শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ জুলাই, ২০২১

দলের মালিকানা বনাম উত্তরাধিকারের রাজনীতি

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দলের মালিকানা বনাম উত্তরাধিকারের রাজনীতি

৬ জুলাই বাংলাদেশ প্রতিদিনে আমার লেখা ‘চৈত্রের ওয়াজ পৌষে নয়’ এবং ১৯ জুলাই ‘রাষ্ট্রের মালিকানা বনাম গণতন্ত্রের রাবার স্ট্যাম্প’ পাঠ করে পরিচিত বেশ কয়েকজন ফোন করেছেন। তারা সবাই বিএনপির নেতা-কর্মী বা সমর্থক। তাদের কেউ প্রশংসা করেছেন, কেউ উষ্মা প্রকাশ করে বিএনপি সম্পর্কে আমার এ ধরনের নিবন্ধ লেখার এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তাদের আমি সবিনয়ে বলেছি, একজন লেখক এবং রাজনীতির পর্যবেক্ষক হিসেবে দেশের যে কোনো রাজনৈতিক দলের বিষয়ে সমালোচনা বা পর্যালোচনামূলক নিবন্ধ লেখার এখতিয়ার আমার আছে। বিএনপির গোঁড়া সমর্থক একজন আমার পূর্ব রাজনৈতিক পরিচয়ের রেফারেন্স টেনে প্রকাশ্যে দলের সমালোচনা করাটা নৈতিকতার মধ্যে পড়ে কি না জানতে চাইলেন। তাকে বললাম, দেখুন রমিজ রাজা, কপিল দেব, সুনীল গাভাস্কাররা আগে নিজ নিজ দলের পক্ষে ব্যাট-বল হাতে মাঠ কাঁপাতেন। এখন তারা অবসর নিয়ে খেলোয়াড় থেকে ধারাভাষ্যকারে পরিণত হয়েছেন। তারা যখন খেলার ধারাভাষ্য দেন তখন তাদের পূর্বতন দলের ভুলত্রুটি-দুর্বলতা সম্পর্কে নিজস্ব মতামত ব্যক্ত করতে দ্বিধা করেন না। আমিও রাজনীতি থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নিয়ে এখন রাজনীতির ধারাভাষ্যকার হয়েছি। সুতরাং কারও মনঃপূত না হলেও চোখের সামনে যা দেখব এবং যা উপলব্ধি করব তা অকপটে বলেই যাব।

ফোন করেছিলেন আমার এলাকা বিক্রমপুরের শ্রীনগর থেকে কাজী এমারত হোসেন নামে এক বড় ভাই। তিনি একসময় বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলেন। দলের জন্য নিবেদিতপ্রাণ এই মানুষটি এখন দল থেকে অনেক দূরে। বললেন, ‘রাষ্ট্রের মালিকানা তো অনেক বড় ব্যাপার। আমরা যে দল করেছি তার মালিকানা কি আমরা পেয়েছি?’ দুঃখ করে বললেন, ‘না পেলাম রাষ্ট্রের মালিকানা, না পেলাম দলের মালিকানা।’ তার মনে একটা দুঃখ আছে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরুর প্রাক্কালে স্থানীয় ছাত্রলীগ নেতারা সিদ্ধান্ত নিলেন ১৩ মার্চ তারা শ্রীনগরে স্বাধীন বাংলার পতাকা ওড়াবেন। ১২ মার্চ রাতে এ সিদ্ধান্ত হওয়ার পর একজন টেইলারের দরকার পড়ল। মফস্বলের বাজারে রাতে কাউকে পাওয়া ছিল দুষ্কর। সে সময় এগিয়ে এসেছিলেন কাজী এমারত হোসেন। খবর পেয়ে বাড়ি থেকে এসে রাতভর পরিশ্রম করে সবুজ জমিনে লাল সূর্যের মধ্যে বাংলাদেশের হলুদ মানচিত্রসংবলিত পতাকাটি তিনি তৈরি করে দিয়েছিলেন। সে ঘটনা শ্রীনগর থানা ছাত্রলীগের তৎকালীন সভাপতি ও কলেজের ভিপি (পরে কৃষি ব্যাংকের ডিএমডি) বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন তাঁর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণামূলক বইয়ে উল্লেখ করেছেন। এমারত ভাই নয় মাস মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গেই ছিলেন। কিন্তু তার দুর্ভাগ্য তিনি কোনো সার্টিফিকেট পাননি। প্রায়ই তিনি আফসোস করে বলেন, ‘অবদান রেখেও তার স্বীকৃতি পেলাম না!’ কাজী এমারত আশায় আছেন একদিন তিনি তাঁর অবদানের স্বীকৃতি পাবেন। তিনি বললেন, ‘ভাই, সম্ভব হলে দলের মালিকানা নিয়ে একটা কিছু লিখবেন।’

এমারত সাহেবের ফোনকল কাটার পরক্ষণেই ফোন করল এলাকার স্নেহভাজন বিএনপি নেতা দেলোয়ার হোসেন। একসময় থানা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ছিল সে। অনেক কথার মধ্যে বলল, ‘দাদা, বিএনপি যদি একটি বহুতল ভবন হয়, শহীদ জিয়া তার মূল স্থপতি। আমরা লাখ লাখ কর্মী এর নির্মাণশ্রমিক। একটার পর একটা ইট গেঁথে এ বিশাল ইমারতটি তৈরি করেছিলাম। কিন্তু আমরা কি তার মালিকানা পেয়েছি? আমার প্রশ্ন- রাজনৈতিক দলের মালিক আসলে কে? নেতা-কর্মী নাকি প্রতিষ্ঠাতার পারিবারিক উত্তরাধিকারীরা?’ ওকে বললাম, বেশি প্রশ্ন কোরো না, দলে যা-ও আছ সেটুকুও অবশিষ্ট থাকবে না।

দেলোয়ারের প্রশ্নটির গুরুত্ব অস্বীকার করা যাবে না। আসলে রাজনৈতিক দলের মালিক কে বা কারা? একটি রাজনৈতিক দল কখনো একক কোনো ব্যক্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারেন না। একজন মূল উদ্যোক্তা থাকেন, তাকে ঘিরে আরও অনেকজন সম্মিলিতভাবে একটি দলের গোড়াপত্তন করেন। যিনি মূল উদ্যোক্তা হন তিনি ওই দলের ইতিহাসে প্রতিষ্ঠাতার সম্মান পান। এরপর দলের মালিকানা চলে যাওয়ার কথা ওই দলের সর্বস্তরের নেতাকর্মী-সমর্থকের কাছে। দলের নেতৃত্ব নির্বাচনসহ ভালোমন্দ সব বিষয়ে তারা ভূমিকা রাখবেন, কথা বলবেন, মতামত দেবেন। এমনকি দলের স্বার্থে নেতৃত্বের সঙ্গে দ্বিমতও পোষণ করতে পারবেন। তবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন সবাই মিলে। এভাবেই একটি রাজনৈতিক দল তার ভিত্তি মজবুত করতে পারে, সাবলীল গতিতে এগিয়ে যেতে পারে। ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে, যে রাজনৈতিক দল বা সংগঠন যখনই একক নেতৃত্বে পরিচালিত হয়েছে বা পারিবারিক নেতৃত্বের গন্ডিতে আবদ্ধ হয়েছে তখনই তার গতি শ্লথ হয়েছে, একপর্যায়ে তা স্থবির হয়ে গেছে।

উপমহাদেশের প্রাচীনতম রাজনৈতিক দল ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস। দলটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৮৫ সালের ২৮ ডিসেম্বর বর্তমান মুম্বাইয়ে। মূল উদ্যোক্তার মধ্যে ছিলেন অ্যালান অক্টাভিয়ান হিউম নামে একজন অবসরপ্রাপ্ত ব্রিটিশ রাজকর্মচারী, দাদাভাই নওরোজি, সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জি প্রমুখ ব্যক্তি। অ্যালান অক্টাভিয়ান প্রতিষ্ঠাকালীন প্রেসিডেন্ট ছিলেন দলটির। এরপর অনেক পরিবর্তন এসেছে দলটির নেতৃত্বে। মহাত্মা গান্ধী, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, জওহরলাল নেহরু প্রমুখ প্রথিতযশা রাজনীতিবিদ পর্যায়ক্রমে কংগ্রেসের সভাপতি হয়েছেন। একমাত্র জওহরলাল নেহরু ছাড়া আর কারও পারিবারিক উত্তরাধিকারীরা কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্বে আসেননি বা আসতে পারেননি। এ দলের নেতৃত্বে ভারত স্বাধীন হয়। নেহরুর পর তাঁর কন্যা ইন্দিরা গান্ধী কংগ্রেসের একক নেতায় পরিণত হন। তাঁকে দিয়েই শুরু হয় কংগ্রেসে পারিবারিক নেতৃত্বের ধারা। রাজীব গান্ধী, সোনিয়া গান্ধী হয়ে তা যখন রাহুল গান্ধীর হাতে এলো তখনই কংগ্রেসের ভাগ্যবিপর্যয় ঘটল। সর্বভারতীয় দল হিসেবে কংগ্রেস এখন আর সুবিধা করতে পারছে না। সর্বশেষ বোন প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর হাতে নেতৃত্বের ভার তুলে দিয়ে রাহুল গান্ধী সরে গেছেন স্বেচ্ছায়। কংগ্রেসের নেতৃত্ব থেকে রাহুলের এই সরে যাওয়ার দুটি তাৎপর্যপূর্ণ দিক রয়েছে। এক. অসফল নেতৃত্বের পদ আঁকড়ে থাকা উচিত নয়, দুই. পারিবারিক উত্তরাধিকারী হলেই নেতৃত্বে সফল হবে এমন কোনো কথা নেই।

অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯০৬ সালের ৩০ ডিসেম্বর ঢাকায়। নবাব স্যার সলিমুল্লাহ ছিলেন এ রাজনৈতিক দলের মূল উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠাতা। পরে মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ সভাপতি হন। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান স্বাধীনতা লাভের পর মুসলিম লীগ পুনর্গঠিত হয় পাকিস্তান মুসলিম লীগ নামে। তারপর নানা ঘটনায় এ দলটি বিভক্ত হয়। ১৯৬২ সালে স্বৈরশাসক আইয়ুব খানকে সমর্থন করে একটি গ্রুপ আলাদা মুসলিম লীগ গঠন করে, যা কনভেনশন মুসলিম লীগ নামেই পরিচিত ছিল। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার ১৯৭৬ সালে মুসলিম লীগকে পুনর্জীবিত করা হয় সবুর খানের নেতৃত্বে। ব্রিটিশ আমল থেকে মুসলিম লীগের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে এর শীর্ষ নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠাতাদের পারিবারিক উত্তরাধিকারের কোনো ভূমিকা লক্ষ্য করা যায় না।

পাকিস্তান হওয়ার পর ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগের বিপরীতে একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তা তৎকালীন বাঙালি নেতৃবৃন্দ তীব্রভাবে অনুভব করেন। তারই পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৪৯ সালে ঢাকার রোজ গার্ডেনে এক প্রতিনিধি সভায় গঠিত হয় পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ, যা পরে আওয়ামী লীগ নাম ধারণ করে। মূল উদ্যোক্তা এবং প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। অবশ্য পরে মতভেদের কারণে তিনি আর দলটির সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকেননি। ১৯৫৭ সালে তিনি গঠন করেন ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-ন্যাপ। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে আওয়ামী লীগ এবং ন্যাপ দুটি রাজনৈতিক দলের প্রতিষ্ঠাতা হলেও মওলানা ভাসানীর পারিবারিক উত্তরাধিকারীরা কেউ দল দুটির শীর্ষ নেতৃত্বে আসতে পারেননি। মওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ ত্যাগের পর একপর্যায়ে এসে দলটির একক নেতা হিসেবে আবিভর্‚ত হন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁর সর্বশেষ রাজনৈতিক উদ্যোগ ছিল বাকশাল। তাঁর মৃত্যুর পর আওয়ামী লীগকে পুনর্জীবিত করা হয়। সংকটময় সেই সময়ে একপর্যায়ে এসে দলের হাল ধরেন তাঁর কন্যা শেখ হাসিনা। তাঁর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ এখন দেশের সবচেয়ে সুসংগঠিত ও শক্তিশালী রাজনৈতিক দল।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সামরিক অভ্যুত্থানে বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর নানা ঘটনার পরম্পরায় রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার শীর্ষে উঠে আসেন সেনাপ্রধান জেনারেল জিয়াউর রহমান। ১৯৭৮ সালে তিনি গঠন করেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি। ১৯৮১ সালে এক ব্যর্থ সেনা বিদ্রোহে তিনি নিহত হওয়ার পর দলের ঐক্য ও অস্তিত্ব রক্ষার তাগিদে রাজনীতিতে আসেন তাঁর স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। জিয়াউর রহমানের উত্তরাধিকার হিসেবে সাড়ে তিন দশকের বেশি সময় তিনি দলটিকে বেশ ভালোভাবেই নেতৃত্ব দিয়ে আসছিলেন। বর্তমানে তিনি দন্ডিত আসামি হিসেবে সশরীরে উপস্থিত থেকে দলের নেতৃত্ব দিতে পারছেন না। তাঁর স্থলে তাঁর পুত্র তারেক রহমান নেতৃত্বে আছেন।

অন্যদিকে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন জাতীয় পার্টি। তা আজ বহুধাবিভক্ত। এরশাদপত্নী রওশন এবং ভাই জি এম কাদেরের নেতৃত্বে চলছিল দলটি। সম্প্রতি এরশাদের তালাকপ্রাপ্ত স্ত্রী বিদিশার ছেলে এরিকের নামে দলটিকে আবারও বিভক্ত করার প্রয়াস লক্ষ্য করা যাচ্ছে। শেষ পর্যন্ত জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের কোন্দল কী পরিণতি বয়ে আনে তা বলা যাচ্ছে না।

উপমহাদেশের রাজনীতি পর্যালোচনা করলে দেখা যায় উত্তরাধিকারের রাজনীতি খুব একটা স্থায়িত্ব পায় না। অনেক বড় বড় রাজনীতিকের ছেলেমেয়ে বা ভাইবোন রাজনীতিতে আগমন করলেও খুব বেশি দূর এগোতে পারেননি। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক অবিভক্ত ভারতের ডাকসাইটে নেতা ছিলেন। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পরও পূর্ব বাংলায় তাঁর প্রভাব ছিল ব্যাপক। তাঁর ছেলেমেয়েরা কেউ রাজনীতিতে তেমন কোনো অবস্থান তৈরি করতে পারেননি। ছোট ছেলে ফায়জুল হক খান বাবু বিএনপি, জাতীয় পার্টি এবং আওয়ামী লীগে সম্পৃক্ত হয়ে এমপি-মন্ত্রী হয়েছেন, কিন্তু পিতার মতো প্রাতঃস্মরণীয় রাজনীতিক হতে পারেননি। মওলানা ভাসানীর মৃত্যুর পর তাঁর জ্যেষ্ঠপুত্র আবু নাসের খান ভাসানী রাজনীতিতে সক্রিয় হয়েছিলেন বটে তবে জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে উপমন্ত্রী হয়েই তাঁর রাজনৈতিক পথচলা শেষ হয়ে গিয়েছিল।

আসলে রাজনৈতিক উত্তরাধিকার কখনই পারিবারিকভাবে হতে পারে না। এটা হতে হয় রাজনৈতিকভাবেই। একজন নেতার মৃত্যু বা অবসরের পর দলের মধ্যে যিনি সবচেয়ে অভিজ্ঞ ও কর্মীদের কাছে গ্রহণযোগ্য তিনিই হতে পারেন নেতার উত্তরাধিকার। আরেকটি বিষয় লক্ষণীয়, পারিবারিক উত্তরাধিকারে একটি রাজনৈতিক দল এক বা দুই জেনারেশন পার করতে পারলেও দীর্ঘমেয়াদে তা চলা কঠিন। নেহরু-ইন্দিরার পর কংগ্রেসে কিছুদিন পারিবারিক নেতৃত্ব চললেও এখন তা মুখ থুবড়ে পড়েছে।

একটি রাজনৈতিক দল শত শত বছর টিকে থাকতে পারে কেবল সঠিক নেতৃত্বের গুণে। সে নেতৃত্ব পরিবার থেকেও আসতে পারে। তবে যিনি নেতৃত্বে আসবেন তাঁর নেতৃত্বের গুণাবলি থাকতে হবে। সবচেয়ে বড় কথা, দলের মালিকানা বা অংশীদারি যদি নেতা-কর্মীদের দেওয়া না হয় তাহলে সে দলে দুই দিন আগে-পরে বিশৃঙ্খলা দেখা দেবেই; যা দলটিকে চরম বিপর্যয়ে নিপতিত করতে পারে।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
সর্বশেষ খবর
অসময়ে দেখা কনকচাঁপা, কদম ও কৃষ্ণচূড়ার
অসময়ে দেখা কনকচাঁপা, কদম ও কৃষ্ণচূড়ার

এই মাত্র | প্রকৃতি ও পরিবেশ

দৌলতপুরে সৎ ভাইকে হত্যা
দৌলতপুরে সৎ ভাইকে হত্যা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৭ মাস ধরে বন্ধ ডোপ টেস্ট, বিপাকে সনদপ্রত্যাশীরা
গাইবান্ধায় ৭ মাস ধরে বন্ধ ডোপ টেস্ট, বিপাকে সনদপ্রত্যাশীরা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেমিনি থেকে প্রম্পটিং, বিনামূল্যে ৫ কোর্সে এআই শেখার সুযোগ
জেমিনি থেকে প্রম্পটিং, বিনামূল্যে ৫ কোর্সে এআই শেখার সুযোগ

৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অ্যালগরিদম বদলে গেছে, তাই পথও বদলাচ্ছেন ইউটিউবাররা
অ্যালগরিদম বদলে গেছে, তাই পথও বদলাচ্ছেন ইউটিউবাররা

৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮

১৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কেন পৃথিবীর সুখী দেশ ভুটান
কেন পৃথিবীর সুখী দেশ ভুটান

১৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সুরমা নদীর ভাঙন ঠেকাতে সুনামগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন
সুরমা নদীর ভাঙন ঠেকাতে সুনামগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ও বাল্যবিবাহবিরোধী প্রচারণায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
গাইবান্ধায় মাদক ও বাল্যবিবাহবিরোধী প্রচারণায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রোবট আর্মি’ নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশাল পারিশ্রমিক চান মাস্ক
‘রোবট আর্মি’ নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশাল পারিশ্রমিক চান মাস্ক

২১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘দেশ পুনর্গঠনে তারেক রহমানের ৩১ দফার বিকল্প নেই’
‘দেশ পুনর্গঠনে তারেক রহমানের ৩১ দফার বিকল্প নেই’

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর স্টেডিয়ামের তালিকায় সিলেট
বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর স্টেডিয়ামের তালিকায় সিলেট

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুবলার চরে শুরু শুটকি মৌসুম, সাগরে নামছেন ১০ হাজার জেলে
দুবলার চরে শুরু শুটকি মৌসুম, সাগরে নামছেন ১০ হাজার জেলে

৩০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত–আহতদের পরিবারে ক্ষতিপূরণের চেক বিতরণ
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত–আহতদের পরিবারে ক্ষতিপূরণের চেক বিতরণ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

৪৬ মিনিট আগে | পর্যটন

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭২৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭২৬

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যাবে তৈরি হচ্ছে মানুষের দাঁত
ল্যাবে তৈরি হচ্ছে মানুষের দাঁত

৫৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাশিয়ার আবাসিক এলাকায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
রাশিয়ার আবাসিক এলাকায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে প্রশিক্ষিত তিন হাজার কর্মী নেবে জাপান
বাংলাদেশ থেকে প্রশিক্ষিত তিন হাজার কর্মী নেবে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইমামের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইমামের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চীনা কমিউনিস্ট পার্টির বৈঠক থেকে যে তিন সিদ্ধান্ত এলো
চীনা কমিউনিস্ট পার্টির বৈঠক থেকে যে তিন সিদ্ধান্ত এলো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি কোন শর্তে হতে পারে?
ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি কোন শর্তে হতে পারে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় মুখোমুখি হচ্ছেন ট্রাম্প ও শি জিন পিং
দক্ষিণ কোরিয়ায় মুখোমুখি হচ্ছেন ট্রাম্প ও শি জিন পিং

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের ক্যাম্পেইন
জকিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রুশ তেল কেনা ‘স্থগিত’ করল চীনের রাষ্ট্রীয় কোম্পানিগুলো
রুশ তেল কেনা ‘স্থগিত’ করল চীনের রাষ্ট্রীয় কোম্পানিগুলো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’
‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো
সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন
ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক রাতে কোটি রুপি আয় শিল্পার রেস্তোরাঁয়, তবু দিচ্ছেন না জরিমানা
এক রাতে কোটি রুপি আয় শিল্পার রেস্তোরাঁয়, তবু দিচ্ছেন না জরিমানা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে