শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ মে, ২০২২ আপডেট:

গাফ্‌ফার ভাইয়ের জীবনের কিছু অজানা কথা

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
গাফ্‌ফার ভাইয়ের জীবনের কিছু অজানা কথা

গত ২২ মে গাফ্‌ফার ভাইয়ের ওপর বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম সাহেবের  তথ্যসমৃদ্ধ লেখা এক কথায় অসাধারণ। তাঁর এ লেখনী দেখেই উৎসাহিত হলাম গাফ্ফার ভাই সম্পর্কে এমন কিছু লিখতে যা শুধু দু-চারজনই জানেন। গোটা বিশ্বের সব বাঙালির অভিভাবক, বিবেক হিসেবে যে মহান ব্যক্তি স্বীকৃত, তিনি যে একসময় কঠিন অর্থকষ্টে জর্জরিত ছিলেন, সে কথা কজনই বা জানেন! তাঁর (প্রয়াত) স্ত্রী ১৯৭৪ সাল থেকে পক্ষাঘাতগ্রস্ত। ছিল স্কুলগামী পাঁচ সন্তান। এমন একটি সময় ছিল এ সাতজনের পরিবার চালানোর মতো আর্থিক অবস্থা তাঁর ছিল না। তাঁর সেই আর্থিক দুরবস্থার সুযোগ নিয়ে সত্তর ও আশির দশকে যারা বাংলাদেশের শাসন ক্ষমতায় ছিলেন, যথা খুনি জিয়া এবং এরশাদ, গাফ্‌ফার ভাইয়ের কাছে অনেক লোভনীয় টোপ ফেলে প্রস্তাব করেছিলেন তিনি যদি তাদের পক্ষে লেখালেখি করেন তাহলে তাঁকে প্রচুর অর্থ দেওয়া হবে। গাফ্ফার ভাই ঘৃণাভরে সেসব প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে বরং ১৯৭৬ সালে ‘বাংলার ডাক’ পত্রিকা প্রকাশ করেছিলেন, যেটি ছিল গোটা বিশ্বে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে প্রথম সংবাদপত্র। ১৯৭৬ সালেই গাফ্‌ফার ভাই বঙ্গবন্ধু হত্যায় জিয়ার ভূমিকা উন্মোচন করেছিলেন। এরপর জিয়া চেষ্টা শুরু করেছিলেন পয়সা দিয়ে গাফ্ফার ভাইকে হাত করতে। কিন্তু জিয়া গাফ্‌ফার ভাইকে চিনতে ভুল করেছিলেন। ‘বাংলার ডাক’ প্রকাশনায় গাফ্ফার ভাইকে সহায়তা করতেন এম আর আখতার মুকুল, বঙ্গবন্ধু গবেষক আবদুল মতিন এবং বাংলা টাইপিংয়ে সাহায্য করতেন আমার প্রয়াত স্ত্রী লায়লা চৌধুরী হাসি, যিনি বিবিসি বাংলা বিভাগে চাকরির সুবাদে বাংলা টাইপে অভ্যস্ত ছিলেন। সে সময় আধুনিক টাইপ মেশিন ছিল না। ছিল ‘মুনির অপটিমা’ নামে একটি প্রাচীনকালীন মেশিন। হাসি বিবিসিতে বসেই সেই টাইপ মেশিনে বাংলার ডাকের জন্য টাইপ করতেন। পত্রিকাটি বছর দুয়েক চলার পর আর্থিক অনটনের কারণে বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু এ দুই বছরেই গাফ্ফার ভাই যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশের বিশালসংখ্যক পাঠককে জানাতে সক্ষম হয়েছিলেন যে বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল কারিগর ছিলেন জিয়া এবং মোশতাক গং, প্ররোচনায় ছিল পাকিস্তান, চীন, যুক্তরাষ্ট্র প্রভৃতি শক্তি। পত্রিকাটি গোপনে বাংলাদেশেও পাঠানো হতো, যে কাজে তখন স্বদেশ রায়সহ আরও কিছু সাংবাদিক সহায়তা করতেন। পত্রিকাটি বন্ধ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গাফ্‌ফার ভাই চরম আর্থিক অনটনে পড়ে যান। ঠিক সে সময়ই ঝোপ বুঝে কোপ মারার চেষ্টায় লিপ্ত হন জিয়াউর রহমান। লন্ডনে জিয়া তার চরদের মাধ্যমে গাফ্‌ফার ভাইয়ের কাছে এ মর্মে প্রস্তাব পাঠিয়েছিলেন যে তিনি জিয়ার বিরুদ্ধে লেখা বন্ধ করলে জিয়া তাঁকে বস্তাভরা টাকা দেবেন। এ ঘৃণ্য প্রস্তাবে উত্তেজিত হয়ে গাফ্ফার ভাই জিয়ার চরদের এই বলে তাড়িয়ে দিয়েছিলেন যে দরকার হলে তিনি কুলির কাজ করবেন, তবু বঙ্গবন্ধুর খুনি জিয়ার কাছে বিক্রি হবেন না। ঠিক কুলির কাজ না করলেও বাস্তবেই তখন গাফ্‌ফার ভাই এবং মুকুল ভাই জীবিকার তাগিদে বাধ্য হয়েছিলেন পূর্ব লন্ডনের অল্ডগেট এলাকায় ‘স্টার কেশ অ্যান্ড কেরি’ নামক এক বৃহদাকার দোকানে বাংলাদেশি মাছ কাটার কাজে। কিন্তু আনিস নামক সেই দোকানের ধর্মান্ধ মালিক জিয়ার চরদের প্ররোচনায় কয়েক মাস পরই গাফ্‌ফার ভাই এবং মুকুল ভাইকে চাকরিচ্যুত করেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর মুকুল ভাই লন্ডনেই থেকে গিয়েছিলেন।

গাফ্‌ফার ভাই তখন বিবিসি বাংলা বিভাগেও খন্ডকালীন আউটসাইড কন্ট্রিবিউটরের কাজ করে যে পয়সা পেতেন তা প্রয়োজনের তুলনায় ছিল নগণ্য। আমার স্ত্রী তখন বিবিসি বাংলা বিভাগে কর্মরত আর আমি ব্রিটিশ সরকার চালিত যুক্তরাজ্য ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজরি সার্ভিসের মধ্যম মর্যাদার এক কর্মকর্তা। বিবিসি বাংলা বিভাগ ছিল ‘বুশ হাউস’ নামক ভবনে, যা ছিল আমার দফতরের কাছে। দিনের শেষে আমি স্ত্রীকে বাসায় নেওয়ার জন্য বুশ হাউসে গেলে স্বভাবতই সেখানে আড্ডায় যোগ দিতাম বুশ হাউসের নিচতলায় বিবিসি ক্লাবে। বাংলা বিভাগের সিরাজুর রহমান তখনো বিএনপিতে যোগ দেননি, ছিলেন আমাদের চেতনায়, সেই প্রতিদিন সন্ধ্যার আড্ডায় সিরাজুর রহমান ছাড়াও যোগ দিতেন সৈয়দ শামসুল হক, কাদের মাহমুদ, কমল বসু, শ্যামল লোধ, দীপঙ্কর ঘোষ, ঝর্ণা গোলরে, ফজলে রাব্বি মাহমুদ হাসান, তালেয়া রেহমান, মানসী বড়ুয়া, নূরুল ইসলাম প্রমুখ। অনুষ্ঠান থাকলে গাফ্ফার ভাইও থাকতেন। এমনি একদিন গাফ্ফার ভাই তাঁর চরম আর্থিক অনটনের কথা জানিয়ে আমাকে বললেন, কাল তাঁর ঘরে খাবার পাক হবে না। একুশের অমর গানের লেখক, এই কিংবদন্তির মুখ থেকে এ কথা শোনার পর আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েছিলাম। সে সময় ইমিগ্রেশন ট্রাইব্যুনালসমূহে অনেক বাঙালির মামলার শুনানি হতো আর তারা বাংলায় সাক্ষ্য দিতেন বলে তা ইংরেজিতে অনুবাদ করার জন্য তরজমাকারীদের পদ ছিল, যাদের বেশ ভালো সম্মানি দেওয়া হতো। আমি পরদিনই গাফ্ফার ভাইকে একজন ইন্টারপ্রেটারের পদে বহাল করতে পেরেছিলাম বলে আজও নিজেকে ধন্য মনে করি। পরবর্তীতে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের ঢেউ লন্ডনে ছড়িয়ে পড়লে গাফ্ফার ভাই তাঁর নেতৃত্ব গ্রহণ করেন। তখন যুক্তরাজ্যে এরশাদ নিয়োজিত হাইকমিশনার লে. জেনারেল মীর শওকত আলীও রাষ্ট্রদূতের পদ থেকে বিভিন্ন কারণে ইস্তফা দিয়ে গাফ্ফার ভাইয়ের এত বড় ভক্তে পরিণত হন যে গাফ্ফার ভাইয়ের পাশের রাস্তায়ই তিনি বাড়ি কেনেন। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনেও তিনি সম্পৃক্ত হয়েছিলেন। সে সময় গাফ্ফার ভাই ‘এরশাদ মরিয়ম কাহিনি’ নামে একটি নাটক লিখে তা মঞ্চস্থ করার পরিকল্পনা করে মূল চরিত্রের জন্য আওয়ামী লীগ নেতা প্রয়াত আবদুল মালেক উকিলের ছেলে বাহারউদ্দিন খেলনকে বাছাই করেন। নাটক মঞ্চস্থ হওয়ার আগের দিন বাংলাদেশ হাইকমিশনের গোয়েন্দারা পূর্ব লন্ডনের প্রকাশ্য জনপদে খেলনকে বেদম প্রহার করছিল মাস্তানদের সহায়তায়। খেলনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হলে নাটকটির মঞ্চায়ন অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। গাফ্ফার ভাইয়ের ওপরও আক্রমণের চেষ্টা হয়েছিল। কিন্তু বহু কর্মী তাঁর নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছিল। খেলন এক দিন পরই হাসপাতাল থেকে মুক্ত হওয়ায় নাটকটি যথাসময়ে পূর্ব লন্ডনের হাফ মুন থিয়েটারে মঞ্চস্থ হয়েছিল, যাতে অগণিত দর্শক ছিল।

গাফ্‌ফার ভাই দেশের রাজনীতির বিকৃত চিত্র তুলে ধরার মানসে ‘নতুন দিন’ নামে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশের সিদ্ধান্ত নিলে আর্থিক সহায়তার জন্য এগিয়ে আসেন বেইজ ওয়াটার এলাকার ‘স্টার অব বোম্বে’ নামক রেস্তোরাঁর বিত্তশালী মালিক প্রয়াত তারা মিঞা, যিনি পরে মার্কেন্টাইল ব্যাংকেরও পরিচালক হয়েছিলেন। তিনি ‘নতুন দিন’ পত্রিকার জন্য ব্যাংক থেকে ঋণ জোগাতে সক্ষম হয়েছিলেন। তার পরও প্রয়োজন ছিল প্রচুর টাকাপয়সার। গাফ্‌ফার ভাই আমিসহ মোট নয়জনকে বললেন ওই পত্রিকার অংশীদার হতে। প্রতিজনকে তখন ১০ হাজার পাউন্ড করে দিতে হয়েছিল। আমি এরই মধ্যে ‘জনমত’ পত্রিকা কিনে নিয়েছিলাম। গাফ্‌ফার ভাই বললেন ‘জনমত’ আর ‘নতুন দিনে’ কোনো আদর্শগত সংঘাত হবে না। সে সময়টায় আমি যুক্তরাজ্য ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজরি সার্ভিসের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা হিসেবে বেশ উঁচু বেতনভুক ব্যক্তি ছিলাম। আমার স্ত্রীও প্রথমে বিবিসি এবং পরে টাওয়ার হ্যামলেটে একটি সরকারি কলেজে অধ্যাপনার জন্য বেশ মোটা অঙ্কের বেতন পাচ্ছিলেন। তার ওপর ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজরিতে চাকরি নেওয়ার পর ১৯৮৩ সালেই লন্ডনে প্রথম বাড়িটি খরিদ করি, যার ওপর তলার অংশ ভাড়া দিতাম। সব মিলে আমার আর্থিক অবস্থা ছিল জমজমাট আর তাই গাফ্ফার ভাইয়ের ‘নতুন দিন’ পত্রিকায় টাকা খাটাতে অসুবিধা হয়নি। এ পত্রিকায় আরও যাঁরা টাকা খাটিয়ে অংশীদার হয়েছিলেন তার মধ্যে ছিলেন তারা মিঞা, ফারুক হায়দার, মুহিব চৌধুরী, খুররম মতিন, আবদুল মতিন, নুরুল আলম। পত্রিকাটির পূর্ব লন্ডনভিত্তিক অফিসে প্রতিদিনই স্বৈরাচারবিরোধী বহুজনের মিলনমেলা ঘটত, যার মধ্যে ছিলেন জেনারেল শওকত, শফিক রেহমান, তালেয়া রেহমান, সৈয়দ আশরাফ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলীর জ্যৈষ্ঠ পুত্র ড. সেলিম, ঊর্মি মাজহার, ঊর্মি রহমান, হাবিবুর রহমান, নিখিলেশ চক্রবর্তী, সৈয়দ শামসুল হক, কবি শহীদ কাদরী, সিরাজুর রহমান, বঙ্গবন্ধু গবেষক আবদুল মতিন, মুকুল ভাই, বিশিষ্ট সমাজসেবী ড. বি বি রায়, শ্রমিক দল রাজনীতিক জানে আলম, পলা উদ্দিন (বর্তমানে ব্যারোনেস), সুলতান শরিফ, নিশাত দস্তগীর, আমিনুল হক বাদশা, ডা. জাহেদুল হাসান, গায়ক হিমাংশু গোস্বামী, রহমান জিলানী, সানু মিয়া, নুরু মিয়া, মান্না হক এবং আরও অনেকে। বলতে গেলে এটি পরিণত হয়েছিল স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের অফিসে। আশির দশকের শেষ দিকে এরশাদ হাইকমিশনার জেনারেল মীর শওকতকে দেশে তলব করলে তিনি মনে করেন দেশে গেলে তাঁকে গ্রেফতার করা হবে তাই লন্ডনে স্থায়ী বসবাসের জন্য গাফ্ফার ভাইয়ের দ্বারস্থ হন। আমি তখন যুক্তরাজ্য ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজরি সার্ভিসের আইনবিষয়ক উপপরিচালক। ইমিগ্রেশন-সংক্রান্ত বিষয়ে ছিলাম প্রচুর ক্ষমতার অধিকারী। গাফ্‌ফার ভাই জেনারেল শওকতকে আমার দফতরে নিয়ে আসেন। জেনারেল শওকতকে নিশ্চয়তা দেওয়ার পর তাঁকে নিয়ে গেলাম পাশের কামরায় সে সময় সংস্থার পরিচালক মাইকেল বার্নসের দফতরে। বঙ্গবন্ধুর বিশিষ্ট বন্ধু এবং আমাদের মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদান রাখা একাত্তরে ব্রিটিশ সংসদ সদস্য মাইকেল বার্নস যখন জেনারেল শওকতকে বীর মুক্তিযোদ্ধা বলে অভিনন্দন জানালেন, জেনারেল শওকত তখন অকপটে বলে ফেললেন ‘আমি এবং জিয়া মুক্তিযুদ্ধে যেতে বাধ্য হয়েছিলাম কেননা নয় তো বাঙালি সেনারা আমাকে এবং জিয়াকে হত্যা করত। জিয়া মন থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে ছিল না, তার আনুগত্য ছিল পাকিস্তানের প্রতি।’

সে সময় লন্ডনে জাতিসংঘের একটি শাখার প্রধান ছিলেন ড. শফিউল্লা। তিনি ছিলেন একনিষ্ঠ রবীন্দ্রপ্রেমী। প্রায় প্রতি সপ্তাহেই তাঁর গোল্ডার্স গ্রিন এলাকার বাড়িতে রবীন্দ্রসংগীতের জলসা হতো। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর প্রয়াণ ঘটলে লন্ডনের ইমামরা তাঁকে নাস্তিক বলে ঘোষণা করে তাঁর জানাজা পড়াতে নারাজ হলে গাফ্‌ফার ভাই তাঁর জানাজা পড়িয়েছিলেন।

আশির দশকে লন্ডনে ভারতীয় বিদ্যাভবনের নিমন্ত্রণে কলকাতা থেকে গিয়েছিলেন বিশিষ্ট রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, বাংলাদেশ থেকে আমন্ত্রিত হয়েছিলেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও রথীন্দ্রনাথ রায়। কার্ডিফের আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ এঁদের সবার সঙ্গে গাফ্ফার ভাই এবং আমাকেও আমন্ত্রণ করেছিলেন। আমাদের কার্ডিফ নিয়ে যাওয়ার জন্য যে কজন দায়িত্ব নিয়েছিলেন তার মধ্যে ছিলেন ছুরুক মিঞা নামে এক আওয়ামী লীগ কর্মী। তাঁর গাড়িতে চড়েছিলাম আমি, গাফ্ফার ভাই ও রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। যাত্রাপথে ছুরুক মিঞা বিভিন্ন গানের রেকর্ড বাজানোর পর হঠাৎ বলে ফেললেন, ‘এবার আমি মাওলানা সাঈদীর একটি ওয়াজ বাজাব’। আওয়ামী কর্মীর মুখে এহেন কথা শুনে আমরা সবাই হতভম্ভ, আমরা বুঝতে পারলাম লোকটি অজ্ঞতাবশতই এমন প্রস্তাব দিলেন। গাফ্‌ফার ভাই ছুরুক মিঞাকে সাঈদীর অতীত ইতিহাস জানালে ছুরুক মিঞা বললেন, ‘আমি তো এগুলো জানতাম না। আমি কৃতজ্ঞ, আপনি আমার ভুল ভাঙলেন।’ ছুরুক মিঞা সাঈদীর ওয়াজের সব ক্যাসেট গাড়ি থেকে ছুড়ে ফেলে দিলেন।

‘পলাশী থেকে ধানমন্ডি’ নাটকে গাফ্‌ফার ভাই বঙ্গবন্ধু হত্যার জন্য জিয়া-মোশতাকের পরিকল্পনাগুলো তুলে ধরেছিলেন। খসড়াটি জানার পর প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার চরেরা গাফ্ফার ভাইকে বললেন, তিনি নাটক থেকে জিয়ার অংশ বাদ দিলে খালেদা সরকার তাঁকে আর্থিকভাবে উপকৃত করবে। গাফ্ফার ভাই খালেদার চরদের তাড়িয়ে দিয়েছিলেন। এ কথাটি গাফ্ফার ভাই আমাকে এবং নাটকের মুখ্য চরিত্র পীযূষ বন্দ্যোপধ্যায়ের কাছে ব্যক্ত করেছিলেন। এমনি আরও অনেক অজানা কথা রয়েছে এই মহান ব্যক্তি সম্পর্কে, যা জানলে তাঁর প্রতি মানুষের শ্রদ্ধাবোধ আরও বেড়ে যাবে। তিনি যে নীতির প্রশ্নে ছিলেন আপসহীন এ ধরনের আরও বহু ঘটনা তা-ই প্রমাণ করে।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে