শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

মন্ত্রিসভায় রদবদল বড় বেশি প্রয়োজন

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
মন্ত্রিসভায় রদবদল বড় বেশি প্রয়োজন

কত দিন হয়ে গেল বুকভরে শ্বাস নিতে পারিনি। এক অবরুদ্ধ জীবনের মুখোমুখি মানুষ। সব সামাজিকতা ও আড্ডা থেকে নির্বাসিত হয়ে এক বিষাদগ্রস্ত জীবনের যন্ত্রণা ভোগ করছি। আমাদের সন্তানদের জীবন রক্ষার তাগিদে শিক্ষাঙ্গন বন্ধ। ঘরে থাকতে থাকতে তারাও বিষণ্ণ। অনেকে স্মার্টফোন নিয়ে নানা গেমে মগ্ন হয়ে পড়েছে গৃহবন্দী জীবনে। অনলাইন শিক্ষা জেনারেশনকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে তার ফলাফলও আমরা এখনো ঠিকমতো জানি না। অদৃশ্য শক্তি করোনার ভয়াবহতা জীবনের সব ছন্দ কেড়ে নিয়েছে। পৃথিবীর অসুখ কোথাও কোথাও সেরে উঠলেও এখনো বড় অংশের জন্য এক মূর্তিমান আতঙ্ক। একদিকে আকাশপথ খোলা থাকলে আরেক দিকে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এ অদৃশ্য শক্তি পৃথিবীজুড়ে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা কোথাও স্তব্ধ করে দিয়েছে, কোথাও ওলটপালট করে দিয়েছে। করোনার প্রথম ঢেউয়ে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ইতালিসহ পশ্চিমা দুনিয়া লাশের ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছিল। এমন মৃত্যু পৃথিবী কখনো দেখেনি আগে। এমন অসহায়ত্ব কখনো নামেনি পৃথিবীর বুকে। সেই ধ্বংসস্তূপ থেকে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, ইতালি, স্পেন, জার্মানি ঘুরে দাঁড়িয়েছে। গতকাল পর্যন্ত নতুন করে কেউ এসব দেশে করোনায় আক্রান্ত হয়নি। তারা তাদের জনগণকে টিকার আওতায় এনে এবং স্বাস্থবিধি অনুসরণে বাধ্য করিয়ে এ বিপদ থেকে উদ্ধার করেছে। আমাদের পাশের দেশ ভারতে করোনার মহাপ্রলয় ঘটে গেছে। তা-ও ক্রমে নিয়ন্ত্রণে আসছে। করোনার ভয়ংকর ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট ভারতকে তছনছ করে দিয়েছে। মৃত্যুর বিভীষিকা এতটাই ভয়ংকর হয়ে উঠেছিল যে সেখানে চিতার আগুন দিনরাত নেভেনি। শবদেহ নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনির্দেশেনা ও কার্যকর পদক্ষেপে জীবন-জীবিকার লড়াইয়ের সঙ্গে করোনার প্রথম ঢেউ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলা করেছিলেন। বাজেটে করোনার বরাদ্দ অনেকটাই দিয়েছিলেন। বলেছিলেন দেশের সব জেলা সদর হাসপাতালে আইসিইউ ইউনিট গড়ে তুলতে। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো, আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বারবার বিতর্কের মুখেই পতিত হয়নি, স্বাস্থ্যমন্ত্রী বারবার বিতর্কিত মন্তব্যের ঝড়ই তোলেননি, কিন্তু বাজেটের সেই বরাদ্দ পর্যন্ত খরচ করতে পারেননি। দক্ষতার সঙ্গে জেলা সদর হাসপাতালগুলোকে করোনা মোকাবিলায় প্রস্তুত করতে পারেননি। দেশের ৩৭টি জেলা সদর হাসপাতালে আইসিইউ ইউনিট নেই। যেগুলোয় আছে নামমাত্র অপ্রতুল অকার্যকর বললেই চলে। জেলা সদর হাসপাতালগুলো চিকিৎসক সংকটেই ভুগছে না, টেকনিশিয়ান সংকটেও ভুগছে। এমপিরা সংসদে কথা বলছেন, মন্ত্রীর দুয়ারে ছুটছেন কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক সর্বশেষ বলেছেন, ‘সংক্রমণ দেখার দায়িত্ব আমার নয়, চিকিৎসা দেওয়ার দায়িত্ব’। কি বিস্ময়কর আজগুবি যুক্তিহীন অসার মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। কেবল চিকিৎসা দেওয়াই যদি দায়িত্ব হতো তাহলে তারা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ ও টিকাদান কর্মসূচি নিতেন না। সর্বশেষ কঠোর লকডাউনে দুই সপ্তাহ শেষে আবার বৃহস্পতিবার থেকে ঈদের পর ২২ জুলাই পর্যন্ত শিথিল করা হয়েছে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আমাদের জন্য এক ভয়ংকর সময় এনে দিয়েছে। বিষাদগ্রস্ত হৃদয়ে এক দিনে ১৩ হাজারের বেশি সংক্রমণ ও ২ শতাধিক মানুষের মৃত্যুর সংবাদ মানুষকে ব্যথিত করেছে। আমাদের সহকর্মী মাছরাঙা টিভির বার্তাপ্রধান রেজোয়ানুল হক রাজার মায়ের মৃত্যুর শোক কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই পিতার লাশ কাঁধে নিতে হয়েছে। সংবাদমাধ্যমে চোখ রাখলেই মানুষের বুকটা ভেঙে যায়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কেবল মৃত্যুর আর্তনাদ। সংক্রমণের যন্ত্রণা হাসপাতালে হাসপাতালে। সিট নেই, কেবিন নেই, আইসিইউ সংকট প্রবল। সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক সবার শ্রদ্ধার মানুষ ও আপনজন অধ্যাপক আবদুর রশিদ হঠাৎই সেদিন চলে গেলেন। তাঁর একমাত্র পুত্র ব্যাংকার মনজুর মোরশেদ টিপুর সিলেটের বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। দিল খোলা হৃদয়বান এই আদর্শ শিক্ষকের আরও দুই সন্তান শামছুন্নাহার পারভিন ও লুৎফুন নাহার জেসমিন প্রথিতযশা চিকিৎসক। আমার বিশ্ববিদ্যালয়বন্ধু রোহিঙ্গা শিবিরে কাজ করা নাসিমকে করোনা কেড়ে নিয়েছে। আপনজন সবার নাম বলতেও পারি না। সুনামগঞ্জের সামরিক শাসনবিরোধী ছাত্র  আন্দোলনের প্রথম কাতারের সাহসী নেতা, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা ওয়াহিদুর রহমান সুফিয়ান করোনা আক্রান্ত হওয়া মাত্রই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন হাসপাতালে। যে মানুষ মারা যাচ্ছে তার পরিবারে চলছে কান্না। যারা আক্রান্ত হচ্ছেন হাসপাতালে তাদের পরিবার-পরিজনদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার শেষ নেই। ১২ জুলাই পর্যন্ত দেশে আক্রান্ত হয়েছেন ১০ লাখ ৩৪ হাজার ৯৫৭ জন। মারা গেছেন ১৬ হাজার ৬৩৯ জন। সুস্থ হয়েছেন ৮ লাখ ৮১ হাজার ৫২১ জন। এর অনেকেই নানামুখী জটিলতায় ভুগছেন। এবার এমনিতেই ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের আগ্রাসনে এক কঠিন দুঃসময়ের মধ্যে দেশ। এ সময় লকডাউনের সাত দিনের শিথিলতা কী ভয়ংকর পরিস্থিতি নিয়ে আসে আল্লাহ ছাড়া কেউ জানেন না। শপিং মল, হাটবাজার, দোকানপাট খুলে দেওয়া হচ্ছে। বিবেচনা বোধ হারিয়ে আমরা দল বেঁধে শপিং মলে হুমড়ি খেয়ে পড়ব। গণপরিবহন, ট্রেন, লঞ্চ চলবে। আমরা বানের স্রোতের মতো নাড়ির টানে বাড়ির পথে ছুটব। অতীতে দাবিয়ে রাখা যায়নি। এবার তাই খুলে দিতে হয়েছে। রাজধানীতেই ১৯টি কোরবানির পশুর হাট বসবে। আমরা সেখানেও মহাউৎসাহে ঝাঁপিয়ে পড়ব। করোনার এই ভয়াবহ সময়ও মোটা গরুর নাম রাখা হয়েছে টাইগার, নবাব। চড়া দরে কিনে নিয়ে আমাদের সমাজে ইজ্জত বাড়াব। কতটা বিবেকহীন গ-মুর্খ হলে কোরবানির গরুর নাম রাখা হয় নায়ক শাকিব খান ও ডিপজলের নামে। এরা মানুষ? এবারের করোনা গ্রামগঞ্জে ছড়িয়ে পড়েছে। আমাদের মানুষেরা করোনাকে কখনো আমলে নেয়নি। মাস্ক পরতে অনীহা বরাবর দেখিয়েছে। উপসর্গ নিয়ে ঘুরে বেড়িয়েছে তবু টেস্ট করাতে যায়নি। স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করেনি। প্রথম দফায় অনেক টিকা জেলা পর্যায়ে নষ্ট হয়েছে। মানুষকে টানা যায়নি। এক ধরনের বেটাগিরি দেখানো আহম্মকের চরিত্র তারা উন্মোচিত করেছে। এবার ঈদের পর এ গণসফর শেষে করোনা পরিস্থিতি কতটা বিপজ্জনক পর্যায়ে যায়, কী ভয়ংকর পরিণতি ডেকে আনে তা নিয়ে আমাদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার শেষ নেই। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় গণমাধ্যমে বিশেষ করে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় করোনার ভয়াবহতা নিয়ে মানুষকে সচেতন করতে ব্যাপক প্রচার চালাতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। সংসদে প্রবীণ রাজনীতিবিদ তোফায়েল আহমেদ যথার্থই বলেছেন, এমপি জনপ্রতিনিধিরা সবাই যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী দুঃসময়ে মানুষের পাশে খাদ্য সহায়তা নিয়ে দাঁড়িয়েছেন। কিন্তু ৬৪ জেলায় যে সচিবদের সমন্বয়কারী করে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল তারা কী করেছেন তার জবাব নেই। কতবার তারা ওইসব দায়িত্বপ্রাপ্ত জেলা সফর করেছেন তারও কোনো জবাবদিহি নেই। এমপি-মন্ত্রীরা হলে মানুষ সমালোচনায় তাদের নাস্তানাবুদ করত। কিন্তু সচিবদের বেলায় তাদের দায়িত্ব সম্পর্কে যেমন মানুষ বোবা তেমনি গণমাধ্যম নীরব। প্রধানমন্ত্রীর এক মহাউদ্যোগ ছিল গৃহহীনদের জায়গাসহ ঘর দেওয়া। হাজার হাজার গৃহহীনকে ঘর দেওয়া হয়েছে। ৯ লাখ মানুষকে ঘর দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তার। সেখানে দেখা যাচ্ছে অনেক জায়গায় এ গৃহগুলো ভেঙে পড়েছে। ত্রাণ আত্মসাতের জন্য ইউপি চেয়ারম্যান-মেম্বারদের বরখাস্তসহ জেলে পোরা হয়েছে। কিন্তু তাদের সঙ্গে থাকা সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের টিকিটিও স্পর্শ করা হয়নি। সামরিক শাসন-উত্তর বাংলাদেশে মানুষ আজ নতুন করে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় আমলাতন্ত্রের তুঘলকি শাসন দেখছে। ১ লাখ ৭৫ হাজার টাকায় দুই রুম, রান্নাঘরসহ একটি বাড়ি নির্মাণে পরিকল্পনা যারা নিয়েছেন তারা চাটুকারিতা করেছেন। অনেক জায়গায় ইট মালিকরা কম টাকায় ইট দিয়েছেন। তার পরও এমন অবস্থা। নির্মাণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল স্থানীয় প্রশাসনকে। সেখানে ঠিকাদারসহ লাভ আর ভাগাভাগি মিলে কাজের মান কী হয়েছে তা বোঝাই যাচ্ছে ভেঙে পড়া ঘর দেখে। টাকার অঙ্ক বাড়িয়ে ঘরের সংখ্যা কিছু কমিয়ে যদি জনপ্রতিনিধিদের সম্পৃক্ত করা হতো তাহলে তারা স্থানীয়ভাবে উদ্যোগ নিয়ে আরও কিছু টাকা তুলে দিতে পারতেন। এমনকি এমপিরা তাদের টিআর থেকেও বরাদ্দ দিতে পারতেন। আমলাতন্ত্রের হাতে পড়ে একেকটি মহান উদ্যোগ ম্লান হয়ে যাচ্ছে। আমলাদের জবাবদিহি করতে হয় না। চাটুকারিতা করে ক্ষমতা ভোগ করা যায়, জনপ্রতিনিধিদের জনগণের কাছে প্রতিনিয়ত জবাবদিহি করতে হয়। দলের কাছেও করতে হয়।

আওয়ামী লীগের মতো দলে এমন একজন লোক নেই যাকে বর্তমান স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে সরিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী করা যায় এটা বিশ্বাস করা যায় না। দক্ষতার সঙ্গে অতি দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণে ক্যারিশমাটিক নেতা দলে এখনো আছেন। প্রবীণ নেতাদের কথা বাদই দিলাম আওয়ামী লীগে মাহবুব-উল আলম হানিফ ও ১৯৯১ সাল থেকে টানা বিজয়ী মির্জা আজমের মতো দক্ষ নেতারা রয়েছেন। সংসদে না আনা দলের কর্মকান্ডে নিবেদিতপ্রাণ নেতা হিসেবে জাহাঙ্গীর কবির নানক ও বাহাউদ্দিন নাছিমের মতো নেতাদেরও টেকনোক্র্যাট কোটায় নিয়ে আসা যায়।

১৯৯৬ শাসনামলে আওয়ামী লীগের প্রবীণ ও বাঘা বাঘা জাঁদরেল সব নেতা মন্ত্রী থাকার পরেও মন্ত্রিসভা রদবদল হয়েছে। ২০০৯ সালে ও ১৪ সালের সরকারেও রদবদল দেখেছি। এবারের সরকারে আমলাদের দাপটের কাছে দোসর হয়ে যাওয়া মন্ত্রীদের চিত্রপট রাজনৈতিক শক্তির জন্য বা জনগণের জন্য কখনই আনন্দদায়ক নয়। আওয়ামী লীগ নীতিনির্ধারণে কোন প্রেক্ষাপটে সরকার ও দলকে আলাদা করার এক্সপেরিমেন্ট করতে গেল জানি না। তবে বিগত কমিটিতে সাংগঠনিক পদ লাভ করা খালেদ মাহমুদ চৌধুরী ও এনামুল হক শামীমের দক্ষতার পরও কেন বাদ দেওয়া হলো তা বুঝতে অক্ষম। মন্ত্রী হিসেবে এরা দুজনই দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেখাচ্ছেন। নেতৃত্ব তৈরি করার সঠিক সিদ্ধান্ত নিতেও যেন আওয়ামী লীগ কোথায় ছন্দ হারিয়েছে। সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনে অনেককে আনা হয়েছে যাদের কোনো পারফরম্যান্স নেই, সংগঠনে অতীত ব্যাকগ্রাউন্ড নেই। সেখানে নাজমা আক্তার ও নুরজাহান মুক্তার মতো ছাত্রলীগের রাজনীতি থেকে উঠে এসে জায়গা করে নেওয়া কিছু মহিলাকে এ সংসদেও রাখা যেত। দলের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ মন্ত্রী হিসেবে সফলতার সঙ্গে কাজ করলে মাহবুব-উল আলম হানিফরা কেন মন্ত্রিসভায় নেই- সে উত্তর মেলে না। বর্তমান মন্ত্রিসভায় প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. আবদুর রাজ্জাক, ডা. দীপু মনি ও ড. হাছান মাহমুদ আগেও মন্ত্রী ছিলেন। ড. আবদুর রাজ্জাক কৃষিতে অসাধারণ সাফল্যের নজির সৃষ্টি করেছেন করোনাকালেও। আমাদের অর্থনীতি, কৃষি প্রবাসী রেমিট্যান্স ও দেশের সৃজনশীল বৃহৎ শিল্প গোষ্ঠীর ওপর নির্ভরশীল। এমনি অবস্থায় আওয়ামী লীগকে মন্ত্রিসভায় গতিশীলতা এনে আমলাতন্ত্রের লাগাম টেনে ধরতে এখন উদ্যোগ নেওয়া সময়ের দাবি। এ ক্ষেত্রে মন্ত্রিসভায় রদবদল বড় বেশি প্রয়োজন।

 

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

১৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা