শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ জুন, ২০২১

উদ্ভট উটের পিঠে নয়, সুন্দরভাবে চলুক দেশ

সাইফুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
উদ্ভট উটের পিঠে নয়, সুন্দরভাবে চলুক দেশ

১৯৮২ সালে সম্ভবত ফেব্রুয়ারির দিকে সেনা শাসনামলে কবি শামসুর রাহমান একটি কবিতা লিখেছিলেন। কবিতাটির নাম- উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ। কবিতাটির কয়েকটি লাইন এ রকম- কুয়াশার তাঁবুতে আচ্ছন্ন চোখ কিছুটা আটকে গেল তার/মনে হয় যেন সে উঠেছে কোনো সুদূর বিদেশে/যেখানে এখন কেউ কারও চেনা নয়, কেউ কারও/ভাষা ব্যবহার আদৌ বোঝে না; দেখে সে/উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ বিরানায়; মুক্তিযুদ্ধ/হায়, বৃথা যায়, বৃথা যায়, বৃথা যায়। এ রকম একটি কবিতা লেখার জন্য কবি সে সময় প্রাণিত হয়েছিলেন সম্ভবত দুটি কারণে। প্রথমত, সেই সময়কার সেনাশাসক দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পদদলিত করে বাংলাদেশের জনগণের ওপর চাপিয়ে দিয়েছিলেন একটি একনায়কতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা অর্থাৎ সাধারণ মানুষের ভাত-কাপড়ের অধিকার, বাকস্বাধীনতা ও রাষ্ট্রের সর্বস্তরে গণতন্ত্রায়ণ অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছিল। দেখা দিয়েছিল মূল্যবোধের সংকট।

কবি- উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ চরণটি লেখার আগে এর একটি পরিপ্রেক্ষিত সৃষ্টি করেছেন, যেমন- কুয়াশার তাঁবুতে আচ্ছন্ন চোখ কিছুটা আটকে গেল তার। মনে হয় যেন সে উঠেছে জেগে সুদূর বিদেশে! সেখানে এখন কেউ কারও চেনা নয়, কেউ কারও ভাষা ব্যবহার আদৌ বোঝে না। ১৯৮২ সাল থেকে ২০২১- এ পর্যন্ত অতিবাহিত হয়েছে প্রায় ৪০ বছর। কিন্তু কী আশ্চর্য! দেশের অবস্থা এতটুকু পরিবর্তন হয়নি। সেই কুয়াশাচ্ছন্ন চারপাশ, সেখানে কেউ কারও চেনা নয়। কিংবা কেউ কারও ভাষা বোঝে না। কেউ কারও ভাষা বোঝা তো দূরের কথা- বর্তমান সরকারের সর্বোচ্চ মহলের কর্তাব্যক্তিরা দেশের সাধারণ মানুষের ভাষা পর্যন্ত বুঝতে পারছেন না। হয়তো বুঝেও উট পাখির মতো বালুতে মুখ বুজে বসে আছেন। তারা দেখতে চান বিরোধী দল তাদের আন্দোলন-সংগ্রাম কতটা বেগবান করতে পারে কিংবা তারা কতটা জ্বালাও-পোড়াও করতে পারে।

আমাদের কারোরই জানা নেই দেশটি আজ কোন দিকে কিংবা কোন পথে যাচ্ছে? জনসাধারণের অংশগ্রহণমূলক কোনো নির্বাচন আদৌ হবে কিনা সেটা নির্দিষ্ট করে কেউ কিছু বলতে পারছে না। অন্যদিকে নির্বাচন কমিশনও হাত-পা গুটিয়ে বসে আছে। আওয়ামী লীগ কথায় কথায় বিএনপিকে মাগুরা নির্বাচনের জন্য যে ভর্ৎসনা ও গালমন্দ করে এবং বলে, এ দেশের মাটিতে আর মাগুরা মার্কা নির্বাচন হবে না। কিন্তু আওয়ামী লীগের হাবভাব দেখে মনে হচ্ছে তারা যেন পুনরায় এককভাবে নির্বাচন করে ক্ষমতায় থাকার কথা ভাবছে। যেভাবেই হোক বিএনপিকে ক্ষমতার বাইরে রাখার চেষ্টা করতে গিয়ে নিজেদের সুনামকে তারা প্রশ্নবিদ্ধ করে তুলছে। বিএনপির সর্বশেষ অবস্থান বর্তমান সরকারের অধীনে তারা কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না। আমরা আর কতকাল নির্বাচন নিয়ে সাংঘর্ষিক অবস্থানে দেখব সরকার ও বিরোধী দলকে?

আর কত রক্ত বর্ষিত হলে কিংবা জীবনের বিনিময়ে রাজনীতির এ অপখেলা বন্ধ হবে। ২০০৮ সালের একুশের বইমেলায় বাংলাদেশের প্রখ্যাত সাহিত্যিক হাসান আজিজুল হকের একটি বই প্রকাশিত হয়েছিল। বইটির নাম ‘ছড়ানো ছিটানো’। বইটিতে তিনি নিজেও একটি প্রবন্ধ লিখেছেন- ‘উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ’ নামে। তার লেখার প্রতিটি পরতে পরতে প্রকাশ পায় তাঁর ভিতরের নির্ভেজাল ক্ষোভ, চরম হতাশা আর রাজনৈতিক ব্যক্তিদের প্রতি ধিক্কার। তাঁর সব লেখনীতেই বাংলাদেশের সর্ব ক্ষেত্রে হতাশা ও অবক্ষয়ের দৃশ্য চিত্রিত হয়েছে নির্দয়ভাবে। সন্দেহ নেই, তার লেখনীর প্রতিটি হরফই সত্য। যার লেখনীর শক্তি হিমালয়ের মতো উত্তঙ্গ, যার প্রজ্ঞা মহাসাগরের মতো অতলস্পর্শী, তাঁর মতো একজন মানুষের কথাগুলো আপ্তবাক্য হিসেবেই বিশ্বাস করতে হয়। তাঁর লিখিত প্রবন্ধটির কয়েকটি লাইন এখানে তুলে দিচ্ছি- ‘রক্ত দিতে মানুষ তো কসুর করেনি- বাংলাদেশ পাওয়ার রক্তের দাবি এ দেশের মানুষ কড়ায়-গন্ডায় শোধ করেছে। তবুও কেন- গত দিনের চেয়ে আজকের দিনটি খারাপ, গতকালের চেয়ে আজ বাজারে যেতে ভয়, ভাঁড়ারে ঢুকতে ভয়, পাঠশালায় স্কুলে, কলেজে, বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে ভয়? কাল ছিল রাস্তায় ভয়, আজ বাড়িতে নিজের শোবার ঘরে...’ আমার স্বপ্নের এ আরাধ্য ও নমস্য সাহিত্যিকের একটি লাইন- ‘গত দিনের চেয়ে আজকের দিনটি খারাপ’- এ বিষয়ে আমি আরও একটু আলোচনা করার ধৃষ্টতা দেখাতে চাই। জ্ঞান-বিজ্ঞান কিংবা তথ্যপ্রযুক্তির যুগেও আজ আমরা যেন সেই মধ্যযুগেই অবস্থান করছি। আমরা যেভাবে আজ একজনের প্রাণ আরেকজন হরণ করছি পৃথিবীর অনেক দেশ, জাতি কিংবা শ্রেণি-গোষ্ঠী সেই অবস্থা বহু আগে অতিক্রম করে আজ উন্নতির চরম শিখরে অবস্থান করছে। এমন একটি সময় ছিল যখন তারাও ঝগড়া-বিবাদের মধ্য দিয়েই উন্নতির শিখরে পৌঁছেছে। তখনকার সেই সংঘাত-সংঘর্ষের যৌক্তিকতা ছিল এই যে, তখন জ্ঞান-বিজ্ঞানের আলো পূর্ণাঙ্গরূপে এ পৃথিবীতে এসে পৌঁছেনি। উদাহরণ হিসেবে হয়তো অনেক দেশের কথাই বলা যায়। যেমন দক্ষিণ আফ্রিকায় বিভিন্ন দেশ থেকে আগত শ্বেতাঙ্গ ও স্থানীয় কৃষ্ণাঙ্গদের মধ্যে বিবাদ। অস্ট্রেলিয়ায় ইংরেজ ঔপনিবেশিকদের সঙ্গে স্থানীয় অ্যাব্রোজিন্সদের সংঘর্ষ। বিশেষ করে এখানে আমি একটি শহরের উদাহরণ দিচ্ছি- শহরটি আজ বিশ্বসেরা একটি শহর। যেখানে এক সময় সংঘাত-সংঘর্ষ ছিল নিত্যনৈমিত্তিক বিষয়।

পৃথিবীর রাজধানী হিসেবে খ্যাত নিউইয়র্কের ইতিহাস একটু পুরনো। কলম্বাস আমেরিকা আবিষ্কারের পর ১৫২৪ খ্রিস্টাব্দে যে জাহাজটি প্রথমে নিউইয়র্কের ভূমি স্পর্শ করেছিল সেটি ছিল একটি ফরাসি জাহাজ। নাম ‘লা ডলফি’। মাটিতে পা দিয়েই ফরাসিরা এ শহরের নামকরণ করেন ‘নিউ অ্যাঙ্গুলেস’। অ্যাঙ্গুলেস হচ্ছে ফরাসি রাজা প্রথম ফ্রান্সিসের রাজদরবারের নাম। এরপর ১৬০৯ সালে হেনরি হার্ডসন নামক এক ইংরেজ ডাচ ইস্ট-ইন্ডিয়া কোম্পানির কর্মচারী হয়ে নিউইয়র্কে ডাচকুঠি স্থাপন করেন। শুধু এ ডাচ ইস্ট-ইন্ডিয়া কোম্পানি ৪০ শতাংশ নিগ্রোদাস নিউইয়র্কে আমদানি করেছিল। পরবর্তী সময়ে ডাচ ঔপনিবেশিকরা নিউ অ্যাঙ্গুলেসের নাম পরিবর্তন করে এর নতুন নামকরণ করে নিউ আর্মস্টার্ডাম নামে। ১৬৬৪ সালে ইংরেজরা নিউইয়র্কের বেশ কিছু অঞ্চল দখল করে নেয়। তারা ডাচদের দেওয়া নিউ আর্মস্টার্ডাম নামটি পরিবর্তন করে ইংল্যান্ডের ডিউক অব ইয়র্কের সম্মানে এ শহরের নতুন নামকরণ করেন নিউইয়র্ক নামে। ইতিমধ্যে নিউইয়র্ক আবির্ভূত হয় যুক্তরাষ্ট্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক বন্দরে। ইউরোপ থেকে আসতে থাকে নানা জাতের, নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। ইংল্যান্ড-আয়ারল্যান্ড থেকে আসে ফেরারি খুনি আসামি, নরওয়ে-সুইডেন থেকে জলদস্যুর দল, ইতালি, সিসিলি থেকে ডন কিংবা মাফিয়া, স্পেন থেকে ইহুদি ও মুর (মুসলিম জনগোষ্ঠী)। নানা জাতির লোকের সমাগমে নিউইয়র্ক শহরটি পরিণত হয় শতভূতের আশ্রয়স্থল। আর এ জন্যই হয়তো ১৯১২ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নিউইয়র্কে প্রথম পা দিয়েই বলেছিলেন শহরটি একটি অপরিপক্ব ফল।

ক্ষমতা দখল, আধিপত্য বিস্তার নিয়ে শুরু হয় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ। আর এসব সংঘর্ষ, দলাদলি, হত্যা, খুন, জখম, প্রতিদিনকার সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। বিখ্যাত আমেরিকান ঔপন্যাসিক স্কট ফিজজোরাল্ডের উপন্যাস ‘গ্রেট গেটসবিতে’ এসব সংঘর্ষ-সংঘাতের ছিটেফোঁটা প্রকাশ পেয়েছে। কিন্তু ধীরে ধীরে তারা বুঝতে শুরু করে যে, এভাবে চললে তাদের দেশটিকে তারা এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে না। এর পরের ইতিহাস আমাদের সবারই জানা।

জর্জ ওয়াশিংটন, হ্যামিলটন, জেফারসনসহ অনেকের নেতৃত্বে তারা ব্রিটিশ শাসন থেকে নিজেদের মুক্ত করে। আজ তারা সব জাতি একতাবদ্ধ হয়ে বিশ্বে তাদের দেশটিকে একটি শ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। অথচ আমরা নিজেরা নিজেদের সমস্যা সমাধান করতে পারি না। দিক-নির্দেশনার জন্য ছুটে যাই বিদেশিদের কাছে। আমার এ লেখা যেসব রাজনৈতিক কুশীলব পড়ছেন তারা বুকে হাত চেপে চোখ দুটি মুদিত করে ঈষৎ চিন্তা করে বলুন তো, আমরা কতকাল বেঁচে থাকি। আমাদের গড় আয়ু ৭১ বছর। এ অল্প সময়ের জন্য পৃথিবীতে কেন এত কূটকৌশল। মানুষের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলা কিংবা ক্ষমতায় জোর করে আঁকড়ে থাকা। বিখ্যাত রুশ লেখক লেভ তলস্টয় একটি গল্প লিখেছিলেন- ‘মানুষের কতটুকু জমি দরকার’- গল্পটি অনেক মজার। এখানে বলতে পারলে বেশ তৃপ্তি পেতাম। তলস্টয়ের এ গল্পটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে আরেক বিখ্যাত ছোটগল্পকার ও নাট্যকার চেকভ স্যাটায়ার বলেছিলেন- “মান্যবর তলস্টয় আপনি একটি মানুষের জন্য যে দুই গজ জমির কথা বলেছেন, সে তো মৃত মানুষের জন্য। একজন জীবন্ত মানুষের লোভ দুই গজ জমি নয়, একটি গোটা তালুকও নয়, তার দরকার সমগ্র পৃথিবী।” চেকভ আসলে সত্যি কথাটাই বলেছেন। আমি মনে করি, ক্ষমতা, অর্থ, কিংবা আধিপত্যের প্রতি অতিরিক্ত লোভ হচ্ছে মানুষের মধ্যে এক প্রকার মানসিক অসুস্থতা।

সরকার ও বিরোধী দল যদি আজ একতাবদ্ধভাবে কাজ করার সুযোগ পেত তাহলে দেশটাকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যেতে পারত। প্রসঙ্গক্রমে হজরত ওমর ইবনে আল খাত্তাবের একটি ঘটনা এখানে প্রণিধানযোগ্য। ঘটনাটি ঘটেছিল হজরত ওমরের ইসলাম গ্রহণের ছয় বছর আগে। শৈশব থেকেই ওমর একজন পরোপকারী হিসেবে আরবে খ্যাত ছিলেন। কৈশোরে এসে সে গুণটি আরও বৃদ্ধি পায়। ওমর একই সঙ্গে উট লালন-পালন ও রক্ষণাবেক্ষণেও দক্ষ ছিলেন। আর সে জন্য তার পিতা আল খাত্তাব চাইতেন ওমর যেন সব সময় তার বৃহৎ উটের খামারটি দেখাশোনা করে। এক দিন ওমর তার এক খালার অনুরোধে তাদের ঘরে কিছু শুকনো কাঠ পৌঁছে দিয়ে বাড়ি ফিরতে দেরি করায় তার বাবা তাকে ভীষণ তিরস্কার করেন। ওমর তার বাবাকে সান্ত্ব¡না দিয়ে বলেন, উটগুলো মানজাহান উপত্যকায় ঠিকঠাক অবস্থায় আছে। ইতিমধ্যে ওমরের জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা জায়েদ ইবনে আল খাত্তাব পিতাকে উদ্দেশ করে বললেন, ওমর আজকের মতো মক্কায় বিশ্রাম করুক। আমি না হয় উটগুলো রাত্রিপ্রহর দেখভালে নিয়োজিত থাকব। পিতা খাত্তাব ক্রুদ্ধ কণ্ঠে বলেন, তুমি উট সম্পর্কে কী বুঝ? ওমরই ওগুলো দেখাশোনা করবে। মানজাহান উপত্যকার একটি বৃক্ষের সঙ্গে হেলান দিয়ে ওমর আনমনে আকাশের লাখো-কোটি তারা দেখছিলেন। এমন সময় তার ভাই জায়েদ তার পাশে এসে বসলেন। ওমরকে বললেন, তোমার জন্য রাতের কিছু খাবার নিয়ে এসেছি। দুই ভাই পাশাপাশি বসে গল্প করতে লাগল। জায়েদ ওমরকে প্রশ্ন করলেন? এই বিপুল সংখ্যক উট তুমি কীভাবে এতটা দক্ষতার সঙ্গে পরিচালনা কর। ওমর বললেন, ভাই এই যে তোমার সামনে শত শত উট দেখছ, তুমি যদি এদের সমষ্টিগতভাবে একটি উটের পাল হিসেবে দেখ তাহলেই তুমি ভুল করবে। যদিও একটি উট দেখতে হুবহু আরেকটি উটের মতো এবং এরা দলবদ্ধ হয়ে বিচরণ করে। কিন্তু এরা সবাই আলাদাভাবে স্বতন্ত্র। সবার রয়েছে ভিন্ন মানসিক অবস্থা বা মেজাজ কিংবা আচরণ প্রণালি, ঢং, অভাব ও প্রয়োজন। পশুপালক হিসেবে তুমি তবেই তাদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে, যদি তুমি সব উটকে সমষ্টিগতভাবে না দেখে তাদের আলাদা আলাদা করে দেখ এবং তুমি তাদের নিজেদের সন্তানের মতো আচরণ কর, তবে মনে রেখ, আমি যা বলছি এগুলো শুধু উটের বেলায় প্রযোজ্য নয়। বরং মানুষের ক্ষেত্রে আরও বেশি প্রযোজ্য।

একজন মানুষ এককভাবে কিছুতেই উন্নতি করতে পারে না। একটি নিঃসঙ্গ দলছুট মেষকে নেকড়ে এসে সব সময় আক্রমণ করে। ঠিক তেমনি মানুষ যদি একতাবদ্ধভাবে কাজ করে তাহলে তাদের উন্নতি সমৃদ্ধি হতে বাধ্য। তোমাকে উটদের যে চরিত্রের কথা বললাম, ঠিক তেমনি প্রতিটি মানুষের আচার-আচরণ, স্বভাব চরিত্র, মেজাজ, মর্জি আলাদা ও স্বতন্ত্র। ধর যদি সব মানুষ একই রকম হতো তাহলে কি একজন মানুষের আরেকজনের প্রয়োজন হতো। মানুষের মধ্যে এ বৈসাদৃশ্যগুলোই একজনকে আরেকজনের ওপর নির্ভরশীল করে তুলেছে।

দুঃখজনক হলেও সত্য, এ চরম সত্য কথাটিও আমরা ভুলে যাই। বর্তমানে বাংলাদেশের ওপর দিয়ে যে রাজনৈতিক অস্থিরতার ঝড় বয়ে যাচ্ছে, তাতে দেশটি যে কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে সে বিষয়ে দেশের বেশির ভাগ মানুষই সন্দিহান। আমরা কবে বলতে পারব উদ্ভট উটের পিঠে নয়, বরং সুন্দরভাবে চলেছে আমার এ প্রিয় স্বদেশ।

লেখক : গল্পকার ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী।

ই-মেইল :   [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা