শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

মন্ত্রিসভায় রদবদল বড় বেশি প্রয়োজন

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
মন্ত্রিসভায় রদবদল বড় বেশি প্রয়োজন

কত দিন হয়ে গেল বুকভরে শ্বাস নিতে পারিনি। এক অবরুদ্ধ জীবনের মুখোমুখি মানুষ। সব সামাজিকতা ও আড্ডা থেকে নির্বাসিত হয়ে এক বিষাদগ্রস্ত জীবনের যন্ত্রণা ভোগ করছি। আমাদের সন্তানদের জীবন রক্ষার তাগিদে শিক্ষাঙ্গন বন্ধ। ঘরে থাকতে থাকতে তারাও বিষণ্ণ। অনেকে স্মার্টফোন নিয়ে নানা গেমে মগ্ন হয়ে পড়েছে গৃহবন্দী জীবনে। অনলাইন শিক্ষা জেনারেশনকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে তার ফলাফলও আমরা এখনো ঠিকমতো জানি না। অদৃশ্য শক্তি করোনার ভয়াবহতা জীবনের সব ছন্দ কেড়ে নিয়েছে। পৃথিবীর অসুখ কোথাও কোথাও সেরে উঠলেও এখনো বড় অংশের জন্য এক মূর্তিমান আতঙ্ক। একদিকে আকাশপথ খোলা থাকলে আরেক দিকে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এ অদৃশ্য শক্তি পৃথিবীজুড়ে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা কোথাও স্তব্ধ করে দিয়েছে, কোথাও ওলটপালট করে দিয়েছে। করোনার প্রথম ঢেউয়ে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ইতালিসহ পশ্চিমা দুনিয়া লাশের ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছিল। এমন মৃত্যু পৃথিবী কখনো দেখেনি আগে। এমন অসহায়ত্ব কখনো নামেনি পৃথিবীর বুকে। সেই ধ্বংসস্তূপ থেকে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, ইতালি, স্পেন, জার্মানি ঘুরে দাঁড়িয়েছে। গতকাল পর্যন্ত নতুন করে কেউ এসব দেশে করোনায় আক্রান্ত হয়নি। তারা তাদের জনগণকে টিকার আওতায় এনে এবং স্বাস্থবিধি অনুসরণে বাধ্য করিয়ে এ বিপদ থেকে উদ্ধার করেছে। আমাদের পাশের দেশ ভারতে করোনার মহাপ্রলয় ঘটে গেছে। তা-ও ক্রমে নিয়ন্ত্রণে আসছে। করোনার ভয়ংকর ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট ভারতকে তছনছ করে দিয়েছে। মৃত্যুর বিভীষিকা এতটাই ভয়ংকর হয়ে উঠেছিল যে সেখানে চিতার আগুন দিনরাত নেভেনি। শবদেহ নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনির্দেশেনা ও কার্যকর পদক্ষেপে জীবন-জীবিকার লড়াইয়ের সঙ্গে করোনার প্রথম ঢেউ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলা করেছিলেন। বাজেটে করোনার বরাদ্দ অনেকটাই দিয়েছিলেন। বলেছিলেন দেশের সব জেলা সদর হাসপাতালে আইসিইউ ইউনিট গড়ে তুলতে। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো, আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বারবার বিতর্কের মুখেই পতিত হয়নি, স্বাস্থ্যমন্ত্রী বারবার বিতর্কিত মন্তব্যের ঝড়ই তোলেননি, কিন্তু বাজেটের সেই বরাদ্দ পর্যন্ত খরচ করতে পারেননি। দক্ষতার সঙ্গে জেলা সদর হাসপাতালগুলোকে করোনা মোকাবিলায় প্রস্তুত করতে পারেননি। দেশের ৩৭টি জেলা সদর হাসপাতালে আইসিইউ ইউনিট নেই। যেগুলোয় আছে নামমাত্র অপ্রতুল অকার্যকর বললেই চলে। জেলা সদর হাসপাতালগুলো চিকিৎসক সংকটেই ভুগছে না, টেকনিশিয়ান সংকটেও ভুগছে। এমপিরা সংসদে কথা বলছেন, মন্ত্রীর দুয়ারে ছুটছেন কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক সর্বশেষ বলেছেন, ‘সংক্রমণ দেখার দায়িত্ব আমার নয়, চিকিৎসা দেওয়ার দায়িত্ব’। কি বিস্ময়কর আজগুবি যুক্তিহীন অসার মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। কেবল চিকিৎসা দেওয়াই যদি দায়িত্ব হতো তাহলে তারা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ ও টিকাদান কর্মসূচি নিতেন না। সর্বশেষ কঠোর লকডাউনে দুই সপ্তাহ শেষে আবার বৃহস্পতিবার থেকে ঈদের পর ২২ জুলাই পর্যন্ত শিথিল করা হয়েছে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আমাদের জন্য এক ভয়ংকর সময় এনে দিয়েছে। বিষাদগ্রস্ত হৃদয়ে এক দিনে ১৩ হাজারের বেশি সংক্রমণ ও ২ শতাধিক মানুষের মৃত্যুর সংবাদ মানুষকে ব্যথিত করেছে। আমাদের সহকর্মী মাছরাঙা টিভির বার্তাপ্রধান রেজোয়ানুল হক রাজার মায়ের মৃত্যুর শোক কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই পিতার লাশ কাঁধে নিতে হয়েছে। সংবাদমাধ্যমে চোখ রাখলেই মানুষের বুকটা ভেঙে যায়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কেবল মৃত্যুর আর্তনাদ। সংক্রমণের যন্ত্রণা হাসপাতালে হাসপাতালে। সিট নেই, কেবিন নেই, আইসিইউ সংকট প্রবল। সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক সবার শ্রদ্ধার মানুষ ও আপনজন অধ্যাপক আবদুর রশিদ হঠাৎই সেদিন চলে গেলেন। তাঁর একমাত্র পুত্র ব্যাংকার মনজুর মোরশেদ টিপুর সিলেটের বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। দিল খোলা হৃদয়বান এই আদর্শ শিক্ষকের আরও দুই সন্তান শামছুন্নাহার পারভিন ও লুৎফুন নাহার জেসমিন প্রথিতযশা চিকিৎসক। আমার বিশ্ববিদ্যালয়বন্ধু রোহিঙ্গা শিবিরে কাজ করা নাসিমকে করোনা কেড়ে নিয়েছে। আপনজন সবার নাম বলতেও পারি না। সুনামগঞ্জের সামরিক শাসনবিরোধী ছাত্র  আন্দোলনের প্রথম কাতারের সাহসী নেতা, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা ওয়াহিদুর রহমান সুফিয়ান করোনা আক্রান্ত হওয়া মাত্রই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন হাসপাতালে। যে মানুষ মারা যাচ্ছে তার পরিবারে চলছে কান্না। যারা আক্রান্ত হচ্ছেন হাসপাতালে তাদের পরিবার-পরিজনদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার শেষ নেই। ১২ জুলাই পর্যন্ত দেশে আক্রান্ত হয়েছেন ১০ লাখ ৩৪ হাজার ৯৫৭ জন। মারা গেছেন ১৬ হাজার ৬৩৯ জন। সুস্থ হয়েছেন ৮ লাখ ৮১ হাজার ৫২১ জন। এর অনেকেই নানামুখী জটিলতায় ভুগছেন। এবার এমনিতেই ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের আগ্রাসনে এক কঠিন দুঃসময়ের মধ্যে দেশ। এ সময় লকডাউনের সাত দিনের শিথিলতা কী ভয়ংকর পরিস্থিতি নিয়ে আসে আল্লাহ ছাড়া কেউ জানেন না। শপিং মল, হাটবাজার, দোকানপাট খুলে দেওয়া হচ্ছে। বিবেচনা বোধ হারিয়ে আমরা দল বেঁধে শপিং মলে হুমড়ি খেয়ে পড়ব। গণপরিবহন, ট্রেন, লঞ্চ চলবে। আমরা বানের স্রোতের মতো নাড়ির টানে বাড়ির পথে ছুটব। অতীতে দাবিয়ে রাখা যায়নি। এবার তাই খুলে দিতে হয়েছে। রাজধানীতেই ১৯টি কোরবানির পশুর হাট বসবে। আমরা সেখানেও মহাউৎসাহে ঝাঁপিয়ে পড়ব। করোনার এই ভয়াবহ সময়ও মোটা গরুর নাম রাখা হয়েছে টাইগার, নবাব। চড়া দরে কিনে নিয়ে আমাদের সমাজে ইজ্জত বাড়াব। কতটা বিবেকহীন গ-মুর্খ হলে কোরবানির গরুর নাম রাখা হয় নায়ক শাকিব খান ও ডিপজলের নামে। এরা মানুষ? এবারের করোনা গ্রামগঞ্জে ছড়িয়ে পড়েছে। আমাদের মানুষেরা করোনাকে কখনো আমলে নেয়নি। মাস্ক পরতে অনীহা বরাবর দেখিয়েছে। উপসর্গ নিয়ে ঘুরে বেড়িয়েছে তবু টেস্ট করাতে যায়নি। স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করেনি। প্রথম দফায় অনেক টিকা জেলা পর্যায়ে নষ্ট হয়েছে। মানুষকে টানা যায়নি। এক ধরনের বেটাগিরি দেখানো আহম্মকের চরিত্র তারা উন্মোচিত করেছে। এবার ঈদের পর এ গণসফর শেষে করোনা পরিস্থিতি কতটা বিপজ্জনক পর্যায়ে যায়, কী ভয়ংকর পরিণতি ডেকে আনে তা নিয়ে আমাদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার শেষ নেই। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় গণমাধ্যমে বিশেষ করে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় করোনার ভয়াবহতা নিয়ে মানুষকে সচেতন করতে ব্যাপক প্রচার চালাতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। সংসদে প্রবীণ রাজনীতিবিদ তোফায়েল আহমেদ যথার্থই বলেছেন, এমপি জনপ্রতিনিধিরা সবাই যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী দুঃসময়ে মানুষের পাশে খাদ্য সহায়তা নিয়ে দাঁড়িয়েছেন। কিন্তু ৬৪ জেলায় যে সচিবদের সমন্বয়কারী করে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল তারা কী করেছেন তার জবাব নেই। কতবার তারা ওইসব দায়িত্বপ্রাপ্ত জেলা সফর করেছেন তারও কোনো জবাবদিহি নেই। এমপি-মন্ত্রীরা হলে মানুষ সমালোচনায় তাদের নাস্তানাবুদ করত। কিন্তু সচিবদের বেলায় তাদের দায়িত্ব সম্পর্কে যেমন মানুষ বোবা তেমনি গণমাধ্যম নীরব। প্রধানমন্ত্রীর এক মহাউদ্যোগ ছিল গৃহহীনদের জায়গাসহ ঘর দেওয়া। হাজার হাজার গৃহহীনকে ঘর দেওয়া হয়েছে। ৯ লাখ মানুষকে ঘর দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তার। সেখানে দেখা যাচ্ছে অনেক জায়গায় এ গৃহগুলো ভেঙে পড়েছে। ত্রাণ আত্মসাতের জন্য ইউপি চেয়ারম্যান-মেম্বারদের বরখাস্তসহ জেলে পোরা হয়েছে। কিন্তু তাদের সঙ্গে থাকা সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের টিকিটিও স্পর্শ করা হয়নি। সামরিক শাসন-উত্তর বাংলাদেশে মানুষ আজ নতুন করে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় আমলাতন্ত্রের তুঘলকি শাসন দেখছে। ১ লাখ ৭৫ হাজার টাকায় দুই রুম, রান্নাঘরসহ একটি বাড়ি নির্মাণে পরিকল্পনা যারা নিয়েছেন তারা চাটুকারিতা করেছেন। অনেক জায়গায় ইট মালিকরা কম টাকায় ইট দিয়েছেন। তার পরও এমন অবস্থা। নির্মাণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল স্থানীয় প্রশাসনকে। সেখানে ঠিকাদারসহ লাভ আর ভাগাভাগি মিলে কাজের মান কী হয়েছে তা বোঝাই যাচ্ছে ভেঙে পড়া ঘর দেখে। টাকার অঙ্ক বাড়িয়ে ঘরের সংখ্যা কিছু কমিয়ে যদি জনপ্রতিনিধিদের সম্পৃক্ত করা হতো তাহলে তারা স্থানীয়ভাবে উদ্যোগ নিয়ে আরও কিছু টাকা তুলে দিতে পারতেন। এমনকি এমপিরা তাদের টিআর থেকেও বরাদ্দ দিতে পারতেন। আমলাতন্ত্রের হাতে পড়ে একেকটি মহান উদ্যোগ ম্লান হয়ে যাচ্ছে। আমলাদের জবাবদিহি করতে হয় না। চাটুকারিতা করে ক্ষমতা ভোগ করা যায়, জনপ্রতিনিধিদের জনগণের কাছে প্রতিনিয়ত জবাবদিহি করতে হয়। দলের কাছেও করতে হয়।

আওয়ামী লীগের মতো দলে এমন একজন লোক নেই যাকে বর্তমান স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে সরিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী করা যায় এটা বিশ্বাস করা যায় না। দক্ষতার সঙ্গে অতি দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণে ক্যারিশমাটিক নেতা দলে এখনো আছেন। প্রবীণ নেতাদের কথা বাদই দিলাম আওয়ামী লীগে মাহবুব-উল আলম হানিফ ও ১৯৯১ সাল থেকে টানা বিজয়ী মির্জা আজমের মতো দক্ষ নেতারা রয়েছেন। সংসদে না আনা দলের কর্মকান্ডে নিবেদিতপ্রাণ নেতা হিসেবে জাহাঙ্গীর কবির নানক ও বাহাউদ্দিন নাছিমের মতো নেতাদেরও টেকনোক্র্যাট কোটায় নিয়ে আসা যায়।

১৯৯৬ শাসনামলে আওয়ামী লীগের প্রবীণ ও বাঘা বাঘা জাঁদরেল সব নেতা মন্ত্রী থাকার পরেও মন্ত্রিসভা রদবদল হয়েছে। ২০০৯ সালে ও ১৪ সালের সরকারেও রদবদল দেখেছি। এবারের সরকারে আমলাদের দাপটের কাছে দোসর হয়ে যাওয়া মন্ত্রীদের চিত্রপট রাজনৈতিক শক্তির জন্য বা জনগণের জন্য কখনই আনন্দদায়ক নয়। আওয়ামী লীগ নীতিনির্ধারণে কোন প্রেক্ষাপটে সরকার ও দলকে আলাদা করার এক্সপেরিমেন্ট করতে গেল জানি না। তবে বিগত কমিটিতে সাংগঠনিক পদ লাভ করা খালেদ মাহমুদ চৌধুরী ও এনামুল হক শামীমের দক্ষতার পরও কেন বাদ দেওয়া হলো তা বুঝতে অক্ষম। মন্ত্রী হিসেবে এরা দুজনই দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেখাচ্ছেন। নেতৃত্ব তৈরি করার সঠিক সিদ্ধান্ত নিতেও যেন আওয়ামী লীগ কোথায় ছন্দ হারিয়েছে। সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনে অনেককে আনা হয়েছে যাদের কোনো পারফরম্যান্স নেই, সংগঠনে অতীত ব্যাকগ্রাউন্ড নেই। সেখানে নাজমা আক্তার ও নুরজাহান মুক্তার মতো ছাত্রলীগের রাজনীতি থেকে উঠে এসে জায়গা করে নেওয়া কিছু মহিলাকে এ সংসদেও রাখা যেত। দলের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ মন্ত্রী হিসেবে সফলতার সঙ্গে কাজ করলে মাহবুব-উল আলম হানিফরা কেন মন্ত্রিসভায় নেই- সে উত্তর মেলে না। বর্তমান মন্ত্রিসভায় প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. আবদুর রাজ্জাক, ডা. দীপু মনি ও ড. হাছান মাহমুদ আগেও মন্ত্রী ছিলেন। ড. আবদুর রাজ্জাক কৃষিতে অসাধারণ সাফল্যের নজির সৃষ্টি করেছেন করোনাকালেও। আমাদের অর্থনীতি, কৃষি প্রবাসী রেমিট্যান্স ও দেশের সৃজনশীল বৃহৎ শিল্প গোষ্ঠীর ওপর নির্ভরশীল। এমনি অবস্থায় আওয়ামী লীগকে মন্ত্রিসভায় গতিশীলতা এনে আমলাতন্ত্রের লাগাম টেনে ধরতে এখন উদ্যোগ নেওয়া সময়ের দাবি। এ ক্ষেত্রে মন্ত্রিসভায় রদবদল বড় বেশি প্রয়োজন।

 

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা