শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

ক্ষমতার নিষ্ঠুরতার পৃথিবীতে আপন কে

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ক্ষমতার নিষ্ঠুরতার পৃথিবীতে আপন কে

সময়টা ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি। দেশে ফিরলেন ইতিহাসের মহানায়ক। প্রিয় নেতাকে একনজর দেখতে অপেক্ষায় গোটা বাংলাদেশ। তেজগাঁও আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মানুষের ঢল। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বলীয়ান ছাত্রনেতারা অপেক্ষা করছেন। আবেগাপ্লুত জনতা একনজর দেখতে চান তাঁকে। অবশেষে নেতা এলেন। বাঁধভাঙা জনস্রোত ছুটল তাঁর দিকে। বিমান থেকে নেমে বঙ্গবন্ধু চার জাতীয় নেতাকে জড়িয়ে ধরলেন। কাছে টেনে নিলেন ছাত্রনেতাদের। কাঁদলেন। কাঁদালেন। তারপর মিশে গেলেন জনতার স্রোতে। সে সময় খন্দকার মোশতাকও এগিয়ে এসেছিলেন। কিছুদিন আগে তাকে তাজউদ্দীন আহমদ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সরিয়ে দিয়েছিলেন। অভিযোগ ছিল বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সন্দেহজনক ভূমিকা। প্রমাণও ছিল তাজউদ্দীনের কাছে। পররাষ্ট্র হারানোর অপমানে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন মোশতাক। বঙ্গবন্ধুর আগমনের খবরে বের হলেন। বিমানবন্দরে বঙ্গবন্ধুকে জড়িয়ে চুমু খেয়ে স্বাগত জানালেন। হাউমাউ করে কাঁদলেন। বঙ্গবন্ধু তাকে ছাড়িয়ে এগিয়ে গেলেন সামনের দিকে। খন্দকার মোশতাক অতি ভালোবাসা দেখাতে এমনই করতেন। বঙ্গবন্ধুর কলকাতা জীবনের বন্ধু পরিচয় দিতেন নিজেকে। সবার সামনে চাটুকারিতা করতেন। আর তলে তলে করতেন সর্বনাশ। ১৯৭৪ সালের ৩১ মে মারা গেলেন বঙ্গবন্ধুর মা সায়েরা খাতুন। সেদিন ঢাকার আকাশে ঝড় ছিল। ঝড়বাদল উপেক্ষা করে মোশতাক গেলেন টুঙ্গিপাড়ায়। মাটিতে গড়াগড়ি দিয়ে কান্নাকাটি করলেন। মোশতাকের আচরণে বিরক্ত হলেন বঙ্গবন্ধুর বড় বোন। বঙ্গবন্ধুর বাবার মৃত্যুর পরও মোশতাকের কান্নাকাটির শেষ ছিল না। মোশতাক নিজেকে আপনজন হিসেবে বেশি জাহির করতেন। তিনি ছিলেন তাজউদ্দীনবিরোধী। ১৯৭৪ সালের অক্টোবরে বিদেশ থেকে ফিরে তাজউদ্দীন আহমদ সরকারের কিছু বিষয়ে সমালোচনা করলেন। এ নিয়ে মোশতাক ক্ষোভ প্রকাশ করলেন। বললেন, তাজউদ্দীন সরকারের ক্ষতি করছে। তাকে বাদ দিতে হবে। এ এল খতিবের ‘হু কিল্ড মুজিব’ বইতে আছে অনেক কথা। ড. ওয়াজেদ আলী মিয়াও লিখে গেছেন। রাজনীতিতে আপন-পর বলে কথা নেই। বঙ্গবন্ধুকে সবাই সতর্ক করতেন মোশতাক নিয়ে। তিনি সেসব বিষয়ে কান দিতেন না। একবার তাহেরউদ্দিন ঠাকুরের কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ হয়ে একজন সাংবাদিক বঙ্গবন্ধুকে সতর্ক করলেন। বললেন, এই লোকটি মোশতাকের লোক। তথ্য মন্ত্রণালয়ে বসে আপনার সর্বনাশ করছে। হিমালয় উচ্চতার বঙ্গবন্ধু বললেন, সমস্যা কী তোমাদের? মোশতাক আমার লোক।

বঙ্গবন্ধু ছিলেন বিশাল ব্যক্তিত্বের, উদার মনের অধিকারী। সবাইকে আপন ভাবতেন। সবকিছু স্বাভাবিকভাবে দেখতেন। কঠোর হতে পারতেন না কোনো কিছুতে। ১৯৭২ সালে অনেক গণপরিষদ সদস্যকে বাদ দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল পাকিস্তানিদের পক্ষে কাজ করার। বঙ্গবন্ধু তাদেরও ক্ষমা করে দিলেন। যতটা কঠোর হওয়ার দরকার ছিল তা হননি। শুধু নিজ দল নয়, অন্যদের প্রতিও তিনি উদার ছিলেন। তিনি ছিলেন মানুষের নেতা। মাত্র ৫২ বছর বয়সে হয়েছিলেন জাতির পিতা। তোফায়েল আহমেদ বিষাদ সিন্ধুর মতো বঙ্গবন্ধুর অনেক উদারতার কথা তুলে ধরছেন। অনেক স্মৃতিচারণা শুনেছি প্রয়াত মোহাম্মদ হানিফ, আমিনুল হক বাদশার কাছ থেকে। রক্ষীবাহিনীর উপপরিচালক কর্নেল (অব.) সরোয়ার হোসেন মোল্লার অনেক সাক্ষাৎকার ও লেখা প্রকাশ করেছি। প্রকাশের অপেক্ষায় আছে আরও অনেক কিছু। স্বাধীনতার পরের সময়টা আসলে ছিল অন্যরকম। ইতিহাসের রাখাল রাজা নিজের কথা ভাবতেন না। চিন্তা করতেন না নিজের নিরাপত্তার কথা। ভাবতেও পারেননি কোনো বাঙালি তাঁকে হত্যা করতে পারে। নেননি রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা। থাকতেন ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের ছোট্ট বাড়িটিতে। এখানে কোনো নিরাপত্তা ছিল না। রক্ষীবাহিনী প্রধান কর্নেল নূরুজ্জামান, দুই উপপ্রধান আনোয়ারুল আলম শহীদ, সরোয়ার মোল্লা, পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তা ই এ চৌধুরী বারবার সতর্ক করেছেন। বলেছেন নিরাপত্তার স্বার্থে গণভবনে গিয়ে উঠতে। উৎকণ্ঠা ছিল ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর। ভারতীয় গোয়েন্দাপ্রধান ঢাকায় এলেন। কোনো বাধা ছাড়া প্রবেশ করলেন ৩২ নম্বরের বাড়িতে। যে-কেউ এ বাড়িতে প্রবেশ করতে পারত অবাধে। প্রধানমন্ত্রীর বাড়ির দরজা খোলা ছিল জনতার জন্য। বিশ্বে এমন উদাহরণ দ্বিতীয়টি নেই। আর হবেও না কোনো দিন।

বঙ্গবন্ধু কাউকে প্রতিপক্ষ মনে করতেন না। সবাইকে আপন মনে করতেন। মওলানা ভাসানীর নিয়মিত খবর নিতেন। নিজে ছুটে যেতেন টাঙ্গাইলে। ঈদে উপহার পাঠাতেন পাঞ্জাবি, লুঙ্গি। ভুখা মিছিল শুরুর আগে বঙ্গবন্ধু ডেকে নিয়েছিলেন রক্ষীবাহিনীর পরিচালক আর উপপরিচালকদের। বলেছেন, হুজুরের দিকে খেয়াল রাখতে। দৃষ্টি দিতে যেন মওলানা ভাসানীর কষ্ট না হয়। শুধু একই চিন্তার নন, ভিন্ন চিন্তার মানুষের পাশেও তিনি থাকতেন। পাকিস্তানের পক্ষে থাকায় আটক হয়েছিলেন খান এ সবুর ও শাহ আজিজুর রহমান। বঙ্গবন্ধু তাদের পরিবারকে প্রতি মাসে অর্থ পাঠাতেন। তোফায়েল আহমেদের কাছে অসহায় মানুষের জন্য থাকত তালিকা ও ফান্ড। তাঁর এপিএস মিন্টু গিয়ে বিভিন্নজনকে দিয়ে আসতেন অর্থ। কারাগার থেকে খান এ সবুর একদিন বঙ্গবন্ধুকে চিঠি লেখেন। খান এ সবুর লিখেছিলেন, ‘আমি আনন্দিত আমার স্নেহের প্রিয় মুজিব আজ বাংলার প্রধানমন্ত্রী। আর মুজিবের বাংলায় সবুর খান কারাগারে।’ এ চিঠির পরই বঙ্গবন্ধু মুক্ত করেন খান এ সবুরকে। জেলগেট থেকে বাড়ি পৌঁছাতে সমস্যা যেন না হয়, তার ব্যবস্থা করারও নির্দেশ দেন তোফায়েল আহমেদকে। তোফায়েল আহমেদের এপিএস মিন্টু সেই দায়িত্ব পালন করেন। ১৫ আগস্টের পর মিন্টুকে হত্যা করে খুনিরা।

ইতিহাস সব সময় নিষ্ঠুর হয়। জাতির পিতার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছিল ’৭২ সালের ১০ জানুয়ারি। ঘরে-বাইরে ষড়যন্ত্র, চক্রান্তের ডালপালা ক্রমে বিস্তার লাভ করে। একদিকে দলের ভিতরে বেড়ে উঠেছিল সুবিধাবাদীরা। অন্যদিকে বাইরে ছিল হক-তোয়াহা, সিরাজ সিকাদারপন্থি চরমপন্থিরা। পাটের গুদামে আগুন লাগানো, এমপিদের হত্যা, নাশকতা- সব কাজই তারা করত। তাদের সঙ্গে যোগ হয়েছিল জাসদের গণবাহিনী। থানা লুট, বিদেশি কূটনীতিকদের ওপর হামলা, খুনোখুনি করত গণবাহিনী। জাসদের পত্রিকা ‘গণকণ্ঠ’-এর কাজ ছিল বঙ্গবন্ধু পরিবারের বিরুদ্ধে কুৎসা রটানো ও গুজব ছড়ানো। সদ্যস্বাধীন দেশে বঙ্গবন্ধু এক দিনের জন্যও শান্তি পাননি। মানুষের কল্যাণে নিজের স্বপ্ন বাস্তবায়নে পথে পথে চক্রান্তকারীরা বিছিয়ে রাখত কাঁটা। সেই কাঁটা সরিয়ে বঙ্গবন্ধু পথ চলতেন। কাজী ফিরোজ রশীদকে একবার প্রশ্ন করেছিলাম, আপনি জাসদের বিরুদ্ধে এত বক্তৃতা দেন কেন? জবাবে তিনি বললেন, স্বাধীনতার পর তাদের নিষ্ঠুরতার খেসারত দিতে হয়েছে বঙ্গবন্ধুকে। অথচ সবাই ছিলেন আমাদের আপনজন। রাজনীতিতে আপন-পর বলে কিছু নেই। মোশতাক মিশে ছিলেন বঙ্গবন্ধু পরিবারের সঙ্গে। ১৪ আগস্টও মোশতাক খাবার নিয়ে গিয়েছিলেন গণভবনে। মেজর ডালিম ৩২ নম্বরে নিয়মিত যেতেন। বেগম মুজিবকে মা ডাকতেন। বেগম মুজিব তাকে সন্তানস্নেহে খাবার তুলে দিতেন। এখন কাউকে অতিরিক্ত চাটুকারিতা করতে দেখলে ভয় করে। আমাদের চারপাশেও অনেকে আছেন বন্ধু পরিচয়ে সর্বনাশ করেন।

সমাজে চাটুকারদের চেয়ে সমালোচকরাই ভালো। বিএনপির ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এমপি উকিল আবদুস সাত্তার দলের নির্দেশ মেনে সংসদ থেকে পদত্যাগ করেছেন। তাঁর ভালো লাগেনি দলের এই আদেশ। তিনি দল থেকে পদত্যাগ করেছেন। এখন অংশ নিচ্ছেন উপনির্বাচনে। এমন মানুষ নিয়ে কোনো রাজনৈতিক দলে সমস্যা নেই। সমস্যা তাদের নিয়ে, যারা তলে তলে সিঁদ কাটে। দলীয় প্রধানের নির্দেশ থোড়াই কেয়ার করে। আওয়ামী লীগের এমপি, মন্ত্রী বা দলীয় পদ নিয়ে বিএনপি-জামায়াতের পক্ষে প্রকাশ্যে অবস্থান নেয়। এই নষ্ট-ভণ্ডদের সম্পর্কে সতর্ক হতে হবে। কঠোর হতে হবে আগামীতে। অন্যথায় দিতে হবে খেসারত। শেখ হাসিনার আদেশ-নির্দেশ না মানলে কীসের আওয়ামী লীগার? পিতার মতো অনেক বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী অনেক বেশি উদার। সর্বনাশা লোকদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর মতো অতি উদারতা দেখানোর কিছু নেই। প্রয়োজনে বের করে দিতে হবে মুখোশধারীদের। আর কোনো খন্দকার মোশতাকের দরকার নেই আওয়ামী লীগে। মীর জাফরদের প্রয়োজন নেই বাংলায়। বাইরের মানুষ ক্ষতি করতে পারে না। ক্ষতি করে নিজের ঘরের লোকেরাই। পাকিস্তানি সেনারা বঙ্গবন্ধু অনুসারীদের বাড়ি চিনত না। তাদের গলি দেখিয়ে দিয়েছিল এ দেশের দালালরা। বঙ্গবন্ধুর ক্ষতি দলের ভিতর থেকেই হয়েছিল। দলের লোকজন চক্রান্তে না জড়ালে খুনিরা টিকতে পারত না এক দিনও। তাদের নিষ্ঠুর পরিণতির জন্য ’৯৬ সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হতো না।

সবকিছু স্বাভাবিক মনে হলেও সময়টা এখন জটিল। মানুষের প্রতি বিশ্বাস থাকা ভালো। অতি বিশ্বাস ক্ষতি করে নীরবে। মানুষ ইতিবাচক-নেতিবাচক দুটি ধাঁচ নিয়ে বেড়ে ওঠে। অপরাধপ্রবণতা জন্মগতভাবে পাওয়া। সারা জীবন কারও জন্য করে যাওয়ার পরও সামান্য স্বার্থহানিতে মানুষের চেহারা বদলে যায়। মুহূর্তে ভুলে যায় অতীত। সুযোগ পেলেই দিয়ে দেয় সাপের মতো নিষ্ঠুর ছোবল। মানুষের দুনিয়ায় ফেরেশতা ও শয়তানের ঘুরে বেড়ানোর কথা পবিত্র কোরআনে আছে। প্রথম মানব আদম (আ.)-এর এক সন্তান খুন করেন আরেকজনকে। মহানবী (সা.)-কে মক্কায় বাস করতে দেয়নি মানুষ নামের ভয়ংকররা। মহানবী (সা.)-এর দাঁত শহীদ হয় পাথরের আঘাতে। নবীজি সব অত্যাচার সহ্য করেছেন। হিজরত করে চলে গিয়েছেন মদিনায়। তবু আল্লাহর দরবারে নিষ্ঠুর অত্যাচারীদের বিরুদ্ধে বিচার দিয়ে তাদের ধ্বংস করেননি। বিদায় হজের ভাষণে বলে গেছেন মানবতার কথা। নবীজির সেই আহ্বানও অনেকে মানেনি। তাঁর চার খলিফার তিনজনই খুনের শিকার হন। নবীজির প্রিয় নাতি হাসান (রা.) ও হোসাইন (রা.)-কে হত্যা করা হয়। আল্লাহর সব নবী-রসুলের জীবনে অনেক অস্বস্তি ছিল। তাঁদের অনেক কষ্ট দিয়েছিল মানুষ নামধারীরা। তার পরও নবী-রসুলরা তাঁদের পথ থেকে সরেননি। মানবতার কথাই বলে গেছেন। কাজ করেছেন মানুষের জন্যই। ক্রুশবিদ্ধ ইসা (আ.) অথবা যিশুখ্রিস্ট ঈশ্বর বা আল্লাহর কাছে নিজেকে রক্ষার কথা বলেননি। জানাননি মানুষের নিষ্ঠুরতা। সক্রেটিসকে হেমলক বিষ পান করিয়ে হত্যা করা হয়। তিনি পালানোর সুযোগ পেয়েছিলেন। তার পরও পালিয়ে যাননি। মেনে নিয়েছিলেন বিচারের নামে প্রহসন। কারও বিরুদ্ধে ব্যক্ত করেননি ক্ষোভ।

যুগে যুগে বিশ্বকে জাগিয়ে তোলা মানুষই হন নিষ্ঠুরতার বলি। ইতিহাসে খুনিদের স্থান হয় অন্ধকার জগতে। আর নবাব সিরাজউদদৌলারা ঠাঁই পান মানুষের হৃদয়মন্দিরে। কুৎসা, মিথ্যাচার মানুষ বুঝতে পারে আগে, পরে। মীর জাফর, মোশতাকরা নির্বাসিত হয় ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে। নিন্দা থেকে রেহাই মেলেনি রবীন্দ্র-নজরুলের। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর খুনের শিকার হন প্রথম প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খান। মহাত্মা গান্ধীরও রেহাই মেলেনি চারপাশে থাকা লোকজনের কাছ থেকে। ভারত স্বাধীন করার পরই তিনি খুনের শিকার হন। খুনির অভিযোগ ছিল তিনি মুসলমানদের নির্বিচার হত্যার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলেন। থামিয়ে ছিলেন দাঙ্গা। হিন্দু-মুসলমান দুই পক্ষকে শান্তির পথে আসার আহ্বান জানিয়েছিলেন। খুনিরা চেয়েছিল অশান্তির অনল। গান্ধী ছিলেন শান্তির পক্ষে। মহানায়করা ক্ষণজন্মাই হন। আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট মাত্র ৩৩ বছর বেঁচেছিলেন। সাম্রাজ্য শাসনে বেশি সময় পাননি। তাঁর ইতিহাস অবশ্য আলাদা। বঙ্গবন্ধু চলে গেছেন মাত্র ৫৫ বছর বয়সে। ৫২ বছরে হয়েছিলেন জাতির পিতা। খুনিরা স্বপ্নের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করতে দেয়নি। প্রতিষ্ঠাতার স্বপ্নের সেই বাংলাদেশের চাবি এখন তাঁর মেয়ের হাতে। তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার শেষ ঠিকানা। রবীন্দ্র, নজরুল, জীবনানন্দের বাংলাকে বিশ্বে নতুন উচ্চতা দিচ্ছেন তিনি। তাঁকে ঘিরেই বাংলাদেশের আগামী। বিশ্বাস করি, চারপাশের চক্রান্তের বেড়াজাল ডিঙিয়ে তিনি এগিয়ে চলেছেন, এগিয়ে যাবেন। কোনো চক্রান্তই থামাতে পারবে না তাঁকে।

জীবনের বাঁকে বাঁকে প্রতিবন্ধকতা আছে, থাকবে। কবিগুরু বলেছেন, ‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে...।’ জীবন থেমে থাকার নয়। পথ চলতে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হয়-দিতে হয় রাষ্ট্রনায়কদের। বৃহত্তর স্বার্থে করতে হয় অনেক কাজ। পাছে লোকে কিছু বলে- এই চিন্তা করলে চলে না। এ নিয়ে একটা গল্প আছে শিল্পী হৈমন্তী শুক্লার। প্রথম জীবনে হৈমন্তীর বেশির ভাগ গানের রেকর্ডিং হতো এইচএমভি কোম্পানিতে। কৃতজ্ঞতা নিয়ে তিনি এইচএমভি ছাড়া অন্য কোম্পানির ডাকে সাড়া দিতেন না। হৈমন্তীর নামডাকের সঙ্গে গান রেকর্ডিং প্রস্তাব ক্রমে বাড়তে থাকে। কী করবেন ভাবতে পারছিলেন না হৈমন্তী। কী করবেন জানতে একদিন গিয়েছিলেন গুরুজনের কাছে। গুরুজন তাঁকে বললেন, ছোটবেলায় গরুর দুধ খেয়েছিস। আবার ছাগলের দুধও খেতি। এখন কি গরু-ছাগলকে কোলে নিয়ে ঘুরে বেড়াবি? সময়ের সঙ্গে অবস্থানটাও বুঝতে হবে। সামনে যেতে হবে তোকে। সবকিছু ভাবলে হবে না। জীবন থেমে থাকার নয়। ইতিহাসে পথ চলতে হয় বাস্তবতার কঠিন নিরিখে। সাফল্য ঘরে তুলতে বাধা উপেক্ষা করতে হয়।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে