শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

ছোট ভাইয়ের আবদারটি অন্তত রাখুন

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
ছোট ভাইয়ের আবদারটি অন্তত রাখুন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে আমার প্রিয় চরিত্রের একজন ওবায়দুল কাদের। কেন প্রিয় তার অনেক যৌক্তিক কারণ আছে। সবচেয়ে ছোট কারণটি বলি। রাজনীতির পাশাপাশি ওবায়দুল কাদের পেশাদার সাংবাদিকতাও করেছেন। দৈনিক বাংলার বাণীর সহকারী সম্পাদক ছিলেন। একজন পেশাদার সাংবাদিক আজ রাজনীতির শীর্ষ আসনে পৌঁছেছেন, তাঁর প্রতি একটু বাড়তি পক্ষপাত তো থাকতেই পারে। এটাকে আপনারা স্বজনপ্রীতিও বলতে পারেন। তবে তাঁকে ভালোবাসার আরও অনেক কারণ আছে।

রাজনীতিতে তিনি উড়ে এসে জুড়ে বসা কেউ নন। ছাত্রজীবন থেকে ধাপে ধাপে আজ শীর্ষে পৌঁছেছেন। ওবায়দুল কাদের আওয়ামী লীগের সুখের পাখি নন, বরং চরম দুঃসময়ে হাল ধরা পরীক্ষিত সৈনিক। ’৭৫-এর পর দলের চরম দুঃসময়ে যখন নেতাদের হারিকেন দিয়ে খুঁজেও পাওয়া যায়নি, কর্মীরা ভয়ে আড়ালে; তখনো ওবায়দুল কাদের ছাত্রলীগকে সংগঠিত করেছেন। ’৭৫-এর পর প্রায় তিন বছর কারাগারে ছিলেন। কারাগারে থেকেই তিনি ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছেন। ’৭৫-এর পর যখন আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলে দিনের পর দিন, তখনো ওবায়দুল কাদের হাল ছাড়েননি, মাঠ ছাড়েননি। পরপর দুবার ছাত্রলীগের মনোনয়নে ডাকসুর ভিপি পদে নির্বাচন করেছেন। অবশ্য দুবারই হেরেছেন। তখন ছাত্রলীগের হয়ে নির্বাচন করাটাই বড় কথা, জয়-পরাজয় নয়। তারা তখন মাটি কামড়ে পড়ে ছিলেন বলেই আজ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়। কিন্তু ওবায়দুল কাদের যে দুজনের কাছে হেরেছিলেন সেই মাহমুদুর রহমান মান্না ও আখতারুজ্জামান আজ বাংলাদেশের রাজনীতিতে প্রায় ঝরে যাওয়া তারা। আর তখন হেরে যাওয়া ওবায়দুল কাদের আজ উজ্জ্বল নক্ষত্র। নিষ্ঠা আর সততার সঙ্গে লেগে থাকলে, আদর্শে অটল থাকলে ফল যে মেলে তার প্রমাণ ওবায়দুল কাদের।

তাঁকে পছন্দ করার আরেকটি কারণ তাঁর প্রজ্ঞা। ছাত্ররাজনীতি মানেই মাস্তানি- এ ধারণা ভেঙে দিয়েছেন অনেক আগেই। তিনি পড়াশোনা করেন এবং লেখালেখিও করেন। তাঁর লেখার ক্ষেত্র রাজনীতি থেকে সৃজনশীল সাহিত্য পর্যন্ত। তাঁর উপন্যাস থেকে সিনেমাও বানানো হয়েছে। তিনি কথা বলেন গুছিয়ে, যুক্তি দিয়ে। তাঁর আক্রমণেও থাকে কাব্যের ছোঁয়া।

দুঃসময়ে ছাত্রলীগের হাল ধরার প্রতিদান পেয়েছেন, আজ দলের সুসময়েও আওয়ামী লীগের হাল ওবায়দুল কাদেরের হাতেই। টানা দুই মেয়াদে ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। কখনো কখনো আমার মনে হয় বিরোধী দলের নেতৃত্ব দেওয়ার চেয়ে সরকারি দলের নেতৃত্ব দেওয়া বরং অনেক কঠিন। কারণ ক্ষমতার স্রোতে ভেসে অনেক কচুরিপানাও চলে আসে দলে, যা দলের প্রবহমানতাকে আটকে দেয়। তাই এ কচুরিপানা পরিষ্কার রেখে দলকে সচল রাখা বেশ কঠিনই বটে।

এ কঠিন কাজটিই ওবায়দুল কাদের করে যাচ্ছেন বছরের পর বছর। বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় সমালোচকের নাম কী? আমাকে কেউ এ প্রশ্ন করলে আমি বলব, ওবায়দুল কাদের। তিনি যে ভাষায় ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগের সমালোচনা করেন শুনলে আমারই ভয় লাগে। ওবায়দুল কাদের না বলে অন্য কেউ বললে তার বাংলাদেশে থাকাই দায় হতো। যাত্রায় যেমন বিবেক থাকে, ওবায়দুল কাদেরকে আমার তেমনি আওয়ামী লীগের বিবেক মনে হয়। হাইব্রিড আওয়ামী লীগারদের ‘কাউয়া’ নামে ডাকা শুরু করেছেন তিনিই। তবে মুখে বললেও আওয়ামী লীগে অনুপ্রবেশকারী হাইব্রিড, কাউয়ার স্রোত ঠেকাতে পারেননি। হয়তো পুরোটা ঠেকানো তাঁর পক্ষে সম্ভবও নয়। তবে নিজে যেহেতু ছাত্রলীগের দুঃসময়ের কা-ারি, তাই তিনি নিশ্চয়ই সেই সময়ের ত্যাগী নেতা-কর্মীদের চেনেন। তাদের খুঁজে এনে দায়িত্ব দিতে পারেন। হাইব্রিডদের আগ্রাসন ঠেকাতে সবচেয়ে বড় অস্ত্র হলো ত্যাগী নেতা-কর্মীরা।

শুধু দল নয়, সরকারেরও সবচেয়ে ভাইব্র্যান্ট এবং গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব ওবায়দুল কাদেরের কাঁধে। গত কয়েক বছরে বাংলাদেশে সড়ক ও সেতু খাতে যে বৈপ্লবিক পরিবর্তন ঘটেছে তার কৃতিত্বও অনেকটাই ওবায়দুল কাদেরের। বাংলাদেশের অনেক সড়ক দেখলে চট করে বিভ্রম সৃষ্টি হয়, বাংলাদেশেই আছি তো! একসময় তিনি রাস্তায় হেঁটে হেঁটে সড়কে শৃঙ্খলা আনার কাজ করতেন। বিআরটিএসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ওবায়দুল কাদেরের ‘সারপ্রাইজ ভিজিট’ দুর্নীতি কমাতে দৃশ্যমান অবদান রেখেছে। অনেকে তখন ওবায়দুল কাদেরকে ‘হাঁটা বাবা’, ‘ফাটাকেষ্ট’ বলে টিপ্পনী কাটতেন। কিন্তু আমি বরাবরই ওবায়দুল কাদেরের এ ‘ডাইরেক্ট অ্যাকশন’-কে সমর্থন করেছি। ২০১৯ সালে হৃদযন্ত্রের জটিলতা তাঁর এ গতি কিছুটা মন্থর করে দিয়েছে। অনেকেই ভেবেছিলেন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণ থেকে ফিরে আসা ওবায়দুল কাদের হয়তো নিজেকে কিছুটা গুটিয়ে নেবেন। কিন্তু হয়েছে উল্টো। এখনো আওয়ামী লীগের সবচেয়ে সক্রিয় নেতার নাম ওবায়দুল কাদের। তাঁর পূর্বসূরি সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম যেখানে কালেভদ্রে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতেন সেখানে ওবায়দুল কাদের প্রায় প্রতিদিন একাধিক অনুষ্ঠানে হাজির থাকেন। এমনকি করোনাকালেও ওবায়দুল কাদের প্রতিদিন বাসা থেকে বিভিন্ন বিষয়ে দল ও সরকারের অবস্থান নিয়ে কথা বলছেন। তাঁর নিয়মিত ব্রিফিংয়ের প্রধান টার্গেট প্রায় আন্ডারগ্রাউন্ডে চলে যাওয়া বিএনপি। এমনও বলা হয়, ওবায়দুল কাদেরই বিএনপিকে বাঁচিয়ে রেখেছেন। তিনি প্রতিদিন নাম না নিলে বিএনপি মিডিয়া থেকেও হারিয়ে যেত।

তবে বিএনপিকে প্রধান প্রতিপক্ষ না বানিয়ে ওবায়দুল কাদেরের এখন ঘরে তাকানোর সময় এসেছে। ঘরে মানে একদমই ঘরে। নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের বসুরহাট পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী আবদুল কাদের মির্জা ওবায়দুল কাদেরের আপন ছোট ভাই। ১৬ জানুয়ারি এ পৌরসভার নির্বাচন। কিন্তু ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাইয়ের শঙ্কা নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া নিয়ে। সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে ৩ জানুয়ারি তিনি বসুরহাটে দিনভর বিক্ষোভ করেন। বেলা ১১টার দিকে শুরু হওয়া এ কর্মসূচির কারণে পৌর এলাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। বন্ধ হয় দোকানপাটও। বিকাল ৫টার দিকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। আমি শুধু ভাবছি, যদি ওবায়দুল কাদেরের ভাই এবং আওয়ামী লীগ নেতা না করে বিএনপির কেউ বসুরহাট পৌর সদর দিনভর অচল করে রাখার চেষ্টা করতেন তাহলে কী হতো। কর্মসূচি চলাকালে আবদুল কাদের মির্জা ওবায়দুল কাদেরের স্ত্রীসহ দলের একাধিক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের নেতাদের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তোলেন। কর্মসূচি চলাকালে আবদুল কাদের মির্জা বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জনগণের ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছেন, কিন্তু ভোটের অধিকার এখনো প্রতিষ্ঠা হয়নি। দুর্নীতি, টেন্ডারবাজি বন্ধ হয়নি। তাই সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে ভোট অনুষ্ঠানের নিশ্চয়তা না পাওয়া পর্যন্ত তিনি অবস্থান কর্মসূচিতে অনড় থাকবেন। আমি ঠিক বুঝতে পারছি না আবদুল কাদের মির্জা কার কাছে বিচার চাইলেন, কার কাছে সুষ্ঠু নির্বাচন চাইলেন? ওবায়দুল কাদের কি তাঁর ভাইয়ের দাবির সঙ্গে একমত? তিনি কি এখন ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠায় তাঁর আপন ভাইয়ের আন্দোলনে পাশে থাকবেন? সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে রাস্তায় নামার আগে আবদুল কাদের মির্জা ৩১ ডিসেম্বর এক অনুষ্ঠানে দলের এমপিদের জনপ্রিয়তা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করেন। তাঁর দাবি, সুষ্ঠু নির্বাচন হলে নোয়াখালীর এমপিরা পালানোর দরজা খুঁজে পাবেন না।

ওবায়দুল কাদেরের নিজের ভাইয়ের ধারণা যদি এই হয়, নিজের জেলার এমপিদের অবস্থা যদি এই হয় তাহলে সারা বাংলাদেশের অবস্থা কী? আমি অনুরোধ করছি, অন্য কোনো ব্যক্তি বা দলের দিকে আঙুল তোলার আগে ওবায়দুল কাদের যেন নিজের ভাইয়ের বক্তব্য এবং দলের সত্যিকারের অবস্থা যাচাই করেন। দাবি বলেন আর আবদার; বড় ভাই হিসেবে ওবায়দুল কাদেরের দায়িত্ব হলো আবদুল কাদের মির্জার কথা মেনে নেওয়া। আর তাঁর আবদার খুব অন্যায়ও নয়। আবদুল কাদের মির্জা স্রেফ সুষ্ঠু নির্বাচন চেয়েছেন। ওবায়দুল কাদের সুষ্ঠু নির্বাচনের নিশ্চয়তা দিয়ে দলের শক্তির প্রমাণ দিতে পারেন, জনপ্রিয়তা যাচাই করতে পারেন। আর নোয়াখালীর এমপিদের জনপ্রিয়তা নিয়ে আবদুল কাদের মির্জার দাবি যদি ওবায়দুল কাদের যাচাই ছাড়াই বিশ্বাস করেন তাহলে তাঁর উচিত হবে দলের সব এমপিকে জনগণের কাছে যেতে বাধ্য করা। কারণ শুধু নোয়াখালী নয়, সরকারি দলের অধিকাংশ এমপিই জনবিচ্ছিন্ন। যেহেতু নির্বাচনে জয়ের চিন্তা নেই মাথায় তাই তারা একেকজন নিজ নিজ এলাকায় একক রাজত্ব কায়েম করেছেন। জনবিচ্ছিন্ন এই এমপিদের কারণে যেন গত এক যুগে আওয়ামী লীগ সরকারের সব উন্নয়ন, শেখ হাসিনা এবং ওবায়দুল কাদেরের সব চেষ্টা মাঠে মারা না যায়।

 লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে