শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

মাগো ভাবনা কেন?

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
মাগো ভাবনা কেন?

‘মাগো ভাবনা কেন? আমরা তোমার শান্তিপ্রিয় শান্ত ছেলে, তবু শত্রু এলে অস্ত্র হাতে ধরতে জানি, তোমার ভয় নেই মা আমরা প্রতিবাদ করতে জানি,’ গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার লিখিত এ চির-অমর গানটি গেয়ে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় যে কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী প্রেরণা জুগিয়েছিলেন সব বাঙালির মধ্যে, রবিবার ২৬ সেপ্টেম্বর সেই হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের প্রয়াণ দিবস। ১৯৭১-এর এপ্রিলে আমরা বিলেতে অবস্থানরত বাঙালিরা যখন গভীর চিন্তামগ্ন, দেশ থেকে কোনো চিঠিপত্র আসছিল না, কী হচ্ছিল তা-ও বুঝতে পারছিলাম না ঠিক তখনই কলকাতা থেকে দুটি গান আমাদের দুশ্চিন্তাকে অনেকখানি লাঘব করে দিয়েছিল, নিশ্চিত হয়েছিলাম বাংলাদেশ স্বাধীন হবেই। এ দুটি গানের প্রথমটি ছিল অংশুমান রায়ের কণ্ঠে গাওয়া ‘শোনো একটি মুজিবরের কণ্ঠে’ এবং অন্যটি হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের গাওয়া গানটি।

১৯২০ সালের জুলাইয়ে জন্ম নেওয়া এ মহান শিল্পী শুধু বিরল কণ্ঠের অধিকারী গায়কই ছিলেন না, তিনি একজন অতি উঁচুমাপের সুরকারও ছিলেন এবং একাধিকবার ভারতের শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালক হিসেবে পুরস্কৃত হয়েছিলেন। হিন্দি গানের জগতেও ছিল তাঁর অবাধ বিচরণ।

বেতারে প্রথম গান গেয়েছিলেন ১৯৩৫ সালে, যখন তিনি স্কুলের ছাত্র। ১৯৩৭ সালে প্রথম গান রেকর্ড করেন, তখন ছিলেন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ছাত্র। প্রথম দিকে তিনি সে সময়ের জনপ্রিয় শিল্পী পংকজ মল্লিককে নকল করে গাইলেও পরে তাঁর নিজস্ব সত্তায় ফিরে গিয়ে হেমন্ত হয়ে পড়েছিলেন।

একজন প্রগতিশীল, অসাম্প্রদায়িক এবং মানবিক মানুষ হিসেবে বেঁচে থাকাই ছিল তাঁর মূলমন্ত্র। ১৯৪৫ সালে তিনি আর এক কিংবদন্তি গীতিকার এবং সুরকার সলিল চৌধুরীর লেখা এবং সুর দেওয়া সেই চিরসজীব ‘কোন এক গায়ের বধূ’ গানটি গেয়ে প্রগতিশীল পরিচয়ে আবির্ভূত হলেন। এ গানটি সলিল বাবু লিখেছিলেন ১৯৪৩ সালে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী চার্চিল কর্তৃক সৃষ্ট দুর্ভিক্ষের ওপর যার ফলে ৫০ লাখ বাঙালি অনাহারে মারা গিয়েছিলেন। গণআন্দোলনের ময়দান থেকে বেরিয়ে আসার পথ কীভাবে মনোরঞ্জনের সংস্কৃতির জোড়াবাঁকে এসে ফুল ফোটাতে পারে তার সার্থক উদাহরণ এ গানটি। সুরের মূর্ছনায় যে যুগযন্ত্রণাও তুলে ধরা যায় তা-ই দেখিয়েছিলেন হেমন্ত-সলিল জুটি, যেটি বাঙালিদের কাছে খুলে দিয়েছিল এক নতুন দর্শন। সুকান্তের ‘অবাক পৃথিবী’ গানটি হেমন্তের গলায় না হলে এত জনআবেদন হয়তো আকৃষ্ট করতে পারত না। ‘পথে এবার নামো সাথী’ গেয়ে তিনি নির্যাতিত মানুষের জন্য আন্দোলনের ডাক দিয়েছিলেন। ‘ধিতাং ধিতাং বলে, কে মাদলে তাল তোলে’ গেয়ে তিনি গণমনে প্রতিবাদের ঝড় তুলেছিলেন। ‘গায়ের বধূ’ গানটির রেকর্ড যখন বেরিয়েছিল তখন কমিউনিস্ট পার্টির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় সলিল চৌধুরী আন্ডারগ্রাউন্ডে চলে গিয়ে গানটি পলাতক অবস্থায় থেকেই শুনছিলেন হেমন্তের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে। এ ধরনের নির্যাতিত মানুষের কথা তুলে ধরা আরও কটি গান হেমন্তবাবু গেয়েছিলেন যেগুলোও জনপ্রিয়তার শীর্ষে উঠেছিল যার মধ্যে ছিল- ‘রানার চলেছে রানার’, ‘পালকি চলে’। তিনি প্রগতিশীল শিল্পীদের সংস্থা ‘ইন্ডিয়ান পিপলস থিয়েটার’-এর সদস্য ছিলেন।

১৯৫৫ সালে মুক্তি পাওয়া ছবি ‘শাপমোচনে’ পাঁচটি গান গাওয়ার পর তাঁর জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী হয়ে পড়ে। উত্তম কুমারের ঠোঁটে ‘শোনো বন্ধু শোনো’, ‘ঝড় উঠেছে বাউল বাতাস’, ‘সুরের আকাশে তুমি যে গো শুকতারা’, ‘বসে আছি পথ চেয়ে’ গানগুলো তখন ছিল সবার মুখে মুখে। নীল আকাশের নিচে ছবিতে তাঁর গান ‘ও নদীরে, একটি কথা শুধাই শুধু তোমারে’, ‘নীল আকাশের নিচে এই পৃথিবী’, গান দুটো জার্মান নোবেল বিজয়ী সাহিত্যিক হারমেন হ্যাসি রচিত ‘সিদ্ধার্থ’ উপন্যাসের ওপর তৈরি করা হলিউডের ছবিতেও গাওয়া হয়েছিল। মরুতীর্থ হিংলাজ ছবিতে তিনি মানবতার অবক্ষয়ের প্রতিবাদে ‘তোমার ভুবনে মাগো এত পাপ... একি হলো, পশু আজ মানুষেরই নাম’ গেয়ে তাঁর মানবিক রূপ আরও স্পষ্ট করেছিলেন। সপ্তপদী ছবিতে ‘এই পথ যদি না শেষ হয়’ গানটি না থাকলে উত্তম-সুচিত্রার বাইকে ভ্রমণের ছবি এত দৃষ্টিনন্দন হতো না। ‘এই রাত তোমার আমার’ গানটি দীপ জ্বেলে যাই ছবিকে আরও আকর্ষণীয় করেছিল। হারানো সুরে তাঁর গাওয়া ‘আজ দুজনার দুটি পথ’, দুই ভাই ছবিতে ‘তারে বলে দিও’, পৃথিবী আমারে চায় ছবিতে ‘নিলাম ওয়ালা ছয় আনা’, ছাড়াও অসংখ্য গান রেকর্ড ভঙ্গ করেছিল যার মধ্যে ‘আমায় প্রশ্ন করে নীল ধ্রুবতারা’, ‘এই মেঘলা দিনে একলা’, ‘পথ হারাব বলে এবার’, ‘এক গোছা রজনীগন্ধা’, ‘আমি ঝড়ের কাছে রেখে গেলাম’, ‘মনের জানালা ধরে’, ‘তার আর পর নেই’, ‘অলির কথা শুনে বকুল হাসে’, ‘বনতল ফুলে ফুলে ঢাকা’, ‘তুমি এলে অনেক দিনের পর যেন বৃষ্টি এলো’, ‘কেন দূরে থাকো শুধু আড়াল রাখো’, ‘নিঝুম সন্ধ্যায় পান্থ পাখিরা’, ‘যখন বাজল বাঁশি তখন রাধা যাবে যমুনায়’, ‘আর কত রহিব শুধু পথ চেয়ে,’ ‘ও আকাশ প্রদীপ জ্বেলো না’, ‘শোনো শোনো এই রাত কি যে বলে’, ‘একি চঞ্চলতা জাগে আমার মনে’, ‘জানি না কখন তুমি আমার চোখে স্বপনেরও মায়াদলে’, ‘নীড় ছোট ক্ষতি নেই’, ‘আমি বন্ধুবিহীন একা’, ‘কত দিন পরে এলে’, ‘মেঘ কালো আঁধার কালো’ প্রভৃতি গান ষাট, সত্তর, আশি এবং নব্বই দশকেও উভয় বাংলায় দাবড়িয়ে বেড়াত। উত্তম কুমার, সলিল চৌধুরী, গৌরীপ্রসন্ন মজুমদারের সম্মিলিত প্রচেষ্টা ছাড়া এই চার কিংবদন্তির কারোরই উত্থান সম্ভব হতো না। হেমন্ত নিজের সুর ছাড়াও সলিল চৌধুরী এবং গৌরীবাবুর সুরেও অনেক গান গেয়েছেন। অন্যদিকে তাঁর দেওয়া সুরে গান গেয়েছেন শ্যামল মিত্র, সতীনাথ মুখোপাধ্যায়, সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়, গীতা দত্ত, লতা মঙ্গেশকর, সুমন কল্যাণপুর, কিশোর কুমার, মান্না দে, মোহাম্মদ রফি, মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়, হৈমন্তী শুক্লা, প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ চিরঞ্জীব শিল্পী। ‘হারানো সুর’ ছবিতে তাঁর সুরে গীতা দত্ত ‘তুমি যে আমার’ গানটি গেয়ে সর্বকালের রেকর্ড ভঙ্গ করেছিলেন। ফরিদপুরের মেয়ে গীতা দত্ত হেমন্তের সুরে ‘নিশিরাত বাঁকা চাঁদ’ গান গেয়েও প্রচুর প্রশংসা অর্জন করেছিলেন। যদিও লতা মঙ্গেশকর প্রথম বাংলা গান ‘আকাশ প্রদীপ জ্বলে’ গেয়েছিলেন সতীনাথ মুখোপাধ্যায়ের সুরে, কিন্তু লতার বাংলা গানের জগতে পদচারণ হয়েছিল হেমন্তের হাত ধরেই একটি রবীন্দ্রসংগীত দিয়ে।

হিন্দি সংগীতজগৎ যখন পুরোপুরি মোহাম্মদ রফি, মুকেশ, মহেন্দ্র কাপুর, তালাত মাহমুদদের দখলে তখন পশ্চিম বাংলা থেকে যাওয়া নবাগত শিল্পী হিসেবে তাঁর অবস্থান পোক্ত করতে সময় লাগেনি। ‘নাগিন’, ‘বিশ সাল বাদ’, ‘সোলভা সাল’ প্রভৃতি ছবিতে তাঁর গান প্রচুর জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিল। এসব ছবিতে সংগীত পরিচালনার জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালকের পদক পেয়েছিলেন, যেখানে বোম্বেতে তখন একচ্ছত্র রাজত্ব ছিল নওশাদ আলী, কল্যাণ জি আনন্দ জি, শংকর-জয়কিশান, ও পি নায়ার, লক্ষ্মীকান্ত পেয়ারি লাল প্রমুখ বাঘা বাঘা সংগীত পরিচালকের। নাগিন ছবিতে বিন বাঁশির সাহায্যে ‘মান দোলে’ গানের সুর এখনো সব অনুষ্ঠানেই, এমনকি রাস্তাঘাটেও বাজে।

শ্রাবন্তী মজুমদারের সঙ্গে সেই গান ‘আয় খুকু আয়’-তে মেয়ের প্রতি পিতার স্নেহের যে বর্ণনা রয়েছে তা গোটা পৃথিবীতে আর কোনো গানে রয়েছে কি না সন্দেহ। পিতা-কন্যার অমর বন্ধনের এ গানটি কোনো দিনও পুরনো হবে না।

হেমন্ত পল্লীগীতিও গেয়েছেন। রবীন্দ্রসংগীতে তিনি তাঁর সমসাময়িক পুরুষ শিল্পী পংকজ মল্লিক, দেবব্রত বিশ্বাস, চিন্ময় চট্টোপাধ্যায়, দ্বিজেন মুখোপাধ্যায়, সাগর সেন থেকে কম দক্ষ এবং জনপ্রিয় ছিলেন না। ‘লাইলি তোমার এসেছে ফিরিয়া’ গানটি রেকর্ড করে তিনি নজরুল গীতির গায়ক হিসেবে পরিচিতি পান, গেয়েছিলেন আরও অনেক নজরুল গীতি।

কৌতূহলী বিষয় হলো হেমন্ত সংগীতে তেমন তালিম নেননি। তিনি ‘শুনে গায়ক’, যে কথা তাঁর মুখেই শোনা। এ ব্যাপারে মান্না দে বলেছিলেন, ‘হেমন্ত আর কিশোরের রয়েছে ঈশ্বরদত্ত কণ্ঠ। তাই তাঁদের তালিম নিতে হয়নি। কিন্তু তাঁদের পর্যায়ে পৌঁছতে আমাকে কঠিন তালিম নিতে হয়েছে।’

হেমন্ত নিজে বলেছেন, যেসব গানের জন্য রাগের ওপর নির্ভর করতে হতো সেগুলো তিনি মোহাম্মদ রফি, মান্না দে প্রমুখের কাছে পাঠিয়ে দিতেন।

বাংলাদেশে তাঁর ভক্তের অভাব কোনো দিনই ছিল না, আর তাঁরও বিশেষ দরদ ছিল এপার বাংলার মানুষের জন্য, যার জন্য তিনি শুধু ’৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে গান গেয়েই ক্ষান্ত হননি, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বহুবার এখানে এসেছেন এ দেশের মানুষের ডাকে। তিনি শেষ গানটি ঢাকায় বসেই গেয়েছিলেন যার কথা হলো ‘আমার গানের স্বরলিপি লেখা রবে, আমি যদি আর না-ই আসি হেথা ফিরে’। ঢাকা থেকে কলকাতা ফিরে যাওয়ার কিছুদিন পর ১৯৮৯ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর তিনি পরলোকগমন করেন গোটা উপমহাদেশের কোটি কোটি ভক্তকে শোকে ভাসিয়ে দিয়ে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধে কণ্ঠযোদ্ধা হিসেবে তাঁর অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাঁকে ‘মুক্তিযুদ্ধে বিদেশি বন্ধু’ খেতাব ও পদক দিয়েছে। বঙ্গবন্ধুও হেমন্তর গানের ভক্ত ছিলেন। বঙ্গবন্ধু কলকাতায় গেলে যেসব মনীষী তাঁকে শ্রদ্ধা জানাতে এসেছিলেন হেমন্ত তাঁদের অন্যতম। সংগীতের ঈশ্বর বলে পরিচিত এই কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী নিশ্চিতভাবে বাঙালিদের মনের জগতে আজীবন বেঁচে থাকবেন।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা