শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ জুন, ২০২১

সিরাজ স্যার : একজন নিবেদিত শিক্ষক

আলী রীয়াজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সিরাজ স্যার : একজন নিবেদিত শিক্ষক

অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী আমার শিক্ষক, কিন্তু প্রচলিত অর্থে তাঁর ছাত্র হওয়ার সৌভাগ্য আমার কখনো হয়নি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন, আমি গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী। ১৯৭৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার ছাত্রজীবনের শুরু, যদিও তার আগের বছরই বিশ্ববিদ্যালয়ে বন্ধুদের সঙ্গে দিনমান আড্ডায় সময় কাটাতে শুরু করি। স্যারের সঙ্গে আমার দেখা সেই সময়ই; কিন্তু আমি তাঁর ছাত্র হই তারও অনেক আগে। ‘বিচিত্রা’য় ‘উপরকাঠামোর ভেতরেই’ শিরোনামের লেখাগুলোই সম্ভবত আমাকে তাঁর নিয়মিত পাঠক করে তুলেছিল। কিন্তু যে দুটি বই আমাকে সবচেয়ে বেশি নাড়া দিয়েছিল তা হলো ‘নিরাশ্রয় গৃহী’ এবং ‘অনতিক্রান্ত বৃত্ত’। স্বীকার করা দরকার, এত বছর পরও আমার স্পষ্ট মনে পড়ে যে দুই ক্ষেত্রেই বইয়ের শিরোনাম আমাকে প্রথম আকর্ষণ করে। ‘নিরাশ্রয় গৃহী’ বইয়ে সংকলিত লেখাগুলোর কিছু আলাদা করে আমি পড়েছিলাম বলেই অনুমান করি, কিন্তু বইটি আমি পড়তে শুরু করি প্রকাশের অনেক পরে। বইটি হাতে নিয়ে নামটি নিয়ে আমি বেশ কয়েক দিন একটা ঘোরের মধ্যে কাটিয়েছিলাম। কেননা, আমার কাছে মনে হয়েছিল যে এটা এক ধরনের প্যারাডক্স কিন্তু তার ভিতরে আমাদের সমাজের একটা ছবি আমি দেখতে পাই; আমাদের সমাজের সেই প্যারাডক্স আমরা কীভাবে দেখব, ভাবব বা ভাঙব এসব প্রশ্ন আমাকে তাড়িত করে। বয়সের কারণেই হোক কি জানার সীমাবদ্ধতার কারণেই হোক, আমি এ নিয়ে অনেকটা বিহ্‌বল হয়ে পড়ি। প্রায় এ রকম অনুভূতি হয়েছিল ‘অনতিক্রান্ত বৃত্ত’ পড়ার পরেও। আমি যখন এ বই হাতে নিই, তখন স্যারের নিয়মিত পাঠকদের কাছে তা পুরনো বলেই বিবেচিত। স্যারের লেখার মধ্যে আমি এক ধরনের দৃশ্যমান ভাষা আবিষ্কার করেছিলাম। আমার কাছে মনে হতো যে শুধু যুক্তির ধার, উদাহরণের ব্যবহার, উদ্ধৃতির পরিমিতি নয়, তাঁর লেখার শক্তি যে তিনি শব্দ দিয়ে চিত্র তৈরি করেন। এটা ফিকশনে সহজলভ্য, কিন্তু বিষয়মুখ্য ভারি বিষয়ে সম্ভব, তা আমি স্যারের লেখা পড়ার আগে বুঝতে পারিনি। আমার এ ধারণা বদল হয়নি, বরং আরও গভীর হয় ‘কুমুর বন্ধন’ বইটি পড়ার পর। বিষয় এবং ভাষা দুই-ই নতুন; কোনো কিছুকে নতুনভাবে দেখার জন্য যে ভিন্ন জায়গায় দাঁড়াতে হয় তা আমার লেখালেখির জীবনের গোড়াতেই শিখতে শুরু করি তাঁর লেখা পড়ে। আমার জন্য সেটা বিশেষ করে গুরুত্বপূর্ণ এ কারণে যে সেই সময়ে আমার লেখালেখির বিষয় ছিল সমকালীন সাহিত্য। আসলে এভাবে বললেই ঠিক হবে যে সে সময় আমি সাহিত্য বিষয়ে লেখার জন্য চেষ্টা শুরু করেছি। স্যারের ভাষাভঙ্গি আমাকে এতটা প্রভাবিত করেছিল যে বন্ধুদের আড্ডায় আমি ‘সিরাজ স্যারের ভাষায়’ যে কোনো বিষয়ে কথা বলতে পারি বলেই বন্ধুরা বলতে শুরু করেছিল। আমার লেখায়ও তার ছাপ রয়েছে, ১৯৭৮-৭৯ সালে ‘দৈনিক বাংলা’য় প্রকাশিত বেশ কিছু রচনা যেগুলো ‘লেখকের দেশকাল’ নামের বইয়ে একত্রিত, সেখানে এটা খুব স্পষ্ট। কিন্তু শুধু ভাষা নয়, স্যারের লেখালেখি থেকে আরেকটি বিষয় আমার মাথার ভিতরে ঢুকে পড়ে এবং পরে পোকার মতো মাথার ভিতরে ঘুরপাক খেতে থাকে, তা হলো মধ্যবিত্তের অবস্থা ও অবস্থান। তাঁর লেখা পড়ে আমার কাছে মনে হতো যে তিনি মধ্যবিত্তের শ্রেণিগত অবস্থান শুধু নয়, তার সাংস্কৃতিক ভূমিকার প্রশ্নটি সামনে আনার চেষ্টা করেছেন। কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনে আমার কাছে এটি বেশ বড় একটি বিষয় হিসেবে কাজ করেছে। ভারতে মধ্যবিত্তের বিকাশের প্রশ্ন আমি প্রথম ভিন্নভাবে বিবেচনা শুরু করি মার্কসের ‘উপনিবেশিকতা প্রসঙ্গে’ বইয়ের কারণে; সেটা ১৯৭৪-৭৫ সালের দিকে। সে সময় রাজনীতির প্রচলিত ব্যাখ্যায় এক ধরনের ‘অর্থনৈতিক নিয়তিবাদ’ বা ‘ইকোনমিক ডিটারমিনজম’ ছিল বলেই আমার ধারণা; সেখানে সিরাজ স্যারের লেখায় একটা ব্যতিক্রমী অবস্থান দেখতে পাই। তা ছাড়া তাঁর লেখায় সংস্কৃতির প্রশ্নটি বেশ গুরুত্বের সঙ্গে জায়গা পেয়েছে বলেই আমার মনে হয়েছে; মধ্যবিত্তের সংস্কৃতি। সেটা আমাকে নতুনভাবে ভাবতে এবং এ বিষয়ে ইংরেজি ও বাংলা দুই বিষয়েই পড়তে অনুপ্রাণিত করেছে। সব সময় স্যারের সঙ্গে একমত হয়েছি তা বললে অসত্য ভাষণ হবে; স্যারের লেখাই শুধু আমাকে ভাবিয়েছে তা-ও নয়; কিন্তু শুরুটা একার্থে স্যারের লেখা থেকেই। তারুণ্যের এই সময়টায় আমাকে ক্লাসরুমে না নিয়েও; এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের দরজায় পৌঁছার আগেই তিনি আমার শিক্ষক হয়ে ওঠেন। আমি সেই থেকে সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর ছাত্র। বিশ্ববিদ্যালয়ে আসার পর স্যারের কাছাকাছি আসার সুযোগ তৈরি হয় ১৯৭৯ সালে ডাকসু নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর। স্যার ডাকসুর কোষাধ্যক্ষ ছিলেন; আমি নির্বাচিত হয়েছিলাম সাহিত্য সম্পাদক। অনেকের হয়তো জানা না-ও থাকতে পারে যে গঠনতন্ত্র অনুযায়ী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ডাকসুর সভাপতি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং এর কোষাধ্যক্ষ একজন শিক্ষক। ডাকসুর কারণে স্যারের কক্ষে প্রবেশাধিকার পাওয়া গেল কিন্তু সেই থেকে শুধু সে কারণেই স্যারের কাছে গিয়েছি, তা নয়। গোড়ায় সেটাকে যে ছুতো হিসেবে ব্যবহার করতাম, তা এখন বলতে দ্বিধা নেই। কিন্তু সেই সূত্রে স্যারকে কাছ থেকে দেখার সুযোগ তৈরি হয়। স্যার সস্নেহে আমাদের কাছে টেনেছেন, সেটা অংশত আমাদের তখনকার রাজনৈতিক অবস্থান, কিন্তু সেটা একমাত্র কারণ বলে আমার কখনই মনে হয়নি। সেই সূত্রে আমার অনেক স্মৃতি আছে স্যারকে বিরক্ত করার। কিন্তু তাঁকে আমি কখনই বিরক্ত হতে দেখিনি, তাঁর ধৈর্য আমাকে সব সময়ই বিস্মিত করেছে। দ্বিতীয় দফা ডাকসুর সাহিত্য সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর ১৯৮২ সালে ডাকসুর একুশের সংকলনের জন্য স্যারের লেখা আনার ঘটনা এখনো মনে আছে। ভাষা আন্দোলনের ৩০ বছর পূর্তি সামনে রেখে সিদ্ধান্ত নিলাম যে ‘ফুল খেলবার দিন নয়’ বলে সংকলনে কয়েকজন মেধাবী ছাত্র ও শিক্ষকের কাছে একটা অভিন্ন প্রশ্ন রাখব এবং তাঁদের অনুরোধ করব যেন তাঁরা সংক্ষেপে লিখিতভাবে তার উত্তর দেন। কবিতা ও গল্পের আগে এক বা একাধিক প্রবন্ধের বদলে এ উত্তরগুলো ছাপা হবে। শিক্ষার্থীর একটা তালিকা তৈরি করলাম। কলাভবনের দোতলায় স্যারের অফিসকক্ষে গেলাম আমার এ পরিকল্পনা নিয়ে। স্যার জানতে চাইলেন, যে প্রশ্নটা করা হবে তা কী? হঠাৎ মনে হলো আমি যে প্রশ্নটা ভাবছি তা স্যারের পছন্দ না-ও হতে পারে। দ্বিধান্বিতভাবে বললাম, প্রশ্নটা হলো ‘একুশে ফেব্রুয়ারি কি ব্যর্থ হয়ে গেছে?’ আমার মনে এ প্রশ্ন কেন এলো সে বিষয়ে স্যারের সঙ্গে অনেক আলোচনা হলো; সে আলোচনার কারণেই যাঁদের কাছে প্রশ্ন পাঠানো হলো তাঁদের কাছে একটা দীর্ঘ ভূমিকাও পাঠানো হয়েছিল। সেই ভূমিকা লেখার তাগিদটা স্যারের সঙ্গে আমার কথোপকথন। লেখক তালিকায় শিক্ষকদের মধ্যে সরদার ফজলুল করিম স্যার ছিলেন। শিক্ষার্থীর মধ্যে ছিল সলিমুল্লাহ খান, সুব্রত ধর, সৈয়দ আখতার মাহমুদ, মনিরুল ইসলাম খান, তুষার দাশ (সংকলনটা সংগ্রহে না থাকায় অন্যদের কথা মনে করতে পারছি না)। কিন্তু যেদিন স্যারের লেখা আনতে গেলাম, স্যার বললেন সব কথা তো বলা হলো না। পরে সম্ভবত এ শিরোনামে স্যার ‘সংবাদ’-এর একুশের সংখ্যায় একটা লেখা লিখেছিলেন।

আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রজীবনে সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী শুধু একটি নাম ছিল তা নয়; আমার কাছে তো নয়ই, আমার কাছে তাঁকে মনে হতো আক্ষরিক অর্থেই একজন নিবেদিত শিক্ষক। তাঁর জীবনযাপনে বাহুল্য দেখিনি। সেটা আমাকে শিক্ষকতার জীবনের দিকে আকৃষ্ট করেছে। পারিবারিকভাবে আমার সবচেয়ে বড় ভাই আলী আনোয়ার অধ্যাপনা করেন; কিন্তু তিনি থাকতেন রাজশাহীতে। ফলে তাঁকে প্রতিদিন দেখার সুযোগ হয়নি। শিক্ষকতার জীবন বলতে যে আদর্শস্থানীয় মানুষ, সেটা ছাত্রজীবনে আমার কাছে সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। ১৯৮৪ সালে আমি যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দিই তখন তিনি আমাকে সহকর্মী হিসেবেই দেখেছেন। আমি তখনো তাঁর ছাত্রই আছি। শিক্ষক রাজনীতির কারণে তাঁর সঙ্গে কাজ করেছি পরবর্তী তিন বছর। একমত হয়েছি, আমাদের মতভিন্নতাও হয়েছে; কিন্তু আমার কখনো মনে হয়নি আমি তাঁর স্নেহবঞ্চিত হয়েছি। ১৯৯৩ সালে, ছয় বছরের ব্যবধানে আবার যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতায় ফিরি তত দিনে অনেক কিছু বদলেছে, আমার চিন্তায়ও বদল ঘটেছে; শিক্ষকদের রাজনীতি ও সংগঠনে আর যুক্ত না হওয়ার কারণে স্যারের সাহচর্যের সুযোগ মেলেনি। দুই বছর না পেরোতেই আমি আবার প্রবাসী হই। আমার প্রবাসজীবন ইতিমধ্যে দীর্ঘ হয়ে উঠেছে। নিয়মিত দেশে যাওয়া হলেও অনেক দিন স্যারের সঙ্গে দেখা হয় না। মাঝেমধ্যে মনে হয় স্যারের সঙ্গে দেখা হওয়ার আগে অর্থাৎ ১৯৭৭-৭৮ সালের আগে যেমন, এখনো তেমনি, আমি সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর ছাত্র আছি; দেখা না হলেই বা কী। ২৩ জুন আমার প্রিয় স্যারের ৮৫তম জন্মবার্ষিকীতে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা ও অফুরন্ত ভালোবাসা। পাশাপাশি তাঁর দীর্ঘায়ু কামনা করি।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা
পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে
পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?
ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা