শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

মাগো ভাবনা কেন?

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
মাগো ভাবনা কেন?

‘মাগো ভাবনা কেন? আমরা তোমার শান্তিপ্রিয় শান্ত ছেলে, তবু শত্রু এলে অস্ত্র হাতে ধরতে জানি, তোমার ভয় নেই মা আমরা প্রতিবাদ করতে জানি,’ গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার লিখিত এ চির-অমর গানটি গেয়ে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় যে কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী প্রেরণা জুগিয়েছিলেন সব বাঙালির মধ্যে, রবিবার ২৬ সেপ্টেম্বর সেই হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের প্রয়াণ দিবস। ১৯৭১-এর এপ্রিলে আমরা বিলেতে অবস্থানরত বাঙালিরা যখন গভীর চিন্তামগ্ন, দেশ থেকে কোনো চিঠিপত্র আসছিল না, কী হচ্ছিল তা-ও বুঝতে পারছিলাম না ঠিক তখনই কলকাতা থেকে দুটি গান আমাদের দুশ্চিন্তাকে অনেকখানি লাঘব করে দিয়েছিল, নিশ্চিত হয়েছিলাম বাংলাদেশ স্বাধীন হবেই। এ দুটি গানের প্রথমটি ছিল অংশুমান রায়ের কণ্ঠে গাওয়া ‘শোনো একটি মুজিবরের কণ্ঠে’ এবং অন্যটি হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের গাওয়া গানটি।

১৯২০ সালের জুলাইয়ে জন্ম নেওয়া এ মহান শিল্পী শুধু বিরল কণ্ঠের অধিকারী গায়কই ছিলেন না, তিনি একজন অতি উঁচুমাপের সুরকারও ছিলেন এবং একাধিকবার ভারতের শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালক হিসেবে পুরস্কৃত হয়েছিলেন। হিন্দি গানের জগতেও ছিল তাঁর অবাধ বিচরণ।

বেতারে প্রথম গান গেয়েছিলেন ১৯৩৫ সালে, যখন তিনি স্কুলের ছাত্র। ১৯৩৭ সালে প্রথম গান রেকর্ড করেন, তখন ছিলেন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ছাত্র। প্রথম দিকে তিনি সে সময়ের জনপ্রিয় শিল্পী পংকজ মল্লিককে নকল করে গাইলেও পরে তাঁর নিজস্ব সত্তায় ফিরে গিয়ে হেমন্ত হয়ে পড়েছিলেন।

একজন প্রগতিশীল, অসাম্প্রদায়িক এবং মানবিক মানুষ হিসেবে বেঁচে থাকাই ছিল তাঁর মূলমন্ত্র। ১৯৪৫ সালে তিনি আর এক কিংবদন্তি গীতিকার এবং সুরকার সলিল চৌধুরীর লেখা এবং সুর দেওয়া সেই চিরসজীব ‘কোন এক গায়ের বধূ’ গানটি গেয়ে প্রগতিশীল পরিচয়ে আবির্ভূত হলেন। এ গানটি সলিল বাবু লিখেছিলেন ১৯৪৩ সালে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী চার্চিল কর্তৃক সৃষ্ট দুর্ভিক্ষের ওপর যার ফলে ৫০ লাখ বাঙালি অনাহারে মারা গিয়েছিলেন। গণআন্দোলনের ময়দান থেকে বেরিয়ে আসার পথ কীভাবে মনোরঞ্জনের সংস্কৃতির জোড়াবাঁকে এসে ফুল ফোটাতে পারে তার সার্থক উদাহরণ এ গানটি। সুরের মূর্ছনায় যে যুগযন্ত্রণাও তুলে ধরা যায় তা-ই দেখিয়েছিলেন হেমন্ত-সলিল জুটি, যেটি বাঙালিদের কাছে খুলে দিয়েছিল এক নতুন দর্শন। সুকান্তের ‘অবাক পৃথিবী’ গানটি হেমন্তের গলায় না হলে এত জনআবেদন হয়তো আকৃষ্ট করতে পারত না। ‘পথে এবার নামো সাথী’ গেয়ে তিনি নির্যাতিত মানুষের জন্য আন্দোলনের ডাক দিয়েছিলেন। ‘ধিতাং ধিতাং বলে, কে মাদলে তাল তোলে’ গেয়ে তিনি গণমনে প্রতিবাদের ঝড় তুলেছিলেন। ‘গায়ের বধূ’ গানটির রেকর্ড যখন বেরিয়েছিল তখন কমিউনিস্ট পার্টির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় সলিল চৌধুরী আন্ডারগ্রাউন্ডে চলে গিয়ে গানটি পলাতক অবস্থায় থেকেই শুনছিলেন হেমন্তের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে। এ ধরনের নির্যাতিত মানুষের কথা তুলে ধরা আরও কটি গান হেমন্তবাবু গেয়েছিলেন যেগুলোও জনপ্রিয়তার শীর্ষে উঠেছিল যার মধ্যে ছিল- ‘রানার চলেছে রানার’, ‘পালকি চলে’। তিনি প্রগতিশীল শিল্পীদের সংস্থা ‘ইন্ডিয়ান পিপলস থিয়েটার’-এর সদস্য ছিলেন।

১৯৫৫ সালে মুক্তি পাওয়া ছবি ‘শাপমোচনে’ পাঁচটি গান গাওয়ার পর তাঁর জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী হয়ে পড়ে। উত্তম কুমারের ঠোঁটে ‘শোনো বন্ধু শোনো’, ‘ঝড় উঠেছে বাউল বাতাস’, ‘সুরের আকাশে তুমি যে গো শুকতারা’, ‘বসে আছি পথ চেয়ে’ গানগুলো তখন ছিল সবার মুখে মুখে। নীল আকাশের নিচে ছবিতে তাঁর গান ‘ও নদীরে, একটি কথা শুধাই শুধু তোমারে’, ‘নীল আকাশের নিচে এই পৃথিবী’, গান দুটো জার্মান নোবেল বিজয়ী সাহিত্যিক হারমেন হ্যাসি রচিত ‘সিদ্ধার্থ’ উপন্যাসের ওপর তৈরি করা হলিউডের ছবিতেও গাওয়া হয়েছিল। মরুতীর্থ হিংলাজ ছবিতে তিনি মানবতার অবক্ষয়ের প্রতিবাদে ‘তোমার ভুবনে মাগো এত পাপ... একি হলো, পশু আজ মানুষেরই নাম’ গেয়ে তাঁর মানবিক রূপ আরও স্পষ্ট করেছিলেন। সপ্তপদী ছবিতে ‘এই পথ যদি না শেষ হয়’ গানটি না থাকলে উত্তম-সুচিত্রার বাইকে ভ্রমণের ছবি এত দৃষ্টিনন্দন হতো না। ‘এই রাত তোমার আমার’ গানটি দীপ জ্বেলে যাই ছবিকে আরও আকর্ষণীয় করেছিল। হারানো সুরে তাঁর গাওয়া ‘আজ দুজনার দুটি পথ’, দুই ভাই ছবিতে ‘তারে বলে দিও’, পৃথিবী আমারে চায় ছবিতে ‘নিলাম ওয়ালা ছয় আনা’, ছাড়াও অসংখ্য গান রেকর্ড ভঙ্গ করেছিল যার মধ্যে ‘আমায় প্রশ্ন করে নীল ধ্রুবতারা’, ‘এই মেঘলা দিনে একলা’, ‘পথ হারাব বলে এবার’, ‘এক গোছা রজনীগন্ধা’, ‘আমি ঝড়ের কাছে রেখে গেলাম’, ‘মনের জানালা ধরে’, ‘তার আর পর নেই’, ‘অলির কথা শুনে বকুল হাসে’, ‘বনতল ফুলে ফুলে ঢাকা’, ‘তুমি এলে অনেক দিনের পর যেন বৃষ্টি এলো’, ‘কেন দূরে থাকো শুধু আড়াল রাখো’, ‘নিঝুম সন্ধ্যায় পান্থ পাখিরা’, ‘যখন বাজল বাঁশি তখন রাধা যাবে যমুনায়’, ‘আর কত রহিব শুধু পথ চেয়ে,’ ‘ও আকাশ প্রদীপ জ্বেলো না’, ‘শোনো শোনো এই রাত কি যে বলে’, ‘একি চঞ্চলতা জাগে আমার মনে’, ‘জানি না কখন তুমি আমার চোখে স্বপনেরও মায়াদলে’, ‘নীড় ছোট ক্ষতি নেই’, ‘আমি বন্ধুবিহীন একা’, ‘কত দিন পরে এলে’, ‘মেঘ কালো আঁধার কালো’ প্রভৃতি গান ষাট, সত্তর, আশি এবং নব্বই দশকেও উভয় বাংলায় দাবড়িয়ে বেড়াত। উত্তম কুমার, সলিল চৌধুরী, গৌরীপ্রসন্ন মজুমদারের সম্মিলিত প্রচেষ্টা ছাড়া এই চার কিংবদন্তির কারোরই উত্থান সম্ভব হতো না। হেমন্ত নিজের সুর ছাড়াও সলিল চৌধুরী এবং গৌরীবাবুর সুরেও অনেক গান গেয়েছেন। অন্যদিকে তাঁর দেওয়া সুরে গান গেয়েছেন শ্যামল মিত্র, সতীনাথ মুখোপাধ্যায়, সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়, গীতা দত্ত, লতা মঙ্গেশকর, সুমন কল্যাণপুর, কিশোর কুমার, মান্না দে, মোহাম্মদ রফি, মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়, হৈমন্তী শুক্লা, প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ চিরঞ্জীব শিল্পী। ‘হারানো সুর’ ছবিতে তাঁর সুরে গীতা দত্ত ‘তুমি যে আমার’ গানটি গেয়ে সর্বকালের রেকর্ড ভঙ্গ করেছিলেন। ফরিদপুরের মেয়ে গীতা দত্ত হেমন্তের সুরে ‘নিশিরাত বাঁকা চাঁদ’ গান গেয়েও প্রচুর প্রশংসা অর্জন করেছিলেন। যদিও লতা মঙ্গেশকর প্রথম বাংলা গান ‘আকাশ প্রদীপ জ্বলে’ গেয়েছিলেন সতীনাথ মুখোপাধ্যায়ের সুরে, কিন্তু লতার বাংলা গানের জগতে পদচারণ হয়েছিল হেমন্তের হাত ধরেই একটি রবীন্দ্রসংগীত দিয়ে।

হিন্দি সংগীতজগৎ যখন পুরোপুরি মোহাম্মদ রফি, মুকেশ, মহেন্দ্র কাপুর, তালাত মাহমুদদের দখলে তখন পশ্চিম বাংলা থেকে যাওয়া নবাগত শিল্পী হিসেবে তাঁর অবস্থান পোক্ত করতে সময় লাগেনি। ‘নাগিন’, ‘বিশ সাল বাদ’, ‘সোলভা সাল’ প্রভৃতি ছবিতে তাঁর গান প্রচুর জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিল। এসব ছবিতে সংগীত পরিচালনার জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালকের পদক পেয়েছিলেন, যেখানে বোম্বেতে তখন একচ্ছত্র রাজত্ব ছিল নওশাদ আলী, কল্যাণ জি আনন্দ জি, শংকর-জয়কিশান, ও পি নায়ার, লক্ষ্মীকান্ত পেয়ারি লাল প্রমুখ বাঘা বাঘা সংগীত পরিচালকের। নাগিন ছবিতে বিন বাঁশির সাহায্যে ‘মান দোলে’ গানের সুর এখনো সব অনুষ্ঠানেই, এমনকি রাস্তাঘাটেও বাজে।

শ্রাবন্তী মজুমদারের সঙ্গে সেই গান ‘আয় খুকু আয়’-তে মেয়ের প্রতি পিতার স্নেহের যে বর্ণনা রয়েছে তা গোটা পৃথিবীতে আর কোনো গানে রয়েছে কি না সন্দেহ। পিতা-কন্যার অমর বন্ধনের এ গানটি কোনো দিনও পুরনো হবে না।

হেমন্ত পল্লীগীতিও গেয়েছেন। রবীন্দ্রসংগীতে তিনি তাঁর সমসাময়িক পুরুষ শিল্পী পংকজ মল্লিক, দেবব্রত বিশ্বাস, চিন্ময় চট্টোপাধ্যায়, দ্বিজেন মুখোপাধ্যায়, সাগর সেন থেকে কম দক্ষ এবং জনপ্রিয় ছিলেন না। ‘লাইলি তোমার এসেছে ফিরিয়া’ গানটি রেকর্ড করে তিনি নজরুল গীতির গায়ক হিসেবে পরিচিতি পান, গেয়েছিলেন আরও অনেক নজরুল গীতি।

কৌতূহলী বিষয় হলো হেমন্ত সংগীতে তেমন তালিম নেননি। তিনি ‘শুনে গায়ক’, যে কথা তাঁর মুখেই শোনা। এ ব্যাপারে মান্না দে বলেছিলেন, ‘হেমন্ত আর কিশোরের রয়েছে ঈশ্বরদত্ত কণ্ঠ। তাই তাঁদের তালিম নিতে হয়নি। কিন্তু তাঁদের পর্যায়ে পৌঁছতে আমাকে কঠিন তালিম নিতে হয়েছে।’

হেমন্ত নিজে বলেছেন, যেসব গানের জন্য রাগের ওপর নির্ভর করতে হতো সেগুলো তিনি মোহাম্মদ রফি, মান্না দে প্রমুখের কাছে পাঠিয়ে দিতেন।

বাংলাদেশে তাঁর ভক্তের অভাব কোনো দিনই ছিল না, আর তাঁরও বিশেষ দরদ ছিল এপার বাংলার মানুষের জন্য, যার জন্য তিনি শুধু ’৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে গান গেয়েই ক্ষান্ত হননি, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বহুবার এখানে এসেছেন এ দেশের মানুষের ডাকে। তিনি শেষ গানটি ঢাকায় বসেই গেয়েছিলেন যার কথা হলো ‘আমার গানের স্বরলিপি লেখা রবে, আমি যদি আর না-ই আসি হেথা ফিরে’। ঢাকা থেকে কলকাতা ফিরে যাওয়ার কিছুদিন পর ১৯৮৯ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর তিনি পরলোকগমন করেন গোটা উপমহাদেশের কোটি কোটি ভক্তকে শোকে ভাসিয়ে দিয়ে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধে কণ্ঠযোদ্ধা হিসেবে তাঁর অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাঁকে ‘মুক্তিযুদ্ধে বিদেশি বন্ধু’ খেতাব ও পদক দিয়েছে। বঙ্গবন্ধুও হেমন্তর গানের ভক্ত ছিলেন। বঙ্গবন্ধু কলকাতায় গেলে যেসব মনীষী তাঁকে শ্রদ্ধা জানাতে এসেছিলেন হেমন্ত তাঁদের অন্যতম। সংগীতের ঈশ্বর বলে পরিচিত এই কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী নিশ্চিতভাবে বাঙালিদের মনের জগতে আজীবন বেঁচে থাকবেন।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা