শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ মে, ২০২১ আপডেট:

’৭১ এর শরণার্থী জীবনের ও করোনাকালীন ঈদ

বিচারপতি ওবায়দুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
’৭১ এর শরণার্থী জীবনের ও করোনাকালীন ঈদ

সিয়াম সাধনার মাস রমজান শেষ হতে চলেছে। সামনে আসছে খুশির ঈদ। এক মাসের সংযম শেষে এটি মহান আল্লাহর দেওয়া এক দান ও পুরস্কার। তাদের জন্য যারা মাসজুড়ে নিজেকে সমর্পণ করেছেন আল্লাহর সমীপে। যারা নিজেকে দূরে রেখেছেন সব ভ্রান্তি থেকে। মুসলিম সম্প্রদায়ের অন্যতম বৃহৎ ধর্মীয় অনুষ্ঠান ঈদুল ফিতর। ঈদুল আজহাও মুসলমানদের আরেকটি  উৎসবের দিন। বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির কারণে মুসলমানদের ঈদ, হিন্দু সম্প্রদায়ের দুর্গাপূজা, সরস্বতী পূজা, খ্রিস্টানদের বড়দিন বা বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের বুদ্ধ পূর্ণিমার দিন- এগুলোর সবকটিই বাংলাদেশের আপামর মানুষের জন্যই যেন সর্বজনীন উৎসব ও আনন্দের দিন। দিবসগুলোতে নির্ধারিত ধর্মীয় আনুষঙ্গিকতা ছাড়া সারা দিনের সব অনুষ্ঠানই হয়ে ওঠে সর্বজনীন। সামগ্রিকভাবে আপামর বাঙালির উৎসব হিসেবে এখন সবচেয়ে বড় উৎসব হলো পয়লা বৈশাখ। জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে পয়লা বৈশাখ বা বাংলা নববর্ষ উদযাপন করে থাকে বাংলাদেশসহ বিশ্বের নানা প্রান্তের বাঙালি সমাজ।

এ বছর এই সময়ে মনে পড়ছে গত বছর ঈদ কেমন ও কীভাবে কেটেছে। সেই সঙ্গে মনে পড়ছে ১৯৭১-এর ঈদের দিনের কথা। করোনাজনিত প্রাদুর্ভাবের কারণে গত বছরের  মতো এ বছরও বাঙালির প্রাণের উৎসব পয়লা বৈশাখ বলতে গেলে তেমনভাবে পালিত হয়নি। এমন সাজ ও রংহীন নিথর পয়লা বৈশাখ কেউ কোনো দিন কল্পনা করিনি। প্রতি বছর ফুলে ফুলে ছেয়ে থাকত বৈশাখের শুরুর দিনটি। কিন্তু এবার ও গতবার এ দিনে নানা ফুলের চির হরষিত ফেরিওয়ালারাও যেন নীরবে কেঁদেছে। ফাঁকা পড়ে রয়েছে রমনার বটমূল। চারপাশ মেতে ওঠেনি ঢাকঢোলের আওয়াজে। এবারের ঈদের দিনটিও বুঝি রইবে রংহীন সাজহীন।

২০২০ সালে এই করোনাকালীন অবস্থার মধ্যেই বাঙালি মুসলমানরা দুটি ঈদ উৎসব পালন করেছে নিরানন্দভাবে। নিজ নিজ ঘরে অবরুদ্ধ থেকে। পালিত হয়েছে বাঙালি হিন্দুদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান দুর্গাপূজা, বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের বুদ্ধ পূর্ণিমা। ২৫ ডিসেম্বর বড় দিন উদযাপনের সময় বাংলাদেশে করোনার তেমন প্রভাব ছিল না। তবুও উৎসব পালন করতে হয়েছে সীমিতভাবেই। এ বছর মার্চ থেকে আবার করোনার প্রভাব বৃদ্ধি পাওয়ায় সরকার সারা দেশে চলাচলে কঠোর বিধিনিষেধ ঘোষণা করে। লোকমুখে এটি ‘লকডাউন’ নামে পরিচিতি পায়। এই বিধিনিষেধের কারণে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী ও শ্রমিক শ্রেণি আর্থিকভাবে প্রতিকূলতার সম্মুখীন হয়। তবে এ ‘লকডাউন’-এর সুফল আমরা ইতিমধ্যেই পাচ্ছি। সম্ভবত এ কারণেই মে মাসের প্রথম সপ্তাহে সংক্রমণের মাত্রা শতকরা দশ এর নিচে নেমে এসেছে। দোকানপাট খোলার অনুমতি দেওয়ার পরপর ঈদের কেনাকাটা করার জন্য মানুষ দেখছি দোকানপাটে হুমড়ি খেয়ে পড়েছে। শপিং মলে, মার্কেটে গিয়ে নিজের ও স্বজনদের জন্য কেনাকাটা ঈদ উৎসবের একটি অনুষঙ্গ। কিন্তু স্বাস্থ্যবিধি মানার বালাই অনেকটাই কম। অসচেতন মানুষ এটি চিন্তা করছেন না যে, স্বাস্থ্যবিধি মানতে তাদের শৈথিল্য ও অসতর্কতার কারণে তাদের পরিবারের ঈদের আনন্দটুকু নিরানন্দে পরিণত হতে পারে।

অদৃশ্য অণুজীব করোনার সঙ্গে সবাইকে যুদ্ধ করতে হবে। এমন মনোভাবই মানুষকে সচেতন করবে। করোনা প্রতিরোধ এখন এক যুদ্ধ। করোনাকালে উগান্ডার প্রেসিডেন্ট ইয়োরি মুসেভেনির বক্তব্যটি খুবই সময় উপযোগী। তিনি বলেছেন, ‘আজকে যুদ্ধের মতো যদি অবস্থা বিরাজ করত তাহলে কি আমরা জীবিকার কথা চিন্তা করতাম নাকি জীবনের কথা চিন্তা করতাম’? জীবনের জন্য জীবিকার প্রয়োজন অনিবার্য। তবে শত হিসেবের পরেও জীবন বাঁচলে তবেই জীবিকার প্রশ্নটি আসে। জীবিকার সাময়িক স্থবিরতা কি কভিড-১৯-এর প্রবল প্রতাপের চেয়ে বেশি প্রতিকূল? এটি সবাইকে ভাবতে হবে। সবার চেতনায় এটি আনতে হবে, আগে জীবন, তারপর জীবিকা। গত বছর আমরা ঈদের নামাজ জামাতে বা মসজিদে পড়িনি। সন্তানদের নতুন কাপড় কিনে দিইনি। এ বছরও মাঠে গিয়ে ঈদের জামাত হয়তো পড়া হবে না। ঈদের সর্বজনীন আনন্দ থেকেও সবাই থাকব বঞ্চিত।

মনে আছে, ৫০ বছর আগে আমরা আমাদের জীবনে একটি উৎসবহীন ঈদ পালন করেছিলাম ১৯৭১ সালে। মুক্তিযুদ্ধের সময়। আমরা যারা ভারতে আশ্রয় নিয়ে শরণার্থীর জীবনযাপন করছিলাম তাদের জীবনে ৭১-এর ঈদ কেমন ছিল সেটি চিত্রায়িত হওয়া প্রয়োজন। ওই চিত্র আজকের করোনাকালীন অবস্থায় এ উৎসব উদযাপন কেমন হবে বা হতে পারে তা বলে দেবে। কিছুটা হলেও।

আমরা সপরিবারে শরণার্থী ছিলাম ভারতের মেঘালয়ের গারো পাহাড়ে। দিনটি ছিল ২০ নভেম্বর ১৯৭১, শনিবার। ঈদের দিন। শীতের সকাল। প্রাকৃতিক কারণে ৫০ বছর আগে পাহাড়ে নভেম্বর মাসে বেশ শীত অনুভূত হতো। বৈশ্বিক উষ্ণতার কারণে এখন হয়তো পাহাড়েও শীতের প্রকোপ কমেছে। সকালে ঘুম থেকে উঠে মেজো মামা ও আমরা দুই ভাই পাহাড়ি ঝরনা বেয়ে নেমে আসা বড় বড় পাথরের ফাঁকে জমে থাকা ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করতে যাই। ঈদের দিন, তাই মুসলিম সম্প্রদায়ের গুটি কয়েকজন ছাড়া অত সকালে কেউই আসেনি গারো পাহাড়ের ঝরনা ধারার শীতল জলে স্নাত হতে। শরণার্থীদের প্রায় শতকরা নব্বই জনই ছিল হিন্দু জনগোষ্ঠীর। ঝরনার ঠান্ডা পানিতে গোসল সেরে পুরনো প্যান্ট শার্ট পরে আব্বার সঙ্গে পাহাড় ঘেরা একটি সমতল জায়গায় গেলাম। ঈদের নামাজ পড়তে। চারদিকে সবুজে আচ্ছাদিত পাহাড় ঘেরা মনোরম পরিবেশ। তারপরও আমাদের কারও মুখে তেমন কোনো আনন্দের ছটা নেই।

মনে আছে, যারা নামাজ পড়তে এসেছিল তারা সবাই বাংলাদেশ ভূখন্ডে তাদের প্রিয়জনদের পাক হানাদারদের বন্দুকের নলের সামনে রেখে এখানে তারা শরণার্থী। যা হোক, নামাজের জায়গাটিতে সব মিলিয়ে আমরা শ’দুয়েক লোক ছিলাম। এর মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন বেশ কয়েকজন। প্রশিক্ষণ নিয়ে তারা মহেশখোলার এফ. এফ. ক্যাম্পে (Freedom Fighters Camp) সাময়িকভাবে অবস্থান করছিলেন। একজন মাওলানা সাহেব ঈদের নামাজ পড়ালেন। তাকে সম্ভবত সীমান্তের ওপারে বাংলাদেশের ভিতর থেকে খবর দিয়ে নিয়ে আসা হয়েছিল। মনে পড়ে নামাজ পড়ার সময় বেশ কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা অস্ত্রসহ নামাজের জামাতের চারদিকে পাহারায় রত ছিলেন। ওই জামাতে সম্ভবত চারজন প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য উপস্থিত ছিলেন। নামাজের পর ঘরে ফিরে আসি। আমরা থাকতাম মাচার ওপরে ছন দিয়ে তৈরি এক কুঁড়েঘরে।

১৯৭১-এ আমি একজন কিশোর। সব কথা হয়তো সেভাবে স্মৃতিতে স্থায়ী হয়নি। ১৯৭১ এর শরণার্থী জীবনের অনেক কথা জানতে আমার আম্মার ওপর অনেকটা ভরসা করতে হয়। মারও বয়স এখন বিরাশি পেরিয়েছে। বাবা থাকলে হয়তো তাকেই জিজ্ঞেস করতাম। তিনি গত হয়েছেন আট বছরেরও অধিক সময় আগে। ১৯৭১ এর সেদিন ঈদের দিন দুপুরে মুরগির মাংস ও পোলাওয়ের ব্যবস্থা হয়েছিল বলে আম্মা বললেন। একটি বিশেষ কারণে এরকম ভালো খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। ২১ অক্টোবর ১৯৭১ ছিল পয়লা রমজান। সেদিন আমার চাচাতো ভাই কামাল মুজিব বাহিনীর ট্রেনিং নিয়ে দেশে ফেরার পথে জলপাইগুড়ির ফাঁঙ্গা/পাঙ্গা ক্যাম্পে মৃত্যুবরণ করেন। শহীদ কামালের পিতা মোহনগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগ সভাপতি জনাব মোফাজ্জল হোসাইন খান চৌধুরীও সপরিবারে আমাদের সঙ্গে মেঘালয়ের মহেশখোলাতেই শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নিয়েছিলেন। কামাল ভাইয়ের মৃত্যু সংবাদটি এ হাত ও হাত হয়ে মহেশখোলায় পৌঁছাতে বেশ সময় লাগে। এ সংবাদে আমার চাচা, চাচির মানসিক ও শারীরিক অবস্থার দারুণ অবনতি হয়। আব্বা আম্মা প্রায় প্রতিদিনই চাচার বাসায় যেতেন সান্ত্বনা দিতে। আব্বা ও আম্মা ওই ঈদের দিন মুরগির মাংস ও পোলাও রান্না করে নিয়ে যান শহীদ কামালের বাবা মা ও তার পরিবারের জন্য।

ঈদ উপলক্ষে বাংলাদেশ সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম ও প্রধানমন্ত্রী জনাব তাজউদ্দীন আহমদ বাঙালিদের উদ্দেশে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে বক্তৃতা ও বিবৃতি দিয়েছিলেন যা পরবর্তীতে ‘জয়বাংলা’ পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল। পাকিস্তানের কারাগারে আটক বঙ্গবন্ধুর পক্ষ থেকেও ১৯ নভেম্বর ১৯৭১ অর্থাৎ ঈদের আগের দিন ‘জয়বাংলা’ পত্রিকায় জাতির উদ্দেশে “উৎসবের ঈদ নয়, ত্যাগের ঈদ” শিরোনামে একটি বাণী ছাপানো হয়েছিল। এই বাণীতে উল্লেখ করা হয়েছিল-

রমজানের পুণ্য কৃচ্ছ্র সাধনার মাস শেষ হলো। এই সংখ্যা ‘জয়বাংলা’ যখন পাঠকদের হাতে পৌঁছবে, তখন বাংলাদেশের মুসলমান ঈদুল ফিতরের উৎসবের জন্য অপেক্ষমাণ। আকাশে শাওয়ালের এক ফালি চাঁদও হয়তো উঠি উঠি করছে। শারদোৎসব বাঙালির যেমন একটি সর্বজনীন উৎসব, তেমনি তাদের অপর একটি সর্বজনীন উৎসব রমজান শেষের ঈদ। এবার শারদোৎসবে বুড়িগঙ্গার পারে যেমন বাজনা বাজেনি, তেমনি এবার ঈদেও খুশির চাঁদ বাঙালির আকাশে ওঠেনি। খুশি হওয়ার, উৎসব করার অবকাশ কই এখন বাঙালির জীবনে? গোটা জাতি যখন তার অস্তিত্ব রক্ষার সংগ্রামে ব্যস্ত, নরপশু ইয়াহিয়ার দস্যুচক্রের বিরুদ্ধে বাঙালি জাতি যখন জীবন-মরণ সংগ্রামে লিপ্ত, তখন উৎসব করার, আনন্দ করার অবকাশ মানুষের জীবনে থাকতে পারে না।

১৯৭১ এ আমরা শরণার্থীরা ও বাংলাদেশের মুসলিম সম্প্রদায় সেই অর্থে রোজার ঈদের উৎসবের কোনো চিরায়ত রূপ দেখিনি। রোজার ঈদ তো কেবল উৎসবের ঈদ নয়। এক মাসের ত্যাগ কৃচ্ছ্রতা ও সংযম সাধনা শেষে এ ঈদ যা এক অপার আনন্দ। কিন্তু সেদিন বাস্তুচ্যুত শরণার্থীরা এবং সারা বাংলার মানুষ দেশকে হানাদার দস্যুদের কবলমুক্ত করার মন্ত্রে উদ্বুদ্ধ ছিল। ঈদের আনন্দ উৎসব ছিল গৌণ। ঈদ আনন্দের কোনো রেশ তাদের স্পর্শ করতে পারেনি। সবাই অপেক্ষায় ছিল কবে সব আঁধার দূর করে দিনটি অশ্রুর কুয়াশামুক্ত করে আবার খুশির রোশনাই ছড়াবে।

মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে দেশের অভ্যন্তরেও ঈদুল ফিতর মানুষের কাছে আনন্দের দিন হিসেবে আসেনি। প্রতিনিয়ত গুলির আওয়াজ আর স্বজনদের মৃত্যুর খবরে কার আনন্দ করার মানসিকতা থাকে? ঈদের আনন্দের কোনো স্থান ছিল না তাদের হৃদয়ে। ১৯৭১ এ শহীদ জননী জাহানারা ইমাম হারিয়েছিলেন তার প্রিয় সন্তান বীর রুমীকে। শহীদ হন রুমী পাক সেনাদের হাতে। ’৭১-এর ঈদের দিনটি তাই শহীদ জননী জাহানারা ইমামের নিকট কেমন ছিল তারই এক লেখায় তা ফুটে উঠেছে-

“আজ ঈদ। ঈদের কোনো আয়োজন নেই আমাদের বাসায়। কারও জামাকাপড় কেনা হয়নি। দরজা-জানালার পর্দা কাচা হয়নি, ঘরের ঝুল ঝাড়া হয়নি। বসার ঘরের টেবিলে রাখা হয়নি আতরদান। শরীফ, জামী ঈদের নামাজও পড়তে যায়নি।

কিন্তু আমি ভোরে উঠে ঈদের সেমাই, জর্দা রেঁধেছি। যদি রুমীর সহযোদ্ধা কেউ আজ আসে এ বাড়িতে? বাবা-মা-ভাই-বোন, পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন কোনো গেরিলা যদি রাতের অন্ধকারে আসে এ বাড়িতে? তাদেরকে খাওয়ানোর জন্য আমি রেঁধেছি পোলাও, কোর্মা, কোপতা, কাবাব। তারা কেউ এলে আমি চুপি চুপি নিজের হাতে বেড়ে খাওয়াব। তাদের জামায় লাগিয়ে দেওয়ার জন্য এক শিশি আতরও আমি কিনে লুকিয়ে রেখেছি।”

দেশের ভিতরে থেকে যে মা জানতেন না তার সন্তান বেঁচে আছে না শহীদ হয়েছে, যে বাবা প্রতিদিন মহান সৃষ্টিকর্তার দরবারে দুই হাত তুলে ছেলের মঙ্গল কামনায় অশ্রু ঝরিয়েছিলেন তাদের কাছে কি ঈদের কোনো আনন্দ ছিল? ঠিক তেমনিভাবে ১৯৭১ এর ঈদের দিনটিতে যারা বাস্তুচ্যুত হয়ে ভারতে শরণার্থী শিবিরে ছিলেন তাদের অব্যক্ত কষ্টের কথা কে-ই বা জানে? কষ্টের দিন, অপেক্ষার পালা শেষ হয় খুব তাড়াতাড়ি। একদিন আঁধার কেটে যায়। চারপাশ আলোয় হেসে ওঠে। চাচাতো ভাই কামাল ভাইয়ের শাহাদাতবরণের ২৬ দিনের মাথায়ই দেশ শত্র“মুক্ত হয়। বাঙালি পায় তার দীর্ঘদিনের আরাধ্য স্বাধীনতা। স্বাধীনপ্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ।

কভিড-১৯-এর ভয়াল থাবাও এক সময় সংকুচিত হবেই। আমাদের সঙ্গে যুদ্ধে সে পেরে উঠবে না। আমরা বিজয়ী হবই। যেমনটি হয়েছিলাম ১৯৭১ এ। করোনার ঝড় সাময়িকভাবে আমাদের আনন্দ কেড়ে নিয়েছে। নিভিয়ে দিয়েছে অনেক দেউটি। যারা চলে গেছেন তারা আর ফিরে আসবেন না। তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। বেঁচে থাকলে জীবনে অনেক মহৎ কাজ করার সুযোগ পাওয়া যাবে। পাওয়া যাবে উৎসব আনন্দের মহা মুখরতা। মুক্তিযুদ্ধের সময় ঈদের দিন আমরা যেভাবে উৎসব ও আনন্দহীনতায় কাটিয়েছি ঠিক তেমনিভাবেই হোকনা আরও একটি অভিজ্ঞতা। এবারের নিরানন্দ ঈদের অভিজ্ঞতা। এই করোনাকালে। নিশ্চয়ই আমরা আবারও ১৯৭১-এর মতো চলমান অতিমারী করোনা যুদ্ধেও জয়ী হব।

সেই সঙ্গে অতিমারীকালে এটি যেন বিস্মৃত না হই যে, বিত্ত ও বিত্তের লোভ কাউকে কিছুু দেবে না। বরং নিজের বিত্ত থাকলে দান করুন। সবাইকে দরিদ্র প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়াতে হবে। বিশেষ করে এ সিয়াম সাধনার মাসেও যখন মানুষ করোনায় বিপর্যস্ত। এই ক্রান্তিকালে ইহজাগতিক কোনো প্রাপ্তির প্রত্যাশা ত্যাগ করি। আসুন এ পবিত্র রমজান মাসে বিশুদ্ধ হওয়ার জন্য দানের হাত প্রসারিত করি। মহান রাব্বুল আলামিন পবিত্র কোরআনে এরূপ নির্দেশই দিয়েছেন।

আমরা ধনী দরিদ্র সবাই অভিন্ন এক ভূখ- বাংলাদেশের নাগরিক। একই সংবিধান আমাদের সবার মৌলিক সুরক্ষা দেয়। একালের কোনো প্রাপ্তির আশায় নয়, মানবিক হতেই আমরা সবাই এগিয়ে যাই দুর্ভাগা অসহায় দরিদ্র মানুষের পাশে। করোনা মহামারীর এ ক্রান্তিকালে। আর আসুন এভাবেই এর মাঝে আমরা যেন খুঁজে ফিরি এবারের ঈদুল ফিতরের আনন্দ। প্রার্থনা করি করোনা থেকে মুক্তির।  যেমনটি এবং যেভাবে ১৯৭১ সালে মুক্তি চেয়েছিলাম মাতৃভূমি বাংলাদেশের জন্য।

 

লেখক : বিচারপতি, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আপিল বিভাগ, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

৫ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পূর্বাচলে প্লট দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
পূর্বাচলে প্লট দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

৫১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা