শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২১

সুনীল অর্থনীতির বহুমুখী গবেষণা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
সুনীল অর্থনীতির বহুমুখী গবেষণা

বলা হচ্ছে সমুদ্রই আগামীর খাদ্যের আধার। বর্ধিত জনসংখ্যার পুষ্টিকর খাদ্যের জোগান দিতে সমুদ্রের ওপর নির্ভর করতে হবে আমাদের। এ জায়গাটিতে এসে বঙ্গোপসাগর নিয়ে আমাদের আশার জায়গাটি অনেক বেড়ে গেছে। বিশেষ করে ২০১২ সালের ১৮ মার্চ মিয়ানমারের সঙ্গে এবং ২০১৪ সালের ৭ জুলাই ভারতের সঙ্গে সমুদ্রসীমা নির্ধারণ মামলায় বাংলাদেশের জয়লাভ বিরাট এক সম্ভাবনার দরজা খুলে দিয়েছে। বাংলাদেশ ১ লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গকিলোমিটার সমুদ্র অঞ্চল, ২০০ নটিক্যাল মাইলের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং চট্টগ্রাম উপকূল থেকে ৩৫৪ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত মহীসোপানে অবস্থিত সব ধরনের প্রাণিজ ও অপ্রাণিজ সম্পদের ওপর সার্বভৌম অধিকার লাভ করেছে। সমুদ্রসীমায় রচিত হয়েছে আরেক বাংলাদেশ। পৃথিবীর অর্থনীতিতে সমুদ্রের অবদান ১ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। ৬০ মিলিয়ন বা ৬ কোটি মানুষ সমুদ্রকেন্দ্রিক জীবিকার ওপর প্রত্যক্ষভাবে নির্ভরশীল। ২০১৮ সালের এক হিসাবে দেখা যায় সমুদ্র ক্ষেত্র থেকে মাছ ও মাছের উপাদান অর্জিত হয়েছে প্রায় ১৮ কোটি টন। যার বাজারমূল্য ৫০ হাজার কোটি মার্কিন ডলারের মতো। তিন ভাগ পানি ও এক ভাগ স্থলভাগের পৃথিবীতে ৮৩টি দেশের আয়তনের চেয়ে বড় সমুদ্রসীমা রয়েছে। ৫৪টি দেশের ৮০ ভাগ রয়েছে সমুদ্রসীমায়। এর মধ্যে বহু দেশের অর্থনীতিই সমুদ্রনির্ভর। সমুদ্রকেন্দ্রিক অর্থনৈতিক অর্জনের অনেক জায়গা এখনো হিসাব পরিসংখ্যানের বাইরে রয়ে গেছে। এখন সমুদ্রকেন্দ্রিক বহুমুখী গবেষণা তৎপরতা চলছে। একদিকে সমুদ্রে যে সম্পদ রয়েছে তা অনুসন্ধানের গবেষণা, আরেকদিকে সে সম্পদ সুরক্ষার গবেষণা। একই সঙ্গে সমুদ্রসীমায় প্রান্তিক মানুষের জীবন-জীবিকা ও অর্থ উপার্জনভিত্তিক কর্মকান্ড চালুর জন্যও চলছে নানামুখী প্রয়াস। এ প্রয়াসে যুক্ত হয়েছে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় (সিভাসু)। সিভাসুর ভিসি গৌতম বুদ্ধ দাশের সঙ্গে আমার পরিচয় গত শতকের আশির দশক থেকে বাংলাদেশ টেলিভিশনে ‘মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠান করার সময় থেকে। তিনি তখন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা। তার মোটরসাইকেলে চড়ে বিভিন্ন দুর্গম এলাকায় অনুষ্ঠান ধারণ করার অভিজ্ঞতা হয়েছে। যা হোক, গৌতমের আমন্ত্রণে কক্সবাজারের দারিয়ানগর বহুছড়ায় গড়ে তোলা চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাধীন ‘কোস্টাল বায়ো ডাইভারসিটি অ্যান্ড মেরিন ফিশারিজ ইনস্টিটিউট’ দেখতে গিয়েছিলাম। এরই মধ্যে শুরু হয়েছে এ ইনস্টিটিউটের গবেষণা কার্যক্রম। দারিয়ানগর সমুদ্রতটে গিয়ে চোখে পড়ল নানা আয়োজন। পানির ওপরে বাঁশের অবকাঠামো তৈরি করে সেখানে চাষ হচ্ছে ঝিনুকের। যার আরেক নাম ‘গ্রিন মাসল’। সেখানকার গবেষকরা বলছেন এ এলাকায় গ্রিন মাসলের পরিকল্পিত চাষ দারুণ সম্ভাবনাময়। এখানে গবেষক হিসেবে যারা কাজ করছেন তারা সবাই চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের চতুর্থ বর্ষের ইন্টার্ন শিক্ষার্থী। গ্রিন মাসলের চাষ ও সম্ভাবনার সব দিক নিয়ে বিস্তর গবেষণার আলোকেই শিক্ষার্থীদের নিয়মিত ধারণা দিচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. আসাদুজ্জামান। তিনি গ্রিন মাসল চাষের নানা বিষয় তুলে ধরলেন। ড. আসাদ বলেছেন এর বিরাট অর্থনৈতিক সম্ভাবনা, বাজার চাহিদা ও উৎপাদন প্রক্রিয়ার গল্প। ঝিনুক যেমন পুষ্টিকর, তেমনি স্বাদযুক্ত দামি খাবার। বাইরের দেশে এর বিশাল চাহিদা। গ্রিন মাসল চাষ করার মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা আহরণের একটা বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। তিনটি পদ্ধতিতে গ্রিন মাসল চাষ করে দেখছেন কোন পদ্ধতিটি সবচেয়ে লাগসই। ঘুরে ঘুরে দেখালেন কোথাও বাক্স পদ্ধতিতে, কোথাও নেট ব্যবহার করে আবার কোথাও রশি পদ্ধতিতে ঝিনুক চাষ করছেন তারা। চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘কোস্টাল বায়ো ডাইভারসিটি অ্যান্ড মেরিন ফিশারিজ ইনস্টিটিউট’-এর আওতায় এ গ্রিন মাসলের উৎপাদন সম্প্রসারণ ও প্রান্তিক জেলেদের জীবন-জীবিকার ব্যাপারেও চলছে নানামুখী গবেষণা। স্থানীয় লোকজন যারা অনিয়ন্ত্রিতভাবে সমুদ্র থেকে ঝিনুক সংগ্রহ করতেন তাদের কাজে লাগিয়েছেন। তাদের প্রশিক্ষিত করার মাধ্যমে প্রাকৃতিক ঝিনুক যেমন সংরক্ষণ করা সম্ভব হচ্ছে, তেমনি বিকল্প কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা যাচ্ছে। ড. আসাদ জানালেন ঝিনুক চাষে তেমন খরচই নেই। শুধু একটা বাঁশের কাঠামো তৈরি করা। সমুদ্রের পানি থেকেই যথেষ্ট খাবার পায় তারা। সাত থেকে আট মাসে হার্ভেস্ট উপযোগী হয়ে ওঠে। সামুদ্রিক শৈবাল ও গ্রিন মাসল পরিবেশবান্ধব। সমুদ্রের পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখতে ভূমিকা রাখে। ইন্টার্ন শিক্ষার্থীরা তাদের একাডেমিক গবেষণার অংশ হিসেবে যেসব কাজ শুরু করেছেন তার একটি হচ্ছে বাগদা চিংড়ির কৃত্রিম প্রজননের পোনা নিয়ে গবেষণা। এ বিষয়ে কথা হলো শিক্ষার্থী অন্তর সরকারের সঙ্গে। তিনি জানালেন, অনেকেই বলে হ্যাচারি থেকে নেওয়া চিংড়ির পোনার চেয়ে প্রাকৃতিক উৎস থেকে পাওয়া চিংড়ি পোনা বেশি ভালো। কিন্তু অন্তর সরকার এ পর্যন্ত গবেষণার মধ্য দিয়ে যে ফল অনেকটা হাতে আনতে পেরেছেন তা হলো চিংড়ি চাষিরা প্রাকৃতিক উৎসের পোনার ওপর অধিক মাত্রায় নির্ভরশীল। তাদের এ নির্ভরশীলতার কারণে চিংড়ির রেণু পোনা ধরতে গিয়ে প্রতিনিয়ত ধ্বংস করা হচ্ছে সমুদ্রের বেশ কিছু মাছ ও অন্যান্য প্রাণীর রেণু পোনা। কিন্তু হ্যাচারির কৃত্রিম প্রজননের রেণু পোনা থেকেও সঠিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে একই ফল পাওয়া সম্ভব। পাঠক! বলে রাখি বছর বিশেক আগেও প্রাকৃতিক উপায়ে চিংড়ি পোনা সংগ্রহের কারণে সামুদ্রিক প্রাণীর জাত ধ্বংস হচ্ছে বলে প্রতিবেদন ধারণ করেছিলাম। চিংড়ির রেণু পোনার সঙ্গে অন্যান্য প্রাণীর পোনা ধরে এনে চামচে করে চিংড়ির পোনা আলাদা করে রাখা হতো। আর বাকি পোনাগুলো নষ্ট করে ফেলা হতো। এতে অন্যান্য প্রাণীর জাত বিনষ্টের আশঙ্কার কথা বলেছিলাম। এরই প্রমাণ মিলল আবিদা সুলতানার গবেষণায়। আবিদা সুলতানা জানালেন, তাদের গবেষণা বলছে বাগদার রেণু পোনা ধরতে গিয়ে সব মিলিয়ে ৩৩ প্রজাতির মাছ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বিভিন্ন প্রজাতির মাছের চারিত্রিক গঠন নিরূপণ, মাছের জীবন্ত প্রাকৃতিক খাদ্যের গবেষণাসহ নানান গবেষণা চলছে সেখানে। যেমন স্বাদু পানির কৃত্রিম প্রজনন যেমন সম্ভব হয়েছে, তারা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন সামুদ্রিক মাছের কৃত্রিম প্রজননের। এসব গবেষণা তত্ত্বাবধান করছেন মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের সহযোগী অধ্যাপক শেখ আহমদ আল নাহিদ। তিনি জানালেন গবেষণার মাধ্যমে সমুদ্রের নতুন দিগন্ত উন্মোচনের চেষ্টা তারা চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে নতুন প্রতিষ্ঠিত এ ইনস্টিটিউটের গবেষণার সুযোগ-সুবিধা আরও বাড়ানোর ওপর জোর দিচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। তাদের দাবি লাইব্রেরি ফ্যাসিলিটি আরও বাড়ানোর। আমাদের দেশে সমুদ্রবিজ্ঞান নিয়ে তরুণ শিক্ষার্থী ও বিজ্ঞানীদের এ তৎপরতা আশা জাগানিয়া। মনে পড়ে দুই বছর আগে চীনের চিংদাওয়ে ওশান ইউনিভার্সিটিতে গিয়ে সমুদ্রবিজ্ঞানের বৈচিত্র্যময় গবেষণার চিত্র দেখে দারুণ আশাবাদী হয়েছিলাম। সেখানে বাঙালি শিক্ষার্থীরা অপরিসীম স্বপ্ন নিয়ে সমুদ্রবিজ্ঞান গবেষণায় নিয়োজিত। এ শিক্ষার্থীদের জন্য এখন সুযোগ তৈরি হচ্ছে দেশের মাটিতে এসে সমুদ্রবিজ্ঞান গবেষণার। বিশেষ করে শত বছরের যে ‘ডেল্টা প্ল্যান’ সেখানে সমুদ্রসম্পদের প্রাচুর্য নির্ধারণ ও বহুমুখী সম্ভাবনার দ্বার খোলার সুযোগ রয়েছে। বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলেছি চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. গৌতম বুদ্ধ দাশের সঙ্গে। তিনি জানালেন, তাদের বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের গবেষণা কীভাবে করতে হয় তা শেখাচ্ছে, পাশাপাশি এ গবেষণাগুলো থেকে প্রাপ্ত ফলাফল তলিয়ে দেখছে। নতুন গবেষণার ক্ষেত্র চিহ্নিত করছে। জলবায়ু পরিবর্তন আর বিশ্বব্যাপী বাণিজ্য সম্প্রসারণের এ যুগে প্রাকৃতিক সম্পদই একটি দেশের টেকসই অর্থনীতির সবচেয়ে বড় নিয়ামক। এ ক্ষেত্রে স্থলভাগের সর্বোচ্চ ব্যবহার এবং বহুমুখী কৃষি সাফল্য আমাদের খাদ্য নিরাপত্তায় এখন পর্যন্ত নিশ্চয়তা দিচ্ছে। আগামীর অর্থনৈতিক সম্ভাবনা রচনায় আমাদের সমুদ্রসম্পদের সুপরিকল্পিত ব্যবহার সময়ের সবচেয়ে বড় দাবি। এ বিবেচনায় আমাদের যতটুকু গবেষণা শুরু হয়েছে তা একেবারে প্রাথমিক বলা যায়। সমুদ্রসম্পদের আরও গভীরে গিয়ে আমাদের গবেষণার গতি বাড়ানোর তাগিদ এসেছে। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠান যুগোপযোগী গবেষণার উদ্যোগ নিয়ে এগিয়ে যাবে- এ প্রত্যাশা আমাদের। পর্যায়ক্রমে সমুদ্রসম্পদের বহুমুখী গবেষণার চিত্র তুলে ধরার ইচ্ছা রইল।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব। [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

এই মাত্র | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

২৩ মিনিট আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

৩৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা