শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২১

সুনীল অর্থনীতির বহুমুখী গবেষণা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
সুনীল অর্থনীতির বহুমুখী গবেষণা

বলা হচ্ছে সমুদ্রই আগামীর খাদ্যের আধার। বর্ধিত জনসংখ্যার পুষ্টিকর খাদ্যের জোগান দিতে সমুদ্রের ওপর নির্ভর করতে হবে আমাদের। এ জায়গাটিতে এসে বঙ্গোপসাগর নিয়ে আমাদের আশার জায়গাটি অনেক বেড়ে গেছে। বিশেষ করে ২০১২ সালের ১৮ মার্চ মিয়ানমারের সঙ্গে এবং ২০১৪ সালের ৭ জুলাই ভারতের সঙ্গে সমুদ্রসীমা নির্ধারণ মামলায় বাংলাদেশের জয়লাভ বিরাট এক সম্ভাবনার দরজা খুলে দিয়েছে। বাংলাদেশ ১ লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গকিলোমিটার সমুদ্র অঞ্চল, ২০০ নটিক্যাল মাইলের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং চট্টগ্রাম উপকূল থেকে ৩৫৪ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত মহীসোপানে অবস্থিত সব ধরনের প্রাণিজ ও অপ্রাণিজ সম্পদের ওপর সার্বভৌম অধিকার লাভ করেছে। সমুদ্রসীমায় রচিত হয়েছে আরেক বাংলাদেশ। পৃথিবীর অর্থনীতিতে সমুদ্রের অবদান ১ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। ৬০ মিলিয়ন বা ৬ কোটি মানুষ সমুদ্রকেন্দ্রিক জীবিকার ওপর প্রত্যক্ষভাবে নির্ভরশীল। ২০১৮ সালের এক হিসাবে দেখা যায় সমুদ্র ক্ষেত্র থেকে মাছ ও মাছের উপাদান অর্জিত হয়েছে প্রায় ১৮ কোটি টন। যার বাজারমূল্য ৫০ হাজার কোটি মার্কিন ডলারের মতো। তিন ভাগ পানি ও এক ভাগ স্থলভাগের পৃথিবীতে ৮৩টি দেশের আয়তনের চেয়ে বড় সমুদ্রসীমা রয়েছে। ৫৪টি দেশের ৮০ ভাগ রয়েছে সমুদ্রসীমায়। এর মধ্যে বহু দেশের অর্থনীতিই সমুদ্রনির্ভর। সমুদ্রকেন্দ্রিক অর্থনৈতিক অর্জনের অনেক জায়গা এখনো হিসাব পরিসংখ্যানের বাইরে রয়ে গেছে। এখন সমুদ্রকেন্দ্রিক বহুমুখী গবেষণা তৎপরতা চলছে। একদিকে সমুদ্রে যে সম্পদ রয়েছে তা অনুসন্ধানের গবেষণা, আরেকদিকে সে সম্পদ সুরক্ষার গবেষণা। একই সঙ্গে সমুদ্রসীমায় প্রান্তিক মানুষের জীবন-জীবিকা ও অর্থ উপার্জনভিত্তিক কর্মকান্ড চালুর জন্যও চলছে নানামুখী প্রয়াস। এ প্রয়াসে যুক্ত হয়েছে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় (সিভাসু)। সিভাসুর ভিসি গৌতম বুদ্ধ দাশের সঙ্গে আমার পরিচয় গত শতকের আশির দশক থেকে বাংলাদেশ টেলিভিশনে ‘মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠান করার সময় থেকে। তিনি তখন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা। তার মোটরসাইকেলে চড়ে বিভিন্ন দুর্গম এলাকায় অনুষ্ঠান ধারণ করার অভিজ্ঞতা হয়েছে। যা হোক, গৌতমের আমন্ত্রণে কক্সবাজারের দারিয়ানগর বহুছড়ায় গড়ে তোলা চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাধীন ‘কোস্টাল বায়ো ডাইভারসিটি অ্যান্ড মেরিন ফিশারিজ ইনস্টিটিউট’ দেখতে গিয়েছিলাম। এরই মধ্যে শুরু হয়েছে এ ইনস্টিটিউটের গবেষণা কার্যক্রম। দারিয়ানগর সমুদ্রতটে গিয়ে চোখে পড়ল নানা আয়োজন। পানির ওপরে বাঁশের অবকাঠামো তৈরি করে সেখানে চাষ হচ্ছে ঝিনুকের। যার আরেক নাম ‘গ্রিন মাসল’। সেখানকার গবেষকরা বলছেন এ এলাকায় গ্রিন মাসলের পরিকল্পিত চাষ দারুণ সম্ভাবনাময়। এখানে গবেষক হিসেবে যারা কাজ করছেন তারা সবাই চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের চতুর্থ বর্ষের ইন্টার্ন শিক্ষার্থী। গ্রিন মাসলের চাষ ও সম্ভাবনার সব দিক নিয়ে বিস্তর গবেষণার আলোকেই শিক্ষার্থীদের নিয়মিত ধারণা দিচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. আসাদুজ্জামান। তিনি গ্রিন মাসল চাষের নানা বিষয় তুলে ধরলেন। ড. আসাদ বলেছেন এর বিরাট অর্থনৈতিক সম্ভাবনা, বাজার চাহিদা ও উৎপাদন প্রক্রিয়ার গল্প। ঝিনুক যেমন পুষ্টিকর, তেমনি স্বাদযুক্ত দামি খাবার। বাইরের দেশে এর বিশাল চাহিদা। গ্রিন মাসল চাষ করার মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা আহরণের একটা বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। তিনটি পদ্ধতিতে গ্রিন মাসল চাষ করে দেখছেন কোন পদ্ধতিটি সবচেয়ে লাগসই। ঘুরে ঘুরে দেখালেন কোথাও বাক্স পদ্ধতিতে, কোথাও নেট ব্যবহার করে আবার কোথাও রশি পদ্ধতিতে ঝিনুক চাষ করছেন তারা। চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘কোস্টাল বায়ো ডাইভারসিটি অ্যান্ড মেরিন ফিশারিজ ইনস্টিটিউট’-এর আওতায় এ গ্রিন মাসলের উৎপাদন সম্প্রসারণ ও প্রান্তিক জেলেদের জীবন-জীবিকার ব্যাপারেও চলছে নানামুখী গবেষণা। স্থানীয় লোকজন যারা অনিয়ন্ত্রিতভাবে সমুদ্র থেকে ঝিনুক সংগ্রহ করতেন তাদের কাজে লাগিয়েছেন। তাদের প্রশিক্ষিত করার মাধ্যমে প্রাকৃতিক ঝিনুক যেমন সংরক্ষণ করা সম্ভব হচ্ছে, তেমনি বিকল্প কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা যাচ্ছে। ড. আসাদ জানালেন ঝিনুক চাষে তেমন খরচই নেই। শুধু একটা বাঁশের কাঠামো তৈরি করা। সমুদ্রের পানি থেকেই যথেষ্ট খাবার পায় তারা। সাত থেকে আট মাসে হার্ভেস্ট উপযোগী হয়ে ওঠে। সামুদ্রিক শৈবাল ও গ্রিন মাসল পরিবেশবান্ধব। সমুদ্রের পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখতে ভূমিকা রাখে। ইন্টার্ন শিক্ষার্থীরা তাদের একাডেমিক গবেষণার অংশ হিসেবে যেসব কাজ শুরু করেছেন তার একটি হচ্ছে বাগদা চিংড়ির কৃত্রিম প্রজননের পোনা নিয়ে গবেষণা। এ বিষয়ে কথা হলো শিক্ষার্থী অন্তর সরকারের সঙ্গে। তিনি জানালেন, অনেকেই বলে হ্যাচারি থেকে নেওয়া চিংড়ির পোনার চেয়ে প্রাকৃতিক উৎস থেকে পাওয়া চিংড়ি পোনা বেশি ভালো। কিন্তু অন্তর সরকার এ পর্যন্ত গবেষণার মধ্য দিয়ে যে ফল অনেকটা হাতে আনতে পেরেছেন তা হলো চিংড়ি চাষিরা প্রাকৃতিক উৎসের পোনার ওপর অধিক মাত্রায় নির্ভরশীল। তাদের এ নির্ভরশীলতার কারণে চিংড়ির রেণু পোনা ধরতে গিয়ে প্রতিনিয়ত ধ্বংস করা হচ্ছে সমুদ্রের বেশ কিছু মাছ ও অন্যান্য প্রাণীর রেণু পোনা। কিন্তু হ্যাচারির কৃত্রিম প্রজননের রেণু পোনা থেকেও সঠিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে একই ফল পাওয়া সম্ভব। পাঠক! বলে রাখি বছর বিশেক আগেও প্রাকৃতিক উপায়ে চিংড়ি পোনা সংগ্রহের কারণে সামুদ্রিক প্রাণীর জাত ধ্বংস হচ্ছে বলে প্রতিবেদন ধারণ করেছিলাম। চিংড়ির রেণু পোনার সঙ্গে অন্যান্য প্রাণীর পোনা ধরে এনে চামচে করে চিংড়ির পোনা আলাদা করে রাখা হতো। আর বাকি পোনাগুলো নষ্ট করে ফেলা হতো। এতে অন্যান্য প্রাণীর জাত বিনষ্টের আশঙ্কার কথা বলেছিলাম। এরই প্রমাণ মিলল আবিদা সুলতানার গবেষণায়। আবিদা সুলতানা জানালেন, তাদের গবেষণা বলছে বাগদার রেণু পোনা ধরতে গিয়ে সব মিলিয়ে ৩৩ প্রজাতির মাছ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বিভিন্ন প্রজাতির মাছের চারিত্রিক গঠন নিরূপণ, মাছের জীবন্ত প্রাকৃতিক খাদ্যের গবেষণাসহ নানান গবেষণা চলছে সেখানে। যেমন স্বাদু পানির কৃত্রিম প্রজনন যেমন সম্ভব হয়েছে, তারা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন সামুদ্রিক মাছের কৃত্রিম প্রজননের। এসব গবেষণা তত্ত্বাবধান করছেন মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের সহযোগী অধ্যাপক শেখ আহমদ আল নাহিদ। তিনি জানালেন গবেষণার মাধ্যমে সমুদ্রের নতুন দিগন্ত উন্মোচনের চেষ্টা তারা চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে নতুন প্রতিষ্ঠিত এ ইনস্টিটিউটের গবেষণার সুযোগ-সুবিধা আরও বাড়ানোর ওপর জোর দিচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। তাদের দাবি লাইব্রেরি ফ্যাসিলিটি আরও বাড়ানোর। আমাদের দেশে সমুদ্রবিজ্ঞান নিয়ে তরুণ শিক্ষার্থী ও বিজ্ঞানীদের এ তৎপরতা আশা জাগানিয়া। মনে পড়ে দুই বছর আগে চীনের চিংদাওয়ে ওশান ইউনিভার্সিটিতে গিয়ে সমুদ্রবিজ্ঞানের বৈচিত্র্যময় গবেষণার চিত্র দেখে দারুণ আশাবাদী হয়েছিলাম। সেখানে বাঙালি শিক্ষার্থীরা অপরিসীম স্বপ্ন নিয়ে সমুদ্রবিজ্ঞান গবেষণায় নিয়োজিত। এ শিক্ষার্থীদের জন্য এখন সুযোগ তৈরি হচ্ছে দেশের মাটিতে এসে সমুদ্রবিজ্ঞান গবেষণার। বিশেষ করে শত বছরের যে ‘ডেল্টা প্ল্যান’ সেখানে সমুদ্রসম্পদের প্রাচুর্য নির্ধারণ ও বহুমুখী সম্ভাবনার দ্বার খোলার সুযোগ রয়েছে। বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলেছি চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. গৌতম বুদ্ধ দাশের সঙ্গে। তিনি জানালেন, তাদের বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের গবেষণা কীভাবে করতে হয় তা শেখাচ্ছে, পাশাপাশি এ গবেষণাগুলো থেকে প্রাপ্ত ফলাফল তলিয়ে দেখছে। নতুন গবেষণার ক্ষেত্র চিহ্নিত করছে। জলবায়ু পরিবর্তন আর বিশ্বব্যাপী বাণিজ্য সম্প্রসারণের এ যুগে প্রাকৃতিক সম্পদই একটি দেশের টেকসই অর্থনীতির সবচেয়ে বড় নিয়ামক। এ ক্ষেত্রে স্থলভাগের সর্বোচ্চ ব্যবহার এবং বহুমুখী কৃষি সাফল্য আমাদের খাদ্য নিরাপত্তায় এখন পর্যন্ত নিশ্চয়তা দিচ্ছে। আগামীর অর্থনৈতিক সম্ভাবনা রচনায় আমাদের সমুদ্রসম্পদের সুপরিকল্পিত ব্যবহার সময়ের সবচেয়ে বড় দাবি। এ বিবেচনায় আমাদের যতটুকু গবেষণা শুরু হয়েছে তা একেবারে প্রাথমিক বলা যায়। সমুদ্রসম্পদের আরও গভীরে গিয়ে আমাদের গবেষণার গতি বাড়ানোর তাগিদ এসেছে। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠান যুগোপযোগী গবেষণার উদ্যোগ নিয়ে এগিয়ে যাবে- এ প্রত্যাশা আমাদের। পর্যায়ক্রমে সমুদ্রসম্পদের বহুমুখী গবেষণার চিত্র তুলে ধরার ইচ্ছা রইল।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব। [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
মরণযাত্রা
মরণযাত্রা
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
মানবতাবিরোধী অপরাধ
মানবতাবিরোধী অপরাধ
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

৩৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি
রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি
বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি
চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই
প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা
দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি
বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু
পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে
অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে

নগর জীবন

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং, ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং, ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

নগর জীবন

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর
উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর

নগর জীবন

বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা
বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা

নগর জীবন

সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর
সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার কোনো সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই
আমার কোনো সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই

নগর জীবন

পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ শ্রমিকের মৃত্যু
চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ শ্রমিকের মৃত্যু

নগর জীবন

জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে
জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে

নগর জীবন

পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও সামগ্রী বিতরণ
পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও সামগ্রী বিতরণ

নগর জীবন