শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

স্থানীয় নির্বাচনে বিএনপি কেন যেতে পারে না

মেজর আখতার (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
স্থানীয় নির্বাচনে বিএনপি কেন যেতে পারে না

বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী কোনো অবস্থাতেই এমনকি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেও চলমান স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারে না। যদি বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী পদ ও দল ছেড়েও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে চলমান স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে তাহলে তা হবে দলের প্রতি চরম বিশ্বাসঘাতকতা। যারা বলেন কেউ যদি পদত্যাগ বা দল ছেড়ে দিয়ে স্বতন্ত্র নির্বাচন করে তাহলে দল বা নেতাদের কী করার আছে, তারাও একই ধরনের স্বার্থবাদী ও সুযোগসন্ধানী নেতা বা কর্মী। উভয়ের দেশ বা দলের প্রতি কোনো দায়বদ্ধতা নেই। এ লোকগুলো মূলত চরম স্বার্থবাদী এবং শুধু নিজেদের ব্যক্তিস্বার্থ হাসিলের জন্য রাজনীতি করে। তারা দল এবং পদকে তাদের স্বার্থ হাসিলের উপায় হিসেবে ব্যবহার করে এবং যখন যেভাবে নিজেদের স্বার্থ হাসিল হবে তারা সেদিকেই মোড় নেবে।

একটি রাজনৈতিক দলের মূল শক্তি দলের নেতৃত্ব, আদর্শ এবং নিবেদিত কর্মী। এর কোনো একটিতে ঘাটতি থাকলে দল তার লক্ষ্য অর্জনে কখনই সফল হতে পারে না। রাজনৈতিক দলের লক্ষ্য অর্জনে সহজ কিন্তু জটিল সমীকরণ হলো নেতৃত্ব যোগ আদর্শ যোগ নিবেদিত ও ত্যাগী কর্মীবহর। নেতৃত্ব মানে শীর্ষ থেকে তৃণমূল পর্যন্ত নেতৃত্বের বিন্যাসকেই মূলত বোঝানো হয়। আদর্শ হলো দলের স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি লক্ষ্য বা কর্মসূচি যার বাস্তবায়ন জনগণের প্রত্যাশা পূরণ এবং জনকল্যাণ নিশ্চিত করাকে বোঝায়। কর্মীবহর বলতে এমন একটি নিবেদিত, অনুপ্রাণিত, সুসংগঠিত জনশক্তিকে বোঝায় যারা নিজেদের শক্তি ও সামর্থ্যে বিভিন্ন স্তরের নেতৃত্ব ও নির্দেশে ঐক্যবদ্ধভাবে দলের নির্দেশনা পালনে এগিয়ে যাবে।

সময়ের বর্তমান প্রেক্ষাপটে বিএনপির আশু লক্ষ্য ও কর্মসূচি হলো সর্বজনগ্রহণযোগ্য দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে হীন রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ও হয়রানির জন্য দায়েরকৃত মিথ্যা মামলায় পরিকল্পিতভাবে প্রদত্ত সাজা থেকে মুক্ত করে আনা এবং সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচনের জন্য নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠা করা। দৃশ্যত লক্ষ্য দুটি খুবই সহজ ও সরল মনে হয়। কিন্তু বাস্তবায়ন পর্বত ঠেলার মতো কঠিন। তবে যদি দৃঢ় নেতৃত্বে কর্মীদের ঐক্যবদ্ধভাবে লক্ষ্য অর্জনে নির্ভয়ে মাঠে নামিয়ে সরকারকে চেপে ধরা যায় তাহলে তা কলা ছিলে খাওয়ার মতোই সহজ। সরকার যদি চায় তাহলে লক্ষ্য দুটি অর্জন অতীব সহজ। কিন্তু সরকার এ দুটি লক্ষ্য অর্জনে সবচেয়ে বাধা। সরকারের ওপর প্রচন্ড চাপ সৃষ্টি করতে না পারলে ইহজনমেও এ দুটি লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হবে বলে মনে হয় না। কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপটে এ দুটি লক্ষ্য অর্জনের কোনো বিকল্পও দৃশ্যত নেই।

যদি প্রথমত বিবেচনা করা হয় দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির লক্ষ্য তাহলে দেখা যাবে বিএনপির সামনে তিনটি পথ খোলা আছে। ১ নম্বর হলো সরকারের সঙ্গে আপস করে বা নত হয়ে বা ‘দোষ’ স্বীকার করে ক্ষমা চেয়ে মুক্তি নেওয়া; কিন্তু এর কোনো একটি করতে গেলে তা হবে বিএনপির আত্মহত্যার শামিল। তা ছাড়া এ ধরনের কোনো কাজ তিনি কখনই করবেন না এবং দলের নেতা-কর্মীরাও তা মেনে নেবেন না। ২ নম্বর হলো ব্যাপক জনমত সৃষ্টি করে প্রচন্ড আন্দোলনের মাধ্যমে বেগম খালেদা জিয়াকে নিঃশর্ত মুক্তি দিতে সরকারকে বাধ্য করা। তৃতীয় যে পথটি খোলা আছে তা হলো আবারও প্রচন্ড আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা যাতে পরবর্তীতে ক্ষমতায় গিয়ে তাঁকে মুক্ত করে দেশের দায়িত্ব তাঁর ওপর ছেড়ে দেওয়া। এখন বিএনপি উল্লিখিত পথ দুটির যেটিকেই বেছে নিক না কেন আন্দোলনে যাওয়া ছাড়া কোনো পথ খোলা নেই।

যদি বিবেচনা হয় সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যটি অর্জনের জন্য পথ বের করা তা হলেও তিনটি পথই খোলা আছে। প্রথমত, সরকারের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য একটি জাতীয় নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। কিন্তু তা সুদূরপরাহত। তা ছাড়া সরকার সুস্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে, তারা এ বিষয়ে বিএনপির সঙ্গে আলোচনার কোনো প্রয়োজনীয়তা বোধ করে না। দ্বিতীয় পথটি হতে পারে দেশি-বিদেশি মুরুব্বিদের কাছে ধরনা দিয়ে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য অর্জনের প্রাণান্ত চেষ্টা করা। কিন্তু সে চেষ্টাটিও যে সফল হবে না তা সম্প্রতি জাতিসংঘে বাংলাদেশের আবাসিক প্রতিনিধি খুবই স্পষ্ট করে বলে দিয়েছেন। এখন তৃতীয় পথটি খোলা থাকল গণআন্দোলনের মাধ্যমে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠায় বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকারকে বাধ্য করা।

সবকিছু বস্তুনিষ্ঠভাবে বিচার বা চুলচেরা বিশ্লেষণ করলে স্ফটিকের মতো পরিষ্কার যে সরকারের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক আন্দোলনে যাওয়া ছাড়া বিএনপির সামনে আপাতত কোনো পথ নেই। তবে যদি কেউ বায়োলজিক্যাল পরিবর্তনের ফিলোসফিক্যাল তথ্যে বিশ্বাস করে ধৈর্য এবং অপেক্ষার রাজনীতির পথ ও মত বেছে নেন তাহলে তা-ও একটি বিবেচ্য হতে পারে। তা ছাড়া বয়সটিও অনেকের অনুকূলে রয়েছে। তবে জনগণ মনে করে কাক্সিক্ষত পরিবর্তন আনার জন্য সর্বাত্মক আন্দোলনে যাওয়া ছাড়া বিএনপির ভালো কোনো বিকল্প নেই।

আন্দোলন মানে তথাকথিত বা আগের মতো জ্বালাও-পোড়াও বা ২০০৬ সালের মতো লগি-বৈঠা নিয়ে ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ নয়। আন্দোলন হবে নিয়মতান্ত্রিকভাবে সরকারের ওপর মনস্তাত্তি¡ক ও পারিপার্শ্বিক চাপ সৃষ্টি করে সরকারকে জনগণের দাবি মানতে বাধ্য করার জন্য। এ চাপ তিনভাবে হতে পারে। যেমন পার্শ্বচাপ, ঊর্ধ্বচাপ ও নিম্নচাপ।

পার্শ্বচাপ বলতে সাধারণত পাশ থেকে কোনো অবস্থান স্থানান্তরিত করাকে বোঝায়। এতে যে অবস্থানকে স্থানান্তরিত করা হয় তার উত্থান বা পতনকে বোঝায় না। পার্শ্বচাপ মূলত কোনো অবস্থানকে সরিয়ে সেখানে শূন্যস্থান সৃষ্টি করে। কিন্তু পৃথিবীতে কখনই কোথাও কিছু শূন্য থাকে না। তাই রাজনৈতিক অবস্থায় শূন্যতা সৃষ্টি হলে সেখানে অরাজনৈতিক শক্তি সেই শূন্যস্থান পূরণের সুযোগ নিয়ে নেয়। তাই জনগণ মনে করে পার্শ্বচাপ দিয়ে সরকারকে সরালে সেখানে যারা আসবে তারা দেশকে আরও নাজুক অবস্থায় ফেলে দিতে পারে। তা ছাড়া পার্শ্বচাপ দিয়ে সরকারের অবস্থান পরিবর্তন করতে হলে তিন গুণ শক্তি প্রয়োগ করার প্রয়োজন পড়বে। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, সরকারের জনপ্রিয়তা ও গ্রহণযোগ্যতা নিম্নগামী হলেও সরকারবিরোধী শক্তি সরকারের চেয়ে তিন গুণ বেশি নয়। তার পরও যদি ধরা হয় ঊর্ধ্বচাপের কথা। ঊর্ধ্বচাপ প্রধানত নিচ থেকে কোনো অবস্থাকে ওপরের দিকে তুলে দিয়ে বিদ্যমান অবস্থার ভারসাম্য নষ্ট করে দিয়ে তা ওপরের দিকে উড়িয়ে দেওয়া। কিন্তু কোনো অবস্থাকে শূন্যে উড়িয়ে দিতে হলে অনেক বেশি ঊর্ধ্বচাপ সৃষ্টি করার প্রয়োজন পড়ে। তা ছাড়া ঊর্র্ধ্বচাপ সৃষ্টি করতে হলে অবস্থার নিচে গিয়ে বিদ্যমান অবস্থাকে ওপরের দিকে চাপ দিতে হবে। কিন্তু অবস্থার নিচে থাকার কারণে সরকারকে ঊর্র্ধ্বচাপ দিয়ে উড়িয়ে দিতে গেলে সরকার নিচে অবস্থানরত তার বিপরীত শক্তিকে পিষিয়ে ফেলতে পারে। যেমন বর্তমানে সরকারকে বিভিন্ন হুমকি-ধমকি দিতে গিয়ে বিএনপি নিজেই সরকারের জেল, জুলুম, নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। তাই সরকারের ওপর ঊর্র্ধ্বচাপ সৃষ্টি করে সরকারকে উড়িয়ে দেওয়ার মতো শক্তিশালী বিএনপি এখনো হতে পারেনি।

বাকি থাকল নিম্নচাপ। নিম্নচাপ বলতে সাধারণত বোঝানো হয় কোনো অবস্থানে দুর্বলতা সৃষ্টি হলে সেখানে শূন্যতা তৈরি হতে থাকে এবং শূন্যতা তৈরি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঊর্র্ধ্ব অবস্থার ভারসাম্য নষ্ট হয়ে তা পতনোন্মুখ হয়ে ওঠে। নিম্নচাপ এমন একটি অবস্থা যা খুব স্বল্প সময়ে বা দ্রুত ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি করতে পারে। নিম্নচাপ সৃষ্টি হয় যখন কোনো একটি অবস্থা তার ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে। এ ভারসাম্য কয়েকভাবে সৃষ্টি হতে পারে। যেমন কোনো কারণে পরিবেশ উত্তপ্ত হয়ে উঠলে তা ঊর্র্ধ্বগামী হয়ে ওঠে। কিন্তু শক্তিশালী চাপ থাকলে তা ওপরের দিকে না উঠে চারদিকে ছড়িয়ে পড়তে পারে। সৃষ্ট উত্তপ্ত চাপ চারদিকে ছড়িয়ে পড়ার কারণে বিদ্যমান অবস্থায় ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি প্রাকৃতিক নিয়মেই হয়ে যায়। তবে এখানে নিম্নচাপ সৃষ্টির জন্য পরিবেশ উত্তপ্ত করতে হবে। কিন্তু আবারও দুর্ভাগ্যবশত পরিবেশ উত্তপ্ত করার মতো শক্তি ও সাহস বিএনপির নেই। বিএনপির মূল সমস্যা হলো নেতৃত্ব, লক্ষ্যহীন আদর্শ ও অগোছালো কর্মীবহর। তাই বলে বিএনপিকে বসে থাকলে চলবে না। বিএনপিকে নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে এবং কোনো সংঘাত ও সহিংসতায় না গিয়ে বিদ্যমান অবস্থায় একটি নিম্নচাপ সৃষ্টি করতে হবে যাতে সরকারের অবস্থার ভারসাম্য নষ্ট হয় এবং সরকার একটি ভঙ্গুর কাঠামোর ওপর দাঁড়াতে বাধ্য হয়। যাতে সহজেই সরকারের পরিবর্তন আনা সম্ভব হয়।

নিয়মতান্ত্রিক ও শান্তিপূর্ণ নিম্নচাপ সৃষ্টির জন্য এ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত শতভাগ সঠিক। আমাদের পরিষ্কারভাবে বুঝতে হবে এভাবে নির্বাচন থেকে বিরত থেকে একটি নিম্নচাপে প্রবল ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি করে সরকারকে তার অবস্থা থেকে সরানো যাবে। বিএনপি চলমান স্থানীয় সরকার নির্বাচনে না যাওয়ার মানে হলো নির্বাচনের প্রতিযোগিতায় একটি শূন্যতা সৃষ্টি করা। এ শূন্যতা পূরণে সাহসী লোকেরা সুযোগ নেওয়ার জন্য মাঠে নামবে এবং নিজেরাই নিজেদের অবস্থান উত্তপ্ত করবে। ইতিমধ্যে জনগণ বিএনপির আহ্‌বানে নির্বাচন থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে এবং কেন্দ্রে ২০ ভাগ লোকও ভোট দিতে যাচ্ছে না। যা কোনো সরকারের গ্রহণযোগ্যতার প্রতি চরম হুমকি। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে বিএনপির অংশগ্রহণ না করার কারণে যদি ভোটারের উপস্থিতি আরও নিচে নেমে আসে তাহলে সরকারের অবস্থান আরও নাজুক হতে বাধ্য। তাই জনগণ বিএনপির নির্বাচনে না যাওয়ার অবস্থানকে পূর্ণ সমর্থন করে। সেই সঙ্গে জনগণ আশা করে অন্তত দলের কেউ যেন কেন্দ্রের আশপাশে না যায় বিএনপি সে রকম একটি নির্দেশনা বা ঘোষণা দেবে। যদি নির্দেশ অমান্য করে বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন তাহলে অবশ্যই তাদের দল থেকে বহিষ্কার করতে হবে এবং এতে দলের কোনো ক্ষতি হবে না। যদি বিএনপি স্থানীয় সরকার নির্বাচনে থেকে জনগণকে বিরত থাকতে আহ্‌বান জানায় তাহলে বাংলাদেশের কোথাও জনগণ ভোট দিতে যাবে না। এর জন্য কোনো ধরনের পিকেটিং বা মাঠেঘাটে থেকে জনগণকে বাধা দিতে হবে না। বিএনপির শুধু একটি কাজ সর্বাত্মক গুরুত্ব দিয়ে করতে হবে তা হলো বিএনপির পদধারী কোনো নেতাই স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। তা হলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মাধ্যমেই আওয়ামী লীগের জারিজুরি ফাঁস হয়ে যাবে। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে বিএনপির নেতা-কর্মীরা অংশগ্রহণ না করলে দেশ ও জনগণের কী কল্যাণ বয়ে আনবে তা নির্বাচনের শেষেই পরিষ্কার হয়ে উঠবে।

বিএনপিকে এখন দল গোছাতে হবে। যুদ্ধে জয়লাভ করতে বিশাল সেনাবাহিনীর চেয়ে বিভিন্ন স্তরে ও বিন্যাসে চৌকস সেনাপতি দরকার। বড় করপোরেট বিজনেস হাউস চালাতে বিভিন্ন স্তরে এবং বিন্যাসে চৌকস ম্যানেজার লাগে। তেমনি একটি বিজয়ী রাজনৈতিক দলকে দাঁড় করাতে হলে ওয়ার্ড থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত বিভিন্ন স্তর ও বিন্যাসে চৌকস সাহসী নেতা লাগবে। শুধু কমিটি দিয়ে কাজ হবে না। দেখতে হবে কমিটির নেতা বা সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক কে!

পরিশেষে বলতে চাই, নিম্নচাপ সৃষ্টি করতে পারলে ঝড় উঠবে এবং বিজয় হবেই হবে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল
কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল

১১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ শিশু খাদ্য বিক্রি করায় জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ শিশু খাদ্য বিক্রি করায় জরিমানা

২৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বুয়েট খেলার মাঠের পাশে ফুটপাতে পড়েছিল বৃদ্ধের মরদেহ
বুয়েট খেলার মাঠের পাশে ফুটপাতে পড়েছিল বৃদ্ধের মরদেহ

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর
কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল
মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর
রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই
ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ
মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫

১৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন
পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান
ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু
মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন
সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর
আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর

৩৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল
ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার
রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'
'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’
‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান
চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে
সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক
রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট
কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ