শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

মন্ত্রিসভায় রদবদল বড় বেশি প্রয়োজন

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
মন্ত্রিসভায় রদবদল বড় বেশি প্রয়োজন

কত দিন হয়ে গেল বুকভরে শ্বাস নিতে পারিনি। এক অবরুদ্ধ জীবনের মুখোমুখি মানুষ। সব সামাজিকতা ও আড্ডা থেকে নির্বাসিত হয়ে এক বিষাদগ্রস্ত জীবনের যন্ত্রণা ভোগ করছি। আমাদের সন্তানদের জীবন রক্ষার তাগিদে শিক্ষাঙ্গন বন্ধ। ঘরে থাকতে থাকতে তারাও বিষণ্ণ। অনেকে স্মার্টফোন নিয়ে নানা গেমে মগ্ন হয়ে পড়েছে গৃহবন্দী জীবনে। অনলাইন শিক্ষা জেনারেশনকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে তার ফলাফলও আমরা এখনো ঠিকমতো জানি না। অদৃশ্য শক্তি করোনার ভয়াবহতা জীবনের সব ছন্দ কেড়ে নিয়েছে। পৃথিবীর অসুখ কোথাও কোথাও সেরে উঠলেও এখনো বড় অংশের জন্য এক মূর্তিমান আতঙ্ক। একদিকে আকাশপথ খোলা থাকলে আরেক দিকে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এ অদৃশ্য শক্তি পৃথিবীজুড়ে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা কোথাও স্তব্ধ করে দিয়েছে, কোথাও ওলটপালট করে দিয়েছে। করোনার প্রথম ঢেউয়ে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ইতালিসহ পশ্চিমা দুনিয়া লাশের ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছিল। এমন মৃত্যু পৃথিবী কখনো দেখেনি আগে। এমন অসহায়ত্ব কখনো নামেনি পৃথিবীর বুকে। সেই ধ্বংসস্তূপ থেকে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, ইতালি, স্পেন, জার্মানি ঘুরে দাঁড়িয়েছে। গতকাল পর্যন্ত নতুন করে কেউ এসব দেশে করোনায় আক্রান্ত হয়নি। তারা তাদের জনগণকে টিকার আওতায় এনে এবং স্বাস্থবিধি অনুসরণে বাধ্য করিয়ে এ বিপদ থেকে উদ্ধার করেছে। আমাদের পাশের দেশ ভারতে করোনার মহাপ্রলয় ঘটে গেছে। তা-ও ক্রমে নিয়ন্ত্রণে আসছে। করোনার ভয়ংকর ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট ভারতকে তছনছ করে দিয়েছে। মৃত্যুর বিভীষিকা এতটাই ভয়ংকর হয়ে উঠেছিল যে সেখানে চিতার আগুন দিনরাত নেভেনি। শবদেহ নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনির্দেশেনা ও কার্যকর পদক্ষেপে জীবন-জীবিকার লড়াইয়ের সঙ্গে করোনার প্রথম ঢেউ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলা করেছিলেন। বাজেটে করোনার বরাদ্দ অনেকটাই দিয়েছিলেন। বলেছিলেন দেশের সব জেলা সদর হাসপাতালে আইসিইউ ইউনিট গড়ে তুলতে। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো, আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বারবার বিতর্কের মুখেই পতিত হয়নি, স্বাস্থ্যমন্ত্রী বারবার বিতর্কিত মন্তব্যের ঝড়ই তোলেননি, কিন্তু বাজেটের সেই বরাদ্দ পর্যন্ত খরচ করতে পারেননি। দক্ষতার সঙ্গে জেলা সদর হাসপাতালগুলোকে করোনা মোকাবিলায় প্রস্তুত করতে পারেননি। দেশের ৩৭টি জেলা সদর হাসপাতালে আইসিইউ ইউনিট নেই। যেগুলোয় আছে নামমাত্র অপ্রতুল অকার্যকর বললেই চলে। জেলা সদর হাসপাতালগুলো চিকিৎসক সংকটেই ভুগছে না, টেকনিশিয়ান সংকটেও ভুগছে। এমপিরা সংসদে কথা বলছেন, মন্ত্রীর দুয়ারে ছুটছেন কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক সর্বশেষ বলেছেন, ‘সংক্রমণ দেখার দায়িত্ব আমার নয়, চিকিৎসা দেওয়ার দায়িত্ব’। কি বিস্ময়কর আজগুবি যুক্তিহীন অসার মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। কেবল চিকিৎসা দেওয়াই যদি দায়িত্ব হতো তাহলে তারা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ ও টিকাদান কর্মসূচি নিতেন না। সর্বশেষ কঠোর লকডাউনে দুই সপ্তাহ শেষে আবার বৃহস্পতিবার থেকে ঈদের পর ২২ জুলাই পর্যন্ত শিথিল করা হয়েছে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আমাদের জন্য এক ভয়ংকর সময় এনে দিয়েছে। বিষাদগ্রস্ত হৃদয়ে এক দিনে ১৩ হাজারের বেশি সংক্রমণ ও ২ শতাধিক মানুষের মৃত্যুর সংবাদ মানুষকে ব্যথিত করেছে। আমাদের সহকর্মী মাছরাঙা টিভির বার্তাপ্রধান রেজোয়ানুল হক রাজার মায়ের মৃত্যুর শোক কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই পিতার লাশ কাঁধে নিতে হয়েছে। সংবাদমাধ্যমে চোখ রাখলেই মানুষের বুকটা ভেঙে যায়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কেবল মৃত্যুর আর্তনাদ। সংক্রমণের যন্ত্রণা হাসপাতালে হাসপাতালে। সিট নেই, কেবিন নেই, আইসিইউ সংকট প্রবল। সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক সবার শ্রদ্ধার মানুষ ও আপনজন অধ্যাপক আবদুর রশিদ হঠাৎই সেদিন চলে গেলেন। তাঁর একমাত্র পুত্র ব্যাংকার মনজুর মোরশেদ টিপুর সিলেটের বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। দিল খোলা হৃদয়বান এই আদর্শ শিক্ষকের আরও দুই সন্তান শামছুন্নাহার পারভিন ও লুৎফুন নাহার জেসমিন প্রথিতযশা চিকিৎসক। আমার বিশ্ববিদ্যালয়বন্ধু রোহিঙ্গা শিবিরে কাজ করা নাসিমকে করোনা কেড়ে নিয়েছে। আপনজন সবার নাম বলতেও পারি না। সুনামগঞ্জের সামরিক শাসনবিরোধী ছাত্র  আন্দোলনের প্রথম কাতারের সাহসী নেতা, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা ওয়াহিদুর রহমান সুফিয়ান করোনা আক্রান্ত হওয়া মাত্রই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন হাসপাতালে। যে মানুষ মারা যাচ্ছে তার পরিবারে চলছে কান্না। যারা আক্রান্ত হচ্ছেন হাসপাতালে তাদের পরিবার-পরিজনদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার শেষ নেই। ১২ জুলাই পর্যন্ত দেশে আক্রান্ত হয়েছেন ১০ লাখ ৩৪ হাজার ৯৫৭ জন। মারা গেছেন ১৬ হাজার ৬৩৯ জন। সুস্থ হয়েছেন ৮ লাখ ৮১ হাজার ৫২১ জন। এর অনেকেই নানামুখী জটিলতায় ভুগছেন। এবার এমনিতেই ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের আগ্রাসনে এক কঠিন দুঃসময়ের মধ্যে দেশ। এ সময় লকডাউনের সাত দিনের শিথিলতা কী ভয়ংকর পরিস্থিতি নিয়ে আসে আল্লাহ ছাড়া কেউ জানেন না। শপিং মল, হাটবাজার, দোকানপাট খুলে দেওয়া হচ্ছে। বিবেচনা বোধ হারিয়ে আমরা দল বেঁধে শপিং মলে হুমড়ি খেয়ে পড়ব। গণপরিবহন, ট্রেন, লঞ্চ চলবে। আমরা বানের স্রোতের মতো নাড়ির টানে বাড়ির পথে ছুটব। অতীতে দাবিয়ে রাখা যায়নি। এবার তাই খুলে দিতে হয়েছে। রাজধানীতেই ১৯টি কোরবানির পশুর হাট বসবে। আমরা সেখানেও মহাউৎসাহে ঝাঁপিয়ে পড়ব। করোনার এই ভয়াবহ সময়ও মোটা গরুর নাম রাখা হয়েছে টাইগার, নবাব। চড়া দরে কিনে নিয়ে আমাদের সমাজে ইজ্জত বাড়াব। কতটা বিবেকহীন গ-মুর্খ হলে কোরবানির গরুর নাম রাখা হয় নায়ক শাকিব খান ও ডিপজলের নামে। এরা মানুষ? এবারের করোনা গ্রামগঞ্জে ছড়িয়ে পড়েছে। আমাদের মানুষেরা করোনাকে কখনো আমলে নেয়নি। মাস্ক পরতে অনীহা বরাবর দেখিয়েছে। উপসর্গ নিয়ে ঘুরে বেড়িয়েছে তবু টেস্ট করাতে যায়নি। স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করেনি। প্রথম দফায় অনেক টিকা জেলা পর্যায়ে নষ্ট হয়েছে। মানুষকে টানা যায়নি। এক ধরনের বেটাগিরি দেখানো আহম্মকের চরিত্র তারা উন্মোচিত করেছে। এবার ঈদের পর এ গণসফর শেষে করোনা পরিস্থিতি কতটা বিপজ্জনক পর্যায়ে যায়, কী ভয়ংকর পরিণতি ডেকে আনে তা নিয়ে আমাদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার শেষ নেই। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় গণমাধ্যমে বিশেষ করে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় করোনার ভয়াবহতা নিয়ে মানুষকে সচেতন করতে ব্যাপক প্রচার চালাতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। সংসদে প্রবীণ রাজনীতিবিদ তোফায়েল আহমেদ যথার্থই বলেছেন, এমপি জনপ্রতিনিধিরা সবাই যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী দুঃসময়ে মানুষের পাশে খাদ্য সহায়তা নিয়ে দাঁড়িয়েছেন। কিন্তু ৬৪ জেলায় যে সচিবদের সমন্বয়কারী করে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল তারা কী করেছেন তার জবাব নেই। কতবার তারা ওইসব দায়িত্বপ্রাপ্ত জেলা সফর করেছেন তারও কোনো জবাবদিহি নেই। এমপি-মন্ত্রীরা হলে মানুষ সমালোচনায় তাদের নাস্তানাবুদ করত। কিন্তু সচিবদের বেলায় তাদের দায়িত্ব সম্পর্কে যেমন মানুষ বোবা তেমনি গণমাধ্যম নীরব। প্রধানমন্ত্রীর এক মহাউদ্যোগ ছিল গৃহহীনদের জায়গাসহ ঘর দেওয়া। হাজার হাজার গৃহহীনকে ঘর দেওয়া হয়েছে। ৯ লাখ মানুষকে ঘর দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তার। সেখানে দেখা যাচ্ছে অনেক জায়গায় এ গৃহগুলো ভেঙে পড়েছে। ত্রাণ আত্মসাতের জন্য ইউপি চেয়ারম্যান-মেম্বারদের বরখাস্তসহ জেলে পোরা হয়েছে। কিন্তু তাদের সঙ্গে থাকা সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের টিকিটিও স্পর্শ করা হয়নি। সামরিক শাসন-উত্তর বাংলাদেশে মানুষ আজ নতুন করে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় আমলাতন্ত্রের তুঘলকি শাসন দেখছে। ১ লাখ ৭৫ হাজার টাকায় দুই রুম, রান্নাঘরসহ একটি বাড়ি নির্মাণে পরিকল্পনা যারা নিয়েছেন তারা চাটুকারিতা করেছেন। অনেক জায়গায় ইট মালিকরা কম টাকায় ইট দিয়েছেন। তার পরও এমন অবস্থা। নির্মাণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল স্থানীয় প্রশাসনকে। সেখানে ঠিকাদারসহ লাভ আর ভাগাভাগি মিলে কাজের মান কী হয়েছে তা বোঝাই যাচ্ছে ভেঙে পড়া ঘর দেখে। টাকার অঙ্ক বাড়িয়ে ঘরের সংখ্যা কিছু কমিয়ে যদি জনপ্রতিনিধিদের সম্পৃক্ত করা হতো তাহলে তারা স্থানীয়ভাবে উদ্যোগ নিয়ে আরও কিছু টাকা তুলে দিতে পারতেন। এমনকি এমপিরা তাদের টিআর থেকেও বরাদ্দ দিতে পারতেন। আমলাতন্ত্রের হাতে পড়ে একেকটি মহান উদ্যোগ ম্লান হয়ে যাচ্ছে। আমলাদের জবাবদিহি করতে হয় না। চাটুকারিতা করে ক্ষমতা ভোগ করা যায়, জনপ্রতিনিধিদের জনগণের কাছে প্রতিনিয়ত জবাবদিহি করতে হয়। দলের কাছেও করতে হয়।

আওয়ামী লীগের মতো দলে এমন একজন লোক নেই যাকে বর্তমান স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে সরিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী করা যায় এটা বিশ্বাস করা যায় না। দক্ষতার সঙ্গে অতি দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণে ক্যারিশমাটিক নেতা দলে এখনো আছেন। প্রবীণ নেতাদের কথা বাদই দিলাম আওয়ামী লীগে মাহবুব-উল আলম হানিফ ও ১৯৯১ সাল থেকে টানা বিজয়ী মির্জা আজমের মতো দক্ষ নেতারা রয়েছেন। সংসদে না আনা দলের কর্মকান্ডে নিবেদিতপ্রাণ নেতা হিসেবে জাহাঙ্গীর কবির নানক ও বাহাউদ্দিন নাছিমের মতো নেতাদেরও টেকনোক্র্যাট কোটায় নিয়ে আসা যায়।

১৯৯৬ শাসনামলে আওয়ামী লীগের প্রবীণ ও বাঘা বাঘা জাঁদরেল সব নেতা মন্ত্রী থাকার পরেও মন্ত্রিসভা রদবদল হয়েছে। ২০০৯ সালে ও ১৪ সালের সরকারেও রদবদল দেখেছি। এবারের সরকারে আমলাদের দাপটের কাছে দোসর হয়ে যাওয়া মন্ত্রীদের চিত্রপট রাজনৈতিক শক্তির জন্য বা জনগণের জন্য কখনই আনন্দদায়ক নয়। আওয়ামী লীগ নীতিনির্ধারণে কোন প্রেক্ষাপটে সরকার ও দলকে আলাদা করার এক্সপেরিমেন্ট করতে গেল জানি না। তবে বিগত কমিটিতে সাংগঠনিক পদ লাভ করা খালেদ মাহমুদ চৌধুরী ও এনামুল হক শামীমের দক্ষতার পরও কেন বাদ দেওয়া হলো তা বুঝতে অক্ষম। মন্ত্রী হিসেবে এরা দুজনই দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেখাচ্ছেন। নেতৃত্ব তৈরি করার সঠিক সিদ্ধান্ত নিতেও যেন আওয়ামী লীগ কোথায় ছন্দ হারিয়েছে। সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনে অনেককে আনা হয়েছে যাদের কোনো পারফরম্যান্স নেই, সংগঠনে অতীত ব্যাকগ্রাউন্ড নেই। সেখানে নাজমা আক্তার ও নুরজাহান মুক্তার মতো ছাত্রলীগের রাজনীতি থেকে উঠে এসে জায়গা করে নেওয়া কিছু মহিলাকে এ সংসদেও রাখা যেত। দলের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ মন্ত্রী হিসেবে সফলতার সঙ্গে কাজ করলে মাহবুব-উল আলম হানিফরা কেন মন্ত্রিসভায় নেই- সে উত্তর মেলে না। বর্তমান মন্ত্রিসভায় প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. আবদুর রাজ্জাক, ডা. দীপু মনি ও ড. হাছান মাহমুদ আগেও মন্ত্রী ছিলেন। ড. আবদুর রাজ্জাক কৃষিতে অসাধারণ সাফল্যের নজির সৃষ্টি করেছেন করোনাকালেও। আমাদের অর্থনীতি, কৃষি প্রবাসী রেমিট্যান্স ও দেশের সৃজনশীল বৃহৎ শিল্প গোষ্ঠীর ওপর নির্ভরশীল। এমনি অবস্থায় আওয়ামী লীগকে মন্ত্রিসভায় গতিশীলতা এনে আমলাতন্ত্রের লাগাম টেনে ধরতে এখন উদ্যোগ নেওয়া সময়ের দাবি। এ ক্ষেত্রে মন্ত্রিসভায় রদবদল বড় বেশি প্রয়োজন।

 

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে