শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ জুলাই, ২০২১

দলের মালিকানা বনাম উত্তরাধিকারের রাজনীতি

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দলের মালিকানা বনাম উত্তরাধিকারের রাজনীতি

৬ জুলাই বাংলাদেশ প্রতিদিনে আমার লেখা ‘চৈত্রের ওয়াজ পৌষে নয়’ এবং ১৯ জুলাই ‘রাষ্ট্রের মালিকানা বনাম গণতন্ত্রের রাবার স্ট্যাম্প’ পাঠ করে পরিচিত বেশ কয়েকজন ফোন করেছেন। তারা সবাই বিএনপির নেতা-কর্মী বা সমর্থক। তাদের কেউ প্রশংসা করেছেন, কেউ উষ্মা প্রকাশ করে বিএনপি সম্পর্কে আমার এ ধরনের নিবন্ধ লেখার এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তাদের আমি সবিনয়ে বলেছি, একজন লেখক এবং রাজনীতির পর্যবেক্ষক হিসেবে দেশের যে কোনো রাজনৈতিক দলের বিষয়ে সমালোচনা বা পর্যালোচনামূলক নিবন্ধ লেখার এখতিয়ার আমার আছে। বিএনপির গোঁড়া সমর্থক একজন আমার পূর্ব রাজনৈতিক পরিচয়ের রেফারেন্স টেনে প্রকাশ্যে দলের সমালোচনা করাটা নৈতিকতার মধ্যে পড়ে কি না জানতে চাইলেন। তাকে বললাম, দেখুন রমিজ রাজা, কপিল দেব, সুনীল গাভাস্কাররা আগে নিজ নিজ দলের পক্ষে ব্যাট-বল হাতে মাঠ কাঁপাতেন। এখন তারা অবসর নিয়ে খেলোয়াড় থেকে ধারাভাষ্যকারে পরিণত হয়েছেন। তারা যখন খেলার ধারাভাষ্য দেন তখন তাদের পূর্বতন দলের ভুলত্রুটি-দুর্বলতা সম্পর্কে নিজস্ব মতামত ব্যক্ত করতে দ্বিধা করেন না। আমিও রাজনীতি থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নিয়ে এখন রাজনীতির ধারাভাষ্যকার হয়েছি। সুতরাং কারও মনঃপূত না হলেও চোখের সামনে যা দেখব এবং যা উপলব্ধি করব তা অকপটে বলেই যাব।

ফোন করেছিলেন আমার এলাকা বিক্রমপুরের শ্রীনগর থেকে কাজী এমারত হোসেন নামে এক বড় ভাই। তিনি একসময় বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলেন। দলের জন্য নিবেদিতপ্রাণ এই মানুষটি এখন দল থেকে অনেক দূরে। বললেন, ‘রাষ্ট্রের মালিকানা তো অনেক বড় ব্যাপার। আমরা যে দল করেছি তার মালিকানা কি আমরা পেয়েছি?’ দুঃখ করে বললেন, ‘না পেলাম রাষ্ট্রের মালিকানা, না পেলাম দলের মালিকানা।’ তার মনে একটা দুঃখ আছে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরুর প্রাক্কালে স্থানীয় ছাত্রলীগ নেতারা সিদ্ধান্ত নিলেন ১৩ মার্চ তারা শ্রীনগরে স্বাধীন বাংলার পতাকা ওড়াবেন। ১২ মার্চ রাতে এ সিদ্ধান্ত হওয়ার পর একজন টেইলারের দরকার পড়ল। মফস্বলের বাজারে রাতে কাউকে পাওয়া ছিল দুষ্কর। সে সময় এগিয়ে এসেছিলেন কাজী এমারত হোসেন। খবর পেয়ে বাড়ি থেকে এসে রাতভর পরিশ্রম করে সবুজ জমিনে লাল সূর্যের মধ্যে বাংলাদেশের হলুদ মানচিত্রসংবলিত পতাকাটি তিনি তৈরি করে দিয়েছিলেন। সে ঘটনা শ্রীনগর থানা ছাত্রলীগের তৎকালীন সভাপতি ও কলেজের ভিপি (পরে কৃষি ব্যাংকের ডিএমডি) বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন তাঁর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণামূলক বইয়ে উল্লেখ করেছেন। এমারত ভাই নয় মাস মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গেই ছিলেন। কিন্তু তার দুর্ভাগ্য তিনি কোনো সার্টিফিকেট পাননি। প্রায়ই তিনি আফসোস করে বলেন, ‘অবদান রেখেও তার স্বীকৃতি পেলাম না!’ কাজী এমারত আশায় আছেন একদিন তিনি তাঁর অবদানের স্বীকৃতি পাবেন। তিনি বললেন, ‘ভাই, সম্ভব হলে দলের মালিকানা নিয়ে একটা কিছু লিখবেন।’

এমারত সাহেবের ফোনকল কাটার পরক্ষণেই ফোন করল এলাকার স্নেহভাজন বিএনপি নেতা দেলোয়ার হোসেন। একসময় থানা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ছিল সে। অনেক কথার মধ্যে বলল, ‘দাদা, বিএনপি যদি একটি বহুতল ভবন হয়, শহীদ জিয়া তার মূল স্থপতি। আমরা লাখ লাখ কর্মী এর নির্মাণশ্রমিক। একটার পর একটা ইট গেঁথে এ বিশাল ইমারতটি তৈরি করেছিলাম। কিন্তু আমরা কি তার মালিকানা পেয়েছি? আমার প্রশ্ন- রাজনৈতিক দলের মালিক আসলে কে? নেতা-কর্মী নাকি প্রতিষ্ঠাতার পারিবারিক উত্তরাধিকারীরা?’ ওকে বললাম, বেশি প্রশ্ন কোরো না, দলে যা-ও আছ সেটুকুও অবশিষ্ট থাকবে না।

দেলোয়ারের প্রশ্নটির গুরুত্ব অস্বীকার করা যাবে না। আসলে রাজনৈতিক দলের মালিক কে বা কারা? একটি রাজনৈতিক দল কখনো একক কোনো ব্যক্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারেন না। একজন মূল উদ্যোক্তা থাকেন, তাকে ঘিরে আরও অনেকজন সম্মিলিতভাবে একটি দলের গোড়াপত্তন করেন। যিনি মূল উদ্যোক্তা হন তিনি ওই দলের ইতিহাসে প্রতিষ্ঠাতার সম্মান পান। এরপর দলের মালিকানা চলে যাওয়ার কথা ওই দলের সর্বস্তরের নেতাকর্মী-সমর্থকের কাছে। দলের নেতৃত্ব নির্বাচনসহ ভালোমন্দ সব বিষয়ে তারা ভূমিকা রাখবেন, কথা বলবেন, মতামত দেবেন। এমনকি দলের স্বার্থে নেতৃত্বের সঙ্গে দ্বিমতও পোষণ করতে পারবেন। তবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন সবাই মিলে। এভাবেই একটি রাজনৈতিক দল তার ভিত্তি মজবুত করতে পারে, সাবলীল গতিতে এগিয়ে যেতে পারে। ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে, যে রাজনৈতিক দল বা সংগঠন যখনই একক নেতৃত্বে পরিচালিত হয়েছে বা পারিবারিক নেতৃত্বের গন্ডিতে আবদ্ধ হয়েছে তখনই তার গতি শ্লথ হয়েছে, একপর্যায়ে তা স্থবির হয়ে গেছে।

উপমহাদেশের প্রাচীনতম রাজনৈতিক দল ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস। দলটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৮৫ সালের ২৮ ডিসেম্বর বর্তমান মুম্বাইয়ে। মূল উদ্যোক্তার মধ্যে ছিলেন অ্যালান অক্টাভিয়ান হিউম নামে একজন অবসরপ্রাপ্ত ব্রিটিশ রাজকর্মচারী, দাদাভাই নওরোজি, সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জি প্রমুখ ব্যক্তি। অ্যালান অক্টাভিয়ান প্রতিষ্ঠাকালীন প্রেসিডেন্ট ছিলেন দলটির। এরপর অনেক পরিবর্তন এসেছে দলটির নেতৃত্বে। মহাত্মা গান্ধী, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, জওহরলাল নেহরু প্রমুখ প্রথিতযশা রাজনীতিবিদ পর্যায়ক্রমে কংগ্রেসের সভাপতি হয়েছেন। একমাত্র জওহরলাল নেহরু ছাড়া আর কারও পারিবারিক উত্তরাধিকারীরা কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্বে আসেননি বা আসতে পারেননি। এ দলের নেতৃত্বে ভারত স্বাধীন হয়। নেহরুর পর তাঁর কন্যা ইন্দিরা গান্ধী কংগ্রেসের একক নেতায় পরিণত হন। তাঁকে দিয়েই শুরু হয় কংগ্রেসে পারিবারিক নেতৃত্বের ধারা। রাজীব গান্ধী, সোনিয়া গান্ধী হয়ে তা যখন রাহুল গান্ধীর হাতে এলো তখনই কংগ্রেসের ভাগ্যবিপর্যয় ঘটল। সর্বভারতীয় দল হিসেবে কংগ্রেস এখন আর সুবিধা করতে পারছে না। সর্বশেষ বোন প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর হাতে নেতৃত্বের ভার তুলে দিয়ে রাহুল গান্ধী সরে গেছেন স্বেচ্ছায়। কংগ্রেসের নেতৃত্ব থেকে রাহুলের এই সরে যাওয়ার দুটি তাৎপর্যপূর্ণ দিক রয়েছে। এক. অসফল নেতৃত্বের পদ আঁকড়ে থাকা উচিত নয়, দুই. পারিবারিক উত্তরাধিকারী হলেই নেতৃত্বে সফল হবে এমন কোনো কথা নেই।

অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯০৬ সালের ৩০ ডিসেম্বর ঢাকায়। নবাব স্যার সলিমুল্লাহ ছিলেন এ রাজনৈতিক দলের মূল উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠাতা। পরে মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ সভাপতি হন। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান স্বাধীনতা লাভের পর মুসলিম লীগ পুনর্গঠিত হয় পাকিস্তান মুসলিম লীগ নামে। তারপর নানা ঘটনায় এ দলটি বিভক্ত হয়। ১৯৬২ সালে স্বৈরশাসক আইয়ুব খানকে সমর্থন করে একটি গ্রুপ আলাদা মুসলিম লীগ গঠন করে, যা কনভেনশন মুসলিম লীগ নামেই পরিচিত ছিল। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার ১৯৭৬ সালে মুসলিম লীগকে পুনর্জীবিত করা হয় সবুর খানের নেতৃত্বে। ব্রিটিশ আমল থেকে মুসলিম লীগের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে এর শীর্ষ নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠাতাদের পারিবারিক উত্তরাধিকারের কোনো ভূমিকা লক্ষ্য করা যায় না।

পাকিস্তান হওয়ার পর ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগের বিপরীতে একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তা তৎকালীন বাঙালি নেতৃবৃন্দ তীব্রভাবে অনুভব করেন। তারই পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৪৯ সালে ঢাকার রোজ গার্ডেনে এক প্রতিনিধি সভায় গঠিত হয় পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ, যা পরে আওয়ামী লীগ নাম ধারণ করে। মূল উদ্যোক্তা এবং প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। অবশ্য পরে মতভেদের কারণে তিনি আর দলটির সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকেননি। ১৯৫৭ সালে তিনি গঠন করেন ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-ন্যাপ। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে আওয়ামী লীগ এবং ন্যাপ দুটি রাজনৈতিক দলের প্রতিষ্ঠাতা হলেও মওলানা ভাসানীর পারিবারিক উত্তরাধিকারীরা কেউ দল দুটির শীর্ষ নেতৃত্বে আসতে পারেননি। মওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ ত্যাগের পর একপর্যায়ে এসে দলটির একক নেতা হিসেবে আবিভর্‚ত হন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁর সর্বশেষ রাজনৈতিক উদ্যোগ ছিল বাকশাল। তাঁর মৃত্যুর পর আওয়ামী লীগকে পুনর্জীবিত করা হয়। সংকটময় সেই সময়ে একপর্যায়ে এসে দলের হাল ধরেন তাঁর কন্যা শেখ হাসিনা। তাঁর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ এখন দেশের সবচেয়ে সুসংগঠিত ও শক্তিশালী রাজনৈতিক দল।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সামরিক অভ্যুত্থানে বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর নানা ঘটনার পরম্পরায় রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার শীর্ষে উঠে আসেন সেনাপ্রধান জেনারেল জিয়াউর রহমান। ১৯৭৮ সালে তিনি গঠন করেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি। ১৯৮১ সালে এক ব্যর্থ সেনা বিদ্রোহে তিনি নিহত হওয়ার পর দলের ঐক্য ও অস্তিত্ব রক্ষার তাগিদে রাজনীতিতে আসেন তাঁর স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। জিয়াউর রহমানের উত্তরাধিকার হিসেবে সাড়ে তিন দশকের বেশি সময় তিনি দলটিকে বেশ ভালোভাবেই নেতৃত্ব দিয়ে আসছিলেন। বর্তমানে তিনি দন্ডিত আসামি হিসেবে সশরীরে উপস্থিত থেকে দলের নেতৃত্ব দিতে পারছেন না। তাঁর স্থলে তাঁর পুত্র তারেক রহমান নেতৃত্বে আছেন।

অন্যদিকে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন জাতীয় পার্টি। তা আজ বহুধাবিভক্ত। এরশাদপত্নী রওশন এবং ভাই জি এম কাদেরের নেতৃত্বে চলছিল দলটি। সম্প্রতি এরশাদের তালাকপ্রাপ্ত স্ত্রী বিদিশার ছেলে এরিকের নামে দলটিকে আবারও বিভক্ত করার প্রয়াস লক্ষ্য করা যাচ্ছে। শেষ পর্যন্ত জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের কোন্দল কী পরিণতি বয়ে আনে তা বলা যাচ্ছে না।

উপমহাদেশের রাজনীতি পর্যালোচনা করলে দেখা যায় উত্তরাধিকারের রাজনীতি খুব একটা স্থায়িত্ব পায় না। অনেক বড় বড় রাজনীতিকের ছেলেমেয়ে বা ভাইবোন রাজনীতিতে আগমন করলেও খুব বেশি দূর এগোতে পারেননি। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক অবিভক্ত ভারতের ডাকসাইটে নেতা ছিলেন। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পরও পূর্ব বাংলায় তাঁর প্রভাব ছিল ব্যাপক। তাঁর ছেলেমেয়েরা কেউ রাজনীতিতে তেমন কোনো অবস্থান তৈরি করতে পারেননি। ছোট ছেলে ফায়জুল হক খান বাবু বিএনপি, জাতীয় পার্টি এবং আওয়ামী লীগে সম্পৃক্ত হয়ে এমপি-মন্ত্রী হয়েছেন, কিন্তু পিতার মতো প্রাতঃস্মরণীয় রাজনীতিক হতে পারেননি। মওলানা ভাসানীর মৃত্যুর পর তাঁর জ্যেষ্ঠপুত্র আবু নাসের খান ভাসানী রাজনীতিতে সক্রিয় হয়েছিলেন বটে তবে জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে উপমন্ত্রী হয়েই তাঁর রাজনৈতিক পথচলা শেষ হয়ে গিয়েছিল।

আসলে রাজনৈতিক উত্তরাধিকার কখনই পারিবারিকভাবে হতে পারে না। এটা হতে হয় রাজনৈতিকভাবেই। একজন নেতার মৃত্যু বা অবসরের পর দলের মধ্যে যিনি সবচেয়ে অভিজ্ঞ ও কর্মীদের কাছে গ্রহণযোগ্য তিনিই হতে পারেন নেতার উত্তরাধিকার। আরেকটি বিষয় লক্ষণীয়, পারিবারিক উত্তরাধিকারে একটি রাজনৈতিক দল এক বা দুই জেনারেশন পার করতে পারলেও দীর্ঘমেয়াদে তা চলা কঠিন। নেহরু-ইন্দিরার পর কংগ্রেসে কিছুদিন পারিবারিক নেতৃত্ব চললেও এখন তা মুখ থুবড়ে পড়েছে।

একটি রাজনৈতিক দল শত শত বছর টিকে থাকতে পারে কেবল সঠিক নেতৃত্বের গুণে। সে নেতৃত্ব পরিবার থেকেও আসতে পারে। তবে যিনি নেতৃত্বে আসবেন তাঁর নেতৃত্বের গুণাবলি থাকতে হবে। সবচেয়ে বড় কথা, দলের মালিকানা বা অংশীদারি যদি নেতা-কর্মীদের দেওয়া না হয় তাহলে সে দলে দুই দিন আগে-পরে বিশৃঙ্খলা দেখা দেবেই; যা দলটিকে চরম বিপর্যয়ে নিপতিত করতে পারে।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা

৫ মিনিট আগে | পরবাস

ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত
ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩
মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা
জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের
সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র
'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের
প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের

২৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন