শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২০

শিক্ষার আলোয় বৈষম্য দূর হোক

অধ্যাপক মোহাম্মদ মাজহারুল হান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষার আলোয় বৈষম্য দূর হোক

‘সৃষ্টির সেরা’ মানুষের জন্য মহানবী (সা.)-এর মাধ্যমে আল্লাহর প্রথম বাণী ‘পড়’ অর্থাৎ জ্ঞান অর্জন কর। তাই তো মহানবী (সা.) বলেছেন, শিক্ষা প্রতিটি নর-নারীর জন্য ফরজ। শিক্ষার আলোই মানুষকে পথ চলতে শিখিয়েছে। কেননা শিক্ষাই মানুষের মানবিক গুণাবলি ও প্রতিভার বিকাশ ঘটায়। এ ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের কোনো প্রভেদ নেই। বরং নারী বিনে পুরুষ অসমাপ্ত আবার পুরুষ ছাড়া নারী অসম্পূর্ণ। সৃষ্টির প্রবহমানতা অব্যাহত রাখার লক্ষ্যেই নারীর সৃষ্টি। আর এ সৃষ্টিকে সার্থক করতে, সফল করতে, সুন্দর করতে পুরুষের যেমন শিক্ষার প্রয়োজন তেমনই নারীর শিক্ষাও অপরিহার্য। তবু এ কথা সত্য, নারী শিক্ষার বিষয়টি বিভিন্ন সময়ে চরমভাবে উপেক্ষিত হয়েছে, অবহেলিত হয়েছে। নারী প্রগতির দিশারি। বেগম রোকেয়া দুঃখ করে বলেছিলেন ,‘স্বামী যখন পৃথিবী হইতে সূর্য ও নক্ষত্রের দূরত্ব নির্ণয় করিতে ব্যস্ত, স্ত্রী তখন একটা বালিশের ওয়াড়ের দৈর্ঘ্য-প্রস্থ মাপেন সেলাই করিবার জন্য...।’ ধর্মীয় গোঁড়ামি আর সংকীর্ণতার কারণে অতীতে মেয়েদের লেখাপড়া শিখিয়ে তাদের মানসিক বিকাশ ঘটানোর রীতি এ দেশে ছিল না বললেই চলে। তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের গভর্নর জেনারেল কাউন্সিলের আইনবিষয়ক সদস্য ও শিক্ষা কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট মি. এলিয়ট ডিংকওয়াটার বেথুন ১৮৪৯ সালের ৭ মে কলকাতায় ‘ক্যালকাটা ফিমেল স্কুল’ নামে একটি অবৈতনিক বালিকা বিদ্যালয় স্থাপন করেন। এ নারী শিক্ষা নিকেতনটি পরে বেথুন বালিকা বিদ্যালয় নামে খ্যাতি লাভ করে। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর নিজেও ১৮৫৭-৫৮ সালে বাংলার বিভিন্ন জেলায় মেয়েদের জন্য ৩৫টি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। এসব স্কুলে প্রায় ১ হাজার ৩০০ ছাত্রী পড়ত। ১৮৬৩-৬৪ সালে ঢাকার শিক্ষক প্রশিক্ষণ স্কুল ও সাধারণ স্কুলে ছাত্রীসংখ্যা ছিল মাত্র ১৬। তবে সে সময়ে শিক্ষিকার অভাব নারী শিক্ষা প্রসারে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। ১৮৬৭-৬৮ সালে পূর্ববঙ্গের ছয়টি স্কুলে মাত্র ছয়জন শিক্ষয়িত্রী ছিলেন। বাল্যবিয়ে ও অবরোধ প্রথার জন্যই মেয়েদের শিক্ষার চরম এ দুরবস্থা ছিল।

বাংলার মুসলমান সম্প্রদায় ধর্মীয় গোঁড়ামির কারণে সামাজিকভাবে অনেক পশ্চাৎপদ থাকায় নারী শিক্ষার ক্ষেত্রে তখনো কোনো বলিষ্ঠ পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব হয়নি। সেটা ছিল মুসলিম নারীদের জন্য কুসংস্কারাচ্ছন্ন অন্ধকার যুগ। এ অবস্থায় মুসলিম সমাজের অবরোধ প্রথার কঠোর শৃঙ্খলা ভেঙে উনিশ শতকের মাঝামাঝি থেকে পরবর্তী পাঁচ দশকের মধ্যে যে কজন মহীয়সী নারী শিক্ষার উদ্যোগ নিয়েছিলেন তাঁর মধ্যে বিবি তাহেরুননেছা, কুমিল্লার নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী (১৮৩৪-১৯০৩), রংপুরের কুরিমুন্নেসা খানম (১৮৫৫-১৯২৬, বেগম রোকেয়ার বড় বোন)-এর নাম উল্লেখযোগ্য। তা ছাড়া ওই সময়ে মুসলিম বালিকাদের শিক্ষাদানের জন্য আরও উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন মুর্শিদাবাদের নওয়াব ফেরদৌস মহল ও খুজিস্তা আক্তার বানু (হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মা)। এ সময়েই মুসলিম নারী শিক্ষার অগ্রদূত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের আবির্ভাব মুসলিম নারীসমাজের জন্য আশীর্বাদস্বরূপ। তাঁর প্রতিভা আর মহৎ উদ্যোগ সেকালের ভগ্নহৃদয় মুসলমান সমাজের জন্য এক দৈব আশ্বাস। তাঁর মতো বুদ্ধিদীপ্ত, মার্জিত রুচিসম্পন্ন, আত্মনির্ভরশীল, দৃঢ়প্রত্যয়ী শিক্ষানুরাগীর জন্ম নিঃসন্দেহে নবজাগরণের সৃষ্টি করে। সাহিত্যিক, সমাজসেবী ও শিক্ষাব্রতী বেগম রোকেয়া ১৮৮০ সালের ৯ ডিসেম্বর রংপুরের পায়রাবন্দ গ্রামের রক্ষণশীল মুসলিম জমিদার বংশে জন্মলাভ করেন। তিনি ১৮৯৭ সালে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট সৈয়দ সাখাওয়াত হোসেনের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। স্বামীর উৎসাহে তিনি বাংলা-ইংরেজি শেখেন। ১৯০৯ সালে স্বামীর অকালমৃত্যুতে তিনি বিধবা হওয়ার পাঁচ মাস পর মুসলিম মেয়েদের শিক্ষার জন্য ব্রতী হয়ে মাত্র পাঁচজন ছাত্রী নিয়ে ১৯০৯ সালে ভাগলপুরে একটি স্কুল আরম্ভ করেছিলেন। ১৯১০ সালে তিনি কলকাতায় চলে আসেন এবং ১৯১১ সালের ১৬ মার্চ কলকাতায় তালতলা ওলিউল্লা লেনে মাত্র আটজন ছাত্রী নিয়ে মরহুম স্বামীর নামানুসারে সাখাওয়াত মেমোরিয়াল বালিকা বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। সেটিই বাংলাদেশের মুসলিম মেয়েদের জন্য প্রথম স্থায়ী স্কুল (যদিও ১৮৯০ সালে মুসলিম মেয়েদের জন্য দুটি স্কুল চালু হয়েছিল, কিন্তু তা ছিল ক্ষণস্থায়ী)। বেগম রোকেয়া নারী শিক্ষা বিস্তারের সংগ্রাম ও কর্তব্যকর্মে মাওলানা মোহাম্মদ আলী, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, জাস্টিস সৈয়দ শরফুদ্দীন, নওয়াব সিরাজুল ইসলাম খান, জাস্টিস সৈয়দ হাসান ইমাম, ব্যারিস্টার আবদুর রসুল, স্যার আবদুল করিম গজনভী, স্যার আবদুল হালিম গজনভী, ব্যারিস্টার সৈয়দ সুলতান আহম্মদ, স্যার আবদুর রহিম, নওয়াব সৈয়দ শামসুল হুদা, হাজি নূর মোহাম্মদ জাকারিয়া, শেখ মাহবুব আলী, সৈয়দ আহম্মদ আলী প্রমুখ মহৎপ্রাণ ব্যক্তির সমর্থন ও সহযোগিতায় প্রেরণা লাভ করেন। অনেক প্রচেষ্টার পর ১৯১৭ সালে এ স্কুলটি মধ্য ইংরেজি গালর্স স্কুলে এবং ১৯৩১-এ উচ্চ ইংরেজি গালর্স স্কুলে রূপান্তরিত হয়। স্কুলের প্রধান শিক্ষয়িত্রী ও সুপারিনটেনডেন্টের দায়িত্ব পালন করে বেগম রোকেয়া কোনো পারিশ্রমিক গ্রহণ করতেন না এবং স্কুলের উন্নতির জন্য নিজের অর্থ ব্যয় করতেন। মুসলিম নারী শিক্ষার অন্ধকার যুগে কলকাতার বিভিন্ন পাড়ায় পাড়ায় ঘুরে স্কুলের জন্য ছাত্রী সংগ্রহ করতেন। মুসলিম নারীমুক্তি আন্দোলনের পথিকৃৎ বেগম রোকেয়া সারা জীবন নিরলস সংগ্রাম করে ১৯৩২ সালের ৯ ডিসেম্বর কলকাতায় মৃত্যুবরণ করেন। চরম প্রতিকূলতার মাঝেও এ দেশের মুসলিম নারী শিক্ষার উন্নয়নের ইতিহাসে বেগম রোকেয়া সাখাওয়াতের অবদানের কথা স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। পরিশেষে ছেলেমেয়ে উভয়েই আল্লাহর সৃষ্টি। তাই একজনকে অন্য জনের ওপর প্রাধান্য দেওয়ার কোনো কারণ নেই। মেয়ে ও ছেলে উভয়েই সন্তান হিসেবে স্বীকৃত বিধায় উভয়ের প্রতি একই প্রকার আচরণ করতে হবে। কোনো বাবা-মা-ই যেন পক্ষপাতিত্ব করে ছেলেসন্তানকে প্রাধান্য দিয়ে মেয়েসন্তানকে উপযুক্ত শিক্ষা থেকে বঞ্চিত না করেন। বরং শিক্ষার আলোতেই নারী ও পুরুষের বৈষম্যের অবসান হবে- এ প্রত্যাশাই করি।

লেখক : শিক্ষাবিদ, সাবেক ট্রেজারার, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়।

email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

১ মিনিট আগে | জাতীয়

উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি
উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে এবার বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিকদের ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ
ভারতে এবার বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিকদের ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন দ্রুত বাতিল চায় এনসিপি
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন দ্রুত বাতিল চায় এনসিপি

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে পাচারকারীদের আস্তানা থেকে ১৪ জন উদ্ধার
টেকনাফে পাচারকারীদের আস্তানা থেকে ১৪ জন উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদককাণ্ডে কারাদণ্ডের পরিবর্তে ম্যাকগিলকে অন্যরকম শাস্তি
মাদককাণ্ডে কারাদণ্ডের পরিবর্তে ম্যাকগিলকে অন্যরকম শাস্তি

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গুরুদাসপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ২
গুরুদাসপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ২

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকাসহ ৮ জেলায় তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঢাকাসহ ৮ জেলায় তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কোহলিকে অবসর না নিতে অনুরোধ লারার
কোহলিকে অবসর না নিতে অনুরোধ লারার

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, শাবিতে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, শাবিতে আনন্দ মিছিল

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৫৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ভাঙ্গায় রাতের আঁধারে ৩ জনকে কুপিয়ে জখম, একজনের মৃত্যু
ভাঙ্গায় রাতের আঁধারে ৩ জনকে কুপিয়ে জখম, একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা কোনও প্রতিকূল আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া আশা করি না : প্রেস সচিব
আমরা কোনও প্রতিকূল আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া আশা করি না : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ কোটির ঘরে ‘রেইড ২’
১০০ কোটির ঘরে ‘রেইড ২’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিক্রিতে বড় ধাক্কা অ্যাপল ওয়াচে
বিক্রিতে বড় ধাক্কা অ্যাপল ওয়াচে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে পিরোজপুরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে পিরোজপুরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপে এআই ফিচার, গ্রুপ চ্যাটের সারমর্ম জানাবে এক ক্লিকে
হোয়াটসঅ্যাপে এআই ফিচার, গ্রুপ চ্যাটের সারমর্ম জানাবে এক ক্লিকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেফতার
চট্টগ্রামে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৩.২ সেকেন্ডেই ১০০ কিমি! নেইমারের নতুন পোরশে ঘিরে হইচই
৩.২ সেকেন্ডেই ১০০ কিমি! নেইমারের নতুন পোরশে ঘিরে হইচই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও অমৃতসরে বিস্ফোরণ, জারি রেড অ্যালার্ট
যুদ্ধবিরতির পরও অমৃতসরে বিস্ফোরণ, জারি রেড অ্যালার্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি: আইপিএল পুনরায় শুরুর উদ্যোগ
যুদ্ধবিরতি: আইপিএল পুনরায় শুরুর উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক দলের বিচারে ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধন, গেজেট প্রকাশ
রাজনৈতিক দলের বিচারে ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধন, গেজেট প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উখিয়ায় ২০ হাজার ইয়াবাসহ কারবারি আটক
উখিয়ায় ২০ হাজার ইয়াবাসহ কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান
আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি : ‘টেকসই শান্তির’ প্রত্যাশা জাতিসংঘ মহাসচিবের
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি : ‘টেকসই শান্তির’ প্রত্যাশা জাতিসংঘ মহাসচিবের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’
‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম