শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

আমারে তুমি অশেষ করেছ

সেলিম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
আমারে তুমি অশেষ করেছ

আষাঢ়ের মাঝামাঝি মুষলধারে বৃষ্টি হওয়ার কথা কিন্তু তা হচ্ছে না। দিনরাত ভ্যাপসা গরম, ঘেমে যাওয়া শরীরে বাতাসের ঝাপটায় ঠান্ডা লেগে যায় মাঝেমধ্যে। সে কারণেই কি আজ সকাল থেকে জ্বর জ্বর লাগছে? থারমোমিটার দিয়ে জ্বর মেপে দেখি ১০২০। চিন্তায় পড়লাম। একি সর্দিজ্বর, নাকি সেই কভিড-১৯? মনে পড়ল সদ্য অনেক কষ্ট সহ্য করে কভিড থেকে রেহাই পাওয়া বুলবুল আপা-তাহির ভাই দম্পতির কথা। তাই একই সঙ্গে রোগী-ডাক্তার-অ্যাটেনডেন্ট তাহির ভাইকেই ফোন দিলাম। জিজ্ঞেস করলেন, ‘কোনো সোর্স কি আছে কভিড হওয়ার? কারণ আমি তো ঢাকায় নেই; কভিডের জন্য সেই মার্চ থেকে গ্রামের বাড়ি শমসেরনগরে আছি।’ বললাম, একটা সোর্স আছে। তাহির ভাই বললেন, ‘তাহলে কভিড ধরেই ট্রিটমেন্ট শুরু করতে হবে।’ তার কথামতো শুরু করলাম আইভারমেকটিন, অ্যান্টিবায়োটিক আর প্যারাসিটামল নেওয়া। কিন্তু জ্বর একটু কমে তো আবার বেড়ে যায়। এভাবেই সেলফ আইসোলেশনে থেকেই ট্রিটমেন্ট চালাচ্ছিলাম। ইতোমধ্যে অগ্রণী ব্যাংকের ডিজিএম ইউসুফ ভাই, যিনি কিছু দিন আগে কভিডে আক্রান্ত তাঁর ডাক্তার মেয়েকে নিয়ে অনেক কষ্ট করেছেন। তিনি বললেন, ‘আপনি এক্ষুনি অক্সিমিটার নিয়ে আসুন এবং অক্সিজেন চেক করেন। এটা খুব জরুরি। দেখবেন অক্সিজেন যেন সিচুয়েশন ৯৪-এর নিচে না নামে, নামলে সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে চলে যাবেন।’

শমসেরনগরে অক্সিমিটার পেলাম না। ছোট ভাই ফার্মেসির মালিক ফখরুল নিজ দায়িত্বে অতি অল্প সময়ে মৌলভীবাজার থেকে এনে দিল অক্সিমিটার সঙ্গে তাহির ভাইয়ের কথা অনুযায়ী এনোক্সাপেরিন সোডিয়াম ইনজেকশন আনালাম, যা নাকি রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না। দ্বিধাদ¦ন্দ্ব নিয়েই ইনজেকশন নেওয়া শুরু করলাম। ইতোমধ্যে প্রথম আলোর সাংবাদিক রঞ্জু ভাইয়ের সহায়তায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে স্বাস্থ্যকর্মীরা বাসায় এসে নমুনা সংগ্রহ করলেন। তার দুই দিন পরই দুপুরে অক্সিমিটারে সিচুয়েশন ৯৪/৯২ মতো দেখেই আমার খালাতো বোন ডাক্তার রাবেয়া যাকে মুন্নী বলে ডাকি তাকে বললাম আমি হাসপাতালে ভর্তি হব, শমসেরনগর থাকতে আর ভরসা পাচ্ছি না। সিলেটের দক্ষিণ সুরমার নর্থ ইস্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সে শিক্ষক, তাই দ্রুত সিট খালি হওয়া সাপেক্ষে ভর্তির ব্যবস্থা করল। ফুসফুসের অবস্থা ভালোই মনে হলো। একজন কণ্ঠশিল্পীর অনেক বড় সম্পদ এ ফুসফুস। সোমবার ৮ জুন সন্ধ্যায় ভর্তি হলাম হাসপাতালে আর সন্ধ্যার পরপরই টেলিফোনে খবর পেলাম আমি কভিড-১৯ পজিটিভ। আমার অনেক দিনের অভ্যাস যখনই কোনো অস্বাভাবিক অবস্থার মধ্যে পড়ি তখন দুই চোখ বন্ধ করে আমি আমার মায়ের মুখ স্মরণ করি, যাকে হারিয়েছি আজ থেকে প্রায় ১৫ বছর আগে। তাই করলাম। কিন্তু অবাক করে দেখলাম মায়ের হাসিমাখা মুখ। এ আস্থার মুখ, সাহসের আধার বুকে কি অসীম সাহস জোগাল বলে বোঝাতে পারব না। রাতে ডাক্তার ভিজিটে এলেন। সব দেখেশুনে বললেন, ‘আপনি ভালো সময়েই হাসপাতালে এসেছেন, ইনশা আল্লাহ ভালো হয়ে যাবেন আর কোনো নেগেটিভ চিন্তা করবেন না।’ যাওয়ার সময় বললেন, ‘আপনি তো একা আছেন, কেবিনের দরজা লক করবেন না, আর কোনো সমস্যা হলে এ সুইচে চাপ দেবেন। আমাদের সিস্টার আর ব্রাদাররা দেখে যাবে কিছু সময় পরপর।’ আমি তখন চিন্তা করছি আমার এক আত্মীয়ের কথা, যিনি বৃদ্ধ বয়সে একা এক ভবনে থাকতেন, লোকজন রাতে যাওয়ার সময় মেইন দরজা খোলা রেখে যেত বুঝতেই পারছেন কেন? আমার নিজের বর্তমান অবস্থা সেই ঘটনার সঙ্গে মেলালাম, ভাবলাম জীবন তো বিচিত্র অভিজ্ঞতারই সমন্বয়, এ অভিজ্ঞতাটারও মনে হয় দরকার ছিল। ভাবতে ভাবতে আধো ঘুম আধো তন্দ্রার মধ্যে ভয়ঙ্কর দুঃস্বপ্ন দেখলাম। দেখলাম কি একটা জন্তুর মতো দেখতে বিছানায় আমার পাশে বসে আমার শরীর ধীরে ধীরে খেয়ে ফেলছে। শীতল বাতাসের মধ্যেও ঘামে ভিজে জবজবে হয়ে উঠেছি। আবার ঘুমাতে ভয় পাচ্ছিলাম। কিন্তু যখন ঘুম এলো আবার দুঃস্বপ্ন দেখলাম পানির মতো কীসে নেমেছি আমি কিন্তু শরীরের যতটুকু নামিয়েছি ততটুকুই গলে যাচ্ছে। আবার ধড়ফড় করে ঘুম থেকে উঠলাম। বিছানা থেকে নেমে কেবিনের পেছনে বারান্দায় দাঁড়ালাম। ভরা বর্ষার পানিতে টইটম্বুর বড় বিলের মধ্যে পানি আর কচুরিপানার খেলা। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় মর্টারের আঘাতে মারাত্মকভাবে আহত হয়েছিলাম আমি, সেই শারীরিক আঘাতের ক্ষত-কষ্ট এখনো বয়ে বেড়াতে হচ্ছে আমাকে। একই শেলের আঘাতে হারিয়েছিলাম আমার আপন বড়বোনসহ মামা-মামী আরও অনেককে। তখন বয়স কত ছিল? বেশি হলে চার-পাঁচ বছর। সবকিছু বোঝার মতো বয়স সেটা ছিল না। শুনেছি আমিই নাকি সবচেয়ে মৃত্যুর কাছাকাছি থেকে ফিরে এসেছিলাম। সে সময়টাতে আমাকে নিয়ে কার কী অনুভূতি হয়েছিল বুঝতে পারিনি, জানতেও পারিনি। বোধের জায়গাটা ছিল অপরিপক্ব। আর এবার কভিডের আক্রমণে যখন আবার সেই অনিশ্চিত যাত্রার দিকে হাঁটছিলাম, তখন একটা বিষয় খুব স্পষ্টভাবে বুঝতে পেরেছি তা হলো, আমার প্রতি মানুষের ভালোবাসা। কৃতজ্ঞতা জানানো ছাড়া তার প্রতিদান দেওয়ার ক্ষমতা বিধাতা আমাকে দেননি। আর সবকিছুর প্রতিদান দিতেও চাই না, থাক না ঋণ পড়ে অনেকের কাছে, এ ঋণগ্রস্ততার মধ্যেও এক ধরনের তৃপ্তি আছে।

ফেসবুক, মেসেঞ্জার, এসএমএস পড়ার মতো শারীরিক-মানসিক অবস্থা ছিল না। সবার টেলিফোনের জবাবও দিতে পারিনি। তবু বন্ধু কার্ডিওলজিস্ট ওদুদ যখন হাসপাতালের ডাক্তারদের বলে, ‘সেলিমের ব্যাপারে আমরা রিস্ক নেব না তাকে এখনই রেমডেসিভির ইনজেকশন দিন’ বা অগ্রণী ব্যাংকের এমডি বড় ভাই শামস্-উল-ইসলাম দৃঢ়তায় লেখেন, ‘আপনি ভালো হয়ে যাবেন, কিচ্ছু হবে না ইনশা আল্লাহ’ বা সাংবাদিক বন্ধু পীর হাবিব বলে, ‘ডায়নার (হাবিবের সহধর্মিণী), তারপর আমার মেয়ের কিছু হয়নি তোরও হবে না’, আমার এমসি কলেজের বন্ধুরা বারবার ফোন করে পাগল করে তুলেছিল খায়রুলকে। ডা. শাহজাহান, তুতিউর, অরুণ তোমাদের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে বাকি জীবন কাটাতে চাই। সাহার, জীবন, শরীফ, সালাম, মুন্না ফোন করেছে উ™£ান্তের মতো, গায়ক ছোট ভাই আসিক মেনে নিতে পারছিল না, আমার কেন এ অসুখ হবে। আমার অগ্রজ-তনুজ গায়ক বন্ধুরা উদ্বিগ্নতায় খোঁজ নিয়েছেন। মিউজিশিয়ান ভাইয়েরা, প্রডিউসার বাবুল ভাই, রিচার্ড কিশোর ভাই পারস্পরিক অসুস্থতার অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন। রবিউল হাসান অভি তার একুশে টিভিতে স্ক্রলে খবরটা দিয়েছিল প্রথম। বিপ্লব ফেসবুকে ভাইরাল হওয়ার খবর জানিয়েছে ফোনে। ব্যাংকার আসিক এলাহি ভাই আল্লাহর ওপর ভরসা রেখে বুকে সাহস ধরে রাখতে বলেছেন বারবার। আমার দুই ভাগনে সাঈয়িদ আর মাহফুজ ঢাকা থেকে চলে এসেছিল কভিড আক্রান্ত হাসপাতালে আমাকে দেখতে। মৃদু ভর্ৎসনার উত্তরে সাঈয়িদ যখন বলল, ‘এই মহামারী আল্লাহ দিয়েছেন, এর মাধ্যমে কিছু মানুষকে তিনি নিয়ে যাবেন তার কাছে, এখানে আমাদের কিছু করার নেই।’ তার কথা শুনে ভাবলাম, এর চেয়ে সত্য কথা আর কিছুই হতে পারে না। রাত জেগে মাছ ধরে রান্না করে হাসপাতালে নিয়ে এসেছে যে শাহজাদা তাকে আমি কী বলব বলুন। সাংবাদিক বন্ধু জি এম তসলিম তার সদ্য কভিডমুক্তির অভিজ্ঞতা দিয়ে বারবার সাহস জুগিয়েছেন। ভাগনে সময় টিভির সাকি বারবার এসে কেবিনে খোঁজ নিয়েছে আর কভিড ক্যারিয়ার হয়ে সবার জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে সাহাদাত। আর এক ভাগনে তানেক অস্থির হয়ে খোঁজ নিয়েছে কী খেতে মন চাইছে, তাই নিয়ে হাসপাতালে হাজির। বখতিয়ার নফল নামাজ পড়ে দোয়া করেছে আর ফারুক ভয় উপেক্ষা করে হাসপাতালে গেছে দেখতে। বুলবুল জিলানী ভাই তার অসুস্থ শরীরেও খোঁজ নিয়েছেন। শোহেইল মোতাহিরের ফোনালাপ আশার আলো দেখিয়েছে। ছোট ভাই পীর মিসবাহ এমপি তার স্বভাবসুলভ হাস্যরসে অসুস্থতায়ও আনন্দ জুগিয়েছে। সামান্য কদিন আগে কভিড থেকে সেরে ওঠা অগ্রজপ্রতিম আবদুস শহীদ এমপি, সুলতান ভাই এমপি, উপজেলা চেয়ারম্যান রফিক ভাই ফোন করে সাহস দিয়েছেন। ছোট ভাই ব্যারিস্টার ইমনের ফোন ধরতে পারিনি। বন্ধু কাইয়ুম চৌধুরী শুনেই বলেছে, ‘সিলেট থাকবে, নাকি ঢাকা আনার ব্যবস্থা করব?’ বন্ধু পিডিশন গির্জায় বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করেছে। ছোট ভাই গায়ক জয়ন্ত তার আখড়ায় দীনহীনদের আহারের ব্যবস্থা করেছে। আরও কতজনের কথা বলব? এত আপনজনের কথা তো এ ক্ষুদ্র পরিসরে শেষ হওয়ার নয়। আর কভিডের জন্য কিছুটা স্তুতিভ্রমে ভুগছি তার জন্যও ক্ষমা চাইছি। আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধু- পারভেজ, সাহেদ, কাইয়ুম, সুমনা, রিতা, শিপ্রা, মুকুল সবাই যোগাযোগ করেছে, সবার উত্তর দিতে পারিনি। বিদেশে আমার অসংখ্য বন্ধু-বান্ধব, বড় ভাইয়েরা বিশেষ করে আসুক ভাই, কুদ্দুস ভাই, রুপু ভাই, ফয়সল, আলম ভাই, আনোয়ার ভাইদের কাছে কৃতজ্ঞতার শেষ নেই। মনে পড়ছে কিছু কষ্টের স্মৃতি। হাসপাতালের পেছনে ডোবার মধ্যে যখন কভিডে হারিয়ে যাওয়া মানুষগুলোর ফেলে যাওয়া বালিশ-তোশক, কাপড়-চোপড় ভাসতে দেখেছি তখন বুকটা হুহু করে উঠেছে। যখন মৃত্যুপথযাত্রী রোগী, স্ত্রী আর সন্তান একা ফেলে চলে গেছে বলে কাঁদতে কাঁদতে দেয়ালে মাথা কুটে করুণাময়ের কাছে চলে গেছে তখন মনে হয়েছে কীসের আশা? কীসের বাসা? কীসের সংসার? যখন নিচতলা থেকে ষষ্ঠ তলায় থাকা বাবার মুখখানি শেষবারের মতো না দেখে ছেলে ফিরে চলে গেছে। তখন বুক থেকে দীর্ঘ নিঃশ্বাসের সঙ্গে বেরিয়ে এসেছে ‘হায়রে মহামারী!’। এর মধ্যেও ধন্যবাদ স্বপ্না আপাকে সহধর্মিণী হিসেবে মারাত্মক অসুস্থ সেজু ভাইকে পরম ধৈর্যের সঙ্গে সেবা দিয়ে সারিয়ে তোলার জন্য। ১২ দিনের জ্বরে ক্লান্ত-বিধ্বস্ত আমি শুয়ে আছি বিছানায়। এক জুনিয়র ডাক্তার এলেন, পিপিই পরা ডাক্তারের মুখ দেখতে পারছিলাম না। আমার ফাইল দেখে শরীর চেক করে বললেন, ‘আমার মা আজ অনেক দিন ধরে পক্ষাঘাতগ্রস্ত। সারা দিন হুইল চেয়ার না হয় বিছানায় শুয়ে থাকেন আর প্রায়ই আমাকে বলেন আপনার গাওয়া হাসন রাজার গানগুলো বাজাতে, তিনি মুগ্ধ হয়ে সে গান শোনেন।’ তারপর হঠাৎ করেই বলে উঠলেন, ‘আপনাকে এভাবে আমরা দেখতে চাই না, আপনি অতিসত্বর ভালো হয়ে উঠুন।’ প্রটেকশন সিল্ড থাকা সত্ত্বেও অশ্রু লুকাতে না পেরে লজ্জা পেয়ে তাড়াতাড়ি কেবিন ছেড়ে বেরিয়ে গেলেন। তার যাওয়ার দৃশ্য আমার চোখেও কেমন যেন ঝাপসা হয়ে উঠল। স্মরণ হলো তাঁকে-

এত দুঃখ-কষ্টেও তুমি তো মুখ ফেরাওনি।

তুমি তো ঠিকই আছ আগের মতোই,

একটুও বদলাওনি...

আমারে তুমি অশেষ করেছ,

এমনি লীলা তব-

ফুরায়ে ফেলে আবার ভরেছ

জীবন নব নব।

 

লেখক : সংগীতশিল্পী।

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম