শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

সেই জাহান্নামের আগুনে আর পুড়তে চাই না

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
সেই জাহান্নামের আগুনে আর পুড়তে চাই না

এক অজানা ভয়ঙ্কর ভয় মাঝেমধ্যে তাড়া করে। দেশ-বিদেশে নানামুখী তৎপরতা, গুজব, ঘটনাপ্রবাহ এটা কখনো বাড়িয়ে দেয়। প্রতি বছর এ সময়টাতে মন এমনিতেই বিচলিত থাকে। আজকাল বড় বেশি অস্থির অশান্ত লাগে। বাতাসে আঞ্চলিক রাজনীতির সম্পর্ক ঘিরে মিথ্যাচার ও উসকানি ছড়ায় কেউ। বিভেদ সন্দেহের বীজ ছড়িয়ে দিতে চায়। আমাকে সেদিন একজন সুহৃদ বললেন, আওয়ামী লীগবিরোধীরা নাকি আমার লেখায় আমাকে আওয়ামী লীগ ভাবে, আর আওয়ামী লীগাররা জানে আমি তাদের নই! আমি এমন প্রশ্নের মুখে অনেকবার পড়েছি। বলেছি, এ বড় বাসি প্রশ্ন। অভিযোগ সত্য। কারণ আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর যে আবেগ অনুভূতিতে তাঁকে হৃদয়ে ও চেতনায় ধারণ করে গোটা ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগের পথের কর্মী ছিলাম, পেশাগত জীবনে সেই মহান নেতাকে আরও আত্মার গভীরে ধারণ করেছি। দলবাজি থেকে মুক্তি নিয়েছি। আমার নেতা ও আদর্শ একজনই- শেখ মুজিবুর রহমান। শুয়ে আছেন টুঙ্গিপাড়ার শ্যামলছায়া গাঁয়। জগদ্বিখ্যাত কত নেতা-দার্শনিক আমাকে মুগ্ধ করেন, টানেন কিন্তু বঙ্গবন্ধুর মতোন কেউ হৃদয়ে আসন নিতে পারেন না। এ দেশ তিনি শুধ স্বাধীনই করেননি, এ দেশের তিনি জাতির পিতাই কেবল নন, দেশের জন্য তিনি জীবনই দিয়েছেন। এ দেশের মাটি ও জনগণকে তাঁর মতোন কেউ ভালো বাসেনি। এমন উদার গণতান্ত্রিক অসাম্প্রদায়িক কোমল মনের দেশপ্রেমিক, মোহনীয় ব্যক্তিত্বের নির্লোভ সৎ ত্যাগী, নিরাভরণ সাদামাটা জীবনের দুর্ধর্ষ সাহসী সুপুরুষ তেজস্বী নেতা আর কখনো আসেনি, আসবেও না। তাঁর মতোন একদিকে কর্মীদরদি অন্যদিকে নানা মত পথের মানুষকে নিরাপদ আশ্রয় দেওয়ার মতোন বিশাল হৃদয়ের নেতা বিশ্বরাজনীতিতে বিরল। তাঁর মতোন একাধারে সাংগঠনিক দক্ষতা ও জনগণকে বাগ্মিতায় চুম্বকের মতোন টানার জাদুকরী ক্ষমতাও নজিরবিহীন। অতুলনীয় ব্যবহারে সবাইকে আপন করে নেওয়ার ক্ষমতা ছিল তার। তিনি একদিকে আওয়ামী লীগকে শক্তিশালী ও জনপ্রিয় দলে যেমন পরিণত করেন, তেমনি সেনাশাসক ইয়াহিয়া খানের অধীনে নির্বাচনে নিজের ইমেজে দলকে জয়ীই করেননি, একাত্তরের ৭ মার্চের ভাষণে গোটা জাতিকে এক মোহনায় মিলিত করে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে টেনে আনেন। জীবনের ১৩ বছর জেল খাটা আদর্শের প্রশ্নে আপসহীন। আজকের বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ আওয়ামী লীগের কতজন নেতা-কর্মী জীবন ও কর্মে, আচরণে লালন-চর্চা করেন সেটিই প্রশ্ন। বঙ্গবন্ধু রাজনীতি আলো করা কত নেতা ও সংগঠক সারা দেশে তৈরি করেছিলেন। এখন তো সেই নেতা ও সংগঠকও তৈরি হয় না। রক্তাক্ত আগস্টের প্রতিবাদে-প্রতিরোধে পথে পথে সারা দেশে যত আদর্শিক নেতা ও সংগঠক তৈরি হয়েছিলেন তারাও অনেকে আজকের আওয়ামী লীগে বড় অবহেলিতই নয়, নির্বাসিত! অথচ এখনো সাহসী দেশপ্রেমিক মানুষের শক্তির উৎস বঙ্গবন্ধুই। আওয়ামী লীগ ও জাতির প্রাণশক্তিও তিনি।

নব্য আওয়ামী লীগাররা তো বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আখের গোছানোর বাণিজ্য করেন, তাঁর মহান আদর্শ বুঝবেন কী করে। আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের অনুসারী। আওয়ামী লীগ ও সরকারের সমালোচক। সুবিধাভোগী নই। রিপোর্টার জীবন থেকেই খবর জনগণের সম্পদ- এ বিশ্বাসে দলবাজির রিপোর্ট করিনি। আগস্ট কেবল অশ্রু বেদনার মাসই নয়, কেবল শোককে শক্তিতে পরিণত করারই নয়, কঠিন অভিজ্ঞতায় শিক্ষা নেওয়ার মাস।

যাক, যে গভীর শূন্যতা আগস্টের কালরাত জাতির জীবনে এনেছিল, তা কখনো আর পূরণ হয়নি, হবেও না। বিশ্বরাজনীতির ইতিহাসে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ঘটে যাওয়া এমন নৃশংস হত্যাকান্ডের রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস আর কখনো পৃথিবীতে নামেনি। সদ্যভূমিষ্ঠ স্বাধীন একটি জাতির পিতাকে তাঁর স্বাধীন করা দেশের সেনাবাহিনীর বিপথগামী সদস্যরা ঘুমের মধ্যে এসে শিশু, নারীসহ গোটা পরিবারকে বুলেটবিদ্ধ করে হত্যা করেছে!

সশস্ত্র খুনিদের কেউ ছিল সেনাবাহিনীর চাকরিচ্যুত, কেউ ছিল জুনিয়র অফিসার ও জোয়ান। তাদের ট্যাংকে গোলাবারুদ ছিল না, তারা সেনাবাহিনীর অস্ত্র নিয়ে একটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের ব্লুপ্রিন্টের বাস্তবায়নই ঘটায়নি, অসাংবিধানিক অবৈধ সরকার গঠন করেছিল। তিন বাহিনীর প্রধানরা সেই অভিশপ্ত কালরাতের হত্যাকান্ড প্রতিরোধে ব্যর্থ হয়েছেন। তাই নয়, সকালে পিতার রক্তমাখা খুনিদের জঘন্য বেপরোয়া কর্মকান্ডও তারা রুখতে পারেননি। উল্টো তিন বাহিনীসহ সব সামরিক-বেসামরিক বাহিনীর প্রধানরাও খুনিদের নেতৃত্বে বেতার ভবনে গেছেন। ষড়যন্ত্রের আরেক চরিত্র তাহের উদ্দিন ঠাকুরের স্ক্রিপ্টে খুনিদের প্রতি আনুগত্যও প্রকাশ করেছেন। বিকালে প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের ক্ষমতালোভী মীরজাফর খন্দকার মোশতাককে খুনিরা প্রেসিডেন্ট বানিয়ে সরকার গঠন করলে বঙ্গভবনের সেই শপথ অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছেন। অথচ তখনো ধানমন্ডির বাড়িতে বঙ্গবন্ধুর রক্তাক্ত দেহ পড়ে ছিল! নব্য মীরজাফরের মুখে খুনিদের সূর্যসন্তান বলে সম্বোধন করাও শুনেছেন। অথচ তারা মুক্তিযুদ্ধে বীরোত্তম খেতাবপ্রাপ্ত সেক্টর কমান্ডার থেকে উপ-সেনাপতিও! মুক্তিযুদ্ধের সেনাপতি জেনারেল ওসমানী যেখানে বাকশাল প্রশ্নে বঙ্গবন্ধুকে ছাড়লেন সেখানে অবৈধ খুনি মোশতাকের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা হলেন! রক্তাক্ত ঘাতকের করমর্দন শলা-পরামর্শ করলেন! হায়রে নিয়তি!

এ হত্যাকান্ড ছিল একটি সদ্যস্বাধীন জাতিকে এতিম করে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ থেকে বিচ্যুত করার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের সফল বাস্তবায়ন। সেদিন ছিল একাত্তরের বিজয়ী শক্তির পরাজয়ের ক্রন্দন, আর পরাজিত শক্তির বিজয় উল্লাসের পৈশাচিক আনন্দ লাভের অশুভ সকাল। সেই কালরাতে মুক্তিযুদ্ধের অর্জিত আদর্শ ও বিজয়কে পরাজিত করে ’৭১-এর হেরে যাওয়া শক্তির গ্লানি মুছে দেওয়া হয়। বঙ্গবন্ধু নয়, রাষ্ট্রের আত্মাকেই তারা হত্যা করতে চেয়েছে। সামরিক শক্তির পাশাপাশি রাজনৈতিক বা দলীয় শক্তিও প্রতিরোধে ব্যর্থ হয়েছিল। এত নেতা, এত কর্মী, এত বড় দল, তবু নয়। বঙ্গবন্ধুর বেশির ভাগ মন্ত্রী কেউ প্রাণের ভয়ে, কেউ লোভে, কেউ ষড়যন্ত্রে খুনি মোশতাকের মন্ত্রিসভায় যোগ দিলেন। ১৫ আগস্টের সকাল হতে না হতেই এক খবরে দেশ শোকে স্তব্ধ। সেদিন খুনিরা তাদের প্রেসিডেন্ট বিশ্বাসঘাতক মোশতাককে দিয়ে এ হত্যাকান্ডের বিচার হবে না বলে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করেছিল। আর সেনাশাসক জিয়াউর রহমান তা আইনে পরিণত করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডে সেদিন সেনাবাহিনীর ডেপুটি প্রধান জিয়াউর রহমান সরাসরি জড়িত এমনটি আওয়ামী লীগ নেতারা ও মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা বরাবর অভিযোগ করছেন।

সে সময় লন্ডনে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনের পলিটিক্যাল অফিসার শশাঙ্ক শেখর ব্যানার্জিও আমাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ’৭৪ সালে জিয়াউর রহমান ওয়াশিংটনে সিআইএ ও আইএসআইর সঙ্গে দেখা করে লন্ডন হয়ে দেশে ফেরার পথে তার সঙ্গে দুই দফা মিটিং হয়। মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের কদিন আগে খুনি ফারুক অংশ নেওয়ার সময় তার ব্যাটন ও ব্যাগ ব্যানার্জির কাছে রেখে এসেছিলেন। জিয়া দেশে আসার পথে সেটিই নিয়ে আসেন। ব্যানার্জির দাবি, তিনি ইন্দিরা গান্ধীকে জানান বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্রে এরা লিপ্ত। ইন্দিরা বার্তাটি বঙ্গবন্ধুর কাছেও পাঠান। বঙ্গবন্ধু নাকি হেসেই উড়িয়ে দিয়ে বলেছিলেন, ব্যানার্জি ভীতু লোক। ওরা আমার ছেলের মতোন। আমাকে আমার দেশের সন্তানরা মারবে না। বঙ্গবন্ধুর সরল বিশ্বাস ছিল। রাষ্ট্রপতির বাড়ির নিরাপত্তা বলতে কিছু ছিল না। খুনিরাও পরবর্তীতে বলেছেন, জিয়া কীভাবে অবহিত ছিলেন ষড়যন্ত্র নিয়ে। বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বিচারকালে আসামি ও সাক্ষীদের জবানবন্দি পড়লেও মনস্তাত্ত্বিক ইঙ্গিতবহ চমক পাওয়া যায়। যদিও বঙ্গবন্ধু হত্যার ২১ বছরের সংগ্রাম শেষে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে ইনডেমনিটি বাতিল করে ফৌজদারি মামলায় সাধারণ আদালতে বিচার করলেও ষড়যন্ত্রের রহস্য উন্মোচিত হয়নি। খুনিদের ফাঁসি হয়েছে এবং অনেকে এখনো পলাতক।

মামলার বিচারে দু-একজন সাক্ষী ও আসামির জবানবন্দিতে দেখা যায়, কর্নেল (অব.) আবদুল হামিদ তখন ঢাকার স্টেশন কমান্ডার। বলেছিলেন, ‘আমরা সিনিয়র অফিসাররা ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে টেনিস কোর্টে নিয়মিত টেনিস খেলতাম। ১৪ আগস্ট বিকালে জেনারেল জিয়াউর রহমান, জেনারেল মামুন, কর্নেল খোরশেদ ও আমি টেনিস খেলছিলাম। তখন আমি চাকরিচ্যুত মেজর ডালিম ও মেজর নূরকে টেনিস কোর্টের আশপাশে ঘোরাঘুরি করতে দেখি। প্রকৃতপক্ষে এদের দুজনকে আগস্টের প্রথম থেকে এভাবে টেনিস কোর্টের আশপাশে দেখতে পাই, যা আমার কাছে অস্বাভাবিক বলে মনে হয়। কারণ তারা চাকরিচ্যুত জুনিয়র অফিসার। একই দিন জেনারেল শফিউল্লাহ আমাকে বলেন, ‘এরা চাকরিচ্যুত জুনিয়র অফিসার, এরা কেন টেনিস খেলতে আসে?’ আমাকে তিনি বলেন, ‘এদের মানা করে দেবেন, এখানে যেন এরা না আসে।’ খেলা শেষে আমি মেজর নূরকে জিজ্ঞাসা করলাম, ‘তোমরা কার অনুমতি নিয়ে এখানে খেলতে আস?’ জবাবে নূর জানায়, জেনারেল জিয়ার অনুমতি নিয়ে তারা এখানে খেলতে আসে।’

অধ্যাপক খুরশিদ আলম ছিলেন কুমিল্লা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। তিনি বলেছিলেন, ‘মাঝে-মধ্যে বিভিন্ন সময়ে খন্দকার মোশতাককে বঙ্গবন্ধুর বিভিন্ন পলিসির ব্যাপারে বিদ্বেষমূলকভাবে কটাক্ষ করতে দেখা যায়। তারপর জুন-জুলাইয়ে দাউদকান্দি মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে পরিবার-পরিকল্পনা ও স্বাস্থ্য বিভাগের সম্মেলন হয়। সেখানে মোশতাক সাহেব, তাহের উদ্দিন ঠাকুর এবং আমি নিজে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে উপস্থিত ছিলাম। সেখানে মেজর খন্দকার আবদুর রশীদ, মেজর ফারুক, মেজর শাহরিয়ার এবং আরও কয়েকজন সামরিক অফিসার আসেন। সম্মেলন শেষে খন্দকার মোশতাক, তাহের উদ্দিন ঠাকুর, মাহবুব আলম চাষী, মেজর রশীদ, মেজর ফারুক, মেজর শাহরিয়ার খন্দকার মোশতাকের বাসায় চলে যান।’ অপদার্থ সেনাপ্রধান জেনারেল শফিউল্লাহ বলেছিলেন, ‘আমি যখনই কোনো অফিসারের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলাভঙ্গের অপরাধে ব্যবস্থা নিয়েছি, তখন ওইসব অফিসার জেনারেল জিয়ার কাছে শেল্টার নিয়েছে।’ বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আলাপ করার বিষয়ে আদালতকে শফিউল্লাহ বলেন, ‘আমি যখন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কথা বলি তিনি আমার গলার আওয়াজ শুনে বলে উঠলেন, “শফিউল্লাহ! তোমার ফোর্স আমার বাড়ি অ্যাটাক করেছে। কামালকে বোধহয় মেরে ফেলেছে। তুমি জলদি ফোর্স পাঠাও।” প্রতি উত্তরে আমি বলেছিলাম, আই অ্যাম ডুয়িং সামথিং। ক্যান ইউ গেট আউট অব দ্য হাউস? আমি যখন জিয়া ও খালেদ মোশাররফকে ফোন করি তখন তাদের তাড়াতাড়ি আমার বাসায় আসতে বলি। ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মধ্যে তারা আমার বাসায় এসে পড়ে। জিয়া ইউনিফরমড ও শেভড। খালেদ মোশাররফ নাইট ড্রেসে নিজের গাড়িতে আসে।’

খুনি কর্নেল (অব.) সৈয়দ ফারুক রহমান জবানবন্দিতে বলেছে, ‘১৯৭৪ সালের শেষের দিকে তৎকালীন ডেপুটি চিফ অব আর্মি স্টাফ মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান আমার বাসায় হেঁটে আসতেন। তিনি পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতেন। একসময় বলছিলেন, “তোমরা ট্যাংকটুংক ছাড়া দেশের আর খবরাখবর রাখ কি?” আমি বলি, দেখতেছি তো দেশে অনেক উল্টা-সিধা কাজ চলছে। আলাপের মাধ্যমে আমাকে ইনস্টিগেট করে বলেছিলেন, “দেশ বাঁচানোর জন্য একটা কিছু করা দরকার।” ১৯৭৫ সালের প্রথম দিকে দেশে বাকশাল গঠন হয়। জেলায় জেলায় গভর্নর নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছিল। এ নিয়ে মেজর রশীদের সঙ্গে দেশের অবস্থার পরিবর্তন সম্পর্কে আলাপ-আলোচনা থাকায় সিদ্ধান্ত হয় যে, একমাত্র শেখ মুজিবকে ক্যান্টনমেন্টে এনে তাকে দিয়ে পরিবর্তন করা ছাড়া দেশে পরিবর্তন ঘটানো যাবে না। রশীদের বাসায় এসব আলোচনাকালে তার স্ত্রী জোবায়দা রশীদও উপস্থিত ছিলেন। এ ব্যাপারে জিয়াউর রহমানের সঙ্গে আলাপ করার সিদ্ধান্ত হয়। সেমতে এপ্রিল মাসের এক রাতে তার বাসায় আমি যাই। দেশের পরিস্থিতি খারাপ বলে তার সঙ্গে আলোচনা হয়। সাজেশন চাইলে তিনি বলেন, “আমি কী করতে পারি, তোমরা করতে পারলে কিছু কর।” পরে আমি রশীদের বাসায় গিয়ে জিয়ার মতামত তাকে জানাই। রশীদ তখন বলে, “এ বিষয় নিয়ে তোমাকে চিন্তা করতে হবে না। এটা পলিটিক্যাল ব্যাপার। আমি ডিল করব।” রশীদ পরে জিয়া ও খন্দকার মোশতাক আহমদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। খন্দকার আবদুর রশীদ পরিকল্পনা মোতাবেক পলিটিক্যাল যোগাযোগ হিসেবে তার আত্মীয় তৎকালীন বাণিজ্যমন্ত্রী খন্দকার মোশতাক আহমদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে চলেন। মেজর রশীদ, ডালিম ও খন্দকার মোশতাকের সঙ্গে আলোচনা করে যে বাকশালের পতন ঘটাতে হবে এবং প্রয়োজনে শেখ মুজিবকে হত্যা করতে হবে, নইলে দেশ ও জাতি বাঁচবে না। যৌক্তিকভাবে আমিও ধারণাকে সমর্থন করি। খন্দকার রশীদ জানান, শেখ মুজিবকে হত্যা করতে পারলে জিয়াও আমাদের সমর্থন দেবে। ১৯৭৫ সালের ১৪ আগস্ট রাতে মিলিটারি ফার্মে নাইট ট্রেনিংয়ের সময় কো-অর্ডিনেশন মিটিং করে ১৫ আগস্ট ভোরে চূড়ান্ত অ্যাকশনের সিদ্ধান্ত হয়। ১৫ আগস্ট ঘটনার পর মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে চিফ অব আর্মি স্টাফ করার বিষয়ে সাইফুর রহমানের বাড়িতে মিটিং হয়। জিয়া, রশীদ ও সাইফুর রহমান মিটিং করেন। পরে জিয়াউর রহমান প্রেসিডেন্ট হবে, সাইফুর ও রশীদ মন্ত্রী হবে, ওই উদ্দেশ্যে জিয়াউর রহমানকে চিফ অব আর্মি স্টাফ করা হয়।’

আসামি তাহের উদ্দিন ঠাকুর ছিলেন বঙ্গবন্ধু সরকারের তথ্য ও বেতার মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী। মোশতাকের খাস লোক। জবানবন্দিতে বলে,

‘১৯৭৫ সালের ১৪ আগস্ট সচিবালয়ে পৌঁছাই। খন্দকার মোশতাক বলেন, এ সপ্তাহে ব্রিগেডিয়ার জিয়া দুইবার এসেছিলেন। সে এবং তাহার লোকেরা তাড়াতাড়ি কিছু একটা করার জন্য অস্থির হয়ে উঠেছেন। আমি জিজ্ঞাসা করায় খন্দকার মোশতাক জানায় যে, বলপূর্বক মত বদলাইতে চায়, প্রয়োজনবোধে যেকোনো কাজ করতে প্রস্তুত। খন্দকার মোশতাককে জিজ্ঞাসা করায় তিনি জানান যে, তিনি তার মতামত দিয়েছেন। কারণ এ ছাড়া অন্য আর কাজ কিছু নাই।

ঘাতক লে. কর্নেল খন্দকার আবদুর রশীদের স্ত্রী ও আসামি জোবায়দা রশীদ জবানবন্দিতে বলেছে, ‘পাকিস্তানফেরত অফিসারগণ দেশে আসার সময় এক র‌্যাংক বেশি বৃদ্ধি করে নেয়। এ নিয়ে মুক্তিযোদ্ধা অফিসারদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দেয়। সেনাবাহিনীর পাশাপাশি রক্ষীবাহিনী গঠন করে বেশি সুযোগ-সুবিধা দেওয়াতেও আর্মির অফিসারদের মধ্যে সমালোচনা হয়। এসব বিষয় ফারুকের (ঘাতক) কাছে শুনি। মেজর ফারুক জেনারেল জিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করত ছোটবেলা থেকেই। তিনি জিয়ার পূর্বপরিচিত ছিলেন। একদিন রাতে মেজর ফারুক জিয়ার বাসা থেকে ফিরে আমার স্বামীকে জানায় যে, সরকার পরিবর্তন হলে জিয়া প্রেসিডেন্ট হতে চায়। জিয়া নাকি বলে, “ইট ইজ এ সাকসেস দেন কাম টু মি। ইফ ইট ইজ অ্যা ফেইলার দেন ডু নট ইনভলব মি। শেখ মুজিবকে জীবিত রেখে সরকার পরিবর্তন সম্ভব নয়।” এর কদিন পর মেজর ফারুক আমার বাসায় এসে রশীদকে বলে যে, জিয়া বলেছে, “রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব খুঁজতে হবে যে দায়িত্ব নিতে পারবে।” সে মোতাবেক রশীদ খন্দকার মোশতাকের সঙ্গে যোগাযোগ করে আগামসি লেনের বাসায়। ১৫ আগস্ট বিকালে বঙ্গভবনে জেনারেল জিয়াউর রহমান রশীদের কাছে ঘোরাঘুরি করছিল যাতে তাকে চিফ অব আর্মি করা হয়। ১৬ অথবা ১৭ তারিখ সাবেক মন্ত্রী সাইফুর রহমানের গুলশানের বাসায় সাইফুর রহমান, আমার স্বামী ও জিয়ার উপস্থিতিতে জিয়াকে চিফ অব আর্মি স্টাফ করার বিষয় ঠিক হয়।’

বঙ্গবন্ধু হত্যার পর আওয়ামী লীগ নেতারা প্রতিরোধের ডাক দিতে পারেননি সত্য। কিন্তু হাজার হাজার নেতা-কর্মী কঠোর অত্যাচার, জেল-জুলুম, নির্যাতন-নির্বাসন সহ্য করলেও মাথা নত করেননি। সেদিন মাত্র বাকশাল গঠিত হয়েছে। ন্যাপ কমিউনিস্ট পার্টি দল বিলুপ্ত করে বাকশালে যোগ দিলেও দলীয় কাঠামোয় বঙ্গবন্ধু তাদের অনেক পেছনে সদস্য করেন। বঙ্গবন্ধু চেয়ারম্যান, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী সেক্রেটারি জেনারেল, জিল্লুর রহমান, শেখ ফজলুল হক মণি, আবদুর রাজ্জাক সম্পাদক, তোফায়েল আহমেদ যুবলীগের, শেখ শহীদুল ইসলাম জাতীয় ছাত্রলীগের সম্পাদক হন। জেলা গভর্নররাও দায়িত্ব বুঝে নেননি। অগোছাল অবস্থায় দল, এমন সময় আঘাত আসে। কারাগারে সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী, এ এইচ এম কামারুজ্জামান জীবন দিয়েছেন। তাজউদ্দীন তখন দলেও নেই সরকারেও নেই। তবু বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে বেইমানি করেননি। জীবন দিয়ে প্রমাণ করেছেন আদর্শের সহচরই বড় বন্ধু। মোশতাক প্রমাণ করেছে চাটুকার বেইমান হয়।

একাত্তরের বাঘা কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম স্বতঃপ্রণোদিত হয়েই অস্ত্র হাতে পিতৃহত্যার প্রতিবাদে প্রতিরোধ যুদ্ধে নামলে ১৭ হাজার তরুণ তাঁর সঙ্গে যোগ দেন।

জাতীর ঐক্যের প্রতীক ও স্বাধীনতার মহানায়ককে পরিবারসহ খুনিরা শেষ করতে চেয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগকে শেষ করতে চেয়েছে। যুদ্ববিধ্বস্ত দেশে বঙ্গবন্ধু সরকারকে উগ্র চরমপন্থি ও অতিবিপ্লবীরা যেমন উৎখাত করতে গিয়ে দেশকে অশান্ত করে খুনিদের পথ সহজ করেছে, তেমনি দলের সুবিধাভোগী ক্ষমতার দম্ভে মুনাফালোভী, অসৎ নেতা-কর্মীর একটি বেপরোয়া অংশও হত্যাকারীদের হাত শক্তিশালী করে। ঘুষখোর চোরাকারবারি বিদেশি এজেন্টদেরও দৌরাত্ম্য বাড়ে। বঙ্গবন্ধু কত সতর্ক করেছেন, কত কাকুতিমিনতি করেছেন। আত্মসমালোচনা আত্মসংযম আত্মশুদ্ধির তাগিদ দিয়েছেন। কেউ শোনেনি। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর সুবিধাভোগীরা সরে গেছে। বাকশালে বিলীন হওয়া কমিউনিস্টরাও সেনাশাসক জিয়াউর রহমানের খাল কাটা বিপ্লবে গেছেন। সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীনের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ঘুরে দাঁড়িয়েছে। আদর্শিক নেতা-কর্মীরা সুসংগঠিত অপ্রতিরোধ্য হয়েছেন বন্ধুহীন পথে। বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা দেশের বাইরে থাকায় বেঁচে যান। দিল্লিতে নির্বাসিত শেখ হাসিনা ’৮১ সালের ইডেন কাউন্সিলে দলের সভানেত্রী হয়ে দেশে ফেরেন ঐক্যের প্রতীক হয়ে। তার পরের দীর্ঘ ইতিহাস সবার জানা। তার সাফল্য গৌরব। বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে একুশের ভয়ঙ্কর গ্রেনেড হামলায় তাঁকেসহ নেতাদের উড়িয়ে দিতে গিয়ে রাজনৈতিক সমঝোতার কফিনেও শেষ পেরেক দেওয়া হয়। সেদিন তিনি আরও ২১ বারের মতোন বেঁচে যান। তবে ২১ আগস্টেরটা ১৫ আগস্টের ঘাতক শক্তির অসমাপ্ত অধ্যায়ের আঘাত- এটা পরিষ্কার হয়ে যায়। হত্যা-ষড়যন্ত্র কখনো কল্যাণ বয়ে আনে না। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের দম্ভ দেখেছি, তাদের খুনের বিচার না করে সামরিক শাসকদের কূটনৈতিক চাকরিতে রাখতে দেখেছি। বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে বিচার ঝুলিয়ে রাখা, জঙ্গি-সন্ত্রাস লালনপালন, রাজনৈতিক হত্যা, বোমা-গ্রেনেড, আইএসের হাতকে প্রসারিত করতে দেওয়া দেখেছি। সেই ভয় যায়নি। এর পরিণতিও করুণ হয়েছে। ১৫ আগস্টে নাজাত দিবস যারা পালন করতেন তাদের করুণ মৃত্যু হয়েছে। কেক কাটার উৎসবের পরিণতিও সুখকর হয়নি। স্বাধীনতাবিরোধী ও চীনাপন্থিদের নিয়ে সামরিক শাসক জিয়ার গঠিত বিএনপি পাকিস্তানি ধারার রাজনীতির নতুন সংস্করণ ছিল। খালেদা জিয়ার হাতে গণতন্ত্রের তকমা পেলেও এখনো তারা আইএসআই ও সাম্প্রদায়িক শক্তির অবিচ্ছেদ্য অংশ। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির একক নেতা এখন শেখ হাসিনা।

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২
কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়

৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন
আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘রুশ ড্রোন হামলা প্রতিরোধের সক্ষমতা নেই ইউরোপের’
‘রুশ ড্রোন হামলা প্রতিরোধের সক্ষমতা নেই ইউরোপের’

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল
ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা
রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন
বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার
ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

৫৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা