শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ মে, ২০২০

বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যখন ডুবতে বসেছে আনিসুজ্জামান স্যার তখন চলে গেলেন...

শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যখন ডুবতে বসেছে আনিসুজ্জামান স্যার তখন চলে গেলেন...

চলে গেলেন অধ্যাপক আনিসুজ্জামান। গত ১৪ মে বৃহস্পতিবার বিকালে পার্থিব জীবন শেষ করে তিনি অনন্তলোকে পাড়ি জমালেন। তার মৃত্যুর মধ্য দিয়ে শেষ হয়ে গেল একজন শিক্ষাগুরু, গবেষক ও লেখকের জীবন।  কয়েক দিন আগে চলে গেছেন আরেক জাতীয় অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী। আফসোস! মহিরুহের মতো দুই শিক্ষাগুরু ও পন্ডিত অধ্যাপক চলে গেলেন কভিড-১৯-সৃষ্ট মহামারীর সময়ে। তাদের ছাত্র-ছাত্রী, ভক্ত, অসংখ্য গুণগ্রাহী এবং সমগ্র জাতি তাদের জানাজায় শরিক হতে পারল না; সামনে দাঁড়িয়ে জানাতে পারল না তাদের অন্তিম সম্মাননা।

জাতীয় অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরীর প্রয়াণে কষ্ট পেয়েছি। অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের মৃত্যুর পর আমাকে গ্রাস করেছে এক ধূসর শূন্যতা! ভাবছি, অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী, ফজলে হাসান আবেদ, সৈয়দ শামসুল হক, সৈয়দ আশরাফুল ইসলামরা চলে যাওয়ায় জাতির অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে গেল। রাজনীতি যখন দুর্বৃত্তায়নের দুষ্টচক্রে ঘুরপাক খাচ্ছে, তখন সৈয়দ আশরাফের মতো সৎ, নিষ্ঠাবান ও কমিটেড রাজনৈতিক নেতা চলে গেলেন; সাহিত্য ও সৃজনশীলতার প্রান্তরে যখন খরা, তখন সৈয়দ হকের মতো সব্যসাচী লেখক চলে গেলেন; ব্যক্তি উদ্যোগে দেশজ বহুমুখী প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার ব্যাপারে যখন দৃঢ়চেতা, খাঁটি ও গতিশীল উদ্যোক্তার ঘাটতি, তখন চলে গেলেন ফজলে হাসান আবেদ।

ভিতর থেকে বিশ^বিদ্যালয়গুলো যখন দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছে এবং নীতিনির্ধারকদের বোঝার ঘাটতি ও অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্তের কারণে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যখন ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে চলে এসছে; তখন চলে গেলেন অধ্যাপক আনিসুজ্জামান ও জামিলুর রেজা চৌধুরী। এই শিক্ষাগুরু পন্ডিতদের চলে যাওয়ায় আমি শুধু শঙ্কিত নই, একই সঙ্গে উৎকণ্ঠিত ও সন্ত্রস্ত! কেননা, দশকের পর দশক ধরে যে বি্বিবিদ্যালয়গুলো বাংলাদেশি বাঙালির বাতিঘর হিসেবে কাজ করেছে, সেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আজ গভীর অন্ধকারে তলিয়ে যাচ্ছে। দুর্ভাগ্যের বিষয়, বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকরা আজ সংখ্যা! তাঁরা আজ লাল, সবুজ, হলুদ, খয়েরি, নীল, সাদা, ও গোলাপি রঙের সংখ্যা। তাঁরা আর পন্ডিত নন, গবেষক নন, শিক্ষাগুরু নন।

অনেক শিক্ষক আবার লাল, সবুজ, হলুদ বা খয়েরি রঙে সন্তুষ্ট নন; তাঁরা হন বর্ণচোরা, নইলে বর্ণিল; কেননা, সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে নতুন রঙের বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এলে তাঁরা প্রশাসনিক বা সরকারি রং ধারণ করেন। বর্ণচোরা (অথবা বর্ণিল) হওয়ার কারণে তাঁরা অনবরত রং পরিবর্তন করতে থাকেন। তাঁদের ধারে ও ভারে শক্তিমন্ত ও ধারালো হয়ে ওঠে সরকার সমর্থক রং। সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে রংবেরঙের এ খেলা চলতেই থাকে। আর উপাচার্য হওয়ার ক্ষেত্রে অনেক সময় সরকার সমর্থক রংও প্রয়োজন হয় না।

আমি অবশ্য দলীয় বিবেচনায় উপাচার্য, সহ-উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষ, প্রভোস্ট, প্রক্টর ও শিক্ষক নিয়োগের প্রবল বিরোধী। শিক্ষক থেকে উপাচার্য পর্যন্ত নিয়োগ হওয়া উচিত যোগ্যতা, মেধা, পান্ডিত্য, প্রশাসনিক দক্ষতা ও চারিত্রিক শুদ্ধাচারের ওপর ভিত্তি করে। কিন্তু কয়েক দশক ধরে আমরা দেখছি, সরকারগুলো তাদের আদর্শে বিশ্বাসী শিক্ষকদের মধ্য থেকে উপাচার্যসহ বিভিন্ন প্রশাসনিক পদে নিয়োগ দিয়ে থাকে।

এ বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়েও বলতে চাই, রাজনৈতিক মতাদর্শে বিশ্বাসী শিক্ষকদের মধ্য থেকেও মেধা, পান্ডিত্য, প্রশাসনিক দক্ষতা ও চারিত্রিক শুদ্ধাচারের ভিত্তিতে বিশ^বিদ্যালয়গুলোর গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগ দেওয়া সম্ভব। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সরকার ক্ষমতায় থাকার পরও যখন দেখি, অনেক বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্যসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ পদে পাকিস্তান-সমর্থক ও মুক্তিযুদ্ধ-বিরোধীরা বসে অছেন; তখন বুঝি, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার ক্ষমতায় থাকলেও সরকারি নানা সংস্থা ও প্রশাসনের অনেক জায়গায় রাজত্ব করেন মুক্তিযুদ্ধ-বিরোধীরা! শিক্ষাগত যোগ্যতা, টিচিং-কমপিটেন্স, মেধা, গবেষণা-সক্ষমতা ও চারিত্রিক শুদ্ধাচারের ওপর ভিত্তি করে যদি শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হতো; আর একাডেমিক ক্যারিয়ার, প্রশাসনিক দক্ষতা, গবেষণা-সক্ষমতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতি প্রতিশ্রুতি ইত্যাদি মানদন্ডের ভিত্তিতে যদি উপাচার্যসহ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রশাসনিক পদে নিয়োগ দেওয়া হতো, তাহলে বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর এখন যে নাজুক অবস্থা, তা হতো না।

অস্বীকার করব না, পাবলিক বিশ^বিদ্যালয় উপাচার্যদের মধ্যে অনেকেই আছেন যাঁরা ভালো শিক্ষাবিদ, গবেষক, এবং প্রশাসনিক দক্ষতাও তাঁদের আছে। নইলে এতগুলো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম মোটামুটি রকমভাবেও চলতে পারত না। অন্যদিকে কোনো একজন বা দুজন উপাচার্যের বিরুদ্ধে যদি অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠত, তাহলে বলা যেত, এটি একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা। কিন্তু তা বলার উপায় নেই।

এ বছরের ২০ জানুয়ারি ‘দুর্নীতিবিরোধী শিক্ষকসমাজ’-এর ব্যানারে প্রগতিশীল শিক্ষকসমাজের একটি অংশ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের দুর্নীতির তথ্য-উপাত্ত-সংবলিত ৩০০ পৃষ্ঠার একটি প্রতিবেদন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, বিশ^বিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন, ও দুর্নীতি দমন কমিশনে জমা দেয়। গত বছরের নভেম্বরে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় এ মর্মে খবর প্রকাশিত হয় যে, দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগে উপাচার্যবিরোধী বিক্ষোভ ও ছাত্র আন্দোলনের জেরে পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ রয়েছে, যার ফলে ব্যাহত হচ্ছিল ওই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষা কার্যক্রম। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে ছিল- খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, পাবনা প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ^বিদ্যালয় ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়।

উল্লেখ্য, উপাচার্যদের ‘কিস্সা-কাহিনি’ সবিস্তারে পত্রপত্রিকায় আসতে শুরু করে ২০০৫-২০০৬ সালে জোট সরকারের মেয়াদকালের শেষ দিকে। আমরা প্রত্যাশা করেছিলাম, ধীরে ধীরে যোগ্য ব্যক্তিদের উপাচার্য পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। কিন্তু দিন দিন উপাচার্য নিয়োগের বিষয়টি এমন জায়গায় এসে ঠেকছে যে, আমার আহমদ ছফা লিখিত ‘গাভী বিত্তান্ত’, ও মুহম্মদ জাফর ইকবালের লেখা ‘মহব্বত আলীর একদিন’ উপন্যাসের কথা মনে পড়ছে। একজন উপাচার্য তো পদে যোগদানের পর ৯৭৯ কার্যদিবসের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মাত্র ২২৭ দিন! এ ছাড়া তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছয়টি অনুষদের মধ্যে তিনটির ডিন, একটি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও অর্ধশতাধিক কোর্স পড়ানোর দায়িত্বে রয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ কি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে দুর্নীতি, অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারকে অনুমোদন করে? প্রধানমন্ত্রীর সদিচ্ছা ও নির্দেশনায় দল ও প্রশাসনে যে শুদ্ধি অভিযান চলছে, এই উপাচার্যের কর্মকান্ড কি তার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ?

পরিশেষে আমি দুঃখের সঙ্গে গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ের সাবেক পদত্যাগী উপাচার্যের কথা উল্লেখ করতে চাই। গণমাধ্যমের প্রতিবেদনের সূত্রে আমরা জানি, অনিয়ম, দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা ও নৈতিক স্খলনের অভিযোগে গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্যের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের ‘এক দফা’ আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। অভিযোগগুলোর সত্যতা পাওয়ায় তদন্ত কমিটি তাঁকে প্রত্যাহারের সুপারিশ করার পর ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহে তিনি পদত্যাগ করেন। যে বিষয়টি আমাকে অনবরত পীড়ন করে, তা হচ্ছে বঙ্গবন্ধুর জন্মস্থানে তাঁরই নামে যে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগের ব্যাপারে সরকারি তরফে যে গুরুত্ব দেওয়া উচিত, সেই গুরুত্বটি কেন দেওয়া হয় না? প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর এ বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য হিসেবে যাঁদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তাঁদের কেউ কি বাংলাদেশে স্বীকৃত কোনো শিক্ষাবিদ ও গবেষক? যে পদত্যাগী উপাচার্যের কথা বলছি, তিনি তাঁর মাতৃ-বিশ্ববিদ্যালয়ে সরকারবিরাধী দলের নেতা ছিলেন। কিন্তু তাঁরই একজন ঘনিষ্ঠ আত্মীয়ের সুপারিশে তিনি গোপালগঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে অভিষিক্ত হন। সরকারে তাঁর ওই আত্মীয়ের ব্যাপক প্রভাব রয়েছে বলে শুনেছি।

হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু যে স্থানে জন্মগ্রহণ করেছেন, সে স্থানে তাঁরই নামে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়কে নিয়ে কি একটি অনন্য পরিকল্পনা করা যেত না? অন্তর্জাতিকভাবে খ্যাতিসম্পন্ন ও জাতীয়ভাবে স্বীকৃত পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তির একজন শিক্ষাবিদ ও গবেষককে কি গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়া যেত না? এ বিশ্ববিদ্যালয়টি হতে পারত একটি মডেল বিশ্ববিদ্যালয়। আন্তর্জাতিক মানের অবকাঠামো, ল্যাব, লজিস্টিকস, দেশি-বিদেশি শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর পদচারণে এটি হতে পারত এশিয়ার অন্যতম প্রধান একটি বিশ্ববিদ্যালয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শততম জন্মবার্ষিকীতে সেটি কি জাতির জন্য এক অনন্য উপহার হতো না?

জওহরলাল নেহরু ছিলেন ভারতের কিংবদন্তি রাজনীতিবিদ ও প্রথম প্রধানমন্ত্রী। তাঁর নামে                      দিল্লিতে ১৯৬৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় জওহরলাল নেহরু বিশ^বিদ্যালয়। এটি এশিয়ার প্রথম ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি এবং বিশ্ববিদ্যালয়টি দেশ-বিদেশের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর পদচারণে মুখরিত এবং পড়াশোনা ও গবেষণায় উচ্চকণ্ঠ। সিঙ্গাপুরের জাতির জনক হিসেবে স্বীকৃত লি কুয়ান ইয়ের নামে ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরে (এনইউএস) লি কুয়ান ইয়ে স্কুল অব পাবলিক পলিসি আছে। এনইউএস ও স্বায়ত্তশাসিত এই পোস্ট গ্র্যাজুয়েট স্কুলটি কিউএস ওয়ার্ল্ড ইউনিভর্সিটি র‌্যাংকিংয়ে বিশ্বে ১১তম এবং এশিয়ার মধ্যে ১ নম্বর। আমরা কি বঙ্গবন্ধুর জন্মস্থানে তাঁর নামে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়টিকে নিয়ে একটি ‘ভিশনারি’ পরিকল্পনা করতে পারি না? হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ এই বাঙালির শততম জন্মবার্ষিকীতে এটিই হতে পারে তাঁর প্রতি অনন্য এক সম্মাননা।

লেখক : অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
গাজর
গাজর
ভোটের প্রস্তুতি
ভোটের প্রস্তুতি
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
সর্বশেষ খবর
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রটের চাকরি ছাড়ার গুঞ্জন, যা বললো আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড
ট্রটের চাকরি ছাড়ার গুঞ্জন, যা বললো আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অপহরণের আট দিনেও উদ্ধার হয়নি স্কুলছাত্র রাকিবুল
অপহরণের আট দিনেও উদ্ধার হয়নি স্কুলছাত্র রাকিবুল

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল ক্লাসিকো রিয়াল জিতবে, রামোসের ভবিষ্যদ্বাণী
এল ক্লাসিকো রিয়াল জিতবে, রামোসের ভবিষ্যদ্বাণী

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে যুবক আহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে যুবক আহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর
আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫
নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার
সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা
কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক
লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক
বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ
দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা