শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

ছোট ভাইয়ের আবদারটি অন্তত রাখুন

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
ছোট ভাইয়ের আবদারটি অন্তত রাখুন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে আমার প্রিয় চরিত্রের একজন ওবায়দুল কাদের। কেন প্রিয় তার অনেক যৌক্তিক কারণ আছে। সবচেয়ে ছোট কারণটি বলি। রাজনীতির পাশাপাশি ওবায়দুল কাদের পেশাদার সাংবাদিকতাও করেছেন। দৈনিক বাংলার বাণীর সহকারী সম্পাদক ছিলেন। একজন পেশাদার সাংবাদিক আজ রাজনীতির শীর্ষ আসনে পৌঁছেছেন, তাঁর প্রতি একটু বাড়তি পক্ষপাত তো থাকতেই পারে। এটাকে আপনারা স্বজনপ্রীতিও বলতে পারেন। তবে তাঁকে ভালোবাসার আরও অনেক কারণ আছে।

রাজনীতিতে তিনি উড়ে এসে জুড়ে বসা কেউ নন। ছাত্রজীবন থেকে ধাপে ধাপে আজ শীর্ষে পৌঁছেছেন। ওবায়দুল কাদের আওয়ামী লীগের সুখের পাখি নন, বরং চরম দুঃসময়ে হাল ধরা পরীক্ষিত সৈনিক। ’৭৫-এর পর দলের চরম দুঃসময়ে যখন নেতাদের হারিকেন দিয়ে খুঁজেও পাওয়া যায়নি, কর্মীরা ভয়ে আড়ালে; তখনো ওবায়দুল কাদের ছাত্রলীগকে সংগঠিত করেছেন। ’৭৫-এর পর প্রায় তিন বছর কারাগারে ছিলেন। কারাগারে থেকেই তিনি ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছেন। ’৭৫-এর পর যখন আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলে দিনের পর দিন, তখনো ওবায়দুল কাদের হাল ছাড়েননি, মাঠ ছাড়েননি। পরপর দুবার ছাত্রলীগের মনোনয়নে ডাকসুর ভিপি পদে নির্বাচন করেছেন। অবশ্য দুবারই হেরেছেন। তখন ছাত্রলীগের হয়ে নির্বাচন করাটাই বড় কথা, জয়-পরাজয় নয়। তারা তখন মাটি কামড়ে পড়ে ছিলেন বলেই আজ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়। কিন্তু ওবায়দুল কাদের যে দুজনের কাছে হেরেছিলেন সেই মাহমুদুর রহমান মান্না ও আখতারুজ্জামান আজ বাংলাদেশের রাজনীতিতে প্রায় ঝরে যাওয়া তারা। আর তখন হেরে যাওয়া ওবায়দুল কাদের আজ উজ্জ্বল নক্ষত্র। নিষ্ঠা আর সততার সঙ্গে লেগে থাকলে, আদর্শে অটল থাকলে ফল যে মেলে তার প্রমাণ ওবায়দুল কাদের।

তাঁকে পছন্দ করার আরেকটি কারণ তাঁর প্রজ্ঞা। ছাত্ররাজনীতি মানেই মাস্তানি- এ ধারণা ভেঙে দিয়েছেন অনেক আগেই। তিনি পড়াশোনা করেন এবং লেখালেখিও করেন। তাঁর লেখার ক্ষেত্র রাজনীতি থেকে সৃজনশীল সাহিত্য পর্যন্ত। তাঁর উপন্যাস থেকে সিনেমাও বানানো হয়েছে। তিনি কথা বলেন গুছিয়ে, যুক্তি দিয়ে। তাঁর আক্রমণেও থাকে কাব্যের ছোঁয়া।

দুঃসময়ে ছাত্রলীগের হাল ধরার প্রতিদান পেয়েছেন, আজ দলের সুসময়েও আওয়ামী লীগের হাল ওবায়দুল কাদেরের হাতেই। টানা দুই মেয়াদে ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। কখনো কখনো আমার মনে হয় বিরোধী দলের নেতৃত্ব দেওয়ার চেয়ে সরকারি দলের নেতৃত্ব দেওয়া বরং অনেক কঠিন। কারণ ক্ষমতার স্রোতে ভেসে অনেক কচুরিপানাও চলে আসে দলে, যা দলের প্রবহমানতাকে আটকে দেয়। তাই এ কচুরিপানা পরিষ্কার রেখে দলকে সচল রাখা বেশ কঠিনই বটে।

এ কঠিন কাজটিই ওবায়দুল কাদের করে যাচ্ছেন বছরের পর বছর। বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় সমালোচকের নাম কী? আমাকে কেউ এ প্রশ্ন করলে আমি বলব, ওবায়দুল কাদের। তিনি যে ভাষায় ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগের সমালোচনা করেন শুনলে আমারই ভয় লাগে। ওবায়দুল কাদের না বলে অন্য কেউ বললে তার বাংলাদেশে থাকাই দায় হতো। যাত্রায় যেমন বিবেক থাকে, ওবায়দুল কাদেরকে আমার তেমনি আওয়ামী লীগের বিবেক মনে হয়। হাইব্রিড আওয়ামী লীগারদের ‘কাউয়া’ নামে ডাকা শুরু করেছেন তিনিই। তবে মুখে বললেও আওয়ামী লীগে অনুপ্রবেশকারী হাইব্রিড, কাউয়ার স্রোত ঠেকাতে পারেননি। হয়তো পুরোটা ঠেকানো তাঁর পক্ষে সম্ভবও নয়। তবে নিজে যেহেতু ছাত্রলীগের দুঃসময়ের কা-ারি, তাই তিনি নিশ্চয়ই সেই সময়ের ত্যাগী নেতা-কর্মীদের চেনেন। তাদের খুঁজে এনে দায়িত্ব দিতে পারেন। হাইব্রিডদের আগ্রাসন ঠেকাতে সবচেয়ে বড় অস্ত্র হলো ত্যাগী নেতা-কর্মীরা।

শুধু দল নয়, সরকারেরও সবচেয়ে ভাইব্র্যান্ট এবং গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব ওবায়দুল কাদেরের কাঁধে। গত কয়েক বছরে বাংলাদেশে সড়ক ও সেতু খাতে যে বৈপ্লবিক পরিবর্তন ঘটেছে তার কৃতিত্বও অনেকটাই ওবায়দুল কাদেরের। বাংলাদেশের অনেক সড়ক দেখলে চট করে বিভ্রম সৃষ্টি হয়, বাংলাদেশেই আছি তো! একসময় তিনি রাস্তায় হেঁটে হেঁটে সড়কে শৃঙ্খলা আনার কাজ করতেন। বিআরটিএসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ওবায়দুল কাদেরের ‘সারপ্রাইজ ভিজিট’ দুর্নীতি কমাতে দৃশ্যমান অবদান রেখেছে। অনেকে তখন ওবায়দুল কাদেরকে ‘হাঁটা বাবা’, ‘ফাটাকেষ্ট’ বলে টিপ্পনী কাটতেন। কিন্তু আমি বরাবরই ওবায়দুল কাদেরের এ ‘ডাইরেক্ট অ্যাকশন’-কে সমর্থন করেছি। ২০১৯ সালে হৃদযন্ত্রের জটিলতা তাঁর এ গতি কিছুটা মন্থর করে দিয়েছে। অনেকেই ভেবেছিলেন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণ থেকে ফিরে আসা ওবায়দুল কাদের হয়তো নিজেকে কিছুটা গুটিয়ে নেবেন। কিন্তু হয়েছে উল্টো। এখনো আওয়ামী লীগের সবচেয়ে সক্রিয় নেতার নাম ওবায়দুল কাদের। তাঁর পূর্বসূরি সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম যেখানে কালেভদ্রে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতেন সেখানে ওবায়দুল কাদের প্রায় প্রতিদিন একাধিক অনুষ্ঠানে হাজির থাকেন। এমনকি করোনাকালেও ওবায়দুল কাদের প্রতিদিন বাসা থেকে বিভিন্ন বিষয়ে দল ও সরকারের অবস্থান নিয়ে কথা বলছেন। তাঁর নিয়মিত ব্রিফিংয়ের প্রধান টার্গেট প্রায় আন্ডারগ্রাউন্ডে চলে যাওয়া বিএনপি। এমনও বলা হয়, ওবায়দুল কাদেরই বিএনপিকে বাঁচিয়ে রেখেছেন। তিনি প্রতিদিন নাম না নিলে বিএনপি মিডিয়া থেকেও হারিয়ে যেত।

তবে বিএনপিকে প্রধান প্রতিপক্ষ না বানিয়ে ওবায়দুল কাদেরের এখন ঘরে তাকানোর সময় এসেছে। ঘরে মানে একদমই ঘরে। নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের বসুরহাট পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী আবদুল কাদের মির্জা ওবায়দুল কাদেরের আপন ছোট ভাই। ১৬ জানুয়ারি এ পৌরসভার নির্বাচন। কিন্তু ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাইয়ের শঙ্কা নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া নিয়ে। সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে ৩ জানুয়ারি তিনি বসুরহাটে দিনভর বিক্ষোভ করেন। বেলা ১১টার দিকে শুরু হওয়া এ কর্মসূচির কারণে পৌর এলাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। বন্ধ হয় দোকানপাটও। বিকাল ৫টার দিকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। আমি শুধু ভাবছি, যদি ওবায়দুল কাদেরের ভাই এবং আওয়ামী লীগ নেতা না করে বিএনপির কেউ বসুরহাট পৌর সদর দিনভর অচল করে রাখার চেষ্টা করতেন তাহলে কী হতো। কর্মসূচি চলাকালে আবদুল কাদের মির্জা ওবায়দুল কাদেরের স্ত্রীসহ দলের একাধিক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের নেতাদের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তোলেন। কর্মসূচি চলাকালে আবদুল কাদের মির্জা বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জনগণের ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছেন, কিন্তু ভোটের অধিকার এখনো প্রতিষ্ঠা হয়নি। দুর্নীতি, টেন্ডারবাজি বন্ধ হয়নি। তাই সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে ভোট অনুষ্ঠানের নিশ্চয়তা না পাওয়া পর্যন্ত তিনি অবস্থান কর্মসূচিতে অনড় থাকবেন। আমি ঠিক বুঝতে পারছি না আবদুল কাদের মির্জা কার কাছে বিচার চাইলেন, কার কাছে সুষ্ঠু নির্বাচন চাইলেন? ওবায়দুল কাদের কি তাঁর ভাইয়ের দাবির সঙ্গে একমত? তিনি কি এখন ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠায় তাঁর আপন ভাইয়ের আন্দোলনে পাশে থাকবেন? সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে রাস্তায় নামার আগে আবদুল কাদের মির্জা ৩১ ডিসেম্বর এক অনুষ্ঠানে দলের এমপিদের জনপ্রিয়তা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করেন। তাঁর দাবি, সুষ্ঠু নির্বাচন হলে নোয়াখালীর এমপিরা পালানোর দরজা খুঁজে পাবেন না।

ওবায়দুল কাদেরের নিজের ভাইয়ের ধারণা যদি এই হয়, নিজের জেলার এমপিদের অবস্থা যদি এই হয় তাহলে সারা বাংলাদেশের অবস্থা কী? আমি অনুরোধ করছি, অন্য কোনো ব্যক্তি বা দলের দিকে আঙুল তোলার আগে ওবায়দুল কাদের যেন নিজের ভাইয়ের বক্তব্য এবং দলের সত্যিকারের অবস্থা যাচাই করেন। দাবি বলেন আর আবদার; বড় ভাই হিসেবে ওবায়দুল কাদেরের দায়িত্ব হলো আবদুল কাদের মির্জার কথা মেনে নেওয়া। আর তাঁর আবদার খুব অন্যায়ও নয়। আবদুল কাদের মির্জা স্রেফ সুষ্ঠু নির্বাচন চেয়েছেন। ওবায়দুল কাদের সুষ্ঠু নির্বাচনের নিশ্চয়তা দিয়ে দলের শক্তির প্রমাণ দিতে পারেন, জনপ্রিয়তা যাচাই করতে পারেন। আর নোয়াখালীর এমপিদের জনপ্রিয়তা নিয়ে আবদুল কাদের মির্জার দাবি যদি ওবায়দুল কাদের যাচাই ছাড়াই বিশ্বাস করেন তাহলে তাঁর উচিত হবে দলের সব এমপিকে জনগণের কাছে যেতে বাধ্য করা। কারণ শুধু নোয়াখালী নয়, সরকারি দলের অধিকাংশ এমপিই জনবিচ্ছিন্ন। যেহেতু নির্বাচনে জয়ের চিন্তা নেই মাথায় তাই তারা একেকজন নিজ নিজ এলাকায় একক রাজত্ব কায়েম করেছেন। জনবিচ্ছিন্ন এই এমপিদের কারণে যেন গত এক যুগে আওয়ামী লীগ সরকারের সব উন্নয়ন, শেখ হাসিনা এবং ওবায়দুল কাদেরের সব চেষ্টা মাঠে মারা না যায়।

 লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৩৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা