শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

জাতীয় অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ ইব্রাহিমের ‘সেবা’ আদর্শ

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয় অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ ইব্রাহিমের ‘সেবা’ আদর্শ

জাতীয় অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ ইব্রাহিম (১৯১১-১৯৮৯) চিকিৎসসেবা সম্পর্কে একটি অভিনব-অনুপম এবং বিশিষ্টতায় মতি আদর্শের প্রবক্তা, যা ‘ইব্রাহিম মডেল’ নামে পরিকীর্তিত। আজীবনের রোগ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ ও চিকিৎসা উপলক্ষে এ রোগের আধুনিকতম গবেষণার সঙ্গে ক্লিনিক্যাল চিকিৎসার বাস্তব প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা গড়ে তোলার পথিকৃৎ ব্যক্তিত্ব ছিলেন তিনি। ঢাকার সেগুনবাগিচাতে নিজস্ব চিকিৎসা কক্ষে এবং নিজের ব্যক্তিগত যন্ত্রপাতি দিয়ে তিনি ডায়াবেটিস চিকিৎসালয়ের সূচনা করেছিলেন। প্রতিষ্ঠা করেছিলেন বিশ্বের অন্যতম ডায়াবেটিক সমিতি। তার এ অনন্য ও মেধাবী প্রয়াস শুধু গবেষণাতে সীমিত থাকেনি তিনি এটিকে একাধারে গবেষণা ও গবেষণা ফলাবর্তনানুসারী ক্লিনিক্যাল চিকিৎসার উপায় ও উপলক্ষ নির্মাণ করেছিলেন, প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা গড়ে তুলেছিলেন। প্রাথমিকভাবে মাত্র ২৩ জন রোগীর ওপর গবেষণা ও তাদের চিকিৎসা অগ্রগতি তথা তাদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের মাত্রা ও পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের ব্যবস্থাও তিনি চালু করেছিলেন। পরবর্তীকালে রোগীর সংখ্যা বেড়ে গেলে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও অন্যান্য চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমন্বয় সমঝোতার মাধ্যমে রোগী রেফার করে চিকিৎসা করতেন। উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় শাহবাগে সরকার প্রদত্ত জমিতে সরকারি অর্থায়নে ১৯৮২ সালে যে বিশাল স্থাপনা ক্রমান্বয়ে গড়ে ওঠে তা পরবর্তীকালে ইব্রাহিম সেন্টার তথা অধুনা বারডেম নামে সুনাম ও সুখ্যাতি অর্জন করে। সেখানে তিনি ডায়াবেটিক চিকিৎসাকে সহযোগী রোগভিত্তিক (চোখ, লিভার, কিডনি, হার্ট, হাইপারটেনশন, ইএনটি, দাঁত প্রভৃতি) ক্ষেত্রেও সাধারণ চিকিৎসাব্যবস্থা গড়ে তুলেছিলেন। শুধু ডায়াবেটিস রোগীদের বিনামূল্যে বিশেষ কয়েকটি ল্যাবটেস্ট (রক্তের গ্লুকোজ, ইউরিয়া, ক্রিটেনিন, টিজি, কোলেস্টেরল, ইউরিন) ধনী-দরিদ্র নির্বিশেষে সবাইকে ফ্রি এবং তাদের আউটডোরে চিকিৎসকদের কাছ থেকে ফ্রি (ইদানীং একটি টোকেনমানি গ্রহণ করা হয়) পরামর্শ দেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। শুধু বারডেমের আউটডোরে বর্তমানে প্রতিদিন গড়ে প্রায় চার হাজার ডায়াবেটিস রোগী বিনামূল্যে ল্যাবটেস্ট ও চিকিৎসা পরামর্শ পেয়ে আসছেন। দেশব্যাপী ডায়াবেটিক সমিতির ৬৩টি জেলায় অধিভুক্ত ও ১৪টি উপজেলায় সাব অধিভুক্ত সমিতি এবং ঢাকা মহানগরী ও এর উপকণ্ঠে বিস্তৃত আরও ২৮টি স্যাটেলাইট চিকিৎসা কেন্দ্রে প্রতিদিন গড়ে প্রায় আরও ১০ হাজার ডায়াবেটিস রোগী চিকিৎসাসেবা পরামর্শ পাচ্ছেন। ডায়াবেটিস রোগের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক সংশ্লিষ্ট অন্যান্য অসংক্রামক রোগসমূহের চিকিৎসাব্যবস্থা (অ্যান্ডোক্রাইনোলজি, জিএইচপিডি, মেডিসিন, ইএনটি, ডেন্টাল, হার্ট, কিডনি, লিভার, চোখ, চর্ম, ফুটকেয়ার, নেফ্রোলজি, নিউরোলজি. ফিজিওথেরাপি প্রভৃতি) বারডেমসহ সমিতির সব প্রতিষ্ঠানে গড়ে তোলা হয়েছে যাতে ডায়াবেটিস ও নন ডায়াবেটিস রোগী নির্বিশেষে ওয়ান স্টপ চিকিৎসাসেবা পেতে পারে। জাতীয় অধ্যাপক ইব্রাহিম প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির মিশন ও ভিশনে গবেষণাপ্রসূত বাস্তবানুগ জেনারেল চিকিৎসাসেবার এ দর্শনটি উৎকলিত আছে। তিনি মনে করতেন সার্বিক এবং সামগ্রিক চিকিৎসা ব্যতিরেকে একজন ডায়াবেটিস রোগী ডায়াবেটিক রোগ নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হবে না বা তার পক্ষে দীর্ঘমেয়াদে সার্বিক সুস্থতাবোধ করা সম্ভব নয়। জাতীয় অধ্যাপক ইব্রাহিম চিকিৎসাব্যবস্থাকে তাঁর সামাজিক আদর্শের দর্শনের সঙ্গে একীভূত করেছিলেন বলেই তাঁর প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির চিকিৎসাসেবায় ‘আমাদেরকে সেবা করার সুযোগ দেওয়ার জন্য আমরা কৃতজ্ঞ’ মূল মর্মবাণীতে রূপান্তরিত হয়েছে। অর্থাৎ সেবা গ্রহণকারীই সেবকের কাছ থেকে কৃতজ্ঞতার স্বীকৃতি পাচ্ছে যেটি সচরাচর কোথাও কখনো পরিলক্ষিত হয় না বা হয়নি। জাতীয় অধ্যাপক ইব্রাহিমের সেবা আদর্শের মূল্যবোধ ও উজ্জ্বল্য এখানেই নিহিত। জাতীয় অধ্যাপক মোহাম্মদ ইব্রাহিম ডায়াবেটিক রোগের নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায় প্রত্যেক রোগীকে স্বাবলম্বী, সচেতন ও দায়িত্বশীল করে তোলার ওপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করেছেন। যদ্দরুন বারডেমে যখন একজন নতুন রোগী আসে তখন তাকে পর্যায়ক্রমে একটা সচেতনতা কর্মসূচি (রোগীর হিস্ট্রি গ্রহণ, একটি সব্যাখ্যাত গাইডবইয়ে সবকিছু লিপিবদ্ধকরণের ব্যবস্থা করা, একটি বিশেষ লেকচার সেশনে যোগ দিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের বিভিন্ন দিক জানার সুযোগ দান) এবং তাকে নির্ধারিত সময়ান্তে নিয়মিত পরীক্ষা পরামর্শের জন্য হাসপাতালে আসার ব্যবস্থা প্রবর্তন করেন। গাইডবই কনসেপ্টটি অত্যন্ত বিজ্ঞানসম্মত কার্যকর এবং অর্থবহ। প্রতিটি রোগীর চিকিৎসা অগ্রগতি পর্যবেক্ষণের জন্য এটি শুধু চিকিৎসক নয় রোগীর জন্য একটি স্বপ্রণোদিত ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য যথেষ্ট। ডায়াবেটিক চিকিৎসায় ইতবিক্ষিপ্তভাবে, অনিয়মিত অবসরে প্রেসক্রিপশন প্রদানের কোনো ব্যবস্থা নেই। সবকিছুই গাইডবইয়ে রেকর্ডকরণের সুন্দর ব্যবস্থা রয়েছে। গাইডবইটি নিয়ে ডাক্তারের কাছে গেলেই রোগীকে কিছুই বলতে হয় না। চিকিৎসক গাইডবই দেখলে রোগীর আদ্যোপান্ত চিকিৎসার ইতিহাস ও সারমর্ম জানতে পারেন। প্রতিটি রোগীর গাইডবইয়ে একটি রেজিস্ট্রেশন নম্বর আছে। যেটি ডায়াবেটিস রোগী হিসেবে তার আইডি নম্বর। এ গাইড বই নিয়ে রোগী ডায়াবেটিক সমিতির যে কোনো প্রতিষ্ঠানে (ঢাকা শহরে ২৮টি স্যাটেলাইট সেন্টার, ঢাকার বাইরে ৬৩টি এফিলিয়েটেড অ্যাসোসিয়েশন ও ১৪টি সাব এফিলিয়েশন কেন্দ্র) গিয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারবে। সমিতির প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে রোগীকে আইডি নম্বর দেওয়া ও গাইডবই নেওয়ার ব্যবস্থা আছে। এ বই বহনকারী যে কোনো রোগী প্রয়োজনবোধে (ভ্রমণকালীন) নিকটস্থ প্রতিষ্ঠানে চিকিৎসা নিতে পারবে। এটি একটি দেশব্যাপী বিস্তৃত চিকিৎসা নেটওয়ার্ক। জাতীয় অধ্যাপক ইব্রাহিম চিকিৎসা মানব সম্পদ তৈরির স্থায়ী ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য বারডেম একাডেমি এবং নার্সিং ইনস্টিটিউট, আরভিটিসি ও বারটান গড়ে তোলেন। এরই সূত্র ধরে বা ভিত্তিতে পরবর্তীকালে সমিতি ইব্রাহিম মেডিকেল কলেজ, নর্থবেঙ্গল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ফরিদপুর ডায়াবেটিক সমিতি মেডিকেল কলেজ, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব হেলথ সায়েন্সেস (বিইউএইচএস), বারডেম নার্সিং কলেজসহ বহু প্রতিষ্ঠানে গবেষণা ও চিকিৎসা ডিগ্রি প্রদানের ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে।

লেখক : সরকারের সাবেক সচিব, বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির কাউন্সিল সদস্য।।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

২০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

৪৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন