শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২১

সুনীল অর্থনীতির বহুমুখী গবেষণা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
সুনীল অর্থনীতির বহুমুখী গবেষণা

বলা হচ্ছে সমুদ্রই আগামীর খাদ্যের আধার। বর্ধিত জনসংখ্যার পুষ্টিকর খাদ্যের জোগান দিতে সমুদ্রের ওপর নির্ভর করতে হবে আমাদের। এ জায়গাটিতে এসে বঙ্গোপসাগর নিয়ে আমাদের আশার জায়গাটি অনেক বেড়ে গেছে। বিশেষ করে ২০১২ সালের ১৮ মার্চ মিয়ানমারের সঙ্গে এবং ২০১৪ সালের ৭ জুলাই ভারতের সঙ্গে সমুদ্রসীমা নির্ধারণ মামলায় বাংলাদেশের জয়লাভ বিরাট এক সম্ভাবনার দরজা খুলে দিয়েছে। বাংলাদেশ ১ লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গকিলোমিটার সমুদ্র অঞ্চল, ২০০ নটিক্যাল মাইলের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং চট্টগ্রাম উপকূল থেকে ৩৫৪ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত মহীসোপানে অবস্থিত সব ধরনের প্রাণিজ ও অপ্রাণিজ সম্পদের ওপর সার্বভৌম অধিকার লাভ করেছে। সমুদ্রসীমায় রচিত হয়েছে আরেক বাংলাদেশ। পৃথিবীর অর্থনীতিতে সমুদ্রের অবদান ১ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। ৬০ মিলিয়ন বা ৬ কোটি মানুষ সমুদ্রকেন্দ্রিক জীবিকার ওপর প্রত্যক্ষভাবে নির্ভরশীল। ২০১৮ সালের এক হিসাবে দেখা যায় সমুদ্র ক্ষেত্র থেকে মাছ ও মাছের উপাদান অর্জিত হয়েছে প্রায় ১৮ কোটি টন। যার বাজারমূল্য ৫০ হাজার কোটি মার্কিন ডলারের মতো। তিন ভাগ পানি ও এক ভাগ স্থলভাগের পৃথিবীতে ৮৩টি দেশের আয়তনের চেয়ে বড় সমুদ্রসীমা রয়েছে। ৫৪টি দেশের ৮০ ভাগ রয়েছে সমুদ্রসীমায়। এর মধ্যে বহু দেশের অর্থনীতিই সমুদ্রনির্ভর। সমুদ্রকেন্দ্রিক অর্থনৈতিক অর্জনের অনেক জায়গা এখনো হিসাব পরিসংখ্যানের বাইরে রয়ে গেছে। এখন সমুদ্রকেন্দ্রিক বহুমুখী গবেষণা তৎপরতা চলছে। একদিকে সমুদ্রে যে সম্পদ রয়েছে তা অনুসন্ধানের গবেষণা, আরেকদিকে সে সম্পদ সুরক্ষার গবেষণা। একই সঙ্গে সমুদ্রসীমায় প্রান্তিক মানুষের জীবন-জীবিকা ও অর্থ উপার্জনভিত্তিক কর্মকান্ড চালুর জন্যও চলছে নানামুখী প্রয়াস। এ প্রয়াসে যুক্ত হয়েছে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় (সিভাসু)। সিভাসুর ভিসি গৌতম বুদ্ধ দাশের সঙ্গে আমার পরিচয় গত শতকের আশির দশক থেকে বাংলাদেশ টেলিভিশনে ‘মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠান করার সময় থেকে। তিনি তখন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা। তার মোটরসাইকেলে চড়ে বিভিন্ন দুর্গম এলাকায় অনুষ্ঠান ধারণ করার অভিজ্ঞতা হয়েছে। যা হোক, গৌতমের আমন্ত্রণে কক্সবাজারের দারিয়ানগর বহুছড়ায় গড়ে তোলা চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাধীন ‘কোস্টাল বায়ো ডাইভারসিটি অ্যান্ড মেরিন ফিশারিজ ইনস্টিটিউট’ দেখতে গিয়েছিলাম। এরই মধ্যে শুরু হয়েছে এ ইনস্টিটিউটের গবেষণা কার্যক্রম। দারিয়ানগর সমুদ্রতটে গিয়ে চোখে পড়ল নানা আয়োজন। পানির ওপরে বাঁশের অবকাঠামো তৈরি করে সেখানে চাষ হচ্ছে ঝিনুকের। যার আরেক নাম ‘গ্রিন মাসল’। সেখানকার গবেষকরা বলছেন এ এলাকায় গ্রিন মাসলের পরিকল্পিত চাষ দারুণ সম্ভাবনাময়। এখানে গবেষক হিসেবে যারা কাজ করছেন তারা সবাই চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের চতুর্থ বর্ষের ইন্টার্ন শিক্ষার্থী। গ্রিন মাসলের চাষ ও সম্ভাবনার সব দিক নিয়ে বিস্তর গবেষণার আলোকেই শিক্ষার্থীদের নিয়মিত ধারণা দিচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. আসাদুজ্জামান। তিনি গ্রিন মাসল চাষের নানা বিষয় তুলে ধরলেন। ড. আসাদ বলেছেন এর বিরাট অর্থনৈতিক সম্ভাবনা, বাজার চাহিদা ও উৎপাদন প্রক্রিয়ার গল্প। ঝিনুক যেমন পুষ্টিকর, তেমনি স্বাদযুক্ত দামি খাবার। বাইরের দেশে এর বিশাল চাহিদা। গ্রিন মাসল চাষ করার মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা আহরণের একটা বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। তিনটি পদ্ধতিতে গ্রিন মাসল চাষ করে দেখছেন কোন পদ্ধতিটি সবচেয়ে লাগসই। ঘুরে ঘুরে দেখালেন কোথাও বাক্স পদ্ধতিতে, কোথাও নেট ব্যবহার করে আবার কোথাও রশি পদ্ধতিতে ঝিনুক চাষ করছেন তারা। চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘কোস্টাল বায়ো ডাইভারসিটি অ্যান্ড মেরিন ফিশারিজ ইনস্টিটিউট’-এর আওতায় এ গ্রিন মাসলের উৎপাদন সম্প্রসারণ ও প্রান্তিক জেলেদের জীবন-জীবিকার ব্যাপারেও চলছে নানামুখী গবেষণা। স্থানীয় লোকজন যারা অনিয়ন্ত্রিতভাবে সমুদ্র থেকে ঝিনুক সংগ্রহ করতেন তাদের কাজে লাগিয়েছেন। তাদের প্রশিক্ষিত করার মাধ্যমে প্রাকৃতিক ঝিনুক যেমন সংরক্ষণ করা সম্ভব হচ্ছে, তেমনি বিকল্প কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা যাচ্ছে। ড. আসাদ জানালেন ঝিনুক চাষে তেমন খরচই নেই। শুধু একটা বাঁশের কাঠামো তৈরি করা। সমুদ্রের পানি থেকেই যথেষ্ট খাবার পায় তারা। সাত থেকে আট মাসে হার্ভেস্ট উপযোগী হয়ে ওঠে। সামুদ্রিক শৈবাল ও গ্রিন মাসল পরিবেশবান্ধব। সমুদ্রের পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখতে ভূমিকা রাখে। ইন্টার্ন শিক্ষার্থীরা তাদের একাডেমিক গবেষণার অংশ হিসেবে যেসব কাজ শুরু করেছেন তার একটি হচ্ছে বাগদা চিংড়ির কৃত্রিম প্রজননের পোনা নিয়ে গবেষণা। এ বিষয়ে কথা হলো শিক্ষার্থী অন্তর সরকারের সঙ্গে। তিনি জানালেন, অনেকেই বলে হ্যাচারি থেকে নেওয়া চিংড়ির পোনার চেয়ে প্রাকৃতিক উৎস থেকে পাওয়া চিংড়ি পোনা বেশি ভালো। কিন্তু অন্তর সরকার এ পর্যন্ত গবেষণার মধ্য দিয়ে যে ফল অনেকটা হাতে আনতে পেরেছেন তা হলো চিংড়ি চাষিরা প্রাকৃতিক উৎসের পোনার ওপর অধিক মাত্রায় নির্ভরশীল। তাদের এ নির্ভরশীলতার কারণে চিংড়ির রেণু পোনা ধরতে গিয়ে প্রতিনিয়ত ধ্বংস করা হচ্ছে সমুদ্রের বেশ কিছু মাছ ও অন্যান্য প্রাণীর রেণু পোনা। কিন্তু হ্যাচারির কৃত্রিম প্রজননের রেণু পোনা থেকেও সঠিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে একই ফল পাওয়া সম্ভব। পাঠক! বলে রাখি বছর বিশেক আগেও প্রাকৃতিক উপায়ে চিংড়ি পোনা সংগ্রহের কারণে সামুদ্রিক প্রাণীর জাত ধ্বংস হচ্ছে বলে প্রতিবেদন ধারণ করেছিলাম। চিংড়ির রেণু পোনার সঙ্গে অন্যান্য প্রাণীর পোনা ধরে এনে চামচে করে চিংড়ির পোনা আলাদা করে রাখা হতো। আর বাকি পোনাগুলো নষ্ট করে ফেলা হতো। এতে অন্যান্য প্রাণীর জাত বিনষ্টের আশঙ্কার কথা বলেছিলাম। এরই প্রমাণ মিলল আবিদা সুলতানার গবেষণায়। আবিদা সুলতানা জানালেন, তাদের গবেষণা বলছে বাগদার রেণু পোনা ধরতে গিয়ে সব মিলিয়ে ৩৩ প্রজাতির মাছ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বিভিন্ন প্রজাতির মাছের চারিত্রিক গঠন নিরূপণ, মাছের জীবন্ত প্রাকৃতিক খাদ্যের গবেষণাসহ নানান গবেষণা চলছে সেখানে। যেমন স্বাদু পানির কৃত্রিম প্রজনন যেমন সম্ভব হয়েছে, তারা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন সামুদ্রিক মাছের কৃত্রিম প্রজননের। এসব গবেষণা তত্ত্বাবধান করছেন মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের সহযোগী অধ্যাপক শেখ আহমদ আল নাহিদ। তিনি জানালেন গবেষণার মাধ্যমে সমুদ্রের নতুন দিগন্ত উন্মোচনের চেষ্টা তারা চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে নতুন প্রতিষ্ঠিত এ ইনস্টিটিউটের গবেষণার সুযোগ-সুবিধা আরও বাড়ানোর ওপর জোর দিচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। তাদের দাবি লাইব্রেরি ফ্যাসিলিটি আরও বাড়ানোর। আমাদের দেশে সমুদ্রবিজ্ঞান নিয়ে তরুণ শিক্ষার্থী ও বিজ্ঞানীদের এ তৎপরতা আশা জাগানিয়া। মনে পড়ে দুই বছর আগে চীনের চিংদাওয়ে ওশান ইউনিভার্সিটিতে গিয়ে সমুদ্রবিজ্ঞানের বৈচিত্র্যময় গবেষণার চিত্র দেখে দারুণ আশাবাদী হয়েছিলাম। সেখানে বাঙালি শিক্ষার্থীরা অপরিসীম স্বপ্ন নিয়ে সমুদ্রবিজ্ঞান গবেষণায় নিয়োজিত। এ শিক্ষার্থীদের জন্য এখন সুযোগ তৈরি হচ্ছে দেশের মাটিতে এসে সমুদ্রবিজ্ঞান গবেষণার। বিশেষ করে শত বছরের যে ‘ডেল্টা প্ল্যান’ সেখানে সমুদ্রসম্পদের প্রাচুর্য নির্ধারণ ও বহুমুখী সম্ভাবনার দ্বার খোলার সুযোগ রয়েছে। বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলেছি চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. গৌতম বুদ্ধ দাশের সঙ্গে। তিনি জানালেন, তাদের বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের গবেষণা কীভাবে করতে হয় তা শেখাচ্ছে, পাশাপাশি এ গবেষণাগুলো থেকে প্রাপ্ত ফলাফল তলিয়ে দেখছে। নতুন গবেষণার ক্ষেত্র চিহ্নিত করছে। জলবায়ু পরিবর্তন আর বিশ্বব্যাপী বাণিজ্য সম্প্রসারণের এ যুগে প্রাকৃতিক সম্পদই একটি দেশের টেকসই অর্থনীতির সবচেয়ে বড় নিয়ামক। এ ক্ষেত্রে স্থলভাগের সর্বোচ্চ ব্যবহার এবং বহুমুখী কৃষি সাফল্য আমাদের খাদ্য নিরাপত্তায় এখন পর্যন্ত নিশ্চয়তা দিচ্ছে। আগামীর অর্থনৈতিক সম্ভাবনা রচনায় আমাদের সমুদ্রসম্পদের সুপরিকল্পিত ব্যবহার সময়ের সবচেয়ে বড় দাবি। এ বিবেচনায় আমাদের যতটুকু গবেষণা শুরু হয়েছে তা একেবারে প্রাথমিক বলা যায়। সমুদ্রসম্পদের আরও গভীরে গিয়ে আমাদের গবেষণার গতি বাড়ানোর তাগিদ এসেছে। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠান যুগোপযোগী গবেষণার উদ্যোগ নিয়ে এগিয়ে যাবে- এ প্রত্যাশা আমাদের। পর্যায়ক্রমে সমুদ্রসম্পদের বহুমুখী গবেষণার চিত্র তুলে ধরার ইচ্ছা রইল।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব। [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা