শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ জুন, ২০২২

দূরদৃষ্টিসম্পন্ন পরিকল্পনাই জনকল্যাণ নিশ্চিত করে

মেজর অব. আখতার
প্রিন্ট ভার্সন
দূরদৃষ্টিসম্পন্ন পরিকল্পনাই জনকল্যাণ নিশ্চিত করে

মূল্যস্ফীতি এখন আমাদের জন্য একটি বিরাট সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু এ অবস্থা এক দিনে তৈরি হয়নি। আমাদের অদূরদর্শী পরিকল্পনাই আজকের পরিণতি ডেকে এনেছে। দেশে উৎপাদিত ও আমদানিকৃত সব দ্রব্য ক্রমাগত মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে। জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি, ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ ও আন্তর্জাতিক দুষ্ট মাফিয়া বেনিয়া চক্রের কারসাজিতে বিশ্ববাজারে বিভিন্ন পণ্য ও সেবার দাম নিয়ে চরম অস্থিরতা বিরাজ করছে, যা নিয়ন্ত্রণে আসতে কিছুটা সময় নেবে। এ টালমাটাল অবস্থার নির্মম শিকার খেটে খাওয়া মধ্যবিত্ত, দরিদ্র ও বেকার মানুষ। বিশ্বের বর্তমান অস্থিতিশীল বাজারের জন্য মূলত একশ্রেণির লোভী ব্যবসায়ী দায়ী। ব্যবসায়ীদের মূল লক্ষ্যই মুনাফা। মুনাফা করা ছাড়া ব্যবসায়ীরা টিকে থাকতে পারে না। বাজারদর ওঠানামায় ব্যবসায়ীদের খুব একটা আসে-যায় না। বাজার কমলেও তারা মুনাফা করে। বাড়লে তো কথাই নেই। তখন তাদের পোয়াবারো। বিশ্বব্যাপী মহামারিতে ব্যবসায়ীদের লাভ হয়েছে। এখন ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধে ব্যবসায়ীদের কোনো লোকসান নেই। তেলের দাম বাড়লেও তেল ব্যবসায়ীদের যেমন লাভ, তেলের দাম কমলেও তাদের লাভ। বিশ্ব অর্থনীতি অস্থিতিশীল হয় ব্যবসায়ীদের কারণে। পৃথিবীর অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে ব্যবসায়ীদের কঠোর নিয়ন্ত্রণে রাখতে হয়। এজন্য দরকার শক্তিশালী রাজনৈতিক ব্যবস্থা যা বিশ্বকে একটি নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখবে। কিন্তু দুর্ভাগ্য হলো, আজ বিশ্বের রাজনীতি ও অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণ করছে বিশ্ব বেনিয়ারা। যাদের কোনো নীতি-নৈতিকতা নেই। বিশ্ব আজ কতগুলো করপোরেট হাউসের কাছে জিম্মি। এদের একমাত্র লক্ষ্য করপোরেট মুনাফা যেখানে জনকল্যাণের কোনো সুযোগ নেই।

বিশ্বে একসময় নীতি-নৈতিকতার মূল্য ছিল। শাসক জনগণের সামনে তার নীতি-নৈতিকতা নিয়ে আসত। শাসক জনগণকে ভয় করত। জনগণের কল্যাণ, উন্নতি ও উন্নত সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য শাসক নীতিমান, সৎ ও উচ্চশিক্ষিত প্রশাসন তৈরি এবং জবাবদিহির মধ্যে সর্বদা সচেষ্ট থাকত। এখন তার উল্টোটা ঘটছে। এ অসৎ চক্রের সম্মিলিত লক্ষ্য জনগণকে শোষণ ও নিপীড়ন। তাই বিশ্বের বর্তমান শাসক ও প্রশাসন সম্মিলিতভাবে জনগণকে সর্বদা তাদের কঠোর নিয়ন্ত্রণে রাখে। তারা কখনো জনগণকে ক্ষমতাবান হতে দেয় না, দিতে চায়ও না। তারা শুধু তাদের নিরাপত্তা তথা নিরাপদে বেঁচে থাকা নামক এক অসম্ভব অলীক বাসনায় মত্ত। সেই সঙ্গে বিশ্বের বেনিয়াদের সরাসরি প্ররোচনায় এবং তাদের মুনাফা অর্জনের পথ সুগম রাখতে শাসক ও প্রশাসন চক্র তাবৎ বিশ্বকে অব্যাহতভাবে নিরাপত্তাহীন অস্থিতিশীল ভয়াবহ পরিবেশ সৃষ্টির দিকে ধাবিত করছে। পৃথিবী এখন ক্রমান্বয়ে মানুষের অবাসযোগ্য গ্রহে রূপান্তরিত হয়ে যাচ্ছে। গুটিকয় শাসকের নিরাপত্তার নামে লাখ লাখ মানুষকে আজ প্রতিনিয়ত হত্যা করা হচ্ছে। কখনো সন্ত্রাস, কখনো মহামারি, কখনো যুদ্ধের নামে মানুষ হত্যা অব্যাহত রয়েছে যার সবকিছুর পেছনে বিশ্ব বেনিয়াদের অর্থের লোভ এককভাবে কাজ করছে।

আমরা দেশবাসী এখন এক ধরনের অনিশ্চয়তার দিকে ক্রমান্বয়ে এগিয়ে যাচ্ছি। হয়তো শাসক ও প্রশাসন গোষ্ঠী তাদের কায়েমি স্বার্থ ও অবস্থানের কারণে আমাদের সঙ্গে একমত হবে না। একমত হওয়ার প্রয়োজনীয়তাও নেই। যদি ভবিষ্যতে কোনো ধরনের অনিশ্চয়তা তৈরি না হয় বা আমাদের কোনো অকল্যাণ না আসে তাতে আমাদের দুঃখ করার কোনো কারণও নেই। ভবিষ্যতে কোনো অকল্যাণ না হলে বা অনিশ্চয়তা দেখা না দিলে তা আমাদের জনই মঙ্গলময় হবে। এর সুবিধাভোগী আমরা তথা জনগণই হব। এতে আমাদের ভাবনার কিছু নেই।

আমরা সবকিছু ইতিবাচক হিসেবে নিতে চাই। ইতোমধ্যে মার্কিন প্রতি ডলারের মূল্য ১০০ টাকা হয়ে গেছে। একইভাবে অন্যান্য বৈদেশিক মুদ্রার দামও বেড়ে গেছে। ডলার ও বৈদেশিক মুদ্রার দাম বেড়ে গেলে মূল্য ও মুদ্রাস্ফীতি একসঙ্গে ঘটে। ডলার ও বৈদেশিক মুদ্রার দাম বাড়লে আমদানি ব্যয় বাড়ে। ফলে পণ্যের দাম বেড়ে যায় যা আমাদের অর্থনীতিতে ব্যাপক প্রভাব ফেলে। আমাদের ভোগ্য, মূলধনী যন্ত্রপাতি, জ্বালানি তেল, লোহা, ইস্পাত, তুলা- প্রায় সবকিছুর বাজার মূলত আমদানিনির্ভর। যার কারণে আমদানি মূল্যের সুতার টানে স্থানীয় বাজারে সবকিছুর দাম বেড়ে যায়। বাজার অস্থিতিশীল হয়ে ওঠে।

অন্যদিকে ডলার ও বৈদেশিক মুদ্রার দাম বেড়ে গেলে রপ্তানি ও রেমিট্যান্স আয় বেড়ে সরাসরি মুদ্রাস্ফীতি ঘটায়। মুদ্রাস্ফীতির কারণে পণ্যের চাহিদা বেড়ে আমদানি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি ঘটায়। কদিন আগেও ১ ডলারের মূল্য ছিল ৮৪ টাকা, যা এখন ১০০ টাকার ওপরে। বাজারে নিত্যপণ্য হুহু করে জনগণের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে। কিন্তু সেভাবে মানুষের আয় বাড়ছে না। বৈদেশিক মুদ্রার সন্তোষজনক রিজার্ভ এবং জনগণের আর্থিক সামর্থ্য কিছুটা ভালো থাকায় সাধারণ ও দরিদ্র মানুষের হাহাকার এখনো নগ্নভাবে প্রকাশ পায়নি। বেকার ও নিম্ন আয়ের মানুষের বেঁচে থাকা এখন অনেক বেশি কষ্টকর। যদিও আমাদের সমাজের নব্য উচ্চবিত্তদের গরিবদের সহায়তা করার মানসিকতা ও সরকারের ত্রাণ কার্যক্রম হতদরিদ্রদের হাহাকার কিছুটা সহনীয় পর্যায়ে রাখতে পেরেছে। তবে অর্থনীতিতে ব্যাপক কোনো পরিবর্তন আনতে না পারলে বর্তমান অবস্থা বেশিদিন না থাকার সম্ভাবনাই প্রবল।

আমাদের অর্থনীতি মূলত তিনটি অবস্থানের ওপর নির্ভরশীল। আমাদের আয়ের উৎস হলো রপ্তানি ও রেমিট্যান্স। আমাদের ভোগ্য ও উৎপাদন বাজারও প্রায় সম্পূর্ণ আমদানিনির্ভর। তার ওপর অর্থনীতি ব্যবস্থাপনাও খুবই দুর্বল। তিনটি অবস্থানে ব্যাপকভাবে কাজ করে যদি পরিমাণ ও গুণগত উন্নয়ন সম্ভব না হয় তাহলে আমাদের ভবিষ্যৎ বিপর্যয় ঠেকানো অনেক বেশি কঠিন বা দুষ্কর হয়ে যেতে পারে। তর্কের খাতিরে যদি ধরে নিই আমাদের অবস্থা শ্রীলঙ্কার মতো হয়ে গেল তাহলে আমরা কী করব? তখন অবশ্যই আমদানি কমাতে হবে, রপ্তানি ও রেমিট্যান্স বাড়াতে হবে এবং অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার উন্নতি করতে হবে। এটাই যদি আমাদের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও সামর্থ্য বাড়ানোর উপায় হয় তাহলে অনাকাক্সিক্ষত বিপর্যয়ের জন্য অপেক্ষা না করে এখনই সে উপায় অর্জনের জন্য একযোগে নেমে পড়া উচিত বলে আমি মনে করি। আমাদের রাজনৈতিক পথ ও মত আলাদা হতে পারে। কিন্তু দেশ ও জনগণ তো আমাদের সবার। দেশ যদি বিপর্যস্ত হয় তাহলে আমরা সবাই এর কষ্ট ভোগ করব, হয়তো একটি দুর্বৃত্ত শ্রেণি ছাড়া। তাই দেশ ও জনগণের স্বার্থে অর্থনীতিতে কাক্সিক্ষত অগ্রগতি আনার লক্ষ্যে কিছু পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সুপারিশ রাখছি-

১. ইতোমধ্যে আইএমএফ খাদ্য ও জ্বালানি তেলে ভর্তুকি বাড়াতে বলেছে। সমর্থনযোগ্য প্রস্তাব। আমি মনে করি সরকার এ ব্যাপারে ইতিবাচক ভূমিকা নেবে। ২. প্লাস্টিক, লোহা, ইস্পাত, সিমেন্ট ক্লিংকার, তুলা, কম্পিউটার, মূলধনী যন্ত্রপাতির ওপর শুল্কহার কমানো বা রেয়াত দেওয়া হোক। এর ফলে উৎপাদন বাড়বে, কর্মসংস্থান তৈরি হবে, বেকারত্ব কমবে, রপ্তানি বাড়ার সুযোগ তৈরি হবে। স্থানীয় বাজারে এগুলোর মূল্য হ্রাস বা নিয়ন্ত্রণে আসবে। ৩. দক্ষ জনশক্তি বাড়ানোর জন্য কারিগরি ও হাতে-কলমে শিক্ষার ওপর সর্বোচ্চ জোর দিতে হবে। বিদ্যমান স্কুল, কলেজ, মাদরাসায় সান্ধ্য ও নৈশ কারিগরি ও হাতে-কলমে শিক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া নিরুৎসাহ করতে হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার ভর্তুকি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। অপেশাদারি শিক্ষাও নিরুৎসাহ করতে হবে। এর ফলে দ্রুত দক্ষ ও শিক্ষিত পেশাভিত্তিক জনশক্তি বৃদ্ধি পাবে। এই শিক্ষিত জনশক্তি বিদেশে পাঠিয়ে একদিক দিয়ে রেমিট্যান্স আয়ে বৈপ্লবিক অবদান আনা সম্ভব হবে। সেই সঙ্গে দেশ থেকে চলে যাওয়া রেমিট্যান্সের পথও নিয়ন্ত্রিত হবে। কারণ দক্ষ জনশক্তির অভাবে দেশে ভারতীয় ও চীনা শ্রমিকরা কাজ করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা তাদের দেশে নিয়ে যায়। একটু প্রশিক্ষণ পেলেই আমাদের যুবকরা বৈদেশিক মুদ্রা দেশেই রেখে দিতে পারবে। ৪. আইটি শিক্ষাকে আরও গুরুত্ব দিয়ে মাধ্যমিক পর্যায়ে সবাইকে আইটি শিক্ষায় শিক্ষিত করার ব্যবস্থা নিতে হবে। এর ফলে উন্নত বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে দক্ষ জনশক্তি তৈরি হবে যাদের মাধ্যমে দেশে থেকেই আয়ের পথ উন্মুক্ত হবে। আইটিতে দক্ষ জনশক্তি তৈরি করতে পারলে শুধু আইটি সেক্টর থেকে মহিলারাই ঘরে থেকে আয় করে বর্তমান রেমিট্যান্স থেকে ১০ গুণ বেশি রেমিট্যান্স আনতে পারবে। ৫. বিশ্ববাজারের চাহিদা নিরূপণ করে আমাদের শ্রম ও শিল্প নীতি তৈরি করতে হবে, যাতে আমরা বিশ্বায়নের সুযোগ নিতে পারি। আমদানিনির্ভরতা কমানোর কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। কৃষিতে জোর দিয়ে খাদ্যশস্য, চিনি, ভোজ্য তেলসহ সব খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার পদক্ষেপ নিতে হবে। কৃষি উপকরণে শতভাগ ভর্তুকি দিতে হবে। ৬. করভিত্তিক উন্নয়ন থেকে সরে এসে টোলভিত্তিক উন্নয়নে জোর দিতে হবে যাতে সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়। ‘ব্যবহার করলে মূল্য দিতে হবে’- এটাই হতে হবে উন্নয়ন ব্যয়ের মূলনীতি। ৭. সরকার প্রতিষ্ঠা ও পরিবর্তনে জনগণের ক্ষমতা দর্শনীয়ভাবে নিশ্চিত করতে হবে। ৮. সব নদীপথ ড্রেজিং ও নদীশাসন করে নদীপথের নাব্য বৃদ্ধি ও কৃষিজমি বাড়াতে হবে, নদীপথে কম খরচে পণ্য পরিবহনের সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে, বড় বড় ব্রিজ, সমুদ্র ও বিমান বন্দর নির্মাণ আপাতত বন্ধ রাখতে হবে, নদীতে মাছ চাষ নিশ্চিত ও উৎসাহিত করতে হবে। আমাদের খাদ্যে মাছের পরিমাণ বাড়াতে হবে। ৯. টাকার মূল্যমান ধরে রাখতে হবে। প্রয়োজনে চরম কৃচ্ছ্রতার পথ বেছে নিতে হবে। সব ধরনের অপ্রয়োজনীয় ব্যয় পরিহার করতে হবে। সরকারের রাজস্ব ব্যয় নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। দেশে উৎপাদিত সব পণ্যের বাজার উদার ও মুক্ত করে রাখতে হবে যাতে উৎপাদন ব্যাহত না হয়। মনে রাখতে হবে, কলকারখানা বন্ধ হয়ে গেলে বেকারত্ব বেড়ে যাবে।

ঘরে আগুন লেগে গেলে তা হয়তো নিয়ন্ত্রণ বা নেভানো সম্ভব; কিন্তু ক্ষতি ঠেকানো যাবে না। আগুন নিয়ন্ত্রণ বা নেভানোর জন্য যে ব্যবস্থা নেওয়া হয় তার চেয়ে কম ব্যবস্থা যদি আগুন লাগার আগে বা লাগার মুহূর্তে নেওয়া হতো বা নেওয়া হয় তাহলে ক্ষয়ক্ষতি অনেক কম হয় তা নিশ্চয় আমরা বলতে পারি।

ডলারের দাম ১০০ টাকার ওপরে চলে গেছে। প্রবল ক্ষমতাসীনরা ডলারের মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে। এজন্য আমি কাউকে দোষারোপ করছি না। তবে এ মুহূর্তে নিজের তাগিদে কিছু নিবেদন বিনয়ের সঙ্গে রাখছি যা আমি আগে ফেসবুকে কিছু কিছু দিয়েছিলাম-

১. অনতিবিলম্বে বৈধ পথের বাইরে ডলার ও বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন সিলগালা করে বন্ধ করতে হবে। ২. আমদানি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। ৩. আমদানির জন্য যেসব এলসি বা ঋণপত্র ইতোমধ্যে খুলে দেওয়া হয়েছে সেগুলোর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ডলার বা বৈদেশিক মুদ্রা সরবরাহ করা হোক। ৪. রিজার্ভে টান পড়ার আগেই জরুরি ভিত্তিতে আইএমএফ থেকে ডলার সংগ্রহ করা হোক। ৫. সব রপ্তানি আয় ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে বাংলাদেশের ব্যাংকের নির্ধারিত দরে লেনদেন করার নির্দেশনা জারি করা হোক। নির্ধারিত দরের বাইরে কেউ ১ পয়সা কমবেশি দিয়ে ডলার বা বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন করতে পারবে না। করলে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে আইন করে দিতে হবে। ৬. উচ্চহারে তিন মাস মেয়াদি ডলার বন্ড ছাড়া হোক যা টাকায় পরিশোধ করা হবে। ফলে বাজারের ডলার সরকারের হাতে চলে আসবে। ৭. অবৈধ পথে পাঠানো সব ধরনের রেমিট্যান্স কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হোক। রেমিট্যান্সের একটি অংশ উচ্চসুদে বা মুনাফায় সঞ্চয়ী আমানত হিসেবে অন্তত এক বছরের জন্য ব্যাংকে জমা রাখা হোক যাতে অপ্রয়োজনীয় ব্যয় নিয়ন্ত্রিত হয়। ৮. হুন্ডি ব্যবসা কঠোরভাবে বন্ধ করে দেওয়া হোক। ৯. সীমান্তের চোরাকারবারি কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হোক। ১০. অনতিবিলম্বে ডলারসহ সব বিদেশি মুদ্রার কার্ব মার্কেট সিলগালা মেরে বন্ধ করে দেওয়া হোক। ১১. ব্যাংকের বাইরে ডলার ও বিদেশি মুদ্রা লেনদেন বা বেচাকেনা অবৈধ ঘোষণা করে কঠোর শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হোক। ১২. ক্যাপটিভ পাওয়ার প্লান্টের পেমেন্ট বৈদেশিক মুদ্রায় পরিশোধ করা আপাতত বন্ধ করে দেওয়া হোক। ১৩. পোশাক রপ্তানির আয়সহ সব রপ্তানি আয় বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত দরে পরিশোধ করা হোক। আর যদি খোলাবাজারে তারা বিদেশি মুদ্রা বিক্রি করে তাহলে অতিরিক্ত অর্থ শ্রমিক-কর্মচারীদের মধ্যে বিতরণ করা হোক। ১৪. সরকারি কর্মচারীদের মতো অন্যদেরও আপাতত বিদেশে যাওয়া বা ভ্রমণ বন্ধ করে দেওয়া হোক। শিক্ষা ও চিকিৎসার জন্য বিদেশ যাওয়া বন্ধ করে দেওয়া হোক। শিক্ষা ও চিকিৎসায় আমাদের যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে যার জন্য বিদেশে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। আপাতত সবার জন্য বিদেশ যাওয়াও বন্ধ রাখা হোক। বিদেশ যেতে না পারলে দুর্নীতি অনেক কমে যাবে এবং টাকা পাচারও নিয়ন্ত্রিত হবে। ১৫. আন্তব্যাংকের ডলার ব্যবসা নিষিদ্ধ করা হোক। ব্যাংকিং সেবা দেওয়ার জন্য ব্যাংক আইন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান। বৈদেশিক মুদ্রা বা মুদ্রার ব্যবসা করা তাদের জন্য মানানসই নয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত দরের বেশি বা কম দিয়ে বৈদেশিক মুদ্রা কোনো অবস্থাতেই কোনো ব্যাংকই লেনদেন করতে পারে না। এ ব্যাপারে কঠোর নীতি ও অবস্থান বাংলাদেশ ব্যাংকের নেওয়া উচিত।

সমস্যায় নিমজ্জিত হয়ে সমাধানের পথ খোঁজার চেয়ে সমস্যা পরিহার করার আগাম ব্যবস্থা নেওয়া অনেক বেশি কার্যকর। বিরোধের রাজনীতি থেকে বের হতে পারলে দেশের ও দশের মঙ্গল হবে। স্তাবকরা সবকিছুতেই বেশি বেশি বলবে কিন্তু গণেশ উল্টে গেলে তখন সবাই চেহারা পাল্টাবে। পরিবর্তনের চেয়ে সমন্বয় ও পারস্পরিক সুসম্পর্ক এখন অনেক বেশি কাম্য যা ভোগান্তি হ্রাস করতে সহায়ক হবে। ‘আজ’ চলে যাচ্ছে কিন্তু চলে যাওয়া ‘আজ’কে নিয়ে ভাবার চেয়ে সুন্দর ও সুখের আগামী দিন নিয়ে আমাদের সবার ভাবনা হোক। জনগণ পরিবর্তনের প্রত্যাশায় এবং তাদের ক্ষমতা পুনরুদ্ধারে আকুল।

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে
রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল
চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা
মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি
নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক
বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাই ও চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার ৪
ছিনতাই ও চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম
বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা