শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

স্থানীয় নির্বাচনে বিএনপি কেন যেতে পারে না

মেজর আখতার (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
স্থানীয় নির্বাচনে বিএনপি কেন যেতে পারে না

বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী কোনো অবস্থাতেই এমনকি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেও চলমান স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারে না। যদি বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী পদ ও দল ছেড়েও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে চলমান স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে তাহলে তা হবে দলের প্রতি চরম বিশ্বাসঘাতকতা। যারা বলেন কেউ যদি পদত্যাগ বা দল ছেড়ে দিয়ে স্বতন্ত্র নির্বাচন করে তাহলে দল বা নেতাদের কী করার আছে, তারাও একই ধরনের স্বার্থবাদী ও সুযোগসন্ধানী নেতা বা কর্মী। উভয়ের দেশ বা দলের প্রতি কোনো দায়বদ্ধতা নেই। এ লোকগুলো মূলত চরম স্বার্থবাদী এবং শুধু নিজেদের ব্যক্তিস্বার্থ হাসিলের জন্য রাজনীতি করে। তারা দল এবং পদকে তাদের স্বার্থ হাসিলের উপায় হিসেবে ব্যবহার করে এবং যখন যেভাবে নিজেদের স্বার্থ হাসিল হবে তারা সেদিকেই মোড় নেবে।

একটি রাজনৈতিক দলের মূল শক্তি দলের নেতৃত্ব, আদর্শ এবং নিবেদিত কর্মী। এর কোনো একটিতে ঘাটতি থাকলে দল তার লক্ষ্য অর্জনে কখনই সফল হতে পারে না। রাজনৈতিক দলের লক্ষ্য অর্জনে সহজ কিন্তু জটিল সমীকরণ হলো নেতৃত্ব যোগ আদর্শ যোগ নিবেদিত ও ত্যাগী কর্মীবহর। নেতৃত্ব মানে শীর্ষ থেকে তৃণমূল পর্যন্ত নেতৃত্বের বিন্যাসকেই মূলত বোঝানো হয়। আদর্শ হলো দলের স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি লক্ষ্য বা কর্মসূচি যার বাস্তবায়ন জনগণের প্রত্যাশা পূরণ এবং জনকল্যাণ নিশ্চিত করাকে বোঝায়। কর্মীবহর বলতে এমন একটি নিবেদিত, অনুপ্রাণিত, সুসংগঠিত জনশক্তিকে বোঝায় যারা নিজেদের শক্তি ও সামর্থ্যে বিভিন্ন স্তরের নেতৃত্ব ও নির্দেশে ঐক্যবদ্ধভাবে দলের নির্দেশনা পালনে এগিয়ে যাবে।

সময়ের বর্তমান প্রেক্ষাপটে বিএনপির আশু লক্ষ্য ও কর্মসূচি হলো সর্বজনগ্রহণযোগ্য দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে হীন রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ও হয়রানির জন্য দায়েরকৃত মিথ্যা মামলায় পরিকল্পিতভাবে প্রদত্ত সাজা থেকে মুক্ত করে আনা এবং সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচনের জন্য নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠা করা। দৃশ্যত লক্ষ্য দুটি খুবই সহজ ও সরল মনে হয়। কিন্তু বাস্তবায়ন পর্বত ঠেলার মতো কঠিন। তবে যদি দৃঢ় নেতৃত্বে কর্মীদের ঐক্যবদ্ধভাবে লক্ষ্য অর্জনে নির্ভয়ে মাঠে নামিয়ে সরকারকে চেপে ধরা যায় তাহলে তা কলা ছিলে খাওয়ার মতোই সহজ। সরকার যদি চায় তাহলে লক্ষ্য দুটি অর্জন অতীব সহজ। কিন্তু সরকার এ দুটি লক্ষ্য অর্জনে সবচেয়ে বাধা। সরকারের ওপর প্রচন্ড চাপ সৃষ্টি করতে না পারলে ইহজনমেও এ দুটি লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হবে বলে মনে হয় না। কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপটে এ দুটি লক্ষ্য অর্জনের কোনো বিকল্পও দৃশ্যত নেই।

যদি প্রথমত বিবেচনা করা হয় দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির লক্ষ্য তাহলে দেখা যাবে বিএনপির সামনে তিনটি পথ খোলা আছে। ১ নম্বর হলো সরকারের সঙ্গে আপস করে বা নত হয়ে বা ‘দোষ’ স্বীকার করে ক্ষমা চেয়ে মুক্তি নেওয়া; কিন্তু এর কোনো একটি করতে গেলে তা হবে বিএনপির আত্মহত্যার শামিল। তা ছাড়া এ ধরনের কোনো কাজ তিনি কখনই করবেন না এবং দলের নেতা-কর্মীরাও তা মেনে নেবেন না। ২ নম্বর হলো ব্যাপক জনমত সৃষ্টি করে প্রচন্ড আন্দোলনের মাধ্যমে বেগম খালেদা জিয়াকে নিঃশর্ত মুক্তি দিতে সরকারকে বাধ্য করা। তৃতীয় যে পথটি খোলা আছে তা হলো আবারও প্রচন্ড আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা যাতে পরবর্তীতে ক্ষমতায় গিয়ে তাঁকে মুক্ত করে দেশের দায়িত্ব তাঁর ওপর ছেড়ে দেওয়া। এখন বিএনপি উল্লিখিত পথ দুটির যেটিকেই বেছে নিক না কেন আন্দোলনে যাওয়া ছাড়া কোনো পথ খোলা নেই।

যদি বিবেচনা হয় সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যটি অর্জনের জন্য পথ বের করা তা হলেও তিনটি পথই খোলা আছে। প্রথমত, সরকারের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য একটি জাতীয় নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। কিন্তু তা সুদূরপরাহত। তা ছাড়া সরকার সুস্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে, তারা এ বিষয়ে বিএনপির সঙ্গে আলোচনার কোনো প্রয়োজনীয়তা বোধ করে না। দ্বিতীয় পথটি হতে পারে দেশি-বিদেশি মুরুব্বিদের কাছে ধরনা দিয়ে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য অর্জনের প্রাণান্ত চেষ্টা করা। কিন্তু সে চেষ্টাটিও যে সফল হবে না তা সম্প্রতি জাতিসংঘে বাংলাদেশের আবাসিক প্রতিনিধি খুবই স্পষ্ট করে বলে দিয়েছেন। এখন তৃতীয় পথটি খোলা থাকল গণআন্দোলনের মাধ্যমে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠায় বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকারকে বাধ্য করা।

সবকিছু বস্তুনিষ্ঠভাবে বিচার বা চুলচেরা বিশ্লেষণ করলে স্ফটিকের মতো পরিষ্কার যে সরকারের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক আন্দোলনে যাওয়া ছাড়া বিএনপির সামনে আপাতত কোনো পথ নেই। তবে যদি কেউ বায়োলজিক্যাল পরিবর্তনের ফিলোসফিক্যাল তথ্যে বিশ্বাস করে ধৈর্য এবং অপেক্ষার রাজনীতির পথ ও মত বেছে নেন তাহলে তা-ও একটি বিবেচ্য হতে পারে। তা ছাড়া বয়সটিও অনেকের অনুকূলে রয়েছে। তবে জনগণ মনে করে কাক্সিক্ষত পরিবর্তন আনার জন্য সর্বাত্মক আন্দোলনে যাওয়া ছাড়া বিএনপির ভালো কোনো বিকল্প নেই।

আন্দোলন মানে তথাকথিত বা আগের মতো জ্বালাও-পোড়াও বা ২০০৬ সালের মতো লগি-বৈঠা নিয়ে ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ নয়। আন্দোলন হবে নিয়মতান্ত্রিকভাবে সরকারের ওপর মনস্তাত্তি¡ক ও পারিপার্শ্বিক চাপ সৃষ্টি করে সরকারকে জনগণের দাবি মানতে বাধ্য করার জন্য। এ চাপ তিনভাবে হতে পারে। যেমন পার্শ্বচাপ, ঊর্ধ্বচাপ ও নিম্নচাপ।

পার্শ্বচাপ বলতে সাধারণত পাশ থেকে কোনো অবস্থান স্থানান্তরিত করাকে বোঝায়। এতে যে অবস্থানকে স্থানান্তরিত করা হয় তার উত্থান বা পতনকে বোঝায় না। পার্শ্বচাপ মূলত কোনো অবস্থানকে সরিয়ে সেখানে শূন্যস্থান সৃষ্টি করে। কিন্তু পৃথিবীতে কখনই কোথাও কিছু শূন্য থাকে না। তাই রাজনৈতিক অবস্থায় শূন্যতা সৃষ্টি হলে সেখানে অরাজনৈতিক শক্তি সেই শূন্যস্থান পূরণের সুযোগ নিয়ে নেয়। তাই জনগণ মনে করে পার্শ্বচাপ দিয়ে সরকারকে সরালে সেখানে যারা আসবে তারা দেশকে আরও নাজুক অবস্থায় ফেলে দিতে পারে। তা ছাড়া পার্শ্বচাপ দিয়ে সরকারের অবস্থান পরিবর্তন করতে হলে তিন গুণ শক্তি প্রয়োগ করার প্রয়োজন পড়বে। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, সরকারের জনপ্রিয়তা ও গ্রহণযোগ্যতা নিম্নগামী হলেও সরকারবিরোধী শক্তি সরকারের চেয়ে তিন গুণ বেশি নয়। তার পরও যদি ধরা হয় ঊর্ধ্বচাপের কথা। ঊর্ধ্বচাপ প্রধানত নিচ থেকে কোনো অবস্থাকে ওপরের দিকে তুলে দিয়ে বিদ্যমান অবস্থার ভারসাম্য নষ্ট করে দিয়ে তা ওপরের দিকে উড়িয়ে দেওয়া। কিন্তু কোনো অবস্থাকে শূন্যে উড়িয়ে দিতে হলে অনেক বেশি ঊর্ধ্বচাপ সৃষ্টি করার প্রয়োজন পড়ে। তা ছাড়া ঊর্র্ধ্বচাপ সৃষ্টি করতে হলে অবস্থার নিচে গিয়ে বিদ্যমান অবস্থাকে ওপরের দিকে চাপ দিতে হবে। কিন্তু অবস্থার নিচে থাকার কারণে সরকারকে ঊর্র্ধ্বচাপ দিয়ে উড়িয়ে দিতে গেলে সরকার নিচে অবস্থানরত তার বিপরীত শক্তিকে পিষিয়ে ফেলতে পারে। যেমন বর্তমানে সরকারকে বিভিন্ন হুমকি-ধমকি দিতে গিয়ে বিএনপি নিজেই সরকারের জেল, জুলুম, নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। তাই সরকারের ওপর ঊর্র্ধ্বচাপ সৃষ্টি করে সরকারকে উড়িয়ে দেওয়ার মতো শক্তিশালী বিএনপি এখনো হতে পারেনি।

বাকি থাকল নিম্নচাপ। নিম্নচাপ বলতে সাধারণত বোঝানো হয় কোনো অবস্থানে দুর্বলতা সৃষ্টি হলে সেখানে শূন্যতা তৈরি হতে থাকে এবং শূন্যতা তৈরি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঊর্র্ধ্ব অবস্থার ভারসাম্য নষ্ট হয়ে তা পতনোন্মুখ হয়ে ওঠে। নিম্নচাপ এমন একটি অবস্থা যা খুব স্বল্প সময়ে বা দ্রুত ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি করতে পারে। নিম্নচাপ সৃষ্টি হয় যখন কোনো একটি অবস্থা তার ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে। এ ভারসাম্য কয়েকভাবে সৃষ্টি হতে পারে। যেমন কোনো কারণে পরিবেশ উত্তপ্ত হয়ে উঠলে তা ঊর্র্ধ্বগামী হয়ে ওঠে। কিন্তু শক্তিশালী চাপ থাকলে তা ওপরের দিকে না উঠে চারদিকে ছড়িয়ে পড়তে পারে। সৃষ্ট উত্তপ্ত চাপ চারদিকে ছড়িয়ে পড়ার কারণে বিদ্যমান অবস্থায় ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি প্রাকৃতিক নিয়মেই হয়ে যায়। তবে এখানে নিম্নচাপ সৃষ্টির জন্য পরিবেশ উত্তপ্ত করতে হবে। কিন্তু আবারও দুর্ভাগ্যবশত পরিবেশ উত্তপ্ত করার মতো শক্তি ও সাহস বিএনপির নেই। বিএনপির মূল সমস্যা হলো নেতৃত্ব, লক্ষ্যহীন আদর্শ ও অগোছালো কর্মীবহর। তাই বলে বিএনপিকে বসে থাকলে চলবে না। বিএনপিকে নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে এবং কোনো সংঘাত ও সহিংসতায় না গিয়ে বিদ্যমান অবস্থায় একটি নিম্নচাপ সৃষ্টি করতে হবে যাতে সরকারের অবস্থার ভারসাম্য নষ্ট হয় এবং সরকার একটি ভঙ্গুর কাঠামোর ওপর দাঁড়াতে বাধ্য হয়। যাতে সহজেই সরকারের পরিবর্তন আনা সম্ভব হয়।

নিয়মতান্ত্রিক ও শান্তিপূর্ণ নিম্নচাপ সৃষ্টির জন্য এ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত শতভাগ সঠিক। আমাদের পরিষ্কারভাবে বুঝতে হবে এভাবে নির্বাচন থেকে বিরত থেকে একটি নিম্নচাপে প্রবল ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি করে সরকারকে তার অবস্থা থেকে সরানো যাবে। বিএনপি চলমান স্থানীয় সরকার নির্বাচনে না যাওয়ার মানে হলো নির্বাচনের প্রতিযোগিতায় একটি শূন্যতা সৃষ্টি করা। এ শূন্যতা পূরণে সাহসী লোকেরা সুযোগ নেওয়ার জন্য মাঠে নামবে এবং নিজেরাই নিজেদের অবস্থান উত্তপ্ত করবে। ইতিমধ্যে জনগণ বিএনপির আহ্‌বানে নির্বাচন থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে এবং কেন্দ্রে ২০ ভাগ লোকও ভোট দিতে যাচ্ছে না। যা কোনো সরকারের গ্রহণযোগ্যতার প্রতি চরম হুমকি। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে বিএনপির অংশগ্রহণ না করার কারণে যদি ভোটারের উপস্থিতি আরও নিচে নেমে আসে তাহলে সরকারের অবস্থান আরও নাজুক হতে বাধ্য। তাই জনগণ বিএনপির নির্বাচনে না যাওয়ার অবস্থানকে পূর্ণ সমর্থন করে। সেই সঙ্গে জনগণ আশা করে অন্তত দলের কেউ যেন কেন্দ্রের আশপাশে না যায় বিএনপি সে রকম একটি নির্দেশনা বা ঘোষণা দেবে। যদি নির্দেশ অমান্য করে বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন তাহলে অবশ্যই তাদের দল থেকে বহিষ্কার করতে হবে এবং এতে দলের কোনো ক্ষতি হবে না। যদি বিএনপি স্থানীয় সরকার নির্বাচনে থেকে জনগণকে বিরত থাকতে আহ্‌বান জানায় তাহলে বাংলাদেশের কোথাও জনগণ ভোট দিতে যাবে না। এর জন্য কোনো ধরনের পিকেটিং বা মাঠেঘাটে থেকে জনগণকে বাধা দিতে হবে না। বিএনপির শুধু একটি কাজ সর্বাত্মক গুরুত্ব দিয়ে করতে হবে তা হলো বিএনপির পদধারী কোনো নেতাই স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। তা হলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মাধ্যমেই আওয়ামী লীগের জারিজুরি ফাঁস হয়ে যাবে। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে বিএনপির নেতা-কর্মীরা অংশগ্রহণ না করলে দেশ ও জনগণের কী কল্যাণ বয়ে আনবে তা নির্বাচনের শেষেই পরিষ্কার হয়ে উঠবে।

বিএনপিকে এখন দল গোছাতে হবে। যুদ্ধে জয়লাভ করতে বিশাল সেনাবাহিনীর চেয়ে বিভিন্ন স্তরে ও বিন্যাসে চৌকস সেনাপতি দরকার। বড় করপোরেট বিজনেস হাউস চালাতে বিভিন্ন স্তরে এবং বিন্যাসে চৌকস ম্যানেজার লাগে। তেমনি একটি বিজয়ী রাজনৈতিক দলকে দাঁড় করাতে হলে ওয়ার্ড থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত বিভিন্ন স্তর ও বিন্যাসে চৌকস সাহসী নেতা লাগবে। শুধু কমিটি দিয়ে কাজ হবে না। দেখতে হবে কমিটির নেতা বা সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক কে!

পরিশেষে বলতে চাই, নিম্নচাপ সৃষ্টি করতে পারলে ঝড় উঠবে এবং বিজয় হবেই হবে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা