শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২২

১০ ডিসেম্বর রাজনীতির গতিপথ তৈরি হবে

মেজর আখতার (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
১০ ডিসেম্বর রাজনীতির গতিপথ তৈরি হবে

সরকার গো ধরেছে ১০ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে পল্টনে পার্টি অফিসের সামনে বিএনপিকে জনসভা করতে দেবে না। সরকার জেনেশুনে খুবই ঠাণ্ডা মাথায় দেশের রাজনীতিতে নতুন করে রোমাঞ্চ তৈরি করছে। গত কয়েক বছর সরকার বিএনপিকে যেখানে কোথাও নামতে দিচ্ছে না, সেখানে গত কয়েক মাসে সব বিভাগীয় শহরে ঘটা করে জনসভা করতে দিয়ে যাচ্ছে।  গণতন্ত্রের এখন যেন পূর্ণযৌবন। চারদিকে বিএনপির গরম বাতাস। যে কোনো সময় সরকার পড়ে যায় যায় অবস্থা। জাতীয় সরকার গঠন নিয়ে এখন সবাই সরব। ভাবসাব দেখে মনে হচ্ছে, জাতীয় সরকারের কাঠামো প্রায় চূড়ান্ত। এখন শেষ মুহূর্তের চূড়ান্ত সমাপনী দেওয়ার আগে তর্ক হচ্ছে জাতীয় সরকারে আওয়ামী লীগ থাকবে কি না বা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিরাপদ পলায়নের পথ দেওয়া হবে কি না! আলোচনাগুলো খুবই চমকপ্রদ ও উত্তেজনাময়। সবার কাছেই সরকার পতনের শেষ খবর আছে- কেউ প্রকাশ করছে, আবার কেউ কেউ রহস্যজনকভাবে গোপন রাখছে। কিন্তু ভাবখানা হলো তিনি সবই জানেন এবং সরকার কীভাবে পালাবে তার স্পষ্ট খবরটিও ভদ্রলোকের কাছে রয়েছে!

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী খেলা জমিয়ে দিয়েছেন। আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতারাও এখন খেলা হবে বলা শুরু করে দিয়েছেন। এখন আওয়ামী লীগ নেতা ও সরকারের মন্ত্রীরা বক্তৃতার শেষে পুরনো স্লোগান ভুলে খেলা হবে স্লোগান দিয়ে তাদের বক্তব্য শেষ করেন। রাজনীতির নতুন স্লোগান-খেলা হবে। দৃশ্যত মনে হচ্ছে, খেলা জমে গেছে। খেলার এই রোমাঞ্চকর নাটকটিকে জমিয়ে দিচ্ছে পরিবহন শ্রমিকদের ধর্মঘটের খেলা। রাস্তাঘাটে নিজেদের দলীয় নেতা-কর্মী বা উগ্রদের মাঠে বা পথে-ঘাটে নামিয়ে অযথা বিশৃঙ্খলা বা অশান্তি সৃষ্টি করার সুযোগ না দিয়ে সরকার যে বিএনপির সমাবেশে সত্যিই (!) ভয় পেয়েছে তা দেখানোর জন্য পরিবহন মালিকদের সব যানবাহন মাঠ থেকে তুলে নিয়েছে। এতে একদিক দিয়ে সমাবেশে আসার পরিবেশ প্রতিকূল করা হলো, দ্বিতীয়ত রাস্তাঘাটে যাতে পরিবহন ধ্বংস করে কোনো প্রতিকূল পরিবেশ সৃষ্টির আশঙ্কা তৈরি না হয়, সেই সুযোগ বন্ধ করা হলো এবং তৃতীয়ত, দেখানো হলো সরকার বিএনপির সমাবেশে যথেষ্ট ভীত ও সন্ত্রস্ত। খেলা জমে গেল। পুরনো সেই খেলা। বাধা যেখানে আগ্রহ সেখানে; কিন্তু সাধারণ মানুষ বাধা থেকে দূরে থাকে। রাজনীতির এই সূত্রের সফল কায়িক পরীক্ষা হলো এবারের এই সমাবেশগুলোতে। দলীয় নেতা-কর্মী ছাড়া সাধারণ মানুষ অনুপস্থিত। সভায় কোনো উত্তেজনা নেই। নেই দাবি পূরণের কোনো চূড়ান্ত নামা। একই বক্তা এবং একই অনুসারী। সবার লক্ষ্য সভায় উপস্থিত হওয়া। সভায় এক দিন দুই দিন আগে পৌঁছে যাওয়া। তারপর ছবি, সেলফি, ফেসবুক, ইউটিউব। তারপর সভা; যে সভায় কোনো উত্তেজনা নেই, দাবি আদায়ের কোনো স্পষ্ট লক্ষ্য নেই, আন্দোলনে লেগে থাকার কোনো অঙ্গীকার নেই। শুধু নিয়ম মাফিক বক্তৃতা। সবচেয়ে চমকপ্রদ ও লক্ষ্যণীয় মজা হলো- সভা শেষে সবার শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদে ঘরে ফিরে যাওয়া হলো। এর জন্য পুলিশকে একটি বিশেষ ধন্যবাদ দেওয়া যেতে পারে।

সরকারকে মোটামুটি একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে যাতে সেই নির্বাচন নিয়ে বেশি  উচ্চবাচ্য না হয়। সরকারের এই লক্ষ্য সফলভাবে অর্জন করতে হলে অবশ্যই বিএনপিকে রাজনীতির মাঠ কিছুটা হলেও ছেড়ে দিতে হবে

সব সমাবেশ দেখে স্ফটিকের মতো পরিষ্কার ধারণা পাওয়া যায়, দেশটি প্রধানমন্ত্রীর শক্ত হাতের মুঠোয় নিয়ন্ত্রিত। এখানে সবকিছুই হচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর সরাসরি অঙ্গুলি হেলনে। দেশের অভ্যন্তরীণ সবকিছু প্রধানমন্ত্রীর সম্পূর্ণ একক নিয়ন্ত্রণে। যদিও চরম বাস্তব সত্য হলো, প্রধানমন্ত্রী ও তার দলের জনপ্রিয়তা প্রধানমন্ত্রীর কাক্সিক্ষত পর্যায়ে নেই। এই জনপ্রিয়তা না থাকাটাই প্রধানমন্ত্রীর জন্য বাড়তি সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছে। তিনি এখন সব বিষয়ে সিদ্ধান্ত এককভাবে নিতে পারেন। তার আশপাশের সবাই ভালো করে জানে প্রধানমন্ত্রীর পা পিছলালে শুধু উনার একার পা পিছলাবে না। উনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবারই পা পিছলাবে। তাই প্রধানমন্ত্রীর চারপাশের সাঙ্গোপাঙ্গো এবং দেশি-বিদেশি সব শুভাকাক্সক্ষী তাদের নিজ নিজ স্বার্থ ও অস্তিত্বের তাগিদেই সব শক্তি দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ পালনে সর্বদা এগিয়ে আসে। একক সিদ্ধান্তের কারণে কেউই আগে থেকেই প্রধানমন্ত্রীর কাজের কোনো আভাস পায় না ও কোনো তথ্য ফাঁস হয় না। ফলে প্রধানমন্ত্রীর কাজের দুর্বলতার কোনো সুযোগ কেউ নিতে পারে না।

১০ ডিসেম্বরের জনসমাবেশ বিএনপির অফিসের সামনে নয়াপল্টনের রাস্তার ওপরই হবে। প্রধানমন্ত্রীর রাজনীতি বিএনপির সঙ্গে নয়। তিনি রাজনীতি করছেন বিশ্ব শক্তিদের সঙ্গে। তিনি ভারতের বিজেপি সরকারকে বোঝাতে চান প্রধানমন্ত্রীর জন্য বিজেপির প্রয়োজন নেই। বরঞ্চ বিজেপি তথা উত্তর-পূর্ব ভারতের নিরাপত্তার জন্য শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারকে তাদেরই প্রয়োজন। প্রধানমন্ত্রী ভারতকে বোঝাতে চান, বিএনপি বা অন্য কোনো দল ক্ষমতায় এলে ভারতেরই মাথাব্যথা বাড়বে। এবার লক্ষ্য রাখার বিষয় হলো ২০২৪ সালের মে মাসে ভারতের জাতীয় নির্বাচন। কাজেই ২০২৪ সালের বাংলাদেশের নির্বাচনে ভারতের নাক গলানোর সুযোগ সীমিত হয়ে যাবে। তা ছাড়া ২০২৪ সালের জানুয়ারির নির্বাচনে যদি আওয়ামী লীগের ভরাডুবি হয়, তাহলে তার তীব্র প্রভাব ভারতের নির্বাচনেও পড়তে পারে। এ জন্য প্রধানমন্ত্রী বিএনপির সঙ্গে বোঝাপড়াটি আগেই সেরে নিতে চাচ্ছেন। ১০ ডিসেম্বর এর শান্তিপূর্ণ সমাবেশ প্রধানমন্ত্রীকে তাই আরেক ডিগ্রি উচ্চতায় তুলে দেবে।

নির্বাচন কমিশন ইতোমধ্যে ঘোষণা দিয়েছে জানুয়ারি ২০২৪ সালে আগামী জাতীয় নির্বাচন হবে। সরকারের এখন দুটি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে আগাচ্ছে। তার প্রথম লক্ষ্যটি হলো গত নির্বাচনের মতো এবারও বিএনপিকে নির্বাচনের জালে আটকানো। বিএনপিকে নির্বাচনে আনতে হলে অবশ্যই একটি পরিবেশ সৃষ্টি করে এমন ফাঁদ পাততে হবে, যাতে বিএনপি সেই পাতানো ফাঁদে হুড়হুড় করে ঢুকে পড়ে। দ্বিতীয়ত, সরকারকে মোটামুটি একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে যাতে সেই নির্বাচন নিয়ে বেশি উচ্চবাচ্য না হয়। সরকারের এই দুটি লক্ষ্য সফলভাবে অর্জন করতে হলে অবশ্যই বিএনপিকে রাজনীতির মাঠ কিছুটা হলেও ছেড়ে দিতে হবে। বিএনপির সামনে নির্বাচনে জয়ের মুলা ঝুলাতে হবে, যাতে নির্বাচনে আসতে বিএনপি উৎসাহিত হয়।

সে লক্ষ্যেই সরকার বিভাগীয় সমাবেশের সুযোগ করে দেয় বলেই অনেকে মনে করেন। ইতোমধ্যে ঢাকার বাইরে সব বিভাগীয় সমাবেশ শান্তিপূর্ণ এবং সরকারের সন্তোষজনকভাবেই সমাপ্ত হয়েছে। এই সমাবেশগুলোর মাধ্যমে উভয়ের লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বিদেশিদের সামনে দেখিয়ে দিলেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্রের রমরমা অবস্থা। এখানে বিরোধী দল দেশব্যাপী জনসভা-জনসমাবেশ করতে পারে। বাধা-নিষেধ তো থাকতেই পারে। কিন্তু সরকার তো শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশ করতে বাধা দিচ্ছে না। কাজেই বাংলাদেশে গণতন্ত্রের কোনো ঘাটতি নেই।

আবার অন্যদিকে বিএনপিও মহাখুশি। তারা অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে এবং সূচারুভাবে সমাবেশগুলো সম্পন্ন করে তাদের সাংগঠনিক দক্ষতার প্রমাণ রেখে দিল। সমাবেশগুলো সফল করতে অনেক কষ্ট ও বিড়ম্বনা হয়েছে; কিন্তু তৃণমূল নেতা-কর্মীদের উৎসাহ-উদ্দীপনায় প্রতিটি সমাবেশ দারুণভাবে সফল হয়েছে। যার বেশির ভাগ কৃতিত্ব মহাসচিব পেতেই পারেন। এখন সবার দৃষ্টি ঢাকার সমাবেশ নিয়ে। তবে আমার ব্যক্তিগত মতামত হলো, ঢাকার সমাবেশটি নয়াপল্টনে বিএনপির অফিসের সামনেই হবে। পুলিশ একটু বাড়াবাড়ি করে তাদের গুরুত্ব বাড়াতে চাচ্ছে আর কিছু নয়। ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক জননেতা আমান সাহেব যে বলিষ্ঠ ও যুক্তিপূর্ণ বক্তব্য দিয়েছিলেন সেই বক্তব্য থেকে বিএনপি ইতোমধ্যে সরে গেছে। মহাসচিব স্পষ্ট করে দিয়েছেন, ১০ ডিসেম্বর শান্তিপূর্ণ সমাবেশ হবে এবং সেই সমাবেশ থেকে পরবর্তী সমাবেশের ঘোষণা দিয়ে সবাই যার যার ঘরে ফিরে যাবে। এ রকম স্পষ্ট ঘোষণার পর সরকারের অস্বস্তি হওয়ার তো কোনো কারণ নেই। শনিবার, অফিস-আদালত বন্ধ। নয়াপল্টন এলাকায় বড় কোনো বিপণি বিতানও নেই যে, ছুটির দিন ঢাকাবাসী দলবেঁধে সেখানে কেনাকাটা বা ঘোরাঘুরি করতে যায়। নয়াপল্টনের রাস্তার বিকল্প অনেক পথ আছে। তা ছাড়া নয়াপল্টনের রাস্তায় বিএনপি অতীতে অনেক জনসভা করেছে তখন ডিএমপি কোনো দিন বাধা দেয়নি।

নির্বাচন গ্রহণযোগ্য করতে হলে বিএনপির অংশগ্রহণ লাগবে। আগামী নির্বাচনে রাতের ভোটে পার পাওয়া যাবে না। আর যদি নির্বাচন গ্রহণযোগ্য না হয়, তাহলে অনেক বিদেশি পক্ষ অন্য সুরে কথা বলতে পারে, যা হয়তো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য সম্মানজনক নাও হতে পারে। ইতোমধ্যে অনেক বিদেশি পক্ষ বিএনপির সঙ্গে সংলাপে বসার জন্য চাপ সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে। যদিও বিএনপির সঙ্গে সংলাপে বসবেন না বলে প্রধানমন্ত্রী সাফ জানিয়ে দিয়েছেন। সাফ জানিয়ে দেওয়াটাই সমস্যা নতুন করে সৃষ্টি হচ্ছে। কারণ সংলাপ সংঘাতের পূর্বশর্ত। সংঘাত এড়াতে হলে সংলাপের কোনো বিকল্প নেই। যেমন সংঘাত মেটাতে হলে সংলাপ লাগবে তেমনি সংলাপ ব্যর্থ হলে সংঘাত অনিবার্য হয়ে দাঁড়ায়। ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশটি নয়াপল্টন থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ বিএনপির এখন আর নেই। বিষয়টি এখন পুলিশের ক্ষুদ্র আয়ত্তের বাইরে চলে গেছে। এটি এখন অতি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ইস্যু যার সুদূরপ্রসারী প্রভাব রয়েছে। বিএনপিকে সর্বোচ্চ গো ধরতে হবে। নেতা-কর্মীরা নয়াপল্টনের জনসমাবেশে আসতে শুরু করে দিয়েছে। নয়াপল্টনের জনসমাবেশ বানচাল করার ক্ষমতা অবশ্যই পুলিশ রাখে। তবে যদি কোনো কারণে সংঘাত বেধে যায়, তাহলে এর দায়-দায়িত্ব কিন্তু ডিএমপি নেবে না। কিন্তু ক্ষতি হবে জনগণের। ক্ষতি হবে গণতন্ত্রের। ঝুঁকিতে ফেলে দেবে নির্বাচনকে। ইতোমধ্যে বিএনপি নির্বাচনের ফাঁদে পা ঢুকিয়ে দিয়েছে। যদি ১০ ডিসেম্বর বিএনপি নয়াপল্টনে জনসমাবেশ করতে না পারে, তাহলে এই সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচনে বিএনপির যাওয়ার পথ রুদ্ধ হয়ে যাবে এবং দেশ সংঘাতের দিকে চলে যাবে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, সরকার সেই ঝুঁকি নেবে না। তবে ঝুঁকি নিতেই হবে বিএনপিকে। হয় মুক্তি- না হয় বন্দি।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ নিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ নিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি
উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি

১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন
নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে
বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার
সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন
১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ
জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের
দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে ব্যাটসম্যানদের শীর্ষে মিচেল
ওয়ানডে ব্যাটসম্যানদের শীর্ষে মিচেল

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের
ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ
চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা

২৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন
টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত
ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের
সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধে বিপাকে এয়ার ইন্ডিয়া, চীনের আকাশ ব্যবহারে লবিং
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধে বিপাকে এয়ার ইন্ডিয়া, চীনের আকাশ ব্যবহারে লবিং

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও সৌদি যুবরাজের সঙ্গে নৈশভোজে রোনালদো
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও সৌদি যুবরাজের সঙ্গে নৈশভোজে রোনালদো

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা
শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি
স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি

৪৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা
জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ
ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও
ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত
রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক
অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা