শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

মাগো ভাবনা কেন?

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
মাগো ভাবনা কেন?

‘মাগো ভাবনা কেন? আমরা তোমার শান্তিপ্রিয় শান্ত ছেলে, তবু শত্রু এলে অস্ত্র হাতে ধরতে জানি, তোমার ভয় নেই মা আমরা প্রতিবাদ করতে জানি,’ গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার লিখিত এ চির-অমর গানটি গেয়ে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় যে কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী প্রেরণা জুগিয়েছিলেন সব বাঙালির মধ্যে, রবিবার ২৬ সেপ্টেম্বর সেই হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের প্রয়াণ দিবস। ১৯৭১-এর এপ্রিলে আমরা বিলেতে অবস্থানরত বাঙালিরা যখন গভীর চিন্তামগ্ন, দেশ থেকে কোনো চিঠিপত্র আসছিল না, কী হচ্ছিল তা-ও বুঝতে পারছিলাম না ঠিক তখনই কলকাতা থেকে দুটি গান আমাদের দুশ্চিন্তাকে অনেকখানি লাঘব করে দিয়েছিল, নিশ্চিত হয়েছিলাম বাংলাদেশ স্বাধীন হবেই। এ দুটি গানের প্রথমটি ছিল অংশুমান রায়ের কণ্ঠে গাওয়া ‘শোনো একটি মুজিবরের কণ্ঠে’ এবং অন্যটি হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের গাওয়া গানটি।

১৯২০ সালের জুলাইয়ে জন্ম নেওয়া এ মহান শিল্পী শুধু বিরল কণ্ঠের অধিকারী গায়কই ছিলেন না, তিনি একজন অতি উঁচুমাপের সুরকারও ছিলেন এবং একাধিকবার ভারতের শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালক হিসেবে পুরস্কৃত হয়েছিলেন। হিন্দি গানের জগতেও ছিল তাঁর অবাধ বিচরণ।

বেতারে প্রথম গান গেয়েছিলেন ১৯৩৫ সালে, যখন তিনি স্কুলের ছাত্র। ১৯৩৭ সালে প্রথম গান রেকর্ড করেন, তখন ছিলেন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ছাত্র। প্রথম দিকে তিনি সে সময়ের জনপ্রিয় শিল্পী পংকজ মল্লিককে নকল করে গাইলেও পরে তাঁর নিজস্ব সত্তায় ফিরে গিয়ে হেমন্ত হয়ে পড়েছিলেন।

একজন প্রগতিশীল, অসাম্প্রদায়িক এবং মানবিক মানুষ হিসেবে বেঁচে থাকাই ছিল তাঁর মূলমন্ত্র। ১৯৪৫ সালে তিনি আর এক কিংবদন্তি গীতিকার এবং সুরকার সলিল চৌধুরীর লেখা এবং সুর দেওয়া সেই চিরসজীব ‘কোন এক গায়ের বধূ’ গানটি গেয়ে প্রগতিশীল পরিচয়ে আবির্ভূত হলেন। এ গানটি সলিল বাবু লিখেছিলেন ১৯৪৩ সালে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী চার্চিল কর্তৃক সৃষ্ট দুর্ভিক্ষের ওপর যার ফলে ৫০ লাখ বাঙালি অনাহারে মারা গিয়েছিলেন। গণআন্দোলনের ময়দান থেকে বেরিয়ে আসার পথ কীভাবে মনোরঞ্জনের সংস্কৃতির জোড়াবাঁকে এসে ফুল ফোটাতে পারে তার সার্থক উদাহরণ এ গানটি। সুরের মূর্ছনায় যে যুগযন্ত্রণাও তুলে ধরা যায় তা-ই দেখিয়েছিলেন হেমন্ত-সলিল জুটি, যেটি বাঙালিদের কাছে খুলে দিয়েছিল এক নতুন দর্শন। সুকান্তের ‘অবাক পৃথিবী’ গানটি হেমন্তের গলায় না হলে এত জনআবেদন হয়তো আকৃষ্ট করতে পারত না। ‘পথে এবার নামো সাথী’ গেয়ে তিনি নির্যাতিত মানুষের জন্য আন্দোলনের ডাক দিয়েছিলেন। ‘ধিতাং ধিতাং বলে, কে মাদলে তাল তোলে’ গেয়ে তিনি গণমনে প্রতিবাদের ঝড় তুলেছিলেন। ‘গায়ের বধূ’ গানটির রেকর্ড যখন বেরিয়েছিল তখন কমিউনিস্ট পার্টির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় সলিল চৌধুরী আন্ডারগ্রাউন্ডে চলে গিয়ে গানটি পলাতক অবস্থায় থেকেই শুনছিলেন হেমন্তের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে। এ ধরনের নির্যাতিত মানুষের কথা তুলে ধরা আরও কটি গান হেমন্তবাবু গেয়েছিলেন যেগুলোও জনপ্রিয়তার শীর্ষে উঠেছিল যার মধ্যে ছিল- ‘রানার চলেছে রানার’, ‘পালকি চলে’। তিনি প্রগতিশীল শিল্পীদের সংস্থা ‘ইন্ডিয়ান পিপলস থিয়েটার’-এর সদস্য ছিলেন।

১৯৫৫ সালে মুক্তি পাওয়া ছবি ‘শাপমোচনে’ পাঁচটি গান গাওয়ার পর তাঁর জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী হয়ে পড়ে। উত্তম কুমারের ঠোঁটে ‘শোনো বন্ধু শোনো’, ‘ঝড় উঠেছে বাউল বাতাস’, ‘সুরের আকাশে তুমি যে গো শুকতারা’, ‘বসে আছি পথ চেয়ে’ গানগুলো তখন ছিল সবার মুখে মুখে। নীল আকাশের নিচে ছবিতে তাঁর গান ‘ও নদীরে, একটি কথা শুধাই শুধু তোমারে’, ‘নীল আকাশের নিচে এই পৃথিবী’, গান দুটো জার্মান নোবেল বিজয়ী সাহিত্যিক হারমেন হ্যাসি রচিত ‘সিদ্ধার্থ’ উপন্যাসের ওপর তৈরি করা হলিউডের ছবিতেও গাওয়া হয়েছিল। মরুতীর্থ হিংলাজ ছবিতে তিনি মানবতার অবক্ষয়ের প্রতিবাদে ‘তোমার ভুবনে মাগো এত পাপ... একি হলো, পশু আজ মানুষেরই নাম’ গেয়ে তাঁর মানবিক রূপ আরও স্পষ্ট করেছিলেন। সপ্তপদী ছবিতে ‘এই পথ যদি না শেষ হয়’ গানটি না থাকলে উত্তম-সুচিত্রার বাইকে ভ্রমণের ছবি এত দৃষ্টিনন্দন হতো না। ‘এই রাত তোমার আমার’ গানটি দীপ জ্বেলে যাই ছবিকে আরও আকর্ষণীয় করেছিল। হারানো সুরে তাঁর গাওয়া ‘আজ দুজনার দুটি পথ’, দুই ভাই ছবিতে ‘তারে বলে দিও’, পৃথিবী আমারে চায় ছবিতে ‘নিলাম ওয়ালা ছয় আনা’, ছাড়াও অসংখ্য গান রেকর্ড ভঙ্গ করেছিল যার মধ্যে ‘আমায় প্রশ্ন করে নীল ধ্রুবতারা’, ‘এই মেঘলা দিনে একলা’, ‘পথ হারাব বলে এবার’, ‘এক গোছা রজনীগন্ধা’, ‘আমি ঝড়ের কাছে রেখে গেলাম’, ‘মনের জানালা ধরে’, ‘তার আর পর নেই’, ‘অলির কথা শুনে বকুল হাসে’, ‘বনতল ফুলে ফুলে ঢাকা’, ‘তুমি এলে অনেক দিনের পর যেন বৃষ্টি এলো’, ‘কেন দূরে থাকো শুধু আড়াল রাখো’, ‘নিঝুম সন্ধ্যায় পান্থ পাখিরা’, ‘যখন বাজল বাঁশি তখন রাধা যাবে যমুনায়’, ‘আর কত রহিব শুধু পথ চেয়ে,’ ‘ও আকাশ প্রদীপ জ্বেলো না’, ‘শোনো শোনো এই রাত কি যে বলে’, ‘একি চঞ্চলতা জাগে আমার মনে’, ‘জানি না কখন তুমি আমার চোখে স্বপনেরও মায়াদলে’, ‘নীড় ছোট ক্ষতি নেই’, ‘আমি বন্ধুবিহীন একা’, ‘কত দিন পরে এলে’, ‘মেঘ কালো আঁধার কালো’ প্রভৃতি গান ষাট, সত্তর, আশি এবং নব্বই দশকেও উভয় বাংলায় দাবড়িয়ে বেড়াত। উত্তম কুমার, সলিল চৌধুরী, গৌরীপ্রসন্ন মজুমদারের সম্মিলিত প্রচেষ্টা ছাড়া এই চার কিংবদন্তির কারোরই উত্থান সম্ভব হতো না। হেমন্ত নিজের সুর ছাড়াও সলিল চৌধুরী এবং গৌরীবাবুর সুরেও অনেক গান গেয়েছেন। অন্যদিকে তাঁর দেওয়া সুরে গান গেয়েছেন শ্যামল মিত্র, সতীনাথ মুখোপাধ্যায়, সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়, গীতা দত্ত, লতা মঙ্গেশকর, সুমন কল্যাণপুর, কিশোর কুমার, মান্না দে, মোহাম্মদ রফি, মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়, হৈমন্তী শুক্লা, প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ চিরঞ্জীব শিল্পী। ‘হারানো সুর’ ছবিতে তাঁর সুরে গীতা দত্ত ‘তুমি যে আমার’ গানটি গেয়ে সর্বকালের রেকর্ড ভঙ্গ করেছিলেন। ফরিদপুরের মেয়ে গীতা দত্ত হেমন্তের সুরে ‘নিশিরাত বাঁকা চাঁদ’ গান গেয়েও প্রচুর প্রশংসা অর্জন করেছিলেন। যদিও লতা মঙ্গেশকর প্রথম বাংলা গান ‘আকাশ প্রদীপ জ্বলে’ গেয়েছিলেন সতীনাথ মুখোপাধ্যায়ের সুরে, কিন্তু লতার বাংলা গানের জগতে পদচারণ হয়েছিল হেমন্তের হাত ধরেই একটি রবীন্দ্রসংগীত দিয়ে।

হিন্দি সংগীতজগৎ যখন পুরোপুরি মোহাম্মদ রফি, মুকেশ, মহেন্দ্র কাপুর, তালাত মাহমুদদের দখলে তখন পশ্চিম বাংলা থেকে যাওয়া নবাগত শিল্পী হিসেবে তাঁর অবস্থান পোক্ত করতে সময় লাগেনি। ‘নাগিন’, ‘বিশ সাল বাদ’, ‘সোলভা সাল’ প্রভৃতি ছবিতে তাঁর গান প্রচুর জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিল। এসব ছবিতে সংগীত পরিচালনার জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালকের পদক পেয়েছিলেন, যেখানে বোম্বেতে তখন একচ্ছত্র রাজত্ব ছিল নওশাদ আলী, কল্যাণ জি আনন্দ জি, শংকর-জয়কিশান, ও পি নায়ার, লক্ষ্মীকান্ত পেয়ারি লাল প্রমুখ বাঘা বাঘা সংগীত পরিচালকের। নাগিন ছবিতে বিন বাঁশির সাহায্যে ‘মান দোলে’ গানের সুর এখনো সব অনুষ্ঠানেই, এমনকি রাস্তাঘাটেও বাজে।

শ্রাবন্তী মজুমদারের সঙ্গে সেই গান ‘আয় খুকু আয়’-তে মেয়ের প্রতি পিতার স্নেহের যে বর্ণনা রয়েছে তা গোটা পৃথিবীতে আর কোনো গানে রয়েছে কি না সন্দেহ। পিতা-কন্যার অমর বন্ধনের এ গানটি কোনো দিনও পুরনো হবে না।

হেমন্ত পল্লীগীতিও গেয়েছেন। রবীন্দ্রসংগীতে তিনি তাঁর সমসাময়িক পুরুষ শিল্পী পংকজ মল্লিক, দেবব্রত বিশ্বাস, চিন্ময় চট্টোপাধ্যায়, দ্বিজেন মুখোপাধ্যায়, সাগর সেন থেকে কম দক্ষ এবং জনপ্রিয় ছিলেন না। ‘লাইলি তোমার এসেছে ফিরিয়া’ গানটি রেকর্ড করে তিনি নজরুল গীতির গায়ক হিসেবে পরিচিতি পান, গেয়েছিলেন আরও অনেক নজরুল গীতি।

কৌতূহলী বিষয় হলো হেমন্ত সংগীতে তেমন তালিম নেননি। তিনি ‘শুনে গায়ক’, যে কথা তাঁর মুখেই শোনা। এ ব্যাপারে মান্না দে বলেছিলেন, ‘হেমন্ত আর কিশোরের রয়েছে ঈশ্বরদত্ত কণ্ঠ। তাই তাঁদের তালিম নিতে হয়নি। কিন্তু তাঁদের পর্যায়ে পৌঁছতে আমাকে কঠিন তালিম নিতে হয়েছে।’

হেমন্ত নিজে বলেছেন, যেসব গানের জন্য রাগের ওপর নির্ভর করতে হতো সেগুলো তিনি মোহাম্মদ রফি, মান্না দে প্রমুখের কাছে পাঠিয়ে দিতেন।

বাংলাদেশে তাঁর ভক্তের অভাব কোনো দিনই ছিল না, আর তাঁরও বিশেষ দরদ ছিল এপার বাংলার মানুষের জন্য, যার জন্য তিনি শুধু ’৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে গান গেয়েই ক্ষান্ত হননি, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বহুবার এখানে এসেছেন এ দেশের মানুষের ডাকে। তিনি শেষ গানটি ঢাকায় বসেই গেয়েছিলেন যার কথা হলো ‘আমার গানের স্বরলিপি লেখা রবে, আমি যদি আর না-ই আসি হেথা ফিরে’। ঢাকা থেকে কলকাতা ফিরে যাওয়ার কিছুদিন পর ১৯৮৯ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর তিনি পরলোকগমন করেন গোটা উপমহাদেশের কোটি কোটি ভক্তকে শোকে ভাসিয়ে দিয়ে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধে কণ্ঠযোদ্ধা হিসেবে তাঁর অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাঁকে ‘মুক্তিযুদ্ধে বিদেশি বন্ধু’ খেতাব ও পদক দিয়েছে। বঙ্গবন্ধুও হেমন্তর গানের ভক্ত ছিলেন। বঙ্গবন্ধু কলকাতায় গেলে যেসব মনীষী তাঁকে শ্রদ্ধা জানাতে এসেছিলেন হেমন্ত তাঁদের অন্যতম। সংগীতের ঈশ্বর বলে পরিচিত এই কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী নিশ্চিতভাবে বাঙালিদের মনের জগতে আজীবন বেঁচে থাকবেন।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি
সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ
চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান
দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক
সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক
শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজা ঘিরে স্বৈরাচারের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে : তারেক রহমান
দুর্গাপূজা ঘিরে স্বৈরাচারের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে : তারেক রহমান

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ১
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খানাখন্দে ভরা কোচাশহর-ফাঁসিতলা সড়ক
খানাখন্দে ভরা কোচাশহর-ফাঁসিতলা সড়ক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯২৪ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯২৪ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড্রপেই সারবে অসুখ, লাগবে না চশমা?
ড্রপেই সারবে অসুখ, লাগবে না চশমা?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

চিকিৎসকসহ ৫২ জন পেলেন গবেষণা অনুদান
চিকিৎসকসহ ৫২ জন পেলেন গবেষণা অনুদান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে হত্যা মামলায় চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সিরাজগঞ্জে হত্যা মামলায় চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন

শোবিজ

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন