শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

পুঁজিবাদী উন্নতির শত্রু সৃষ্টিশীলতা

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পুঁজিবাদী উন্নতির শত্রু সৃষ্টিশীলতা

জাতির প্রধান ভিত্তি তো ভাষা, সে হিসেবে ভারতীয় উপমহাদেশ কখনই এক জাতির দেশ ছিল না, ছিল বহু জাতির বিরাট একটি জনবসতি। জাতিগত পরিচয়ে বাঙালি মুসলমানরা বাঙালি নাকি মুসলমান- এ প্রশ্ন একসময় উঠেছিল। স্বতন্ত্র রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে ওই প্রশ্নের সমাধান হয়ে গেছে,  বাংলাদেশের বাঙালি মুসলমান ও হিন্দু সবাই, জাতিগত পরিচয়ে বাঙালি, যদিও ধর্মীয় পরিচয়ে তারা স্বতন্ত্র। ভারতে জাতি প্রশ্নের সমাধান হয়নি; আর সেই না-হওয়াটাই কিন্তু প্রতিফলিত হয়েছে; ভারতের অন্যান্য জাতিসত্তার তুলনায় বাঙালি পিছিয়ে গেছে। পিছিয়ে-পড়া বাঙালির জাতিগত পরিচয়টা ভারতীয় নয়, বাঙালি বটে। এর ফলে ভারতীয় জাতীয়তাবাদের নামে হিন্দুত্ববাদীরা ধর্মভিত্তিক জাতীয় পরিচয়টাকে খাড়া করে অ-হিন্দুদের অ-ভারতীয় বলার, এমনকি তাদের বিতাড়িত করার, আওয়াজ তোলার সুযোগ করে নিচ্ছে।

আর সাহিত্যের উন্নয়নের জন্য সম্প্রতি দেশ পত্রিকার সম্পাদকীয়তে জগজ্জননীর কাছে যে প্রার্থনা করা হয়েছে সেটাও যে খুব ফলপ্রসূ হবে এমন ভরসা করা যায় কি? জগজ্জননী যদি কোনো কাজ করেন তবে সেটা তিনি করে থাকেন তাঁর সন্তান, অর্থাৎ মানুষের মধ্য দিয়েই। ওই মানুষদের উদ্বুদ্ধ করা দরকার; মানুষদের বলতে এ ক্ষেত্রে বাংলাভাষী মানুষদেরই বোঝাবে। চেষ্টা করা চাই তারা যাতে কেবল সাহিত্যের নয়, বাঙালির অবস্থা উন্নয়নের জন্য মনেপ্রাণে কাজে নামে।

সন্দেহ কী যে বাঙালি এখন ভারি অসুবিধার মধ্যেই আছে- পশ্চিমবঙ্গে যেমন, বাংলাদেশেও তেমনি। পশ্চিমবঙ্গে তাদের অসুবিধার একটি কারণ কেন্দ্রীয় সরকারের নানাবিধ নিপীড়ন। তা ছাড়া পুঁজিবাদের দুঃশাসন তো রয়েছেই। বস্তুত পশ্চিমবঙ্গে বাংলা ভাষার চর্চা যে বিঘ্নিত হচ্ছে তার প্রধান কারণ পুঁজিবাদের অমানবিক বাড়বাড়ন্ত। ওই একই তৎপরতায় বাংলাদেশের মানুষও যে বিধ্বস্ত-বিপর্যস্ত তাতে কোনো সন্দেহ নেই। ঘটনাটা দাঁড়িয়েছে এই যে, বাংলাভাষী মানুষ ও বাংলা ভাষা উভয়েই বিদেশেও মর্যাদা লাভে বঞ্চিত হচ্ছে। ধরা যাক বিবিসির বাংলা ভাষা সার্ভিসের ব্যাপারটা। ৮১ বছর আগে ওটির প্রচলন করা হয়। তার পর থেকে বাঙালি মহলে রেডিওর ওই সার্ভিসের জনপ্রিয়তা ক্রমাগত বৃদ্ধি পেয়েছে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় বিবিসি বাংলার সংবাদ ঘরে ঘরে শোনা হতো। পরবর্তীতেও ঘরের ভিতরে তো বটেই, দোকানপাটে, হাটে বাজারে বিবিসির বাংলা অনুষ্ঠানের জন্য লোকে অপেক্ষা করে থাকত। এর প্রধান কারণ তাদের খবর ছিল বস্তুনিষ্ঠ এবং পক্ষপাতিত্বহীন হয়েও মানবিক, অর্থাৎ কি না বিপন্ন বাঙালির দিকে ঝুঁকে থাকা, কারণ সম্পাদকীয় নীতি অন্যরা স্থির করলেও উপস্থাপকরা সবাই ছিলেন বাঙালি। আট যুগ পরে বিবিসির বাংলা সার্ভিস জানাচ্ছে যে এ বছরের শেষ নাগাদ ওই সার্ভিস আর চালু থাকবে না, নিশ্চুপ হয়ে যাবে। কারণ ওই একই। অর্থনৈতিক সংকট, যার সম্পূর্ণ দায়িত্ব পুঁজিবাদেরই। অর্থনৈতিক দুর্দশায় পড়েছে গ্রেট ব্রিটেনও; অনেক কিছু তারা বন্ধ করে দিচ্ছে, বিবিসি বাংলা সার্ভিসও। কেবল বাংলা নয়, সর্বমোট ১০টি ভাষার অনুষ্ঠানই আর শোনা যাবে না বিবিসিতে। তার পরেও ১৭টি ভাষার সার্ভিস কিন্তু চালু থাকবে। প্রশ্ন হলো, বাংলা কেন বাদ পড়ল? বাংলা তো এখন বিশ্বের কমপক্ষে ৩০ কোটি মানুষের মাতৃভাষা, বিশ্ব পরিসরে এর স্থান পঞ্চমে না হলেও কাছাকাছি বটে। অন্য যে নয়টি ভাষার সম্প্রচার বন্ধ হবে তারা বাংলা ভাষার ধারেকাছেও নেই। তাহলে? বোঝাই যাচ্ছে আন্তর্জাতিকভাবে বাংলা ভাষার প্রতি অবজ্ঞার বিদ্যমানতারই এটি একটি নিকট প্রতিফলন বইকি।

শেষ বিচারে বাঙালি ও বাংলা ভাষার মর্যাদা ঘাটতি-বৃদ্ধি অন্য কারও ওপর নির্ভর করছে না, করছে বাঙালির ওপরই। এবং সে কাজে স্বাধীন রাষ্ট্র বাংলাদেশ যে ভূমিকা পালন করতে পারবে, কেন্দ্রশাসিত পশ্চিমবঙ্গের পক্ষে তেমনটা করা সম্ভব নয়। কলকাতা থেকে প্রকাশিত ঐকতান গবেষণাপত্র নামের একটি পত্রিকার বিশেষ সংখ্যা আমাদের হাতে এসেছে; এ সংখ্যার আওয়াজটা হচ্ছে, ‘আক্রান্ত মাতৃভাষা, আসুন প্রতিরোধ করি’। সংখ্যাটির বক্তব্যগুলোর মূল সুরটি হচ্ছে, ‘বিপন্ন মাতৃভাষা, বিপর্যস্ত আত্মপরিচয়’। এ আওয়াজটা কিন্তু কলকাতাকেন্দ্রিক বুদ্ধিজীবীরা ১৯৪৭-এ তোলেননি, তখন তারা- যাঁদের ব্রাহ্মণ্যবাদী বলা মোটেই অন্যায় নয়- মাতৃভাষা তথা আত্মপরিচয় বিপর্যস্ত হওয়ার আশঙ্কা দেখে আজ যেমন শঙ্কিত হচ্ছেন ১৯৪৭-এর দেশভাগের সময় তেমন শঙ্কা একেবারেই পোষণ করেননি। যা-ই হোক, সেটা অতীতের কথা। বর্তমানে তাঁরা দেখতে পাচ্ছেন এমনকি রবীন্দ্রনাথের নিজের হাতে-গড়া শান্তিনিকেতনের বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও বাংলা ভাষা বিতাড়িত হয়েছে। রবীন্দ্রনাথ চেয়েছিলেন শিক্ষাদান করা হবে মাতৃভাষাতেই; পরবর্তীতে আপস করে ঠিক করা হয়েছিল যে বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষাতেই বিদ্যাচর্চা করা যাবে। পত্রিকাটি জানাচ্ছে যে, সেখানে এখন শুধু ইংরেজির মাধ্যমেই শিক্ষা প্রদান চলছে। কারণ বিশ্ববিদ্যালয়টি এখন আর তার নিজের ইচ্ছানুসারে চলে না, চলে গেছে সে কেন্দ্রীয় সরকারের শাসনাধীনে, কেন্দ্রীয় সরকার পারলে হিন্দিকে মাধ্যম করবে ইংরেজিকে সরিয়ে, অবস্থান দেবে না বাংলাকে। কারণ হিসেবে দেখাবে জাতীয় স্বার্থ সংরক্ষণকে। পশ্চিমবঙ্গকে তাই লড়তে হবে, এবং হচ্ছে, কেন্দ্রীয় শাসনের বিরুদ্ধেই।

মেহনতিদের মেহনতই যে বাংলাদেশের উন্নতির চাবিকাঠি তার প্রমাণ প্রতিনিয়তই পাওয়া যাচ্ছে। এমনকি খেলাধুলায়ও। সাফ নারী ফুটবল প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের কিশোরীরা চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। তারা গোল দিয়েছে ২৩টি, খেয়েছে মাত্র ১টি। গোলরক্ষক হিসেবে যে মেয়েটি দুর্ভেদ্য প্রাচীরের মতো দাঁড়িয়ে থেকেছে- রূপনা চাকমা নাম, সে এসেছে পার্বত্য চট্টগ্রামের দুর্গম এলাকা থেকে। সে থাকে যে ঘরটিতে তাকে বাড়ি বলা যায় না, বাঁশের একটা কাঠামো মাত্র। মেয়েটির বাবা নেই, দুই ভাই জুম চাষ করে সংসার চালানোর চেষ্টা করে। রূপনা বের হয়ে আসতে পেরেছে অন্য কোনো কারণে নয়, দুর্দমনীয় ইচ্ছাশক্তির জোরেই। গ্রামের বাইরে প্রাইমারি স্কুলে বিনা বেতনে পড়ত সে, থাকত এক শিক্ষকের বাসায়। আর খেলত। খেলতে খেলতেই খেলোয়াড়। জানা গেল যে মেয়েদের এই জাতীয় ফুটবল দলের ২৩ সদস্যের মধ্যে আটজন এসেছে গারো পাহাড়ের পাদদেশের এক গণ্ডগ্রাম থেকে। তাদেরও মনের জোর ছিল। খেলার অনুশীলন করেছে, তাই পেরেছে। দলের সদস্যদের একজন- মাসরুরা পারভিন; তার বসবাসের উপযুক্ত কোনো বাড়ি নেই। কাঠমান্ডু থেকে ফেরত এসে গরমে নিজেদের ঘরের ভিতর সে ঘুমাতে পারেনি, গাছতলায় বসে রাত কাটিয়েছে। নারী দলের আরেক কৃতী খেলোয়াড় আঁখির বাবার সঙ্গে পুলিশের দুই সদস্য ‘অশোভন’ আচরণ করেছে বলে খবর বের হয়েছে। ওই দুই পুলিশ গেছিল আঁখিদের বসতবাড়ি থেকে উচ্ছেদ করতে।

গরিব ঘরের এই নারী খেলোয়াড়রাই বাংলাদেশের জন্য দুর্লভ উচ্চসম্মান নিয়ে এসেছে। তার পরে কী হলো? মহা হইচই মহা হট্টগোল। বিমানবন্দরে সাংবাদিক তো অবশ্যই, কৌতূহলী মানুষের এমনই ভিড় যে মেয়েরা বের হতেই পারে না। কোনোমতে বের হয়ে এসে দেখে কয়েকজনের লাগেজ কাটা। কী ব্যাপার? না, লাগেজ কেটে ডলার হাতিয়ে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এর পরে দেখা গেল খেলোয়াড়দের সংবর্ধনা জানানোর জন্য বিমানবন্দরে যে আয়োজন তাতে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী, তাঁর সচিব ও ফুটবল ফেডারেশনের যে কর্মকর্তা উপস্থিত তাঁদের গলায় ঝুলছে ফুলের মালা। যেন তাঁরাই জিতেছেন। এটা প্রথম ছবি। দ্বিতীয় ছবি সংবাদ সম্মেলনের। তাতে দেখা গেল কর্তাব্যক্তিরা সবাই সামনের সারিতে বসে আছেন, পেছনে দণ্ডায়মানদের সারিতেও তাঁরাই; খেলোয়াড় দলের অধিনায়ক সাবিনা খাতুন দাঁড়িয়ে আছে এক কোণে, কোচকে খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না!

এর পরে মহাউদযোগ। ছাদখোলা বাসে রাজধানীর রাস্তায় খেলোয়াড়দের অভিনন্দন ও সম্মাননা। সেখানে আরেক ঘটনা অপেক্ষা করছিল। অভিনন্দিত ও দণ্ডায়মান খেলোয়াড়দের মধ্যে একজনের- পার্বত্য চট্টগ্রামের ঋতুপর্ণা চাকমার মাথায় আঘাত করল বিজ্ঞাপনী বিলবোর্ডের ঝুলন্ত পেরেক। রক্তারক্তি ঘটনা। ঋতুপর্ণাকে নিয়ে যাওয়া হলো কম্বাইন্ড মিলিটারি হাসপাতালে; মাথায় সেলাই দিতে হলো তিনটি। ঋতুপর্ণা শোভাযাত্রায় অংশ নিতে পারল না।

এই যে নারী খেলোয়াড়দের প্রান্তবর্তিতা, সম্মান জানানোর অসিলায় তাদের অসম্মানিত করা, এবং একজনের মাথায় আঘাত প্রাপ্তির বন্দোবস্ত- এসব শুধু যে ঘটনা তা তো নয়, বাস্তবতার উন্মোচনও বইকি। প্রথম উন্মোচনটা এ বাস্তবতার যে, এ দেশের আয়-অর্জন যা ঘটছে তা মেহনতি মানুষের শ্রমের কারণেই। দ্বিতীয় উন্মোচনটি এই যে, সেই মেহনতিরাই সর্বত্র অসম্মানিত হচ্ছে। তৃতীয়ত, উন্নতির নিজে তো অবশ্যই, তার প্রচার-প্রচারণাও আঘাত করছে সৃষ্টিশীলতাকে, ঋতুপর্ণারা যে জন্য রক্তাক্ত হচ্ছে বিজ্ঞাপনী বিলবোর্ডের পেরেকের ঘায়ে। আর এটা তো প্রমাণিত হলোই যে, রাষ্ট্রক্ষমতায় যারা প্রতিষ্ঠিত সব জাতীয় অর্জন কুক্ষিগত করাতেও তারাই সর্বাগ্রে।

উন্মোচিত হলো আরও একটি সত্য; সেটা এই যে, মেয়েরাও পারে। মেয়েরা খেলবে, তা-ও আবার ফুটবল, এবং ফুটবল খেলে আন্তর্জাতিক সম্মান নিয়ে আসবে- এসব তো অল্প দিন আগেও অকল্পনীয় ছিল। মেয়েরা পারে; কিন্তু মেয়েদের সেই সৃষ্টিশীলতাকে দমন করে রাখা হয়েছে। পিতৃতান্ত্রিক পুঁজিবাদী ব্যবস্থাই সেটা করেছে। ফুটবল দলের এই মেয়েরা যা করতে পেরেছে তার পেছনে একটা কারণ অবশ্যই এই যে, তারা প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সদস্য, পিতৃতান্ত্রিকতার শাসন যেখানে কিছুটা হলেও শিথিল।  রাজধানীর মেয়েরা কিন্তু পারে না। ওদিকে রাজধানীতে দেখেছি মেয়েদের নিজস্ব স্টেডিয়ামে ফুটবল খেলার ব্যাপারেও ধর্মব্যবসায়ীরা প্রতিবাদ জানিয়েছে। বলেছে ওই কাজ শরিয়তবিরোধী। তাহলে উপায়!

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন