শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

সেই জাহান্নামের আগুনে আর পুড়তে চাই না

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
সেই জাহান্নামের আগুনে আর পুড়তে চাই না

এক অজানা ভয়ঙ্কর ভয় মাঝেমধ্যে তাড়া করে। দেশ-বিদেশে নানামুখী তৎপরতা, গুজব, ঘটনাপ্রবাহ এটা কখনো বাড়িয়ে দেয়। প্রতি বছর এ সময়টাতে মন এমনিতেই বিচলিত থাকে। আজকাল বড় বেশি অস্থির অশান্ত লাগে। বাতাসে আঞ্চলিক রাজনীতির সম্পর্ক ঘিরে মিথ্যাচার ও উসকানি ছড়ায় কেউ। বিভেদ সন্দেহের বীজ ছড়িয়ে দিতে চায়। আমাকে সেদিন একজন সুহৃদ বললেন, আওয়ামী লীগবিরোধীরা নাকি আমার লেখায় আমাকে আওয়ামী লীগ ভাবে, আর আওয়ামী লীগাররা জানে আমি তাদের নই! আমি এমন প্রশ্নের মুখে অনেকবার পড়েছি। বলেছি, এ বড় বাসি প্রশ্ন। অভিযোগ সত্য। কারণ আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর যে আবেগ অনুভূতিতে তাঁকে হৃদয়ে ও চেতনায় ধারণ করে গোটা ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগের পথের কর্মী ছিলাম, পেশাগত জীবনে সেই মহান নেতাকে আরও আত্মার গভীরে ধারণ করেছি। দলবাজি থেকে মুক্তি নিয়েছি। আমার নেতা ও আদর্শ একজনই- শেখ মুজিবুর রহমান। শুয়ে আছেন টুঙ্গিপাড়ার শ্যামলছায়া গাঁয়। জগদ্বিখ্যাত কত নেতা-দার্শনিক আমাকে মুগ্ধ করেন, টানেন কিন্তু বঙ্গবন্ধুর মতোন কেউ হৃদয়ে আসন নিতে পারেন না। এ দেশ তিনি শুধ স্বাধীনই করেননি, এ দেশের তিনি জাতির পিতাই কেবল নন, দেশের জন্য তিনি জীবনই দিয়েছেন। এ দেশের মাটি ও জনগণকে তাঁর মতোন কেউ ভালো বাসেনি। এমন উদার গণতান্ত্রিক অসাম্প্রদায়িক কোমল মনের দেশপ্রেমিক, মোহনীয় ব্যক্তিত্বের নির্লোভ সৎ ত্যাগী, নিরাভরণ সাদামাটা জীবনের দুর্ধর্ষ সাহসী সুপুরুষ তেজস্বী নেতা আর কখনো আসেনি, আসবেও না। তাঁর মতোন একদিকে কর্মীদরদি অন্যদিকে নানা মত পথের মানুষকে নিরাপদ আশ্রয় দেওয়ার মতোন বিশাল হৃদয়ের নেতা বিশ্বরাজনীতিতে বিরল। তাঁর মতোন একাধারে সাংগঠনিক দক্ষতা ও জনগণকে বাগ্মিতায় চুম্বকের মতোন টানার জাদুকরী ক্ষমতাও নজিরবিহীন। অতুলনীয় ব্যবহারে সবাইকে আপন করে নেওয়ার ক্ষমতা ছিল তার। তিনি একদিকে আওয়ামী লীগকে শক্তিশালী ও জনপ্রিয় দলে যেমন পরিণত করেন, তেমনি সেনাশাসক ইয়াহিয়া খানের অধীনে নির্বাচনে নিজের ইমেজে দলকে জয়ীই করেননি, একাত্তরের ৭ মার্চের ভাষণে গোটা জাতিকে এক মোহনায় মিলিত করে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে টেনে আনেন। জীবনের ১৩ বছর জেল খাটা আদর্শের প্রশ্নে আপসহীন। আজকের বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ আওয়ামী লীগের কতজন নেতা-কর্মী জীবন ও কর্মে, আচরণে লালন-চর্চা করেন সেটিই প্রশ্ন। বঙ্গবন্ধু রাজনীতি আলো করা কত নেতা ও সংগঠক সারা দেশে তৈরি করেছিলেন। এখন তো সেই নেতা ও সংগঠকও তৈরি হয় না। রক্তাক্ত আগস্টের প্রতিবাদে-প্রতিরোধে পথে পথে সারা দেশে যত আদর্শিক নেতা ও সংগঠক তৈরি হয়েছিলেন তারাও অনেকে আজকের আওয়ামী লীগে বড় অবহেলিতই নয়, নির্বাসিত! অথচ এখনো সাহসী দেশপ্রেমিক মানুষের শক্তির উৎস বঙ্গবন্ধুই। আওয়ামী লীগ ও জাতির প্রাণশক্তিও তিনি।

নব্য আওয়ামী লীগাররা তো বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আখের গোছানোর বাণিজ্য করেন, তাঁর মহান আদর্শ বুঝবেন কী করে। আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের অনুসারী। আওয়ামী লীগ ও সরকারের সমালোচক। সুবিধাভোগী নই। রিপোর্টার জীবন থেকেই খবর জনগণের সম্পদ- এ বিশ্বাসে দলবাজির রিপোর্ট করিনি। আগস্ট কেবল অশ্রু বেদনার মাসই নয়, কেবল শোককে শক্তিতে পরিণত করারই নয়, কঠিন অভিজ্ঞতায় শিক্ষা নেওয়ার মাস।

যাক, যে গভীর শূন্যতা আগস্টের কালরাত জাতির জীবনে এনেছিল, তা কখনো আর পূরণ হয়নি, হবেও না। বিশ্বরাজনীতির ইতিহাসে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ঘটে যাওয়া এমন নৃশংস হত্যাকান্ডের রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস আর কখনো পৃথিবীতে নামেনি। সদ্যভূমিষ্ঠ স্বাধীন একটি জাতির পিতাকে তাঁর স্বাধীন করা দেশের সেনাবাহিনীর বিপথগামী সদস্যরা ঘুমের মধ্যে এসে শিশু, নারীসহ গোটা পরিবারকে বুলেটবিদ্ধ করে হত্যা করেছে!

সশস্ত্র খুনিদের কেউ ছিল সেনাবাহিনীর চাকরিচ্যুত, কেউ ছিল জুনিয়র অফিসার ও জোয়ান। তাদের ট্যাংকে গোলাবারুদ ছিল না, তারা সেনাবাহিনীর অস্ত্র নিয়ে একটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের ব্লুপ্রিন্টের বাস্তবায়নই ঘটায়নি, অসাংবিধানিক অবৈধ সরকার গঠন করেছিল। তিন বাহিনীর প্রধানরা সেই অভিশপ্ত কালরাতের হত্যাকান্ড প্রতিরোধে ব্যর্থ হয়েছেন। তাই নয়, সকালে পিতার রক্তমাখা খুনিদের জঘন্য বেপরোয়া কর্মকান্ডও তারা রুখতে পারেননি। উল্টো তিন বাহিনীসহ সব সামরিক-বেসামরিক বাহিনীর প্রধানরাও খুনিদের নেতৃত্বে বেতার ভবনে গেছেন। ষড়যন্ত্রের আরেক চরিত্র তাহের উদ্দিন ঠাকুরের স্ক্রিপ্টে খুনিদের প্রতি আনুগত্যও প্রকাশ করেছেন। বিকালে প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের ক্ষমতালোভী মীরজাফর খন্দকার মোশতাককে খুনিরা প্রেসিডেন্ট বানিয়ে সরকার গঠন করলে বঙ্গভবনের সেই শপথ অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছেন। অথচ তখনো ধানমন্ডির বাড়িতে বঙ্গবন্ধুর রক্তাক্ত দেহ পড়ে ছিল! নব্য মীরজাফরের মুখে খুনিদের সূর্যসন্তান বলে সম্বোধন করাও শুনেছেন। অথচ তারা মুক্তিযুদ্ধে বীরোত্তম খেতাবপ্রাপ্ত সেক্টর কমান্ডার থেকে উপ-সেনাপতিও! মুক্তিযুদ্ধের সেনাপতি জেনারেল ওসমানী যেখানে বাকশাল প্রশ্নে বঙ্গবন্ধুকে ছাড়লেন সেখানে অবৈধ খুনি মোশতাকের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা হলেন! রক্তাক্ত ঘাতকের করমর্দন শলা-পরামর্শ করলেন! হায়রে নিয়তি!

এ হত্যাকান্ড ছিল একটি সদ্যস্বাধীন জাতিকে এতিম করে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ থেকে বিচ্যুত করার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের সফল বাস্তবায়ন। সেদিন ছিল একাত্তরের বিজয়ী শক্তির পরাজয়ের ক্রন্দন, আর পরাজিত শক্তির বিজয় উল্লাসের পৈশাচিক আনন্দ লাভের অশুভ সকাল। সেই কালরাতে মুক্তিযুদ্ধের অর্জিত আদর্শ ও বিজয়কে পরাজিত করে ’৭১-এর হেরে যাওয়া শক্তির গ্লানি মুছে দেওয়া হয়। বঙ্গবন্ধু নয়, রাষ্ট্রের আত্মাকেই তারা হত্যা করতে চেয়েছে। সামরিক শক্তির পাশাপাশি রাজনৈতিক বা দলীয় শক্তিও প্রতিরোধে ব্যর্থ হয়েছিল। এত নেতা, এত কর্মী, এত বড় দল, তবু নয়। বঙ্গবন্ধুর বেশির ভাগ মন্ত্রী কেউ প্রাণের ভয়ে, কেউ লোভে, কেউ ষড়যন্ত্রে খুনি মোশতাকের মন্ত্রিসভায় যোগ দিলেন। ১৫ আগস্টের সকাল হতে না হতেই এক খবরে দেশ শোকে স্তব্ধ। সেদিন খুনিরা তাদের প্রেসিডেন্ট বিশ্বাসঘাতক মোশতাককে দিয়ে এ হত্যাকান্ডের বিচার হবে না বলে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করেছিল। আর সেনাশাসক জিয়াউর রহমান তা আইনে পরিণত করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডে সেদিন সেনাবাহিনীর ডেপুটি প্রধান জিয়াউর রহমান সরাসরি জড়িত এমনটি আওয়ামী লীগ নেতারা ও মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা বরাবর অভিযোগ করছেন।

সে সময় লন্ডনে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনের পলিটিক্যাল অফিসার শশাঙ্ক শেখর ব্যানার্জিও আমাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ’৭৪ সালে জিয়াউর রহমান ওয়াশিংটনে সিআইএ ও আইএসআইর সঙ্গে দেখা করে লন্ডন হয়ে দেশে ফেরার পথে তার সঙ্গে দুই দফা মিটিং হয়। মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের কদিন আগে খুনি ফারুক অংশ নেওয়ার সময় তার ব্যাটন ও ব্যাগ ব্যানার্জির কাছে রেখে এসেছিলেন। জিয়া দেশে আসার পথে সেটিই নিয়ে আসেন। ব্যানার্জির দাবি, তিনি ইন্দিরা গান্ধীকে জানান বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্রে এরা লিপ্ত। ইন্দিরা বার্তাটি বঙ্গবন্ধুর কাছেও পাঠান। বঙ্গবন্ধু নাকি হেসেই উড়িয়ে দিয়ে বলেছিলেন, ব্যানার্জি ভীতু লোক। ওরা আমার ছেলের মতোন। আমাকে আমার দেশের সন্তানরা মারবে না। বঙ্গবন্ধুর সরল বিশ্বাস ছিল। রাষ্ট্রপতির বাড়ির নিরাপত্তা বলতে কিছু ছিল না। খুনিরাও পরবর্তীতে বলেছেন, জিয়া কীভাবে অবহিত ছিলেন ষড়যন্ত্র নিয়ে। বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বিচারকালে আসামি ও সাক্ষীদের জবানবন্দি পড়লেও মনস্তাত্ত্বিক ইঙ্গিতবহ চমক পাওয়া যায়। যদিও বঙ্গবন্ধু হত্যার ২১ বছরের সংগ্রাম শেষে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে ইনডেমনিটি বাতিল করে ফৌজদারি মামলায় সাধারণ আদালতে বিচার করলেও ষড়যন্ত্রের রহস্য উন্মোচিত হয়নি। খুনিদের ফাঁসি হয়েছে এবং অনেকে এখনো পলাতক।

মামলার বিচারে দু-একজন সাক্ষী ও আসামির জবানবন্দিতে দেখা যায়, কর্নেল (অব.) আবদুল হামিদ তখন ঢাকার স্টেশন কমান্ডার। বলেছিলেন, ‘আমরা সিনিয়র অফিসাররা ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে টেনিস কোর্টে নিয়মিত টেনিস খেলতাম। ১৪ আগস্ট বিকালে জেনারেল জিয়াউর রহমান, জেনারেল মামুন, কর্নেল খোরশেদ ও আমি টেনিস খেলছিলাম। তখন আমি চাকরিচ্যুত মেজর ডালিম ও মেজর নূরকে টেনিস কোর্টের আশপাশে ঘোরাঘুরি করতে দেখি। প্রকৃতপক্ষে এদের দুজনকে আগস্টের প্রথম থেকে এভাবে টেনিস কোর্টের আশপাশে দেখতে পাই, যা আমার কাছে অস্বাভাবিক বলে মনে হয়। কারণ তারা চাকরিচ্যুত জুনিয়র অফিসার। একই দিন জেনারেল শফিউল্লাহ আমাকে বলেন, ‘এরা চাকরিচ্যুত জুনিয়র অফিসার, এরা কেন টেনিস খেলতে আসে?’ আমাকে তিনি বলেন, ‘এদের মানা করে দেবেন, এখানে যেন এরা না আসে।’ খেলা শেষে আমি মেজর নূরকে জিজ্ঞাসা করলাম, ‘তোমরা কার অনুমতি নিয়ে এখানে খেলতে আস?’ জবাবে নূর জানায়, জেনারেল জিয়ার অনুমতি নিয়ে তারা এখানে খেলতে আসে।’

অধ্যাপক খুরশিদ আলম ছিলেন কুমিল্লা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। তিনি বলেছিলেন, ‘মাঝে-মধ্যে বিভিন্ন সময়ে খন্দকার মোশতাককে বঙ্গবন্ধুর বিভিন্ন পলিসির ব্যাপারে বিদ্বেষমূলকভাবে কটাক্ষ করতে দেখা যায়। তারপর জুন-জুলাইয়ে দাউদকান্দি মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে পরিবার-পরিকল্পনা ও স্বাস্থ্য বিভাগের সম্মেলন হয়। সেখানে মোশতাক সাহেব, তাহের উদ্দিন ঠাকুর এবং আমি নিজে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে উপস্থিত ছিলাম। সেখানে মেজর খন্দকার আবদুর রশীদ, মেজর ফারুক, মেজর শাহরিয়ার এবং আরও কয়েকজন সামরিক অফিসার আসেন। সম্মেলন শেষে খন্দকার মোশতাক, তাহের উদ্দিন ঠাকুর, মাহবুব আলম চাষী, মেজর রশীদ, মেজর ফারুক, মেজর শাহরিয়ার খন্দকার মোশতাকের বাসায় চলে যান।’ অপদার্থ সেনাপ্রধান জেনারেল শফিউল্লাহ বলেছিলেন, ‘আমি যখনই কোনো অফিসারের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলাভঙ্গের অপরাধে ব্যবস্থা নিয়েছি, তখন ওইসব অফিসার জেনারেল জিয়ার কাছে শেল্টার নিয়েছে।’ বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আলাপ করার বিষয়ে আদালতকে শফিউল্লাহ বলেন, ‘আমি যখন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কথা বলি তিনি আমার গলার আওয়াজ শুনে বলে উঠলেন, “শফিউল্লাহ! তোমার ফোর্স আমার বাড়ি অ্যাটাক করেছে। কামালকে বোধহয় মেরে ফেলেছে। তুমি জলদি ফোর্স পাঠাও।” প্রতি উত্তরে আমি বলেছিলাম, আই অ্যাম ডুয়িং সামথিং। ক্যান ইউ গেট আউট অব দ্য হাউস? আমি যখন জিয়া ও খালেদ মোশাররফকে ফোন করি তখন তাদের তাড়াতাড়ি আমার বাসায় আসতে বলি। ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মধ্যে তারা আমার বাসায় এসে পড়ে। জিয়া ইউনিফরমড ও শেভড। খালেদ মোশাররফ নাইট ড্রেসে নিজের গাড়িতে আসে।’

খুনি কর্নেল (অব.) সৈয়দ ফারুক রহমান জবানবন্দিতে বলেছে, ‘১৯৭৪ সালের শেষের দিকে তৎকালীন ডেপুটি চিফ অব আর্মি স্টাফ মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান আমার বাসায় হেঁটে আসতেন। তিনি পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতেন। একসময় বলছিলেন, “তোমরা ট্যাংকটুংক ছাড়া দেশের আর খবরাখবর রাখ কি?” আমি বলি, দেখতেছি তো দেশে অনেক উল্টা-সিধা কাজ চলছে। আলাপের মাধ্যমে আমাকে ইনস্টিগেট করে বলেছিলেন, “দেশ বাঁচানোর জন্য একটা কিছু করা দরকার।” ১৯৭৫ সালের প্রথম দিকে দেশে বাকশাল গঠন হয়। জেলায় জেলায় গভর্নর নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছিল। এ নিয়ে মেজর রশীদের সঙ্গে দেশের অবস্থার পরিবর্তন সম্পর্কে আলাপ-আলোচনা থাকায় সিদ্ধান্ত হয় যে, একমাত্র শেখ মুজিবকে ক্যান্টনমেন্টে এনে তাকে দিয়ে পরিবর্তন করা ছাড়া দেশে পরিবর্তন ঘটানো যাবে না। রশীদের বাসায় এসব আলোচনাকালে তার স্ত্রী জোবায়দা রশীদও উপস্থিত ছিলেন। এ ব্যাপারে জিয়াউর রহমানের সঙ্গে আলাপ করার সিদ্ধান্ত হয়। সেমতে এপ্রিল মাসের এক রাতে তার বাসায় আমি যাই। দেশের পরিস্থিতি খারাপ বলে তার সঙ্গে আলোচনা হয়। সাজেশন চাইলে তিনি বলেন, “আমি কী করতে পারি, তোমরা করতে পারলে কিছু কর।” পরে আমি রশীদের বাসায় গিয়ে জিয়ার মতামত তাকে জানাই। রশীদ তখন বলে, “এ বিষয় নিয়ে তোমাকে চিন্তা করতে হবে না। এটা পলিটিক্যাল ব্যাপার। আমি ডিল করব।” রশীদ পরে জিয়া ও খন্দকার মোশতাক আহমদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। খন্দকার আবদুর রশীদ পরিকল্পনা মোতাবেক পলিটিক্যাল যোগাযোগ হিসেবে তার আত্মীয় তৎকালীন বাণিজ্যমন্ত্রী খন্দকার মোশতাক আহমদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে চলেন। মেজর রশীদ, ডালিম ও খন্দকার মোশতাকের সঙ্গে আলোচনা করে যে বাকশালের পতন ঘটাতে হবে এবং প্রয়োজনে শেখ মুজিবকে হত্যা করতে হবে, নইলে দেশ ও জাতি বাঁচবে না। যৌক্তিকভাবে আমিও ধারণাকে সমর্থন করি। খন্দকার রশীদ জানান, শেখ মুজিবকে হত্যা করতে পারলে জিয়াও আমাদের সমর্থন দেবে। ১৯৭৫ সালের ১৪ আগস্ট রাতে মিলিটারি ফার্মে নাইট ট্রেনিংয়ের সময় কো-অর্ডিনেশন মিটিং করে ১৫ আগস্ট ভোরে চূড়ান্ত অ্যাকশনের সিদ্ধান্ত হয়। ১৫ আগস্ট ঘটনার পর মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে চিফ অব আর্মি স্টাফ করার বিষয়ে সাইফুর রহমানের বাড়িতে মিটিং হয়। জিয়া, রশীদ ও সাইফুর রহমান মিটিং করেন। পরে জিয়াউর রহমান প্রেসিডেন্ট হবে, সাইফুর ও রশীদ মন্ত্রী হবে, ওই উদ্দেশ্যে জিয়াউর রহমানকে চিফ অব আর্মি স্টাফ করা হয়।’

আসামি তাহের উদ্দিন ঠাকুর ছিলেন বঙ্গবন্ধু সরকারের তথ্য ও বেতার মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী। মোশতাকের খাস লোক। জবানবন্দিতে বলে,

‘১৯৭৫ সালের ১৪ আগস্ট সচিবালয়ে পৌঁছাই। খন্দকার মোশতাক বলেন, এ সপ্তাহে ব্রিগেডিয়ার জিয়া দুইবার এসেছিলেন। সে এবং তাহার লোকেরা তাড়াতাড়ি কিছু একটা করার জন্য অস্থির হয়ে উঠেছেন। আমি জিজ্ঞাসা করায় খন্দকার মোশতাক জানায় যে, বলপূর্বক মত বদলাইতে চায়, প্রয়োজনবোধে যেকোনো কাজ করতে প্রস্তুত। খন্দকার মোশতাককে জিজ্ঞাসা করায় তিনি জানান যে, তিনি তার মতামত দিয়েছেন। কারণ এ ছাড়া অন্য আর কাজ কিছু নাই।

ঘাতক লে. কর্নেল খন্দকার আবদুর রশীদের স্ত্রী ও আসামি জোবায়দা রশীদ জবানবন্দিতে বলেছে, ‘পাকিস্তানফেরত অফিসারগণ দেশে আসার সময় এক র‌্যাংক বেশি বৃদ্ধি করে নেয়। এ নিয়ে মুক্তিযোদ্ধা অফিসারদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দেয়। সেনাবাহিনীর পাশাপাশি রক্ষীবাহিনী গঠন করে বেশি সুযোগ-সুবিধা দেওয়াতেও আর্মির অফিসারদের মধ্যে সমালোচনা হয়। এসব বিষয় ফারুকের (ঘাতক) কাছে শুনি। মেজর ফারুক জেনারেল জিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করত ছোটবেলা থেকেই। তিনি জিয়ার পূর্বপরিচিত ছিলেন। একদিন রাতে মেজর ফারুক জিয়ার বাসা থেকে ফিরে আমার স্বামীকে জানায় যে, সরকার পরিবর্তন হলে জিয়া প্রেসিডেন্ট হতে চায়। জিয়া নাকি বলে, “ইট ইজ এ সাকসেস দেন কাম টু মি। ইফ ইট ইজ অ্যা ফেইলার দেন ডু নট ইনভলব মি। শেখ মুজিবকে জীবিত রেখে সরকার পরিবর্তন সম্ভব নয়।” এর কদিন পর মেজর ফারুক আমার বাসায় এসে রশীদকে বলে যে, জিয়া বলেছে, “রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব খুঁজতে হবে যে দায়িত্ব নিতে পারবে।” সে মোতাবেক রশীদ খন্দকার মোশতাকের সঙ্গে যোগাযোগ করে আগামসি লেনের বাসায়। ১৫ আগস্ট বিকালে বঙ্গভবনে জেনারেল জিয়াউর রহমান রশীদের কাছে ঘোরাঘুরি করছিল যাতে তাকে চিফ অব আর্মি করা হয়। ১৬ অথবা ১৭ তারিখ সাবেক মন্ত্রী সাইফুর রহমানের গুলশানের বাসায় সাইফুর রহমান, আমার স্বামী ও জিয়ার উপস্থিতিতে জিয়াকে চিফ অব আর্মি স্টাফ করার বিষয় ঠিক হয়।’

বঙ্গবন্ধু হত্যার পর আওয়ামী লীগ নেতারা প্রতিরোধের ডাক দিতে পারেননি সত্য। কিন্তু হাজার হাজার নেতা-কর্মী কঠোর অত্যাচার, জেল-জুলুম, নির্যাতন-নির্বাসন সহ্য করলেও মাথা নত করেননি। সেদিন মাত্র বাকশাল গঠিত হয়েছে। ন্যাপ কমিউনিস্ট পার্টি দল বিলুপ্ত করে বাকশালে যোগ দিলেও দলীয় কাঠামোয় বঙ্গবন্ধু তাদের অনেক পেছনে সদস্য করেন। বঙ্গবন্ধু চেয়ারম্যান, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী সেক্রেটারি জেনারেল, জিল্লুর রহমান, শেখ ফজলুল হক মণি, আবদুর রাজ্জাক সম্পাদক, তোফায়েল আহমেদ যুবলীগের, শেখ শহীদুল ইসলাম জাতীয় ছাত্রলীগের সম্পাদক হন। জেলা গভর্নররাও দায়িত্ব বুঝে নেননি। অগোছাল অবস্থায় দল, এমন সময় আঘাত আসে। কারাগারে সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী, এ এইচ এম কামারুজ্জামান জীবন দিয়েছেন। তাজউদ্দীন তখন দলেও নেই সরকারেও নেই। তবু বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে বেইমানি করেননি। জীবন দিয়ে প্রমাণ করেছেন আদর্শের সহচরই বড় বন্ধু। মোশতাক প্রমাণ করেছে চাটুকার বেইমান হয়।

একাত্তরের বাঘা কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম স্বতঃপ্রণোদিত হয়েই অস্ত্র হাতে পিতৃহত্যার প্রতিবাদে প্রতিরোধ যুদ্ধে নামলে ১৭ হাজার তরুণ তাঁর সঙ্গে যোগ দেন।

জাতীর ঐক্যের প্রতীক ও স্বাধীনতার মহানায়ককে পরিবারসহ খুনিরা শেষ করতে চেয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগকে শেষ করতে চেয়েছে। যুদ্ববিধ্বস্ত দেশে বঙ্গবন্ধু সরকারকে উগ্র চরমপন্থি ও অতিবিপ্লবীরা যেমন উৎখাত করতে গিয়ে দেশকে অশান্ত করে খুনিদের পথ সহজ করেছে, তেমনি দলের সুবিধাভোগী ক্ষমতার দম্ভে মুনাফালোভী, অসৎ নেতা-কর্মীর একটি বেপরোয়া অংশও হত্যাকারীদের হাত শক্তিশালী করে। ঘুষখোর চোরাকারবারি বিদেশি এজেন্টদেরও দৌরাত্ম্য বাড়ে। বঙ্গবন্ধু কত সতর্ক করেছেন, কত কাকুতিমিনতি করেছেন। আত্মসমালোচনা আত্মসংযম আত্মশুদ্ধির তাগিদ দিয়েছেন। কেউ শোনেনি। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর সুবিধাভোগীরা সরে গেছে। বাকশালে বিলীন হওয়া কমিউনিস্টরাও সেনাশাসক জিয়াউর রহমানের খাল কাটা বিপ্লবে গেছেন। সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীনের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ঘুরে দাঁড়িয়েছে। আদর্শিক নেতা-কর্মীরা সুসংগঠিত অপ্রতিরোধ্য হয়েছেন বন্ধুহীন পথে। বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা দেশের বাইরে থাকায় বেঁচে যান। দিল্লিতে নির্বাসিত শেখ হাসিনা ’৮১ সালের ইডেন কাউন্সিলে দলের সভানেত্রী হয়ে দেশে ফেরেন ঐক্যের প্রতীক হয়ে। তার পরের দীর্ঘ ইতিহাস সবার জানা। তার সাফল্য গৌরব। বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে একুশের ভয়ঙ্কর গ্রেনেড হামলায় তাঁকেসহ নেতাদের উড়িয়ে দিতে গিয়ে রাজনৈতিক সমঝোতার কফিনেও শেষ পেরেক দেওয়া হয়। সেদিন তিনি আরও ২১ বারের মতোন বেঁচে যান। তবে ২১ আগস্টেরটা ১৫ আগস্টের ঘাতক শক্তির অসমাপ্ত অধ্যায়ের আঘাত- এটা পরিষ্কার হয়ে যায়। হত্যা-ষড়যন্ত্র কখনো কল্যাণ বয়ে আনে না। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের দম্ভ দেখেছি, তাদের খুনের বিচার না করে সামরিক শাসকদের কূটনৈতিক চাকরিতে রাখতে দেখেছি। বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে বিচার ঝুলিয়ে রাখা, জঙ্গি-সন্ত্রাস লালনপালন, রাজনৈতিক হত্যা, বোমা-গ্রেনেড, আইএসের হাতকে প্রসারিত করতে দেওয়া দেখেছি। সেই ভয় যায়নি। এর পরিণতিও করুণ হয়েছে। ১৫ আগস্টে নাজাত দিবস যারা পালন করতেন তাদের করুণ মৃত্যু হয়েছে। কেক কাটার উৎসবের পরিণতিও সুখকর হয়নি। স্বাধীনতাবিরোধী ও চীনাপন্থিদের নিয়ে সামরিক শাসক জিয়ার গঠিত বিএনপি পাকিস্তানি ধারার রাজনীতির নতুন সংস্করণ ছিল। খালেদা জিয়ার হাতে গণতন্ত্রের তকমা পেলেও এখনো তারা আইএসআই ও সাম্প্রদায়িক শক্তির অবিচ্ছেদ্য অংশ। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির একক নেতা এখন শেখ হাসিনা।

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
সর্বশেষ খবর
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল
জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়
এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু
ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ
১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল
যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ
হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ
কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু
নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন
কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি
জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন
সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে নদীর স্রোতে ভেসে গেল মাদরাসা ছাত্র
সুন্দরবনে নদীর স্রোতে ভেসে গেল মাদরাসা ছাত্র

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার
ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত
প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে স্পীড ব্রিডিং কর্মশালা: অতিদ্রুত গমের জাত উদ্ভাবনে নতুন দিগন্ত
দিনাজপুরে স্পীড ব্রিডিং কর্মশালা: অতিদ্রুত গমের জাত উদ্ভাবনে নতুন দিগন্ত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুধু বাংলাদেশ নয়, এই উপমহাদেশে পিআর পদ্ধতি অচল: বরকত উল্লাহ বুলু
শুধু বাংলাদেশ নয়, এই উপমহাদেশে পিআর পদ্ধতি অচল: বরকত উল্লাহ বুলু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির জন্য নেওয়া ১০ লাখ টাকা ফেরত চাওয়ায় গলা কেটে হত্যা
চাকরির জন্য নেওয়া ১০ লাখ টাকা ফেরত চাওয়ায় গলা কেটে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেল তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেল তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

জান-মালের নিরাপত্তা দাবি সিপিবির
জান-মালের নিরাপত্তা দাবি সিপিবির

দেশগ্রাম

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারে সন্তুষ্ট আড়াই শতাংশ
সরকারে সন্তুষ্ট আড়াই শতাংশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে
কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়াহিদ সাদিক এখন সুস্থ - শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
ওয়াহিদ সাদিক এখন সুস্থ - শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে মৃত্যু
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে মৃত্যু

দেশগ্রাম

তখন মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি
তখন মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে

সম্পাদকীয়

কেরানীগঞ্জে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
কেরানীগঞ্জে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম

টেন্ডার ছাড়াই চলছে সাত ট্রেন
টেন্ডার ছাড়াই চলছে সাত ট্রেন

নগর জীবন

প্রতিপক্ষের হামলায় নিহত
প্রতিপক্ষের হামলায় নিহত

দেশগ্রাম

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ

বেগমগঞ্জে পাচারকালে ৪২৫টি কচ্ছপ উদ্ধার
বেগমগঞ্জে পাচারকালে ৪২৫টি কচ্ছপ উদ্ধার

দেশগ্রাম