শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ জুন, ২০২১

নুহ নবীর প্লাবন ও হক ভাসানী বঙ্গবন্ধুর নৌকা

সুমন পালিত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নুহ নবীর প্লাবন ও হক ভাসানী বঙ্গবন্ধুর নৌকা

আজ মধ্যরাতের পর হাজির হবে ঐতিহাসিক একটি দিন ২৩ জুন। ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন পলাশীর আম্রকাননে মীরজাফরের বিশ্বাসঘাতকতায় ইংরেজদের কাছে পরাজিত হয়েছিলেন বাংলা বিহার ওড়িশার নবাব সিরাজউদ্দৌলা। ২০০ বছরের পরাধীনতার অভিশাপ চেপে বসে শুধু বাংলাদেশ নয় ভারতবর্ষের ওপর। সে স্বাধীনতা ফিরিয়ে আনতে মওলানা ভাসানী, শামসুল হক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবসহ আমাদের জাতীয় নেতারা ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন গঠন করেছিলেন আওয়ামী লীগ নামের এক রাজনৈতিক দল। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে তাঁরা শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের নেতৃত্বে গঠন করেন যুক্তফ্রন্ট। সে নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট মুসলিম লীগের কবর রচনা করেছিল। এর ১৫ বছর পর ’৭০ সালের নির্বাচনে স্বাধিকারের সনদ ছয় দফা সামনে নিয়ে নির্বাচনে জয়ী হয় আওয়ামী লীগ। বাংলাদেশের দুটি বাদে সব আসনে জয়ী হন নৌকার প্রার্থীরা। তার পর থেকে আওয়ামী লীগ আর নৌকা বাংলাদেশের ভোটযুদ্ধে সমার্থক শব্দ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আজকের প্রসঙ্গ অবশ্য রাজনীতি নয় শুধু নৌকা। এ মুহুর্তে মনে পড়ছে চিরায়ত বাংলা সংগীতের সেই গানটির কথা- ‘মন মাঝি তোর বৈঠা নে রে আমি আর বাইতে পারলাম না’। বৈঠার সঙ্গে সম্পর্ক নৌকার। নৌকা এখানে জীবনের প্রতিরূপ। ভাটিয়ালি গানের এ অমর পঙ্ক্তিমালায় জীবনকে তুলনা করা হয়েছে নৌকার সঙ্গে। জীবনের সঙ্গে নৌকার সম্পর্ক অন্যভাবেও বলা যায়। সমুদ্র ভ্রমণ যারা করেছেন তারা জানেন, প্রতিটি জাহাজে লাইফবোট থাকে। জাহাজ যখন দুর্ঘটনায় পড়ে তখন এ লাইফবোট হয়ে দাঁড়ায় বাঁচার বিকল্প উপায়। লাইফবোট শব্দটির বাংলা প্রতিশব্দ জীবনতরী।

নৌকার সঙ্গে সভ্যতার সম্পর্ক খুবই ঘনিষ্ঠ। সেই প্রাচীনকালে সভ্যতার শুরুতেই নৌপথ ছিল যাতায়াতের প্রধান মাধ্যম। তাই ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখা যায়, প্রতিটি সভ্যতা গড়ে উঠেছে নদীকে কেন্দ্র করে। ৫ হাজার বছর আগে নগর সভ্যতার সূত্রপাত হয় নীল নদবিধৌত মিসরে বা দজলা-ফোরাতের তীরে। নদীর তীরে সভ্যতা গড়ে ওঠার পেছনে ছিল দুটি কারণ। প্রথমত জমি চাষের জন্য সেচ সুবিধা পাওয়া। দ্বিতীয়ত নদীপথে যাতায়াতের সুবিধা। বলাই বাহুল্য, নৌকা বা ভেলা ছিল নৌপথে চলার একমাত্র মাধ্যম।

নৌকার উদ্ভব কবে, কোথায় হয় আজ তা জানার উপায় নেই। নদীর সঙ্গে সভ্যতার সম্পর্কের কথা মনে রেখে অনুমান করা যায় নীল নদ অথবা দজলা-ফোরাতের তীরবর্তী মানুষ সম্ভবত প্রথম নৌকার ব্যবহার রপ্ত করেছিল। এমনও হতে পারে নৌকার প্রথম উদ্ভব হয়ত এ বাংলাদেশেই। নদ-নদী, খাল-বিল, হাওর-বাঁওড় আর বানের এই দেশে বর্ষাকালে নৌকা ছাড়া চলাচলের কোনো উপায় ছিল না বললেই চলে। কালের বিবর্তনে নৌকার ওপর নির্ভরশীলতা কমে এলেও বন্যার সময় কিন্তু এ আদিম বাহনটি জানিয়ে দেয় তার অমরতার কথা। বিংশ শতাব্দী পর্যন্ত বর্ষা মৌসুমে বন্যার প্রকোপ দেখা দিলেই রাজধানী ঢাকার আট ভাগের এক ভাগ লোক নৌকার ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ত। রাজপথেও চলত নৌকা। বিএনপি আমলে আমার এক আওয়ামী লীগার বন্ধু রসিকতা করে বলেছিলেন, বর্ষা মৌসুম এলেই রাজধানীতে নৌকার শোডাউন তাদের দলের জন্য খুবই সুখবর। জানা কথা, নৌকা হলো আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতীক। সেই পাকিস্তান আমলে ১৯৫৪ সালে স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে গঠিত হয় যুক্তফ্রন্ট। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, মওলানা ভাসানী ও শহীদ সোহরাওয়ার্দী ছিলেন যুক্তফ্রন্টের প্রধান নেতা। নির্বাচনে তাঁরা নৌকা প্রতীক ব্যবহার করেন। পরে তা আওয়ামী লীগের ‘ট্রেড মার্কে’ পরিণত হয়।

গাঁজার নৌকা নাকি পাহাড় ডিঙায়। গাঁজা খেয়ে যারা নিজেদের উজির-নাজির ভাবা পছন্দ করেন এটি তাদের তত্ত¡। তবে পাহাড় না হোক ডাঙায়ও যে সাধারণ নৌকা নয় জাহাজও চালানো সম্ভব তার প্রমাণ রেখেছেন মধ্যযুগে তুরস্কের একজন ওসমানিয়া সুলতান। শত্রুপক্ষকে ধোঁকা দিতে তিনি স্থলপথে জাহাজ নিয়ে যান নির্দিষ্ট লক্ষ্যস্থলে। মসৃণ কাঠের তক্তা কৌণিক আকারে পেতে রেখে তাতে পিচ্ছিল জাতীয় দ্রবণ লাগানো হয়। তারপর জাহাজ টেনে নেওয়া হয় দীর্ঘ পথ বেয়ে সমুদ্রে। যুদ্ধজয়ের এ কৌশল ছিল ট্রয় নগরীর যুদ্ধে কাঠের ঘোড়া ব্যবহারের মতোই চমকপ্রদ।

ইতিহাসবিদদের মতে আজ থেকে ৮ হাজার ৪০০ বছর আগে খ্রিস্টপূর্ব ৬৪০০ অব্দে হল্যান্ডে প্রথম কাঠের নৌকা ব্যবহৃত হয়। স্মর্তব্য, হল্যান্ড শব্দের অর্থই হলো নিচু ভূমি। বাংলাদেশের মতো ও দেশেও রয়েছে নদী-নালা ও জলাভূমির ব্যাপকতা। অনুমান করা হয়, কাঠের গুঁড়ির মধ্যাংশ কেটে সেই আদিকালে নৌকা তৈরি হতো। বাংলাদেশে এখনো এ নৌকার প্রচলন রয়েছে। যাকে বলা হয় ডোঙ্গা। তাল গাছের মধ্যে খোল কেটে যা তৈরি করা হয়। আমাদের কবিতা-সাহিত্যেও স্থান পেয়েছে নৌকার কথা। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের ‘সোনার তরী’ বিখ্যাত কবিতা। ‘গান গেয়ে তরী বেয়ে কে আসে পারে, দেখে যেন মনে হয় চিনি উহারে।’

মনে করা হয় নৌকার আদিরূপ হলো ভেলা। কয়েকটি হালকা গাছের গুঁড়ি পাশাপাশি বিছিয়ে একসঙ্গে বেঁধে ভেলা তৈরি করা হতো। বিগত শতাব্দীর মাঝামাঝি নরওয়েবাসী অভিযাত্রী থর হেইয়েরডাল তাঁর পাঁচজন সঙ্গী নিয়ে প্রশান্ত মহাসাগর পাড়ি দেওয়ার উদ্যোগ নেন। এ দুঃসাহসিক অভিযানে ব্যবহৃত ভেলার নাম ছিল কনটিকি। মিসরের নীল নদের তীরবর্তী মানুষ কাঠের নৌকার ব্যবহার জানত। কিন্তু সে দেশে গাছ পর্যাপ্ত না থাকায় তারা নলখাগড়া দিয়ে নৌকা বানাত। প্যাপিরাস নামের এ নলখাগড়া প্রথমে আঁটি করা হতো। তারপর তা নৌকার আকারে বোনা হতো। ৩ হাজার ২০০ বছর আগে পেরুর আদিবাসী চিমু ইন্ডিয়ানরাও নলখাগড়া দিয়ে নৌকা ও ভেলা তৈরি করত। রেড ইন্ডিয়ানরা এখনো চামড়ার খোলের হালকা নৌকা তৈরি করে, যার নাম ‘ক্যানো’। উত্তর মেরুর অধিবাসীরা ‘উমিয়াক’ নামের বড় আকারের নৌকা ব্যবহার করে। পুরো পরিবার ও ঘর-সংসারের জিনিসপত্র তাতে বহন করা হয়। তারা ‘কায়াক’ নামের এক ধরনের হালকা নৌকাও তৈরি করে। তিমি মাছের হাড় ও সমুদ্রের জলে ভেসে আসা কাঠ দিয়ে তৈরি হয় এ নৌকা। শীল মাছের চামড়া দিয়ে এ নৌকার দেহ ঢাকা থাকে। মাত্র একজন লোক তাতে চড়তে পারে।

উত্তর মেরুর অধিবাসীরা শীল ও সিন্ধু ঘোটক শিকারে ব্যবহার করে এ নৌকা। আমাদের দেশের বেদে সম্প্রদায় নৌকাকেই তাদের বসতবাড়ি মনে করে। নৌকাবহর করে এ যাযাবর সম্প্রদায় দলবদ্ধভাবে চলাচল করে। সাপের খেলা দেখানো তাদের প্রধান পেশা। নৌকাকে দ্রুতগামী করার জন্য  সেই প্রাচীনকালেই পালের ব্যবহার শুরু হয়। ৩ হাজার বছর আগেও মিসরে পালতোলা নৌকার অস্তিত্ব ছিল। সে আমলের মৃৎশিল্পে আঁকা বিভিন্ন চিত্রে তার প্রমাণ পাওয়া যায়। আনুমানিক হিসাবে নৌকায় পালের ব্যবহার শুরু হয় অন্তত ৮ হাজার বছর আগে। প্রাচীনকালে চামড়া জুড়ে জুড়ে পাল বানানো হতো। মিসরে প্যাপিরাস গাছের ছালের ফালি বুনে ও চীনে মাদুর দিয়ে তৈরি হতো নৌকার পাল। নৌকারই বর্ধিত রূপ স্টিমার, জাহাজ, লঞ্চ ইত্যাদি। এমনকি সাবমেরিন বা ডুবোজাহাজও এক জাতীয় নৌকা। প্রতিটি ডুবোজাহাজ তৈরি হয় সুরক্ষার সম্ভাব্য সব কৌশল অবলম্বন করে। শত্রুর ওপর হামলার উপযোগী এ যুদ্ধজাহাজগুলোয় থাকে প্রতিপক্ষের হামলা প্রতিরোধের নানা ব্যবস্থা।  তার পরও শত্রুপক্ষের টর্পেডো বা অন্যান্য অস্ত্রের আঘাতে শুধু নয়, যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে বহুসংখ্যক সাবমেরিন-ডুবির ঘটনা ঘটেছে। মারা পড়েছে বিপুলসংখ্যক নাবিক। যার মধ্যে আণবিক শক্তিচালিত সাবমেরিনও রয়েছে। সর্বশেষ ১৯ এপ্রিল ২০২১ বুধবার নিখোঁজ হয় ইন্দোনেশিয়ার সাবমেরিন ‘কে আর আই নাংগালা-৪০০২’। তিন দিন পর আবিষ্কৃত হয় তার ধ্বংসাবশেষ। এর ৫৩ জন আরোহীর সবার সলিলসমাধি ঘটে।

টাইটানিক জাহাজের কথা সবারই জানা। এ প্রমোদতরীর আকার ছিল বিশাল। যার মধ্যে খেলার মাঠও ছিল। এটি যখন উদ্বোধন করা হয় তখন বলা হয়েছিল একখÐ শোলা ডুবলেও ডুবতে পারে কিন্তু টাইটানিক কখনো ডুববে না। অথচ টাইটানিক তার উদ্বোধনী যাত্রাই শেষ করতে পারেনি। খুব শিগগিরই তৈরি হতে যাচ্ছে ফ্রিডম শিপ নামের এক বিশাল জাহাজ। ২৫ তলার এ জাহাজের দৈর্ঘ্য ৪ হাজার ফুট। অর্থাৎ ১ কিলোমিটারের চেয়েও বেশি। প্রস্থ ৭৫০ ফুট। উচ্চতা ৩৫০ ফুট। ফ্রিডম শিপে বিমান নামার ব্যবস্থা থাকবে। বসবাস করতে পারবে ১ লাখ মানুষ। অর্থাৎ জাহাজটিই হবে একটি পরিপূর্ণ শহর। এটিকে একটি আলাদা দেশ বললেও খুব ভুল হবে না। পৃথিবীর অনেক দেশের লোকসংখ্যা ১ লাখের কম।

নৌকার সঙ্গে ধর্মীয় উপকথারও রয়েছে গভীর সম্পর্ক। মুসলমান, খ্রিস্টান ও ইহুদিরা হজরত নুহ (আ.) বা নোহ-এর আমলের প্লাবনের কথা বিশ্বাস করেন। বাইবেল ও আল কোরআনে এ প্লাবনের বর্ণনা দেওয়া হয়েছে।

হজরত নুহ (আ.) ছিলেন আল্লাহর নবী। মানুষকে সত্য, সুন্দর ও কল্যাণের পথে আহ্‌বান করেন এই মহাপুরুষ। কিন্তু তিনি প্রত্যাখ্যাত হন। আল্লাহর কাছ থেকে নির্দেশিত হয়ে হজরত নুহ (আ.) তাঁর দেশবাসীকে সতর্ক করে দেন। বলেন, সত্যের পথে ফিরে না এলে তাদের ওপর গজব নাজিল হবে। কিন্তু চোরা নাহি শোনে ধর্মের কাহিনি। হজরত নুহ (আ.) আল্লাহর নির্দেশ পেয়ে নৌকা নির্মাণ শুরু করেন। তাঁর অনুসারীরা গাছ কেটে তৈরি করে বিশাল নৌকা। শুষ্ক ভূমিতে বিশালাকারের নৌকা নির্মাণ- তাঁর গোত্রের লোকদের মধ্যে কৌতুকের সৃষ্টি করে। তারা হজরত নুহ (আ.)-এর মানসিক ভারসাম্যতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। কিন্তু নৌকা তৈরি শেষ হতেই শুরু হয় প্রবল বর্ষণ। দিনের পর দিন রাতের পর রাত বৃষ্টি আর বৃষ্টিতে মাঠ-ঘাট লোকালয় জলে থইথই হয়ে ওঠে। ভাসতে শুরু করে নুহের নৌকা। তার অনুসারীরা প্লাবনের আগেই আশ্রয় নেন নৌকায়। ফলে বেঁচে যান তাঁরা। আর অবিশ্বাসীদের সলিলসমাধি ঘটে ভয়াবহ প্লাবনে। নুহ (আ.) নবীর সময়কার প্লাবনকে একসময় নিছক কল্পকাহিনি অভিহিত করা হতো। এখন বিজ্ঞানীরাও স্বীকার করেছেন সেই প্রাচীনকালে ভয়াবহ বর্ষণ ও প্লাবনের মুখে পড়েছিল পৃথিবী। বিজ্ঞানীদের কেউ কেউ নুহের নৌকার ধ্বংসাবশেষ অনুসন্ধানেও ব্যস্ত। তুরস্কের এক পাহাড়ে গত শতাব্দীর শেষ দিকে হাজার হাজার বছর আগে তৈরি বিশালাকারের নৌকার ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কৃত হয়। প্রত্নতাত্তি¡কদের ধারণা, তাঁরা নুহের নৌকাই খুঁজে পেয়েছেন।

মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপের ইতিহাসে নৌকাবিষয়ক আরেকটি ঘটনাও বেশ সাড়া জাগানো। আরব বীর তারিক স্পেন জয় করেন। আটলান্টিক সাগর পাড়ি দিয়ে স্পেনে ভেড়ে তারিকের নৌবহর। স্পেন জয়ের লক্ষ্য নিয়ে মরক্কোর মুসলিম বাহিনী সাগর পাড়ি দিলেও স্পেনে পৌঁছে তাদের মধ্যে দেখা দেয় হতাশা। বিশাল স্পেনীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে শ্রান্ত-ক্লান্ত মুসলিম বাহিনী আদৌ জিততে পারবে কি না সে সংশয়ও তাদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। তাদের কেউ কেউ অভিযান ক্ষান্ত দিয়ে দেশে ফেরার পক্ষেও মত দেন। সৈন্যদের এ সংশয়ের বিষয়টি তারিকের গোচরীভূত হয়। তিনি তাদের নির্দেশ দেন যে জাহাজে তারা স্পেনে এসে পৌঁছেছে সেগুলো পুড়িয়ে দেওয়ার। সৈন্যরা যাতে জয় ছাড়া আর কোনো বিকল্প না ভাবে সে উদ্দেশ্যে নেওয়া হয় এ ব্যবস্থা। তারিকের এ কৌশল অবশ্য সফল হয়। তারিক বাহিনীর সদস্যরা উপলব্ধি করে যুদ্ধে তাদের জেতা ছাড়া বাঁচার কোনো পথ নেই। বিদেশবিভুঁইয়ে পরাজয়ের অর্থই দাঁড়াবে সদলবলে প্রাণ হারানো। তাদের এই হার না মানা মনোভাবই স্পেন জয়ে সাহায্য করে।

নৌকা মানবসভ্যতাকে এগিয়ে নিতে অনেক অবদান রেখেছে। এ আশীর্বাদের পাশাপাশি নৌকাকে ব্যবহার করে মানুষের জন্য অভিশাপ ডেকে আনার ঘটনাও কম ঘটেনি। ভাইকিং জলদস্যুদের কথা অনেকেরই জানা। নৌকা বা বৃহৎ জাহাজে করেই কলম্বাস আমেরিকা জয় করেছিলেন। আমেরিকান আদিবাসীদের ওপর নির্মম হত্যাকাÐ চালিয়ে ব্রিটিশরা সেখানে উপনিবেশ স্থাপন করে। নৌযানে করেই তারা আফ্রিকা থেকে কালো মানুষদের নিয়ে যেত আমেরিকায়। তারপর গরু-ছাগলের মতো বিক্রি করা হতো দাস বিক্রির হাটে। নৌযানে করেই ব্রিটিশরা আমাদের দেশে এসেছিল বাণিজ্যের নামে। তারপর ঝোপ বুঝে কোপ মেরেছিল। কেড়ে নিয়েছিল শাসনদÐ। ২০০ বছরের গোলামির শৃঙ্খলে তারা এ দেশবাসীকে আবদ্ধ করে। মিয়ানমারে ব্রিটিশ উপনিবেশ স্থাপনের সঙ্গেও ‘নৌকা’ জাতীয় জলযানের সম্পর্ক রয়েছে। স্টিমারে করে ব্রিটিশরা অভিযান চালায় মিয়ানমারে। সে দেশের সৈন্যরা এ নৌযান দেখেই পালিয়ে যায়। স্টিমারের উৎকট হুইসেল, চিমনির কালো ধোঁয়া আর বিরাট আকার দেখে ঘাবড়ে যায় তারা। এটাকে স্বর্গলোক থেকে আসা কোনো রুদ্র দেবতা বা দৈত্যদানব ভাবে তারা। বিনাযুদ্ধেই দখল হয় একটি বিশাল দেশ।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে