শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ মে, ২০২১

মা দিবসে মা-বাবার প্রতি শ্রদ্ধা

নাফিসা বানু
প্রিন্ট ভার্সন
মা দিবসে মা-বাবার প্রতি শ্রদ্ধা

প্রতি বছর মে মাসের দ্বিতীয় রবিবার বিশ্ব মা দিবস হিসেবে পালিত হয়। সে হিসেবে এ বছর ৯ মে বিশ্ব মা দিবস, মা-বাবার প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনের কথা সন্তানদের স¥রণ করিয়ে দেওয়ার জন্য পালিত হয়ে থাকে। ১৯১৪ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট উইলসনের সময় থেকে মা দিবস যুক্তরাষ্ট্রসহ পৃথিবীর বহু দেশে পালিত হয়ে আসছে।

আমাদের সমাজে একটি পরিবারের প্রধান থাকেন সাধারণত বাবা, কোনো কারণে বাবার অনুপস্থিতিতে বা অন্য কোনো আবশ্যিক কারণে মাকেও অনেক সময় পরিবারের দায়িত্ব নিতে হয়। প্রতিটি পরিবারের মা-বাবার সাফল্য সেখানেই যেখানে মা-বাবা তাঁর সন্তান-সন্ততিকে সঠিক ও সফলভাবে মানুষ করতে পারেন। পরিবারে মা-বাবা সংসারের জন্য যে পার্থিব কাজ করেন তার পেছনে কাজ করে ছেলেমেয়েকে সঠিক শিক্ষা দেওয়া এবং সঠিক পথে পরিচালিত করার মানসিকতা। কীভাবে ছেলেমেয়েকে সঠিক ও সফলভাবে মানুষ করা যায় তা নিয়ে মা-বাবা সাধারণত সব সময় ব্যস্ত থাকেন এবং ছেলেমেয়ের সফলতাকেই মা-বাবা তাদের সার্থকতা ও সফলতা মনে করেন।

মা-বাবা হলো সবার জীবনে প্রথম শিক্ষাগুরু। প্রথম শিক্ষাগুরু হিসেবে মা-বাবার ভূমিকাই প্রত্যেক সন্তানের জীবনে অনেক বেশি প্রভাব বিস্তার করে। পারিবারিক শিক্ষার শুরু হয় মামা-বাবার মাধ্যমে। এ শিক্ষার প্রভাব জীবনের সব ক্ষেত্রে প্রতিফলিত হয়। মানুষের চালচলন, কথাবার্তা, আচার-আচরণ ইত্যাদির বহিঃপ্রকাশ দেখে আমরা সাধারণত মন্তব্য করি সেই ব্যক্তির পারিবারিক শিক্ষা কেমন, ভালো না মন্দ। তাই উল্লেখ করা যায়, পারিবারিক শিক্ষাই একজন মানুষকে যাচাই করার প্রথম ও প্রধান মাধ্যম। পারিবারিক সুশিক্ষা কারও জীবনে যদি প্রতিফলিত হয় তখন মানুষ বলে লোকটি নিশ্চয়ই কোনো সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম নিয়েছে।

আমরা মা-বাবার চার সন্তান। আমার বড় বোন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে এমএ পাস করে কিছুদিন স্কুলে পড়াতেন। স্বামীর  চাকরির বদলি এবং মেয়েদের লালনপালনের জন্য তিনি চাকরি ছেড়ে দেন। তাঁর স্বামী বাংলাদেশ নৌবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কমোডর। আমার বড় ভাই ডাক্তার, তিনি সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের শিশু বিভাগের অধ্যাপক এবং বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব পালন করে সম্প্রতি অবসরে গেছেন। এরপর আমি আমার বাবা-মার তৃতীয় সন্তান। আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফিন্যান্সে এমকম পাস করে বর্তমানে বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষের (বেপজার) নির্বাহী বোর্ডের একজন সদস্য হিসেবে কর্মরত আছি। স্বামী বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের একজন বিচারপতি। আমার ছোট ভাই বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটি (বুয়েট) থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ¯œাতক পাস করে যুক্তরাষ্ট্রের আইডাহো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স করেছে। বর্তমানে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কর্মরত আছে ফ্লোরিডায়। তার স্ত্রী অর্থনীতিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএসএস সম্মানসহ এমএসএস পাস করে বর্তমানে ফ্লোরিডায় একটি স্কুলে কর্মরত। আমরা মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছি। আমাদের সন্তানরা যে রকম সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে বড় হয়েছে সে সুবিধা আমরা আমাদের ছাত্রজীবনে পাইনি। কিন্তু আমাদের বাবা-মা আমাদের তাঁদের সাধ্যমতো সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে মানুষ করতে চেষ্টা করেছেন। আমরা সবাই নিজ নিজ জায়গায় সফলতার সঙ্গে কাজ করার চেষ্টা করছি।

আমার বাবা ছিলেন একজন নিরেট সজ্জন ভদ্রলোক। তিনি ছিলেন একজন পরোপকারী মানুষ। বাবা সব সময় অন্যের উপকারের জন্য ব্যস্ত থাকতেন। আমি মাঝেমধ্যে বলতাম, আব্বু আপনি কেন অন্যের জন্য এত ব্যস্ত হয়ে পড়েন। তিনি বলতেন, মারে! কারও জন্য কিছু করতে পারলে মনে শান্তি পাই। আমি বাবাকে আব্বু এবং আপনি বলে সম্বোধন করতাম। তিনি নিজের অবসর ভাতা এবং আমাদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে কোনো দরিদ্র মেয়েদের বিয়ের খরচ, কারও সংসারে অভাব, চাল-ডাল এনে দেওয়া, কারও লেখাপড়ার জন্য অর্থ সাহায্য প্রদান করে মানুষকে সাহায্য করতেন। আমার বাবাকে দেখেছি তিনি খুব হিসাব করে আহার গ্রহণ করতেন। তিনি খুব স্বল্পভোজী ছিলেন। তরকারি ভালো বা স্বাদ লাগলেও পরিমাণমতো খেতেন, কখনো অতিরিক্ত খেতেন না। কাপড়-চোপড়ের প্রতিও আকর্ষণ ছিল কম। মৃত্যুর আগেও নিজের কাপড়-চোপড় দেশের বাড়িতে গিয়ে গরিব আত্মীয়স্বজনকে বিলিয়ে দিয়ে এসেছিলেন।

আব্বু চাকরি করতেন বীমা কোম্পানিতে। অফিসের পর আমাদের সময় দিতেন। আমাদের নিয়ে গল্প বলতেন, খেলাধুলা করতেন, চাকরির বদৌলতে আব্বু যখন বগুড়ায় বদলি হলেন তখন সেখানে আমাদের পরিচিত কোনো পরিবার না থাকায় আব্বু আমাদের বাসার বাইরে খুব বেশি মিশতে দিতেন না। তিনি আমাদের জন্য নিজের হাতে মনোপলি বোর্ড তৈরি করে দিয়েছিলেন, ক্যারম ও বেগাডুলি কিনে দিয়েছেন এবং সময় পেলে আমাদের সঙ্গে খেলতেন। আব্বু সব সময় আমাদের পড়াশোনার ব্যাপারে উৎসাহ দিতেন। আমাদের কারও পরীক্ষা একটু খারাপ হলে বাসায় আসার পর আমাদের নিয়ে বসতেন এবং হিসাব কষে দেখতেন আমরা কত নম্বর পাব। দেখা যেত তিনি যা হিসাব করে দিয়েছেন তার থেকে ১ কি ২ নম্বর হয়তো কমবেশি হয়েছে। আমরা যদি পড়াশোনার জন্য জেগে থাকতাম রাতে আব্বুও আমাদের সঙ্গে জেগে থাকতেন। আমরা কখনো অসুস্থ হলে আব্বু-আম্মু রাত জেগে আমাদের পরিচর্যা করতেন। আমার বাবা আমাদের নিয়ে বিভিন্ন দর্শনীয় জায়গা ভ্রমণ করেছেন। আমার মনে পড়ে আমরা তখন খুব ছোট, সে সময় বঙ্গবন্ধু কবি কাজী নজরুল ইসলামকে ঢাকায় নিয়ে এসেছেন এবং ধানমন্ডির একটি বাড়িতে কবিকে থাকতে দিলেন। আব্বু আমাদের বগুড়া থেকে ঢাকায় নিয়ে এসে কাজী নজরুল ইসলামের সঙ্গে দেখা করাতে নিয়ে গিয়েছিলেন। আমার বাবা আমাদের সব প্রেরণার উৎস। আমাদের মানুষ করে গড়ার পেছনে আমার মা-বাবার অবদান সবচেয়ে বেশি। আমার বাবার লেখার অভ্যাস ছিল। তিনি বহু ধর্মীয় গান এবং কবিতা লেখেন, যার মধ্যে কিছু লেখা আমার কাছে সংরক্ষিত আছে। আব্বু ২০০৬ সালের জুলাইয়ে আমাদের ছেড়ে না-ফেরার দেশে চলে যান। আব্বু আপনাকে আমরা ভুলিনি, আমাদের সব সাফল্যে আপনাকে আমরা মনে করি। আপনি আমাদের প্রেরণা, প্রতিদিন প্রতি ক্ষণে আপনাকে আমরা মনে করি। আল্লাহ আপনাকে বেহেশত নসিব করুন।

আমার মা একজন সংগ্রামী মহিলা। মা আমাদের খুব কষ্ট করে মানুষ করেছেন। মধ্যবিত্ত পরিবারে বেড়ে ওঠা আমরা কখনই সংসারের কোনো অসুবিধার কথা বুঝতে পারিনি। মা আমাদের সংসারের কথা ভাবতে মানা করতেন। তিনি বলতেন, তোমরা ভালোভাবে লেখাপড়া করে ভালো মানুষ হও, শুধু লেখাপড়া করলে হবে না, তোমাদের সৎ ও আদর্শবান মানুষ হতে হবে। মা আমাদের সব সময় সত্য কথা বলতে, অন্যায় কাজ থেকে বিরত থাকতে শিক্ষা দিতেন। সব মা-ই হয়তো তাই করেন। মা বলতেন ভুলবশত তোমাদের দ্বারা কোনো অন্যায় হয়ে থাকলে তোমরা তা অন্তত বাবা-মাকে বলবে, তাদের কাছে কিছু লুকাবে না, আমরা যদি মার কাছে কোনো কিছু আবদার করতাম আম্মু সব সময় বলতেন আমি তোমার আবদার রক্ষা করব। একদিন তাঁকে জিজ্ঞেস করলাম তুমি তো আমাদের সব আবদার রক্ষা করতে পারবে না, তবে কেন বল আবদার রক্ষা করবে। তখন আমার মা বলেছিলেন, আমি চেষ্টা করব যখন সেটা সম্ভব হবে পূরণ করব। মা আমাদের লেখাপড়ার ব্যাপারেও বেশ সচেতন ছিলেন। আমাদের বাসায় নিয়ম ছিল সন্ধ্যার পর সব ভাইবোন একসঙ্গে পড়তে বসব। পড়া শেষ করে তবেই টেলিভিশন দেখার সুযোগ হবে। তখন টেলিভিশনই ছিল বিনোদনের একমাত্র মাধ্যম। এ ছাড়া আমার মা আমাদের রেজাল্ট ভালো হলে মাঝেমধ্যে কোনো ইংরেজি বা ভালো বাংলা সিনেমা দেখাতে নিয়ে যেতেন। আম্মু নিজেও খুব বই পড়তেন। ধর্মীয় বই ছাড়াও গল্পের বই পড়তেন প্রচুর। আমাদেরও গল্পের বই কিনে দিতেন। আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে আমার মায়ের খুব ভালো সম্পর্ক। আমার মা আমাদের আত্মীয়স্বজনের খুব প্রিয় মানুষ। ছোটবেলায় আমাদের সব সময় আত্মীয়স্বজনের বাসায় বেড়াতে নিয়ে যেতেন এবং বলতেন আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে সম্পর্ক রাখা দরকার। ছোটবেলায় এঁদের সঙ্গে যোগাযোগ না থাকলে বড় হয়ে তোমরা আত্মীয়স্বজন চিনবে কী করে। আমার মা শুধু আত্মীয়স্বজন নয়, বাবা ও আমাদের বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে চলেছেন সব সময়। মা আমাদের আদর্শ। আমরা তাঁর শিক্ষায় আমাদের ছেলেমেয়েদের শিক্ষিত করে তুলতে পেরেছি। তাঁর আদর্শে তাদের বড় করেছি। মা এখনো আমাদের কাছে আমাদের মধ্যমণি হয়ে আছেন। মা দিবসে আল্লাহ রব্বুল আলামিনের কাছে প্রার্থনা- তিনি যেন আমার মাকে অনেক হায়াত দান করেন। অনেক দিন যেন আমাদের মা আমাদের সঙ্গে থাকেন। এ দোয়া করি আল্লাহর কাছে। আব্বুর জন্য মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা- রব্বির হাম হুমা কামা রব্বাইয়ানি সাগিরা।

লেখক : সদস্য (অর্থ), নির্বাহী বোর্ড, বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ।

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে
নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

এবার ডাকসু নির্বাচনে খরচ হয়েছে ১ কোটি ৭ লাখ টাকা
এবার ডাকসু নির্বাচনে খরচ হয়েছে ১ কোটি ৭ লাখ টাকা

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়াকে তিন শর্ত শিথিল করতে চিঠি দিল বাংলাদেশ
মালয়েশিয়াকে তিন শর্ত শিথিল করতে চিঠি দিল বাংলাদেশ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনী সহিংসতার শঙ্কা বাড়ছে
নির্বাচনী সহিংসতার শঙ্কা বাড়ছে

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঘটনাটি অনেক দিন পর্যন্ত আমাকে অস্বস্তিতে ফেলে, এখনো মনে পড়ে: মৌনী
ঘটনাটি অনেক দিন পর্যন্ত আমাকে অস্বস্তিতে ফেলে, এখনো মনে পড়ে: মৌনী

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান

৩৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

স্যাটেলাইট ছবিতে সুদানের আল-ফাশেরে ‘গণকবর’ শনাক্ত
স্যাটেলাইট ছবিতে সুদানের আল-ফাশেরে ‘গণকবর’ শনাক্ত

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কীভাবে চালু করবেন ফোনে ভিওএলটিই ফিচার
কীভাবে চালু করবেন ফোনে ভিওএলটিই ফিচার

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ধ্বংসস্তূপে পরিণত ফিলিপাইন, এবার বিপর্যয়ের মুখে ভিয়েতনাম
ধ্বংসস্তূপে পরিণত ফিলিপাইন, এবার বিপর্যয়ের মুখে ভিয়েতনাম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের আরও ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের আরও ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চাদে পানি নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ৩৩
চাদে পানি নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ৩৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভিয়েতনামে তাণ্ডব চালাচ্ছে কালমেগি
এবার ভিয়েতনামে তাণ্ডব চালাচ্ছে কালমেগি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রান্স দলে ফিরলেন বিশ্বকাপজয়ী কান্তে
ফ্রান্স দলে ফিরলেন বিশ্বকাপজয়ী কান্তে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই বছরের লড়াই শেষে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত আরএসএফ
দুই বছরের লড়াই শেষে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত আরএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননের চার শহরে ইসরায়েলের হামলা
লেবাননের চার শহরে ইসরায়েলের হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে বিসিবির তদন্ত কমিটি
জাহানারার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে বিসিবির তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি
স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা