শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

তিনি শুধু প্রধানমন্ত্রী নন, বঙ্গবন্ধুকন্যাও

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তিনি শুধু প্রধানমন্ত্রী নন, বঙ্গবন্ধুকন্যাও

সম্প্রতি বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে যোগদান করে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী যে বক্তব্য উপস্থাপন করেছেন তা সব মহলে প্রশংসিত হয়েছে। এটি আমাদের জন্য সন্দেহাতীতভাবে আনন্দের ও পরিতৃপ্তির। তিনি জলবায়ু বিপর্যয় ও পরিবেশ দূষণে ভারী শিল্পের বিরূপ প্রতিক্রিয়ার কথাটি সবিশেষ উল্লেখ করেছেন। বিশেষ করে কয়লাভিত্তিক ভারী শিল্পের উদ্গিরিত ধোঁয়া চারদিকের পরিমণ্ডলে যে মারাত্মক বিপর্যয় ঘটায়, তা তিনি নিখুঁতভাবে তুলে ধরেছেন। মোদ্দা কথা হলো, জলবায়ু নিয়ন্ত্রণ সম্মেলনে তিনি একটি বিস্তৃত ও বিস্তীর্ণ ভূমিকা রাখতে পেরেছেন- এটিই আনন্দের কথা। যদিও অনেক সমালোচক, যারা যে কোনো বিষয়কে নেতিবাচক আঙ্গিকেই বিচার করেন, নতুন কেনা বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের (বিজি-১৯০২) চার্টার্ড বিমানটিকে স্থায়ীভাবে সঙ্গে রাখার তীক্ষè সমালোচনা করেছেন। আমি এ সমালোচনার সঙ্গে মোটেই একমত নই। তার কারণ একটা সরকারপ্রধানের সমালোচনার জন্য সদ্য কেনা বিমানটি সঙ্গে নেওয়া ও রাখা কোনো বড় বিষয় নয়। আমি এ নিবন্ধে যে বিষয়টিতে পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই তা হলো তিনি কি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সফর করছেন, নাকি আওয়ামী লীগের সভানেত্রী হিসেবে এ সফরে ব্যাপৃত আছেন? লন্ডনে বাঙালি অধ্যুষিত এলাকায় প্রবাসীদের উদ্দেশে তিনি কয়েকটি সভা-সমাবেশে বক্তৃতা করেছেন। বক্তৃতার ভাষা ও সারমর্ম বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, প্রতিটিতে তিনি বিএনপির কঠোর সমালোচনা করেছেন। ক্ষেত্রবিশেষ তুলাধোনা করেছেন। পরিবেশ সম্মেলনে বিশ্বনেতাদের সভায় যোগ দিতে গিয়ে একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশের প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে বিদেশ-বিভুঁইয়ে এ ধরনের বক্তব্য এড়াতে পারলেই ভালো হতো। আমি আওয়ামী লীগের বিরোধী নই এবং বিএনপির সমর্থকও নই। সন্দেহাতীতভাবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ অনুসৃত একটি নিষ্ঠাবান ও উদ্বেলিত সত্তা। বিনম্র চিত্তে তাই বলতে চাই- শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী তো বটেই, তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর কন্যাও। তাঁর অর্জিত দিগন্তবিস্তীর্ণ সাফল্যের নীল নভোনীলে কোনো খণ্ডিত কালিমালেপন আদৌ গ্রহণযোগ্য নয়। বিদেশের মাটিতে যে কোনো জনসভায় এমনকি আওয়ামী লীগের কর্মিসভায়ও তিনি দেশ সম্পর্কে কথা বলবেন, দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে এবং দেশের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক পাদপীঠ বিনির্মাণে তাঁর সরকারের গৃহীত পদক্ষেপের বর্ণনায় প্রধানমন্ত্রীর চিত্ত উদ্বেলিত থাকবে- এটাই স্বাভাবিক। তার অন্তরায় ও ব্যতিক্রম স্বাধীন দেশের প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিত্বকেই খর্ব করে। জাতির জনকের কন্যাকে তো বটেই।

অ্যাডলফ হিটলারের প্রচারমন্ত্রী গোয়েবলসের কথা সবারই জানা। তিনি মন্তব্য করেছিলেন, একটি মিথ্যাকে দশবার ঠিকঠাক রূপে উপস্থাপন করতে পারলে সেটি সত্যরূপে প্রতিষ্ঠিত হয়। শুধু গোয়েবলসের কথাই বা বলব কেন? যুগে যুগে কালে কালে সব একনায়কই স্বৈরাচারের বেড়াজালে অবরুদ্ধ হয়ে যান। গণবিচ্ছিন্ন অবস্থানে গোয়েবলসের মতো প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের কুশীলবদের দ্বারা অনুপ্রাণিত ও উৎসাহিত হয়ে নিজের অজান্তেই নিজেকে স্বৈরাচারের অন্ধকার অমানিশার মধ্যে নিমজ্জিত করেন। গণবিচ্ছিন্ন ও অবরুদ্ধ রাজনৈতিক জীবনে গোয়েবলসের মতো কুশীলবরা ওইসব শাসকের অন্ধের যষ্ঠীতে পরিণত হন। অন্ধের মতো পথ চলতে চলতে এমনই একটি জায়গায় নিজেকে অবরুদ্ধ করেন যে সেখান থেকে ফেরার আর কোনো পথই তার জন্য খোলা থাকে না। মিথ্যা মোহ ও ক্ষমতার দম্ভ শাসককে স্বৈরাচার বানায় এবং গণবিচ্ছিন্ন করে ফেলে। অ্যাডলফ হিটলার সারা বিশ্বকে পদানত করতে চেয়েছিলেন। মানবতাবিরোধী যুদ্ধের মরণ খেলায় উন্মত্ত হিটলার এতটাই কাণ্ডজ্ঞানহীন হয়ে পড়েছিলেন যে যুদ্ধের বিধ্বংসী প্রতিক্রিয়া, এমনকি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের উন্মত্ত কুজ্ঝটিকা কীভাবে যে তার দিকে ধেয়ে আসছিল তার কোনো বাস্তব উপলব্ধি প্রথম দিকে হিটলারের ছিল না। যখন তিনি বাস্তবকে উপলব্ধি করলেন তখন পরাজয় তার দরজায় কড়া নাড়ল। তখন আতঙ্কিত শঙ্কিত বিবর্ণ হিটলারের পক্ষে আত্মহত্যা ছাড়া কোনো পথই খোলা রইল না। ষড়যন্ত্রের কুশীলব গোয়েবলস এ আত্মহত্যার মহাযজ্ঞে হিটলারের সঙ্গী ছিলেন। এখানে তিনি তার মননের দেবতা হিটলারকে আনুগত্যের অর্ঘ্য প্রদানই করেছেন। বিন্দুমাত্র বিশ্বাসঘাতকতা করেননি।

প্রাসঙ্গিক হবে কি না জানি না, কিন্তু আমার বেদনাপ্লুত হৃদয়ের একটি অভিব্যক্তি এখানে তুলে ধরতে চাই। বাংলাদেশের ভ্রান্ত বামের যেসব কুশীলব স্তাবক ও চাটুকার বঙ্গবন্ধুকে একদল গঠনে- বাকশাল বিনির্মাণে উৎসাহিত করেছিলেন তারা ১৫ আগস্টের কালরাতে একেকজন প্রচণ্ড ক্ষমতাধর কেউকেটা থাকা সত্ত্বেও কোনো কাজে আসেননি। এমনকি বঙ্গবন্ধু স্বয়ং বারবার ফোন করেও তাদের কোনো সাড়া পাননি। গোয়েবলস হিটলারের মোসাহেব হলেও তার চিত্ত ছিল প্রত্যয়দৃঢ় ও অকুতোভয়। হিটলারের প্রতি আনুগত্যে আন্তরিক ও সততার আবিরমাখা। বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর চারপাশ যেসব কুশীলব ঘিরে রেখেছিলেন বঙ্গবন্ধুর প্রতি তাদের আনুগত্য প্রত্যয়দৃঢ় ছিল না। আর তাই একান্ত প্রয়োজনের দিনে ফোন করেও বঙ্গবন্ধু কারও সাড়া পেলেন না। প্রাণস্পর্শী আক্ষেপ ও মৃত্যুর যন্ত্রণাক্লিষ্ট বেদনা ও অসহায়ত্বের যন্ত্রণা নিয়ে সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে শাহাদাতবরণ করতে হলো। সপরিবারে মৃত্যুকালে বঙ্গবন্ধু যে যন্ত্রণাক্লিষ্ট একাকিত্ব বোধ করেছেন, তা চিন্তা করলে আজও শিউরে উঠি। সেদিন ক্ষমতার কোনো দণ্ডই আমার হাতে ছিল না।

বাংলাদেশের অবকাঠামো বিনির্মাণে আওয়ামী লীগ সরকারের অবদান বিশাল ও বিস্তীর্ণ। বাংলাদেশ আজ সফল ও স্বাবলম্বী একটি পাদপীঠে দণ্ডায়মান। এ কথা শতবার সহস্র সহস্রবার তুলে ধরার অধিকার শেখ হাসিনার রয়েছে। কিন্তু বিদেশের মাটিতে আমাদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির কাদা ছোড়াছুড়ির বিবর্ণ ও করুণ চিত্রটি তুলে ধরা একজন প্রধানমন্ত্রী সর্বোপরি বঙ্গবন্ধুকন্যার পক্ষে একান্তই বেমানান। দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে অনেক অপ্রয়োজনীয় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করেও রাজনৈতিক পরিমণ্ডলকে উত্তপ্ত করে তোলার অপচেষ্টা করা হচ্ছে। সরকার দেশের অর্থনৈতিক অবকাঠামো নির্মাণ ও উন্নয়নে তাদের কর্মসূচির বিশ্লেষণ করবে ও জাতির সামনে তুলে ধরবে। আর বিএনপি তার বিরোধী জোটকে সঙ্গে নিয়ে সরকারের প্রদত্ত কর্মসূচির সৃজনশীল সমালোচনা করবে এবং নির্দিষ্ট বিষয়ে তাদের কর্মসূচি ও প্রস্তাবনা তুলে ধরবে- এটিই প্রত্যাশিত। নেই কাজ তো খই ভাজ- এটা তো বিরোধী দলের করণীয় হতে পারে না। শেখ হাসিনা সরকারপ্রধান হিসেবে তাঁর সরকারের অর্জিত সাফল্য এবং ভবিষ্যতের জন্য গৃহীত কর্মসূচি নিষ্কলুষভাবে জাতির সামনে উপস্থাপন করবেন। এটিই প্রধানমন্ত্রীর কর্মযজ্ঞের অন্তর্ভুক্ত। বারবার খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের পিণ্ডি চটকানো তাঁর জন্য নিতান্তই বেমানান। জনগণেরও অনাকাক্সিক্ষত। তারেক রহমান দেশের সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক দণ্ডপ্রাপ্ত- এটি সর্বজনবিদিত। কারাভোগের আতঙ্কে তিনি লন্ডনে প্রায় স্থায়ীভাবেই অবস্থান করছেন। দেশে প্রত্যাবর্তন করে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে রাজনৈতিক পথ পরিক্রমণের কোনো অভিলাষই তার মধ্যে পরিলক্ষিত হচ্ছে না। তারেক রহমান যদি এ দেশে রাজনীতি করতেই চান, তবে তাকে অবশ্যই বাংলাদেশে এসে সাহসিকতার সঙ্গে সব প্রতিকূল পরিবেশ মোকাবিলা করে রাজনীতি সামনে এগিয়ে নিতে হবে।

সর্বাবস্থায় শেখ হাসিনার হৃদয়ের কন্দরে একটি সত্যকে লালন করা উচিত। তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী তো বটেই, তিনি জাতির পিতার কন্যাও। তাঁর উপলব্ধি ও উচ্চারণে সেই দায়িত্বশীলতার প্রতিচ্ছবি প্রতি মুহূর্তে প্রতিভাত হবে- এটিই সবার কাক্সিক্ষত। তিনি যদি শুধুই আওয়ামী লীগপ্রধান হতেন এবং দেশের অভ্যন্তরে যে কোনো জায়গায় আওয়ামী লীগের প্রধান হিসেবে বক্তব্য উপস্থাপন করতেন তাহলে বিএনপির সমালোচনা করা সামঞ্জস্য-বিচ্যুত হিসেবে প্রতীয়মান হতো না। একজন সাধারণ প্রধানমন্ত্রী আর বঙ্গবন্ধুকন্যা এক নয়। দুটি সম্পূর্ণ ভিন্ন আঙ্গিক- ভিন্ন প্রেক্ষাপট এবং তাঁর দায়িত্ব সচেতনতার পরিধিও বিস্তৃত ও বিস্তীর্ণ। তাঁর উদ্গত মানসিকতায় এ সত্যটিকে জাজ্বল্যমান রেখেই শেখ হাসিনাকে কথা বলতে হবে। গোয়েবলসের অভিব্যক্তি মিথ্যাকে সত্যরূপে প্রতিভাত করার যে কূটকৌশল- তা অনুসরণ করলে চলবে না। নৈতিকতার সঙ্গে সংঘাতপূর্ণ যে কোনো কর্মকাণ্ড বর্জন করা একজন জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক নেতার নৈতিক দায়িত্ব। কূটবুদ্ধি, ছলচাতুরী, মিথ্যাকে সত্যরূপে চালানোর অপপ্রয়াস সাময়িক কোনো সাফল্য এনে দিলেও তা অত্যন্ত ক্ষণস্থায়ী। স্বয়ং অ্যাডলফ হিটলার এমনকি গোয়েবলসও আত্মহত্যার মাধ্যমে সে সত্যকে প্রতিস্থাপিত করে গেছেন। আর সেটি যে একান্তই পরিত্যাজ্য এবং কোনো অবস্থাতেই অনুকরণীয় নয় তা-ই ইতিহাসের শিক্ষা। এ দেশের একজন স্বাধীনতাকামী মানুষ এবং গণতন্ত্রের অনুরাগী হিসেবে আমি বারবার বলব এবং বলেই যাব, দেশপ্রেম ও গণতন্ত্রের রূপ ক্ষণে ক্ষণে মুহূর্তে মুহূর্তে বদলায় না। সত্যকে সত্য বলার প্রত্যয়দৃঢ় অবস্থানের জন্য গ্রিক প্রাগৈতিহাসিক যুগে এথেন্সের শাসকগোষ্ঠীর নির্মম ও নিষ্ঠুর হুকুমজারিতে হেমলক পান করে সক্রেটিসকে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছিল বটে কিন্তু মহাকালের বিচারে পরবর্তীতে সক্রেটিসের দর্শনই পৃথিবীতে আলোর দীপ্তি ছড়িয়েছে এবং সে আলোকরশ্মিতেই জন্ম নিয়েছেন প্লেটো, অ্যারিস্টটলের মতো মহাজ্ঞানী মহামনীষীরা। পরবর্তীতে ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে এই জাজ্বল্যমান দৃষ্টান্তের বহু উপমার সন্ধান পাওয়া যায়। সত্য সত্যই এবং তা অনির্বাণ ও কালজয়ী। আর মিথ্যা সাময়িক একটা উন্মাদনা সৃষ্টি করতে পারলেও তা ক্ষণস্থায়ী, ম্রিয়মাণ ও নিষ্প্রভ। স্থায়ী সাফল্যের ফল দিয়ে ইতিহাসে আসন পেতে হলে শেখ হাসিনাকে সত্যের সূর্যালোকে স্নাত হতে হবে। চিত্তের নির্মোহতা, সব ধরনের লোভ থেকে মোহবিমুক্তি সাফল্যের রাজপথ ধরে হাঁটতে শেখায় এবং সে পথই যে কোনো রাষ্ট্রনায়ককে সাফল্যের স্বর্ণসৈকতে পৌঁছে দেয়।

আজকে বাংলাদেশের রাজনীতি বিরোধী দলশূন্য। বাস্তবে কর্মক্ষেত্রে শেখ হাসিনা বাধা-বিঘ্নহীন। কি তাঁর নিজস্ব সংগঠনে, কি বাংলাদেশে তাঁর বিরোধিতা করার মতো কোনো সাংগঠনিক শক্তি নেই। গণতন্ত্রের জন্য এটি নিঃসন্দেহে আশঙ্কাজনক পরিস্থিতি। বেগম খালেদা জিয়া যখন নীরব, নিস্তব্ধ- বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির সানুগ্রহে তিনি যখন কারাগারের চার দেয়ালের বাইরে অবস্থান করতে পারছেন, তখন তিনি তো চুপটি করে থাকবেনই। আর সে ক্ষেত্রে তাঁর দলের বা জোটের নেতা ও পাতিনেতাদের আস্ফালন শরতের মেঘের মতোই অহেতুক গর্জনের মতো শোনায়। লবণ ছাড়া যেমন তরকারির কোনো স্বাদই থাকে না, সক্রিয় সচেতন ও দায়িত্বশীল বিরোধী দল ছাড়া গণতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থাও গড়ে ওঠে না। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, বেগম খালেদা জিয়ার পক্ষে আর দেশের রাজনীতিতে সৃজনশীল ভূমিকা রাখা সম্ভব হবে না। তাহলে কি দেশে কোনো সৎ সাহসী ও সৃজনশীল বিরোধী দল থাকবে না?

আমরা যারা ষাটের দশকের রাজনৈতিক কর্মী, তারা মার্শাল আইয়ুবের এক ব্যক্তির শাসনের উদ্ধত আস্ফালন দেখেছি। কিন্তু সেখানেও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মতো নেতা এবং তাঁর ভাবশিষ্য মানিক ও মুজিবের অকুতোভয় সাহস এবং উদ্গত উদ্যত চেতনালব্ধ প্রত্যয়ে জাতিকে আলোর পথ দেখানোর প্রাণান্ত প্রচেষ্টাও অবলোকন করেছি। তাই তো ধীরে ধীরে তিলে তিলে কেবল আইয়ুববিরোধী গণআন্দোলনেরই সৃষ্টি হয়নি, বাঙালির মননে, তাদের চিন্তা-চেতনায় স্বাধীনতার উদগ্র বাসনার সৃষ্টি হয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব এবং ছাত্রলীগের বাঙালি জাতীয়তাবাদের চেতনার প্রজ্বলনে সমগ্র জাতি প্রস্তুত হয়েছে স্বৈরাচারী শক্তির সঙ্গে পাঞ্জা লড়ার দুর্দমনীয় শক্তিতে। তাই আমি একটি মুহূর্তের জন্যও বিস্মৃত হই না- বাঙালি জাতীয়তাবাদ এবং গণতান্ত্রিক পথপরিক্রমণই বাংলার কোটি কোটি মানুষের সক্রিয় সমর্থন ও সহযোগিতায় আমাদের সাফল্যের স্বর্ণসৈকতে পৌঁছে দিয়েছে। ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের বিজয় বন্দুকের নল থেকে, বারুদের পোড়া গন্ধ থেকে অর্জিত হয়নি, বরং সাড়ে ৭ কোটি মানুষের বুকনিঃসৃত সমর্থন ও সহযোগিতায় পরাধীনতার বক্ষ বিদীর্ণ করে স্বাধীনতার সূর্যকে ছিনিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে ফের জেলা সমাবেশ
নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে ফের জেলা সমাবেশ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে চালু হলো অ্যাগ্রো-ইন্ডাস্ট্রি মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড
বাংলাদেশে চালু হলো অ্যাগ্রো-ইন্ডাস্ট্রি মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড

৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ধনী দেশগুলো ব্যর্থ প্যারিস চুক্তি বাস্তবায়নে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
ধনী দেশগুলো ব্যর্থ প্যারিস চুক্তি বাস্তবায়নে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রেলওয়ের সাবেক ডিজিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
রেলওয়ের সাবেক ডিজিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫০৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫০৩ মামলা

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে এইচএসসিতে পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে এইচএসসিতে পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হায়দ্রাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭
হায়দ্রাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে প্রথমবার ব্যর্থ জয়সওয়াল, দুই ইনিংস মিলিয়ে সর্বনিম্ন রান
ঘরের মাঠে প্রথমবার ব্যর্থ জয়সওয়াল, দুই ইনিংস মিলিয়ে সর্বনিম্ন রান

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পাওয়ার টিলার উল্টে শ্রমিক নিহত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পাওয়ার টিলার উল্টে শ্রমিক নিহত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মুজিবুল হকের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি মুজিবুল হকের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান
মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা
ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন
‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি
ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি

৪৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী
বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত
‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা
পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ
গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ
আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী
রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা