শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

সবুজ সিটির অবুঝ কথা

হানিফ সংকেত
প্রিন্ট ভার্সন
সবুজ সিটির অবুঝ কথা

বর্তমানে বৈশ্বিক বিশ্লেষণে প্রায় দেড় কোটি মানুষের শহর ঢাকাকে বিশ্বের অতি ঘনবসতিপূর্ণ ও শীর্ষ দূষিত শহরগুলোর একটি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এর কারণ অপরিকল্পিত নগরায়ণ, অবকাঠামো নির্মাণে সবুজকে গুরুত্ব না দেওয়া, সবুজ কমে গিয়ে কংক্রিট বেড়ে যাওয়া, বৃক্ষনিধন ইত্যাদি। এর ফলে অক্সিজেনের পরিমাণ কমছে, তাপমাত্রা বাড়ছে। ফলে জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠছে।

ঢাকা শহরকে নিয়ে অনেকেই অনেক রকম ওয়াদা এবং অঙ্গীকার করে থাকেন। কেউ ঢাকা সিটিকে গ্রিন সিটি করবেন, কেউ স্মার্ট সিটি, আবার কেউ করবেন মানবিক সিটি। যদিও আবার কারও মতে ঢাকা একটি দানবিক সিটি। ঢাকার এই বিশেষ বিশেষণযুক্ত শব্দগুলোকে একটু বিশ্লেষণ করা যাক। বিভিন্ন কারণে চারদিকে যেভাবে গাছ কাটা হচ্ছে তাতে গ্রিন সিটি বানানো তো দূরের কথা, গ্রিন যেটুকু ছিল সেটুকুও যেতে বসেছে। মনে পড়ছে প্রয়াত মেয়র আনিসুল হকের কথা- তার আমলে রাস্তার পাশে তো বটেই, বিভিন্ন ফুটওভার ব্রিজকেও গ্রিন করার জন্য বিশেষ ধরনের টবে গাছ লাগিয়ে ব্রিজে স্থাপন করা হয়েছিল। আনিসুল হকের মৃত্যুর পর সেসব টব এখন বৃক্ষশূন্য। দু-একটিতে কিছু গাছ থাকলেও সেগুলো এখন ক্লিনিক্যালি ডেট। এই আধুনিক সভ্যতায় আমরা হাইরাইজ বা বহুতল ভবনে বসবাসে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি। পাইপ সংযোগে মোটর চালিয়ে টন টন বালি ফেলে ভরাট করা হচ্ছে খাল-বিল-নদী-জলাশয়। গড়ে উঠছে কংক্রিটের সঙ্গে সখ্যতা। চারদিকে উঁচু উঁচু ভবন। এসব জায়গায় রয়েছে অক্সিজেন স্বল্পতা। করোনার সময় আমরা বুঝতে পেরেছি আমাদের বেঁচে থাকার জন্য অক্সিজেনের কতটা প্রয়োজন। প্রতি ঘরে ঘরে অক্সিজেন মাপার যন্ত্রও ছিল অপরিহার্য। সিঙ্গাপুরের এখন জাতীয় সেøাগানই হচ্ছে, ‘সিটি উইদিন দ্য গার্ডেন’, অর্থাৎ উদ্যানের ভিতরই শহর। শুধু সিঙ্গাপুরই নয়, পৃথিবীর অনেক দেশে এয়ারপোর্ট থেকে বেরোলেই চোখে পড়ে সারি সারি গাছ। যেদিকে চোখ যায় সবুজ আর সবুজ। এ সবুজ পেতে হলে আমাদেরও কংক্রিটের বদলে প্রয়োজন গাছ। সবুজের আচ্ছাদন বাড়াতে হবে। অক্সিজেনের জন্য গাছের বিকল্প নেই। কারণ সবুজ ঢাকার নির্মল বায়ু এখন পরিণত হয়েছে দূষিত বায়ুতে। ফলে ঢাকা শহর এখন বসবাস অযোগ্য হয়ে পড়েছে। ঢাকা শহরে গাছ সেভাবে দেখা না গেলেও চারদিকে দেখা যায় পোস্টার আর পোস্টার। ইদানীং ঢাকা শহরকে বলা হয় পোস্টার নগরী। সদ্য চালু হওয়া মেট্রোরেলের চমৎকার শৈল্পিক পিলারগুলোতেও দেখা যায় পোস্টার। অন্যের দেয়ালকে নিজের দেয়াল মনে করে পোস্টার লাগিয়ে দেয়ালের সৌন্দর্য নষ্ট করে দৃষ্টি দূষণের পাশাপাশি আর্থিক ক্ষতিও করা হচ্ছে। এসব পোস্টারের অধিকাংশই দোয়া প্রার্থনা, ভোট প্রার্থনা, ঈদ শুভেচ্ছার। দলে দলে জনসভায় যোগদানের আহ্বান জানিয়েও লাগানো হয় রাজনৈতিক পোস্টার। শুধু রাজনীতিই নয়, আছে নাটক, সিনেমার পোস্টার। ইদানীং সিনেমা হলে লোক বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পোস্টারও বেড়েছে। এরপর আছে মোবাইলের জানা-অজানা সুবিধা প্যাকেজের লিফলেট, পোস্টার, বিলবোর্ড। আছে স্বপ্নে প্রদত্ত শারীরিক ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য নানান মহৌষধের লিফলেট। আবার বিভিন্ন স্কুল-কলেজ-কোচিং সেন্টারে ভর্তি বিজ্ঞপ্তির পোস্টারের পাশাপাশি পড়াইতে চাই, সাবলেট ভাড়া হবে, মেস মেম্বার আবশ্যক জাতীয় ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র লিফলেটও আছে। এগুলো শুধু রাস্তার দেয়ালেই নয়, বিভিন্ন বাড়ির দেয়ালেও দেখা যায়। এসব পোস্টার, ব্যানার, বিলবোর্ড, সাইনবোর্ড সড়কের পাশের গাছগুলোতে নির্দয়ভাবে পেরেক ঠুকে লাগিয়েও গাছের বারোটা বাজানো হচ্ছে। কৃষক, শ্রমিক, তাঁতি, লেখক, সাংবাদিক থেকে শুরু করে কোনো ক্লাব কিংবা হাল আমলের বিভিন্ন শিল্পী সমিতির নেতা-নেত্রী নির্বাচনের পোস্টারেও এলাকা সয়লাব হতে দেখা গেছে। আর স্থানীয় ও জাতীয় নির্বাচনের পোস্টার তো আছেই। এসব নির্বাচনের সময় এলাকার সব রাস্তাঘাট পোস্টারে পোস্টারে ছেয়ে যায়। মনে হয় পোস্টারের ছাদের নিচে আছি। প্রশ্ন হচ্ছে, এসব পোস্টার দিয়ে কী লাভ হয়? পোস্টারে দেখে আদৌ কি কেউ ভোট দেন? কিংবা দোয়া প্রার্থনার পোস্টার দেখে কেউ কি দুই হাত তুলে দোয়া করেন? বরং এসব পোস্টারে দৃশ্য ও দৃষ্টি উভয় দূষণই হয়। ফলে মানুষ বিরক্ত হয়। শুধু রাজধানীতেই নয়, মফস্বল শহরে পর্যন্ত এই পোস্টারের জঙ্গল দেখা যায়। কিছু কিছু ভোট প্রার্থী আছেন যারা নিজেরাও জানেন যতই পোস্টার লাগান না কেন, তারা কখনো জয়লাভ করবেন না, বরং জামানত বাজেয়াপ্ত হবে। তাদের এসব পোস্টার দেওয়ার কারণ মূলত আত্মপরিচিতি। অর্থাৎ তাদের মানুষ চিনুক। এ ধরনের একজন পোস্টারদাতাকে টেলিভিশনে বলতেও শুনেছি, তার পোস্টারের দিকে মানুষ যত তাকাবে ততই তাকে চিনবে। তিনি খুব উঁচুতে পোস্টার লাগান, যাতে বেশি মানুষ দেখতে পারে এবং কেউ তার পোস্টার ছিঁড়তে না পারে। ছেঁড়ার কথা বাদ দিলেও কেউ যদি ওই স্থানটি পরিষ্কার করতে চায়, তাকেও অনেক কসরত করতে হবে। নির্বাচন শেষেও এগুলো সরানো হয় না। রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে এগুলো বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়ে এবং পরিবেশ দূষণে সহায়তা করে। গত ২-৩টি ইত্যাদিতে আমরা এই পোস্টার সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে বলেছি। কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ, এখন এসব পোস্টার উচ্ছেদে তৎপরতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। তবে এক্ষেত্রে জনসাধারণকেই বেশি সচেতন হতে হবে। এসব প্রার্থীকে বর্জন করতে হবে। অন্যদের পোস্টার লাগাতে নিরুৎসাহিত করতে হবে। অন্যথায় এদের আইনের আওতায় এনে শাস্তির বিধান করতে হবে। তাহলে হয়তো এদের হাত থেকে কিছুটা নিষ্কৃতি পাওয়া যাবে। আমাদের এখানে কিছু অভিনব সাইনবোর্ড দেখা যায়- যেখানে সেখানে ময়লা ফেলিবেন না, থু থু ফেলিবেন না, পোস্টার লাগাইবেন না ইত্যাদি। পৃথিবীর আর কোথাও এ ধরনের লেখা দেখা যায় না। কারণ উন্নত দেশগুলোতে কেউ যেখানে সেখানে ময়লা ফেলেন না। আর থু থু ফেলার প্রশ্নই আসে না। সেসব দেশে পোস্টার লাগানোর জন্য একটি নির্দিষ্ট জায়গা রয়েছে। আমাদের দেশেও ২-১টি স্থানে পোস্টার লাগানোর নির্দিষ্ট জায়গা রয়েছে বলে শুনেছি কিন্তু আমাদের ছোট-বড় নেতাদের অত ছোট পরিসরে পোস্টার লাগিয়ে মন ভরে না। তাই তারা রাজধানীর সব জায়গায় পোস্টার লাগান। কেউ কেউ আবার একই জায়গায় একই পোস্টার লাইন ধরে অনেকগুলো লাগান। এই পোস্টারের অত্যাচারে ঢাকা সিটি রূপান্তরিত হয় পোস্টার সিটিতে। তবে আশার কথা হচ্ছে, এখন মেট্রোরেলের নিচে এবং রাস্তার মাঝখানে ডিভাইডারে নতুনভাবে গাছ লাগানো শুরু হয়েছে। সবাই এই গাছগুলো রক্ষায় সচেতন হলে ঢাকা আবারও গ্রিন সিটি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এক এক সময় ঢাকা নগরীর এক এক রকম নাম হয়। এক সময় ঢাকাকে বলা হতো মসজিদের নগরী, কখনো রিকশার নগরী, কখনো জ্যামের নগরী, আবার কেউ বলত সার্কাস নগরী ঢাকা। সার্কাস দেখতে দর্শনীর প্রয়োজন হলেও ঢাকা শহরের সার্কাসের জন্য কোনো দর্শনী লাগত না। কারণ এর পাত্র-পাত্রী আমরাই। সে সময় রাজধানীতে বাসের বাম্পারে, পা-দানিতে সার্কাসের মতো বাদুড় ঝোলা ঝুলে মানুষ চলত। জলাবদ্ধতার কারণে রাস্তায় পানি জমলে কেউ ইট বসিয়ে, কেউ বাঁশের ব্রিজ বানিয়ে সার্কাসের খেলোয়াড়দের মতো হাইজাম্প বা ব্রিজে ভারসাম্য রক্ষা করে রাস্তা পার হতেন। আর সার্কাসের ভাঁড়ের মতো এই নগরীতেও অনেক সঙ বা ভাঁড় রয়েছে। যারা ছবিতে, টিভিতে, পত্রিকার পাতায় প্রতিনিয়ত আমাদের বিনোদিত করেন। যাদের কথার সঙ্গে কাজের কোনো মিল নেই। ঢাকার অনেক নতুন নাম হলেও একটি নাম আজও তার ঐতিহ্য ধরে রেখেছে। আর তা হচ্ছে জ্যামের শহর ঢাকা। লেন বাড়িয়ে রাস্তা প্রশস্ত করে এই যানজট থেকে সেভাবে মুক্তি পাওয়া যাচ্ছে না। আমরা চাই এসব অপবাদ থেকে ঢাকা মুক্তি পাক। পরিবেশ বিপর্যয়ের হাত থেকেও মুক্ত হোক ঢাকা। শহরের প্রতি ইঞ্চি স্থানকে সবুজে আবৃত করা হোক। ঢাকা শহরের প্রতিটি বাড়ি যে স্থানটুকুজুড়ে নির্মিত হয়েছে, প্রতিটি বাড়ির ভিতরে ও ছাদে সেই পরিমাণ স্থানে বাগান করে সবুজে সবুজে ভরে দেওয়া হোক। তখন প্রতিটি বাড়িই হয়ে উঠবে কার্বনমুক্ত বিশুদ্ধ বাতাসযুক্ত বাগানবাড়ি। তবে মনে রাখতে হবে, টেলিভিশনের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে প্রদর্শিত বিশিষ্টজনদের বাড়ির ছাদে শখের বশে কয়েকটি গাছ লাগালেই তা ছাদবাগান হবে না। ফ্ল্যাট বাড়িগুলো শিশুদের জন্য অনেকটা জেলখানার মতো। শিশুদের জন্য এই নগরীতে নেই তেমন কোনো খেলার মাঠ। তাদের জন্যও অন্তত ছাদে সবুজে বিচরণের একটু স্থান থাকা প্রয়োজন। ঢাকার দুই সিটিতে প্রায় ১ কোটি ৮৪ লাখ মানুষের বসবাস। আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুসারে ঢাকায় মাঠ দরকার ১ হাজার ৪৬৬টি। কিন্তু কোথায় সেই মাঠ? এই মাঠের অভাবে মোবাইল সংস্কৃতি কেড়ে নিচ্ছে শিশুদের সৃষ্টিশীলতা। এবার একটু মানবিক সিটিতে আসা যাক। পত্রিকা খুললে এবং টিভি অন করলেই এই নগরীতে প্রতিদিন এত অঘটন আর দুর্ঘটনার কথা শুনি এবং দেখি-তাতে ঢাকা শহরকে মানবিক সিটি নাকি দানবিক সিটি বলব বোঝা মুশকিল। ব্রেকিং নিউজে সবই দুঃসংবাদ, খেলাধুলার বিজয় সংবাদ ছাড়া খুব একটা আনন্দের সংবাদ দেখা যায় না। এসব দুর্ঘটনা, দুঃসংবাদ, অমানবিক আচরণ, সংঘাত, সংঘর্ষ, দুর্নীতি, চৌর্যবৃত্তি, ধর্ষণ ইত্যাদি নানান ঘটনায় ঢাকার এই মানবিক নামকরণও সঠিক নয়। সুতরাং এসব দুরারোগ্য সামাজিক ব্যাধি থেকে ঢাকাকে বাঁচানো জরুরি।

আর স্মার্ট সিটির কথা কী বলব? আমরা ইত্যাদিতে একবার দেখিয়েছিলাম রাস্তার মাঝখানে দেওয়া রেলিংয়ের ওপর দিয়ে বা বড় রেলিং হলে তার ভিতর দিয়ে মাথা গলিয়ে অবৈধভাবে মানুষ রাস্তা পার হচ্ছে। একবার গ্রাম থেকে সদ্য শহরে আসা একজন সহজ-সরল মানুষ একজন পথচারীকে জিজ্ঞেস করেন, এরা এভাবে রাস্তা পার হচ্ছে কেন? ওইখানে তো লোহার বেড়া দেওয়া?

ভদ্রলোক বললেন, এটা অন্যায়। যে কোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

গ্রামের লোকটি বললেন, গ্রামে গরু-ছাগল যাতে খেতের ফসল খাইতে না পারে সে জন্য আমরা বাঁশের বেড়া দিই। কিন্তু বেড়া ডিঙাইয়া খেতে ঢুকলে আমরা গরু-ছাগলরে খোঁয়াড়ে দিই। দুইটা তো একই অপরাধ। আমরা গরু-ছাগলরে খোঁয়াড়ে দিতে পারলে এগো দিতে পারুম না ক্যান? খাড়ান আমি দুই-একটারে ধরি। বলে সে এগিয়ে গেল রেলিংয়ের পাশে। নাটিকাটি এখানেই শেষ হয়েছে।

আমাদের অনেক উন্নয়ন হয়েছে এবং হচ্ছে। বিশেষ করে যোগাযোগ ব্যবস্থার। উড়াল সেতু হয়েছে, চার লেনের রাস্তা হয়েছে, মেট্রোরেল হয়েছে, পদ্মা সেতু হয়েছে, পাতালরেল হচ্ছে, বড় বড় নান্দনিক ভবন হচ্ছে। সবই হচ্ছে কিন্তু আমাদের মানসিকতার উন্নতি হচ্ছে না। নাগরিকদের যে দায়িত্ব-কর্তব্য সেটাই আমরা জানি না। বিদেশে গাড়ির অনিয়ন্ত্রিত হর্নের পাশাপাশি কদিন পর পরই শহরের বিভিন্ন স্থানে জোড়া জোড়া মাইক লাগিয়ে সভা-সমাবেশ করে উচ্চ স্বরে সেøাগান আর বক্তৃতা দিয়ে এলাকাজুড়ে শব্দদূষণ করে না। ওখানে ফুল ছিঁড়িবেন না সাইনবোর্ড লাগে না। রাস্তার পাশে ফুটে থাকা ফুল দেখে নাগরিকরা ছবি তোলে, আর আমরা ছিঁড়ে ফেলি। আগেই বলেছি বিদেশে কেউ বাইরে ময়লা ফেলেন না। বরং কোথাও ময়লা পড়ে থাকতে দেখলে চলমান পথচারী সেটিকে তুলে নিকটস্থ ডাস্টবিনে ফেলেন। বিদেশে নাগরিকদের আচার-আচরণ ও সচেতনতা সম্পর্কে এরকম হাজারো উদাহরণ দেওয়া যাবে।

আসলে ঢাকাকে স্মার্ট করতে হলে শিক্ষার পাশাপাশি আমাদের মানসিকভাবে স্মার্ট হতে হবে। নগর উন্নয়নে আন্তরিকভাবে সহযোগিতা করতে হবে। অচেতন নয়, আমাদের সবাইকে সচেতন ভূমিকা পালন করতে হবে প্রতিটি ক্ষেত্রে। মনে রাখতে হবে নিজের বাড়ির মতো এই শহরটিও আমার শহর।

পরিবেশদূষণ, শব্দদূষণ, জলদূষণ, চিত্তদূষণ, বায়ুদূষণ, দৃশ্যদূষণ, মানবিকদূষণ, পোস্টারদূষণ, নদীদূষণ, রাজনৈতিক দূষণসহ শত শত দূষণে দূষিত এই নগরী। আর এসব দূষণের সঙ্গে আমরা জড়িত। আমরা সচেতন হলেই এসব দূষণ থেকে মুক্ত করতে পারব নিয়মিত অনিয়মে বিধ্বস্ত আমাদের প্রিয় নগরী এ ঢাকাকে। আর আগামী প্রজন্মও এসব অনিয়মে অবুঝ থাকবে না। চোখ খুললেই দেখতে পাবে সবুজের সমারোহ। বুক ভরে নিতে পারবে বিশুদ্ধ বাতাস।

 

লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, পরিবেশ ও সমাজ উন্নয়নকর্মী

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের
৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩
সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা