শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

হবে না আড্ডা, শুনব না আপনার কথা গাজী ভাই

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
হবে না আড্ডা, শুনব না আপনার কথা গাজী ভাই

‘গানেরই খাতায় স্বরলিপি লিখে বল কী হবে?’ আসলেই, আর কী হবে লিখে? চলেই গেলেন এ গানের গীতিকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার। কিংবদন্তি গীতিকার, সুরকার চলচ্চিত্র নির্মাতা। গান লিখেছেন দুই হাতে। পুরো জীবনটাই কাটিয়েছেন সৃষ্টিশীলতায়। ব্যক্তিগত জীবনে আমার সঙ্গে ছিল একটা চমৎকার সম্পর্ক। আমাকে পছন্দ করতেন। মাঝেমধ্যে ফোন করতেন। অফিসে আসতেন। সুখ-দুঃখ শেয়ার করতেন। মেয়ে দিঠিও অনেক সময় বাবার সঙ্গে থাকতেন। সাদা মনের মানুষ ছিলেন গাজী ভাই। কোনো অহংকার ছিল না। মাঝেমধ্যে প্রশ্ন করতাম, এত গান কী করে লিখেছেন গাজী ভাই? তিনি হাসতেন। এক জীবনে কত গান লিখেছেন? বললেন, ৩০ হাজারের বেশি। অবাক হতাম শুনে। বললাম, আপনার লেখা ৫ হাজারের মতো গানের কথাই সামনে এসেছে। বাকি সব গান কি সংগ্রহে আছে? তিনি বললেন, না নেই। এত লিখেছি কী করে সংরক্ষণে থাকবে? বাসা বদল হয়েছে অনেকবার। অনেক কিছু হারিয়ে গেছে। তবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে বিভিন্ন জনের কাছে অনেক গান সংরক্ষিত আছে। সেসব একত্র করতে হবে। সুখের বিষয় জনপ্রিয় ধারার গানগুলো মানুষের মুখে মুখে আছে।

‘গীতিময় সেই দিন চিরদিন বুঝি আর হলো না’। গাজী ভাইয়ের সঙ্গে আড্ডায় অনেক কথা আসত। তিনি কখনো কখনো হারিয়ে যেতেন অতীত জীবনে। গেল বছরের শুরুতে একবার বললাম, কোনো আক্ষেপ আছে কি এই জীবনে? তিনি হাসলেন। বললেন, চাওয়া-পাওয়ার হিসাব তো সব সময় মেলে না। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছি। একুশে পদক পেয়েছি। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এত গান লিখলাম। স্বাধীনতা পদকটা পাইনি। আরেকবার বললেন, লিখতে গিয়ে চিকিৎসক হওয়া হলো না। বাবার কথায় ভর্তি হয়েছিলাম মেডিকেল কলেজে। থার্ড ইয়ারে থাকতেই হোস্টেল ছেড়ে উঠলাম মেসে। সেই ইতিহাস আলাদা। লেখালেখি আর পড়াশোনা দুটি আর একসঙ্গে হয়ে ওঠেনি। বাবা ক্ষুব্ধ হলেন। ছেলেকে পাঠিয়েছিলেন চিকিৎসক হতে। সেই ছেলে মেডিকেল কলেজ ছেড়ে হচ্ছে গীতিকার! এটা কোনো বাবার ভালো লাগবে? মন খারাপ করে বাবা অনেক দিন ছেলের সঙ্গে কথাই বলেননি। ছেলের মাকে বললেন, তোমার এই ছেলে শেষ। তার কাছে আর কিছু আশা করবে না। তার পরও মা গোপনে যোগাযোগ রাখতেন ছেলের সঙ্গে। বেলা শেষে গাজী মাজহারুল আনোয়ারকে নিয়ে বাবাও গর্বিত হয়েছিলেন।

গাজী ভাই সম্পর্কে একটা মিথ আছে। তিনি হাঁটতে হাঁটতেও গান লিখতেন। বসতে হতো না। এ নিয়ে তাঁর মুখে শোনা একটি সত্যি ঘটনা তুলে ধরছি। একবার তিনি গেলেন কুমিল্লার বাড়িতে। তাঁর মা ডেকে নিয়েছিলেন। ছেলের জন্য রান্না করেছেন হাঁসের মাংস। বলেছেন আগামী কদিন থাকতে হবে, প্রতিদিন একটা করে হাঁস খেতে হবে। থাকবে গাজী ভাইয়ের পছন্দের অন্য খাবারও। এমন সময় একজন পরিচালক ফোন করলেন। বললেন, একটা দুষ্ট মিষ্টি গান লিখতে হবে। কবরী সে গানে লিপসিং করবেন। তিনি বললেন, ঢাকা এসে লিখব, এখন মায়ের আদরে আছি। গান আসবে না। আপাতত কিছুদিন ঢাকায়ও আসতে পারব না। পরিচালক বললেন, গানটা আজই লিখতে হবে। রাতেই রেকর্ডিং। তিনি বললেন, তাহলে এখনই লিখে নিন। সামনে কি কাগজ-কলম আছে? পরিচালক অবাক হয়ে আরেকজনকে ফোন দিলেন। তিনি ফোনেই বললেন, ‘সে যে কেন এলো না, কিছু ভালো লাগে না, এবার আসুক তারে আমি মজা দেখাব’। ফোনে ফোনে গান লেখা শেষ। সেই গান রেকর্ডিং হলো। কিন্তু শুটিংস্পটে কবরী আপত্তি তুললেন। বললেন, এ গানে তিনি কণ্ঠ মেলাতে নারাজ। কবরী বললেন, ওনাকে বলুন আরেকটা লিখতে। এ ধরনের গানে আমি কণ্ঠ মেলাতে কোনোভাবেই পারব না। এ গান গেয়ে মুখ দেখাব কী করে? বিপদের কথা। পরিচালক আবার ফোন দিলেন গাজী ভাইকে। সব ঘটনা খুলে বললেন। জবাবে তিনি বললেন, আমি আর লিখতে পারব না। এটাই গাইতে বলুন। শেষ পর্যন্ত কবরী মন খারাপ করে সিনেমা শেষ করতে এ গানে কণ্ঠ মেলালেন। আর ক্ষুব্ধ কণ্ঠে বললেন, বাকি জীবন গাজী ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলব না। তাঁর লেখা গানেও কণ্ঠ মেলাব না। মান-অভিমানে মুক্তি পেল সিনেমাটি। মুক্তির পরই এ গান সুপার হিট। সবার মুখে মুখে। একটি ছবির সেটে গাজী মাজহারুল আনোয়ারের সঙ্গে দেখা কবরীর। নিজেই ছুটে এলেন কবরী। বললেন, আপনি যা লেখেন তা হিট হয়ে যায়। এ গান আমাকে সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দিয়েছে। কবরী ঠিকই বলেছেন, আমাদের জমানার জনপ্রিয় বেশির ভাগ গানই গাজী মাজহারুল আনোয়ারের লেখা। তিনি লিখেছেন- ‘এই মন তোমাকে দিলাম’। ‘আকাশের হাতে আছে এক রাশ নীল, বাতাসের আছে কিছু গন্ধ’, ‘চোখের নজর এমনি কইরা’, ‘ইশারায় শিস দিয়ে আমাকে ডেকো না’, ‘ও পাখি তোর যন্ত্রণা, আর তো প্রাণে সয় না’।

শুধু সিনেমার গান নয়, তাঁর লেখা দেশের গান মুক্তিযোদ্ধাদের উজ্জীবিত করেছিল ১৯৭১ সালের যুদ্ধের ময়দানে। তিনি লিখেছেন- ‘জয় বাংলা বাংলার জয়, হবে হবে হবে হবে নিশ্চয়... নতুন সূর্য ওঠার এই তো সময়’। তিনি লিখেছেন, ‘একতারা তুই দেশের কথা বলরে এবার বল’ ইত্যাদি। এ গানগুলো প্রচার করত স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র ও আকাশবাণী। মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধের ময়দানে গুনগুন করতেন, জয় বাংলা বাংলার জয়। বিবিসি বাংলার সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ২০টি বাংলা গানের তিনটি গাজী মাজহারুল আনোয়ারের লেখা। ১৯৬৪ থেকে ২০২২ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত লিখে গেছেন দুই হাত ভরে। এভাবে আর কে লিখতে পারে গাজী মাজহারুল আনোয়ার ছাড়া? ২০০২ সালে পেয়েছেন একুশে পদক। ২০২১ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার। জনপ্রিয় ধারার গান পাশাপাশি আধ্যাত্মিক সংগীতও লিখেছেন। তাঁর লেখা- ‘আছেন আমার মোক্তার, আছেন আমার ব্যারিস্টার, শেষ বিচারে হাই কোর্টেতে তিনি আমায় করবেন পার, আমি পাপী তিনি জামিনদার’ কিংবা ‘সবাই বলে বয়স বাড়ে, আমি বলি কমে রে’, ‘দোজাহানের মালিক তুমি হে পরোয়ারদেগার’ একটা সময় অনেক জনপ্রিয় ছিল। চলচ্চিত্রের গানের মধ্যে, ‘হয় যদি বদনাম হোক আরও’, ‘আমি সাত সাগর পাড়ি দিয়ে সৈকতে পড়ে আছি’, ‘সুরের ভুবনে আমি আজও পথচারী’, ‘এই পথে পথে আমি একা চলি’, ‘শুধু গান গেয়ে পরিচয়’, ‘পারি না ভুলে যেতে স্মৃতির মালা গেঁথে’, ‘নীল আকাশের নিচে আমি রাস্তায় চলেছি একা’, ‘চোখ যে মনের কথা বলে’ এখনো সবার মুখে মুখে।

কীভাবে শুরু করলেন সেই গল্প বললেন একবার। মেডিকেলে পড়ার সময় একটি নাটকের আয়োজন করেছিল ছাত্রছাত্রীরা। তার জন্য একটি গান লেখার কথা ছিল আবু হেনা মোস্তফা কামালের। সময়ের অভাবে তিনি সেই গান লিখতে পারেননি। কী হবে- সবার এ ভাবনার মধ্যে গাজী মাজহারুল বললেন, তোমরা বললে আমি চেষ্টা করতে পারি। স্কুলের ছাত্র থাকার সময় কবিতা লিখতাম। সবার অনুরোধে তিনি লিখলেন। রেডিও পাকিস্তানে সেই গানে পরে কণ্ঠ দিয়েছেন বিখ্যাত কণ্ঠশিল্পী ফরিদা ইয়াসমিন। এরপর একজন সুরকারের অনুরোধে লিখলেন সিনেমার গান। সে গান সুপার হিট হলো। নেশা ধরে গেল। গান লিখতে গিয়ে মেডিকেলের পড়া ছাড়লেন। মন খারাপ করা বাবা শেষ জীবনে ছেলের সাফল্য দেখে গেছেন। বলেছেন, তুমি সঠিক পথেই ছিলে। একবার তাঁকে বললাম, গাজী মাজহারুল আনোয়ারকে রাজনীতি করতে হবে কেন? আমাদের লিজেন্ডদের অনেক কিছুর আড়ালে থাকতে হবে। দূরে থাকতে হবে দলবাজির ভাগাভাগি থেকে। তিনি হাসলেন। বললেন, একটা ভিন্ন পরিস্থিতিতে বিএনপিতে গিয়েছিলাম। এখন আর তা বলে লাভ নেই। তবে এখন নিষ্ক্রিয় আছি। রাজনীতি করছি না। গেল বছর স্বাধীনতা পুরস্কার পেলেন। অভিনন্দন জানালাম ফোনে। বললাম, বঙ্গবন্ধুর মেয়ে আপনার প্রতিভার মূল্যায়নে দলীয় চিন্তা রাখেননি। আপনাকে স্বাধীনতা পুরস্কার দিয়েছেন। আপনার শেষ আক্ষেপ ও কষ্টের মূল্যায়ন করেছেন। জীবিতকালেই সম্মানটা পেয়ে গেলেন। স্বাধীনতা পদক পেয়ে গাজী ভাই ভীষণ খুশি হয়েছিলেন। বললেন, বঙ্গবন্ধুর  খন্ড  স্নেহ পেয়েছি। তিনি আমার গানের প্রশংসা করতেন। বলতেন, তোর গান শুনে মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধ করেছে। এবার দেশের জন্য লিখ। বঙ্গবন্ধুর মেয়ে আমার মূল্যায়ন করেছেন। অবশ্যই কৃতজ্ঞ। জীবত থাকাকালেই মূল্যায়নটা পেয়েছি।

সৃষ্টিশীল প্রতিটি মানুষই চান তাঁর জীবদ্দশায় সঠিক মূল্যায়নটুকু। গেল বছর করোনাকালেও গাজী ভাই অফিসে হঠাৎ হাজির। সহকর্মী আলাউদ্দীন মাজিদ আমার রুমে নিয়ে এলেন। মাস্ক খুললেন। তারপর বললেন, আর কত মাস্ক পরে থাকব। ক্লান্ত হয়ে উঠছি মাস্ক পরতে পরতে। কবে যে এই করোনা শেষ হবে জানি না। আড্ডা দিলেন প্রাণ খুলে। কথায় কথায় চাষী ভাইয়ের প্রসঙ্গ এলো। গাজী ভাইকে বললাম, আপনি, চাষী নজরুল ইসলাম এমনকি আমজাদ হোসেন কারও রাজনীতিতে জড়ানো ঠিক হয়নি। চাষী ভাই, গাজী ভাই, আমজাদ হোসেন- তিনজনের সমন্বয় ভালো ছিল। তাঁদের একসঙ্গে চলতে দেখেছি। আমার ধারণা তিনজন তিনজনকে রাজনীতিতে জড়িয়েছেন। কে কাকে টেনেছেন জানি না। প্রশ্নও করা হয়নি। গাজী ভাই বললেন, এখন তো রাজনীতি করছি না। নিজের মতোই আছি।

এ নিয়ে আর কথা বাড়ালাম না। একজন প্রতিভাবান সৃষ্টিশীল মানুষের কোনো দল থাকা উচিত নয়। বিএনপিতে যোগ দিয়ে গাজী মাজহারুল আনোয়ার কি তাঁর মূল্যায়ন পেয়েছিলেন? অবশ্যই না। একজন সৃষ্টিশীল মানুষ থাকেন নিজের মহিমায় উজ্জ্বল। অন্যের কাছ থেকে আলো ধার করার প্রয়োজন নেই। গাজী মাজহারুল আনোয়ারও নিজের আলোয় ছিলেন আলোকিত। কুমিল্লার এই সন্তানের নিজের মাটির জন্য ছিল আলাদা টান। কুমিল্লাকে ভীষণ অনুভব করতেন। একদিন বললেন, আমি কুমিল্লা ক্লাবের সদস্য। বললাম, আমিও। তিনি হাসলেন। তারপর বললেন, জানি সে কারণেই বলছি। আমাদের শহরটা অনেক ছিমছাম ছিল আগে। এত পুকুর দুনিয়ার আর কোনো শহরে ছিল না। আমি বললাম, এখন সব হারিয়েছে। আপনার সেই কুমিল্লা শহর ও সেই দাউদকান্দি কোনো কিছু নেই। গাজী ভাই দীর্ঘশ্বাস ছাড়লেন। তারপর বললেন, চোখের সামনে সব বদলে গেল। আমি বললাম, গাজী ভাই একটা কথা বলি, শচীন দেববর্মণ, ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ ছিলেন কুমিল্লার। আপনি আরেকজন সেই জেলার। আমাদের জমানার সেরা সব গান আপনার লেখা। আজকের বাংলাদেশ আপনাকে কী মূল্যায়ন করছে জানি না। তবে আগামী প্রজন্ম আপনাকে শ্রদ্ধায় স্মরণ করবে। চলার পথে সুর ও সংগীতের ইতিহাস আপনাকে ছাড়া হবে না। তিনি লাজুকভাবে হাসলেন। এমনই ছিলেন। সব সময় ছিলেন হাসিমুখ। কাউকে নিয়ে খারাপ কথা বলতে শুনিনি তাঁর মুখে।

মানুষের জীবনটা বেশি ছোট। ‘অনেক সাধের ময়না আমার বাঁধন কেটে যায়’ নিজের লেখা গানের সুরের মতোই চলে গেলেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার। আর ফিরবেন না। তিনি বেঁচে থাকবেন শাহনাজ রহমতউল্লাহ, সৈয়দ আবদুল হাদী, সাবিনা ইয়াসমিন, রুনা লায়লার কণ্ঠে। কষ্টের সময় উচ্চারণ করবে, ‘কারও আপন হতে পারলি না রে অন্তর’, অথবা ‘বলে দাও মাটির পৃথিবী কোথায় শান্তি আমার জীবনে’। ছয় দশক গান লিখে চিরতরে চলে গেলেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার। আর ফিরবেন না। আসবেন না আমাদের মাঝে। বলবেন না, আপনার ওখানে একটু চা খেতে আসব। কিছু বিষয়ে আলাপ আছে। ফোনে বললে হবে না। সামনাসামনি কথা বলতে হবে। আর কোনো দিন শুনব না এ কণ্ঠ। যেখানে থাকুন, ভালো থাকুন প্রিয় গাজী ভাই। গভীর শ্রদ্ধা আপনার প্রতি।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা
ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা
মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা

৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে
পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার
সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার

১৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বিনামূল্যে ২ হাজার কেজি ব্রি-১০৮ ধানবীজ বিতরণ
গোপালগঞ্জে বিনামূল্যে ২ হাজার কেজি ব্রি-১০৮ ধানবীজ বিতরণ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে উলামায়ে কেরামের পরস্পরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কাম্য নয়’
‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে উলামায়ে কেরামের পরস্পরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কাম্য নয়’

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ
ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব
নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের
৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান
এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়
শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়

৫২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব
অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা
ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন
জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা