শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

এবার কঠিন নির্বাচন হবে

অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী
প্রিন্ট ভার্সন
এবার কঠিন নির্বাচন হবে

নির্বাচনের এখন এক বছরও বাকি নেই। স্বাভাবিক কারণেই চায়ের টেবিল থেকে শুরু করে সব জায়গায় ঘুরেফিরে আগামী সাধারণ নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হয়। নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২০২৪ সালের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে। যত দিন যাচ্ছে আর যেভাবে দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা নিজে ব্যক্তিগতভাবে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দেশের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্ত পর্যন্ত প্রায়ই বিভিন্ন প্রোগ্রাম করছেন এবং আওয়ামী লীগবিরোধীরাও বিভিন্নভাবে তাদের শক্তি প্রদর্শনের সর্বাত্মক চেষ্টা করে চলেছে, তা থেকে একটি বিষয় অত্যন্ত স্পষ্ট যে, এখন নির্বাচনী হাওয়া শুরু হয়ে গেছে। এখন সবকিছুর কেন্দ্রবিন্দু হচ্ছে নির্বাচন। এমনকি কারও বিয়ের দাওয়াতে গেলে সেখানেও বাঙালির চরিত্র হচ্ছে রাজনীতি নিয়ে আলাপ-আলোচনা করা। সেই আলোচনার অংশ হিসেবে বিয়ের আসরেও শেষ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে কথাবার্তা হয়। যখন দেশের নির্বাচন এত কাছে তখন আওয়ামী লীগের অনেক নেতার কাছে, বিশেষ করে যারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন তাদের সঙ্গে কথাবার্তা বললে আমি হতাশ হয়ে যাই। আমি একা নই, নিশ্চয়ই অনেকেই হতাশ হন। কারণ তাদের অনেকেরই বিশ্বাস যে, ২০১৪ সালের নির্বাচনে যে রকমভাবে নির্বাচনে জিতেছেন, ২০১৮ নির্বাচনে জিতেছেন, ২০২৪ সালেও তারা একইভাবে জিতবেন। যারা এখনো এটা মনে করেন এবং সেভাবে হাবভাব দেখান, তারা বোকার স্বর্গে আছেন। এবার কঠিন নির্বাচন হবে। আমি আমার প্রতিটি লেখা ও বক্তব্যে এ কথা বলেছি। এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ এবং আওয়ামী লীগের বিপক্ষ শক্তি যার মূল হচ্ছে বিএনপি। একদিকে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তি একসঙ্গে নির্বাচন করবে। আর যারা আওয়ামীবিরোধী তারা অবশ্যই যেভাবে বিএনপি চায় সেভাবেই করবে পুতুলনাচের মতো। এখন যা কিছুই তারা বলুক না কেন, দেখা যাবে শেষ পর্যন্ত সবাই নির্বাচনে আসবে। বিশেষ করে বিএনপি। আগেও বলেছি, বিএনপি নামে আসবে নাকি অন্য কোনোভাবে সবাইকে নিয়ে কোনো জোট করে নির্বাচন করবে, সেটা ভিন্ন ব্যাপার। কিন্তু এবার কঠিন নির্বাচন হবে। নির্বাচনে সব পক্ষ অংশ নেওয়ায় ফাঁকা মাঠে কারও জেতার সুযোগ থাকবে না। এটা স্পষ্টভাবে আওয়ামী লীগারদের মনে রাখা প্রয়োজন। যারা মনে রাখবেন না তারা যে মারাত্মক ভুল করবেন, সেই ভুলের মাশুল দিতে হবে সমগ্র জাতিকে। অন্যভাবে বললে দাঁড়ায়, ২১ বছর পর যারা কাউন্টার-রেভ্যুলিউশনারি তাদের পরাজিত করে দার্শনিক শেখ হাসিনা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তিকে ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এনেছিলেন। তারপরে ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েই তাঁর দল ২০০১-এর নির্বাচনে হেরে যায়। আবার তিনি সম্পূর্ণ প্রজ্ঞা, দর্শন এবং সাহস দেখিয়ে এবং দলে যেখানে যেখানে ছোটখাটো ভুলভ্রান্তি আছে সেগুলো সব ঠিকঠাক করে দিয়ে বি টিম-সি টিমের প্লেয়ারদের দিয়েও এ টিমের খেলোয়াড়ের বিরুদ্ধে খেলিয়ে তিনি জিতিয়ে আনলেন। কিন্তু এবারের অবস্থা সম্পূর্ণ আলাদা। আমরা যদি মনে করি পশ্চিমা শক্তি শুধু বলছে যে আমরা সব দলের অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চাই এটা মুখের কথা, তাহলে ভুল করা হবে। তারা কিন্তু যেটা বলছে সেটা তারা হিসাব করেই বলছে। এবং এ হিসাবের পেছনে অনেক কিছু আছে। আমরা কী করে ভুলি যে ইংল্যান্ডে বসে টাকা খরচ করে বিভিন্ন শক্তিশালী মিডিয়ায়, টেলিভিশনে সংবাদ প্রকাশ করা হয় যেমন আলজাজিরা কিন্তু একটি শক্তিশালী গণমাধ্যম। যতই আমরা বলি না কেন বাংলাদেশে কোনোরকম নেগেটিভ কিছু যদি হয়, এক্সিডেন্টই হোক কিংবা আগুন লাগা হোক সেটাকে তারা কিন্তু বড় করে এবং বেশ ডিটেইল করে প্রকাশ করে। এমনকি বাংলাদেশের নদী ভাঙন নিয়েও বড় করে খবর হয়। অথচ অনেক দেশে ঘণ্টায় কতজন মারা যায় সেটা কোনো বড় খবর হয় না, শিরোনাম হয় না। বাংলাদেশ নিয়ে হয়। এগুলো বুঝতে হবে যে বিএনপি টাকা ব্যয় করে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে তাদের একটি অবস্থান সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে এবং তাদের প্রক্রিয়া একটাই- ষড়যন্ত্র। এখন ষড়যন্ত্র তো অনেকভাবেই হয়। ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫-এ এক ধরনের ষড়যন্ত্র, ২১ আগস্ট দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনাসহ তাঁর দলের শীর্ষস্থানীয় নেতা-কর্মীদের হত্যা করার অপচেষ্টা এক ধরনের ষড়যন্ত্র, নির্বাচন যাতে গ্রহণযোগ্য না হয় সেটা এক ধরনের ষড়যন্ত্র। নির্বাচন যেন একেবারেই না হতে পারে সেটাও এক ধরনের ষড়যন্ত্র। অথবা এদের বোকার স্বর্গে রেখে সোজাসুজি কথা বললে দাঁড়ায়, একদম অপ্রস্তুত একটি যুদ্ধজয়ের প্রধান অংশ হচ্ছে তার এক্সারসাইজ। যে আর্মি যত বেশি অনুশীলন করে, সুসংগঠিত হয়, তারাই ক্ষমতাশালী হয় এবং তারাই যুদ্ধে জয়লাভ করে। আমরা যত যুদ্ধের ইতিহাস পড়েছি, সব জায়গায় তারাই হেরেছে যারা প্রস্তুত ছিল না। যারা চিন্তাও করেনি যে সন্ধ্যার সময় তারা আক্রমণের শিকার হতে পারে, কারণ তাদের ধারণায় ছিল আক্রমণ ভোরবেলা হবে। তার ফলে হেরে গেছে। এবার নির্বাচনটা অনেকটাই সে রকম হচ্ছে। এবার নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে খুব কঠিন পথ পাড়ি দিতে হবে। এবং এ কঠিন পথ পাড়ি দেওয়ার জন্য যদি আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা মনে করেন, আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন তাতেই পার পেয়ে যাবেন, সেটাও একটা মারাত্মক ভুল হবে। তিনি একের পর এক জায়গায় যাচ্ছেন, বক্তব্য দিচ্ছেন, বলছেন সবকিছু। কিন্তু তাঁর নির্দেশনা অনুযায়ী কাজগুলো তো আমাদের করতে হবে। সেটা কতটুকু করছি আমরা? সেদিক থেকে নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে দেখলে এখন পর্যন্ত আওয়ামী লীগের সাধারণ কর্মীদের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে তেমন উচ্ছ্বাস নেই। এদিকে নেত্রী যেমন মনে করছেন আগামীকালই নির্বাচন, আমাদেরও ঠিক সেভাবে প্রস্তুত হতে হবে। আমার মতে, দার্শনিক শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগ একই পথে চলছে না। কারণ তারা ভাবছে আমাদের শেখ হাসিনা আছে, তাতেই হয়ে যাবে। যেমন কমিউনিটি ক্লিনিকে গিয়ে দেখি যে, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মধ্যে প্রায় ৮০ শতাংশ শেখ হাসিনার পক্ষে আছে, ঠিক। কিন্তু এ লোকগুলোকে তো ঠিক রাখতে হবে। তিনজন ক্যান্ডিডেট যদি দলের বাইরে গিয়েই নির্বাচনে দাঁড়িয়ে যায় এবং তারা আবার যদি ক্ষমা পায় তবে তারা আরও সাহস পাবে। তারা যে আবার স্বতন্ত্র দাঁড়াবে না তার নিশ্চয়তা কোথায়? এখন চুপচাপ থাকতে পারে। কিন্তু নির্বাচনে গিয়ে দেখা গেল যে বিএনপি অনেক টাকা খরচ করল আওয়ামী লীগের কাউকে স্বতন্ত্র দাঁড় করানোর জন্য। দুইভাবে- একভাবে বলবে শুধু তুমি দাঁড়াও নির্বাচনে তুমি ১০ কোটি টাকা পাবা। আর দ্বিতীয় হচ্ছে, তোমাকে জিতিয়ে আনার দায়িত্ব আমাদের। তাহলে এটা নিয়ে তো কর্মীদের ভাবতে হবে। এটা তো প্রেসিডেন্সিয়াল ফ্রন্ট না যে এখানে আমাদের নেত্রী আছে, নেত্রী তো ৯৫ শতাংশ ভোট নিয়ে জিতে যাবেন। তাঁর সঙ্গে কারও প্রতিযোগিতা নেই। এটা সংসদীয় নির্বাচনের মডেল। মুখে বলা হয় যে নৌকায় কলা গাছ দাঁড়ালেও হবে, বাস্তবে কিন্তু অনেক সময় সেটা না-ও হতে পারে। এই যে আমাদের কঠিন সময় আসছে এবং নির্বাচন যে কঠিন, এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে আমি যতদূর দেখি কর্মীদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সে ধরনের গুরুত্ব দেখিনি। বর্তমান সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের কিছু কিছু বক্তব্য আমার বেশ ভালোই লাগে। তিনি বারবার হুঁশিয়ারি দিচ্ছেন কর্মীদের। কিন্তু আসলে ওবায়দুল কাদেরের কথায় তো জনগণ অতটা গুরুত্ব দেয় না। জনগণের বিশ্বাস সেই একজনের প্রতি, দার্শনিক শেখ হাসিনা। তাঁর কথা সবাই বিশ্বাস করে। কিন্তু শুধু বিশ্বাস করলে তো হবে না, বিশ্বাস করে কাজটাও করতে হবে। সেই কাজ কিন্তু সেভাবে হচ্ছে না। এখন থেকেই নির্বাচন উপলক্ষে জনগণের কাছে নেতা-কর্মীদের যেতে হবে। আমি মনে করি নেত্রী কোথায় কাকে দিয়ে নির্বাচন করবেন, এখনই তাদের নির্দেশনা দিয়ে দেওয়া উচিত। যাতে তারা তাদের নিজস্ব এলাকায় সব গোছাতে পারেন। কারণ নির্বাচনের তারিখ পড়ার পরে তিন-চার মাসের প্রস্তুতিতে নির্বাচন জেতা খুব কঠিন হবে। এখানে নেত্রী যদি মনে করেন তিনি ৮০-১০০ জনকে নির্বাচনে পরিবর্তন করতে চান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে, তাহলে এখন থেকেই জানা প্রয়োজন তারা কারা। আর এটাও ঠিক যে, আওয়ামী লীগ ১৪ বছর ক্ষমতায় থাকার ফলে অনেক কাকের অনুপবেশ ঘটেছে। কতবার ওবায়দুল কাদের সাহেব বললেন কাক ঢুকেছে। এখন কথা হলো, কাক ঢুকতে তিনি দেখলেন, বের হতে দেখা গেছে সে কথা কিন্তু তিনি কোনো সময় বললেন না। অর্থাৎ একবার কাক ভিতরে আসতে পারলেই তাদের পার্মানেন্ট স্থান হয়ে যায়। সেখানে আমি সেভাবে কোনো পার্থক্য দেখি না। সেই কাউয়ারাই আছেন। সুতরাং তাদের যখন সুযোগ হবে তখন সেই সুযোগে অন্যের টাকা নিয়ে আবার নির্বাচনে দাঁড়াবে না তা কে জানে? এবং মনে রাখতে হবে, নির্বাচনে জেতার চেয়ে যে কোনো একজন জনপ্রিয় নেতাকে নির্বাচনে হারিয়ে দেওয়া সহজ। বিশেষ করে যেখানে বিএনপির মতো দল বিপুল টাকা নিয়ে বসে আছে। তারা দেশের এই যে বিভিন্ন জনসমাবেশ ও মিটিং করে এ টাকা বাইরে থেকে আসে বলে আমি বিশ্বাস করি না। আমি বিশ্বাস করি দেশের ব্যবসায়ীরাই টাকা দেওয়া শুরু করেছেন। তাদের অনেকেই ক্ষমতায় যারা থাকেন তাদের সঙ্গে সম্পর্ক রাখেন, কিন্তু যারা ক্ষমতায় নেই তাদের যে টাকাপয়সা দিচ্ছেন না তা কিন্তু বিশ্বাসযোগ্য নয়। বরং আমি বিশ্বাস করি তারা দুই দিকেই টাকা দিচ্ছেন এবং আওয়ামী লীগের বিপক্ষে ইতোমধ্যে ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে টাকাপয়সা, মিডিয়ার ব্যবহার হচ্ছে। যে কোনো দিনের একটা পত্রিকা আপনি খুলে দেখুন না কেন। এত ভালো ভালো কাজ হচ্ছে, কই সেভাবে তো শিরোনাম আসে না। আপনি যে কোনো একটা জিনিস ধরলে সেটা নিয়ে আলাদা করে লেখা যেত, পিএইচডি থিসিস করা যেত। আজকে পদ্মা সেতু হলো, মেট্রোরেল হলো, বঙ্গবন্ধু টানেল হলো, এদিকে পাতালরেল করার জন্য প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এসব না হয় বাদই দিলাম, এর আগে এই যে বিধবা ভাতা দিল, এই বিধবা ভাতার ওপর একটা পিএইচডি থিসিস হতে পারত না? এর ওপর আলোচনা হয় না। কারা করেন? এই যে তিনি এত গবেষণার কথা বলেন, আমি বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিলের চেয়ারম্যান। আমার কাছে কোনো বাজেটই নেই ঠিকমতো। অথচ অনেকে পরিচয় থাকার জন্য সরকারের কাছ থেকে ১০০ কোটি টাকা নিয়ে যান গবেষণা করার জন্য। তাহলে সিস্টেমটা কীভাবে কাজ করছে? এগুলো তো আমদের চিন্তা করতে হবে, স্পষ্টভাবে বলতে হবে। কে কোন পদে থাকল বা না থাকল সেটা নিশ্চয়ই প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছা। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য ও তাঁর দর্শন যদি আমাদের কাজে পরিণত করতে হয় তাহলে তাঁর দর্শনকে তাঁর ক্ষমতা অনুযায়ী সমর্থন দিতে হবে। সেই সমর্থন এ সরকারের দ্বারা আমরা এখন পর্যন্ত সঠিকভাবে পাচ্ছি না। যার জন্য দেখা যায় এই যে বলা হয়, ডাক্তার গ্রামে দিলাম তারা থাকে না কিংবা বলে থাকার জায়গা নেই, এটা ঠিক না। অনেক জায়গায় থাকার জায়গা আছে। থাকতে পারে না কেন? সেটি তদবিরের কারণে। তদবির কারা করে? যারা ক্ষমতাশালী তারা। আমি উদাহরণ দিয়ে বলি, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের নামে চক্ষু হাসপাতালটা মূলত নেত্রীর সঙ্গে আলাপ করে আমিই গড়ে তুলেছিলাম। নেত্রীর অনেক দূরদর্শিতার জন্য আগে স্কুলঘরে আই ক্যাম্প করা হতো। সে সময় কোনো রোগীর ওপর অপারেশন করলে ইনফেকশন হতো। ফলে সব রোগীকে আমরা ভালো চিকিৎসা দিতে পারতাম না। নেত্রীর সঙ্গে যখন কথা বললাম যে এটা যদি আমরা একটা গাড়িতে ওটি গড়ে তুলতে পারি এবং ক্যাম্পের রোগীদের এখানে এনে অপারেশন করাতে পারি তবে ইনফেকশনের আশঙ্কা কমে যাবে। উনি সঙ্গে সঙ্গে মত দিলেন এবং যতটুকু সহযোগিতা করা প্রয়োজন করলেন। এবং এটা বঙ্গমাতা আই কেয়ার প্রজেক্ট নামে আমি শুরু করলাম ১৯৯৭-এ। নেত্রীর পরামর্শ, নির্দেশনা অনুযায়ী বিরাট পরিবর্তন এলো বাংলাদেশে। ইনফেকশন রেট কমে গেল। আই ক্যাম্প বাদ হয়ে গেল। তবে ক্যাম্প বাদ হলেও ক্যাম্পের রোগীরা হাসপাতালে এসে চিকিৎসার মাধ্যমে তাদের দৃষ্টি ফিরে পেল। এবং ইন্ট্রাঅক্যুলারি ইমপ্লান্ট- সবচেয়ে বেস্ট পসিবল দৃষ্টি যা এখনো বাংলাদেশে অনেকে ১ লাখ টাকার ওপরে নেয়, নেত্রী সেটা বিনামূল্যে করে দিলেন। এরপর আসে ভিশন সেন্টার। নেত্রী একদিন কথায় কথায় বললেন যে এটার নাম যেন আই সেন্টার দেওয়া হয়। আমার কাছেও সেটাই যুক্তিযুক্ত মনে হলো। নেত্রী খুব চিন্তা করেন এগুলো নিয়ে তা বোঝা যায়। আই সেন্টার নাম দিয়েই আই সেন্টারগুলো- এর মাঝে একটা ব্যাপার আছে। এগুলো কিন্তু সঠিকভাবে চালাতে হবে। আমাদের জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, এটা একটা সেন্টার অব এক্সিলেন্স হবে। ন্যাশনাল আই কেয়ার পলিসি তো এখানে করার দরকার নেই। এটার হেডকোয়ার্টার হওয়া উচিত ‘বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান’-এ গোপালগঞ্জে। কিন্তু তার পরে কী কারণে জানি না এটা জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের অন্তর্গত হলো। অথচ বঙ্গমাতার নামে প্রতিষ্ঠিত হাসপাতাল একটা পরিত্যক্ত হাসপাতালের মতো অবস্থা হলো। বর্তমানে একজন ভালো পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এটা আমিই লিখিত আকারে দিয়েছিলাম। কারণ কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে জনগণ কী সুবিধা পাচ্ছে তা বোঝাতে হবে। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সমর্থন পেতে গেলে নেত্রী কী করেছেন সেই মেসেজটা অন্তত দিতে হবে। কিন্তু সেটা অর্গানাইজড করতে আমি এখনো সক্ষম হইনি। সুতরাং আমি চাই কাজগুলো আমরা সঠিকভাবে করব। এতে কে খুশি হলো না হলো, তাতে কিছু আসে যায় না। আসল হচ্ছে যে, দার্শনিক শেখ হাসিনা যদি এ দেশ পরিচালনা করার ব্যাপারে নিজেও বলেন যে আমি অনেক করেছি। এখন আমি দেশ পরিচালনা না করে টুঙ্গিপাড়ায় গিয়ে বিশ্রাম নেব, দেশ চলুক। তাহলে বাংলাদেশে এতদিনে যা যা অর্জন তা শেষ হতে এক মাসও লাগবে না। সুতরাং আমাদের প্রতিটা লোকের দায়িত্ব কত বেশি তা আমাদের ভাবতে হবে। শুধু নেত্রীর দিকে তাকিয়ে থাকলে তো চলবে না। নেত্রীকে যেটা বলা দরকার বলতে হবে, যেটা আনা দরকার আনতে হবে, যে সাহায্য দরকার সেটা নিতে হবে। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, দার্শনিক শেখ হাসিনার যে দর্শন তা বুঝতে হবে। তিনি যে বক্তব্য দেন সেটা বুঝে সঠিকভাবে কাজ করে সেভাবেই আওয়ামী লীগকে আবারও ক্ষমতায় আনতে হবে।

 

 

                লেখক : সাবেক উপদেষ্টা, চেয়ারম্যান, বিএমআরসি

                ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা