শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ মে, ২০২১ আপডেট:

’৭১ এর শরণার্থী জীবনের ও করোনাকালীন ঈদ

বিচারপতি ওবায়দুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
’৭১ এর শরণার্থী জীবনের ও করোনাকালীন ঈদ

সিয়াম সাধনার মাস রমজান শেষ হতে চলেছে। সামনে আসছে খুশির ঈদ। এক মাসের সংযম শেষে এটি মহান আল্লাহর দেওয়া এক দান ও পুরস্কার। তাদের জন্য যারা মাসজুড়ে নিজেকে সমর্পণ করেছেন আল্লাহর সমীপে। যারা নিজেকে দূরে রেখেছেন সব ভ্রান্তি থেকে। মুসলিম সম্প্রদায়ের অন্যতম বৃহৎ ধর্মীয় অনুষ্ঠান ঈদুল ফিতর। ঈদুল আজহাও মুসলমানদের আরেকটি  উৎসবের দিন। বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির কারণে মুসলমানদের ঈদ, হিন্দু সম্প্রদায়ের দুর্গাপূজা, সরস্বতী পূজা, খ্রিস্টানদের বড়দিন বা বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের বুদ্ধ পূর্ণিমার দিন- এগুলোর সবকটিই বাংলাদেশের আপামর মানুষের জন্যই যেন সর্বজনীন উৎসব ও আনন্দের দিন। দিবসগুলোতে নির্ধারিত ধর্মীয় আনুষঙ্গিকতা ছাড়া সারা দিনের সব অনুষ্ঠানই হয়ে ওঠে সর্বজনীন। সামগ্রিকভাবে আপামর বাঙালির উৎসব হিসেবে এখন সবচেয়ে বড় উৎসব হলো পয়লা বৈশাখ। জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে পয়লা বৈশাখ বা বাংলা নববর্ষ উদযাপন করে থাকে বাংলাদেশসহ বিশ্বের নানা প্রান্তের বাঙালি সমাজ।

এ বছর এই সময়ে মনে পড়ছে গত বছর ঈদ কেমন ও কীভাবে কেটেছে। সেই সঙ্গে মনে পড়ছে ১৯৭১-এর ঈদের দিনের কথা। করোনাজনিত প্রাদুর্ভাবের কারণে গত বছরের  মতো এ বছরও বাঙালির প্রাণের উৎসব পয়লা বৈশাখ বলতে গেলে তেমনভাবে পালিত হয়নি। এমন সাজ ও রংহীন নিথর পয়লা বৈশাখ কেউ কোনো দিন কল্পনা করিনি। প্রতি বছর ফুলে ফুলে ছেয়ে থাকত বৈশাখের শুরুর দিনটি। কিন্তু এবার ও গতবার এ দিনে নানা ফুলের চির হরষিত ফেরিওয়ালারাও যেন নীরবে কেঁদেছে। ফাঁকা পড়ে রয়েছে রমনার বটমূল। চারপাশ মেতে ওঠেনি ঢাকঢোলের আওয়াজে। এবারের ঈদের দিনটিও বুঝি রইবে রংহীন সাজহীন।

২০২০ সালে এই করোনাকালীন অবস্থার মধ্যেই বাঙালি মুসলমানরা দুটি ঈদ উৎসব পালন করেছে নিরানন্দভাবে। নিজ নিজ ঘরে অবরুদ্ধ থেকে। পালিত হয়েছে বাঙালি হিন্দুদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান দুর্গাপূজা, বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের বুদ্ধ পূর্ণিমা। ২৫ ডিসেম্বর বড় দিন উদযাপনের সময় বাংলাদেশে করোনার তেমন প্রভাব ছিল না। তবুও উৎসব পালন করতে হয়েছে সীমিতভাবেই। এ বছর মার্চ থেকে আবার করোনার প্রভাব বৃদ্ধি পাওয়ায় সরকার সারা দেশে চলাচলে কঠোর বিধিনিষেধ ঘোষণা করে। লোকমুখে এটি ‘লকডাউন’ নামে পরিচিতি পায়। এই বিধিনিষেধের কারণে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী ও শ্রমিক শ্রেণি আর্থিকভাবে প্রতিকূলতার সম্মুখীন হয়। তবে এ ‘লকডাউন’-এর সুফল আমরা ইতিমধ্যেই পাচ্ছি। সম্ভবত এ কারণেই মে মাসের প্রথম সপ্তাহে সংক্রমণের মাত্রা শতকরা দশ এর নিচে নেমে এসেছে। দোকানপাট খোলার অনুমতি দেওয়ার পরপর ঈদের কেনাকাটা করার জন্য মানুষ দেখছি দোকানপাটে হুমড়ি খেয়ে পড়েছে। শপিং মলে, মার্কেটে গিয়ে নিজের ও স্বজনদের জন্য কেনাকাটা ঈদ উৎসবের একটি অনুষঙ্গ। কিন্তু স্বাস্থ্যবিধি মানার বালাই অনেকটাই কম। অসচেতন মানুষ এটি চিন্তা করছেন না যে, স্বাস্থ্যবিধি মানতে তাদের শৈথিল্য ও অসতর্কতার কারণে তাদের পরিবারের ঈদের আনন্দটুকু নিরানন্দে পরিণত হতে পারে।

অদৃশ্য অণুজীব করোনার সঙ্গে সবাইকে যুদ্ধ করতে হবে। এমন মনোভাবই মানুষকে সচেতন করবে। করোনা প্রতিরোধ এখন এক যুদ্ধ। করোনাকালে উগান্ডার প্রেসিডেন্ট ইয়োরি মুসেভেনির বক্তব্যটি খুবই সময় উপযোগী। তিনি বলেছেন, ‘আজকে যুদ্ধের মতো যদি অবস্থা বিরাজ করত তাহলে কি আমরা জীবিকার কথা চিন্তা করতাম নাকি জীবনের কথা চিন্তা করতাম’? জীবনের জন্য জীবিকার প্রয়োজন অনিবার্য। তবে শত হিসেবের পরেও জীবন বাঁচলে তবেই জীবিকার প্রশ্নটি আসে। জীবিকার সাময়িক স্থবিরতা কি কভিড-১৯-এর প্রবল প্রতাপের চেয়ে বেশি প্রতিকূল? এটি সবাইকে ভাবতে হবে। সবার চেতনায় এটি আনতে হবে, আগে জীবন, তারপর জীবিকা। গত বছর আমরা ঈদের নামাজ জামাতে বা মসজিদে পড়িনি। সন্তানদের নতুন কাপড় কিনে দিইনি। এ বছরও মাঠে গিয়ে ঈদের জামাত হয়তো পড়া হবে না। ঈদের সর্বজনীন আনন্দ থেকেও সবাই থাকব বঞ্চিত।

মনে আছে, ৫০ বছর আগে আমরা আমাদের জীবনে একটি উৎসবহীন ঈদ পালন করেছিলাম ১৯৭১ সালে। মুক্তিযুদ্ধের সময়। আমরা যারা ভারতে আশ্রয় নিয়ে শরণার্থীর জীবনযাপন করছিলাম তাদের জীবনে ৭১-এর ঈদ কেমন ছিল সেটি চিত্রায়িত হওয়া প্রয়োজন। ওই চিত্র আজকের করোনাকালীন অবস্থায় এ উৎসব উদযাপন কেমন হবে বা হতে পারে তা বলে দেবে। কিছুটা হলেও।

আমরা সপরিবারে শরণার্থী ছিলাম ভারতের মেঘালয়ের গারো পাহাড়ে। দিনটি ছিল ২০ নভেম্বর ১৯৭১, শনিবার। ঈদের দিন। শীতের সকাল। প্রাকৃতিক কারণে ৫০ বছর আগে পাহাড়ে নভেম্বর মাসে বেশ শীত অনুভূত হতো। বৈশ্বিক উষ্ণতার কারণে এখন হয়তো পাহাড়েও শীতের প্রকোপ কমেছে। সকালে ঘুম থেকে উঠে মেজো মামা ও আমরা দুই ভাই পাহাড়ি ঝরনা বেয়ে নেমে আসা বড় বড় পাথরের ফাঁকে জমে থাকা ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করতে যাই। ঈদের দিন, তাই মুসলিম সম্প্রদায়ের গুটি কয়েকজন ছাড়া অত সকালে কেউই আসেনি গারো পাহাড়ের ঝরনা ধারার শীতল জলে স্নাত হতে। শরণার্থীদের প্রায় শতকরা নব্বই জনই ছিল হিন্দু জনগোষ্ঠীর। ঝরনার ঠান্ডা পানিতে গোসল সেরে পুরনো প্যান্ট শার্ট পরে আব্বার সঙ্গে পাহাড় ঘেরা একটি সমতল জায়গায় গেলাম। ঈদের নামাজ পড়তে। চারদিকে সবুজে আচ্ছাদিত পাহাড় ঘেরা মনোরম পরিবেশ। তারপরও আমাদের কারও মুখে তেমন কোনো আনন্দের ছটা নেই।

মনে আছে, যারা নামাজ পড়তে এসেছিল তারা সবাই বাংলাদেশ ভূখন্ডে তাদের প্রিয়জনদের পাক হানাদারদের বন্দুকের নলের সামনে রেখে এখানে তারা শরণার্থী। যা হোক, নামাজের জায়গাটিতে সব মিলিয়ে আমরা শ’দুয়েক লোক ছিলাম। এর মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন বেশ কয়েকজন। প্রশিক্ষণ নিয়ে তারা মহেশখোলার এফ. এফ. ক্যাম্পে (Freedom Fighters Camp) সাময়িকভাবে অবস্থান করছিলেন। একজন মাওলানা সাহেব ঈদের নামাজ পড়ালেন। তাকে সম্ভবত সীমান্তের ওপারে বাংলাদেশের ভিতর থেকে খবর দিয়ে নিয়ে আসা হয়েছিল। মনে পড়ে নামাজ পড়ার সময় বেশ কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা অস্ত্রসহ নামাজের জামাতের চারদিকে পাহারায় রত ছিলেন। ওই জামাতে সম্ভবত চারজন প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য উপস্থিত ছিলেন। নামাজের পর ঘরে ফিরে আসি। আমরা থাকতাম মাচার ওপরে ছন দিয়ে তৈরি এক কুঁড়েঘরে।

১৯৭১-এ আমি একজন কিশোর। সব কথা হয়তো সেভাবে স্মৃতিতে স্থায়ী হয়নি। ১৯৭১ এর শরণার্থী জীবনের অনেক কথা জানতে আমার আম্মার ওপর অনেকটা ভরসা করতে হয়। মারও বয়স এখন বিরাশি পেরিয়েছে। বাবা থাকলে হয়তো তাকেই জিজ্ঞেস করতাম। তিনি গত হয়েছেন আট বছরেরও অধিক সময় আগে। ১৯৭১ এর সেদিন ঈদের দিন দুপুরে মুরগির মাংস ও পোলাওয়ের ব্যবস্থা হয়েছিল বলে আম্মা বললেন। একটি বিশেষ কারণে এরকম ভালো খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। ২১ অক্টোবর ১৯৭১ ছিল পয়লা রমজান। সেদিন আমার চাচাতো ভাই কামাল মুজিব বাহিনীর ট্রেনিং নিয়ে দেশে ফেরার পথে জলপাইগুড়ির ফাঁঙ্গা/পাঙ্গা ক্যাম্পে মৃত্যুবরণ করেন। শহীদ কামালের পিতা মোহনগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগ সভাপতি জনাব মোফাজ্জল হোসাইন খান চৌধুরীও সপরিবারে আমাদের সঙ্গে মেঘালয়ের মহেশখোলাতেই শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নিয়েছিলেন। কামাল ভাইয়ের মৃত্যু সংবাদটি এ হাত ও হাত হয়ে মহেশখোলায় পৌঁছাতে বেশ সময় লাগে। এ সংবাদে আমার চাচা, চাচির মানসিক ও শারীরিক অবস্থার দারুণ অবনতি হয়। আব্বা আম্মা প্রায় প্রতিদিনই চাচার বাসায় যেতেন সান্ত্বনা দিতে। আব্বা ও আম্মা ওই ঈদের দিন মুরগির মাংস ও পোলাও রান্না করে নিয়ে যান শহীদ কামালের বাবা মা ও তার পরিবারের জন্য।

ঈদ উপলক্ষে বাংলাদেশ সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম ও প্রধানমন্ত্রী জনাব তাজউদ্দীন আহমদ বাঙালিদের উদ্দেশে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে বক্তৃতা ও বিবৃতি দিয়েছিলেন যা পরবর্তীতে ‘জয়বাংলা’ পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল। পাকিস্তানের কারাগারে আটক বঙ্গবন্ধুর পক্ষ থেকেও ১৯ নভেম্বর ১৯৭১ অর্থাৎ ঈদের আগের দিন ‘জয়বাংলা’ পত্রিকায় জাতির উদ্দেশে “উৎসবের ঈদ নয়, ত্যাগের ঈদ” শিরোনামে একটি বাণী ছাপানো হয়েছিল। এই বাণীতে উল্লেখ করা হয়েছিল-

রমজানের পুণ্য কৃচ্ছ্র সাধনার মাস শেষ হলো। এই সংখ্যা ‘জয়বাংলা’ যখন পাঠকদের হাতে পৌঁছবে, তখন বাংলাদেশের মুসলমান ঈদুল ফিতরের উৎসবের জন্য অপেক্ষমাণ। আকাশে শাওয়ালের এক ফালি চাঁদও হয়তো উঠি উঠি করছে। শারদোৎসব বাঙালির যেমন একটি সর্বজনীন উৎসব, তেমনি তাদের অপর একটি সর্বজনীন উৎসব রমজান শেষের ঈদ। এবার শারদোৎসবে বুড়িগঙ্গার পারে যেমন বাজনা বাজেনি, তেমনি এবার ঈদেও খুশির চাঁদ বাঙালির আকাশে ওঠেনি। খুশি হওয়ার, উৎসব করার অবকাশ কই এখন বাঙালির জীবনে? গোটা জাতি যখন তার অস্তিত্ব রক্ষার সংগ্রামে ব্যস্ত, নরপশু ইয়াহিয়ার দস্যুচক্রের বিরুদ্ধে বাঙালি জাতি যখন জীবন-মরণ সংগ্রামে লিপ্ত, তখন উৎসব করার, আনন্দ করার অবকাশ মানুষের জীবনে থাকতে পারে না।

১৯৭১ এ আমরা শরণার্থীরা ও বাংলাদেশের মুসলিম সম্প্রদায় সেই অর্থে রোজার ঈদের উৎসবের কোনো চিরায়ত রূপ দেখিনি। রোজার ঈদ তো কেবল উৎসবের ঈদ নয়। এক মাসের ত্যাগ কৃচ্ছ্রতা ও সংযম সাধনা শেষে এ ঈদ যা এক অপার আনন্দ। কিন্তু সেদিন বাস্তুচ্যুত শরণার্থীরা এবং সারা বাংলার মানুষ দেশকে হানাদার দস্যুদের কবলমুক্ত করার মন্ত্রে উদ্বুদ্ধ ছিল। ঈদের আনন্দ উৎসব ছিল গৌণ। ঈদ আনন্দের কোনো রেশ তাদের স্পর্শ করতে পারেনি। সবাই অপেক্ষায় ছিল কবে সব আঁধার দূর করে দিনটি অশ্রুর কুয়াশামুক্ত করে আবার খুশির রোশনাই ছড়াবে।

মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে দেশের অভ্যন্তরেও ঈদুল ফিতর মানুষের কাছে আনন্দের দিন হিসেবে আসেনি। প্রতিনিয়ত গুলির আওয়াজ আর স্বজনদের মৃত্যুর খবরে কার আনন্দ করার মানসিকতা থাকে? ঈদের আনন্দের কোনো স্থান ছিল না তাদের হৃদয়ে। ১৯৭১ এ শহীদ জননী জাহানারা ইমাম হারিয়েছিলেন তার প্রিয় সন্তান বীর রুমীকে। শহীদ হন রুমী পাক সেনাদের হাতে। ’৭১-এর ঈদের দিনটি তাই শহীদ জননী জাহানারা ইমামের নিকট কেমন ছিল তারই এক লেখায় তা ফুটে উঠেছে-

“আজ ঈদ। ঈদের কোনো আয়োজন নেই আমাদের বাসায়। কারও জামাকাপড় কেনা হয়নি। দরজা-জানালার পর্দা কাচা হয়নি, ঘরের ঝুল ঝাড়া হয়নি। বসার ঘরের টেবিলে রাখা হয়নি আতরদান। শরীফ, জামী ঈদের নামাজও পড়তে যায়নি।

কিন্তু আমি ভোরে উঠে ঈদের সেমাই, জর্দা রেঁধেছি। যদি রুমীর সহযোদ্ধা কেউ আজ আসে এ বাড়িতে? বাবা-মা-ভাই-বোন, পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন কোনো গেরিলা যদি রাতের অন্ধকারে আসে এ বাড়িতে? তাদেরকে খাওয়ানোর জন্য আমি রেঁধেছি পোলাও, কোর্মা, কোপতা, কাবাব। তারা কেউ এলে আমি চুপি চুপি নিজের হাতে বেড়ে খাওয়াব। তাদের জামায় লাগিয়ে দেওয়ার জন্য এক শিশি আতরও আমি কিনে লুকিয়ে রেখেছি।”

দেশের ভিতরে থেকে যে মা জানতেন না তার সন্তান বেঁচে আছে না শহীদ হয়েছে, যে বাবা প্রতিদিন মহান সৃষ্টিকর্তার দরবারে দুই হাত তুলে ছেলের মঙ্গল কামনায় অশ্রু ঝরিয়েছিলেন তাদের কাছে কি ঈদের কোনো আনন্দ ছিল? ঠিক তেমনিভাবে ১৯৭১ এর ঈদের দিনটিতে যারা বাস্তুচ্যুত হয়ে ভারতে শরণার্থী শিবিরে ছিলেন তাদের অব্যক্ত কষ্টের কথা কে-ই বা জানে? কষ্টের দিন, অপেক্ষার পালা শেষ হয় খুব তাড়াতাড়ি। একদিন আঁধার কেটে যায়। চারপাশ আলোয় হেসে ওঠে। চাচাতো ভাই কামাল ভাইয়ের শাহাদাতবরণের ২৬ দিনের মাথায়ই দেশ শত্র“মুক্ত হয়। বাঙালি পায় তার দীর্ঘদিনের আরাধ্য স্বাধীনতা। স্বাধীনপ্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ।

কভিড-১৯-এর ভয়াল থাবাও এক সময় সংকুচিত হবেই। আমাদের সঙ্গে যুদ্ধে সে পেরে উঠবে না। আমরা বিজয়ী হবই। যেমনটি হয়েছিলাম ১৯৭১ এ। করোনার ঝড় সাময়িকভাবে আমাদের আনন্দ কেড়ে নিয়েছে। নিভিয়ে দিয়েছে অনেক দেউটি। যারা চলে গেছেন তারা আর ফিরে আসবেন না। তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। বেঁচে থাকলে জীবনে অনেক মহৎ কাজ করার সুযোগ পাওয়া যাবে। পাওয়া যাবে উৎসব আনন্দের মহা মুখরতা। মুক্তিযুদ্ধের সময় ঈদের দিন আমরা যেভাবে উৎসব ও আনন্দহীনতায় কাটিয়েছি ঠিক তেমনিভাবেই হোকনা আরও একটি অভিজ্ঞতা। এবারের নিরানন্দ ঈদের অভিজ্ঞতা। এই করোনাকালে। নিশ্চয়ই আমরা আবারও ১৯৭১-এর মতো চলমান অতিমারী করোনা যুদ্ধেও জয়ী হব।

সেই সঙ্গে অতিমারীকালে এটি যেন বিস্মৃত না হই যে, বিত্ত ও বিত্তের লোভ কাউকে কিছুু দেবে না। বরং নিজের বিত্ত থাকলে দান করুন। সবাইকে দরিদ্র প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়াতে হবে। বিশেষ করে এ সিয়াম সাধনার মাসেও যখন মানুষ করোনায় বিপর্যস্ত। এই ক্রান্তিকালে ইহজাগতিক কোনো প্রাপ্তির প্রত্যাশা ত্যাগ করি। আসুন এ পবিত্র রমজান মাসে বিশুদ্ধ হওয়ার জন্য দানের হাত প্রসারিত করি। মহান রাব্বুল আলামিন পবিত্র কোরআনে এরূপ নির্দেশই দিয়েছেন।

আমরা ধনী দরিদ্র সবাই অভিন্ন এক ভূখ- বাংলাদেশের নাগরিক। একই সংবিধান আমাদের সবার মৌলিক সুরক্ষা দেয়। একালের কোনো প্রাপ্তির আশায় নয়, মানবিক হতেই আমরা সবাই এগিয়ে যাই দুর্ভাগা অসহায় দরিদ্র মানুষের পাশে। করোনা মহামারীর এ ক্রান্তিকালে। আর আসুন এভাবেই এর মাঝে আমরা যেন খুঁজে ফিরি এবারের ঈদুল ফিতরের আনন্দ। প্রার্থনা করি করোনা থেকে মুক্তির।  যেমনটি এবং যেভাবে ১৯৭১ সালে মুক্তি চেয়েছিলাম মাতৃভূমি বাংলাদেশের জন্য।

 

লেখক : বিচারপতি, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আপিল বিভাগ, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন
চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের
যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার
নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ ও সড়ক অবরোধ
দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ ও সড়ক অবরোধ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ কেন্দ্র নিয়ে বিল গেটসের কেন অদম্য কৌতূহল
বিদ্যুৎ কেন্দ্র নিয়ে বিল গেটসের কেন অদম্য কৌতূহল

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবহন পুলের ৪০৬ জন গাড়ি চালকের নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত
পরিবহন পুলের ৪০৬ জন গাড়ি চালকের নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানকে হারিয়ে যাদের কৃতিত্ব দিলেন অধিনায়ক
আফগানিস্তানকে হারিয়ে যাদের কৃতিত্ব দিলেন অধিনায়ক

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় তীব্র হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল, নিহত আরও ৭৮
গাজায় তীব্র হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল, নিহত আরও ৭৮

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা
মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা

৩৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌর ব্যতিচারের কারণে টানা ৮ দিন স্যাটেলাইট সম্প্রচারে বিঘ্নের শঙ্কা
সৌর ব্যতিচারের কারণে টানা ৮ দিন স্যাটেলাইট সম্প্রচারে বিঘ্নের শঙ্কা

৪২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সালিশ বা দাঙ্গা-ফ্যাসাদে না জড়াতে কর্মীদের কঠোর নির্দেশনা জেলা বিএনপির
সালিশ বা দাঙ্গা-ফ্যাসাদে না জড়াতে কর্মীদের কঠোর নির্দেশনা জেলা বিএনপির

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

তিন দফা দাবিতে ২১ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবির পাঁচ শিক্ষার্থী
তিন দফা দাবিতে ২১ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবির পাঁচ শিক্ষার্থী

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমিরাতের বিপক্ষে জিতলেই সুপার ফোর, হারলে বিদায় পাকিস্তানের
আমিরাতের বিপক্ষে জিতলেই সুপার ফোর, হারলে বিদায় পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি; ঢাকায় দায়িত্বে থাকবেন ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি; ঢাকায় দায়িত্বে থাকবেন ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোভা স্কোশিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির আয়োজনে রবীন্দ্র-নজরুল সন্ধ্যা
নোভা স্কোশিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির আয়োজনে রবীন্দ্র-নজরুল সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বিএনপি নেতার বাড়িতে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ আজ
খুলনায় বিএনপি নেতার বাড়িতে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ আজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ইউনিফর্ম পরিবর্তনের উদ্যোগে কলেজ শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
ফেনীতে ইউনিফর্ম পরিবর্তনের উদ্যোগে কলেজ শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিসিবির দাবি প্রত্যাখ্যান করলো আইসিসি
পিসিবির দাবি প্রত্যাখ্যান করলো আইসিসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের জোড়া গোল, চ্যাম্পিয়নস লিগে রিয়ালের শুভসূচনা
এমবাপ্পের জোড়া গোল, চ্যাম্পিয়নস লিগে রিয়ালের শুভসূচনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবির র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে চার পদক্ষেপ নিল প্রশাসন
শাবিপ্রবির র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে চার পদক্ষেপ নিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে বিএনপি নেতার স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা
টাঙ্গাইলে বিএনপি নেতার স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম