শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

ছোট ভাইয়ের আবদারটি অন্তত রাখুন

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
ছোট ভাইয়ের আবদারটি অন্তত রাখুন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে আমার প্রিয় চরিত্রের একজন ওবায়দুল কাদের। কেন প্রিয় তার অনেক যৌক্তিক কারণ আছে। সবচেয়ে ছোট কারণটি বলি। রাজনীতির পাশাপাশি ওবায়দুল কাদের পেশাদার সাংবাদিকতাও করেছেন। দৈনিক বাংলার বাণীর সহকারী সম্পাদক ছিলেন। একজন পেশাদার সাংবাদিক আজ রাজনীতির শীর্ষ আসনে পৌঁছেছেন, তাঁর প্রতি একটু বাড়তি পক্ষপাত তো থাকতেই পারে। এটাকে আপনারা স্বজনপ্রীতিও বলতে পারেন। তবে তাঁকে ভালোবাসার আরও অনেক কারণ আছে।

রাজনীতিতে তিনি উড়ে এসে জুড়ে বসা কেউ নন। ছাত্রজীবন থেকে ধাপে ধাপে আজ শীর্ষে পৌঁছেছেন। ওবায়দুল কাদের আওয়ামী লীগের সুখের পাখি নন, বরং চরম দুঃসময়ে হাল ধরা পরীক্ষিত সৈনিক। ’৭৫-এর পর দলের চরম দুঃসময়ে যখন নেতাদের হারিকেন দিয়ে খুঁজেও পাওয়া যায়নি, কর্মীরা ভয়ে আড়ালে; তখনো ওবায়দুল কাদের ছাত্রলীগকে সংগঠিত করেছেন। ’৭৫-এর পর প্রায় তিন বছর কারাগারে ছিলেন। কারাগারে থেকেই তিনি ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছেন। ’৭৫-এর পর যখন আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলে দিনের পর দিন, তখনো ওবায়দুল কাদের হাল ছাড়েননি, মাঠ ছাড়েননি। পরপর দুবার ছাত্রলীগের মনোনয়নে ডাকসুর ভিপি পদে নির্বাচন করেছেন। অবশ্য দুবারই হেরেছেন। তখন ছাত্রলীগের হয়ে নির্বাচন করাটাই বড় কথা, জয়-পরাজয় নয়। তারা তখন মাটি কামড়ে পড়ে ছিলেন বলেই আজ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়। কিন্তু ওবায়দুল কাদের যে দুজনের কাছে হেরেছিলেন সেই মাহমুদুর রহমান মান্না ও আখতারুজ্জামান আজ বাংলাদেশের রাজনীতিতে প্রায় ঝরে যাওয়া তারা। আর তখন হেরে যাওয়া ওবায়দুল কাদের আজ উজ্জ্বল নক্ষত্র। নিষ্ঠা আর সততার সঙ্গে লেগে থাকলে, আদর্শে অটল থাকলে ফল যে মেলে তার প্রমাণ ওবায়দুল কাদের।

তাঁকে পছন্দ করার আরেকটি কারণ তাঁর প্রজ্ঞা। ছাত্ররাজনীতি মানেই মাস্তানি- এ ধারণা ভেঙে দিয়েছেন অনেক আগেই। তিনি পড়াশোনা করেন এবং লেখালেখিও করেন। তাঁর লেখার ক্ষেত্র রাজনীতি থেকে সৃজনশীল সাহিত্য পর্যন্ত। তাঁর উপন্যাস থেকে সিনেমাও বানানো হয়েছে। তিনি কথা বলেন গুছিয়ে, যুক্তি দিয়ে। তাঁর আক্রমণেও থাকে কাব্যের ছোঁয়া।

দুঃসময়ে ছাত্রলীগের হাল ধরার প্রতিদান পেয়েছেন, আজ দলের সুসময়েও আওয়ামী লীগের হাল ওবায়দুল কাদেরের হাতেই। টানা দুই মেয়াদে ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। কখনো কখনো আমার মনে হয় বিরোধী দলের নেতৃত্ব দেওয়ার চেয়ে সরকারি দলের নেতৃত্ব দেওয়া বরং অনেক কঠিন। কারণ ক্ষমতার স্রোতে ভেসে অনেক কচুরিপানাও চলে আসে দলে, যা দলের প্রবহমানতাকে আটকে দেয়। তাই এ কচুরিপানা পরিষ্কার রেখে দলকে সচল রাখা বেশ কঠিনই বটে।

এ কঠিন কাজটিই ওবায়দুল কাদের করে যাচ্ছেন বছরের পর বছর। বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় সমালোচকের নাম কী? আমাকে কেউ এ প্রশ্ন করলে আমি বলব, ওবায়দুল কাদের। তিনি যে ভাষায় ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগের সমালোচনা করেন শুনলে আমারই ভয় লাগে। ওবায়দুল কাদের না বলে অন্য কেউ বললে তার বাংলাদেশে থাকাই দায় হতো। যাত্রায় যেমন বিবেক থাকে, ওবায়দুল কাদেরকে আমার তেমনি আওয়ামী লীগের বিবেক মনে হয়। হাইব্রিড আওয়ামী লীগারদের ‘কাউয়া’ নামে ডাকা শুরু করেছেন তিনিই। তবে মুখে বললেও আওয়ামী লীগে অনুপ্রবেশকারী হাইব্রিড, কাউয়ার স্রোত ঠেকাতে পারেননি। হয়তো পুরোটা ঠেকানো তাঁর পক্ষে সম্ভবও নয়। তবে নিজে যেহেতু ছাত্রলীগের দুঃসময়ের কা-ারি, তাই তিনি নিশ্চয়ই সেই সময়ের ত্যাগী নেতা-কর্মীদের চেনেন। তাদের খুঁজে এনে দায়িত্ব দিতে পারেন। হাইব্রিডদের আগ্রাসন ঠেকাতে সবচেয়ে বড় অস্ত্র হলো ত্যাগী নেতা-কর্মীরা।

শুধু দল নয়, সরকারেরও সবচেয়ে ভাইব্র্যান্ট এবং গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব ওবায়দুল কাদেরের কাঁধে। গত কয়েক বছরে বাংলাদেশে সড়ক ও সেতু খাতে যে বৈপ্লবিক পরিবর্তন ঘটেছে তার কৃতিত্বও অনেকটাই ওবায়দুল কাদেরের। বাংলাদেশের অনেক সড়ক দেখলে চট করে বিভ্রম সৃষ্টি হয়, বাংলাদেশেই আছি তো! একসময় তিনি রাস্তায় হেঁটে হেঁটে সড়কে শৃঙ্খলা আনার কাজ করতেন। বিআরটিএসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ওবায়দুল কাদেরের ‘সারপ্রাইজ ভিজিট’ দুর্নীতি কমাতে দৃশ্যমান অবদান রেখেছে। অনেকে তখন ওবায়দুল কাদেরকে ‘হাঁটা বাবা’, ‘ফাটাকেষ্ট’ বলে টিপ্পনী কাটতেন। কিন্তু আমি বরাবরই ওবায়দুল কাদেরের এ ‘ডাইরেক্ট অ্যাকশন’-কে সমর্থন করেছি। ২০১৯ সালে হৃদযন্ত্রের জটিলতা তাঁর এ গতি কিছুটা মন্থর করে দিয়েছে। অনেকেই ভেবেছিলেন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণ থেকে ফিরে আসা ওবায়দুল কাদের হয়তো নিজেকে কিছুটা গুটিয়ে নেবেন। কিন্তু হয়েছে উল্টো। এখনো আওয়ামী লীগের সবচেয়ে সক্রিয় নেতার নাম ওবায়দুল কাদের। তাঁর পূর্বসূরি সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম যেখানে কালেভদ্রে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতেন সেখানে ওবায়দুল কাদের প্রায় প্রতিদিন একাধিক অনুষ্ঠানে হাজির থাকেন। এমনকি করোনাকালেও ওবায়দুল কাদের প্রতিদিন বাসা থেকে বিভিন্ন বিষয়ে দল ও সরকারের অবস্থান নিয়ে কথা বলছেন। তাঁর নিয়মিত ব্রিফিংয়ের প্রধান টার্গেট প্রায় আন্ডারগ্রাউন্ডে চলে যাওয়া বিএনপি। এমনও বলা হয়, ওবায়দুল কাদেরই বিএনপিকে বাঁচিয়ে রেখেছেন। তিনি প্রতিদিন নাম না নিলে বিএনপি মিডিয়া থেকেও হারিয়ে যেত।

তবে বিএনপিকে প্রধান প্রতিপক্ষ না বানিয়ে ওবায়দুল কাদেরের এখন ঘরে তাকানোর সময় এসেছে। ঘরে মানে একদমই ঘরে। নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের বসুরহাট পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী আবদুল কাদের মির্জা ওবায়দুল কাদেরের আপন ছোট ভাই। ১৬ জানুয়ারি এ পৌরসভার নির্বাচন। কিন্তু ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাইয়ের শঙ্কা নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া নিয়ে। সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে ৩ জানুয়ারি তিনি বসুরহাটে দিনভর বিক্ষোভ করেন। বেলা ১১টার দিকে শুরু হওয়া এ কর্মসূচির কারণে পৌর এলাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। বন্ধ হয় দোকানপাটও। বিকাল ৫টার দিকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। আমি শুধু ভাবছি, যদি ওবায়দুল কাদেরের ভাই এবং আওয়ামী লীগ নেতা না করে বিএনপির কেউ বসুরহাট পৌর সদর দিনভর অচল করে রাখার চেষ্টা করতেন তাহলে কী হতো। কর্মসূচি চলাকালে আবদুল কাদের মির্জা ওবায়দুল কাদেরের স্ত্রীসহ দলের একাধিক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের নেতাদের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তোলেন। কর্মসূচি চলাকালে আবদুল কাদের মির্জা বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জনগণের ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছেন, কিন্তু ভোটের অধিকার এখনো প্রতিষ্ঠা হয়নি। দুর্নীতি, টেন্ডারবাজি বন্ধ হয়নি। তাই সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে ভোট অনুষ্ঠানের নিশ্চয়তা না পাওয়া পর্যন্ত তিনি অবস্থান কর্মসূচিতে অনড় থাকবেন। আমি ঠিক বুঝতে পারছি না আবদুল কাদের মির্জা কার কাছে বিচার চাইলেন, কার কাছে সুষ্ঠু নির্বাচন চাইলেন? ওবায়দুল কাদের কি তাঁর ভাইয়ের দাবির সঙ্গে একমত? তিনি কি এখন ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠায় তাঁর আপন ভাইয়ের আন্দোলনে পাশে থাকবেন? সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে রাস্তায় নামার আগে আবদুল কাদের মির্জা ৩১ ডিসেম্বর এক অনুষ্ঠানে দলের এমপিদের জনপ্রিয়তা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করেন। তাঁর দাবি, সুষ্ঠু নির্বাচন হলে নোয়াখালীর এমপিরা পালানোর দরজা খুঁজে পাবেন না।

ওবায়দুল কাদেরের নিজের ভাইয়ের ধারণা যদি এই হয়, নিজের জেলার এমপিদের অবস্থা যদি এই হয় তাহলে সারা বাংলাদেশের অবস্থা কী? আমি অনুরোধ করছি, অন্য কোনো ব্যক্তি বা দলের দিকে আঙুল তোলার আগে ওবায়দুল কাদের যেন নিজের ভাইয়ের বক্তব্য এবং দলের সত্যিকারের অবস্থা যাচাই করেন। দাবি বলেন আর আবদার; বড় ভাই হিসেবে ওবায়দুল কাদেরের দায়িত্ব হলো আবদুল কাদের মির্জার কথা মেনে নেওয়া। আর তাঁর আবদার খুব অন্যায়ও নয়। আবদুল কাদের মির্জা স্রেফ সুষ্ঠু নির্বাচন চেয়েছেন। ওবায়দুল কাদের সুষ্ঠু নির্বাচনের নিশ্চয়তা দিয়ে দলের শক্তির প্রমাণ দিতে পারেন, জনপ্রিয়তা যাচাই করতে পারেন। আর নোয়াখালীর এমপিদের জনপ্রিয়তা নিয়ে আবদুল কাদের মির্জার দাবি যদি ওবায়দুল কাদের যাচাই ছাড়াই বিশ্বাস করেন তাহলে তাঁর উচিত হবে দলের সব এমপিকে জনগণের কাছে যেতে বাধ্য করা। কারণ শুধু নোয়াখালী নয়, সরকারি দলের অধিকাংশ এমপিই জনবিচ্ছিন্ন। যেহেতু নির্বাচনে জয়ের চিন্তা নেই মাথায় তাই তারা একেকজন নিজ নিজ এলাকায় একক রাজত্ব কায়েম করেছেন। জনবিচ্ছিন্ন এই এমপিদের কারণে যেন গত এক যুগে আওয়ামী লীগ সরকারের সব উন্নয়ন, শেখ হাসিনা এবং ওবায়দুল কাদেরের সব চেষ্টা মাঠে মারা না যায়।

 লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম