শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ জুন, ২০২২

দূরদৃষ্টিসম্পন্ন পরিকল্পনাই জনকল্যাণ নিশ্চিত করে

মেজর অব. আখতার
প্রিন্ট ভার্সন
দূরদৃষ্টিসম্পন্ন পরিকল্পনাই জনকল্যাণ নিশ্চিত করে

মূল্যস্ফীতি এখন আমাদের জন্য একটি বিরাট সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু এ অবস্থা এক দিনে তৈরি হয়নি। আমাদের অদূরদর্শী পরিকল্পনাই আজকের পরিণতি ডেকে এনেছে। দেশে উৎপাদিত ও আমদানিকৃত সব দ্রব্য ক্রমাগত মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে। জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি, ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ ও আন্তর্জাতিক দুষ্ট মাফিয়া বেনিয়া চক্রের কারসাজিতে বিশ্ববাজারে বিভিন্ন পণ্য ও সেবার দাম নিয়ে চরম অস্থিরতা বিরাজ করছে, যা নিয়ন্ত্রণে আসতে কিছুটা সময় নেবে। এ টালমাটাল অবস্থার নির্মম শিকার খেটে খাওয়া মধ্যবিত্ত, দরিদ্র ও বেকার মানুষ। বিশ্বের বর্তমান অস্থিতিশীল বাজারের জন্য মূলত একশ্রেণির লোভী ব্যবসায়ী দায়ী। ব্যবসায়ীদের মূল লক্ষ্যই মুনাফা। মুনাফা করা ছাড়া ব্যবসায়ীরা টিকে থাকতে পারে না। বাজারদর ওঠানামায় ব্যবসায়ীদের খুব একটা আসে-যায় না। বাজার কমলেও তারা মুনাফা করে। বাড়লে তো কথাই নেই। তখন তাদের পোয়াবারো। বিশ্বব্যাপী মহামারিতে ব্যবসায়ীদের লাভ হয়েছে। এখন ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধে ব্যবসায়ীদের কোনো লোকসান নেই। তেলের দাম বাড়লেও তেল ব্যবসায়ীদের যেমন লাভ, তেলের দাম কমলেও তাদের লাভ। বিশ্ব অর্থনীতি অস্থিতিশীল হয় ব্যবসায়ীদের কারণে। পৃথিবীর অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে ব্যবসায়ীদের কঠোর নিয়ন্ত্রণে রাখতে হয়। এজন্য দরকার শক্তিশালী রাজনৈতিক ব্যবস্থা যা বিশ্বকে একটি নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখবে। কিন্তু দুর্ভাগ্য হলো, আজ বিশ্বের রাজনীতি ও অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণ করছে বিশ্ব বেনিয়ারা। যাদের কোনো নীতি-নৈতিকতা নেই। বিশ্ব আজ কতগুলো করপোরেট হাউসের কাছে জিম্মি। এদের একমাত্র লক্ষ্য করপোরেট মুনাফা যেখানে জনকল্যাণের কোনো সুযোগ নেই।

বিশ্বে একসময় নীতি-নৈতিকতার মূল্য ছিল। শাসক জনগণের সামনে তার নীতি-নৈতিকতা নিয়ে আসত। শাসক জনগণকে ভয় করত। জনগণের কল্যাণ, উন্নতি ও উন্নত সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য শাসক নীতিমান, সৎ ও উচ্চশিক্ষিত প্রশাসন তৈরি এবং জবাবদিহির মধ্যে সর্বদা সচেষ্ট থাকত। এখন তার উল্টোটা ঘটছে। এ অসৎ চক্রের সম্মিলিত লক্ষ্য জনগণকে শোষণ ও নিপীড়ন। তাই বিশ্বের বর্তমান শাসক ও প্রশাসন সম্মিলিতভাবে জনগণকে সর্বদা তাদের কঠোর নিয়ন্ত্রণে রাখে। তারা কখনো জনগণকে ক্ষমতাবান হতে দেয় না, দিতে চায়ও না। তারা শুধু তাদের নিরাপত্তা তথা নিরাপদে বেঁচে থাকা নামক এক অসম্ভব অলীক বাসনায় মত্ত। সেই সঙ্গে বিশ্বের বেনিয়াদের সরাসরি প্ররোচনায় এবং তাদের মুনাফা অর্জনের পথ সুগম রাখতে শাসক ও প্রশাসন চক্র তাবৎ বিশ্বকে অব্যাহতভাবে নিরাপত্তাহীন অস্থিতিশীল ভয়াবহ পরিবেশ সৃষ্টির দিকে ধাবিত করছে। পৃথিবী এখন ক্রমান্বয়ে মানুষের অবাসযোগ্য গ্রহে রূপান্তরিত হয়ে যাচ্ছে। গুটিকয় শাসকের নিরাপত্তার নামে লাখ লাখ মানুষকে আজ প্রতিনিয়ত হত্যা করা হচ্ছে। কখনো সন্ত্রাস, কখনো মহামারি, কখনো যুদ্ধের নামে মানুষ হত্যা অব্যাহত রয়েছে যার সবকিছুর পেছনে বিশ্ব বেনিয়াদের অর্থের লোভ এককভাবে কাজ করছে।

আমরা দেশবাসী এখন এক ধরনের অনিশ্চয়তার দিকে ক্রমান্বয়ে এগিয়ে যাচ্ছি। হয়তো শাসক ও প্রশাসন গোষ্ঠী তাদের কায়েমি স্বার্থ ও অবস্থানের কারণে আমাদের সঙ্গে একমত হবে না। একমত হওয়ার প্রয়োজনীয়তাও নেই। যদি ভবিষ্যতে কোনো ধরনের অনিশ্চয়তা তৈরি না হয় বা আমাদের কোনো অকল্যাণ না আসে তাতে আমাদের দুঃখ করার কোনো কারণও নেই। ভবিষ্যতে কোনো অকল্যাণ না হলে বা অনিশ্চয়তা দেখা না দিলে তা আমাদের জনই মঙ্গলময় হবে। এর সুবিধাভোগী আমরা তথা জনগণই হব। এতে আমাদের ভাবনার কিছু নেই।

আমরা সবকিছু ইতিবাচক হিসেবে নিতে চাই। ইতোমধ্যে মার্কিন প্রতি ডলারের মূল্য ১০০ টাকা হয়ে গেছে। একইভাবে অন্যান্য বৈদেশিক মুদ্রার দামও বেড়ে গেছে। ডলার ও বৈদেশিক মুদ্রার দাম বেড়ে গেলে মূল্য ও মুদ্রাস্ফীতি একসঙ্গে ঘটে। ডলার ও বৈদেশিক মুদ্রার দাম বাড়লে আমদানি ব্যয় বাড়ে। ফলে পণ্যের দাম বেড়ে যায় যা আমাদের অর্থনীতিতে ব্যাপক প্রভাব ফেলে। আমাদের ভোগ্য, মূলধনী যন্ত্রপাতি, জ্বালানি তেল, লোহা, ইস্পাত, তুলা- প্রায় সবকিছুর বাজার মূলত আমদানিনির্ভর। যার কারণে আমদানি মূল্যের সুতার টানে স্থানীয় বাজারে সবকিছুর দাম বেড়ে যায়। বাজার অস্থিতিশীল হয়ে ওঠে।

অন্যদিকে ডলার ও বৈদেশিক মুদ্রার দাম বেড়ে গেলে রপ্তানি ও রেমিট্যান্স আয় বেড়ে সরাসরি মুদ্রাস্ফীতি ঘটায়। মুদ্রাস্ফীতির কারণে পণ্যের চাহিদা বেড়ে আমদানি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি ঘটায়। কদিন আগেও ১ ডলারের মূল্য ছিল ৮৪ টাকা, যা এখন ১০০ টাকার ওপরে। বাজারে নিত্যপণ্য হুহু করে জনগণের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে। কিন্তু সেভাবে মানুষের আয় বাড়ছে না। বৈদেশিক মুদ্রার সন্তোষজনক রিজার্ভ এবং জনগণের আর্থিক সামর্থ্য কিছুটা ভালো থাকায় সাধারণ ও দরিদ্র মানুষের হাহাকার এখনো নগ্নভাবে প্রকাশ পায়নি। বেকার ও নিম্ন আয়ের মানুষের বেঁচে থাকা এখন অনেক বেশি কষ্টকর। যদিও আমাদের সমাজের নব্য উচ্চবিত্তদের গরিবদের সহায়তা করার মানসিকতা ও সরকারের ত্রাণ কার্যক্রম হতদরিদ্রদের হাহাকার কিছুটা সহনীয় পর্যায়ে রাখতে পেরেছে। তবে অর্থনীতিতে ব্যাপক কোনো পরিবর্তন আনতে না পারলে বর্তমান অবস্থা বেশিদিন না থাকার সম্ভাবনাই প্রবল।

আমাদের অর্থনীতি মূলত তিনটি অবস্থানের ওপর নির্ভরশীল। আমাদের আয়ের উৎস হলো রপ্তানি ও রেমিট্যান্স। আমাদের ভোগ্য ও উৎপাদন বাজারও প্রায় সম্পূর্ণ আমদানিনির্ভর। তার ওপর অর্থনীতি ব্যবস্থাপনাও খুবই দুর্বল। তিনটি অবস্থানে ব্যাপকভাবে কাজ করে যদি পরিমাণ ও গুণগত উন্নয়ন সম্ভব না হয় তাহলে আমাদের ভবিষ্যৎ বিপর্যয় ঠেকানো অনেক বেশি কঠিন বা দুষ্কর হয়ে যেতে পারে। তর্কের খাতিরে যদি ধরে নিই আমাদের অবস্থা শ্রীলঙ্কার মতো হয়ে গেল তাহলে আমরা কী করব? তখন অবশ্যই আমদানি কমাতে হবে, রপ্তানি ও রেমিট্যান্স বাড়াতে হবে এবং অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার উন্নতি করতে হবে। এটাই যদি আমাদের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও সামর্থ্য বাড়ানোর উপায় হয় তাহলে অনাকাক্সিক্ষত বিপর্যয়ের জন্য অপেক্ষা না করে এখনই সে উপায় অর্জনের জন্য একযোগে নেমে পড়া উচিত বলে আমি মনে করি। আমাদের রাজনৈতিক পথ ও মত আলাদা হতে পারে। কিন্তু দেশ ও জনগণ তো আমাদের সবার। দেশ যদি বিপর্যস্ত হয় তাহলে আমরা সবাই এর কষ্ট ভোগ করব, হয়তো একটি দুর্বৃত্ত শ্রেণি ছাড়া। তাই দেশ ও জনগণের স্বার্থে অর্থনীতিতে কাক্সিক্ষত অগ্রগতি আনার লক্ষ্যে কিছু পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সুপারিশ রাখছি-

১. ইতোমধ্যে আইএমএফ খাদ্য ও জ্বালানি তেলে ভর্তুকি বাড়াতে বলেছে। সমর্থনযোগ্য প্রস্তাব। আমি মনে করি সরকার এ ব্যাপারে ইতিবাচক ভূমিকা নেবে। ২. প্লাস্টিক, লোহা, ইস্পাত, সিমেন্ট ক্লিংকার, তুলা, কম্পিউটার, মূলধনী যন্ত্রপাতির ওপর শুল্কহার কমানো বা রেয়াত দেওয়া হোক। এর ফলে উৎপাদন বাড়বে, কর্মসংস্থান তৈরি হবে, বেকারত্ব কমবে, রপ্তানি বাড়ার সুযোগ তৈরি হবে। স্থানীয় বাজারে এগুলোর মূল্য হ্রাস বা নিয়ন্ত্রণে আসবে। ৩. দক্ষ জনশক্তি বাড়ানোর জন্য কারিগরি ও হাতে-কলমে শিক্ষার ওপর সর্বোচ্চ জোর দিতে হবে। বিদ্যমান স্কুল, কলেজ, মাদরাসায় সান্ধ্য ও নৈশ কারিগরি ও হাতে-কলমে শিক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া নিরুৎসাহ করতে হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার ভর্তুকি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। অপেশাদারি শিক্ষাও নিরুৎসাহ করতে হবে। এর ফলে দ্রুত দক্ষ ও শিক্ষিত পেশাভিত্তিক জনশক্তি বৃদ্ধি পাবে। এই শিক্ষিত জনশক্তি বিদেশে পাঠিয়ে একদিক দিয়ে রেমিট্যান্স আয়ে বৈপ্লবিক অবদান আনা সম্ভব হবে। সেই সঙ্গে দেশ থেকে চলে যাওয়া রেমিট্যান্সের পথও নিয়ন্ত্রিত হবে। কারণ দক্ষ জনশক্তির অভাবে দেশে ভারতীয় ও চীনা শ্রমিকরা কাজ করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা তাদের দেশে নিয়ে যায়। একটু প্রশিক্ষণ পেলেই আমাদের যুবকরা বৈদেশিক মুদ্রা দেশেই রেখে দিতে পারবে। ৪. আইটি শিক্ষাকে আরও গুরুত্ব দিয়ে মাধ্যমিক পর্যায়ে সবাইকে আইটি শিক্ষায় শিক্ষিত করার ব্যবস্থা নিতে হবে। এর ফলে উন্নত বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে দক্ষ জনশক্তি তৈরি হবে যাদের মাধ্যমে দেশে থেকেই আয়ের পথ উন্মুক্ত হবে। আইটিতে দক্ষ জনশক্তি তৈরি করতে পারলে শুধু আইটি সেক্টর থেকে মহিলারাই ঘরে থেকে আয় করে বর্তমান রেমিট্যান্স থেকে ১০ গুণ বেশি রেমিট্যান্স আনতে পারবে। ৫. বিশ্ববাজারের চাহিদা নিরূপণ করে আমাদের শ্রম ও শিল্প নীতি তৈরি করতে হবে, যাতে আমরা বিশ্বায়নের সুযোগ নিতে পারি। আমদানিনির্ভরতা কমানোর কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। কৃষিতে জোর দিয়ে খাদ্যশস্য, চিনি, ভোজ্য তেলসহ সব খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার পদক্ষেপ নিতে হবে। কৃষি উপকরণে শতভাগ ভর্তুকি দিতে হবে। ৬. করভিত্তিক উন্নয়ন থেকে সরে এসে টোলভিত্তিক উন্নয়নে জোর দিতে হবে যাতে সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়। ‘ব্যবহার করলে মূল্য দিতে হবে’- এটাই হতে হবে উন্নয়ন ব্যয়ের মূলনীতি। ৭. সরকার প্রতিষ্ঠা ও পরিবর্তনে জনগণের ক্ষমতা দর্শনীয়ভাবে নিশ্চিত করতে হবে। ৮. সব নদীপথ ড্রেজিং ও নদীশাসন করে নদীপথের নাব্য বৃদ্ধি ও কৃষিজমি বাড়াতে হবে, নদীপথে কম খরচে পণ্য পরিবহনের সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে, বড় বড় ব্রিজ, সমুদ্র ও বিমান বন্দর নির্মাণ আপাতত বন্ধ রাখতে হবে, নদীতে মাছ চাষ নিশ্চিত ও উৎসাহিত করতে হবে। আমাদের খাদ্যে মাছের পরিমাণ বাড়াতে হবে। ৯. টাকার মূল্যমান ধরে রাখতে হবে। প্রয়োজনে চরম কৃচ্ছ্রতার পথ বেছে নিতে হবে। সব ধরনের অপ্রয়োজনীয় ব্যয় পরিহার করতে হবে। সরকারের রাজস্ব ব্যয় নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। দেশে উৎপাদিত সব পণ্যের বাজার উদার ও মুক্ত করে রাখতে হবে যাতে উৎপাদন ব্যাহত না হয়। মনে রাখতে হবে, কলকারখানা বন্ধ হয়ে গেলে বেকারত্ব বেড়ে যাবে।

ঘরে আগুন লেগে গেলে তা হয়তো নিয়ন্ত্রণ বা নেভানো সম্ভব; কিন্তু ক্ষতি ঠেকানো যাবে না। আগুন নিয়ন্ত্রণ বা নেভানোর জন্য যে ব্যবস্থা নেওয়া হয় তার চেয়ে কম ব্যবস্থা যদি আগুন লাগার আগে বা লাগার মুহূর্তে নেওয়া হতো বা নেওয়া হয় তাহলে ক্ষয়ক্ষতি অনেক কম হয় তা নিশ্চয় আমরা বলতে পারি।

ডলারের দাম ১০০ টাকার ওপরে চলে গেছে। প্রবল ক্ষমতাসীনরা ডলারের মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে। এজন্য আমি কাউকে দোষারোপ করছি না। তবে এ মুহূর্তে নিজের তাগিদে কিছু নিবেদন বিনয়ের সঙ্গে রাখছি যা আমি আগে ফেসবুকে কিছু কিছু দিয়েছিলাম-

১. অনতিবিলম্বে বৈধ পথের বাইরে ডলার ও বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন সিলগালা করে বন্ধ করতে হবে। ২. আমদানি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। ৩. আমদানির জন্য যেসব এলসি বা ঋণপত্র ইতোমধ্যে খুলে দেওয়া হয়েছে সেগুলোর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ডলার বা বৈদেশিক মুদ্রা সরবরাহ করা হোক। ৪. রিজার্ভে টান পড়ার আগেই জরুরি ভিত্তিতে আইএমএফ থেকে ডলার সংগ্রহ করা হোক। ৫. সব রপ্তানি আয় ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে বাংলাদেশের ব্যাংকের নির্ধারিত দরে লেনদেন করার নির্দেশনা জারি করা হোক। নির্ধারিত দরের বাইরে কেউ ১ পয়সা কমবেশি দিয়ে ডলার বা বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন করতে পারবে না। করলে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে আইন করে দিতে হবে। ৬. উচ্চহারে তিন মাস মেয়াদি ডলার বন্ড ছাড়া হোক যা টাকায় পরিশোধ করা হবে। ফলে বাজারের ডলার সরকারের হাতে চলে আসবে। ৭. অবৈধ পথে পাঠানো সব ধরনের রেমিট্যান্স কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হোক। রেমিট্যান্সের একটি অংশ উচ্চসুদে বা মুনাফায় সঞ্চয়ী আমানত হিসেবে অন্তত এক বছরের জন্য ব্যাংকে জমা রাখা হোক যাতে অপ্রয়োজনীয় ব্যয় নিয়ন্ত্রিত হয়। ৮. হুন্ডি ব্যবসা কঠোরভাবে বন্ধ করে দেওয়া হোক। ৯. সীমান্তের চোরাকারবারি কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হোক। ১০. অনতিবিলম্বে ডলারসহ সব বিদেশি মুদ্রার কার্ব মার্কেট সিলগালা মেরে বন্ধ করে দেওয়া হোক। ১১. ব্যাংকের বাইরে ডলার ও বিদেশি মুদ্রা লেনদেন বা বেচাকেনা অবৈধ ঘোষণা করে কঠোর শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হোক। ১২. ক্যাপটিভ পাওয়ার প্লান্টের পেমেন্ট বৈদেশিক মুদ্রায় পরিশোধ করা আপাতত বন্ধ করে দেওয়া হোক। ১৩. পোশাক রপ্তানির আয়সহ সব রপ্তানি আয় বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত দরে পরিশোধ করা হোক। আর যদি খোলাবাজারে তারা বিদেশি মুদ্রা বিক্রি করে তাহলে অতিরিক্ত অর্থ শ্রমিক-কর্মচারীদের মধ্যে বিতরণ করা হোক। ১৪. সরকারি কর্মচারীদের মতো অন্যদেরও আপাতত বিদেশে যাওয়া বা ভ্রমণ বন্ধ করে দেওয়া হোক। শিক্ষা ও চিকিৎসার জন্য বিদেশ যাওয়া বন্ধ করে দেওয়া হোক। শিক্ষা ও চিকিৎসায় আমাদের যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে যার জন্য বিদেশে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। আপাতত সবার জন্য বিদেশ যাওয়াও বন্ধ রাখা হোক। বিদেশ যেতে না পারলে দুর্নীতি অনেক কমে যাবে এবং টাকা পাচারও নিয়ন্ত্রিত হবে। ১৫. আন্তব্যাংকের ডলার ব্যবসা নিষিদ্ধ করা হোক। ব্যাংকিং সেবা দেওয়ার জন্য ব্যাংক আইন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান। বৈদেশিক মুদ্রা বা মুদ্রার ব্যবসা করা তাদের জন্য মানানসই নয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত দরের বেশি বা কম দিয়ে বৈদেশিক মুদ্রা কোনো অবস্থাতেই কোনো ব্যাংকই লেনদেন করতে পারে না। এ ব্যাপারে কঠোর নীতি ও অবস্থান বাংলাদেশ ব্যাংকের নেওয়া উচিত।

সমস্যায় নিমজ্জিত হয়ে সমাধানের পথ খোঁজার চেয়ে সমস্যা পরিহার করার আগাম ব্যবস্থা নেওয়া অনেক বেশি কার্যকর। বিরোধের রাজনীতি থেকে বের হতে পারলে দেশের ও দশের মঙ্গল হবে। স্তাবকরা সবকিছুতেই বেশি বেশি বলবে কিন্তু গণেশ উল্টে গেলে তখন সবাই চেহারা পাল্টাবে। পরিবর্তনের চেয়ে সমন্বয় ও পারস্পরিক সুসম্পর্ক এখন অনেক বেশি কাম্য যা ভোগান্তি হ্রাস করতে সহায়ক হবে। ‘আজ’ চলে যাচ্ছে কিন্তু চলে যাওয়া ‘আজ’কে নিয়ে ভাবার চেয়ে সুন্দর ও সুখের আগামী দিন নিয়ে আমাদের সবার ভাবনা হোক। জনগণ পরিবর্তনের প্রত্যাশায় এবং তাদের ক্ষমতা পুনরুদ্ধারে আকুল।

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা