শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ আগস্ট, ২০২১

শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী সংস্কৃতি

ফনিন্দ্র সরকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী সংস্কৃতি

জন্মাষ্টমী সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রাণের উৎসব। কেননা শ্রীকৃষ্ণই হচ্ছেন সনাতন ধর্মের প্রাণপুরুষ। শ্রীকৃষ্ণ পুরুষোত্তম স্বয়ং ভগবান হিসেবে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের হৃদয় মন্দিরে উদ্ভাসিত। পৌরাণিক কাহিনিতে শ্রীকৃষ্ণের জন্ম বৃত্তান্তে অলৌলিকত্বের মহিমা দেদীপ্যমান। সনাতন ধর্ম একটি পথ। ভক্ত ও ভগবানের নৈকট্য স্থাপনে সনাতন ধর্ম সহজতর পথ হিসেবে ভূমিকা রেখে আসছে। এ পথের শিক্ষা হচ্ছে- ভক্তি ও প্রেম। ব্যাপক অনুভূতি এবং গাঢ় শিহরণ জেগে ওঠে ভক্তিপ্রেমে। ভগবান শ্রীকৃষ্ণ জন্মগ্রহণ করেছিলেন ভক্তি ও প্রেমের ধরা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে। মহাশক্তি এক ঈশ্বরই যুগে যুগে নতুন নতুন রূপ ধারণ করে ভক্তের কল্যাণে আবিভর্‚ত হন ধরাধামে। সব বৈরিতা, তমসা অপসারণে প্রেম ও ভক্তিরসে ভরিয়ে দিতে ঈশ্বর নিজেই নিজেকে সৃষ্টি করেন মানবরূপে। তাঁর বৈচিত্র্যময় লীলাবিলাসে মানব সভ্যতার সংস্কৃতিকে পরিপুষ্টি দান করে। পরম সৃষ্টিকর্তার উদ্দেশ্যে কবি নজরুল বলেছেন, ‘তুমি বহুরূপী, তুমি রূপহীন তব লীলা হেরি অন্তবিহীন।’ এ ধরণীতে শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব ওই একই উদ্দেশ্যে ঘটেছে। শ্রীমদ্ভাগবতে আছে- ‘অণুগ্রহায় ভূতানাং মানুষং দেহমাস্থিতঃ

ভজতে তাদৃশীক্রীড়া যাঃ শ্রুত্বা তৎপরো ভবেৎ’||

অর্থাৎ ভক্তের প্রতি অনুগ্রহ করে মনুষ্যদেহ ধারণ করত মানুষের মতো আচরণগত বৈশিষ্ট্যে মানবকে আকৃষ্ট করেন। আবার গীতায় শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন- ং‘যদা যদাহি ধর্মস্য গ্লানির্ভবতি ভারত।

অভ্যুত্থানধর্মস্য তদাত্মানং সৃজাম্যহম্’||’

এর অর্থ হচ্ছে- যখন ধর্মের গ্লানি এবং অধর্মের প্রার্দুভাব ঘটে তখন ধর্ম রক্ষার্থে আমি নিজেকে সৃষ্টি করি। শ্রীকৃষ্ণে আবির্ভাব এরই ফলশ্রুতি। আত্মমায়া অবলম্বনে তিনি জন্মগ্রহণ করেন বলে একে অ-প্রকৃতি বলা হয়। উল্লেখ্য শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাবকালটি ছিল খুবই গ্লানিময়, ধর্মের জন্য অবমাননাকর; প্রজা নিপীড়নে মত্ত অত্যাচারী রাজাগণ মুনি-ঋষিদের এবং ভক্তদের ধর্মানুশীলনে বাধা সৃষ্টি করে মানবজীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছিল। এ ধরণীমাতা পাপাচার সহ্য করতে পারছিল না। এর প্রতিবিধানকল্পে ধরিত্রীমাতা দ্বারস্থ হলেন ব্রহ্মসত্তায় সত্তান্বিত পরম সৃষ্টিকর্তা ব্রহ্মার কাছে। তখন ধরিত্রীমাতা এই জেনে আশ্বস্ত হলেন যে, পরম বিষ্ণু শ্রীকৃষ্ণ নামে অবতার হয়ে মানব কল্যাণে আবিভর্‚ত হবেন। ভগবানের লীলা বিলাসের পরিপূর্ণতার লক্ষ্যে সব দেবতাও জন্মগ্রহণ করতে লাগলেন মথুরা বৃন্দাবনে। এদিকে ভারতবর্ষের মথুরা নগরীর অত্যাচারী রাজা উগ্রসেন যদু বংশীয় মানব। তার পুত্র কংস রাজত্ব গ্রহণ করে মথুরাকে পাপাচারে ভরিয়ে দেন। উগ্রসেনের এক ভ্রাতার নাম দেবক। দেবকের কন্যা দেবকী। সমদৃষ্টিসম্পন্ন চরিত্রবান, ন্যায়পরায়ণ বসুদেবের সঙ্গে দেবকীর বিবাহ হয়। উল্লেখ্য, দেবকীকে কংস খুবই স্নেহ করতেন, ভালোবাসতেন। জাঁকজমকভাবে বিবাহ সম্পন্ন করে দেবকীকে রথে করে শ্বশুরালয়ে নিয়ে যান কংস। পথিমধ্যে কংস দৈববাণী শুনতে পান যে, এই দেবকীর অষ্টম গর্ভে যে সন্তানের জন্ম হবে সে-ই কংসকে বধ করবে। কংস সব মায়া মমতা ত্যাগ করে ভগ্নি দেবকীকে হত্যা করতে উদ্যত হন। বসুদেব প্রতিশ্রুতি দেন সব সন্তানই তিনি কংসের হাতে তুলে দেবেন। কংস বসুদেবসহ দেবকীকে কারাগারে বন্দী করে। এভাবে ষষ্ঠ সন্তান পর্যন্ত হত্যা করে কংস। সপ্তম গর্ভ নষ্ট বলে প্রচার করা হয়। তবে অচিন্তনীয় লীলার স্বার্থে শক্তিরূপা যোগমায়ার আদেশে দেবকীর গর্ভ আকর্ষণ করে বসুদেবের অপর পত্নী রোহিনীর গর্ভে স্থাপন করেন এবং বলরাম রূপে জন্মগ্রহণ করেন। অষ্টম গর্ভের সন্তানকে চুপিসারে গোকুল নগরীর নন্দপত্নী যশোদার কাছে রেখে আসে আর যশোদার কন্যা সন্তান যোগমায়াকে দেবকীর কোলে স্থাপিত করে কংসের হাতে তুলে দিলে কংস তাকে হত্যা করতে উদ্যত হলে যোগমায়া অদৃশ্য হয়ে কংসকে বলে, ‘তোমাকে বধিবে যে গোকুলে বাড়িছে সে।’ এসবই ভগবানের লীলা বৈচিত্র্য। পৌরাণিক উপাখ্যানে ব্যাপক কাহিনি লিপিবদ্ধ আছে। ভগবান শ্রীকৃষ্ণ যদুবংশীয় সন্তান হয়ে বেড়ে ওঠতে থাকে। এরপর ভগবান লীলায় অত্যাচারের নানা উপাখ্যান দৃশ্যত হয়। সে উপাখ্যান স্বল্প পরিসরে বর্ণনা করা সম্ভব নয়। ভাদ্র মাসের রোহিনী নক্ষত্রযোগে অষ্টমী তিথিতে শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব ঘটে বলে এই তিথিকে শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী তিথি বলা হয়।  প্রকৃতপক্ষে মহাশক্তি ভগবানের জন্ম-মৃত্যু বলতে কিছু নেই। মানব জাতিকে শিক্ষার জন্যই এই জন্মতিথি। অনাচার, পাপাচার ধ্বংসকল্পে ভগবান যুগে যুগে অবতার হয়ে জন্ম নেন মানুষরূপে। সনাতন ধর্মে এ বিশ্বাসই প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ভগবান যিনি সদাসর্বদা জ্ঞান, ঐশ্বর্য, শক্তি, বল, বীর্য ও তেজের অধিকারী যিনি তাঁর সর্বব্যাপী মায়া মূল প্রকৃতিকে তার ত্রিগুণ (সত্ত¡, রজঃ তমঃ) সহ বশীভূত করে রাখেন, তিনি স্বয়ং জন্মরহিত, অব্যয়, সর্বভূতের ঈশ্বর এবং স্বরূপ নিত্য-শুদ্ধ-মুক্ত স্বভাব হয়েও মায়ার মাধ্যমে যেন জাত ও দেহধারীরূপে প্রতীয়মাণ হন। জগৎ কল্যাণের জন্য তাঁকে ক্রিয়াশীল থাকতে দেখা যায়। ভগবানের নিজের কোনো প্রয়োজন না থাকলেও শুধু জীবের মঙ্গলের জন্য তিনি আবিভর্‚ত হন। ভগবান শ্রীকৃষ্ণের দ্বারা উপদিষ্ট সনাতন ধর্ম সর্বজ্ঞ বেদ ব্যাসের মাধ্যমে ৭০০ শ্লোকবিশিষ্ট গ্রন্থ সুপ্রসিদ্ধ গীতায় রূপান্তিরত হয়েছে। গীতা একটি বিজ্ঞান, বেদসমূহের সমগ্র শিক্ষার সার সংগ্রহ কিন্তু এর অর্থ দুর্বোধ্য। শ্রীকৃষ্ণ জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠানটি বিভিন্ন সংস্কৃতির মধ্যে পারস্পরিক ভাব বিনিময় ঘটাতে অপরিহার্য। এ পার্বণ সম্পূর্ণভাবে জীবনমুখী করতে প্রয়োজন দূরদর্শী আন্দোলনের সেই সঙ্গে দূরদর্শী নেতৃত্বের। ধর্মীয় বহুবিধ সংস্কৃতির পারস্পরিক আদান-প্রদানের ভাবটি অতি মহৎ। বস্তুত এ রকম আদান-প্রদানের কালেই উৎপন্ন হয়েছে আধুনিক সভ্যতা। মানব প্রগতি সম্বন্ধে এক সার্বিক ভাবনার বিস্তার ঘটায় জন্মাষ্টমী সংস্কৃতি। ভক্তি ও প্রেমভাবে মানব জাতি ধর্মীয় উৎসবগুলো পালন করতে পারলে দুই দিক থেকেই কল্যাণকর।

লেখক : কলাম লেখক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

৫২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা