শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২২

১০ ডিসেম্বর রাজনীতির গতিপথ তৈরি হবে

মেজর আখতার (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
১০ ডিসেম্বর রাজনীতির গতিপথ তৈরি হবে

সরকার গো ধরেছে ১০ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে পল্টনে পার্টি অফিসের সামনে বিএনপিকে জনসভা করতে দেবে না। সরকার জেনেশুনে খুবই ঠাণ্ডা মাথায় দেশের রাজনীতিতে নতুন করে রোমাঞ্চ তৈরি করছে। গত কয়েক বছর সরকার বিএনপিকে যেখানে কোথাও নামতে দিচ্ছে না, সেখানে গত কয়েক মাসে সব বিভাগীয় শহরে ঘটা করে জনসভা করতে দিয়ে যাচ্ছে।  গণতন্ত্রের এখন যেন পূর্ণযৌবন। চারদিকে বিএনপির গরম বাতাস। যে কোনো সময় সরকার পড়ে যায় যায় অবস্থা। জাতীয় সরকার গঠন নিয়ে এখন সবাই সরব। ভাবসাব দেখে মনে হচ্ছে, জাতীয় সরকারের কাঠামো প্রায় চূড়ান্ত। এখন শেষ মুহূর্তের চূড়ান্ত সমাপনী দেওয়ার আগে তর্ক হচ্ছে জাতীয় সরকারে আওয়ামী লীগ থাকবে কি না বা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিরাপদ পলায়নের পথ দেওয়া হবে কি না! আলোচনাগুলো খুবই চমকপ্রদ ও উত্তেজনাময়। সবার কাছেই সরকার পতনের শেষ খবর আছে- কেউ প্রকাশ করছে, আবার কেউ কেউ রহস্যজনকভাবে গোপন রাখছে। কিন্তু ভাবখানা হলো তিনি সবই জানেন এবং সরকার কীভাবে পালাবে তার স্পষ্ট খবরটিও ভদ্রলোকের কাছে রয়েছে!

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী খেলা জমিয়ে দিয়েছেন। আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতারাও এখন খেলা হবে বলা শুরু করে দিয়েছেন। এখন আওয়ামী লীগ নেতা ও সরকারের মন্ত্রীরা বক্তৃতার শেষে পুরনো স্লোগান ভুলে খেলা হবে স্লোগান দিয়ে তাদের বক্তব্য শেষ করেন। রাজনীতির নতুন স্লোগান-খেলা হবে। দৃশ্যত মনে হচ্ছে, খেলা জমে গেছে। খেলার এই রোমাঞ্চকর নাটকটিকে জমিয়ে দিচ্ছে পরিবহন শ্রমিকদের ধর্মঘটের খেলা। রাস্তাঘাটে নিজেদের দলীয় নেতা-কর্মী বা উগ্রদের মাঠে বা পথে-ঘাটে নামিয়ে অযথা বিশৃঙ্খলা বা অশান্তি সৃষ্টি করার সুযোগ না দিয়ে সরকার যে বিএনপির সমাবেশে সত্যিই (!) ভয় পেয়েছে তা দেখানোর জন্য পরিবহন মালিকদের সব যানবাহন মাঠ থেকে তুলে নিয়েছে। এতে একদিক দিয়ে সমাবেশে আসার পরিবেশ প্রতিকূল করা হলো, দ্বিতীয়ত রাস্তাঘাটে যাতে পরিবহন ধ্বংস করে কোনো প্রতিকূল পরিবেশ সৃষ্টির আশঙ্কা তৈরি না হয়, সেই সুযোগ বন্ধ করা হলো এবং তৃতীয়ত, দেখানো হলো সরকার বিএনপির সমাবেশে যথেষ্ট ভীত ও সন্ত্রস্ত। খেলা জমে গেল। পুরনো সেই খেলা। বাধা যেখানে আগ্রহ সেখানে; কিন্তু সাধারণ মানুষ বাধা থেকে দূরে থাকে। রাজনীতির এই সূত্রের সফল কায়িক পরীক্ষা হলো এবারের এই সমাবেশগুলোতে। দলীয় নেতা-কর্মী ছাড়া সাধারণ মানুষ অনুপস্থিত। সভায় কোনো উত্তেজনা নেই। নেই দাবি পূরণের কোনো চূড়ান্ত নামা। একই বক্তা এবং একই অনুসারী। সবার লক্ষ্য সভায় উপস্থিত হওয়া। সভায় এক দিন দুই দিন আগে পৌঁছে যাওয়া। তারপর ছবি, সেলফি, ফেসবুক, ইউটিউব। তারপর সভা; যে সভায় কোনো উত্তেজনা নেই, দাবি আদায়ের কোনো স্পষ্ট লক্ষ্য নেই, আন্দোলনে লেগে থাকার কোনো অঙ্গীকার নেই। শুধু নিয়ম মাফিক বক্তৃতা। সবচেয়ে চমকপ্রদ ও লক্ষ্যণীয় মজা হলো- সভা শেষে সবার শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদে ঘরে ফিরে যাওয়া হলো। এর জন্য পুলিশকে একটি বিশেষ ধন্যবাদ দেওয়া যেতে পারে।

সরকারকে মোটামুটি একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে যাতে সেই নির্বাচন নিয়ে বেশি  উচ্চবাচ্য না হয়। সরকারের এই লক্ষ্য সফলভাবে অর্জন করতে হলে অবশ্যই বিএনপিকে রাজনীতির মাঠ কিছুটা হলেও ছেড়ে দিতে হবে

সব সমাবেশ দেখে স্ফটিকের মতো পরিষ্কার ধারণা পাওয়া যায়, দেশটি প্রধানমন্ত্রীর শক্ত হাতের মুঠোয় নিয়ন্ত্রিত। এখানে সবকিছুই হচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর সরাসরি অঙ্গুলি হেলনে। দেশের অভ্যন্তরীণ সবকিছু প্রধানমন্ত্রীর সম্পূর্ণ একক নিয়ন্ত্রণে। যদিও চরম বাস্তব সত্য হলো, প্রধানমন্ত্রী ও তার দলের জনপ্রিয়তা প্রধানমন্ত্রীর কাক্সিক্ষত পর্যায়ে নেই। এই জনপ্রিয়তা না থাকাটাই প্রধানমন্ত্রীর জন্য বাড়তি সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছে। তিনি এখন সব বিষয়ে সিদ্ধান্ত এককভাবে নিতে পারেন। তার আশপাশের সবাই ভালো করে জানে প্রধানমন্ত্রীর পা পিছলালে শুধু উনার একার পা পিছলাবে না। উনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবারই পা পিছলাবে। তাই প্রধানমন্ত্রীর চারপাশের সাঙ্গোপাঙ্গো এবং দেশি-বিদেশি সব শুভাকাক্সক্ষী তাদের নিজ নিজ স্বার্থ ও অস্তিত্বের তাগিদেই সব শক্তি দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ পালনে সর্বদা এগিয়ে আসে। একক সিদ্ধান্তের কারণে কেউই আগে থেকেই প্রধানমন্ত্রীর কাজের কোনো আভাস পায় না ও কোনো তথ্য ফাঁস হয় না। ফলে প্রধানমন্ত্রীর কাজের দুর্বলতার কোনো সুযোগ কেউ নিতে পারে না।

১০ ডিসেম্বরের জনসমাবেশ বিএনপির অফিসের সামনে নয়াপল্টনের রাস্তার ওপরই হবে। প্রধানমন্ত্রীর রাজনীতি বিএনপির সঙ্গে নয়। তিনি রাজনীতি করছেন বিশ্ব শক্তিদের সঙ্গে। তিনি ভারতের বিজেপি সরকারকে বোঝাতে চান প্রধানমন্ত্রীর জন্য বিজেপির প্রয়োজন নেই। বরঞ্চ বিজেপি তথা উত্তর-পূর্ব ভারতের নিরাপত্তার জন্য শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারকে তাদেরই প্রয়োজন। প্রধানমন্ত্রী ভারতকে বোঝাতে চান, বিএনপি বা অন্য কোনো দল ক্ষমতায় এলে ভারতেরই মাথাব্যথা বাড়বে। এবার লক্ষ্য রাখার বিষয় হলো ২০২৪ সালের মে মাসে ভারতের জাতীয় নির্বাচন। কাজেই ২০২৪ সালের বাংলাদেশের নির্বাচনে ভারতের নাক গলানোর সুযোগ সীমিত হয়ে যাবে। তা ছাড়া ২০২৪ সালের জানুয়ারির নির্বাচনে যদি আওয়ামী লীগের ভরাডুবি হয়, তাহলে তার তীব্র প্রভাব ভারতের নির্বাচনেও পড়তে পারে। এ জন্য প্রধানমন্ত্রী বিএনপির সঙ্গে বোঝাপড়াটি আগেই সেরে নিতে চাচ্ছেন। ১০ ডিসেম্বর এর শান্তিপূর্ণ সমাবেশ প্রধানমন্ত্রীকে তাই আরেক ডিগ্রি উচ্চতায় তুলে দেবে।

নির্বাচন কমিশন ইতোমধ্যে ঘোষণা দিয়েছে জানুয়ারি ২০২৪ সালে আগামী জাতীয় নির্বাচন হবে। সরকারের এখন দুটি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে আগাচ্ছে। তার প্রথম লক্ষ্যটি হলো গত নির্বাচনের মতো এবারও বিএনপিকে নির্বাচনের জালে আটকানো। বিএনপিকে নির্বাচনে আনতে হলে অবশ্যই একটি পরিবেশ সৃষ্টি করে এমন ফাঁদ পাততে হবে, যাতে বিএনপি সেই পাতানো ফাঁদে হুড়হুড় করে ঢুকে পড়ে। দ্বিতীয়ত, সরকারকে মোটামুটি একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে যাতে সেই নির্বাচন নিয়ে বেশি উচ্চবাচ্য না হয়। সরকারের এই দুটি লক্ষ্য সফলভাবে অর্জন করতে হলে অবশ্যই বিএনপিকে রাজনীতির মাঠ কিছুটা হলেও ছেড়ে দিতে হবে। বিএনপির সামনে নির্বাচনে জয়ের মুলা ঝুলাতে হবে, যাতে নির্বাচনে আসতে বিএনপি উৎসাহিত হয়।

সে লক্ষ্যেই সরকার বিভাগীয় সমাবেশের সুযোগ করে দেয় বলেই অনেকে মনে করেন। ইতোমধ্যে ঢাকার বাইরে সব বিভাগীয় সমাবেশ শান্তিপূর্ণ এবং সরকারের সন্তোষজনকভাবেই সমাপ্ত হয়েছে। এই সমাবেশগুলোর মাধ্যমে উভয়ের লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বিদেশিদের সামনে দেখিয়ে দিলেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্রের রমরমা অবস্থা। এখানে বিরোধী দল দেশব্যাপী জনসভা-জনসমাবেশ করতে পারে। বাধা-নিষেধ তো থাকতেই পারে। কিন্তু সরকার তো শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশ করতে বাধা দিচ্ছে না। কাজেই বাংলাদেশে গণতন্ত্রের কোনো ঘাটতি নেই।

আবার অন্যদিকে বিএনপিও মহাখুশি। তারা অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে এবং সূচারুভাবে সমাবেশগুলো সম্পন্ন করে তাদের সাংগঠনিক দক্ষতার প্রমাণ রেখে দিল। সমাবেশগুলো সফল করতে অনেক কষ্ট ও বিড়ম্বনা হয়েছে; কিন্তু তৃণমূল নেতা-কর্মীদের উৎসাহ-উদ্দীপনায় প্রতিটি সমাবেশ দারুণভাবে সফল হয়েছে। যার বেশির ভাগ কৃতিত্ব মহাসচিব পেতেই পারেন। এখন সবার দৃষ্টি ঢাকার সমাবেশ নিয়ে। তবে আমার ব্যক্তিগত মতামত হলো, ঢাকার সমাবেশটি নয়াপল্টনে বিএনপির অফিসের সামনেই হবে। পুলিশ একটু বাড়াবাড়ি করে তাদের গুরুত্ব বাড়াতে চাচ্ছে আর কিছু নয়। ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক জননেতা আমান সাহেব যে বলিষ্ঠ ও যুক্তিপূর্ণ বক্তব্য দিয়েছিলেন সেই বক্তব্য থেকে বিএনপি ইতোমধ্যে সরে গেছে। মহাসচিব স্পষ্ট করে দিয়েছেন, ১০ ডিসেম্বর শান্তিপূর্ণ সমাবেশ হবে এবং সেই সমাবেশ থেকে পরবর্তী সমাবেশের ঘোষণা দিয়ে সবাই যার যার ঘরে ফিরে যাবে। এ রকম স্পষ্ট ঘোষণার পর সরকারের অস্বস্তি হওয়ার তো কোনো কারণ নেই। শনিবার, অফিস-আদালত বন্ধ। নয়াপল্টন এলাকায় বড় কোনো বিপণি বিতানও নেই যে, ছুটির দিন ঢাকাবাসী দলবেঁধে সেখানে কেনাকাটা বা ঘোরাঘুরি করতে যায়। নয়াপল্টনের রাস্তার বিকল্প অনেক পথ আছে। তা ছাড়া নয়াপল্টনের রাস্তায় বিএনপি অতীতে অনেক জনসভা করেছে তখন ডিএমপি কোনো দিন বাধা দেয়নি।

নির্বাচন গ্রহণযোগ্য করতে হলে বিএনপির অংশগ্রহণ লাগবে। আগামী নির্বাচনে রাতের ভোটে পার পাওয়া যাবে না। আর যদি নির্বাচন গ্রহণযোগ্য না হয়, তাহলে অনেক বিদেশি পক্ষ অন্য সুরে কথা বলতে পারে, যা হয়তো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য সম্মানজনক নাও হতে পারে। ইতোমধ্যে অনেক বিদেশি পক্ষ বিএনপির সঙ্গে সংলাপে বসার জন্য চাপ সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে। যদিও বিএনপির সঙ্গে সংলাপে বসবেন না বলে প্রধানমন্ত্রী সাফ জানিয়ে দিয়েছেন। সাফ জানিয়ে দেওয়াটাই সমস্যা নতুন করে সৃষ্টি হচ্ছে। কারণ সংলাপ সংঘাতের পূর্বশর্ত। সংঘাত এড়াতে হলে সংলাপের কোনো বিকল্প নেই। যেমন সংঘাত মেটাতে হলে সংলাপ লাগবে তেমনি সংলাপ ব্যর্থ হলে সংঘাত অনিবার্য হয়ে দাঁড়ায়। ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশটি নয়াপল্টন থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ বিএনপির এখন আর নেই। বিষয়টি এখন পুলিশের ক্ষুদ্র আয়ত্তের বাইরে চলে গেছে। এটি এখন অতি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ইস্যু যার সুদূরপ্রসারী প্রভাব রয়েছে। বিএনপিকে সর্বোচ্চ গো ধরতে হবে। নেতা-কর্মীরা নয়াপল্টনের জনসমাবেশে আসতে শুরু করে দিয়েছে। নয়াপল্টনের জনসমাবেশ বানচাল করার ক্ষমতা অবশ্যই পুলিশ রাখে। তবে যদি কোনো কারণে সংঘাত বেধে যায়, তাহলে এর দায়-দায়িত্ব কিন্তু ডিএমপি নেবে না। কিন্তু ক্ষতি হবে জনগণের। ক্ষতি হবে গণতন্ত্রের। ঝুঁকিতে ফেলে দেবে নির্বাচনকে। ইতোমধ্যে বিএনপি নির্বাচনের ফাঁদে পা ঢুকিয়ে দিয়েছে। যদি ১০ ডিসেম্বর বিএনপি নয়াপল্টনে জনসমাবেশ করতে না পারে, তাহলে এই সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচনে বিএনপির যাওয়ার পথ রুদ্ধ হয়ে যাবে এবং দেশ সংঘাতের দিকে চলে যাবে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, সরকার সেই ঝুঁকি নেবে না। তবে ঝুঁকি নিতেই হবে বিএনপিকে। হয় মুক্তি- না হয় বন্দি।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপদাদার ঐতিহ্য প্রতিমাশিল্প আঁকড়ে আছেন তাঁরা
বাপদাদার ঐতিহ্য প্রতিমাশিল্প আঁকড়ে আছেন তাঁরা

পেছনের পৃষ্ঠা