শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

স্থানীয় নির্বাচনে বিএনপি কেন যেতে পারে না

মেজর আখতার (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
স্থানীয় নির্বাচনে বিএনপি কেন যেতে পারে না

বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী কোনো অবস্থাতেই এমনকি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেও চলমান স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারে না। যদি বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী পদ ও দল ছেড়েও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে চলমান স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে তাহলে তা হবে দলের প্রতি চরম বিশ্বাসঘাতকতা। যারা বলেন কেউ যদি পদত্যাগ বা দল ছেড়ে দিয়ে স্বতন্ত্র নির্বাচন করে তাহলে দল বা নেতাদের কী করার আছে, তারাও একই ধরনের স্বার্থবাদী ও সুযোগসন্ধানী নেতা বা কর্মী। উভয়ের দেশ বা দলের প্রতি কোনো দায়বদ্ধতা নেই। এ লোকগুলো মূলত চরম স্বার্থবাদী এবং শুধু নিজেদের ব্যক্তিস্বার্থ হাসিলের জন্য রাজনীতি করে। তারা দল এবং পদকে তাদের স্বার্থ হাসিলের উপায় হিসেবে ব্যবহার করে এবং যখন যেভাবে নিজেদের স্বার্থ হাসিল হবে তারা সেদিকেই মোড় নেবে।

একটি রাজনৈতিক দলের মূল শক্তি দলের নেতৃত্ব, আদর্শ এবং নিবেদিত কর্মী। এর কোনো একটিতে ঘাটতি থাকলে দল তার লক্ষ্য অর্জনে কখনই সফল হতে পারে না। রাজনৈতিক দলের লক্ষ্য অর্জনে সহজ কিন্তু জটিল সমীকরণ হলো নেতৃত্ব যোগ আদর্শ যোগ নিবেদিত ও ত্যাগী কর্মীবহর। নেতৃত্ব মানে শীর্ষ থেকে তৃণমূল পর্যন্ত নেতৃত্বের বিন্যাসকেই মূলত বোঝানো হয়। আদর্শ হলো দলের স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি লক্ষ্য বা কর্মসূচি যার বাস্তবায়ন জনগণের প্রত্যাশা পূরণ এবং জনকল্যাণ নিশ্চিত করাকে বোঝায়। কর্মীবহর বলতে এমন একটি নিবেদিত, অনুপ্রাণিত, সুসংগঠিত জনশক্তিকে বোঝায় যারা নিজেদের শক্তি ও সামর্থ্যে বিভিন্ন স্তরের নেতৃত্ব ও নির্দেশে ঐক্যবদ্ধভাবে দলের নির্দেশনা পালনে এগিয়ে যাবে।

সময়ের বর্তমান প্রেক্ষাপটে বিএনপির আশু লক্ষ্য ও কর্মসূচি হলো সর্বজনগ্রহণযোগ্য দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে হীন রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ও হয়রানির জন্য দায়েরকৃত মিথ্যা মামলায় পরিকল্পিতভাবে প্রদত্ত সাজা থেকে মুক্ত করে আনা এবং সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচনের জন্য নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠা করা। দৃশ্যত লক্ষ্য দুটি খুবই সহজ ও সরল মনে হয়। কিন্তু বাস্তবায়ন পর্বত ঠেলার মতো কঠিন। তবে যদি দৃঢ় নেতৃত্বে কর্মীদের ঐক্যবদ্ধভাবে লক্ষ্য অর্জনে নির্ভয়ে মাঠে নামিয়ে সরকারকে চেপে ধরা যায় তাহলে তা কলা ছিলে খাওয়ার মতোই সহজ। সরকার যদি চায় তাহলে লক্ষ্য দুটি অর্জন অতীব সহজ। কিন্তু সরকার এ দুটি লক্ষ্য অর্জনে সবচেয়ে বাধা। সরকারের ওপর প্রচন্ড চাপ সৃষ্টি করতে না পারলে ইহজনমেও এ দুটি লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হবে বলে মনে হয় না। কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপটে এ দুটি লক্ষ্য অর্জনের কোনো বিকল্পও দৃশ্যত নেই।

যদি প্রথমত বিবেচনা করা হয় দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির লক্ষ্য তাহলে দেখা যাবে বিএনপির সামনে তিনটি পথ খোলা আছে। ১ নম্বর হলো সরকারের সঙ্গে আপস করে বা নত হয়ে বা ‘দোষ’ স্বীকার করে ক্ষমা চেয়ে মুক্তি নেওয়া; কিন্তু এর কোনো একটি করতে গেলে তা হবে বিএনপির আত্মহত্যার শামিল। তা ছাড়া এ ধরনের কোনো কাজ তিনি কখনই করবেন না এবং দলের নেতা-কর্মীরাও তা মেনে নেবেন না। ২ নম্বর হলো ব্যাপক জনমত সৃষ্টি করে প্রচন্ড আন্দোলনের মাধ্যমে বেগম খালেদা জিয়াকে নিঃশর্ত মুক্তি দিতে সরকারকে বাধ্য করা। তৃতীয় যে পথটি খোলা আছে তা হলো আবারও প্রচন্ড আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা যাতে পরবর্তীতে ক্ষমতায় গিয়ে তাঁকে মুক্ত করে দেশের দায়িত্ব তাঁর ওপর ছেড়ে দেওয়া। এখন বিএনপি উল্লিখিত পথ দুটির যেটিকেই বেছে নিক না কেন আন্দোলনে যাওয়া ছাড়া কোনো পথ খোলা নেই।

যদি বিবেচনা হয় সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যটি অর্জনের জন্য পথ বের করা তা হলেও তিনটি পথই খোলা আছে। প্রথমত, সরকারের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য একটি জাতীয় নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। কিন্তু তা সুদূরপরাহত। তা ছাড়া সরকার সুস্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে, তারা এ বিষয়ে বিএনপির সঙ্গে আলোচনার কোনো প্রয়োজনীয়তা বোধ করে না। দ্বিতীয় পথটি হতে পারে দেশি-বিদেশি মুরুব্বিদের কাছে ধরনা দিয়ে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য অর্জনের প্রাণান্ত চেষ্টা করা। কিন্তু সে চেষ্টাটিও যে সফল হবে না তা সম্প্রতি জাতিসংঘে বাংলাদেশের আবাসিক প্রতিনিধি খুবই স্পষ্ট করে বলে দিয়েছেন। এখন তৃতীয় পথটি খোলা থাকল গণআন্দোলনের মাধ্যমে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠায় বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকারকে বাধ্য করা।

সবকিছু বস্তুনিষ্ঠভাবে বিচার বা চুলচেরা বিশ্লেষণ করলে স্ফটিকের মতো পরিষ্কার যে সরকারের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক আন্দোলনে যাওয়া ছাড়া বিএনপির সামনে আপাতত কোনো পথ নেই। তবে যদি কেউ বায়োলজিক্যাল পরিবর্তনের ফিলোসফিক্যাল তথ্যে বিশ্বাস করে ধৈর্য এবং অপেক্ষার রাজনীতির পথ ও মত বেছে নেন তাহলে তা-ও একটি বিবেচ্য হতে পারে। তা ছাড়া বয়সটিও অনেকের অনুকূলে রয়েছে। তবে জনগণ মনে করে কাক্সিক্ষত পরিবর্তন আনার জন্য সর্বাত্মক আন্দোলনে যাওয়া ছাড়া বিএনপির ভালো কোনো বিকল্প নেই।

আন্দোলন মানে তথাকথিত বা আগের মতো জ্বালাও-পোড়াও বা ২০০৬ সালের মতো লগি-বৈঠা নিয়ে ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ নয়। আন্দোলন হবে নিয়মতান্ত্রিকভাবে সরকারের ওপর মনস্তাত্তি¡ক ও পারিপার্শ্বিক চাপ সৃষ্টি করে সরকারকে জনগণের দাবি মানতে বাধ্য করার জন্য। এ চাপ তিনভাবে হতে পারে। যেমন পার্শ্বচাপ, ঊর্ধ্বচাপ ও নিম্নচাপ।

পার্শ্বচাপ বলতে সাধারণত পাশ থেকে কোনো অবস্থান স্থানান্তরিত করাকে বোঝায়। এতে যে অবস্থানকে স্থানান্তরিত করা হয় তার উত্থান বা পতনকে বোঝায় না। পার্শ্বচাপ মূলত কোনো অবস্থানকে সরিয়ে সেখানে শূন্যস্থান সৃষ্টি করে। কিন্তু পৃথিবীতে কখনই কোথাও কিছু শূন্য থাকে না। তাই রাজনৈতিক অবস্থায় শূন্যতা সৃষ্টি হলে সেখানে অরাজনৈতিক শক্তি সেই শূন্যস্থান পূরণের সুযোগ নিয়ে নেয়। তাই জনগণ মনে করে পার্শ্বচাপ দিয়ে সরকারকে সরালে সেখানে যারা আসবে তারা দেশকে আরও নাজুক অবস্থায় ফেলে দিতে পারে। তা ছাড়া পার্শ্বচাপ দিয়ে সরকারের অবস্থান পরিবর্তন করতে হলে তিন গুণ শক্তি প্রয়োগ করার প্রয়োজন পড়বে। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, সরকারের জনপ্রিয়তা ও গ্রহণযোগ্যতা নিম্নগামী হলেও সরকারবিরোধী শক্তি সরকারের চেয়ে তিন গুণ বেশি নয়। তার পরও যদি ধরা হয় ঊর্ধ্বচাপের কথা। ঊর্ধ্বচাপ প্রধানত নিচ থেকে কোনো অবস্থাকে ওপরের দিকে তুলে দিয়ে বিদ্যমান অবস্থার ভারসাম্য নষ্ট করে দিয়ে তা ওপরের দিকে উড়িয়ে দেওয়া। কিন্তু কোনো অবস্থাকে শূন্যে উড়িয়ে দিতে হলে অনেক বেশি ঊর্ধ্বচাপ সৃষ্টি করার প্রয়োজন পড়ে। তা ছাড়া ঊর্র্ধ্বচাপ সৃষ্টি করতে হলে অবস্থার নিচে গিয়ে বিদ্যমান অবস্থাকে ওপরের দিকে চাপ দিতে হবে। কিন্তু অবস্থার নিচে থাকার কারণে সরকারকে ঊর্র্ধ্বচাপ দিয়ে উড়িয়ে দিতে গেলে সরকার নিচে অবস্থানরত তার বিপরীত শক্তিকে পিষিয়ে ফেলতে পারে। যেমন বর্তমানে সরকারকে বিভিন্ন হুমকি-ধমকি দিতে গিয়ে বিএনপি নিজেই সরকারের জেল, জুলুম, নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। তাই সরকারের ওপর ঊর্র্ধ্বচাপ সৃষ্টি করে সরকারকে উড়িয়ে দেওয়ার মতো শক্তিশালী বিএনপি এখনো হতে পারেনি।

বাকি থাকল নিম্নচাপ। নিম্নচাপ বলতে সাধারণত বোঝানো হয় কোনো অবস্থানে দুর্বলতা সৃষ্টি হলে সেখানে শূন্যতা তৈরি হতে থাকে এবং শূন্যতা তৈরি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঊর্র্ধ্ব অবস্থার ভারসাম্য নষ্ট হয়ে তা পতনোন্মুখ হয়ে ওঠে। নিম্নচাপ এমন একটি অবস্থা যা খুব স্বল্প সময়ে বা দ্রুত ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি করতে পারে। নিম্নচাপ সৃষ্টি হয় যখন কোনো একটি অবস্থা তার ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে। এ ভারসাম্য কয়েকভাবে সৃষ্টি হতে পারে। যেমন কোনো কারণে পরিবেশ উত্তপ্ত হয়ে উঠলে তা ঊর্র্ধ্বগামী হয়ে ওঠে। কিন্তু শক্তিশালী চাপ থাকলে তা ওপরের দিকে না উঠে চারদিকে ছড়িয়ে পড়তে পারে। সৃষ্ট উত্তপ্ত চাপ চারদিকে ছড়িয়ে পড়ার কারণে বিদ্যমান অবস্থায় ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি প্রাকৃতিক নিয়মেই হয়ে যায়। তবে এখানে নিম্নচাপ সৃষ্টির জন্য পরিবেশ উত্তপ্ত করতে হবে। কিন্তু আবারও দুর্ভাগ্যবশত পরিবেশ উত্তপ্ত করার মতো শক্তি ও সাহস বিএনপির নেই। বিএনপির মূল সমস্যা হলো নেতৃত্ব, লক্ষ্যহীন আদর্শ ও অগোছালো কর্মীবহর। তাই বলে বিএনপিকে বসে থাকলে চলবে না। বিএনপিকে নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে এবং কোনো সংঘাত ও সহিংসতায় না গিয়ে বিদ্যমান অবস্থায় একটি নিম্নচাপ সৃষ্টি করতে হবে যাতে সরকারের অবস্থার ভারসাম্য নষ্ট হয় এবং সরকার একটি ভঙ্গুর কাঠামোর ওপর দাঁড়াতে বাধ্য হয়। যাতে সহজেই সরকারের পরিবর্তন আনা সম্ভব হয়।

নিয়মতান্ত্রিক ও শান্তিপূর্ণ নিম্নচাপ সৃষ্টির জন্য এ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত শতভাগ সঠিক। আমাদের পরিষ্কারভাবে বুঝতে হবে এভাবে নির্বাচন থেকে বিরত থেকে একটি নিম্নচাপে প্রবল ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি করে সরকারকে তার অবস্থা থেকে সরানো যাবে। বিএনপি চলমান স্থানীয় সরকার নির্বাচনে না যাওয়ার মানে হলো নির্বাচনের প্রতিযোগিতায় একটি শূন্যতা সৃষ্টি করা। এ শূন্যতা পূরণে সাহসী লোকেরা সুযোগ নেওয়ার জন্য মাঠে নামবে এবং নিজেরাই নিজেদের অবস্থান উত্তপ্ত করবে। ইতিমধ্যে জনগণ বিএনপির আহ্‌বানে নির্বাচন থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে এবং কেন্দ্রে ২০ ভাগ লোকও ভোট দিতে যাচ্ছে না। যা কোনো সরকারের গ্রহণযোগ্যতার প্রতি চরম হুমকি। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে বিএনপির অংশগ্রহণ না করার কারণে যদি ভোটারের উপস্থিতি আরও নিচে নেমে আসে তাহলে সরকারের অবস্থান আরও নাজুক হতে বাধ্য। তাই জনগণ বিএনপির নির্বাচনে না যাওয়ার অবস্থানকে পূর্ণ সমর্থন করে। সেই সঙ্গে জনগণ আশা করে অন্তত দলের কেউ যেন কেন্দ্রের আশপাশে না যায় বিএনপি সে রকম একটি নির্দেশনা বা ঘোষণা দেবে। যদি নির্দেশ অমান্য করে বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন তাহলে অবশ্যই তাদের দল থেকে বহিষ্কার করতে হবে এবং এতে দলের কোনো ক্ষতি হবে না। যদি বিএনপি স্থানীয় সরকার নির্বাচনে থেকে জনগণকে বিরত থাকতে আহ্‌বান জানায় তাহলে বাংলাদেশের কোথাও জনগণ ভোট দিতে যাবে না। এর জন্য কোনো ধরনের পিকেটিং বা মাঠেঘাটে থেকে জনগণকে বাধা দিতে হবে না। বিএনপির শুধু একটি কাজ সর্বাত্মক গুরুত্ব দিয়ে করতে হবে তা হলো বিএনপির পদধারী কোনো নেতাই স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। তা হলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মাধ্যমেই আওয়ামী লীগের জারিজুরি ফাঁস হয়ে যাবে। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে বিএনপির নেতা-কর্মীরা অংশগ্রহণ না করলে দেশ ও জনগণের কী কল্যাণ বয়ে আনবে তা নির্বাচনের শেষেই পরিষ্কার হয়ে উঠবে।

বিএনপিকে এখন দল গোছাতে হবে। যুদ্ধে জয়লাভ করতে বিশাল সেনাবাহিনীর চেয়ে বিভিন্ন স্তরে ও বিন্যাসে চৌকস সেনাপতি দরকার। বড় করপোরেট বিজনেস হাউস চালাতে বিভিন্ন স্তরে এবং বিন্যাসে চৌকস ম্যানেজার লাগে। তেমনি একটি বিজয়ী রাজনৈতিক দলকে দাঁড় করাতে হলে ওয়ার্ড থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত বিভিন্ন স্তর ও বিন্যাসে চৌকস সাহসী নেতা লাগবে। শুধু কমিটি দিয়ে কাজ হবে না। দেখতে হবে কমিটির নেতা বা সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক কে!

পরিশেষে বলতে চাই, নিম্নচাপ সৃষ্টি করতে পারলে ঝড় উঠবে এবং বিজয় হবেই হবে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা
অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’

শোবিজ

বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন
বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন

রকমারি নগর পরিক্রমা

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা