শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

মাগো ভাবনা কেন?

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
মাগো ভাবনা কেন?

‘মাগো ভাবনা কেন? আমরা তোমার শান্তিপ্রিয় শান্ত ছেলে, তবু শত্রু এলে অস্ত্র হাতে ধরতে জানি, তোমার ভয় নেই মা আমরা প্রতিবাদ করতে জানি,’ গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার লিখিত এ চির-অমর গানটি গেয়ে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় যে কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী প্রেরণা জুগিয়েছিলেন সব বাঙালির মধ্যে, রবিবার ২৬ সেপ্টেম্বর সেই হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের প্রয়াণ দিবস। ১৯৭১-এর এপ্রিলে আমরা বিলেতে অবস্থানরত বাঙালিরা যখন গভীর চিন্তামগ্ন, দেশ থেকে কোনো চিঠিপত্র আসছিল না, কী হচ্ছিল তা-ও বুঝতে পারছিলাম না ঠিক তখনই কলকাতা থেকে দুটি গান আমাদের দুশ্চিন্তাকে অনেকখানি লাঘব করে দিয়েছিল, নিশ্চিত হয়েছিলাম বাংলাদেশ স্বাধীন হবেই। এ দুটি গানের প্রথমটি ছিল অংশুমান রায়ের কণ্ঠে গাওয়া ‘শোনো একটি মুজিবরের কণ্ঠে’ এবং অন্যটি হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের গাওয়া গানটি।

১৯২০ সালের জুলাইয়ে জন্ম নেওয়া এ মহান শিল্পী শুধু বিরল কণ্ঠের অধিকারী গায়কই ছিলেন না, তিনি একজন অতি উঁচুমাপের সুরকারও ছিলেন এবং একাধিকবার ভারতের শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালক হিসেবে পুরস্কৃত হয়েছিলেন। হিন্দি গানের জগতেও ছিল তাঁর অবাধ বিচরণ।

বেতারে প্রথম গান গেয়েছিলেন ১৯৩৫ সালে, যখন তিনি স্কুলের ছাত্র। ১৯৩৭ সালে প্রথম গান রেকর্ড করেন, তখন ছিলেন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ছাত্র। প্রথম দিকে তিনি সে সময়ের জনপ্রিয় শিল্পী পংকজ মল্লিককে নকল করে গাইলেও পরে তাঁর নিজস্ব সত্তায় ফিরে গিয়ে হেমন্ত হয়ে পড়েছিলেন।

একজন প্রগতিশীল, অসাম্প্রদায়িক এবং মানবিক মানুষ হিসেবে বেঁচে থাকাই ছিল তাঁর মূলমন্ত্র। ১৯৪৫ সালে তিনি আর এক কিংবদন্তি গীতিকার এবং সুরকার সলিল চৌধুরীর লেখা এবং সুর দেওয়া সেই চিরসজীব ‘কোন এক গায়ের বধূ’ গানটি গেয়ে প্রগতিশীল পরিচয়ে আবির্ভূত হলেন। এ গানটি সলিল বাবু লিখেছিলেন ১৯৪৩ সালে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী চার্চিল কর্তৃক সৃষ্ট দুর্ভিক্ষের ওপর যার ফলে ৫০ লাখ বাঙালি অনাহারে মারা গিয়েছিলেন। গণআন্দোলনের ময়দান থেকে বেরিয়ে আসার পথ কীভাবে মনোরঞ্জনের সংস্কৃতির জোড়াবাঁকে এসে ফুল ফোটাতে পারে তার সার্থক উদাহরণ এ গানটি। সুরের মূর্ছনায় যে যুগযন্ত্রণাও তুলে ধরা যায় তা-ই দেখিয়েছিলেন হেমন্ত-সলিল জুটি, যেটি বাঙালিদের কাছে খুলে দিয়েছিল এক নতুন দর্শন। সুকান্তের ‘অবাক পৃথিবী’ গানটি হেমন্তের গলায় না হলে এত জনআবেদন হয়তো আকৃষ্ট করতে পারত না। ‘পথে এবার নামো সাথী’ গেয়ে তিনি নির্যাতিত মানুষের জন্য আন্দোলনের ডাক দিয়েছিলেন। ‘ধিতাং ধিতাং বলে, কে মাদলে তাল তোলে’ গেয়ে তিনি গণমনে প্রতিবাদের ঝড় তুলেছিলেন। ‘গায়ের বধূ’ গানটির রেকর্ড যখন বেরিয়েছিল তখন কমিউনিস্ট পার্টির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় সলিল চৌধুরী আন্ডারগ্রাউন্ডে চলে গিয়ে গানটি পলাতক অবস্থায় থেকেই শুনছিলেন হেমন্তের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে। এ ধরনের নির্যাতিত মানুষের কথা তুলে ধরা আরও কটি গান হেমন্তবাবু গেয়েছিলেন যেগুলোও জনপ্রিয়তার শীর্ষে উঠেছিল যার মধ্যে ছিল- ‘রানার চলেছে রানার’, ‘পালকি চলে’। তিনি প্রগতিশীল শিল্পীদের সংস্থা ‘ইন্ডিয়ান পিপলস থিয়েটার’-এর সদস্য ছিলেন।

১৯৫৫ সালে মুক্তি পাওয়া ছবি ‘শাপমোচনে’ পাঁচটি গান গাওয়ার পর তাঁর জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী হয়ে পড়ে। উত্তম কুমারের ঠোঁটে ‘শোনো বন্ধু শোনো’, ‘ঝড় উঠেছে বাউল বাতাস’, ‘সুরের আকাশে তুমি যে গো শুকতারা’, ‘বসে আছি পথ চেয়ে’ গানগুলো তখন ছিল সবার মুখে মুখে। নীল আকাশের নিচে ছবিতে তাঁর গান ‘ও নদীরে, একটি কথা শুধাই শুধু তোমারে’, ‘নীল আকাশের নিচে এই পৃথিবী’, গান দুটো জার্মান নোবেল বিজয়ী সাহিত্যিক হারমেন হ্যাসি রচিত ‘সিদ্ধার্থ’ উপন্যাসের ওপর তৈরি করা হলিউডের ছবিতেও গাওয়া হয়েছিল। মরুতীর্থ হিংলাজ ছবিতে তিনি মানবতার অবক্ষয়ের প্রতিবাদে ‘তোমার ভুবনে মাগো এত পাপ... একি হলো, পশু আজ মানুষেরই নাম’ গেয়ে তাঁর মানবিক রূপ আরও স্পষ্ট করেছিলেন। সপ্তপদী ছবিতে ‘এই পথ যদি না শেষ হয়’ গানটি না থাকলে উত্তম-সুচিত্রার বাইকে ভ্রমণের ছবি এত দৃষ্টিনন্দন হতো না। ‘এই রাত তোমার আমার’ গানটি দীপ জ্বেলে যাই ছবিকে আরও আকর্ষণীয় করেছিল। হারানো সুরে তাঁর গাওয়া ‘আজ দুজনার দুটি পথ’, দুই ভাই ছবিতে ‘তারে বলে দিও’, পৃথিবী আমারে চায় ছবিতে ‘নিলাম ওয়ালা ছয় আনা’, ছাড়াও অসংখ্য গান রেকর্ড ভঙ্গ করেছিল যার মধ্যে ‘আমায় প্রশ্ন করে নীল ধ্রুবতারা’, ‘এই মেঘলা দিনে একলা’, ‘পথ হারাব বলে এবার’, ‘এক গোছা রজনীগন্ধা’, ‘আমি ঝড়ের কাছে রেখে গেলাম’, ‘মনের জানালা ধরে’, ‘তার আর পর নেই’, ‘অলির কথা শুনে বকুল হাসে’, ‘বনতল ফুলে ফুলে ঢাকা’, ‘তুমি এলে অনেক দিনের পর যেন বৃষ্টি এলো’, ‘কেন দূরে থাকো শুধু আড়াল রাখো’, ‘নিঝুম সন্ধ্যায় পান্থ পাখিরা’, ‘যখন বাজল বাঁশি তখন রাধা যাবে যমুনায়’, ‘আর কত রহিব শুধু পথ চেয়ে,’ ‘ও আকাশ প্রদীপ জ্বেলো না’, ‘শোনো শোনো এই রাত কি যে বলে’, ‘একি চঞ্চলতা জাগে আমার মনে’, ‘জানি না কখন তুমি আমার চোখে স্বপনেরও মায়াদলে’, ‘নীড় ছোট ক্ষতি নেই’, ‘আমি বন্ধুবিহীন একা’, ‘কত দিন পরে এলে’, ‘মেঘ কালো আঁধার কালো’ প্রভৃতি গান ষাট, সত্তর, আশি এবং নব্বই দশকেও উভয় বাংলায় দাবড়িয়ে বেড়াত। উত্তম কুমার, সলিল চৌধুরী, গৌরীপ্রসন্ন মজুমদারের সম্মিলিত প্রচেষ্টা ছাড়া এই চার কিংবদন্তির কারোরই উত্থান সম্ভব হতো না। হেমন্ত নিজের সুর ছাড়াও সলিল চৌধুরী এবং গৌরীবাবুর সুরেও অনেক গান গেয়েছেন। অন্যদিকে তাঁর দেওয়া সুরে গান গেয়েছেন শ্যামল মিত্র, সতীনাথ মুখোপাধ্যায়, সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়, গীতা দত্ত, লতা মঙ্গেশকর, সুমন কল্যাণপুর, কিশোর কুমার, মান্না দে, মোহাম্মদ রফি, মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়, হৈমন্তী শুক্লা, প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ চিরঞ্জীব শিল্পী। ‘হারানো সুর’ ছবিতে তাঁর সুরে গীতা দত্ত ‘তুমি যে আমার’ গানটি গেয়ে সর্বকালের রেকর্ড ভঙ্গ করেছিলেন। ফরিদপুরের মেয়ে গীতা দত্ত হেমন্তের সুরে ‘নিশিরাত বাঁকা চাঁদ’ গান গেয়েও প্রচুর প্রশংসা অর্জন করেছিলেন। যদিও লতা মঙ্গেশকর প্রথম বাংলা গান ‘আকাশ প্রদীপ জ্বলে’ গেয়েছিলেন সতীনাথ মুখোপাধ্যায়ের সুরে, কিন্তু লতার বাংলা গানের জগতে পদচারণ হয়েছিল হেমন্তের হাত ধরেই একটি রবীন্দ্রসংগীত দিয়ে।

হিন্দি সংগীতজগৎ যখন পুরোপুরি মোহাম্মদ রফি, মুকেশ, মহেন্দ্র কাপুর, তালাত মাহমুদদের দখলে তখন পশ্চিম বাংলা থেকে যাওয়া নবাগত শিল্পী হিসেবে তাঁর অবস্থান পোক্ত করতে সময় লাগেনি। ‘নাগিন’, ‘বিশ সাল বাদ’, ‘সোলভা সাল’ প্রভৃতি ছবিতে তাঁর গান প্রচুর জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিল। এসব ছবিতে সংগীত পরিচালনার জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালকের পদক পেয়েছিলেন, যেখানে বোম্বেতে তখন একচ্ছত্র রাজত্ব ছিল নওশাদ আলী, কল্যাণ জি আনন্দ জি, শংকর-জয়কিশান, ও পি নায়ার, লক্ষ্মীকান্ত পেয়ারি লাল প্রমুখ বাঘা বাঘা সংগীত পরিচালকের। নাগিন ছবিতে বিন বাঁশির সাহায্যে ‘মান দোলে’ গানের সুর এখনো সব অনুষ্ঠানেই, এমনকি রাস্তাঘাটেও বাজে।

শ্রাবন্তী মজুমদারের সঙ্গে সেই গান ‘আয় খুকু আয়’-তে মেয়ের প্রতি পিতার স্নেহের যে বর্ণনা রয়েছে তা গোটা পৃথিবীতে আর কোনো গানে রয়েছে কি না সন্দেহ। পিতা-কন্যার অমর বন্ধনের এ গানটি কোনো দিনও পুরনো হবে না।

হেমন্ত পল্লীগীতিও গেয়েছেন। রবীন্দ্রসংগীতে তিনি তাঁর সমসাময়িক পুরুষ শিল্পী পংকজ মল্লিক, দেবব্রত বিশ্বাস, চিন্ময় চট্টোপাধ্যায়, দ্বিজেন মুখোপাধ্যায়, সাগর সেন থেকে কম দক্ষ এবং জনপ্রিয় ছিলেন না। ‘লাইলি তোমার এসেছে ফিরিয়া’ গানটি রেকর্ড করে তিনি নজরুল গীতির গায়ক হিসেবে পরিচিতি পান, গেয়েছিলেন আরও অনেক নজরুল গীতি।

কৌতূহলী বিষয় হলো হেমন্ত সংগীতে তেমন তালিম নেননি। তিনি ‘শুনে গায়ক’, যে কথা তাঁর মুখেই শোনা। এ ব্যাপারে মান্না দে বলেছিলেন, ‘হেমন্ত আর কিশোরের রয়েছে ঈশ্বরদত্ত কণ্ঠ। তাই তাঁদের তালিম নিতে হয়নি। কিন্তু তাঁদের পর্যায়ে পৌঁছতে আমাকে কঠিন তালিম নিতে হয়েছে।’

হেমন্ত নিজে বলেছেন, যেসব গানের জন্য রাগের ওপর নির্ভর করতে হতো সেগুলো তিনি মোহাম্মদ রফি, মান্না দে প্রমুখের কাছে পাঠিয়ে দিতেন।

বাংলাদেশে তাঁর ভক্তের অভাব কোনো দিনই ছিল না, আর তাঁরও বিশেষ দরদ ছিল এপার বাংলার মানুষের জন্য, যার জন্য তিনি শুধু ’৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে গান গেয়েই ক্ষান্ত হননি, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বহুবার এখানে এসেছেন এ দেশের মানুষের ডাকে। তিনি শেষ গানটি ঢাকায় বসেই গেয়েছিলেন যার কথা হলো ‘আমার গানের স্বরলিপি লেখা রবে, আমি যদি আর না-ই আসি হেথা ফিরে’। ঢাকা থেকে কলকাতা ফিরে যাওয়ার কিছুদিন পর ১৯৮৯ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর তিনি পরলোকগমন করেন গোটা উপমহাদেশের কোটি কোটি ভক্তকে শোকে ভাসিয়ে দিয়ে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধে কণ্ঠযোদ্ধা হিসেবে তাঁর অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাঁকে ‘মুক্তিযুদ্ধে বিদেশি বন্ধু’ খেতাব ও পদক দিয়েছে। বঙ্গবন্ধুও হেমন্তর গানের ভক্ত ছিলেন। বঙ্গবন্ধু কলকাতায় গেলে যেসব মনীষী তাঁকে শ্রদ্ধা জানাতে এসেছিলেন হেমন্ত তাঁদের অন্যতম। সংগীতের ঈশ্বর বলে পরিচিত এই কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী নিশ্চিতভাবে বাঙালিদের মনের জগতে আজীবন বেঁচে থাকবেন।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা