শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২৩

ভারতে নির্বাচনে কোন দল ক্ষমতায় আসছে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতে নির্বাচনে কোন দল ক্ষমতায় আসছে

২০২৪ সালের এপ্রিল-মে মাসে ভারতের জাতীয় নির্বাচন। তাতে বর্তমান ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) কি হ্যাটট্রিক করবে, নাকি অন্য কিছু হতে পারে তা নিয়ে ইতোমধ্যে ভারতের মিডিয়াতে অনেক হিসাব-নিকাশ শুরু হয়েছে। ভারতের রাজনৈতিক সমীকরণ ও হিসাব-নিকাশ খুবই কঠিন ও জটিল। আগাম কিছু প্রিডিকশন করা সহজ নয়।  তবে যেহেতু রাজনীতির বিষয়, তাই বহুবিধ জল্পনা-কল্পনা চলতেই থাকে। ২০২২ সালে সাতটি রাজ্যের বিধানসভা ও কিছু স্থানীয় সরকারের নির্বাচনী ফল এবং ২০২৩ সালে যে নয়টি রাজ্যে বিধানসভার নির্বাচন হবে সেগুলোতে কী হতে পারে তার ওপর ভিত্তি করে ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনের ধারা কোন দিকে যাবে তার কিছু বিচার-বিশ্লেষণ ভারতের মিডিয়াতে এখন চলছে। ভারতের জাতীয় রাজনীতিতে বর্তমান সময়ে সবচেয়ে বড় ডিসাইডিং ফ্যাক্টর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি এখনো অপ্রতিদ্বন্দ্বী ও অপ্রতিরোধ্য, তার কোনো জুড়ি নেই। প্রশ্নহীন ব্যক্তিগত সততা, নিষ্ঠা ও আত্মনিবেদন সংবলিত কঠিন সংগ্রামী জীবন একজন রাজনৈতিক নেতাকে কোন পর্যায়ে নিতে পারে তার উদাহরণ এখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তবে ভারতের মতো বিশাল দেশের রাজনীতিতে কেউ চ্যালেঞ্জবিহীন নন। জাতীয় পর্যায়ে এখনো কংগ্রেসই বিজেপির মূল প্রতিদ্বন্দ্বী। তাই নরেন্দ্র মোদিকে চ্যালেঞ্জ দেওয়ার চেষ্টায় কংগ্রেস এখন রাহুল গান্ধীকে নতুনভাবে মানুষের সামনে আনার চেষ্টা করছে। এই লক্ষ্যে গেল বছর ৭ সেপ্টেম্বর তামিলনাড়ুর দক্ষিণপ্রান্ত কন্যাকুমারী থেকে ভারত জোড়ো যাত্রা শুরু করেছে কংগ্রেস, ১৫০ দিনে ১২টি রাজ্যের ওপর দিয়ে ৩ হাজার ৫০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে চলতি জানুয়ারির শেষপ্রান্তে কাশ্মীরে এসে যাত্রার সমাপ্তি ঘটবে। কংগ্রেসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সমগ্র জনমানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে ভারতকে শক্তিশালী রাষ্ট্রে পরিণত করাই এই যাত্রার লক্ষ্য। যাত্রাকালীন সার্বক্ষণিক রাস্তায় উপস্থিত থেকে পার্টটাইম রাজনীতিকের অপবাদ থেকে মুক্ত হওয়ার চেষ্টা করছেন রাহুল গান্ধী। এই যাত্রার ফলে নির্বাচনে ভোট প্রাপ্তিতে কতটুকু কী হবে তা এখনো বলা না গেলেও পথিমধ্যে সর্বত্র ব্যাপকভাবে সব শ্রেণি-পেশার মানুষ যাত্রার সঙ্গী হচ্ছেন এবং কংগ্রেসের নেতা-কর্মীরাও ভীষণভাবে উজ্জীবিত হচ্ছেন। কিন্তু সেটা যদি নির্বাচনের বেলায় ভোট প্রাপ্তিতে সুফল না দেয়, তাহলে কোনো লাভ নেই। এক সময়ে জাতীয় নির্বাচনে প্রদত্ত ভোটের শতকরা ৪৮.১ ভাগ পর্যন্ত পেয়েছে কংগ্রেস, সেখানে ২০১৯ সালের নির্বাচনে তা এসে দাঁড়িয়েছে মাত্র শতকরা ১৯.৫ ভাগ। নব্বই দশকের মাঝামাঝি ১৫টি রাজ্যে এককভাবে নিজস্ব সরকার ছিল কংগ্রেসের, সেখানে তা এখন মাত্র দুটিতে নেমে এসেছে। প্রায় প্রতিটি রাজ্যেই দলের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। যার চিত্র গত দুই বছরে মধ্যপ্রদেশ, পাঞ্জাব ও রাজস্থানে প্রকাশ্যে দেখা গেছে এবং তার মধ্য দিয়ে দলের ভীষণ ক্ষতি হয়েছে। ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে বিজেপিকে হারাতে হলে প্রাপ্ত ভোট শতকরা ১৯.৫ ভাগ থেকে কমপক্ষে আরও ১০-১২ ভাগ বাড়াতে হবে। শুধু তা হলেই হবে না, আঞ্চলিক সমমনা ক্ষমতাশালী দলগুলোর সঙ্গে সমঝোতা ও কোয়ালিশন করতে হবে, যা আরও কঠিন কাজ। আর কংগ্রেসকে এককভাবে কেন্দ্রে সরকার গঠন করতে হলে প্রাপ্ত ভোট বাড়াতে হবে কম করে হলেও আরও প্রায় শতকরা ১৫-১৬ ভাগ; যা আপাত দৃষ্টিতে প্রায় অসম্ভব মনে হয়। ২০২২ সালে সাতটি রাজ্যের বিধানসভা ও কিছু স্থানীয় নির্বাচনের যে ফল দেখা যায়, তা কংগ্রেসের জন্য ওই আকাশে উদিত প্রথম দিনের চাঁদের সূক্ষ্ম ফালির মতো, যা আবার একটু দেখা দিয়েই নেই হয়ে যায়। এক সময়ে কংগ্রেসের ভোটব্যাংক খ্যাত সবচেয়ে বৃহৎ রাজ্য এবং লোকসভার জন্য পুরো দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ সংখ্যক ৮০টি আসন নির্ধারিত উত্তরপ্রদেশে ২০২২ সালের বিধান সভা নির্বাচনে বিশাল ব্যবধানে জয়ী হয়ে একটানা দ্বিতীয়বার সরকার গঠন করে বিজেপি। কংগ্রেস ভোট পেয়েছে শতকরা ২.৩৩ ভাগ, আর ৪০৩ সদস্যের বিধানসভায় মাত্র দুটি আসন। তবে উত্তরপ্রদেশে প্রভাবশালী অখিলেশ যাদবের নেতৃত্বাধীন সমাজবাদী পার্টি ২০১৭ সালের চেয়ে ২০২২ সালের বিধানসভা নির্বাচনে অনেকটাই ভালো করেছে; আসন সংখ্যা ৪৭ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে এখন ১১১ হয়েছে। ভোট প্রাপ্তির হারও বেড়েছে অনেক। বিজেপি বিশাল ব্যবধানে জিতলেও ২০১৭ থেকে ২০২২-এ এসে ভোটারদের ক্ষমতাবিরোধী মনোভাবে আসন সংখ্যা কমেছে। তাই ফার্স্ট পাস্ট দ্য পোস্ট পদ্ধতিতে আগামী লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেস ও সমাজবাদী পার্টি জোটবদ্ধ হলে উত্তরপ্রদেশে অন্তত বিজেপির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি হতে পারে।

২০২২ সালে অনুষ্ঠিত সাতটি রাজ্যের নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ উত্তরপ্রদেশসহ পাঁচটিতে জয় পেয়ে বিজেপি ইতোমধ্যে অনেকটা এগিয়ে গেছে। কংগ্রেসের হাতছাড়া হয়ে পাঞ্জাব চলে গেছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টির হাতে। আর সর্বত্র হতাশাজনক পরিস্থিতিতে হিমাচল প্রদেশে বিজেপিকে হটিয়ে ক্ষমতায় আসায় কিছুটা হলেও কংগ্রেস নিঃশ্বাস নিতে পারছে। একমাত্র আম আদমি পার্টি ব্যতীত অন্য সব প্রভাবশালী আঞ্চলিক দলের সঙ্গে মতাদর্শগতভাবে কংগ্রেস যত কাছাকাছি, ঠিক ততটাই দূরে বিজেপি। কিন্তু রাজনীতিতে ক্ষমতা ও দলীয় স্বার্থের সামনে মতাদর্শগত ও জাতীয় স্বার্থ সব সময়ই পেছনে থেকেছে বিধায় এ পর্যন্ত কংগ্রেস ও আঞ্চলিক দলগুলো জোটবদ্ধ হয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে নির্বাচন করতে পারেনি। এটাই বিজেপির জন্য সবচেয়ে বড় সুবিধা। তামিলনাড়ুর এস কে স্ট্যালিনের ডিএসকে দলের সঙ্গে থাকা জোটকে সম্প্রসারিত করে এবার কংগ্রেস যদি উত্তরপ্রদেশে অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টি, বিহারে নিতীশ কুমারের সংযুক্ত জনতা দল, পশ্চিমবঙ্গে মমতা ব্যানার্জির তৃণমূল কংগ্রেস ও সর্ব ভারতীয় বামফ্রন্টের সঙ্গে এক হয়ে লড়তে পারে তাহলে একটা নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি হতে পারে। তার জন্য কংগ্রেসকে আঞ্চলিক রাজনীতিতে অনেক ছাড় দিতে হবে। কংগ্রেসের জন্য এটা ‘টু বি অর নট টু বি’ প্রশ্ন বিশাল দ্বিধান্বিত ইস্যু। ২০২৩ সালে গুরুত্বপূর্ণ মধ্যপ্রদেশসহ মোট নয়টি রাজ্যে বিধানসভার নির্বাচন হবে, যার মধ্যে জম্মু ও কাশ্মীরকেও ধরা হয়েছে। এর মধ্যে মেঘালয়, নাগাল্যান্ড ও মিজোরামে স্থানীয় প্রভাবশালী দলের সঙ্গে জোটবদ্ধতার কারণে এ রাজ্যগুলোতে বর্তমানে ক্ষমতাসীন বিজেপি তুলনামূলকভাবে ভালো অবস্থানে রয়েছে। ত্রিপুরায় কংগ্রেসসহ বিরোধী পক্ষ জোটবদ্ধ হতে পারলে বিজেপির জন্য ক্ষমতা ধরে রাখা কঠিন হতে পারে। তেলেঙ্গানায় চন্দ্রশেখর রাওয়ের নেতৃত্বাধীন ভারতীয় রাষ্ট্র সমিতির একচ্ছত্র আধিপত্য দেখা যায়। এ পর্যন্ত এই রাজ্যে বিজেপি সুবিধা করতে পারেনি, ২০১৮ সালের নির্বাচনে মাত্র একটি আসন পায়। কংগ্রেস স্থানীয় তেলেগু দেশম পার্টির সঙ্গে আঁতাত করেও গত নির্বাচনে ১১৯ আসনের মধ্যে মাত্র ১৯টি আসন পায়। জম্মু ও কাশ্মীরে এ বছর নির্বাচন হবে কি না তা নিয়ে অনিশ্চয়তা আছে, সেখানে এখন কেন্দ্রীয় শাসন চলছে। ২০২৩ সালে অনুষ্ঠিতব্য রাজ্য নির্বাচন ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে কতখানি প্রভাব ফেলতে পারে, তা প্রধানত নির্ভর করছে কর্ণাটক, মধ্যপ্রদেশ, ছত্রিশগড় ও রাজস্থানের ফলাফলের ওপর। ২০১৮ সালে রাজস্থানে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে জয় পেয়ে এখনো কংগ্রেস ক্ষমতায় আছে। কিন্তু বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী অশোক ঘেলট ও শচীন পাইলট গ্রুপের মধ্যে চরম দলীয় কোন্দলের অর্থপূর্ণ মীমাংসা না হলে এবং তার সঙ্গে ভোটারদের ক্ষমতাবিরোধী মনোভাব দুই ফ্যাক্টর মিলে রাজস্থানে কংগ্রেস ক্ষমতাচ্যুত হতে পারে। ছত্রিশগড়ে বর্তমান ক্ষমতায় থাকা কংগ্রেসের অবস্থান তুলনামূলকভাবে কিছুটা ভালো। তবে ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিজেপি থেকে পপুলার ভোট প্রাপ্তির ব্যবধান খুব বেশি না হওয়ায় অন্যান্য সমআদর্শবাদী দলের সঙ্গে জোটবদ্ধ হতে না পারলে এ রাজ্যেও কংগ্রেসের জন্য ভালো খবর প্রত্যাশা করা যায় না। কর্ণাটকে এখন বিজেপি ক্ষমতায় থাকলেও স্থানীয় প্রবীণ নেতা ও বর্তমান কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে নিজ প্রভাব খাটিয়ে দলের কোন্দল মেটাতে পারলে এবং তার সঙ্গে যদি জনতা দলের (সেক্যুলার) জোটবদ্ধ হয় তাহলে কর্ণাটকই একমাত্র রাজ্য যেখানে কংগ্রেস কিছুটা হলেও নিশ্চিত হতে পারবে। প্রভাবশালী মধ্যপ্রদেশে ২০১৮ সালের নির্বাচনে জয় পেয়ে কংগ্রেস ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়েও দলীয় কোন্দলের কারণে ২০২০ সালে এসে ক্ষমতাচ্যুত হয় এবং সেখানে এখন বিজেপি ক্ষমতায়। কংগ্রেসের প্রভাবশালী নেতা জতিন্দ্রনাথ সিন্ধিয়া বেশ কিছু বিধায়ক নিয়ে দল ত্যাগ করে বিজেপিতে যোগ দেন। ২০১৮ সালের নির্বাচনে কংগ্রেস বিজেপির মধ্যে আসন সংখ্যা ও পপুলার ভোট প্রাপ্তির ব্যবধান ছিল খুব কম। এবার বিজেপির জন্য ক্ষমতাবিরোধী মনোভাব এবং কংগ্রেসের জন্য দলীয় দুর্বলতা, দুই ফ্যাক্টর দুই দলকে পারস্পরিক কতটুকু সুবিধা-অসুবিধা দেবে তার ওপর মধ্যপ্রদেশের ফল নির্ভর করবে। আগামী জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে কিছুটা হলেও অনুকূল বাতাস তৈরির জন্য কর্ণাটকে জয় পাওয়া কংগ্রেসের জন্য অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। কর্ণাটকের সঙ্গে রাজস্থান ও ছত্রিশগড়ের অন্তত একটি যদি কংগ্রেস ধরে রাখতে পারে এবং তার সঙ্গে অন্য যে কোনো একটি রাজ্যে জয় পায় তাহলে বিজেপির জন্য একটা চ্যালেঞ্জ তৈরি হবে। তবে ২০২৩ সালের রাজ্য নির্বাচনের মধ্য দিয়ে কংগ্রেসের যতটুকুই যা অগ্রগতি হোক না কেন, চলমান প্রেক্ষাপটে শক্তিশালী আঞ্চলিক দলগুলোর সঙ্গে জোটবদ্ধতা ঠেকিয়ে রাখতে পারলে বিজেপির জন্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা সহজতর হবে। বৈশ্বিক বিবেচনায় ভারত আজ উদীয়মান পরাশক্তি হওয়ায় তার অভ্যন্তরীণ রাজনীতির দিকে আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক পর্যবেক্ষকদের দৃষ্টি থাকবে-সেটাই স্বাভাবিক। কারণ, যে কোনো দেশের পররাষ্ট্র নীতি নির্ধারণে সেদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি বড় ফ্যাক্টর হিসেবে কাজ করে থাকে। স্বাধীনতার পর থেকে আজ ৭৬ বছর একটানা ভারত ধর্মনিরপেক্ষতা ও বহুত্ববাদী আদর্শের ওপর দাঁড়িয়ে আছে বলেই আজ বিপুল সম্ভাবনার সৃষ্টি হয়েছে। সবার চোখের সামনে সোভিয়েত ইউনিয়ন ও যুুগোস্লাভিয়া ভেঙে গেছে। ধর্মীয় উগ্রবাদী ও সামরিকতন্ত্রের রাজনীতির জন্য পাকিস্তান একাত্তরে ভেঙে গেছে এবং সব সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও ক্রমশই তলিয়ে যাচ্ছে। ধর্মনিরপেক্ষ ও বহুত্ববাদী রাষ্ট্র ব্যবস্থা ও রাজনীতিই ভারতের জন্য সবচেয়ে বড় শক্তি। অর্থনৈতিক, সামরিক, কূটনৈতিক প্রযুক্তিগত ইত্যাদি সব মিলে ২০৩০ সাল নাগাদ আমেরিকা ও চীনের পরেই ভারতের অবস্থান হবে। তাই ভারতের অভ্যন্তরীণ গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও স্থিতিশীলতা শুধু আঞ্চলিক নয়, বৈশ্বিক শান্তি, নিরাপত্তা ও অগ্রগতির জন্য অপরিহার্য। তবে পাকিস্তান সামরিকতন্ত্র থেকে মুক্ত হতে না পারলে উপমহাদেশভিত্তিক পারস্পরিক সহযোগিতার যে সুযোগ ও সম্ভাবনা আছে, তার বাস্তবায়ন সম্ভব হবে না। বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের জায়গাটিতে বিশেষ বিশেষত্ব আছে। একাত্তরের স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতের অসামান্য ভূমিকা বাংলাদেশের মানুষ কৃতজ্ঞতার সঙ্গে সব সময় স্মরণ করে।  ১৯৭৫ সালের পর মাঝপথে ভিন্ন রকম হলেও সব চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক আজ আবার রক্তে খচিত একাত্তরের পর্যায়ে উন্নীত হয়েছে। নিরাপত্তা, সংহতি, শান্তি, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধি ইত্যাদি বিষয়ে ভারত-বাংলাদেশের ভাগ্য একই সূত্রে গাঁথা।  ভারতের সব রাজনৈতিক পক্ষ ও সুশীল সমাজ, রক্তে গাঁথা দুই দেশের সম্পর্কের গুরুত্বকে সমানভাবে মূল্যায়ন করছে বিধায় বাংলাদেশের জন্য সেটা এক স্বস্তির বিষয়।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে