শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ জুন, ২০২১

নুহ নবীর প্লাবন ও হক ভাসানী বঙ্গবন্ধুর নৌকা

সুমন পালিত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নুহ নবীর প্লাবন ও হক ভাসানী বঙ্গবন্ধুর নৌকা

আজ মধ্যরাতের পর হাজির হবে ঐতিহাসিক একটি দিন ২৩ জুন। ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন পলাশীর আম্রকাননে মীরজাফরের বিশ্বাসঘাতকতায় ইংরেজদের কাছে পরাজিত হয়েছিলেন বাংলা বিহার ওড়িশার নবাব সিরাজউদ্দৌলা। ২০০ বছরের পরাধীনতার অভিশাপ চেপে বসে শুধু বাংলাদেশ নয় ভারতবর্ষের ওপর। সে স্বাধীনতা ফিরিয়ে আনতে মওলানা ভাসানী, শামসুল হক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবসহ আমাদের জাতীয় নেতারা ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন গঠন করেছিলেন আওয়ামী লীগ নামের এক রাজনৈতিক দল। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে তাঁরা শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের নেতৃত্বে গঠন করেন যুক্তফ্রন্ট। সে নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট মুসলিম লীগের কবর রচনা করেছিল। এর ১৫ বছর পর ’৭০ সালের নির্বাচনে স্বাধিকারের সনদ ছয় দফা সামনে নিয়ে নির্বাচনে জয়ী হয় আওয়ামী লীগ। বাংলাদেশের দুটি বাদে সব আসনে জয়ী হন নৌকার প্রার্থীরা। তার পর থেকে আওয়ামী লীগ আর নৌকা বাংলাদেশের ভোটযুদ্ধে সমার্থক শব্দ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আজকের প্রসঙ্গ অবশ্য রাজনীতি নয় শুধু নৌকা। এ মুহুর্তে মনে পড়ছে চিরায়ত বাংলা সংগীতের সেই গানটির কথা- ‘মন মাঝি তোর বৈঠা নে রে আমি আর বাইতে পারলাম না’। বৈঠার সঙ্গে সম্পর্ক নৌকার। নৌকা এখানে জীবনের প্রতিরূপ। ভাটিয়ালি গানের এ অমর পঙ্ক্তিমালায় জীবনকে তুলনা করা হয়েছে নৌকার সঙ্গে। জীবনের সঙ্গে নৌকার সম্পর্ক অন্যভাবেও বলা যায়। সমুদ্র ভ্রমণ যারা করেছেন তারা জানেন, প্রতিটি জাহাজে লাইফবোট থাকে। জাহাজ যখন দুর্ঘটনায় পড়ে তখন এ লাইফবোট হয়ে দাঁড়ায় বাঁচার বিকল্প উপায়। লাইফবোট শব্দটির বাংলা প্রতিশব্দ জীবনতরী।

নৌকার সঙ্গে সভ্যতার সম্পর্ক খুবই ঘনিষ্ঠ। সেই প্রাচীনকালে সভ্যতার শুরুতেই নৌপথ ছিল যাতায়াতের প্রধান মাধ্যম। তাই ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখা যায়, প্রতিটি সভ্যতা গড়ে উঠেছে নদীকে কেন্দ্র করে। ৫ হাজার বছর আগে নগর সভ্যতার সূত্রপাত হয় নীল নদবিধৌত মিসরে বা দজলা-ফোরাতের তীরে। নদীর তীরে সভ্যতা গড়ে ওঠার পেছনে ছিল দুটি কারণ। প্রথমত জমি চাষের জন্য সেচ সুবিধা পাওয়া। দ্বিতীয়ত নদীপথে যাতায়াতের সুবিধা। বলাই বাহুল্য, নৌকা বা ভেলা ছিল নৌপথে চলার একমাত্র মাধ্যম।

নৌকার উদ্ভব কবে, কোথায় হয় আজ তা জানার উপায় নেই। নদীর সঙ্গে সভ্যতার সম্পর্কের কথা মনে রেখে অনুমান করা যায় নীল নদ অথবা দজলা-ফোরাতের তীরবর্তী মানুষ সম্ভবত প্রথম নৌকার ব্যবহার রপ্ত করেছিল। এমনও হতে পারে নৌকার প্রথম উদ্ভব হয়ত এ বাংলাদেশেই। নদ-নদী, খাল-বিল, হাওর-বাঁওড় আর বানের এই দেশে বর্ষাকালে নৌকা ছাড়া চলাচলের কোনো উপায় ছিল না বললেই চলে। কালের বিবর্তনে নৌকার ওপর নির্ভরশীলতা কমে এলেও বন্যার সময় কিন্তু এ আদিম বাহনটি জানিয়ে দেয় তার অমরতার কথা। বিংশ শতাব্দী পর্যন্ত বর্ষা মৌসুমে বন্যার প্রকোপ দেখা দিলেই রাজধানী ঢাকার আট ভাগের এক ভাগ লোক নৌকার ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ত। রাজপথেও চলত নৌকা। বিএনপি আমলে আমার এক আওয়ামী লীগার বন্ধু রসিকতা করে বলেছিলেন, বর্ষা মৌসুম এলেই রাজধানীতে নৌকার শোডাউন তাদের দলের জন্য খুবই সুখবর। জানা কথা, নৌকা হলো আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতীক। সেই পাকিস্তান আমলে ১৯৫৪ সালে স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে গঠিত হয় যুক্তফ্রন্ট। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, মওলানা ভাসানী ও শহীদ সোহরাওয়ার্দী ছিলেন যুক্তফ্রন্টের প্রধান নেতা। নির্বাচনে তাঁরা নৌকা প্রতীক ব্যবহার করেন। পরে তা আওয়ামী লীগের ‘ট্রেড মার্কে’ পরিণত হয়।

গাঁজার নৌকা নাকি পাহাড় ডিঙায়। গাঁজা খেয়ে যারা নিজেদের উজির-নাজির ভাবা পছন্দ করেন এটি তাদের তত্ত¡। তবে পাহাড় না হোক ডাঙায়ও যে সাধারণ নৌকা নয় জাহাজও চালানো সম্ভব তার প্রমাণ রেখেছেন মধ্যযুগে তুরস্কের একজন ওসমানিয়া সুলতান। শত্রুপক্ষকে ধোঁকা দিতে তিনি স্থলপথে জাহাজ নিয়ে যান নির্দিষ্ট লক্ষ্যস্থলে। মসৃণ কাঠের তক্তা কৌণিক আকারে পেতে রেখে তাতে পিচ্ছিল জাতীয় দ্রবণ লাগানো হয়। তারপর জাহাজ টেনে নেওয়া হয় দীর্ঘ পথ বেয়ে সমুদ্রে। যুদ্ধজয়ের এ কৌশল ছিল ট্রয় নগরীর যুদ্ধে কাঠের ঘোড়া ব্যবহারের মতোই চমকপ্রদ।

ইতিহাসবিদদের মতে আজ থেকে ৮ হাজার ৪০০ বছর আগে খ্রিস্টপূর্ব ৬৪০০ অব্দে হল্যান্ডে প্রথম কাঠের নৌকা ব্যবহৃত হয়। স্মর্তব্য, হল্যান্ড শব্দের অর্থই হলো নিচু ভূমি। বাংলাদেশের মতো ও দেশেও রয়েছে নদী-নালা ও জলাভূমির ব্যাপকতা। অনুমান করা হয়, কাঠের গুঁড়ির মধ্যাংশ কেটে সেই আদিকালে নৌকা তৈরি হতো। বাংলাদেশে এখনো এ নৌকার প্রচলন রয়েছে। যাকে বলা হয় ডোঙ্গা। তাল গাছের মধ্যে খোল কেটে যা তৈরি করা হয়। আমাদের কবিতা-সাহিত্যেও স্থান পেয়েছে নৌকার কথা। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের ‘সোনার তরী’ বিখ্যাত কবিতা। ‘গান গেয়ে তরী বেয়ে কে আসে পারে, দেখে যেন মনে হয় চিনি উহারে।’

মনে করা হয় নৌকার আদিরূপ হলো ভেলা। কয়েকটি হালকা গাছের গুঁড়ি পাশাপাশি বিছিয়ে একসঙ্গে বেঁধে ভেলা তৈরি করা হতো। বিগত শতাব্দীর মাঝামাঝি নরওয়েবাসী অভিযাত্রী থর হেইয়েরডাল তাঁর পাঁচজন সঙ্গী নিয়ে প্রশান্ত মহাসাগর পাড়ি দেওয়ার উদ্যোগ নেন। এ দুঃসাহসিক অভিযানে ব্যবহৃত ভেলার নাম ছিল কনটিকি। মিসরের নীল নদের তীরবর্তী মানুষ কাঠের নৌকার ব্যবহার জানত। কিন্তু সে দেশে গাছ পর্যাপ্ত না থাকায় তারা নলখাগড়া দিয়ে নৌকা বানাত। প্যাপিরাস নামের এ নলখাগড়া প্রথমে আঁটি করা হতো। তারপর তা নৌকার আকারে বোনা হতো। ৩ হাজার ২০০ বছর আগে পেরুর আদিবাসী চিমু ইন্ডিয়ানরাও নলখাগড়া দিয়ে নৌকা ও ভেলা তৈরি করত। রেড ইন্ডিয়ানরা এখনো চামড়ার খোলের হালকা নৌকা তৈরি করে, যার নাম ‘ক্যানো’। উত্তর মেরুর অধিবাসীরা ‘উমিয়াক’ নামের বড় আকারের নৌকা ব্যবহার করে। পুরো পরিবার ও ঘর-সংসারের জিনিসপত্র তাতে বহন করা হয়। তারা ‘কায়াক’ নামের এক ধরনের হালকা নৌকাও তৈরি করে। তিমি মাছের হাড় ও সমুদ্রের জলে ভেসে আসা কাঠ দিয়ে তৈরি হয় এ নৌকা। শীল মাছের চামড়া দিয়ে এ নৌকার দেহ ঢাকা থাকে। মাত্র একজন লোক তাতে চড়তে পারে।

উত্তর মেরুর অধিবাসীরা শীল ও সিন্ধু ঘোটক শিকারে ব্যবহার করে এ নৌকা। আমাদের দেশের বেদে সম্প্রদায় নৌকাকেই তাদের বসতবাড়ি মনে করে। নৌকাবহর করে এ যাযাবর সম্প্রদায় দলবদ্ধভাবে চলাচল করে। সাপের খেলা দেখানো তাদের প্রধান পেশা। নৌকাকে দ্রুতগামী করার জন্য  সেই প্রাচীনকালেই পালের ব্যবহার শুরু হয়। ৩ হাজার বছর আগেও মিসরে পালতোলা নৌকার অস্তিত্ব ছিল। সে আমলের মৃৎশিল্পে আঁকা বিভিন্ন চিত্রে তার প্রমাণ পাওয়া যায়। আনুমানিক হিসাবে নৌকায় পালের ব্যবহার শুরু হয় অন্তত ৮ হাজার বছর আগে। প্রাচীনকালে চামড়া জুড়ে জুড়ে পাল বানানো হতো। মিসরে প্যাপিরাস গাছের ছালের ফালি বুনে ও চীনে মাদুর দিয়ে তৈরি হতো নৌকার পাল। নৌকারই বর্ধিত রূপ স্টিমার, জাহাজ, লঞ্চ ইত্যাদি। এমনকি সাবমেরিন বা ডুবোজাহাজও এক জাতীয় নৌকা। প্রতিটি ডুবোজাহাজ তৈরি হয় সুরক্ষার সম্ভাব্য সব কৌশল অবলম্বন করে। শত্রুর ওপর হামলার উপযোগী এ যুদ্ধজাহাজগুলোয় থাকে প্রতিপক্ষের হামলা প্রতিরোধের নানা ব্যবস্থা।  তার পরও শত্রুপক্ষের টর্পেডো বা অন্যান্য অস্ত্রের আঘাতে শুধু নয়, যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে বহুসংখ্যক সাবমেরিন-ডুবির ঘটনা ঘটেছে। মারা পড়েছে বিপুলসংখ্যক নাবিক। যার মধ্যে আণবিক শক্তিচালিত সাবমেরিনও রয়েছে। সর্বশেষ ১৯ এপ্রিল ২০২১ বুধবার নিখোঁজ হয় ইন্দোনেশিয়ার সাবমেরিন ‘কে আর আই নাংগালা-৪০০২’। তিন দিন পর আবিষ্কৃত হয় তার ধ্বংসাবশেষ। এর ৫৩ জন আরোহীর সবার সলিলসমাধি ঘটে।

টাইটানিক জাহাজের কথা সবারই জানা। এ প্রমোদতরীর আকার ছিল বিশাল। যার মধ্যে খেলার মাঠও ছিল। এটি যখন উদ্বোধন করা হয় তখন বলা হয়েছিল একখÐ শোলা ডুবলেও ডুবতে পারে কিন্তু টাইটানিক কখনো ডুববে না। অথচ টাইটানিক তার উদ্বোধনী যাত্রাই শেষ করতে পারেনি। খুব শিগগিরই তৈরি হতে যাচ্ছে ফ্রিডম শিপ নামের এক বিশাল জাহাজ। ২৫ তলার এ জাহাজের দৈর্ঘ্য ৪ হাজার ফুট। অর্থাৎ ১ কিলোমিটারের চেয়েও বেশি। প্রস্থ ৭৫০ ফুট। উচ্চতা ৩৫০ ফুট। ফ্রিডম শিপে বিমান নামার ব্যবস্থা থাকবে। বসবাস করতে পারবে ১ লাখ মানুষ। অর্থাৎ জাহাজটিই হবে একটি পরিপূর্ণ শহর। এটিকে একটি আলাদা দেশ বললেও খুব ভুল হবে না। পৃথিবীর অনেক দেশের লোকসংখ্যা ১ লাখের কম।

নৌকার সঙ্গে ধর্মীয় উপকথারও রয়েছে গভীর সম্পর্ক। মুসলমান, খ্রিস্টান ও ইহুদিরা হজরত নুহ (আ.) বা নোহ-এর আমলের প্লাবনের কথা বিশ্বাস করেন। বাইবেল ও আল কোরআনে এ প্লাবনের বর্ণনা দেওয়া হয়েছে।

হজরত নুহ (আ.) ছিলেন আল্লাহর নবী। মানুষকে সত্য, সুন্দর ও কল্যাণের পথে আহ্‌বান করেন এই মহাপুরুষ। কিন্তু তিনি প্রত্যাখ্যাত হন। আল্লাহর কাছ থেকে নির্দেশিত হয়ে হজরত নুহ (আ.) তাঁর দেশবাসীকে সতর্ক করে দেন। বলেন, সত্যের পথে ফিরে না এলে তাদের ওপর গজব নাজিল হবে। কিন্তু চোরা নাহি শোনে ধর্মের কাহিনি। হজরত নুহ (আ.) আল্লাহর নির্দেশ পেয়ে নৌকা নির্মাণ শুরু করেন। তাঁর অনুসারীরা গাছ কেটে তৈরি করে বিশাল নৌকা। শুষ্ক ভূমিতে বিশালাকারের নৌকা নির্মাণ- তাঁর গোত্রের লোকদের মধ্যে কৌতুকের সৃষ্টি করে। তারা হজরত নুহ (আ.)-এর মানসিক ভারসাম্যতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। কিন্তু নৌকা তৈরি শেষ হতেই শুরু হয় প্রবল বর্ষণ। দিনের পর দিন রাতের পর রাত বৃষ্টি আর বৃষ্টিতে মাঠ-ঘাট লোকালয় জলে থইথই হয়ে ওঠে। ভাসতে শুরু করে নুহের নৌকা। তার অনুসারীরা প্লাবনের আগেই আশ্রয় নেন নৌকায়। ফলে বেঁচে যান তাঁরা। আর অবিশ্বাসীদের সলিলসমাধি ঘটে ভয়াবহ প্লাবনে। নুহ (আ.) নবীর সময়কার প্লাবনকে একসময় নিছক কল্পকাহিনি অভিহিত করা হতো। এখন বিজ্ঞানীরাও স্বীকার করেছেন সেই প্রাচীনকালে ভয়াবহ বর্ষণ ও প্লাবনের মুখে পড়েছিল পৃথিবী। বিজ্ঞানীদের কেউ কেউ নুহের নৌকার ধ্বংসাবশেষ অনুসন্ধানেও ব্যস্ত। তুরস্কের এক পাহাড়ে গত শতাব্দীর শেষ দিকে হাজার হাজার বছর আগে তৈরি বিশালাকারের নৌকার ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কৃত হয়। প্রত্নতাত্তি¡কদের ধারণা, তাঁরা নুহের নৌকাই খুঁজে পেয়েছেন।

মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপের ইতিহাসে নৌকাবিষয়ক আরেকটি ঘটনাও বেশ সাড়া জাগানো। আরব বীর তারিক স্পেন জয় করেন। আটলান্টিক সাগর পাড়ি দিয়ে স্পেনে ভেড়ে তারিকের নৌবহর। স্পেন জয়ের লক্ষ্য নিয়ে মরক্কোর মুসলিম বাহিনী সাগর পাড়ি দিলেও স্পেনে পৌঁছে তাদের মধ্যে দেখা দেয় হতাশা। বিশাল স্পেনীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে শ্রান্ত-ক্লান্ত মুসলিম বাহিনী আদৌ জিততে পারবে কি না সে সংশয়ও তাদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। তাদের কেউ কেউ অভিযান ক্ষান্ত দিয়ে দেশে ফেরার পক্ষেও মত দেন। সৈন্যদের এ সংশয়ের বিষয়টি তারিকের গোচরীভূত হয়। তিনি তাদের নির্দেশ দেন যে জাহাজে তারা স্পেনে এসে পৌঁছেছে সেগুলো পুড়িয়ে দেওয়ার। সৈন্যরা যাতে জয় ছাড়া আর কোনো বিকল্প না ভাবে সে উদ্দেশ্যে নেওয়া হয় এ ব্যবস্থা। তারিকের এ কৌশল অবশ্য সফল হয়। তারিক বাহিনীর সদস্যরা উপলব্ধি করে যুদ্ধে তাদের জেতা ছাড়া বাঁচার কোনো পথ নেই। বিদেশবিভুঁইয়ে পরাজয়ের অর্থই দাঁড়াবে সদলবলে প্রাণ হারানো। তাদের এই হার না মানা মনোভাবই স্পেন জয়ে সাহায্য করে।

নৌকা মানবসভ্যতাকে এগিয়ে নিতে অনেক অবদান রেখেছে। এ আশীর্বাদের পাশাপাশি নৌকাকে ব্যবহার করে মানুষের জন্য অভিশাপ ডেকে আনার ঘটনাও কম ঘটেনি। ভাইকিং জলদস্যুদের কথা অনেকেরই জানা। নৌকা বা বৃহৎ জাহাজে করেই কলম্বাস আমেরিকা জয় করেছিলেন। আমেরিকান আদিবাসীদের ওপর নির্মম হত্যাকাÐ চালিয়ে ব্রিটিশরা সেখানে উপনিবেশ স্থাপন করে। নৌযানে করেই তারা আফ্রিকা থেকে কালো মানুষদের নিয়ে যেত আমেরিকায়। তারপর গরু-ছাগলের মতো বিক্রি করা হতো দাস বিক্রির হাটে। নৌযানে করেই ব্রিটিশরা আমাদের দেশে এসেছিল বাণিজ্যের নামে। তারপর ঝোপ বুঝে কোপ মেরেছিল। কেড়ে নিয়েছিল শাসনদÐ। ২০০ বছরের গোলামির শৃঙ্খলে তারা এ দেশবাসীকে আবদ্ধ করে। মিয়ানমারে ব্রিটিশ উপনিবেশ স্থাপনের সঙ্গেও ‘নৌকা’ জাতীয় জলযানের সম্পর্ক রয়েছে। স্টিমারে করে ব্রিটিশরা অভিযান চালায় মিয়ানমারে। সে দেশের সৈন্যরা এ নৌযান দেখেই পালিয়ে যায়। স্টিমারের উৎকট হুইসেল, চিমনির কালো ধোঁয়া আর বিরাট আকার দেখে ঘাবড়ে যায় তারা। এটাকে স্বর্গলোক থেকে আসা কোনো রুদ্র দেবতা বা দৈত্যদানব ভাবে তারা। বিনাযুদ্ধেই দখল হয় একটি বিশাল দেশ।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৪৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইতালি গেল বিড়াল ‘ক্যান্ডি’
মুন্সীগঞ্জ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইতালি গেল বিড়াল ‘ক্যান্ডি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’
‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু
বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!
কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল
মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার
মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে
জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার
চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি
কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লজিস্টিক নীতিমালা প্রণয়নে বিনিয়োগ ও রপ্তানিতে আসবে গতি : প্রেস সচিব
লজিস্টিক নীতিমালা প্রণয়নে বিনিয়োগ ও রপ্তানিতে আসবে গতি : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম