শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

পুঁজিবাদী উন্নতির শত্রু সৃষ্টিশীলতা

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পুঁজিবাদী উন্নতির শত্রু সৃষ্টিশীলতা

জাতির প্রধান ভিত্তি তো ভাষা, সে হিসেবে ভারতীয় উপমহাদেশ কখনই এক জাতির দেশ ছিল না, ছিল বহু জাতির বিরাট একটি জনবসতি। জাতিগত পরিচয়ে বাঙালি মুসলমানরা বাঙালি নাকি মুসলমান- এ প্রশ্ন একসময় উঠেছিল। স্বতন্ত্র রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে ওই প্রশ্নের সমাধান হয়ে গেছে,  বাংলাদেশের বাঙালি মুসলমান ও হিন্দু সবাই, জাতিগত পরিচয়ে বাঙালি, যদিও ধর্মীয় পরিচয়ে তারা স্বতন্ত্র। ভারতে জাতি প্রশ্নের সমাধান হয়নি; আর সেই না-হওয়াটাই কিন্তু প্রতিফলিত হয়েছে; ভারতের অন্যান্য জাতিসত্তার তুলনায় বাঙালি পিছিয়ে গেছে। পিছিয়ে-পড়া বাঙালির জাতিগত পরিচয়টা ভারতীয় নয়, বাঙালি বটে। এর ফলে ভারতীয় জাতীয়তাবাদের নামে হিন্দুত্ববাদীরা ধর্মভিত্তিক জাতীয় পরিচয়টাকে খাড়া করে অ-হিন্দুদের অ-ভারতীয় বলার, এমনকি তাদের বিতাড়িত করার, আওয়াজ তোলার সুযোগ করে নিচ্ছে।

আর সাহিত্যের উন্নয়নের জন্য সম্প্রতি দেশ পত্রিকার সম্পাদকীয়তে জগজ্জননীর কাছে যে প্রার্থনা করা হয়েছে সেটাও যে খুব ফলপ্রসূ হবে এমন ভরসা করা যায় কি? জগজ্জননী যদি কোনো কাজ করেন তবে সেটা তিনি করে থাকেন তাঁর সন্তান, অর্থাৎ মানুষের মধ্য দিয়েই। ওই মানুষদের উদ্বুদ্ধ করা দরকার; মানুষদের বলতে এ ক্ষেত্রে বাংলাভাষী মানুষদেরই বোঝাবে। চেষ্টা করা চাই তারা যাতে কেবল সাহিত্যের নয়, বাঙালির অবস্থা উন্নয়নের জন্য মনেপ্রাণে কাজে নামে।

সন্দেহ কী যে বাঙালি এখন ভারি অসুবিধার মধ্যেই আছে- পশ্চিমবঙ্গে যেমন, বাংলাদেশেও তেমনি। পশ্চিমবঙ্গে তাদের অসুবিধার একটি কারণ কেন্দ্রীয় সরকারের নানাবিধ নিপীড়ন। তা ছাড়া পুঁজিবাদের দুঃশাসন তো রয়েছেই। বস্তুত পশ্চিমবঙ্গে বাংলা ভাষার চর্চা যে বিঘ্নিত হচ্ছে তার প্রধান কারণ পুঁজিবাদের অমানবিক বাড়বাড়ন্ত। ওই একই তৎপরতায় বাংলাদেশের মানুষও যে বিধ্বস্ত-বিপর্যস্ত তাতে কোনো সন্দেহ নেই। ঘটনাটা দাঁড়িয়েছে এই যে, বাংলাভাষী মানুষ ও বাংলা ভাষা উভয়েই বিদেশেও মর্যাদা লাভে বঞ্চিত হচ্ছে। ধরা যাক বিবিসির বাংলা ভাষা সার্ভিসের ব্যাপারটা। ৮১ বছর আগে ওটির প্রচলন করা হয়। তার পর থেকে বাঙালি মহলে রেডিওর ওই সার্ভিসের জনপ্রিয়তা ক্রমাগত বৃদ্ধি পেয়েছে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় বিবিসি বাংলার সংবাদ ঘরে ঘরে শোনা হতো। পরবর্তীতেও ঘরের ভিতরে তো বটেই, দোকানপাটে, হাটে বাজারে বিবিসির বাংলা অনুষ্ঠানের জন্য লোকে অপেক্ষা করে থাকত। এর প্রধান কারণ তাদের খবর ছিল বস্তুনিষ্ঠ এবং পক্ষপাতিত্বহীন হয়েও মানবিক, অর্থাৎ কি না বিপন্ন বাঙালির দিকে ঝুঁকে থাকা, কারণ সম্পাদকীয় নীতি অন্যরা স্থির করলেও উপস্থাপকরা সবাই ছিলেন বাঙালি। আট যুগ পরে বিবিসির বাংলা সার্ভিস জানাচ্ছে যে এ বছরের শেষ নাগাদ ওই সার্ভিস আর চালু থাকবে না, নিশ্চুপ হয়ে যাবে। কারণ ওই একই। অর্থনৈতিক সংকট, যার সম্পূর্ণ দায়িত্ব পুঁজিবাদেরই। অর্থনৈতিক দুর্দশায় পড়েছে গ্রেট ব্রিটেনও; অনেক কিছু তারা বন্ধ করে দিচ্ছে, বিবিসি বাংলা সার্ভিসও। কেবল বাংলা নয়, সর্বমোট ১০টি ভাষার অনুষ্ঠানই আর শোনা যাবে না বিবিসিতে। তার পরেও ১৭টি ভাষার সার্ভিস কিন্তু চালু থাকবে। প্রশ্ন হলো, বাংলা কেন বাদ পড়ল? বাংলা তো এখন বিশ্বের কমপক্ষে ৩০ কোটি মানুষের মাতৃভাষা, বিশ্ব পরিসরে এর স্থান পঞ্চমে না হলেও কাছাকাছি বটে। অন্য যে নয়টি ভাষার সম্প্রচার বন্ধ হবে তারা বাংলা ভাষার ধারেকাছেও নেই। তাহলে? বোঝাই যাচ্ছে আন্তর্জাতিকভাবে বাংলা ভাষার প্রতি অবজ্ঞার বিদ্যমানতারই এটি একটি নিকট প্রতিফলন বইকি।

শেষ বিচারে বাঙালি ও বাংলা ভাষার মর্যাদা ঘাটতি-বৃদ্ধি অন্য কারও ওপর নির্ভর করছে না, করছে বাঙালির ওপরই। এবং সে কাজে স্বাধীন রাষ্ট্র বাংলাদেশ যে ভূমিকা পালন করতে পারবে, কেন্দ্রশাসিত পশ্চিমবঙ্গের পক্ষে তেমনটা করা সম্ভব নয়। কলকাতা থেকে প্রকাশিত ঐকতান গবেষণাপত্র নামের একটি পত্রিকার বিশেষ সংখ্যা আমাদের হাতে এসেছে; এ সংখ্যার আওয়াজটা হচ্ছে, ‘আক্রান্ত মাতৃভাষা, আসুন প্রতিরোধ করি’। সংখ্যাটির বক্তব্যগুলোর মূল সুরটি হচ্ছে, ‘বিপন্ন মাতৃভাষা, বিপর্যস্ত আত্মপরিচয়’। এ আওয়াজটা কিন্তু কলকাতাকেন্দ্রিক বুদ্ধিজীবীরা ১৯৪৭-এ তোলেননি, তখন তারা- যাঁদের ব্রাহ্মণ্যবাদী বলা মোটেই অন্যায় নয়- মাতৃভাষা তথা আত্মপরিচয় বিপর্যস্ত হওয়ার আশঙ্কা দেখে আজ যেমন শঙ্কিত হচ্ছেন ১৯৪৭-এর দেশভাগের সময় তেমন শঙ্কা একেবারেই পোষণ করেননি। যা-ই হোক, সেটা অতীতের কথা। বর্তমানে তাঁরা দেখতে পাচ্ছেন এমনকি রবীন্দ্রনাথের নিজের হাতে-গড়া শান্তিনিকেতনের বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও বাংলা ভাষা বিতাড়িত হয়েছে। রবীন্দ্রনাথ চেয়েছিলেন শিক্ষাদান করা হবে মাতৃভাষাতেই; পরবর্তীতে আপস করে ঠিক করা হয়েছিল যে বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষাতেই বিদ্যাচর্চা করা যাবে। পত্রিকাটি জানাচ্ছে যে, সেখানে এখন শুধু ইংরেজির মাধ্যমেই শিক্ষা প্রদান চলছে। কারণ বিশ্ববিদ্যালয়টি এখন আর তার নিজের ইচ্ছানুসারে চলে না, চলে গেছে সে কেন্দ্রীয় সরকারের শাসনাধীনে, কেন্দ্রীয় সরকার পারলে হিন্দিকে মাধ্যম করবে ইংরেজিকে সরিয়ে, অবস্থান দেবে না বাংলাকে। কারণ হিসেবে দেখাবে জাতীয় স্বার্থ সংরক্ষণকে। পশ্চিমবঙ্গকে তাই লড়তে হবে, এবং হচ্ছে, কেন্দ্রীয় শাসনের বিরুদ্ধেই।

মেহনতিদের মেহনতই যে বাংলাদেশের উন্নতির চাবিকাঠি তার প্রমাণ প্রতিনিয়তই পাওয়া যাচ্ছে। এমনকি খেলাধুলায়ও। সাফ নারী ফুটবল প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের কিশোরীরা চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। তারা গোল দিয়েছে ২৩টি, খেয়েছে মাত্র ১টি। গোলরক্ষক হিসেবে যে মেয়েটি দুর্ভেদ্য প্রাচীরের মতো দাঁড়িয়ে থেকেছে- রূপনা চাকমা নাম, সে এসেছে পার্বত্য চট্টগ্রামের দুর্গম এলাকা থেকে। সে থাকে যে ঘরটিতে তাকে বাড়ি বলা যায় না, বাঁশের একটা কাঠামো মাত্র। মেয়েটির বাবা নেই, দুই ভাই জুম চাষ করে সংসার চালানোর চেষ্টা করে। রূপনা বের হয়ে আসতে পেরেছে অন্য কোনো কারণে নয়, দুর্দমনীয় ইচ্ছাশক্তির জোরেই। গ্রামের বাইরে প্রাইমারি স্কুলে বিনা বেতনে পড়ত সে, থাকত এক শিক্ষকের বাসায়। আর খেলত। খেলতে খেলতেই খেলোয়াড়। জানা গেল যে মেয়েদের এই জাতীয় ফুটবল দলের ২৩ সদস্যের মধ্যে আটজন এসেছে গারো পাহাড়ের পাদদেশের এক গণ্ডগ্রাম থেকে। তাদেরও মনের জোর ছিল। খেলার অনুশীলন করেছে, তাই পেরেছে। দলের সদস্যদের একজন- মাসরুরা পারভিন; তার বসবাসের উপযুক্ত কোনো বাড়ি নেই। কাঠমান্ডু থেকে ফেরত এসে গরমে নিজেদের ঘরের ভিতর সে ঘুমাতে পারেনি, গাছতলায় বসে রাত কাটিয়েছে। নারী দলের আরেক কৃতী খেলোয়াড় আঁখির বাবার সঙ্গে পুলিশের দুই সদস্য ‘অশোভন’ আচরণ করেছে বলে খবর বের হয়েছে। ওই দুই পুলিশ গেছিল আঁখিদের বসতবাড়ি থেকে উচ্ছেদ করতে।

গরিব ঘরের এই নারী খেলোয়াড়রাই বাংলাদেশের জন্য দুর্লভ উচ্চসম্মান নিয়ে এসেছে। তার পরে কী হলো? মহা হইচই মহা হট্টগোল। বিমানবন্দরে সাংবাদিক তো অবশ্যই, কৌতূহলী মানুষের এমনই ভিড় যে মেয়েরা বের হতেই পারে না। কোনোমতে বের হয়ে এসে দেখে কয়েকজনের লাগেজ কাটা। কী ব্যাপার? না, লাগেজ কেটে ডলার হাতিয়ে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এর পরে দেখা গেল খেলোয়াড়দের সংবর্ধনা জানানোর জন্য বিমানবন্দরে যে আয়োজন তাতে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী, তাঁর সচিব ও ফুটবল ফেডারেশনের যে কর্মকর্তা উপস্থিত তাঁদের গলায় ঝুলছে ফুলের মালা। যেন তাঁরাই জিতেছেন। এটা প্রথম ছবি। দ্বিতীয় ছবি সংবাদ সম্মেলনের। তাতে দেখা গেল কর্তাব্যক্তিরা সবাই সামনের সারিতে বসে আছেন, পেছনে দণ্ডায়মানদের সারিতেও তাঁরাই; খেলোয়াড় দলের অধিনায়ক সাবিনা খাতুন দাঁড়িয়ে আছে এক কোণে, কোচকে খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না!

এর পরে মহাউদযোগ। ছাদখোলা বাসে রাজধানীর রাস্তায় খেলোয়াড়দের অভিনন্দন ও সম্মাননা। সেখানে আরেক ঘটনা অপেক্ষা করছিল। অভিনন্দিত ও দণ্ডায়মান খেলোয়াড়দের মধ্যে একজনের- পার্বত্য চট্টগ্রামের ঋতুপর্ণা চাকমার মাথায় আঘাত করল বিজ্ঞাপনী বিলবোর্ডের ঝুলন্ত পেরেক। রক্তারক্তি ঘটনা। ঋতুপর্ণাকে নিয়ে যাওয়া হলো কম্বাইন্ড মিলিটারি হাসপাতালে; মাথায় সেলাই দিতে হলো তিনটি। ঋতুপর্ণা শোভাযাত্রায় অংশ নিতে পারল না।

এই যে নারী খেলোয়াড়দের প্রান্তবর্তিতা, সম্মান জানানোর অসিলায় তাদের অসম্মানিত করা, এবং একজনের মাথায় আঘাত প্রাপ্তির বন্দোবস্ত- এসব শুধু যে ঘটনা তা তো নয়, বাস্তবতার উন্মোচনও বইকি। প্রথম উন্মোচনটা এ বাস্তবতার যে, এ দেশের আয়-অর্জন যা ঘটছে তা মেহনতি মানুষের শ্রমের কারণেই। দ্বিতীয় উন্মোচনটি এই যে, সেই মেহনতিরাই সর্বত্র অসম্মানিত হচ্ছে। তৃতীয়ত, উন্নতির নিজে তো অবশ্যই, তার প্রচার-প্রচারণাও আঘাত করছে সৃষ্টিশীলতাকে, ঋতুপর্ণারা যে জন্য রক্তাক্ত হচ্ছে বিজ্ঞাপনী বিলবোর্ডের পেরেকের ঘায়ে। আর এটা তো প্রমাণিত হলোই যে, রাষ্ট্রক্ষমতায় যারা প্রতিষ্ঠিত সব জাতীয় অর্জন কুক্ষিগত করাতেও তারাই সর্বাগ্রে।

উন্মোচিত হলো আরও একটি সত্য; সেটা এই যে, মেয়েরাও পারে। মেয়েরা খেলবে, তা-ও আবার ফুটবল, এবং ফুটবল খেলে আন্তর্জাতিক সম্মান নিয়ে আসবে- এসব তো অল্প দিন আগেও অকল্পনীয় ছিল। মেয়েরা পারে; কিন্তু মেয়েদের সেই সৃষ্টিশীলতাকে দমন করে রাখা হয়েছে। পিতৃতান্ত্রিক পুঁজিবাদী ব্যবস্থাই সেটা করেছে। ফুটবল দলের এই মেয়েরা যা করতে পেরেছে তার পেছনে একটা কারণ অবশ্যই এই যে, তারা প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সদস্য, পিতৃতান্ত্রিকতার শাসন যেখানে কিছুটা হলেও শিথিল।  রাজধানীর মেয়েরা কিন্তু পারে না। ওদিকে রাজধানীতে দেখেছি মেয়েদের নিজস্ব স্টেডিয়ামে ফুটবল খেলার ব্যাপারেও ধর্মব্যবসায়ীরা প্রতিবাদ জানিয়েছে। বলেছে ওই কাজ শরিয়তবিরোধী। তাহলে উপায়!

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

১১ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

২৪ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

৪১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৩০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা
মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম

৪৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল
চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ
গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪
সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা
অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত
জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে