শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

তিনি শুধু প্রধানমন্ত্রী নন, বঙ্গবন্ধুকন্যাও

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তিনি শুধু প্রধানমন্ত্রী নন, বঙ্গবন্ধুকন্যাও

সম্প্রতি বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে যোগদান করে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী যে বক্তব্য উপস্থাপন করেছেন তা সব মহলে প্রশংসিত হয়েছে। এটি আমাদের জন্য সন্দেহাতীতভাবে আনন্দের ও পরিতৃপ্তির। তিনি জলবায়ু বিপর্যয় ও পরিবেশ দূষণে ভারী শিল্পের বিরূপ প্রতিক্রিয়ার কথাটি সবিশেষ উল্লেখ করেছেন। বিশেষ করে কয়লাভিত্তিক ভারী শিল্পের উদ্গিরিত ধোঁয়া চারদিকের পরিমণ্ডলে যে মারাত্মক বিপর্যয় ঘটায়, তা তিনি নিখুঁতভাবে তুলে ধরেছেন। মোদ্দা কথা হলো, জলবায়ু নিয়ন্ত্রণ সম্মেলনে তিনি একটি বিস্তৃত ও বিস্তীর্ণ ভূমিকা রাখতে পেরেছেন- এটিই আনন্দের কথা। যদিও অনেক সমালোচক, যারা যে কোনো বিষয়কে নেতিবাচক আঙ্গিকেই বিচার করেন, নতুন কেনা বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের (বিজি-১৯০২) চার্টার্ড বিমানটিকে স্থায়ীভাবে সঙ্গে রাখার তীক্ষè সমালোচনা করেছেন। আমি এ সমালোচনার সঙ্গে মোটেই একমত নই। তার কারণ একটা সরকারপ্রধানের সমালোচনার জন্য সদ্য কেনা বিমানটি সঙ্গে নেওয়া ও রাখা কোনো বড় বিষয় নয়। আমি এ নিবন্ধে যে বিষয়টিতে পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই তা হলো তিনি কি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সফর করছেন, নাকি আওয়ামী লীগের সভানেত্রী হিসেবে এ সফরে ব্যাপৃত আছেন? লন্ডনে বাঙালি অধ্যুষিত এলাকায় প্রবাসীদের উদ্দেশে তিনি কয়েকটি সভা-সমাবেশে বক্তৃতা করেছেন। বক্তৃতার ভাষা ও সারমর্ম বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, প্রতিটিতে তিনি বিএনপির কঠোর সমালোচনা করেছেন। ক্ষেত্রবিশেষ তুলাধোনা করেছেন। পরিবেশ সম্মেলনে বিশ্বনেতাদের সভায় যোগ দিতে গিয়ে একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশের প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে বিদেশ-বিভুঁইয়ে এ ধরনের বক্তব্য এড়াতে পারলেই ভালো হতো। আমি আওয়ামী লীগের বিরোধী নই এবং বিএনপির সমর্থকও নই। সন্দেহাতীতভাবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ অনুসৃত একটি নিষ্ঠাবান ও উদ্বেলিত সত্তা। বিনম্র চিত্তে তাই বলতে চাই- শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী তো বটেই, তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর কন্যাও। তাঁর অর্জিত দিগন্তবিস্তীর্ণ সাফল্যের নীল নভোনীলে কোনো খণ্ডিত কালিমালেপন আদৌ গ্রহণযোগ্য নয়। বিদেশের মাটিতে যে কোনো জনসভায় এমনকি আওয়ামী লীগের কর্মিসভায়ও তিনি দেশ সম্পর্কে কথা বলবেন, দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে এবং দেশের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক পাদপীঠ বিনির্মাণে তাঁর সরকারের গৃহীত পদক্ষেপের বর্ণনায় প্রধানমন্ত্রীর চিত্ত উদ্বেলিত থাকবে- এটাই স্বাভাবিক। তার অন্তরায় ও ব্যতিক্রম স্বাধীন দেশের প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিত্বকেই খর্ব করে। জাতির জনকের কন্যাকে তো বটেই।

অ্যাডলফ হিটলারের প্রচারমন্ত্রী গোয়েবলসের কথা সবারই জানা। তিনি মন্তব্য করেছিলেন, একটি মিথ্যাকে দশবার ঠিকঠাক রূপে উপস্থাপন করতে পারলে সেটি সত্যরূপে প্রতিষ্ঠিত হয়। শুধু গোয়েবলসের কথাই বা বলব কেন? যুগে যুগে কালে কালে সব একনায়কই স্বৈরাচারের বেড়াজালে অবরুদ্ধ হয়ে যান। গণবিচ্ছিন্ন অবস্থানে গোয়েবলসের মতো প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের কুশীলবদের দ্বারা অনুপ্রাণিত ও উৎসাহিত হয়ে নিজের অজান্তেই নিজেকে স্বৈরাচারের অন্ধকার অমানিশার মধ্যে নিমজ্জিত করেন। গণবিচ্ছিন্ন ও অবরুদ্ধ রাজনৈতিক জীবনে গোয়েবলসের মতো কুশীলবরা ওইসব শাসকের অন্ধের যষ্ঠীতে পরিণত হন। অন্ধের মতো পথ চলতে চলতে এমনই একটি জায়গায় নিজেকে অবরুদ্ধ করেন যে সেখান থেকে ফেরার আর কোনো পথই তার জন্য খোলা থাকে না। মিথ্যা মোহ ও ক্ষমতার দম্ভ শাসককে স্বৈরাচার বানায় এবং গণবিচ্ছিন্ন করে ফেলে। অ্যাডলফ হিটলার সারা বিশ্বকে পদানত করতে চেয়েছিলেন। মানবতাবিরোধী যুদ্ধের মরণ খেলায় উন্মত্ত হিটলার এতটাই কাণ্ডজ্ঞানহীন হয়ে পড়েছিলেন যে যুদ্ধের বিধ্বংসী প্রতিক্রিয়া, এমনকি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের উন্মত্ত কুজ্ঝটিকা কীভাবে যে তার দিকে ধেয়ে আসছিল তার কোনো বাস্তব উপলব্ধি প্রথম দিকে হিটলারের ছিল না। যখন তিনি বাস্তবকে উপলব্ধি করলেন তখন পরাজয় তার দরজায় কড়া নাড়ল। তখন আতঙ্কিত শঙ্কিত বিবর্ণ হিটলারের পক্ষে আত্মহত্যা ছাড়া কোনো পথই খোলা রইল না। ষড়যন্ত্রের কুশীলব গোয়েবলস এ আত্মহত্যার মহাযজ্ঞে হিটলারের সঙ্গী ছিলেন। এখানে তিনি তার মননের দেবতা হিটলারকে আনুগত্যের অর্ঘ্য প্রদানই করেছেন। বিন্দুমাত্র বিশ্বাসঘাতকতা করেননি।

প্রাসঙ্গিক হবে কি না জানি না, কিন্তু আমার বেদনাপ্লুত হৃদয়ের একটি অভিব্যক্তি এখানে তুলে ধরতে চাই। বাংলাদেশের ভ্রান্ত বামের যেসব কুশীলব স্তাবক ও চাটুকার বঙ্গবন্ধুকে একদল গঠনে- বাকশাল বিনির্মাণে উৎসাহিত করেছিলেন তারা ১৫ আগস্টের কালরাতে একেকজন প্রচণ্ড ক্ষমতাধর কেউকেটা থাকা সত্ত্বেও কোনো কাজে আসেননি। এমনকি বঙ্গবন্ধু স্বয়ং বারবার ফোন করেও তাদের কোনো সাড়া পাননি। গোয়েবলস হিটলারের মোসাহেব হলেও তার চিত্ত ছিল প্রত্যয়দৃঢ় ও অকুতোভয়। হিটলারের প্রতি আনুগত্যে আন্তরিক ও সততার আবিরমাখা। বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর চারপাশ যেসব কুশীলব ঘিরে রেখেছিলেন বঙ্গবন্ধুর প্রতি তাদের আনুগত্য প্রত্যয়দৃঢ় ছিল না। আর তাই একান্ত প্রয়োজনের দিনে ফোন করেও বঙ্গবন্ধু কারও সাড়া পেলেন না। প্রাণস্পর্শী আক্ষেপ ও মৃত্যুর যন্ত্রণাক্লিষ্ট বেদনা ও অসহায়ত্বের যন্ত্রণা নিয়ে সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে শাহাদাতবরণ করতে হলো। সপরিবারে মৃত্যুকালে বঙ্গবন্ধু যে যন্ত্রণাক্লিষ্ট একাকিত্ব বোধ করেছেন, তা চিন্তা করলে আজও শিউরে উঠি। সেদিন ক্ষমতার কোনো দণ্ডই আমার হাতে ছিল না।

বাংলাদেশের অবকাঠামো বিনির্মাণে আওয়ামী লীগ সরকারের অবদান বিশাল ও বিস্তীর্ণ। বাংলাদেশ আজ সফল ও স্বাবলম্বী একটি পাদপীঠে দণ্ডায়মান। এ কথা শতবার সহস্র সহস্রবার তুলে ধরার অধিকার শেখ হাসিনার রয়েছে। কিন্তু বিদেশের মাটিতে আমাদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির কাদা ছোড়াছুড়ির বিবর্ণ ও করুণ চিত্রটি তুলে ধরা একজন প্রধানমন্ত্রী সর্বোপরি বঙ্গবন্ধুকন্যার পক্ষে একান্তই বেমানান। দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে অনেক অপ্রয়োজনীয় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করেও রাজনৈতিক পরিমণ্ডলকে উত্তপ্ত করে তোলার অপচেষ্টা করা হচ্ছে। সরকার দেশের অর্থনৈতিক অবকাঠামো নির্মাণ ও উন্নয়নে তাদের কর্মসূচির বিশ্লেষণ করবে ও জাতির সামনে তুলে ধরবে। আর বিএনপি তার বিরোধী জোটকে সঙ্গে নিয়ে সরকারের প্রদত্ত কর্মসূচির সৃজনশীল সমালোচনা করবে এবং নির্দিষ্ট বিষয়ে তাদের কর্মসূচি ও প্রস্তাবনা তুলে ধরবে- এটিই প্রত্যাশিত। নেই কাজ তো খই ভাজ- এটা তো বিরোধী দলের করণীয় হতে পারে না। শেখ হাসিনা সরকারপ্রধান হিসেবে তাঁর সরকারের অর্জিত সাফল্য এবং ভবিষ্যতের জন্য গৃহীত কর্মসূচি নিষ্কলুষভাবে জাতির সামনে উপস্থাপন করবেন। এটিই প্রধানমন্ত্রীর কর্মযজ্ঞের অন্তর্ভুক্ত। বারবার খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের পিণ্ডি চটকানো তাঁর জন্য নিতান্তই বেমানান। জনগণেরও অনাকাক্সিক্ষত। তারেক রহমান দেশের সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক দণ্ডপ্রাপ্ত- এটি সর্বজনবিদিত। কারাভোগের আতঙ্কে তিনি লন্ডনে প্রায় স্থায়ীভাবেই অবস্থান করছেন। দেশে প্রত্যাবর্তন করে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে রাজনৈতিক পথ পরিক্রমণের কোনো অভিলাষই তার মধ্যে পরিলক্ষিত হচ্ছে না। তারেক রহমান যদি এ দেশে রাজনীতি করতেই চান, তবে তাকে অবশ্যই বাংলাদেশে এসে সাহসিকতার সঙ্গে সব প্রতিকূল পরিবেশ মোকাবিলা করে রাজনীতি সামনে এগিয়ে নিতে হবে।

সর্বাবস্থায় শেখ হাসিনার হৃদয়ের কন্দরে একটি সত্যকে লালন করা উচিত। তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী তো বটেই, তিনি জাতির পিতার কন্যাও। তাঁর উপলব্ধি ও উচ্চারণে সেই দায়িত্বশীলতার প্রতিচ্ছবি প্রতি মুহূর্তে প্রতিভাত হবে- এটিই সবার কাক্সিক্ষত। তিনি যদি শুধুই আওয়ামী লীগপ্রধান হতেন এবং দেশের অভ্যন্তরে যে কোনো জায়গায় আওয়ামী লীগের প্রধান হিসেবে বক্তব্য উপস্থাপন করতেন তাহলে বিএনপির সমালোচনা করা সামঞ্জস্য-বিচ্যুত হিসেবে প্রতীয়মান হতো না। একজন সাধারণ প্রধানমন্ত্রী আর বঙ্গবন্ধুকন্যা এক নয়। দুটি সম্পূর্ণ ভিন্ন আঙ্গিক- ভিন্ন প্রেক্ষাপট এবং তাঁর দায়িত্ব সচেতনতার পরিধিও বিস্তৃত ও বিস্তীর্ণ। তাঁর উদ্গত মানসিকতায় এ সত্যটিকে জাজ্বল্যমান রেখেই শেখ হাসিনাকে কথা বলতে হবে। গোয়েবলসের অভিব্যক্তি মিথ্যাকে সত্যরূপে প্রতিভাত করার যে কূটকৌশল- তা অনুসরণ করলে চলবে না। নৈতিকতার সঙ্গে সংঘাতপূর্ণ যে কোনো কর্মকাণ্ড বর্জন করা একজন জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক নেতার নৈতিক দায়িত্ব। কূটবুদ্ধি, ছলচাতুরী, মিথ্যাকে সত্যরূপে চালানোর অপপ্রয়াস সাময়িক কোনো সাফল্য এনে দিলেও তা অত্যন্ত ক্ষণস্থায়ী। স্বয়ং অ্যাডলফ হিটলার এমনকি গোয়েবলসও আত্মহত্যার মাধ্যমে সে সত্যকে প্রতিস্থাপিত করে গেছেন। আর সেটি যে একান্তই পরিত্যাজ্য এবং কোনো অবস্থাতেই অনুকরণীয় নয় তা-ই ইতিহাসের শিক্ষা। এ দেশের একজন স্বাধীনতাকামী মানুষ এবং গণতন্ত্রের অনুরাগী হিসেবে আমি বারবার বলব এবং বলেই যাব, দেশপ্রেম ও গণতন্ত্রের রূপ ক্ষণে ক্ষণে মুহূর্তে মুহূর্তে বদলায় না। সত্যকে সত্য বলার প্রত্যয়দৃঢ় অবস্থানের জন্য গ্রিক প্রাগৈতিহাসিক যুগে এথেন্সের শাসকগোষ্ঠীর নির্মম ও নিষ্ঠুর হুকুমজারিতে হেমলক পান করে সক্রেটিসকে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছিল বটে কিন্তু মহাকালের বিচারে পরবর্তীতে সক্রেটিসের দর্শনই পৃথিবীতে আলোর দীপ্তি ছড়িয়েছে এবং সে আলোকরশ্মিতেই জন্ম নিয়েছেন প্লেটো, অ্যারিস্টটলের মতো মহাজ্ঞানী মহামনীষীরা। পরবর্তীতে ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে এই জাজ্বল্যমান দৃষ্টান্তের বহু উপমার সন্ধান পাওয়া যায়। সত্য সত্যই এবং তা অনির্বাণ ও কালজয়ী। আর মিথ্যা সাময়িক একটা উন্মাদনা সৃষ্টি করতে পারলেও তা ক্ষণস্থায়ী, ম্রিয়মাণ ও নিষ্প্রভ। স্থায়ী সাফল্যের ফল দিয়ে ইতিহাসে আসন পেতে হলে শেখ হাসিনাকে সত্যের সূর্যালোকে স্নাত হতে হবে। চিত্তের নির্মোহতা, সব ধরনের লোভ থেকে মোহবিমুক্তি সাফল্যের রাজপথ ধরে হাঁটতে শেখায় এবং সে পথই যে কোনো রাষ্ট্রনায়ককে সাফল্যের স্বর্ণসৈকতে পৌঁছে দেয়।

আজকে বাংলাদেশের রাজনীতি বিরোধী দলশূন্য। বাস্তবে কর্মক্ষেত্রে শেখ হাসিনা বাধা-বিঘ্নহীন। কি তাঁর নিজস্ব সংগঠনে, কি বাংলাদেশে তাঁর বিরোধিতা করার মতো কোনো সাংগঠনিক শক্তি নেই। গণতন্ত্রের জন্য এটি নিঃসন্দেহে আশঙ্কাজনক পরিস্থিতি। বেগম খালেদা জিয়া যখন নীরব, নিস্তব্ধ- বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির সানুগ্রহে তিনি যখন কারাগারের চার দেয়ালের বাইরে অবস্থান করতে পারছেন, তখন তিনি তো চুপটি করে থাকবেনই। আর সে ক্ষেত্রে তাঁর দলের বা জোটের নেতা ও পাতিনেতাদের আস্ফালন শরতের মেঘের মতোই অহেতুক গর্জনের মতো শোনায়। লবণ ছাড়া যেমন তরকারির কোনো স্বাদই থাকে না, সক্রিয় সচেতন ও দায়িত্বশীল বিরোধী দল ছাড়া গণতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থাও গড়ে ওঠে না। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, বেগম খালেদা জিয়ার পক্ষে আর দেশের রাজনীতিতে সৃজনশীল ভূমিকা রাখা সম্ভব হবে না। তাহলে কি দেশে কোনো সৎ সাহসী ও সৃজনশীল বিরোধী দল থাকবে না?

আমরা যারা ষাটের দশকের রাজনৈতিক কর্মী, তারা মার্শাল আইয়ুবের এক ব্যক্তির শাসনের উদ্ধত আস্ফালন দেখেছি। কিন্তু সেখানেও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মতো নেতা এবং তাঁর ভাবশিষ্য মানিক ও মুজিবের অকুতোভয় সাহস এবং উদ্গত উদ্যত চেতনালব্ধ প্রত্যয়ে জাতিকে আলোর পথ দেখানোর প্রাণান্ত প্রচেষ্টাও অবলোকন করেছি। তাই তো ধীরে ধীরে তিলে তিলে কেবল আইয়ুববিরোধী গণআন্দোলনেরই সৃষ্টি হয়নি, বাঙালির মননে, তাদের চিন্তা-চেতনায় স্বাধীনতার উদগ্র বাসনার সৃষ্টি হয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব এবং ছাত্রলীগের বাঙালি জাতীয়তাবাদের চেতনার প্রজ্বলনে সমগ্র জাতি প্রস্তুত হয়েছে স্বৈরাচারী শক্তির সঙ্গে পাঞ্জা লড়ার দুর্দমনীয় শক্তিতে। তাই আমি একটি মুহূর্তের জন্যও বিস্মৃত হই না- বাঙালি জাতীয়তাবাদ এবং গণতান্ত্রিক পথপরিক্রমণই বাংলার কোটি কোটি মানুষের সক্রিয় সমর্থন ও সহযোগিতায় আমাদের সাফল্যের স্বর্ণসৈকতে পৌঁছে দিয়েছে। ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের বিজয় বন্দুকের নল থেকে, বারুদের পোড়া গন্ধ থেকে অর্জিত হয়নি, বরং সাড়ে ৭ কোটি মানুষের বুকনিঃসৃত সমর্থন ও সহযোগিতায় পরাধীনতার বক্ষ বিদীর্ণ করে স্বাধীনতার সূর্যকে ছিনিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

২৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা