শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৫১, শুক্রবার, ২২ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৫, শুক্রবার, ২২ আগস্ট, ২০২৫

পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

♦ জুলাই সনদ নিয়ে আশাবাদী ♦ শিগগিরই প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা
শফিউল আলম দোলন
অনলাইন ভার্সন
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

জুলাই সনদ সংবিধানের ওপরে রাখার বিষয়ে আপত্তি জানালেও আলোচনার মাধ্যমে বিষয়টির সমাধান সম্ভব বলে আশাবাদী বিএনপি। তবে নির্বাচনে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতির বিরুদ্ধে অনড় অবস্থান দলটির হাইকমান্ডের। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান পরিষ্কার বলে দিয়েছেন, বাংলাদেশের আর্থসামাজিক, ভৌগোলিক ও রাজনৈতিক বাস্তবতায় এখনো পিআর পদ্ধতি উপযোগী নয়।

অন্যদিকে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে প্রদত্ত জুলাই সনদের লিখিত খসড়ায় মতামত জমা দিয়েছে দলটি। জুলাই সনদ সংবিধানের ওপরে রাখা বা না রাখা এবং নির্বাচনে পিআর পদ্ধতির বিষয় নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে শিগগিরই আলোচনায় বসবেন বিএনপির নীতিনির্ধারকরা। আলোচনার মাধ্যমেই জুলাই সনদ প্রণয়ন, স্বাক্ষর ও বাস্তবায়ন করতে চায় দলটি।

বিএনপির নীতিনির্ধারকদের মতে দেশের জনগণ এ পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে অবহিত নয়। ফলে এ অযৌক্তিক পিআর পদ্ধতি কখনোই দেশের সাধারণ মানুষের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করবে না। নির্বাচন বিঘ্নিত বা বানচাল করতে সম্পূর্ণ অসদুদ্দেশ্যেই পিআর পদ্ধতি দাবি করা হচ্ছে মনে করছেন তাঁরা।

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনে পিআর পদ্ধতি নিয়ে অনেকেই বিভিন্ন বক্তব্য দিয়েছেন। কারণ দেশের জনগণের অধিকার রয়েছে জানার-তারা কাকে ভোট দিচ্ছেন এবং কে তাদের প্রতিনিধি হিসেবে সংসদে যাচ্ছেন। কিন্তু প্রস্তাবিত পিআর পদ্ধতিতে কোনো ব্যক্তিকে সরাসরি নির্বাচিত করার সুযোগ না থাকায় জনগণ স্পষ্টভাবে জানতে পারছেন না তারা কাকে সংসদে পাঠাচ্ছেন। তাই জাতীয় সংসদ কিংবা সরকারের প্রতিনিধিত্ব করতে চাইলে রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তিকে অবশ্যই জনগণের মুখোমুখি হয়ে তাদের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করতে হবে। জনগণের রায় নিয়ে নির্বাচিত হতে হবে।’

অন্যদিকে, জুলাই সনদের বিষয়ে সুষ্ঠু সমাধানের প্রত্যাশা করেছেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।

তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘জুলাই সনদের তিনটি অংশ রয়েছে। এক. ভূমিকা, দুই. ৮৪ দফা প্রস্তাব এবং তিন. অঙ্গীকারনামা। ভূমিকার মধ্যে যে কয়টা বাক্য আছে সেগুলো ঠিক আছে। আর দফা ৮৪টির মধ্যে কিছু কিছু অসামঞ্জস্য আছে। এ দফাগুলো আমরা ঠিকঠাক করে দিয়েছি। আর অঙ্গীকারনামার মধ্যে বেশ কিছু অসামঞ্জস্য আছে। এর মধ্যে তিন- চারটি দফা আছে যেগুলো খুবই অযৌক্তিক। যেমন সনদটাকে সংবিধানের ওপরে প্রাধান্য দেওয়া। এতে একবার বলা হয়েছে-এ নিয়ে ভবিষ্যতে কেউ কোনো প্রশ্ন তুলতে পারবে না। আবার বলা হয়েছে-শুধু আপিলেট ডিভিশনই এ নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। কাজেই এ বিষয়টি নিয়ে “কোনো আইনি বা সাংবিধানিক প্রক্রিয়া”য় আলাপ-আলোচনার মাধ্যমেই একটা সমাধান বেরিয়ে আসবে বলে আমরা আশাবাদী। আমরা প্রত্যাশা করি, আলোচনার মাধ্যমেই সংবিধানের মধ্যে আইনি বৈধতা এবং সাংবিধানিক কোনো প্রক্রিয়ায় জুলাই সনদ প্রণীত হবে, স্বাক্ষরিত হবে এবং বাস্তবায়িত হবে।’

জানা গেছে, এতে জাতীয় নির্বাচনের স্বার্থে যতটা ছাড় দেওয়া দরকার, ততটাই ছাড় দিয়েছে বিএনপি। দলটির এখন প্রত্যাশা, জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ প্রণীত, স্বাক্ষরিত ও বাস্তবায়িত হবে। তবে অঙ্গীকারনামায় থাকা কয়েকটি প্রস্তাবে দলীয় ভিন্নমত থাকলেও আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে এর আইনি বৈধ এবং সাংবিধানিক প্রক্রিয়া খুঁজে বের করা যাবে বলে বিশ্বাস দলটির। জুলাই সনদের বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে ঐকমত্য কমিশন আগামীতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে যে বৈঠকের পরিকল্পনা করছে, সেখানেও এ ব্যাপারে বিএনপি তাদের যৌক্তিক মত তুলে ধরবে দলটি।

সূত্র আরও জানান, জুলাই সনদের পূর্ণাঙ্গ সমন্বিত খসড়া নিয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খ বিচার-বিশ্লেষণ করতে সোমবার রাতে স্থায়ী কমিটির বৈঠক হয়। সেখানে স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সালাহউদ্দিন আহমদসহ তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। মঙ্গলবার রাতে আবারও বৈঠক করেন স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। বৈঠকে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ দেওয়া প্রস্তাবগুলো নিয়েও পর্যালোচনা হয়। এ সময় জুলাই সনদের আট দফা অঙ্গীরকারনামাকে অপ্রয়োজনীয় বলেও মনে করেন স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। অঙ্গীকারনামার চতুর্থ দফায় বলা হয়েছে, জুলাই সনদের প্রতিটি বিধান, প্রস্তাব ও সুপারিশ সাংবিধানিক ও আইনগতভাবে বলবৎ হিসেবে গণ্য হবে। বিধায় এর বৈধতা, প্রয়োজনীয়তা কিংবা জারির কর্তৃত্ব সম্পর্কে কোনো আদালতে কোনো প্রশ্ন তোলা যাবে না। এমন বিষয়ে স্থায়ী কমিটির কেউ কেউ এটাকেও গ্রহণযোগ্য নয় বলে মত ব্যক্ত করেন। তাঁদের মতে কোনো ডকুমেন্ট বা নথির অবস্থান সংবিধানের ওপরে হতে পারে না। অর্থাৎ জুলাই সনদ সংবিধানের ওপরে জায়গা দেওয়ার সুযোগ নেই।

এ নিয়ে বুধবার ১২-দলীয় জোট, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট ও এলডিপির সঙ্গেও বৈঠক করে বিএনপি। মঙ্গলবার গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে যুগপৎ আন্দোলনের মিত্র গণতন্ত্র মঞ্চ, বিজেপি, গণপরিষদের সঙ্গে বৈঠক করেন দায়িত্বশীল নেতারা। বৈঠকে জুলাই সনদ নিয়ে যুগপৎ আন্দোলনের মিত্রদের অভিন্ন বা কাছাকাছি মতামত দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে বিএনপি। একই সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় আগের ‘নোট অব ডিসেন্ট’ দেওয়া বিষয়গুলো সনদের পূর্ণাঙ্গ খসড়ায় না এলে সেটা উল্লেখ করে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মতামত জমা দেওয়ার পরামর্শও দেওয়া হয়েছে।   

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির বিজয় ঠেকানোর জন্য নানা রকম চেষ্টা চলছে: তারেক রহমান
বিএনপির বিজয় ঠেকানোর জন্য নানা রকম চেষ্টা চলছে: তারেক রহমান
বিভাজনের রাজনীতি নয়, ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে : মির্জা ফখরুল
বিভাজনের রাজনীতি নয়, ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে : মির্জা ফখরুল
বিস্ফোরণ মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৫ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরণ মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৫ জনকে অব্যাহতি
অনুভূতিহীন তথাকথিত কবি-শিল্পীরা ১৫ আগস্ট শোক জানিয়েছে : রিজভী
অনুভূতিহীন তথাকথিত কবি-শিল্পীরা ১৫ আগস্ট শোক জানিয়েছে : রিজভী
দিল্লি আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত : রাশেদ প্রধান
দিল্লি আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত : রাশেদ প্রধান
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু
মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু
দেশকে ষড়যন্ত্রের অন্ধগলিতে ঠেলে দেওয়া হয়েছে : রিজভী
দেশকে ষড়যন্ত্রের অন্ধগলিতে ঠেলে দেওয়া হয়েছে : রিজভী
পিআর পদ্ধতি চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা চলছে : নজরুল ইসলাম খান
পিআর পদ্ধতি চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা চলছে : নজরুল ইসলাম খান
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপির সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপির সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন মির্জা ফখরুল
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন মির্জা ফখরুল
সর্বশেষ খবর
কিংসে আসছেন নতুন বিদেশি কোচ
কিংসে আসছেন নতুন বিদেশি কোচ

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার
আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে এক দিনে গ্রেফতার ৬৫
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে এক দিনে গ্রেফতার ৬৫

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোমবার পর্যন্ত ডাকসু নির্বাচনে প্রচারণায় নিষেধাজ্ঞা
সোমবার পর্যন্ত ডাকসু নির্বাচনে প্রচারণায় নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অটোরিকশা থামিয়ে ছিনতাইকারী চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
অটোরিকশা থামিয়ে ছিনতাইকারী চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন
প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল চালক নিহত
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল চালক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক
এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে বাবাকে কুপিয়ে জখম
টঙ্গীতে বাবাকে কুপিয়ে জখম

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনেডিকে টিকা নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো বন্ধের আহ্বান মার্কিন স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের
কেনেডিকে টিকা নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো বন্ধের আহ্বান মার্কিন স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ঝরতে পারে আরো ২ থেকে ৩ দিন
বৃষ্টি ঝরতে পারে আরো ২ থেকে ৩ দিন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির
অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়
আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিস্তায় ভেসে এলো নবজাতকের মরদেহ
তিস্তায় ভেসে এলো নবজাতকের মরদেহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে প্রাথমিক বৈধ প্রার্থী ৪৬২ ও স্থগিত ৪৭
ডাকসু নির্বাচনে প্রাথমিক বৈধ প্রার্থী ৪৬২ ও স্থগিত ৪৭

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮৫ বিলিয়ন ডলার : বাংলাদেশ ব্যাংক
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮৫ বিলিয়ন ডলার : বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে কোস্টগার্ডের গণশুনানি অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে কোস্টগার্ডের গণশুনানি অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিসিবি'র পণ্য কিনতে দৌড়, ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের
টিসিবি'র পণ্য কিনতে দৌড়, ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপায়ণ সিটি উত্তরা ও বার্জার পেইন্টসের সমঝোতা স্বাক্ষর
রূপায়ণ সিটি উত্তরা ও বার্জার পেইন্টসের সমঝোতা স্বাক্ষর

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ
ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্যানেল ঘোষণা : ভিপি আরিফুল্লাহ, জিএস মাজহার
জাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্যানেল ঘোষণা : ভিপি আরিফুল্লাহ, জিএস মাজহার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে জাল সনদ তৈরির অভিযোগে জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে জাল সনদ তৈরির অভিযোগে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ ও কীটনাশক জব্দ, জরিমানা
বুড়িচংয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ ও কীটনাশক জব্দ, জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবরস্থান রক্ষায় রেলকর্মীদের মানববন্ধন
কবরস্থান রক্ষায় রেলকর্মীদের মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেধাবীদের দেশেই ধরে রাখতে জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : মেয়র শাহাদাত
মেধাবীদের দেশেই ধরে রাখতে জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : মেয়র শাহাদাত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জালে আটকা পড়া বিষধর পদ্মগোখরা বনে অবমুক্ত
জালে আটকা পড়া বিষধর পদ্মগোখরা বনে অবমুক্ত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুর সীমান্তে এক দালালসহ আটক ৯
মহেশপুর সীমান্তে এক দালালসহ আটক ৯

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের

১৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল
জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস
মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব
ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ
মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির
অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’
বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য
৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ
স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর
সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি
যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম
বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?
অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর

প্রথম পৃষ্ঠা

নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি
নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

নষ্ট হচ্ছে ১৯ কোটি টাকার ট্রেন ওয়াশিং প্ল্যান্ট
নষ্ট হচ্ছে ১৯ কোটি টাকার ট্রেন ওয়াশিং প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
ফের উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসিবিহীন সুয়ারেজে সেমিতে মায়ামি
মেসিবিহীন সুয়ারেজে সেমিতে মায়ামি

মাঠে ময়দানে

ভোটের লড়াইয়ে ৫০৯ প্রার্থী
ভোটের লড়াইয়ে ৫০৯ প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

একমঞ্চে শাহরুখ পরিবার
একমঞ্চে শাহরুখ পরিবার

শোবিজ

সিঁদুররাঙা পাখি সিঁদুরে ফুলঝুরি
সিঁদুররাঙা পাখি সিঁদুরে ফুলঝুরি

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিট কিনছে সম্পত্তি বেচে
টিকিট কিনছে সম্পত্তি বেচে

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আট মামলায় জামিন ইমরান খানের
আট মামলায় জামিন ইমরান খানের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা
রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে রোডম্যাপ খসড়া চূড়ান্ত
আগামী সপ্তাহে রোডম্যাপ খসড়া চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

তেঁতুলিয়ায় দরিদ্র নারী শিক্ষার্থীদের সেলাই মেশিন বিতরণ
তেঁতুলিয়ায় দরিদ্র নারী শিক্ষার্থীদের সেলাই মেশিন বিতরণ

নগর জীবন

ঋণের ৬১৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ
ঋণের ৬১৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি সফরে চীন গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীন গেলেন সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার আবেদন করা প্লট বুঝে পেলেন সাগর রুনির সন্তান মেঘ
বাবার আবেদন করা প্লট বুঝে পেলেন সাগর রুনির সন্তান মেঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে রিভিউ আবেদনের শুনানি ২৬ আগস্ট
তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে রিভিউ আবেদনের শুনানি ২৬ আগস্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার আপিলের রায় ৪ সেপ্টেম্বর
মামলার আপিলের রায় ৪ সেপ্টেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌথ অর্থনৈতিক কমিশন কার্যকর করা হবে
যৌথ অর্থনৈতিক কমিশন কার্যকর করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা ফের সংঘর্ষে
ঢাকা ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা ফের সংঘর্ষে

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়ের ওষুধ নেওয়া হলো না ফিলিস্তিনি তারকার
মেয়ের ওষুধ নেওয়া হলো না ফিলিস্তিনি তারকার

মাঠে ময়দানে

একি লজ্জা বাফুফের!
একি লজ্জা বাফুফের!

মাঠে ময়দানে

জাল রিপোর্টে মেডিকেল সনদ, পুলিশ প্রতিবেদন
জাল রিপোর্টে মেডিকেল সনদ, পুলিশ প্রতিবেদন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

১৬ আসামির বিচার শুরুর আদেশ
১৬ আসামির বিচার শুরুর আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিস্ফোরক মামলায় ফখরুলসহ ৬৫ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় ফখরুলসহ ৬৫ জনকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা