শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২২

১০ ডিসেম্বর রাজনীতির গতিপথ তৈরি হবে

মেজর আখতার (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
১০ ডিসেম্বর রাজনীতির গতিপথ তৈরি হবে

সরকার গো ধরেছে ১০ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে পল্টনে পার্টি অফিসের সামনে বিএনপিকে জনসভা করতে দেবে না। সরকার জেনেশুনে খুবই ঠাণ্ডা মাথায় দেশের রাজনীতিতে নতুন করে রোমাঞ্চ তৈরি করছে। গত কয়েক বছর সরকার বিএনপিকে যেখানে কোথাও নামতে দিচ্ছে না, সেখানে গত কয়েক মাসে সব বিভাগীয় শহরে ঘটা করে জনসভা করতে দিয়ে যাচ্ছে।  গণতন্ত্রের এখন যেন পূর্ণযৌবন। চারদিকে বিএনপির গরম বাতাস। যে কোনো সময় সরকার পড়ে যায় যায় অবস্থা। জাতীয় সরকার গঠন নিয়ে এখন সবাই সরব। ভাবসাব দেখে মনে হচ্ছে, জাতীয় সরকারের কাঠামো প্রায় চূড়ান্ত। এখন শেষ মুহূর্তের চূড়ান্ত সমাপনী দেওয়ার আগে তর্ক হচ্ছে জাতীয় সরকারে আওয়ামী লীগ থাকবে কি না বা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিরাপদ পলায়নের পথ দেওয়া হবে কি না! আলোচনাগুলো খুবই চমকপ্রদ ও উত্তেজনাময়। সবার কাছেই সরকার পতনের শেষ খবর আছে- কেউ প্রকাশ করছে, আবার কেউ কেউ রহস্যজনকভাবে গোপন রাখছে। কিন্তু ভাবখানা হলো তিনি সবই জানেন এবং সরকার কীভাবে পালাবে তার স্পষ্ট খবরটিও ভদ্রলোকের কাছে রয়েছে!

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী খেলা জমিয়ে দিয়েছেন। আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতারাও এখন খেলা হবে বলা শুরু করে দিয়েছেন। এখন আওয়ামী লীগ নেতা ও সরকারের মন্ত্রীরা বক্তৃতার শেষে পুরনো স্লোগান ভুলে খেলা হবে স্লোগান দিয়ে তাদের বক্তব্য শেষ করেন। রাজনীতির নতুন স্লোগান-খেলা হবে। দৃশ্যত মনে হচ্ছে, খেলা জমে গেছে। খেলার এই রোমাঞ্চকর নাটকটিকে জমিয়ে দিচ্ছে পরিবহন শ্রমিকদের ধর্মঘটের খেলা। রাস্তাঘাটে নিজেদের দলীয় নেতা-কর্মী বা উগ্রদের মাঠে বা পথে-ঘাটে নামিয়ে অযথা বিশৃঙ্খলা বা অশান্তি সৃষ্টি করার সুযোগ না দিয়ে সরকার যে বিএনপির সমাবেশে সত্যিই (!) ভয় পেয়েছে তা দেখানোর জন্য পরিবহন মালিকদের সব যানবাহন মাঠ থেকে তুলে নিয়েছে। এতে একদিক দিয়ে সমাবেশে আসার পরিবেশ প্রতিকূল করা হলো, দ্বিতীয়ত রাস্তাঘাটে যাতে পরিবহন ধ্বংস করে কোনো প্রতিকূল পরিবেশ সৃষ্টির আশঙ্কা তৈরি না হয়, সেই সুযোগ বন্ধ করা হলো এবং তৃতীয়ত, দেখানো হলো সরকার বিএনপির সমাবেশে যথেষ্ট ভীত ও সন্ত্রস্ত। খেলা জমে গেল। পুরনো সেই খেলা। বাধা যেখানে আগ্রহ সেখানে; কিন্তু সাধারণ মানুষ বাধা থেকে দূরে থাকে। রাজনীতির এই সূত্রের সফল কায়িক পরীক্ষা হলো এবারের এই সমাবেশগুলোতে। দলীয় নেতা-কর্মী ছাড়া সাধারণ মানুষ অনুপস্থিত। সভায় কোনো উত্তেজনা নেই। নেই দাবি পূরণের কোনো চূড়ান্ত নামা। একই বক্তা এবং একই অনুসারী। সবার লক্ষ্য সভায় উপস্থিত হওয়া। সভায় এক দিন দুই দিন আগে পৌঁছে যাওয়া। তারপর ছবি, সেলফি, ফেসবুক, ইউটিউব। তারপর সভা; যে সভায় কোনো উত্তেজনা নেই, দাবি আদায়ের কোনো স্পষ্ট লক্ষ্য নেই, আন্দোলনে লেগে থাকার কোনো অঙ্গীকার নেই। শুধু নিয়ম মাফিক বক্তৃতা। সবচেয়ে চমকপ্রদ ও লক্ষ্যণীয় মজা হলো- সভা শেষে সবার শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদে ঘরে ফিরে যাওয়া হলো। এর জন্য পুলিশকে একটি বিশেষ ধন্যবাদ দেওয়া যেতে পারে।

সরকারকে মোটামুটি একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে যাতে সেই নির্বাচন নিয়ে বেশি  উচ্চবাচ্য না হয়। সরকারের এই লক্ষ্য সফলভাবে অর্জন করতে হলে অবশ্যই বিএনপিকে রাজনীতির মাঠ কিছুটা হলেও ছেড়ে দিতে হবে

সব সমাবেশ দেখে স্ফটিকের মতো পরিষ্কার ধারণা পাওয়া যায়, দেশটি প্রধানমন্ত্রীর শক্ত হাতের মুঠোয় নিয়ন্ত্রিত। এখানে সবকিছুই হচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর সরাসরি অঙ্গুলি হেলনে। দেশের অভ্যন্তরীণ সবকিছু প্রধানমন্ত্রীর সম্পূর্ণ একক নিয়ন্ত্রণে। যদিও চরম বাস্তব সত্য হলো, প্রধানমন্ত্রী ও তার দলের জনপ্রিয়তা প্রধানমন্ত্রীর কাক্সিক্ষত পর্যায়ে নেই। এই জনপ্রিয়তা না থাকাটাই প্রধানমন্ত্রীর জন্য বাড়তি সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছে। তিনি এখন সব বিষয়ে সিদ্ধান্ত এককভাবে নিতে পারেন। তার আশপাশের সবাই ভালো করে জানে প্রধানমন্ত্রীর পা পিছলালে শুধু উনার একার পা পিছলাবে না। উনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবারই পা পিছলাবে। তাই প্রধানমন্ত্রীর চারপাশের সাঙ্গোপাঙ্গো এবং দেশি-বিদেশি সব শুভাকাক্সক্ষী তাদের নিজ নিজ স্বার্থ ও অস্তিত্বের তাগিদেই সব শক্তি দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ পালনে সর্বদা এগিয়ে আসে। একক সিদ্ধান্তের কারণে কেউই আগে থেকেই প্রধানমন্ত্রীর কাজের কোনো আভাস পায় না ও কোনো তথ্য ফাঁস হয় না। ফলে প্রধানমন্ত্রীর কাজের দুর্বলতার কোনো সুযোগ কেউ নিতে পারে না।

১০ ডিসেম্বরের জনসমাবেশ বিএনপির অফিসের সামনে নয়াপল্টনের রাস্তার ওপরই হবে। প্রধানমন্ত্রীর রাজনীতি বিএনপির সঙ্গে নয়। তিনি রাজনীতি করছেন বিশ্ব শক্তিদের সঙ্গে। তিনি ভারতের বিজেপি সরকারকে বোঝাতে চান প্রধানমন্ত্রীর জন্য বিজেপির প্রয়োজন নেই। বরঞ্চ বিজেপি তথা উত্তর-পূর্ব ভারতের নিরাপত্তার জন্য শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারকে তাদেরই প্রয়োজন। প্রধানমন্ত্রী ভারতকে বোঝাতে চান, বিএনপি বা অন্য কোনো দল ক্ষমতায় এলে ভারতেরই মাথাব্যথা বাড়বে। এবার লক্ষ্য রাখার বিষয় হলো ২০২৪ সালের মে মাসে ভারতের জাতীয় নির্বাচন। কাজেই ২০২৪ সালের বাংলাদেশের নির্বাচনে ভারতের নাক গলানোর সুযোগ সীমিত হয়ে যাবে। তা ছাড়া ২০২৪ সালের জানুয়ারির নির্বাচনে যদি আওয়ামী লীগের ভরাডুবি হয়, তাহলে তার তীব্র প্রভাব ভারতের নির্বাচনেও পড়তে পারে। এ জন্য প্রধানমন্ত্রী বিএনপির সঙ্গে বোঝাপড়াটি আগেই সেরে নিতে চাচ্ছেন। ১০ ডিসেম্বর এর শান্তিপূর্ণ সমাবেশ প্রধানমন্ত্রীকে তাই আরেক ডিগ্রি উচ্চতায় তুলে দেবে।

নির্বাচন কমিশন ইতোমধ্যে ঘোষণা দিয়েছে জানুয়ারি ২০২৪ সালে আগামী জাতীয় নির্বাচন হবে। সরকারের এখন দুটি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে আগাচ্ছে। তার প্রথম লক্ষ্যটি হলো গত নির্বাচনের মতো এবারও বিএনপিকে নির্বাচনের জালে আটকানো। বিএনপিকে নির্বাচনে আনতে হলে অবশ্যই একটি পরিবেশ সৃষ্টি করে এমন ফাঁদ পাততে হবে, যাতে বিএনপি সেই পাতানো ফাঁদে হুড়হুড় করে ঢুকে পড়ে। দ্বিতীয়ত, সরকারকে মোটামুটি একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে যাতে সেই নির্বাচন নিয়ে বেশি উচ্চবাচ্য না হয়। সরকারের এই দুটি লক্ষ্য সফলভাবে অর্জন করতে হলে অবশ্যই বিএনপিকে রাজনীতির মাঠ কিছুটা হলেও ছেড়ে দিতে হবে। বিএনপির সামনে নির্বাচনে জয়ের মুলা ঝুলাতে হবে, যাতে নির্বাচনে আসতে বিএনপি উৎসাহিত হয়।

সে লক্ষ্যেই সরকার বিভাগীয় সমাবেশের সুযোগ করে দেয় বলেই অনেকে মনে করেন। ইতোমধ্যে ঢাকার বাইরে সব বিভাগীয় সমাবেশ শান্তিপূর্ণ এবং সরকারের সন্তোষজনকভাবেই সমাপ্ত হয়েছে। এই সমাবেশগুলোর মাধ্যমে উভয়ের লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বিদেশিদের সামনে দেখিয়ে দিলেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্রের রমরমা অবস্থা। এখানে বিরোধী দল দেশব্যাপী জনসভা-জনসমাবেশ করতে পারে। বাধা-নিষেধ তো থাকতেই পারে। কিন্তু সরকার তো শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশ করতে বাধা দিচ্ছে না। কাজেই বাংলাদেশে গণতন্ত্রের কোনো ঘাটতি নেই।

আবার অন্যদিকে বিএনপিও মহাখুশি। তারা অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে এবং সূচারুভাবে সমাবেশগুলো সম্পন্ন করে তাদের সাংগঠনিক দক্ষতার প্রমাণ রেখে দিল। সমাবেশগুলো সফল করতে অনেক কষ্ট ও বিড়ম্বনা হয়েছে; কিন্তু তৃণমূল নেতা-কর্মীদের উৎসাহ-উদ্দীপনায় প্রতিটি সমাবেশ দারুণভাবে সফল হয়েছে। যার বেশির ভাগ কৃতিত্ব মহাসচিব পেতেই পারেন। এখন সবার দৃষ্টি ঢাকার সমাবেশ নিয়ে। তবে আমার ব্যক্তিগত মতামত হলো, ঢাকার সমাবেশটি নয়াপল্টনে বিএনপির অফিসের সামনেই হবে। পুলিশ একটু বাড়াবাড়ি করে তাদের গুরুত্ব বাড়াতে চাচ্ছে আর কিছু নয়। ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক জননেতা আমান সাহেব যে বলিষ্ঠ ও যুক্তিপূর্ণ বক্তব্য দিয়েছিলেন সেই বক্তব্য থেকে বিএনপি ইতোমধ্যে সরে গেছে। মহাসচিব স্পষ্ট করে দিয়েছেন, ১০ ডিসেম্বর শান্তিপূর্ণ সমাবেশ হবে এবং সেই সমাবেশ থেকে পরবর্তী সমাবেশের ঘোষণা দিয়ে সবাই যার যার ঘরে ফিরে যাবে। এ রকম স্পষ্ট ঘোষণার পর সরকারের অস্বস্তি হওয়ার তো কোনো কারণ নেই। শনিবার, অফিস-আদালত বন্ধ। নয়াপল্টন এলাকায় বড় কোনো বিপণি বিতানও নেই যে, ছুটির দিন ঢাকাবাসী দলবেঁধে সেখানে কেনাকাটা বা ঘোরাঘুরি করতে যায়। নয়াপল্টনের রাস্তার বিকল্প অনেক পথ আছে। তা ছাড়া নয়াপল্টনের রাস্তায় বিএনপি অতীতে অনেক জনসভা করেছে তখন ডিএমপি কোনো দিন বাধা দেয়নি।

নির্বাচন গ্রহণযোগ্য করতে হলে বিএনপির অংশগ্রহণ লাগবে। আগামী নির্বাচনে রাতের ভোটে পার পাওয়া যাবে না। আর যদি নির্বাচন গ্রহণযোগ্য না হয়, তাহলে অনেক বিদেশি পক্ষ অন্য সুরে কথা বলতে পারে, যা হয়তো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য সম্মানজনক নাও হতে পারে। ইতোমধ্যে অনেক বিদেশি পক্ষ বিএনপির সঙ্গে সংলাপে বসার জন্য চাপ সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে। যদিও বিএনপির সঙ্গে সংলাপে বসবেন না বলে প্রধানমন্ত্রী সাফ জানিয়ে দিয়েছেন। সাফ জানিয়ে দেওয়াটাই সমস্যা নতুন করে সৃষ্টি হচ্ছে। কারণ সংলাপ সংঘাতের পূর্বশর্ত। সংঘাত এড়াতে হলে সংলাপের কোনো বিকল্প নেই। যেমন সংঘাত মেটাতে হলে সংলাপ লাগবে তেমনি সংলাপ ব্যর্থ হলে সংঘাত অনিবার্য হয়ে দাঁড়ায়। ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশটি নয়াপল্টন থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ বিএনপির এখন আর নেই। বিষয়টি এখন পুলিশের ক্ষুদ্র আয়ত্তের বাইরে চলে গেছে। এটি এখন অতি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ইস্যু যার সুদূরপ্রসারী প্রভাব রয়েছে। বিএনপিকে সর্বোচ্চ গো ধরতে হবে। নেতা-কর্মীরা নয়াপল্টনের জনসমাবেশে আসতে শুরু করে দিয়েছে। নয়াপল্টনের জনসমাবেশ বানচাল করার ক্ষমতা অবশ্যই পুলিশ রাখে। তবে যদি কোনো কারণে সংঘাত বেধে যায়, তাহলে এর দায়-দায়িত্ব কিন্তু ডিএমপি নেবে না। কিন্তু ক্ষতি হবে জনগণের। ক্ষতি হবে গণতন্ত্রের। ঝুঁকিতে ফেলে দেবে নির্বাচনকে। ইতোমধ্যে বিএনপি নির্বাচনের ফাঁদে পা ঢুকিয়ে দিয়েছে। যদি ১০ ডিসেম্বর বিএনপি নয়াপল্টনে জনসমাবেশ করতে না পারে, তাহলে এই সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচনে বিএনপির যাওয়ার পথ রুদ্ধ হয়ে যাবে এবং দেশ সংঘাতের দিকে চলে যাবে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, সরকার সেই ঝুঁকি নেবে না। তবে ঝুঁকি নিতেই হবে বিএনপিকে। হয় মুক্তি- না হয় বন্দি।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা