শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১

ট্রাফিক পুলিশের ক্ষমতা ও দুঃখজনক বাস্তবতা

এ কে এম শহীদুল হক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ট্রাফিক পুলিশের ক্ষমতা ও দুঃখজনক বাস্তবতা

একটি গল্প আছে। এক বাবা তার স্কুলপড়ুয়া ছেলেকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, ‘বাবা, তুমি বড় হয়ে কী হতে চাও?’ ছেলের জবাব, ‘আমি বড় হয়ে ট্রাফিক পুলিশ হতে চাই’। বাবার আবার প্রশ্ন, ‘কেন?’ ছেলে বলে ট্রাফিক পুলিশের অনেক ক্ষমতা। ট্রাফিক পুলিশ হাত তুললেই গাড়ি থেমে যায়। জজ, ব্যারিস্টার, মন্ত্রী সবার গাড়িই ট্রাফিক পুলিশ থামিয়ে দিতে পারে। শিশুটি তো বোঝে না এটা ট্রাফিক পুলিশের ক্ষমতা নয়, এটা আইনের ক্ষমতা। ট্রাফিক পুলিশের করুণ অবস্থা জানতে পারলে শিশুটি ভুলেও ট্রাফিক পুলিশ হতে চাইত না। পুলিশ সম্পর্কে সাধারণ মানুষের ধারণাও নেতিবাচক। পুলিশ সিগন্যাল দিয়ে গাড়ি থামালেই মানুষ মনে করে ঘুষ খাওয়ার জন্য গাড়ি থামিয়েছে। অনেকের প্রেস্ট্রিজেও লাগে। তারা গণ্যমান্য, হর্তাকর্তা শ্রেণির লোক। একজন সাধারণ ট্রাফিক পুলিশ কেন তার গাড়ি থামাবে? তিনি যে ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করছেন তা আমলে নিচ্ছেন না। ট্রাফিক পুলিশের সঙ্গে তর্কবিতর্কে জড়িয়ে যান। কোনো কোনো সময় ট্রাফিক পুলিশেরও ধৈর্যচ্যুতি ঘটে এবং তারাও বাড়াবাড়ি করে। প্রতিকূল পরিবেশে অধিক খাটুনির কারণে কারও দুর্ব্যবহারে বা তর্কবিতর্কের সময় পুলিশের মেজাজও কখনো কখনো ঠিক রাখা কঠিন। যদিও সব সময় ও সব পরিস্থিতিতে পুলিশকে ধৈর্য ও পেশাদারি নিয়ে কাজ করাই বাঞ্ছনীয়।

বাংলাদেশে ট্রাফিক পুলিশ সনাতন পদ্ধতিতে ট্রাফিক-শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য ডিউটি করে। রাস্তায় দাঁড়িয়ে ধুলাবালি, রোদ-বৃষ্টি, গাড়ির হর্নের কানফাটা শব্দের মধ্যে ৮-১০ ঘণ্টা দাঁড়িয়ে ডিউটি করতে হয়। সিটি করপোরেশন কর্তৃক পরিচালিত লাইট সিগন্যাল ত্রুটির কারণে অকেজো হয়ে পড়েছে বিধায় ট্রাফিক পুলিশকে হাত সিগন্যাল দিয়ে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। চালকদের মধ্যে আইন না মানার প্রবণতা থাকায় যানবাহন নিয়ন্ত্রণে পুলিশকে হিমশিম খেতে হয়। এক মুহুর্তের জন্যও ডিউটিস্থল ত্যাগ করতে পারে না। প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে এমনকি মূত্রত্যাগ করার সুযোগও সহজে পায় না। দীর্ঘক্ষণ মূত্র চেপে রাখার কারণে অধিকাংশ ট্রাফিক পুলিশ কিডনি রোগে ভোগেন। তা ছাড়া প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেওয়ার জন্য কর্তব্যস্থলের কাছে কোনো শৌচাগারের ব্যবস্থাও নেই। নারী পুলিশের জন্য এ সমস্যা আরও প্রকট।

৩০ জুলাই, ২০২১ দৈনিক ইত্তেফাকের প্রথম পৃষ্ঠায় ‘শ্বাসকষ্টে ভুগছেন ঢাকার ৮৪% ট্রাফিক পুলিশ’ শিরোনামে একটি গবেষণার তথ্য প্রকাশিত হয়। আইইডিসিআরের একটি প্রকল্পে কাজ করেছেন ডা. শাকিলা ইয়াসমিন। তিনি ঢাকার ট্রাফিক পুলিশের স্বাস্থ্য সমস্যার ওপর ২০১৮ সালে এ গবেষণা করেন।  সে তথ্য ২০২১ সালের মে মাসে ভারতের জার্নাল অব মেডিকেল সায়েন্স অ্যান্ড ক্লিনিক্যাল রিসার্চে প্রকাশিত হয়। ওই গবেষণায়ই দেখা যায় ঢাকার ৮৪% ট্রাফিক পুলিশ শ্বাসকষ্টে ভুগছেন। বায়ুদূষণ নিয়ে করা আরেকটি গবেষণায় দেখা যায় ৪০% ট্রাফিক পুলিশ ঘুমের সমস্যায় ভুগছেন। ৫৬% ট্রাফিক পুলিশ ঘুমের মধ্যে বিকট শব্দ শুনতে পান। ২৭% মানসিকভাবে বিপদগ্রস্ত। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রাস্তায় দাঁড়িয়ে ডিউটি করার কারণে তাদের মেজাজ খিটখিটে হয়, হাড় ক্ষয় হয়, পায়ে ও মাংসপেশিতে ব্যথা হয়, প্রচন্ড মাথাব্যথা থাকে, চোখ জ্বালাপোড়া করে। এ ছাড়া তারা ব্রঙ্কাইটিস, হৃদরোগ, কিডনি রোগ ও ক্যান্সারেও ভোগেন। বায়ু ও শব্দ দূষণের ফলে ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা এসব স্বাস্থ্য সমস্যার কবলে পতিত হচ্ছেন। ফলে অনেকেরই অকালমৃত্যু হয়। এ বিষয়গুলো পুলিশের সব কর্মকর্তা ও সদস্য বরাবরই অবহিত আছেন। বাইরের গবেষণার ফাইন্ডিংসে একই তথ্য বেরিয়ে এসেছে।

পুলিশ সদস্যদের সাধারণ রোগের চিকিৎসা পুলিশ হাসপাতালেই হয়। কিন্তু জটিল রোগের চিকিৎসা বাইরে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অধীন করাতে হয়। আমি দেখেছি প্রায় সব পুলিশ সদস্যেরই বাইরে চিকিৎসা করানোর মতো আর্থিক সামর্থ্য নেই। তারা আইজিপির কাছে চিকিৎসা সাহায্য চেয়ে আবেদন করে। আইজিপি যতটুকু সম্ভব পুলিশ কল্যাণ ট্রাস্ট ফান্ড থেকে সাহায্য করে থাকেন। অনেক ক্ষেত্রেই তা অপ্রতুল। কর্তব্যরত অবস্থায় একজন পুলিশ সদস্য মৃত্যুবরণ করলে তার পরিবার দারুণ অসহায়ত্বের মধ্যে নিমজ্জিত হয়। অথচ একশ্রেণির মানুষ মনে করে পুলিশের অনেক টাকা। বাস্তবতা হলো অধিকাংশ পুলিশ সদস্য সংসার চালাতে হিমশিম খায়।

আমি পুলিশপ্রধান থাকাকালে এ সমস্যার প্রতিকারের জন্য কী করেছি সে প্রশ্ন পাঠকদের মনে আসা স্বাভাবিক। ট্রাফিক পুলিশের এ করুণ অবস্থা আমাকে বরাবরই খুব কষ্ট দিত। আমি মনে মনে স্থির করেছিলাম আমি কখনো সুযোগ পেলে এর প্রতিকারের চেষ্টা করব। আমি ২০১৫ সালের ১ জানুয়ারিতে আইজিপির দায়িত্ব শুরু করার পর গৃহীত অনেক পরিকল্পনার মধ্যে দুটো পরিকল্পনা প্রথম থেকেই গুরুত্বসহকারে নিয়েছিলাম। এ দুটো আমার স্বপ্নই ছিল। একটি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ চালু এবং অন্যটি ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থাপনাকে উন্নত দেশের মতো ডিজিটাইজড করা। জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ চালু করতে সক্ষম হয়েছিলাম। কিন্তু ট্রাফিক ডিজিটাইজডের কাজটি সম্পন্ন করতে পারিনি।

আমি ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ডিজিটাইজড করার লক্ষ্যে ফিজিবিলিটি স্টাডি করার জন্য আন্তর্জাতিক টেন্ডার আহ্‌বান করি। কয়েকটি কোম্পানির মধ্যে চীনের হোয়াইও কোম্পানি কোয়ালিফাইড হয়। তারা অন্য দেশেও সফলতার সঙ্গে এ কাজ করেছে। প্রায় এক বছর পরিশ্রম করে তারা ফিজিবিলিটি রিপোর্ট দেয় এবং সে রিপোর্টকে ভিত্তি করে ডিপিপি (ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট প্রোফাইল) তৈরি করে ২০১৭ সালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠাই। সিটি (কাস্টম ট্যাক্স) ও ভ্যাটসহ ৫ হাজার কোটি টাকার প্রজেক্ট। আমি তৎকালীন পরিকল্পনামন্ত্রী (বর্তমান অর্থমন্ত্রী) মহোদয়ের সঙ্গে আলোচনা করি। তিনি অর্থ জোগানের আশ্বাস দেন। তিনি বলেন, প্রজেক্ট প্রস্তাব তাঁদের কাছে এলে ফান্ডের ব্যবস্থা করে দেবেন। তিনি আরও বলেন, টাকার কোনো সমস্যা নেই।

আমাদের দেশের মতো সনাতন পদ্ধতিতে পৃথিবীর অন্য কোনো দেশ ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করে বলে আমার জানা নেই। পুলিশকে যাতে রাস্তায় দাঁড়িয়ে ট্রাফিক ডিউটি করতে না হয় সেজন্যই ট্রাফিক ব্যবস্থাপনাকে ডিজিটাইজড করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল। শহরের প্রতিটি সড়ক ও রাস্তায় সিসি ক্যামেরা থাকবে। পুলিশ কন্ট্রোল রুমে সড়কের গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং যানবাহনের চিত্র বিশাল মনিটরে প্রদর্শিত হবে। যানবাহনগুলো সড়কে স্থাপিত ক্যামেরায় দেখা যাবে। পুলিশ কন্ট্রোল রুমে বসেও দেখা যাবে। কোনো চালক নির্ধারিত গতিসীমার অধিক গতিতে গাড়ি চালালে কিংবা ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করলে সঙ্গে সঙ্গে তা ক্যামেরায় বন্দী হবে। সড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে পুলিশের গাড়ি থাকবে। পুলিশের দৃষ্টিতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন, দুর্ঘটনা বা বিশৃঙ্খলার দৃশ্য এলে কিংবা পুলিশ কন্ট্রোল রুম থেকে সংবাদ পাওয়ায় সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হবে এবং আইনগত ব্যবস্থা নেবে। ক্যামেরার মাধ্যমে ট্রাফিক মনিটরিং ব্যবস্থা থাকলে চালকরা স্বেচ্ছায়ই সতর্ক থাকবে, ট্রাফিক আইন মেনে চলবে এবং ট্রাফিক-শৃঙ্খলা রক্ষা করবে। এ উদ্দেশ্যেই ট্রাফিক ব্যবস্থাপনাকে ডিজিটাইজড করার প্রকল্প তৈরি করেছিলাম। এ ব্যবস্থা যদি চালু হতো তবে পুলিশকে রাস্তায় দাঁড়িয়ে ধুলাবালি, শব্দ ও বায়ু দূষণের মধ্যে ডিউটি করতে হতো না। তাদের শব্দ ও বায়ু দূষণের কারণে সৃষ্ট রোগব্যাধিতে ভুগতে হতো না। ট্রাফিক-শৃঙ্খলাও বজায় থাকত। ট্রাফিক-শৃঙ্খলা বজায় থাকলে দেশের ভাবমূর্তিও বৃদ্ধি পেত। কিন্তু চার-পাঁচ বছরেও ট্রাফিক ডিজিটাইজডের প্রজেক্ট এখনো আলোর মুখ দেখেনি। শুনেছি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের গন্ডি পেরিয়ে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে যায়নি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা অত্যন্ত ভিশনারি লিডার। তিনি পদ্মা সেতু ও মেট্রোরেলের মতো মেগা প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন। তিনি প্রতি সপ্তাহে একনেক সভায় হাজার হাজার কোটি টাকার প্রজেক্ট অনুমোদন দিচ্ছেন। রাজধানী শহর ঢাকার ট্রাফিকব্যবস্থা আধুনিকীকরণ করার জন্য ৫ হাজার কোটি টাকার প্রজেক্ট তাঁর কাছে এমন কোনো বড় প্রজেক্ট নয়। আমার বিশ্বাস এ প্রজেক্ট একনেকের সভায় উঠলেই তিনি অনুমোদন করে দিতেন। কিন্তু মন্ত্রণালয় দীর্ঘদিনেও প্রজেক্টটি একনেকে ওঠাতে পারল না। আমার অবসরে আসার পর পুলিশের পক্ষ থেকেও প্রজেক্টটি পাস করানোর জন্য কোনো চেষ্টা-তদবির হচ্ছে বলে মনে হয় না।

ট্রাফিক পুলিশকে বায়ু ও শব্দ দূষণের কারণে সৃষ্ট জটিল রোগব্যাধি থেকে বাঁচাতে হলে তাদের রাস্তা থেকে তুলে নিতে হবে। ক্যামেরা ও ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমেই ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। পুলিশ গাড়িতে ও কন্ট্রোল রুমে বসে ওয়াচ করবে এবং আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেবে। ক্যামেরায়ও আইন লঙ্ঘনের দৃশ্য বন্দী হবে। উন্নত ও সভ্য দেশে এ ব্যবস্থাই চালু আছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ দুর্বার গতিতে উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু রাজধানী শহরে যদি সনাতন ট্রাফিকব্যবস্থা চালু থাকে তবে শুধু ট্রাফিক পুলিশই রোগব্যাধিতে আক্রান্ত হবে না দেশের উন্নয়নের চিত্রও তমসাচ্ছন্ন থেকে যাবে। বিদেশি নাগরিকরা বাংলাদেশে এসে ঢাকার ট্রাফিকব্যবস্থা দেখে দেশের উন্নয়নের সঙ্গে সামঞ্জস্য দেখতে না পেয়ে তাদের মনে প্রশ্ন জাগবে কেন এমন অবস্থা।

অনেকের ধারণা মেট্রোরেল চালু হলে ট্রাফিক যানজট কমে যাবে এবং এ সমস্যাগুলো থাকবে না। আসলে তা ঠিক নয়। ট্রাফিক-শৃঙ্খলা ও যানজটকে পৃথকভাবে দেখতে হবে। রাস্তায় গাড়ি থাকবে। নানাবিধ যানবাহন থাকবে। সেখানে ট্রাফিক-শৃঙ্খলা রক্ষা করতেই হবে। একটা দেশের ট্রাফিক-শৃঙ্খলা সে দেশের উন্নয়ন ও সভ্যতার প্রতীক। ট্রাফিক পুলিশের স্বাস্থ্য সংকট নিরসন, সড়কে নিরাপত্তা ও ট্রাফিক-শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য প্রযুক্তিনির্ভর অর্থাৎ ডিজিটাইজড ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার বিকল্প নেই।

আমাদের দেশে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপ ও নির্দেশনা ছাড়া কোনো কাজই এগোয় না। এ দেশের আমলাতন্ত্রের ইতিহাস আমরা সবাই কমবেশি জানি। যে কোনো বিষয়ই দীর্ঘসূত্রতায় ফেলে রাখার অভিযোগ বরাবর তাদের বিরুদ্ধে আছে। নথির পেছনে অব্যাহতভাবে পশ্চাদ্ধাবন না করলে নথি সাধারণত গতি পায় না।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত উদ্যোগ, আগ্রহ ও হস্তক্ষেপেই পুলিশের সব অর্জন সম্ভব হয়েছে। তিনি যদি দয়া করে স্বরাষ্ট্র সচিব মহোদয়কে পুলিশের ট্রাফিক ডিজিটাইজড প্রজেক্ট প্রস্তাবটি একনেকের সভায় ওঠানোর উদ্যোগ নিতে নির্দেশ দেন তবেই ওই প্রজেক্ট আলোর মুখ দেখবে। ট্রাফিক পুলিশকে সনাতন ও অমানবিক ডিউটি থেকে মুক্তি দিয়ে মানবিক কারণে তাদের রোগব্যাধি থেকে রক্ষা করা যেমন জরুরি তেমনি উন্নত দেশের ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার মতো আমাদের রাজধানী শহরেও আধুনিক ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা চালু করা অপরিহার্য। এতে নাগরিকরা স্বচ্ছন্দে চলাফেরা করতে পারবে এবং দেশের ভাবমূর্তিও বৃদ্ধি পাবে।

লেখক : সাবেক ইন্সপেক্টর জেনারেল, বাংলাদেশ পুলিশ।

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
সর্বশেষ খবর
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা
আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!
অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'
'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র
একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে
রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে

নগর জীবন

ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না
ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

সরাসরি আলোচনা চান পুতিন
সরাসরি আলোচনা চান পুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন
হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন ছাড়াই চলছে ১৮৬ ক্লিনিক ও হাসপাতাল
নিবন্ধন ছাড়াই চলছে ১৮৬ ক্লিনিক ও হাসপাতাল

নগর জীবন

গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই
গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই
ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ হাজার ইয়াবাসহ আটক
২০ হাজার ইয়াবাসহ আটক

দেশগ্রাম

মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ
মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা
লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে

গরম ও লোডশেডিংয়ে নাজেহাল জনজীবন
গরম ও লোডশেডিংয়ে নাজেহাল জনজীবন

নগর জীবন

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি

দেশগ্রাম

সৌদি ভিশন ২০৩০-এর কর্মসূচি
সৌদি ভিশন ২০৩০-এর কর্মসূচি

নগর জীবন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন হতে অনেক সময় লাগবে
নতুন সংবিধান প্রণয়ন হতে অনেক সময় লাগবে

প্রথম পৃষ্ঠা