শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ মে, ২০২১ আপডেট:

’৭১ এর শরণার্থী জীবনের ও করোনাকালীন ঈদ

বিচারপতি ওবায়দুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
’৭১ এর শরণার্থী জীবনের ও করোনাকালীন ঈদ

সিয়াম সাধনার মাস রমজান শেষ হতে চলেছে। সামনে আসছে খুশির ঈদ। এক মাসের সংযম শেষে এটি মহান আল্লাহর দেওয়া এক দান ও পুরস্কার। তাদের জন্য যারা মাসজুড়ে নিজেকে সমর্পণ করেছেন আল্লাহর সমীপে। যারা নিজেকে দূরে রেখেছেন সব ভ্রান্তি থেকে। মুসলিম সম্প্রদায়ের অন্যতম বৃহৎ ধর্মীয় অনুষ্ঠান ঈদুল ফিতর। ঈদুল আজহাও মুসলমানদের আরেকটি  উৎসবের দিন। বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির কারণে মুসলমানদের ঈদ, হিন্দু সম্প্রদায়ের দুর্গাপূজা, সরস্বতী পূজা, খ্রিস্টানদের বড়দিন বা বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের বুদ্ধ পূর্ণিমার দিন- এগুলোর সবকটিই বাংলাদেশের আপামর মানুষের জন্যই যেন সর্বজনীন উৎসব ও আনন্দের দিন। দিবসগুলোতে নির্ধারিত ধর্মীয় আনুষঙ্গিকতা ছাড়া সারা দিনের সব অনুষ্ঠানই হয়ে ওঠে সর্বজনীন। সামগ্রিকভাবে আপামর বাঙালির উৎসব হিসেবে এখন সবচেয়ে বড় উৎসব হলো পয়লা বৈশাখ। জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে পয়লা বৈশাখ বা বাংলা নববর্ষ উদযাপন করে থাকে বাংলাদেশসহ বিশ্বের নানা প্রান্তের বাঙালি সমাজ।

এ বছর এই সময়ে মনে পড়ছে গত বছর ঈদ কেমন ও কীভাবে কেটেছে। সেই সঙ্গে মনে পড়ছে ১৯৭১-এর ঈদের দিনের কথা। করোনাজনিত প্রাদুর্ভাবের কারণে গত বছরের  মতো এ বছরও বাঙালির প্রাণের উৎসব পয়লা বৈশাখ বলতে গেলে তেমনভাবে পালিত হয়নি। এমন সাজ ও রংহীন নিথর পয়লা বৈশাখ কেউ কোনো দিন কল্পনা করিনি। প্রতি বছর ফুলে ফুলে ছেয়ে থাকত বৈশাখের শুরুর দিনটি। কিন্তু এবার ও গতবার এ দিনে নানা ফুলের চির হরষিত ফেরিওয়ালারাও যেন নীরবে কেঁদেছে। ফাঁকা পড়ে রয়েছে রমনার বটমূল। চারপাশ মেতে ওঠেনি ঢাকঢোলের আওয়াজে। এবারের ঈদের দিনটিও বুঝি রইবে রংহীন সাজহীন।

২০২০ সালে এই করোনাকালীন অবস্থার মধ্যেই বাঙালি মুসলমানরা দুটি ঈদ উৎসব পালন করেছে নিরানন্দভাবে। নিজ নিজ ঘরে অবরুদ্ধ থেকে। পালিত হয়েছে বাঙালি হিন্দুদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান দুর্গাপূজা, বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের বুদ্ধ পূর্ণিমা। ২৫ ডিসেম্বর বড় দিন উদযাপনের সময় বাংলাদেশে করোনার তেমন প্রভাব ছিল না। তবুও উৎসব পালন করতে হয়েছে সীমিতভাবেই। এ বছর মার্চ থেকে আবার করোনার প্রভাব বৃদ্ধি পাওয়ায় সরকার সারা দেশে চলাচলে কঠোর বিধিনিষেধ ঘোষণা করে। লোকমুখে এটি ‘লকডাউন’ নামে পরিচিতি পায়। এই বিধিনিষেধের কারণে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী ও শ্রমিক শ্রেণি আর্থিকভাবে প্রতিকূলতার সম্মুখীন হয়। তবে এ ‘লকডাউন’-এর সুফল আমরা ইতিমধ্যেই পাচ্ছি। সম্ভবত এ কারণেই মে মাসের প্রথম সপ্তাহে সংক্রমণের মাত্রা শতকরা দশ এর নিচে নেমে এসেছে। দোকানপাট খোলার অনুমতি দেওয়ার পরপর ঈদের কেনাকাটা করার জন্য মানুষ দেখছি দোকানপাটে হুমড়ি খেয়ে পড়েছে। শপিং মলে, মার্কেটে গিয়ে নিজের ও স্বজনদের জন্য কেনাকাটা ঈদ উৎসবের একটি অনুষঙ্গ। কিন্তু স্বাস্থ্যবিধি মানার বালাই অনেকটাই কম। অসচেতন মানুষ এটি চিন্তা করছেন না যে, স্বাস্থ্যবিধি মানতে তাদের শৈথিল্য ও অসতর্কতার কারণে তাদের পরিবারের ঈদের আনন্দটুকু নিরানন্দে পরিণত হতে পারে।

অদৃশ্য অণুজীব করোনার সঙ্গে সবাইকে যুদ্ধ করতে হবে। এমন মনোভাবই মানুষকে সচেতন করবে। করোনা প্রতিরোধ এখন এক যুদ্ধ। করোনাকালে উগান্ডার প্রেসিডেন্ট ইয়োরি মুসেভেনির বক্তব্যটি খুবই সময় উপযোগী। তিনি বলেছেন, ‘আজকে যুদ্ধের মতো যদি অবস্থা বিরাজ করত তাহলে কি আমরা জীবিকার কথা চিন্তা করতাম নাকি জীবনের কথা চিন্তা করতাম’? জীবনের জন্য জীবিকার প্রয়োজন অনিবার্য। তবে শত হিসেবের পরেও জীবন বাঁচলে তবেই জীবিকার প্রশ্নটি আসে। জীবিকার সাময়িক স্থবিরতা কি কভিড-১৯-এর প্রবল প্রতাপের চেয়ে বেশি প্রতিকূল? এটি সবাইকে ভাবতে হবে। সবার চেতনায় এটি আনতে হবে, আগে জীবন, তারপর জীবিকা। গত বছর আমরা ঈদের নামাজ জামাতে বা মসজিদে পড়িনি। সন্তানদের নতুন কাপড় কিনে দিইনি। এ বছরও মাঠে গিয়ে ঈদের জামাত হয়তো পড়া হবে না। ঈদের সর্বজনীন আনন্দ থেকেও সবাই থাকব বঞ্চিত।

মনে আছে, ৫০ বছর আগে আমরা আমাদের জীবনে একটি উৎসবহীন ঈদ পালন করেছিলাম ১৯৭১ সালে। মুক্তিযুদ্ধের সময়। আমরা যারা ভারতে আশ্রয় নিয়ে শরণার্থীর জীবনযাপন করছিলাম তাদের জীবনে ৭১-এর ঈদ কেমন ছিল সেটি চিত্রায়িত হওয়া প্রয়োজন। ওই চিত্র আজকের করোনাকালীন অবস্থায় এ উৎসব উদযাপন কেমন হবে বা হতে পারে তা বলে দেবে। কিছুটা হলেও।

আমরা সপরিবারে শরণার্থী ছিলাম ভারতের মেঘালয়ের গারো পাহাড়ে। দিনটি ছিল ২০ নভেম্বর ১৯৭১, শনিবার। ঈদের দিন। শীতের সকাল। প্রাকৃতিক কারণে ৫০ বছর আগে পাহাড়ে নভেম্বর মাসে বেশ শীত অনুভূত হতো। বৈশ্বিক উষ্ণতার কারণে এখন হয়তো পাহাড়েও শীতের প্রকোপ কমেছে। সকালে ঘুম থেকে উঠে মেজো মামা ও আমরা দুই ভাই পাহাড়ি ঝরনা বেয়ে নেমে আসা বড় বড় পাথরের ফাঁকে জমে থাকা ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করতে যাই। ঈদের দিন, তাই মুসলিম সম্প্রদায়ের গুটি কয়েকজন ছাড়া অত সকালে কেউই আসেনি গারো পাহাড়ের ঝরনা ধারার শীতল জলে স্নাত হতে। শরণার্থীদের প্রায় শতকরা নব্বই জনই ছিল হিন্দু জনগোষ্ঠীর। ঝরনার ঠান্ডা পানিতে গোসল সেরে পুরনো প্যান্ট শার্ট পরে আব্বার সঙ্গে পাহাড় ঘেরা একটি সমতল জায়গায় গেলাম। ঈদের নামাজ পড়তে। চারদিকে সবুজে আচ্ছাদিত পাহাড় ঘেরা মনোরম পরিবেশ। তারপরও আমাদের কারও মুখে তেমন কোনো আনন্দের ছটা নেই।

মনে আছে, যারা নামাজ পড়তে এসেছিল তারা সবাই বাংলাদেশ ভূখন্ডে তাদের প্রিয়জনদের পাক হানাদারদের বন্দুকের নলের সামনে রেখে এখানে তারা শরণার্থী। যা হোক, নামাজের জায়গাটিতে সব মিলিয়ে আমরা শ’দুয়েক লোক ছিলাম। এর মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন বেশ কয়েকজন। প্রশিক্ষণ নিয়ে তারা মহেশখোলার এফ. এফ. ক্যাম্পে (Freedom Fighters Camp) সাময়িকভাবে অবস্থান করছিলেন। একজন মাওলানা সাহেব ঈদের নামাজ পড়ালেন। তাকে সম্ভবত সীমান্তের ওপারে বাংলাদেশের ভিতর থেকে খবর দিয়ে নিয়ে আসা হয়েছিল। মনে পড়ে নামাজ পড়ার সময় বেশ কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা অস্ত্রসহ নামাজের জামাতের চারদিকে পাহারায় রত ছিলেন। ওই জামাতে সম্ভবত চারজন প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য উপস্থিত ছিলেন। নামাজের পর ঘরে ফিরে আসি। আমরা থাকতাম মাচার ওপরে ছন দিয়ে তৈরি এক কুঁড়েঘরে।

১৯৭১-এ আমি একজন কিশোর। সব কথা হয়তো সেভাবে স্মৃতিতে স্থায়ী হয়নি। ১৯৭১ এর শরণার্থী জীবনের অনেক কথা জানতে আমার আম্মার ওপর অনেকটা ভরসা করতে হয়। মারও বয়স এখন বিরাশি পেরিয়েছে। বাবা থাকলে হয়তো তাকেই জিজ্ঞেস করতাম। তিনি গত হয়েছেন আট বছরেরও অধিক সময় আগে। ১৯৭১ এর সেদিন ঈদের দিন দুপুরে মুরগির মাংস ও পোলাওয়ের ব্যবস্থা হয়েছিল বলে আম্মা বললেন। একটি বিশেষ কারণে এরকম ভালো খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। ২১ অক্টোবর ১৯৭১ ছিল পয়লা রমজান। সেদিন আমার চাচাতো ভাই কামাল মুজিব বাহিনীর ট্রেনিং নিয়ে দেশে ফেরার পথে জলপাইগুড়ির ফাঁঙ্গা/পাঙ্গা ক্যাম্পে মৃত্যুবরণ করেন। শহীদ কামালের পিতা মোহনগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগ সভাপতি জনাব মোফাজ্জল হোসাইন খান চৌধুরীও সপরিবারে আমাদের সঙ্গে মেঘালয়ের মহেশখোলাতেই শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নিয়েছিলেন। কামাল ভাইয়ের মৃত্যু সংবাদটি এ হাত ও হাত হয়ে মহেশখোলায় পৌঁছাতে বেশ সময় লাগে। এ সংবাদে আমার চাচা, চাচির মানসিক ও শারীরিক অবস্থার দারুণ অবনতি হয়। আব্বা আম্মা প্রায় প্রতিদিনই চাচার বাসায় যেতেন সান্ত্বনা দিতে। আব্বা ও আম্মা ওই ঈদের দিন মুরগির মাংস ও পোলাও রান্না করে নিয়ে যান শহীদ কামালের বাবা মা ও তার পরিবারের জন্য।

ঈদ উপলক্ষে বাংলাদেশ সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম ও প্রধানমন্ত্রী জনাব তাজউদ্দীন আহমদ বাঙালিদের উদ্দেশে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে বক্তৃতা ও বিবৃতি দিয়েছিলেন যা পরবর্তীতে ‘জয়বাংলা’ পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল। পাকিস্তানের কারাগারে আটক বঙ্গবন্ধুর পক্ষ থেকেও ১৯ নভেম্বর ১৯৭১ অর্থাৎ ঈদের আগের দিন ‘জয়বাংলা’ পত্রিকায় জাতির উদ্দেশে “উৎসবের ঈদ নয়, ত্যাগের ঈদ” শিরোনামে একটি বাণী ছাপানো হয়েছিল। এই বাণীতে উল্লেখ করা হয়েছিল-

রমজানের পুণ্য কৃচ্ছ্র সাধনার মাস শেষ হলো। এই সংখ্যা ‘জয়বাংলা’ যখন পাঠকদের হাতে পৌঁছবে, তখন বাংলাদেশের মুসলমান ঈদুল ফিতরের উৎসবের জন্য অপেক্ষমাণ। আকাশে শাওয়ালের এক ফালি চাঁদও হয়তো উঠি উঠি করছে। শারদোৎসব বাঙালির যেমন একটি সর্বজনীন উৎসব, তেমনি তাদের অপর একটি সর্বজনীন উৎসব রমজান শেষের ঈদ। এবার শারদোৎসবে বুড়িগঙ্গার পারে যেমন বাজনা বাজেনি, তেমনি এবার ঈদেও খুশির চাঁদ বাঙালির আকাশে ওঠেনি। খুশি হওয়ার, উৎসব করার অবকাশ কই এখন বাঙালির জীবনে? গোটা জাতি যখন তার অস্তিত্ব রক্ষার সংগ্রামে ব্যস্ত, নরপশু ইয়াহিয়ার দস্যুচক্রের বিরুদ্ধে বাঙালি জাতি যখন জীবন-মরণ সংগ্রামে লিপ্ত, তখন উৎসব করার, আনন্দ করার অবকাশ মানুষের জীবনে থাকতে পারে না।

১৯৭১ এ আমরা শরণার্থীরা ও বাংলাদেশের মুসলিম সম্প্রদায় সেই অর্থে রোজার ঈদের উৎসবের কোনো চিরায়ত রূপ দেখিনি। রোজার ঈদ তো কেবল উৎসবের ঈদ নয়। এক মাসের ত্যাগ কৃচ্ছ্রতা ও সংযম সাধনা শেষে এ ঈদ যা এক অপার আনন্দ। কিন্তু সেদিন বাস্তুচ্যুত শরণার্থীরা এবং সারা বাংলার মানুষ দেশকে হানাদার দস্যুদের কবলমুক্ত করার মন্ত্রে উদ্বুদ্ধ ছিল। ঈদের আনন্দ উৎসব ছিল গৌণ। ঈদ আনন্দের কোনো রেশ তাদের স্পর্শ করতে পারেনি। সবাই অপেক্ষায় ছিল কবে সব আঁধার দূর করে দিনটি অশ্রুর কুয়াশামুক্ত করে আবার খুশির রোশনাই ছড়াবে।

মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে দেশের অভ্যন্তরেও ঈদুল ফিতর মানুষের কাছে আনন্দের দিন হিসেবে আসেনি। প্রতিনিয়ত গুলির আওয়াজ আর স্বজনদের মৃত্যুর খবরে কার আনন্দ করার মানসিকতা থাকে? ঈদের আনন্দের কোনো স্থান ছিল না তাদের হৃদয়ে। ১৯৭১ এ শহীদ জননী জাহানারা ইমাম হারিয়েছিলেন তার প্রিয় সন্তান বীর রুমীকে। শহীদ হন রুমী পাক সেনাদের হাতে। ’৭১-এর ঈদের দিনটি তাই শহীদ জননী জাহানারা ইমামের নিকট কেমন ছিল তারই এক লেখায় তা ফুটে উঠেছে-

“আজ ঈদ। ঈদের কোনো আয়োজন নেই আমাদের বাসায়। কারও জামাকাপড় কেনা হয়নি। দরজা-জানালার পর্দা কাচা হয়নি, ঘরের ঝুল ঝাড়া হয়নি। বসার ঘরের টেবিলে রাখা হয়নি আতরদান। শরীফ, জামী ঈদের নামাজও পড়তে যায়নি।

কিন্তু আমি ভোরে উঠে ঈদের সেমাই, জর্দা রেঁধেছি। যদি রুমীর সহযোদ্ধা কেউ আজ আসে এ বাড়িতে? বাবা-মা-ভাই-বোন, পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন কোনো গেরিলা যদি রাতের অন্ধকারে আসে এ বাড়িতে? তাদেরকে খাওয়ানোর জন্য আমি রেঁধেছি পোলাও, কোর্মা, কোপতা, কাবাব। তারা কেউ এলে আমি চুপি চুপি নিজের হাতে বেড়ে খাওয়াব। তাদের জামায় লাগিয়ে দেওয়ার জন্য এক শিশি আতরও আমি কিনে লুকিয়ে রেখেছি।”

দেশের ভিতরে থেকে যে মা জানতেন না তার সন্তান বেঁচে আছে না শহীদ হয়েছে, যে বাবা প্রতিদিন মহান সৃষ্টিকর্তার দরবারে দুই হাত তুলে ছেলের মঙ্গল কামনায় অশ্রু ঝরিয়েছিলেন তাদের কাছে কি ঈদের কোনো আনন্দ ছিল? ঠিক তেমনিভাবে ১৯৭১ এর ঈদের দিনটিতে যারা বাস্তুচ্যুত হয়ে ভারতে শরণার্থী শিবিরে ছিলেন তাদের অব্যক্ত কষ্টের কথা কে-ই বা জানে? কষ্টের দিন, অপেক্ষার পালা শেষ হয় খুব তাড়াতাড়ি। একদিন আঁধার কেটে যায়। চারপাশ আলোয় হেসে ওঠে। চাচাতো ভাই কামাল ভাইয়ের শাহাদাতবরণের ২৬ দিনের মাথায়ই দেশ শত্র“মুক্ত হয়। বাঙালি পায় তার দীর্ঘদিনের আরাধ্য স্বাধীনতা। স্বাধীনপ্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ।

কভিড-১৯-এর ভয়াল থাবাও এক সময় সংকুচিত হবেই। আমাদের সঙ্গে যুদ্ধে সে পেরে উঠবে না। আমরা বিজয়ী হবই। যেমনটি হয়েছিলাম ১৯৭১ এ। করোনার ঝড় সাময়িকভাবে আমাদের আনন্দ কেড়ে নিয়েছে। নিভিয়ে দিয়েছে অনেক দেউটি। যারা চলে গেছেন তারা আর ফিরে আসবেন না। তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। বেঁচে থাকলে জীবনে অনেক মহৎ কাজ করার সুযোগ পাওয়া যাবে। পাওয়া যাবে উৎসব আনন্দের মহা মুখরতা। মুক্তিযুদ্ধের সময় ঈদের দিন আমরা যেভাবে উৎসব ও আনন্দহীনতায় কাটিয়েছি ঠিক তেমনিভাবেই হোকনা আরও একটি অভিজ্ঞতা। এবারের নিরানন্দ ঈদের অভিজ্ঞতা। এই করোনাকালে। নিশ্চয়ই আমরা আবারও ১৯৭১-এর মতো চলমান অতিমারী করোনা যুদ্ধেও জয়ী হব।

সেই সঙ্গে অতিমারীকালে এটি যেন বিস্মৃত না হই যে, বিত্ত ও বিত্তের লোভ কাউকে কিছুু দেবে না। বরং নিজের বিত্ত থাকলে দান করুন। সবাইকে দরিদ্র প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়াতে হবে। বিশেষ করে এ সিয়াম সাধনার মাসেও যখন মানুষ করোনায় বিপর্যস্ত। এই ক্রান্তিকালে ইহজাগতিক কোনো প্রাপ্তির প্রত্যাশা ত্যাগ করি। আসুন এ পবিত্র রমজান মাসে বিশুদ্ধ হওয়ার জন্য দানের হাত প্রসারিত করি। মহান রাব্বুল আলামিন পবিত্র কোরআনে এরূপ নির্দেশই দিয়েছেন।

আমরা ধনী দরিদ্র সবাই অভিন্ন এক ভূখ- বাংলাদেশের নাগরিক। একই সংবিধান আমাদের সবার মৌলিক সুরক্ষা দেয়। একালের কোনো প্রাপ্তির আশায় নয়, মানবিক হতেই আমরা সবাই এগিয়ে যাই দুর্ভাগা অসহায় দরিদ্র মানুষের পাশে। করোনা মহামারীর এ ক্রান্তিকালে। আর আসুন এভাবেই এর মাঝে আমরা যেন খুঁজে ফিরি এবারের ঈদুল ফিতরের আনন্দ। প্রার্থনা করি করোনা থেকে মুক্তির।  যেমনটি এবং যেভাবে ১৯৭১ সালে মুক্তি চেয়েছিলাম মাতৃভূমি বাংলাদেশের জন্য।

 

লেখক : বিচারপতি, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আপিল বিভাগ, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব

১৩ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত বাড়ছে আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি
দ্রুত বাড়ছে আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টাঙ্গাইলে ৭ দিনব্যাপী ভাসানী মেলা শুরু
টাঙ্গাইলে ৭ দিনব্যাপী ভাসানী মেলা শুরু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

৩৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী
গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

টিকা না দেওয়ায় দল থেকে বাদ পড়লেন তিন আর্জেন্টাইন তারকা
টিকা না দেওয়ায় দল থেকে বাদ পড়লেন তিন আর্জেন্টাইন তারকা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫

৫২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভারতের ছত্তিশগড়ে তুমুল সংঘর্ষ, ছয় মাওবাদী নিহত
ভারতের ছত্তিশগড়ে তুমুল সংঘর্ষ, ছয় মাওবাদী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে একসময় ছিল জীবনের উপযোগী হ্রদ: নাসার নতুন তথ্য
মঙ্গলগ্রহে একসময় ছিল জীবনের উপযোগী হ্রদ: নাসার নতুন তথ্য

৫৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

৪৯তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে উত্তীর্ণ ৬৬৮ জন
৪৯তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে উত্তীর্ণ ৬৬৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থায়ী ২২ বিচারপতির শপথ আজ
স্থায়ী ২২ বিচারপতির শপথ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কক্সবাজারে ১ লাখ ৬০ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি আটক
কক্সবাজারে ১ লাখ ৬০ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদেই লুকিয়ে আছে ভিনগ্রহীদের চিহ্ন, বিজ্ঞানীর ধারণা
চাঁদেই লুকিয়ে আছে ভিনগ্রহীদের চিহ্ন, বিজ্ঞানীর ধারণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?
দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি
জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

২০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়