শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

মিয়ানমারের গৃহযুদ্ধ ও আমাদের সতর্কতা

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. বায়েজিদ সরোয়ার এনডিসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
মিয়ানমারের গৃহযুদ্ধ ও আমাদের সতর্কতা

২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে শুরু হওয়া মিয়ানমারের নতুন পর্যায়ের গৃহযুদ্ধের আগুন এখন আমাদের বান্দরবান সীমান্তের প্রায় কাছে এসে পৌঁছেছে। যুদ্ধের এ উত্তপ্ত ময়দানটি হলো চিন রাজ্য (স্টেট)। চিন হলো আরাকান ছাড়া মিয়ানমারের অন্য আরেক রাজ্য, যার সঙ্গে বাংলাদেশের প্রায় ৬০ কিমি সীমান্ত রয়েছে। চিন এখন বাংলাদেশের নতুন মাথাব্যথার কারণ। চিনে গৃহযুদ্ধের প্রচ-তা বাংলাদেশের জন্য নতুন নিরাপত্তাঝুঁকি তৈরি করছে। এর ফলে আমাদের নিরাপত্তা ও কৌশলগত চিন্তা-ভাবনায়ও নতুন অনুষঙ্গ যুক্ত হলো।

চিন রাজ্য মিয়ানমারের পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত অত্যন্ত অনুন্নত ও দরিদ্রতম একটি অঞ্চল। প্রায় ৩৬ হাজার বর্গকিলোমিটারের এ রাজ্যের জনসংখ্যা প্রায় ৫ লাখ। পার্বত্য প্রদেশটির দক্ষিণ-পশ্চিমে বাংলাদেশের বান্দরবান জেলা, পশ্চিমে ভারতের মিজোরাম, উত্তরে মণিপুর রাজ্য এবং দক্ষিণে মিয়ানমারের আরাকান। পার্বত্য অঞ্চলটিতে প্রায় ৫৩টি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বসবাস। মিয়ানমারে চিনই একমাত্র খ্রিস্টানপ্রধান রাজ্য। চিনে জান্তা সরকারের নৃশংসতায় চিনের প্রতিবেশী খ্রিস্টান অধ্যুষিত মিজোরাম, মণিপুর ও নাগাল্যান্ডের খ্রিস্টান অধিবাসীর মধ্যেও ক্ষোভ ও উত্তেজনা বাড়ছে, ধর্মীয় ও জাতিগত ঐক্যের জন্য। ২০২১ সালে চিন থেকে ভারতের মিজোরামে প্রায় ১৮ হাজার শরণার্থী এসেছে। সাবেক গেরিলা নেতা জোরামথাঙ্গার নেতৃত্বাধীন মিজোরাম সরকার তাদের আন্তরিকতার সঙ্গে আশ্রয় দিয়েছে। এর কারণও ধর্মীয় ও জাতিগত। এরা সবাই বৃহত্তর জোমি জাতিসত্তা। পার্বত্য চট্টগ্রামের কয়েকটি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সঙ্গেও চিনের অধিবাসীদের জাতিগত, সংস্কৃতিগত ও ধর্মীয় সম্পর্ক রয়েছে।

বর্ণিল জীবনের অধিকারী কামরুদ্দীন আহমদ (আইনজীবী, রাজনীতিক) বার্মায় রাষ্ট্রদূত থাকাকালে (১৯৫৮-১৯৬১) চিন প্রদেশে গিয়েছিলেন। তিনি এ বিষয়ে লিখেন, ‘চীন স্টেট পূর্ব বাংলার সীমান্ত বান্দরবানের দক্ষিণে অবস্থিত। চীন স্টেটের হেলিপেডে যখন আমরা নামলাম, তখন যেন একটা নতুন জগতে চলে এলাম। বড়দের সবার হাতে বর্শা। মাথায় পাখির পালকের টুপি। কাপড় পরিধানে নেই বললেই চলে। আমি তাদের পাশের দেশেরই লোক। তাই শুনে তারা তো ভারি খুশি।’ (বাংলার এক মধ্যবিত্তের আত্মকাহিনী, কামরুদ্দীন আহমদ)।

দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় চিন রাজ্যের সঙ্গে দক্ষিণ চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকার যোগাযোগ স্থাপিত হয়েছিল এবং চিন আলোচনায় এসেছিল ভিন্ন এক পরিপ্রেক্ষিতে। ১৯৪২ সালে জাপানি বাহিনীর আক্রমণে রেঙ্গুনের পতনের পর সমগ্র বার্মা তাদের দখলে আসে। ১৯৪৩ সালে জাপানি বাহিনীর সঙ্গে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর নেতৃত্বাধীন আজাদ হিন্দ ফৌজ বা ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মির (আইএনএ) কয়েকটি সেনা দল চিন ও কালাদান উপত্যকায় অভিযান পরিচালনা করেছিল। জাপানিজ বাহিনী ও আইএনএর সেনা দল এ সময় চিনের পালেটোয়া, দালেতমি দখলের পর বান্দরবানের মোদক (থানচি উপজেলা) দখল করে। জাপান ও আইএনএ ইউনিট মোদক ও আলিকদমের পাশের এলাকায় টহল পরিচালনা করে। আজাদ হিন্দ ফৌজের (সুভাষ ব্রিগেড) মেজর পি এস রাতুরীর পরিচালনায় ১ নম্বর ব্যাটালিয়ন ও মেজর এস এল মিশ্রর সেনা দল এ অঞ্চলে যুদ্ধরত ছিল। আজাদ হিন্দ ফৌজের সেনারা তখন ‘চল দিল্লি’ অগ্রাভিযানে উজ্জীবিত ও স্বাধীনতার স্বপ্নে বিভোর।

আরাকান ফ্রন্টে জাপানি বাহিনীর অগ্রযাত্রার প্রতিক্রিয়ায় তখন দক্ষিণ চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে মোতায়েন ৮১ ওয়েস্ট আফ্রিকান ডিভিশনকে বান্দরবানের উঁচু পাহাড় পেরিয়ে চিনের কালাদান উপত্যকায় যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। মেজর জেনারেল উলনারের নেতৃত্বাধীন ৮১ ডিভিশন খুব অল্প সময়ে চকোরিয়া-শিকলঘাটা-মানিকপুর-কাকরা-মোদক হয়ে চিনের লাবাওয়া পর্যন্ত জিপ চলাচল-উপযোগী রাস্তা নির্মাণ করে দুঃসাধ্য কাজ সম্পন্ন করেছিল। ব্রিটিশ বাহিনীর অধিনায়ক ফিল্ড মার্শাল উইলিয়াম স্লিম একে ‘আফ্রিকান ওয়ে’ হিসেবে তাঁর বিখ্যাত বইতে (ডিফিট ইন্টু ভিক্টরি) উল্লেখ করেছেন।

কক্সবাজারের (ডুলাহাজারা) এক ঐতিহ্যবাহী পরিবারের সন্তান মোমিনুল হক চৌধুরী (প্রয়াত) দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় (১৩-১৪ বছরের বালক) ব্রিটিশ বাহিনীর সঙ্গে জিপে করে সেই পাহাড়ি সড়কে অনেক পথ অতিক্রম করেছিলেন। (হারিয়ে যাওয়া দিনগুলো ও আমার দেখা দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ)। এদিকে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর অফিসার মেজর মোহাম্মদ আফসার উদ্দিন (প্রয়াত) তরুণ সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট হিসেবে (১৯৪৩) এক কোম্পানি সেনা নিয়ে সাঙ্গু নদ পথে বান্দরবান পেরিয়ে (দুর্গম পথে) কালাদান উপত্যকায় জাপানিদের মুখোমুখি হয়েছিলেন (দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ও আমার সৈনিক জীবন)। এই নিবন্ধকার উপরোক্ত দুজন ব্যক্তি থেকেই ওই অঞ্চলের যুদ্ধে তাদের রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার কথা শুনেছেন।

মিয়ানমারের একসময়ের অপেক্ষাকৃত শান্ত রাজ্যটি আজ সবচেয়ে উত্তপ্ত ও সংঘর্ষময় এলাকা। এখানে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর (তাতমাদো) বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে চিন ন্যাশনাল আর্মি ও চিনল্যান্ড ডিফেন্স ফোর্স। গড়ে উঠেছে এলাকাভিত্তিক ‘ডিফেন্স ফোর্স’। দক্ষিণ চিনে সক্রিয় রয়েছে শক্তিশালী আরাকান আর্মি। গত তিন মাসে এখানে প্রায় ৬২টি সংঘর্ষ ঘটেছে। বিমান আক্রমণে ধ্বংস হয়েছে চার্চসহ অনেক ঘরবাড়ি। তিনটি শহর মাদুপি, মিনদাদ ও থাটলং যুদ্ধবিমান, হেলিকপটার গানশিপ, আর্টিলারি আক্রমণে ও অগ্নিসংযোগে প্রায় ধ্বংস হয়ে গেছে। অভিযান চলাকালে বেসামরিক নাগরিকদের ‘মানববর্ম’ (হিউমেন শিল্ড) হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। অপ্রতিসম এ যুদ্ধে (অ্যাসিমেট্রিক ওয়ারফেয়ার) নিরীহ মানুষ হত্যার জন্য যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ উঠেছে দুর্ধর্ষ তাতমাদোর বিরুদ্ধে।

তাতমাদোর নিষ্ঠুর, মারমুখী ও অমানবিক এ অভিযানে (অপারেশন আনোয়ারাথা) সহজ-সরল ও অতিদরিদ্র হাজার হাজার চিনবাসী দেশ ছেড়ে পালাচ্ছে। অন্যদিকে তাতমাদোর নিষ্ঠুর অভিযানের প্রতিক্রিয়ায় তরুণদের প্রতিরোধও বাড়ছে। আমেরিকা-অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে চিনের বিপুল প্রবাসী আছে। অর্থকড়ি পাঠিয়ে তারাও বিভিন্নভাবে প্রতিরোধযুদ্ধে শামিল হচ্ছে। অসামরিক নাগরিকদের মধ্যেও সংঘর্ষ বাড়ছে। বাংলাদেশ সীমান্তের প্রায় ২০ কিমির মধ্যে যুদ্ধ বিস্তৃত হয়েছে। উল্লেখ্য, সীমান্তে দুই পাশের সাধারণ মানুষের মধ্যে সম্প্রদায়গত আত্মীয়তা ও যোগাযোগ রয়েছে।

প্রায় এক বছর আগেও মিয়ানমার পর্যটন সংস্থা চিনের অসাধারণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও উপজাতীয় সংস্কৃতির অনন্যতার কথা সগৌরবে প্রচার করত। চিনের সর্বোচ্চ গিরিশৃঙ্গ মাউন্ট ভিক্টোরিয়ার অপূর্ব দৃশ্য, নয়নাভিরাম জলপ্রপাত, অপরূপ ঝরনা ও এশিয়ার সবচেয়ে বিচ্ছিন্ন উপজাতীয় সংস্কৃতি পশ্চিমা পর্যটকদের আকৃষ্ট করত। মাউন্ট ভিক্টোরিয়ার ন্যাশনাল পার্কে এখন অপরূপ রডোডেনড্রন ফুল ফোটার সময়। কিন্তু এই সময়ে চিন পুড়ছে হিংসার আগুনে। এ আগুন এখন সীমান্তের এপারে থানচি, রুমা, মোদক জনপদের গায়ে লাগারও উপক্রম।

আরাকানের পর চিনই হতে পারে বাংলাদেশের নতুন মাথাব্যথার কারণ। কোনো কোনো পর্যবেক্ষকের মতে এলাকাটি মিয়ানমার বিষয়ে আন্তরাষ্ট্রীয় ‘পলিটিক্যাল সেন্টার’ হয়ে উঠতে পারে। চিন রাজ্যে গৃহযুদ্ধের ভয়াবহতা বাড়লে বাংলাদেশে কী প্রভাব পড়বে? যুদ্ধের ব্যাপকতা আরও বৃদ্ধি পেলে চিন থেকেও বাংলাদেশে শরণার্থীর অনুপ্রবেশ ঘটতে পারে। সীমান্তের ওপারে অশান্তি ও সহিংসতা পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রভাব ফেলতে পারে। দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে দুর্গম অঞ্চলে বাড়তি প্রভাব (স্পিলওভার অ্যাফেক্ট) পড়তে পারে। এ পরিস্থিতিতে চিনের পরিস্থিতি মনিটরিং, মূল্যায়নসহ দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় সীমান্তে সীমান্তরক্ষী বিজিবিকে বিশেষভাবে সতর্ক রাখা প্রয়োজন। দরকার সীমান্তে নজরদারি ও গোয়েন্দা কার্যক্রম বৃদ্ধি। পার্বত্য চট্টগ্রামের সীমান্ত সড়কগুলোর নির্মাণকাজ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সম্পন্ন করা উচিত।

২০২১-এর সেনা অভ্যুত্থানের পর থেকে দিন দিন মিয়ানমারে গৃহযুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ছে। বিভিন্ন অঞ্চলে চলমান জাতিগত বিদ্রোহের সঙ্গে এক হয়ে সরকারবিরোধী এ আন্দোলন প্রায় গেরিলা কৌশলের রূপ নিচ্ছে। তবে গুণগতভাবে যুদ্ধটি এখনো অবশ্য প্রাথমিক স্তরে রয়েছে। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের বার্মা সমরাভিযানের বহুল আলোচিত নামগুলো (মেকটিলা, ইরাবতী, মান্দালয়, লিডো, সিতাং, মিটকিনা...) আবার আলোচনায় আসছে। এভাবেই ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটছে।

মিয়ানমারে পুরোপুরি গৃহযুদ্ধ শুরু হলে বাংলাদেশে ও এ অঞ্চলে মারাত্মক প্রভাব পড়বে। এ অবস্থায় আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুটি কাজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমত. বিভিন্ন বিশেষজ্ঞ বিশেষত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের নিয়ে কমিটি গঠন করে সম্ভাব্য চিত্র বিবেচনায় ধরে পরিকল্পনা তৈরি ও সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া। দ্বিতীয়ত. মিয়ানমারের রাজনৈতিক ও সামরিক কার্যক্রমের পুঙ্খানুপঙ্খ বিস্তারিত অগ্রগতির প্রতি দৃষ্টি রাখা ও বিশ্লেষণ করা।

মিয়ানমারের চলমান ঘটনাগুলোর কোনোটিই বাংলাদেশের জন্য ভালো খবর নয়। আরাকান রাজ্যে আরাকান আর্মির অপ্রত্যাশিত শক্তিশালী অবস্থান এখন এ অঞ্চলের গেম চেঞ্জার। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন এখন তাই চরম জটিল হয়ে পড়েছে। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জন্য কূটনৈতিক ময়দানে রীতিমতো লড়ছে বাংলাদেশ। তবু প্রত্যাশিত ফল আসেনি। এখন তাহলে বাংলাদেশ কী করবে?

এখন প্রয়োজন সঠিক রণকৌশল, দীর্ঘ প্রস্তুতি ও আন্তর্জাতিক চাপ বৃদ্ধি। রোহিঙ্গা বিষয়ে পুরনো, গৎবাঁধা, টিপিক্যাল চিন্তা-ভাবনার পরিবর্তনও প্রয়োজন। কূটনীতিতে প্রথাভাঙা, বিকল্প পথও কাজে আসে। বর্তমানে আসিয়ানের চেয়ারম্যানের দায়িত্বে আছেন কম্বোডিয়ার প্রধানমন্ত্রী হুন সেন। উল্লেখ্য, কম্বোডিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের খুবই চমৎকার সম্পর্ক। আসিয়ানের মাধ্যমে মিয়ানমারকে চাপে রাখার এ সুযোগ কাজে লাগানো যেতে পারে।

আমাদের মিয়ানমারচর্চা অবশ্যই বাড়াতে হবে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে নতুন নতুন সম্ভাবনা, আউট অব বক্স ধারণা পরীক্ষা করা যেতে পারে। মূল বিষয়টি হলো, নিজে ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মাধ্যমে মিয়ানমার সরকারকে চাপে রাখা। বাংলাদেশ-অন্তপ্রাণ কবি প্রয়াত শঙ্খ ঘোষের একটি কবিতার লাইন বিশেষভাবে স্মতর্ব্য-

‘চাপ সৃষ্টি করুন/চাপ সৃষ্টি করুন’।

 

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও গবেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন