শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

রাজনীতি কারও চিরস্থায়ী জমিদারি নয়

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি কারও চিরস্থায়ী জমিদারি নয়

‘এই পথ যদি না শেষ হয় তবে কেমন হতো তুমি বল তো’ ছবির নাম সপ্তপদী। উত্তম-সুচিত্রার দারুণ রোমান্টিক ছবি। গৌরীপ্রসন্ন মজুমদারের লেখা গানটি গেয়েছেন হেমন্ত ও সন্ধ্যা মুখার্জি। পথ শেষ হতে দিতে না চাইলেও একসময় শেষ হয়ে যায়। বেলা শেষে ফিরতে হয় বাড়ি। আকাশে ডানা মেলে উড়ে বেড়ানো পাখিরাও নীড়ে ফেরে অন্ধকার নামলে। এই তো জীবন। এর বাইরে আমরা যাই কী করে?  প্রকৃতি অনেক নিয়ম-কানুন বেঁধে পাঠিয়েছেন জগৎ-সংসারে। এ নিয়মের ব্যত্যয় হয় কখনো কখনো। এ কারণে হয়তো কেউ কেউ প্রশ্ন করেন, সব ঠিক আছে তো? জবাবে বলি, কীসের মাঝে কী, পান্তা ভাতে ঘি! সব ঠিক না থাকার কোনো কারণ তো দেখি না। দেশে একটি রাজনৈতিক সরকার ক্ষমতায়। রাজনৈতিক সরকারের একটা আলাদা হিসাব-নিকাশ থাকে। জনসম্পৃক্ততা রেখে স্বাভাবিকভাবে সবকিছু চালিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। ওয়ান/ইলেভেন-মার্কা সরকারগুলো ক্ষমতায় থাকার সময় যা মনে আসে তা-ই করে। দূরত্ব তৈরি করে সবার সঙ্গে। আপন-পর বলে কিছু থাকে না। জনসম্পৃক্ততার ধার ধারে না। অকারণে সাংবাদিক, রাজনীতিক, ব্যবসায়ী সবার সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করে। নতুন নতুন উইং খোলে। সরকারের ভিতরে তৈরি হয় সরকার। কে কোথায় কী কাজ করছে সমন্বয় থাকে না। পরে কঠিনভাবে ধরা পড়লে কেউ পাশে থাকে না। মইন-ফখরুদ্দীনের খবর এখন কেউ নেয় না। অথচ একসময় তাদের অনেক তোষামোদকারী ছিল। অভাব ছিল না চাটুকারের।

এখনকার পরিস্থিতি সম্পূর্ণ আলাদা। বাস্তবতা আলাদা। বঙ্গবন্ধু আমাদের বাংলাদেশ দিয়েছেন। তাঁর মেয়ে দেশকে এগিয়ে দিচ্ছেন। বিশ্বে বাংলাদেশ আজ নতুন উচ্চতায়। উন্নয়ন -সমৃদ্ধিতে বাংলাদেশ বিশালত্ব অর্জন করেছে। দেশ-বিদেশে প্রশংসা হচ্ছে। সে সমৃদ্ধি অনেকের পছন্দ নয়। উন্নয়ন ব্যাহত করতেই চলছে নানামুখী ষড়যন্ত্র। বাইরের শত্রু নিয়ে চিন্তা নেই। ভয় ঘর নিয়ে। অনেক মানুষের অতি উৎসাহ নিয়ে। বাইরের মানুষদের বোঝা যায়। ঘরেরগুলো চেনা যায় না। সরকারের ভিতরে ঢুকে পড়েছে উইপোকা। দেশ-বিদেশে সরকারবিরোধী কুৎসা রটানোর উৎসব চলছে। মিথ্যাচারের রেকর্ড অতীতের সব সময়কে হার মানিয়েছে। কিন্তু কুৎসা রটনাকারীদের নিয়ে সরকারি উইংগুলোর কোনো মাথাব্যথা নেই। দেখার, ব্যবস্থা নেওয়ার কেউ নেই। জাগতিক সমস্যাহীন জগতে তারা অকারণে খুলছে নতুন নতুন উইং। কারা খুলছে, কেন খুলছে জানি না। শুধু জানি অকারণে আপনজনদের দূরে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কেন এমন হচ্ছে জানি না। নিয়তি বলে একটা কথা আছে। চাইলেও আমরা কেউ নিয়তির বাইরে যেতে পারি না। ইতিহাস তা-ই বলে। অসুস্থতার জগৎটা সাময়িক দাবিয়ে বেড়ায়।

নিষ্ঠুরতার প্রতীক হিটলারের ডান হাত ছিলেন মিথ্যার রাজা গোয়েবলস। তার কাজই ছিল মিথ্যা প্রচারণা চালানো। তার বিখ্যাত থিওরি ছিল- ‘একটি মিথ্যাকে বারবার প্রচার কর। একসময় সবাই সত্য বলে ধরে নেবে। বিশ্বাস করতে শুরু করবে।’ আসলেও তাই। আজকাল সত্যকে বিশ্বাস করানো কঠিন। মিথ্যা আর গুজবের প্রতি বাঙালির একটা মমত্ব আছে। ফিসফাঁস শুনতে ভালো লাগে। আড়ালে কথা বলে আনন্দ পায়। হিপোক্র্যাসি মানুষের অন্দরে লুকিয়ে থাকে। নিজের অপকর্মের খবর নেই, অন্যকে নিয়ে গুজবে কান দেয় সবাই। ফেসবুক, ইউটিউবে এ কাজটি গভীর মনোযোগ দিয়ে করছে। মিথ্যাচারে কিছু মানুষ লাইক শেয়ারে ডলার কামাচ্ছে। সুস্থধারার রাজনীতি না থাকায় মিথ্যাচারকে উৎসাহিত করছে সবাই লাইক, শেয়ার দিয়ে। বঙ্গবন্ধু পরিবার ও সরকারের বিরুদ্ধে কতটা মিথ্যাচার হচ্ছে তা নিয়ে কারও মাথাব্যথা নেই। ভাবখানা এমন- সরকার ডুবলে কারও কোনো দায়ভার নেই। জবাবদিহি নেই। ভাবতে অবাক লাগছে সরকারের গোপন কাগজপত্র, ডকুমেন্ট সাইবার ক্রিমিনালদের কাছে চলে যাচ্ছে! কীভাবে যাচ্ছে, কারা পাঠাচ্ছে সেসব নিয়ে কারও জবাবদিহি নেই। অনেকে বুঝতেই পারছে না- ‘এই দিন দিন না, আরও দিন আছে’।

স্বার্থপরদের একটা যুগ চলছে। আওয়ামী লীগের খেয়ে-পরে কেউ কেউ বারোটা বাজাচ্ছে দলটির। কোথায় যেন একটা অসংগতি চলছে। সুর-তাল-লয়ের ঘাটতি আছে। দেখতে দেখতে সময় চলে যায়। সরকারের পৌনে তিন বছর চলে গেছে। আগামী দুই বছর সরকারের সামনে কঠিন চ্যালেঞ্জ। এই সময়ে অনেক কিছু দৃশ্যমান করতে হবে। উন্নয়ন-অগ্রযাত্রার বাস্তব চিত্রের প্রকাশ ঘটাতে হবে। কথামালার রাজনীতি ভুলে বাস্তবতার নতুন গতিপথে ফিরে আসতে হবে। দেশ-বিদেশে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে প্রচারিত মিথ্যা ও কুৎসার জবাব দিতে হবে। বিভিন্ন খাতের হারানো ইমেজ জাগিয়ে তুলতে হবে। নতুন ধ্যান-ধারণার সময়কে অস্বীকার করা যায় না। সময়কে আড়াল করা যায় না। ইতিহাস সব সময় আপন মহিমায় একই তালে ঘুরে-ফিরে আসে না। অনেক সময় উল্টো স্রোতেও ভেসে যায়। চিরদিন ভোট একই কায়দা-কৌশলে হয় না। ১৯৭০ সালে যেভাবে হয়েছে ’৭৩ সালে একইভাবে হয়নি। আবার ’৭৯, ’৮৬, ’৮৮ ছিল আলাদা। ’৯১, ’৯৬, ২০০১ হয়েছিল ভিন্নমাত্রায়। ’৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি লোক দেখানো স্বল্প সময়ের একটি ভোট দেখেছে দেশবাসী। সে ভোটের কোনো আগামাথা ছিল না। বিএনপি একই ধরনের আরেকটি ভোট করতে চেয়েছিল ২০০৭ সালের জানুয়ারিতে। পারেনি। স্বপ্ন তছনছ হয়ে গিয়েছিল। ধরা পড়েছিল নিজেদের তৈরি ফাঁদে। বিএনপিকে এখনো কঠিন খেসারত দিয়ে যেতে হচ্ছে সেসব কান্ডের।

সাদা চোখে সবকিছু গতিশীল ও স্বাভাবিক মনে হয় ক্ষমতায় থাকলে। কিন্তু অতি ভালো অনেক সময় ভালো হয় না। এমপি-মন্ত্রী সাহেবরা এখনো ব্যস্ত ভাই লীগ, আত্মীয় লীগ, শ্যালক লীগে। দলের কর্মীদের মূল্যায়ন নেই। হাইব্রিডদের উৎপাতে আওয়ামী লীগের দুঃসময়ের কর্মীরা অনেক এলাকায় এতিমের মতো দিন কাটান। মন্ত্রী-এমপিরা এলাকায় যান না ঠিকমতো। ভাবেন ভোট ও জনগণ কোনোটারই দরকার নেই। সবকিছু একতালে যাবে। তাই অনেকে রাজনীতিটা করেন শুধু পরিবার আর চামচা লীগ নিয়ে। বঞ্চিত হচ্ছেন কর্মীরা। সুবিধাবাদী লীগ ব্যস্ত বাণিজ্য নিয়ে। আওয়ামী লীগের সত্যিকারের মাঠের কর্মীরা আছেন আগের মতোই। আবার দুঃসময় এলে এরাই থাকবেন। সুবিধাভোগীরা খারাপ সময়ে থাকে না। কেউ একবার সুবিধা পেলে বারবার চান। আক্ষেপ করেন একটি ব্যবসা পেয়েছেন আরও কেন পাননি। যিনি একবার মন্ত্রী-এমপি হয়েছেন তার দুঃখ- বারবার কেন হন না। প্রেষণে দেশে-বিদেশে রাজনৈতিক নিয়োগপ্রাপ্তদেরও কষ্টের শেষ নেই। তাদের দুঃখ- বারবার কেন পান না। কেউ বুঝতে চান না এই দলে নেতা-কর্মীর অভাব নেই। সবারই চাওয়া-পাওয়ার হিসাব আছে। দুঃসময়ের অনেক কর্মীই সরে গেছেন, সরে আছেন। অভিমানী মনে অন্ধকার মেঘ জমেছে। আলো-আঁধারির খেলার দিনেও কুমিল্লা-৭ আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন অধ্যাপক প্রাণ গোপাল দত্ত। ভালো মানুষ। ভদ্রলোক। এই কঠিনতম সময়ে একজন প্রাণ গোপালের মূল্যায়ন দেখে ভালো লাগছে। প্রয়াত এমপিদের শূন্য আসনে মনোনয়ন নিয়ে শেখ হাসিনার সঠিক একটি অবস্থান প্রশংসিত হচ্ছে। আওয়ামী লীগ বেরিয়ে আসছে প্রয়াত এমপি পরিবার থেকে। দুঃসময়ের মানুষদেরও চাওয়া-পাওয়া আছে। রাজনীতি জমিদারতন্ত্র নয়। কোনো আসনই কারও জন্য চিরস্থায়ী নয়। ভালো-মন্দ কাজের হোক মূল্যায়ন। দুঃসময়ে অবদানের স্বীকৃতি পাক সবাই। আওয়ামী লীগ বেরিয়ে আসুক রাজনীতির সঙ্গে সম্পর্কহীন প্রয়াতদের স্ত্রী, পুত্র, কন্যাদের মনোনয়নের ধারাবাহিকতা থেকে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, শেখ হাসিনার স্বাপ্নিক যাত্রা এগিয়ে চলুক বাস্তবতার নিরিখে। চলার পথে কখনো কখনো সংসারের হিসাবের খাতায়ও পরিবর্তন আনতে হয়। চিরদিন এক হিসাবের খাতায় চলতে পারে না। সিলেট, কুমিল্লা, ঢাকার তিনটিসহ বিভিন্ন আসনে এমপি পরিবারের বাইরে মনোনয়ন প্রদান ইতিবাচক রাজনৈতিক ধারা। শেখ হাসিনার আরেকটি শুভ উদ্যোগ। এ উদ্যোগ নেত্রীর প্রতি আস্থা আরও বাড়াবে কর্মীদের। কারণ এখনো তাদের বিশ্বাস-আস্থার ঠিকানা একজনই। এটাই কঠিন বাস্তবতা। এ বাস্তবতা নিয়েই টিকে আছে আওয়ামী লীগ। আগামী দিনেও টিকে থাকবে। যদিও এখন পাড়ায় আপনি মোড়ল-মার্কা লোকেরও অভাব নেই। হামবড়া ভাবসাবের হাইব্রিডরা নানামুখী দোকান খুলে বসেছে। খারাপ সময় এলে বানের পানির মতো ওরা ভেসে যাবে। চারদিকের কথার রাজারা হারিয়ে যাবে।

নিজেকে ভাবেন বিশাল লেখক কেউ কেউ, তাদের লেখা কেউ পড়ে না। বিশাল রাজনীতিবিদ ভাবেন অথচ কোথাও কোনো অনুসারী নেই। মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্যতা নেই। কথায় আছে- অতি ঘরনি ঘর পায় না। অতি সুন্দরী বর পায় না। বড় বড় কথা বলা সহজ। বড় কাজ করা কঠিন। সবকিছুতে খুঁত ধরলে চলে না। বাস্তবতায় থাকতে হয়। নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা বলে লাভ নেই। জোর করে রাজনীতিবিদ হওয়া যায় না। হলেও দীর্ঘমেয়াদে এর প্রতিক্রিয়া ভালো হয় না। ষাটের দশকের রাজনৈতিক সংস্কৃতি, নেতৃত্ব আর প্রত্যাশা করি না। সাহস সবার নেই। রাজনীতিতে সাহস, সততা দুটোই দরকার। ষাটের দশক ইতিহাস হয়েছে। এ কারণে হয়তো মতিয়া চৌধুরী একজনই। বারবার ঘুরে-ফিরে আসেন না। এ যুগে, নষ্ট সমাজে প্রত্যাশাও করা যায় না। আমার ভাতিজিদের নিয়ে বাবা বলতেন, নাতনিরা বড় হয়ে মতিয়া চৌধুরীর মতো অগ্নিকন্যা হবে। দুঃসাহস নিয়ে চলবে। কাউকে তোয়াক্কা করবে না। ইতিহাসের সবাই সাহসী হয় না। সবাই পথ দেখায় না। এখন উপমা দেওয়ার মতো নেতা-নেত্রী নেই রাজনৈতিক দলে। সারা দেশের মানুষ চেনে এমন ছাত্র নেতৃত্ব নেই। সুস্থধারার সংস্কৃতি এগিয়ে নেওয়া মানুষও চলে গেছেন। নতুন করে চেতনার কেতন জাগিয়ে তোলার সংস্কৃতিসেবী তৈরি হয়নি। অর্থনীতির চাকা ঘুরছে। মানুষ এখন আর জটিলতা চায় না। চায় না বলেই সিনেমা হল নয়, ঘরে বসে নেটফ্লেক্স দেখছে। প্রাণবন্ত সংসদ নেই, ইউটিউবে অন্যের কুৎসা দেখে বিকৃত আনন্দ নিচ্ছে। আলাপ-আলোচনা করছে কুৎসা রটনাকারী বিকৃতদের নিয়ে। ছোটকালে শুনেছি কলিকালে জগৎ-সংসারে ভালো মানুষগুলো চুপসে যাবে। খারাপদের উল্লাস চলবে। হৃদয়ের আকুলতা নিয়ে ভালো কাজে মানুষ মনোনিবেশ করবে না। খারাপ দেখবে, শুনবে প্রতিবাদী হবে না। পথচলার মানুষগুলোকেও চেনা যাবে না। ভালো-মন্দ মিলেমিশে একাকার হয়ে যাবে। আলাদা করে সামনে আসবে না।

কঠিন এক সময় অতিক্রম করছি। কেউ বলছে না দেশকে এগিয়ে নিতে সাহসী মানুষের দরকার। সুস্থধারার সংস্কৃতি দরকার। মানুষ ধরেই নিয়েছে কোনো ধরনের সুস্থতা আর আসবে না, অসুস্থতাই টিকে থাকবে সবখানে। কেউ বুঝতে চাইছে না মানুষের মধ্যে আছে শয়তান, আছে ফেরেশতা। হিসাব-নিকাশ দিন-দুনিয়াতেই হয়ে যায়। পরকালের অপেক্ষা করতে হয় না।  ইহকালের বিচারটা অন্যভাবে হয়। অনেক সময় সাদা চোখে তা ধরা পড়ে না।  আবার কখনো কখনো শেষ পরিণতিটা সবাই দেখে যায়।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
শাকসু নির্বাচন: চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা আজ
শাকসু নির্বাচন: চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা আজ

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উদযাপন
গোপালগঞ্জে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উদযাপন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

পরমাণু সাবমেরিন তৈরির ব্যাপারে সম্মত দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু সাবমেরিন তৈরির ব্যাপারে সম্মত দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার পক্ষে আজ থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করবে বিএনপি
খালেদা জিয়ার পক্ষে আজ থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করবে বিএনপি

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফটিকছড়িতে ইলেকট্রিক মিস্ত্রিকে ডেকে নিয়ে হত্যা
ফটিকছড়িতে ইলেকট্রিক মিস্ত্রিকে ডেকে নিয়ে হত্যা

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা
ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন
মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন

৫১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হুমায়ুন আহমেদের জন্মদিনে গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য আয়োজন
হুমায়ুন আহমেদের জন্মদিনে গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মুন্সীগঞ্জে ডিজিটাল মিডিয়া বিষয়ক প্রশিক্ষণ শুরু
মুন্সীগঞ্জে ডিজিটাল মিডিয়া বিষয়ক প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিয়েভে ক্ষেপণাস্ত্র-ড্রোনের বড় হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
কিয়েভে ক্ষেপণাস্ত্র-ড্রোনের বড় হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নির্বাচনে বকুল-বিজন পরিষদের নিরঙ্কুশ জয়
মেহেরপুর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নির্বাচনে বকুল-বিজন পরিষদের নিরঙ্কুশ জয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি বসুন্ধরা শুভসংঘের 'জকসু ফটো কন্টেস্ট' শুরু ১৬ নভেম্বর
জবি বসুন্ধরা শুভসংঘের 'জকসু ফটো কন্টেস্ট' শুরু ১৬ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খসখসে রুক্ষ ত্বক? ঘরেই বানিয়ে নিন ৩ ধরনের প্রাকৃতিক ক্রিম
খসখসে রুক্ষ ত্বক? ঘরেই বানিয়ে নিন ৩ ধরনের প্রাকৃতিক ক্রিম

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুম নষ্ট হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুম নষ্ট হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে কুষ্টিয়ায় র‍্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে কুষ্টিয়ায় র‍্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমেনি পিঁয়াজের দাম, সরবরাহ বাড়ছে শীতের সবজির
কমেনি পিঁয়াজের দাম, সরবরাহ বাড়ছে শীতের সবজির

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেমন থাকবে আগামী ৫ দিন আবহাওয়া
কেমন থাকবে আগামী ৫ দিন আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশের তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা
সারাদেশের তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিয়েভে রুশ হামলায় হতাহত ১৬
কিয়েভে রুশ হামলায় হতাহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে জয় পেল ইংল্যান্ড-ইতালি
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে জয় পেল ইংল্যান্ড-ইতালি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোমর ও গোড়ালির তীব্র যন্ত্রণা? ওষুধ নয়, মুক্তি মিলবে একটি যোগব্যায়ামে
কোমর ও গোড়ালির তীব্র যন্ত্রণা? ওষুধ নয়, মুক্তি মিলবে একটি যোগব্যায়ামে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন