শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

আমারে তুমি অশেষ করেছ

সেলিম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
আমারে তুমি অশেষ করেছ

আষাঢ়ের মাঝামাঝি মুষলধারে বৃষ্টি হওয়ার কথা কিন্তু তা হচ্ছে না। দিনরাত ভ্যাপসা গরম, ঘেমে যাওয়া শরীরে বাতাসের ঝাপটায় ঠান্ডা লেগে যায় মাঝেমধ্যে। সে কারণেই কি আজ সকাল থেকে জ্বর জ্বর লাগছে? থারমোমিটার দিয়ে জ্বর মেপে দেখি ১০২০। চিন্তায় পড়লাম। একি সর্দিজ্বর, নাকি সেই কভিড-১৯? মনে পড়ল সদ্য অনেক কষ্ট সহ্য করে কভিড থেকে রেহাই পাওয়া বুলবুল আপা-তাহির ভাই দম্পতির কথা। তাই একই সঙ্গে রোগী-ডাক্তার-অ্যাটেনডেন্ট তাহির ভাইকেই ফোন দিলাম। জিজ্ঞেস করলেন, ‘কোনো সোর্স কি আছে কভিড হওয়ার? কারণ আমি তো ঢাকায় নেই; কভিডের জন্য সেই মার্চ থেকে গ্রামের বাড়ি শমসেরনগরে আছি।’ বললাম, একটা সোর্স আছে। তাহির ভাই বললেন, ‘তাহলে কভিড ধরেই ট্রিটমেন্ট শুরু করতে হবে।’ তার কথামতো শুরু করলাম আইভারমেকটিন, অ্যান্টিবায়োটিক আর প্যারাসিটামল নেওয়া। কিন্তু জ্বর একটু কমে তো আবার বেড়ে যায়। এভাবেই সেলফ আইসোলেশনে থেকেই ট্রিটমেন্ট চালাচ্ছিলাম। ইতোমধ্যে অগ্রণী ব্যাংকের ডিজিএম ইউসুফ ভাই, যিনি কিছু দিন আগে কভিডে আক্রান্ত তাঁর ডাক্তার মেয়েকে নিয়ে অনেক কষ্ট করেছেন। তিনি বললেন, ‘আপনি এক্ষুনি অক্সিমিটার নিয়ে আসুন এবং অক্সিজেন চেক করেন। এটা খুব জরুরি। দেখবেন অক্সিজেন যেন সিচুয়েশন ৯৪-এর নিচে না নামে, নামলে সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে চলে যাবেন।’

শমসেরনগরে অক্সিমিটার পেলাম না। ছোট ভাই ফার্মেসির মালিক ফখরুল নিজ দায়িত্বে অতি অল্প সময়ে মৌলভীবাজার থেকে এনে দিল অক্সিমিটার সঙ্গে তাহির ভাইয়ের কথা অনুযায়ী এনোক্সাপেরিন সোডিয়াম ইনজেকশন আনালাম, যা নাকি রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না। দ্বিধাদ¦ন্দ্ব নিয়েই ইনজেকশন নেওয়া শুরু করলাম। ইতোমধ্যে প্রথম আলোর সাংবাদিক রঞ্জু ভাইয়ের সহায়তায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে স্বাস্থ্যকর্মীরা বাসায় এসে নমুনা সংগ্রহ করলেন। তার দুই দিন পরই দুপুরে অক্সিমিটারে সিচুয়েশন ৯৪/৯২ মতো দেখেই আমার খালাতো বোন ডাক্তার রাবেয়া যাকে মুন্নী বলে ডাকি তাকে বললাম আমি হাসপাতালে ভর্তি হব, শমসেরনগর থাকতে আর ভরসা পাচ্ছি না। সিলেটের দক্ষিণ সুরমার নর্থ ইস্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সে শিক্ষক, তাই দ্রুত সিট খালি হওয়া সাপেক্ষে ভর্তির ব্যবস্থা করল। ফুসফুসের অবস্থা ভালোই মনে হলো। একজন কণ্ঠশিল্পীর অনেক বড় সম্পদ এ ফুসফুস। সোমবার ৮ জুন সন্ধ্যায় ভর্তি হলাম হাসপাতালে আর সন্ধ্যার পরপরই টেলিফোনে খবর পেলাম আমি কভিড-১৯ পজিটিভ। আমার অনেক দিনের অভ্যাস যখনই কোনো অস্বাভাবিক অবস্থার মধ্যে পড়ি তখন দুই চোখ বন্ধ করে আমি আমার মায়ের মুখ স্মরণ করি, যাকে হারিয়েছি আজ থেকে প্রায় ১৫ বছর আগে। তাই করলাম। কিন্তু অবাক করে দেখলাম মায়ের হাসিমাখা মুখ। এ আস্থার মুখ, সাহসের আধার বুকে কি অসীম সাহস জোগাল বলে বোঝাতে পারব না। রাতে ডাক্তার ভিজিটে এলেন। সব দেখেশুনে বললেন, ‘আপনি ভালো সময়েই হাসপাতালে এসেছেন, ইনশা আল্লাহ ভালো হয়ে যাবেন আর কোনো নেগেটিভ চিন্তা করবেন না।’ যাওয়ার সময় বললেন, ‘আপনি তো একা আছেন, কেবিনের দরজা লক করবেন না, আর কোনো সমস্যা হলে এ সুইচে চাপ দেবেন। আমাদের সিস্টার আর ব্রাদাররা দেখে যাবে কিছু সময় পরপর।’ আমি তখন চিন্তা করছি আমার এক আত্মীয়ের কথা, যিনি বৃদ্ধ বয়সে একা এক ভবনে থাকতেন, লোকজন রাতে যাওয়ার সময় মেইন দরজা খোলা রেখে যেত বুঝতেই পারছেন কেন? আমার নিজের বর্তমান অবস্থা সেই ঘটনার সঙ্গে মেলালাম, ভাবলাম জীবন তো বিচিত্র অভিজ্ঞতারই সমন্বয়, এ অভিজ্ঞতাটারও মনে হয় দরকার ছিল। ভাবতে ভাবতে আধো ঘুম আধো তন্দ্রার মধ্যে ভয়ঙ্কর দুঃস্বপ্ন দেখলাম। দেখলাম কি একটা জন্তুর মতো দেখতে বিছানায় আমার পাশে বসে আমার শরীর ধীরে ধীরে খেয়ে ফেলছে। শীতল বাতাসের মধ্যেও ঘামে ভিজে জবজবে হয়ে উঠেছি। আবার ঘুমাতে ভয় পাচ্ছিলাম। কিন্তু যখন ঘুম এলো আবার দুঃস্বপ্ন দেখলাম পানির মতো কীসে নেমেছি আমি কিন্তু শরীরের যতটুকু নামিয়েছি ততটুকুই গলে যাচ্ছে। আবার ধড়ফড় করে ঘুম থেকে উঠলাম। বিছানা থেকে নেমে কেবিনের পেছনে বারান্দায় দাঁড়ালাম। ভরা বর্ষার পানিতে টইটম্বুর বড় বিলের মধ্যে পানি আর কচুরিপানার খেলা। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় মর্টারের আঘাতে মারাত্মকভাবে আহত হয়েছিলাম আমি, সেই শারীরিক আঘাতের ক্ষত-কষ্ট এখনো বয়ে বেড়াতে হচ্ছে আমাকে। একই শেলের আঘাতে হারিয়েছিলাম আমার আপন বড়বোনসহ মামা-মামী আরও অনেককে। তখন বয়স কত ছিল? বেশি হলে চার-পাঁচ বছর। সবকিছু বোঝার মতো বয়স সেটা ছিল না। শুনেছি আমিই নাকি সবচেয়ে মৃত্যুর কাছাকাছি থেকে ফিরে এসেছিলাম। সে সময়টাতে আমাকে নিয়ে কার কী অনুভূতি হয়েছিল বুঝতে পারিনি, জানতেও পারিনি। বোধের জায়গাটা ছিল অপরিপক্ব। আর এবার কভিডের আক্রমণে যখন আবার সেই অনিশ্চিত যাত্রার দিকে হাঁটছিলাম, তখন একটা বিষয় খুব স্পষ্টভাবে বুঝতে পেরেছি তা হলো, আমার প্রতি মানুষের ভালোবাসা। কৃতজ্ঞতা জানানো ছাড়া তার প্রতিদান দেওয়ার ক্ষমতা বিধাতা আমাকে দেননি। আর সবকিছুর প্রতিদান দিতেও চাই না, থাক না ঋণ পড়ে অনেকের কাছে, এ ঋণগ্রস্ততার মধ্যেও এক ধরনের তৃপ্তি আছে।

ফেসবুক, মেসেঞ্জার, এসএমএস পড়ার মতো শারীরিক-মানসিক অবস্থা ছিল না। সবার টেলিফোনের জবাবও দিতে পারিনি। তবু বন্ধু কার্ডিওলজিস্ট ওদুদ যখন হাসপাতালের ডাক্তারদের বলে, ‘সেলিমের ব্যাপারে আমরা রিস্ক নেব না তাকে এখনই রেমডেসিভির ইনজেকশন দিন’ বা অগ্রণী ব্যাংকের এমডি বড় ভাই শামস্-উল-ইসলাম দৃঢ়তায় লেখেন, ‘আপনি ভালো হয়ে যাবেন, কিচ্ছু হবে না ইনশা আল্লাহ’ বা সাংবাদিক বন্ধু পীর হাবিব বলে, ‘ডায়নার (হাবিবের সহধর্মিণী), তারপর আমার মেয়ের কিছু হয়নি তোরও হবে না’, আমার এমসি কলেজের বন্ধুরা বারবার ফোন করে পাগল করে তুলেছিল খায়রুলকে। ডা. শাহজাহান, তুতিউর, অরুণ তোমাদের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে বাকি জীবন কাটাতে চাই। সাহার, জীবন, শরীফ, সালাম, মুন্না ফোন করেছে উ™£ান্তের মতো, গায়ক ছোট ভাই আসিক মেনে নিতে পারছিল না, আমার কেন এ অসুখ হবে। আমার অগ্রজ-তনুজ গায়ক বন্ধুরা উদ্বিগ্নতায় খোঁজ নিয়েছেন। মিউজিশিয়ান ভাইয়েরা, প্রডিউসার বাবুল ভাই, রিচার্ড কিশোর ভাই পারস্পরিক অসুস্থতার অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন। রবিউল হাসান অভি তার একুশে টিভিতে স্ক্রলে খবরটা দিয়েছিল প্রথম। বিপ্লব ফেসবুকে ভাইরাল হওয়ার খবর জানিয়েছে ফোনে। ব্যাংকার আসিক এলাহি ভাই আল্লাহর ওপর ভরসা রেখে বুকে সাহস ধরে রাখতে বলেছেন বারবার। আমার দুই ভাগনে সাঈয়িদ আর মাহফুজ ঢাকা থেকে চলে এসেছিল কভিড আক্রান্ত হাসপাতালে আমাকে দেখতে। মৃদু ভর্ৎসনার উত্তরে সাঈয়িদ যখন বলল, ‘এই মহামারী আল্লাহ দিয়েছেন, এর মাধ্যমে কিছু মানুষকে তিনি নিয়ে যাবেন তার কাছে, এখানে আমাদের কিছু করার নেই।’ তার কথা শুনে ভাবলাম, এর চেয়ে সত্য কথা আর কিছুই হতে পারে না। রাত জেগে মাছ ধরে রান্না করে হাসপাতালে নিয়ে এসেছে যে শাহজাদা তাকে আমি কী বলব বলুন। সাংবাদিক বন্ধু জি এম তসলিম তার সদ্য কভিডমুক্তির অভিজ্ঞতা দিয়ে বারবার সাহস জুগিয়েছেন। ভাগনে সময় টিভির সাকি বারবার এসে কেবিনে খোঁজ নিয়েছে আর কভিড ক্যারিয়ার হয়ে সবার জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে সাহাদাত। আর এক ভাগনে তানেক অস্থির হয়ে খোঁজ নিয়েছে কী খেতে মন চাইছে, তাই নিয়ে হাসপাতালে হাজির। বখতিয়ার নফল নামাজ পড়ে দোয়া করেছে আর ফারুক ভয় উপেক্ষা করে হাসপাতালে গেছে দেখতে। বুলবুল জিলানী ভাই তার অসুস্থ শরীরেও খোঁজ নিয়েছেন। শোহেইল মোতাহিরের ফোনালাপ আশার আলো দেখিয়েছে। ছোট ভাই পীর মিসবাহ এমপি তার স্বভাবসুলভ হাস্যরসে অসুস্থতায়ও আনন্দ জুগিয়েছে। সামান্য কদিন আগে কভিড থেকে সেরে ওঠা অগ্রজপ্রতিম আবদুস শহীদ এমপি, সুলতান ভাই এমপি, উপজেলা চেয়ারম্যান রফিক ভাই ফোন করে সাহস দিয়েছেন। ছোট ভাই ব্যারিস্টার ইমনের ফোন ধরতে পারিনি। বন্ধু কাইয়ুম চৌধুরী শুনেই বলেছে, ‘সিলেট থাকবে, নাকি ঢাকা আনার ব্যবস্থা করব?’ বন্ধু পিডিশন গির্জায় বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করেছে। ছোট ভাই গায়ক জয়ন্ত তার আখড়ায় দীনহীনদের আহারের ব্যবস্থা করেছে। আরও কতজনের কথা বলব? এত আপনজনের কথা তো এ ক্ষুদ্র পরিসরে শেষ হওয়ার নয়। আর কভিডের জন্য কিছুটা স্তুতিভ্রমে ভুগছি তার জন্যও ক্ষমা চাইছি। আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধু- পারভেজ, সাহেদ, কাইয়ুম, সুমনা, রিতা, শিপ্রা, মুকুল সবাই যোগাযোগ করেছে, সবার উত্তর দিতে পারিনি। বিদেশে আমার অসংখ্য বন্ধু-বান্ধব, বড় ভাইয়েরা বিশেষ করে আসুক ভাই, কুদ্দুস ভাই, রুপু ভাই, ফয়সল, আলম ভাই, আনোয়ার ভাইদের কাছে কৃতজ্ঞতার শেষ নেই। মনে পড়ছে কিছু কষ্টের স্মৃতি। হাসপাতালের পেছনে ডোবার মধ্যে যখন কভিডে হারিয়ে যাওয়া মানুষগুলোর ফেলে যাওয়া বালিশ-তোশক, কাপড়-চোপড় ভাসতে দেখেছি তখন বুকটা হুহু করে উঠেছে। যখন মৃত্যুপথযাত্রী রোগী, স্ত্রী আর সন্তান একা ফেলে চলে গেছে বলে কাঁদতে কাঁদতে দেয়ালে মাথা কুটে করুণাময়ের কাছে চলে গেছে তখন মনে হয়েছে কীসের আশা? কীসের বাসা? কীসের সংসার? যখন নিচতলা থেকে ষষ্ঠ তলায় থাকা বাবার মুখখানি শেষবারের মতো না দেখে ছেলে ফিরে চলে গেছে। তখন বুক থেকে দীর্ঘ নিঃশ্বাসের সঙ্গে বেরিয়ে এসেছে ‘হায়রে মহামারী!’। এর মধ্যেও ধন্যবাদ স্বপ্না আপাকে সহধর্মিণী হিসেবে মারাত্মক অসুস্থ সেজু ভাইকে পরম ধৈর্যের সঙ্গে সেবা দিয়ে সারিয়ে তোলার জন্য। ১২ দিনের জ্বরে ক্লান্ত-বিধ্বস্ত আমি শুয়ে আছি বিছানায়। এক জুনিয়র ডাক্তার এলেন, পিপিই পরা ডাক্তারের মুখ দেখতে পারছিলাম না। আমার ফাইল দেখে শরীর চেক করে বললেন, ‘আমার মা আজ অনেক দিন ধরে পক্ষাঘাতগ্রস্ত। সারা দিন হুইল চেয়ার না হয় বিছানায় শুয়ে থাকেন আর প্রায়ই আমাকে বলেন আপনার গাওয়া হাসন রাজার গানগুলো বাজাতে, তিনি মুগ্ধ হয়ে সে গান শোনেন।’ তারপর হঠাৎ করেই বলে উঠলেন, ‘আপনাকে এভাবে আমরা দেখতে চাই না, আপনি অতিসত্বর ভালো হয়ে উঠুন।’ প্রটেকশন সিল্ড থাকা সত্ত্বেও অশ্রু লুকাতে না পেরে লজ্জা পেয়ে তাড়াতাড়ি কেবিন ছেড়ে বেরিয়ে গেলেন। তার যাওয়ার দৃশ্য আমার চোখেও কেমন যেন ঝাপসা হয়ে উঠল। স্মরণ হলো তাঁকে-

এত দুঃখ-কষ্টেও তুমি তো মুখ ফেরাওনি।

তুমি তো ঠিকই আছ আগের মতোই,

একটুও বদলাওনি...

আমারে তুমি অশেষ করেছ,

এমনি লীলা তব-

ফুরায়ে ফেলে আবার ভরেছ

জীবন নব নব।

 

লেখক : সংগীতশিল্পী।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

১০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৫১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা