শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ আগস্ট, ২০২১

শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী সংস্কৃতি

ফনিন্দ্র সরকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী সংস্কৃতি

জন্মাষ্টমী সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রাণের উৎসব। কেননা শ্রীকৃষ্ণই হচ্ছেন সনাতন ধর্মের প্রাণপুরুষ। শ্রীকৃষ্ণ পুরুষোত্তম স্বয়ং ভগবান হিসেবে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের হৃদয় মন্দিরে উদ্ভাসিত। পৌরাণিক কাহিনিতে শ্রীকৃষ্ণের জন্ম বৃত্তান্তে অলৌলিকত্বের মহিমা দেদীপ্যমান। সনাতন ধর্ম একটি পথ। ভক্ত ও ভগবানের নৈকট্য স্থাপনে সনাতন ধর্ম সহজতর পথ হিসেবে ভূমিকা রেখে আসছে। এ পথের শিক্ষা হচ্ছে- ভক্তি ও প্রেম। ব্যাপক অনুভূতি এবং গাঢ় শিহরণ জেগে ওঠে ভক্তিপ্রেমে। ভগবান শ্রীকৃষ্ণ জন্মগ্রহণ করেছিলেন ভক্তি ও প্রেমের ধরা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে। মহাশক্তি এক ঈশ্বরই যুগে যুগে নতুন নতুন রূপ ধারণ করে ভক্তের কল্যাণে আবিভর্‚ত হন ধরাধামে। সব বৈরিতা, তমসা অপসারণে প্রেম ও ভক্তিরসে ভরিয়ে দিতে ঈশ্বর নিজেই নিজেকে সৃষ্টি করেন মানবরূপে। তাঁর বৈচিত্র্যময় লীলাবিলাসে মানব সভ্যতার সংস্কৃতিকে পরিপুষ্টি দান করে। পরম সৃষ্টিকর্তার উদ্দেশ্যে কবি নজরুল বলেছেন, ‘তুমি বহুরূপী, তুমি রূপহীন তব লীলা হেরি অন্তবিহীন।’ এ ধরণীতে শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব ওই একই উদ্দেশ্যে ঘটেছে। শ্রীমদ্ভাগবতে আছে- ‘অণুগ্রহায় ভূতানাং মানুষং দেহমাস্থিতঃ

ভজতে তাদৃশীক্রীড়া যাঃ শ্রুত্বা তৎপরো ভবেৎ’||

অর্থাৎ ভক্তের প্রতি অনুগ্রহ করে মনুষ্যদেহ ধারণ করত মানুষের মতো আচরণগত বৈশিষ্ট্যে মানবকে আকৃষ্ট করেন। আবার গীতায় শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন- ং‘যদা যদাহি ধর্মস্য গ্লানির্ভবতি ভারত।

অভ্যুত্থানধর্মস্য তদাত্মানং সৃজাম্যহম্’||’

এর অর্থ হচ্ছে- যখন ধর্মের গ্লানি এবং অধর্মের প্রার্দুভাব ঘটে তখন ধর্ম রক্ষার্থে আমি নিজেকে সৃষ্টি করি। শ্রীকৃষ্ণে আবির্ভাব এরই ফলশ্রুতি। আত্মমায়া অবলম্বনে তিনি জন্মগ্রহণ করেন বলে একে অ-প্রকৃতি বলা হয়। উল্লেখ্য শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাবকালটি ছিল খুবই গ্লানিময়, ধর্মের জন্য অবমাননাকর; প্রজা নিপীড়নে মত্ত অত্যাচারী রাজাগণ মুনি-ঋষিদের এবং ভক্তদের ধর্মানুশীলনে বাধা সৃষ্টি করে মানবজীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছিল। এ ধরণীমাতা পাপাচার সহ্য করতে পারছিল না। এর প্রতিবিধানকল্পে ধরিত্রীমাতা দ্বারস্থ হলেন ব্রহ্মসত্তায় সত্তান্বিত পরম সৃষ্টিকর্তা ব্রহ্মার কাছে। তখন ধরিত্রীমাতা এই জেনে আশ্বস্ত হলেন যে, পরম বিষ্ণু শ্রীকৃষ্ণ নামে অবতার হয়ে মানব কল্যাণে আবিভর্‚ত হবেন। ভগবানের লীলা বিলাসের পরিপূর্ণতার লক্ষ্যে সব দেবতাও জন্মগ্রহণ করতে লাগলেন মথুরা বৃন্দাবনে। এদিকে ভারতবর্ষের মথুরা নগরীর অত্যাচারী রাজা উগ্রসেন যদু বংশীয় মানব। তার পুত্র কংস রাজত্ব গ্রহণ করে মথুরাকে পাপাচারে ভরিয়ে দেন। উগ্রসেনের এক ভ্রাতার নাম দেবক। দেবকের কন্যা দেবকী। সমদৃষ্টিসম্পন্ন চরিত্রবান, ন্যায়পরায়ণ বসুদেবের সঙ্গে দেবকীর বিবাহ হয়। উল্লেখ্য, দেবকীকে কংস খুবই স্নেহ করতেন, ভালোবাসতেন। জাঁকজমকভাবে বিবাহ সম্পন্ন করে দেবকীকে রথে করে শ্বশুরালয়ে নিয়ে যান কংস। পথিমধ্যে কংস দৈববাণী শুনতে পান যে, এই দেবকীর অষ্টম গর্ভে যে সন্তানের জন্ম হবে সে-ই কংসকে বধ করবে। কংস সব মায়া মমতা ত্যাগ করে ভগ্নি দেবকীকে হত্যা করতে উদ্যত হন। বসুদেব প্রতিশ্রুতি দেন সব সন্তানই তিনি কংসের হাতে তুলে দেবেন। কংস বসুদেবসহ দেবকীকে কারাগারে বন্দী করে। এভাবে ষষ্ঠ সন্তান পর্যন্ত হত্যা করে কংস। সপ্তম গর্ভ নষ্ট বলে প্রচার করা হয়। তবে অচিন্তনীয় লীলার স্বার্থে শক্তিরূপা যোগমায়ার আদেশে দেবকীর গর্ভ আকর্ষণ করে বসুদেবের অপর পত্নী রোহিনীর গর্ভে স্থাপন করেন এবং বলরাম রূপে জন্মগ্রহণ করেন। অষ্টম গর্ভের সন্তানকে চুপিসারে গোকুল নগরীর নন্দপত্নী যশোদার কাছে রেখে আসে আর যশোদার কন্যা সন্তান যোগমায়াকে দেবকীর কোলে স্থাপিত করে কংসের হাতে তুলে দিলে কংস তাকে হত্যা করতে উদ্যত হলে যোগমায়া অদৃশ্য হয়ে কংসকে বলে, ‘তোমাকে বধিবে যে গোকুলে বাড়িছে সে।’ এসবই ভগবানের লীলা বৈচিত্র্য। পৌরাণিক উপাখ্যানে ব্যাপক কাহিনি লিপিবদ্ধ আছে। ভগবান শ্রীকৃষ্ণ যদুবংশীয় সন্তান হয়ে বেড়ে ওঠতে থাকে। এরপর ভগবান লীলায় অত্যাচারের নানা উপাখ্যান দৃশ্যত হয়। সে উপাখ্যান স্বল্প পরিসরে বর্ণনা করা সম্ভব নয়। ভাদ্র মাসের রোহিনী নক্ষত্রযোগে অষ্টমী তিথিতে শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব ঘটে বলে এই তিথিকে শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী তিথি বলা হয়।  প্রকৃতপক্ষে মহাশক্তি ভগবানের জন্ম-মৃত্যু বলতে কিছু নেই। মানব জাতিকে শিক্ষার জন্যই এই জন্মতিথি। অনাচার, পাপাচার ধ্বংসকল্পে ভগবান যুগে যুগে অবতার হয়ে জন্ম নেন মানুষরূপে। সনাতন ধর্মে এ বিশ্বাসই প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ভগবান যিনি সদাসর্বদা জ্ঞান, ঐশ্বর্য, শক্তি, বল, বীর্য ও তেজের অধিকারী যিনি তাঁর সর্বব্যাপী মায়া মূল প্রকৃতিকে তার ত্রিগুণ (সত্ত¡, রজঃ তমঃ) সহ বশীভূত করে রাখেন, তিনি স্বয়ং জন্মরহিত, অব্যয়, সর্বভূতের ঈশ্বর এবং স্বরূপ নিত্য-শুদ্ধ-মুক্ত স্বভাব হয়েও মায়ার মাধ্যমে যেন জাত ও দেহধারীরূপে প্রতীয়মাণ হন। জগৎ কল্যাণের জন্য তাঁকে ক্রিয়াশীল থাকতে দেখা যায়। ভগবানের নিজের কোনো প্রয়োজন না থাকলেও শুধু জীবের মঙ্গলের জন্য তিনি আবিভর্‚ত হন। ভগবান শ্রীকৃষ্ণের দ্বারা উপদিষ্ট সনাতন ধর্ম সর্বজ্ঞ বেদ ব্যাসের মাধ্যমে ৭০০ শ্লোকবিশিষ্ট গ্রন্থ সুপ্রসিদ্ধ গীতায় রূপান্তিরত হয়েছে। গীতা একটি বিজ্ঞান, বেদসমূহের সমগ্র শিক্ষার সার সংগ্রহ কিন্তু এর অর্থ দুর্বোধ্য। শ্রীকৃষ্ণ জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠানটি বিভিন্ন সংস্কৃতির মধ্যে পারস্পরিক ভাব বিনিময় ঘটাতে অপরিহার্য। এ পার্বণ সম্পূর্ণভাবে জীবনমুখী করতে প্রয়োজন দূরদর্শী আন্দোলনের সেই সঙ্গে দূরদর্শী নেতৃত্বের। ধর্মীয় বহুবিধ সংস্কৃতির পারস্পরিক আদান-প্রদানের ভাবটি অতি মহৎ। বস্তুত এ রকম আদান-প্রদানের কালেই উৎপন্ন হয়েছে আধুনিক সভ্যতা। মানব প্রগতি সম্বন্ধে এক সার্বিক ভাবনার বিস্তার ঘটায় জন্মাষ্টমী সংস্কৃতি। ভক্তি ও প্রেমভাবে মানব জাতি ধর্মীয় উৎসবগুলো পালন করতে পারলে দুই দিক থেকেই কল্যাণকর।

লেখক : কলাম লেখক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন