শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০২:১০, শুক্রবার, ২২ আগস্ট, ২০২৫

রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা

চানখাঁরপুলে গুলিতে নিহত রাকিবের বাবা-ভাই সাক্ষ্য দিলেন ট্রাইব্যুনালে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা

জুলাই-আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের সময় ঢাকার আশুলিয়ায় ছয়জন আন্দোলনকারীর লাশ পোড়ানোর ঘটনায় হওয়া মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার আসামি আশুলিয়া থানার সাবেক এসআই শেখ আবজালুল হকের অ্যাপ্রুভার (রাজসাক্ষী) হওয়ার আবেদন শর্ত সাপেক্ষে মঞ্জুর করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। শর্ত হচ্ছে, তাকে পূর্ণাঙ্গ সত্য উন্মোচন করতে হবে। বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এ আদেশ দেন। এর আগে শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় রাজসাক্ষী হয়েছেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন।

গতকাল আশুলিয়ার মামলায় ১৬ আসামির বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। তাদের মধ্যে আট আসামি গ্রেপ্তার রয়েছেন। তাদের গতকাল ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। অভিযোগ গঠনের সময় এই আসামিদের মধ্যে শেখ আবজালুল হক ট্রাইব্যুনালে দোষ স্বীকার অ্যাপ্রুভার হওয়ার আর্জি জানান। তিনি ট্রাইব্যুনালকে বলেন, আমি দোষ স্বীকার করছি। একই সঙ্গে অ্যাপ্রুভার হয়ে পূর্ণাঙ্গ সত্য উন্মোচন করতে চাই এবং ক্ষমা চাই। এ সময় ট্রাইব্যুনাল আদেশে বলেন, এ মামলার সব আসামির বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন করা হলো। এর মধ্যে একজন আসামি আবজালুল হক অপরাধ স্বীকার করে নিয়েছেন। এ আসামি বলেছেন, তিনি অ্যাপ্রুভার হতে চান। ট্রাইব্যুনাল তাকে অনুমতি দিচ্ছেন অ্যাপ্রুভার হওয়ার বিষয়ে আজ (গতকাল) বেলা ২টার মধ্যে আবেদন করার জন্য। এখন থেকে এ আসামির পুরো নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। পরে আসামি আবজালুল আবেদন করলে সেই আবেদন মঞ্জুর করা হয়। পরে প্রসিকিউটর মো. মিজানুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এ মামলার একজন অভিযুক্ত দোষ স্বীকার করে অ্যাপ্রুভার হওয়ার আবেদন করেছিলেন। সেই আবেদনটি ট্রাইব্যুনাল শর্তসাপেক্ষে মঞ্জুর করেছেন। শর্তটি হচ্ছে, তিনি ঘটনার সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করবেন। এখন মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তিনি কারাগারে থাকবেন। উপযুক্ত সময়ে তার সাক্ষ্য নেওয়া হবে। এক প্রশ্নে এই প্রসিকিউটর বলেন, তার সম্পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এখন জেল কর্তৃপক্ষ যদি মনে করে তাকে আলাদা সেলে রাখা প্রয়োজন, তাহলে আলাদা সেলে রাখবে। সাধারণত এ ধরনের আসামিদের আলাদা সেলে রাখা হয়।

মামলার নথি অনুযায়ী রাজসাক্ষী হওয়া আসামি শেখ আবজালুল হকের বিরুদ্ধে অভিযোগ হচ্ছে, গত বছর ৫ আগস্ট আশুলিয়া থানার তৎকালীন ওসি এ এফ এম সায়েদের নির্দেশনায় পুলিশ গুলি করে কমপক্ষে ২৯ জন ছাত্র-জনতাকে হত্যা করে ও অনেককে গুরুতর আহত করে। এদের মধ্যে ৬ জনকে গুলি করে হত্যার পর আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। পোড়ানোর সময় ১ জন জীবিত ছিল। ঘটনার সময় আসামি আবজালুল হক থানার মেইন গেটে সশস্ত্র অবস্থায় তার অধীনস্থ পুলিশ সদস্যদের নিয়ে ডিউটিতে ছিলেন। সিডিআর পর্যালোচনায় তার উপস্থিতি নিশ্চিত হয়েছে। তার উপস্থিতিতে পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছাত্র-জনতার ওপর গুলি করে হত্যা করে। গুলি করে হত্যা করার পর লাশ আগুন দিয়ে পুড়িয়ে অপরাধ সংঘটনে সহায়তা করেছে।

অভিযোগে আরও বলা হয়, আসামি শেখ আবজালুল হক এ মামলার ঘটনাস্থলে পুলিশ পিকআপ ভ্যানের কাছে অবস্থান করলেও তিনি সেই সময় পুলিশ পিকআপ ভ্যানে থাকা লাশে আগুন দিতে বাধা প্রদান করেননি বা জ¦লন্ত পিকআপ ভ্যানের আগুন নেভানোর কোনো প্রচেষ্টা গ্রহণ করেননি। তদন্তে গ্রেপ্তারকৃত আসামি এসআই শেখ আবজালুল হক সরাসরি উপস্থিত থেকে হত্যাকাণ্ডে অংশগ্রহণ, অধীনস্থদের তত্ত্বাবধান, নির্দেশ প্রদান, সহযোগিতা, সুযোগ তৈরি, সহায়তা এবং তিনি তার অধীনস্থদের মাধ্যমে নির্যাতন, হত্যাকাণ্ড সংঘটন, লাশ পুড়িয়ে অন্যান্য অমানবিক আচরণ, উক্তরূপ অপরাধ সংঘটন হতে বিরত না রাখাসহ অন্যান্য উপায়ে ভূমিকা রাখেন।

চানখাঁরপুলে গুলিতে নিহত রাকিবের বাবা-ভাই সাক্ষ্য দিলেন ট্রাইব্যুনালে : জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুলে সংঘটিত ঘটনায় দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন নিহত রাকিব হাওলাদারের বাবা জাহাঙ্গীর হোসেন ও ভাই রাহাত হাওলাদার। গতকাল বিচারপতি গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ তারা নিজেদের জবানবন্দি তুলে ধরেন। পরে তাদের জেরা করেন আসামি পক্ষের আইনজীবীরা। এ নিয়ে এই মামলায় আটজনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হলো। পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আগামী ৩ ও ৪ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেছেন ট্রাইব্যুনাল।

আন্দোলনে নিহত রাকিব হাওলাদারের পিতা জাহাঙ্গীর হোসেন তার জবানবন্দিতে বলেন, ‘আমার ছেলে ঢাকা চকবাজার থানাধীন নবাব বাগিচায় কাজল প্লাস্টিক ফ্যাক্টরিতে শ্রমিকের কাজ করত। গত বছরের ৫ আগস্ট দুপুর ১টার দিকে আমার ছেলে তার প্রতিষ্ঠান থেকে বের হয়ে নাজিমুদ্দিন রোডে বুরহানউদ্দিন কলেজের সামনে আন্দোলনে যোগ দেয় এবং সেখানে পুলিশের গুলিতে নিহত হয়।’

তিনি বলেন, ‘পুলিশ কমিশনার হাবিবুর রহমান, যুগ্ম পুলিশ কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী, এডিসি শাহ-আলম, রমনা জোনের এসি ইমরুল, শাহবাগ থানার ওসি আরশাদ হোসেনের নির্দেশ এবং উপস্থিতিতে কনস্টেবল সুজন, কনস্টেবল ইমাজ ও কনস্টেবল নাসিরুল আমার ছেলেকে গুলি করে হত্যা করে। আমি ট্রাইব্যুনালের কাছে আমার ছেলের হত্যার বিচার চাই।’ এ ছাড়া আন্দোলনে নিহত রাকিব হাওলাদারের বড় ভাই রাহাত হাওলাদার জবানবন্দি দেন। তিনি তার ভাইয়ের হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চান।

এই বিভাগের আরও খবর
মামলার আপিলের রায় ৪ সেপ্টেম্বর
মামলার আপিলের রায় ৪ সেপ্টেম্বর
আগামী সপ্তাহে রোডম্যাপ খসড়া চূড়ান্ত
আগামী সপ্তাহে রোডম্যাপ খসড়া চূড়ান্ত
জাতিসংঘ প্রতিবেদন ঐতিহাসিক দলিল ঘোষণার নির্দেশ
জাতিসংঘ প্রতিবেদন ঐতিহাসিক দলিল ঘোষণার নির্দেশ
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ
১৬ আসামির বিচার শুরুর আদেশ
১৬ আসামির বিচার শুরুর আদেশ
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
অপটিক্যাল ক্যাবল শিল্পের অমিত সম্ভাবনা
অপটিক্যাল ক্যাবল শিল্পের অমিত সম্ভাবনা
আট মামলায় জামিন ইমরান খানের
আট মামলায় জামিন ইমরান খানের
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর
যৌথ অর্থনৈতিক কমিশন কার্যকর করা হবে
যৌথ অর্থনৈতিক কমিশন কার্যকর করা হবে
সরকারি সফরে চীন গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীন গেলেন সেনাপ্রধান
ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
সর্বশেষ খবর
কিংসে আসছেন নতুন বিদেশি কোচ
কিংসে আসছেন নতুন বিদেশি কোচ

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার
আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে এক দিনে গ্রেফতার ৬৫
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে এক দিনে গ্রেফতার ৬৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোমবার পর্যন্ত ডাকসু নির্বাচনে প্রচারণায় নিষেধাজ্ঞা
সোমবার পর্যন্ত ডাকসু নির্বাচনে প্রচারণায় নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অটোরিকশা থামিয়ে ছিনতাইকারী চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
অটোরিকশা থামিয়ে ছিনতাইকারী চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন
প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল চালক নিহত
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল চালক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক
এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে বাবাকে কুপিয়ে জখম
টঙ্গীতে বাবাকে কুপিয়ে জখম

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনেডিকে টিকা নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো বন্ধের আহ্বান মার্কিন স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের
কেনেডিকে টিকা নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো বন্ধের আহ্বান মার্কিন স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ঝরতে পারে আরো ২ থেকে ৩ দিন
বৃষ্টি ঝরতে পারে আরো ২ থেকে ৩ দিন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির
অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়
আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিস্তায় ভেসে এলো নবজাতকের মরদেহ
তিস্তায় ভেসে এলো নবজাতকের মরদেহ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে প্রাথমিক বৈধ প্রার্থী ৪৬২ ও স্থগিত ৪৭
ডাকসু নির্বাচনে প্রাথমিক বৈধ প্রার্থী ৪৬২ ও স্থগিত ৪৭

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮৫ বিলিয়ন ডলার : বাংলাদেশ ব্যাংক
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮৫ বিলিয়ন ডলার : বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে কোস্টগার্ডের গণশুনানি অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে কোস্টগার্ডের গণশুনানি অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিসিবি'র পণ্য কিনতে দৌড়, ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের
টিসিবি'র পণ্য কিনতে দৌড়, ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপায়ণ সিটি উত্তরা ও বার্জার পেইন্টসের সমঝোতা স্বাক্ষর
রূপায়ণ সিটি উত্তরা ও বার্জার পেইন্টসের সমঝোতা স্বাক্ষর

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ
ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্যানেল ঘোষণা : ভিপি আরিফুল্লাহ, জিএস মাজহার
জাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্যানেল ঘোষণা : ভিপি আরিফুল্লাহ, জিএস মাজহার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে জাল সনদ তৈরির অভিযোগে জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে জাল সনদ তৈরির অভিযোগে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ ও কীটনাশক জব্দ, জরিমানা
বুড়িচংয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ ও কীটনাশক জব্দ, জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবরস্থান রক্ষায় রেলকর্মীদের মানববন্ধন
কবরস্থান রক্ষায় রেলকর্মীদের মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেধাবীদের দেশেই ধরে রাখতে জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : মেয়র শাহাদাত
মেধাবীদের দেশেই ধরে রাখতে জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : মেয়র শাহাদাত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জালে আটকা পড়া বিষধর পদ্মগোখরা বনে অবমুক্ত
জালে আটকা পড়া বিষধর পদ্মগোখরা বনে অবমুক্ত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুর সীমান্তে এক দালালসহ আটক ৯
মহেশপুর সীমান্তে এক দালালসহ আটক ৯

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের

১২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল
জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস
মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব
ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ
মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য
৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’
বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ
স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির
অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর
সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি
যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম
বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর

প্রথম পৃষ্ঠা

নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি
নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

নষ্ট হচ্ছে ১৯ কোটি টাকার ট্রেন ওয়াশিং প্ল্যান্ট
নষ্ট হচ্ছে ১৯ কোটি টাকার ট্রেন ওয়াশিং প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিট কিনছে সম্পত্তি বেচে
টিকিট কিনছে সম্পত্তি বেচে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
ফের উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের লড়াইয়ে ৫০৯ প্রার্থী
ভোটের লড়াইয়ে ৫০৯ প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

সিঁদুররাঙা পাখি সিঁদুরে ফুলঝুরি
সিঁদুররাঙা পাখি সিঁদুরে ফুলঝুরি

পেছনের পৃষ্ঠা

তেঁতুলিয়ায় দরিদ্র নারী শিক্ষার্থীদের সেলাই মেশিন বিতরণ
তেঁতুলিয়ায় দরিদ্র নারী শিক্ষার্থীদের সেলাই মেশিন বিতরণ

নগর জীবন

আগামী সপ্তাহে রোডম্যাপ খসড়া চূড়ান্ত
আগামী সপ্তাহে রোডম্যাপ খসড়া চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

আট মামলায় জামিন ইমরান খানের
আট মামলায় জামিন ইমরান খানের

প্রথম পৃষ্ঠা

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌথ অর্থনৈতিক কমিশন কার্যকর করা হবে
যৌথ অর্থনৈতিক কমিশন কার্যকর করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা ফের সংঘর্ষে
ঢাকা ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা ফের সংঘর্ষে

পেছনের পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে রিভিউ আবেদনের শুনানি ২৬ আগস্ট
তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে রিভিউ আবেদনের শুনানি ২৬ আগস্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি সফরে চীন গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীন গেলেন সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা
রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার আপিলের রায় ৪ সেপ্টেম্বর
মামলার আপিলের রায় ৪ সেপ্টেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার আবেদন করা প্লট বুঝে পেলেন সাগর রুনির সন্তান মেঘ
বাবার আবেদন করা প্লট বুঝে পেলেন সাগর রুনির সন্তান মেঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসিবিহীন সুয়ারেজে সেমিতে মায়ামি
মেসিবিহীন সুয়ারেজে সেমিতে মায়ামি

মাঠে ময়দানে

মেয়ের ওষুধ নেওয়া হলো না ফিলিস্তিনি তারকার
মেয়ের ওষুধ নেওয়া হলো না ফিলিস্তিনি তারকার

মাঠে ময়দানে

ঋণের ৬১৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ
ঋণের ৬১৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

একি লজ্জা বাফুফের!
একি লজ্জা বাফুফের!

মাঠে ময়দানে

জাল রিপোর্টে মেডিকেল সনদ, পুলিশ প্রতিবেদন
জাল রিপোর্টে মেডিকেল সনদ, পুলিশ প্রতিবেদন

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ আসামির বিচার শুরুর আদেশ
১৬ আসামির বিচার শুরুর আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

বিস্ফোরক মামলায় ফখরুলসহ ৬৫ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় ফখরুলসহ ৬৫ জনকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা