শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২০

শিক্ষার আলোয় বৈষম্য দূর হোক

অধ্যাপক মোহাম্মদ মাজহারুল হান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষার আলোয় বৈষম্য দূর হোক

‘সৃষ্টির সেরা’ মানুষের জন্য মহানবী (সা.)-এর মাধ্যমে আল্লাহর প্রথম বাণী ‘পড়’ অর্থাৎ জ্ঞান অর্জন কর। তাই তো মহানবী (সা.) বলেছেন, শিক্ষা প্রতিটি নর-নারীর জন্য ফরজ। শিক্ষার আলোই মানুষকে পথ চলতে শিখিয়েছে। কেননা শিক্ষাই মানুষের মানবিক গুণাবলি ও প্রতিভার বিকাশ ঘটায়। এ ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের কোনো প্রভেদ নেই। বরং নারী বিনে পুরুষ অসমাপ্ত আবার পুরুষ ছাড়া নারী অসম্পূর্ণ। সৃষ্টির প্রবহমানতা অব্যাহত রাখার লক্ষ্যেই নারীর সৃষ্টি। আর এ সৃষ্টিকে সার্থক করতে, সফল করতে, সুন্দর করতে পুরুষের যেমন শিক্ষার প্রয়োজন তেমনই নারীর শিক্ষাও অপরিহার্য। তবু এ কথা সত্য, নারী শিক্ষার বিষয়টি বিভিন্ন সময়ে চরমভাবে উপেক্ষিত হয়েছে, অবহেলিত হয়েছে। নারী প্রগতির দিশারি। বেগম রোকেয়া দুঃখ করে বলেছিলেন ,‘স্বামী যখন পৃথিবী হইতে সূর্য ও নক্ষত্রের দূরত্ব নির্ণয় করিতে ব্যস্ত, স্ত্রী তখন একটা বালিশের ওয়াড়ের দৈর্ঘ্য-প্রস্থ মাপেন সেলাই করিবার জন্য...।’ ধর্মীয় গোঁড়ামি আর সংকীর্ণতার কারণে অতীতে মেয়েদের লেখাপড়া শিখিয়ে তাদের মানসিক বিকাশ ঘটানোর রীতি এ দেশে ছিল না বললেই চলে। তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের গভর্নর জেনারেল কাউন্সিলের আইনবিষয়ক সদস্য ও শিক্ষা কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট মি. এলিয়ট ডিংকওয়াটার বেথুন ১৮৪৯ সালের ৭ মে কলকাতায় ‘ক্যালকাটা ফিমেল স্কুল’ নামে একটি অবৈতনিক বালিকা বিদ্যালয় স্থাপন করেন। এ নারী শিক্ষা নিকেতনটি পরে বেথুন বালিকা বিদ্যালয় নামে খ্যাতি লাভ করে। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর নিজেও ১৮৫৭-৫৮ সালে বাংলার বিভিন্ন জেলায় মেয়েদের জন্য ৩৫টি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। এসব স্কুলে প্রায় ১ হাজার ৩০০ ছাত্রী পড়ত। ১৮৬৩-৬৪ সালে ঢাকার শিক্ষক প্রশিক্ষণ স্কুল ও সাধারণ স্কুলে ছাত্রীসংখ্যা ছিল মাত্র ১৬। তবে সে সময়ে শিক্ষিকার অভাব নারী শিক্ষা প্রসারে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। ১৮৬৭-৬৮ সালে পূর্ববঙ্গের ছয়টি স্কুলে মাত্র ছয়জন শিক্ষয়িত্রী ছিলেন। বাল্যবিয়ে ও অবরোধ প্রথার জন্যই মেয়েদের শিক্ষার চরম এ দুরবস্থা ছিল।

বাংলার মুসলমান সম্প্রদায় ধর্মীয় গোঁড়ামির কারণে সামাজিকভাবে অনেক পশ্চাৎপদ থাকায় নারী শিক্ষার ক্ষেত্রে তখনো কোনো বলিষ্ঠ পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব হয়নি। সেটা ছিল মুসলিম নারীদের জন্য কুসংস্কারাচ্ছন্ন অন্ধকার যুগ। এ অবস্থায় মুসলিম সমাজের অবরোধ প্রথার কঠোর শৃঙ্খলা ভেঙে উনিশ শতকের মাঝামাঝি থেকে পরবর্তী পাঁচ দশকের মধ্যে যে কজন মহীয়সী নারী শিক্ষার উদ্যোগ নিয়েছিলেন তাঁর মধ্যে বিবি তাহেরুননেছা, কুমিল্লার নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী (১৮৩৪-১৯০৩), রংপুরের কুরিমুন্নেসা খানম (১৮৫৫-১৯২৬, বেগম রোকেয়ার বড় বোন)-এর নাম উল্লেখযোগ্য। তা ছাড়া ওই সময়ে মুসলিম বালিকাদের শিক্ষাদানের জন্য আরও উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন মুর্শিদাবাদের নওয়াব ফেরদৌস মহল ও খুজিস্তা আক্তার বানু (হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মা)। এ সময়েই মুসলিম নারী শিক্ষার অগ্রদূত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের আবির্ভাব মুসলিম নারীসমাজের জন্য আশীর্বাদস্বরূপ। তাঁর প্রতিভা আর মহৎ উদ্যোগ সেকালের ভগ্নহৃদয় মুসলমান সমাজের জন্য এক দৈব আশ্বাস। তাঁর মতো বুদ্ধিদীপ্ত, মার্জিত রুচিসম্পন্ন, আত্মনির্ভরশীল, দৃঢ়প্রত্যয়ী শিক্ষানুরাগীর জন্ম নিঃসন্দেহে নবজাগরণের সৃষ্টি করে। সাহিত্যিক, সমাজসেবী ও শিক্ষাব্রতী বেগম রোকেয়া ১৮৮০ সালের ৯ ডিসেম্বর রংপুরের পায়রাবন্দ গ্রামের রক্ষণশীল মুসলিম জমিদার বংশে জন্মলাভ করেন। তিনি ১৮৯৭ সালে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট সৈয়দ সাখাওয়াত হোসেনের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। স্বামীর উৎসাহে তিনি বাংলা-ইংরেজি শেখেন। ১৯০৯ সালে স্বামীর অকালমৃত্যুতে তিনি বিধবা হওয়ার পাঁচ মাস পর মুসলিম মেয়েদের শিক্ষার জন্য ব্রতী হয়ে মাত্র পাঁচজন ছাত্রী নিয়ে ১৯০৯ সালে ভাগলপুরে একটি স্কুল আরম্ভ করেছিলেন। ১৯১০ সালে তিনি কলকাতায় চলে আসেন এবং ১৯১১ সালের ১৬ মার্চ কলকাতায় তালতলা ওলিউল্লা লেনে মাত্র আটজন ছাত্রী নিয়ে মরহুম স্বামীর নামানুসারে সাখাওয়াত মেমোরিয়াল বালিকা বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। সেটিই বাংলাদেশের মুসলিম মেয়েদের জন্য প্রথম স্থায়ী স্কুল (যদিও ১৮৯০ সালে মুসলিম মেয়েদের জন্য দুটি স্কুল চালু হয়েছিল, কিন্তু তা ছিল ক্ষণস্থায়ী)। বেগম রোকেয়া নারী শিক্ষা বিস্তারের সংগ্রাম ও কর্তব্যকর্মে মাওলানা মোহাম্মদ আলী, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, জাস্টিস সৈয়দ শরফুদ্দীন, নওয়াব সিরাজুল ইসলাম খান, জাস্টিস সৈয়দ হাসান ইমাম, ব্যারিস্টার আবদুর রসুল, স্যার আবদুল করিম গজনভী, স্যার আবদুল হালিম গজনভী, ব্যারিস্টার সৈয়দ সুলতান আহম্মদ, স্যার আবদুর রহিম, নওয়াব সৈয়দ শামসুল হুদা, হাজি নূর মোহাম্মদ জাকারিয়া, শেখ মাহবুব আলী, সৈয়দ আহম্মদ আলী প্রমুখ মহৎপ্রাণ ব্যক্তির সমর্থন ও সহযোগিতায় প্রেরণা লাভ করেন। অনেক প্রচেষ্টার পর ১৯১৭ সালে এ স্কুলটি মধ্য ইংরেজি গালর্স স্কুলে এবং ১৯৩১-এ উচ্চ ইংরেজি গালর্স স্কুলে রূপান্তরিত হয়। স্কুলের প্রধান শিক্ষয়িত্রী ও সুপারিনটেনডেন্টের দায়িত্ব পালন করে বেগম রোকেয়া কোনো পারিশ্রমিক গ্রহণ করতেন না এবং স্কুলের উন্নতির জন্য নিজের অর্থ ব্যয় করতেন। মুসলিম নারী শিক্ষার অন্ধকার যুগে কলকাতার বিভিন্ন পাড়ায় পাড়ায় ঘুরে স্কুলের জন্য ছাত্রী সংগ্রহ করতেন। মুসলিম নারীমুক্তি আন্দোলনের পথিকৃৎ বেগম রোকেয়া সারা জীবন নিরলস সংগ্রাম করে ১৯৩২ সালের ৯ ডিসেম্বর কলকাতায় মৃত্যুবরণ করেন। চরম প্রতিকূলতার মাঝেও এ দেশের মুসলিম নারী শিক্ষার উন্নয়নের ইতিহাসে বেগম রোকেয়া সাখাওয়াতের অবদানের কথা স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। পরিশেষে ছেলেমেয়ে উভয়েই আল্লাহর সৃষ্টি। তাই একজনকে অন্য জনের ওপর প্রাধান্য দেওয়ার কোনো কারণ নেই। মেয়ে ও ছেলে উভয়েই সন্তান হিসেবে স্বীকৃত বিধায় উভয়ের প্রতি একই প্রকার আচরণ করতে হবে। কোনো বাবা-মা-ই যেন পক্ষপাতিত্ব করে ছেলেসন্তানকে প্রাধান্য দিয়ে মেয়েসন্তানকে উপযুক্ত শিক্ষা থেকে বঞ্চিত না করেন। বরং শিক্ষার আলোতেই নারী ও পুরুষের বৈষম্যের অবসান হবে- এ প্রত্যাশাই করি।

লেখক : শিক্ষাবিদ, সাবেক ট্রেজারার, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়।

email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
সিরাজগঞ্জে নদী থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে নদী থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অন্ধকারে গাজা: যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও বিদ্যুৎবিহীন বাসিন্দারা
অন্ধকারে গাজা: যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও বিদ্যুৎবিহীন বাসিন্দারা

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি ফুটবল দলকে নিষিদ্ধ করতে উয়েফাকে চিঠি
ইসরায়েলি ফুটবল দলকে নিষিদ্ধ করতে উয়েফাকে চিঠি

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টেস্টে দুই স্তরের ভাবনা বাতিল, ফিরতে পারে ওয়ানডে সুপার লিগ
টেস্টে দুই স্তরের ভাবনা বাতিল, ফিরতে পারে ওয়ানডে সুপার লিগ

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে অপরিবর্তিত থাকবে দিন-রাতের তাপমাত্রা
সারাদেশে অপরিবর্তিত থাকবে দিন-রাতের তাপমাত্রা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৬৯ প্রাণ
অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৬৯ প্রাণ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ায় মিলল ৫ কোটি ৫০ লাখ বছর প্রাচীন কুমিরের ডিমের খোসা
অস্ট্রেলিয়ায় মিলল ৫ কোটি ৫০ লাখ বছর প্রাচীন কুমিরের ডিমের খোসা

৪০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত প্রতিভা নেই, সংবেদনশীল খাতে বিদেশি অপরিহার্য: ট্রাম্প
পর্যাপ্ত প্রতিভা নেই, সংবেদনশীল খাতে বিদেশি অপরিহার্য: ট্রাম্প

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ফ্রান্সের ওপর চটেছেন ট্রাম্প?
কেন ফ্রান্সের ওপর চটেছেন ট্রাম্প?

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নিখোঁজের ৩ দিন পর নদী থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের ৩ দিন পর নদী থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক কিশোরের মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজ অলড্রিনের ক্যামেরায় ধরা পড়ে মানবজাতির প্রথম মহাকাশ সেলফি
বাজ অলড্রিনের ক্যামেরায় ধরা পড়ে মানবজাতির প্রথম মহাকাশ সেলফি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা সীমান্তে বড় সেনা ঘাঁটি বানানোর পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
গাজা সীমান্তে বড় সেনা ঘাঁটি বানানোর পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয়নগরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন
বিজয়নগরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৪৪ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৪৪ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯৯৯-এ খবরে ডাকাত ধরতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে আহত পুলিশ কর্মকর্তা
৯৯৯-এ খবরে ডাকাত ধরতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে আহত পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় ৩ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় ৩ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরাইলের শীর্ষ মন্ত্রী রন ডারমারের পদত্যাগ
ইসরাইলের শীর্ষ মন্ত্রী রন ডারমারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ইসলায়েলি পরিকল্পনা নিয়ে ফরাসি প্রেসিডেন্টের কড়া বার্তা
পশ্চিম তীরে ইসলায়েলি পরিকল্পনা নিয়ে ফরাসি প্রেসিডেন্টের কড়া বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ির পথে ধর্মেন্দ্র
বাড়ির পথে ধর্মেন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিবচরে মহাসড়কে তল্লাশি, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
শিবচরে মহাসড়কে তল্লাশি, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়-সাদমানের ব্যাটে দারুণ সূচনা বাংলাদেশের
জয়-সাদমানের ব্যাটে দারুণ সূচনা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে গ্রেপ্তার আ.লীগ নেতা কারাগারে
সিলেটে গ্রেপ্তার আ.লীগ নেতা কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি
জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় গণমাধ্যম ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতীয় গণমাধ্যম ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন