শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ জুলাই, ২০২১

দলের মালিকানা বনাম উত্তরাধিকারের রাজনীতি

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দলের মালিকানা বনাম উত্তরাধিকারের রাজনীতি

৬ জুলাই বাংলাদেশ প্রতিদিনে আমার লেখা ‘চৈত্রের ওয়াজ পৌষে নয়’ এবং ১৯ জুলাই ‘রাষ্ট্রের মালিকানা বনাম গণতন্ত্রের রাবার স্ট্যাম্প’ পাঠ করে পরিচিত বেশ কয়েকজন ফোন করেছেন। তারা সবাই বিএনপির নেতা-কর্মী বা সমর্থক। তাদের কেউ প্রশংসা করেছেন, কেউ উষ্মা প্রকাশ করে বিএনপি সম্পর্কে আমার এ ধরনের নিবন্ধ লেখার এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তাদের আমি সবিনয়ে বলেছি, একজন লেখক এবং রাজনীতির পর্যবেক্ষক হিসেবে দেশের যে কোনো রাজনৈতিক দলের বিষয়ে সমালোচনা বা পর্যালোচনামূলক নিবন্ধ লেখার এখতিয়ার আমার আছে। বিএনপির গোঁড়া সমর্থক একজন আমার পূর্ব রাজনৈতিক পরিচয়ের রেফারেন্স টেনে প্রকাশ্যে দলের সমালোচনা করাটা নৈতিকতার মধ্যে পড়ে কি না জানতে চাইলেন। তাকে বললাম, দেখুন রমিজ রাজা, কপিল দেব, সুনীল গাভাস্কাররা আগে নিজ নিজ দলের পক্ষে ব্যাট-বল হাতে মাঠ কাঁপাতেন। এখন তারা অবসর নিয়ে খেলোয়াড় থেকে ধারাভাষ্যকারে পরিণত হয়েছেন। তারা যখন খেলার ধারাভাষ্য দেন তখন তাদের পূর্বতন দলের ভুলত্রুটি-দুর্বলতা সম্পর্কে নিজস্ব মতামত ব্যক্ত করতে দ্বিধা করেন না। আমিও রাজনীতি থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নিয়ে এখন রাজনীতির ধারাভাষ্যকার হয়েছি। সুতরাং কারও মনঃপূত না হলেও চোখের সামনে যা দেখব এবং যা উপলব্ধি করব তা অকপটে বলেই যাব।

ফোন করেছিলেন আমার এলাকা বিক্রমপুরের শ্রীনগর থেকে কাজী এমারত হোসেন নামে এক বড় ভাই। তিনি একসময় বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলেন। দলের জন্য নিবেদিতপ্রাণ এই মানুষটি এখন দল থেকে অনেক দূরে। বললেন, ‘রাষ্ট্রের মালিকানা তো অনেক বড় ব্যাপার। আমরা যে দল করেছি তার মালিকানা কি আমরা পেয়েছি?’ দুঃখ করে বললেন, ‘না পেলাম রাষ্ট্রের মালিকানা, না পেলাম দলের মালিকানা।’ তার মনে একটা দুঃখ আছে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরুর প্রাক্কালে স্থানীয় ছাত্রলীগ নেতারা সিদ্ধান্ত নিলেন ১৩ মার্চ তারা শ্রীনগরে স্বাধীন বাংলার পতাকা ওড়াবেন। ১২ মার্চ রাতে এ সিদ্ধান্ত হওয়ার পর একজন টেইলারের দরকার পড়ল। মফস্বলের বাজারে রাতে কাউকে পাওয়া ছিল দুষ্কর। সে সময় এগিয়ে এসেছিলেন কাজী এমারত হোসেন। খবর পেয়ে বাড়ি থেকে এসে রাতভর পরিশ্রম করে সবুজ জমিনে লাল সূর্যের মধ্যে বাংলাদেশের হলুদ মানচিত্রসংবলিত পতাকাটি তিনি তৈরি করে দিয়েছিলেন। সে ঘটনা শ্রীনগর থানা ছাত্রলীগের তৎকালীন সভাপতি ও কলেজের ভিপি (পরে কৃষি ব্যাংকের ডিএমডি) বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন তাঁর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণামূলক বইয়ে উল্লেখ করেছেন। এমারত ভাই নয় মাস মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গেই ছিলেন। কিন্তু তার দুর্ভাগ্য তিনি কোনো সার্টিফিকেট পাননি। প্রায়ই তিনি আফসোস করে বলেন, ‘অবদান রেখেও তার স্বীকৃতি পেলাম না!’ কাজী এমারত আশায় আছেন একদিন তিনি তাঁর অবদানের স্বীকৃতি পাবেন। তিনি বললেন, ‘ভাই, সম্ভব হলে দলের মালিকানা নিয়ে একটা কিছু লিখবেন।’

এমারত সাহেবের ফোনকল কাটার পরক্ষণেই ফোন করল এলাকার স্নেহভাজন বিএনপি নেতা দেলোয়ার হোসেন। একসময় থানা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ছিল সে। অনেক কথার মধ্যে বলল, ‘দাদা, বিএনপি যদি একটি বহুতল ভবন হয়, শহীদ জিয়া তার মূল স্থপতি। আমরা লাখ লাখ কর্মী এর নির্মাণশ্রমিক। একটার পর একটা ইট গেঁথে এ বিশাল ইমারতটি তৈরি করেছিলাম। কিন্তু আমরা কি তার মালিকানা পেয়েছি? আমার প্রশ্ন- রাজনৈতিক দলের মালিক আসলে কে? নেতা-কর্মী নাকি প্রতিষ্ঠাতার পারিবারিক উত্তরাধিকারীরা?’ ওকে বললাম, বেশি প্রশ্ন কোরো না, দলে যা-ও আছ সেটুকুও অবশিষ্ট থাকবে না।

দেলোয়ারের প্রশ্নটির গুরুত্ব অস্বীকার করা যাবে না। আসলে রাজনৈতিক দলের মালিক কে বা কারা? একটি রাজনৈতিক দল কখনো একক কোনো ব্যক্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারেন না। একজন মূল উদ্যোক্তা থাকেন, তাকে ঘিরে আরও অনেকজন সম্মিলিতভাবে একটি দলের গোড়াপত্তন করেন। যিনি মূল উদ্যোক্তা হন তিনি ওই দলের ইতিহাসে প্রতিষ্ঠাতার সম্মান পান। এরপর দলের মালিকানা চলে যাওয়ার কথা ওই দলের সর্বস্তরের নেতাকর্মী-সমর্থকের কাছে। দলের নেতৃত্ব নির্বাচনসহ ভালোমন্দ সব বিষয়ে তারা ভূমিকা রাখবেন, কথা বলবেন, মতামত দেবেন। এমনকি দলের স্বার্থে নেতৃত্বের সঙ্গে দ্বিমতও পোষণ করতে পারবেন। তবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন সবাই মিলে। এভাবেই একটি রাজনৈতিক দল তার ভিত্তি মজবুত করতে পারে, সাবলীল গতিতে এগিয়ে যেতে পারে। ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে, যে রাজনৈতিক দল বা সংগঠন যখনই একক নেতৃত্বে পরিচালিত হয়েছে বা পারিবারিক নেতৃত্বের গন্ডিতে আবদ্ধ হয়েছে তখনই তার গতি শ্লথ হয়েছে, একপর্যায়ে তা স্থবির হয়ে গেছে।

উপমহাদেশের প্রাচীনতম রাজনৈতিক দল ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস। দলটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৮৫ সালের ২৮ ডিসেম্বর বর্তমান মুম্বাইয়ে। মূল উদ্যোক্তার মধ্যে ছিলেন অ্যালান অক্টাভিয়ান হিউম নামে একজন অবসরপ্রাপ্ত ব্রিটিশ রাজকর্মচারী, দাদাভাই নওরোজি, সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জি প্রমুখ ব্যক্তি। অ্যালান অক্টাভিয়ান প্রতিষ্ঠাকালীন প্রেসিডেন্ট ছিলেন দলটির। এরপর অনেক পরিবর্তন এসেছে দলটির নেতৃত্বে। মহাত্মা গান্ধী, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, জওহরলাল নেহরু প্রমুখ প্রথিতযশা রাজনীতিবিদ পর্যায়ক্রমে কংগ্রেসের সভাপতি হয়েছেন। একমাত্র জওহরলাল নেহরু ছাড়া আর কারও পারিবারিক উত্তরাধিকারীরা কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্বে আসেননি বা আসতে পারেননি। এ দলের নেতৃত্বে ভারত স্বাধীন হয়। নেহরুর পর তাঁর কন্যা ইন্দিরা গান্ধী কংগ্রেসের একক নেতায় পরিণত হন। তাঁকে দিয়েই শুরু হয় কংগ্রেসে পারিবারিক নেতৃত্বের ধারা। রাজীব গান্ধী, সোনিয়া গান্ধী হয়ে তা যখন রাহুল গান্ধীর হাতে এলো তখনই কংগ্রেসের ভাগ্যবিপর্যয় ঘটল। সর্বভারতীয় দল হিসেবে কংগ্রেস এখন আর সুবিধা করতে পারছে না। সর্বশেষ বোন প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর হাতে নেতৃত্বের ভার তুলে দিয়ে রাহুল গান্ধী সরে গেছেন স্বেচ্ছায়। কংগ্রেসের নেতৃত্ব থেকে রাহুলের এই সরে যাওয়ার দুটি তাৎপর্যপূর্ণ দিক রয়েছে। এক. অসফল নেতৃত্বের পদ আঁকড়ে থাকা উচিত নয়, দুই. পারিবারিক উত্তরাধিকারী হলেই নেতৃত্বে সফল হবে এমন কোনো কথা নেই।

অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯০৬ সালের ৩০ ডিসেম্বর ঢাকায়। নবাব স্যার সলিমুল্লাহ ছিলেন এ রাজনৈতিক দলের মূল উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠাতা। পরে মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ সভাপতি হন। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান স্বাধীনতা লাভের পর মুসলিম লীগ পুনর্গঠিত হয় পাকিস্তান মুসলিম লীগ নামে। তারপর নানা ঘটনায় এ দলটি বিভক্ত হয়। ১৯৬২ সালে স্বৈরশাসক আইয়ুব খানকে সমর্থন করে একটি গ্রুপ আলাদা মুসলিম লীগ গঠন করে, যা কনভেনশন মুসলিম লীগ নামেই পরিচিত ছিল। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার ১৯৭৬ সালে মুসলিম লীগকে পুনর্জীবিত করা হয় সবুর খানের নেতৃত্বে। ব্রিটিশ আমল থেকে মুসলিম লীগের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে এর শীর্ষ নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠাতাদের পারিবারিক উত্তরাধিকারের কোনো ভূমিকা লক্ষ্য করা যায় না।

পাকিস্তান হওয়ার পর ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগের বিপরীতে একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তা তৎকালীন বাঙালি নেতৃবৃন্দ তীব্রভাবে অনুভব করেন। তারই পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৪৯ সালে ঢাকার রোজ গার্ডেনে এক প্রতিনিধি সভায় গঠিত হয় পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ, যা পরে আওয়ামী লীগ নাম ধারণ করে। মূল উদ্যোক্তা এবং প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। অবশ্য পরে মতভেদের কারণে তিনি আর দলটির সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকেননি। ১৯৫৭ সালে তিনি গঠন করেন ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-ন্যাপ। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে আওয়ামী লীগ এবং ন্যাপ দুটি রাজনৈতিক দলের প্রতিষ্ঠাতা হলেও মওলানা ভাসানীর পারিবারিক উত্তরাধিকারীরা কেউ দল দুটির শীর্ষ নেতৃত্বে আসতে পারেননি। মওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ ত্যাগের পর একপর্যায়ে এসে দলটির একক নেতা হিসেবে আবিভর্‚ত হন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁর সর্বশেষ রাজনৈতিক উদ্যোগ ছিল বাকশাল। তাঁর মৃত্যুর পর আওয়ামী লীগকে পুনর্জীবিত করা হয়। সংকটময় সেই সময়ে একপর্যায়ে এসে দলের হাল ধরেন তাঁর কন্যা শেখ হাসিনা। তাঁর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ এখন দেশের সবচেয়ে সুসংগঠিত ও শক্তিশালী রাজনৈতিক দল।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সামরিক অভ্যুত্থানে বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর নানা ঘটনার পরম্পরায় রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার শীর্ষে উঠে আসেন সেনাপ্রধান জেনারেল জিয়াউর রহমান। ১৯৭৮ সালে তিনি গঠন করেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি। ১৯৮১ সালে এক ব্যর্থ সেনা বিদ্রোহে তিনি নিহত হওয়ার পর দলের ঐক্য ও অস্তিত্ব রক্ষার তাগিদে রাজনীতিতে আসেন তাঁর স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। জিয়াউর রহমানের উত্তরাধিকার হিসেবে সাড়ে তিন দশকের বেশি সময় তিনি দলটিকে বেশ ভালোভাবেই নেতৃত্ব দিয়ে আসছিলেন। বর্তমানে তিনি দন্ডিত আসামি হিসেবে সশরীরে উপস্থিত থেকে দলের নেতৃত্ব দিতে পারছেন না। তাঁর স্থলে তাঁর পুত্র তারেক রহমান নেতৃত্বে আছেন।

অন্যদিকে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন জাতীয় পার্টি। তা আজ বহুধাবিভক্ত। এরশাদপত্নী রওশন এবং ভাই জি এম কাদেরের নেতৃত্বে চলছিল দলটি। সম্প্রতি এরশাদের তালাকপ্রাপ্ত স্ত্রী বিদিশার ছেলে এরিকের নামে দলটিকে আবারও বিভক্ত করার প্রয়াস লক্ষ্য করা যাচ্ছে। শেষ পর্যন্ত জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের কোন্দল কী পরিণতি বয়ে আনে তা বলা যাচ্ছে না।

উপমহাদেশের রাজনীতি পর্যালোচনা করলে দেখা যায় উত্তরাধিকারের রাজনীতি খুব একটা স্থায়িত্ব পায় না। অনেক বড় বড় রাজনীতিকের ছেলেমেয়ে বা ভাইবোন রাজনীতিতে আগমন করলেও খুব বেশি দূর এগোতে পারেননি। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক অবিভক্ত ভারতের ডাকসাইটে নেতা ছিলেন। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পরও পূর্ব বাংলায় তাঁর প্রভাব ছিল ব্যাপক। তাঁর ছেলেমেয়েরা কেউ রাজনীতিতে তেমন কোনো অবস্থান তৈরি করতে পারেননি। ছোট ছেলে ফায়জুল হক খান বাবু বিএনপি, জাতীয় পার্টি এবং আওয়ামী লীগে সম্পৃক্ত হয়ে এমপি-মন্ত্রী হয়েছেন, কিন্তু পিতার মতো প্রাতঃস্মরণীয় রাজনীতিক হতে পারেননি। মওলানা ভাসানীর মৃত্যুর পর তাঁর জ্যেষ্ঠপুত্র আবু নাসের খান ভাসানী রাজনীতিতে সক্রিয় হয়েছিলেন বটে তবে জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে উপমন্ত্রী হয়েই তাঁর রাজনৈতিক পথচলা শেষ হয়ে গিয়েছিল।

আসলে রাজনৈতিক উত্তরাধিকার কখনই পারিবারিকভাবে হতে পারে না। এটা হতে হয় রাজনৈতিকভাবেই। একজন নেতার মৃত্যু বা অবসরের পর দলের মধ্যে যিনি সবচেয়ে অভিজ্ঞ ও কর্মীদের কাছে গ্রহণযোগ্য তিনিই হতে পারেন নেতার উত্তরাধিকার। আরেকটি বিষয় লক্ষণীয়, পারিবারিক উত্তরাধিকারে একটি রাজনৈতিক দল এক বা দুই জেনারেশন পার করতে পারলেও দীর্ঘমেয়াদে তা চলা কঠিন। নেহরু-ইন্দিরার পর কংগ্রেসে কিছুদিন পারিবারিক নেতৃত্ব চললেও এখন তা মুখ থুবড়ে পড়েছে।

একটি রাজনৈতিক দল শত শত বছর টিকে থাকতে পারে কেবল সঠিক নেতৃত্বের গুণে। সে নেতৃত্ব পরিবার থেকেও আসতে পারে। তবে যিনি নেতৃত্বে আসবেন তাঁর নেতৃত্বের গুণাবলি থাকতে হবে। সবচেয়ে বড় কথা, দলের মালিকানা বা অংশীদারি যদি নেতা-কর্মীদের দেওয়া না হয় তাহলে সে দলে দুই দিন আগে-পরে বিশৃঙ্খলা দেখা দেবেই; যা দলটিকে চরম বিপর্যয়ে নিপতিত করতে পারে।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে