শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২১

সুনীল অর্থনীতির বহুমুখী গবেষণা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
সুনীল অর্থনীতির বহুমুখী গবেষণা

বলা হচ্ছে সমুদ্রই আগামীর খাদ্যের আধার। বর্ধিত জনসংখ্যার পুষ্টিকর খাদ্যের জোগান দিতে সমুদ্রের ওপর নির্ভর করতে হবে আমাদের। এ জায়গাটিতে এসে বঙ্গোপসাগর নিয়ে আমাদের আশার জায়গাটি অনেক বেড়ে গেছে। বিশেষ করে ২০১২ সালের ১৮ মার্চ মিয়ানমারের সঙ্গে এবং ২০১৪ সালের ৭ জুলাই ভারতের সঙ্গে সমুদ্রসীমা নির্ধারণ মামলায় বাংলাদেশের জয়লাভ বিরাট এক সম্ভাবনার দরজা খুলে দিয়েছে। বাংলাদেশ ১ লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গকিলোমিটার সমুদ্র অঞ্চল, ২০০ নটিক্যাল মাইলের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং চট্টগ্রাম উপকূল থেকে ৩৫৪ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত মহীসোপানে অবস্থিত সব ধরনের প্রাণিজ ও অপ্রাণিজ সম্পদের ওপর সার্বভৌম অধিকার লাভ করেছে। সমুদ্রসীমায় রচিত হয়েছে আরেক বাংলাদেশ। পৃথিবীর অর্থনীতিতে সমুদ্রের অবদান ১ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। ৬০ মিলিয়ন বা ৬ কোটি মানুষ সমুদ্রকেন্দ্রিক জীবিকার ওপর প্রত্যক্ষভাবে নির্ভরশীল। ২০১৮ সালের এক হিসাবে দেখা যায় সমুদ্র ক্ষেত্র থেকে মাছ ও মাছের উপাদান অর্জিত হয়েছে প্রায় ১৮ কোটি টন। যার বাজারমূল্য ৫০ হাজার কোটি মার্কিন ডলারের মতো। তিন ভাগ পানি ও এক ভাগ স্থলভাগের পৃথিবীতে ৮৩টি দেশের আয়তনের চেয়ে বড় সমুদ্রসীমা রয়েছে। ৫৪টি দেশের ৮০ ভাগ রয়েছে সমুদ্রসীমায়। এর মধ্যে বহু দেশের অর্থনীতিই সমুদ্রনির্ভর। সমুদ্রকেন্দ্রিক অর্থনৈতিক অর্জনের অনেক জায়গা এখনো হিসাব পরিসংখ্যানের বাইরে রয়ে গেছে। এখন সমুদ্রকেন্দ্রিক বহুমুখী গবেষণা তৎপরতা চলছে। একদিকে সমুদ্রে যে সম্পদ রয়েছে তা অনুসন্ধানের গবেষণা, আরেকদিকে সে সম্পদ সুরক্ষার গবেষণা। একই সঙ্গে সমুদ্রসীমায় প্রান্তিক মানুষের জীবন-জীবিকা ও অর্থ উপার্জনভিত্তিক কর্মকান্ড চালুর জন্যও চলছে নানামুখী প্রয়াস। এ প্রয়াসে যুক্ত হয়েছে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় (সিভাসু)। সিভাসুর ভিসি গৌতম বুদ্ধ দাশের সঙ্গে আমার পরিচয় গত শতকের আশির দশক থেকে বাংলাদেশ টেলিভিশনে ‘মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠান করার সময় থেকে। তিনি তখন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা। তার মোটরসাইকেলে চড়ে বিভিন্ন দুর্গম এলাকায় অনুষ্ঠান ধারণ করার অভিজ্ঞতা হয়েছে। যা হোক, গৌতমের আমন্ত্রণে কক্সবাজারের দারিয়ানগর বহুছড়ায় গড়ে তোলা চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাধীন ‘কোস্টাল বায়ো ডাইভারসিটি অ্যান্ড মেরিন ফিশারিজ ইনস্টিটিউট’ দেখতে গিয়েছিলাম। এরই মধ্যে শুরু হয়েছে এ ইনস্টিটিউটের গবেষণা কার্যক্রম। দারিয়ানগর সমুদ্রতটে গিয়ে চোখে পড়ল নানা আয়োজন। পানির ওপরে বাঁশের অবকাঠামো তৈরি করে সেখানে চাষ হচ্ছে ঝিনুকের। যার আরেক নাম ‘গ্রিন মাসল’। সেখানকার গবেষকরা বলছেন এ এলাকায় গ্রিন মাসলের পরিকল্পিত চাষ দারুণ সম্ভাবনাময়। এখানে গবেষক হিসেবে যারা কাজ করছেন তারা সবাই চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের চতুর্থ বর্ষের ইন্টার্ন শিক্ষার্থী। গ্রিন মাসলের চাষ ও সম্ভাবনার সব দিক নিয়ে বিস্তর গবেষণার আলোকেই শিক্ষার্থীদের নিয়মিত ধারণা দিচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. আসাদুজ্জামান। তিনি গ্রিন মাসল চাষের নানা বিষয় তুলে ধরলেন। ড. আসাদ বলেছেন এর বিরাট অর্থনৈতিক সম্ভাবনা, বাজার চাহিদা ও উৎপাদন প্রক্রিয়ার গল্প। ঝিনুক যেমন পুষ্টিকর, তেমনি স্বাদযুক্ত দামি খাবার। বাইরের দেশে এর বিশাল চাহিদা। গ্রিন মাসল চাষ করার মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা আহরণের একটা বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। তিনটি পদ্ধতিতে গ্রিন মাসল চাষ করে দেখছেন কোন পদ্ধতিটি সবচেয়ে লাগসই। ঘুরে ঘুরে দেখালেন কোথাও বাক্স পদ্ধতিতে, কোথাও নেট ব্যবহার করে আবার কোথাও রশি পদ্ধতিতে ঝিনুক চাষ করছেন তারা। চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘কোস্টাল বায়ো ডাইভারসিটি অ্যান্ড মেরিন ফিশারিজ ইনস্টিটিউট’-এর আওতায় এ গ্রিন মাসলের উৎপাদন সম্প্রসারণ ও প্রান্তিক জেলেদের জীবন-জীবিকার ব্যাপারেও চলছে নানামুখী গবেষণা। স্থানীয় লোকজন যারা অনিয়ন্ত্রিতভাবে সমুদ্র থেকে ঝিনুক সংগ্রহ করতেন তাদের কাজে লাগিয়েছেন। তাদের প্রশিক্ষিত করার মাধ্যমে প্রাকৃতিক ঝিনুক যেমন সংরক্ষণ করা সম্ভব হচ্ছে, তেমনি বিকল্প কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা যাচ্ছে। ড. আসাদ জানালেন ঝিনুক চাষে তেমন খরচই নেই। শুধু একটা বাঁশের কাঠামো তৈরি করা। সমুদ্রের পানি থেকেই যথেষ্ট খাবার পায় তারা। সাত থেকে আট মাসে হার্ভেস্ট উপযোগী হয়ে ওঠে। সামুদ্রিক শৈবাল ও গ্রিন মাসল পরিবেশবান্ধব। সমুদ্রের পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখতে ভূমিকা রাখে। ইন্টার্ন শিক্ষার্থীরা তাদের একাডেমিক গবেষণার অংশ হিসেবে যেসব কাজ শুরু করেছেন তার একটি হচ্ছে বাগদা চিংড়ির কৃত্রিম প্রজননের পোনা নিয়ে গবেষণা। এ বিষয়ে কথা হলো শিক্ষার্থী অন্তর সরকারের সঙ্গে। তিনি জানালেন, অনেকেই বলে হ্যাচারি থেকে নেওয়া চিংড়ির পোনার চেয়ে প্রাকৃতিক উৎস থেকে পাওয়া চিংড়ি পোনা বেশি ভালো। কিন্তু অন্তর সরকার এ পর্যন্ত গবেষণার মধ্য দিয়ে যে ফল অনেকটা হাতে আনতে পেরেছেন তা হলো চিংড়ি চাষিরা প্রাকৃতিক উৎসের পোনার ওপর অধিক মাত্রায় নির্ভরশীল। তাদের এ নির্ভরশীলতার কারণে চিংড়ির রেণু পোনা ধরতে গিয়ে প্রতিনিয়ত ধ্বংস করা হচ্ছে সমুদ্রের বেশ কিছু মাছ ও অন্যান্য প্রাণীর রেণু পোনা। কিন্তু হ্যাচারির কৃত্রিম প্রজননের রেণু পোনা থেকেও সঠিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে একই ফল পাওয়া সম্ভব। পাঠক! বলে রাখি বছর বিশেক আগেও প্রাকৃতিক উপায়ে চিংড়ি পোনা সংগ্রহের কারণে সামুদ্রিক প্রাণীর জাত ধ্বংস হচ্ছে বলে প্রতিবেদন ধারণ করেছিলাম। চিংড়ির রেণু পোনার সঙ্গে অন্যান্য প্রাণীর পোনা ধরে এনে চামচে করে চিংড়ির পোনা আলাদা করে রাখা হতো। আর বাকি পোনাগুলো নষ্ট করে ফেলা হতো। এতে অন্যান্য প্রাণীর জাত বিনষ্টের আশঙ্কার কথা বলেছিলাম। এরই প্রমাণ মিলল আবিদা সুলতানার গবেষণায়। আবিদা সুলতানা জানালেন, তাদের গবেষণা বলছে বাগদার রেণু পোনা ধরতে গিয়ে সব মিলিয়ে ৩৩ প্রজাতির মাছ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বিভিন্ন প্রজাতির মাছের চারিত্রিক গঠন নিরূপণ, মাছের জীবন্ত প্রাকৃতিক খাদ্যের গবেষণাসহ নানান গবেষণা চলছে সেখানে। যেমন স্বাদু পানির কৃত্রিম প্রজনন যেমন সম্ভব হয়েছে, তারা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন সামুদ্রিক মাছের কৃত্রিম প্রজননের। এসব গবেষণা তত্ত্বাবধান করছেন মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের সহযোগী অধ্যাপক শেখ আহমদ আল নাহিদ। তিনি জানালেন গবেষণার মাধ্যমে সমুদ্রের নতুন দিগন্ত উন্মোচনের চেষ্টা তারা চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে নতুন প্রতিষ্ঠিত এ ইনস্টিটিউটের গবেষণার সুযোগ-সুবিধা আরও বাড়ানোর ওপর জোর দিচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। তাদের দাবি লাইব্রেরি ফ্যাসিলিটি আরও বাড়ানোর। আমাদের দেশে সমুদ্রবিজ্ঞান নিয়ে তরুণ শিক্ষার্থী ও বিজ্ঞানীদের এ তৎপরতা আশা জাগানিয়া। মনে পড়ে দুই বছর আগে চীনের চিংদাওয়ে ওশান ইউনিভার্সিটিতে গিয়ে সমুদ্রবিজ্ঞানের বৈচিত্র্যময় গবেষণার চিত্র দেখে দারুণ আশাবাদী হয়েছিলাম। সেখানে বাঙালি শিক্ষার্থীরা অপরিসীম স্বপ্ন নিয়ে সমুদ্রবিজ্ঞান গবেষণায় নিয়োজিত। এ শিক্ষার্থীদের জন্য এখন সুযোগ তৈরি হচ্ছে দেশের মাটিতে এসে সমুদ্রবিজ্ঞান গবেষণার। বিশেষ করে শত বছরের যে ‘ডেল্টা প্ল্যান’ সেখানে সমুদ্রসম্পদের প্রাচুর্য নির্ধারণ ও বহুমুখী সম্ভাবনার দ্বার খোলার সুযোগ রয়েছে। বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলেছি চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. গৌতম বুদ্ধ দাশের সঙ্গে। তিনি জানালেন, তাদের বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের গবেষণা কীভাবে করতে হয় তা শেখাচ্ছে, পাশাপাশি এ গবেষণাগুলো থেকে প্রাপ্ত ফলাফল তলিয়ে দেখছে। নতুন গবেষণার ক্ষেত্র চিহ্নিত করছে। জলবায়ু পরিবর্তন আর বিশ্বব্যাপী বাণিজ্য সম্প্রসারণের এ যুগে প্রাকৃতিক সম্পদই একটি দেশের টেকসই অর্থনীতির সবচেয়ে বড় নিয়ামক। এ ক্ষেত্রে স্থলভাগের সর্বোচ্চ ব্যবহার এবং বহুমুখী কৃষি সাফল্য আমাদের খাদ্য নিরাপত্তায় এখন পর্যন্ত নিশ্চয়তা দিচ্ছে। আগামীর অর্থনৈতিক সম্ভাবনা রচনায় আমাদের সমুদ্রসম্পদের সুপরিকল্পিত ব্যবহার সময়ের সবচেয়ে বড় দাবি। এ বিবেচনায় আমাদের যতটুকু গবেষণা শুরু হয়েছে তা একেবারে প্রাথমিক বলা যায়। সমুদ্রসম্পদের আরও গভীরে গিয়ে আমাদের গবেষণার গতি বাড়ানোর তাগিদ এসেছে। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠান যুগোপযোগী গবেষণার উদ্যোগ নিয়ে এগিয়ে যাবে- এ প্রত্যাশা আমাদের। পর্যায়ক্রমে সমুদ্রসম্পদের বহুমুখী গবেষণার চিত্র তুলে ধরার ইচ্ছা রইল।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব। [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন