শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ মে, ২০২১ আপডেট:

’৭১ এর শরণার্থী জীবনের ও করোনাকালীন ঈদ

বিচারপতি ওবায়দুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
’৭১ এর শরণার্থী জীবনের ও করোনাকালীন ঈদ

সিয়াম সাধনার মাস রমজান শেষ হতে চলেছে। সামনে আসছে খুশির ঈদ। এক মাসের সংযম শেষে এটি মহান আল্লাহর দেওয়া এক দান ও পুরস্কার। তাদের জন্য যারা মাসজুড়ে নিজেকে সমর্পণ করেছেন আল্লাহর সমীপে। যারা নিজেকে দূরে রেখেছেন সব ভ্রান্তি থেকে। মুসলিম সম্প্রদায়ের অন্যতম বৃহৎ ধর্মীয় অনুষ্ঠান ঈদুল ফিতর। ঈদুল আজহাও মুসলমানদের আরেকটি  উৎসবের দিন। বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির কারণে মুসলমানদের ঈদ, হিন্দু সম্প্রদায়ের দুর্গাপূজা, সরস্বতী পূজা, খ্রিস্টানদের বড়দিন বা বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের বুদ্ধ পূর্ণিমার দিন- এগুলোর সবকটিই বাংলাদেশের আপামর মানুষের জন্যই যেন সর্বজনীন উৎসব ও আনন্দের দিন। দিবসগুলোতে নির্ধারিত ধর্মীয় আনুষঙ্গিকতা ছাড়া সারা দিনের সব অনুষ্ঠানই হয়ে ওঠে সর্বজনীন। সামগ্রিকভাবে আপামর বাঙালির উৎসব হিসেবে এখন সবচেয়ে বড় উৎসব হলো পয়লা বৈশাখ। জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে পয়লা বৈশাখ বা বাংলা নববর্ষ উদযাপন করে থাকে বাংলাদেশসহ বিশ্বের নানা প্রান্তের বাঙালি সমাজ।

এ বছর এই সময়ে মনে পড়ছে গত বছর ঈদ কেমন ও কীভাবে কেটেছে। সেই সঙ্গে মনে পড়ছে ১৯৭১-এর ঈদের দিনের কথা। করোনাজনিত প্রাদুর্ভাবের কারণে গত বছরের  মতো এ বছরও বাঙালির প্রাণের উৎসব পয়লা বৈশাখ বলতে গেলে তেমনভাবে পালিত হয়নি। এমন সাজ ও রংহীন নিথর পয়লা বৈশাখ কেউ কোনো দিন কল্পনা করিনি। প্রতি বছর ফুলে ফুলে ছেয়ে থাকত বৈশাখের শুরুর দিনটি। কিন্তু এবার ও গতবার এ দিনে নানা ফুলের চির হরষিত ফেরিওয়ালারাও যেন নীরবে কেঁদেছে। ফাঁকা পড়ে রয়েছে রমনার বটমূল। চারপাশ মেতে ওঠেনি ঢাকঢোলের আওয়াজে। এবারের ঈদের দিনটিও বুঝি রইবে রংহীন সাজহীন।

২০২০ সালে এই করোনাকালীন অবস্থার মধ্যেই বাঙালি মুসলমানরা দুটি ঈদ উৎসব পালন করেছে নিরানন্দভাবে। নিজ নিজ ঘরে অবরুদ্ধ থেকে। পালিত হয়েছে বাঙালি হিন্দুদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান দুর্গাপূজা, বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের বুদ্ধ পূর্ণিমা। ২৫ ডিসেম্বর বড় দিন উদযাপনের সময় বাংলাদেশে করোনার তেমন প্রভাব ছিল না। তবুও উৎসব পালন করতে হয়েছে সীমিতভাবেই। এ বছর মার্চ থেকে আবার করোনার প্রভাব বৃদ্ধি পাওয়ায় সরকার সারা দেশে চলাচলে কঠোর বিধিনিষেধ ঘোষণা করে। লোকমুখে এটি ‘লকডাউন’ নামে পরিচিতি পায়। এই বিধিনিষেধের কারণে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী ও শ্রমিক শ্রেণি আর্থিকভাবে প্রতিকূলতার সম্মুখীন হয়। তবে এ ‘লকডাউন’-এর সুফল আমরা ইতিমধ্যেই পাচ্ছি। সম্ভবত এ কারণেই মে মাসের প্রথম সপ্তাহে সংক্রমণের মাত্রা শতকরা দশ এর নিচে নেমে এসেছে। দোকানপাট খোলার অনুমতি দেওয়ার পরপর ঈদের কেনাকাটা করার জন্য মানুষ দেখছি দোকানপাটে হুমড়ি খেয়ে পড়েছে। শপিং মলে, মার্কেটে গিয়ে নিজের ও স্বজনদের জন্য কেনাকাটা ঈদ উৎসবের একটি অনুষঙ্গ। কিন্তু স্বাস্থ্যবিধি মানার বালাই অনেকটাই কম। অসচেতন মানুষ এটি চিন্তা করছেন না যে, স্বাস্থ্যবিধি মানতে তাদের শৈথিল্য ও অসতর্কতার কারণে তাদের পরিবারের ঈদের আনন্দটুকু নিরানন্দে পরিণত হতে পারে।

অদৃশ্য অণুজীব করোনার সঙ্গে সবাইকে যুদ্ধ করতে হবে। এমন মনোভাবই মানুষকে সচেতন করবে। করোনা প্রতিরোধ এখন এক যুদ্ধ। করোনাকালে উগান্ডার প্রেসিডেন্ট ইয়োরি মুসেভেনির বক্তব্যটি খুবই সময় উপযোগী। তিনি বলেছেন, ‘আজকে যুদ্ধের মতো যদি অবস্থা বিরাজ করত তাহলে কি আমরা জীবিকার কথা চিন্তা করতাম নাকি জীবনের কথা চিন্তা করতাম’? জীবনের জন্য জীবিকার প্রয়োজন অনিবার্য। তবে শত হিসেবের পরেও জীবন বাঁচলে তবেই জীবিকার প্রশ্নটি আসে। জীবিকার সাময়িক স্থবিরতা কি কভিড-১৯-এর প্রবল প্রতাপের চেয়ে বেশি প্রতিকূল? এটি সবাইকে ভাবতে হবে। সবার চেতনায় এটি আনতে হবে, আগে জীবন, তারপর জীবিকা। গত বছর আমরা ঈদের নামাজ জামাতে বা মসজিদে পড়িনি। সন্তানদের নতুন কাপড় কিনে দিইনি। এ বছরও মাঠে গিয়ে ঈদের জামাত হয়তো পড়া হবে না। ঈদের সর্বজনীন আনন্দ থেকেও সবাই থাকব বঞ্চিত।

মনে আছে, ৫০ বছর আগে আমরা আমাদের জীবনে একটি উৎসবহীন ঈদ পালন করেছিলাম ১৯৭১ সালে। মুক্তিযুদ্ধের সময়। আমরা যারা ভারতে আশ্রয় নিয়ে শরণার্থীর জীবনযাপন করছিলাম তাদের জীবনে ৭১-এর ঈদ কেমন ছিল সেটি চিত্রায়িত হওয়া প্রয়োজন। ওই চিত্র আজকের করোনাকালীন অবস্থায় এ উৎসব উদযাপন কেমন হবে বা হতে পারে তা বলে দেবে। কিছুটা হলেও।

আমরা সপরিবারে শরণার্থী ছিলাম ভারতের মেঘালয়ের গারো পাহাড়ে। দিনটি ছিল ২০ নভেম্বর ১৯৭১, শনিবার। ঈদের দিন। শীতের সকাল। প্রাকৃতিক কারণে ৫০ বছর আগে পাহাড়ে নভেম্বর মাসে বেশ শীত অনুভূত হতো। বৈশ্বিক উষ্ণতার কারণে এখন হয়তো পাহাড়েও শীতের প্রকোপ কমেছে। সকালে ঘুম থেকে উঠে মেজো মামা ও আমরা দুই ভাই পাহাড়ি ঝরনা বেয়ে নেমে আসা বড় বড় পাথরের ফাঁকে জমে থাকা ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করতে যাই। ঈদের দিন, তাই মুসলিম সম্প্রদায়ের গুটি কয়েকজন ছাড়া অত সকালে কেউই আসেনি গারো পাহাড়ের ঝরনা ধারার শীতল জলে স্নাত হতে। শরণার্থীদের প্রায় শতকরা নব্বই জনই ছিল হিন্দু জনগোষ্ঠীর। ঝরনার ঠান্ডা পানিতে গোসল সেরে পুরনো প্যান্ট শার্ট পরে আব্বার সঙ্গে পাহাড় ঘেরা একটি সমতল জায়গায় গেলাম। ঈদের নামাজ পড়তে। চারদিকে সবুজে আচ্ছাদিত পাহাড় ঘেরা মনোরম পরিবেশ। তারপরও আমাদের কারও মুখে তেমন কোনো আনন্দের ছটা নেই।

মনে আছে, যারা নামাজ পড়তে এসেছিল তারা সবাই বাংলাদেশ ভূখন্ডে তাদের প্রিয়জনদের পাক হানাদারদের বন্দুকের নলের সামনে রেখে এখানে তারা শরণার্থী। যা হোক, নামাজের জায়গাটিতে সব মিলিয়ে আমরা শ’দুয়েক লোক ছিলাম। এর মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন বেশ কয়েকজন। প্রশিক্ষণ নিয়ে তারা মহেশখোলার এফ. এফ. ক্যাম্পে (Freedom Fighters Camp) সাময়িকভাবে অবস্থান করছিলেন। একজন মাওলানা সাহেব ঈদের নামাজ পড়ালেন। তাকে সম্ভবত সীমান্তের ওপারে বাংলাদেশের ভিতর থেকে খবর দিয়ে নিয়ে আসা হয়েছিল। মনে পড়ে নামাজ পড়ার সময় বেশ কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা অস্ত্রসহ নামাজের জামাতের চারদিকে পাহারায় রত ছিলেন। ওই জামাতে সম্ভবত চারজন প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য উপস্থিত ছিলেন। নামাজের পর ঘরে ফিরে আসি। আমরা থাকতাম মাচার ওপরে ছন দিয়ে তৈরি এক কুঁড়েঘরে।

১৯৭১-এ আমি একজন কিশোর। সব কথা হয়তো সেভাবে স্মৃতিতে স্থায়ী হয়নি। ১৯৭১ এর শরণার্থী জীবনের অনেক কথা জানতে আমার আম্মার ওপর অনেকটা ভরসা করতে হয়। মারও বয়স এখন বিরাশি পেরিয়েছে। বাবা থাকলে হয়তো তাকেই জিজ্ঞেস করতাম। তিনি গত হয়েছেন আট বছরেরও অধিক সময় আগে। ১৯৭১ এর সেদিন ঈদের দিন দুপুরে মুরগির মাংস ও পোলাওয়ের ব্যবস্থা হয়েছিল বলে আম্মা বললেন। একটি বিশেষ কারণে এরকম ভালো খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। ২১ অক্টোবর ১৯৭১ ছিল পয়লা রমজান। সেদিন আমার চাচাতো ভাই কামাল মুজিব বাহিনীর ট্রেনিং নিয়ে দেশে ফেরার পথে জলপাইগুড়ির ফাঁঙ্গা/পাঙ্গা ক্যাম্পে মৃত্যুবরণ করেন। শহীদ কামালের পিতা মোহনগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগ সভাপতি জনাব মোফাজ্জল হোসাইন খান চৌধুরীও সপরিবারে আমাদের সঙ্গে মেঘালয়ের মহেশখোলাতেই শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নিয়েছিলেন। কামাল ভাইয়ের মৃত্যু সংবাদটি এ হাত ও হাত হয়ে মহেশখোলায় পৌঁছাতে বেশ সময় লাগে। এ সংবাদে আমার চাচা, চাচির মানসিক ও শারীরিক অবস্থার দারুণ অবনতি হয়। আব্বা আম্মা প্রায় প্রতিদিনই চাচার বাসায় যেতেন সান্ত্বনা দিতে। আব্বা ও আম্মা ওই ঈদের দিন মুরগির মাংস ও পোলাও রান্না করে নিয়ে যান শহীদ কামালের বাবা মা ও তার পরিবারের জন্য।

ঈদ উপলক্ষে বাংলাদেশ সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম ও প্রধানমন্ত্রী জনাব তাজউদ্দীন আহমদ বাঙালিদের উদ্দেশে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে বক্তৃতা ও বিবৃতি দিয়েছিলেন যা পরবর্তীতে ‘জয়বাংলা’ পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল। পাকিস্তানের কারাগারে আটক বঙ্গবন্ধুর পক্ষ থেকেও ১৯ নভেম্বর ১৯৭১ অর্থাৎ ঈদের আগের দিন ‘জয়বাংলা’ পত্রিকায় জাতির উদ্দেশে “উৎসবের ঈদ নয়, ত্যাগের ঈদ” শিরোনামে একটি বাণী ছাপানো হয়েছিল। এই বাণীতে উল্লেখ করা হয়েছিল-

রমজানের পুণ্য কৃচ্ছ্র সাধনার মাস শেষ হলো। এই সংখ্যা ‘জয়বাংলা’ যখন পাঠকদের হাতে পৌঁছবে, তখন বাংলাদেশের মুসলমান ঈদুল ফিতরের উৎসবের জন্য অপেক্ষমাণ। আকাশে শাওয়ালের এক ফালি চাঁদও হয়তো উঠি উঠি করছে। শারদোৎসব বাঙালির যেমন একটি সর্বজনীন উৎসব, তেমনি তাদের অপর একটি সর্বজনীন উৎসব রমজান শেষের ঈদ। এবার শারদোৎসবে বুড়িগঙ্গার পারে যেমন বাজনা বাজেনি, তেমনি এবার ঈদেও খুশির চাঁদ বাঙালির আকাশে ওঠেনি। খুশি হওয়ার, উৎসব করার অবকাশ কই এখন বাঙালির জীবনে? গোটা জাতি যখন তার অস্তিত্ব রক্ষার সংগ্রামে ব্যস্ত, নরপশু ইয়াহিয়ার দস্যুচক্রের বিরুদ্ধে বাঙালি জাতি যখন জীবন-মরণ সংগ্রামে লিপ্ত, তখন উৎসব করার, আনন্দ করার অবকাশ মানুষের জীবনে থাকতে পারে না।

১৯৭১ এ আমরা শরণার্থীরা ও বাংলাদেশের মুসলিম সম্প্রদায় সেই অর্থে রোজার ঈদের উৎসবের কোনো চিরায়ত রূপ দেখিনি। রোজার ঈদ তো কেবল উৎসবের ঈদ নয়। এক মাসের ত্যাগ কৃচ্ছ্রতা ও সংযম সাধনা শেষে এ ঈদ যা এক অপার আনন্দ। কিন্তু সেদিন বাস্তুচ্যুত শরণার্থীরা এবং সারা বাংলার মানুষ দেশকে হানাদার দস্যুদের কবলমুক্ত করার মন্ত্রে উদ্বুদ্ধ ছিল। ঈদের আনন্দ উৎসব ছিল গৌণ। ঈদ আনন্দের কোনো রেশ তাদের স্পর্শ করতে পারেনি। সবাই অপেক্ষায় ছিল কবে সব আঁধার দূর করে দিনটি অশ্রুর কুয়াশামুক্ত করে আবার খুশির রোশনাই ছড়াবে।

মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে দেশের অভ্যন্তরেও ঈদুল ফিতর মানুষের কাছে আনন্দের দিন হিসেবে আসেনি। প্রতিনিয়ত গুলির আওয়াজ আর স্বজনদের মৃত্যুর খবরে কার আনন্দ করার মানসিকতা থাকে? ঈদের আনন্দের কোনো স্থান ছিল না তাদের হৃদয়ে। ১৯৭১ এ শহীদ জননী জাহানারা ইমাম হারিয়েছিলেন তার প্রিয় সন্তান বীর রুমীকে। শহীদ হন রুমী পাক সেনাদের হাতে। ’৭১-এর ঈদের দিনটি তাই শহীদ জননী জাহানারা ইমামের নিকট কেমন ছিল তারই এক লেখায় তা ফুটে উঠেছে-

“আজ ঈদ। ঈদের কোনো আয়োজন নেই আমাদের বাসায়। কারও জামাকাপড় কেনা হয়নি। দরজা-জানালার পর্দা কাচা হয়নি, ঘরের ঝুল ঝাড়া হয়নি। বসার ঘরের টেবিলে রাখা হয়নি আতরদান। শরীফ, জামী ঈদের নামাজও পড়তে যায়নি।

কিন্তু আমি ভোরে উঠে ঈদের সেমাই, জর্দা রেঁধেছি। যদি রুমীর সহযোদ্ধা কেউ আজ আসে এ বাড়িতে? বাবা-মা-ভাই-বোন, পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন কোনো গেরিলা যদি রাতের অন্ধকারে আসে এ বাড়িতে? তাদেরকে খাওয়ানোর জন্য আমি রেঁধেছি পোলাও, কোর্মা, কোপতা, কাবাব। তারা কেউ এলে আমি চুপি চুপি নিজের হাতে বেড়ে খাওয়াব। তাদের জামায় লাগিয়ে দেওয়ার জন্য এক শিশি আতরও আমি কিনে লুকিয়ে রেখেছি।”

দেশের ভিতরে থেকে যে মা জানতেন না তার সন্তান বেঁচে আছে না শহীদ হয়েছে, যে বাবা প্রতিদিন মহান সৃষ্টিকর্তার দরবারে দুই হাত তুলে ছেলের মঙ্গল কামনায় অশ্রু ঝরিয়েছিলেন তাদের কাছে কি ঈদের কোনো আনন্দ ছিল? ঠিক তেমনিভাবে ১৯৭১ এর ঈদের দিনটিতে যারা বাস্তুচ্যুত হয়ে ভারতে শরণার্থী শিবিরে ছিলেন তাদের অব্যক্ত কষ্টের কথা কে-ই বা জানে? কষ্টের দিন, অপেক্ষার পালা শেষ হয় খুব তাড়াতাড়ি। একদিন আঁধার কেটে যায়। চারপাশ আলোয় হেসে ওঠে। চাচাতো ভাই কামাল ভাইয়ের শাহাদাতবরণের ২৬ দিনের মাথায়ই দেশ শত্র“মুক্ত হয়। বাঙালি পায় তার দীর্ঘদিনের আরাধ্য স্বাধীনতা। স্বাধীনপ্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ।

কভিড-১৯-এর ভয়াল থাবাও এক সময় সংকুচিত হবেই। আমাদের সঙ্গে যুদ্ধে সে পেরে উঠবে না। আমরা বিজয়ী হবই। যেমনটি হয়েছিলাম ১৯৭১ এ। করোনার ঝড় সাময়িকভাবে আমাদের আনন্দ কেড়ে নিয়েছে। নিভিয়ে দিয়েছে অনেক দেউটি। যারা চলে গেছেন তারা আর ফিরে আসবেন না। তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। বেঁচে থাকলে জীবনে অনেক মহৎ কাজ করার সুযোগ পাওয়া যাবে। পাওয়া যাবে উৎসব আনন্দের মহা মুখরতা। মুক্তিযুদ্ধের সময় ঈদের দিন আমরা যেভাবে উৎসব ও আনন্দহীনতায় কাটিয়েছি ঠিক তেমনিভাবেই হোকনা আরও একটি অভিজ্ঞতা। এবারের নিরানন্দ ঈদের অভিজ্ঞতা। এই করোনাকালে। নিশ্চয়ই আমরা আবারও ১৯৭১-এর মতো চলমান অতিমারী করোনা যুদ্ধেও জয়ী হব।

সেই সঙ্গে অতিমারীকালে এটি যেন বিস্মৃত না হই যে, বিত্ত ও বিত্তের লোভ কাউকে কিছুু দেবে না। বরং নিজের বিত্ত থাকলে দান করুন। সবাইকে দরিদ্র প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়াতে হবে। বিশেষ করে এ সিয়াম সাধনার মাসেও যখন মানুষ করোনায় বিপর্যস্ত। এই ক্রান্তিকালে ইহজাগতিক কোনো প্রাপ্তির প্রত্যাশা ত্যাগ করি। আসুন এ পবিত্র রমজান মাসে বিশুদ্ধ হওয়ার জন্য দানের হাত প্রসারিত করি। মহান রাব্বুল আলামিন পবিত্র কোরআনে এরূপ নির্দেশই দিয়েছেন।

আমরা ধনী দরিদ্র সবাই অভিন্ন এক ভূখ- বাংলাদেশের নাগরিক। একই সংবিধান আমাদের সবার মৌলিক সুরক্ষা দেয়। একালের কোনো প্রাপ্তির আশায় নয়, মানবিক হতেই আমরা সবাই এগিয়ে যাই দুর্ভাগা অসহায় দরিদ্র মানুষের পাশে। করোনা মহামারীর এ ক্রান্তিকালে। আর আসুন এভাবেই এর মাঝে আমরা যেন খুঁজে ফিরি এবারের ঈদুল ফিতরের আনন্দ। প্রার্থনা করি করোনা থেকে মুক্তির।  যেমনটি এবং যেভাবে ১৯৭১ সালে মুক্তি চেয়েছিলাম মাতৃভূমি বাংলাদেশের জন্য।

 

লেখক : বিচারপতি, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আপিল বিভাগ, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন