শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

রাজনীতি কারও চিরস্থায়ী জমিদারি নয়

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি কারও চিরস্থায়ী জমিদারি নয়

‘এই পথ যদি না শেষ হয় তবে কেমন হতো তুমি বল তো’ ছবির নাম সপ্তপদী। উত্তম-সুচিত্রার দারুণ রোমান্টিক ছবি। গৌরীপ্রসন্ন মজুমদারের লেখা গানটি গেয়েছেন হেমন্ত ও সন্ধ্যা মুখার্জি। পথ শেষ হতে দিতে না চাইলেও একসময় শেষ হয়ে যায়। বেলা শেষে ফিরতে হয় বাড়ি। আকাশে ডানা মেলে উড়ে বেড়ানো পাখিরাও নীড়ে ফেরে অন্ধকার নামলে। এই তো জীবন। এর বাইরে আমরা যাই কী করে?  প্রকৃতি অনেক নিয়ম-কানুন বেঁধে পাঠিয়েছেন জগৎ-সংসারে। এ নিয়মের ব্যত্যয় হয় কখনো কখনো। এ কারণে হয়তো কেউ কেউ প্রশ্ন করেন, সব ঠিক আছে তো? জবাবে বলি, কীসের মাঝে কী, পান্তা ভাতে ঘি! সব ঠিক না থাকার কোনো কারণ তো দেখি না। দেশে একটি রাজনৈতিক সরকার ক্ষমতায়। রাজনৈতিক সরকারের একটা আলাদা হিসাব-নিকাশ থাকে। জনসম্পৃক্ততা রেখে স্বাভাবিকভাবে সবকিছু চালিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। ওয়ান/ইলেভেন-মার্কা সরকারগুলো ক্ষমতায় থাকার সময় যা মনে আসে তা-ই করে। দূরত্ব তৈরি করে সবার সঙ্গে। আপন-পর বলে কিছু থাকে না। জনসম্পৃক্ততার ধার ধারে না। অকারণে সাংবাদিক, রাজনীতিক, ব্যবসায়ী সবার সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করে। নতুন নতুন উইং খোলে। সরকারের ভিতরে তৈরি হয় সরকার। কে কোথায় কী কাজ করছে সমন্বয় থাকে না। পরে কঠিনভাবে ধরা পড়লে কেউ পাশে থাকে না। মইন-ফখরুদ্দীনের খবর এখন কেউ নেয় না। অথচ একসময় তাদের অনেক তোষামোদকারী ছিল। অভাব ছিল না চাটুকারের।

এখনকার পরিস্থিতি সম্পূর্ণ আলাদা। বাস্তবতা আলাদা। বঙ্গবন্ধু আমাদের বাংলাদেশ দিয়েছেন। তাঁর মেয়ে দেশকে এগিয়ে দিচ্ছেন। বিশ্বে বাংলাদেশ আজ নতুন উচ্চতায়। উন্নয়ন -সমৃদ্ধিতে বাংলাদেশ বিশালত্ব অর্জন করেছে। দেশ-বিদেশে প্রশংসা হচ্ছে। সে সমৃদ্ধি অনেকের পছন্দ নয়। উন্নয়ন ব্যাহত করতেই চলছে নানামুখী ষড়যন্ত্র। বাইরের শত্রু নিয়ে চিন্তা নেই। ভয় ঘর নিয়ে। অনেক মানুষের অতি উৎসাহ নিয়ে। বাইরের মানুষদের বোঝা যায়। ঘরেরগুলো চেনা যায় না। সরকারের ভিতরে ঢুকে পড়েছে উইপোকা। দেশ-বিদেশে সরকারবিরোধী কুৎসা রটানোর উৎসব চলছে। মিথ্যাচারের রেকর্ড অতীতের সব সময়কে হার মানিয়েছে। কিন্তু কুৎসা রটনাকারীদের নিয়ে সরকারি উইংগুলোর কোনো মাথাব্যথা নেই। দেখার, ব্যবস্থা নেওয়ার কেউ নেই। জাগতিক সমস্যাহীন জগতে তারা অকারণে খুলছে নতুন নতুন উইং। কারা খুলছে, কেন খুলছে জানি না। শুধু জানি অকারণে আপনজনদের দূরে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কেন এমন হচ্ছে জানি না। নিয়তি বলে একটা কথা আছে। চাইলেও আমরা কেউ নিয়তির বাইরে যেতে পারি না। ইতিহাস তা-ই বলে। অসুস্থতার জগৎটা সাময়িক দাবিয়ে বেড়ায়।

নিষ্ঠুরতার প্রতীক হিটলারের ডান হাত ছিলেন মিথ্যার রাজা গোয়েবলস। তার কাজই ছিল মিথ্যা প্রচারণা চালানো। তার বিখ্যাত থিওরি ছিল- ‘একটি মিথ্যাকে বারবার প্রচার কর। একসময় সবাই সত্য বলে ধরে নেবে। বিশ্বাস করতে শুরু করবে।’ আসলেও তাই। আজকাল সত্যকে বিশ্বাস করানো কঠিন। মিথ্যা আর গুজবের প্রতি বাঙালির একটা মমত্ব আছে। ফিসফাঁস শুনতে ভালো লাগে। আড়ালে কথা বলে আনন্দ পায়। হিপোক্র্যাসি মানুষের অন্দরে লুকিয়ে থাকে। নিজের অপকর্মের খবর নেই, অন্যকে নিয়ে গুজবে কান দেয় সবাই। ফেসবুক, ইউটিউবে এ কাজটি গভীর মনোযোগ দিয়ে করছে। মিথ্যাচারে কিছু মানুষ লাইক শেয়ারে ডলার কামাচ্ছে। সুস্থধারার রাজনীতি না থাকায় মিথ্যাচারকে উৎসাহিত করছে সবাই লাইক, শেয়ার দিয়ে। বঙ্গবন্ধু পরিবার ও সরকারের বিরুদ্ধে কতটা মিথ্যাচার হচ্ছে তা নিয়ে কারও মাথাব্যথা নেই। ভাবখানা এমন- সরকার ডুবলে কারও কোনো দায়ভার নেই। জবাবদিহি নেই। ভাবতে অবাক লাগছে সরকারের গোপন কাগজপত্র, ডকুমেন্ট সাইবার ক্রিমিনালদের কাছে চলে যাচ্ছে! কীভাবে যাচ্ছে, কারা পাঠাচ্ছে সেসব নিয়ে কারও জবাবদিহি নেই। অনেকে বুঝতেই পারছে না- ‘এই দিন দিন না, আরও দিন আছে’।

স্বার্থপরদের একটা যুগ চলছে। আওয়ামী লীগের খেয়ে-পরে কেউ কেউ বারোটা বাজাচ্ছে দলটির। কোথায় যেন একটা অসংগতি চলছে। সুর-তাল-লয়ের ঘাটতি আছে। দেখতে দেখতে সময় চলে যায়। সরকারের পৌনে তিন বছর চলে গেছে। আগামী দুই বছর সরকারের সামনে কঠিন চ্যালেঞ্জ। এই সময়ে অনেক কিছু দৃশ্যমান করতে হবে। উন্নয়ন-অগ্রযাত্রার বাস্তব চিত্রের প্রকাশ ঘটাতে হবে। কথামালার রাজনীতি ভুলে বাস্তবতার নতুন গতিপথে ফিরে আসতে হবে। দেশ-বিদেশে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে প্রচারিত মিথ্যা ও কুৎসার জবাব দিতে হবে। বিভিন্ন খাতের হারানো ইমেজ জাগিয়ে তুলতে হবে। নতুন ধ্যান-ধারণার সময়কে অস্বীকার করা যায় না। সময়কে আড়াল করা যায় না। ইতিহাস সব সময় আপন মহিমায় একই তালে ঘুরে-ফিরে আসে না। অনেক সময় উল্টো স্রোতেও ভেসে যায়। চিরদিন ভোট একই কায়দা-কৌশলে হয় না। ১৯৭০ সালে যেভাবে হয়েছে ’৭৩ সালে একইভাবে হয়নি। আবার ’৭৯, ’৮৬, ’৮৮ ছিল আলাদা। ’৯১, ’৯৬, ২০০১ হয়েছিল ভিন্নমাত্রায়। ’৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি লোক দেখানো স্বল্প সময়ের একটি ভোট দেখেছে দেশবাসী। সে ভোটের কোনো আগামাথা ছিল না। বিএনপি একই ধরনের আরেকটি ভোট করতে চেয়েছিল ২০০৭ সালের জানুয়ারিতে। পারেনি। স্বপ্ন তছনছ হয়ে গিয়েছিল। ধরা পড়েছিল নিজেদের তৈরি ফাঁদে। বিএনপিকে এখনো কঠিন খেসারত দিয়ে যেতে হচ্ছে সেসব কান্ডের।

সাদা চোখে সবকিছু গতিশীল ও স্বাভাবিক মনে হয় ক্ষমতায় থাকলে। কিন্তু অতি ভালো অনেক সময় ভালো হয় না। এমপি-মন্ত্রী সাহেবরা এখনো ব্যস্ত ভাই লীগ, আত্মীয় লীগ, শ্যালক লীগে। দলের কর্মীদের মূল্যায়ন নেই। হাইব্রিডদের উৎপাতে আওয়ামী লীগের দুঃসময়ের কর্মীরা অনেক এলাকায় এতিমের মতো দিন কাটান। মন্ত্রী-এমপিরা এলাকায় যান না ঠিকমতো। ভাবেন ভোট ও জনগণ কোনোটারই দরকার নেই। সবকিছু একতালে যাবে। তাই অনেকে রাজনীতিটা করেন শুধু পরিবার আর চামচা লীগ নিয়ে। বঞ্চিত হচ্ছেন কর্মীরা। সুবিধাবাদী লীগ ব্যস্ত বাণিজ্য নিয়ে। আওয়ামী লীগের সত্যিকারের মাঠের কর্মীরা আছেন আগের মতোই। আবার দুঃসময় এলে এরাই থাকবেন। সুবিধাভোগীরা খারাপ সময়ে থাকে না। কেউ একবার সুবিধা পেলে বারবার চান। আক্ষেপ করেন একটি ব্যবসা পেয়েছেন আরও কেন পাননি। যিনি একবার মন্ত্রী-এমপি হয়েছেন তার দুঃখ- বারবার কেন হন না। প্রেষণে দেশে-বিদেশে রাজনৈতিক নিয়োগপ্রাপ্তদেরও কষ্টের শেষ নেই। তাদের দুঃখ- বারবার কেন পান না। কেউ বুঝতে চান না এই দলে নেতা-কর্মীর অভাব নেই। সবারই চাওয়া-পাওয়ার হিসাব আছে। দুঃসময়ের অনেক কর্মীই সরে গেছেন, সরে আছেন। অভিমানী মনে অন্ধকার মেঘ জমেছে। আলো-আঁধারির খেলার দিনেও কুমিল্লা-৭ আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন অধ্যাপক প্রাণ গোপাল দত্ত। ভালো মানুষ। ভদ্রলোক। এই কঠিনতম সময়ে একজন প্রাণ গোপালের মূল্যায়ন দেখে ভালো লাগছে। প্রয়াত এমপিদের শূন্য আসনে মনোনয়ন নিয়ে শেখ হাসিনার সঠিক একটি অবস্থান প্রশংসিত হচ্ছে। আওয়ামী লীগ বেরিয়ে আসছে প্রয়াত এমপি পরিবার থেকে। দুঃসময়ের মানুষদেরও চাওয়া-পাওয়া আছে। রাজনীতি জমিদারতন্ত্র নয়। কোনো আসনই কারও জন্য চিরস্থায়ী নয়। ভালো-মন্দ কাজের হোক মূল্যায়ন। দুঃসময়ে অবদানের স্বীকৃতি পাক সবাই। আওয়ামী লীগ বেরিয়ে আসুক রাজনীতির সঙ্গে সম্পর্কহীন প্রয়াতদের স্ত্রী, পুত্র, কন্যাদের মনোনয়নের ধারাবাহিকতা থেকে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, শেখ হাসিনার স্বাপ্নিক যাত্রা এগিয়ে চলুক বাস্তবতার নিরিখে। চলার পথে কখনো কখনো সংসারের হিসাবের খাতায়ও পরিবর্তন আনতে হয়। চিরদিন এক হিসাবের খাতায় চলতে পারে না। সিলেট, কুমিল্লা, ঢাকার তিনটিসহ বিভিন্ন আসনে এমপি পরিবারের বাইরে মনোনয়ন প্রদান ইতিবাচক রাজনৈতিক ধারা। শেখ হাসিনার আরেকটি শুভ উদ্যোগ। এ উদ্যোগ নেত্রীর প্রতি আস্থা আরও বাড়াবে কর্মীদের। কারণ এখনো তাদের বিশ্বাস-আস্থার ঠিকানা একজনই। এটাই কঠিন বাস্তবতা। এ বাস্তবতা নিয়েই টিকে আছে আওয়ামী লীগ। আগামী দিনেও টিকে থাকবে। যদিও এখন পাড়ায় আপনি মোড়ল-মার্কা লোকেরও অভাব নেই। হামবড়া ভাবসাবের হাইব্রিডরা নানামুখী দোকান খুলে বসেছে। খারাপ সময় এলে বানের পানির মতো ওরা ভেসে যাবে। চারদিকের কথার রাজারা হারিয়ে যাবে।

নিজেকে ভাবেন বিশাল লেখক কেউ কেউ, তাদের লেখা কেউ পড়ে না। বিশাল রাজনীতিবিদ ভাবেন অথচ কোথাও কোনো অনুসারী নেই। মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্যতা নেই। কথায় আছে- অতি ঘরনি ঘর পায় না। অতি সুন্দরী বর পায় না। বড় বড় কথা বলা সহজ। বড় কাজ করা কঠিন। সবকিছুতে খুঁত ধরলে চলে না। বাস্তবতায় থাকতে হয়। নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা বলে লাভ নেই। জোর করে রাজনীতিবিদ হওয়া যায় না। হলেও দীর্ঘমেয়াদে এর প্রতিক্রিয়া ভালো হয় না। ষাটের দশকের রাজনৈতিক সংস্কৃতি, নেতৃত্ব আর প্রত্যাশা করি না। সাহস সবার নেই। রাজনীতিতে সাহস, সততা দুটোই দরকার। ষাটের দশক ইতিহাস হয়েছে। এ কারণে হয়তো মতিয়া চৌধুরী একজনই। বারবার ঘুরে-ফিরে আসেন না। এ যুগে, নষ্ট সমাজে প্রত্যাশাও করা যায় না। আমার ভাতিজিদের নিয়ে বাবা বলতেন, নাতনিরা বড় হয়ে মতিয়া চৌধুরীর মতো অগ্নিকন্যা হবে। দুঃসাহস নিয়ে চলবে। কাউকে তোয়াক্কা করবে না। ইতিহাসের সবাই সাহসী হয় না। সবাই পথ দেখায় না। এখন উপমা দেওয়ার মতো নেতা-নেত্রী নেই রাজনৈতিক দলে। সারা দেশের মানুষ চেনে এমন ছাত্র নেতৃত্ব নেই। সুস্থধারার সংস্কৃতি এগিয়ে নেওয়া মানুষও চলে গেছেন। নতুন করে চেতনার কেতন জাগিয়ে তোলার সংস্কৃতিসেবী তৈরি হয়নি। অর্থনীতির চাকা ঘুরছে। মানুষ এখন আর জটিলতা চায় না। চায় না বলেই সিনেমা হল নয়, ঘরে বসে নেটফ্লেক্স দেখছে। প্রাণবন্ত সংসদ নেই, ইউটিউবে অন্যের কুৎসা দেখে বিকৃত আনন্দ নিচ্ছে। আলাপ-আলোচনা করছে কুৎসা রটনাকারী বিকৃতদের নিয়ে। ছোটকালে শুনেছি কলিকালে জগৎ-সংসারে ভালো মানুষগুলো চুপসে যাবে। খারাপদের উল্লাস চলবে। হৃদয়ের আকুলতা নিয়ে ভালো কাজে মানুষ মনোনিবেশ করবে না। খারাপ দেখবে, শুনবে প্রতিবাদী হবে না। পথচলার মানুষগুলোকেও চেনা যাবে না। ভালো-মন্দ মিলেমিশে একাকার হয়ে যাবে। আলাদা করে সামনে আসবে না।

কঠিন এক সময় অতিক্রম করছি। কেউ বলছে না দেশকে এগিয়ে নিতে সাহসী মানুষের দরকার। সুস্থধারার সংস্কৃতি দরকার। মানুষ ধরেই নিয়েছে কোনো ধরনের সুস্থতা আর আসবে না, অসুস্থতাই টিকে থাকবে সবখানে। কেউ বুঝতে চাইছে না মানুষের মধ্যে আছে শয়তান, আছে ফেরেশতা। হিসাব-নিকাশ দিন-দুনিয়াতেই হয়ে যায়। পরকালের অপেক্ষা করতে হয় না।  ইহকালের বিচারটা অন্যভাবে হয়। অনেক সময় সাদা চোখে তা ধরা পড়ে না।  আবার কখনো কখনো শেষ পরিণতিটা সবাই দেখে যায়।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার
ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার
শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার

৪০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস
গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩
নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে
পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩
ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা