শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

কাদ্‌রী বললে যোদ্ধারা নদীর তল থেকে সুইও তুলে আনতে পারে

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
কাদ্‌রী বললে যোদ্ধারা নদীর তল থেকে সুইও তুলে আনতে পারে

মুক্তিযুদ্ধের মাঝামাঝি আবদুল্লাহ বীরপ্রতীককে পেয়েছিলাম। একটা মানুষ কতটা সহজ সরল হতে পারে আবদুল্লাহ বীরপ্রতীক তার জ্বলন্ত প্রমাণ। কোনো লেখাপড়া জানে না। কিন্তু তার শরীরজুড়ে ভালোবাসা। জীবজন্তু, তরুলতা, আকাশ-বাতাস, নদীনালা সবকিছুকে যে একই রকম ভালোবাসতে পারে তার নাম আবদুল্লাহ বীরপ্রতীক। গ্রামের বাড়ি ভালুকার তামাইট। কী করে ১৫-১৬ বছর বয়সে টাঙ্গাইল এসেছিল জানি না। একজনের বাড়িতে কাজ করে খেতো। মুক্তিযুদ্ধের শুরুর দিকে পাহাড়ে গিয়েছিল। স্বাস্থ্যগতর ভালো ছিল না বলে মুক্তিবাহিনীতে নেওয়া হয়নি। মাসখানেক পর আবার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছিল। তৃতীয়বার গিয়েছিল ব্রিগেডিয়ার ফজলুর রহমানের কাছে। আবদুল্লাহর ইচ্ছা ছিল যদি মুক্তিবাহিনীতে নেয় নেবে, ভর্তি হতে পারে হবে, না হয় সে রাজাকারে যাবে। দেশে যুদ্ধবিগ্রহ চলছে। তাই কোনোক্রমেই ঘরে বসে থাকা চলবে না। কপাল ভালো তৃতীয়বার তাকে রাজাকারে যেতে হয়নি, মুক্তিবাহিনীতে ভর্তি হতে পেরেছিল। সহজসরল একজন দেশপ্রেমিক হিসেবে অবশ্যই আল্লাহ তাকে দয়া করেছিলেন। যে কারণে একজন সফল মুক্তিযোদ্ধা হয়েছিল, বীরপ্রতীক খেতাব পেয়েছে। দুই মেয়ে, দুই ছেলের বাবা। ছোট মেয়ে জুঁইয়ের চট করে বিয়ে হয়ে গেছে। তেমন বেশি লেখাপড়া করেনি। কিন্তু বড় মেয়ে জ্যোতি ভালো ফল নিয়ে এমএ পাস করেছে। বড় ধর্মভীরু মেয়ে। সব সময় বোরকা পরে থাকে। কেউ ভালো করে মুখ দেখতে পারে না। দুবার বিসিএস দিয়েছে। মাস্টার্সে জ্যোতির রেজাল্টও ছিল বেশ ভালো। আবদুল্লাহর মেয়েজামাইয়ের বাড়ি সখিপুর আড়াইপাড়ার কাছে। মেয়েজামাই মোর্শেদ খান দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকে। আয়-রোজগার খুবই ভালো। আড়াইপাড়া, মাওনা চৌরাস্তায় আরও বেশ কিছু জায়গাজমি বাড়িঘর আছে। বাপদাদার জমির ওপর কোটি টাকা খরচ করে বাড়ি করেছে। নাম দিয়েছে জুঁই ভবন। বেশ কিছুদিন হয় আবদুল্লাহ বীরপ্রতীক তার মেয়ের বাড়ি যেতে অনুরোধ করছিল। আবদুল্লাহর অনুরোধ ফেলতে পারি না। ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে দেখা হওয়ার পর আজ ২০২৩ সাল কতজন কত রং বদল করেছে। কিন্তু আবদুল্লাহ আবদুল্লাহই। তার রঙে কোনো জোয়ারভাটা নেই। আমার সঙ্গে আছে তো আছেই। দীপ-কুঁড়ি-কুশিকে কোলেকাঁখে মানুষ করেছে, বড় করেছে। ৪ ফেব্রুয়ারি কচুয়ার আবদুল্লাহর ছেলে শুভর ছিল শুভ বউভাত। জীবনে প্রথম সখিপুর উপজেলা মাঠে কারও বউভাতের দাওয়াতে গিয়েছিলাম। কচুয়ার আবদুল্লাহ স্বাধীনতার পরপরই জাসদ করা শুরু করেছিল। গণবাহিনী করেছে। দাওয়াতে গিয়ে জাসদের অনেক লোকজন দেখলাম আর ভাবলাম, এরা যদি স্বাধীনতার পরপরই বঙ্গবন্ধুকে ধ্বংস করার চেষ্টা না করত আজ দেশের অবস্থা এমন হতো না। এর চাইতে অনেক ভালো হতো।

কয়েকদিন থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধা তামাইটের আবদুল্লাহ বীরপ্রতীকের অনুরোধ ছিল কচুয়ার আবদুল্লাহর ছেলের বিয়েতে গেলে আমি যেন ওর মেয়ে জুঁইয়ের শ্বশুরবাড়ি দেখে আসি। তাই গিয়েছিলাম। আড়াইপাড়া বাজারে জুঁইয়ের বরের বেশ অনেকটা জায়গা আছে। সেখানে ২-৩ ডেসিমলের ওপর পাঁচ তলা দালান করেছে। পাশে আরও ৪০-৫০ শতাংশ জায়গা খালি পড়ে আছে। মার্কেট বানাবে। আড়াইপাড়া বাজার থেকে ১ কিলোমিটার দূরে ডাকাতিয়া পশ্চিমপাড়া জুঁইয়ের শ্বশুরবাড়ি। আগে থেকেই ওরা ধনী। চার ভাইয়ের পূর্বে-পশ্চিমে লম্বা দক্ষিণমুখী কয়েক একর জায়গা জুড়ে বাড়ি। নতুন দালানঘরে নিয়ে গিয়েছিল। মনে হয় হাজার-বারো শ স্কয়ার ফুটের দোতলা নতুন ঘর। আমরা এক জায়গায় দুপুরের খাবার খেতে গেছি। তার পরও গিয়ে দেখি এলাহি কারবার। মাছ-মাংস-সবজি-ভাজি কত রকম কত কী যে করেছে, বলে শেষ করা যাবে না। ’৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে সখিপুর থেকে কচুয়া গিয়ে হামিদুল হক বীরপ্রতীক ও খোরশেদ আলমকে পেয়েছিলাম। অর্ধেক পথ গিয়ে খোরশেদ আলম চলে এসেছিল বাড়িতে বলে আসেনি বলে। কিন্তু হামিদুল হক আর বাড়ি ফেরেনি। আড়াইপাড়া, ফুলবাড়ি আরও বহু জায়গা ঘুরে ইপিআরের ফেলে যাওয়া অস্ত্রশস্ত্র ডাকাতিয়ার পরশুরাম মেম্বারের বাড়ির মাটির নিচ থেকে তুলে এনেছিলাম। অনেক অস্ত্র ছিল। ৩-৪ শ মুক্তিযোদ্ধার হাতে দেওয়া হয়েছিল। সেখানে টু ইঞ্চি মর্টার, রকেট লঞ্চার, এলএমজি, দুই-আড়াই শ থ্রি নট থ্রি রাইফেল ছিল। টাঙ্গাইলের মুক্তিযুদ্ধে কাদেরিয়া বাহিনীর জন্য দুটি ঘটনা ছিল আল্লাহর আশীর্বাদ। একটা একেবারে শুরুতে ডাকাতিয়া পরশুরাম মেম্বারের বাড়ির মাটির নিচে লুকিয়ে রাখা গোলাবারুদ, অন্যদিকে ১১ আগস্ট ধলেশ্বরী যমুনা নদীতে আক্রমণ করে হানাদারদের বিশাল অস্ত্রবোঝাই দুটি জাহাজ দখল। বিপুল পরিমাণ অস্ত্র জাহাজ থেকে নামানো হয়েছিল; কখনো তার হিসাব মেলাতে পারিনি। শুরুতেই ইপিআরের অস্ত্র, মাঝপথে জাহাজ দখল, স্বাধীনতাযুদ্ধের একেবারে শেষ পর্যায়ে জামালপুর এবং ময়মনসিংহ দুই ব্রিগেড হানাদার বাহিনীর সব মজুদ আমাদের হাতে পড়েছিল। সে কারণে আমাদের অস্ত্রভান্ডার ফুলে ফেঁপে উঠেছিল। তাই আড়াইপাড়ার কথা আমার দেহমনে সব সময় দোল খায়। ৪ ফেব্রুয়ারিও আড়াইপাড়া আমার মনে নাড়া দিয়েছে। বছর আট-দশ হলো নয়ন নামে একটি ছেলে আমার হৃদয়মন জুড়ে আছে। আট-দশ বছর আগে আড়াইপাড়া স্কুল-মাদরাসা মাঠে ইফতারের আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানে আমার গা ঘেঁষে নয়ন নামে চটপটে একটি ছোট্ট ছেলে বসেছিল। তার কাছাকাছি ছিল আরও দুজন। তাদের বিরুদ্ধে বিচার দিচ্ছিল, জানেন দোস্ত, ওরা না মিটমিট করে হাসে। ওরা ভালো না। সেই থেকে নয়নের সঙ্গে আমার পরিচয়। নয়নের পাশের বাড়ি এক রাত ছিলাম। বছর কয়েক আগে আট-দশ জন আত্মীয় নিয়ে নয়ন আমার টাঙ্গাইলের বাড়ি এসেছিল। দুপুরে আমার সঙ্গে খেয়েছিল। অনেক মজার মজার গল্প করেছিল। আবদুল্লাহর মেয়ের বাড়ি আবদুল হালিম লাল মিয়া গিয়েছিল। গিয়েছিল আলমগীর, নুরু খান, আবদুল আজিজ, রাজু। দীর্ঘদিন ডায়াবেটিস থাকায় তেমন কোনো মিষ্টি মুখে দিই না। কিন্তু কী করে যে জুঁইয়ের তৈরি পায়েস মুখে দিয়েছিলাম। খুবই ভালো লেগেছিল। তাই ছেলেমেয়ে এবং বউয়ের জন্য পাঠিয়ে দিলাম। এমনিতে কোনো জিনিস ভালো লাগলে অচেনা বাড়ি হলেও ছেলেমেয়ের জন্য নিয়ে নিই। কে কী ভাবল ওসব আমার ভাবনায় নেই। অভ্যাসটা ছোটকাল থেকেই। তখন কেউ পাত্তা দিত না। মাঝেসাজে বিব্রত হতে হতো। মুক্তিযুদ্ধের পর অনেকেই ভালোবেসে সম্মান করে তাই কিছু নিয়ে আসতে চাই শুনলে ছোটলোক না ভেবে আগ্রহ করে অনেক কিছু দিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। আমিও অনেক কিছু নিয়ে আসি। সেদিনও পায়েস এনেছিলাম। সেখান থেকে সিলিমপুর হয়ে টাঙ্গাইল ফিরেছিলাম। সিলিমপুরে এক মজার ঘটনা ঘটেছিল। অনেক পানির কল আছে সেখানে। ৩ ইঞ্চি আর ২ ইঞ্চিই বেশি। ২ ইঞ্চি সাব মারসিবল পাম্পে জটিলতা কম। ৩ ইঞ্চি মোটর ওভারহেড পাম্পে জটিলতা একটু বেশি। তবে পানি ওঠে অনেক বেশি। মাসখানেক আগে একটা ৩ ইঞ্চি পাম্পের পাইপ নিচে ফেলে দেয়। কাকে কী বলব! ৫ ইঞ্চি বোরের একটি পাম্প। বোর করতে পাইপসহ খরচ পড়ে ৩০-৩৫ হাজার। তা-ও আজ থেকে ১০ বছর আগের কথা। ভিতরে ৩ ইঞ্চি থ্রেড পাইপ তার দামও প্রায় ১২ হাজার। পিতলের চেক বাল্বের দাম সাড়ে ৪ হাজার। সব মিলিয়ে প্রায় ৫০ হাজারের মতো। ভিতরে পাইপ পড়ে যাওয়ায় সবটাই অকেজো। নবাবপুরে যাদের কাছ থেকে এটাওটা কিনি, কৃষিকাজের যন্ত্রপাতি, পাম্প, মেশিন, কাপড়ের পাইপ তাদের কয়েকবার বলেছি। কেউ ১০ হাজার, কেউ ১৬ হাজার, নানা রকমের দরদাম করেছে। পাইপ ওঠাতে পারলে পুরোটাই, না পারলে হাফ। আজ প্রায় ২৫ বছর যাবৎ আমার বাড়ির পানির কাজ করে আসকর। ভালোও করে খারাপও করে। একটা ভাঙে আরেকটা লাগায়। ২৫ বছর একইভাবে চলছে। হঠাৎই আমাদের সর্বকর্মে বিশেষজ্ঞ রবীন্দ্রনাথ সূত্রধর বলছিল, আসকর বলেছে সে পড়ে যাওয়া পাইপ তুলতে পারবে। তাই তারা গিয়েছিল। সত্যিই পাইপ তুলেছে। একজন সঙ্গে নিয়ে গিয়েছিল তার মজুরি ৭০০। আসকরের ৮০০, রবীর ৫০০। এতেই তারা খুশি। আমার মনে হচ্ছিল একটা ছোটখাটো অবিচার হচ্ছে। কেউ কেউ ১২ হাজার, ১৬ হাজার চাচ্ছিল, আমিও রাজি ছিলাম। এদের ৮ আর ৭=১৫, রবি ৫। মোট ২ হাজার। মনে হলো বড় অবিচার হচ্ছে। তাই আসকরকে আরও ২ হাজার বকশিশ দিয়েছি। পড়ে যাওয়া সেই পাম্প থেকে এখন অবিরাম পানি উঠছে।

এ রকম একটি ঘটনা ঘটেছিল ’৭৪ সালের বর্ষাকালে রেড ক্রস থেকে ছোট একটি অ্যালুমিনিয়ামের বডি এবং ১৫ হর্সের ইয়ামাহা ইঞ্জিন দেওয়া হয়েছিল। আমরা ৩-৪টি স্পিডবোট, ৫-৬টি দেশি ট্রলার নিয়ে ভূঞাপুর-পাঁচটিকড়ী গিয়েছিলাম বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করতে। কালিহাতী থানার পাশে ১৫ হর্স ইঞ্জিনে চাপ দিতেই বোট থেকে খুলে ইঞ্জিনটি পানিতে পড়ে গিয়েছিল। পাশেই জেলেবাড়ি। কালিহাতীর প্রায় সব জেলের সেখানে বাস। ইঞ্জিন পড়ে গেলে কয়েকজন জেলে ছুটে এসে স্বতঃস্ফূর্তভাবে হাত কচলাতে কচলাতে বলেছিল, স্যার, আপনারা চলে যান। লোকজনকে ত্রাণসামগ্রী দিয়ে ফিরে এসে দেখবেন আমরা ইঞ্জিন তুলে রেখেছি। খুশিমনে পাঁচটিকড়ী-ভূঞাপুর গিয়েছিলাম। সারা দিন ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করেছি। মুক্তিযুদ্ধের কারণে টাঙ্গাইলের মানুষ যেমন সাহসী ছিল, তেমনি সুশৃঙ্খলও ছিল। সারা দিন ত্রাণকাজ করে মনে হয় কিছুটা দুর্বল হয়ে পড়েছিলাম। ফেরার পথে তন্দ্রা এসেছিল। কালিহাতী থানার ঘাটে ফিরে কোনো শুভসংবাদ নয়, বলতে গেলে দুঃসংবাদই পেয়েছিলাম। স্পিডবোটের ইঞ্জিন তারা তুলতে পারেনি। চলে এসেছিলাম কালিহাতী থেকে। সেদিন শুতে যেতে ইচ্ছা হচ্ছিল না। কেন যেন মেশিনটা পানিতে ডুবে যাওয়ায় বেশ খারাপ লাগছিল। অত খারাপ লাগার কোনো কারণ ছিল না। ওয়াপদা ডাকবাংলোর দোতলায় বসে ছিলাম। হঠাৎ কোথা থেকে আবদুস সবুর খান বীরবিক্রম এসে হাজির, ‘স্যার, আপনি ঘুমান নাই? আপনি কোনো চিন্তা করবেন না। আগামীকাল ঘুম থেকে উঠে আপনি দেখবেন ইঞ্জিন আপনার বারান্দায় পড়ে আছে।’ মুক্তিযুদ্ধের সময় আবদুস সবুর খান বীরবিক্রম যখন যে কথা বলেছে সে কথা সে রক্ষা করেছে। তাই ঘুমিয়ে ছিলাম। ফজরের আজানে ঘুম ভেঙেছিল। বারান্দায় বেরোতেই দেখি সবুর খান লোকজন নিয়ে কালিহাতীর দিকে যাচ্ছে। প্রথমেই ধাক্কা খাই, ঘুম থেকে উঠে ইঞ্জিন দেখব, তা না, ইঞ্জিন আনতে যারা যাচ্ছে তাদের দেখছি। গোসল সেরে নাশতা খেয়ে সাড়ে ৮টা-৯টার দিকে কালিহাতী থানার কাছে নদীর পাড়ে গিয়ে বসেছিলাম। সবুর খান নদীর এপার-ওপার স্টিলের তার বেঁধেছে। সেখানে দুটি স্পিডবোট বেঁধে জানালার গ্রিলের সঙ্গে কাঁটার মতো আট-দশটি ছোট ছোট রড বাঁকা করে পানিতে ফেলছে আর ওঠাচ্ছে। অন্যদিকে সেদিন ছিল হুজুর মওলানা ভাসানীর কালিহাতী স্কুলমাঠে বিশাল জনসভা। জোহরের নামাজের পর থেকে লোকে লোকারণ্য। লোকজন একত্র হওয়া কোনো দোষের ছিল না। কিন্তু তাদের কথাবার্তা এত কঠিন যা বলে শেষ করা যাবে না। আর কথার তির্যক ক্ষমতা বন্দুকের গুলির চাইতে বেশি। কেউ বলছে, এটা মুক্তিযুদ্ধ না, ২০-২৫ ফুট পানির নিচে ইঞ্জিন এটা তোলা অত সহজ না। আবার কেউ বলছে, স্রোতের যে শক্তি তাতে মেশিন এখানে থাকবে কেন, রাজাবাড়ি পর্যন্ত ভেসে গেছে। এ রকম নানান ধরনের তির্যক কথা শুনতে শুনতে বিরক্ত হয়ে নদীতে একটা স্পিডবোটে উঠেছিলাম। কিছুক্ষণ পর মনে হচ্ছিল বসেই যখন আছি গ্রামের বাড়ি ঘুরে আসি। কিন্তু বোটে উঠে মনে হলো ছাতিহাটী গ্রামের বাড়ি না গিয়ে বল্লা বাজার হয়ে আসি। বীর মুক্তিযোদ্ধা বল্লার নজরুল তখন আমার সঙ্গে। বল্লা বাজারে গিয়ে ঘোরাফেরা করে ফেরার পথে ১০ কেজি মিষ্টি নিয়ে কালিহাতীর দিকে ফিরছিলাম। আর মনে মনে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছিলাম গিয়ে যদি দেখতাম ইঞ্জিন উঠিয়ে ফেলা হয়েছে তাহলে ওইসব টিটকারীর হাত থেকে বেঁচে যেতাম। কিন্তু ফিরে এসে সেই একই অবস্থা। কিন্তু সবুর বলল, ইঞ্জিন তারা আটকিয়েছে। জানালার গ্রিল এখন টেনে তুললেই তার সঙ্গে ইঞ্জিন উঠে আসবে। ৫ কেজি মিষ্টি সবুরকে দিয়ে দিলে পুরো মিষ্টি সে মা গঙ্গা মা গঙ্গা বলে পানির মধ্যে ঢেলে দিল। বলল, স্যার চর পাকুল্যার ফজলু ডুব দিয়ে দেখে এসেছে কাটার মধ্যে মেশিন বেজেছে। ফজলুকে দূরে ডেকে জিজ্ঞেস করতেই সে বলল ভিন্ন কথা। ফজলু বলল, স্যার ২০-২৫ ফুট পানি। আমি ৫-৭ ফুটের নিচে যেতে পারি নাই। যদি সবুর ভাইকে বলতাম আমি নিচে যেতে পারি নাই, সে আমাকে ডোবাতে ডোবাতে এতক্ষণে মেরেই ফেলত। সবুরের কথায় কিছুটা উৎসাহিত হলেও ফজলুর কথায় আমার সব উৎসাহ ভাটা পড়ে গেল। মিষ্টি টিষ্টি ঢেলে মা গঙ্গা বলে আল্লাহ-রসুলের কাছে কান্নাকাটি করে ১০-১২ জন মিলে তার টানতে শুরু করল। ১৫-২০ মিনিটেই খাঁচার অনেকটা উঠে এলো। তারপর হঠাৎই দেখা গেল ইঞ্জিনের পাটা। সব মানুষ স্তম্ভিত। সঙ্গে আমিও। এখন যদি ইঞ্জিন পড়েও যায় কিছু যায় আসে না। সারা দিন যে পরিমাণ টিটকারী শুনেছি তাতে কান ঝালাপালা হয়ে গিয়েছিল। ইঞ্জিন উঠিয়ে স্পিডবোটগুলো ট্রাকে তুলে টাঙ্গাইল চলে এসেছিলাম। বিকালে হুজুর মওলানা ভাসানী কালিহাতী স্কুলমাঠে বক্তৃতা করতে গিয়ে বলেছিলেন, ‘কাদ্রী বন্দুক নিয়ে পাকিস্তানি হানাদারদের সঙ্গে যুদ্ধ করেছে। একটা স্পিডবোটের ইঞ্জিন কত বড়, একটা সুই ওখানে পড়ে গেলে কাদ্রী বললে তার যোদ্ধারা পানির নিচ থেকে সে সুইকেও তুলে আনতে পারত। মুক্তিযোদ্ধারা সব পারে। কাদ্রী সব পারে।’ সত্যিই হুজুর মওলানা ভাসানীর আমার ওপর ও রকম আস্থাই ছিল। পিতার আস্থা ছিল তারও চাইতে বেশি।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৪২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা