শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

মাগো ভাবনা কেন?

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
মাগো ভাবনা কেন?

‘মাগো ভাবনা কেন? আমরা তোমার শান্তিপ্রিয় শান্ত ছেলে, তবু শত্রু এলে অস্ত্র হাতে ধরতে জানি, তোমার ভয় নেই মা আমরা প্রতিবাদ করতে জানি,’ গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার লিখিত এ চির-অমর গানটি গেয়ে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় যে কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী প্রেরণা জুগিয়েছিলেন সব বাঙালির মধ্যে, রবিবার ২৬ সেপ্টেম্বর সেই হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের প্রয়াণ দিবস। ১৯৭১-এর এপ্রিলে আমরা বিলেতে অবস্থানরত বাঙালিরা যখন গভীর চিন্তামগ্ন, দেশ থেকে কোনো চিঠিপত্র আসছিল না, কী হচ্ছিল তা-ও বুঝতে পারছিলাম না ঠিক তখনই কলকাতা থেকে দুটি গান আমাদের দুশ্চিন্তাকে অনেকখানি লাঘব করে দিয়েছিল, নিশ্চিত হয়েছিলাম বাংলাদেশ স্বাধীন হবেই। এ দুটি গানের প্রথমটি ছিল অংশুমান রায়ের কণ্ঠে গাওয়া ‘শোনো একটি মুজিবরের কণ্ঠে’ এবং অন্যটি হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের গাওয়া গানটি।

১৯২০ সালের জুলাইয়ে জন্ম নেওয়া এ মহান শিল্পী শুধু বিরল কণ্ঠের অধিকারী গায়কই ছিলেন না, তিনি একজন অতি উঁচুমাপের সুরকারও ছিলেন এবং একাধিকবার ভারতের শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালক হিসেবে পুরস্কৃত হয়েছিলেন। হিন্দি গানের জগতেও ছিল তাঁর অবাধ বিচরণ।

বেতারে প্রথম গান গেয়েছিলেন ১৯৩৫ সালে, যখন তিনি স্কুলের ছাত্র। ১৯৩৭ সালে প্রথম গান রেকর্ড করেন, তখন ছিলেন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ছাত্র। প্রথম দিকে তিনি সে সময়ের জনপ্রিয় শিল্পী পংকজ মল্লিককে নকল করে গাইলেও পরে তাঁর নিজস্ব সত্তায় ফিরে গিয়ে হেমন্ত হয়ে পড়েছিলেন।

একজন প্রগতিশীল, অসাম্প্রদায়িক এবং মানবিক মানুষ হিসেবে বেঁচে থাকাই ছিল তাঁর মূলমন্ত্র। ১৯৪৫ সালে তিনি আর এক কিংবদন্তি গীতিকার এবং সুরকার সলিল চৌধুরীর লেখা এবং সুর দেওয়া সেই চিরসজীব ‘কোন এক গায়ের বধূ’ গানটি গেয়ে প্রগতিশীল পরিচয়ে আবির্ভূত হলেন। এ গানটি সলিল বাবু লিখেছিলেন ১৯৪৩ সালে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী চার্চিল কর্তৃক সৃষ্ট দুর্ভিক্ষের ওপর যার ফলে ৫০ লাখ বাঙালি অনাহারে মারা গিয়েছিলেন। গণআন্দোলনের ময়দান থেকে বেরিয়ে আসার পথ কীভাবে মনোরঞ্জনের সংস্কৃতির জোড়াবাঁকে এসে ফুল ফোটাতে পারে তার সার্থক উদাহরণ এ গানটি। সুরের মূর্ছনায় যে যুগযন্ত্রণাও তুলে ধরা যায় তা-ই দেখিয়েছিলেন হেমন্ত-সলিল জুটি, যেটি বাঙালিদের কাছে খুলে দিয়েছিল এক নতুন দর্শন। সুকান্তের ‘অবাক পৃথিবী’ গানটি হেমন্তের গলায় না হলে এত জনআবেদন হয়তো আকৃষ্ট করতে পারত না। ‘পথে এবার নামো সাথী’ গেয়ে তিনি নির্যাতিত মানুষের জন্য আন্দোলনের ডাক দিয়েছিলেন। ‘ধিতাং ধিতাং বলে, কে মাদলে তাল তোলে’ গেয়ে তিনি গণমনে প্রতিবাদের ঝড় তুলেছিলেন। ‘গায়ের বধূ’ গানটির রেকর্ড যখন বেরিয়েছিল তখন কমিউনিস্ট পার্টির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় সলিল চৌধুরী আন্ডারগ্রাউন্ডে চলে গিয়ে গানটি পলাতক অবস্থায় থেকেই শুনছিলেন হেমন্তের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে। এ ধরনের নির্যাতিত মানুষের কথা তুলে ধরা আরও কটি গান হেমন্তবাবু গেয়েছিলেন যেগুলোও জনপ্রিয়তার শীর্ষে উঠেছিল যার মধ্যে ছিল- ‘রানার চলেছে রানার’, ‘পালকি চলে’। তিনি প্রগতিশীল শিল্পীদের সংস্থা ‘ইন্ডিয়ান পিপলস থিয়েটার’-এর সদস্য ছিলেন।

১৯৫৫ সালে মুক্তি পাওয়া ছবি ‘শাপমোচনে’ পাঁচটি গান গাওয়ার পর তাঁর জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী হয়ে পড়ে। উত্তম কুমারের ঠোঁটে ‘শোনো বন্ধু শোনো’, ‘ঝড় উঠেছে বাউল বাতাস’, ‘সুরের আকাশে তুমি যে গো শুকতারা’, ‘বসে আছি পথ চেয়ে’ গানগুলো তখন ছিল সবার মুখে মুখে। নীল আকাশের নিচে ছবিতে তাঁর গান ‘ও নদীরে, একটি কথা শুধাই শুধু তোমারে’, ‘নীল আকাশের নিচে এই পৃথিবী’, গান দুটো জার্মান নোবেল বিজয়ী সাহিত্যিক হারমেন হ্যাসি রচিত ‘সিদ্ধার্থ’ উপন্যাসের ওপর তৈরি করা হলিউডের ছবিতেও গাওয়া হয়েছিল। মরুতীর্থ হিংলাজ ছবিতে তিনি মানবতার অবক্ষয়ের প্রতিবাদে ‘তোমার ভুবনে মাগো এত পাপ... একি হলো, পশু আজ মানুষেরই নাম’ গেয়ে তাঁর মানবিক রূপ আরও স্পষ্ট করেছিলেন। সপ্তপদী ছবিতে ‘এই পথ যদি না শেষ হয়’ গানটি না থাকলে উত্তম-সুচিত্রার বাইকে ভ্রমণের ছবি এত দৃষ্টিনন্দন হতো না। ‘এই রাত তোমার আমার’ গানটি দীপ জ্বেলে যাই ছবিকে আরও আকর্ষণীয় করেছিল। হারানো সুরে তাঁর গাওয়া ‘আজ দুজনার দুটি পথ’, দুই ভাই ছবিতে ‘তারে বলে দিও’, পৃথিবী আমারে চায় ছবিতে ‘নিলাম ওয়ালা ছয় আনা’, ছাড়াও অসংখ্য গান রেকর্ড ভঙ্গ করেছিল যার মধ্যে ‘আমায় প্রশ্ন করে নীল ধ্রুবতারা’, ‘এই মেঘলা দিনে একলা’, ‘পথ হারাব বলে এবার’, ‘এক গোছা রজনীগন্ধা’, ‘আমি ঝড়ের কাছে রেখে গেলাম’, ‘মনের জানালা ধরে’, ‘তার আর পর নেই’, ‘অলির কথা শুনে বকুল হাসে’, ‘বনতল ফুলে ফুলে ঢাকা’, ‘তুমি এলে অনেক দিনের পর যেন বৃষ্টি এলো’, ‘কেন দূরে থাকো শুধু আড়াল রাখো’, ‘নিঝুম সন্ধ্যায় পান্থ পাখিরা’, ‘যখন বাজল বাঁশি তখন রাধা যাবে যমুনায়’, ‘আর কত রহিব শুধু পথ চেয়ে,’ ‘ও আকাশ প্রদীপ জ্বেলো না’, ‘শোনো শোনো এই রাত কি যে বলে’, ‘একি চঞ্চলতা জাগে আমার মনে’, ‘জানি না কখন তুমি আমার চোখে স্বপনেরও মায়াদলে’, ‘নীড় ছোট ক্ষতি নেই’, ‘আমি বন্ধুবিহীন একা’, ‘কত দিন পরে এলে’, ‘মেঘ কালো আঁধার কালো’ প্রভৃতি গান ষাট, সত্তর, আশি এবং নব্বই দশকেও উভয় বাংলায় দাবড়িয়ে বেড়াত। উত্তম কুমার, সলিল চৌধুরী, গৌরীপ্রসন্ন মজুমদারের সম্মিলিত প্রচেষ্টা ছাড়া এই চার কিংবদন্তির কারোরই উত্থান সম্ভব হতো না। হেমন্ত নিজের সুর ছাড়াও সলিল চৌধুরী এবং গৌরীবাবুর সুরেও অনেক গান গেয়েছেন। অন্যদিকে তাঁর দেওয়া সুরে গান গেয়েছেন শ্যামল মিত্র, সতীনাথ মুখোপাধ্যায়, সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়, গীতা দত্ত, লতা মঙ্গেশকর, সুমন কল্যাণপুর, কিশোর কুমার, মান্না দে, মোহাম্মদ রফি, মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়, হৈমন্তী শুক্লা, প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ চিরঞ্জীব শিল্পী। ‘হারানো সুর’ ছবিতে তাঁর সুরে গীতা দত্ত ‘তুমি যে আমার’ গানটি গেয়ে সর্বকালের রেকর্ড ভঙ্গ করেছিলেন। ফরিদপুরের মেয়ে গীতা দত্ত হেমন্তের সুরে ‘নিশিরাত বাঁকা চাঁদ’ গান গেয়েও প্রচুর প্রশংসা অর্জন করেছিলেন। যদিও লতা মঙ্গেশকর প্রথম বাংলা গান ‘আকাশ প্রদীপ জ্বলে’ গেয়েছিলেন সতীনাথ মুখোপাধ্যায়ের সুরে, কিন্তু লতার বাংলা গানের জগতে পদচারণ হয়েছিল হেমন্তের হাত ধরেই একটি রবীন্দ্রসংগীত দিয়ে।

হিন্দি সংগীতজগৎ যখন পুরোপুরি মোহাম্মদ রফি, মুকেশ, মহেন্দ্র কাপুর, তালাত মাহমুদদের দখলে তখন পশ্চিম বাংলা থেকে যাওয়া নবাগত শিল্পী হিসেবে তাঁর অবস্থান পোক্ত করতে সময় লাগেনি। ‘নাগিন’, ‘বিশ সাল বাদ’, ‘সোলভা সাল’ প্রভৃতি ছবিতে তাঁর গান প্রচুর জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিল। এসব ছবিতে সংগীত পরিচালনার জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালকের পদক পেয়েছিলেন, যেখানে বোম্বেতে তখন একচ্ছত্র রাজত্ব ছিল নওশাদ আলী, কল্যাণ জি আনন্দ জি, শংকর-জয়কিশান, ও পি নায়ার, লক্ষ্মীকান্ত পেয়ারি লাল প্রমুখ বাঘা বাঘা সংগীত পরিচালকের। নাগিন ছবিতে বিন বাঁশির সাহায্যে ‘মান দোলে’ গানের সুর এখনো সব অনুষ্ঠানেই, এমনকি রাস্তাঘাটেও বাজে।

শ্রাবন্তী মজুমদারের সঙ্গে সেই গান ‘আয় খুকু আয়’-তে মেয়ের প্রতি পিতার স্নেহের যে বর্ণনা রয়েছে তা গোটা পৃথিবীতে আর কোনো গানে রয়েছে কি না সন্দেহ। পিতা-কন্যার অমর বন্ধনের এ গানটি কোনো দিনও পুরনো হবে না।

হেমন্ত পল্লীগীতিও গেয়েছেন। রবীন্দ্রসংগীতে তিনি তাঁর সমসাময়িক পুরুষ শিল্পী পংকজ মল্লিক, দেবব্রত বিশ্বাস, চিন্ময় চট্টোপাধ্যায়, দ্বিজেন মুখোপাধ্যায়, সাগর সেন থেকে কম দক্ষ এবং জনপ্রিয় ছিলেন না। ‘লাইলি তোমার এসেছে ফিরিয়া’ গানটি রেকর্ড করে তিনি নজরুল গীতির গায়ক হিসেবে পরিচিতি পান, গেয়েছিলেন আরও অনেক নজরুল গীতি।

কৌতূহলী বিষয় হলো হেমন্ত সংগীতে তেমন তালিম নেননি। তিনি ‘শুনে গায়ক’, যে কথা তাঁর মুখেই শোনা। এ ব্যাপারে মান্না দে বলেছিলেন, ‘হেমন্ত আর কিশোরের রয়েছে ঈশ্বরদত্ত কণ্ঠ। তাই তাঁদের তালিম নিতে হয়নি। কিন্তু তাঁদের পর্যায়ে পৌঁছতে আমাকে কঠিন তালিম নিতে হয়েছে।’

হেমন্ত নিজে বলেছেন, যেসব গানের জন্য রাগের ওপর নির্ভর করতে হতো সেগুলো তিনি মোহাম্মদ রফি, মান্না দে প্রমুখের কাছে পাঠিয়ে দিতেন।

বাংলাদেশে তাঁর ভক্তের অভাব কোনো দিনই ছিল না, আর তাঁরও বিশেষ দরদ ছিল এপার বাংলার মানুষের জন্য, যার জন্য তিনি শুধু ’৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে গান গেয়েই ক্ষান্ত হননি, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বহুবার এখানে এসেছেন এ দেশের মানুষের ডাকে। তিনি শেষ গানটি ঢাকায় বসেই গেয়েছিলেন যার কথা হলো ‘আমার গানের স্বরলিপি লেখা রবে, আমি যদি আর না-ই আসি হেথা ফিরে’। ঢাকা থেকে কলকাতা ফিরে যাওয়ার কিছুদিন পর ১৯৮৯ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর তিনি পরলোকগমন করেন গোটা উপমহাদেশের কোটি কোটি ভক্তকে শোকে ভাসিয়ে দিয়ে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধে কণ্ঠযোদ্ধা হিসেবে তাঁর অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাঁকে ‘মুক্তিযুদ্ধে বিদেশি বন্ধু’ খেতাব ও পদক দিয়েছে। বঙ্গবন্ধুও হেমন্তর গানের ভক্ত ছিলেন। বঙ্গবন্ধু কলকাতায় গেলে যেসব মনীষী তাঁকে শ্রদ্ধা জানাতে এসেছিলেন হেমন্ত তাঁদের অন্যতম। সংগীতের ঈশ্বর বলে পরিচিত এই কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী নিশ্চিতভাবে বাঙালিদের মনের জগতে আজীবন বেঁচে থাকবেন।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

এই মাত্র | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’
‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের রাজনীতির কবর রচিত হয়েছে: যুবদল নেতা শাহেদ
৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের রাজনীতির কবর রচিত হয়েছে: যুবদল নেতা শাহেদ

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মাসুদের র‌্যালি
নারায়ণগঞ্জে বিএনপিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মাসুদের র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মোহাম্মদপুরে গোপন কারখানায় পুলিশের অভিযান, বিপুল ককটেল উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে গোপন কারখানায় পুলিশের অভিযান, বিপুল ককটেল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত মেয়েরা বেকার থাকবে না: তৃপ্তি
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত মেয়েরা বেকার থাকবে না: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে জহির উদ্দিন স্বপনকে জয়ী করার আহ্বান বিএনপি নেতার
বরিশালে জহির উদ্দিন স্বপনকে জয়ী করার আহ্বান বিএনপি নেতার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভালুকায় হেমন্তের কবিতা উৎসব অনুষ্ঠিত
ভালুকায় হেমন্তের কবিতা উৎসব অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্ম ব্যবহার করা মোনাফেকি: টুকু
রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্ম ব্যবহার করা মোনাফেকি: টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলা বন্দর আধুনিকায়নের প্রতিশ্রুতি বিএনপি নেতার
মোংলা বন্দর আধুনিকায়নের প্রতিশ্রুতি বিএনপি নেতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোর উপশহর মাঠ হবে মিনি স্টেডিয়াম: বাফুফে সভাপতি
যশোর উপশহর মাঠ হবে মিনি স্টেডিয়াম: বাফুফে সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে অগ্নিকাণ্ডের নেপথ্যে যত কারণ
চট্টগ্রামে অগ্নিকাণ্ডের নেপথ্যে যত কারণ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজাপুরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে ৪ শতাধিক রোগীর চিকিৎসা
রাজাপুরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে ৪ শতাধিক রোগীর চিকিৎসা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
খালেদা জিয়ার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দীর্ঘদিনের বর্জ্য অপসারণ: কলাপাড়ায় হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম
দীর্ঘদিনের বর্জ্য অপসারণ: কলাপাড়ায় হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু
বগুড়ায় শহীদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোচালক খুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোচালক খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন