শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

মন্ত্রিসভায় রদবদল বড় বেশি প্রয়োজন

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
মন্ত্রিসভায় রদবদল বড় বেশি প্রয়োজন

কত দিন হয়ে গেল বুকভরে শ্বাস নিতে পারিনি। এক অবরুদ্ধ জীবনের মুখোমুখি মানুষ। সব সামাজিকতা ও আড্ডা থেকে নির্বাসিত হয়ে এক বিষাদগ্রস্ত জীবনের যন্ত্রণা ভোগ করছি। আমাদের সন্তানদের জীবন রক্ষার তাগিদে শিক্ষাঙ্গন বন্ধ। ঘরে থাকতে থাকতে তারাও বিষণ্ণ। অনেকে স্মার্টফোন নিয়ে নানা গেমে মগ্ন হয়ে পড়েছে গৃহবন্দী জীবনে। অনলাইন শিক্ষা জেনারেশনকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে তার ফলাফলও আমরা এখনো ঠিকমতো জানি না। অদৃশ্য শক্তি করোনার ভয়াবহতা জীবনের সব ছন্দ কেড়ে নিয়েছে। পৃথিবীর অসুখ কোথাও কোথাও সেরে উঠলেও এখনো বড় অংশের জন্য এক মূর্তিমান আতঙ্ক। একদিকে আকাশপথ খোলা থাকলে আরেক দিকে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এ অদৃশ্য শক্তি পৃথিবীজুড়ে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা কোথাও স্তব্ধ করে দিয়েছে, কোথাও ওলটপালট করে দিয়েছে। করোনার প্রথম ঢেউয়ে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ইতালিসহ পশ্চিমা দুনিয়া লাশের ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছিল। এমন মৃত্যু পৃথিবী কখনো দেখেনি আগে। এমন অসহায়ত্ব কখনো নামেনি পৃথিবীর বুকে। সেই ধ্বংসস্তূপ থেকে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, ইতালি, স্পেন, জার্মানি ঘুরে দাঁড়িয়েছে। গতকাল পর্যন্ত নতুন করে কেউ এসব দেশে করোনায় আক্রান্ত হয়নি। তারা তাদের জনগণকে টিকার আওতায় এনে এবং স্বাস্থবিধি অনুসরণে বাধ্য করিয়ে এ বিপদ থেকে উদ্ধার করেছে। আমাদের পাশের দেশ ভারতে করোনার মহাপ্রলয় ঘটে গেছে। তা-ও ক্রমে নিয়ন্ত্রণে আসছে। করোনার ভয়ংকর ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট ভারতকে তছনছ করে দিয়েছে। মৃত্যুর বিভীষিকা এতটাই ভয়ংকর হয়ে উঠেছিল যে সেখানে চিতার আগুন দিনরাত নেভেনি। শবদেহ নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনির্দেশেনা ও কার্যকর পদক্ষেপে জীবন-জীবিকার লড়াইয়ের সঙ্গে করোনার প্রথম ঢেউ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলা করেছিলেন। বাজেটে করোনার বরাদ্দ অনেকটাই দিয়েছিলেন। বলেছিলেন দেশের সব জেলা সদর হাসপাতালে আইসিইউ ইউনিট গড়ে তুলতে। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো, আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বারবার বিতর্কের মুখেই পতিত হয়নি, স্বাস্থ্যমন্ত্রী বারবার বিতর্কিত মন্তব্যের ঝড়ই তোলেননি, কিন্তু বাজেটের সেই বরাদ্দ পর্যন্ত খরচ করতে পারেননি। দক্ষতার সঙ্গে জেলা সদর হাসপাতালগুলোকে করোনা মোকাবিলায় প্রস্তুত করতে পারেননি। দেশের ৩৭টি জেলা সদর হাসপাতালে আইসিইউ ইউনিট নেই। যেগুলোয় আছে নামমাত্র অপ্রতুল অকার্যকর বললেই চলে। জেলা সদর হাসপাতালগুলো চিকিৎসক সংকটেই ভুগছে না, টেকনিশিয়ান সংকটেও ভুগছে। এমপিরা সংসদে কথা বলছেন, মন্ত্রীর দুয়ারে ছুটছেন কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক সর্বশেষ বলেছেন, ‘সংক্রমণ দেখার দায়িত্ব আমার নয়, চিকিৎসা দেওয়ার দায়িত্ব’। কি বিস্ময়কর আজগুবি যুক্তিহীন অসার মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। কেবল চিকিৎসা দেওয়াই যদি দায়িত্ব হতো তাহলে তারা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ ও টিকাদান কর্মসূচি নিতেন না। সর্বশেষ কঠোর লকডাউনে দুই সপ্তাহ শেষে আবার বৃহস্পতিবার থেকে ঈদের পর ২২ জুলাই পর্যন্ত শিথিল করা হয়েছে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আমাদের জন্য এক ভয়ংকর সময় এনে দিয়েছে। বিষাদগ্রস্ত হৃদয়ে এক দিনে ১৩ হাজারের বেশি সংক্রমণ ও ২ শতাধিক মানুষের মৃত্যুর সংবাদ মানুষকে ব্যথিত করেছে। আমাদের সহকর্মী মাছরাঙা টিভির বার্তাপ্রধান রেজোয়ানুল হক রাজার মায়ের মৃত্যুর শোক কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই পিতার লাশ কাঁধে নিতে হয়েছে। সংবাদমাধ্যমে চোখ রাখলেই মানুষের বুকটা ভেঙে যায়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কেবল মৃত্যুর আর্তনাদ। সংক্রমণের যন্ত্রণা হাসপাতালে হাসপাতালে। সিট নেই, কেবিন নেই, আইসিইউ সংকট প্রবল। সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক সবার শ্রদ্ধার মানুষ ও আপনজন অধ্যাপক আবদুর রশিদ হঠাৎই সেদিন চলে গেলেন। তাঁর একমাত্র পুত্র ব্যাংকার মনজুর মোরশেদ টিপুর সিলেটের বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। দিল খোলা হৃদয়বান এই আদর্শ শিক্ষকের আরও দুই সন্তান শামছুন্নাহার পারভিন ও লুৎফুন নাহার জেসমিন প্রথিতযশা চিকিৎসক। আমার বিশ্ববিদ্যালয়বন্ধু রোহিঙ্গা শিবিরে কাজ করা নাসিমকে করোনা কেড়ে নিয়েছে। আপনজন সবার নাম বলতেও পারি না। সুনামগঞ্জের সামরিক শাসনবিরোধী ছাত্র  আন্দোলনের প্রথম কাতারের সাহসী নেতা, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা ওয়াহিদুর রহমান সুফিয়ান করোনা আক্রান্ত হওয়া মাত্রই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন হাসপাতালে। যে মানুষ মারা যাচ্ছে তার পরিবারে চলছে কান্না। যারা আক্রান্ত হচ্ছেন হাসপাতালে তাদের পরিবার-পরিজনদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার শেষ নেই। ১২ জুলাই পর্যন্ত দেশে আক্রান্ত হয়েছেন ১০ লাখ ৩৪ হাজার ৯৫৭ জন। মারা গেছেন ১৬ হাজার ৬৩৯ জন। সুস্থ হয়েছেন ৮ লাখ ৮১ হাজার ৫২১ জন। এর অনেকেই নানামুখী জটিলতায় ভুগছেন। এবার এমনিতেই ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের আগ্রাসনে এক কঠিন দুঃসময়ের মধ্যে দেশ। এ সময় লকডাউনের সাত দিনের শিথিলতা কী ভয়ংকর পরিস্থিতি নিয়ে আসে আল্লাহ ছাড়া কেউ জানেন না। শপিং মল, হাটবাজার, দোকানপাট খুলে দেওয়া হচ্ছে। বিবেচনা বোধ হারিয়ে আমরা দল বেঁধে শপিং মলে হুমড়ি খেয়ে পড়ব। গণপরিবহন, ট্রেন, লঞ্চ চলবে। আমরা বানের স্রোতের মতো নাড়ির টানে বাড়ির পথে ছুটব। অতীতে দাবিয়ে রাখা যায়নি। এবার তাই খুলে দিতে হয়েছে। রাজধানীতেই ১৯টি কোরবানির পশুর হাট বসবে। আমরা সেখানেও মহাউৎসাহে ঝাঁপিয়ে পড়ব। করোনার এই ভয়াবহ সময়ও মোটা গরুর নাম রাখা হয়েছে টাইগার, নবাব। চড়া দরে কিনে নিয়ে আমাদের সমাজে ইজ্জত বাড়াব। কতটা বিবেকহীন গ-মুর্খ হলে কোরবানির গরুর নাম রাখা হয় নায়ক শাকিব খান ও ডিপজলের নামে। এরা মানুষ? এবারের করোনা গ্রামগঞ্জে ছড়িয়ে পড়েছে। আমাদের মানুষেরা করোনাকে কখনো আমলে নেয়নি। মাস্ক পরতে অনীহা বরাবর দেখিয়েছে। উপসর্গ নিয়ে ঘুরে বেড়িয়েছে তবু টেস্ট করাতে যায়নি। স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করেনি। প্রথম দফায় অনেক টিকা জেলা পর্যায়ে নষ্ট হয়েছে। মানুষকে টানা যায়নি। এক ধরনের বেটাগিরি দেখানো আহম্মকের চরিত্র তারা উন্মোচিত করেছে। এবার ঈদের পর এ গণসফর শেষে করোনা পরিস্থিতি কতটা বিপজ্জনক পর্যায়ে যায়, কী ভয়ংকর পরিণতি ডেকে আনে তা নিয়ে আমাদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার শেষ নেই। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় গণমাধ্যমে বিশেষ করে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় করোনার ভয়াবহতা নিয়ে মানুষকে সচেতন করতে ব্যাপক প্রচার চালাতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। সংসদে প্রবীণ রাজনীতিবিদ তোফায়েল আহমেদ যথার্থই বলেছেন, এমপি জনপ্রতিনিধিরা সবাই যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী দুঃসময়ে মানুষের পাশে খাদ্য সহায়তা নিয়ে দাঁড়িয়েছেন। কিন্তু ৬৪ জেলায় যে সচিবদের সমন্বয়কারী করে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল তারা কী করেছেন তার জবাব নেই। কতবার তারা ওইসব দায়িত্বপ্রাপ্ত জেলা সফর করেছেন তারও কোনো জবাবদিহি নেই। এমপি-মন্ত্রীরা হলে মানুষ সমালোচনায় তাদের নাস্তানাবুদ করত। কিন্তু সচিবদের বেলায় তাদের দায়িত্ব সম্পর্কে যেমন মানুষ বোবা তেমনি গণমাধ্যম নীরব। প্রধানমন্ত্রীর এক মহাউদ্যোগ ছিল গৃহহীনদের জায়গাসহ ঘর দেওয়া। হাজার হাজার গৃহহীনকে ঘর দেওয়া হয়েছে। ৯ লাখ মানুষকে ঘর দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তার। সেখানে দেখা যাচ্ছে অনেক জায়গায় এ গৃহগুলো ভেঙে পড়েছে। ত্রাণ আত্মসাতের জন্য ইউপি চেয়ারম্যান-মেম্বারদের বরখাস্তসহ জেলে পোরা হয়েছে। কিন্তু তাদের সঙ্গে থাকা সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের টিকিটিও স্পর্শ করা হয়নি। সামরিক শাসন-উত্তর বাংলাদেশে মানুষ আজ নতুন করে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় আমলাতন্ত্রের তুঘলকি শাসন দেখছে। ১ লাখ ৭৫ হাজার টাকায় দুই রুম, রান্নাঘরসহ একটি বাড়ি নির্মাণে পরিকল্পনা যারা নিয়েছেন তারা চাটুকারিতা করেছেন। অনেক জায়গায় ইট মালিকরা কম টাকায় ইট দিয়েছেন। তার পরও এমন অবস্থা। নির্মাণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল স্থানীয় প্রশাসনকে। সেখানে ঠিকাদারসহ লাভ আর ভাগাভাগি মিলে কাজের মান কী হয়েছে তা বোঝাই যাচ্ছে ভেঙে পড়া ঘর দেখে। টাকার অঙ্ক বাড়িয়ে ঘরের সংখ্যা কিছু কমিয়ে যদি জনপ্রতিনিধিদের সম্পৃক্ত করা হতো তাহলে তারা স্থানীয়ভাবে উদ্যোগ নিয়ে আরও কিছু টাকা তুলে দিতে পারতেন। এমনকি এমপিরা তাদের টিআর থেকেও বরাদ্দ দিতে পারতেন। আমলাতন্ত্রের হাতে পড়ে একেকটি মহান উদ্যোগ ম্লান হয়ে যাচ্ছে। আমলাদের জবাবদিহি করতে হয় না। চাটুকারিতা করে ক্ষমতা ভোগ করা যায়, জনপ্রতিনিধিদের জনগণের কাছে প্রতিনিয়ত জবাবদিহি করতে হয়। দলের কাছেও করতে হয়।

আওয়ামী লীগের মতো দলে এমন একজন লোক নেই যাকে বর্তমান স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে সরিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী করা যায় এটা বিশ্বাস করা যায় না। দক্ষতার সঙ্গে অতি দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণে ক্যারিশমাটিক নেতা দলে এখনো আছেন। প্রবীণ নেতাদের কথা বাদই দিলাম আওয়ামী লীগে মাহবুব-উল আলম হানিফ ও ১৯৯১ সাল থেকে টানা বিজয়ী মির্জা আজমের মতো দক্ষ নেতারা রয়েছেন। সংসদে না আনা দলের কর্মকান্ডে নিবেদিতপ্রাণ নেতা হিসেবে জাহাঙ্গীর কবির নানক ও বাহাউদ্দিন নাছিমের মতো নেতাদেরও টেকনোক্র্যাট কোটায় নিয়ে আসা যায়।

১৯৯৬ শাসনামলে আওয়ামী লীগের প্রবীণ ও বাঘা বাঘা জাঁদরেল সব নেতা মন্ত্রী থাকার পরেও মন্ত্রিসভা রদবদল হয়েছে। ২০০৯ সালে ও ১৪ সালের সরকারেও রদবদল দেখেছি। এবারের সরকারে আমলাদের দাপটের কাছে দোসর হয়ে যাওয়া মন্ত্রীদের চিত্রপট রাজনৈতিক শক্তির জন্য বা জনগণের জন্য কখনই আনন্দদায়ক নয়। আওয়ামী লীগ নীতিনির্ধারণে কোন প্রেক্ষাপটে সরকার ও দলকে আলাদা করার এক্সপেরিমেন্ট করতে গেল জানি না। তবে বিগত কমিটিতে সাংগঠনিক পদ লাভ করা খালেদ মাহমুদ চৌধুরী ও এনামুল হক শামীমের দক্ষতার পরও কেন বাদ দেওয়া হলো তা বুঝতে অক্ষম। মন্ত্রী হিসেবে এরা দুজনই দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেখাচ্ছেন। নেতৃত্ব তৈরি করার সঠিক সিদ্ধান্ত নিতেও যেন আওয়ামী লীগ কোথায় ছন্দ হারিয়েছে। সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনে অনেককে আনা হয়েছে যাদের কোনো পারফরম্যান্স নেই, সংগঠনে অতীত ব্যাকগ্রাউন্ড নেই। সেখানে নাজমা আক্তার ও নুরজাহান মুক্তার মতো ছাত্রলীগের রাজনীতি থেকে উঠে এসে জায়গা করে নেওয়া কিছু মহিলাকে এ সংসদেও রাখা যেত। দলের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ মন্ত্রী হিসেবে সফলতার সঙ্গে কাজ করলে মাহবুব-উল আলম হানিফরা কেন মন্ত্রিসভায় নেই- সে উত্তর মেলে না। বর্তমান মন্ত্রিসভায় প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. আবদুর রাজ্জাক, ডা. দীপু মনি ও ড. হাছান মাহমুদ আগেও মন্ত্রী ছিলেন। ড. আবদুর রাজ্জাক কৃষিতে অসাধারণ সাফল্যের নজির সৃষ্টি করেছেন করোনাকালেও। আমাদের অর্থনীতি, কৃষি প্রবাসী রেমিট্যান্স ও দেশের সৃজনশীল বৃহৎ শিল্প গোষ্ঠীর ওপর নির্ভরশীল। এমনি অবস্থায় আওয়ামী লীগকে মন্ত্রিসভায় গতিশীলতা এনে আমলাতন্ত্রের লাগাম টেনে ধরতে এখন উদ্যোগ নেওয়া সময়ের দাবি। এ ক্ষেত্রে মন্ত্রিসভায় রদবদল বড় বেশি প্রয়োজন।

 

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’
‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের রাজনীতির কবর রচিত হয়েছে: যুবদল নেতা শাহেদ
৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের রাজনীতির কবর রচিত হয়েছে: যুবদল নেতা শাহেদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মাসুদের র‌্যালি
নারায়ণগঞ্জে বিএনপিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মাসুদের র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মোহাম্মদপুরে গোপন কারখানায় পুলিশের অভিযান, বিপুল ককটেল উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে গোপন কারখানায় পুলিশের অভিযান, বিপুল ককটেল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত মেয়েরা বেকার থাকবে না: তৃপ্তি
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত মেয়েরা বেকার থাকবে না: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে জহির উদ্দিন স্বপনকে জয়ী করার আহ্বান বিএনপি নেতার
বরিশালে জহির উদ্দিন স্বপনকে জয়ী করার আহ্বান বিএনপি নেতার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভালুকায় হেমন্তের কবিতা উৎসব অনুষ্ঠিত
ভালুকায় হেমন্তের কবিতা উৎসব অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্ম ব্যবহার করা মোনাফেকি: টুকু
রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্ম ব্যবহার করা মোনাফেকি: টুকু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলা বন্দর আধুনিকায়নের প্রতিশ্রুতি বিএনপি নেতার
মোংলা বন্দর আধুনিকায়নের প্রতিশ্রুতি বিএনপি নেতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন