শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ জুলাই, ২০২১

দলের মালিকানা বনাম উত্তরাধিকারের রাজনীতি

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দলের মালিকানা বনাম উত্তরাধিকারের রাজনীতি

৬ জুলাই বাংলাদেশ প্রতিদিনে আমার লেখা ‘চৈত্রের ওয়াজ পৌষে নয়’ এবং ১৯ জুলাই ‘রাষ্ট্রের মালিকানা বনাম গণতন্ত্রের রাবার স্ট্যাম্প’ পাঠ করে পরিচিত বেশ কয়েকজন ফোন করেছেন। তারা সবাই বিএনপির নেতা-কর্মী বা সমর্থক। তাদের কেউ প্রশংসা করেছেন, কেউ উষ্মা প্রকাশ করে বিএনপি সম্পর্কে আমার এ ধরনের নিবন্ধ লেখার এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তাদের আমি সবিনয়ে বলেছি, একজন লেখক এবং রাজনীতির পর্যবেক্ষক হিসেবে দেশের যে কোনো রাজনৈতিক দলের বিষয়ে সমালোচনা বা পর্যালোচনামূলক নিবন্ধ লেখার এখতিয়ার আমার আছে। বিএনপির গোঁড়া সমর্থক একজন আমার পূর্ব রাজনৈতিক পরিচয়ের রেফারেন্স টেনে প্রকাশ্যে দলের সমালোচনা করাটা নৈতিকতার মধ্যে পড়ে কি না জানতে চাইলেন। তাকে বললাম, দেখুন রমিজ রাজা, কপিল দেব, সুনীল গাভাস্কাররা আগে নিজ নিজ দলের পক্ষে ব্যাট-বল হাতে মাঠ কাঁপাতেন। এখন তারা অবসর নিয়ে খেলোয়াড় থেকে ধারাভাষ্যকারে পরিণত হয়েছেন। তারা যখন খেলার ধারাভাষ্য দেন তখন তাদের পূর্বতন দলের ভুলত্রুটি-দুর্বলতা সম্পর্কে নিজস্ব মতামত ব্যক্ত করতে দ্বিধা করেন না। আমিও রাজনীতি থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নিয়ে এখন রাজনীতির ধারাভাষ্যকার হয়েছি। সুতরাং কারও মনঃপূত না হলেও চোখের সামনে যা দেখব এবং যা উপলব্ধি করব তা অকপটে বলেই যাব।

ফোন করেছিলেন আমার এলাকা বিক্রমপুরের শ্রীনগর থেকে কাজী এমারত হোসেন নামে এক বড় ভাই। তিনি একসময় বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলেন। দলের জন্য নিবেদিতপ্রাণ এই মানুষটি এখন দল থেকে অনেক দূরে। বললেন, ‘রাষ্ট্রের মালিকানা তো অনেক বড় ব্যাপার। আমরা যে দল করেছি তার মালিকানা কি আমরা পেয়েছি?’ দুঃখ করে বললেন, ‘না পেলাম রাষ্ট্রের মালিকানা, না পেলাম দলের মালিকানা।’ তার মনে একটা দুঃখ আছে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরুর প্রাক্কালে স্থানীয় ছাত্রলীগ নেতারা সিদ্ধান্ত নিলেন ১৩ মার্চ তারা শ্রীনগরে স্বাধীন বাংলার পতাকা ওড়াবেন। ১২ মার্চ রাতে এ সিদ্ধান্ত হওয়ার পর একজন টেইলারের দরকার পড়ল। মফস্বলের বাজারে রাতে কাউকে পাওয়া ছিল দুষ্কর। সে সময় এগিয়ে এসেছিলেন কাজী এমারত হোসেন। খবর পেয়ে বাড়ি থেকে এসে রাতভর পরিশ্রম করে সবুজ জমিনে লাল সূর্যের মধ্যে বাংলাদেশের হলুদ মানচিত্রসংবলিত পতাকাটি তিনি তৈরি করে দিয়েছিলেন। সে ঘটনা শ্রীনগর থানা ছাত্রলীগের তৎকালীন সভাপতি ও কলেজের ভিপি (পরে কৃষি ব্যাংকের ডিএমডি) বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন তাঁর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণামূলক বইয়ে উল্লেখ করেছেন। এমারত ভাই নয় মাস মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গেই ছিলেন। কিন্তু তার দুর্ভাগ্য তিনি কোনো সার্টিফিকেট পাননি। প্রায়ই তিনি আফসোস করে বলেন, ‘অবদান রেখেও তার স্বীকৃতি পেলাম না!’ কাজী এমারত আশায় আছেন একদিন তিনি তাঁর অবদানের স্বীকৃতি পাবেন। তিনি বললেন, ‘ভাই, সম্ভব হলে দলের মালিকানা নিয়ে একটা কিছু লিখবেন।’

এমারত সাহেবের ফোনকল কাটার পরক্ষণেই ফোন করল এলাকার স্নেহভাজন বিএনপি নেতা দেলোয়ার হোসেন। একসময় থানা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ছিল সে। অনেক কথার মধ্যে বলল, ‘দাদা, বিএনপি যদি একটি বহুতল ভবন হয়, শহীদ জিয়া তার মূল স্থপতি। আমরা লাখ লাখ কর্মী এর নির্মাণশ্রমিক। একটার পর একটা ইট গেঁথে এ বিশাল ইমারতটি তৈরি করেছিলাম। কিন্তু আমরা কি তার মালিকানা পেয়েছি? আমার প্রশ্ন- রাজনৈতিক দলের মালিক আসলে কে? নেতা-কর্মী নাকি প্রতিষ্ঠাতার পারিবারিক উত্তরাধিকারীরা?’ ওকে বললাম, বেশি প্রশ্ন কোরো না, দলে যা-ও আছ সেটুকুও অবশিষ্ট থাকবে না।

দেলোয়ারের প্রশ্নটির গুরুত্ব অস্বীকার করা যাবে না। আসলে রাজনৈতিক দলের মালিক কে বা কারা? একটি রাজনৈতিক দল কখনো একক কোনো ব্যক্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারেন না। একজন মূল উদ্যোক্তা থাকেন, তাকে ঘিরে আরও অনেকজন সম্মিলিতভাবে একটি দলের গোড়াপত্তন করেন। যিনি মূল উদ্যোক্তা হন তিনি ওই দলের ইতিহাসে প্রতিষ্ঠাতার সম্মান পান। এরপর দলের মালিকানা চলে যাওয়ার কথা ওই দলের সর্বস্তরের নেতাকর্মী-সমর্থকের কাছে। দলের নেতৃত্ব নির্বাচনসহ ভালোমন্দ সব বিষয়ে তারা ভূমিকা রাখবেন, কথা বলবেন, মতামত দেবেন। এমনকি দলের স্বার্থে নেতৃত্বের সঙ্গে দ্বিমতও পোষণ করতে পারবেন। তবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন সবাই মিলে। এভাবেই একটি রাজনৈতিক দল তার ভিত্তি মজবুত করতে পারে, সাবলীল গতিতে এগিয়ে যেতে পারে। ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে, যে রাজনৈতিক দল বা সংগঠন যখনই একক নেতৃত্বে পরিচালিত হয়েছে বা পারিবারিক নেতৃত্বের গন্ডিতে আবদ্ধ হয়েছে তখনই তার গতি শ্লথ হয়েছে, একপর্যায়ে তা স্থবির হয়ে গেছে।

উপমহাদেশের প্রাচীনতম রাজনৈতিক দল ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস। দলটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৮৫ সালের ২৮ ডিসেম্বর বর্তমান মুম্বাইয়ে। মূল উদ্যোক্তার মধ্যে ছিলেন অ্যালান অক্টাভিয়ান হিউম নামে একজন অবসরপ্রাপ্ত ব্রিটিশ রাজকর্মচারী, দাদাভাই নওরোজি, সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জি প্রমুখ ব্যক্তি। অ্যালান অক্টাভিয়ান প্রতিষ্ঠাকালীন প্রেসিডেন্ট ছিলেন দলটির। এরপর অনেক পরিবর্তন এসেছে দলটির নেতৃত্বে। মহাত্মা গান্ধী, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, জওহরলাল নেহরু প্রমুখ প্রথিতযশা রাজনীতিবিদ পর্যায়ক্রমে কংগ্রেসের সভাপতি হয়েছেন। একমাত্র জওহরলাল নেহরু ছাড়া আর কারও পারিবারিক উত্তরাধিকারীরা কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্বে আসেননি বা আসতে পারেননি। এ দলের নেতৃত্বে ভারত স্বাধীন হয়। নেহরুর পর তাঁর কন্যা ইন্দিরা গান্ধী কংগ্রেসের একক নেতায় পরিণত হন। তাঁকে দিয়েই শুরু হয় কংগ্রেসে পারিবারিক নেতৃত্বের ধারা। রাজীব গান্ধী, সোনিয়া গান্ধী হয়ে তা যখন রাহুল গান্ধীর হাতে এলো তখনই কংগ্রেসের ভাগ্যবিপর্যয় ঘটল। সর্বভারতীয় দল হিসেবে কংগ্রেস এখন আর সুবিধা করতে পারছে না। সর্বশেষ বোন প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর হাতে নেতৃত্বের ভার তুলে দিয়ে রাহুল গান্ধী সরে গেছেন স্বেচ্ছায়। কংগ্রেসের নেতৃত্ব থেকে রাহুলের এই সরে যাওয়ার দুটি তাৎপর্যপূর্ণ দিক রয়েছে। এক. অসফল নেতৃত্বের পদ আঁকড়ে থাকা উচিত নয়, দুই. পারিবারিক উত্তরাধিকারী হলেই নেতৃত্বে সফল হবে এমন কোনো কথা নেই।

অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯০৬ সালের ৩০ ডিসেম্বর ঢাকায়। নবাব স্যার সলিমুল্লাহ ছিলেন এ রাজনৈতিক দলের মূল উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠাতা। পরে মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ সভাপতি হন। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান স্বাধীনতা লাভের পর মুসলিম লীগ পুনর্গঠিত হয় পাকিস্তান মুসলিম লীগ নামে। তারপর নানা ঘটনায় এ দলটি বিভক্ত হয়। ১৯৬২ সালে স্বৈরশাসক আইয়ুব খানকে সমর্থন করে একটি গ্রুপ আলাদা মুসলিম লীগ গঠন করে, যা কনভেনশন মুসলিম লীগ নামেই পরিচিত ছিল। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার ১৯৭৬ সালে মুসলিম লীগকে পুনর্জীবিত করা হয় সবুর খানের নেতৃত্বে। ব্রিটিশ আমল থেকে মুসলিম লীগের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে এর শীর্ষ নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠাতাদের পারিবারিক উত্তরাধিকারের কোনো ভূমিকা লক্ষ্য করা যায় না।

পাকিস্তান হওয়ার পর ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগের বিপরীতে একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তা তৎকালীন বাঙালি নেতৃবৃন্দ তীব্রভাবে অনুভব করেন। তারই পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৪৯ সালে ঢাকার রোজ গার্ডেনে এক প্রতিনিধি সভায় গঠিত হয় পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ, যা পরে আওয়ামী লীগ নাম ধারণ করে। মূল উদ্যোক্তা এবং প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। অবশ্য পরে মতভেদের কারণে তিনি আর দলটির সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকেননি। ১৯৫৭ সালে তিনি গঠন করেন ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-ন্যাপ। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে আওয়ামী লীগ এবং ন্যাপ দুটি রাজনৈতিক দলের প্রতিষ্ঠাতা হলেও মওলানা ভাসানীর পারিবারিক উত্তরাধিকারীরা কেউ দল দুটির শীর্ষ নেতৃত্বে আসতে পারেননি। মওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ ত্যাগের পর একপর্যায়ে এসে দলটির একক নেতা হিসেবে আবিভর্‚ত হন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁর সর্বশেষ রাজনৈতিক উদ্যোগ ছিল বাকশাল। তাঁর মৃত্যুর পর আওয়ামী লীগকে পুনর্জীবিত করা হয়। সংকটময় সেই সময়ে একপর্যায়ে এসে দলের হাল ধরেন তাঁর কন্যা শেখ হাসিনা। তাঁর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ এখন দেশের সবচেয়ে সুসংগঠিত ও শক্তিশালী রাজনৈতিক দল।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সামরিক অভ্যুত্থানে বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর নানা ঘটনার পরম্পরায় রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার শীর্ষে উঠে আসেন সেনাপ্রধান জেনারেল জিয়াউর রহমান। ১৯৭৮ সালে তিনি গঠন করেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি। ১৯৮১ সালে এক ব্যর্থ সেনা বিদ্রোহে তিনি নিহত হওয়ার পর দলের ঐক্য ও অস্তিত্ব রক্ষার তাগিদে রাজনীতিতে আসেন তাঁর স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। জিয়াউর রহমানের উত্তরাধিকার হিসেবে সাড়ে তিন দশকের বেশি সময় তিনি দলটিকে বেশ ভালোভাবেই নেতৃত্ব দিয়ে আসছিলেন। বর্তমানে তিনি দন্ডিত আসামি হিসেবে সশরীরে উপস্থিত থেকে দলের নেতৃত্ব দিতে পারছেন না। তাঁর স্থলে তাঁর পুত্র তারেক রহমান নেতৃত্বে আছেন।

অন্যদিকে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন জাতীয় পার্টি। তা আজ বহুধাবিভক্ত। এরশাদপত্নী রওশন এবং ভাই জি এম কাদেরের নেতৃত্বে চলছিল দলটি। সম্প্রতি এরশাদের তালাকপ্রাপ্ত স্ত্রী বিদিশার ছেলে এরিকের নামে দলটিকে আবারও বিভক্ত করার প্রয়াস লক্ষ্য করা যাচ্ছে। শেষ পর্যন্ত জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের কোন্দল কী পরিণতি বয়ে আনে তা বলা যাচ্ছে না।

উপমহাদেশের রাজনীতি পর্যালোচনা করলে দেখা যায় উত্তরাধিকারের রাজনীতি খুব একটা স্থায়িত্ব পায় না। অনেক বড় বড় রাজনীতিকের ছেলেমেয়ে বা ভাইবোন রাজনীতিতে আগমন করলেও খুব বেশি দূর এগোতে পারেননি। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক অবিভক্ত ভারতের ডাকসাইটে নেতা ছিলেন। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পরও পূর্ব বাংলায় তাঁর প্রভাব ছিল ব্যাপক। তাঁর ছেলেমেয়েরা কেউ রাজনীতিতে তেমন কোনো অবস্থান তৈরি করতে পারেননি। ছোট ছেলে ফায়জুল হক খান বাবু বিএনপি, জাতীয় পার্টি এবং আওয়ামী লীগে সম্পৃক্ত হয়ে এমপি-মন্ত্রী হয়েছেন, কিন্তু পিতার মতো প্রাতঃস্মরণীয় রাজনীতিক হতে পারেননি। মওলানা ভাসানীর মৃত্যুর পর তাঁর জ্যেষ্ঠপুত্র আবু নাসের খান ভাসানী রাজনীতিতে সক্রিয় হয়েছিলেন বটে তবে জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে উপমন্ত্রী হয়েই তাঁর রাজনৈতিক পথচলা শেষ হয়ে গিয়েছিল।

আসলে রাজনৈতিক উত্তরাধিকার কখনই পারিবারিকভাবে হতে পারে না। এটা হতে হয় রাজনৈতিকভাবেই। একজন নেতার মৃত্যু বা অবসরের পর দলের মধ্যে যিনি সবচেয়ে অভিজ্ঞ ও কর্মীদের কাছে গ্রহণযোগ্য তিনিই হতে পারেন নেতার উত্তরাধিকার। আরেকটি বিষয় লক্ষণীয়, পারিবারিক উত্তরাধিকারে একটি রাজনৈতিক দল এক বা দুই জেনারেশন পার করতে পারলেও দীর্ঘমেয়াদে তা চলা কঠিন। নেহরু-ইন্দিরার পর কংগ্রেসে কিছুদিন পারিবারিক নেতৃত্ব চললেও এখন তা মুখ থুবড়ে পড়েছে।

একটি রাজনৈতিক দল শত শত বছর টিকে থাকতে পারে কেবল সঠিক নেতৃত্বের গুণে। সে নেতৃত্ব পরিবার থেকেও আসতে পারে। তবে যিনি নেতৃত্বে আসবেন তাঁর নেতৃত্বের গুণাবলি থাকতে হবে। সবচেয়ে বড় কথা, দলের মালিকানা বা অংশীদারি যদি নেতা-কর্মীদের দেওয়া না হয় তাহলে সে দলে দুই দিন আগে-পরে বিশৃঙ্খলা দেখা দেবেই; যা দলটিকে চরম বিপর্যয়ে নিপতিত করতে পারে।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৪৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ঢাকা মেভরিক্সকে হারিয়ে ফাইনালে বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স
ঢাকা মেভরিক্সকে হারিয়ে ফাইনালে বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার আসামি বাল্যবন্ধু জরেজ
মামলার আসামি বাল্যবন্ধু জরেজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন

কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট
কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট

দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে

পেছনের পৃষ্ঠা