শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ জুন, ২০২১

সিরাজ স্যার : একজন নিবেদিত শিক্ষক

আলী রীয়াজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সিরাজ স্যার : একজন নিবেদিত শিক্ষক

অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী আমার শিক্ষক, কিন্তু প্রচলিত অর্থে তাঁর ছাত্র হওয়ার সৌভাগ্য আমার কখনো হয়নি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন, আমি গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী। ১৯৭৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার ছাত্রজীবনের শুরু, যদিও তার আগের বছরই বিশ্ববিদ্যালয়ে বন্ধুদের সঙ্গে দিনমান আড্ডায় সময় কাটাতে শুরু করি। স্যারের সঙ্গে আমার দেখা সেই সময়ই; কিন্তু আমি তাঁর ছাত্র হই তারও অনেক আগে। ‘বিচিত্রা’য় ‘উপরকাঠামোর ভেতরেই’ শিরোনামের লেখাগুলোই সম্ভবত আমাকে তাঁর নিয়মিত পাঠক করে তুলেছিল। কিন্তু যে দুটি বই আমাকে সবচেয়ে বেশি নাড়া দিয়েছিল তা হলো ‘নিরাশ্রয় গৃহী’ এবং ‘অনতিক্রান্ত বৃত্ত’। স্বীকার করা দরকার, এত বছর পরও আমার স্পষ্ট মনে পড়ে যে দুই ক্ষেত্রেই বইয়ের শিরোনাম আমাকে প্রথম আকর্ষণ করে। ‘নিরাশ্রয় গৃহী’ বইয়ে সংকলিত লেখাগুলোর কিছু আলাদা করে আমি পড়েছিলাম বলেই অনুমান করি, কিন্তু বইটি আমি পড়তে শুরু করি প্রকাশের অনেক পরে। বইটি হাতে নিয়ে নামটি নিয়ে আমি বেশ কয়েক দিন একটা ঘোরের মধ্যে কাটিয়েছিলাম। কেননা, আমার কাছে মনে হয়েছিল যে এটা এক ধরনের প্যারাডক্স কিন্তু তার ভিতরে আমাদের সমাজের একটা ছবি আমি দেখতে পাই; আমাদের সমাজের সেই প্যারাডক্স আমরা কীভাবে দেখব, ভাবব বা ভাঙব এসব প্রশ্ন আমাকে তাড়িত করে। বয়সের কারণেই হোক কি জানার সীমাবদ্ধতার কারণেই হোক, আমি এ নিয়ে অনেকটা বিহ্‌বল হয়ে পড়ি। প্রায় এ রকম অনুভূতি হয়েছিল ‘অনতিক্রান্ত বৃত্ত’ পড়ার পরেও। আমি যখন এ বই হাতে নিই, তখন স্যারের নিয়মিত পাঠকদের কাছে তা পুরনো বলেই বিবেচিত। স্যারের লেখার মধ্যে আমি এক ধরনের দৃশ্যমান ভাষা আবিষ্কার করেছিলাম। আমার কাছে মনে হতো যে শুধু যুক্তির ধার, উদাহরণের ব্যবহার, উদ্ধৃতির পরিমিতি নয়, তাঁর লেখার শক্তি যে তিনি শব্দ দিয়ে চিত্র তৈরি করেন। এটা ফিকশনে সহজলভ্য, কিন্তু বিষয়মুখ্য ভারি বিষয়ে সম্ভব, তা আমি স্যারের লেখা পড়ার আগে বুঝতে পারিনি। আমার এ ধারণা বদল হয়নি, বরং আরও গভীর হয় ‘কুমুর বন্ধন’ বইটি পড়ার পর। বিষয় এবং ভাষা দুই-ই নতুন; কোনো কিছুকে নতুনভাবে দেখার জন্য যে ভিন্ন জায়গায় দাঁড়াতে হয় তা আমার লেখালেখির জীবনের গোড়াতেই শিখতে শুরু করি তাঁর লেখা পড়ে। আমার জন্য সেটা বিশেষ করে গুরুত্বপূর্ণ এ কারণে যে সেই সময়ে আমার লেখালেখির বিষয় ছিল সমকালীন সাহিত্য। আসলে এভাবে বললেই ঠিক হবে যে সে সময় আমি সাহিত্য বিষয়ে লেখার জন্য চেষ্টা শুরু করেছি। স্যারের ভাষাভঙ্গি আমাকে এতটা প্রভাবিত করেছিল যে বন্ধুদের আড্ডায় আমি ‘সিরাজ স্যারের ভাষায়’ যে কোনো বিষয়ে কথা বলতে পারি বলেই বন্ধুরা বলতে শুরু করেছিল। আমার লেখায়ও তার ছাপ রয়েছে, ১৯৭৮-৭৯ সালে ‘দৈনিক বাংলা’য় প্রকাশিত বেশ কিছু রচনা যেগুলো ‘লেখকের দেশকাল’ নামের বইয়ে একত্রিত, সেখানে এটা খুব স্পষ্ট। কিন্তু শুধু ভাষা নয়, স্যারের লেখালেখি থেকে আরেকটি বিষয় আমার মাথার ভিতরে ঢুকে পড়ে এবং পরে পোকার মতো মাথার ভিতরে ঘুরপাক খেতে থাকে, তা হলো মধ্যবিত্তের অবস্থা ও অবস্থান। তাঁর লেখা পড়ে আমার কাছে মনে হতো যে তিনি মধ্যবিত্তের শ্রেণিগত অবস্থান শুধু নয়, তার সাংস্কৃতিক ভূমিকার প্রশ্নটি সামনে আনার চেষ্টা করেছেন। কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনে আমার কাছে এটি বেশ বড় একটি বিষয় হিসেবে কাজ করেছে। ভারতে মধ্যবিত্তের বিকাশের প্রশ্ন আমি প্রথম ভিন্নভাবে বিবেচনা শুরু করি মার্কসের ‘উপনিবেশিকতা প্রসঙ্গে’ বইয়ের কারণে; সেটা ১৯৭৪-৭৫ সালের দিকে। সে সময় রাজনীতির প্রচলিত ব্যাখ্যায় এক ধরনের ‘অর্থনৈতিক নিয়তিবাদ’ বা ‘ইকোনমিক ডিটারমিনজম’ ছিল বলেই আমার ধারণা; সেখানে সিরাজ স্যারের লেখায় একটা ব্যতিক্রমী অবস্থান দেখতে পাই। তা ছাড়া তাঁর লেখায় সংস্কৃতির প্রশ্নটি বেশ গুরুত্বের সঙ্গে জায়গা পেয়েছে বলেই আমার মনে হয়েছে; মধ্যবিত্তের সংস্কৃতি। সেটা আমাকে নতুনভাবে ভাবতে এবং এ বিষয়ে ইংরেজি ও বাংলা দুই বিষয়েই পড়তে অনুপ্রাণিত করেছে। সব সময় স্যারের সঙ্গে একমত হয়েছি তা বললে অসত্য ভাষণ হবে; স্যারের লেখাই শুধু আমাকে ভাবিয়েছে তা-ও নয়; কিন্তু শুরুটা একার্থে স্যারের লেখা থেকেই। তারুণ্যের এই সময়টায় আমাকে ক্লাসরুমে না নিয়েও; এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের দরজায় পৌঁছার আগেই তিনি আমার শিক্ষক হয়ে ওঠেন। আমি সেই থেকে সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর ছাত্র। বিশ্ববিদ্যালয়ে আসার পর স্যারের কাছাকাছি আসার সুযোগ তৈরি হয় ১৯৭৯ সালে ডাকসু নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর। স্যার ডাকসুর কোষাধ্যক্ষ ছিলেন; আমি নির্বাচিত হয়েছিলাম সাহিত্য সম্পাদক। অনেকের হয়তো জানা না-ও থাকতে পারে যে গঠনতন্ত্র অনুযায়ী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ডাকসুর সভাপতি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং এর কোষাধ্যক্ষ একজন শিক্ষক। ডাকসুর কারণে স্যারের কক্ষে প্রবেশাধিকার পাওয়া গেল কিন্তু সেই থেকে শুধু সে কারণেই স্যারের কাছে গিয়েছি, তা নয়। গোড়ায় সেটাকে যে ছুতো হিসেবে ব্যবহার করতাম, তা এখন বলতে দ্বিধা নেই। কিন্তু সেই সূত্রে স্যারকে কাছ থেকে দেখার সুযোগ তৈরি হয়। স্যার সস্নেহে আমাদের কাছে টেনেছেন, সেটা অংশত আমাদের তখনকার রাজনৈতিক অবস্থান, কিন্তু সেটা একমাত্র কারণ বলে আমার কখনই মনে হয়নি। সেই সূত্রে আমার অনেক স্মৃতি আছে স্যারকে বিরক্ত করার। কিন্তু তাঁকে আমি কখনই বিরক্ত হতে দেখিনি, তাঁর ধৈর্য আমাকে সব সময়ই বিস্মিত করেছে। দ্বিতীয় দফা ডাকসুর সাহিত্য সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর ১৯৮২ সালে ডাকসুর একুশের সংকলনের জন্য স্যারের লেখা আনার ঘটনা এখনো মনে আছে। ভাষা আন্দোলনের ৩০ বছর পূর্তি সামনে রেখে সিদ্ধান্ত নিলাম যে ‘ফুল খেলবার দিন নয়’ বলে সংকলনে কয়েকজন মেধাবী ছাত্র ও শিক্ষকের কাছে একটা অভিন্ন প্রশ্ন রাখব এবং তাঁদের অনুরোধ করব যেন তাঁরা সংক্ষেপে লিখিতভাবে তার উত্তর দেন। কবিতা ও গল্পের আগে এক বা একাধিক প্রবন্ধের বদলে এ উত্তরগুলো ছাপা হবে। শিক্ষার্থীর একটা তালিকা তৈরি করলাম। কলাভবনের দোতলায় স্যারের অফিসকক্ষে গেলাম আমার এ পরিকল্পনা নিয়ে। স্যার জানতে চাইলেন, যে প্রশ্নটা করা হবে তা কী? হঠাৎ মনে হলো আমি যে প্রশ্নটা ভাবছি তা স্যারের পছন্দ না-ও হতে পারে। দ্বিধান্বিতভাবে বললাম, প্রশ্নটা হলো ‘একুশে ফেব্রুয়ারি কি ব্যর্থ হয়ে গেছে?’ আমার মনে এ প্রশ্ন কেন এলো সে বিষয়ে স্যারের সঙ্গে অনেক আলোচনা হলো; সে আলোচনার কারণেই যাঁদের কাছে প্রশ্ন পাঠানো হলো তাঁদের কাছে একটা দীর্ঘ ভূমিকাও পাঠানো হয়েছিল। সেই ভূমিকা লেখার তাগিদটা স্যারের সঙ্গে আমার কথোপকথন। লেখক তালিকায় শিক্ষকদের মধ্যে সরদার ফজলুল করিম স্যার ছিলেন। শিক্ষার্থীর মধ্যে ছিল সলিমুল্লাহ খান, সুব্রত ধর, সৈয়দ আখতার মাহমুদ, মনিরুল ইসলাম খান, তুষার দাশ (সংকলনটা সংগ্রহে না থাকায় অন্যদের কথা মনে করতে পারছি না)। কিন্তু যেদিন স্যারের লেখা আনতে গেলাম, স্যার বললেন সব কথা তো বলা হলো না। পরে সম্ভবত এ শিরোনামে স্যার ‘সংবাদ’-এর একুশের সংখ্যায় একটা লেখা লিখেছিলেন।

আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রজীবনে সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী শুধু একটি নাম ছিল তা নয়; আমার কাছে তো নয়ই, আমার কাছে তাঁকে মনে হতো আক্ষরিক অর্থেই একজন নিবেদিত শিক্ষক। তাঁর জীবনযাপনে বাহুল্য দেখিনি। সেটা আমাকে শিক্ষকতার জীবনের দিকে আকৃষ্ট করেছে। পারিবারিকভাবে আমার সবচেয়ে বড় ভাই আলী আনোয়ার অধ্যাপনা করেন; কিন্তু তিনি থাকতেন রাজশাহীতে। ফলে তাঁকে প্রতিদিন দেখার সুযোগ হয়নি। শিক্ষকতার জীবন বলতে যে আদর্শস্থানীয় মানুষ, সেটা ছাত্রজীবনে আমার কাছে সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। ১৯৮৪ সালে আমি যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দিই তখন তিনি আমাকে সহকর্মী হিসেবেই দেখেছেন। আমি তখনো তাঁর ছাত্রই আছি। শিক্ষক রাজনীতির কারণে তাঁর সঙ্গে কাজ করেছি পরবর্তী তিন বছর। একমত হয়েছি, আমাদের মতভিন্নতাও হয়েছে; কিন্তু আমার কখনো মনে হয়নি আমি তাঁর স্নেহবঞ্চিত হয়েছি। ১৯৯৩ সালে, ছয় বছরের ব্যবধানে আবার যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতায় ফিরি তত দিনে অনেক কিছু বদলেছে, আমার চিন্তায়ও বদল ঘটেছে; শিক্ষকদের রাজনীতি ও সংগঠনে আর যুক্ত না হওয়ার কারণে স্যারের সাহচর্যের সুযোগ মেলেনি। দুই বছর না পেরোতেই আমি আবার প্রবাসী হই। আমার প্রবাসজীবন ইতিমধ্যে দীর্ঘ হয়ে উঠেছে। নিয়মিত দেশে যাওয়া হলেও অনেক দিন স্যারের সঙ্গে দেখা হয় না। মাঝেমধ্যে মনে হয় স্যারের সঙ্গে দেখা হওয়ার আগে অর্থাৎ ১৯৭৭-৭৮ সালের আগে যেমন, এখনো তেমনি, আমি সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর ছাত্র আছি; দেখা না হলেই বা কী। ২৩ জুন আমার প্রিয় স্যারের ৮৫তম জন্মবার্ষিকীতে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা ও অফুরন্ত ভালোবাসা। পাশাপাশি তাঁর দীর্ঘায়ু কামনা করি।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

৩৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম
মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে