শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ নভেম্বর, ২০২১

মানব পাচার আইনের বেড়াজালে জনশক্তি প্রেরণ খাত

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
প্রিন্ট ভার্সন
মানব পাচার আইনের বেড়াজালে জনশক্তি প্রেরণ খাত

জনশক্তি খাত আমাদের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি। করোনা দুর্যোগের ঘোর অমানিশার কালেও সেটি প্রমাণিত হয়েছে। এ ক্ষেত্রে কেউ কেউ পোশাকশিল্প খাতকে এগিয়ে রাখলেও নেট বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে জনশক্তি খাতই এগিয়ে। অর্থনীতিবিদদের বিচার-বিশ্লেষণে কাঁচামাল আমদানির খরচাপাতি বাদ দিলে জনশক্তি খাত পোশাকশিল্প থেকে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ে আসে। বৈশ্বিক করোনা দুর্যোগে মুখ থুবড়ে পড়া অর্থনীতিকে সবচেয়ে বেশি সুরক্ষা দিয়েছে এ খাত। করোনা মহামারীর বিস্তারকালে বিশ্বব্যাপী লকডাউন শুরু হলে এক অর্থে প্রায় সব ধরনের অর্থনৈতিক কর্মকান্ড সংকুচিত হয়ে ছিল। বিপদাপন্ন অবস্থা তৈরি হয়েছিল ভারী থেকে হালকা সব শিল্প ক্ষেত্রেই। করোনাকালে সড়ক, নৌ, বিমান পথ বন্ধ হওয়ার কারণে উৎপাদন, আমদানি-রপ্তানি বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু সে সময় বহুমাত্রিক সমস্যা মোকাবিলায় অর্থনীতিতে আশা জাগিয়ে রাখে অভিবাসন খাত। সেই ভীষণ অর্থনৈতিক দুরবস্থাকালেও জনশক্তি খাত থেকে বেশি বেশি রেমিট্যান্স আসতে থাকে। এখানেই শেষ নয়, ধারাবাহিক লকডাউনে যখন দেশের ক্ষুদ্র কর্মজীবী মানুষ বেকার হয়ে নিরুপায় জীবনযাপন করছিল তখন হাজার হাজার রেমিট্যান্স যোদ্ধা বিদেশে বসেও শহর ও গ্রামের দরিদ্র মানুষের পাশে খাদ্য, চিকিৎসা ও অন্যান্য সহায়তা নিয়ে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়েছিল।

অর্থবছর হিসেবে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে ২০২০-২১ অর্থবছরে। ওই অর্থবছরে ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যাস আসে, যা আগের অর্থবছরের চেয়ে ৩৬ দশমিক ১০ শতাংশ বেশি। ২০১৯-২০ অর্থবছরে ১ হাজার ৮২০ কোটি ডলার বা ১৮ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স আসে আর ২০১৮-১৯ অর্থবছরে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ১ হাজার ৬৪২ কোটি ডলার। রেমিট্যান্সের এ প্রবহমানতা নিয়ে সরকারের নীতিনির্ধারক থেকে শুরু করে আমরা সবাই কম-বেশি গর্ব করি। শুধু অর্থনীতিবিদ নয়, আমরা সবাই বুঝতে পারি প্রবাসী যারা আছেন দেশের অর্থনীতিতে তারা কীভাবে অবদান রেখে চলেছেন। কিন্তু যে খাত এ দেশের অর্থনীতির ধারাবাহিক সুরক্ষা দিয়ে চলেছে, যে খাত থেকে সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা নিয়মিত আসে সে খাতের নির্মাতাদের নিরাপত্তা, মর্যাদা, সুরক্ষা এখন পর্যন্ত নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি। সেই পুরনো বৃত্তের মধ্যেই যেন সবকিছু ঘুরপাক খাচ্ছে। এ খাতের নির্মাতাদের এখনো সর্বত্র নেতিবাচকভাবেই উপস্থাপনের চেষ্টা লক্ষ্য করা যায়। অথচ যে জনশক্তি খাত নিয়ে আমরা নিত্য গর্ববোধ করি, যে খাত আমাদের অর্থনীতিকে সব ঘাত-প্রতিঘাত থেকে রক্ষা করে সে খাতের সঙ্গে যুক্ত বেসরকারি রিক্রুটিং এজেন্সির মালিকদের তুচ্ছতাচ্ছিল্যই শুধু নয়, অভিযোগের সত্যতা প্রমাণের আগেই মানব পাচার আইনে মামলা থেকে শুরু করে রিমান্ড জেল পর্যন্ত খাটতে হচ্ছে।

বিএমইটির তথ্যানুযায়ী বর্তমানে মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের ১৬৮টি দেশে প্রফেশনাল, স্কিল্ড, সেমি স্কিল্ড এবং কম বা অদক্ষ মিলিয়ে প্রায় ১ কোটি বাংলাদেশি শ্রমিক কর্মরত। এই মোট অভিবাসী শ্রমিকের মধ্যে ৩১.৮৯% সৌদি আরব, ১৮.৬৮% আরব আমিরাত, ৮.৩২% মালয়েশিয়া, ৪.৯৫% কুয়েত, ১১.৮২% ওমান, ৬.১৬% সিঙ্গাপুর, ৩.২৩% বাহরাইন এবং ৬.৩৬% কাতারে কাজ করছে। এখনো আমাদের সবচেয়ে বেশি শ্রমিক কাজ করছে সৌদি আরবে। উল্লিখিত শ্রমিকদের কর্মসংস্থানে সরকারের সহায়তায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোই। কিন্তু এ খাতে এখন অনেকটাই গলার কাঁটার মতো বিঁধে আছে অভিবাসন আইনের পরিবর্তে মানব পাচার আইনে যে কোনো অভিযোগের বিচার। আমরা প্রায়ই লক্ষ্য করছি মানব পাচার আইনের আওতায় ফেলে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়াই রিক্রুটিং এজেন্সির মালিককে গ্রেফতার করা হচ্ছে, মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে।

জনশক্তি রপ্তানির সঙ্গে যারা জড়িত তারা বরাবরই বলছেন বৈধভাবে অভিবাসন আর মানব পাচার এক নয়। দুটিকে গুলিয়ে ফেলায় খেসারত দিতে হচ্ছে রিক্রুটিং এজেন্সির মালিকদের। আমাদের সবার জন্যই স্মর্তব্য যে একজন বৈধ লাইসেন্সধারী জনশক্তি ব্যবসায়ী সরকারের নিয়মনীতি মেনেই বিভিন্ন দেশে জনশক্তি প্রেরণ করে। এ বৈধ প্রক্রিয়ায় একটি এজেন্সিকে অনেক ধাপ বা পর্যায় অনুসরণ করতে হয়। সে ধাপের মধ্যে রয়েছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে বিএমইটি থেকে ছাড়পত্র নেওয়াসহ অন্যান্য প্রাসঙ্গিক কাজ। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো দূতাবাসের সত্যায়ন, নিয়োগ অনুমতি, ইমিগ্রেশন ক্লিয়ারেন্স, বিএমইটির স্মার্টকার্ড ইত্যাদি। সরকার নির্ধারিত এসব প্রক্রিয়া অবলম্বন ছাড়া কোনো বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সি বিদেশে কর্মী প্রেরণ করে না। কিন্তু যে কোনো অভিযোগে আইনের বেড়াজালে ফেলে এই ব্যবসায়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের মানব পাচার আইনে জেল-জরিমানা প্রদান এক ধরনের অশনিসংকেত; যা রিক্রুটিং এজেন্সির মালিকদের মধ্যে ভীতি তৈরি করেছে। মানব পাচার প্রতিরোধকল্পে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে অযথা হয়রানি না করার জন্য ২০১৫ সালের ৬ আগস্ট প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে একটি পত্র প্রদান করা হয়েছিল। যেখানে বলা হয়, মানব পাচার আইন, ২০১২ প্রয়োগ করতে গিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বিনা ওয়ারেন্টে বা বিনা নোটিসে রিক্রুটিং এজেন্সি অফিসে গিয়ে হয়রানি করছে। জনশক্তি প্রেরণকারীদের জন্য মানব পাচার প্রতিরোধ আইন, ২০১২ প্রয়োগ প্রযোজ্য না হয়ে বৈদেশিক কর্মসংস্থান ও অভিবাসন আইন, ২০১৩ প্রযোজ্য হওয়ার কথা বলা হয় ওই চিঠিতে। এ ছাড়া ২০১৯ সালের ২৫ জুন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী ইমরান আহমদ এমপি ‘রিক্রুটিং এজেন্টগণ কর্তৃক বৈধভাবে (স্মার্টকার্ড প্রাপ্ত কর্মী) প্রেরিত কর্মীদের রিক্রুটিং এজেন্সির বিরুদ্ধে আনীত যে কোনো অভিযোগ মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইন, ২০১২-এর আওতাবহির্ভূত রাখা’ নিয়ে একটি চিঠি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বরাবর প্রেরণ করেছিলেন। যার অনুলিপি আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রীকেও প্রদান করা হয়েছিল। ওই চিঠিতে তিনি বলেছেন, বাংলাদেশ থেকে বিদেশে কর্মী প্রেরণের জন্য রিক্রুটিং এজেন্টরা নিয়োগ কর্তাদের কাছ থেকে ডিমান্ড ও এমপ্লয়মেন্ট ভিসা সংগ্রহের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট দূতাবাস থেকে সত্যায়নপূর্বক প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং বিএমইটির প্রাক-নিয়োগ অনুমতির মাধ্যমে বিদেশগমনেচ্ছু কর্মীগণের বহির্গমন ছাড়পত্র গ্রহণ ও স্মার্টকার্ড প্রাপ্তি সাপেক্ষে বিদেশে কর্মী প্রেরণ করে থাকে। তাই তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে ওই চিঠিতে আরও উল্লেখ করেন, জনশক্তি প্রেরণ খাতের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার স্বার্থে এবং ক্রমবর্ধমান বিকাশের জন্য বিদেশ থেকে ফেরত স্মার্টকার্ড প্রাপ্ত কর্মী কর্তৃক যে কোনো অভিযোগ গোচরীভূত হলে মামলা করার আগে প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বিএমইটি অথবা বায়রার মাধ্যমে সত্যতা যাচাই করার অনুরোধ করা হয়। একই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে নিশ্চিত হওয়ার আগে রিক্রুটিং এজেন্টদের বিরুদ্ধে মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইন, ২০১২-এর আওতায় এ ধরনের মামলা না করার জন্য পুলিশ মহাপরিদর্শকের মাধ্যমে সব থানায় এবং পুলিশের সব সংস্থাকে ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ করা হয়।

এরই ধারাবহিকতায়, ২২ অক্টোবর বিষয়টি নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ে এক আন্তমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিএমইটির মহাপরিচালক, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ বায়রার পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট একটি প্রতিনিধি দল অংশগ্রহণ করে। ওই সভায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সির মালিকদের মানব পাচার আইনে হয়রানি করা ঠিক হবে না। একই সঙ্গে এ নির্দেশনাও দেন যে কারও বিরুদ্ধে কোনো থানায় অভিযোগ এলে সংশ্লিষ্ট রিক্রটিং এজেন্সির লাইসেন্স প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোকে (বিএমইটি) তদন্তের জন্য পাঠানো হবে। বিএমইটি অভিযোগটি নিষ্পত্তি করতে না পারলে সংশ্লিষ্ট থানাকে অভিযোগের ধরন বুঝে মানব পাচার অথবা অভিবাসন আইনে মামলা নেওয়ার জন্য পাঠাবে।

তবে শ্রম অভিবাসনের নামে বা আড়ালে-আবডালে যে-কোনো প্রক্রিয়ায় মানব পাচার অবশ্যই নিন্দনীয়। আসলে মানব পাচার ঘটে মূলত ক্রসবর্ডার ট্রাফিকিংয়ের কারণে। গবেষণায় দেখা গেছে, ৮০ শতাংশই এ রূপ ঘটনা। এর বাইরে অভিবাসনের নামে আড়ালে-আবডালেও কিছু ঘটে। তবে সেখানেও রকমফের আছে। পরিষ্কারভাবে কে দায়ী তা-ও অনুসন্ধান করে শাস্তি প্রদান করা উচিত। কিন্তু দেখা যাচ্ছে অভিবাসন আইনে সমাধানযোগ্য অভিযোগে রিক্রুটিং এজেন্সিকেই দায়ী করে মানব পাচার আইনে মামলা নেওয়া হচ্ছে। আমরা যদি এভাবে একটি উদাহরণ দিই যে কোনো ব্যক্তি বৈধভাবে সৌদি আরব বা মধ্যপ্রাচ্যের অন্য কোনো দেশে গেলেন। তিনি দুই বছরের ভিসা পেয়েছেন। কিন্তু ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই ওই ব্যক্তি স্বউদ্যোগে দালাল ধরে অবৈধভাবে গ্রিস বা ইউরোপের অন্য কোনো দেশে গিয়ে পুলিশের হাতে ধরা পড়লেন বা মানব পাচারকারীদের দ্বারা হতাহত হলেন। দেখা গেল যে রিক্রুটিং এজেন্সি বৈধভাবে কর্মী প্রেরণ করল সে কিছুই জানে না কিন্তু ওই ব্যক্তিকে বিদেশে পুলিশ গ্রেফতার বা হতাহতের ঘটনায় মামলা হয়ে গেল বৈধভাবে কর্মী প্রেরণকারী রিক্রুটিং এজেন্সির বিরুদ্ধে। আবার দেখা যায় নিজের ভুলে দেশে ফেরত এসেছেন এ রকম হাজার হাজার কর্মী পাওয়া যাবে যারা মানব পাচারের অভিযোগ তুলছেন রিক্রুটিং এজেন্সির বিরুদ্ধে। এ সমস্যা সমাধানে ২২ অক্টোবর আন্তমন্ত্রণালয় সভায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দিকনির্দেশনা বাস্তবায়ন হলে বেসরকারি রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর মধ্যে স্বস্তি ফিরে আসবে।

গত দুই বছরে করোনার কারণে এ খাত ভয়াবহ ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। সে ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো হিমশিম খাচ্ছে। অনেককে হয়তো করোনায় পুঁজি হারিয়ে এ ব্যবসা থেকে বিদায় নিতে হবে। আবার অনেকে হয়তো ব্যবসা ধরে রাখতে ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েছে। এমন প্রেক্ষাপটে করোনার ধাক্কা কাটিয়ে আগামী বছর ৭ থেকে ৮ লাখ কর্মী পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো পাঠাতে সক্ষম হবে বলে আশা করা যাচ্ছে। তাই বৈধভাবে কর্মী প্রেরণকারী ব্যক্তিদের তথাকথিত অভিযোগে মানব পাচার আইনে মামলা দেওয়া হলে এ খাত থেকে অনেক ভালো উদ্যোক্তা সরে যেতে পারেন। যা করোনা-পরবর্তীকালে আমাদের প্রবাসী আয়ের পথে চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ানোর শঙ্কা রয়েছে। এজন্য জনশক্তি রপ্তানি খাতের উদ্যোক্তাদের অহেতুক মানব পাচার আইনের বেড়াজালে না ফেলে তাদের সুরক্ষা ও মর্যাদা প্রশস্ত করা উচিত। তা হলে হয়তো দেশের টেকসই উন্নয়নে আরও বেশি ভূমিকা রাখতে পারবেন বেসরকারি রিক্রুটিং এজেন্সির উদ্যোক্তারা।

 

লেখক : শ্রম অভিবাসন বিশ্লেষক ও চেয়ারম্যান ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি।

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
সর্বশেষ খবর
সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার
সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার

এই মাত্র | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি হুহু করে বাড়ছে, বন্যার শঙ্কা
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি হুহু করে বাড়ছে, বন্যার শঙ্কা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের নতুন ডিসি আ. মান্নান
কক্সবাজারের নতুন ডিসি আ. মান্নান

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ‘সাত্তার বকশের’ কাছে আইনি লড়াইয়ে হেরে গেল বিশ্বখ্যাত ‘স্টারবাকস’
পাকিস্তানের ‘সাত্তার বকশের’ কাছে আইনি লড়াইয়ে হেরে গেল বিশ্বখ্যাত ‘স্টারবাকস’

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোলাহাটীতে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
খোলাহাটীতে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় গাঁজাসহ স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা গ্রেফতার
নওগাঁয় গাঁজাসহ স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে পাঁচ কারণে জেন-জি আন্দোলন সামাল দিতে ব্যর্থ হয় নেপাল
যে পাঁচ কারণে জেন-জি আন্দোলন সামাল দিতে ব্যর্থ হয় নেপাল

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে লুট করা জিনিস বেচাকেনার বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস বেচাকেনার বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে একাডেমিক ও দাফতরিক কার্যক্রম দু’দিন বন্ধ
রাকসু নির্বাচনে একাডেমিক ও দাফতরিক কার্যক্রম দু’দিন বন্ধ

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন না উইলিয়ামসন
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন না উইলিয়ামসন

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢামেকে একসঙ্গে জন্ম নেওয়া ৬ নবজাতকের মধ্যে ৫ জনের মৃত্যু
ঢামেকে একসঙ্গে জন্ম নেওয়া ৬ নবজাতকের মধ্যে ৫ জনের মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক ম্যাচের পারফরম্যান্সেই আইসিসির মাসসেরা সিরাজ
এক ম্যাচের পারফরম্যান্সেই আইসিসির মাসসেরা সিরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার
আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জন জেলে: বিজিবি সেক্টর কমান্ডার
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জন জেলে: বিজিবি সেক্টর কমান্ডার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার উৎপাদন, স্নিগ্ধ বেকারিকে জরিমানা
বগুড়ায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার উৎপাদন, স্নিগ্ধ বেকারিকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা নগরীতে ভুতুড়ে বিলে দিশেহারা গ্রাহক
কুমিল্লা নগরীতে ভুতুড়ে বিলে দিশেহারা গ্রাহক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ
সিলেটে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাবেক বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়ন রিকি হ্যাটনের মৃত্যু
সাবেক বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়ন রিকি হ্যাটনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা
স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫
ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২ তরুণকে ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করলেন প্রধান উপদেষ্টা
১২ তরুণকে ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে আজ দুই ম্যাচ
এশিয়া কাপে আজ দুই ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় টাইফয়েড টিকার সমন্বয় সভা
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকার সমন্বয় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরের বিভিন্ন কলেজে একাদশ শ্রেণির ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত
শেরপুরের বিভিন্ন কলেজে একাদশ শ্রেণির ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যমুনা অভিমুখে শিক্ষকদের মিছিল, পুলিশের জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
যমুনা অভিমুখে শিক্ষকদের মিছিল, পুলিশের জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি : ২০৫০ সাল নাগাদ ঝুঁকিতে ১৫ লাখ অস্ট্রেলীয়
সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি : ২০৫০ সাল নাগাদ ঝুঁকিতে ১৫ লাখ অস্ট্রেলীয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের কয়েকটি ধারা স্থগিত
ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের কয়েকটি ধারা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে হরতাল প্রত্যাহার করে নির্বাচন অফিস ঘেরাওয়ের ঘোষণা
বাগেরহাটে হরতাল প্রত্যাহার করে নির্বাচন অফিস ঘেরাওয়ের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়
সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা