শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ জুন, ২০২৩ আপডেট:

ব্যারিস্টার তাপসের ভাষ্য, ব্যারিস্টার আমীরের কর্মকাণ্ড

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যারিস্টার তাপসের ভাষ্য, ব্যারিস্টার আমীরের কর্মকাণ্ড

ওপরে উল্লিখিত বিষয় নিয়ে কয়েক সপ্তাহ ধরে চলছে প্রচুর আলোচনা-সমালোচনা, লেখালেখি এবং সামাজিক মাধ্যমে প্রচণ্ড ঝড়। এ ঝড়ের ঢেউ পশ্চিম বাংলার গণমাধ্যমেও পৌঁছেছে। সর্বশেষ খবর অনুযায়ী, ব্যারিস্টার তাপসের বিরুদ্ধে একটি আদালত অবমাননার দরখাস্ত করা হয়েছে। তাই ভাবলাম এ বিষয়ে আমার লেখা উচিত, কেননা ওপরের দুজন ব্যারিস্টারের সঙ্গেই আমার বহু বছরের গভীর নৈকট্যের কারণে আমি যতটা নির্মোহ এবং নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে লেখতে পারি, তা অনেকের পক্ষেই সম্ভব নয়। প্রথমেই অভিভাবকতুল্য ব্যারিস্টার এম আমীর-উল ইসলামের কথা দিয়ে শুরু করতে হয়, যিনি আমাদের ইতিহাসের অংশ। শুধু মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোতে সে যুদ্ধের পটভূমিতে তাঁর অবদানের জন্যই নয়, মুজিবনগরের প্রথম সরকার গঠনে তাঁর ভূমিকার জন্যই নয়, ১৯৭১-এর ১০ এপ্রিল স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের লেখক হিসেবে তাঁর চিরঞ্জীব থাকার কথা, যে দলিলটি আমাদের সংবিধানে সংযোজন করা হয়েছে। তাই তাঁকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীদের জন্য নমস্ব ব্যক্তি বলা মোটেও অতিরঞ্জন নয়। ১৯৭১-এ তিনি পাকিস্তানি সৈন্য এবং তাদের পোষ্য রাজাকার-আলবদর-শান্তি কমিটির সদস্যদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের সংগঠক হিসেবে অমূল্য অবদান রেখেছেন, কাজ করেছেন জামায়াত, মুসলিম লীগ, নেজামে ইসলামসহ অন্যান্য ধর্মান্ধ, ধর্ম ব্যবসায়ীদের এবং কট্টর চীনপন্থিদের বিরুদ্ধে। কিন্তু আমরা এটা দেখে গভীরভাবে বিক্ষুব্ধ হলাম যে, সম্প্রতি তিনি সেই ’৭১-এর পরাজিত অপশক্তির লোকদের সঙ্গেই হাত মিলিয়ে সুপ্রিম কোর্ট বারের রাজনীতির জন্য একটি তথাকথিত মোর্চা তৈরি করেছেন এমন এক ব্যক্তির নেতৃত্বে যিনি দেশ শত্রুমুক্ত হওয়ার কিছুদিন আগে পাকিস্তান চলে গিয়ে বঙ্গবন্ধু হত্যার পর ফিরে এসেছিলেন। ব্যারিস্টার আমীর-উল ইসলাম বিএনপি-জামায়াত নেতাদের পক্ষে আইনি লড়াই করবেন এমন কথা বলেই ক্ষান্ত হননি, তাদের সঙ্গে নিয়ে আদালতেও দাঁড়িয়ে ছিলেন। সোজা কথায় তাদের সঙ্গেই হাত মেলালেন, যাদের বিরুদ্ধে ’৭১-এ তিনি যুদ্ধ করেছিলেন। আমরা কখনো চিন্তাও করিনি যে, এ ধরনের চিত্র দেখা যাবে। আমরা বিস্ময়ে হতভম্ভ হয়েছি। এটা কখনো গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। কেউ যদি বলেন এর দ্বারা তাঁর সমস্ত জীবনের অর্জন ভূলুণ্ঠিত হলো, তিনি ভুল বলবেন না। যে ব্যক্তি সবসময় পূজনীয় হয়ে থাকতেন, এসব কর্মকাণ্ডের কারণে তাঁর সে পরিচয়ে চির ধরার উপক্রম হয়েছে।

তাঁর মনে ব্যথা রয়েছে, যা অনস্বীকার্য। বিগত বার কাউন্সিল নির্বাচনে তিনি সর্বাধিক ভোট পাননি বলে তাঁকে সহসভাপতি পদটি দেওয়া হয়নি। বলতে দ্বিধা নেই যে, সেটি ছিল ভুল সিদ্ধান্ত। তাঁর গৌরবময় ইতিহাস এবং বয়োজ্যেষ্ঠতার কারণে পদটি তাঁকেই দেওয়া উচিত ছিল; কিন্তু পরবর্তীতে দেশের ঐতিহ্যবাহী এবং সর্বপ্রাচীন গবেষণা সংস্থা বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লিগ্যাল অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স (বিলিয়া) চেয়ারম্যান পদে বসানো হয়েছে ড. কামাল হোসেনের ক্ষমতা খর্ব করে। সংস্থাটি সরকারি অর্থায়নে পরিচালিত বিধায় এটি বলার অপেক্ষা রাখে না যে, সরকার চেয়েছে বলেই তিনি ওই সম্মানজনক পদটি পেয়েছেন। এ পদটি কোনোক্রমেই বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যানের পদ থেকে নিম্নমানের নয়। তাই এরপর আর তাঁর ক্ষোভ জিইয়ে রাখা উচিত হয়নি। বিলিয়ার চেয়ারম্যান (আমি নিজেও যার বিকল্প চেয়ারম্যান) হিসেবে তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা উজ্জীবিত রাখার জন্য অনেক কিছু করেছেন, যা মনে রাখার মতো। তাঁর সমর্থন নিয়ে আমরা বিলিয়ায় ধর্মান্ধদের প্রবেশ বন্ধ করেছি। জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল করার ব্যাপারে তিনি সব সময়ই সোচ্চার ছিলেন। এসবের পর হঠাৎ সুপ্রিম কোর্ট বার সমিতির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে তাঁর হাত মেলানো যেন বিনা মেঘে বজ্রপাতসম, যে বজ্রাঘাতে অনেক কিছু পুড়ে ছারখার হওয়ার অবস্থা। জ্যেষ্ঠ অ্যাডভোকেট মশিউজ্জামান, যিনি সুপ্রিম কোর্ট বারের নির্বাচন কমিশনার ছিলেন, তাঁর শ্বশুর যে-ই হন না কেন তিনি নিজে একজন ভালো মানুষ। কিন্তু কমিশনে যারা ভোট গণনায় নিয়োজিত ছিলেন তাদের প্রায় সবাই জামায়াতের লোক এবং ভোট গণনার রাতেই গণনায় নয়-ছয়ের অভিযোগ আনা হয়েছিল। সভাপতির পদে সাবেক অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মমতাজ ফকিরের বিষয়ে নয়-ছয়ের সুযোগ ছিল না, কারণ তিনি বিপুলসংখ্যক ভোটে এগিয়ে ছিলেন। কিন্তু সাধারণ সম্পাদক পদে আবদুর নুর দুলাল তুলনামূলকভাবে অল্প ভোটে এগিয়ে থাকার কারণে জামায়াতপন্থি গণনাকারীরা প্রতারণার আশ্রয় নেন অনেকের দৃষ্টিসীমার মধ্যেই। চ্যালেঞ্জ হলে, যথাযথই পুনর্গণনার দাবি ওঠে। পুনর্গণনার আগেই কমিশনের চেয়ারম্যান পদত্যাগ করেন, যে কারণে সময়মতো গণনা হয়নি। তবে পরবর্তীতে নতুন চেয়ারম্যানের তদন্তাধীনে পুনর্গণনায় দেখা গেল- অ্যাডভোকেট আবদুর নুর দুলালই জয়ী হয়েছেন, যে কথাটি প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে নির্বাচন কমিশনের জামায়াতি ভোট গণনাকারীরা চেপে রেখেছিলেন। যথাসময়ে নতুন কমিটির নাম ঘোষণা করার পর মাননীয় প্রধান বিচারপতিসহ সংশ্লিষ্ট সবাই সেটিকে স্বীকৃতি দিয়েছেন, কিন্তু সেই প্রেক্ষাপটেই ব্যারিস্টার আমীর-উল ইসলাম একজন চিহ্নিত দেশত্যাগী রাজাকারের নেতৃত্বে একটি মনগড়া কমিটি করে বিতর্কের সৃষ্টি করলেন, যা তাঁর জন্যও মঙ্গলকর হয়নি বলে তাঁর সব ভক্তরাই বলছেন। জামায়াত-বিএনপি-রাজাকারদের সঙ্গে ব্যারিস্টার আমীর-উল ইসলামকে দেখার জন্য আমরা কখনো প্রস্তুত ছিলাম না বিধায়, শুধু বিস্মিতই হইনি, মর্মাহতও হয়েছি।

এমন পরিস্থিতিতে ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস কিছু বক্তব্য দিয়েছেন। নাম উল্লেখ না করে তিনি সাজাপ্রাপ্ত সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার পতনের কথা উল্লেখ করেছেন। বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা প্রকাশ্য আদালতে স্বীকার করেছেন যে, তিনি শান্তি কমিটির সদস্য ছিলেন এবং পাকিস্তানি সৈন্যদের সাহায্য করতেন, যে কথা পরদিনই বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় গুরুত্বসহকারে প্রকাশিত হয়েছিল, বিশেষ করে আদালতে উপস্থিত সাংবাদিক জুলফিকার মানিক বিষয়টি নিয়ে ঢাকা ট্রিবিউন পত্রিকায় শীর্ষ খবর হিসেবে প্রকাশ করেছিলেন। এ কথা জানার পরই মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের জনতা বিচারপতি সিনহার বিরুদ্ধে ক্ষেপে ওঠেন। পরবর্তীতে প্রধান বিচারপতি হওয়ার পর তিনি প্রকাশ্যেই বলতে থাকেন যে, পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্ট স্টাইলে তিনি নির্বাচিত আওয়ামী লীগ নেতৃত্বের সরকারকে হটিয়ে দেবেন। তিনি সে পথে এগোচ্ছিলেনও। কিন্তু এরই মধ্যে তাঁর বিরুদ্ধে গণদাবির কারণে একটি গোয়েন্দা সংস্থা দুর্নীতির বস্তাবন্দি প্রামাণ্য দলিল বের করতে সক্ষম হলে আপিল বিভাগের অন্য পাঁচজন মাননীয় বিচারপতি তাঁর সঙ্গে আদালতে না বসার সিদ্ধান্ত নিলে পদত্যাগ করা ছাড়া কোনো পথ না থাকায় তিনি পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিলেন। একই সঙ্গে দেশত্যাগ করেছিলেন এই ভয়ে যে, তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা হলে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হবে। এ বিষয়ে ব্যারিস্টার তাপস যা বলেছেন তাতে ভাষাগত কিছুটা ত্রুটি থাকলেও তত্ত্বগত কোনো ভুল ছিল না, কেননা গণদাবির মুখেই তাঁর দুর্নীতির খোঁজে নেমে পড়েছিল গোয়েন্দা সংস্থাটি। উল্লেখ্য, ১/১১-এর সময় বিএনপি মনোনীত রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিনও বিচারপতি সিনহার বিরুদ্ধে দুর্নীতির নথিপত্রের পাহাড় দেখিয়ে তাঁকে পদত্যাগ করতে বললে, তিনি সেই যাত্রা, সে সময়ের দণ্ডমুণ্ডের কর্তা ড. কামাল হোসেনের কৃপা পেয়ে বেঁচে গিয়েছিলেন।

ব্যারিস্টার তাপস সব সুশীলকে কটাক্ষ করেননি, শুধু তাদের দিকেই অঙ্গুলি তাক করেছিলেন রাষ্ট্রে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিই যাদের একমাত্র উদ্দেশ্য। যারা ব্যারিস্টার তাপসকে বেয়াদব, অহংকারী বলছেন, তারা জানেন না যে তিনি কত অমায়িক এবং বিনয়ী। গত সপ্তাহে সর্বজন শ্রদ্ধেয় ইতিহাসবিদ এবং গবেষক, গণহত্যা জাদুঘরের প্রধান, অধ্যাপক ড. মুনতাসীর মামুন, যিনি ব্যারিস্টার তাপসের সঙ্গে হেরিটেজ নিয়ে কাজ করছেন। বললেন, ‘ক্ষমতায় উপবিষ্ট খুব কম মানুষই তাপসের মতো বিনয়ী।’ অধ্যাপক মামুনের সঙ্গে আমি সম্পূর্ণ একমত। আমি হাই কোর্ট বিভাগে বিচারপতি থাকাকালে তিনি প্রায়ই আমার নেতৃত্বের বেঞ্চে আসতেন। তিনি তৈরি না হয়ে কখনো আদালতে আসতেন না। তাঁর বয়সী খুব কম আইনজ্ঞের মধ্যেই তাঁর মতো আইনি পারদর্শিতা দেখেছি। তাঁর সবচেয়ে বড় গুণ ছিল তিনি মামলা জয়ের জন্য কখনো আদালতকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করতেন না। একটি ঘটনার উল্লেখ করছি। জাহাজ ভাঙার সময় মালিকদের গাফিলতির কারণে বেশ কয়েকজন শ্রমিক নিহত হলে আমি স্বপ্রণোদিত রুল জারি করলে আসামিদের পক্ষে ব্যারিস্টার তাপস হাজির হয়ে প্রথমেই স্বীকার করেন আসামিরা যা করেছে তা অমার্জনীয়, আমি যে সাজা দেব তা-ই মাথা পেতে নেওয়া হবে। এমনি অনেক দৃষ্টান্ত রয়েছে। এত সুন্দর সাবমিশন খুব কম আইনজ্ঞই করতেন। বছর দুয়েক আগে (আমার অবসরের বহু পরে) শুনলাম দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের কিছু লোক হাই কোর্টের নিষেধাজ্ঞা এবং পশু রক্ষা আইন অমান্য করে পথকুকুরদের হত্যা করছে। এ বিষয়ে আমি ব্যারিস্টার তাপসকে ফোন করলে তিনি অতি বিনয়ের সঙ্গে বলেছিলেন, ‘স্যার আমি মহামান্য হাই কোর্টের নির্দেশ অমান্য করেছি, আপনি কি তা বিশ্বাস করতে পারেন?’ তিনি শুধু ক্ষমতার উচ্চাসনেই উপবিষ্ট নন, তিনি জাতির জনকের পরিবারের অংশও। কিন্তু সে জন্য তাঁর শরীরে কখনো উত্তাপ দেখা যায়নি, দেখা গেছে অভূতপূর্ব বিনয়, যে কথা অধ্যাপক মামুন বলেছেন। এটি তাঁর পারিবারিক ঐতিহ্যের কারণেই। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের ঘরানার কয়েকজন, যাদের সঙ্গে প্রতিনিয়ত কাজ করছি, তারাও ব্যারিস্টার তাপস সম্পর্কে কিছু কটু কথা বলেছেন তাঁকে না জেনেই। তাঁকে গভীরভাবে জানার সুযোগ হলে এ ভুলটি নিশ্চয়ই করতেন না। অন্যদিকে জীবন সায়াহ্নে এসে ব্যারিস্টার আমীর-উল ইসলাম সাহেব কেন ’৭১-এর পরাজিত অপশক্তির লোকদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে আমাদের হতভম্ভ করলেন, যার কারণে তাঁর সারা জীবনের গৌরবময় অর্জন আজ ভূলুণ্ঠিত হওয়ার পথে, সে প্রশ্নের জবাব খুঁজে বেড়াচ্ছি। সাজাপ্রাপ্ত সাবেক প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে কথা বলা কীভাবে আদালত অবমাননা হয় তাও বুঝতে পারছি না।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে