শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ মে, ২০২১

মা দিবসে মা-বাবার প্রতি শ্রদ্ধা

নাফিসা বানু
প্রিন্ট ভার্সন
মা দিবসে মা-বাবার প্রতি শ্রদ্ধা

প্রতি বছর মে মাসের দ্বিতীয় রবিবার বিশ্ব মা দিবস হিসেবে পালিত হয়। সে হিসেবে এ বছর ৯ মে বিশ্ব মা দিবস, মা-বাবার প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনের কথা সন্তানদের স¥রণ করিয়ে দেওয়ার জন্য পালিত হয়ে থাকে। ১৯১৪ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট উইলসনের সময় থেকে মা দিবস যুক্তরাষ্ট্রসহ পৃথিবীর বহু দেশে পালিত হয়ে আসছে।

আমাদের সমাজে একটি পরিবারের প্রধান থাকেন সাধারণত বাবা, কোনো কারণে বাবার অনুপস্থিতিতে বা অন্য কোনো আবশ্যিক কারণে মাকেও অনেক সময় পরিবারের দায়িত্ব নিতে হয়। প্রতিটি পরিবারের মা-বাবার সাফল্য সেখানেই যেখানে মা-বাবা তাঁর সন্তান-সন্ততিকে সঠিক ও সফলভাবে মানুষ করতে পারেন। পরিবারে মা-বাবা সংসারের জন্য যে পার্থিব কাজ করেন তার পেছনে কাজ করে ছেলেমেয়েকে সঠিক শিক্ষা দেওয়া এবং সঠিক পথে পরিচালিত করার মানসিকতা। কীভাবে ছেলেমেয়েকে সঠিক ও সফলভাবে মানুষ করা যায় তা নিয়ে মা-বাবা সাধারণত সব সময় ব্যস্ত থাকেন এবং ছেলেমেয়ের সফলতাকেই মা-বাবা তাদের সার্থকতা ও সফলতা মনে করেন।

মা-বাবা হলো সবার জীবনে প্রথম শিক্ষাগুরু। প্রথম শিক্ষাগুরু হিসেবে মা-বাবার ভূমিকাই প্রত্যেক সন্তানের জীবনে অনেক বেশি প্রভাব বিস্তার করে। পারিবারিক শিক্ষার শুরু হয় মামা-বাবার মাধ্যমে। এ শিক্ষার প্রভাব জীবনের সব ক্ষেত্রে প্রতিফলিত হয়। মানুষের চালচলন, কথাবার্তা, আচার-আচরণ ইত্যাদির বহিঃপ্রকাশ দেখে আমরা সাধারণত মন্তব্য করি সেই ব্যক্তির পারিবারিক শিক্ষা কেমন, ভালো না মন্দ। তাই উল্লেখ করা যায়, পারিবারিক শিক্ষাই একজন মানুষকে যাচাই করার প্রথম ও প্রধান মাধ্যম। পারিবারিক সুশিক্ষা কারও জীবনে যদি প্রতিফলিত হয় তখন মানুষ বলে লোকটি নিশ্চয়ই কোনো সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম নিয়েছে।

আমরা মা-বাবার চার সন্তান। আমার বড় বোন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে এমএ পাস করে কিছুদিন স্কুলে পড়াতেন। স্বামীর  চাকরির বদলি এবং মেয়েদের লালনপালনের জন্য তিনি চাকরি ছেড়ে দেন। তাঁর স্বামী বাংলাদেশ নৌবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কমোডর। আমার বড় ভাই ডাক্তার, তিনি সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের শিশু বিভাগের অধ্যাপক এবং বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব পালন করে সম্প্রতি অবসরে গেছেন। এরপর আমি আমার বাবা-মার তৃতীয় সন্তান। আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফিন্যান্সে এমকম পাস করে বর্তমানে বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষের (বেপজার) নির্বাহী বোর্ডের একজন সদস্য হিসেবে কর্মরত আছি। স্বামী বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের একজন বিচারপতি। আমার ছোট ভাই বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটি (বুয়েট) থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ¯œাতক পাস করে যুক্তরাষ্ট্রের আইডাহো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স করেছে। বর্তমানে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কর্মরত আছে ফ্লোরিডায়। তার স্ত্রী অর্থনীতিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএসএস সম্মানসহ এমএসএস পাস করে বর্তমানে ফ্লোরিডায় একটি স্কুলে কর্মরত। আমরা মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছি। আমাদের সন্তানরা যে রকম সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে বড় হয়েছে সে সুবিধা আমরা আমাদের ছাত্রজীবনে পাইনি। কিন্তু আমাদের বাবা-মা আমাদের তাঁদের সাধ্যমতো সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে মানুষ করতে চেষ্টা করেছেন। আমরা সবাই নিজ নিজ জায়গায় সফলতার সঙ্গে কাজ করার চেষ্টা করছি।

আমার বাবা ছিলেন একজন নিরেট সজ্জন ভদ্রলোক। তিনি ছিলেন একজন পরোপকারী মানুষ। বাবা সব সময় অন্যের উপকারের জন্য ব্যস্ত থাকতেন। আমি মাঝেমধ্যে বলতাম, আব্বু আপনি কেন অন্যের জন্য এত ব্যস্ত হয়ে পড়েন। তিনি বলতেন, মারে! কারও জন্য কিছু করতে পারলে মনে শান্তি পাই। আমি বাবাকে আব্বু এবং আপনি বলে সম্বোধন করতাম। তিনি নিজের অবসর ভাতা এবং আমাদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে কোনো দরিদ্র মেয়েদের বিয়ের খরচ, কারও সংসারে অভাব, চাল-ডাল এনে দেওয়া, কারও লেখাপড়ার জন্য অর্থ সাহায্য প্রদান করে মানুষকে সাহায্য করতেন। আমার বাবাকে দেখেছি তিনি খুব হিসাব করে আহার গ্রহণ করতেন। তিনি খুব স্বল্পভোজী ছিলেন। তরকারি ভালো বা স্বাদ লাগলেও পরিমাণমতো খেতেন, কখনো অতিরিক্ত খেতেন না। কাপড়-চোপড়ের প্রতিও আকর্ষণ ছিল কম। মৃত্যুর আগেও নিজের কাপড়-চোপড় দেশের বাড়িতে গিয়ে গরিব আত্মীয়স্বজনকে বিলিয়ে দিয়ে এসেছিলেন।

আব্বু চাকরি করতেন বীমা কোম্পানিতে। অফিসের পর আমাদের সময় দিতেন। আমাদের নিয়ে গল্প বলতেন, খেলাধুলা করতেন, চাকরির বদৌলতে আব্বু যখন বগুড়ায় বদলি হলেন তখন সেখানে আমাদের পরিচিত কোনো পরিবার না থাকায় আব্বু আমাদের বাসার বাইরে খুব বেশি মিশতে দিতেন না। তিনি আমাদের জন্য নিজের হাতে মনোপলি বোর্ড তৈরি করে দিয়েছিলেন, ক্যারম ও বেগাডুলি কিনে দিয়েছেন এবং সময় পেলে আমাদের সঙ্গে খেলতেন। আব্বু সব সময় আমাদের পড়াশোনার ব্যাপারে উৎসাহ দিতেন। আমাদের কারও পরীক্ষা একটু খারাপ হলে বাসায় আসার পর আমাদের নিয়ে বসতেন এবং হিসাব কষে দেখতেন আমরা কত নম্বর পাব। দেখা যেত তিনি যা হিসাব করে দিয়েছেন তার থেকে ১ কি ২ নম্বর হয়তো কমবেশি হয়েছে। আমরা যদি পড়াশোনার জন্য জেগে থাকতাম রাতে আব্বুও আমাদের সঙ্গে জেগে থাকতেন। আমরা কখনো অসুস্থ হলে আব্বু-আম্মু রাত জেগে আমাদের পরিচর্যা করতেন। আমার বাবা আমাদের নিয়ে বিভিন্ন দর্শনীয় জায়গা ভ্রমণ করেছেন। আমার মনে পড়ে আমরা তখন খুব ছোট, সে সময় বঙ্গবন্ধু কবি কাজী নজরুল ইসলামকে ঢাকায় নিয়ে এসেছেন এবং ধানমন্ডির একটি বাড়িতে কবিকে থাকতে দিলেন। আব্বু আমাদের বগুড়া থেকে ঢাকায় নিয়ে এসে কাজী নজরুল ইসলামের সঙ্গে দেখা করাতে নিয়ে গিয়েছিলেন। আমার বাবা আমাদের সব প্রেরণার উৎস। আমাদের মানুষ করে গড়ার পেছনে আমার মা-বাবার অবদান সবচেয়ে বেশি। আমার বাবার লেখার অভ্যাস ছিল। তিনি বহু ধর্মীয় গান এবং কবিতা লেখেন, যার মধ্যে কিছু লেখা আমার কাছে সংরক্ষিত আছে। আব্বু ২০০৬ সালের জুলাইয়ে আমাদের ছেড়ে না-ফেরার দেশে চলে যান। আব্বু আপনাকে আমরা ভুলিনি, আমাদের সব সাফল্যে আপনাকে আমরা মনে করি। আপনি আমাদের প্রেরণা, প্রতিদিন প্রতি ক্ষণে আপনাকে আমরা মনে করি। আল্লাহ আপনাকে বেহেশত নসিব করুন।

আমার মা একজন সংগ্রামী মহিলা। মা আমাদের খুব কষ্ট করে মানুষ করেছেন। মধ্যবিত্ত পরিবারে বেড়ে ওঠা আমরা কখনই সংসারের কোনো অসুবিধার কথা বুঝতে পারিনি। মা আমাদের সংসারের কথা ভাবতে মানা করতেন। তিনি বলতেন, তোমরা ভালোভাবে লেখাপড়া করে ভালো মানুষ হও, শুধু লেখাপড়া করলে হবে না, তোমাদের সৎ ও আদর্শবান মানুষ হতে হবে। মা আমাদের সব সময় সত্য কথা বলতে, অন্যায় কাজ থেকে বিরত থাকতে শিক্ষা দিতেন। সব মা-ই হয়তো তাই করেন। মা বলতেন ভুলবশত তোমাদের দ্বারা কোনো অন্যায় হয়ে থাকলে তোমরা তা অন্তত বাবা-মাকে বলবে, তাদের কাছে কিছু লুকাবে না, আমরা যদি মার কাছে কোনো কিছু আবদার করতাম আম্মু সব সময় বলতেন আমি তোমার আবদার রক্ষা করব। একদিন তাঁকে জিজ্ঞেস করলাম তুমি তো আমাদের সব আবদার রক্ষা করতে পারবে না, তবে কেন বল আবদার রক্ষা করবে। তখন আমার মা বলেছিলেন, আমি চেষ্টা করব যখন সেটা সম্ভব হবে পূরণ করব। মা আমাদের লেখাপড়ার ব্যাপারেও বেশ সচেতন ছিলেন। আমাদের বাসায় নিয়ম ছিল সন্ধ্যার পর সব ভাইবোন একসঙ্গে পড়তে বসব। পড়া শেষ করে তবেই টেলিভিশন দেখার সুযোগ হবে। তখন টেলিভিশনই ছিল বিনোদনের একমাত্র মাধ্যম। এ ছাড়া আমার মা আমাদের রেজাল্ট ভালো হলে মাঝেমধ্যে কোনো ইংরেজি বা ভালো বাংলা সিনেমা দেখাতে নিয়ে যেতেন। আম্মু নিজেও খুব বই পড়তেন। ধর্মীয় বই ছাড়াও গল্পের বই পড়তেন প্রচুর। আমাদেরও গল্পের বই কিনে দিতেন। আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে আমার মায়ের খুব ভালো সম্পর্ক। আমার মা আমাদের আত্মীয়স্বজনের খুব প্রিয় মানুষ। ছোটবেলায় আমাদের সব সময় আত্মীয়স্বজনের বাসায় বেড়াতে নিয়ে যেতেন এবং বলতেন আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে সম্পর্ক রাখা দরকার। ছোটবেলায় এঁদের সঙ্গে যোগাযোগ না থাকলে বড় হয়ে তোমরা আত্মীয়স্বজন চিনবে কী করে। আমার মা শুধু আত্মীয়স্বজন নয়, বাবা ও আমাদের বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে চলেছেন সব সময়। মা আমাদের আদর্শ। আমরা তাঁর শিক্ষায় আমাদের ছেলেমেয়েদের শিক্ষিত করে তুলতে পেরেছি। তাঁর আদর্শে তাদের বড় করেছি। মা এখনো আমাদের কাছে আমাদের মধ্যমণি হয়ে আছেন। মা দিবসে আল্লাহ রব্বুল আলামিনের কাছে প্রার্থনা- তিনি যেন আমার মাকে অনেক হায়াত দান করেন। অনেক দিন যেন আমাদের মা আমাদের সঙ্গে থাকেন। এ দোয়া করি আল্লাহর কাছে। আব্বুর জন্য মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা- রব্বির হাম হুমা কামা রব্বাইয়ানি সাগিরা।

লেখক : সদস্য (অর্থ), নির্বাহী বোর্ড, বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

৩৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

৫৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

৫৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা