শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

হবে না আড্ডা, শুনব না আপনার কথা গাজী ভাই

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
হবে না আড্ডা, শুনব না আপনার কথা গাজী ভাই

‘গানেরই খাতায় স্বরলিপি লিখে বল কী হবে?’ আসলেই, আর কী হবে লিখে? চলেই গেলেন এ গানের গীতিকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার। কিংবদন্তি গীতিকার, সুরকার চলচ্চিত্র নির্মাতা। গান লিখেছেন দুই হাতে। পুরো জীবনটাই কাটিয়েছেন সৃষ্টিশীলতায়। ব্যক্তিগত জীবনে আমার সঙ্গে ছিল একটা চমৎকার সম্পর্ক। আমাকে পছন্দ করতেন। মাঝেমধ্যে ফোন করতেন। অফিসে আসতেন। সুখ-দুঃখ শেয়ার করতেন। মেয়ে দিঠিও অনেক সময় বাবার সঙ্গে থাকতেন। সাদা মনের মানুষ ছিলেন গাজী ভাই। কোনো অহংকার ছিল না। মাঝেমধ্যে প্রশ্ন করতাম, এত গান কী করে লিখেছেন গাজী ভাই? তিনি হাসতেন। এক জীবনে কত গান লিখেছেন? বললেন, ৩০ হাজারের বেশি। অবাক হতাম শুনে। বললাম, আপনার লেখা ৫ হাজারের মতো গানের কথাই সামনে এসেছে। বাকি সব গান কি সংগ্রহে আছে? তিনি বললেন, না নেই। এত লিখেছি কী করে সংরক্ষণে থাকবে? বাসা বদল হয়েছে অনেকবার। অনেক কিছু হারিয়ে গেছে। তবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে বিভিন্ন জনের কাছে অনেক গান সংরক্ষিত আছে। সেসব একত্র করতে হবে। সুখের বিষয় জনপ্রিয় ধারার গানগুলো মানুষের মুখে মুখে আছে।

‘গীতিময় সেই দিন চিরদিন বুঝি আর হলো না’। গাজী ভাইয়ের সঙ্গে আড্ডায় অনেক কথা আসত। তিনি কখনো কখনো হারিয়ে যেতেন অতীত জীবনে। গেল বছরের শুরুতে একবার বললাম, কোনো আক্ষেপ আছে কি এই জীবনে? তিনি হাসলেন। বললেন, চাওয়া-পাওয়ার হিসাব তো সব সময় মেলে না। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছি। একুশে পদক পেয়েছি। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এত গান লিখলাম। স্বাধীনতা পদকটা পাইনি। আরেকবার বললেন, লিখতে গিয়ে চিকিৎসক হওয়া হলো না। বাবার কথায় ভর্তি হয়েছিলাম মেডিকেল কলেজে। থার্ড ইয়ারে থাকতেই হোস্টেল ছেড়ে উঠলাম মেসে। সেই ইতিহাস আলাদা। লেখালেখি আর পড়াশোনা দুটি আর একসঙ্গে হয়ে ওঠেনি। বাবা ক্ষুব্ধ হলেন। ছেলেকে পাঠিয়েছিলেন চিকিৎসক হতে। সেই ছেলে মেডিকেল কলেজ ছেড়ে হচ্ছে গীতিকার! এটা কোনো বাবার ভালো লাগবে? মন খারাপ করে বাবা অনেক দিন ছেলের সঙ্গে কথাই বলেননি। ছেলের মাকে বললেন, তোমার এই ছেলে শেষ। তার কাছে আর কিছু আশা করবে না। তার পরও মা গোপনে যোগাযোগ রাখতেন ছেলের সঙ্গে। বেলা শেষে গাজী মাজহারুল আনোয়ারকে নিয়ে বাবাও গর্বিত হয়েছিলেন।

গাজী ভাই সম্পর্কে একটা মিথ আছে। তিনি হাঁটতে হাঁটতেও গান লিখতেন। বসতে হতো না। এ নিয়ে তাঁর মুখে শোনা একটি সত্যি ঘটনা তুলে ধরছি। একবার তিনি গেলেন কুমিল্লার বাড়িতে। তাঁর মা ডেকে নিয়েছিলেন। ছেলের জন্য রান্না করেছেন হাঁসের মাংস। বলেছেন আগামী কদিন থাকতে হবে, প্রতিদিন একটা করে হাঁস খেতে হবে। থাকবে গাজী ভাইয়ের পছন্দের অন্য খাবারও। এমন সময় একজন পরিচালক ফোন করলেন। বললেন, একটা দুষ্ট মিষ্টি গান লিখতে হবে। কবরী সে গানে লিপসিং করবেন। তিনি বললেন, ঢাকা এসে লিখব, এখন মায়ের আদরে আছি। গান আসবে না। আপাতত কিছুদিন ঢাকায়ও আসতে পারব না। পরিচালক বললেন, গানটা আজই লিখতে হবে। রাতেই রেকর্ডিং। তিনি বললেন, তাহলে এখনই লিখে নিন। সামনে কি কাগজ-কলম আছে? পরিচালক অবাক হয়ে আরেকজনকে ফোন দিলেন। তিনি ফোনেই বললেন, ‘সে যে কেন এলো না, কিছু ভালো লাগে না, এবার আসুক তারে আমি মজা দেখাব’। ফোনে ফোনে গান লেখা শেষ। সেই গান রেকর্ডিং হলো। কিন্তু শুটিংস্পটে কবরী আপত্তি তুললেন। বললেন, এ গানে তিনি কণ্ঠ মেলাতে নারাজ। কবরী বললেন, ওনাকে বলুন আরেকটা লিখতে। এ ধরনের গানে আমি কণ্ঠ মেলাতে কোনোভাবেই পারব না। এ গান গেয়ে মুখ দেখাব কী করে? বিপদের কথা। পরিচালক আবার ফোন দিলেন গাজী ভাইকে। সব ঘটনা খুলে বললেন। জবাবে তিনি বললেন, আমি আর লিখতে পারব না। এটাই গাইতে বলুন। শেষ পর্যন্ত কবরী মন খারাপ করে সিনেমা শেষ করতে এ গানে কণ্ঠ মেলালেন। আর ক্ষুব্ধ কণ্ঠে বললেন, বাকি জীবন গাজী ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলব না। তাঁর লেখা গানেও কণ্ঠ মেলাব না। মান-অভিমানে মুক্তি পেল সিনেমাটি। মুক্তির পরই এ গান সুপার হিট। সবার মুখে মুখে। একটি ছবির সেটে গাজী মাজহারুল আনোয়ারের সঙ্গে দেখা কবরীর। নিজেই ছুটে এলেন কবরী। বললেন, আপনি যা লেখেন তা হিট হয়ে যায়। এ গান আমাকে সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দিয়েছে। কবরী ঠিকই বলেছেন, আমাদের জমানার জনপ্রিয় বেশির ভাগ গানই গাজী মাজহারুল আনোয়ারের লেখা। তিনি লিখেছেন- ‘এই মন তোমাকে দিলাম’। ‘আকাশের হাতে আছে এক রাশ নীল, বাতাসের আছে কিছু গন্ধ’, ‘চোখের নজর এমনি কইরা’, ‘ইশারায় শিস দিয়ে আমাকে ডেকো না’, ‘ও পাখি তোর যন্ত্রণা, আর তো প্রাণে সয় না’।

শুধু সিনেমার গান নয়, তাঁর লেখা দেশের গান মুক্তিযোদ্ধাদের উজ্জীবিত করেছিল ১৯৭১ সালের যুদ্ধের ময়দানে। তিনি লিখেছেন- ‘জয় বাংলা বাংলার জয়, হবে হবে হবে হবে নিশ্চয়... নতুন সূর্য ওঠার এই তো সময়’। তিনি লিখেছেন, ‘একতারা তুই দেশের কথা বলরে এবার বল’ ইত্যাদি। এ গানগুলো প্রচার করত স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র ও আকাশবাণী। মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধের ময়দানে গুনগুন করতেন, জয় বাংলা বাংলার জয়। বিবিসি বাংলার সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ২০টি বাংলা গানের তিনটি গাজী মাজহারুল আনোয়ারের লেখা। ১৯৬৪ থেকে ২০২২ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত লিখে গেছেন দুই হাত ভরে। এভাবে আর কে লিখতে পারে গাজী মাজহারুল আনোয়ার ছাড়া? ২০০২ সালে পেয়েছেন একুশে পদক। ২০২১ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার। জনপ্রিয় ধারার গান পাশাপাশি আধ্যাত্মিক সংগীতও লিখেছেন। তাঁর লেখা- ‘আছেন আমার মোক্তার, আছেন আমার ব্যারিস্টার, শেষ বিচারে হাই কোর্টেতে তিনি আমায় করবেন পার, আমি পাপী তিনি জামিনদার’ কিংবা ‘সবাই বলে বয়স বাড়ে, আমি বলি কমে রে’, ‘দোজাহানের মালিক তুমি হে পরোয়ারদেগার’ একটা সময় অনেক জনপ্রিয় ছিল। চলচ্চিত্রের গানের মধ্যে, ‘হয় যদি বদনাম হোক আরও’, ‘আমি সাত সাগর পাড়ি দিয়ে সৈকতে পড়ে আছি’, ‘সুরের ভুবনে আমি আজও পথচারী’, ‘এই পথে পথে আমি একা চলি’, ‘শুধু গান গেয়ে পরিচয়’, ‘পারি না ভুলে যেতে স্মৃতির মালা গেঁথে’, ‘নীল আকাশের নিচে আমি রাস্তায় চলেছি একা’, ‘চোখ যে মনের কথা বলে’ এখনো সবার মুখে মুখে।

কীভাবে শুরু করলেন সেই গল্প বললেন একবার। মেডিকেলে পড়ার সময় একটি নাটকের আয়োজন করেছিল ছাত্রছাত্রীরা। তার জন্য একটি গান লেখার কথা ছিল আবু হেনা মোস্তফা কামালের। সময়ের অভাবে তিনি সেই গান লিখতে পারেননি। কী হবে- সবার এ ভাবনার মধ্যে গাজী মাজহারুল বললেন, তোমরা বললে আমি চেষ্টা করতে পারি। স্কুলের ছাত্র থাকার সময় কবিতা লিখতাম। সবার অনুরোধে তিনি লিখলেন। রেডিও পাকিস্তানে সেই গানে পরে কণ্ঠ দিয়েছেন বিখ্যাত কণ্ঠশিল্পী ফরিদা ইয়াসমিন। এরপর একজন সুরকারের অনুরোধে লিখলেন সিনেমার গান। সে গান সুপার হিট হলো। নেশা ধরে গেল। গান লিখতে গিয়ে মেডিকেলের পড়া ছাড়লেন। মন খারাপ করা বাবা শেষ জীবনে ছেলের সাফল্য দেখে গেছেন। বলেছেন, তুমি সঠিক পথেই ছিলে। একবার তাঁকে বললাম, গাজী মাজহারুল আনোয়ারকে রাজনীতি করতে হবে কেন? আমাদের লিজেন্ডদের অনেক কিছুর আড়ালে থাকতে হবে। দূরে থাকতে হবে দলবাজির ভাগাভাগি থেকে। তিনি হাসলেন। বললেন, একটা ভিন্ন পরিস্থিতিতে বিএনপিতে গিয়েছিলাম। এখন আর তা বলে লাভ নেই। তবে এখন নিষ্ক্রিয় আছি। রাজনীতি করছি না। গেল বছর স্বাধীনতা পুরস্কার পেলেন। অভিনন্দন জানালাম ফোনে। বললাম, বঙ্গবন্ধুর মেয়ে আপনার প্রতিভার মূল্যায়নে দলীয় চিন্তা রাখেননি। আপনাকে স্বাধীনতা পুরস্কার দিয়েছেন। আপনার শেষ আক্ষেপ ও কষ্টের মূল্যায়ন করেছেন। জীবিতকালেই সম্মানটা পেয়ে গেলেন। স্বাধীনতা পদক পেয়ে গাজী ভাই ভীষণ খুশি হয়েছিলেন। বললেন, বঙ্গবন্ধুর  খন্ড  স্নেহ পেয়েছি। তিনি আমার গানের প্রশংসা করতেন। বলতেন, তোর গান শুনে মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধ করেছে। এবার দেশের জন্য লিখ। বঙ্গবন্ধুর মেয়ে আমার মূল্যায়ন করেছেন। অবশ্যই কৃতজ্ঞ। জীবত থাকাকালেই মূল্যায়নটা পেয়েছি।

সৃষ্টিশীল প্রতিটি মানুষই চান তাঁর জীবদ্দশায় সঠিক মূল্যায়নটুকু। গেল বছর করোনাকালেও গাজী ভাই অফিসে হঠাৎ হাজির। সহকর্মী আলাউদ্দীন মাজিদ আমার রুমে নিয়ে এলেন। মাস্ক খুললেন। তারপর বললেন, আর কত মাস্ক পরে থাকব। ক্লান্ত হয়ে উঠছি মাস্ক পরতে পরতে। কবে যে এই করোনা শেষ হবে জানি না। আড্ডা দিলেন প্রাণ খুলে। কথায় কথায় চাষী ভাইয়ের প্রসঙ্গ এলো। গাজী ভাইকে বললাম, আপনি, চাষী নজরুল ইসলাম এমনকি আমজাদ হোসেন কারও রাজনীতিতে জড়ানো ঠিক হয়নি। চাষী ভাই, গাজী ভাই, আমজাদ হোসেন- তিনজনের সমন্বয় ভালো ছিল। তাঁদের একসঙ্গে চলতে দেখেছি। আমার ধারণা তিনজন তিনজনকে রাজনীতিতে জড়িয়েছেন। কে কাকে টেনেছেন জানি না। প্রশ্নও করা হয়নি। গাজী ভাই বললেন, এখন তো রাজনীতি করছি না। নিজের মতোই আছি।

এ নিয়ে আর কথা বাড়ালাম না। একজন প্রতিভাবান সৃষ্টিশীল মানুষের কোনো দল থাকা উচিত নয়। বিএনপিতে যোগ দিয়ে গাজী মাজহারুল আনোয়ার কি তাঁর মূল্যায়ন পেয়েছিলেন? অবশ্যই না। একজন সৃষ্টিশীল মানুষ থাকেন নিজের মহিমায় উজ্জ্বল। অন্যের কাছ থেকে আলো ধার করার প্রয়োজন নেই। গাজী মাজহারুল আনোয়ারও নিজের আলোয় ছিলেন আলোকিত। কুমিল্লার এই সন্তানের নিজের মাটির জন্য ছিল আলাদা টান। কুমিল্লাকে ভীষণ অনুভব করতেন। একদিন বললেন, আমি কুমিল্লা ক্লাবের সদস্য। বললাম, আমিও। তিনি হাসলেন। তারপর বললেন, জানি সে কারণেই বলছি। আমাদের শহরটা অনেক ছিমছাম ছিল আগে। এত পুকুর দুনিয়ার আর কোনো শহরে ছিল না। আমি বললাম, এখন সব হারিয়েছে। আপনার সেই কুমিল্লা শহর ও সেই দাউদকান্দি কোনো কিছু নেই। গাজী ভাই দীর্ঘশ্বাস ছাড়লেন। তারপর বললেন, চোখের সামনে সব বদলে গেল। আমি বললাম, গাজী ভাই একটা কথা বলি, শচীন দেববর্মণ, ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ ছিলেন কুমিল্লার। আপনি আরেকজন সেই জেলার। আমাদের জমানার সেরা সব গান আপনার লেখা। আজকের বাংলাদেশ আপনাকে কী মূল্যায়ন করছে জানি না। তবে আগামী প্রজন্ম আপনাকে শ্রদ্ধায় স্মরণ করবে। চলার পথে সুর ও সংগীতের ইতিহাস আপনাকে ছাড়া হবে না। তিনি লাজুকভাবে হাসলেন। এমনই ছিলেন। সব সময় ছিলেন হাসিমুখ। কাউকে নিয়ে খারাপ কথা বলতে শুনিনি তাঁর মুখে।

মানুষের জীবনটা বেশি ছোট। ‘অনেক সাধের ময়না আমার বাঁধন কেটে যায়’ নিজের লেখা গানের সুরের মতোই চলে গেলেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার। আর ফিরবেন না। তিনি বেঁচে থাকবেন শাহনাজ রহমতউল্লাহ, সৈয়দ আবদুল হাদী, সাবিনা ইয়াসমিন, রুনা লায়লার কণ্ঠে। কষ্টের সময় উচ্চারণ করবে, ‘কারও আপন হতে পারলি না রে অন্তর’, অথবা ‘বলে দাও মাটির পৃথিবী কোথায় শান্তি আমার জীবনে’। ছয় দশক গান লিখে চিরতরে চলে গেলেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার। আর ফিরবেন না। আসবেন না আমাদের মাঝে। বলবেন না, আপনার ওখানে একটু চা খেতে আসব। কিছু বিষয়ে আলাপ আছে। ফোনে বললে হবে না। সামনাসামনি কথা বলতে হবে। আর কোনো দিন শুনব না এ কণ্ঠ। যেখানে থাকুন, ভালো থাকুন প্রিয় গাজী ভাই। গভীর শ্রদ্ধা আপনার প্রতি।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

১৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা