শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ জুন, ২০২১

উদ্ভট উটের পিঠে নয়, সুন্দরভাবে চলুক দেশ

সাইফুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
উদ্ভট উটের পিঠে নয়, সুন্দরভাবে চলুক দেশ

১৯৮২ সালে সম্ভবত ফেব্রুয়ারির দিকে সেনা শাসনামলে কবি শামসুর রাহমান একটি কবিতা লিখেছিলেন। কবিতাটির নাম- উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ। কবিতাটির কয়েকটি লাইন এ রকম- কুয়াশার তাঁবুতে আচ্ছন্ন চোখ কিছুটা আটকে গেল তার/মনে হয় যেন সে উঠেছে কোনো সুদূর বিদেশে/যেখানে এখন কেউ কারও চেনা নয়, কেউ কারও/ভাষা ব্যবহার আদৌ বোঝে না; দেখে সে/উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ বিরানায়; মুক্তিযুদ্ধ/হায়, বৃথা যায়, বৃথা যায়, বৃথা যায়। এ রকম একটি কবিতা লেখার জন্য কবি সে সময় প্রাণিত হয়েছিলেন সম্ভবত দুটি কারণে। প্রথমত, সেই সময়কার সেনাশাসক দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পদদলিত করে বাংলাদেশের জনগণের ওপর চাপিয়ে দিয়েছিলেন একটি একনায়কতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা অর্থাৎ সাধারণ মানুষের ভাত-কাপড়ের অধিকার, বাকস্বাধীনতা ও রাষ্ট্রের সর্বস্তরে গণতন্ত্রায়ণ অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছিল। দেখা দিয়েছিল মূল্যবোধের সংকট।

কবি- উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ চরণটি লেখার আগে এর একটি পরিপ্রেক্ষিত সৃষ্টি করেছেন, যেমন- কুয়াশার তাঁবুতে আচ্ছন্ন চোখ কিছুটা আটকে গেল তার। মনে হয় যেন সে উঠেছে জেগে সুদূর বিদেশে! সেখানে এখন কেউ কারও চেনা নয়, কেউ কারও ভাষা ব্যবহার আদৌ বোঝে না। ১৯৮২ সাল থেকে ২০২১- এ পর্যন্ত অতিবাহিত হয়েছে প্রায় ৪০ বছর। কিন্তু কী আশ্চর্য! দেশের অবস্থা এতটুকু পরিবর্তন হয়নি। সেই কুয়াশাচ্ছন্ন চারপাশ, সেখানে কেউ কারও চেনা নয়। কিংবা কেউ কারও ভাষা বোঝে না। কেউ কারও ভাষা বোঝা তো দূরের কথা- বর্তমান সরকারের সর্বোচ্চ মহলের কর্তাব্যক্তিরা দেশের সাধারণ মানুষের ভাষা পর্যন্ত বুঝতে পারছেন না। হয়তো বুঝেও উট পাখির মতো বালুতে মুখ বুজে বসে আছেন। তারা দেখতে চান বিরোধী দল তাদের আন্দোলন-সংগ্রাম কতটা বেগবান করতে পারে কিংবা তারা কতটা জ্বালাও-পোড়াও করতে পারে।

আমাদের কারোরই জানা নেই দেশটি আজ কোন দিকে কিংবা কোন পথে যাচ্ছে? জনসাধারণের অংশগ্রহণমূলক কোনো নির্বাচন আদৌ হবে কিনা সেটা নির্দিষ্ট করে কেউ কিছু বলতে পারছে না। অন্যদিকে নির্বাচন কমিশনও হাত-পা গুটিয়ে বসে আছে। আওয়ামী লীগ কথায় কথায় বিএনপিকে মাগুরা নির্বাচনের জন্য যে ভর্ৎসনা ও গালমন্দ করে এবং বলে, এ দেশের মাটিতে আর মাগুরা মার্কা নির্বাচন হবে না। কিন্তু আওয়ামী লীগের হাবভাব দেখে মনে হচ্ছে তারা যেন পুনরায় এককভাবে নির্বাচন করে ক্ষমতায় থাকার কথা ভাবছে। যেভাবেই হোক বিএনপিকে ক্ষমতার বাইরে রাখার চেষ্টা করতে গিয়ে নিজেদের সুনামকে তারা প্রশ্নবিদ্ধ করে তুলছে। বিএনপির সর্বশেষ অবস্থান বর্তমান সরকারের অধীনে তারা কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না। আমরা আর কতকাল নির্বাচন নিয়ে সাংঘর্ষিক অবস্থানে দেখব সরকার ও বিরোধী দলকে?

আর কত রক্ত বর্ষিত হলে কিংবা জীবনের বিনিময়ে রাজনীতির এ অপখেলা বন্ধ হবে। ২০০৮ সালের একুশের বইমেলায় বাংলাদেশের প্রখ্যাত সাহিত্যিক হাসান আজিজুল হকের একটি বই প্রকাশিত হয়েছিল। বইটির নাম ‘ছড়ানো ছিটানো’। বইটিতে তিনি নিজেও একটি প্রবন্ধ লিখেছেন- ‘উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ’ নামে। তার লেখার প্রতিটি পরতে পরতে প্রকাশ পায় তাঁর ভিতরের নির্ভেজাল ক্ষোভ, চরম হতাশা আর রাজনৈতিক ব্যক্তিদের প্রতি ধিক্কার। তাঁর সব লেখনীতেই বাংলাদেশের সর্ব ক্ষেত্রে হতাশা ও অবক্ষয়ের দৃশ্য চিত্রিত হয়েছে নির্দয়ভাবে। সন্দেহ নেই, তার লেখনীর প্রতিটি হরফই সত্য। যার লেখনীর শক্তি হিমালয়ের মতো উত্তঙ্গ, যার প্রজ্ঞা মহাসাগরের মতো অতলস্পর্শী, তাঁর মতো একজন মানুষের কথাগুলো আপ্তবাক্য হিসেবেই বিশ্বাস করতে হয়। তাঁর লিখিত প্রবন্ধটির কয়েকটি লাইন এখানে তুলে দিচ্ছি- ‘রক্ত দিতে মানুষ তো কসুর করেনি- বাংলাদেশ পাওয়ার রক্তের দাবি এ দেশের মানুষ কড়ায়-গন্ডায় শোধ করেছে। তবুও কেন- গত দিনের চেয়ে আজকের দিনটি খারাপ, গতকালের চেয়ে আজ বাজারে যেতে ভয়, ভাঁড়ারে ঢুকতে ভয়, পাঠশালায় স্কুলে, কলেজে, বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে ভয়? কাল ছিল রাস্তায় ভয়, আজ বাড়িতে নিজের শোবার ঘরে...’ আমার স্বপ্নের এ আরাধ্য ও নমস্য সাহিত্যিকের একটি লাইন- ‘গত দিনের চেয়ে আজকের দিনটি খারাপ’- এ বিষয়ে আমি আরও একটু আলোচনা করার ধৃষ্টতা দেখাতে চাই। জ্ঞান-বিজ্ঞান কিংবা তথ্যপ্রযুক্তির যুগেও আজ আমরা যেন সেই মধ্যযুগেই অবস্থান করছি। আমরা যেভাবে আজ একজনের প্রাণ আরেকজন হরণ করছি পৃথিবীর অনেক দেশ, জাতি কিংবা শ্রেণি-গোষ্ঠী সেই অবস্থা বহু আগে অতিক্রম করে আজ উন্নতির চরম শিখরে অবস্থান করছে। এমন একটি সময় ছিল যখন তারাও ঝগড়া-বিবাদের মধ্য দিয়েই উন্নতির শিখরে পৌঁছেছে। তখনকার সেই সংঘাত-সংঘর্ষের যৌক্তিকতা ছিল এই যে, তখন জ্ঞান-বিজ্ঞানের আলো পূর্ণাঙ্গরূপে এ পৃথিবীতে এসে পৌঁছেনি। উদাহরণ হিসেবে হয়তো অনেক দেশের কথাই বলা যায়। যেমন দক্ষিণ আফ্রিকায় বিভিন্ন দেশ থেকে আগত শ্বেতাঙ্গ ও স্থানীয় কৃষ্ণাঙ্গদের মধ্যে বিবাদ। অস্ট্রেলিয়ায় ইংরেজ ঔপনিবেশিকদের সঙ্গে স্থানীয় অ্যাব্রোজিন্সদের সংঘর্ষ। বিশেষ করে এখানে আমি একটি শহরের উদাহরণ দিচ্ছি- শহরটি আজ বিশ্বসেরা একটি শহর। যেখানে এক সময় সংঘাত-সংঘর্ষ ছিল নিত্যনৈমিত্তিক বিষয়।

পৃথিবীর রাজধানী হিসেবে খ্যাত নিউইয়র্কের ইতিহাস একটু পুরনো। কলম্বাস আমেরিকা আবিষ্কারের পর ১৫২৪ খ্রিস্টাব্দে যে জাহাজটি প্রথমে নিউইয়র্কের ভূমি স্পর্শ করেছিল সেটি ছিল একটি ফরাসি জাহাজ। নাম ‘লা ডলফি’। মাটিতে পা দিয়েই ফরাসিরা এ শহরের নামকরণ করেন ‘নিউ অ্যাঙ্গুলেস’। অ্যাঙ্গুলেস হচ্ছে ফরাসি রাজা প্রথম ফ্রান্সিসের রাজদরবারের নাম। এরপর ১৬০৯ সালে হেনরি হার্ডসন নামক এক ইংরেজ ডাচ ইস্ট-ইন্ডিয়া কোম্পানির কর্মচারী হয়ে নিউইয়র্কে ডাচকুঠি স্থাপন করেন। শুধু এ ডাচ ইস্ট-ইন্ডিয়া কোম্পানি ৪০ শতাংশ নিগ্রোদাস নিউইয়র্কে আমদানি করেছিল। পরবর্তী সময়ে ডাচ ঔপনিবেশিকরা নিউ অ্যাঙ্গুলেসের নাম পরিবর্তন করে এর নতুন নামকরণ করে নিউ আর্মস্টার্ডাম নামে। ১৬৬৪ সালে ইংরেজরা নিউইয়র্কের বেশ কিছু অঞ্চল দখল করে নেয়। তারা ডাচদের দেওয়া নিউ আর্মস্টার্ডাম নামটি পরিবর্তন করে ইংল্যান্ডের ডিউক অব ইয়র্কের সম্মানে এ শহরের নতুন নামকরণ করেন নিউইয়র্ক নামে। ইতিমধ্যে নিউইয়র্ক আবির্ভূত হয় যুক্তরাষ্ট্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক বন্দরে। ইউরোপ থেকে আসতে থাকে নানা জাতের, নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। ইংল্যান্ড-আয়ারল্যান্ড থেকে আসে ফেরারি খুনি আসামি, নরওয়ে-সুইডেন থেকে জলদস্যুর দল, ইতালি, সিসিলি থেকে ডন কিংবা মাফিয়া, স্পেন থেকে ইহুদি ও মুর (মুসলিম জনগোষ্ঠী)। নানা জাতির লোকের সমাগমে নিউইয়র্ক শহরটি পরিণত হয় শতভূতের আশ্রয়স্থল। আর এ জন্যই হয়তো ১৯১২ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নিউইয়র্কে প্রথম পা দিয়েই বলেছিলেন শহরটি একটি অপরিপক্ব ফল।

ক্ষমতা দখল, আধিপত্য বিস্তার নিয়ে শুরু হয় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ। আর এসব সংঘর্ষ, দলাদলি, হত্যা, খুন, জখম, প্রতিদিনকার সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। বিখ্যাত আমেরিকান ঔপন্যাসিক স্কট ফিজজোরাল্ডের উপন্যাস ‘গ্রেট গেটসবিতে’ এসব সংঘর্ষ-সংঘাতের ছিটেফোঁটা প্রকাশ পেয়েছে। কিন্তু ধীরে ধীরে তারা বুঝতে শুরু করে যে, এভাবে চললে তাদের দেশটিকে তারা এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে না। এর পরের ইতিহাস আমাদের সবারই জানা।

জর্জ ওয়াশিংটন, হ্যামিলটন, জেফারসনসহ অনেকের নেতৃত্বে তারা ব্রিটিশ শাসন থেকে নিজেদের মুক্ত করে। আজ তারা সব জাতি একতাবদ্ধ হয়ে বিশ্বে তাদের দেশটিকে একটি শ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। অথচ আমরা নিজেরা নিজেদের সমস্যা সমাধান করতে পারি না। দিক-নির্দেশনার জন্য ছুটে যাই বিদেশিদের কাছে। আমার এ লেখা যেসব রাজনৈতিক কুশীলব পড়ছেন তারা বুকে হাত চেপে চোখ দুটি মুদিত করে ঈষৎ চিন্তা করে বলুন তো, আমরা কতকাল বেঁচে থাকি। আমাদের গড় আয়ু ৭১ বছর। এ অল্প সময়ের জন্য পৃথিবীতে কেন এত কূটকৌশল। মানুষের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলা কিংবা ক্ষমতায় জোর করে আঁকড়ে থাকা। বিখ্যাত রুশ লেখক লেভ তলস্টয় একটি গল্প লিখেছিলেন- ‘মানুষের কতটুকু জমি দরকার’- গল্পটি অনেক মজার। এখানে বলতে পারলে বেশ তৃপ্তি পেতাম। তলস্টয়ের এ গল্পটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে আরেক বিখ্যাত ছোটগল্পকার ও নাট্যকার চেকভ স্যাটায়ার বলেছিলেন- “মান্যবর তলস্টয় আপনি একটি মানুষের জন্য যে দুই গজ জমির কথা বলেছেন, সে তো মৃত মানুষের জন্য। একজন জীবন্ত মানুষের লোভ দুই গজ জমি নয়, একটি গোটা তালুকও নয়, তার দরকার সমগ্র পৃথিবী।” চেকভ আসলে সত্যি কথাটাই বলেছেন। আমি মনে করি, ক্ষমতা, অর্থ, কিংবা আধিপত্যের প্রতি অতিরিক্ত লোভ হচ্ছে মানুষের মধ্যে এক প্রকার মানসিক অসুস্থতা।

সরকার ও বিরোধী দল যদি আজ একতাবদ্ধভাবে কাজ করার সুযোগ পেত তাহলে দেশটাকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যেতে পারত। প্রসঙ্গক্রমে হজরত ওমর ইবনে আল খাত্তাবের একটি ঘটনা এখানে প্রণিধানযোগ্য। ঘটনাটি ঘটেছিল হজরত ওমরের ইসলাম গ্রহণের ছয় বছর আগে। শৈশব থেকেই ওমর একজন পরোপকারী হিসেবে আরবে খ্যাত ছিলেন। কৈশোরে এসে সে গুণটি আরও বৃদ্ধি পায়। ওমর একই সঙ্গে উট লালন-পালন ও রক্ষণাবেক্ষণেও দক্ষ ছিলেন। আর সে জন্য তার পিতা আল খাত্তাব চাইতেন ওমর যেন সব সময় তার বৃহৎ উটের খামারটি দেখাশোনা করে। এক দিন ওমর তার এক খালার অনুরোধে তাদের ঘরে কিছু শুকনো কাঠ পৌঁছে দিয়ে বাড়ি ফিরতে দেরি করায় তার বাবা তাকে ভীষণ তিরস্কার করেন। ওমর তার বাবাকে সান্ত্ব¡না দিয়ে বলেন, উটগুলো মানজাহান উপত্যকায় ঠিকঠাক অবস্থায় আছে। ইতিমধ্যে ওমরের জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা জায়েদ ইবনে আল খাত্তাব পিতাকে উদ্দেশ করে বললেন, ওমর আজকের মতো মক্কায় বিশ্রাম করুক। আমি না হয় উটগুলো রাত্রিপ্রহর দেখভালে নিয়োজিত থাকব। পিতা খাত্তাব ক্রুদ্ধ কণ্ঠে বলেন, তুমি উট সম্পর্কে কী বুঝ? ওমরই ওগুলো দেখাশোনা করবে। মানজাহান উপত্যকার একটি বৃক্ষের সঙ্গে হেলান দিয়ে ওমর আনমনে আকাশের লাখো-কোটি তারা দেখছিলেন। এমন সময় তার ভাই জায়েদ তার পাশে এসে বসলেন। ওমরকে বললেন, তোমার জন্য রাতের কিছু খাবার নিয়ে এসেছি। দুই ভাই পাশাপাশি বসে গল্প করতে লাগল। জায়েদ ওমরকে প্রশ্ন করলেন? এই বিপুল সংখ্যক উট তুমি কীভাবে এতটা দক্ষতার সঙ্গে পরিচালনা কর। ওমর বললেন, ভাই এই যে তোমার সামনে শত শত উট দেখছ, তুমি যদি এদের সমষ্টিগতভাবে একটি উটের পাল হিসেবে দেখ তাহলেই তুমি ভুল করবে। যদিও একটি উট দেখতে হুবহু আরেকটি উটের মতো এবং এরা দলবদ্ধ হয়ে বিচরণ করে। কিন্তু এরা সবাই আলাদাভাবে স্বতন্ত্র। সবার রয়েছে ভিন্ন মানসিক অবস্থা বা মেজাজ কিংবা আচরণ প্রণালি, ঢং, অভাব ও প্রয়োজন। পশুপালক হিসেবে তুমি তবেই তাদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে, যদি তুমি সব উটকে সমষ্টিগতভাবে না দেখে তাদের আলাদা আলাদা করে দেখ এবং তুমি তাদের নিজেদের সন্তানের মতো আচরণ কর, তবে মনে রেখ, আমি যা বলছি এগুলো শুধু উটের বেলায় প্রযোজ্য নয়। বরং মানুষের ক্ষেত্রে আরও বেশি প্রযোজ্য।

একজন মানুষ এককভাবে কিছুতেই উন্নতি করতে পারে না। একটি নিঃসঙ্গ দলছুট মেষকে নেকড়ে এসে সব সময় আক্রমণ করে। ঠিক তেমনি মানুষ যদি একতাবদ্ধভাবে কাজ করে তাহলে তাদের উন্নতি সমৃদ্ধি হতে বাধ্য। তোমাকে উটদের যে চরিত্রের কথা বললাম, ঠিক তেমনি প্রতিটি মানুষের আচার-আচরণ, স্বভাব চরিত্র, মেজাজ, মর্জি আলাদা ও স্বতন্ত্র। ধর যদি সব মানুষ একই রকম হতো তাহলে কি একজন মানুষের আরেকজনের প্রয়োজন হতো। মানুষের মধ্যে এ বৈসাদৃশ্যগুলোই একজনকে আরেকজনের ওপর নির্ভরশীল করে তুলেছে।

দুঃখজনক হলেও সত্য, এ চরম সত্য কথাটিও আমরা ভুলে যাই। বর্তমানে বাংলাদেশের ওপর দিয়ে যে রাজনৈতিক অস্থিরতার ঝড় বয়ে যাচ্ছে, তাতে দেশটি যে কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে সে বিষয়ে দেশের বেশির ভাগ মানুষই সন্দিহান। আমরা কবে বলতে পারব উদ্ভট উটের পিঠে নয়, বরং সুন্দরভাবে চলেছে আমার এ প্রিয় স্বদেশ।

লেখক : গল্পকার ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী।

ই-মেইল :   [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

এই মাত্র | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা