শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

কাদ্‌রী বললে যোদ্ধারা নদীর তল থেকে সুইও তুলে আনতে পারে

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
কাদ্‌রী বললে যোদ্ধারা নদীর তল থেকে সুইও তুলে আনতে পারে

মুক্তিযুদ্ধের মাঝামাঝি আবদুল্লাহ বীরপ্রতীককে পেয়েছিলাম। একটা মানুষ কতটা সহজ সরল হতে পারে আবদুল্লাহ বীরপ্রতীক তার জ্বলন্ত প্রমাণ। কোনো লেখাপড়া জানে না। কিন্তু তার শরীরজুড়ে ভালোবাসা। জীবজন্তু, তরুলতা, আকাশ-বাতাস, নদীনালা সবকিছুকে যে একই রকম ভালোবাসতে পারে তার নাম আবদুল্লাহ বীরপ্রতীক। গ্রামের বাড়ি ভালুকার তামাইট। কী করে ১৫-১৬ বছর বয়সে টাঙ্গাইল এসেছিল জানি না। একজনের বাড়িতে কাজ করে খেতো। মুক্তিযুদ্ধের শুরুর দিকে পাহাড়ে গিয়েছিল। স্বাস্থ্যগতর ভালো ছিল না বলে মুক্তিবাহিনীতে নেওয়া হয়নি। মাসখানেক পর আবার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছিল। তৃতীয়বার গিয়েছিল ব্রিগেডিয়ার ফজলুর রহমানের কাছে। আবদুল্লাহর ইচ্ছা ছিল যদি মুক্তিবাহিনীতে নেয় নেবে, ভর্তি হতে পারে হবে, না হয় সে রাজাকারে যাবে। দেশে যুদ্ধবিগ্রহ চলছে। তাই কোনোক্রমেই ঘরে বসে থাকা চলবে না। কপাল ভালো তৃতীয়বার তাকে রাজাকারে যেতে হয়নি, মুক্তিবাহিনীতে ভর্তি হতে পেরেছিল। সহজসরল একজন দেশপ্রেমিক হিসেবে অবশ্যই আল্লাহ তাকে দয়া করেছিলেন। যে কারণে একজন সফল মুক্তিযোদ্ধা হয়েছিল, বীরপ্রতীক খেতাব পেয়েছে। দুই মেয়ে, দুই ছেলের বাবা। ছোট মেয়ে জুঁইয়ের চট করে বিয়ে হয়ে গেছে। তেমন বেশি লেখাপড়া করেনি। কিন্তু বড় মেয়ে জ্যোতি ভালো ফল নিয়ে এমএ পাস করেছে। বড় ধর্মভীরু মেয়ে। সব সময় বোরকা পরে থাকে। কেউ ভালো করে মুখ দেখতে পারে না। দুবার বিসিএস দিয়েছে। মাস্টার্সে জ্যোতির রেজাল্টও ছিল বেশ ভালো। আবদুল্লাহর মেয়েজামাইয়ের বাড়ি সখিপুর আড়াইপাড়ার কাছে। মেয়েজামাই মোর্শেদ খান দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকে। আয়-রোজগার খুবই ভালো। আড়াইপাড়া, মাওনা চৌরাস্তায় আরও বেশ কিছু জায়গাজমি বাড়িঘর আছে। বাপদাদার জমির ওপর কোটি টাকা খরচ করে বাড়ি করেছে। নাম দিয়েছে জুঁই ভবন। বেশ কিছুদিন হয় আবদুল্লাহ বীরপ্রতীক তার মেয়ের বাড়ি যেতে অনুরোধ করছিল। আবদুল্লাহর অনুরোধ ফেলতে পারি না। ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে দেখা হওয়ার পর আজ ২০২৩ সাল কতজন কত রং বদল করেছে। কিন্তু আবদুল্লাহ আবদুল্লাহই। তার রঙে কোনো জোয়ারভাটা নেই। আমার সঙ্গে আছে তো আছেই। দীপ-কুঁড়ি-কুশিকে কোলেকাঁখে মানুষ করেছে, বড় করেছে। ৪ ফেব্রুয়ারি কচুয়ার আবদুল্লাহর ছেলে শুভর ছিল শুভ বউভাত। জীবনে প্রথম সখিপুর উপজেলা মাঠে কারও বউভাতের দাওয়াতে গিয়েছিলাম। কচুয়ার আবদুল্লাহ স্বাধীনতার পরপরই জাসদ করা শুরু করেছিল। গণবাহিনী করেছে। দাওয়াতে গিয়ে জাসদের অনেক লোকজন দেখলাম আর ভাবলাম, এরা যদি স্বাধীনতার পরপরই বঙ্গবন্ধুকে ধ্বংস করার চেষ্টা না করত আজ দেশের অবস্থা এমন হতো না। এর চাইতে অনেক ভালো হতো।

কয়েকদিন থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধা তামাইটের আবদুল্লাহ বীরপ্রতীকের অনুরোধ ছিল কচুয়ার আবদুল্লাহর ছেলের বিয়েতে গেলে আমি যেন ওর মেয়ে জুঁইয়ের শ্বশুরবাড়ি দেখে আসি। তাই গিয়েছিলাম। আড়াইপাড়া বাজারে জুঁইয়ের বরের বেশ অনেকটা জায়গা আছে। সেখানে ২-৩ ডেসিমলের ওপর পাঁচ তলা দালান করেছে। পাশে আরও ৪০-৫০ শতাংশ জায়গা খালি পড়ে আছে। মার্কেট বানাবে। আড়াইপাড়া বাজার থেকে ১ কিলোমিটার দূরে ডাকাতিয়া পশ্চিমপাড়া জুঁইয়ের শ্বশুরবাড়ি। আগে থেকেই ওরা ধনী। চার ভাইয়ের পূর্বে-পশ্চিমে লম্বা দক্ষিণমুখী কয়েক একর জায়গা জুড়ে বাড়ি। নতুন দালানঘরে নিয়ে গিয়েছিল। মনে হয় হাজার-বারো শ স্কয়ার ফুটের দোতলা নতুন ঘর। আমরা এক জায়গায় দুপুরের খাবার খেতে গেছি। তার পরও গিয়ে দেখি এলাহি কারবার। মাছ-মাংস-সবজি-ভাজি কত রকম কত কী যে করেছে, বলে শেষ করা যাবে না। ’৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে সখিপুর থেকে কচুয়া গিয়ে হামিদুল হক বীরপ্রতীক ও খোরশেদ আলমকে পেয়েছিলাম। অর্ধেক পথ গিয়ে খোরশেদ আলম চলে এসেছিল বাড়িতে বলে আসেনি বলে। কিন্তু হামিদুল হক আর বাড়ি ফেরেনি। আড়াইপাড়া, ফুলবাড়ি আরও বহু জায়গা ঘুরে ইপিআরের ফেলে যাওয়া অস্ত্রশস্ত্র ডাকাতিয়ার পরশুরাম মেম্বারের বাড়ির মাটির নিচ থেকে তুলে এনেছিলাম। অনেক অস্ত্র ছিল। ৩-৪ শ মুক্তিযোদ্ধার হাতে দেওয়া হয়েছিল। সেখানে টু ইঞ্চি মর্টার, রকেট লঞ্চার, এলএমজি, দুই-আড়াই শ থ্রি নট থ্রি রাইফেল ছিল। টাঙ্গাইলের মুক্তিযুদ্ধে কাদেরিয়া বাহিনীর জন্য দুটি ঘটনা ছিল আল্লাহর আশীর্বাদ। একটা একেবারে শুরুতে ডাকাতিয়া পরশুরাম মেম্বারের বাড়ির মাটির নিচে লুকিয়ে রাখা গোলাবারুদ, অন্যদিকে ১১ আগস্ট ধলেশ্বরী যমুনা নদীতে আক্রমণ করে হানাদারদের বিশাল অস্ত্রবোঝাই দুটি জাহাজ দখল। বিপুল পরিমাণ অস্ত্র জাহাজ থেকে নামানো হয়েছিল; কখনো তার হিসাব মেলাতে পারিনি। শুরুতেই ইপিআরের অস্ত্র, মাঝপথে জাহাজ দখল, স্বাধীনতাযুদ্ধের একেবারে শেষ পর্যায়ে জামালপুর এবং ময়মনসিংহ দুই ব্রিগেড হানাদার বাহিনীর সব মজুদ আমাদের হাতে পড়েছিল। সে কারণে আমাদের অস্ত্রভান্ডার ফুলে ফেঁপে উঠেছিল। তাই আড়াইপাড়ার কথা আমার দেহমনে সব সময় দোল খায়। ৪ ফেব্রুয়ারিও আড়াইপাড়া আমার মনে নাড়া দিয়েছে। বছর আট-দশ হলো নয়ন নামে একটি ছেলে আমার হৃদয়মন জুড়ে আছে। আট-দশ বছর আগে আড়াইপাড়া স্কুল-মাদরাসা মাঠে ইফতারের আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানে আমার গা ঘেঁষে নয়ন নামে চটপটে একটি ছোট্ট ছেলে বসেছিল। তার কাছাকাছি ছিল আরও দুজন। তাদের বিরুদ্ধে বিচার দিচ্ছিল, জানেন দোস্ত, ওরা না মিটমিট করে হাসে। ওরা ভালো না। সেই থেকে নয়নের সঙ্গে আমার পরিচয়। নয়নের পাশের বাড়ি এক রাত ছিলাম। বছর কয়েক আগে আট-দশ জন আত্মীয় নিয়ে নয়ন আমার টাঙ্গাইলের বাড়ি এসেছিল। দুপুরে আমার সঙ্গে খেয়েছিল। অনেক মজার মজার গল্প করেছিল। আবদুল্লাহর মেয়ের বাড়ি আবদুল হালিম লাল মিয়া গিয়েছিল। গিয়েছিল আলমগীর, নুরু খান, আবদুল আজিজ, রাজু। দীর্ঘদিন ডায়াবেটিস থাকায় তেমন কোনো মিষ্টি মুখে দিই না। কিন্তু কী করে যে জুঁইয়ের তৈরি পায়েস মুখে দিয়েছিলাম। খুবই ভালো লেগেছিল। তাই ছেলেমেয়ে এবং বউয়ের জন্য পাঠিয়ে দিলাম। এমনিতে কোনো জিনিস ভালো লাগলে অচেনা বাড়ি হলেও ছেলেমেয়ের জন্য নিয়ে নিই। কে কী ভাবল ওসব আমার ভাবনায় নেই। অভ্যাসটা ছোটকাল থেকেই। তখন কেউ পাত্তা দিত না। মাঝেসাজে বিব্রত হতে হতো। মুক্তিযুদ্ধের পর অনেকেই ভালোবেসে সম্মান করে তাই কিছু নিয়ে আসতে চাই শুনলে ছোটলোক না ভেবে আগ্রহ করে অনেক কিছু দিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। আমিও অনেক কিছু নিয়ে আসি। সেদিনও পায়েস এনেছিলাম। সেখান থেকে সিলিমপুর হয়ে টাঙ্গাইল ফিরেছিলাম। সিলিমপুরে এক মজার ঘটনা ঘটেছিল। অনেক পানির কল আছে সেখানে। ৩ ইঞ্চি আর ২ ইঞ্চিই বেশি। ২ ইঞ্চি সাব মারসিবল পাম্পে জটিলতা কম। ৩ ইঞ্চি মোটর ওভারহেড পাম্পে জটিলতা একটু বেশি। তবে পানি ওঠে অনেক বেশি। মাসখানেক আগে একটা ৩ ইঞ্চি পাম্পের পাইপ নিচে ফেলে দেয়। কাকে কী বলব! ৫ ইঞ্চি বোরের একটি পাম্প। বোর করতে পাইপসহ খরচ পড়ে ৩০-৩৫ হাজার। তা-ও আজ থেকে ১০ বছর আগের কথা। ভিতরে ৩ ইঞ্চি থ্রেড পাইপ তার দামও প্রায় ১২ হাজার। পিতলের চেক বাল্বের দাম সাড়ে ৪ হাজার। সব মিলিয়ে প্রায় ৫০ হাজারের মতো। ভিতরে পাইপ পড়ে যাওয়ায় সবটাই অকেজো। নবাবপুরে যাদের কাছ থেকে এটাওটা কিনি, কৃষিকাজের যন্ত্রপাতি, পাম্প, মেশিন, কাপড়ের পাইপ তাদের কয়েকবার বলেছি। কেউ ১০ হাজার, কেউ ১৬ হাজার, নানা রকমের দরদাম করেছে। পাইপ ওঠাতে পারলে পুরোটাই, না পারলে হাফ। আজ প্রায় ২৫ বছর যাবৎ আমার বাড়ির পানির কাজ করে আসকর। ভালোও করে খারাপও করে। একটা ভাঙে আরেকটা লাগায়। ২৫ বছর একইভাবে চলছে। হঠাৎই আমাদের সর্বকর্মে বিশেষজ্ঞ রবীন্দ্রনাথ সূত্রধর বলছিল, আসকর বলেছে সে পড়ে যাওয়া পাইপ তুলতে পারবে। তাই তারা গিয়েছিল। সত্যিই পাইপ তুলেছে। একজন সঙ্গে নিয়ে গিয়েছিল তার মজুরি ৭০০। আসকরের ৮০০, রবীর ৫০০। এতেই তারা খুশি। আমার মনে হচ্ছিল একটা ছোটখাটো অবিচার হচ্ছে। কেউ কেউ ১২ হাজার, ১৬ হাজার চাচ্ছিল, আমিও রাজি ছিলাম। এদের ৮ আর ৭=১৫, রবি ৫। মোট ২ হাজার। মনে হলো বড় অবিচার হচ্ছে। তাই আসকরকে আরও ২ হাজার বকশিশ দিয়েছি। পড়ে যাওয়া সেই পাম্প থেকে এখন অবিরাম পানি উঠছে।

এ রকম একটি ঘটনা ঘটেছিল ’৭৪ সালের বর্ষাকালে রেড ক্রস থেকে ছোট একটি অ্যালুমিনিয়ামের বডি এবং ১৫ হর্সের ইয়ামাহা ইঞ্জিন দেওয়া হয়েছিল। আমরা ৩-৪টি স্পিডবোট, ৫-৬টি দেশি ট্রলার নিয়ে ভূঞাপুর-পাঁচটিকড়ী গিয়েছিলাম বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করতে। কালিহাতী থানার পাশে ১৫ হর্স ইঞ্জিনে চাপ দিতেই বোট থেকে খুলে ইঞ্জিনটি পানিতে পড়ে গিয়েছিল। পাশেই জেলেবাড়ি। কালিহাতীর প্রায় সব জেলের সেখানে বাস। ইঞ্জিন পড়ে গেলে কয়েকজন জেলে ছুটে এসে স্বতঃস্ফূর্তভাবে হাত কচলাতে কচলাতে বলেছিল, স্যার, আপনারা চলে যান। লোকজনকে ত্রাণসামগ্রী দিয়ে ফিরে এসে দেখবেন আমরা ইঞ্জিন তুলে রেখেছি। খুশিমনে পাঁচটিকড়ী-ভূঞাপুর গিয়েছিলাম। সারা দিন ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করেছি। মুক্তিযুদ্ধের কারণে টাঙ্গাইলের মানুষ যেমন সাহসী ছিল, তেমনি সুশৃঙ্খলও ছিল। সারা দিন ত্রাণকাজ করে মনে হয় কিছুটা দুর্বল হয়ে পড়েছিলাম। ফেরার পথে তন্দ্রা এসেছিল। কালিহাতী থানার ঘাটে ফিরে কোনো শুভসংবাদ নয়, বলতে গেলে দুঃসংবাদই পেয়েছিলাম। স্পিডবোটের ইঞ্জিন তারা তুলতে পারেনি। চলে এসেছিলাম কালিহাতী থেকে। সেদিন শুতে যেতে ইচ্ছা হচ্ছিল না। কেন যেন মেশিনটা পানিতে ডুবে যাওয়ায় বেশ খারাপ লাগছিল। অত খারাপ লাগার কোনো কারণ ছিল না। ওয়াপদা ডাকবাংলোর দোতলায় বসে ছিলাম। হঠাৎ কোথা থেকে আবদুস সবুর খান বীরবিক্রম এসে হাজির, ‘স্যার, আপনি ঘুমান নাই? আপনি কোনো চিন্তা করবেন না। আগামীকাল ঘুম থেকে উঠে আপনি দেখবেন ইঞ্জিন আপনার বারান্দায় পড়ে আছে।’ মুক্তিযুদ্ধের সময় আবদুস সবুর খান বীরবিক্রম যখন যে কথা বলেছে সে কথা সে রক্ষা করেছে। তাই ঘুমিয়ে ছিলাম। ফজরের আজানে ঘুম ভেঙেছিল। বারান্দায় বেরোতেই দেখি সবুর খান লোকজন নিয়ে কালিহাতীর দিকে যাচ্ছে। প্রথমেই ধাক্কা খাই, ঘুম থেকে উঠে ইঞ্জিন দেখব, তা না, ইঞ্জিন আনতে যারা যাচ্ছে তাদের দেখছি। গোসল সেরে নাশতা খেয়ে সাড়ে ৮টা-৯টার দিকে কালিহাতী থানার কাছে নদীর পাড়ে গিয়ে বসেছিলাম। সবুর খান নদীর এপার-ওপার স্টিলের তার বেঁধেছে। সেখানে দুটি স্পিডবোট বেঁধে জানালার গ্রিলের সঙ্গে কাঁটার মতো আট-দশটি ছোট ছোট রড বাঁকা করে পানিতে ফেলছে আর ওঠাচ্ছে। অন্যদিকে সেদিন ছিল হুজুর মওলানা ভাসানীর কালিহাতী স্কুলমাঠে বিশাল জনসভা। জোহরের নামাজের পর থেকে লোকে লোকারণ্য। লোকজন একত্র হওয়া কোনো দোষের ছিল না। কিন্তু তাদের কথাবার্তা এত কঠিন যা বলে শেষ করা যাবে না। আর কথার তির্যক ক্ষমতা বন্দুকের গুলির চাইতে বেশি। কেউ বলছে, এটা মুক্তিযুদ্ধ না, ২০-২৫ ফুট পানির নিচে ইঞ্জিন এটা তোলা অত সহজ না। আবার কেউ বলছে, স্রোতের যে শক্তি তাতে মেশিন এখানে থাকবে কেন, রাজাবাড়ি পর্যন্ত ভেসে গেছে। এ রকম নানান ধরনের তির্যক কথা শুনতে শুনতে বিরক্ত হয়ে নদীতে একটা স্পিডবোটে উঠেছিলাম। কিছুক্ষণ পর মনে হচ্ছিল বসেই যখন আছি গ্রামের বাড়ি ঘুরে আসি। কিন্তু বোটে উঠে মনে হলো ছাতিহাটী গ্রামের বাড়ি না গিয়ে বল্লা বাজার হয়ে আসি। বীর মুক্তিযোদ্ধা বল্লার নজরুল তখন আমার সঙ্গে। বল্লা বাজারে গিয়ে ঘোরাফেরা করে ফেরার পথে ১০ কেজি মিষ্টি নিয়ে কালিহাতীর দিকে ফিরছিলাম। আর মনে মনে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছিলাম গিয়ে যদি দেখতাম ইঞ্জিন উঠিয়ে ফেলা হয়েছে তাহলে ওইসব টিটকারীর হাত থেকে বেঁচে যেতাম। কিন্তু ফিরে এসে সেই একই অবস্থা। কিন্তু সবুর বলল, ইঞ্জিন তারা আটকিয়েছে। জানালার গ্রিল এখন টেনে তুললেই তার সঙ্গে ইঞ্জিন উঠে আসবে। ৫ কেজি মিষ্টি সবুরকে দিয়ে দিলে পুরো মিষ্টি সে মা গঙ্গা মা গঙ্গা বলে পানির মধ্যে ঢেলে দিল। বলল, স্যার চর পাকুল্যার ফজলু ডুব দিয়ে দেখে এসেছে কাটার মধ্যে মেশিন বেজেছে। ফজলুকে দূরে ডেকে জিজ্ঞেস করতেই সে বলল ভিন্ন কথা। ফজলু বলল, স্যার ২০-২৫ ফুট পানি। আমি ৫-৭ ফুটের নিচে যেতে পারি নাই। যদি সবুর ভাইকে বলতাম আমি নিচে যেতে পারি নাই, সে আমাকে ডোবাতে ডোবাতে এতক্ষণে মেরেই ফেলত। সবুরের কথায় কিছুটা উৎসাহিত হলেও ফজলুর কথায় আমার সব উৎসাহ ভাটা পড়ে গেল। মিষ্টি টিষ্টি ঢেলে মা গঙ্গা বলে আল্লাহ-রসুলের কাছে কান্নাকাটি করে ১০-১২ জন মিলে তার টানতে শুরু করল। ১৫-২০ মিনিটেই খাঁচার অনেকটা উঠে এলো। তারপর হঠাৎই দেখা গেল ইঞ্জিনের পাটা। সব মানুষ স্তম্ভিত। সঙ্গে আমিও। এখন যদি ইঞ্জিন পড়েও যায় কিছু যায় আসে না। সারা দিন যে পরিমাণ টিটকারী শুনেছি তাতে কান ঝালাপালা হয়ে গিয়েছিল। ইঞ্জিন উঠিয়ে স্পিডবোটগুলো ট্রাকে তুলে টাঙ্গাইল চলে এসেছিলাম। বিকালে হুজুর মওলানা ভাসানী কালিহাতী স্কুলমাঠে বক্তৃতা করতে গিয়ে বলেছিলেন, ‘কাদ্রী বন্দুক নিয়ে পাকিস্তানি হানাদারদের সঙ্গে যুদ্ধ করেছে। একটা স্পিডবোটের ইঞ্জিন কত বড়, একটা সুই ওখানে পড়ে গেলে কাদ্রী বললে তার যোদ্ধারা পানির নিচ থেকে সে সুইকেও তুলে আনতে পারত। মুক্তিযোদ্ধারা সব পারে। কাদ্রী সব পারে।’ সত্যিই হুজুর মওলানা ভাসানীর আমার ওপর ও রকম আস্থাই ছিল। পিতার আস্থা ছিল তারও চাইতে বেশি।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন

নগর জীবন

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন