শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

হবে না আড্ডা, শুনব না আপনার কথা গাজী ভাই

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
হবে না আড্ডা, শুনব না আপনার কথা গাজী ভাই

‘গানেরই খাতায় স্বরলিপি লিখে বল কী হবে?’ আসলেই, আর কী হবে লিখে? চলেই গেলেন এ গানের গীতিকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার। কিংবদন্তি গীতিকার, সুরকার চলচ্চিত্র নির্মাতা। গান লিখেছেন দুই হাতে। পুরো জীবনটাই কাটিয়েছেন সৃষ্টিশীলতায়। ব্যক্তিগত জীবনে আমার সঙ্গে ছিল একটা চমৎকার সম্পর্ক। আমাকে পছন্দ করতেন। মাঝেমধ্যে ফোন করতেন। অফিসে আসতেন। সুখ-দুঃখ শেয়ার করতেন। মেয়ে দিঠিও অনেক সময় বাবার সঙ্গে থাকতেন। সাদা মনের মানুষ ছিলেন গাজী ভাই। কোনো অহংকার ছিল না। মাঝেমধ্যে প্রশ্ন করতাম, এত গান কী করে লিখেছেন গাজী ভাই? তিনি হাসতেন। এক জীবনে কত গান লিখেছেন? বললেন, ৩০ হাজারের বেশি। অবাক হতাম শুনে। বললাম, আপনার লেখা ৫ হাজারের মতো গানের কথাই সামনে এসেছে। বাকি সব গান কি সংগ্রহে আছে? তিনি বললেন, না নেই। এত লিখেছি কী করে সংরক্ষণে থাকবে? বাসা বদল হয়েছে অনেকবার। অনেক কিছু হারিয়ে গেছে। তবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে বিভিন্ন জনের কাছে অনেক গান সংরক্ষিত আছে। সেসব একত্র করতে হবে। সুখের বিষয় জনপ্রিয় ধারার গানগুলো মানুষের মুখে মুখে আছে।

‘গীতিময় সেই দিন চিরদিন বুঝি আর হলো না’। গাজী ভাইয়ের সঙ্গে আড্ডায় অনেক কথা আসত। তিনি কখনো কখনো হারিয়ে যেতেন অতীত জীবনে। গেল বছরের শুরুতে একবার বললাম, কোনো আক্ষেপ আছে কি এই জীবনে? তিনি হাসলেন। বললেন, চাওয়া-পাওয়ার হিসাব তো সব সময় মেলে না। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছি। একুশে পদক পেয়েছি। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এত গান লিখলাম। স্বাধীনতা পদকটা পাইনি। আরেকবার বললেন, লিখতে গিয়ে চিকিৎসক হওয়া হলো না। বাবার কথায় ভর্তি হয়েছিলাম মেডিকেল কলেজে। থার্ড ইয়ারে থাকতেই হোস্টেল ছেড়ে উঠলাম মেসে। সেই ইতিহাস আলাদা। লেখালেখি আর পড়াশোনা দুটি আর একসঙ্গে হয়ে ওঠেনি। বাবা ক্ষুব্ধ হলেন। ছেলেকে পাঠিয়েছিলেন চিকিৎসক হতে। সেই ছেলে মেডিকেল কলেজ ছেড়ে হচ্ছে গীতিকার! এটা কোনো বাবার ভালো লাগবে? মন খারাপ করে বাবা অনেক দিন ছেলের সঙ্গে কথাই বলেননি। ছেলের মাকে বললেন, তোমার এই ছেলে শেষ। তার কাছে আর কিছু আশা করবে না। তার পরও মা গোপনে যোগাযোগ রাখতেন ছেলের সঙ্গে। বেলা শেষে গাজী মাজহারুল আনোয়ারকে নিয়ে বাবাও গর্বিত হয়েছিলেন।

গাজী ভাই সম্পর্কে একটা মিথ আছে। তিনি হাঁটতে হাঁটতেও গান লিখতেন। বসতে হতো না। এ নিয়ে তাঁর মুখে শোনা একটি সত্যি ঘটনা তুলে ধরছি। একবার তিনি গেলেন কুমিল্লার বাড়িতে। তাঁর মা ডেকে নিয়েছিলেন। ছেলের জন্য রান্না করেছেন হাঁসের মাংস। বলেছেন আগামী কদিন থাকতে হবে, প্রতিদিন একটা করে হাঁস খেতে হবে। থাকবে গাজী ভাইয়ের পছন্দের অন্য খাবারও। এমন সময় একজন পরিচালক ফোন করলেন। বললেন, একটা দুষ্ট মিষ্টি গান লিখতে হবে। কবরী সে গানে লিপসিং করবেন। তিনি বললেন, ঢাকা এসে লিখব, এখন মায়ের আদরে আছি। গান আসবে না। আপাতত কিছুদিন ঢাকায়ও আসতে পারব না। পরিচালক বললেন, গানটা আজই লিখতে হবে। রাতেই রেকর্ডিং। তিনি বললেন, তাহলে এখনই লিখে নিন। সামনে কি কাগজ-কলম আছে? পরিচালক অবাক হয়ে আরেকজনকে ফোন দিলেন। তিনি ফোনেই বললেন, ‘সে যে কেন এলো না, কিছু ভালো লাগে না, এবার আসুক তারে আমি মজা দেখাব’। ফোনে ফোনে গান লেখা শেষ। সেই গান রেকর্ডিং হলো। কিন্তু শুটিংস্পটে কবরী আপত্তি তুললেন। বললেন, এ গানে তিনি কণ্ঠ মেলাতে নারাজ। কবরী বললেন, ওনাকে বলুন আরেকটা লিখতে। এ ধরনের গানে আমি কণ্ঠ মেলাতে কোনোভাবেই পারব না। এ গান গেয়ে মুখ দেখাব কী করে? বিপদের কথা। পরিচালক আবার ফোন দিলেন গাজী ভাইকে। সব ঘটনা খুলে বললেন। জবাবে তিনি বললেন, আমি আর লিখতে পারব না। এটাই গাইতে বলুন। শেষ পর্যন্ত কবরী মন খারাপ করে সিনেমা শেষ করতে এ গানে কণ্ঠ মেলালেন। আর ক্ষুব্ধ কণ্ঠে বললেন, বাকি জীবন গাজী ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলব না। তাঁর লেখা গানেও কণ্ঠ মেলাব না। মান-অভিমানে মুক্তি পেল সিনেমাটি। মুক্তির পরই এ গান সুপার হিট। সবার মুখে মুখে। একটি ছবির সেটে গাজী মাজহারুল আনোয়ারের সঙ্গে দেখা কবরীর। নিজেই ছুটে এলেন কবরী। বললেন, আপনি যা লেখেন তা হিট হয়ে যায়। এ গান আমাকে সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দিয়েছে। কবরী ঠিকই বলেছেন, আমাদের জমানার জনপ্রিয় বেশির ভাগ গানই গাজী মাজহারুল আনোয়ারের লেখা। তিনি লিখেছেন- ‘এই মন তোমাকে দিলাম’। ‘আকাশের হাতে আছে এক রাশ নীল, বাতাসের আছে কিছু গন্ধ’, ‘চোখের নজর এমনি কইরা’, ‘ইশারায় শিস দিয়ে আমাকে ডেকো না’, ‘ও পাখি তোর যন্ত্রণা, আর তো প্রাণে সয় না’।

শুধু সিনেমার গান নয়, তাঁর লেখা দেশের গান মুক্তিযোদ্ধাদের উজ্জীবিত করেছিল ১৯৭১ সালের যুদ্ধের ময়দানে। তিনি লিখেছেন- ‘জয় বাংলা বাংলার জয়, হবে হবে হবে হবে নিশ্চয়... নতুন সূর্য ওঠার এই তো সময়’। তিনি লিখেছেন, ‘একতারা তুই দেশের কথা বলরে এবার বল’ ইত্যাদি। এ গানগুলো প্রচার করত স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র ও আকাশবাণী। মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধের ময়দানে গুনগুন করতেন, জয় বাংলা বাংলার জয়। বিবিসি বাংলার সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ২০টি বাংলা গানের তিনটি গাজী মাজহারুল আনোয়ারের লেখা। ১৯৬৪ থেকে ২০২২ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত লিখে গেছেন দুই হাত ভরে। এভাবে আর কে লিখতে পারে গাজী মাজহারুল আনোয়ার ছাড়া? ২০০২ সালে পেয়েছেন একুশে পদক। ২০২১ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার। জনপ্রিয় ধারার গান পাশাপাশি আধ্যাত্মিক সংগীতও লিখেছেন। তাঁর লেখা- ‘আছেন আমার মোক্তার, আছেন আমার ব্যারিস্টার, শেষ বিচারে হাই কোর্টেতে তিনি আমায় করবেন পার, আমি পাপী তিনি জামিনদার’ কিংবা ‘সবাই বলে বয়স বাড়ে, আমি বলি কমে রে’, ‘দোজাহানের মালিক তুমি হে পরোয়ারদেগার’ একটা সময় অনেক জনপ্রিয় ছিল। চলচ্চিত্রের গানের মধ্যে, ‘হয় যদি বদনাম হোক আরও’, ‘আমি সাত সাগর পাড়ি দিয়ে সৈকতে পড়ে আছি’, ‘সুরের ভুবনে আমি আজও পথচারী’, ‘এই পথে পথে আমি একা চলি’, ‘শুধু গান গেয়ে পরিচয়’, ‘পারি না ভুলে যেতে স্মৃতির মালা গেঁথে’, ‘নীল আকাশের নিচে আমি রাস্তায় চলেছি একা’, ‘চোখ যে মনের কথা বলে’ এখনো সবার মুখে মুখে।

কীভাবে শুরু করলেন সেই গল্প বললেন একবার। মেডিকেলে পড়ার সময় একটি নাটকের আয়োজন করেছিল ছাত্রছাত্রীরা। তার জন্য একটি গান লেখার কথা ছিল আবু হেনা মোস্তফা কামালের। সময়ের অভাবে তিনি সেই গান লিখতে পারেননি। কী হবে- সবার এ ভাবনার মধ্যে গাজী মাজহারুল বললেন, তোমরা বললে আমি চেষ্টা করতে পারি। স্কুলের ছাত্র থাকার সময় কবিতা লিখতাম। সবার অনুরোধে তিনি লিখলেন। রেডিও পাকিস্তানে সেই গানে পরে কণ্ঠ দিয়েছেন বিখ্যাত কণ্ঠশিল্পী ফরিদা ইয়াসমিন। এরপর একজন সুরকারের অনুরোধে লিখলেন সিনেমার গান। সে গান সুপার হিট হলো। নেশা ধরে গেল। গান লিখতে গিয়ে মেডিকেলের পড়া ছাড়লেন। মন খারাপ করা বাবা শেষ জীবনে ছেলের সাফল্য দেখে গেছেন। বলেছেন, তুমি সঠিক পথেই ছিলে। একবার তাঁকে বললাম, গাজী মাজহারুল আনোয়ারকে রাজনীতি করতে হবে কেন? আমাদের লিজেন্ডদের অনেক কিছুর আড়ালে থাকতে হবে। দূরে থাকতে হবে দলবাজির ভাগাভাগি থেকে। তিনি হাসলেন। বললেন, একটা ভিন্ন পরিস্থিতিতে বিএনপিতে গিয়েছিলাম। এখন আর তা বলে লাভ নেই। তবে এখন নিষ্ক্রিয় আছি। রাজনীতি করছি না। গেল বছর স্বাধীনতা পুরস্কার পেলেন। অভিনন্দন জানালাম ফোনে। বললাম, বঙ্গবন্ধুর মেয়ে আপনার প্রতিভার মূল্যায়নে দলীয় চিন্তা রাখেননি। আপনাকে স্বাধীনতা পুরস্কার দিয়েছেন। আপনার শেষ আক্ষেপ ও কষ্টের মূল্যায়ন করেছেন। জীবিতকালেই সম্মানটা পেয়ে গেলেন। স্বাধীনতা পদক পেয়ে গাজী ভাই ভীষণ খুশি হয়েছিলেন। বললেন, বঙ্গবন্ধুর  খন্ড  স্নেহ পেয়েছি। তিনি আমার গানের প্রশংসা করতেন। বলতেন, তোর গান শুনে মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধ করেছে। এবার দেশের জন্য লিখ। বঙ্গবন্ধুর মেয়ে আমার মূল্যায়ন করেছেন। অবশ্যই কৃতজ্ঞ। জীবত থাকাকালেই মূল্যায়নটা পেয়েছি।

সৃষ্টিশীল প্রতিটি মানুষই চান তাঁর জীবদ্দশায় সঠিক মূল্যায়নটুকু। গেল বছর করোনাকালেও গাজী ভাই অফিসে হঠাৎ হাজির। সহকর্মী আলাউদ্দীন মাজিদ আমার রুমে নিয়ে এলেন। মাস্ক খুললেন। তারপর বললেন, আর কত মাস্ক পরে থাকব। ক্লান্ত হয়ে উঠছি মাস্ক পরতে পরতে। কবে যে এই করোনা শেষ হবে জানি না। আড্ডা দিলেন প্রাণ খুলে। কথায় কথায় চাষী ভাইয়ের প্রসঙ্গ এলো। গাজী ভাইকে বললাম, আপনি, চাষী নজরুল ইসলাম এমনকি আমজাদ হোসেন কারও রাজনীতিতে জড়ানো ঠিক হয়নি। চাষী ভাই, গাজী ভাই, আমজাদ হোসেন- তিনজনের সমন্বয় ভালো ছিল। তাঁদের একসঙ্গে চলতে দেখেছি। আমার ধারণা তিনজন তিনজনকে রাজনীতিতে জড়িয়েছেন। কে কাকে টেনেছেন জানি না। প্রশ্নও করা হয়নি। গাজী ভাই বললেন, এখন তো রাজনীতি করছি না। নিজের মতোই আছি।

এ নিয়ে আর কথা বাড়ালাম না। একজন প্রতিভাবান সৃষ্টিশীল মানুষের কোনো দল থাকা উচিত নয়। বিএনপিতে যোগ দিয়ে গাজী মাজহারুল আনোয়ার কি তাঁর মূল্যায়ন পেয়েছিলেন? অবশ্যই না। একজন সৃষ্টিশীল মানুষ থাকেন নিজের মহিমায় উজ্জ্বল। অন্যের কাছ থেকে আলো ধার করার প্রয়োজন নেই। গাজী মাজহারুল আনোয়ারও নিজের আলোয় ছিলেন আলোকিত। কুমিল্লার এই সন্তানের নিজের মাটির জন্য ছিল আলাদা টান। কুমিল্লাকে ভীষণ অনুভব করতেন। একদিন বললেন, আমি কুমিল্লা ক্লাবের সদস্য। বললাম, আমিও। তিনি হাসলেন। তারপর বললেন, জানি সে কারণেই বলছি। আমাদের শহরটা অনেক ছিমছাম ছিল আগে। এত পুকুর দুনিয়ার আর কোনো শহরে ছিল না। আমি বললাম, এখন সব হারিয়েছে। আপনার সেই কুমিল্লা শহর ও সেই দাউদকান্দি কোনো কিছু নেই। গাজী ভাই দীর্ঘশ্বাস ছাড়লেন। তারপর বললেন, চোখের সামনে সব বদলে গেল। আমি বললাম, গাজী ভাই একটা কথা বলি, শচীন দেববর্মণ, ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ ছিলেন কুমিল্লার। আপনি আরেকজন সেই জেলার। আমাদের জমানার সেরা সব গান আপনার লেখা। আজকের বাংলাদেশ আপনাকে কী মূল্যায়ন করছে জানি না। তবে আগামী প্রজন্ম আপনাকে শ্রদ্ধায় স্মরণ করবে। চলার পথে সুর ও সংগীতের ইতিহাস আপনাকে ছাড়া হবে না। তিনি লাজুকভাবে হাসলেন। এমনই ছিলেন। সব সময় ছিলেন হাসিমুখ। কাউকে নিয়ে খারাপ কথা বলতে শুনিনি তাঁর মুখে।

মানুষের জীবনটা বেশি ছোট। ‘অনেক সাধের ময়না আমার বাঁধন কেটে যায়’ নিজের লেখা গানের সুরের মতোই চলে গেলেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার। আর ফিরবেন না। তিনি বেঁচে থাকবেন শাহনাজ রহমতউল্লাহ, সৈয়দ আবদুল হাদী, সাবিনা ইয়াসমিন, রুনা লায়লার কণ্ঠে। কষ্টের সময় উচ্চারণ করবে, ‘কারও আপন হতে পারলি না রে অন্তর’, অথবা ‘বলে দাও মাটির পৃথিবী কোথায় শান্তি আমার জীবনে’। ছয় দশক গান লিখে চিরতরে চলে গেলেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার। আর ফিরবেন না। আসবেন না আমাদের মাঝে। বলবেন না, আপনার ওখানে একটু চা খেতে আসব। কিছু বিষয়ে আলাপ আছে। ফোনে বললে হবে না। সামনাসামনি কথা বলতে হবে। আর কোনো দিন শুনব না এ কণ্ঠ। যেখানে থাকুন, ভালো থাকুন প্রিয় গাজী ভাই। গভীর শ্রদ্ধা আপনার প্রতি।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা