শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ জুন, ২০২১

উদ্ভট উটের পিঠে নয়, সুন্দরভাবে চলুক দেশ

সাইফুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
উদ্ভট উটের পিঠে নয়, সুন্দরভাবে চলুক দেশ

১৯৮২ সালে সম্ভবত ফেব্রুয়ারির দিকে সেনা শাসনামলে কবি শামসুর রাহমান একটি কবিতা লিখেছিলেন। কবিতাটির নাম- উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ। কবিতাটির কয়েকটি লাইন এ রকম- কুয়াশার তাঁবুতে আচ্ছন্ন চোখ কিছুটা আটকে গেল তার/মনে হয় যেন সে উঠেছে কোনো সুদূর বিদেশে/যেখানে এখন কেউ কারও চেনা নয়, কেউ কারও/ভাষা ব্যবহার আদৌ বোঝে না; দেখে সে/উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ বিরানায়; মুক্তিযুদ্ধ/হায়, বৃথা যায়, বৃথা যায়, বৃথা যায়। এ রকম একটি কবিতা লেখার জন্য কবি সে সময় প্রাণিত হয়েছিলেন সম্ভবত দুটি কারণে। প্রথমত, সেই সময়কার সেনাশাসক দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পদদলিত করে বাংলাদেশের জনগণের ওপর চাপিয়ে দিয়েছিলেন একটি একনায়কতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা অর্থাৎ সাধারণ মানুষের ভাত-কাপড়ের অধিকার, বাকস্বাধীনতা ও রাষ্ট্রের সর্বস্তরে গণতন্ত্রায়ণ অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছিল। দেখা দিয়েছিল মূল্যবোধের সংকট।

কবি- উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ চরণটি লেখার আগে এর একটি পরিপ্রেক্ষিত সৃষ্টি করেছেন, যেমন- কুয়াশার তাঁবুতে আচ্ছন্ন চোখ কিছুটা আটকে গেল তার। মনে হয় যেন সে উঠেছে জেগে সুদূর বিদেশে! সেখানে এখন কেউ কারও চেনা নয়, কেউ কারও ভাষা ব্যবহার আদৌ বোঝে না। ১৯৮২ সাল থেকে ২০২১- এ পর্যন্ত অতিবাহিত হয়েছে প্রায় ৪০ বছর। কিন্তু কী আশ্চর্য! দেশের অবস্থা এতটুকু পরিবর্তন হয়নি। সেই কুয়াশাচ্ছন্ন চারপাশ, সেখানে কেউ কারও চেনা নয়। কিংবা কেউ কারও ভাষা বোঝে না। কেউ কারও ভাষা বোঝা তো দূরের কথা- বর্তমান সরকারের সর্বোচ্চ মহলের কর্তাব্যক্তিরা দেশের সাধারণ মানুষের ভাষা পর্যন্ত বুঝতে পারছেন না। হয়তো বুঝেও উট পাখির মতো বালুতে মুখ বুজে বসে আছেন। তারা দেখতে চান বিরোধী দল তাদের আন্দোলন-সংগ্রাম কতটা বেগবান করতে পারে কিংবা তারা কতটা জ্বালাও-পোড়াও করতে পারে।

আমাদের কারোরই জানা নেই দেশটি আজ কোন দিকে কিংবা কোন পথে যাচ্ছে? জনসাধারণের অংশগ্রহণমূলক কোনো নির্বাচন আদৌ হবে কিনা সেটা নির্দিষ্ট করে কেউ কিছু বলতে পারছে না। অন্যদিকে নির্বাচন কমিশনও হাত-পা গুটিয়ে বসে আছে। আওয়ামী লীগ কথায় কথায় বিএনপিকে মাগুরা নির্বাচনের জন্য যে ভর্ৎসনা ও গালমন্দ করে এবং বলে, এ দেশের মাটিতে আর মাগুরা মার্কা নির্বাচন হবে না। কিন্তু আওয়ামী লীগের হাবভাব দেখে মনে হচ্ছে তারা যেন পুনরায় এককভাবে নির্বাচন করে ক্ষমতায় থাকার কথা ভাবছে। যেভাবেই হোক বিএনপিকে ক্ষমতার বাইরে রাখার চেষ্টা করতে গিয়ে নিজেদের সুনামকে তারা প্রশ্নবিদ্ধ করে তুলছে। বিএনপির সর্বশেষ অবস্থান বর্তমান সরকারের অধীনে তারা কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না। আমরা আর কতকাল নির্বাচন নিয়ে সাংঘর্ষিক অবস্থানে দেখব সরকার ও বিরোধী দলকে?

আর কত রক্ত বর্ষিত হলে কিংবা জীবনের বিনিময়ে রাজনীতির এ অপখেলা বন্ধ হবে। ২০০৮ সালের একুশের বইমেলায় বাংলাদেশের প্রখ্যাত সাহিত্যিক হাসান আজিজুল হকের একটি বই প্রকাশিত হয়েছিল। বইটির নাম ‘ছড়ানো ছিটানো’। বইটিতে তিনি নিজেও একটি প্রবন্ধ লিখেছেন- ‘উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ’ নামে। তার লেখার প্রতিটি পরতে পরতে প্রকাশ পায় তাঁর ভিতরের নির্ভেজাল ক্ষোভ, চরম হতাশা আর রাজনৈতিক ব্যক্তিদের প্রতি ধিক্কার। তাঁর সব লেখনীতেই বাংলাদেশের সর্ব ক্ষেত্রে হতাশা ও অবক্ষয়ের দৃশ্য চিত্রিত হয়েছে নির্দয়ভাবে। সন্দেহ নেই, তার লেখনীর প্রতিটি হরফই সত্য। যার লেখনীর শক্তি হিমালয়ের মতো উত্তঙ্গ, যার প্রজ্ঞা মহাসাগরের মতো অতলস্পর্শী, তাঁর মতো একজন মানুষের কথাগুলো আপ্তবাক্য হিসেবেই বিশ্বাস করতে হয়। তাঁর লিখিত প্রবন্ধটির কয়েকটি লাইন এখানে তুলে দিচ্ছি- ‘রক্ত দিতে মানুষ তো কসুর করেনি- বাংলাদেশ পাওয়ার রক্তের দাবি এ দেশের মানুষ কড়ায়-গন্ডায় শোধ করেছে। তবুও কেন- গত দিনের চেয়ে আজকের দিনটি খারাপ, গতকালের চেয়ে আজ বাজারে যেতে ভয়, ভাঁড়ারে ঢুকতে ভয়, পাঠশালায় স্কুলে, কলেজে, বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে ভয়? কাল ছিল রাস্তায় ভয়, আজ বাড়িতে নিজের শোবার ঘরে...’ আমার স্বপ্নের এ আরাধ্য ও নমস্য সাহিত্যিকের একটি লাইন- ‘গত দিনের চেয়ে আজকের দিনটি খারাপ’- এ বিষয়ে আমি আরও একটু আলোচনা করার ধৃষ্টতা দেখাতে চাই। জ্ঞান-বিজ্ঞান কিংবা তথ্যপ্রযুক্তির যুগেও আজ আমরা যেন সেই মধ্যযুগেই অবস্থান করছি। আমরা যেভাবে আজ একজনের প্রাণ আরেকজন হরণ করছি পৃথিবীর অনেক দেশ, জাতি কিংবা শ্রেণি-গোষ্ঠী সেই অবস্থা বহু আগে অতিক্রম করে আজ উন্নতির চরম শিখরে অবস্থান করছে। এমন একটি সময় ছিল যখন তারাও ঝগড়া-বিবাদের মধ্য দিয়েই উন্নতির শিখরে পৌঁছেছে। তখনকার সেই সংঘাত-সংঘর্ষের যৌক্তিকতা ছিল এই যে, তখন জ্ঞান-বিজ্ঞানের আলো পূর্ণাঙ্গরূপে এ পৃথিবীতে এসে পৌঁছেনি। উদাহরণ হিসেবে হয়তো অনেক দেশের কথাই বলা যায়। যেমন দক্ষিণ আফ্রিকায় বিভিন্ন দেশ থেকে আগত শ্বেতাঙ্গ ও স্থানীয় কৃষ্ণাঙ্গদের মধ্যে বিবাদ। অস্ট্রেলিয়ায় ইংরেজ ঔপনিবেশিকদের সঙ্গে স্থানীয় অ্যাব্রোজিন্সদের সংঘর্ষ। বিশেষ করে এখানে আমি একটি শহরের উদাহরণ দিচ্ছি- শহরটি আজ বিশ্বসেরা একটি শহর। যেখানে এক সময় সংঘাত-সংঘর্ষ ছিল নিত্যনৈমিত্তিক বিষয়।

পৃথিবীর রাজধানী হিসেবে খ্যাত নিউইয়র্কের ইতিহাস একটু পুরনো। কলম্বাস আমেরিকা আবিষ্কারের পর ১৫২৪ খ্রিস্টাব্দে যে জাহাজটি প্রথমে নিউইয়র্কের ভূমি স্পর্শ করেছিল সেটি ছিল একটি ফরাসি জাহাজ। নাম ‘লা ডলফি’। মাটিতে পা দিয়েই ফরাসিরা এ শহরের নামকরণ করেন ‘নিউ অ্যাঙ্গুলেস’। অ্যাঙ্গুলেস হচ্ছে ফরাসি রাজা প্রথম ফ্রান্সিসের রাজদরবারের নাম। এরপর ১৬০৯ সালে হেনরি হার্ডসন নামক এক ইংরেজ ডাচ ইস্ট-ইন্ডিয়া কোম্পানির কর্মচারী হয়ে নিউইয়র্কে ডাচকুঠি স্থাপন করেন। শুধু এ ডাচ ইস্ট-ইন্ডিয়া কোম্পানি ৪০ শতাংশ নিগ্রোদাস নিউইয়র্কে আমদানি করেছিল। পরবর্তী সময়ে ডাচ ঔপনিবেশিকরা নিউ অ্যাঙ্গুলেসের নাম পরিবর্তন করে এর নতুন নামকরণ করে নিউ আর্মস্টার্ডাম নামে। ১৬৬৪ সালে ইংরেজরা নিউইয়র্কের বেশ কিছু অঞ্চল দখল করে নেয়। তারা ডাচদের দেওয়া নিউ আর্মস্টার্ডাম নামটি পরিবর্তন করে ইংল্যান্ডের ডিউক অব ইয়র্কের সম্মানে এ শহরের নতুন নামকরণ করেন নিউইয়র্ক নামে। ইতিমধ্যে নিউইয়র্ক আবির্ভূত হয় যুক্তরাষ্ট্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক বন্দরে। ইউরোপ থেকে আসতে থাকে নানা জাতের, নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। ইংল্যান্ড-আয়ারল্যান্ড থেকে আসে ফেরারি খুনি আসামি, নরওয়ে-সুইডেন থেকে জলদস্যুর দল, ইতালি, সিসিলি থেকে ডন কিংবা মাফিয়া, স্পেন থেকে ইহুদি ও মুর (মুসলিম জনগোষ্ঠী)। নানা জাতির লোকের সমাগমে নিউইয়র্ক শহরটি পরিণত হয় শতভূতের আশ্রয়স্থল। আর এ জন্যই হয়তো ১৯১২ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নিউইয়র্কে প্রথম পা দিয়েই বলেছিলেন শহরটি একটি অপরিপক্ব ফল।

ক্ষমতা দখল, আধিপত্য বিস্তার নিয়ে শুরু হয় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ। আর এসব সংঘর্ষ, দলাদলি, হত্যা, খুন, জখম, প্রতিদিনকার সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। বিখ্যাত আমেরিকান ঔপন্যাসিক স্কট ফিজজোরাল্ডের উপন্যাস ‘গ্রেট গেটসবিতে’ এসব সংঘর্ষ-সংঘাতের ছিটেফোঁটা প্রকাশ পেয়েছে। কিন্তু ধীরে ধীরে তারা বুঝতে শুরু করে যে, এভাবে চললে তাদের দেশটিকে তারা এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে না। এর পরের ইতিহাস আমাদের সবারই জানা।

জর্জ ওয়াশিংটন, হ্যামিলটন, জেফারসনসহ অনেকের নেতৃত্বে তারা ব্রিটিশ শাসন থেকে নিজেদের মুক্ত করে। আজ তারা সব জাতি একতাবদ্ধ হয়ে বিশ্বে তাদের দেশটিকে একটি শ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। অথচ আমরা নিজেরা নিজেদের সমস্যা সমাধান করতে পারি না। দিক-নির্দেশনার জন্য ছুটে যাই বিদেশিদের কাছে। আমার এ লেখা যেসব রাজনৈতিক কুশীলব পড়ছেন তারা বুকে হাত চেপে চোখ দুটি মুদিত করে ঈষৎ চিন্তা করে বলুন তো, আমরা কতকাল বেঁচে থাকি। আমাদের গড় আয়ু ৭১ বছর। এ অল্প সময়ের জন্য পৃথিবীতে কেন এত কূটকৌশল। মানুষের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলা কিংবা ক্ষমতায় জোর করে আঁকড়ে থাকা। বিখ্যাত রুশ লেখক লেভ তলস্টয় একটি গল্প লিখেছিলেন- ‘মানুষের কতটুকু জমি দরকার’- গল্পটি অনেক মজার। এখানে বলতে পারলে বেশ তৃপ্তি পেতাম। তলস্টয়ের এ গল্পটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে আরেক বিখ্যাত ছোটগল্পকার ও নাট্যকার চেকভ স্যাটায়ার বলেছিলেন- “মান্যবর তলস্টয় আপনি একটি মানুষের জন্য যে দুই গজ জমির কথা বলেছেন, সে তো মৃত মানুষের জন্য। একজন জীবন্ত মানুষের লোভ দুই গজ জমি নয়, একটি গোটা তালুকও নয়, তার দরকার সমগ্র পৃথিবী।” চেকভ আসলে সত্যি কথাটাই বলেছেন। আমি মনে করি, ক্ষমতা, অর্থ, কিংবা আধিপত্যের প্রতি অতিরিক্ত লোভ হচ্ছে মানুষের মধ্যে এক প্রকার মানসিক অসুস্থতা।

সরকার ও বিরোধী দল যদি আজ একতাবদ্ধভাবে কাজ করার সুযোগ পেত তাহলে দেশটাকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যেতে পারত। প্রসঙ্গক্রমে হজরত ওমর ইবনে আল খাত্তাবের একটি ঘটনা এখানে প্রণিধানযোগ্য। ঘটনাটি ঘটেছিল হজরত ওমরের ইসলাম গ্রহণের ছয় বছর আগে। শৈশব থেকেই ওমর একজন পরোপকারী হিসেবে আরবে খ্যাত ছিলেন। কৈশোরে এসে সে গুণটি আরও বৃদ্ধি পায়। ওমর একই সঙ্গে উট লালন-পালন ও রক্ষণাবেক্ষণেও দক্ষ ছিলেন। আর সে জন্য তার পিতা আল খাত্তাব চাইতেন ওমর যেন সব সময় তার বৃহৎ উটের খামারটি দেখাশোনা করে। এক দিন ওমর তার এক খালার অনুরোধে তাদের ঘরে কিছু শুকনো কাঠ পৌঁছে দিয়ে বাড়ি ফিরতে দেরি করায় তার বাবা তাকে ভীষণ তিরস্কার করেন। ওমর তার বাবাকে সান্ত্ব¡না দিয়ে বলেন, উটগুলো মানজাহান উপত্যকায় ঠিকঠাক অবস্থায় আছে। ইতিমধ্যে ওমরের জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা জায়েদ ইবনে আল খাত্তাব পিতাকে উদ্দেশ করে বললেন, ওমর আজকের মতো মক্কায় বিশ্রাম করুক। আমি না হয় উটগুলো রাত্রিপ্রহর দেখভালে নিয়োজিত থাকব। পিতা খাত্তাব ক্রুদ্ধ কণ্ঠে বলেন, তুমি উট সম্পর্কে কী বুঝ? ওমরই ওগুলো দেখাশোনা করবে। মানজাহান উপত্যকার একটি বৃক্ষের সঙ্গে হেলান দিয়ে ওমর আনমনে আকাশের লাখো-কোটি তারা দেখছিলেন। এমন সময় তার ভাই জায়েদ তার পাশে এসে বসলেন। ওমরকে বললেন, তোমার জন্য রাতের কিছু খাবার নিয়ে এসেছি। দুই ভাই পাশাপাশি বসে গল্প করতে লাগল। জায়েদ ওমরকে প্রশ্ন করলেন? এই বিপুল সংখ্যক উট তুমি কীভাবে এতটা দক্ষতার সঙ্গে পরিচালনা কর। ওমর বললেন, ভাই এই যে তোমার সামনে শত শত উট দেখছ, তুমি যদি এদের সমষ্টিগতভাবে একটি উটের পাল হিসেবে দেখ তাহলেই তুমি ভুল করবে। যদিও একটি উট দেখতে হুবহু আরেকটি উটের মতো এবং এরা দলবদ্ধ হয়ে বিচরণ করে। কিন্তু এরা সবাই আলাদাভাবে স্বতন্ত্র। সবার রয়েছে ভিন্ন মানসিক অবস্থা বা মেজাজ কিংবা আচরণ প্রণালি, ঢং, অভাব ও প্রয়োজন। পশুপালক হিসেবে তুমি তবেই তাদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে, যদি তুমি সব উটকে সমষ্টিগতভাবে না দেখে তাদের আলাদা আলাদা করে দেখ এবং তুমি তাদের নিজেদের সন্তানের মতো আচরণ কর, তবে মনে রেখ, আমি যা বলছি এগুলো শুধু উটের বেলায় প্রযোজ্য নয়। বরং মানুষের ক্ষেত্রে আরও বেশি প্রযোজ্য।

একজন মানুষ এককভাবে কিছুতেই উন্নতি করতে পারে না। একটি নিঃসঙ্গ দলছুট মেষকে নেকড়ে এসে সব সময় আক্রমণ করে। ঠিক তেমনি মানুষ যদি একতাবদ্ধভাবে কাজ করে তাহলে তাদের উন্নতি সমৃদ্ধি হতে বাধ্য। তোমাকে উটদের যে চরিত্রের কথা বললাম, ঠিক তেমনি প্রতিটি মানুষের আচার-আচরণ, স্বভাব চরিত্র, মেজাজ, মর্জি আলাদা ও স্বতন্ত্র। ধর যদি সব মানুষ একই রকম হতো তাহলে কি একজন মানুষের আরেকজনের প্রয়োজন হতো। মানুষের মধ্যে এ বৈসাদৃশ্যগুলোই একজনকে আরেকজনের ওপর নির্ভরশীল করে তুলেছে।

দুঃখজনক হলেও সত্য, এ চরম সত্য কথাটিও আমরা ভুলে যাই। বর্তমানে বাংলাদেশের ওপর দিয়ে যে রাজনৈতিক অস্থিরতার ঝড় বয়ে যাচ্ছে, তাতে দেশটি যে কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে সে বিষয়ে দেশের বেশির ভাগ মানুষই সন্দিহান। আমরা কবে বলতে পারব উদ্ভট উটের পিঠে নয়, বরং সুন্দরভাবে চলেছে আমার এ প্রিয় স্বদেশ।

লেখক : গল্পকার ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী।

ই-মেইল :   [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
রাঙামাটিতে হত্যার দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
রাঙামাটিতে হত্যার দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে বাফুফের প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা
অবশেষে বাফুফের প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আরও এক ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ হস্তান্তর করল হামাস
আরও এক ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ হস্তান্তর করল হামাস

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শার্শায় তরিকুল ইসলাম স্মরণে দোয়া মাহফিল
শার্শায় তরিকুল ইসলাম স্মরণে দোয়া মাহফিল

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তিনবার পিছিয়ে পড়েও ড্র নিয়ে ফিরল বার্সা
তিনবার পিছিয়ে পড়েও ড্র নিয়ে ফিরল বার্সা

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৌদিতে অননুমোদিত সভা-সমাবেশে অংশ না নিতে দূতাবাসের সতর্কতা
সৌদিতে অননুমোদিত সভা-সমাবেশে অংশ না নিতে দূতাবাসের সতর্কতা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বসনিয়ায় বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডে ১১ জনের মৃত্যু, আহত ৩৫
বসনিয়ায় বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডে ১১ জনের মৃত্যু, আহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেনটাকিতে কার্গো বিমান বিধ্বস্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা
কেনটাকিতে কার্গো বিমান বিধ্বস্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক
নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক

নগর জীবন

গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা