শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

তিনি শুধু প্রধানমন্ত্রী নন, বঙ্গবন্ধুকন্যাও

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তিনি শুধু প্রধানমন্ত্রী নন, বঙ্গবন্ধুকন্যাও

সম্প্রতি বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে যোগদান করে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী যে বক্তব্য উপস্থাপন করেছেন তা সব মহলে প্রশংসিত হয়েছে। এটি আমাদের জন্য সন্দেহাতীতভাবে আনন্দের ও পরিতৃপ্তির। তিনি জলবায়ু বিপর্যয় ও পরিবেশ দূষণে ভারী শিল্পের বিরূপ প্রতিক্রিয়ার কথাটি সবিশেষ উল্লেখ করেছেন। বিশেষ করে কয়লাভিত্তিক ভারী শিল্পের উদ্গিরিত ধোঁয়া চারদিকের পরিমণ্ডলে যে মারাত্মক বিপর্যয় ঘটায়, তা তিনি নিখুঁতভাবে তুলে ধরেছেন। মোদ্দা কথা হলো, জলবায়ু নিয়ন্ত্রণ সম্মেলনে তিনি একটি বিস্তৃত ও বিস্তীর্ণ ভূমিকা রাখতে পেরেছেন- এটিই আনন্দের কথা। যদিও অনেক সমালোচক, যারা যে কোনো বিষয়কে নেতিবাচক আঙ্গিকেই বিচার করেন, নতুন কেনা বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের (বিজি-১৯০২) চার্টার্ড বিমানটিকে স্থায়ীভাবে সঙ্গে রাখার তীক্ষè সমালোচনা করেছেন। আমি এ সমালোচনার সঙ্গে মোটেই একমত নই। তার কারণ একটা সরকারপ্রধানের সমালোচনার জন্য সদ্য কেনা বিমানটি সঙ্গে নেওয়া ও রাখা কোনো বড় বিষয় নয়। আমি এ নিবন্ধে যে বিষয়টিতে পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই তা হলো তিনি কি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সফর করছেন, নাকি আওয়ামী লীগের সভানেত্রী হিসেবে এ সফরে ব্যাপৃত আছেন? লন্ডনে বাঙালি অধ্যুষিত এলাকায় প্রবাসীদের উদ্দেশে তিনি কয়েকটি সভা-সমাবেশে বক্তৃতা করেছেন। বক্তৃতার ভাষা ও সারমর্ম বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, প্রতিটিতে তিনি বিএনপির কঠোর সমালোচনা করেছেন। ক্ষেত্রবিশেষ তুলাধোনা করেছেন। পরিবেশ সম্মেলনে বিশ্বনেতাদের সভায় যোগ দিতে গিয়ে একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশের প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে বিদেশ-বিভুঁইয়ে এ ধরনের বক্তব্য এড়াতে পারলেই ভালো হতো। আমি আওয়ামী লীগের বিরোধী নই এবং বিএনপির সমর্থকও নই। সন্দেহাতীতভাবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ অনুসৃত একটি নিষ্ঠাবান ও উদ্বেলিত সত্তা। বিনম্র চিত্তে তাই বলতে চাই- শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী তো বটেই, তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর কন্যাও। তাঁর অর্জিত দিগন্তবিস্তীর্ণ সাফল্যের নীল নভোনীলে কোনো খণ্ডিত কালিমালেপন আদৌ গ্রহণযোগ্য নয়। বিদেশের মাটিতে যে কোনো জনসভায় এমনকি আওয়ামী লীগের কর্মিসভায়ও তিনি দেশ সম্পর্কে কথা বলবেন, দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে এবং দেশের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক পাদপীঠ বিনির্মাণে তাঁর সরকারের গৃহীত পদক্ষেপের বর্ণনায় প্রধানমন্ত্রীর চিত্ত উদ্বেলিত থাকবে- এটাই স্বাভাবিক। তার অন্তরায় ও ব্যতিক্রম স্বাধীন দেশের প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিত্বকেই খর্ব করে। জাতির জনকের কন্যাকে তো বটেই।

অ্যাডলফ হিটলারের প্রচারমন্ত্রী গোয়েবলসের কথা সবারই জানা। তিনি মন্তব্য করেছিলেন, একটি মিথ্যাকে দশবার ঠিকঠাক রূপে উপস্থাপন করতে পারলে সেটি সত্যরূপে প্রতিষ্ঠিত হয়। শুধু গোয়েবলসের কথাই বা বলব কেন? যুগে যুগে কালে কালে সব একনায়কই স্বৈরাচারের বেড়াজালে অবরুদ্ধ হয়ে যান। গণবিচ্ছিন্ন অবস্থানে গোয়েবলসের মতো প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের কুশীলবদের দ্বারা অনুপ্রাণিত ও উৎসাহিত হয়ে নিজের অজান্তেই নিজেকে স্বৈরাচারের অন্ধকার অমানিশার মধ্যে নিমজ্জিত করেন। গণবিচ্ছিন্ন ও অবরুদ্ধ রাজনৈতিক জীবনে গোয়েবলসের মতো কুশীলবরা ওইসব শাসকের অন্ধের যষ্ঠীতে পরিণত হন। অন্ধের মতো পথ চলতে চলতে এমনই একটি জায়গায় নিজেকে অবরুদ্ধ করেন যে সেখান থেকে ফেরার আর কোনো পথই তার জন্য খোলা থাকে না। মিথ্যা মোহ ও ক্ষমতার দম্ভ শাসককে স্বৈরাচার বানায় এবং গণবিচ্ছিন্ন করে ফেলে। অ্যাডলফ হিটলার সারা বিশ্বকে পদানত করতে চেয়েছিলেন। মানবতাবিরোধী যুদ্ধের মরণ খেলায় উন্মত্ত হিটলার এতটাই কাণ্ডজ্ঞানহীন হয়ে পড়েছিলেন যে যুদ্ধের বিধ্বংসী প্রতিক্রিয়া, এমনকি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের উন্মত্ত কুজ্ঝটিকা কীভাবে যে তার দিকে ধেয়ে আসছিল তার কোনো বাস্তব উপলব্ধি প্রথম দিকে হিটলারের ছিল না। যখন তিনি বাস্তবকে উপলব্ধি করলেন তখন পরাজয় তার দরজায় কড়া নাড়ল। তখন আতঙ্কিত শঙ্কিত বিবর্ণ হিটলারের পক্ষে আত্মহত্যা ছাড়া কোনো পথই খোলা রইল না। ষড়যন্ত্রের কুশীলব গোয়েবলস এ আত্মহত্যার মহাযজ্ঞে হিটলারের সঙ্গী ছিলেন। এখানে তিনি তার মননের দেবতা হিটলারকে আনুগত্যের অর্ঘ্য প্রদানই করেছেন। বিন্দুমাত্র বিশ্বাসঘাতকতা করেননি।

প্রাসঙ্গিক হবে কি না জানি না, কিন্তু আমার বেদনাপ্লুত হৃদয়ের একটি অভিব্যক্তি এখানে তুলে ধরতে চাই। বাংলাদেশের ভ্রান্ত বামের যেসব কুশীলব স্তাবক ও চাটুকার বঙ্গবন্ধুকে একদল গঠনে- বাকশাল বিনির্মাণে উৎসাহিত করেছিলেন তারা ১৫ আগস্টের কালরাতে একেকজন প্রচণ্ড ক্ষমতাধর কেউকেটা থাকা সত্ত্বেও কোনো কাজে আসেননি। এমনকি বঙ্গবন্ধু স্বয়ং বারবার ফোন করেও তাদের কোনো সাড়া পাননি। গোয়েবলস হিটলারের মোসাহেব হলেও তার চিত্ত ছিল প্রত্যয়দৃঢ় ও অকুতোভয়। হিটলারের প্রতি আনুগত্যে আন্তরিক ও সততার আবিরমাখা। বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর চারপাশ যেসব কুশীলব ঘিরে রেখেছিলেন বঙ্গবন্ধুর প্রতি তাদের আনুগত্য প্রত্যয়দৃঢ় ছিল না। আর তাই একান্ত প্রয়োজনের দিনে ফোন করেও বঙ্গবন্ধু কারও সাড়া পেলেন না। প্রাণস্পর্শী আক্ষেপ ও মৃত্যুর যন্ত্রণাক্লিষ্ট বেদনা ও অসহায়ত্বের যন্ত্রণা নিয়ে সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে শাহাদাতবরণ করতে হলো। সপরিবারে মৃত্যুকালে বঙ্গবন্ধু যে যন্ত্রণাক্লিষ্ট একাকিত্ব বোধ করেছেন, তা চিন্তা করলে আজও শিউরে উঠি। সেদিন ক্ষমতার কোনো দণ্ডই আমার হাতে ছিল না।

বাংলাদেশের অবকাঠামো বিনির্মাণে আওয়ামী লীগ সরকারের অবদান বিশাল ও বিস্তীর্ণ। বাংলাদেশ আজ সফল ও স্বাবলম্বী একটি পাদপীঠে দণ্ডায়মান। এ কথা শতবার সহস্র সহস্রবার তুলে ধরার অধিকার শেখ হাসিনার রয়েছে। কিন্তু বিদেশের মাটিতে আমাদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির কাদা ছোড়াছুড়ির বিবর্ণ ও করুণ চিত্রটি তুলে ধরা একজন প্রধানমন্ত্রী সর্বোপরি বঙ্গবন্ধুকন্যার পক্ষে একান্তই বেমানান। দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে অনেক অপ্রয়োজনীয় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করেও রাজনৈতিক পরিমণ্ডলকে উত্তপ্ত করে তোলার অপচেষ্টা করা হচ্ছে। সরকার দেশের অর্থনৈতিক অবকাঠামো নির্মাণ ও উন্নয়নে তাদের কর্মসূচির বিশ্লেষণ করবে ও জাতির সামনে তুলে ধরবে। আর বিএনপি তার বিরোধী জোটকে সঙ্গে নিয়ে সরকারের প্রদত্ত কর্মসূচির সৃজনশীল সমালোচনা করবে এবং নির্দিষ্ট বিষয়ে তাদের কর্মসূচি ও প্রস্তাবনা তুলে ধরবে- এটিই প্রত্যাশিত। নেই কাজ তো খই ভাজ- এটা তো বিরোধী দলের করণীয় হতে পারে না। শেখ হাসিনা সরকারপ্রধান হিসেবে তাঁর সরকারের অর্জিত সাফল্য এবং ভবিষ্যতের জন্য গৃহীত কর্মসূচি নিষ্কলুষভাবে জাতির সামনে উপস্থাপন করবেন। এটিই প্রধানমন্ত্রীর কর্মযজ্ঞের অন্তর্ভুক্ত। বারবার খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের পিণ্ডি চটকানো তাঁর জন্য নিতান্তই বেমানান। জনগণেরও অনাকাক্সিক্ষত। তারেক রহমান দেশের সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক দণ্ডপ্রাপ্ত- এটি সর্বজনবিদিত। কারাভোগের আতঙ্কে তিনি লন্ডনে প্রায় স্থায়ীভাবেই অবস্থান করছেন। দেশে প্রত্যাবর্তন করে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে রাজনৈতিক পথ পরিক্রমণের কোনো অভিলাষই তার মধ্যে পরিলক্ষিত হচ্ছে না। তারেক রহমান যদি এ দেশে রাজনীতি করতেই চান, তবে তাকে অবশ্যই বাংলাদেশে এসে সাহসিকতার সঙ্গে সব প্রতিকূল পরিবেশ মোকাবিলা করে রাজনীতি সামনে এগিয়ে নিতে হবে।

সর্বাবস্থায় শেখ হাসিনার হৃদয়ের কন্দরে একটি সত্যকে লালন করা উচিত। তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী তো বটেই, তিনি জাতির পিতার কন্যাও। তাঁর উপলব্ধি ও উচ্চারণে সেই দায়িত্বশীলতার প্রতিচ্ছবি প্রতি মুহূর্তে প্রতিভাত হবে- এটিই সবার কাক্সিক্ষত। তিনি যদি শুধুই আওয়ামী লীগপ্রধান হতেন এবং দেশের অভ্যন্তরে যে কোনো জায়গায় আওয়ামী লীগের প্রধান হিসেবে বক্তব্য উপস্থাপন করতেন তাহলে বিএনপির সমালোচনা করা সামঞ্জস্য-বিচ্যুত হিসেবে প্রতীয়মান হতো না। একজন সাধারণ প্রধানমন্ত্রী আর বঙ্গবন্ধুকন্যা এক নয়। দুটি সম্পূর্ণ ভিন্ন আঙ্গিক- ভিন্ন প্রেক্ষাপট এবং তাঁর দায়িত্ব সচেতনতার পরিধিও বিস্তৃত ও বিস্তীর্ণ। তাঁর উদ্গত মানসিকতায় এ সত্যটিকে জাজ্বল্যমান রেখেই শেখ হাসিনাকে কথা বলতে হবে। গোয়েবলসের অভিব্যক্তি মিথ্যাকে সত্যরূপে প্রতিভাত করার যে কূটকৌশল- তা অনুসরণ করলে চলবে না। নৈতিকতার সঙ্গে সংঘাতপূর্ণ যে কোনো কর্মকাণ্ড বর্জন করা একজন জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক নেতার নৈতিক দায়িত্ব। কূটবুদ্ধি, ছলচাতুরী, মিথ্যাকে সত্যরূপে চালানোর অপপ্রয়াস সাময়িক কোনো সাফল্য এনে দিলেও তা অত্যন্ত ক্ষণস্থায়ী। স্বয়ং অ্যাডলফ হিটলার এমনকি গোয়েবলসও আত্মহত্যার মাধ্যমে সে সত্যকে প্রতিস্থাপিত করে গেছেন। আর সেটি যে একান্তই পরিত্যাজ্য এবং কোনো অবস্থাতেই অনুকরণীয় নয় তা-ই ইতিহাসের শিক্ষা। এ দেশের একজন স্বাধীনতাকামী মানুষ এবং গণতন্ত্রের অনুরাগী হিসেবে আমি বারবার বলব এবং বলেই যাব, দেশপ্রেম ও গণতন্ত্রের রূপ ক্ষণে ক্ষণে মুহূর্তে মুহূর্তে বদলায় না। সত্যকে সত্য বলার প্রত্যয়দৃঢ় অবস্থানের জন্য গ্রিক প্রাগৈতিহাসিক যুগে এথেন্সের শাসকগোষ্ঠীর নির্মম ও নিষ্ঠুর হুকুমজারিতে হেমলক পান করে সক্রেটিসকে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছিল বটে কিন্তু মহাকালের বিচারে পরবর্তীতে সক্রেটিসের দর্শনই পৃথিবীতে আলোর দীপ্তি ছড়িয়েছে এবং সে আলোকরশ্মিতেই জন্ম নিয়েছেন প্লেটো, অ্যারিস্টটলের মতো মহাজ্ঞানী মহামনীষীরা। পরবর্তীতে ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে এই জাজ্বল্যমান দৃষ্টান্তের বহু উপমার সন্ধান পাওয়া যায়। সত্য সত্যই এবং তা অনির্বাণ ও কালজয়ী। আর মিথ্যা সাময়িক একটা উন্মাদনা সৃষ্টি করতে পারলেও তা ক্ষণস্থায়ী, ম্রিয়মাণ ও নিষ্প্রভ। স্থায়ী সাফল্যের ফল দিয়ে ইতিহাসে আসন পেতে হলে শেখ হাসিনাকে সত্যের সূর্যালোকে স্নাত হতে হবে। চিত্তের নির্মোহতা, সব ধরনের লোভ থেকে মোহবিমুক্তি সাফল্যের রাজপথ ধরে হাঁটতে শেখায় এবং সে পথই যে কোনো রাষ্ট্রনায়ককে সাফল্যের স্বর্ণসৈকতে পৌঁছে দেয়।

আজকে বাংলাদেশের রাজনীতি বিরোধী দলশূন্য। বাস্তবে কর্মক্ষেত্রে শেখ হাসিনা বাধা-বিঘ্নহীন। কি তাঁর নিজস্ব সংগঠনে, কি বাংলাদেশে তাঁর বিরোধিতা করার মতো কোনো সাংগঠনিক শক্তি নেই। গণতন্ত্রের জন্য এটি নিঃসন্দেহে আশঙ্কাজনক পরিস্থিতি। বেগম খালেদা জিয়া যখন নীরব, নিস্তব্ধ- বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির সানুগ্রহে তিনি যখন কারাগারের চার দেয়ালের বাইরে অবস্থান করতে পারছেন, তখন তিনি তো চুপটি করে থাকবেনই। আর সে ক্ষেত্রে তাঁর দলের বা জোটের নেতা ও পাতিনেতাদের আস্ফালন শরতের মেঘের মতোই অহেতুক গর্জনের মতো শোনায়। লবণ ছাড়া যেমন তরকারির কোনো স্বাদই থাকে না, সক্রিয় সচেতন ও দায়িত্বশীল বিরোধী দল ছাড়া গণতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থাও গড়ে ওঠে না। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, বেগম খালেদা জিয়ার পক্ষে আর দেশের রাজনীতিতে সৃজনশীল ভূমিকা রাখা সম্ভব হবে না। তাহলে কি দেশে কোনো সৎ সাহসী ও সৃজনশীল বিরোধী দল থাকবে না?

আমরা যারা ষাটের দশকের রাজনৈতিক কর্মী, তারা মার্শাল আইয়ুবের এক ব্যক্তির শাসনের উদ্ধত আস্ফালন দেখেছি। কিন্তু সেখানেও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মতো নেতা এবং তাঁর ভাবশিষ্য মানিক ও মুজিবের অকুতোভয় সাহস এবং উদ্গত উদ্যত চেতনালব্ধ প্রত্যয়ে জাতিকে আলোর পথ দেখানোর প্রাণান্ত প্রচেষ্টাও অবলোকন করেছি। তাই তো ধীরে ধীরে তিলে তিলে কেবল আইয়ুববিরোধী গণআন্দোলনেরই সৃষ্টি হয়নি, বাঙালির মননে, তাদের চিন্তা-চেতনায় স্বাধীনতার উদগ্র বাসনার সৃষ্টি হয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব এবং ছাত্রলীগের বাঙালি জাতীয়তাবাদের চেতনার প্রজ্বলনে সমগ্র জাতি প্রস্তুত হয়েছে স্বৈরাচারী শক্তির সঙ্গে পাঞ্জা লড়ার দুর্দমনীয় শক্তিতে। তাই আমি একটি মুহূর্তের জন্যও বিস্মৃত হই না- বাঙালি জাতীয়তাবাদ এবং গণতান্ত্রিক পথপরিক্রমণই বাংলার কোটি কোটি মানুষের সক্রিয় সমর্থন ও সহযোগিতায় আমাদের সাফল্যের স্বর্ণসৈকতে পৌঁছে দিয়েছে। ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের বিজয় বন্দুকের নল থেকে, বারুদের পোড়া গন্ধ থেকে অর্জিত হয়নি, বরং সাড়ে ৭ কোটি মানুষের বুকনিঃসৃত সমর্থন ও সহযোগিতায় পরাধীনতার বক্ষ বিদীর্ণ করে স্বাধীনতার সূর্যকে ছিনিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা