শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

ক্ষমতার নিষ্ঠুরতার পৃথিবীতে আপন কে

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ক্ষমতার নিষ্ঠুরতার পৃথিবীতে আপন কে

সময়টা ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি। দেশে ফিরলেন ইতিহাসের মহানায়ক। প্রিয় নেতাকে একনজর দেখতে অপেক্ষায় গোটা বাংলাদেশ। তেজগাঁও আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মানুষের ঢল। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বলীয়ান ছাত্রনেতারা অপেক্ষা করছেন। আবেগাপ্লুত জনতা একনজর দেখতে চান তাঁকে। অবশেষে নেতা এলেন। বাঁধভাঙা জনস্রোত ছুটল তাঁর দিকে। বিমান থেকে নেমে বঙ্গবন্ধু চার জাতীয় নেতাকে জড়িয়ে ধরলেন। কাছে টেনে নিলেন ছাত্রনেতাদের। কাঁদলেন। কাঁদালেন। তারপর মিশে গেলেন জনতার স্রোতে। সে সময় খন্দকার মোশতাকও এগিয়ে এসেছিলেন। কিছুদিন আগে তাকে তাজউদ্দীন আহমদ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সরিয়ে দিয়েছিলেন। অভিযোগ ছিল বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সন্দেহজনক ভূমিকা। প্রমাণও ছিল তাজউদ্দীনের কাছে। পররাষ্ট্র হারানোর অপমানে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন মোশতাক। বঙ্গবন্ধুর আগমনের খবরে বের হলেন। বিমানবন্দরে বঙ্গবন্ধুকে জড়িয়ে চুমু খেয়ে স্বাগত জানালেন। হাউমাউ করে কাঁদলেন। বঙ্গবন্ধু তাকে ছাড়িয়ে এগিয়ে গেলেন সামনের দিকে। খন্দকার মোশতাক অতি ভালোবাসা দেখাতে এমনই করতেন। বঙ্গবন্ধুর কলকাতা জীবনের বন্ধু পরিচয় দিতেন নিজেকে। সবার সামনে চাটুকারিতা করতেন। আর তলে তলে করতেন সর্বনাশ। ১৯৭৪ সালের ৩১ মে মারা গেলেন বঙ্গবন্ধুর মা সায়েরা খাতুন। সেদিন ঢাকার আকাশে ঝড় ছিল। ঝড়বাদল উপেক্ষা করে মোশতাক গেলেন টুঙ্গিপাড়ায়। মাটিতে গড়াগড়ি দিয়ে কান্নাকাটি করলেন। মোশতাকের আচরণে বিরক্ত হলেন বঙ্গবন্ধুর বড় বোন। বঙ্গবন্ধুর বাবার মৃত্যুর পরও মোশতাকের কান্নাকাটির শেষ ছিল না। মোশতাক নিজেকে আপনজন হিসেবে বেশি জাহির করতেন। তিনি ছিলেন তাজউদ্দীনবিরোধী। ১৯৭৪ সালের অক্টোবরে বিদেশ থেকে ফিরে তাজউদ্দীন আহমদ সরকারের কিছু বিষয়ে সমালোচনা করলেন। এ নিয়ে মোশতাক ক্ষোভ প্রকাশ করলেন। বললেন, তাজউদ্দীন সরকারের ক্ষতি করছে। তাকে বাদ দিতে হবে। এ এল খতিবের ‘হু কিল্ড মুজিব’ বইতে আছে অনেক কথা। ড. ওয়াজেদ আলী মিয়াও লিখে গেছেন। রাজনীতিতে আপন-পর বলে কথা নেই। বঙ্গবন্ধুকে সবাই সতর্ক করতেন মোশতাক নিয়ে। তিনি সেসব বিষয়ে কান দিতেন না। একবার তাহেরউদ্দিন ঠাকুরের কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ হয়ে একজন সাংবাদিক বঙ্গবন্ধুকে সতর্ক করলেন। বললেন, এই লোকটি মোশতাকের লোক। তথ্য মন্ত্রণালয়ে বসে আপনার সর্বনাশ করছে। হিমালয় উচ্চতার বঙ্গবন্ধু বললেন, সমস্যা কী তোমাদের? মোশতাক আমার লোক।

বঙ্গবন্ধু ছিলেন বিশাল ব্যক্তিত্বের, উদার মনের অধিকারী। সবাইকে আপন ভাবতেন। সবকিছু স্বাভাবিকভাবে দেখতেন। কঠোর হতে পারতেন না কোনো কিছুতে। ১৯৭২ সালে অনেক গণপরিষদ সদস্যকে বাদ দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল পাকিস্তানিদের পক্ষে কাজ করার। বঙ্গবন্ধু তাদেরও ক্ষমা করে দিলেন। যতটা কঠোর হওয়ার দরকার ছিল তা হননি। শুধু নিজ দল নয়, অন্যদের প্রতিও তিনি উদার ছিলেন। তিনি ছিলেন মানুষের নেতা। মাত্র ৫২ বছর বয়সে হয়েছিলেন জাতির পিতা। তোফায়েল আহমেদ বিষাদ সিন্ধুর মতো বঙ্গবন্ধুর অনেক উদারতার কথা তুলে ধরছেন। অনেক স্মৃতিচারণা শুনেছি প্রয়াত মোহাম্মদ হানিফ, আমিনুল হক বাদশার কাছ থেকে। রক্ষীবাহিনীর উপপরিচালক কর্নেল (অব.) সরোয়ার হোসেন মোল্লার অনেক সাক্ষাৎকার ও লেখা প্রকাশ করেছি। প্রকাশের অপেক্ষায় আছে আরও অনেক কিছু। স্বাধীনতার পরের সময়টা আসলে ছিল অন্যরকম। ইতিহাসের রাখাল রাজা নিজের কথা ভাবতেন না। চিন্তা করতেন না নিজের নিরাপত্তার কথা। ভাবতেও পারেননি কোনো বাঙালি তাঁকে হত্যা করতে পারে। নেননি রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা। থাকতেন ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের ছোট্ট বাড়িটিতে। এখানে কোনো নিরাপত্তা ছিল না। রক্ষীবাহিনী প্রধান কর্নেল নূরুজ্জামান, দুই উপপ্রধান আনোয়ারুল আলম শহীদ, সরোয়ার মোল্লা, পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তা ই এ চৌধুরী বারবার সতর্ক করেছেন। বলেছেন নিরাপত্তার স্বার্থে গণভবনে গিয়ে উঠতে। উৎকণ্ঠা ছিল ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর। ভারতীয় গোয়েন্দাপ্রধান ঢাকায় এলেন। কোনো বাধা ছাড়া প্রবেশ করলেন ৩২ নম্বরের বাড়িতে। যে-কেউ এ বাড়িতে প্রবেশ করতে পারত অবাধে। প্রধানমন্ত্রীর বাড়ির দরজা খোলা ছিল জনতার জন্য। বিশ্বে এমন উদাহরণ দ্বিতীয়টি নেই। আর হবেও না কোনো দিন।

বঙ্গবন্ধু কাউকে প্রতিপক্ষ মনে করতেন না। সবাইকে আপন মনে করতেন। মওলানা ভাসানীর নিয়মিত খবর নিতেন। নিজে ছুটে যেতেন টাঙ্গাইলে। ঈদে উপহার পাঠাতেন পাঞ্জাবি, লুঙ্গি। ভুখা মিছিল শুরুর আগে বঙ্গবন্ধু ডেকে নিয়েছিলেন রক্ষীবাহিনীর পরিচালক আর উপপরিচালকদের। বলেছেন, হুজুরের দিকে খেয়াল রাখতে। দৃষ্টি দিতে যেন মওলানা ভাসানীর কষ্ট না হয়। শুধু একই চিন্তার নন, ভিন্ন চিন্তার মানুষের পাশেও তিনি থাকতেন। পাকিস্তানের পক্ষে থাকায় আটক হয়েছিলেন খান এ সবুর ও শাহ আজিজুর রহমান। বঙ্গবন্ধু তাদের পরিবারকে প্রতি মাসে অর্থ পাঠাতেন। তোফায়েল আহমেদের কাছে অসহায় মানুষের জন্য থাকত তালিকা ও ফান্ড। তাঁর এপিএস মিন্টু গিয়ে বিভিন্নজনকে দিয়ে আসতেন অর্থ। কারাগার থেকে খান এ সবুর একদিন বঙ্গবন্ধুকে চিঠি লেখেন। খান এ সবুর লিখেছিলেন, ‘আমি আনন্দিত আমার স্নেহের প্রিয় মুজিব আজ বাংলার প্রধানমন্ত্রী। আর মুজিবের বাংলায় সবুর খান কারাগারে।’ এ চিঠির পরই বঙ্গবন্ধু মুক্ত করেন খান এ সবুরকে। জেলগেট থেকে বাড়ি পৌঁছাতে সমস্যা যেন না হয়, তার ব্যবস্থা করারও নির্দেশ দেন তোফায়েল আহমেদকে। তোফায়েল আহমেদের এপিএস মিন্টু সেই দায়িত্ব পালন করেন। ১৫ আগস্টের পর মিন্টুকে হত্যা করে খুনিরা।

ইতিহাস সব সময় নিষ্ঠুর হয়। জাতির পিতার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছিল ’৭২ সালের ১০ জানুয়ারি। ঘরে-বাইরে ষড়যন্ত্র, চক্রান্তের ডালপালা ক্রমে বিস্তার লাভ করে। একদিকে দলের ভিতরে বেড়ে উঠেছিল সুবিধাবাদীরা। অন্যদিকে বাইরে ছিল হক-তোয়াহা, সিরাজ সিকাদারপন্থি চরমপন্থিরা। পাটের গুদামে আগুন লাগানো, এমপিদের হত্যা, নাশকতা- সব কাজই তারা করত। তাদের সঙ্গে যোগ হয়েছিল জাসদের গণবাহিনী। থানা লুট, বিদেশি কূটনীতিকদের ওপর হামলা, খুনোখুনি করত গণবাহিনী। জাসদের পত্রিকা ‘গণকণ্ঠ’-এর কাজ ছিল বঙ্গবন্ধু পরিবারের বিরুদ্ধে কুৎসা রটানো ও গুজব ছড়ানো। সদ্যস্বাধীন দেশে বঙ্গবন্ধু এক দিনের জন্যও শান্তি পাননি। মানুষের কল্যাণে নিজের স্বপ্ন বাস্তবায়নে পথে পথে চক্রান্তকারীরা বিছিয়ে রাখত কাঁটা। সেই কাঁটা সরিয়ে বঙ্গবন্ধু পথ চলতেন। কাজী ফিরোজ রশীদকে একবার প্রশ্ন করেছিলাম, আপনি জাসদের বিরুদ্ধে এত বক্তৃতা দেন কেন? জবাবে তিনি বললেন, স্বাধীনতার পর তাদের নিষ্ঠুরতার খেসারত দিতে হয়েছে বঙ্গবন্ধুকে। অথচ সবাই ছিলেন আমাদের আপনজন। রাজনীতিতে আপন-পর বলে কিছু নেই। মোশতাক মিশে ছিলেন বঙ্গবন্ধু পরিবারের সঙ্গে। ১৪ আগস্টও মোশতাক খাবার নিয়ে গিয়েছিলেন গণভবনে। মেজর ডালিম ৩২ নম্বরে নিয়মিত যেতেন। বেগম মুজিবকে মা ডাকতেন। বেগম মুজিব তাকে সন্তানস্নেহে খাবার তুলে দিতেন। এখন কাউকে অতিরিক্ত চাটুকারিতা করতে দেখলে ভয় করে। আমাদের চারপাশেও অনেকে আছেন বন্ধু পরিচয়ে সর্বনাশ করেন।

সমাজে চাটুকারদের চেয়ে সমালোচকরাই ভালো। বিএনপির ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এমপি উকিল আবদুস সাত্তার দলের নির্দেশ মেনে সংসদ থেকে পদত্যাগ করেছেন। তাঁর ভালো লাগেনি দলের এই আদেশ। তিনি দল থেকে পদত্যাগ করেছেন। এখন অংশ নিচ্ছেন উপনির্বাচনে। এমন মানুষ নিয়ে কোনো রাজনৈতিক দলে সমস্যা নেই। সমস্যা তাদের নিয়ে, যারা তলে তলে সিঁদ কাটে। দলীয় প্রধানের নির্দেশ থোড়াই কেয়ার করে। আওয়ামী লীগের এমপি, মন্ত্রী বা দলীয় পদ নিয়ে বিএনপি-জামায়াতের পক্ষে প্রকাশ্যে অবস্থান নেয়। এই নষ্ট-ভণ্ডদের সম্পর্কে সতর্ক হতে হবে। কঠোর হতে হবে আগামীতে। অন্যথায় দিতে হবে খেসারত। শেখ হাসিনার আদেশ-নির্দেশ না মানলে কীসের আওয়ামী লীগার? পিতার মতো অনেক বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী অনেক বেশি উদার। সর্বনাশা লোকদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর মতো অতি উদারতা দেখানোর কিছু নেই। প্রয়োজনে বের করে দিতে হবে মুখোশধারীদের। আর কোনো খন্দকার মোশতাকের দরকার নেই আওয়ামী লীগে। মীর জাফরদের প্রয়োজন নেই বাংলায়। বাইরের মানুষ ক্ষতি করতে পারে না। ক্ষতি করে নিজের ঘরের লোকেরাই। পাকিস্তানি সেনারা বঙ্গবন্ধু অনুসারীদের বাড়ি চিনত না। তাদের গলি দেখিয়ে দিয়েছিল এ দেশের দালালরা। বঙ্গবন্ধুর ক্ষতি দলের ভিতর থেকেই হয়েছিল। দলের লোকজন চক্রান্তে না জড়ালে খুনিরা টিকতে পারত না এক দিনও। তাদের নিষ্ঠুর পরিণতির জন্য ’৯৬ সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হতো না।

সবকিছু স্বাভাবিক মনে হলেও সময়টা এখন জটিল। মানুষের প্রতি বিশ্বাস থাকা ভালো। অতি বিশ্বাস ক্ষতি করে নীরবে। মানুষ ইতিবাচক-নেতিবাচক দুটি ধাঁচ নিয়ে বেড়ে ওঠে। অপরাধপ্রবণতা জন্মগতভাবে পাওয়া। সারা জীবন কারও জন্য করে যাওয়ার পরও সামান্য স্বার্থহানিতে মানুষের চেহারা বদলে যায়। মুহূর্তে ভুলে যায় অতীত। সুযোগ পেলেই দিয়ে দেয় সাপের মতো নিষ্ঠুর ছোবল। মানুষের দুনিয়ায় ফেরেশতা ও শয়তানের ঘুরে বেড়ানোর কথা পবিত্র কোরআনে আছে। প্রথম মানব আদম (আ.)-এর এক সন্তান খুন করেন আরেকজনকে। মহানবী (সা.)-কে মক্কায় বাস করতে দেয়নি মানুষ নামের ভয়ংকররা। মহানবী (সা.)-এর দাঁত শহীদ হয় পাথরের আঘাতে। নবীজি সব অত্যাচার সহ্য করেছেন। হিজরত করে চলে গিয়েছেন মদিনায়। তবু আল্লাহর দরবারে নিষ্ঠুর অত্যাচারীদের বিরুদ্ধে বিচার দিয়ে তাদের ধ্বংস করেননি। বিদায় হজের ভাষণে বলে গেছেন মানবতার কথা। নবীজির সেই আহ্বানও অনেকে মানেনি। তাঁর চার খলিফার তিনজনই খুনের শিকার হন। নবীজির প্রিয় নাতি হাসান (রা.) ও হোসাইন (রা.)-কে হত্যা করা হয়। আল্লাহর সব নবী-রসুলের জীবনে অনেক অস্বস্তি ছিল। তাঁদের অনেক কষ্ট দিয়েছিল মানুষ নামধারীরা। তার পরও নবী-রসুলরা তাঁদের পথ থেকে সরেননি। মানবতার কথাই বলে গেছেন। কাজ করেছেন মানুষের জন্যই। ক্রুশবিদ্ধ ইসা (আ.) অথবা যিশুখ্রিস্ট ঈশ্বর বা আল্লাহর কাছে নিজেকে রক্ষার কথা বলেননি। জানাননি মানুষের নিষ্ঠুরতা। সক্রেটিসকে হেমলক বিষ পান করিয়ে হত্যা করা হয়। তিনি পালানোর সুযোগ পেয়েছিলেন। তার পরও পালিয়ে যাননি। মেনে নিয়েছিলেন বিচারের নামে প্রহসন। কারও বিরুদ্ধে ব্যক্ত করেননি ক্ষোভ।

যুগে যুগে বিশ্বকে জাগিয়ে তোলা মানুষই হন নিষ্ঠুরতার বলি। ইতিহাসে খুনিদের স্থান হয় অন্ধকার জগতে। আর নবাব সিরাজউদদৌলারা ঠাঁই পান মানুষের হৃদয়মন্দিরে। কুৎসা, মিথ্যাচার মানুষ বুঝতে পারে আগে, পরে। মীর জাফর, মোশতাকরা নির্বাসিত হয় ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে। নিন্দা থেকে রেহাই মেলেনি রবীন্দ্র-নজরুলের। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর খুনের শিকার হন প্রথম প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খান। মহাত্মা গান্ধীরও রেহাই মেলেনি চারপাশে থাকা লোকজনের কাছ থেকে। ভারত স্বাধীন করার পরই তিনি খুনের শিকার হন। খুনির অভিযোগ ছিল তিনি মুসলমানদের নির্বিচার হত্যার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলেন। থামিয়ে ছিলেন দাঙ্গা। হিন্দু-মুসলমান দুই পক্ষকে শান্তির পথে আসার আহ্বান জানিয়েছিলেন। খুনিরা চেয়েছিল অশান্তির অনল। গান্ধী ছিলেন শান্তির পক্ষে। মহানায়করা ক্ষণজন্মাই হন। আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট মাত্র ৩৩ বছর বেঁচেছিলেন। সাম্রাজ্য শাসনে বেশি সময় পাননি। তাঁর ইতিহাস অবশ্য আলাদা। বঙ্গবন্ধু চলে গেছেন মাত্র ৫৫ বছর বয়সে। ৫২ বছরে হয়েছিলেন জাতির পিতা। খুনিরা স্বপ্নের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করতে দেয়নি। প্রতিষ্ঠাতার স্বপ্নের সেই বাংলাদেশের চাবি এখন তাঁর মেয়ের হাতে। তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার শেষ ঠিকানা। রবীন্দ্র, নজরুল, জীবনানন্দের বাংলাকে বিশ্বে নতুন উচ্চতা দিচ্ছেন তিনি। তাঁকে ঘিরেই বাংলাদেশের আগামী। বিশ্বাস করি, চারপাশের চক্রান্তের বেড়াজাল ডিঙিয়ে তিনি এগিয়ে চলেছেন, এগিয়ে যাবেন। কোনো চক্রান্তই থামাতে পারবে না তাঁকে।

জীবনের বাঁকে বাঁকে প্রতিবন্ধকতা আছে, থাকবে। কবিগুরু বলেছেন, ‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে...।’ জীবন থেমে থাকার নয়। পথ চলতে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হয়-দিতে হয় রাষ্ট্রনায়কদের। বৃহত্তর স্বার্থে করতে হয় অনেক কাজ। পাছে লোকে কিছু বলে- এই চিন্তা করলে চলে না। এ নিয়ে একটা গল্প আছে শিল্পী হৈমন্তী শুক্লার। প্রথম জীবনে হৈমন্তীর বেশির ভাগ গানের রেকর্ডিং হতো এইচএমভি কোম্পানিতে। কৃতজ্ঞতা নিয়ে তিনি এইচএমভি ছাড়া অন্য কোম্পানির ডাকে সাড়া দিতেন না। হৈমন্তীর নামডাকের সঙ্গে গান রেকর্ডিং প্রস্তাব ক্রমে বাড়তে থাকে। কী করবেন ভাবতে পারছিলেন না হৈমন্তী। কী করবেন জানতে একদিন গিয়েছিলেন গুরুজনের কাছে। গুরুজন তাঁকে বললেন, ছোটবেলায় গরুর দুধ খেয়েছিস। আবার ছাগলের দুধও খেতি। এখন কি গরু-ছাগলকে কোলে নিয়ে ঘুরে বেড়াবি? সময়ের সঙ্গে অবস্থানটাও বুঝতে হবে। সামনে যেতে হবে তোকে। সবকিছু ভাবলে হবে না। জীবন থেমে থাকার নয়। ইতিহাসে পথ চলতে হয় বাস্তবতার কঠিন নিরিখে। সাফল্য ঘরে তুলতে বাধা উপেক্ষা করতে হয়।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ক্ষমা প্রার্থনার মাস রমজান
ক্ষমা প্রার্থনার মাস রমজান
প্রসাধনীতে সর্বনাশ
প্রসাধনীতে সর্বনাশ
পানিসংকট
পানিসংকট
সেকেন্ড রিপাবলিক প্রসঙ্গ
সেকেন্ড রিপাবলিক প্রসঙ্গ
নাগরা জুতোর রাজনীতি, হাওয়াই চপ্পলের পরিণতি!
নাগরা জুতোর রাজনীতি, হাওয়াই চপ্পলের পরিণতি!
গ্যাস বিড়ম্বনা
গ্যাস বিড়ম্বনা
সংস্কার ও নির্বাচন
সংস্কার ও নির্বাচন
কিডনি সুরক্ষায় করণীয়
কিডনি সুরক্ষায় করণীয়
ধর্ষণ প্রতিরোধে ইসলামের বিধান
ধর্ষণ প্রতিরোধে ইসলামের বিধান
অগ্নিঝরা মার্চের অন্তরালের কিছু কথা
অগ্নিঝরা মার্চের অন্তরালের কিছু কথা
মাগুরা নয়, বাংলাদেশের মেয়ে
মাগুরা নয়, বাংলাদেশের মেয়ে
১৬ বছরে বাংলাদেশ প্রতিদিন
১৬ বছরে বাংলাদেশ প্রতিদিন
সর্বশেষ খবর
৮ মাসের শিশুর হাত-পা ভেঙ্গে পালিয়েছে গর্ভধারিণী মা!
৮ মাসের শিশুর হাত-পা ভেঙ্গে পালিয়েছে গর্ভধারিণী মা!

এই মাত্র | নগর জীবন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের নির্দেশনা

২৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগ আটক আলোচিত সেই ওরি
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগ আটক আলোচিত সেই ওরি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুষ নেওয়ার সময় অডিটর-হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা আটক
ঘুষ নেওয়ার সময় অডিটর-হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৬ বছরের আন্দোলন ও অভ্যুত্থানের মধ্যে বিভেদ টানছেন কেন, রিজভীর প্রশ্ন
১৬ বছরের আন্দোলন ও অভ্যুত্থানের মধ্যে বিভেদ টানছেন কেন, রিজভীর প্রশ্ন

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রকে উপহার দেওয়া স্ট্যাচু অব লিবার্টি ফেরত চায় ফ্রান্স
যুক্তরাষ্ট্রকে উপহার দেওয়া স্ট্যাচু অব লিবার্টি ফেরত চায় ফ্রান্স

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের ইফতার বিতরণ
সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের ইফতার বিতরণ

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুন্দরবনে হরিণ শিকারে মহোৎসব, একদিনে ২০৫ কেজি মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণ শিকারে মহোৎসব, একদিনে ২০৫ কেজি মাংস জব্দ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২২

৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

দহগ্রাম সীমান্তে আবারও কাঁটাতার নির্মাণ চেষ্টা বিএসএফের
দহগ্রাম সীমান্তে আবারও কাঁটাতার নির্মাণ চেষ্টা বিএসএফের

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থানে হামলায় জড়িত ঢাবির ১২৮ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার
গণঅভ্যুত্থানে হামলায় জড়িত ঢাবির ১২৮ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূচক কমলেও ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে
সূচক কমলেও ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে

২১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বাজারে পাটব্যাগ সহজলভ্য করতে সরকার উদ্যোগী : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাজারে পাটব্যাগ সহজলভ্য করতে সরকার উদ্যোগী : বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

সোনাদিয়ার ৯৪৬৭ একর জমি রক্ষিত এলাকা ঘোষণা করবে বন বিভাগ
সোনাদিয়ার ৯৪৬৭ একর জমি রক্ষিত এলাকা ঘোষণা করবে বন বিভাগ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জমি রেজিস্ট্রিতে জালিয়াতি: প্রতারক আটক, মুচলেকায় ছাড়লেন ইউএনও
জমি রেজিস্ট্রিতে জালিয়াতি: প্রতারক আটক, মুচলেকায় ছাড়লেন ইউএনও

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় চার ব্যবসায়ীকে জরিমানা
কলাপাড়ায় চার ব্যবসায়ীকে জরিমানা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী দুই বন্ধু নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী দুই বন্ধু নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ ও সহিংসতার প্রতিবাদে কিশোরগঞ্জে মানববন্ধন
ধর্ষণ ও সহিংসতার প্রতিবাদে কিশোরগঞ্জে মানববন্ধন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার পদমর্যাদার এক কর্মকর্তার পদায়ন
ডিএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার পদমর্যাদার এক কর্মকর্তার পদায়ন

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় ৪ ব্যবসায়ীকে জরিমানা
কলাপাড়ায় ৪ ব্যবসায়ীকে জরিমানা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জমজমাট ঈদবাজার
চট্টগ্রামে জমজমাট ঈদবাজার

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ক্ষমা প্রার্থনার মাস রমজান
ক্ষমা প্রার্থনার মাস রমজান

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সাবেক প্রতিমন্ত্রী স্বপন ও তার স্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক প্রতিমন্ত্রী স্বপন ও তার স্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, নিহত ১
কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দহগ্রাম সীমান্তে ফের কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের চেষ্টা, বিজিবির বাধা
দহগ্রাম সীমান্তে ফের কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের চেষ্টা, বিজিবির বাধা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল পরিচয়ে কেউ দখল-বাণিজ্য করলে আটক করার অনুরোধ
যুবদল পরিচয়ে কেউ দখল-বাণিজ্য করলে আটক করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্কেঢাকা জেলা অ্যাসোসিয়েশনের ইফতার মাহফিল
নিউইয়র্কেঢাকা জেলা অ্যাসোসিয়েশনের ইফতার মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাইবান্ধায় ইউনিয়ন বিএনপির কমিটি বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ
গাইবান্ধায় ইউনিয়ন বিএনপির কমিটি বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে যুবক নিহত
বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘স্ট্যাচু অব লিবার্টি’ ফেরত চাইলেন ফ্রান্সের এমপি
‘স্ট্যাচু অব লিবার্টি’ ফেরত চাইলেন ফ্রান্সের এমপি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
জিয়াউল আহসানকে নিয়ে ভয়ংকর তথ্য দিলেন আইকেবি
জিয়াউল আহসানকে নিয়ে ভয়ংকর তথ্য দিলেন আইকেবি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রথম আলোকে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে, নইলে মামলা’
‘প্রথম আলোকে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে, নইলে মামলা’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে বেদনাদায়ক শাস্তি দেয়ার হুংকার
যুক্তরাষ্ট্রকে বেদনাদায়ক শাস্তি দেয়ার হুংকার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে আরেকটি সাবমেরিন হস্তান্তর চীনের
পাকিস্তানকে আরেকটি সাবমেরিন হস্তান্তর চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে অভিযানের জবাবে মার্কিন জাহাজে পাল্টা হামলা হুতিদের
ইয়েমেনে অভিযানের জবাবে মার্কিন জাহাজে পাল্টা হামলা হুতিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেকোনো হামলার ‘ধ্বংসাত্মক’ জবাব দেওয়া হবে : হুঁশিয়ারি ইরানের
যেকোনো হামলার ‘ধ্বংসাত্মক’ জবাব দেওয়া হবে : হুঁশিয়ারি ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবরুদ্ধ থাকার পর ডা. প্রাণ গোপাল দত্তের মেয়েকে উদ্ধার
অবরুদ্ধ থাকার পর ডা. প্রাণ গোপাল দত্তের মেয়েকে উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিআইজি মোল্যা নজরুল ও এসপি মান্নান বরখাস্ত
ডিআইজি মোল্যা নজরুল ও এসপি মান্নান বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ৩৫ বিমানের নতুন চালান পেল ইসরায়েল
এফ৩৫ বিমানের নতুন চালান পেল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্টিওপরোসিস: হাড় ক্ষয় কেন হয়, সেরে ওঠার উপায় কী
অস্টিওপরোসিস: হাড় ক্ষয় কেন হয়, সেরে ওঠার উপায় কী

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ভারতীয় মিডিয়া বিশ্বব‍্যাপী বাংলাদেশের বদনাম ছড়াচ্ছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতীয় মিডিয়া বিশ্বব‍্যাপী বাংলাদেশের বদনাম ছড়াচ্ছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে পৌঁছেছেন হামজা চৌধুরী
দেশে পৌঁছেছেন হামজা চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শরীর থেকে নাগার শেষ স্মৃতিটুকুও মুছে ফেললেন সামান্থা
এবার শরীর থেকে নাগার শেষ স্মৃতিটুকুও মুছে ফেললেন সামান্থা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেন্ডারে কমিশন বাণিজ্য : শেখ সেলিমের সম্পদের খোঁজে দুদক
টেন্ডারে কমিশন বাণিজ্য : শেখ সেলিমের সম্পদের খোঁজে দুদক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথিকে যে নতুন হুঁশিয়ারি দিল যুক্তরাষ্ট্র
হুথিকে যে নতুন হুঁশিয়ারি দিল যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিমান্ডে শাজাহান খানের ছেলে আসিবুর রহমান
রিমান্ডে শাজাহান খানের ছেলে আসিবুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ বৈঠক আগামীকাল
উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ বৈঠক আগামীকাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান সম্পর্কে যা বললেন মোদি
পাকিস্তান সম্পর্কে যা বললেন মোদি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলুচ বিদ্রোহীদের হামলায় ৯০ পাকিস্তানি সেনা নিহতের দাবি
বেলুচ বিদ্রোহীদের হামলায় ৯০ পাকিস্তানি সেনা নিহতের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে ন্যাটো জোটের ‘শান্তিরক্ষী’ মানেই যুদ্ধ, হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইউক্রেনে ন্যাটো জোটের ‘শান্তিরক্ষী’ মানেই যুদ্ধ, হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম বাড়ল
স্বর্ণের দাম বাড়ল

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

স্ত্রীসহ বিদেশে যাওয়ার অনুমতি পেলেন ওরিয়ন গ্রুপের চেয়ারম্যান
স্ত্রীসহ বিদেশে যাওয়ার অনুমতি পেলেন ওরিয়ন গ্রুপের চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতের নির্দেশ উপেক্ষা করে ভেনেজুয়েলানদের তাড়ালেন ট্রাম্প
আদালতের নির্দেশ উপেক্ষা করে ভেনেজুয়েলানদের তাড়ালেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বকেয়া বেতনের দাবিতে গাজীপুরে শ্রমিক বিক্ষোভ, ১২ কারখানায় ছুটি
বকেয়া বেতনের দাবিতে গাজীপুরে শ্রমিক বিক্ষোভ, ১২ কারখানায় ছুটি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজেকে ‘এখনও এ আর রহমানের স্ত্রী’ দাবি করে যা বললেন সায়রা বানু
নিজেকে ‘এখনও এ আর রহমানের স্ত্রী’ দাবি করে যা বললেন সায়রা বানু

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইডের চেয়ারম্যান বিচারপতি কাজী জিনাত হক
সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইডের চেয়ারম্যান বিচারপতি কাজী জিনাত হক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অহংকারের কারণে হাসিনাকে খাবার রেখে পালাতে হয়েছে: টুকু
অহংকারের কারণে হাসিনাকে খাবার রেখে পালাতে হয়েছে: টুকু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন বাংলাদেশ গড়তে পুলিশ বাহিনীকে কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে পুলিশ বাহিনীকে কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে নিহত বেড়ে ৫৩, হামলা চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ইয়েমেনে নিহত বেড়ে ৫৩, হামলা চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চাষিদের কান্না দেখার কেউ নেই
চাষিদের কান্না দেখার কেউ নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নাগরা জুতোর রাজনীতি, হাওয়াই চপ্পলের পরিণতি!
নাগরা জুতোর রাজনীতি, হাওয়াই চপ্পলের পরিণতি!

সম্পাদকীয়

নির্বাচনি সংলাপ আগস্ট-সেপ্টেম্বরে
নির্বাচনি সংলাপ আগস্ট-সেপ্টেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ গোপালের মেয়েকে উদ্ধার সেনাবাহিনীর
প্রাণ গোপালের মেয়েকে উদ্ধার সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাগত হামজা
স্বাগত হামজা

মাঠে ময়দানে

টার্গেট কিলিংয়ে আরও একজন
টার্গেট কিলিংয়ে আরও একজন

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক সংস্কারে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এডিবি
ব্যাংক সংস্কারে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এডিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

এক বিচারকের কাঁধে ১৫০০ মামলা
এক বিচারকের কাঁধে ১৫০০ মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের দর্শন বাস্তবায়ন দরকার
ড. ইউনূসের দর্শন বাস্তবায়ন দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ওজন কমাচ্ছেন শাবনূর
ওজন কমাচ্ছেন শাবনূর

শোবিজ

হেজাজকে পুলিশ হেফাজতে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
হেজাজকে পুলিশ হেফাজতে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বাশত-তানিয়া বৃষ্টির ইচিক দানা
শ্বাশত-তানিয়া বৃষ্টির ইচিক দানা

শোবিজ

কিছু বিষয়ে মতবিরোধ না রাখার আহ্বান
কিছু বিষয়ে মতবিরোধ না রাখার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সেকেন্ড রিপাবলিক প্রসঙ্গ
সেকেন্ড রিপাবলিক প্রসঙ্গ

সম্পাদকীয়

আবরার হত্যায় ২০ জনের ফাঁসি
আবরার হত্যায় ২০ জনের ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদরা যেন ন্যায় বিচার পান, সেই ব্যবস্থা করব
শহীদরা যেন ন্যায় বিচার পান, সেই ব্যবস্থা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহান, সাদমানের সেঞ্চুরি
সোহান, সাদমানের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রশ্নফাঁসে জসিমের বাড়িসহ ১২ বিঘা জব্দের নির্দেশ
প্রশ্নফাঁসে জসিমের বাড়িসহ ১২ বিঘা জব্দের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদের টাকা তোলা নিয়ে সংঘর্ষে নিহত
মসজিদের টাকা তোলা নিয়ে সংঘর্ষে নিহত

দেশগ্রাম

কাজলের সেরা পুরুষ
কাজলের সেরা পুরুষ

শোবিজ

ঢাকা-বেইজিং বাড়বে বোঝাপড়া
ঢাকা-বেইজিং বাড়বে বোঝাপড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনে ১১ দলের মতামত জমা
ঐকমত্য কমিশনে ১১ দলের মতামত জমা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি
সাত কলেজ নিয়ে ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি

প্রথম পৃষ্ঠা

আফজাল হোসেনের কষ্ট
আফজাল হোসেনের কষ্ট

শোবিজ

ক্ষমা প্রার্থনার মাস রমজান
ক্ষমা প্রার্থনার মাস রমজান

সম্পাদকীয়

এ আর রহমান হাসপাতালে
এ আর রহমান হাসপাতালে

শোবিজ

উপজেলা প্রশাসন কর্মচারীকে মারধর পুলিশ কর্মকর্তার
উপজেলা প্রশাসন কর্মচারীকে মারধর পুলিশ কর্মকর্তার

দেশগ্রাম

সারা দেশে বর্ণাঢ্য আয়োজন
সারা দেশে বর্ণাঢ্য আয়োজন

দেশগ্রাম