শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ মে, ২০২২ আপডেট:

গাফ্‌ফার ভাইয়ের জীবনের কিছু অজানা কথা

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
গাফ্‌ফার ভাইয়ের জীবনের কিছু অজানা কথা

গত ২২ মে গাফ্‌ফার ভাইয়ের ওপর বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম সাহেবের  তথ্যসমৃদ্ধ লেখা এক কথায় অসাধারণ। তাঁর এ লেখনী দেখেই উৎসাহিত হলাম গাফ্ফার ভাই সম্পর্কে এমন কিছু লিখতে যা শুধু দু-চারজনই জানেন। গোটা বিশ্বের সব বাঙালির অভিভাবক, বিবেক হিসেবে যে মহান ব্যক্তি স্বীকৃত, তিনি যে একসময় কঠিন অর্থকষ্টে জর্জরিত ছিলেন, সে কথা কজনই বা জানেন! তাঁর (প্রয়াত) স্ত্রী ১৯৭৪ সাল থেকে পক্ষাঘাতগ্রস্ত। ছিল স্কুলগামী পাঁচ সন্তান। এমন একটি সময় ছিল এ সাতজনের পরিবার চালানোর মতো আর্থিক অবস্থা তাঁর ছিল না। তাঁর সেই আর্থিক দুরবস্থার সুযোগ নিয়ে সত্তর ও আশির দশকে যারা বাংলাদেশের শাসন ক্ষমতায় ছিলেন, যথা খুনি জিয়া এবং এরশাদ, গাফ্‌ফার ভাইয়ের কাছে অনেক লোভনীয় টোপ ফেলে প্রস্তাব করেছিলেন তিনি যদি তাদের পক্ষে লেখালেখি করেন তাহলে তাঁকে প্রচুর অর্থ দেওয়া হবে। গাফ্ফার ভাই ঘৃণাভরে সেসব প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে বরং ১৯৭৬ সালে ‘বাংলার ডাক’ পত্রিকা প্রকাশ করেছিলেন, যেটি ছিল গোটা বিশ্বে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে প্রথম সংবাদপত্র। ১৯৭৬ সালেই গাফ্‌ফার ভাই বঙ্গবন্ধু হত্যায় জিয়ার ভূমিকা উন্মোচন করেছিলেন। এরপর জিয়া চেষ্টা শুরু করেছিলেন পয়সা দিয়ে গাফ্ফার ভাইকে হাত করতে। কিন্তু জিয়া গাফ্‌ফার ভাইকে চিনতে ভুল করেছিলেন। ‘বাংলার ডাক’ প্রকাশনায় গাফ্ফার ভাইকে সহায়তা করতেন এম আর আখতার মুকুল, বঙ্গবন্ধু গবেষক আবদুল মতিন এবং বাংলা টাইপিংয়ে সাহায্য করতেন আমার প্রয়াত স্ত্রী লায়লা চৌধুরী হাসি, যিনি বিবিসি বাংলা বিভাগে চাকরির সুবাদে বাংলা টাইপে অভ্যস্ত ছিলেন। সে সময় আধুনিক টাইপ মেশিন ছিল না। ছিল ‘মুনির অপটিমা’ নামে একটি প্রাচীনকালীন মেশিন। হাসি বিবিসিতে বসেই সেই টাইপ মেশিনে বাংলার ডাকের জন্য টাইপ করতেন। পত্রিকাটি বছর দুয়েক চলার পর আর্থিক অনটনের কারণে বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু এ দুই বছরেই গাফ্ফার ভাই যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশের বিশালসংখ্যক পাঠককে জানাতে সক্ষম হয়েছিলেন যে বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল কারিগর ছিলেন জিয়া এবং মোশতাক গং, প্ররোচনায় ছিল পাকিস্তান, চীন, যুক্তরাষ্ট্র প্রভৃতি শক্তি। পত্রিকাটি গোপনে বাংলাদেশেও পাঠানো হতো, যে কাজে তখন স্বদেশ রায়সহ আরও কিছু সাংবাদিক সহায়তা করতেন। পত্রিকাটি বন্ধ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গাফ্‌ফার ভাই চরম আর্থিক অনটনে পড়ে যান। ঠিক সে সময়ই ঝোপ বুঝে কোপ মারার চেষ্টায় লিপ্ত হন জিয়াউর রহমান। লন্ডনে জিয়া তার চরদের মাধ্যমে গাফ্‌ফার ভাইয়ের কাছে এ মর্মে প্রস্তাব পাঠিয়েছিলেন যে তিনি জিয়ার বিরুদ্ধে লেখা বন্ধ করলে জিয়া তাঁকে বস্তাভরা টাকা দেবেন। এ ঘৃণ্য প্রস্তাবে উত্তেজিত হয়ে গাফ্ফার ভাই জিয়ার চরদের এই বলে তাড়িয়ে দিয়েছিলেন যে দরকার হলে তিনি কুলির কাজ করবেন, তবু বঙ্গবন্ধুর খুনি জিয়ার কাছে বিক্রি হবেন না। ঠিক কুলির কাজ না করলেও বাস্তবেই তখন গাফ্‌ফার ভাই এবং মুকুল ভাই জীবিকার তাগিদে বাধ্য হয়েছিলেন পূর্ব লন্ডনের অল্ডগেট এলাকায় ‘স্টার কেশ অ্যান্ড কেরি’ নামক এক বৃহদাকার দোকানে বাংলাদেশি মাছ কাটার কাজে। কিন্তু আনিস নামক সেই দোকানের ধর্মান্ধ মালিক জিয়ার চরদের প্ররোচনায় কয়েক মাস পরই গাফ্‌ফার ভাই এবং মুকুল ভাইকে চাকরিচ্যুত করেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর মুকুল ভাই লন্ডনেই থেকে গিয়েছিলেন।

গাফ্‌ফার ভাই তখন বিবিসি বাংলা বিভাগেও খন্ডকালীন আউটসাইড কন্ট্রিবিউটরের কাজ করে যে পয়সা পেতেন তা প্রয়োজনের তুলনায় ছিল নগণ্য। আমার স্ত্রী তখন বিবিসি বাংলা বিভাগে কর্মরত আর আমি ব্রিটিশ সরকার চালিত যুক্তরাজ্য ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজরি সার্ভিসের মধ্যম মর্যাদার এক কর্মকর্তা। বিবিসি বাংলা বিভাগ ছিল ‘বুশ হাউস’ নামক ভবনে, যা ছিল আমার দফতরের কাছে। দিনের শেষে আমি স্ত্রীকে বাসায় নেওয়ার জন্য বুশ হাউসে গেলে স্বভাবতই সেখানে আড্ডায় যোগ দিতাম বুশ হাউসের নিচতলায় বিবিসি ক্লাবে। বাংলা বিভাগের সিরাজুর রহমান তখনো বিএনপিতে যোগ দেননি, ছিলেন আমাদের চেতনায়, সেই প্রতিদিন সন্ধ্যার আড্ডায় সিরাজুর রহমান ছাড়াও যোগ দিতেন সৈয়দ শামসুল হক, কাদের মাহমুদ, কমল বসু, শ্যামল লোধ, দীপঙ্কর ঘোষ, ঝর্ণা গোলরে, ফজলে রাব্বি মাহমুদ হাসান, তালেয়া রেহমান, মানসী বড়ুয়া, নূরুল ইসলাম প্রমুখ। অনুষ্ঠান থাকলে গাফ্ফার ভাইও থাকতেন। এমনি একদিন গাফ্ফার ভাই তাঁর চরম আর্থিক অনটনের কথা জানিয়ে আমাকে বললেন, কাল তাঁর ঘরে খাবার পাক হবে না। একুশের অমর গানের লেখক, এই কিংবদন্তির মুখ থেকে এ কথা শোনার পর আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েছিলাম। সে সময় ইমিগ্রেশন ট্রাইব্যুনালসমূহে অনেক বাঙালির মামলার শুনানি হতো আর তারা বাংলায় সাক্ষ্য দিতেন বলে তা ইংরেজিতে অনুবাদ করার জন্য তরজমাকারীদের পদ ছিল, যাদের বেশ ভালো সম্মানি দেওয়া হতো। আমি পরদিনই গাফ্ফার ভাইকে একজন ইন্টারপ্রেটারের পদে বহাল করতে পেরেছিলাম বলে আজও নিজেকে ধন্য মনে করি। পরবর্তীতে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের ঢেউ লন্ডনে ছড়িয়ে পড়লে গাফ্ফার ভাই তাঁর নেতৃত্ব গ্রহণ করেন। তখন যুক্তরাজ্যে এরশাদ নিয়োজিত হাইকমিশনার লে. জেনারেল মীর শওকত আলীও রাষ্ট্রদূতের পদ থেকে বিভিন্ন কারণে ইস্তফা দিয়ে গাফ্ফার ভাইয়ের এত বড় ভক্তে পরিণত হন যে গাফ্ফার ভাইয়ের পাশের রাস্তায়ই তিনি বাড়ি কেনেন। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনেও তিনি সম্পৃক্ত হয়েছিলেন। সে সময় গাফ্ফার ভাই ‘এরশাদ মরিয়ম কাহিনি’ নামে একটি নাটক লিখে তা মঞ্চস্থ করার পরিকল্পনা করে মূল চরিত্রের জন্য আওয়ামী লীগ নেতা প্রয়াত আবদুল মালেক উকিলের ছেলে বাহারউদ্দিন খেলনকে বাছাই করেন। নাটক মঞ্চস্থ হওয়ার আগের দিন বাংলাদেশ হাইকমিশনের গোয়েন্দারা পূর্ব লন্ডনের প্রকাশ্য জনপদে খেলনকে বেদম প্রহার করছিল মাস্তানদের সহায়তায়। খেলনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হলে নাটকটির মঞ্চায়ন অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। গাফ্ফার ভাইয়ের ওপরও আক্রমণের চেষ্টা হয়েছিল। কিন্তু বহু কর্মী তাঁর নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছিল। খেলন এক দিন পরই হাসপাতাল থেকে মুক্ত হওয়ায় নাটকটি যথাসময়ে পূর্ব লন্ডনের হাফ মুন থিয়েটারে মঞ্চস্থ হয়েছিল, যাতে অগণিত দর্শক ছিল।

গাফ্‌ফার ভাই দেশের রাজনীতির বিকৃত চিত্র তুলে ধরার মানসে ‘নতুন দিন’ নামে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশের সিদ্ধান্ত নিলে আর্থিক সহায়তার জন্য এগিয়ে আসেন বেইজ ওয়াটার এলাকার ‘স্টার অব বোম্বে’ নামক রেস্তোরাঁর বিত্তশালী মালিক প্রয়াত তারা মিঞা, যিনি পরে মার্কেন্টাইল ব্যাংকেরও পরিচালক হয়েছিলেন। তিনি ‘নতুন দিন’ পত্রিকার জন্য ব্যাংক থেকে ঋণ জোগাতে সক্ষম হয়েছিলেন। তার পরও প্রয়োজন ছিল প্রচুর টাকাপয়সার। গাফ্‌ফার ভাই আমিসহ মোট নয়জনকে বললেন ওই পত্রিকার অংশীদার হতে। প্রতিজনকে তখন ১০ হাজার পাউন্ড করে দিতে হয়েছিল। আমি এরই মধ্যে ‘জনমত’ পত্রিকা কিনে নিয়েছিলাম। গাফ্‌ফার ভাই বললেন ‘জনমত’ আর ‘নতুন দিনে’ কোনো আদর্শগত সংঘাত হবে না। সে সময়টায় আমি যুক্তরাজ্য ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজরি সার্ভিসের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা হিসেবে বেশ উঁচু বেতনভুক ব্যক্তি ছিলাম। আমার স্ত্রীও প্রথমে বিবিসি এবং পরে টাওয়ার হ্যামলেটে একটি সরকারি কলেজে অধ্যাপনার জন্য বেশ মোটা অঙ্কের বেতন পাচ্ছিলেন। তার ওপর ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজরিতে চাকরি নেওয়ার পর ১৯৮৩ সালেই লন্ডনে প্রথম বাড়িটি খরিদ করি, যার ওপর তলার অংশ ভাড়া দিতাম। সব মিলে আমার আর্থিক অবস্থা ছিল জমজমাট আর তাই গাফ্ফার ভাইয়ের ‘নতুন দিন’ পত্রিকায় টাকা খাটাতে অসুবিধা হয়নি। এ পত্রিকায় আরও যাঁরা টাকা খাটিয়ে অংশীদার হয়েছিলেন তার মধ্যে ছিলেন তারা মিঞা, ফারুক হায়দার, মুহিব চৌধুরী, খুররম মতিন, আবদুল মতিন, নুরুল আলম। পত্রিকাটির পূর্ব লন্ডনভিত্তিক অফিসে প্রতিদিনই স্বৈরাচারবিরোধী বহুজনের মিলনমেলা ঘটত, যার মধ্যে ছিলেন জেনারেল শওকত, শফিক রেহমান, তালেয়া রেহমান, সৈয়দ আশরাফ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলীর জ্যৈষ্ঠ পুত্র ড. সেলিম, ঊর্মি মাজহার, ঊর্মি রহমান, হাবিবুর রহমান, নিখিলেশ চক্রবর্তী, সৈয়দ শামসুল হক, কবি শহীদ কাদরী, সিরাজুর রহমান, বঙ্গবন্ধু গবেষক আবদুল মতিন, মুকুল ভাই, বিশিষ্ট সমাজসেবী ড. বি বি রায়, শ্রমিক দল রাজনীতিক জানে আলম, পলা উদ্দিন (বর্তমানে ব্যারোনেস), সুলতান শরিফ, নিশাত দস্তগীর, আমিনুল হক বাদশা, ডা. জাহেদুল হাসান, গায়ক হিমাংশু গোস্বামী, রহমান জিলানী, সানু মিয়া, নুরু মিয়া, মান্না হক এবং আরও অনেকে। বলতে গেলে এটি পরিণত হয়েছিল স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের অফিসে। আশির দশকের শেষ দিকে এরশাদ হাইকমিশনার জেনারেল মীর শওকতকে দেশে তলব করলে তিনি মনে করেন দেশে গেলে তাঁকে গ্রেফতার করা হবে তাই লন্ডনে স্থায়ী বসবাসের জন্য গাফ্ফার ভাইয়ের দ্বারস্থ হন। আমি তখন যুক্তরাজ্য ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজরি সার্ভিসের আইনবিষয়ক উপপরিচালক। ইমিগ্রেশন-সংক্রান্ত বিষয়ে ছিলাম প্রচুর ক্ষমতার অধিকারী। গাফ্‌ফার ভাই জেনারেল শওকতকে আমার দফতরে নিয়ে আসেন। জেনারেল শওকতকে নিশ্চয়তা দেওয়ার পর তাঁকে নিয়ে গেলাম পাশের কামরায় সে সময় সংস্থার পরিচালক মাইকেল বার্নসের দফতরে। বঙ্গবন্ধুর বিশিষ্ট বন্ধু এবং আমাদের মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদান রাখা একাত্তরে ব্রিটিশ সংসদ সদস্য মাইকেল বার্নস যখন জেনারেল শওকতকে বীর মুক্তিযোদ্ধা বলে অভিনন্দন জানালেন, জেনারেল শওকত তখন অকপটে বলে ফেললেন ‘আমি এবং জিয়া মুক্তিযুদ্ধে যেতে বাধ্য হয়েছিলাম কেননা নয় তো বাঙালি সেনারা আমাকে এবং জিয়াকে হত্যা করত। জিয়া মন থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে ছিল না, তার আনুগত্য ছিল পাকিস্তানের প্রতি।’

সে সময় লন্ডনে জাতিসংঘের একটি শাখার প্রধান ছিলেন ড. শফিউল্লা। তিনি ছিলেন একনিষ্ঠ রবীন্দ্রপ্রেমী। প্রায় প্রতি সপ্তাহেই তাঁর গোল্ডার্স গ্রিন এলাকার বাড়িতে রবীন্দ্রসংগীতের জলসা হতো। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর প্রয়াণ ঘটলে লন্ডনের ইমামরা তাঁকে নাস্তিক বলে ঘোষণা করে তাঁর জানাজা পড়াতে নারাজ হলে গাফ্‌ফার ভাই তাঁর জানাজা পড়িয়েছিলেন।

আশির দশকে লন্ডনে ভারতীয় বিদ্যাভবনের নিমন্ত্রণে কলকাতা থেকে গিয়েছিলেন বিশিষ্ট রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, বাংলাদেশ থেকে আমন্ত্রিত হয়েছিলেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও রথীন্দ্রনাথ রায়। কার্ডিফের আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ এঁদের সবার সঙ্গে গাফ্ফার ভাই এবং আমাকেও আমন্ত্রণ করেছিলেন। আমাদের কার্ডিফ নিয়ে যাওয়ার জন্য যে কজন দায়িত্ব নিয়েছিলেন তার মধ্যে ছিলেন ছুরুক মিঞা নামে এক আওয়ামী লীগ কর্মী। তাঁর গাড়িতে চড়েছিলাম আমি, গাফ্ফার ভাই ও রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। যাত্রাপথে ছুরুক মিঞা বিভিন্ন গানের রেকর্ড বাজানোর পর হঠাৎ বলে ফেললেন, ‘এবার আমি মাওলানা সাঈদীর একটি ওয়াজ বাজাব’। আওয়ামী কর্মীর মুখে এহেন কথা শুনে আমরা সবাই হতভম্ভ, আমরা বুঝতে পারলাম লোকটি অজ্ঞতাবশতই এমন প্রস্তাব দিলেন। গাফ্‌ফার ভাই ছুরুক মিঞাকে সাঈদীর অতীত ইতিহাস জানালে ছুরুক মিঞা বললেন, ‘আমি তো এগুলো জানতাম না। আমি কৃতজ্ঞ, আপনি আমার ভুল ভাঙলেন।’ ছুরুক মিঞা সাঈদীর ওয়াজের সব ক্যাসেট গাড়ি থেকে ছুড়ে ফেলে দিলেন।

‘পলাশী থেকে ধানমন্ডি’ নাটকে গাফ্‌ফার ভাই বঙ্গবন্ধু হত্যার জন্য জিয়া-মোশতাকের পরিকল্পনাগুলো তুলে ধরেছিলেন। খসড়াটি জানার পর প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার চরেরা গাফ্ফার ভাইকে বললেন, তিনি নাটক থেকে জিয়ার অংশ বাদ দিলে খালেদা সরকার তাঁকে আর্থিকভাবে উপকৃত করবে। গাফ্ফার ভাই খালেদার চরদের তাড়িয়ে দিয়েছিলেন। এ কথাটি গাফ্ফার ভাই আমাকে এবং নাটকের মুখ্য চরিত্র পীযূষ বন্দ্যোপধ্যায়ের কাছে ব্যক্ত করেছিলেন। এমনি আরও অনেক অজানা কথা রয়েছে এই মহান ব্যক্তি সম্পর্কে, যা জানলে তাঁর প্রতি মানুষের শ্রদ্ধাবোধ আরও বেড়ে যাবে। তিনি যে নীতির প্রশ্নে ছিলেন আপসহীন এ ধরনের আরও বহু ঘটনা তা-ই প্রমাণ করে।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা
নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

১২ মিনিট আগে | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

৪৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা