শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

আমারে তুমি অশেষ করেছ

সেলিম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
আমারে তুমি অশেষ করেছ

আষাঢ়ের মাঝামাঝি মুষলধারে বৃষ্টি হওয়ার কথা কিন্তু তা হচ্ছে না। দিনরাত ভ্যাপসা গরম, ঘেমে যাওয়া শরীরে বাতাসের ঝাপটায় ঠান্ডা লেগে যায় মাঝেমধ্যে। সে কারণেই কি আজ সকাল থেকে জ্বর জ্বর লাগছে? থারমোমিটার দিয়ে জ্বর মেপে দেখি ১০২০। চিন্তায় পড়লাম। একি সর্দিজ্বর, নাকি সেই কভিড-১৯? মনে পড়ল সদ্য অনেক কষ্ট সহ্য করে কভিড থেকে রেহাই পাওয়া বুলবুল আপা-তাহির ভাই দম্পতির কথা। তাই একই সঙ্গে রোগী-ডাক্তার-অ্যাটেনডেন্ট তাহির ভাইকেই ফোন দিলাম। জিজ্ঞেস করলেন, ‘কোনো সোর্স কি আছে কভিড হওয়ার? কারণ আমি তো ঢাকায় নেই; কভিডের জন্য সেই মার্চ থেকে গ্রামের বাড়ি শমসেরনগরে আছি।’ বললাম, একটা সোর্স আছে। তাহির ভাই বললেন, ‘তাহলে কভিড ধরেই ট্রিটমেন্ট শুরু করতে হবে।’ তার কথামতো শুরু করলাম আইভারমেকটিন, অ্যান্টিবায়োটিক আর প্যারাসিটামল নেওয়া। কিন্তু জ্বর একটু কমে তো আবার বেড়ে যায়। এভাবেই সেলফ আইসোলেশনে থেকেই ট্রিটমেন্ট চালাচ্ছিলাম। ইতোমধ্যে অগ্রণী ব্যাংকের ডিজিএম ইউসুফ ভাই, যিনি কিছু দিন আগে কভিডে আক্রান্ত তাঁর ডাক্তার মেয়েকে নিয়ে অনেক কষ্ট করেছেন। তিনি বললেন, ‘আপনি এক্ষুনি অক্সিমিটার নিয়ে আসুন এবং অক্সিজেন চেক করেন। এটা খুব জরুরি। দেখবেন অক্সিজেন যেন সিচুয়েশন ৯৪-এর নিচে না নামে, নামলে সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে চলে যাবেন।’

শমসেরনগরে অক্সিমিটার পেলাম না। ছোট ভাই ফার্মেসির মালিক ফখরুল নিজ দায়িত্বে অতি অল্প সময়ে মৌলভীবাজার থেকে এনে দিল অক্সিমিটার সঙ্গে তাহির ভাইয়ের কথা অনুযায়ী এনোক্সাপেরিন সোডিয়াম ইনজেকশন আনালাম, যা নাকি রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না। দ্বিধাদ¦ন্দ্ব নিয়েই ইনজেকশন নেওয়া শুরু করলাম। ইতোমধ্যে প্রথম আলোর সাংবাদিক রঞ্জু ভাইয়ের সহায়তায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে স্বাস্থ্যকর্মীরা বাসায় এসে নমুনা সংগ্রহ করলেন। তার দুই দিন পরই দুপুরে অক্সিমিটারে সিচুয়েশন ৯৪/৯২ মতো দেখেই আমার খালাতো বোন ডাক্তার রাবেয়া যাকে মুন্নী বলে ডাকি তাকে বললাম আমি হাসপাতালে ভর্তি হব, শমসেরনগর থাকতে আর ভরসা পাচ্ছি না। সিলেটের দক্ষিণ সুরমার নর্থ ইস্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সে শিক্ষক, তাই দ্রুত সিট খালি হওয়া সাপেক্ষে ভর্তির ব্যবস্থা করল। ফুসফুসের অবস্থা ভালোই মনে হলো। একজন কণ্ঠশিল্পীর অনেক বড় সম্পদ এ ফুসফুস। সোমবার ৮ জুন সন্ধ্যায় ভর্তি হলাম হাসপাতালে আর সন্ধ্যার পরপরই টেলিফোনে খবর পেলাম আমি কভিড-১৯ পজিটিভ। আমার অনেক দিনের অভ্যাস যখনই কোনো অস্বাভাবিক অবস্থার মধ্যে পড়ি তখন দুই চোখ বন্ধ করে আমি আমার মায়ের মুখ স্মরণ করি, যাকে হারিয়েছি আজ থেকে প্রায় ১৫ বছর আগে। তাই করলাম। কিন্তু অবাক করে দেখলাম মায়ের হাসিমাখা মুখ। এ আস্থার মুখ, সাহসের আধার বুকে কি অসীম সাহস জোগাল বলে বোঝাতে পারব না। রাতে ডাক্তার ভিজিটে এলেন। সব দেখেশুনে বললেন, ‘আপনি ভালো সময়েই হাসপাতালে এসেছেন, ইনশা আল্লাহ ভালো হয়ে যাবেন আর কোনো নেগেটিভ চিন্তা করবেন না।’ যাওয়ার সময় বললেন, ‘আপনি তো একা আছেন, কেবিনের দরজা লক করবেন না, আর কোনো সমস্যা হলে এ সুইচে চাপ দেবেন। আমাদের সিস্টার আর ব্রাদাররা দেখে যাবে কিছু সময় পরপর।’ আমি তখন চিন্তা করছি আমার এক আত্মীয়ের কথা, যিনি বৃদ্ধ বয়সে একা এক ভবনে থাকতেন, লোকজন রাতে যাওয়ার সময় মেইন দরজা খোলা রেখে যেত বুঝতেই পারছেন কেন? আমার নিজের বর্তমান অবস্থা সেই ঘটনার সঙ্গে মেলালাম, ভাবলাম জীবন তো বিচিত্র অভিজ্ঞতারই সমন্বয়, এ অভিজ্ঞতাটারও মনে হয় দরকার ছিল। ভাবতে ভাবতে আধো ঘুম আধো তন্দ্রার মধ্যে ভয়ঙ্কর দুঃস্বপ্ন দেখলাম। দেখলাম কি একটা জন্তুর মতো দেখতে বিছানায় আমার পাশে বসে আমার শরীর ধীরে ধীরে খেয়ে ফেলছে। শীতল বাতাসের মধ্যেও ঘামে ভিজে জবজবে হয়ে উঠেছি। আবার ঘুমাতে ভয় পাচ্ছিলাম। কিন্তু যখন ঘুম এলো আবার দুঃস্বপ্ন দেখলাম পানির মতো কীসে নেমেছি আমি কিন্তু শরীরের যতটুকু নামিয়েছি ততটুকুই গলে যাচ্ছে। আবার ধড়ফড় করে ঘুম থেকে উঠলাম। বিছানা থেকে নেমে কেবিনের পেছনে বারান্দায় দাঁড়ালাম। ভরা বর্ষার পানিতে টইটম্বুর বড় বিলের মধ্যে পানি আর কচুরিপানার খেলা। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় মর্টারের আঘাতে মারাত্মকভাবে আহত হয়েছিলাম আমি, সেই শারীরিক আঘাতের ক্ষত-কষ্ট এখনো বয়ে বেড়াতে হচ্ছে আমাকে। একই শেলের আঘাতে হারিয়েছিলাম আমার আপন বড়বোনসহ মামা-মামী আরও অনেককে। তখন বয়স কত ছিল? বেশি হলে চার-পাঁচ বছর। সবকিছু বোঝার মতো বয়স সেটা ছিল না। শুনেছি আমিই নাকি সবচেয়ে মৃত্যুর কাছাকাছি থেকে ফিরে এসেছিলাম। সে সময়টাতে আমাকে নিয়ে কার কী অনুভূতি হয়েছিল বুঝতে পারিনি, জানতেও পারিনি। বোধের জায়গাটা ছিল অপরিপক্ব। আর এবার কভিডের আক্রমণে যখন আবার সেই অনিশ্চিত যাত্রার দিকে হাঁটছিলাম, তখন একটা বিষয় খুব স্পষ্টভাবে বুঝতে পেরেছি তা হলো, আমার প্রতি মানুষের ভালোবাসা। কৃতজ্ঞতা জানানো ছাড়া তার প্রতিদান দেওয়ার ক্ষমতা বিধাতা আমাকে দেননি। আর সবকিছুর প্রতিদান দিতেও চাই না, থাক না ঋণ পড়ে অনেকের কাছে, এ ঋণগ্রস্ততার মধ্যেও এক ধরনের তৃপ্তি আছে।

ফেসবুক, মেসেঞ্জার, এসএমএস পড়ার মতো শারীরিক-মানসিক অবস্থা ছিল না। সবার টেলিফোনের জবাবও দিতে পারিনি। তবু বন্ধু কার্ডিওলজিস্ট ওদুদ যখন হাসপাতালের ডাক্তারদের বলে, ‘সেলিমের ব্যাপারে আমরা রিস্ক নেব না তাকে এখনই রেমডেসিভির ইনজেকশন দিন’ বা অগ্রণী ব্যাংকের এমডি বড় ভাই শামস্-উল-ইসলাম দৃঢ়তায় লেখেন, ‘আপনি ভালো হয়ে যাবেন, কিচ্ছু হবে না ইনশা আল্লাহ’ বা সাংবাদিক বন্ধু পীর হাবিব বলে, ‘ডায়নার (হাবিবের সহধর্মিণী), তারপর আমার মেয়ের কিছু হয়নি তোরও হবে না’, আমার এমসি কলেজের বন্ধুরা বারবার ফোন করে পাগল করে তুলেছিল খায়রুলকে। ডা. শাহজাহান, তুতিউর, অরুণ তোমাদের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে বাকি জীবন কাটাতে চাই। সাহার, জীবন, শরীফ, সালাম, মুন্না ফোন করেছে উ™£ান্তের মতো, গায়ক ছোট ভাই আসিক মেনে নিতে পারছিল না, আমার কেন এ অসুখ হবে। আমার অগ্রজ-তনুজ গায়ক বন্ধুরা উদ্বিগ্নতায় খোঁজ নিয়েছেন। মিউজিশিয়ান ভাইয়েরা, প্রডিউসার বাবুল ভাই, রিচার্ড কিশোর ভাই পারস্পরিক অসুস্থতার অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন। রবিউল হাসান অভি তার একুশে টিভিতে স্ক্রলে খবরটা দিয়েছিল প্রথম। বিপ্লব ফেসবুকে ভাইরাল হওয়ার খবর জানিয়েছে ফোনে। ব্যাংকার আসিক এলাহি ভাই আল্লাহর ওপর ভরসা রেখে বুকে সাহস ধরে রাখতে বলেছেন বারবার। আমার দুই ভাগনে সাঈয়িদ আর মাহফুজ ঢাকা থেকে চলে এসেছিল কভিড আক্রান্ত হাসপাতালে আমাকে দেখতে। মৃদু ভর্ৎসনার উত্তরে সাঈয়িদ যখন বলল, ‘এই মহামারী আল্লাহ দিয়েছেন, এর মাধ্যমে কিছু মানুষকে তিনি নিয়ে যাবেন তার কাছে, এখানে আমাদের কিছু করার নেই।’ তার কথা শুনে ভাবলাম, এর চেয়ে সত্য কথা আর কিছুই হতে পারে না। রাত জেগে মাছ ধরে রান্না করে হাসপাতালে নিয়ে এসেছে যে শাহজাদা তাকে আমি কী বলব বলুন। সাংবাদিক বন্ধু জি এম তসলিম তার সদ্য কভিডমুক্তির অভিজ্ঞতা দিয়ে বারবার সাহস জুগিয়েছেন। ভাগনে সময় টিভির সাকি বারবার এসে কেবিনে খোঁজ নিয়েছে আর কভিড ক্যারিয়ার হয়ে সবার জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে সাহাদাত। আর এক ভাগনে তানেক অস্থির হয়ে খোঁজ নিয়েছে কী খেতে মন চাইছে, তাই নিয়ে হাসপাতালে হাজির। বখতিয়ার নফল নামাজ পড়ে দোয়া করেছে আর ফারুক ভয় উপেক্ষা করে হাসপাতালে গেছে দেখতে। বুলবুল জিলানী ভাই তার অসুস্থ শরীরেও খোঁজ নিয়েছেন। শোহেইল মোতাহিরের ফোনালাপ আশার আলো দেখিয়েছে। ছোট ভাই পীর মিসবাহ এমপি তার স্বভাবসুলভ হাস্যরসে অসুস্থতায়ও আনন্দ জুগিয়েছে। সামান্য কদিন আগে কভিড থেকে সেরে ওঠা অগ্রজপ্রতিম আবদুস শহীদ এমপি, সুলতান ভাই এমপি, উপজেলা চেয়ারম্যান রফিক ভাই ফোন করে সাহস দিয়েছেন। ছোট ভাই ব্যারিস্টার ইমনের ফোন ধরতে পারিনি। বন্ধু কাইয়ুম চৌধুরী শুনেই বলেছে, ‘সিলেট থাকবে, নাকি ঢাকা আনার ব্যবস্থা করব?’ বন্ধু পিডিশন গির্জায় বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করেছে। ছোট ভাই গায়ক জয়ন্ত তার আখড়ায় দীনহীনদের আহারের ব্যবস্থা করেছে। আরও কতজনের কথা বলব? এত আপনজনের কথা তো এ ক্ষুদ্র পরিসরে শেষ হওয়ার নয়। আর কভিডের জন্য কিছুটা স্তুতিভ্রমে ভুগছি তার জন্যও ক্ষমা চাইছি। আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধু- পারভেজ, সাহেদ, কাইয়ুম, সুমনা, রিতা, শিপ্রা, মুকুল সবাই যোগাযোগ করেছে, সবার উত্তর দিতে পারিনি। বিদেশে আমার অসংখ্য বন্ধু-বান্ধব, বড় ভাইয়েরা বিশেষ করে আসুক ভাই, কুদ্দুস ভাই, রুপু ভাই, ফয়সল, আলম ভাই, আনোয়ার ভাইদের কাছে কৃতজ্ঞতার শেষ নেই। মনে পড়ছে কিছু কষ্টের স্মৃতি। হাসপাতালের পেছনে ডোবার মধ্যে যখন কভিডে হারিয়ে যাওয়া মানুষগুলোর ফেলে যাওয়া বালিশ-তোশক, কাপড়-চোপড় ভাসতে দেখেছি তখন বুকটা হুহু করে উঠেছে। যখন মৃত্যুপথযাত্রী রোগী, স্ত্রী আর সন্তান একা ফেলে চলে গেছে বলে কাঁদতে কাঁদতে দেয়ালে মাথা কুটে করুণাময়ের কাছে চলে গেছে তখন মনে হয়েছে কীসের আশা? কীসের বাসা? কীসের সংসার? যখন নিচতলা থেকে ষষ্ঠ তলায় থাকা বাবার মুখখানি শেষবারের মতো না দেখে ছেলে ফিরে চলে গেছে। তখন বুক থেকে দীর্ঘ নিঃশ্বাসের সঙ্গে বেরিয়ে এসেছে ‘হায়রে মহামারী!’। এর মধ্যেও ধন্যবাদ স্বপ্না আপাকে সহধর্মিণী হিসেবে মারাত্মক অসুস্থ সেজু ভাইকে পরম ধৈর্যের সঙ্গে সেবা দিয়ে সারিয়ে তোলার জন্য। ১২ দিনের জ্বরে ক্লান্ত-বিধ্বস্ত আমি শুয়ে আছি বিছানায়। এক জুনিয়র ডাক্তার এলেন, পিপিই পরা ডাক্তারের মুখ দেখতে পারছিলাম না। আমার ফাইল দেখে শরীর চেক করে বললেন, ‘আমার মা আজ অনেক দিন ধরে পক্ষাঘাতগ্রস্ত। সারা দিন হুইল চেয়ার না হয় বিছানায় শুয়ে থাকেন আর প্রায়ই আমাকে বলেন আপনার গাওয়া হাসন রাজার গানগুলো বাজাতে, তিনি মুগ্ধ হয়ে সে গান শোনেন।’ তারপর হঠাৎ করেই বলে উঠলেন, ‘আপনাকে এভাবে আমরা দেখতে চাই না, আপনি অতিসত্বর ভালো হয়ে উঠুন।’ প্রটেকশন সিল্ড থাকা সত্ত্বেও অশ্রু লুকাতে না পেরে লজ্জা পেয়ে তাড়াতাড়ি কেবিন ছেড়ে বেরিয়ে গেলেন। তার যাওয়ার দৃশ্য আমার চোখেও কেমন যেন ঝাপসা হয়ে উঠল। স্মরণ হলো তাঁকে-

এত দুঃখ-কষ্টেও তুমি তো মুখ ফেরাওনি।

তুমি তো ঠিকই আছ আগের মতোই,

একটুও বদলাওনি...

আমারে তুমি অশেষ করেছ,

এমনি লীলা তব-

ফুরায়ে ফেলে আবার ভরেছ

জীবন নব নব।

 

লেখক : সংগীতশিল্পী।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

১৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২
দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন