শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ জুলাই, ২০২১

দলের মালিকানা বনাম উত্তরাধিকারের রাজনীতি

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দলের মালিকানা বনাম উত্তরাধিকারের রাজনীতি

৬ জুলাই বাংলাদেশ প্রতিদিনে আমার লেখা ‘চৈত্রের ওয়াজ পৌষে নয়’ এবং ১৯ জুলাই ‘রাষ্ট্রের মালিকানা বনাম গণতন্ত্রের রাবার স্ট্যাম্প’ পাঠ করে পরিচিত বেশ কয়েকজন ফোন করেছেন। তারা সবাই বিএনপির নেতা-কর্মী বা সমর্থক। তাদের কেউ প্রশংসা করেছেন, কেউ উষ্মা প্রকাশ করে বিএনপি সম্পর্কে আমার এ ধরনের নিবন্ধ লেখার এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তাদের আমি সবিনয়ে বলেছি, একজন লেখক এবং রাজনীতির পর্যবেক্ষক হিসেবে দেশের যে কোনো রাজনৈতিক দলের বিষয়ে সমালোচনা বা পর্যালোচনামূলক নিবন্ধ লেখার এখতিয়ার আমার আছে। বিএনপির গোঁড়া সমর্থক একজন আমার পূর্ব রাজনৈতিক পরিচয়ের রেফারেন্স টেনে প্রকাশ্যে দলের সমালোচনা করাটা নৈতিকতার মধ্যে পড়ে কি না জানতে চাইলেন। তাকে বললাম, দেখুন রমিজ রাজা, কপিল দেব, সুনীল গাভাস্কাররা আগে নিজ নিজ দলের পক্ষে ব্যাট-বল হাতে মাঠ কাঁপাতেন। এখন তারা অবসর নিয়ে খেলোয়াড় থেকে ধারাভাষ্যকারে পরিণত হয়েছেন। তারা যখন খেলার ধারাভাষ্য দেন তখন তাদের পূর্বতন দলের ভুলত্রুটি-দুর্বলতা সম্পর্কে নিজস্ব মতামত ব্যক্ত করতে দ্বিধা করেন না। আমিও রাজনীতি থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নিয়ে এখন রাজনীতির ধারাভাষ্যকার হয়েছি। সুতরাং কারও মনঃপূত না হলেও চোখের সামনে যা দেখব এবং যা উপলব্ধি করব তা অকপটে বলেই যাব।

ফোন করেছিলেন আমার এলাকা বিক্রমপুরের শ্রীনগর থেকে কাজী এমারত হোসেন নামে এক বড় ভাই। তিনি একসময় বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলেন। দলের জন্য নিবেদিতপ্রাণ এই মানুষটি এখন দল থেকে অনেক দূরে। বললেন, ‘রাষ্ট্রের মালিকানা তো অনেক বড় ব্যাপার। আমরা যে দল করেছি তার মালিকানা কি আমরা পেয়েছি?’ দুঃখ করে বললেন, ‘না পেলাম রাষ্ট্রের মালিকানা, না পেলাম দলের মালিকানা।’ তার মনে একটা দুঃখ আছে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরুর প্রাক্কালে স্থানীয় ছাত্রলীগ নেতারা সিদ্ধান্ত নিলেন ১৩ মার্চ তারা শ্রীনগরে স্বাধীন বাংলার পতাকা ওড়াবেন। ১২ মার্চ রাতে এ সিদ্ধান্ত হওয়ার পর একজন টেইলারের দরকার পড়ল। মফস্বলের বাজারে রাতে কাউকে পাওয়া ছিল দুষ্কর। সে সময় এগিয়ে এসেছিলেন কাজী এমারত হোসেন। খবর পেয়ে বাড়ি থেকে এসে রাতভর পরিশ্রম করে সবুজ জমিনে লাল সূর্যের মধ্যে বাংলাদেশের হলুদ মানচিত্রসংবলিত পতাকাটি তিনি তৈরি করে দিয়েছিলেন। সে ঘটনা শ্রীনগর থানা ছাত্রলীগের তৎকালীন সভাপতি ও কলেজের ভিপি (পরে কৃষি ব্যাংকের ডিএমডি) বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন তাঁর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণামূলক বইয়ে উল্লেখ করেছেন। এমারত ভাই নয় মাস মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গেই ছিলেন। কিন্তু তার দুর্ভাগ্য তিনি কোনো সার্টিফিকেট পাননি। প্রায়ই তিনি আফসোস করে বলেন, ‘অবদান রেখেও তার স্বীকৃতি পেলাম না!’ কাজী এমারত আশায় আছেন একদিন তিনি তাঁর অবদানের স্বীকৃতি পাবেন। তিনি বললেন, ‘ভাই, সম্ভব হলে দলের মালিকানা নিয়ে একটা কিছু লিখবেন।’

এমারত সাহেবের ফোনকল কাটার পরক্ষণেই ফোন করল এলাকার স্নেহভাজন বিএনপি নেতা দেলোয়ার হোসেন। একসময় থানা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ছিল সে। অনেক কথার মধ্যে বলল, ‘দাদা, বিএনপি যদি একটি বহুতল ভবন হয়, শহীদ জিয়া তার মূল স্থপতি। আমরা লাখ লাখ কর্মী এর নির্মাণশ্রমিক। একটার পর একটা ইট গেঁথে এ বিশাল ইমারতটি তৈরি করেছিলাম। কিন্তু আমরা কি তার মালিকানা পেয়েছি? আমার প্রশ্ন- রাজনৈতিক দলের মালিক আসলে কে? নেতা-কর্মী নাকি প্রতিষ্ঠাতার পারিবারিক উত্তরাধিকারীরা?’ ওকে বললাম, বেশি প্রশ্ন কোরো না, দলে যা-ও আছ সেটুকুও অবশিষ্ট থাকবে না।

দেলোয়ারের প্রশ্নটির গুরুত্ব অস্বীকার করা যাবে না। আসলে রাজনৈতিক দলের মালিক কে বা কারা? একটি রাজনৈতিক দল কখনো একক কোনো ব্যক্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারেন না। একজন মূল উদ্যোক্তা থাকেন, তাকে ঘিরে আরও অনেকজন সম্মিলিতভাবে একটি দলের গোড়াপত্তন করেন। যিনি মূল উদ্যোক্তা হন তিনি ওই দলের ইতিহাসে প্রতিষ্ঠাতার সম্মান পান। এরপর দলের মালিকানা চলে যাওয়ার কথা ওই দলের সর্বস্তরের নেতাকর্মী-সমর্থকের কাছে। দলের নেতৃত্ব নির্বাচনসহ ভালোমন্দ সব বিষয়ে তারা ভূমিকা রাখবেন, কথা বলবেন, মতামত দেবেন। এমনকি দলের স্বার্থে নেতৃত্বের সঙ্গে দ্বিমতও পোষণ করতে পারবেন। তবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন সবাই মিলে। এভাবেই একটি রাজনৈতিক দল তার ভিত্তি মজবুত করতে পারে, সাবলীল গতিতে এগিয়ে যেতে পারে। ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে, যে রাজনৈতিক দল বা সংগঠন যখনই একক নেতৃত্বে পরিচালিত হয়েছে বা পারিবারিক নেতৃত্বের গন্ডিতে আবদ্ধ হয়েছে তখনই তার গতি শ্লথ হয়েছে, একপর্যায়ে তা স্থবির হয়ে গেছে।

উপমহাদেশের প্রাচীনতম রাজনৈতিক দল ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস। দলটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৮৫ সালের ২৮ ডিসেম্বর বর্তমান মুম্বাইয়ে। মূল উদ্যোক্তার মধ্যে ছিলেন অ্যালান অক্টাভিয়ান হিউম নামে একজন অবসরপ্রাপ্ত ব্রিটিশ রাজকর্মচারী, দাদাভাই নওরোজি, সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জি প্রমুখ ব্যক্তি। অ্যালান অক্টাভিয়ান প্রতিষ্ঠাকালীন প্রেসিডেন্ট ছিলেন দলটির। এরপর অনেক পরিবর্তন এসেছে দলটির নেতৃত্বে। মহাত্মা গান্ধী, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, জওহরলাল নেহরু প্রমুখ প্রথিতযশা রাজনীতিবিদ পর্যায়ক্রমে কংগ্রেসের সভাপতি হয়েছেন। একমাত্র জওহরলাল নেহরু ছাড়া আর কারও পারিবারিক উত্তরাধিকারীরা কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্বে আসেননি বা আসতে পারেননি। এ দলের নেতৃত্বে ভারত স্বাধীন হয়। নেহরুর পর তাঁর কন্যা ইন্দিরা গান্ধী কংগ্রেসের একক নেতায় পরিণত হন। তাঁকে দিয়েই শুরু হয় কংগ্রেসে পারিবারিক নেতৃত্বের ধারা। রাজীব গান্ধী, সোনিয়া গান্ধী হয়ে তা যখন রাহুল গান্ধীর হাতে এলো তখনই কংগ্রেসের ভাগ্যবিপর্যয় ঘটল। সর্বভারতীয় দল হিসেবে কংগ্রেস এখন আর সুবিধা করতে পারছে না। সর্বশেষ বোন প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর হাতে নেতৃত্বের ভার তুলে দিয়ে রাহুল গান্ধী সরে গেছেন স্বেচ্ছায়। কংগ্রেসের নেতৃত্ব থেকে রাহুলের এই সরে যাওয়ার দুটি তাৎপর্যপূর্ণ দিক রয়েছে। এক. অসফল নেতৃত্বের পদ আঁকড়ে থাকা উচিত নয়, দুই. পারিবারিক উত্তরাধিকারী হলেই নেতৃত্বে সফল হবে এমন কোনো কথা নেই।

অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯০৬ সালের ৩০ ডিসেম্বর ঢাকায়। নবাব স্যার সলিমুল্লাহ ছিলেন এ রাজনৈতিক দলের মূল উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠাতা। পরে মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ সভাপতি হন। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান স্বাধীনতা লাভের পর মুসলিম লীগ পুনর্গঠিত হয় পাকিস্তান মুসলিম লীগ নামে। তারপর নানা ঘটনায় এ দলটি বিভক্ত হয়। ১৯৬২ সালে স্বৈরশাসক আইয়ুব খানকে সমর্থন করে একটি গ্রুপ আলাদা মুসলিম লীগ গঠন করে, যা কনভেনশন মুসলিম লীগ নামেই পরিচিত ছিল। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার ১৯৭৬ সালে মুসলিম লীগকে পুনর্জীবিত করা হয় সবুর খানের নেতৃত্বে। ব্রিটিশ আমল থেকে মুসলিম লীগের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে এর শীর্ষ নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠাতাদের পারিবারিক উত্তরাধিকারের কোনো ভূমিকা লক্ষ্য করা যায় না।

পাকিস্তান হওয়ার পর ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগের বিপরীতে একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তা তৎকালীন বাঙালি নেতৃবৃন্দ তীব্রভাবে অনুভব করেন। তারই পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৪৯ সালে ঢাকার রোজ গার্ডেনে এক প্রতিনিধি সভায় গঠিত হয় পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ, যা পরে আওয়ামী লীগ নাম ধারণ করে। মূল উদ্যোক্তা এবং প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। অবশ্য পরে মতভেদের কারণে তিনি আর দলটির সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকেননি। ১৯৫৭ সালে তিনি গঠন করেন ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-ন্যাপ। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে আওয়ামী লীগ এবং ন্যাপ দুটি রাজনৈতিক দলের প্রতিষ্ঠাতা হলেও মওলানা ভাসানীর পারিবারিক উত্তরাধিকারীরা কেউ দল দুটির শীর্ষ নেতৃত্বে আসতে পারেননি। মওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ ত্যাগের পর একপর্যায়ে এসে দলটির একক নেতা হিসেবে আবিভর্‚ত হন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁর সর্বশেষ রাজনৈতিক উদ্যোগ ছিল বাকশাল। তাঁর মৃত্যুর পর আওয়ামী লীগকে পুনর্জীবিত করা হয়। সংকটময় সেই সময়ে একপর্যায়ে এসে দলের হাল ধরেন তাঁর কন্যা শেখ হাসিনা। তাঁর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ এখন দেশের সবচেয়ে সুসংগঠিত ও শক্তিশালী রাজনৈতিক দল।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সামরিক অভ্যুত্থানে বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর নানা ঘটনার পরম্পরায় রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার শীর্ষে উঠে আসেন সেনাপ্রধান জেনারেল জিয়াউর রহমান। ১৯৭৮ সালে তিনি গঠন করেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি। ১৯৮১ সালে এক ব্যর্থ সেনা বিদ্রোহে তিনি নিহত হওয়ার পর দলের ঐক্য ও অস্তিত্ব রক্ষার তাগিদে রাজনীতিতে আসেন তাঁর স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। জিয়াউর রহমানের উত্তরাধিকার হিসেবে সাড়ে তিন দশকের বেশি সময় তিনি দলটিকে বেশ ভালোভাবেই নেতৃত্ব দিয়ে আসছিলেন। বর্তমানে তিনি দন্ডিত আসামি হিসেবে সশরীরে উপস্থিত থেকে দলের নেতৃত্ব দিতে পারছেন না। তাঁর স্থলে তাঁর পুত্র তারেক রহমান নেতৃত্বে আছেন।

অন্যদিকে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন জাতীয় পার্টি। তা আজ বহুধাবিভক্ত। এরশাদপত্নী রওশন এবং ভাই জি এম কাদেরের নেতৃত্বে চলছিল দলটি। সম্প্রতি এরশাদের তালাকপ্রাপ্ত স্ত্রী বিদিশার ছেলে এরিকের নামে দলটিকে আবারও বিভক্ত করার প্রয়াস লক্ষ্য করা যাচ্ছে। শেষ পর্যন্ত জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের কোন্দল কী পরিণতি বয়ে আনে তা বলা যাচ্ছে না।

উপমহাদেশের রাজনীতি পর্যালোচনা করলে দেখা যায় উত্তরাধিকারের রাজনীতি খুব একটা স্থায়িত্ব পায় না। অনেক বড় বড় রাজনীতিকের ছেলেমেয়ে বা ভাইবোন রাজনীতিতে আগমন করলেও খুব বেশি দূর এগোতে পারেননি। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক অবিভক্ত ভারতের ডাকসাইটে নেতা ছিলেন। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পরও পূর্ব বাংলায় তাঁর প্রভাব ছিল ব্যাপক। তাঁর ছেলেমেয়েরা কেউ রাজনীতিতে তেমন কোনো অবস্থান তৈরি করতে পারেননি। ছোট ছেলে ফায়জুল হক খান বাবু বিএনপি, জাতীয় পার্টি এবং আওয়ামী লীগে সম্পৃক্ত হয়ে এমপি-মন্ত্রী হয়েছেন, কিন্তু পিতার মতো প্রাতঃস্মরণীয় রাজনীতিক হতে পারেননি। মওলানা ভাসানীর মৃত্যুর পর তাঁর জ্যেষ্ঠপুত্র আবু নাসের খান ভাসানী রাজনীতিতে সক্রিয় হয়েছিলেন বটে তবে জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে উপমন্ত্রী হয়েই তাঁর রাজনৈতিক পথচলা শেষ হয়ে গিয়েছিল।

আসলে রাজনৈতিক উত্তরাধিকার কখনই পারিবারিকভাবে হতে পারে না। এটা হতে হয় রাজনৈতিকভাবেই। একজন নেতার মৃত্যু বা অবসরের পর দলের মধ্যে যিনি সবচেয়ে অভিজ্ঞ ও কর্মীদের কাছে গ্রহণযোগ্য তিনিই হতে পারেন নেতার উত্তরাধিকার। আরেকটি বিষয় লক্ষণীয়, পারিবারিক উত্তরাধিকারে একটি রাজনৈতিক দল এক বা দুই জেনারেশন পার করতে পারলেও দীর্ঘমেয়াদে তা চলা কঠিন। নেহরু-ইন্দিরার পর কংগ্রেসে কিছুদিন পারিবারিক নেতৃত্ব চললেও এখন তা মুখ থুবড়ে পড়েছে।

একটি রাজনৈতিক দল শত শত বছর টিকে থাকতে পারে কেবল সঠিক নেতৃত্বের গুণে। সে নেতৃত্ব পরিবার থেকেও আসতে পারে। তবে যিনি নেতৃত্বে আসবেন তাঁর নেতৃত্বের গুণাবলি থাকতে হবে। সবচেয়ে বড় কথা, দলের মালিকানা বা অংশীদারি যদি নেতা-কর্মীদের দেওয়া না হয় তাহলে সে দলে দুই দিন আগে-পরে বিশৃঙ্খলা দেখা দেবেই; যা দলটিকে চরম বিপর্যয়ে নিপতিত করতে পারে।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে

সম্পাদকীয়

৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক
৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক

দেশগ্রাম

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন

খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত
খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত

নগর জীবন

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ
বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ

নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা