শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২২

১০ ডিসেম্বর রাজনীতির গতিপথ তৈরি হবে

মেজর আখতার (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
১০ ডিসেম্বর রাজনীতির গতিপথ তৈরি হবে

সরকার গো ধরেছে ১০ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে পল্টনে পার্টি অফিসের সামনে বিএনপিকে জনসভা করতে দেবে না। সরকার জেনেশুনে খুবই ঠাণ্ডা মাথায় দেশের রাজনীতিতে নতুন করে রোমাঞ্চ তৈরি করছে। গত কয়েক বছর সরকার বিএনপিকে যেখানে কোথাও নামতে দিচ্ছে না, সেখানে গত কয়েক মাসে সব বিভাগীয় শহরে ঘটা করে জনসভা করতে দিয়ে যাচ্ছে।  গণতন্ত্রের এখন যেন পূর্ণযৌবন। চারদিকে বিএনপির গরম বাতাস। যে কোনো সময় সরকার পড়ে যায় যায় অবস্থা। জাতীয় সরকার গঠন নিয়ে এখন সবাই সরব। ভাবসাব দেখে মনে হচ্ছে, জাতীয় সরকারের কাঠামো প্রায় চূড়ান্ত। এখন শেষ মুহূর্তের চূড়ান্ত সমাপনী দেওয়ার আগে তর্ক হচ্ছে জাতীয় সরকারে আওয়ামী লীগ থাকবে কি না বা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিরাপদ পলায়নের পথ দেওয়া হবে কি না! আলোচনাগুলো খুবই চমকপ্রদ ও উত্তেজনাময়। সবার কাছেই সরকার পতনের শেষ খবর আছে- কেউ প্রকাশ করছে, আবার কেউ কেউ রহস্যজনকভাবে গোপন রাখছে। কিন্তু ভাবখানা হলো তিনি সবই জানেন এবং সরকার কীভাবে পালাবে তার স্পষ্ট খবরটিও ভদ্রলোকের কাছে রয়েছে!

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী খেলা জমিয়ে দিয়েছেন। আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতারাও এখন খেলা হবে বলা শুরু করে দিয়েছেন। এখন আওয়ামী লীগ নেতা ও সরকারের মন্ত্রীরা বক্তৃতার শেষে পুরনো স্লোগান ভুলে খেলা হবে স্লোগান দিয়ে তাদের বক্তব্য শেষ করেন। রাজনীতির নতুন স্লোগান-খেলা হবে। দৃশ্যত মনে হচ্ছে, খেলা জমে গেছে। খেলার এই রোমাঞ্চকর নাটকটিকে জমিয়ে দিচ্ছে পরিবহন শ্রমিকদের ধর্মঘটের খেলা। রাস্তাঘাটে নিজেদের দলীয় নেতা-কর্মী বা উগ্রদের মাঠে বা পথে-ঘাটে নামিয়ে অযথা বিশৃঙ্খলা বা অশান্তি সৃষ্টি করার সুযোগ না দিয়ে সরকার যে বিএনপির সমাবেশে সত্যিই (!) ভয় পেয়েছে তা দেখানোর জন্য পরিবহন মালিকদের সব যানবাহন মাঠ থেকে তুলে নিয়েছে। এতে একদিক দিয়ে সমাবেশে আসার পরিবেশ প্রতিকূল করা হলো, দ্বিতীয়ত রাস্তাঘাটে যাতে পরিবহন ধ্বংস করে কোনো প্রতিকূল পরিবেশ সৃষ্টির আশঙ্কা তৈরি না হয়, সেই সুযোগ বন্ধ করা হলো এবং তৃতীয়ত, দেখানো হলো সরকার বিএনপির সমাবেশে যথেষ্ট ভীত ও সন্ত্রস্ত। খেলা জমে গেল। পুরনো সেই খেলা। বাধা যেখানে আগ্রহ সেখানে; কিন্তু সাধারণ মানুষ বাধা থেকে দূরে থাকে। রাজনীতির এই সূত্রের সফল কায়িক পরীক্ষা হলো এবারের এই সমাবেশগুলোতে। দলীয় নেতা-কর্মী ছাড়া সাধারণ মানুষ অনুপস্থিত। সভায় কোনো উত্তেজনা নেই। নেই দাবি পূরণের কোনো চূড়ান্ত নামা। একই বক্তা এবং একই অনুসারী। সবার লক্ষ্য সভায় উপস্থিত হওয়া। সভায় এক দিন দুই দিন আগে পৌঁছে যাওয়া। তারপর ছবি, সেলফি, ফেসবুক, ইউটিউব। তারপর সভা; যে সভায় কোনো উত্তেজনা নেই, দাবি আদায়ের কোনো স্পষ্ট লক্ষ্য নেই, আন্দোলনে লেগে থাকার কোনো অঙ্গীকার নেই। শুধু নিয়ম মাফিক বক্তৃতা। সবচেয়ে চমকপ্রদ ও লক্ষ্যণীয় মজা হলো- সভা শেষে সবার শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদে ঘরে ফিরে যাওয়া হলো। এর জন্য পুলিশকে একটি বিশেষ ধন্যবাদ দেওয়া যেতে পারে।

সরকারকে মোটামুটি একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে যাতে সেই নির্বাচন নিয়ে বেশি  উচ্চবাচ্য না হয়। সরকারের এই লক্ষ্য সফলভাবে অর্জন করতে হলে অবশ্যই বিএনপিকে রাজনীতির মাঠ কিছুটা হলেও ছেড়ে দিতে হবে

সব সমাবেশ দেখে স্ফটিকের মতো পরিষ্কার ধারণা পাওয়া যায়, দেশটি প্রধানমন্ত্রীর শক্ত হাতের মুঠোয় নিয়ন্ত্রিত। এখানে সবকিছুই হচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর সরাসরি অঙ্গুলি হেলনে। দেশের অভ্যন্তরীণ সবকিছু প্রধানমন্ত্রীর সম্পূর্ণ একক নিয়ন্ত্রণে। যদিও চরম বাস্তব সত্য হলো, প্রধানমন্ত্রী ও তার দলের জনপ্রিয়তা প্রধানমন্ত্রীর কাক্সিক্ষত পর্যায়ে নেই। এই জনপ্রিয়তা না থাকাটাই প্রধানমন্ত্রীর জন্য বাড়তি সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছে। তিনি এখন সব বিষয়ে সিদ্ধান্ত এককভাবে নিতে পারেন। তার আশপাশের সবাই ভালো করে জানে প্রধানমন্ত্রীর পা পিছলালে শুধু উনার একার পা পিছলাবে না। উনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবারই পা পিছলাবে। তাই প্রধানমন্ত্রীর চারপাশের সাঙ্গোপাঙ্গো এবং দেশি-বিদেশি সব শুভাকাক্সক্ষী তাদের নিজ নিজ স্বার্থ ও অস্তিত্বের তাগিদেই সব শক্তি দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ পালনে সর্বদা এগিয়ে আসে। একক সিদ্ধান্তের কারণে কেউই আগে থেকেই প্রধানমন্ত্রীর কাজের কোনো আভাস পায় না ও কোনো তথ্য ফাঁস হয় না। ফলে প্রধানমন্ত্রীর কাজের দুর্বলতার কোনো সুযোগ কেউ নিতে পারে না।

১০ ডিসেম্বরের জনসমাবেশ বিএনপির অফিসের সামনে নয়াপল্টনের রাস্তার ওপরই হবে। প্রধানমন্ত্রীর রাজনীতি বিএনপির সঙ্গে নয়। তিনি রাজনীতি করছেন বিশ্ব শক্তিদের সঙ্গে। তিনি ভারতের বিজেপি সরকারকে বোঝাতে চান প্রধানমন্ত্রীর জন্য বিজেপির প্রয়োজন নেই। বরঞ্চ বিজেপি তথা উত্তর-পূর্ব ভারতের নিরাপত্তার জন্য শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারকে তাদেরই প্রয়োজন। প্রধানমন্ত্রী ভারতকে বোঝাতে চান, বিএনপি বা অন্য কোনো দল ক্ষমতায় এলে ভারতেরই মাথাব্যথা বাড়বে। এবার লক্ষ্য রাখার বিষয় হলো ২০২৪ সালের মে মাসে ভারতের জাতীয় নির্বাচন। কাজেই ২০২৪ সালের বাংলাদেশের নির্বাচনে ভারতের নাক গলানোর সুযোগ সীমিত হয়ে যাবে। তা ছাড়া ২০২৪ সালের জানুয়ারির নির্বাচনে যদি আওয়ামী লীগের ভরাডুবি হয়, তাহলে তার তীব্র প্রভাব ভারতের নির্বাচনেও পড়তে পারে। এ জন্য প্রধানমন্ত্রী বিএনপির সঙ্গে বোঝাপড়াটি আগেই সেরে নিতে চাচ্ছেন। ১০ ডিসেম্বর এর শান্তিপূর্ণ সমাবেশ প্রধানমন্ত্রীকে তাই আরেক ডিগ্রি উচ্চতায় তুলে দেবে।

নির্বাচন কমিশন ইতোমধ্যে ঘোষণা দিয়েছে জানুয়ারি ২০২৪ সালে আগামী জাতীয় নির্বাচন হবে। সরকারের এখন দুটি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে আগাচ্ছে। তার প্রথম লক্ষ্যটি হলো গত নির্বাচনের মতো এবারও বিএনপিকে নির্বাচনের জালে আটকানো। বিএনপিকে নির্বাচনে আনতে হলে অবশ্যই একটি পরিবেশ সৃষ্টি করে এমন ফাঁদ পাততে হবে, যাতে বিএনপি সেই পাতানো ফাঁদে হুড়হুড় করে ঢুকে পড়ে। দ্বিতীয়ত, সরকারকে মোটামুটি একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে যাতে সেই নির্বাচন নিয়ে বেশি উচ্চবাচ্য না হয়। সরকারের এই দুটি লক্ষ্য সফলভাবে অর্জন করতে হলে অবশ্যই বিএনপিকে রাজনীতির মাঠ কিছুটা হলেও ছেড়ে দিতে হবে। বিএনপির সামনে নির্বাচনে জয়ের মুলা ঝুলাতে হবে, যাতে নির্বাচনে আসতে বিএনপি উৎসাহিত হয়।

সে লক্ষ্যেই সরকার বিভাগীয় সমাবেশের সুযোগ করে দেয় বলেই অনেকে মনে করেন। ইতোমধ্যে ঢাকার বাইরে সব বিভাগীয় সমাবেশ শান্তিপূর্ণ এবং সরকারের সন্তোষজনকভাবেই সমাপ্ত হয়েছে। এই সমাবেশগুলোর মাধ্যমে উভয়ের লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বিদেশিদের সামনে দেখিয়ে দিলেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্রের রমরমা অবস্থা। এখানে বিরোধী দল দেশব্যাপী জনসভা-জনসমাবেশ করতে পারে। বাধা-নিষেধ তো থাকতেই পারে। কিন্তু সরকার তো শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশ করতে বাধা দিচ্ছে না। কাজেই বাংলাদেশে গণতন্ত্রের কোনো ঘাটতি নেই।

আবার অন্যদিকে বিএনপিও মহাখুশি। তারা অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে এবং সূচারুভাবে সমাবেশগুলো সম্পন্ন করে তাদের সাংগঠনিক দক্ষতার প্রমাণ রেখে দিল। সমাবেশগুলো সফল করতে অনেক কষ্ট ও বিড়ম্বনা হয়েছে; কিন্তু তৃণমূল নেতা-কর্মীদের উৎসাহ-উদ্দীপনায় প্রতিটি সমাবেশ দারুণভাবে সফল হয়েছে। যার বেশির ভাগ কৃতিত্ব মহাসচিব পেতেই পারেন। এখন সবার দৃষ্টি ঢাকার সমাবেশ নিয়ে। তবে আমার ব্যক্তিগত মতামত হলো, ঢাকার সমাবেশটি নয়াপল্টনে বিএনপির অফিসের সামনেই হবে। পুলিশ একটু বাড়াবাড়ি করে তাদের গুরুত্ব বাড়াতে চাচ্ছে আর কিছু নয়। ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক জননেতা আমান সাহেব যে বলিষ্ঠ ও যুক্তিপূর্ণ বক্তব্য দিয়েছিলেন সেই বক্তব্য থেকে বিএনপি ইতোমধ্যে সরে গেছে। মহাসচিব স্পষ্ট করে দিয়েছেন, ১০ ডিসেম্বর শান্তিপূর্ণ সমাবেশ হবে এবং সেই সমাবেশ থেকে পরবর্তী সমাবেশের ঘোষণা দিয়ে সবাই যার যার ঘরে ফিরে যাবে। এ রকম স্পষ্ট ঘোষণার পর সরকারের অস্বস্তি হওয়ার তো কোনো কারণ নেই। শনিবার, অফিস-আদালত বন্ধ। নয়াপল্টন এলাকায় বড় কোনো বিপণি বিতানও নেই যে, ছুটির দিন ঢাকাবাসী দলবেঁধে সেখানে কেনাকাটা বা ঘোরাঘুরি করতে যায়। নয়াপল্টনের রাস্তার বিকল্প অনেক পথ আছে। তা ছাড়া নয়াপল্টনের রাস্তায় বিএনপি অতীতে অনেক জনসভা করেছে তখন ডিএমপি কোনো দিন বাধা দেয়নি।

নির্বাচন গ্রহণযোগ্য করতে হলে বিএনপির অংশগ্রহণ লাগবে। আগামী নির্বাচনে রাতের ভোটে পার পাওয়া যাবে না। আর যদি নির্বাচন গ্রহণযোগ্য না হয়, তাহলে অনেক বিদেশি পক্ষ অন্য সুরে কথা বলতে পারে, যা হয়তো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য সম্মানজনক নাও হতে পারে। ইতোমধ্যে অনেক বিদেশি পক্ষ বিএনপির সঙ্গে সংলাপে বসার জন্য চাপ সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে। যদিও বিএনপির সঙ্গে সংলাপে বসবেন না বলে প্রধানমন্ত্রী সাফ জানিয়ে দিয়েছেন। সাফ জানিয়ে দেওয়াটাই সমস্যা নতুন করে সৃষ্টি হচ্ছে। কারণ সংলাপ সংঘাতের পূর্বশর্ত। সংঘাত এড়াতে হলে সংলাপের কোনো বিকল্প নেই। যেমন সংঘাত মেটাতে হলে সংলাপ লাগবে তেমনি সংলাপ ব্যর্থ হলে সংঘাত অনিবার্য হয়ে দাঁড়ায়। ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশটি নয়াপল্টন থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ বিএনপির এখন আর নেই। বিষয়টি এখন পুলিশের ক্ষুদ্র আয়ত্তের বাইরে চলে গেছে। এটি এখন অতি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ইস্যু যার সুদূরপ্রসারী প্রভাব রয়েছে। বিএনপিকে সর্বোচ্চ গো ধরতে হবে। নেতা-কর্মীরা নয়াপল্টনের জনসমাবেশে আসতে শুরু করে দিয়েছে। নয়াপল্টনের জনসমাবেশ বানচাল করার ক্ষমতা অবশ্যই পুলিশ রাখে। তবে যদি কোনো কারণে সংঘাত বেধে যায়, তাহলে এর দায়-দায়িত্ব কিন্তু ডিএমপি নেবে না। কিন্তু ক্ষতি হবে জনগণের। ক্ষতি হবে গণতন্ত্রের। ঝুঁকিতে ফেলে দেবে নির্বাচনকে। ইতোমধ্যে বিএনপি নির্বাচনের ফাঁদে পা ঢুকিয়ে দিয়েছে। যদি ১০ ডিসেম্বর বিএনপি নয়াপল্টনে জনসমাবেশ করতে না পারে, তাহলে এই সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচনে বিএনপির যাওয়ার পথ রুদ্ধ হয়ে যাবে এবং দেশ সংঘাতের দিকে চলে যাবে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, সরকার সেই ঝুঁকি নেবে না। তবে ঝুঁকি নিতেই হবে বিএনপিকে। হয় মুক্তি- না হয় বন্দি।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে
রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর
এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর

২ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর
নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি
১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান
শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু
বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার: আখতার
মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার: আখতার

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ
রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের হত্যা মামলার আসামিকে সিলেট থেকে গ্রেফতার
হবিগঞ্জের হত্যা মামলার আসামিকে সিলেট থেকে গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে বিএনপি নেতা মামুন মাহমুদের ডেঙ্গু কিট প্রদান
নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে বিএনপি নেতা মামুন মাহমুদের ডেঙ্গু কিট প্রদান

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ প্রতিদিনের খবরে সেই শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু
বাংলাদেশ প্রতিদিনের খবরে সেই শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে সুবিধাবঞ্চিত শীতার্থদের মাঝে ৫ শতাধিক কম্বল বিতরণ
নোয়াখালীতে সুবিধাবঞ্চিত শীতার্থদের মাঝে ৫ শতাধিক কম্বল বিতরণ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের কর্মবিরতি
সিরাজগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের কর্মবিরতি

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে সাড়ে তিন কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে তিন কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২০৮৮ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২০৮৮ মামলা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের প্রাণহানি
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের প্রাণহানি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শোকরানা সিজদায় অংশগ্রহণের আহ্বান হাদির
শোকরানা সিজদায় অংশগ্রহণের আহ্বান হাদির

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবিতে স্টুডেন্ট রাইটস ফোরামের ফ্রি হেল্থ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে স্টুডেন্ট রাইটস ফোরামের ফ্রি হেল্থ ক্যাম্প

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ বাংলাদেশের মাটিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শ্রেষ্ঠ ঘটনা ঘটেছে : আইন উপদেষ্টা
আজ বাংলাদেশের মাটিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শ্রেষ্ঠ ঘটনা ঘটেছে : আইন উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শহীদরা ন্যায়বিচার পেয়েছেন: অ্যাটর্নি জেনারেল
শহীদরা ন্যায়বিচার পেয়েছেন: অ্যাটর্নি জেনারেল

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে সন্তুষ্ট আবু সাঈদের পরিবার
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে সন্তুষ্ট আবু সাঈদের পরিবার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মেধাবী শিক্ষার্থী শান্তা হালদারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
মেধাবী শিক্ষার্থী শান্তা হালদারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে