শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

তিনি শুধু প্রধানমন্ত্রী নন, বঙ্গবন্ধুকন্যাও

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তিনি শুধু প্রধানমন্ত্রী নন, বঙ্গবন্ধুকন্যাও

সম্প্রতি বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে যোগদান করে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী যে বক্তব্য উপস্থাপন করেছেন তা সব মহলে প্রশংসিত হয়েছে। এটি আমাদের জন্য সন্দেহাতীতভাবে আনন্দের ও পরিতৃপ্তির। তিনি জলবায়ু বিপর্যয় ও পরিবেশ দূষণে ভারী শিল্পের বিরূপ প্রতিক্রিয়ার কথাটি সবিশেষ উল্লেখ করেছেন। বিশেষ করে কয়লাভিত্তিক ভারী শিল্পের উদ্গিরিত ধোঁয়া চারদিকের পরিমণ্ডলে যে মারাত্মক বিপর্যয় ঘটায়, তা তিনি নিখুঁতভাবে তুলে ধরেছেন। মোদ্দা কথা হলো, জলবায়ু নিয়ন্ত্রণ সম্মেলনে তিনি একটি বিস্তৃত ও বিস্তীর্ণ ভূমিকা রাখতে পেরেছেন- এটিই আনন্দের কথা। যদিও অনেক সমালোচক, যারা যে কোনো বিষয়কে নেতিবাচক আঙ্গিকেই বিচার করেন, নতুন কেনা বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের (বিজি-১৯০২) চার্টার্ড বিমানটিকে স্থায়ীভাবে সঙ্গে রাখার তীক্ষè সমালোচনা করেছেন। আমি এ সমালোচনার সঙ্গে মোটেই একমত নই। তার কারণ একটা সরকারপ্রধানের সমালোচনার জন্য সদ্য কেনা বিমানটি সঙ্গে নেওয়া ও রাখা কোনো বড় বিষয় নয়। আমি এ নিবন্ধে যে বিষয়টিতে পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই তা হলো তিনি কি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সফর করছেন, নাকি আওয়ামী লীগের সভানেত্রী হিসেবে এ সফরে ব্যাপৃত আছেন? লন্ডনে বাঙালি অধ্যুষিত এলাকায় প্রবাসীদের উদ্দেশে তিনি কয়েকটি সভা-সমাবেশে বক্তৃতা করেছেন। বক্তৃতার ভাষা ও সারমর্ম বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, প্রতিটিতে তিনি বিএনপির কঠোর সমালোচনা করেছেন। ক্ষেত্রবিশেষ তুলাধোনা করেছেন। পরিবেশ সম্মেলনে বিশ্বনেতাদের সভায় যোগ দিতে গিয়ে একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশের প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে বিদেশ-বিভুঁইয়ে এ ধরনের বক্তব্য এড়াতে পারলেই ভালো হতো। আমি আওয়ামী লীগের বিরোধী নই এবং বিএনপির সমর্থকও নই। সন্দেহাতীতভাবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ অনুসৃত একটি নিষ্ঠাবান ও উদ্বেলিত সত্তা। বিনম্র চিত্তে তাই বলতে চাই- শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী তো বটেই, তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর কন্যাও। তাঁর অর্জিত দিগন্তবিস্তীর্ণ সাফল্যের নীল নভোনীলে কোনো খণ্ডিত কালিমালেপন আদৌ গ্রহণযোগ্য নয়। বিদেশের মাটিতে যে কোনো জনসভায় এমনকি আওয়ামী লীগের কর্মিসভায়ও তিনি দেশ সম্পর্কে কথা বলবেন, দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে এবং দেশের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক পাদপীঠ বিনির্মাণে তাঁর সরকারের গৃহীত পদক্ষেপের বর্ণনায় প্রধানমন্ত্রীর চিত্ত উদ্বেলিত থাকবে- এটাই স্বাভাবিক। তার অন্তরায় ও ব্যতিক্রম স্বাধীন দেশের প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিত্বকেই খর্ব করে। জাতির জনকের কন্যাকে তো বটেই।

অ্যাডলফ হিটলারের প্রচারমন্ত্রী গোয়েবলসের কথা সবারই জানা। তিনি মন্তব্য করেছিলেন, একটি মিথ্যাকে দশবার ঠিকঠাক রূপে উপস্থাপন করতে পারলে সেটি সত্যরূপে প্রতিষ্ঠিত হয়। শুধু গোয়েবলসের কথাই বা বলব কেন? যুগে যুগে কালে কালে সব একনায়কই স্বৈরাচারের বেড়াজালে অবরুদ্ধ হয়ে যান। গণবিচ্ছিন্ন অবস্থানে গোয়েবলসের মতো প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের কুশীলবদের দ্বারা অনুপ্রাণিত ও উৎসাহিত হয়ে নিজের অজান্তেই নিজেকে স্বৈরাচারের অন্ধকার অমানিশার মধ্যে নিমজ্জিত করেন। গণবিচ্ছিন্ন ও অবরুদ্ধ রাজনৈতিক জীবনে গোয়েবলসের মতো কুশীলবরা ওইসব শাসকের অন্ধের যষ্ঠীতে পরিণত হন। অন্ধের মতো পথ চলতে চলতে এমনই একটি জায়গায় নিজেকে অবরুদ্ধ করেন যে সেখান থেকে ফেরার আর কোনো পথই তার জন্য খোলা থাকে না। মিথ্যা মোহ ও ক্ষমতার দম্ভ শাসককে স্বৈরাচার বানায় এবং গণবিচ্ছিন্ন করে ফেলে। অ্যাডলফ হিটলার সারা বিশ্বকে পদানত করতে চেয়েছিলেন। মানবতাবিরোধী যুদ্ধের মরণ খেলায় উন্মত্ত হিটলার এতটাই কাণ্ডজ্ঞানহীন হয়ে পড়েছিলেন যে যুদ্ধের বিধ্বংসী প্রতিক্রিয়া, এমনকি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের উন্মত্ত কুজ্ঝটিকা কীভাবে যে তার দিকে ধেয়ে আসছিল তার কোনো বাস্তব উপলব্ধি প্রথম দিকে হিটলারের ছিল না। যখন তিনি বাস্তবকে উপলব্ধি করলেন তখন পরাজয় তার দরজায় কড়া নাড়ল। তখন আতঙ্কিত শঙ্কিত বিবর্ণ হিটলারের পক্ষে আত্মহত্যা ছাড়া কোনো পথই খোলা রইল না। ষড়যন্ত্রের কুশীলব গোয়েবলস এ আত্মহত্যার মহাযজ্ঞে হিটলারের সঙ্গী ছিলেন। এখানে তিনি তার মননের দেবতা হিটলারকে আনুগত্যের অর্ঘ্য প্রদানই করেছেন। বিন্দুমাত্র বিশ্বাসঘাতকতা করেননি।

প্রাসঙ্গিক হবে কি না জানি না, কিন্তু আমার বেদনাপ্লুত হৃদয়ের একটি অভিব্যক্তি এখানে তুলে ধরতে চাই। বাংলাদেশের ভ্রান্ত বামের যেসব কুশীলব স্তাবক ও চাটুকার বঙ্গবন্ধুকে একদল গঠনে- বাকশাল বিনির্মাণে উৎসাহিত করেছিলেন তারা ১৫ আগস্টের কালরাতে একেকজন প্রচণ্ড ক্ষমতাধর কেউকেটা থাকা সত্ত্বেও কোনো কাজে আসেননি। এমনকি বঙ্গবন্ধু স্বয়ং বারবার ফোন করেও তাদের কোনো সাড়া পাননি। গোয়েবলস হিটলারের মোসাহেব হলেও তার চিত্ত ছিল প্রত্যয়দৃঢ় ও অকুতোভয়। হিটলারের প্রতি আনুগত্যে আন্তরিক ও সততার আবিরমাখা। বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর চারপাশ যেসব কুশীলব ঘিরে রেখেছিলেন বঙ্গবন্ধুর প্রতি তাদের আনুগত্য প্রত্যয়দৃঢ় ছিল না। আর তাই একান্ত প্রয়োজনের দিনে ফোন করেও বঙ্গবন্ধু কারও সাড়া পেলেন না। প্রাণস্পর্শী আক্ষেপ ও মৃত্যুর যন্ত্রণাক্লিষ্ট বেদনা ও অসহায়ত্বের যন্ত্রণা নিয়ে সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে শাহাদাতবরণ করতে হলো। সপরিবারে মৃত্যুকালে বঙ্গবন্ধু যে যন্ত্রণাক্লিষ্ট একাকিত্ব বোধ করেছেন, তা চিন্তা করলে আজও শিউরে উঠি। সেদিন ক্ষমতার কোনো দণ্ডই আমার হাতে ছিল না।

বাংলাদেশের অবকাঠামো বিনির্মাণে আওয়ামী লীগ সরকারের অবদান বিশাল ও বিস্তীর্ণ। বাংলাদেশ আজ সফল ও স্বাবলম্বী একটি পাদপীঠে দণ্ডায়মান। এ কথা শতবার সহস্র সহস্রবার তুলে ধরার অধিকার শেখ হাসিনার রয়েছে। কিন্তু বিদেশের মাটিতে আমাদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির কাদা ছোড়াছুড়ির বিবর্ণ ও করুণ চিত্রটি তুলে ধরা একজন প্রধানমন্ত্রী সর্বোপরি বঙ্গবন্ধুকন্যার পক্ষে একান্তই বেমানান। দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে অনেক অপ্রয়োজনীয় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করেও রাজনৈতিক পরিমণ্ডলকে উত্তপ্ত করে তোলার অপচেষ্টা করা হচ্ছে। সরকার দেশের অর্থনৈতিক অবকাঠামো নির্মাণ ও উন্নয়নে তাদের কর্মসূচির বিশ্লেষণ করবে ও জাতির সামনে তুলে ধরবে। আর বিএনপি তার বিরোধী জোটকে সঙ্গে নিয়ে সরকারের প্রদত্ত কর্মসূচির সৃজনশীল সমালোচনা করবে এবং নির্দিষ্ট বিষয়ে তাদের কর্মসূচি ও প্রস্তাবনা তুলে ধরবে- এটিই প্রত্যাশিত। নেই কাজ তো খই ভাজ- এটা তো বিরোধী দলের করণীয় হতে পারে না। শেখ হাসিনা সরকারপ্রধান হিসেবে তাঁর সরকারের অর্জিত সাফল্য এবং ভবিষ্যতের জন্য গৃহীত কর্মসূচি নিষ্কলুষভাবে জাতির সামনে উপস্থাপন করবেন। এটিই প্রধানমন্ত্রীর কর্মযজ্ঞের অন্তর্ভুক্ত। বারবার খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের পিণ্ডি চটকানো তাঁর জন্য নিতান্তই বেমানান। জনগণেরও অনাকাক্সিক্ষত। তারেক রহমান দেশের সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক দণ্ডপ্রাপ্ত- এটি সর্বজনবিদিত। কারাভোগের আতঙ্কে তিনি লন্ডনে প্রায় স্থায়ীভাবেই অবস্থান করছেন। দেশে প্রত্যাবর্তন করে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে রাজনৈতিক পথ পরিক্রমণের কোনো অভিলাষই তার মধ্যে পরিলক্ষিত হচ্ছে না। তারেক রহমান যদি এ দেশে রাজনীতি করতেই চান, তবে তাকে অবশ্যই বাংলাদেশে এসে সাহসিকতার সঙ্গে সব প্রতিকূল পরিবেশ মোকাবিলা করে রাজনীতি সামনে এগিয়ে নিতে হবে।

সর্বাবস্থায় শেখ হাসিনার হৃদয়ের কন্দরে একটি সত্যকে লালন করা উচিত। তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী তো বটেই, তিনি জাতির পিতার কন্যাও। তাঁর উপলব্ধি ও উচ্চারণে সেই দায়িত্বশীলতার প্রতিচ্ছবি প্রতি মুহূর্তে প্রতিভাত হবে- এটিই সবার কাক্সিক্ষত। তিনি যদি শুধুই আওয়ামী লীগপ্রধান হতেন এবং দেশের অভ্যন্তরে যে কোনো জায়গায় আওয়ামী লীগের প্রধান হিসেবে বক্তব্য উপস্থাপন করতেন তাহলে বিএনপির সমালোচনা করা সামঞ্জস্য-বিচ্যুত হিসেবে প্রতীয়মান হতো না। একজন সাধারণ প্রধানমন্ত্রী আর বঙ্গবন্ধুকন্যা এক নয়। দুটি সম্পূর্ণ ভিন্ন আঙ্গিক- ভিন্ন প্রেক্ষাপট এবং তাঁর দায়িত্ব সচেতনতার পরিধিও বিস্তৃত ও বিস্তীর্ণ। তাঁর উদ্গত মানসিকতায় এ সত্যটিকে জাজ্বল্যমান রেখেই শেখ হাসিনাকে কথা বলতে হবে। গোয়েবলসের অভিব্যক্তি মিথ্যাকে সত্যরূপে প্রতিভাত করার যে কূটকৌশল- তা অনুসরণ করলে চলবে না। নৈতিকতার সঙ্গে সংঘাতপূর্ণ যে কোনো কর্মকাণ্ড বর্জন করা একজন জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক নেতার নৈতিক দায়িত্ব। কূটবুদ্ধি, ছলচাতুরী, মিথ্যাকে সত্যরূপে চালানোর অপপ্রয়াস সাময়িক কোনো সাফল্য এনে দিলেও তা অত্যন্ত ক্ষণস্থায়ী। স্বয়ং অ্যাডলফ হিটলার এমনকি গোয়েবলসও আত্মহত্যার মাধ্যমে সে সত্যকে প্রতিস্থাপিত করে গেছেন। আর সেটি যে একান্তই পরিত্যাজ্য এবং কোনো অবস্থাতেই অনুকরণীয় নয় তা-ই ইতিহাসের শিক্ষা। এ দেশের একজন স্বাধীনতাকামী মানুষ এবং গণতন্ত্রের অনুরাগী হিসেবে আমি বারবার বলব এবং বলেই যাব, দেশপ্রেম ও গণতন্ত্রের রূপ ক্ষণে ক্ষণে মুহূর্তে মুহূর্তে বদলায় না। সত্যকে সত্য বলার প্রত্যয়দৃঢ় অবস্থানের জন্য গ্রিক প্রাগৈতিহাসিক যুগে এথেন্সের শাসকগোষ্ঠীর নির্মম ও নিষ্ঠুর হুকুমজারিতে হেমলক পান করে সক্রেটিসকে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছিল বটে কিন্তু মহাকালের বিচারে পরবর্তীতে সক্রেটিসের দর্শনই পৃথিবীতে আলোর দীপ্তি ছড়িয়েছে এবং সে আলোকরশ্মিতেই জন্ম নিয়েছেন প্লেটো, অ্যারিস্টটলের মতো মহাজ্ঞানী মহামনীষীরা। পরবর্তীতে ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে এই জাজ্বল্যমান দৃষ্টান্তের বহু উপমার সন্ধান পাওয়া যায়। সত্য সত্যই এবং তা অনির্বাণ ও কালজয়ী। আর মিথ্যা সাময়িক একটা উন্মাদনা সৃষ্টি করতে পারলেও তা ক্ষণস্থায়ী, ম্রিয়মাণ ও নিষ্প্রভ। স্থায়ী সাফল্যের ফল দিয়ে ইতিহাসে আসন পেতে হলে শেখ হাসিনাকে সত্যের সূর্যালোকে স্নাত হতে হবে। চিত্তের নির্মোহতা, সব ধরনের লোভ থেকে মোহবিমুক্তি সাফল্যের রাজপথ ধরে হাঁটতে শেখায় এবং সে পথই যে কোনো রাষ্ট্রনায়ককে সাফল্যের স্বর্ণসৈকতে পৌঁছে দেয়।

আজকে বাংলাদেশের রাজনীতি বিরোধী দলশূন্য। বাস্তবে কর্মক্ষেত্রে শেখ হাসিনা বাধা-বিঘ্নহীন। কি তাঁর নিজস্ব সংগঠনে, কি বাংলাদেশে তাঁর বিরোধিতা করার মতো কোনো সাংগঠনিক শক্তি নেই। গণতন্ত্রের জন্য এটি নিঃসন্দেহে আশঙ্কাজনক পরিস্থিতি। বেগম খালেদা জিয়া যখন নীরব, নিস্তব্ধ- বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির সানুগ্রহে তিনি যখন কারাগারের চার দেয়ালের বাইরে অবস্থান করতে পারছেন, তখন তিনি তো চুপটি করে থাকবেনই। আর সে ক্ষেত্রে তাঁর দলের বা জোটের নেতা ও পাতিনেতাদের আস্ফালন শরতের মেঘের মতোই অহেতুক গর্জনের মতো শোনায়। লবণ ছাড়া যেমন তরকারির কোনো স্বাদই থাকে না, সক্রিয় সচেতন ও দায়িত্বশীল বিরোধী দল ছাড়া গণতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থাও গড়ে ওঠে না। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, বেগম খালেদা জিয়ার পক্ষে আর দেশের রাজনীতিতে সৃজনশীল ভূমিকা রাখা সম্ভব হবে না। তাহলে কি দেশে কোনো সৎ সাহসী ও সৃজনশীল বিরোধী দল থাকবে না?

আমরা যারা ষাটের দশকের রাজনৈতিক কর্মী, তারা মার্শাল আইয়ুবের এক ব্যক্তির শাসনের উদ্ধত আস্ফালন দেখেছি। কিন্তু সেখানেও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মতো নেতা এবং তাঁর ভাবশিষ্য মানিক ও মুজিবের অকুতোভয় সাহস এবং উদ্গত উদ্যত চেতনালব্ধ প্রত্যয়ে জাতিকে আলোর পথ দেখানোর প্রাণান্ত প্রচেষ্টাও অবলোকন করেছি। তাই তো ধীরে ধীরে তিলে তিলে কেবল আইয়ুববিরোধী গণআন্দোলনেরই সৃষ্টি হয়নি, বাঙালির মননে, তাদের চিন্তা-চেতনায় স্বাধীনতার উদগ্র বাসনার সৃষ্টি হয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব এবং ছাত্রলীগের বাঙালি জাতীয়তাবাদের চেতনার প্রজ্বলনে সমগ্র জাতি প্রস্তুত হয়েছে স্বৈরাচারী শক্তির সঙ্গে পাঞ্জা লড়ার দুর্দমনীয় শক্তিতে। তাই আমি একটি মুহূর্তের জন্যও বিস্মৃত হই না- বাঙালি জাতীয়তাবাদ এবং গণতান্ত্রিক পথপরিক্রমণই বাংলার কোটি কোটি মানুষের সক্রিয় সমর্থন ও সহযোগিতায় আমাদের সাফল্যের স্বর্ণসৈকতে পৌঁছে দিয়েছে। ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের বিজয় বন্দুকের নল থেকে, বারুদের পোড়া গন্ধ থেকে অর্জিত হয়নি, বরং সাড়ে ৭ কোটি মানুষের বুকনিঃসৃত সমর্থন ও সহযোগিতায় পরাধীনতার বক্ষ বিদীর্ণ করে স্বাধীনতার সূর্যকে ছিনিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
মরণযাত্রা
মরণযাত্রা
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
মানবতাবিরোধী অপরাধ
মানবতাবিরোধী অপরাধ
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
মীরজুমলা
মীরজুমলা
ময়নাতদন্তে দীর্ঘসূত্রতা
ময়নাতদন্তে দীর্ঘসূত্রতা
উচ্চহারের ঋণ
উচ্চহারের ঋণ
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
পঞ্চগড়ে ‌‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচি নিয়ে নওশাদ জমির
পঞ্চগড়ে ‌‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচি নিয়ে নওশাদ জমির

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান
ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ
২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’
‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

‘জামায়াত মায়া কান্না করে নির্বাচনী বৈতরনী পার হতে চায়’
‘জামায়াত মায়া কান্না করে নির্বাচনী বৈতরনী পার হতে চায়’

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি আ. রহিম, সম্পাদক মাসুম
ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি আ. রহিম, সম্পাদক মাসুম

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাঞ্ছারামপুরে অস্ত্রসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৫ সদস্য গ্রেফতার
বাঞ্ছারামপুরে অস্ত্রসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৫ সদস্য গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ আসছেন অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রী ড. অ্যালি
দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ আসছেন অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রী ড. অ্যালি

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক আবদুল জলিল
গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক আবদুল জলিল

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্ত ১৫৪ ফিলিস্তিনিকে মিসরে পাঠাল ইসরায়েল
মুক্ত ১৫৪ ফিলিস্তিনিকে মিসরে পাঠাল ইসরায়েল

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ছে উষ্ণায়ন, ধ্বংসের পথে সব প্রবাল প্রাচীর
বাড়ছে উষ্ণায়ন, ধ্বংসের পথে সব প্রবাল প্রাচীর

৪১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তানে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে সহিংসতা, নিহত ৫
পাকিস্তানে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে সহিংসতা, নিহত ৫

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব গড়তে প্রধান উপদেষ্টার ৬ প্রস্তাবনা
দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব গড়তে প্রধান উপদেষ্টার ৬ প্রস্তাবনা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিযোগিতা থাকতে পারে, তবে ধানের শীষ প্রশ্নে সবাইকে এক হতে হবে : মোতাহার
প্রতিযোগিতা থাকতে পারে, তবে ধানের শীষ প্রশ্নে সবাইকে এক হতে হবে : মোতাহার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে দুর্নীতি থেকে দায়মুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের
নেতানিয়াহুকে দুর্নীতি থেকে দায়মুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

উড়ন্ত গাড়িতে চমক দেখালো চীন
উড়ন্ত গাড়িতে চমক দেখালো চীন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অক্টোবরের প্রথম ১২ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১৮.৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
অক্টোবরের প্রথম ১২ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১৮.৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যাম্পবেল-হোপের জোড়া সেঞ্চুরিতে পঞ্চম দিনে দিল্লি টেস্ট
ক্যাম্পবেল-হোপের জোড়া সেঞ্চুরিতে পঞ্চম দিনে দিল্লি টেস্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে চিরিরবন্দরে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে চিরিরবন্দরে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানের সতর্কবার্তা
গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে র‌্যাগিংয়ের অভিযোগে ১৬ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে র‌্যাগিংয়ের অভিযোগে ১৬ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চিংড়িতে জেলি পুশ করায় ব্যবসায়ীকে লাখ টাকা জরিমানা
চিংড়িতে জেলি পুশ করায় ব্যবসায়ীকে লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৮ নভেম্বর
ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ লুটপাট করে দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে: দুলু
আওয়ামী লীগ লুটপাট করে দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড
গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা