শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২৩

ভারতে নির্বাচনে কোন দল ক্ষমতায় আসছে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতে নির্বাচনে কোন দল ক্ষমতায় আসছে

২০২৪ সালের এপ্রিল-মে মাসে ভারতের জাতীয় নির্বাচন। তাতে বর্তমান ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) কি হ্যাটট্রিক করবে, নাকি অন্য কিছু হতে পারে তা নিয়ে ইতোমধ্যে ভারতের মিডিয়াতে অনেক হিসাব-নিকাশ শুরু হয়েছে। ভারতের রাজনৈতিক সমীকরণ ও হিসাব-নিকাশ খুবই কঠিন ও জটিল। আগাম কিছু প্রিডিকশন করা সহজ নয়।  তবে যেহেতু রাজনীতির বিষয়, তাই বহুবিধ জল্পনা-কল্পনা চলতেই থাকে। ২০২২ সালে সাতটি রাজ্যের বিধানসভা ও কিছু স্থানীয় সরকারের নির্বাচনী ফল এবং ২০২৩ সালে যে নয়টি রাজ্যে বিধানসভার নির্বাচন হবে সেগুলোতে কী হতে পারে তার ওপর ভিত্তি করে ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনের ধারা কোন দিকে যাবে তার কিছু বিচার-বিশ্লেষণ ভারতের মিডিয়াতে এখন চলছে। ভারতের জাতীয় রাজনীতিতে বর্তমান সময়ে সবচেয়ে বড় ডিসাইডিং ফ্যাক্টর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি এখনো অপ্রতিদ্বন্দ্বী ও অপ্রতিরোধ্য, তার কোনো জুড়ি নেই। প্রশ্নহীন ব্যক্তিগত সততা, নিষ্ঠা ও আত্মনিবেদন সংবলিত কঠিন সংগ্রামী জীবন একজন রাজনৈতিক নেতাকে কোন পর্যায়ে নিতে পারে তার উদাহরণ এখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তবে ভারতের মতো বিশাল দেশের রাজনীতিতে কেউ চ্যালেঞ্জবিহীন নন। জাতীয় পর্যায়ে এখনো কংগ্রেসই বিজেপির মূল প্রতিদ্বন্দ্বী। তাই নরেন্দ্র মোদিকে চ্যালেঞ্জ দেওয়ার চেষ্টায় কংগ্রেস এখন রাহুল গান্ধীকে নতুনভাবে মানুষের সামনে আনার চেষ্টা করছে। এই লক্ষ্যে গেল বছর ৭ সেপ্টেম্বর তামিলনাড়ুর দক্ষিণপ্রান্ত কন্যাকুমারী থেকে ভারত জোড়ো যাত্রা শুরু করেছে কংগ্রেস, ১৫০ দিনে ১২টি রাজ্যের ওপর দিয়ে ৩ হাজার ৫০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে চলতি জানুয়ারির শেষপ্রান্তে কাশ্মীরে এসে যাত্রার সমাপ্তি ঘটবে। কংগ্রেসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সমগ্র জনমানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে ভারতকে শক্তিশালী রাষ্ট্রে পরিণত করাই এই যাত্রার লক্ষ্য। যাত্রাকালীন সার্বক্ষণিক রাস্তায় উপস্থিত থেকে পার্টটাইম রাজনীতিকের অপবাদ থেকে মুক্ত হওয়ার চেষ্টা করছেন রাহুল গান্ধী। এই যাত্রার ফলে নির্বাচনে ভোট প্রাপ্তিতে কতটুকু কী হবে তা এখনো বলা না গেলেও পথিমধ্যে সর্বত্র ব্যাপকভাবে সব শ্রেণি-পেশার মানুষ যাত্রার সঙ্গী হচ্ছেন এবং কংগ্রেসের নেতা-কর্মীরাও ভীষণভাবে উজ্জীবিত হচ্ছেন। কিন্তু সেটা যদি নির্বাচনের বেলায় ভোট প্রাপ্তিতে সুফল না দেয়, তাহলে কোনো লাভ নেই। এক সময়ে জাতীয় নির্বাচনে প্রদত্ত ভোটের শতকরা ৪৮.১ ভাগ পর্যন্ত পেয়েছে কংগ্রেস, সেখানে ২০১৯ সালের নির্বাচনে তা এসে দাঁড়িয়েছে মাত্র শতকরা ১৯.৫ ভাগ। নব্বই দশকের মাঝামাঝি ১৫টি রাজ্যে এককভাবে নিজস্ব সরকার ছিল কংগ্রেসের, সেখানে তা এখন মাত্র দুটিতে নেমে এসেছে। প্রায় প্রতিটি রাজ্যেই দলের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। যার চিত্র গত দুই বছরে মধ্যপ্রদেশ, পাঞ্জাব ও রাজস্থানে প্রকাশ্যে দেখা গেছে এবং তার মধ্য দিয়ে দলের ভীষণ ক্ষতি হয়েছে। ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে বিজেপিকে হারাতে হলে প্রাপ্ত ভোট শতকরা ১৯.৫ ভাগ থেকে কমপক্ষে আরও ১০-১২ ভাগ বাড়াতে হবে। শুধু তা হলেই হবে না, আঞ্চলিক সমমনা ক্ষমতাশালী দলগুলোর সঙ্গে সমঝোতা ও কোয়ালিশন করতে হবে, যা আরও কঠিন কাজ। আর কংগ্রেসকে এককভাবে কেন্দ্রে সরকার গঠন করতে হলে প্রাপ্ত ভোট বাড়াতে হবে কম করে হলেও আরও প্রায় শতকরা ১৫-১৬ ভাগ; যা আপাত দৃষ্টিতে প্রায় অসম্ভব মনে হয়। ২০২২ সালে সাতটি রাজ্যের বিধানসভা ও কিছু স্থানীয় নির্বাচনের যে ফল দেখা যায়, তা কংগ্রেসের জন্য ওই আকাশে উদিত প্রথম দিনের চাঁদের সূক্ষ্ম ফালির মতো, যা আবার একটু দেখা দিয়েই নেই হয়ে যায়। এক সময়ে কংগ্রেসের ভোটব্যাংক খ্যাত সবচেয়ে বৃহৎ রাজ্য এবং লোকসভার জন্য পুরো দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ সংখ্যক ৮০টি আসন নির্ধারিত উত্তরপ্রদেশে ২০২২ সালের বিধান সভা নির্বাচনে বিশাল ব্যবধানে জয়ী হয়ে একটানা দ্বিতীয়বার সরকার গঠন করে বিজেপি। কংগ্রেস ভোট পেয়েছে শতকরা ২.৩৩ ভাগ, আর ৪০৩ সদস্যের বিধানসভায় মাত্র দুটি আসন। তবে উত্তরপ্রদেশে প্রভাবশালী অখিলেশ যাদবের নেতৃত্বাধীন সমাজবাদী পার্টি ২০১৭ সালের চেয়ে ২০২২ সালের বিধানসভা নির্বাচনে অনেকটাই ভালো করেছে; আসন সংখ্যা ৪৭ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে এখন ১১১ হয়েছে। ভোট প্রাপ্তির হারও বেড়েছে অনেক। বিজেপি বিশাল ব্যবধানে জিতলেও ২০১৭ থেকে ২০২২-এ এসে ভোটারদের ক্ষমতাবিরোধী মনোভাবে আসন সংখ্যা কমেছে। তাই ফার্স্ট পাস্ট দ্য পোস্ট পদ্ধতিতে আগামী লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেস ও সমাজবাদী পার্টি জোটবদ্ধ হলে উত্তরপ্রদেশে অন্তত বিজেপির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি হতে পারে।

২০২২ সালে অনুষ্ঠিত সাতটি রাজ্যের নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ উত্তরপ্রদেশসহ পাঁচটিতে জয় পেয়ে বিজেপি ইতোমধ্যে অনেকটা এগিয়ে গেছে। কংগ্রেসের হাতছাড়া হয়ে পাঞ্জাব চলে গেছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টির হাতে। আর সর্বত্র হতাশাজনক পরিস্থিতিতে হিমাচল প্রদেশে বিজেপিকে হটিয়ে ক্ষমতায় আসায় কিছুটা হলেও কংগ্রেস নিঃশ্বাস নিতে পারছে। একমাত্র আম আদমি পার্টি ব্যতীত অন্য সব প্রভাবশালী আঞ্চলিক দলের সঙ্গে মতাদর্শগতভাবে কংগ্রেস যত কাছাকাছি, ঠিক ততটাই দূরে বিজেপি। কিন্তু রাজনীতিতে ক্ষমতা ও দলীয় স্বার্থের সামনে মতাদর্শগত ও জাতীয় স্বার্থ সব সময়ই পেছনে থেকেছে বিধায় এ পর্যন্ত কংগ্রেস ও আঞ্চলিক দলগুলো জোটবদ্ধ হয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে নির্বাচন করতে পারেনি। এটাই বিজেপির জন্য সবচেয়ে বড় সুবিধা। তামিলনাড়ুর এস কে স্ট্যালিনের ডিএসকে দলের সঙ্গে থাকা জোটকে সম্প্রসারিত করে এবার কংগ্রেস যদি উত্তরপ্রদেশে অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টি, বিহারে নিতীশ কুমারের সংযুক্ত জনতা দল, পশ্চিমবঙ্গে মমতা ব্যানার্জির তৃণমূল কংগ্রেস ও সর্ব ভারতীয় বামফ্রন্টের সঙ্গে এক হয়ে লড়তে পারে তাহলে একটা নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি হতে পারে। তার জন্য কংগ্রেসকে আঞ্চলিক রাজনীতিতে অনেক ছাড় দিতে হবে। কংগ্রেসের জন্য এটা ‘টু বি অর নট টু বি’ প্রশ্ন বিশাল দ্বিধান্বিত ইস্যু। ২০২৩ সালে গুরুত্বপূর্ণ মধ্যপ্রদেশসহ মোট নয়টি রাজ্যে বিধানসভার নির্বাচন হবে, যার মধ্যে জম্মু ও কাশ্মীরকেও ধরা হয়েছে। এর মধ্যে মেঘালয়, নাগাল্যান্ড ও মিজোরামে স্থানীয় প্রভাবশালী দলের সঙ্গে জোটবদ্ধতার কারণে এ রাজ্যগুলোতে বর্তমানে ক্ষমতাসীন বিজেপি তুলনামূলকভাবে ভালো অবস্থানে রয়েছে। ত্রিপুরায় কংগ্রেসসহ বিরোধী পক্ষ জোটবদ্ধ হতে পারলে বিজেপির জন্য ক্ষমতা ধরে রাখা কঠিন হতে পারে। তেলেঙ্গানায় চন্দ্রশেখর রাওয়ের নেতৃত্বাধীন ভারতীয় রাষ্ট্র সমিতির একচ্ছত্র আধিপত্য দেখা যায়। এ পর্যন্ত এই রাজ্যে বিজেপি সুবিধা করতে পারেনি, ২০১৮ সালের নির্বাচনে মাত্র একটি আসন পায়। কংগ্রেস স্থানীয় তেলেগু দেশম পার্টির সঙ্গে আঁতাত করেও গত নির্বাচনে ১১৯ আসনের মধ্যে মাত্র ১৯টি আসন পায়। জম্মু ও কাশ্মীরে এ বছর নির্বাচন হবে কি না তা নিয়ে অনিশ্চয়তা আছে, সেখানে এখন কেন্দ্রীয় শাসন চলছে। ২০২৩ সালে অনুষ্ঠিতব্য রাজ্য নির্বাচন ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে কতখানি প্রভাব ফেলতে পারে, তা প্রধানত নির্ভর করছে কর্ণাটক, মধ্যপ্রদেশ, ছত্রিশগড় ও রাজস্থানের ফলাফলের ওপর। ২০১৮ সালে রাজস্থানে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে জয় পেয়ে এখনো কংগ্রেস ক্ষমতায় আছে। কিন্তু বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী অশোক ঘেলট ও শচীন পাইলট গ্রুপের মধ্যে চরম দলীয় কোন্দলের অর্থপূর্ণ মীমাংসা না হলে এবং তার সঙ্গে ভোটারদের ক্ষমতাবিরোধী মনোভাব দুই ফ্যাক্টর মিলে রাজস্থানে কংগ্রেস ক্ষমতাচ্যুত হতে পারে। ছত্রিশগড়ে বর্তমান ক্ষমতায় থাকা কংগ্রেসের অবস্থান তুলনামূলকভাবে কিছুটা ভালো। তবে ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিজেপি থেকে পপুলার ভোট প্রাপ্তির ব্যবধান খুব বেশি না হওয়ায় অন্যান্য সমআদর্শবাদী দলের সঙ্গে জোটবদ্ধ হতে না পারলে এ রাজ্যেও কংগ্রেসের জন্য ভালো খবর প্রত্যাশা করা যায় না। কর্ণাটকে এখন বিজেপি ক্ষমতায় থাকলেও স্থানীয় প্রবীণ নেতা ও বর্তমান কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে নিজ প্রভাব খাটিয়ে দলের কোন্দল মেটাতে পারলে এবং তার সঙ্গে যদি জনতা দলের (সেক্যুলার) জোটবদ্ধ হয় তাহলে কর্ণাটকই একমাত্র রাজ্য যেখানে কংগ্রেস কিছুটা হলেও নিশ্চিত হতে পারবে। প্রভাবশালী মধ্যপ্রদেশে ২০১৮ সালের নির্বাচনে জয় পেয়ে কংগ্রেস ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়েও দলীয় কোন্দলের কারণে ২০২০ সালে এসে ক্ষমতাচ্যুত হয় এবং সেখানে এখন বিজেপি ক্ষমতায়। কংগ্রেসের প্রভাবশালী নেতা জতিন্দ্রনাথ সিন্ধিয়া বেশ কিছু বিধায়ক নিয়ে দল ত্যাগ করে বিজেপিতে যোগ দেন। ২০১৮ সালের নির্বাচনে কংগ্রেস বিজেপির মধ্যে আসন সংখ্যা ও পপুলার ভোট প্রাপ্তির ব্যবধান ছিল খুব কম। এবার বিজেপির জন্য ক্ষমতাবিরোধী মনোভাব এবং কংগ্রেসের জন্য দলীয় দুর্বলতা, দুই ফ্যাক্টর দুই দলকে পারস্পরিক কতটুকু সুবিধা-অসুবিধা দেবে তার ওপর মধ্যপ্রদেশের ফল নির্ভর করবে। আগামী জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে কিছুটা হলেও অনুকূল বাতাস তৈরির জন্য কর্ণাটকে জয় পাওয়া কংগ্রেসের জন্য অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। কর্ণাটকের সঙ্গে রাজস্থান ও ছত্রিশগড়ের অন্তত একটি যদি কংগ্রেস ধরে রাখতে পারে এবং তার সঙ্গে অন্য যে কোনো একটি রাজ্যে জয় পায় তাহলে বিজেপির জন্য একটা চ্যালেঞ্জ তৈরি হবে। তবে ২০২৩ সালের রাজ্য নির্বাচনের মধ্য দিয়ে কংগ্রেসের যতটুকুই যা অগ্রগতি হোক না কেন, চলমান প্রেক্ষাপটে শক্তিশালী আঞ্চলিক দলগুলোর সঙ্গে জোটবদ্ধতা ঠেকিয়ে রাখতে পারলে বিজেপির জন্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা সহজতর হবে। বৈশ্বিক বিবেচনায় ভারত আজ উদীয়মান পরাশক্তি হওয়ায় তার অভ্যন্তরীণ রাজনীতির দিকে আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক পর্যবেক্ষকদের দৃষ্টি থাকবে-সেটাই স্বাভাবিক। কারণ, যে কোনো দেশের পররাষ্ট্র নীতি নির্ধারণে সেদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি বড় ফ্যাক্টর হিসেবে কাজ করে থাকে। স্বাধীনতার পর থেকে আজ ৭৬ বছর একটানা ভারত ধর্মনিরপেক্ষতা ও বহুত্ববাদী আদর্শের ওপর দাঁড়িয়ে আছে বলেই আজ বিপুল সম্ভাবনার সৃষ্টি হয়েছে। সবার চোখের সামনে সোভিয়েত ইউনিয়ন ও যুুগোস্লাভিয়া ভেঙে গেছে। ধর্মীয় উগ্রবাদী ও সামরিকতন্ত্রের রাজনীতির জন্য পাকিস্তান একাত্তরে ভেঙে গেছে এবং সব সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও ক্রমশই তলিয়ে যাচ্ছে। ধর্মনিরপেক্ষ ও বহুত্ববাদী রাষ্ট্র ব্যবস্থা ও রাজনীতিই ভারতের জন্য সবচেয়ে বড় শক্তি। অর্থনৈতিক, সামরিক, কূটনৈতিক প্রযুক্তিগত ইত্যাদি সব মিলে ২০৩০ সাল নাগাদ আমেরিকা ও চীনের পরেই ভারতের অবস্থান হবে। তাই ভারতের অভ্যন্তরীণ গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও স্থিতিশীলতা শুধু আঞ্চলিক নয়, বৈশ্বিক শান্তি, নিরাপত্তা ও অগ্রগতির জন্য অপরিহার্য। তবে পাকিস্তান সামরিকতন্ত্র থেকে মুক্ত হতে না পারলে উপমহাদেশভিত্তিক পারস্পরিক সহযোগিতার যে সুযোগ ও সম্ভাবনা আছে, তার বাস্তবায়ন সম্ভব হবে না। বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের জায়গাটিতে বিশেষ বিশেষত্ব আছে। একাত্তরের স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতের অসামান্য ভূমিকা বাংলাদেশের মানুষ কৃতজ্ঞতার সঙ্গে সব সময় স্মরণ করে।  ১৯৭৫ সালের পর মাঝপথে ভিন্ন রকম হলেও সব চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক আজ আবার রক্তে খচিত একাত্তরের পর্যায়ে উন্নীত হয়েছে। নিরাপত্তা, সংহতি, শান্তি, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধি ইত্যাদি বিষয়ে ভারত-বাংলাদেশের ভাগ্য একই সূত্রে গাঁথা।  ভারতের সব রাজনৈতিক পক্ষ ও সুশীল সমাজ, রক্তে গাঁথা দুই দেশের সম্পর্কের গুরুত্বকে সমানভাবে মূল্যায়ন করছে বিধায় বাংলাদেশের জন্য সেটা এক স্বস্তির বিষয়।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

৩৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২
দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন