্ন প্রশাসনিক পদে নিয়োগ দিয়ে থাকে।

এ বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়েও বলতে চাই, রাজনৈতিক মতাদর্শে বিশ্বাসী শিক্ষকদের মধ্য থেকেও মেধা, পান্ডিত্য, প্রশাসনিক দক্ষতা ও চারিত্রিক শুদ্ধাচারের ভিত্তিতে বিশ^বিদ্যালয়গুলোর গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগ দেওয়া সম্ভব। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সরকার ক্ষমতায় থাকার পরও যখন দেখি, অনেক বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্যসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ পদে পাকিস্তান-সমর্থক ও মুক্তিযুদ্ধ-বিরোধীরা বসে অছেন; তখন বুঝি, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার ক্ষমতায় থাকলেও সরকারি নানা সংস্থা ও প্রশাসনের অনেক জায়গায় রাজত্ব করেন মুক্তিযুদ্ধ-বিরোধীরা! শিক্ষাগত যোগ্যতা, টিচিং-কমপিটেন্স, মেধা, গবেষণা-সক্ষমতা ও চারিত্রিক শুদ্ধাচারের ওপর ভিত্তি করে যদি শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হতো; আর একাডেমিক ক্যারিয়ার, প্রশাসনিক দক্ষতা, গবেষণা-সক্ষমতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতি প্রতিশ্রুতি ইত্যাদি মানদন্ডের ভিত্তিতে যদি উপাচার্যসহ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রশাসনিক পদে নিয়োগ দেওয়া হতো, তাহলে বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর এখন যে নাজুক অবস্থা, তা হতো না।

অস্বীকার করব না, পাবলিক বিশ^বিদ্যালয় উপাচার্যদের মধ্যে অনেকেই আছেন যাঁরা ভালো শিক্ষাবিদ, গবেষক, এবং প্রশাসনিক দক্ষতাও তাঁদের আছে। নইলে এতগুলো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম মোটামুটি রকমভাবেও চলতে পারত না। অন্যদিকে কোনো একজন বা দুজন উপাচার্যের বিরুদ্ধে যদি অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠত, তাহলে বলা যেত, এটি একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা। কিন্তু তা বলার উপায় নেই।

এ বছরের ২০ জানুয়ারি ‘দুর্নীতিবিরোধী শিক্ষকসমাজ’-এর ব্যানারে প্রগতিশীল শিক্ষকসমাজের একটি অংশ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের দুর্নীতির তথ্য-উপাত্ত-সংবলিত ৩০০ পৃষ্ঠার একটি প্রতিবেদন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, বিশ^বিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন, ও দুর্নীতি দমন কমিশনে জমা দেয়। গত বছরের নভেম্বরে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় এ মর্মে খবর প্রকাশিত হয় যে, দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগে উপাচার্যবিরোধী বিক্ষোভ ও ছাত্র আন্দোলনের জেরে পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ রয়েছে, যার ফলে ব্যাহত হচ্ছিল ওই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষা কার্যক্রম। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে ছিল- খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, পাবনা প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ^বিদ্যালয় ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়।

উল্লেখ্য, উপাচার্যদের ‘কিস্সা-কাহিনি’ সবিস্তারে পত্রপত্রিকায় আসতে শুরু করে ২০০৫-২০০৬ সালে জোট সরকারের মেয়াদকালের শেষ দিকে। আমরা প্রত্যাশা করেছিলাম, ধীরে ধীরে যোগ্য ব্যক্তিদের উপাচার্য পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। কিন্তু দিন দিন উপাচার্য নিয়োগের বিষয়টি এমন জায়গায় এসে ঠেকছে যে, আমার আহমদ ছফা লিখিত ‘গাভী বিত্তান্ত’, ও মুহম্মদ জাফর ইকবালের লেখা ‘মহব্বত আলীর একদিন’ উপন্যাসের কথা মনে পড়ছে। একজন উপাচার্য তো পদে যোগদানের পর ৯৭৯ কার্যদিবসের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মাত্র ২২৭ দিন! এ ছাড়া তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছয়টি অনুষদের মধ্যে তিনটির ডিন, একটি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও অর্ধশতাধিক কোর্স পড়ানোর দায়িত্বে রয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ কি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে দুর্নীতি, অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারকে অনুমোদন করে? প্রধানমন্ত্রীর সদিচ্ছা ও নির্দেশনায় দল ও প্রশাসনে যে শুদ্ধি অভিযান চলছে, এই উপাচার্যের কর্মকান্ড কি তার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ?

পরিশেষে আমি দুঃখের সঙ্গে গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ের সাবেক পদত্যাগী উপাচার্যের কথা উল্লেখ করতে চাই। গণমাধ্যমের প্রতিবেদনের সূত্রে আমরা জানি, অনিয়ম, দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা ও নৈতিক স্খলনের অভিযোগে গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্যের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের ‘এক দফা’ আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। অভিযোগগুলোর সত্যতা পাওয়ায় তদন্ত কমিটি তাঁকে প্রত্যাহারের সুপারিশ করার পর ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহে তিনি পদত্যাগ করেন। যে বিষয়টি আমাকে অনবরত পীড়ন করে, তা হচ্ছে বঙ্গবন্ধুর জন্মস্থানে তাঁরই নামে যে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগের ব্যাপারে সরকারি তরফে যে গুরুত্ব দেওয়া উচিত, সেই গুরুত্বটি কেন দেওয়া হয় না? প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর এ বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য হিসেবে যাঁদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তাঁদের কেউ কি বাংলাদেশে স্বীকৃত কোনো শিক্ষাবিদ ও গবেষক? যে পদত্যাগী উপাচার্যের কথা বলছি, তিনি তাঁর মাতৃ-বিশ্ববিদ্যালয়ে সরকারবিরাধী দলের নেতা ছিলেন। কিন্তু তাঁরই একজন ঘনিষ্ঠ আত্মীয়ের সুপারিশে তিনি গোপালগঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে অভিষিক্ত হন। সরকারে তাঁর ওই আত্মীয়ের ব্যাপক প্রভাব রয়েছে বলে শুনেছি।

হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু যে স্থানে জন্মগ্রহণ করেছেন, সে স্থানে তাঁরই নামে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়কে নিয়ে কি একটি অনন্য পরিকল্পনা করা যেত না? অন্তর্জাতিকভাবে খ্যাতিসম্পন্ন ও জাতীয়ভাবে স্বীকৃত পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তির একজন শিক্ষাবিদ ও গবেষককে কি গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়া যেত না? এ বিশ্ববিদ্যালয়টি হতে পারত একটি মডেল বিশ্ববিদ্যালয়। আন্তর্জাতিক মানের অবকাঠামো, ল্যাব, লজিস্টিকস, দেশি-বিদেশি শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর পদচারণে এটি হতে পারত এশিয়ার অন্যতম প্রধান একটি বিশ্ববিদ্যালয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শততম জন্মবার্ষিকীতে সেটি কি জাতির জন্য এক অনন্য উপহার হতো না?

জওহরলাল নেহরু ছিলেন ভারতের কিংবদন্তি রাজনীতিবিদ ও প্রথম প্রধানমন্ত্রী। তাঁর নামে                      দিল্লিতে ১৯৬৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় জওহরলাল নেহরু বিশ^বিদ্যালয়। এটি এশিয়ার প্রথম ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি এবং বিশ্ববিদ্যালয়টি দেশ-বিদেশের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর পদচারণে মুখরিত এবং পড়াশোনা ও গবেষণায় উচ্চকণ্ঠ। সিঙ্গাপুরের জাতির জনক হিসেবে স্বীকৃত লি কুয়ান ইয়ের নামে ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরে (এনইউএস) লি কুয়ান ইয়ে স্কুল অব পাবলিক পলিসি আছে। এনইউএস ও স্বায়ত্তশাসিত এই পোস্ট গ্র্যাজুয়েট স্কুলটি কিউএস ওয়ার্ল্ড ইউনিভর্সিটি র‌্যাংকিংয়ে বিশ্বে ১১তম এবং এশিয়ার মধ্যে ১ নম্বর। আমরা কি বঙ্গবন্ধুর জন্মস্থানে তাঁর নামে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়টিকে নিয়ে একটি ‘ভিশনারি’ পরিকল্পনা করতে পারি না? হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ এই বাঙালির শততম জন্মবার্ষিকীতে এটিই হতে পারে তাঁর প্রতি অনন্য এক সম্মাননা।

লেখক : অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির
অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন পর্যন্ত এনআইডি সংশোধন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত ইসির
নির্বাচন পর্যন্ত এনআইডি সংশোধন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত ইসির

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট
ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ
ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে