শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১

ট্রাফিক পুলিশের ক্ষমতা ও দুঃখজনক বাস্তবতা

এ কে এম শহীদুল হক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ট্রাফিক পুলিশের ক্ষমতা ও দুঃখজনক বাস্তবতা

একটি গল্প আছে। এক বাবা তার স্কুলপড়ুয়া ছেলেকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, ‘বাবা, তুমি বড় হয়ে কী হতে চাও?’ ছেলের জবাব, ‘আমি বড় হয়ে ট্রাফিক পুলিশ হতে চাই’। বাবার আবার প্রশ্ন, ‘কেন?’ ছেলে বলে ট্রাফিক পুলিশের অনেক ক্ষমতা। ট্রাফিক পুলিশ হাত তুললেই গাড়ি থেমে যায়। জজ, ব্যারিস্টার, মন্ত্রী সবার গাড়িই ট্রাফিক পুলিশ থামিয়ে দিতে পারে। শিশুটি তো বোঝে না এটা ট্রাফিক পুলিশের ক্ষমতা নয়, এটা আইনের ক্ষমতা। ট্রাফিক পুলিশের করুণ অবস্থা জানতে পারলে শিশুটি ভুলেও ট্রাফিক পুলিশ হতে চাইত না। পুলিশ সম্পর্কে সাধারণ মানুষের ধারণাও নেতিবাচক। পুলিশ সিগন্যাল দিয়ে গাড়ি থামালেই মানুষ মনে করে ঘুষ খাওয়ার জন্য গাড়ি থামিয়েছে। অনেকের প্রেস্ট্রিজেও লাগে। তারা গণ্যমান্য, হর্তাকর্তা শ্রেণির লোক। একজন সাধারণ ট্রাফিক পুলিশ কেন তার গাড়ি থামাবে? তিনি যে ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করছেন তা আমলে নিচ্ছেন না। ট্রাফিক পুলিশের সঙ্গে তর্কবিতর্কে জড়িয়ে যান। কোনো কোনো সময় ট্রাফিক পুলিশেরও ধৈর্যচ্যুতি ঘটে এবং তারাও বাড়াবাড়ি করে। প্রতিকূল পরিবেশে অধিক খাটুনির কারণে কারও দুর্ব্যবহারে বা তর্কবিতর্কের সময় পুলিশের মেজাজও কখনো কখনো ঠিক রাখা কঠিন। যদিও সব সময় ও সব পরিস্থিতিতে পুলিশকে ধৈর্য ও পেশাদারি নিয়ে কাজ করাই বাঞ্ছনীয়।

বাংলাদেশে ট্রাফিক পুলিশ সনাতন পদ্ধতিতে ট্রাফিক-শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য ডিউটি করে। রাস্তায় দাঁড়িয়ে ধুলাবালি, রোদ-বৃষ্টি, গাড়ির হর্নের কানফাটা শব্দের মধ্যে ৮-১০ ঘণ্টা দাঁড়িয়ে ডিউটি করতে হয়। সিটি করপোরেশন কর্তৃক পরিচালিত লাইট সিগন্যাল ত্রুটির কারণে অকেজো হয়ে পড়েছে বিধায় ট্রাফিক পুলিশকে হাত সিগন্যাল দিয়ে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। চালকদের মধ্যে আইন না মানার প্রবণতা থাকায় যানবাহন নিয়ন্ত্রণে পুলিশকে হিমশিম খেতে হয়। এক মুহুর্তের জন্যও ডিউটিস্থল ত্যাগ করতে পারে না। প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে এমনকি মূত্রত্যাগ করার সুযোগও সহজে পায় না। দীর্ঘক্ষণ মূত্র চেপে রাখার কারণে অধিকাংশ ট্রাফিক পুলিশ কিডনি রোগে ভোগেন। তা ছাড়া প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেওয়ার জন্য কর্তব্যস্থলের কাছে কোনো শৌচাগারের ব্যবস্থাও নেই। নারী পুলিশের জন্য এ সমস্যা আরও প্রকট।

৩০ জুলাই, ২০২১ দৈনিক ইত্তেফাকের প্রথম পৃষ্ঠায় ‘শ্বাসকষ্টে ভুগছেন ঢাকার ৮৪% ট্রাফিক পুলিশ’ শিরোনামে একটি গবেষণার তথ্য প্রকাশিত হয়। আইইডিসিআরের একটি প্রকল্পে কাজ করেছেন ডা. শাকিলা ইয়াসমিন। তিনি ঢাকার ট্রাফিক পুলিশের স্বাস্থ্য সমস্যার ওপর ২০১৮ সালে এ গবেষণা করেন।  সে তথ্য ২০২১ সালের মে মাসে ভারতের জার্নাল অব মেডিকেল সায়েন্স অ্যান্ড ক্লিনিক্যাল রিসার্চে প্রকাশিত হয়। ওই গবেষণায়ই দেখা যায় ঢাকার ৮৪% ট্রাফিক পুলিশ শ্বাসকষ্টে ভুগছেন। বায়ুদূষণ নিয়ে করা আরেকটি গবেষণায় দেখা যায় ৪০% ট্রাফিক পুলিশ ঘুমের সমস্যায় ভুগছেন। ৫৬% ট্রাফিক পুলিশ ঘুমের মধ্যে বিকট শব্দ শুনতে পান। ২৭% মানসিকভাবে বিপদগ্রস্ত। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রাস্তায় দাঁড়িয়ে ডিউটি করার কারণে তাদের মেজাজ খিটখিটে হয়, হাড় ক্ষয় হয়, পায়ে ও মাংসপেশিতে ব্যথা হয়, প্রচন্ড মাথাব্যথা থাকে, চোখ জ্বালাপোড়া করে। এ ছাড়া তারা ব্রঙ্কাইটিস, হৃদরোগ, কিডনি রোগ ও ক্যান্সারেও ভোগেন। বায়ু ও শব্দ দূষণের ফলে ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা এসব স্বাস্থ্য সমস্যার কবলে পতিত হচ্ছেন। ফলে অনেকেরই অকালমৃত্যু হয়। এ বিষয়গুলো পুলিশের সব কর্মকর্তা ও সদস্য বরাবরই অবহিত আছেন। বাইরের গবেষণার ফাইন্ডিংসে একই তথ্য বেরিয়ে এসেছে।

পুলিশ সদস্যদের সাধারণ রোগের চিকিৎসা পুলিশ হাসপাতালেই হয়। কিন্তু জটিল রোগের চিকিৎসা বাইরে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অধীন করাতে হয়। আমি দেখেছি প্রায় সব পুলিশ সদস্যেরই বাইরে চিকিৎসা করানোর মতো আর্থিক সামর্থ্য নেই। তারা আইজিপির কাছে চিকিৎসা সাহায্য চেয়ে আবেদন করে। আইজিপি যতটুকু সম্ভব পুলিশ কল্যাণ ট্রাস্ট ফান্ড থেকে সাহায্য করে থাকেন। অনেক ক্ষেত্রেই তা অপ্রতুল। কর্তব্যরত অবস্থায় একজন পুলিশ সদস্য মৃত্যুবরণ করলে তার পরিবার দারুণ অসহায়ত্বের মধ্যে নিমজ্জিত হয়। অথচ একশ্রেণির মানুষ মনে করে পুলিশের অনেক টাকা। বাস্তবতা হলো অধিকাংশ পুলিশ সদস্য সংসার চালাতে হিমশিম খায়।

আমি পুলিশপ্রধান থাকাকালে এ সমস্যার প্রতিকারের জন্য কী করেছি সে প্রশ্ন পাঠকদের মনে আসা স্বাভাবিক। ট্রাফিক পুলিশের এ করুণ অবস্থা আমাকে বরাবরই খুব কষ্ট দিত। আমি মনে মনে স্থির করেছিলাম আমি কখনো সুযোগ পেলে এর প্রতিকারের চেষ্টা করব। আমি ২০১৫ সালের ১ জানুয়ারিতে আইজিপির দায়িত্ব শুরু করার পর গৃহীত অনেক পরিকল্পনার মধ্যে দুটো পরিকল্পনা প্রথম থেকেই গুরুত্বসহকারে নিয়েছিলাম। এ দুটো আমার স্বপ্নই ছিল। একটি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ চালু এবং অন্যটি ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থাপনাকে উন্নত দেশের মতো ডিজিটাইজড করা। জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ চালু করতে সক্ষম হয়েছিলাম। কিন্তু ট্রাফিক ডিজিটাইজডের কাজটি সম্পন্ন করতে পারিনি।

আমি ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ডিজিটাইজড করার লক্ষ্যে ফিজিবিলিটি স্টাডি করার জন্য আন্তর্জাতিক টেন্ডার আহ্‌বান করি। কয়েকটি কোম্পানির মধ্যে চীনের হোয়াইও কোম্পানি কোয়ালিফাইড হয়। তারা অন্য দেশেও সফলতার সঙ্গে এ কাজ করেছে। প্রায় এক বছর পরিশ্রম করে তারা ফিজিবিলিটি রিপোর্ট দেয় এবং সে রিপোর্টকে ভিত্তি করে ডিপিপি (ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট প্রোফাইল) তৈরি করে ২০১৭ সালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠাই। সিটি (কাস্টম ট্যাক্স) ও ভ্যাটসহ ৫ হাজার কোটি টাকার প্রজেক্ট। আমি তৎকালীন পরিকল্পনামন্ত্রী (বর্তমান অর্থমন্ত্রী) মহোদয়ের সঙ্গে আলোচনা করি। তিনি অর্থ জোগানের আশ্বাস দেন। তিনি বলেন, প্রজেক্ট প্রস্তাব তাঁদের কাছে এলে ফান্ডের ব্যবস্থা করে দেবেন। তিনি আরও বলেন, টাকার কোনো সমস্যা নেই।

আমাদের দেশের মতো সনাতন পদ্ধতিতে পৃথিবীর অন্য কোনো দেশ ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করে বলে আমার জানা নেই। পুলিশকে যাতে রাস্তায় দাঁড়িয়ে ট্রাফিক ডিউটি করতে না হয় সেজন্যই ট্রাফিক ব্যবস্থাপনাকে ডিজিটাইজড করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল। শহরের প্রতিটি সড়ক ও রাস্তায় সিসি ক্যামেরা থাকবে। পুলিশ কন্ট্রোল রুমে সড়কের গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং যানবাহনের চিত্র বিশাল মনিটরে প্রদর্শিত হবে। যানবাহনগুলো সড়কে স্থাপিত ক্যামেরায় দেখা যাবে। পুলিশ কন্ট্রোল রুমে বসেও দেখা যাবে। কোনো চালক নির্ধারিত গতিসীমার অধিক গতিতে গাড়ি চালালে কিংবা ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করলে সঙ্গে সঙ্গে তা ক্যামেরায় বন্দী হবে। সড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে পুলিশের গাড়ি থাকবে। পুলিশের দৃষ্টিতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন, দুর্ঘটনা বা বিশৃঙ্খলার দৃশ্য এলে কিংবা পুলিশ কন্ট্রোল রুম থেকে সংবাদ পাওয়ায় সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হবে এবং আইনগত ব্যবস্থা নেবে। ক্যামেরার মাধ্যমে ট্রাফিক মনিটরিং ব্যবস্থা থাকলে চালকরা স্বেচ্ছায়ই সতর্ক থাকবে, ট্রাফিক আইন মেনে চলবে এবং ট্রাফিক-শৃঙ্খলা রক্ষা করবে। এ উদ্দেশ্যেই ট্রাফিক ব্যবস্থাপনাকে ডিজিটাইজড করার প্রকল্প তৈরি করেছিলাম। এ ব্যবস্থা যদি চালু হতো তবে পুলিশকে রাস্তায় দাঁড়িয়ে ধুলাবালি, শব্দ ও বায়ু দূষণের মধ্যে ডিউটি করতে হতো না। তাদের শব্দ ও বায়ু দূষণের কারণে সৃষ্ট রোগব্যাধিতে ভুগতে হতো না। ট্রাফিক-শৃঙ্খলাও বজায় থাকত। ট্রাফিক-শৃঙ্খলা বজায় থাকলে দেশের ভাবমূর্তিও বৃদ্ধি পেত। কিন্তু চার-পাঁচ বছরেও ট্রাফিক ডিজিটাইজডের প্রজেক্ট এখনো আলোর মুখ দেখেনি। শুনেছি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের গন্ডি পেরিয়ে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে যায়নি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা অত্যন্ত ভিশনারি লিডার। তিনি পদ্মা সেতু ও মেট্রোরেলের মতো মেগা প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন। তিনি প্রতি সপ্তাহে একনেক সভায় হাজার হাজার কোটি টাকার প্রজেক্ট অনুমোদন দিচ্ছেন। রাজধানী শহর ঢাকার ট্রাফিকব্যবস্থা আধুনিকীকরণ করার জন্য ৫ হাজার কোটি টাকার প্রজেক্ট তাঁর কাছে এমন কোনো বড় প্রজেক্ট নয়। আমার বিশ্বাস এ প্রজেক্ট একনেকের সভায় উঠলেই তিনি অনুমোদন করে দিতেন। কিন্তু মন্ত্রণালয় দীর্ঘদিনেও প্রজেক্টটি একনেকে ওঠাতে পারল না। আমার অবসরে আসার পর পুলিশের পক্ষ থেকেও প্রজেক্টটি পাস করানোর জন্য কোনো চেষ্টা-তদবির হচ্ছে বলে মনে হয় না।

ট্রাফিক পুলিশকে বায়ু ও শব্দ দূষণের কারণে সৃষ্ট জটিল রোগব্যাধি থেকে বাঁচাতে হলে তাদের রাস্তা থেকে তুলে নিতে হবে। ক্যামেরা ও ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমেই ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। পুলিশ গাড়িতে ও কন্ট্রোল রুমে বসে ওয়াচ করবে এবং আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেবে। ক্যামেরায়ও আইন লঙ্ঘনের দৃশ্য বন্দী হবে। উন্নত ও সভ্য দেশে এ ব্যবস্থাই চালু আছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ দুর্বার গতিতে উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু রাজধানী শহরে যদি সনাতন ট্রাফিকব্যবস্থা চালু থাকে তবে শুধু ট্রাফিক পুলিশই রোগব্যাধিতে আক্রান্ত হবে না দেশের উন্নয়নের চিত্রও তমসাচ্ছন্ন থেকে যাবে। বিদেশি নাগরিকরা বাংলাদেশে এসে ঢাকার ট্রাফিকব্যবস্থা দেখে দেশের উন্নয়নের সঙ্গে সামঞ্জস্য দেখতে না পেয়ে তাদের মনে প্রশ্ন জাগবে কেন এমন অবস্থা।

অনেকের ধারণা মেট্রোরেল চালু হলে ট্রাফিক যানজট কমে যাবে এবং এ সমস্যাগুলো থাকবে না। আসলে তা ঠিক নয়। ট্রাফিক-শৃঙ্খলা ও যানজটকে পৃথকভাবে দেখতে হবে। রাস্তায় গাড়ি থাকবে। নানাবিধ যানবাহন থাকবে। সেখানে ট্রাফিক-শৃঙ্খলা রক্ষা করতেই হবে। একটা দেশের ট্রাফিক-শৃঙ্খলা সে দেশের উন্নয়ন ও সভ্যতার প্রতীক। ট্রাফিক পুলিশের স্বাস্থ্য সংকট নিরসন, সড়কে নিরাপত্তা ও ট্রাফিক-শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য প্রযুক্তিনির্ভর অর্থাৎ ডিজিটাইজড ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার বিকল্প নেই।

আমাদের দেশে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপ ও নির্দেশনা ছাড়া কোনো কাজই এগোয় না। এ দেশের আমলাতন্ত্রের ইতিহাস আমরা সবাই কমবেশি জানি। যে কোনো বিষয়ই দীর্ঘসূত্রতায় ফেলে রাখার অভিযোগ বরাবর তাদের বিরুদ্ধে আছে। নথির পেছনে অব্যাহতভাবে পশ্চাদ্ধাবন না করলে নথি সাধারণত গতি পায় না।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত উদ্যোগ, আগ্রহ ও হস্তক্ষেপেই পুলিশের সব অর্জন সম্ভব হয়েছে। তিনি যদি দয়া করে স্বরাষ্ট্র সচিব মহোদয়কে পুলিশের ট্রাফিক ডিজিটাইজড প্রজেক্ট প্রস্তাবটি একনেকের সভায় ওঠানোর উদ্যোগ নিতে নির্দেশ দেন তবেই ওই প্রজেক্ট আলোর মুখ দেখবে। ট্রাফিক পুলিশকে সনাতন ও অমানবিক ডিউটি থেকে মুক্তি দিয়ে মানবিক কারণে তাদের রোগব্যাধি থেকে রক্ষা করা যেমন জরুরি তেমনি উন্নত দেশের ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার মতো আমাদের রাজধানী শহরেও আধুনিক ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা চালু করা অপরিহার্য। এতে নাগরিকরা স্বচ্ছন্দে চলাফেরা করতে পারবে এবং দেশের ভাবমূর্তিও বৃদ্ধি পাবে।

লেখক : সাবেক ইন্সপেক্টর জেনারেল, বাংলাদেশ পুলিশ।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ফের কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষকরা
ফের কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষকরা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

৫২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা