শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

হবে না আড্ডা, শুনব না আপনার কথা গাজী ভাই

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
হবে না আড্ডা, শুনব না আপনার কথা গাজী ভাই

‘গানেরই খাতায় স্বরলিপি লিখে বল কী হবে?’ আসলেই, আর কী হবে লিখে? চলেই গেলেন এ গানের গীতিকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার। কিংবদন্তি গীতিকার, সুরকার চলচ্চিত্র নির্মাতা। গান লিখেছেন দুই হাতে। পুরো জীবনটাই কাটিয়েছেন সৃষ্টিশীলতায়। ব্যক্তিগত জীবনে আমার সঙ্গে ছিল একটা চমৎকার সম্পর্ক। আমাকে পছন্দ করতেন। মাঝেমধ্যে ফোন করতেন। অফিসে আসতেন। সুখ-দুঃখ শেয়ার করতেন। মেয়ে দিঠিও অনেক সময় বাবার সঙ্গে থাকতেন। সাদা মনের মানুষ ছিলেন গাজী ভাই। কোনো অহংকার ছিল না। মাঝেমধ্যে প্রশ্ন করতাম, এত গান কী করে লিখেছেন গাজী ভাই? তিনি হাসতেন। এক জীবনে কত গান লিখেছেন? বললেন, ৩০ হাজারের বেশি। অবাক হতাম শুনে। বললাম, আপনার লেখা ৫ হাজারের মতো গানের কথাই সামনে এসেছে। বাকি সব গান কি সংগ্রহে আছে? তিনি বললেন, না নেই। এত লিখেছি কী করে সংরক্ষণে থাকবে? বাসা বদল হয়েছে অনেকবার। অনেক কিছু হারিয়ে গেছে। তবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে বিভিন্ন জনের কাছে অনেক গান সংরক্ষিত আছে। সেসব একত্র করতে হবে। সুখের বিষয় জনপ্রিয় ধারার গানগুলো মানুষের মুখে মুখে আছে।

‘গীতিময় সেই দিন চিরদিন বুঝি আর হলো না’। গাজী ভাইয়ের সঙ্গে আড্ডায় অনেক কথা আসত। তিনি কখনো কখনো হারিয়ে যেতেন অতীত জীবনে। গেল বছরের শুরুতে একবার বললাম, কোনো আক্ষেপ আছে কি এই জীবনে? তিনি হাসলেন। বললেন, চাওয়া-পাওয়ার হিসাব তো সব সময় মেলে না। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছি। একুশে পদক পেয়েছি। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এত গান লিখলাম। স্বাধীনতা পদকটা পাইনি। আরেকবার বললেন, লিখতে গিয়ে চিকিৎসক হওয়া হলো না। বাবার কথায় ভর্তি হয়েছিলাম মেডিকেল কলেজে। থার্ড ইয়ারে থাকতেই হোস্টেল ছেড়ে উঠলাম মেসে। সেই ইতিহাস আলাদা। লেখালেখি আর পড়াশোনা দুটি আর একসঙ্গে হয়ে ওঠেনি। বাবা ক্ষুব্ধ হলেন। ছেলেকে পাঠিয়েছিলেন চিকিৎসক হতে। সেই ছেলে মেডিকেল কলেজ ছেড়ে হচ্ছে গীতিকার! এটা কোনো বাবার ভালো লাগবে? মন খারাপ করে বাবা অনেক দিন ছেলের সঙ্গে কথাই বলেননি। ছেলের মাকে বললেন, তোমার এই ছেলে শেষ। তার কাছে আর কিছু আশা করবে না। তার পরও মা গোপনে যোগাযোগ রাখতেন ছেলের সঙ্গে। বেলা শেষে গাজী মাজহারুল আনোয়ারকে নিয়ে বাবাও গর্বিত হয়েছিলেন।

গাজী ভাই সম্পর্কে একটা মিথ আছে। তিনি হাঁটতে হাঁটতেও গান লিখতেন। বসতে হতো না। এ নিয়ে তাঁর মুখে শোনা একটি সত্যি ঘটনা তুলে ধরছি। একবার তিনি গেলেন কুমিল্লার বাড়িতে। তাঁর মা ডেকে নিয়েছিলেন। ছেলের জন্য রান্না করেছেন হাঁসের মাংস। বলেছেন আগামী কদিন থাকতে হবে, প্রতিদিন একটা করে হাঁস খেতে হবে। থাকবে গাজী ভাইয়ের পছন্দের অন্য খাবারও। এমন সময় একজন পরিচালক ফোন করলেন। বললেন, একটা দুষ্ট মিষ্টি গান লিখতে হবে। কবরী সে গানে লিপসিং করবেন। তিনি বললেন, ঢাকা এসে লিখব, এখন মায়ের আদরে আছি। গান আসবে না। আপাতত কিছুদিন ঢাকায়ও আসতে পারব না। পরিচালক বললেন, গানটা আজই লিখতে হবে। রাতেই রেকর্ডিং। তিনি বললেন, তাহলে এখনই লিখে নিন। সামনে কি কাগজ-কলম আছে? পরিচালক অবাক হয়ে আরেকজনকে ফোন দিলেন। তিনি ফোনেই বললেন, ‘সে যে কেন এলো না, কিছু ভালো লাগে না, এবার আসুক তারে আমি মজা দেখাব’। ফোনে ফোনে গান লেখা শেষ। সেই গান রেকর্ডিং হলো। কিন্তু শুটিংস্পটে কবরী আপত্তি তুললেন। বললেন, এ গানে তিনি কণ্ঠ মেলাতে নারাজ। কবরী বললেন, ওনাকে বলুন আরেকটা লিখতে। এ ধরনের গানে আমি কণ্ঠ মেলাতে কোনোভাবেই পারব না। এ গান গেয়ে মুখ দেখাব কী করে? বিপদের কথা। পরিচালক আবার ফোন দিলেন গাজী ভাইকে। সব ঘটনা খুলে বললেন। জবাবে তিনি বললেন, আমি আর লিখতে পারব না। এটাই গাইতে বলুন। শেষ পর্যন্ত কবরী মন খারাপ করে সিনেমা শেষ করতে এ গানে কণ্ঠ মেলালেন। আর ক্ষুব্ধ কণ্ঠে বললেন, বাকি জীবন গাজী ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলব না। তাঁর লেখা গানেও কণ্ঠ মেলাব না। মান-অভিমানে মুক্তি পেল সিনেমাটি। মুক্তির পরই এ গান সুপার হিট। সবার মুখে মুখে। একটি ছবির সেটে গাজী মাজহারুল আনোয়ারের সঙ্গে দেখা কবরীর। নিজেই ছুটে এলেন কবরী। বললেন, আপনি যা লেখেন তা হিট হয়ে যায়। এ গান আমাকে সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দিয়েছে। কবরী ঠিকই বলেছেন, আমাদের জমানার জনপ্রিয় বেশির ভাগ গানই গাজী মাজহারুল আনোয়ারের লেখা। তিনি লিখেছেন- ‘এই মন তোমাকে দিলাম’। ‘আকাশের হাতে আছে এক রাশ নীল, বাতাসের আছে কিছু গন্ধ’, ‘চোখের নজর এমনি কইরা’, ‘ইশারায় শিস দিয়ে আমাকে ডেকো না’, ‘ও পাখি তোর যন্ত্রণা, আর তো প্রাণে সয় না’।

শুধু সিনেমার গান নয়, তাঁর লেখা দেশের গান মুক্তিযোদ্ধাদের উজ্জীবিত করেছিল ১৯৭১ সালের যুদ্ধের ময়দানে। তিনি লিখেছেন- ‘জয় বাংলা বাংলার জয়, হবে হবে হবে হবে নিশ্চয়... নতুন সূর্য ওঠার এই তো সময়’। তিনি লিখেছেন, ‘একতারা তুই দেশের কথা বলরে এবার বল’ ইত্যাদি। এ গানগুলো প্রচার করত স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র ও আকাশবাণী। মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধের ময়দানে গুনগুন করতেন, জয় বাংলা বাংলার জয়। বিবিসি বাংলার সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ২০টি বাংলা গানের তিনটি গাজী মাজহারুল আনোয়ারের লেখা। ১৯৬৪ থেকে ২০২২ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত লিখে গেছেন দুই হাত ভরে। এভাবে আর কে লিখতে পারে গাজী মাজহারুল আনোয়ার ছাড়া? ২০০২ সালে পেয়েছেন একুশে পদক। ২০২১ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার। জনপ্রিয় ধারার গান পাশাপাশি আধ্যাত্মিক সংগীতও লিখেছেন। তাঁর লেখা- ‘আছেন আমার মোক্তার, আছেন আমার ব্যারিস্টার, শেষ বিচারে হাই কোর্টেতে তিনি আমায় করবেন পার, আমি পাপী তিনি জামিনদার’ কিংবা ‘সবাই বলে বয়স বাড়ে, আমি বলি কমে রে’, ‘দোজাহানের মালিক তুমি হে পরোয়ারদেগার’ একটা সময় অনেক জনপ্রিয় ছিল। চলচ্চিত্রের গানের মধ্যে, ‘হয় যদি বদনাম হোক আরও’, ‘আমি সাত সাগর পাড়ি দিয়ে সৈকতে পড়ে আছি’, ‘সুরের ভুবনে আমি আজও পথচারী’, ‘এই পথে পথে আমি একা চলি’, ‘শুধু গান গেয়ে পরিচয়’, ‘পারি না ভুলে যেতে স্মৃতির মালা গেঁথে’, ‘নীল আকাশের নিচে আমি রাস্তায় চলেছি একা’, ‘চোখ যে মনের কথা বলে’ এখনো সবার মুখে মুখে।

কীভাবে শুরু করলেন সেই গল্প বললেন একবার। মেডিকেলে পড়ার সময় একটি নাটকের আয়োজন করেছিল ছাত্রছাত্রীরা। তার জন্য একটি গান লেখার কথা ছিল আবু হেনা মোস্তফা কামালের। সময়ের অভাবে তিনি সেই গান লিখতে পারেননি। কী হবে- সবার এ ভাবনার মধ্যে গাজী মাজহারুল বললেন, তোমরা বললে আমি চেষ্টা করতে পারি। স্কুলের ছাত্র থাকার সময় কবিতা লিখতাম। সবার অনুরোধে তিনি লিখলেন। রেডিও পাকিস্তানে সেই গানে পরে কণ্ঠ দিয়েছেন বিখ্যাত কণ্ঠশিল্পী ফরিদা ইয়াসমিন। এরপর একজন সুরকারের অনুরোধে লিখলেন সিনেমার গান। সে গান সুপার হিট হলো। নেশা ধরে গেল। গান লিখতে গিয়ে মেডিকেলের পড়া ছাড়লেন। মন খারাপ করা বাবা শেষ জীবনে ছেলের সাফল্য দেখে গেছেন। বলেছেন, তুমি সঠিক পথেই ছিলে। একবার তাঁকে বললাম, গাজী মাজহারুল আনোয়ারকে রাজনীতি করতে হবে কেন? আমাদের লিজেন্ডদের অনেক কিছুর আড়ালে থাকতে হবে। দূরে থাকতে হবে দলবাজির ভাগাভাগি থেকে। তিনি হাসলেন। বললেন, একটা ভিন্ন পরিস্থিতিতে বিএনপিতে গিয়েছিলাম। এখন আর তা বলে লাভ নেই। তবে এখন নিষ্ক্রিয় আছি। রাজনীতি করছি না। গেল বছর স্বাধীনতা পুরস্কার পেলেন। অভিনন্দন জানালাম ফোনে। বললাম, বঙ্গবন্ধুর মেয়ে আপনার প্রতিভার মূল্যায়নে দলীয় চিন্তা রাখেননি। আপনাকে স্বাধীনতা পুরস্কার দিয়েছেন। আপনার শেষ আক্ষেপ ও কষ্টের মূল্যায়ন করেছেন। জীবিতকালেই সম্মানটা পেয়ে গেলেন। স্বাধীনতা পদক পেয়ে গাজী ভাই ভীষণ খুশি হয়েছিলেন। বললেন, বঙ্গবন্ধুর  খন্ড  স্নেহ পেয়েছি। তিনি আমার গানের প্রশংসা করতেন। বলতেন, তোর গান শুনে মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধ করেছে। এবার দেশের জন্য লিখ। বঙ্গবন্ধুর মেয়ে আমার মূল্যায়ন করেছেন। অবশ্যই কৃতজ্ঞ। জীবত থাকাকালেই মূল্যায়নটা পেয়েছি।

সৃষ্টিশীল প্রতিটি মানুষই চান তাঁর জীবদ্দশায় সঠিক মূল্যায়নটুকু। গেল বছর করোনাকালেও গাজী ভাই অফিসে হঠাৎ হাজির। সহকর্মী আলাউদ্দীন মাজিদ আমার রুমে নিয়ে এলেন। মাস্ক খুললেন। তারপর বললেন, আর কত মাস্ক পরে থাকব। ক্লান্ত হয়ে উঠছি মাস্ক পরতে পরতে। কবে যে এই করোনা শেষ হবে জানি না। আড্ডা দিলেন প্রাণ খুলে। কথায় কথায় চাষী ভাইয়ের প্রসঙ্গ এলো। গাজী ভাইকে বললাম, আপনি, চাষী নজরুল ইসলাম এমনকি আমজাদ হোসেন কারও রাজনীতিতে জড়ানো ঠিক হয়নি। চাষী ভাই, গাজী ভাই, আমজাদ হোসেন- তিনজনের সমন্বয় ভালো ছিল। তাঁদের একসঙ্গে চলতে দেখেছি। আমার ধারণা তিনজন তিনজনকে রাজনীতিতে জড়িয়েছেন। কে কাকে টেনেছেন জানি না। প্রশ্নও করা হয়নি। গাজী ভাই বললেন, এখন তো রাজনীতি করছি না। নিজের মতোই আছি।

এ নিয়ে আর কথা বাড়ালাম না। একজন প্রতিভাবান সৃষ্টিশীল মানুষের কোনো দল থাকা উচিত নয়। বিএনপিতে যোগ দিয়ে গাজী মাজহারুল আনোয়ার কি তাঁর মূল্যায়ন পেয়েছিলেন? অবশ্যই না। একজন সৃষ্টিশীল মানুষ থাকেন নিজের মহিমায় উজ্জ্বল। অন্যের কাছ থেকে আলো ধার করার প্রয়োজন নেই। গাজী মাজহারুল আনোয়ারও নিজের আলোয় ছিলেন আলোকিত। কুমিল্লার এই সন্তানের নিজের মাটির জন্য ছিল আলাদা টান। কুমিল্লাকে ভীষণ অনুভব করতেন। একদিন বললেন, আমি কুমিল্লা ক্লাবের সদস্য। বললাম, আমিও। তিনি হাসলেন। তারপর বললেন, জানি সে কারণেই বলছি। আমাদের শহরটা অনেক ছিমছাম ছিল আগে। এত পুকুর দুনিয়ার আর কোনো শহরে ছিল না। আমি বললাম, এখন সব হারিয়েছে। আপনার সেই কুমিল্লা শহর ও সেই দাউদকান্দি কোনো কিছু নেই। গাজী ভাই দীর্ঘশ্বাস ছাড়লেন। তারপর বললেন, চোখের সামনে সব বদলে গেল। আমি বললাম, গাজী ভাই একটা কথা বলি, শচীন দেববর্মণ, ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ ছিলেন কুমিল্লার। আপনি আরেকজন সেই জেলার। আমাদের জমানার সেরা সব গান আপনার লেখা। আজকের বাংলাদেশ আপনাকে কী মূল্যায়ন করছে জানি না। তবে আগামী প্রজন্ম আপনাকে শ্রদ্ধায় স্মরণ করবে। চলার পথে সুর ও সংগীতের ইতিহাস আপনাকে ছাড়া হবে না। তিনি লাজুকভাবে হাসলেন। এমনই ছিলেন। সব সময় ছিলেন হাসিমুখ। কাউকে নিয়ে খারাপ কথা বলতে শুনিনি তাঁর মুখে।

মানুষের জীবনটা বেশি ছোট। ‘অনেক সাধের ময়না আমার বাঁধন কেটে যায়’ নিজের লেখা গানের সুরের মতোই চলে গেলেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার। আর ফিরবেন না। তিনি বেঁচে থাকবেন শাহনাজ রহমতউল্লাহ, সৈয়দ আবদুল হাদী, সাবিনা ইয়াসমিন, রুনা লায়লার কণ্ঠে। কষ্টের সময় উচ্চারণ করবে, ‘কারও আপন হতে পারলি না রে অন্তর’, অথবা ‘বলে দাও মাটির পৃথিবী কোথায় শান্তি আমার জীবনে’। ছয় দশক গান লিখে চিরতরে চলে গেলেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার। আর ফিরবেন না। আসবেন না আমাদের মাঝে। বলবেন না, আপনার ওখানে একটু চা খেতে আসব। কিছু বিষয়ে আলাপ আছে। ফোনে বললে হবে না। সামনাসামনি কথা বলতে হবে। আর কোনো দিন শুনব না এ কণ্ঠ। যেখানে থাকুন, ভালো থাকুন প্রিয় গাজী ভাই। গভীর শ্রদ্ধা আপনার প্রতি।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা