শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ জুন, ২০২১

সিরাজ স্যার : একজন নিবেদিত শিক্ষক

আলী রীয়াজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সিরাজ স্যার : একজন নিবেদিত শিক্ষক

অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী আমার শিক্ষক, কিন্তু প্রচলিত অর্থে তাঁর ছাত্র হওয়ার সৌভাগ্য আমার কখনো হয়নি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন, আমি গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী। ১৯৭৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার ছাত্রজীবনের শুরু, যদিও তার আগের বছরই বিশ্ববিদ্যালয়ে বন্ধুদের সঙ্গে দিনমান আড্ডায় সময় কাটাতে শুরু করি। স্যারের সঙ্গে আমার দেখা সেই সময়ই; কিন্তু আমি তাঁর ছাত্র হই তারও অনেক আগে। ‘বিচিত্রা’য় ‘উপরকাঠামোর ভেতরেই’ শিরোনামের লেখাগুলোই সম্ভবত আমাকে তাঁর নিয়মিত পাঠক করে তুলেছিল। কিন্তু যে দুটি বই আমাকে সবচেয়ে বেশি নাড়া দিয়েছিল তা হলো ‘নিরাশ্রয় গৃহী’ এবং ‘অনতিক্রান্ত বৃত্ত’। স্বীকার করা দরকার, এত বছর পরও আমার স্পষ্ট মনে পড়ে যে দুই ক্ষেত্রেই বইয়ের শিরোনাম আমাকে প্রথম আকর্ষণ করে। ‘নিরাশ্রয় গৃহী’ বইয়ে সংকলিত লেখাগুলোর কিছু আলাদা করে আমি পড়েছিলাম বলেই অনুমান করি, কিন্তু বইটি আমি পড়তে শুরু করি প্রকাশের অনেক পরে। বইটি হাতে নিয়ে নামটি নিয়ে আমি বেশ কয়েক দিন একটা ঘোরের মধ্যে কাটিয়েছিলাম। কেননা, আমার কাছে মনে হয়েছিল যে এটা এক ধরনের প্যারাডক্স কিন্তু তার ভিতরে আমাদের সমাজের একটা ছবি আমি দেখতে পাই; আমাদের সমাজের সেই প্যারাডক্স আমরা কীভাবে দেখব, ভাবব বা ভাঙব এসব প্রশ্ন আমাকে তাড়িত করে। বয়সের কারণেই হোক কি জানার সীমাবদ্ধতার কারণেই হোক, আমি এ নিয়ে অনেকটা বিহ্‌বল হয়ে পড়ি। প্রায় এ রকম অনুভূতি হয়েছিল ‘অনতিক্রান্ত বৃত্ত’ পড়ার পরেও। আমি যখন এ বই হাতে নিই, তখন স্যারের নিয়মিত পাঠকদের কাছে তা পুরনো বলেই বিবেচিত। স্যারের লেখার মধ্যে আমি এক ধরনের দৃশ্যমান ভাষা আবিষ্কার করেছিলাম। আমার কাছে মনে হতো যে শুধু যুক্তির ধার, উদাহরণের ব্যবহার, উদ্ধৃতির পরিমিতি নয়, তাঁর লেখার শক্তি যে তিনি শব্দ দিয়ে চিত্র তৈরি করেন। এটা ফিকশনে সহজলভ্য, কিন্তু বিষয়মুখ্য ভারি বিষয়ে সম্ভব, তা আমি স্যারের লেখা পড়ার আগে বুঝতে পারিনি। আমার এ ধারণা বদল হয়নি, বরং আরও গভীর হয় ‘কুমুর বন্ধন’ বইটি পড়ার পর। বিষয় এবং ভাষা দুই-ই নতুন; কোনো কিছুকে নতুনভাবে দেখার জন্য যে ভিন্ন জায়গায় দাঁড়াতে হয় তা আমার লেখালেখির জীবনের গোড়াতেই শিখতে শুরু করি তাঁর লেখা পড়ে। আমার জন্য সেটা বিশেষ করে গুরুত্বপূর্ণ এ কারণে যে সেই সময়ে আমার লেখালেখির বিষয় ছিল সমকালীন সাহিত্য। আসলে এভাবে বললেই ঠিক হবে যে সে সময় আমি সাহিত্য বিষয়ে লেখার জন্য চেষ্টা শুরু করেছি। স্যারের ভাষাভঙ্গি আমাকে এতটা প্রভাবিত করেছিল যে বন্ধুদের আড্ডায় আমি ‘সিরাজ স্যারের ভাষায়’ যে কোনো বিষয়ে কথা বলতে পারি বলেই বন্ধুরা বলতে শুরু করেছিল। আমার লেখায়ও তার ছাপ রয়েছে, ১৯৭৮-৭৯ সালে ‘দৈনিক বাংলা’য় প্রকাশিত বেশ কিছু রচনা যেগুলো ‘লেখকের দেশকাল’ নামের বইয়ে একত্রিত, সেখানে এটা খুব স্পষ্ট। কিন্তু শুধু ভাষা নয়, স্যারের লেখালেখি থেকে আরেকটি বিষয় আমার মাথার ভিতরে ঢুকে পড়ে এবং পরে পোকার মতো মাথার ভিতরে ঘুরপাক খেতে থাকে, তা হলো মধ্যবিত্তের অবস্থা ও অবস্থান। তাঁর লেখা পড়ে আমার কাছে মনে হতো যে তিনি মধ্যবিত্তের শ্রেণিগত অবস্থান শুধু নয়, তার সাংস্কৃতিক ভূমিকার প্রশ্নটি সামনে আনার চেষ্টা করেছেন। কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনে আমার কাছে এটি বেশ বড় একটি বিষয় হিসেবে কাজ করেছে। ভারতে মধ্যবিত্তের বিকাশের প্রশ্ন আমি প্রথম ভিন্নভাবে বিবেচনা শুরু করি মার্কসের ‘উপনিবেশিকতা প্রসঙ্গে’ বইয়ের কারণে; সেটা ১৯৭৪-৭৫ সালের দিকে। সে সময় রাজনীতির প্রচলিত ব্যাখ্যায় এক ধরনের ‘অর্থনৈতিক নিয়তিবাদ’ বা ‘ইকোনমিক ডিটারমিনজম’ ছিল বলেই আমার ধারণা; সেখানে সিরাজ স্যারের লেখায় একটা ব্যতিক্রমী অবস্থান দেখতে পাই। তা ছাড়া তাঁর লেখায় সংস্কৃতির প্রশ্নটি বেশ গুরুত্বের সঙ্গে জায়গা পেয়েছে বলেই আমার মনে হয়েছে; মধ্যবিত্তের সংস্কৃতি। সেটা আমাকে নতুনভাবে ভাবতে এবং এ বিষয়ে ইংরেজি ও বাংলা দুই বিষয়েই পড়তে অনুপ্রাণিত করেছে। সব সময় স্যারের সঙ্গে একমত হয়েছি তা বললে অসত্য ভাষণ হবে; স্যারের লেখাই শুধু আমাকে ভাবিয়েছে তা-ও নয়; কিন্তু শুরুটা একার্থে স্যারের লেখা থেকেই। তারুণ্যের এই সময়টায় আমাকে ক্লাসরুমে না নিয়েও; এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের দরজায় পৌঁছার আগেই তিনি আমার শিক্ষক হয়ে ওঠেন। আমি সেই থেকে সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর ছাত্র। বিশ্ববিদ্যালয়ে আসার পর স্যারের কাছাকাছি আসার সুযোগ তৈরি হয় ১৯৭৯ সালে ডাকসু নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর। স্যার ডাকসুর কোষাধ্যক্ষ ছিলেন; আমি নির্বাচিত হয়েছিলাম সাহিত্য সম্পাদক। অনেকের হয়তো জানা না-ও থাকতে পারে যে গঠনতন্ত্র অনুযায়ী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ডাকসুর সভাপতি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং এর কোষাধ্যক্ষ একজন শিক্ষক। ডাকসুর কারণে স্যারের কক্ষে প্রবেশাধিকার পাওয়া গেল কিন্তু সেই থেকে শুধু সে কারণেই স্যারের কাছে গিয়েছি, তা নয়। গোড়ায় সেটাকে যে ছুতো হিসেবে ব্যবহার করতাম, তা এখন বলতে দ্বিধা নেই। কিন্তু সেই সূত্রে স্যারকে কাছ থেকে দেখার সুযোগ তৈরি হয়। স্যার সস্নেহে আমাদের কাছে টেনেছেন, সেটা অংশত আমাদের তখনকার রাজনৈতিক অবস্থান, কিন্তু সেটা একমাত্র কারণ বলে আমার কখনই মনে হয়নি। সেই সূত্রে আমার অনেক স্মৃতি আছে স্যারকে বিরক্ত করার। কিন্তু তাঁকে আমি কখনই বিরক্ত হতে দেখিনি, তাঁর ধৈর্য আমাকে সব সময়ই বিস্মিত করেছে। দ্বিতীয় দফা ডাকসুর সাহিত্য সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর ১৯৮২ সালে ডাকসুর একুশের সংকলনের জন্য স্যারের লেখা আনার ঘটনা এখনো মনে আছে। ভাষা আন্দোলনের ৩০ বছর পূর্তি সামনে রেখে সিদ্ধান্ত নিলাম যে ‘ফুল খেলবার দিন নয়’ বলে সংকলনে কয়েকজন মেধাবী ছাত্র ও শিক্ষকের কাছে একটা অভিন্ন প্রশ্ন রাখব এবং তাঁদের অনুরোধ করব যেন তাঁরা সংক্ষেপে লিখিতভাবে তার উত্তর দেন। কবিতা ও গল্পের আগে এক বা একাধিক প্রবন্ধের বদলে এ উত্তরগুলো ছাপা হবে। শিক্ষার্থীর একটা তালিকা তৈরি করলাম। কলাভবনের দোতলায় স্যারের অফিসকক্ষে গেলাম আমার এ পরিকল্পনা নিয়ে। স্যার জানতে চাইলেন, যে প্রশ্নটা করা হবে তা কী? হঠাৎ মনে হলো আমি যে প্রশ্নটা ভাবছি তা স্যারের পছন্দ না-ও হতে পারে। দ্বিধান্বিতভাবে বললাম, প্রশ্নটা হলো ‘একুশে ফেব্রুয়ারি কি ব্যর্থ হয়ে গেছে?’ আমার মনে এ প্রশ্ন কেন এলো সে বিষয়ে স্যারের সঙ্গে অনেক আলোচনা হলো; সে আলোচনার কারণেই যাঁদের কাছে প্রশ্ন পাঠানো হলো তাঁদের কাছে একটা দীর্ঘ ভূমিকাও পাঠানো হয়েছিল। সেই ভূমিকা লেখার তাগিদটা স্যারের সঙ্গে আমার কথোপকথন। লেখক তালিকায় শিক্ষকদের মধ্যে সরদার ফজলুল করিম স্যার ছিলেন। শিক্ষার্থীর মধ্যে ছিল সলিমুল্লাহ খান, সুব্রত ধর, সৈয়দ আখতার মাহমুদ, মনিরুল ইসলাম খান, তুষার দাশ (সংকলনটা সংগ্রহে না থাকায় অন্যদের কথা মনে করতে পারছি না)। কিন্তু যেদিন স্যারের লেখা আনতে গেলাম, স্যার বললেন সব কথা তো বলা হলো না। পরে সম্ভবত এ শিরোনামে স্যার ‘সংবাদ’-এর একুশের সংখ্যায় একটা লেখা লিখেছিলেন।

আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রজীবনে সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী শুধু একটি নাম ছিল তা নয়; আমার কাছে তো নয়ই, আমার কাছে তাঁকে মনে হতো আক্ষরিক অর্থেই একজন নিবেদিত শিক্ষক। তাঁর জীবনযাপনে বাহুল্য দেখিনি। সেটা আমাকে শিক্ষকতার জীবনের দিকে আকৃষ্ট করেছে। পারিবারিকভাবে আমার সবচেয়ে বড় ভাই আলী আনোয়ার অধ্যাপনা করেন; কিন্তু তিনি থাকতেন রাজশাহীতে। ফলে তাঁকে প্রতিদিন দেখার সুযোগ হয়নি। শিক্ষকতার জীবন বলতে যে আদর্শস্থানীয় মানুষ, সেটা ছাত্রজীবনে আমার কাছে সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। ১৯৮৪ সালে আমি যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দিই তখন তিনি আমাকে সহকর্মী হিসেবেই দেখেছেন। আমি তখনো তাঁর ছাত্রই আছি। শিক্ষক রাজনীতির কারণে তাঁর সঙ্গে কাজ করেছি পরবর্তী তিন বছর। একমত হয়েছি, আমাদের মতভিন্নতাও হয়েছে; কিন্তু আমার কখনো মনে হয়নি আমি তাঁর স্নেহবঞ্চিত হয়েছি। ১৯৯৩ সালে, ছয় বছরের ব্যবধানে আবার যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতায় ফিরি তত দিনে অনেক কিছু বদলেছে, আমার চিন্তায়ও বদল ঘটেছে; শিক্ষকদের রাজনীতি ও সংগঠনে আর যুক্ত না হওয়ার কারণে স্যারের সাহচর্যের সুযোগ মেলেনি। দুই বছর না পেরোতেই আমি আবার প্রবাসী হই। আমার প্রবাসজীবন ইতিমধ্যে দীর্ঘ হয়ে উঠেছে। নিয়মিত দেশে যাওয়া হলেও অনেক দিন স্যারের সঙ্গে দেখা হয় না। মাঝেমধ্যে মনে হয় স্যারের সঙ্গে দেখা হওয়ার আগে অর্থাৎ ১৯৭৭-৭৮ সালের আগে যেমন, এখনো তেমনি, আমি সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর ছাত্র আছি; দেখা না হলেই বা কী। ২৩ জুন আমার প্রিয় স্যারের ৮৫তম জন্মবার্ষিকীতে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা ও অফুরন্ত ভালোবাসা। পাশাপাশি তাঁর দীর্ঘায়ু কামনা করি।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
সর্বশেষ খবর
টসের সময় হাত মেলাতে নিষেধ করায় রেফারির অপসারণ চায় পাকিস্তান
টসের সময় হাত মেলাতে নিষেধ করায় রেফারির অপসারণ চায় পাকিস্তান

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

আখাউড়ায় বিজয় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
আখাউড়ায় বিজয় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রশিদপুরের পুরনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে, কারো চাপে নয়
ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে, কারো চাপে নয়

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির সঙ্গে বিজিএমইএ’র বৈঠক
শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির সঙ্গে বিজিএমইএ’র বৈঠক

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বরিশালে ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার করবেন নেতানিয়াহু
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার করবেন নেতানিয়াহু

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারে শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার
সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি হুহু করে বাড়ছে, বন্যার শঙ্কা
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি হুহু করে বাড়ছে, বন্যার শঙ্কা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের নতুন ডিসি আ. মান্নান
কক্সবাজারের নতুন ডিসি আ. মান্নান

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ‘সাত্তার বকশের’ কাছে আইনি লড়াইয়ে হেরে গেল বিশ্বখ্যাত ‘স্টারবাকস’
পাকিস্তানের ‘সাত্তার বকশের’ কাছে আইনি লড়াইয়ে হেরে গেল বিশ্বখ্যাত ‘স্টারবাকস’

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোলাহাটীতে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
খোলাহাটীতে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় গাঁজাসহ স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা গ্রেফতার
নওগাঁয় গাঁজাসহ স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে পাঁচ কারণে জেন-জি আন্দোলন সামাল দিতে ব্যর্থ হয় নেপাল
যে পাঁচ কারণে জেন-জি আন্দোলন সামাল দিতে ব্যর্থ হয় নেপাল

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে লুট করা জিনিস বেচাকেনার বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস বেচাকেনার বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে একাডেমিক ও দাফতরিক কার্যক্রম দু’দিন বন্ধ
রাকসু নির্বাচনে একাডেমিক ও দাফতরিক কার্যক্রম দু’দিন বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন না উইলিয়ামসন
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন না উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢামেকে একসঙ্গে জন্ম নেওয়া ৬ নবজাতকের মধ্যে ৫ জনের মৃত্যু
ঢামেকে একসঙ্গে জন্ম নেওয়া ৬ নবজাতকের মধ্যে ৫ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক ম্যাচের পারফরম্যান্সেই আইসিসির মাসসেরা সিরাজ
এক ম্যাচের পারফরম্যান্সেই আইসিসির মাসসেরা সিরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার
আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জন জেলে: বিজিবি সেক্টর কমান্ডার
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জন জেলে: বিজিবি সেক্টর কমান্ডার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার উৎপাদন, স্নিগ্ধ বেকারিকে জরিমানা
বগুড়ায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার উৎপাদন, স্নিগ্ধ বেকারিকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা নগরীতে ভুতুড়ে বিলে দিশেহারা গ্রাহক
কুমিল্লা নগরীতে ভুতুড়ে বিলে দিশেহারা গ্রাহক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ
সিলেটে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাবেক বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়ন রিকি হ্যাটনের মৃত্যু
সাবেক বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়ন রিকি হ্যাটনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা
স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫
ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়
সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা