শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ মে, ২০২২ আপডেট:

গাফ্‌ফার ভাইয়ের জীবনের কিছু অজানা কথা

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
গাফ্‌ফার ভাইয়ের জীবনের কিছু অজানা কথা

গত ২২ মে গাফ্‌ফার ভাইয়ের ওপর বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম সাহেবের  তথ্যসমৃদ্ধ লেখা এক কথায় অসাধারণ। তাঁর এ লেখনী দেখেই উৎসাহিত হলাম গাফ্ফার ভাই সম্পর্কে এমন কিছু লিখতে যা শুধু দু-চারজনই জানেন। গোটা বিশ্বের সব বাঙালির অভিভাবক, বিবেক হিসেবে যে মহান ব্যক্তি স্বীকৃত, তিনি যে একসময় কঠিন অর্থকষ্টে জর্জরিত ছিলেন, সে কথা কজনই বা জানেন! তাঁর (প্রয়াত) স্ত্রী ১৯৭৪ সাল থেকে পক্ষাঘাতগ্রস্ত। ছিল স্কুলগামী পাঁচ সন্তান। এমন একটি সময় ছিল এ সাতজনের পরিবার চালানোর মতো আর্থিক অবস্থা তাঁর ছিল না। তাঁর সেই আর্থিক দুরবস্থার সুযোগ নিয়ে সত্তর ও আশির দশকে যারা বাংলাদেশের শাসন ক্ষমতায় ছিলেন, যথা খুনি জিয়া এবং এরশাদ, গাফ্‌ফার ভাইয়ের কাছে অনেক লোভনীয় টোপ ফেলে প্রস্তাব করেছিলেন তিনি যদি তাদের পক্ষে লেখালেখি করেন তাহলে তাঁকে প্রচুর অর্থ দেওয়া হবে। গাফ্ফার ভাই ঘৃণাভরে সেসব প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে বরং ১৯৭৬ সালে ‘বাংলার ডাক’ পত্রিকা প্রকাশ করেছিলেন, যেটি ছিল গোটা বিশ্বে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে প্রথম সংবাদপত্র। ১৯৭৬ সালেই গাফ্‌ফার ভাই বঙ্গবন্ধু হত্যায় জিয়ার ভূমিকা উন্মোচন করেছিলেন। এরপর জিয়া চেষ্টা শুরু করেছিলেন পয়সা দিয়ে গাফ্ফার ভাইকে হাত করতে। কিন্তু জিয়া গাফ্‌ফার ভাইকে চিনতে ভুল করেছিলেন। ‘বাংলার ডাক’ প্রকাশনায় গাফ্ফার ভাইকে সহায়তা করতেন এম আর আখতার মুকুল, বঙ্গবন্ধু গবেষক আবদুল মতিন এবং বাংলা টাইপিংয়ে সাহায্য করতেন আমার প্রয়াত স্ত্রী লায়লা চৌধুরী হাসি, যিনি বিবিসি বাংলা বিভাগে চাকরির সুবাদে বাংলা টাইপে অভ্যস্ত ছিলেন। সে সময় আধুনিক টাইপ মেশিন ছিল না। ছিল ‘মুনির অপটিমা’ নামে একটি প্রাচীনকালীন মেশিন। হাসি বিবিসিতে বসেই সেই টাইপ মেশিনে বাংলার ডাকের জন্য টাইপ করতেন। পত্রিকাটি বছর দুয়েক চলার পর আর্থিক অনটনের কারণে বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু এ দুই বছরেই গাফ্ফার ভাই যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশের বিশালসংখ্যক পাঠককে জানাতে সক্ষম হয়েছিলেন যে বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল কারিগর ছিলেন জিয়া এবং মোশতাক গং, প্ররোচনায় ছিল পাকিস্তান, চীন, যুক্তরাষ্ট্র প্রভৃতি শক্তি। পত্রিকাটি গোপনে বাংলাদেশেও পাঠানো হতো, যে কাজে তখন স্বদেশ রায়সহ আরও কিছু সাংবাদিক সহায়তা করতেন। পত্রিকাটি বন্ধ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গাফ্‌ফার ভাই চরম আর্থিক অনটনে পড়ে যান। ঠিক সে সময়ই ঝোপ বুঝে কোপ মারার চেষ্টায় লিপ্ত হন জিয়াউর রহমান। লন্ডনে জিয়া তার চরদের মাধ্যমে গাফ্‌ফার ভাইয়ের কাছে এ মর্মে প্রস্তাব পাঠিয়েছিলেন যে তিনি জিয়ার বিরুদ্ধে লেখা বন্ধ করলে জিয়া তাঁকে বস্তাভরা টাকা দেবেন। এ ঘৃণ্য প্রস্তাবে উত্তেজিত হয়ে গাফ্ফার ভাই জিয়ার চরদের এই বলে তাড়িয়ে দিয়েছিলেন যে দরকার হলে তিনি কুলির কাজ করবেন, তবু বঙ্গবন্ধুর খুনি জিয়ার কাছে বিক্রি হবেন না। ঠিক কুলির কাজ না করলেও বাস্তবেই তখন গাফ্‌ফার ভাই এবং মুকুল ভাই জীবিকার তাগিদে বাধ্য হয়েছিলেন পূর্ব লন্ডনের অল্ডগেট এলাকায় ‘স্টার কেশ অ্যান্ড কেরি’ নামক এক বৃহদাকার দোকানে বাংলাদেশি মাছ কাটার কাজে। কিন্তু আনিস নামক সেই দোকানের ধর্মান্ধ মালিক জিয়ার চরদের প্ররোচনায় কয়েক মাস পরই গাফ্‌ফার ভাই এবং মুকুল ভাইকে চাকরিচ্যুত করেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর মুকুল ভাই লন্ডনেই থেকে গিয়েছিলেন।

গাফ্‌ফার ভাই তখন বিবিসি বাংলা বিভাগেও খন্ডকালীন আউটসাইড কন্ট্রিবিউটরের কাজ করে যে পয়সা পেতেন তা প্রয়োজনের তুলনায় ছিল নগণ্য। আমার স্ত্রী তখন বিবিসি বাংলা বিভাগে কর্মরত আর আমি ব্রিটিশ সরকার চালিত যুক্তরাজ্য ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজরি সার্ভিসের মধ্যম মর্যাদার এক কর্মকর্তা। বিবিসি বাংলা বিভাগ ছিল ‘বুশ হাউস’ নামক ভবনে, যা ছিল আমার দফতরের কাছে। দিনের শেষে আমি স্ত্রীকে বাসায় নেওয়ার জন্য বুশ হাউসে গেলে স্বভাবতই সেখানে আড্ডায় যোগ দিতাম বুশ হাউসের নিচতলায় বিবিসি ক্লাবে। বাংলা বিভাগের সিরাজুর রহমান তখনো বিএনপিতে যোগ দেননি, ছিলেন আমাদের চেতনায়, সেই প্রতিদিন সন্ধ্যার আড্ডায় সিরাজুর রহমান ছাড়াও যোগ দিতেন সৈয়দ শামসুল হক, কাদের মাহমুদ, কমল বসু, শ্যামল লোধ, দীপঙ্কর ঘোষ, ঝর্ণা গোলরে, ফজলে রাব্বি মাহমুদ হাসান, তালেয়া রেহমান, মানসী বড়ুয়া, নূরুল ইসলাম প্রমুখ। অনুষ্ঠান থাকলে গাফ্ফার ভাইও থাকতেন। এমনি একদিন গাফ্ফার ভাই তাঁর চরম আর্থিক অনটনের কথা জানিয়ে আমাকে বললেন, কাল তাঁর ঘরে খাবার পাক হবে না। একুশের অমর গানের লেখক, এই কিংবদন্তির মুখ থেকে এ কথা শোনার পর আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েছিলাম। সে সময় ইমিগ্রেশন ট্রাইব্যুনালসমূহে অনেক বাঙালির মামলার শুনানি হতো আর তারা বাংলায় সাক্ষ্য দিতেন বলে তা ইংরেজিতে অনুবাদ করার জন্য তরজমাকারীদের পদ ছিল, যাদের বেশ ভালো সম্মানি দেওয়া হতো। আমি পরদিনই গাফ্ফার ভাইকে একজন ইন্টারপ্রেটারের পদে বহাল করতে পেরেছিলাম বলে আজও নিজেকে ধন্য মনে করি। পরবর্তীতে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের ঢেউ লন্ডনে ছড়িয়ে পড়লে গাফ্ফার ভাই তাঁর নেতৃত্ব গ্রহণ করেন। তখন যুক্তরাজ্যে এরশাদ নিয়োজিত হাইকমিশনার লে. জেনারেল মীর শওকত আলীও রাষ্ট্রদূতের পদ থেকে বিভিন্ন কারণে ইস্তফা দিয়ে গাফ্ফার ভাইয়ের এত বড় ভক্তে পরিণত হন যে গাফ্ফার ভাইয়ের পাশের রাস্তায়ই তিনি বাড়ি কেনেন। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনেও তিনি সম্পৃক্ত হয়েছিলেন। সে সময় গাফ্ফার ভাই ‘এরশাদ মরিয়ম কাহিনি’ নামে একটি নাটক লিখে তা মঞ্চস্থ করার পরিকল্পনা করে মূল চরিত্রের জন্য আওয়ামী লীগ নেতা প্রয়াত আবদুল মালেক উকিলের ছেলে বাহারউদ্দিন খেলনকে বাছাই করেন। নাটক মঞ্চস্থ হওয়ার আগের দিন বাংলাদেশ হাইকমিশনের গোয়েন্দারা পূর্ব লন্ডনের প্রকাশ্য জনপদে খেলনকে বেদম প্রহার করছিল মাস্তানদের সহায়তায়। খেলনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হলে নাটকটির মঞ্চায়ন অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। গাফ্ফার ভাইয়ের ওপরও আক্রমণের চেষ্টা হয়েছিল। কিন্তু বহু কর্মী তাঁর নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছিল। খেলন এক দিন পরই হাসপাতাল থেকে মুক্ত হওয়ায় নাটকটি যথাসময়ে পূর্ব লন্ডনের হাফ মুন থিয়েটারে মঞ্চস্থ হয়েছিল, যাতে অগণিত দর্শক ছিল।

গাফ্‌ফার ভাই দেশের রাজনীতির বিকৃত চিত্র তুলে ধরার মানসে ‘নতুন দিন’ নামে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশের সিদ্ধান্ত নিলে আর্থিক সহায়তার জন্য এগিয়ে আসেন বেইজ ওয়াটার এলাকার ‘স্টার অব বোম্বে’ নামক রেস্তোরাঁর বিত্তশালী মালিক প্রয়াত তারা মিঞা, যিনি পরে মার্কেন্টাইল ব্যাংকেরও পরিচালক হয়েছিলেন। তিনি ‘নতুন দিন’ পত্রিকার জন্য ব্যাংক থেকে ঋণ জোগাতে সক্ষম হয়েছিলেন। তার পরও প্রয়োজন ছিল প্রচুর টাকাপয়সার। গাফ্‌ফার ভাই আমিসহ মোট নয়জনকে বললেন ওই পত্রিকার অংশীদার হতে। প্রতিজনকে তখন ১০ হাজার পাউন্ড করে দিতে হয়েছিল। আমি এরই মধ্যে ‘জনমত’ পত্রিকা কিনে নিয়েছিলাম। গাফ্‌ফার ভাই বললেন ‘জনমত’ আর ‘নতুন দিনে’ কোনো আদর্শগত সংঘাত হবে না। সে সময়টায় আমি যুক্তরাজ্য ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজরি সার্ভিসের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা হিসেবে বেশ উঁচু বেতনভুক ব্যক্তি ছিলাম। আমার স্ত্রীও প্রথমে বিবিসি এবং পরে টাওয়ার হ্যামলেটে একটি সরকারি কলেজে অধ্যাপনার জন্য বেশ মোটা অঙ্কের বেতন পাচ্ছিলেন। তার ওপর ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজরিতে চাকরি নেওয়ার পর ১৯৮৩ সালেই লন্ডনে প্রথম বাড়িটি খরিদ করি, যার ওপর তলার অংশ ভাড়া দিতাম। সব মিলে আমার আর্থিক অবস্থা ছিল জমজমাট আর তাই গাফ্ফার ভাইয়ের ‘নতুন দিন’ পত্রিকায় টাকা খাটাতে অসুবিধা হয়নি। এ পত্রিকায় আরও যাঁরা টাকা খাটিয়ে অংশীদার হয়েছিলেন তার মধ্যে ছিলেন তারা মিঞা, ফারুক হায়দার, মুহিব চৌধুরী, খুররম মতিন, আবদুল মতিন, নুরুল আলম। পত্রিকাটির পূর্ব লন্ডনভিত্তিক অফিসে প্রতিদিনই স্বৈরাচারবিরোধী বহুজনের মিলনমেলা ঘটত, যার মধ্যে ছিলেন জেনারেল শওকত, শফিক রেহমান, তালেয়া রেহমান, সৈয়দ আশরাফ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলীর জ্যৈষ্ঠ পুত্র ড. সেলিম, ঊর্মি মাজহার, ঊর্মি রহমান, হাবিবুর রহমান, নিখিলেশ চক্রবর্তী, সৈয়দ শামসুল হক, কবি শহীদ কাদরী, সিরাজুর রহমান, বঙ্গবন্ধু গবেষক আবদুল মতিন, মুকুল ভাই, বিশিষ্ট সমাজসেবী ড. বি বি রায়, শ্রমিক দল রাজনীতিক জানে আলম, পলা উদ্দিন (বর্তমানে ব্যারোনেস), সুলতান শরিফ, নিশাত দস্তগীর, আমিনুল হক বাদশা, ডা. জাহেদুল হাসান, গায়ক হিমাংশু গোস্বামী, রহমান জিলানী, সানু মিয়া, নুরু মিয়া, মান্না হক এবং আরও অনেকে। বলতে গেলে এটি পরিণত হয়েছিল স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের অফিসে। আশির দশকের শেষ দিকে এরশাদ হাইকমিশনার জেনারেল মীর শওকতকে দেশে তলব করলে তিনি মনে করেন দেশে গেলে তাঁকে গ্রেফতার করা হবে তাই লন্ডনে স্থায়ী বসবাসের জন্য গাফ্ফার ভাইয়ের দ্বারস্থ হন। আমি তখন যুক্তরাজ্য ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজরি সার্ভিসের আইনবিষয়ক উপপরিচালক। ইমিগ্রেশন-সংক্রান্ত বিষয়ে ছিলাম প্রচুর ক্ষমতার অধিকারী। গাফ্‌ফার ভাই জেনারেল শওকতকে আমার দফতরে নিয়ে আসেন। জেনারেল শওকতকে নিশ্চয়তা দেওয়ার পর তাঁকে নিয়ে গেলাম পাশের কামরায় সে সময় সংস্থার পরিচালক মাইকেল বার্নসের দফতরে। বঙ্গবন্ধুর বিশিষ্ট বন্ধু এবং আমাদের মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদান রাখা একাত্তরে ব্রিটিশ সংসদ সদস্য মাইকেল বার্নস যখন জেনারেল শওকতকে বীর মুক্তিযোদ্ধা বলে অভিনন্দন জানালেন, জেনারেল শওকত তখন অকপটে বলে ফেললেন ‘আমি এবং জিয়া মুক্তিযুদ্ধে যেতে বাধ্য হয়েছিলাম কেননা নয় তো বাঙালি সেনারা আমাকে এবং জিয়াকে হত্যা করত। জিয়া মন থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে ছিল না, তার আনুগত্য ছিল পাকিস্তানের প্রতি।’

সে সময় লন্ডনে জাতিসংঘের একটি শাখার প্রধান ছিলেন ড. শফিউল্লা। তিনি ছিলেন একনিষ্ঠ রবীন্দ্রপ্রেমী। প্রায় প্রতি সপ্তাহেই তাঁর গোল্ডার্স গ্রিন এলাকার বাড়িতে রবীন্দ্রসংগীতের জলসা হতো। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর প্রয়াণ ঘটলে লন্ডনের ইমামরা তাঁকে নাস্তিক বলে ঘোষণা করে তাঁর জানাজা পড়াতে নারাজ হলে গাফ্‌ফার ভাই তাঁর জানাজা পড়িয়েছিলেন।

আশির দশকে লন্ডনে ভারতীয় বিদ্যাভবনের নিমন্ত্রণে কলকাতা থেকে গিয়েছিলেন বিশিষ্ট রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, বাংলাদেশ থেকে আমন্ত্রিত হয়েছিলেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও রথীন্দ্রনাথ রায়। কার্ডিফের আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ এঁদের সবার সঙ্গে গাফ্ফার ভাই এবং আমাকেও আমন্ত্রণ করেছিলেন। আমাদের কার্ডিফ নিয়ে যাওয়ার জন্য যে কজন দায়িত্ব নিয়েছিলেন তার মধ্যে ছিলেন ছুরুক মিঞা নামে এক আওয়ামী লীগ কর্মী। তাঁর গাড়িতে চড়েছিলাম আমি, গাফ্ফার ভাই ও রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। যাত্রাপথে ছুরুক মিঞা বিভিন্ন গানের রেকর্ড বাজানোর পর হঠাৎ বলে ফেললেন, ‘এবার আমি মাওলানা সাঈদীর একটি ওয়াজ বাজাব’। আওয়ামী কর্মীর মুখে এহেন কথা শুনে আমরা সবাই হতভম্ভ, আমরা বুঝতে পারলাম লোকটি অজ্ঞতাবশতই এমন প্রস্তাব দিলেন। গাফ্‌ফার ভাই ছুরুক মিঞাকে সাঈদীর অতীত ইতিহাস জানালে ছুরুক মিঞা বললেন, ‘আমি তো এগুলো জানতাম না। আমি কৃতজ্ঞ, আপনি আমার ভুল ভাঙলেন।’ ছুরুক মিঞা সাঈদীর ওয়াজের সব ক্যাসেট গাড়ি থেকে ছুড়ে ফেলে দিলেন।

‘পলাশী থেকে ধানমন্ডি’ নাটকে গাফ্‌ফার ভাই বঙ্গবন্ধু হত্যার জন্য জিয়া-মোশতাকের পরিকল্পনাগুলো তুলে ধরেছিলেন। খসড়াটি জানার পর প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার চরেরা গাফ্ফার ভাইকে বললেন, তিনি নাটক থেকে জিয়ার অংশ বাদ দিলে খালেদা সরকার তাঁকে আর্থিকভাবে উপকৃত করবে। গাফ্ফার ভাই খালেদার চরদের তাড়িয়ে দিয়েছিলেন। এ কথাটি গাফ্ফার ভাই আমাকে এবং নাটকের মুখ্য চরিত্র পীযূষ বন্দ্যোপধ্যায়ের কাছে ব্যক্ত করেছিলেন। এমনি আরও অনেক অজানা কথা রয়েছে এই মহান ব্যক্তি সম্পর্কে, যা জানলে তাঁর প্রতি মানুষের শ্রদ্ধাবোধ আরও বেড়ে যাবে। তিনি যে নীতির প্রশ্নে ছিলেন আপসহীন এ ধরনের আরও বহু ঘটনা তা-ই প্রমাণ করে।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
সর্বশেষ খবর
গাদ্দাফি অর্থ কেলেঙ্কারি: ২০ দিনেই কারামুক্ত ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট
গাদ্দাফি অর্থ কেলেঙ্কারি: ২০ দিনেই কারামুক্ত ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট

১৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেঁতুলিয়ায় শীতের অনুভূতি বাড়ছে
তেঁতুলিয়ায় শীতের অনুভূতি বাড়ছে

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কম্বোডিয়ার সঙ্গে ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় হওয়া শান্তি চুক্তি স্থগিত করলো থাইল্যান্ড
কম্বোডিয়ার সঙ্গে ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় হওয়া শান্তি চুক্তি স্থগিত করলো থাইল্যান্ড

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আমৃত্যু হাটহাজারীবাসীর পাশে থাকবো ইনশাআল্লাহ : ব্যারিস্টার মীর হেলাল
আমৃত্যু হাটহাজারীবাসীর পাশে থাকবো ইনশাআল্লাহ : ব্যারিস্টার মীর হেলাল

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোবাইল ফোনে ৫৭% শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি
মোবাইল ফোনে ৫৭% শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় যেসব কর্মসূচি থাকবে আজ
ঢাকায় যেসব কর্মসূচি থাকবে আজ

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আচরণবিধি ভাঙলে প্রার্থিতা বাতিল, গেজেট প্রকাশ
আচরণবিধি ভাঙলে প্রার্থিতা বাতিল, গেজেট প্রকাশ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

যে কারণে বিবিসির বিরুদ্ধে মামলার হুমকি দিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
যে কারণে বিবিসির বিরুদ্ধে মামলার হুমকি দিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ নভেম্বর ২০২৫

৩৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বেড়েছে সাত ধরনের অপরাধ, অক্টোবরে তিন শতাধিক হত্যা
বেড়েছে সাত ধরনের অপরাধ, অক্টোবরে তিন শতাধিক হত্যা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে জামায়াতসহ ৮ দলের সমাবেশ আজ
রাজধানীতে জামায়াতসহ ৮ দলের সমাবেশ আজ

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গাদের জন্য বৈধ সিম বিতরণ শুরু
রোহিঙ্গাদের জন্য বৈধ সিম বিতরণ শুরু

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুসলমান হিসেবে গৌরববোধ থাকতে হবে
মুসলমান হিসেবে গৌরববোধ থাকতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কালীগঞ্জে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কালীগঞ্জে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল–বাইসাইকেল সংঘর্ষে তরুণ নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল–বাইসাইকেল সংঘর্ষে তরুণ নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাডেমিক লেখায় দক্ষতা অর্জন নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
একাডেমিক লেখায় দক্ষতা অর্জন নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে পথচারী নারীকে বাঁচাতে গিয়ে দুই তরুণের মৃত্যু
নোয়াখালীতে পথচারী নারীকে বাঁচাতে গিয়ে দুই তরুণের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
ভালুকায় বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কুড়িগ্রামে শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা
কুড়িগ্রামে শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুরে কৃষকদের অধিকার নিশ্চিতে সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
মহেশপুরে কৃষকদের অধিকার নিশ্চিতে সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় নবজাতক হত্যা, নানা-নানির কারাদণ্ড
ভোলায় নবজাতক হত্যা, নানা-নানির কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ষড়যন্ত্র নয়, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: হেলাল
ষড়যন্ত্র নয়, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: হেলাল

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান
মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে
কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?
ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা