শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

হবে না আড্ডা, শুনব না আপনার কথা গাজী ভাই

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
হবে না আড্ডা, শুনব না আপনার কথা গাজী ভাই

‘গানেরই খাতায় স্বরলিপি লিখে বল কী হবে?’ আসলেই, আর কী হবে লিখে? চলেই গেলেন এ গানের গীতিকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার। কিংবদন্তি গীতিকার, সুরকার চলচ্চিত্র নির্মাতা। গান লিখেছেন দুই হাতে। পুরো জীবনটাই কাটিয়েছেন সৃষ্টিশীলতায়। ব্যক্তিগত জীবনে আমার সঙ্গে ছিল একটা চমৎকার সম্পর্ক। আমাকে পছন্দ করতেন। মাঝেমধ্যে ফোন করতেন। অফিসে আসতেন। সুখ-দুঃখ শেয়ার করতেন। মেয়ে দিঠিও অনেক সময় বাবার সঙ্গে থাকতেন। সাদা মনের মানুষ ছিলেন গাজী ভাই। কোনো অহংকার ছিল না। মাঝেমধ্যে প্রশ্ন করতাম, এত গান কী করে লিখেছেন গাজী ভাই? তিনি হাসতেন। এক জীবনে কত গান লিখেছেন? বললেন, ৩০ হাজারের বেশি। অবাক হতাম শুনে। বললাম, আপনার লেখা ৫ হাজারের মতো গানের কথাই সামনে এসেছে। বাকি সব গান কি সংগ্রহে আছে? তিনি বললেন, না নেই। এত লিখেছি কী করে সংরক্ষণে থাকবে? বাসা বদল হয়েছে অনেকবার। অনেক কিছু হারিয়ে গেছে। তবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে বিভিন্ন জনের কাছে অনেক গান সংরক্ষিত আছে। সেসব একত্র করতে হবে। সুখের বিষয় জনপ্রিয় ধারার গানগুলো মানুষের মুখে মুখে আছে।

‘গীতিময় সেই দিন চিরদিন বুঝি আর হলো না’। গাজী ভাইয়ের সঙ্গে আড্ডায় অনেক কথা আসত। তিনি কখনো কখনো হারিয়ে যেতেন অতীত জীবনে। গেল বছরের শুরুতে একবার বললাম, কোনো আক্ষেপ আছে কি এই জীবনে? তিনি হাসলেন। বললেন, চাওয়া-পাওয়ার হিসাব তো সব সময় মেলে না। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছি। একুশে পদক পেয়েছি। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এত গান লিখলাম। স্বাধীনতা পদকটা পাইনি। আরেকবার বললেন, লিখতে গিয়ে চিকিৎসক হওয়া হলো না। বাবার কথায় ভর্তি হয়েছিলাম মেডিকেল কলেজে। থার্ড ইয়ারে থাকতেই হোস্টেল ছেড়ে উঠলাম মেসে। সেই ইতিহাস আলাদা। লেখালেখি আর পড়াশোনা দুটি আর একসঙ্গে হয়ে ওঠেনি। বাবা ক্ষুব্ধ হলেন। ছেলেকে পাঠিয়েছিলেন চিকিৎসক হতে। সেই ছেলে মেডিকেল কলেজ ছেড়ে হচ্ছে গীতিকার! এটা কোনো বাবার ভালো লাগবে? মন খারাপ করে বাবা অনেক দিন ছেলের সঙ্গে কথাই বলেননি। ছেলের মাকে বললেন, তোমার এই ছেলে শেষ। তার কাছে আর কিছু আশা করবে না। তার পরও মা গোপনে যোগাযোগ রাখতেন ছেলের সঙ্গে। বেলা শেষে গাজী মাজহারুল আনোয়ারকে নিয়ে বাবাও গর্বিত হয়েছিলেন।

গাজী ভাই সম্পর্কে একটা মিথ আছে। তিনি হাঁটতে হাঁটতেও গান লিখতেন। বসতে হতো না। এ নিয়ে তাঁর মুখে শোনা একটি সত্যি ঘটনা তুলে ধরছি। একবার তিনি গেলেন কুমিল্লার বাড়িতে। তাঁর মা ডেকে নিয়েছিলেন। ছেলের জন্য রান্না করেছেন হাঁসের মাংস। বলেছেন আগামী কদিন থাকতে হবে, প্রতিদিন একটা করে হাঁস খেতে হবে। থাকবে গাজী ভাইয়ের পছন্দের অন্য খাবারও। এমন সময় একজন পরিচালক ফোন করলেন। বললেন, একটা দুষ্ট মিষ্টি গান লিখতে হবে। কবরী সে গানে লিপসিং করবেন। তিনি বললেন, ঢাকা এসে লিখব, এখন মায়ের আদরে আছি। গান আসবে না। আপাতত কিছুদিন ঢাকায়ও আসতে পারব না। পরিচালক বললেন, গানটা আজই লিখতে হবে। রাতেই রেকর্ডিং। তিনি বললেন, তাহলে এখনই লিখে নিন। সামনে কি কাগজ-কলম আছে? পরিচালক অবাক হয়ে আরেকজনকে ফোন দিলেন। তিনি ফোনেই বললেন, ‘সে যে কেন এলো না, কিছু ভালো লাগে না, এবার আসুক তারে আমি মজা দেখাব’। ফোনে ফোনে গান লেখা শেষ। সেই গান রেকর্ডিং হলো। কিন্তু শুটিংস্পটে কবরী আপত্তি তুললেন। বললেন, এ গানে তিনি কণ্ঠ মেলাতে নারাজ। কবরী বললেন, ওনাকে বলুন আরেকটা লিখতে। এ ধরনের গানে আমি কণ্ঠ মেলাতে কোনোভাবেই পারব না। এ গান গেয়ে মুখ দেখাব কী করে? বিপদের কথা। পরিচালক আবার ফোন দিলেন গাজী ভাইকে। সব ঘটনা খুলে বললেন। জবাবে তিনি বললেন, আমি আর লিখতে পারব না। এটাই গাইতে বলুন। শেষ পর্যন্ত কবরী মন খারাপ করে সিনেমা শেষ করতে এ গানে কণ্ঠ মেলালেন। আর ক্ষুব্ধ কণ্ঠে বললেন, বাকি জীবন গাজী ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলব না। তাঁর লেখা গানেও কণ্ঠ মেলাব না। মান-অভিমানে মুক্তি পেল সিনেমাটি। মুক্তির পরই এ গান সুপার হিট। সবার মুখে মুখে। একটি ছবির সেটে গাজী মাজহারুল আনোয়ারের সঙ্গে দেখা কবরীর। নিজেই ছুটে এলেন কবরী। বললেন, আপনি যা লেখেন তা হিট হয়ে যায়। এ গান আমাকে সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দিয়েছে। কবরী ঠিকই বলেছেন, আমাদের জমানার জনপ্রিয় বেশির ভাগ গানই গাজী মাজহারুল আনোয়ারের লেখা। তিনি লিখেছেন- ‘এই মন তোমাকে দিলাম’। ‘আকাশের হাতে আছে এক রাশ নীল, বাতাসের আছে কিছু গন্ধ’, ‘চোখের নজর এমনি কইরা’, ‘ইশারায় শিস দিয়ে আমাকে ডেকো না’, ‘ও পাখি তোর যন্ত্রণা, আর তো প্রাণে সয় না’।

শুধু সিনেমার গান নয়, তাঁর লেখা দেশের গান মুক্তিযোদ্ধাদের উজ্জীবিত করেছিল ১৯৭১ সালের যুদ্ধের ময়দানে। তিনি লিখেছেন- ‘জয় বাংলা বাংলার জয়, হবে হবে হবে হবে নিশ্চয়... নতুন সূর্য ওঠার এই তো সময়’। তিনি লিখেছেন, ‘একতারা তুই দেশের কথা বলরে এবার বল’ ইত্যাদি। এ গানগুলো প্রচার করত স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র ও আকাশবাণী। মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধের ময়দানে গুনগুন করতেন, জয় বাংলা বাংলার জয়। বিবিসি বাংলার সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ২০টি বাংলা গানের তিনটি গাজী মাজহারুল আনোয়ারের লেখা। ১৯৬৪ থেকে ২০২২ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত লিখে গেছেন দুই হাত ভরে। এভাবে আর কে লিখতে পারে গাজী মাজহারুল আনোয়ার ছাড়া? ২০০২ সালে পেয়েছেন একুশে পদক। ২০২১ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার। জনপ্রিয় ধারার গান পাশাপাশি আধ্যাত্মিক সংগীতও লিখেছেন। তাঁর লেখা- ‘আছেন আমার মোক্তার, আছেন আমার ব্যারিস্টার, শেষ বিচারে হাই কোর্টেতে তিনি আমায় করবেন পার, আমি পাপী তিনি জামিনদার’ কিংবা ‘সবাই বলে বয়স বাড়ে, আমি বলি কমে রে’, ‘দোজাহানের মালিক তুমি হে পরোয়ারদেগার’ একটা সময় অনেক জনপ্রিয় ছিল। চলচ্চিত্রের গানের মধ্যে, ‘হয় যদি বদনাম হোক আরও’, ‘আমি সাত সাগর পাড়ি দিয়ে সৈকতে পড়ে আছি’, ‘সুরের ভুবনে আমি আজও পথচারী’, ‘এই পথে পথে আমি একা চলি’, ‘শুধু গান গেয়ে পরিচয়’, ‘পারি না ভুলে যেতে স্মৃতির মালা গেঁথে’, ‘নীল আকাশের নিচে আমি রাস্তায় চলেছি একা’, ‘চোখ যে মনের কথা বলে’ এখনো সবার মুখে মুখে।

কীভাবে শুরু করলেন সেই গল্প বললেন একবার। মেডিকেলে পড়ার সময় একটি নাটকের আয়োজন করেছিল ছাত্রছাত্রীরা। তার জন্য একটি গান লেখার কথা ছিল আবু হেনা মোস্তফা কামালের। সময়ের অভাবে তিনি সেই গান লিখতে পারেননি। কী হবে- সবার এ ভাবনার মধ্যে গাজী মাজহারুল বললেন, তোমরা বললে আমি চেষ্টা করতে পারি। স্কুলের ছাত্র থাকার সময় কবিতা লিখতাম। সবার অনুরোধে তিনি লিখলেন। রেডিও পাকিস্তানে সেই গানে পরে কণ্ঠ দিয়েছেন বিখ্যাত কণ্ঠশিল্পী ফরিদা ইয়াসমিন। এরপর একজন সুরকারের অনুরোধে লিখলেন সিনেমার গান। সে গান সুপার হিট হলো। নেশা ধরে গেল। গান লিখতে গিয়ে মেডিকেলের পড়া ছাড়লেন। মন খারাপ করা বাবা শেষ জীবনে ছেলের সাফল্য দেখে গেছেন। বলেছেন, তুমি সঠিক পথেই ছিলে। একবার তাঁকে বললাম, গাজী মাজহারুল আনোয়ারকে রাজনীতি করতে হবে কেন? আমাদের লিজেন্ডদের অনেক কিছুর আড়ালে থাকতে হবে। দূরে থাকতে হবে দলবাজির ভাগাভাগি থেকে। তিনি হাসলেন। বললেন, একটা ভিন্ন পরিস্থিতিতে বিএনপিতে গিয়েছিলাম। এখন আর তা বলে লাভ নেই। তবে এখন নিষ্ক্রিয় আছি। রাজনীতি করছি না। গেল বছর স্বাধীনতা পুরস্কার পেলেন। অভিনন্দন জানালাম ফোনে। বললাম, বঙ্গবন্ধুর মেয়ে আপনার প্রতিভার মূল্যায়নে দলীয় চিন্তা রাখেননি। আপনাকে স্বাধীনতা পুরস্কার দিয়েছেন। আপনার শেষ আক্ষেপ ও কষ্টের মূল্যায়ন করেছেন। জীবিতকালেই সম্মানটা পেয়ে গেলেন। স্বাধীনতা পদক পেয়ে গাজী ভাই ভীষণ খুশি হয়েছিলেন। বললেন, বঙ্গবন্ধুর  খন্ড  স্নেহ পেয়েছি। তিনি আমার গানের প্রশংসা করতেন। বলতেন, তোর গান শুনে মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধ করেছে। এবার দেশের জন্য লিখ। বঙ্গবন্ধুর মেয়ে আমার মূল্যায়ন করেছেন। অবশ্যই কৃতজ্ঞ। জীবত থাকাকালেই মূল্যায়নটা পেয়েছি।

সৃষ্টিশীল প্রতিটি মানুষই চান তাঁর জীবদ্দশায় সঠিক মূল্যায়নটুকু। গেল বছর করোনাকালেও গাজী ভাই অফিসে হঠাৎ হাজির। সহকর্মী আলাউদ্দীন মাজিদ আমার রুমে নিয়ে এলেন। মাস্ক খুললেন। তারপর বললেন, আর কত মাস্ক পরে থাকব। ক্লান্ত হয়ে উঠছি মাস্ক পরতে পরতে। কবে যে এই করোনা শেষ হবে জানি না। আড্ডা দিলেন প্রাণ খুলে। কথায় কথায় চাষী ভাইয়ের প্রসঙ্গ এলো। গাজী ভাইকে বললাম, আপনি, চাষী নজরুল ইসলাম এমনকি আমজাদ হোসেন কারও রাজনীতিতে জড়ানো ঠিক হয়নি। চাষী ভাই, গাজী ভাই, আমজাদ হোসেন- তিনজনের সমন্বয় ভালো ছিল। তাঁদের একসঙ্গে চলতে দেখেছি। আমার ধারণা তিনজন তিনজনকে রাজনীতিতে জড়িয়েছেন। কে কাকে টেনেছেন জানি না। প্রশ্নও করা হয়নি। গাজী ভাই বললেন, এখন তো রাজনীতি করছি না। নিজের মতোই আছি।

এ নিয়ে আর কথা বাড়ালাম না। একজন প্রতিভাবান সৃষ্টিশীল মানুষের কোনো দল থাকা উচিত নয়। বিএনপিতে যোগ দিয়ে গাজী মাজহারুল আনোয়ার কি তাঁর মূল্যায়ন পেয়েছিলেন? অবশ্যই না। একজন সৃষ্টিশীল মানুষ থাকেন নিজের মহিমায় উজ্জ্বল। অন্যের কাছ থেকে আলো ধার করার প্রয়োজন নেই। গাজী মাজহারুল আনোয়ারও নিজের আলোয় ছিলেন আলোকিত। কুমিল্লার এই সন্তানের নিজের মাটির জন্য ছিল আলাদা টান। কুমিল্লাকে ভীষণ অনুভব করতেন। একদিন বললেন, আমি কুমিল্লা ক্লাবের সদস্য। বললাম, আমিও। তিনি হাসলেন। তারপর বললেন, জানি সে কারণেই বলছি। আমাদের শহরটা অনেক ছিমছাম ছিল আগে। এত পুকুর দুনিয়ার আর কোনো শহরে ছিল না। আমি বললাম, এখন সব হারিয়েছে। আপনার সেই কুমিল্লা শহর ও সেই দাউদকান্দি কোনো কিছু নেই। গাজী ভাই দীর্ঘশ্বাস ছাড়লেন। তারপর বললেন, চোখের সামনে সব বদলে গেল। আমি বললাম, গাজী ভাই একটা কথা বলি, শচীন দেববর্মণ, ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ ছিলেন কুমিল্লার। আপনি আরেকজন সেই জেলার। আমাদের জমানার সেরা সব গান আপনার লেখা। আজকের বাংলাদেশ আপনাকে কী মূল্যায়ন করছে জানি না। তবে আগামী প্রজন্ম আপনাকে শ্রদ্ধায় স্মরণ করবে। চলার পথে সুর ও সংগীতের ইতিহাস আপনাকে ছাড়া হবে না। তিনি লাজুকভাবে হাসলেন। এমনই ছিলেন। সব সময় ছিলেন হাসিমুখ। কাউকে নিয়ে খারাপ কথা বলতে শুনিনি তাঁর মুখে।

মানুষের জীবনটা বেশি ছোট। ‘অনেক সাধের ময়না আমার বাঁধন কেটে যায়’ নিজের লেখা গানের সুরের মতোই চলে গেলেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার। আর ফিরবেন না। তিনি বেঁচে থাকবেন শাহনাজ রহমতউল্লাহ, সৈয়দ আবদুল হাদী, সাবিনা ইয়াসমিন, রুনা লায়লার কণ্ঠে। কষ্টের সময় উচ্চারণ করবে, ‘কারও আপন হতে পারলি না রে অন্তর’, অথবা ‘বলে দাও মাটির পৃথিবী কোথায় শান্তি আমার জীবনে’। ছয় দশক গান লিখে চিরতরে চলে গেলেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার। আর ফিরবেন না। আসবেন না আমাদের মাঝে। বলবেন না, আপনার ওখানে একটু চা খেতে আসব। কিছু বিষয়ে আলাপ আছে। ফোনে বললে হবে না। সামনাসামনি কথা বলতে হবে। আর কোনো দিন শুনব না এ কণ্ঠ। যেখানে থাকুন, ভালো থাকুন প্রিয় গাজী ভাই। গভীর শ্রদ্ধা আপনার প্রতি।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

২৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

২৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

৫৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা