শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

স্থানীয় নির্বাচনে বিএনপি কেন যেতে পারে না

মেজর আখতার (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
স্থানীয় নির্বাচনে বিএনপি কেন যেতে পারে না

বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী কোনো অবস্থাতেই এমনকি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেও চলমান স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারে না। যদি বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী পদ ও দল ছেড়েও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে চলমান স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে তাহলে তা হবে দলের প্রতি চরম বিশ্বাসঘাতকতা। যারা বলেন কেউ যদি পদত্যাগ বা দল ছেড়ে দিয়ে স্বতন্ত্র নির্বাচন করে তাহলে দল বা নেতাদের কী করার আছে, তারাও একই ধরনের স্বার্থবাদী ও সুযোগসন্ধানী নেতা বা কর্মী। উভয়ের দেশ বা দলের প্রতি কোনো দায়বদ্ধতা নেই। এ লোকগুলো মূলত চরম স্বার্থবাদী এবং শুধু নিজেদের ব্যক্তিস্বার্থ হাসিলের জন্য রাজনীতি করে। তারা দল এবং পদকে তাদের স্বার্থ হাসিলের উপায় হিসেবে ব্যবহার করে এবং যখন যেভাবে নিজেদের স্বার্থ হাসিল হবে তারা সেদিকেই মোড় নেবে।

একটি রাজনৈতিক দলের মূল শক্তি দলের নেতৃত্ব, আদর্শ এবং নিবেদিত কর্মী। এর কোনো একটিতে ঘাটতি থাকলে দল তার লক্ষ্য অর্জনে কখনই সফল হতে পারে না। রাজনৈতিক দলের লক্ষ্য অর্জনে সহজ কিন্তু জটিল সমীকরণ হলো নেতৃত্ব যোগ আদর্শ যোগ নিবেদিত ও ত্যাগী কর্মীবহর। নেতৃত্ব মানে শীর্ষ থেকে তৃণমূল পর্যন্ত নেতৃত্বের বিন্যাসকেই মূলত বোঝানো হয়। আদর্শ হলো দলের স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি লক্ষ্য বা কর্মসূচি যার বাস্তবায়ন জনগণের প্রত্যাশা পূরণ এবং জনকল্যাণ নিশ্চিত করাকে বোঝায়। কর্মীবহর বলতে এমন একটি নিবেদিত, অনুপ্রাণিত, সুসংগঠিত জনশক্তিকে বোঝায় যারা নিজেদের শক্তি ও সামর্থ্যে বিভিন্ন স্তরের নেতৃত্ব ও নির্দেশে ঐক্যবদ্ধভাবে দলের নির্দেশনা পালনে এগিয়ে যাবে।

সময়ের বর্তমান প্রেক্ষাপটে বিএনপির আশু লক্ষ্য ও কর্মসূচি হলো সর্বজনগ্রহণযোগ্য দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে হীন রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ও হয়রানির জন্য দায়েরকৃত মিথ্যা মামলায় পরিকল্পিতভাবে প্রদত্ত সাজা থেকে মুক্ত করে আনা এবং সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচনের জন্য নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠা করা। দৃশ্যত লক্ষ্য দুটি খুবই সহজ ও সরল মনে হয়। কিন্তু বাস্তবায়ন পর্বত ঠেলার মতো কঠিন। তবে যদি দৃঢ় নেতৃত্বে কর্মীদের ঐক্যবদ্ধভাবে লক্ষ্য অর্জনে নির্ভয়ে মাঠে নামিয়ে সরকারকে চেপে ধরা যায় তাহলে তা কলা ছিলে খাওয়ার মতোই সহজ। সরকার যদি চায় তাহলে লক্ষ্য দুটি অর্জন অতীব সহজ। কিন্তু সরকার এ দুটি লক্ষ্য অর্জনে সবচেয়ে বাধা। সরকারের ওপর প্রচন্ড চাপ সৃষ্টি করতে না পারলে ইহজনমেও এ দুটি লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হবে বলে মনে হয় না। কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপটে এ দুটি লক্ষ্য অর্জনের কোনো বিকল্পও দৃশ্যত নেই।

যদি প্রথমত বিবেচনা করা হয় দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির লক্ষ্য তাহলে দেখা যাবে বিএনপির সামনে তিনটি পথ খোলা আছে। ১ নম্বর হলো সরকারের সঙ্গে আপস করে বা নত হয়ে বা ‘দোষ’ স্বীকার করে ক্ষমা চেয়ে মুক্তি নেওয়া; কিন্তু এর কোনো একটি করতে গেলে তা হবে বিএনপির আত্মহত্যার শামিল। তা ছাড়া এ ধরনের কোনো কাজ তিনি কখনই করবেন না এবং দলের নেতা-কর্মীরাও তা মেনে নেবেন না। ২ নম্বর হলো ব্যাপক জনমত সৃষ্টি করে প্রচন্ড আন্দোলনের মাধ্যমে বেগম খালেদা জিয়াকে নিঃশর্ত মুক্তি দিতে সরকারকে বাধ্য করা। তৃতীয় যে পথটি খোলা আছে তা হলো আবারও প্রচন্ড আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা যাতে পরবর্তীতে ক্ষমতায় গিয়ে তাঁকে মুক্ত করে দেশের দায়িত্ব তাঁর ওপর ছেড়ে দেওয়া। এখন বিএনপি উল্লিখিত পথ দুটির যেটিকেই বেছে নিক না কেন আন্দোলনে যাওয়া ছাড়া কোনো পথ খোলা নেই।

যদি বিবেচনা হয় সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যটি অর্জনের জন্য পথ বের করা তা হলেও তিনটি পথই খোলা আছে। প্রথমত, সরকারের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য একটি জাতীয় নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। কিন্তু তা সুদূরপরাহত। তা ছাড়া সরকার সুস্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে, তারা এ বিষয়ে বিএনপির সঙ্গে আলোচনার কোনো প্রয়োজনীয়তা বোধ করে না। দ্বিতীয় পথটি হতে পারে দেশি-বিদেশি মুরুব্বিদের কাছে ধরনা দিয়ে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য অর্জনের প্রাণান্ত চেষ্টা করা। কিন্তু সে চেষ্টাটিও যে সফল হবে না তা সম্প্রতি জাতিসংঘে বাংলাদেশের আবাসিক প্রতিনিধি খুবই স্পষ্ট করে বলে দিয়েছেন। এখন তৃতীয় পথটি খোলা থাকল গণআন্দোলনের মাধ্যমে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠায় বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকারকে বাধ্য করা।

সবকিছু বস্তুনিষ্ঠভাবে বিচার বা চুলচেরা বিশ্লেষণ করলে স্ফটিকের মতো পরিষ্কার যে সরকারের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক আন্দোলনে যাওয়া ছাড়া বিএনপির সামনে আপাতত কোনো পথ নেই। তবে যদি কেউ বায়োলজিক্যাল পরিবর্তনের ফিলোসফিক্যাল তথ্যে বিশ্বাস করে ধৈর্য এবং অপেক্ষার রাজনীতির পথ ও মত বেছে নেন তাহলে তা-ও একটি বিবেচ্য হতে পারে। তা ছাড়া বয়সটিও অনেকের অনুকূলে রয়েছে। তবে জনগণ মনে করে কাক্সিক্ষত পরিবর্তন আনার জন্য সর্বাত্মক আন্দোলনে যাওয়া ছাড়া বিএনপির ভালো কোনো বিকল্প নেই।

আন্দোলন মানে তথাকথিত বা আগের মতো জ্বালাও-পোড়াও বা ২০০৬ সালের মতো লগি-বৈঠা নিয়ে ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ নয়। আন্দোলন হবে নিয়মতান্ত্রিকভাবে সরকারের ওপর মনস্তাত্তি¡ক ও পারিপার্শ্বিক চাপ সৃষ্টি করে সরকারকে জনগণের দাবি মানতে বাধ্য করার জন্য। এ চাপ তিনভাবে হতে পারে। যেমন পার্শ্বচাপ, ঊর্ধ্বচাপ ও নিম্নচাপ।

পার্শ্বচাপ বলতে সাধারণত পাশ থেকে কোনো অবস্থান স্থানান্তরিত করাকে বোঝায়। এতে যে অবস্থানকে স্থানান্তরিত করা হয় তার উত্থান বা পতনকে বোঝায় না। পার্শ্বচাপ মূলত কোনো অবস্থানকে সরিয়ে সেখানে শূন্যস্থান সৃষ্টি করে। কিন্তু পৃথিবীতে কখনই কোথাও কিছু শূন্য থাকে না। তাই রাজনৈতিক অবস্থায় শূন্যতা সৃষ্টি হলে সেখানে অরাজনৈতিক শক্তি সেই শূন্যস্থান পূরণের সুযোগ নিয়ে নেয়। তাই জনগণ মনে করে পার্শ্বচাপ দিয়ে সরকারকে সরালে সেখানে যারা আসবে তারা দেশকে আরও নাজুক অবস্থায় ফেলে দিতে পারে। তা ছাড়া পার্শ্বচাপ দিয়ে সরকারের অবস্থান পরিবর্তন করতে হলে তিন গুণ শক্তি প্রয়োগ করার প্রয়োজন পড়বে। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, সরকারের জনপ্রিয়তা ও গ্রহণযোগ্যতা নিম্নগামী হলেও সরকারবিরোধী শক্তি সরকারের চেয়ে তিন গুণ বেশি নয়। তার পরও যদি ধরা হয় ঊর্ধ্বচাপের কথা। ঊর্ধ্বচাপ প্রধানত নিচ থেকে কোনো অবস্থাকে ওপরের দিকে তুলে দিয়ে বিদ্যমান অবস্থার ভারসাম্য নষ্ট করে দিয়ে তা ওপরের দিকে উড়িয়ে দেওয়া। কিন্তু কোনো অবস্থাকে শূন্যে উড়িয়ে দিতে হলে অনেক বেশি ঊর্ধ্বচাপ সৃষ্টি করার প্রয়োজন পড়ে। তা ছাড়া ঊর্র্ধ্বচাপ সৃষ্টি করতে হলে অবস্থার নিচে গিয়ে বিদ্যমান অবস্থাকে ওপরের দিকে চাপ দিতে হবে। কিন্তু অবস্থার নিচে থাকার কারণে সরকারকে ঊর্র্ধ্বচাপ দিয়ে উড়িয়ে দিতে গেলে সরকার নিচে অবস্থানরত তার বিপরীত শক্তিকে পিষিয়ে ফেলতে পারে। যেমন বর্তমানে সরকারকে বিভিন্ন হুমকি-ধমকি দিতে গিয়ে বিএনপি নিজেই সরকারের জেল, জুলুম, নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। তাই সরকারের ওপর ঊর্র্ধ্বচাপ সৃষ্টি করে সরকারকে উড়িয়ে দেওয়ার মতো শক্তিশালী বিএনপি এখনো হতে পারেনি।

বাকি থাকল নিম্নচাপ। নিম্নচাপ বলতে সাধারণত বোঝানো হয় কোনো অবস্থানে দুর্বলতা সৃষ্টি হলে সেখানে শূন্যতা তৈরি হতে থাকে এবং শূন্যতা তৈরি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঊর্র্ধ্ব অবস্থার ভারসাম্য নষ্ট হয়ে তা পতনোন্মুখ হয়ে ওঠে। নিম্নচাপ এমন একটি অবস্থা যা খুব স্বল্প সময়ে বা দ্রুত ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি করতে পারে। নিম্নচাপ সৃষ্টি হয় যখন কোনো একটি অবস্থা তার ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে। এ ভারসাম্য কয়েকভাবে সৃষ্টি হতে পারে। যেমন কোনো কারণে পরিবেশ উত্তপ্ত হয়ে উঠলে তা ঊর্র্ধ্বগামী হয়ে ওঠে। কিন্তু শক্তিশালী চাপ থাকলে তা ওপরের দিকে না উঠে চারদিকে ছড়িয়ে পড়তে পারে। সৃষ্ট উত্তপ্ত চাপ চারদিকে ছড়িয়ে পড়ার কারণে বিদ্যমান অবস্থায় ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি প্রাকৃতিক নিয়মেই হয়ে যায়। তবে এখানে নিম্নচাপ সৃষ্টির জন্য পরিবেশ উত্তপ্ত করতে হবে। কিন্তু আবারও দুর্ভাগ্যবশত পরিবেশ উত্তপ্ত করার মতো শক্তি ও সাহস বিএনপির নেই। বিএনপির মূল সমস্যা হলো নেতৃত্ব, লক্ষ্যহীন আদর্শ ও অগোছালো কর্মীবহর। তাই বলে বিএনপিকে বসে থাকলে চলবে না। বিএনপিকে নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে এবং কোনো সংঘাত ও সহিংসতায় না গিয়ে বিদ্যমান অবস্থায় একটি নিম্নচাপ সৃষ্টি করতে হবে যাতে সরকারের অবস্থার ভারসাম্য নষ্ট হয় এবং সরকার একটি ভঙ্গুর কাঠামোর ওপর দাঁড়াতে বাধ্য হয়। যাতে সহজেই সরকারের পরিবর্তন আনা সম্ভব হয়।

নিয়মতান্ত্রিক ও শান্তিপূর্ণ নিম্নচাপ সৃষ্টির জন্য এ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত শতভাগ সঠিক। আমাদের পরিষ্কারভাবে বুঝতে হবে এভাবে নির্বাচন থেকে বিরত থেকে একটি নিম্নচাপে প্রবল ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি করে সরকারকে তার অবস্থা থেকে সরানো যাবে। বিএনপি চলমান স্থানীয় সরকার নির্বাচনে না যাওয়ার মানে হলো নির্বাচনের প্রতিযোগিতায় একটি শূন্যতা সৃষ্টি করা। এ শূন্যতা পূরণে সাহসী লোকেরা সুযোগ নেওয়ার জন্য মাঠে নামবে এবং নিজেরাই নিজেদের অবস্থান উত্তপ্ত করবে। ইতিমধ্যে জনগণ বিএনপির আহ্‌বানে নির্বাচন থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে এবং কেন্দ্রে ২০ ভাগ লোকও ভোট দিতে যাচ্ছে না। যা কোনো সরকারের গ্রহণযোগ্যতার প্রতি চরম হুমকি। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে বিএনপির অংশগ্রহণ না করার কারণে যদি ভোটারের উপস্থিতি আরও নিচে নেমে আসে তাহলে সরকারের অবস্থান আরও নাজুক হতে বাধ্য। তাই জনগণ বিএনপির নির্বাচনে না যাওয়ার অবস্থানকে পূর্ণ সমর্থন করে। সেই সঙ্গে জনগণ আশা করে অন্তত দলের কেউ যেন কেন্দ্রের আশপাশে না যায় বিএনপি সে রকম একটি নির্দেশনা বা ঘোষণা দেবে। যদি নির্দেশ অমান্য করে বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন তাহলে অবশ্যই তাদের দল থেকে বহিষ্কার করতে হবে এবং এতে দলের কোনো ক্ষতি হবে না। যদি বিএনপি স্থানীয় সরকার নির্বাচনে থেকে জনগণকে বিরত থাকতে আহ্‌বান জানায় তাহলে বাংলাদেশের কোথাও জনগণ ভোট দিতে যাবে না। এর জন্য কোনো ধরনের পিকেটিং বা মাঠেঘাটে থেকে জনগণকে বাধা দিতে হবে না। বিএনপির শুধু একটি কাজ সর্বাত্মক গুরুত্ব দিয়ে করতে হবে তা হলো বিএনপির পদধারী কোনো নেতাই স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। তা হলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মাধ্যমেই আওয়ামী লীগের জারিজুরি ফাঁস হয়ে যাবে। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে বিএনপির নেতা-কর্মীরা অংশগ্রহণ না করলে দেশ ও জনগণের কী কল্যাণ বয়ে আনবে তা নির্বাচনের শেষেই পরিষ্কার হয়ে উঠবে।

বিএনপিকে এখন দল গোছাতে হবে। যুদ্ধে জয়লাভ করতে বিশাল সেনাবাহিনীর চেয়ে বিভিন্ন স্তরে ও বিন্যাসে চৌকস সেনাপতি দরকার। বড় করপোরেট বিজনেস হাউস চালাতে বিভিন্ন স্তরে এবং বিন্যাসে চৌকস ম্যানেজার লাগে। তেমনি একটি বিজয়ী রাজনৈতিক দলকে দাঁড় করাতে হলে ওয়ার্ড থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত বিভিন্ন স্তর ও বিন্যাসে চৌকস সাহসী নেতা লাগবে। শুধু কমিটি দিয়ে কাজ হবে না। দেখতে হবে কমিটির নেতা বা সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক কে!

পরিশেষে বলতে চাই, নিম্নচাপ সৃষ্টি করতে পারলে ঝড় উঠবে এবং বিজয় হবেই হবে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে