শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

স্থানীয় নির্বাচনে বিএনপি কেন যেতে পারে না

মেজর আখতার (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
স্থানীয় নির্বাচনে বিএনপি কেন যেতে পারে না

বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী কোনো অবস্থাতেই এমনকি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেও চলমান স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারে না। যদি বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী পদ ও দল ছেড়েও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে চলমান স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে তাহলে তা হবে দলের প্রতি চরম বিশ্বাসঘাতকতা। যারা বলেন কেউ যদি পদত্যাগ বা দল ছেড়ে দিয়ে স্বতন্ত্র নির্বাচন করে তাহলে দল বা নেতাদের কী করার আছে, তারাও একই ধরনের স্বার্থবাদী ও সুযোগসন্ধানী নেতা বা কর্মী। উভয়ের দেশ বা দলের প্রতি কোনো দায়বদ্ধতা নেই। এ লোকগুলো মূলত চরম স্বার্থবাদী এবং শুধু নিজেদের ব্যক্তিস্বার্থ হাসিলের জন্য রাজনীতি করে। তারা দল এবং পদকে তাদের স্বার্থ হাসিলের উপায় হিসেবে ব্যবহার করে এবং যখন যেভাবে নিজেদের স্বার্থ হাসিল হবে তারা সেদিকেই মোড় নেবে।

একটি রাজনৈতিক দলের মূল শক্তি দলের নেতৃত্ব, আদর্শ এবং নিবেদিত কর্মী। এর কোনো একটিতে ঘাটতি থাকলে দল তার লক্ষ্য অর্জনে কখনই সফল হতে পারে না। রাজনৈতিক দলের লক্ষ্য অর্জনে সহজ কিন্তু জটিল সমীকরণ হলো নেতৃত্ব যোগ আদর্শ যোগ নিবেদিত ও ত্যাগী কর্মীবহর। নেতৃত্ব মানে শীর্ষ থেকে তৃণমূল পর্যন্ত নেতৃত্বের বিন্যাসকেই মূলত বোঝানো হয়। আদর্শ হলো দলের স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি লক্ষ্য বা কর্মসূচি যার বাস্তবায়ন জনগণের প্রত্যাশা পূরণ এবং জনকল্যাণ নিশ্চিত করাকে বোঝায়। কর্মীবহর বলতে এমন একটি নিবেদিত, অনুপ্রাণিত, সুসংগঠিত জনশক্তিকে বোঝায় যারা নিজেদের শক্তি ও সামর্থ্যে বিভিন্ন স্তরের নেতৃত্ব ও নির্দেশে ঐক্যবদ্ধভাবে দলের নির্দেশনা পালনে এগিয়ে যাবে।

সময়ের বর্তমান প্রেক্ষাপটে বিএনপির আশু লক্ষ্য ও কর্মসূচি হলো সর্বজনগ্রহণযোগ্য দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে হীন রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ও হয়রানির জন্য দায়েরকৃত মিথ্যা মামলায় পরিকল্পিতভাবে প্রদত্ত সাজা থেকে মুক্ত করে আনা এবং সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচনের জন্য নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠা করা। দৃশ্যত লক্ষ্য দুটি খুবই সহজ ও সরল মনে হয়। কিন্তু বাস্তবায়ন পর্বত ঠেলার মতো কঠিন। তবে যদি দৃঢ় নেতৃত্বে কর্মীদের ঐক্যবদ্ধভাবে লক্ষ্য অর্জনে নির্ভয়ে মাঠে নামিয়ে সরকারকে চেপে ধরা যায় তাহলে তা কলা ছিলে খাওয়ার মতোই সহজ। সরকার যদি চায় তাহলে লক্ষ্য দুটি অর্জন অতীব সহজ। কিন্তু সরকার এ দুটি লক্ষ্য অর্জনে সবচেয়ে বাধা। সরকারের ওপর প্রচন্ড চাপ সৃষ্টি করতে না পারলে ইহজনমেও এ দুটি লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হবে বলে মনে হয় না। কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপটে এ দুটি লক্ষ্য অর্জনের কোনো বিকল্পও দৃশ্যত নেই।

যদি প্রথমত বিবেচনা করা হয় দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির লক্ষ্য তাহলে দেখা যাবে বিএনপির সামনে তিনটি পথ খোলা আছে। ১ নম্বর হলো সরকারের সঙ্গে আপস করে বা নত হয়ে বা ‘দোষ’ স্বীকার করে ক্ষমা চেয়ে মুক্তি নেওয়া; কিন্তু এর কোনো একটি করতে গেলে তা হবে বিএনপির আত্মহত্যার শামিল। তা ছাড়া এ ধরনের কোনো কাজ তিনি কখনই করবেন না এবং দলের নেতা-কর্মীরাও তা মেনে নেবেন না। ২ নম্বর হলো ব্যাপক জনমত সৃষ্টি করে প্রচন্ড আন্দোলনের মাধ্যমে বেগম খালেদা জিয়াকে নিঃশর্ত মুক্তি দিতে সরকারকে বাধ্য করা। তৃতীয় যে পথটি খোলা আছে তা হলো আবারও প্রচন্ড আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা যাতে পরবর্তীতে ক্ষমতায় গিয়ে তাঁকে মুক্ত করে দেশের দায়িত্ব তাঁর ওপর ছেড়ে দেওয়া। এখন বিএনপি উল্লিখিত পথ দুটির যেটিকেই বেছে নিক না কেন আন্দোলনে যাওয়া ছাড়া কোনো পথ খোলা নেই।

যদি বিবেচনা হয় সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যটি অর্জনের জন্য পথ বের করা তা হলেও তিনটি পথই খোলা আছে। প্রথমত, সরকারের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য একটি জাতীয় নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। কিন্তু তা সুদূরপরাহত। তা ছাড়া সরকার সুস্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে, তারা এ বিষয়ে বিএনপির সঙ্গে আলোচনার কোনো প্রয়োজনীয়তা বোধ করে না। দ্বিতীয় পথটি হতে পারে দেশি-বিদেশি মুরুব্বিদের কাছে ধরনা দিয়ে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য অর্জনের প্রাণান্ত চেষ্টা করা। কিন্তু সে চেষ্টাটিও যে সফল হবে না তা সম্প্রতি জাতিসংঘে বাংলাদেশের আবাসিক প্রতিনিধি খুবই স্পষ্ট করে বলে দিয়েছেন। এখন তৃতীয় পথটি খোলা থাকল গণআন্দোলনের মাধ্যমে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠায় বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকারকে বাধ্য করা।

সবকিছু বস্তুনিষ্ঠভাবে বিচার বা চুলচেরা বিশ্লেষণ করলে স্ফটিকের মতো পরিষ্কার যে সরকারের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক আন্দোলনে যাওয়া ছাড়া বিএনপির সামনে আপাতত কোনো পথ নেই। তবে যদি কেউ বায়োলজিক্যাল পরিবর্তনের ফিলোসফিক্যাল তথ্যে বিশ্বাস করে ধৈর্য এবং অপেক্ষার রাজনীতির পথ ও মত বেছে নেন তাহলে তা-ও একটি বিবেচ্য হতে পারে। তা ছাড়া বয়সটিও অনেকের অনুকূলে রয়েছে। তবে জনগণ মনে করে কাক্সিক্ষত পরিবর্তন আনার জন্য সর্বাত্মক আন্দোলনে যাওয়া ছাড়া বিএনপির ভালো কোনো বিকল্প নেই।

আন্দোলন মানে তথাকথিত বা আগের মতো জ্বালাও-পোড়াও বা ২০০৬ সালের মতো লগি-বৈঠা নিয়ে ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ নয়। আন্দোলন হবে নিয়মতান্ত্রিকভাবে সরকারের ওপর মনস্তাত্তি¡ক ও পারিপার্শ্বিক চাপ সৃষ্টি করে সরকারকে জনগণের দাবি মানতে বাধ্য করার জন্য। এ চাপ তিনভাবে হতে পারে। যেমন পার্শ্বচাপ, ঊর্ধ্বচাপ ও নিম্নচাপ।

পার্শ্বচাপ বলতে সাধারণত পাশ থেকে কোনো অবস্থান স্থানান্তরিত করাকে বোঝায়। এতে যে অবস্থানকে স্থানান্তরিত করা হয় তার উত্থান বা পতনকে বোঝায় না। পার্শ্বচাপ মূলত কোনো অবস্থানকে সরিয়ে সেখানে শূন্যস্থান সৃষ্টি করে। কিন্তু পৃথিবীতে কখনই কোথাও কিছু শূন্য থাকে না। তাই রাজনৈতিক অবস্থায় শূন্যতা সৃষ্টি হলে সেখানে অরাজনৈতিক শক্তি সেই শূন্যস্থান পূরণের সুযোগ নিয়ে নেয়। তাই জনগণ মনে করে পার্শ্বচাপ দিয়ে সরকারকে সরালে সেখানে যারা আসবে তারা দেশকে আরও নাজুক অবস্থায় ফেলে দিতে পারে। তা ছাড়া পার্শ্বচাপ দিয়ে সরকারের অবস্থান পরিবর্তন করতে হলে তিন গুণ শক্তি প্রয়োগ করার প্রয়োজন পড়বে। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, সরকারের জনপ্রিয়তা ও গ্রহণযোগ্যতা নিম্নগামী হলেও সরকারবিরোধী শক্তি সরকারের চেয়ে তিন গুণ বেশি নয়। তার পরও যদি ধরা হয় ঊর্ধ্বচাপের কথা। ঊর্ধ্বচাপ প্রধানত নিচ থেকে কোনো অবস্থাকে ওপরের দিকে তুলে দিয়ে বিদ্যমান অবস্থার ভারসাম্য নষ্ট করে দিয়ে তা ওপরের দিকে উড়িয়ে দেওয়া। কিন্তু কোনো অবস্থাকে শূন্যে উড়িয়ে দিতে হলে অনেক বেশি ঊর্ধ্বচাপ সৃষ্টি করার প্রয়োজন পড়ে। তা ছাড়া ঊর্র্ধ্বচাপ সৃষ্টি করতে হলে অবস্থার নিচে গিয়ে বিদ্যমান অবস্থাকে ওপরের দিকে চাপ দিতে হবে। কিন্তু অবস্থার নিচে থাকার কারণে সরকারকে ঊর্র্ধ্বচাপ দিয়ে উড়িয়ে দিতে গেলে সরকার নিচে অবস্থানরত তার বিপরীত শক্তিকে পিষিয়ে ফেলতে পারে। যেমন বর্তমানে সরকারকে বিভিন্ন হুমকি-ধমকি দিতে গিয়ে বিএনপি নিজেই সরকারের জেল, জুলুম, নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। তাই সরকারের ওপর ঊর্র্ধ্বচাপ সৃষ্টি করে সরকারকে উড়িয়ে দেওয়ার মতো শক্তিশালী বিএনপি এখনো হতে পারেনি।

বাকি থাকল নিম্নচাপ। নিম্নচাপ বলতে সাধারণত বোঝানো হয় কোনো অবস্থানে দুর্বলতা সৃষ্টি হলে সেখানে শূন্যতা তৈরি হতে থাকে এবং শূন্যতা তৈরি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঊর্র্ধ্ব অবস্থার ভারসাম্য নষ্ট হয়ে তা পতনোন্মুখ হয়ে ওঠে। নিম্নচাপ এমন একটি অবস্থা যা খুব স্বল্প সময়ে বা দ্রুত ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি করতে পারে। নিম্নচাপ সৃষ্টি হয় যখন কোনো একটি অবস্থা তার ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে। এ ভারসাম্য কয়েকভাবে সৃষ্টি হতে পারে। যেমন কোনো কারণে পরিবেশ উত্তপ্ত হয়ে উঠলে তা ঊর্র্ধ্বগামী হয়ে ওঠে। কিন্তু শক্তিশালী চাপ থাকলে তা ওপরের দিকে না উঠে চারদিকে ছড়িয়ে পড়তে পারে। সৃষ্ট উত্তপ্ত চাপ চারদিকে ছড়িয়ে পড়ার কারণে বিদ্যমান অবস্থায় ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি প্রাকৃতিক নিয়মেই হয়ে যায়। তবে এখানে নিম্নচাপ সৃষ্টির জন্য পরিবেশ উত্তপ্ত করতে হবে। কিন্তু আবারও দুর্ভাগ্যবশত পরিবেশ উত্তপ্ত করার মতো শক্তি ও সাহস বিএনপির নেই। বিএনপির মূল সমস্যা হলো নেতৃত্ব, লক্ষ্যহীন আদর্শ ও অগোছালো কর্মীবহর। তাই বলে বিএনপিকে বসে থাকলে চলবে না। বিএনপিকে নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে এবং কোনো সংঘাত ও সহিংসতায় না গিয়ে বিদ্যমান অবস্থায় একটি নিম্নচাপ সৃষ্টি করতে হবে যাতে সরকারের অবস্থার ভারসাম্য নষ্ট হয় এবং সরকার একটি ভঙ্গুর কাঠামোর ওপর দাঁড়াতে বাধ্য হয়। যাতে সহজেই সরকারের পরিবর্তন আনা সম্ভব হয়।

নিয়মতান্ত্রিক ও শান্তিপূর্ণ নিম্নচাপ সৃষ্টির জন্য এ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত শতভাগ সঠিক। আমাদের পরিষ্কারভাবে বুঝতে হবে এভাবে নির্বাচন থেকে বিরত থেকে একটি নিম্নচাপে প্রবল ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি করে সরকারকে তার অবস্থা থেকে সরানো যাবে। বিএনপি চলমান স্থানীয় সরকার নির্বাচনে না যাওয়ার মানে হলো নির্বাচনের প্রতিযোগিতায় একটি শূন্যতা সৃষ্টি করা। এ শূন্যতা পূরণে সাহসী লোকেরা সুযোগ নেওয়ার জন্য মাঠে নামবে এবং নিজেরাই নিজেদের অবস্থান উত্তপ্ত করবে। ইতিমধ্যে জনগণ বিএনপির আহ্‌বানে নির্বাচন থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে এবং কেন্দ্রে ২০ ভাগ লোকও ভোট দিতে যাচ্ছে না। যা কোনো সরকারের গ্রহণযোগ্যতার প্রতি চরম হুমকি। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে বিএনপির অংশগ্রহণ না করার কারণে যদি ভোটারের উপস্থিতি আরও নিচে নেমে আসে তাহলে সরকারের অবস্থান আরও নাজুক হতে বাধ্য। তাই জনগণ বিএনপির নির্বাচনে না যাওয়ার অবস্থানকে পূর্ণ সমর্থন করে। সেই সঙ্গে জনগণ আশা করে অন্তত দলের কেউ যেন কেন্দ্রের আশপাশে না যায় বিএনপি সে রকম একটি নির্দেশনা বা ঘোষণা দেবে। যদি নির্দেশ অমান্য করে বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন তাহলে অবশ্যই তাদের দল থেকে বহিষ্কার করতে হবে এবং এতে দলের কোনো ক্ষতি হবে না। যদি বিএনপি স্থানীয় সরকার নির্বাচনে থেকে জনগণকে বিরত থাকতে আহ্‌বান জানায় তাহলে বাংলাদেশের কোথাও জনগণ ভোট দিতে যাবে না। এর জন্য কোনো ধরনের পিকেটিং বা মাঠেঘাটে থেকে জনগণকে বাধা দিতে হবে না। বিএনপির শুধু একটি কাজ সর্বাত্মক গুরুত্ব দিয়ে করতে হবে তা হলো বিএনপির পদধারী কোনো নেতাই স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। তা হলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মাধ্যমেই আওয়ামী লীগের জারিজুরি ফাঁস হয়ে যাবে। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে বিএনপির নেতা-কর্মীরা অংশগ্রহণ না করলে দেশ ও জনগণের কী কল্যাণ বয়ে আনবে তা নির্বাচনের শেষেই পরিষ্কার হয়ে উঠবে।

বিএনপিকে এখন দল গোছাতে হবে। যুদ্ধে জয়লাভ করতে বিশাল সেনাবাহিনীর চেয়ে বিভিন্ন স্তরে ও বিন্যাসে চৌকস সেনাপতি দরকার। বড় করপোরেট বিজনেস হাউস চালাতে বিভিন্ন স্তরে এবং বিন্যাসে চৌকস ম্যানেজার লাগে। তেমনি একটি বিজয়ী রাজনৈতিক দলকে দাঁড় করাতে হলে ওয়ার্ড থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত বিভিন্ন স্তর ও বিন্যাসে চৌকস সাহসী নেতা লাগবে। শুধু কমিটি দিয়ে কাজ হবে না। দেখতে হবে কমিটির নেতা বা সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক কে!

পরিশেষে বলতে চাই, নিম্নচাপ সৃষ্টি করতে পারলে ঝড় উঠবে এবং বিজয় হবেই হবে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়