শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

সংবিধানে নিরপেক্ষ সরকার ও সুষ্ঠু নির্বাচন কীভাবে

অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সংবিধানে নিরপেক্ষ সরকার ও সুষ্ঠু নির্বাচন কীভাবে

১. শিরোনাম-এর তিনটি শব্দ নিয়েই আলোচনা শুরু করা যায়। প্রথমত, ‘সংবিধান’ যা সর্বোচ্চ আইন। আইনের সংজ্ঞায় সংবিধানের ১৫২ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, আইন অর্থ কোনো আইন, অধ্যাদেশ, বিধি-বিধান, প্রবিধান, উপ-আইন, বিজ্ঞপ্তি ও অন্যান্য আইনগত দলিল এবং বাংলাদেশ আইনের ক্ষমতাসম্পন্ন যে কোনো প্রথা বা রীতি। দ্বিতীয়ত, ‘সুষ্ঠু’ শব্দটির অর্থ হলো, সহজ কথায় নিখুঁত, ত্রুটিহীন, শান্তিপূর্ণ এবং অনবদ্য। তৃতীয়ত, ‘নির্বাচন’ শব্দটির অর্থ, অনেকের মধ্যে থেকে বেছে নেওয়া বা ‘বাছাই করা’ ইত্যাদি। কীভাবে বাছাই করবেন? বাংলাদেশ সংবিধানে বলা হয়েছে, ‘প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ।’ বাংলাদেশ সংবিধানে ৬৫(২) অনুচ্ছেদের মর্মকথা, ‘সেই মালিকানা প্রতিষ্ঠিত হইবে ‘প্রত্যক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে।’

২. গণতন্ত্র ঃ নির্বাচন : সংবিধানে ১১ অনুচ্ছেদে লিখিত আছে, “প্রজাতন্ত্র হইবে একটি গণতন্ত্র, যেখানে মৌলিক মানবাধিকার ও স্বাধীনতার নিশ্চয়তা থাকিবে, মানবসত্তার মর্যাদা ও মূল্যের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ নিশ্চিত হইবে।” অর্থাৎ গণতন্ত্র ও মানবাধিকার রাষ্ট্রের মূলনীতি। নির্বাচনবিজ্ঞানীরা প্রায় সবাই একমত ‘গণতান্ত্রিক পদ্ধতির মৌলিক শর্ত সর্বজনীন ভোটাধিকার।’ ফ্রিডম হাউসের ভাষায়, বাংলাদেশে গণতন্ত্র হলো ‘নির্বাচনী গণতন্ত্র।’ বিশিষ্ট রাষ্ট্র বিজ্ঞানী রবার্ট ডাল এই নির্বাচনী গণতন্ত্রের সঙ্গে যে সাতটি পূর্ব শর্ত যোগ করেছেন তার স্পিরিট হলো লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড, মিডিয়ার স্বাধীনতা ও ভোটাধিকার নিশ্চিত করা ইত্যাদি। ভোটারবিহীন ‘নির্বাচনে’ যে সরকার গঠিত ডিজিটাল পরিভাষায় তা ‘হাইব্রিড রেজিম।’ এর লক্ষণ হলো, ভোটাধিকার প্রত্যাখ্যান, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের ওপর গায়েবি মামলা হামলা ও নানাবিধ বিধিনিষেধ আরোপ, রাষ্ট্রযন্ত্র দলীয়করণ এবং রাষ্ট্রীয় ও দলীয় সন্ত্রাসী বাহিনী দ্বারা নির্বাচন ভন্ডুল করা। সেক্ষেত্রে গণতন্ত্র মুমূর্ষু বা নিখোঁজ হয়ে পড়ে।

৩. দলীয় সরকার : দীর্ঘ ৫০ বছরে বাংলাদেশে ক্ষমতাসীন সরকারের অধীনে যতগুলো নির্বাচন হয়েছে তার ওপর চোখ বুলিয়ে নেওয়া যেতে পারে। জাতি-রাষ্ট্রের পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৭৩ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি নির্বাচনের আগে সব জেলায় ডিসি ও এসপিদের ঢাকায় ডেকে এনে সুস্পষ্ট নির্দেশ দেন, ‘নির্বাচনে সরকারি ও বিরোধী দলের মধ্যে কোনো বৈষম্য যেন না হয়। সব দল ও প্রার্থী যেন সম সুযোগ পায়।’ কিন্তু দলীয় নেতা-কর্মীরা তা মানেনি। ১৯৭৩ সালে ৭ মার্চ অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ১৫টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সাংসদ পদ দখল করা হয়েছিল। অনেক ক্ষেত্রে বিরোধী প্রার্থীরা মনোনয়ন জমাই দিতে পারেনি। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচন, আইন, আদেশ, বিধি-বিধান ও প্রথা যাই হোক না কেন তা সংবিধানের সঙ্গে অসামাঞ্জস্যপূর্ণ। জনগণ ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হন। ফলে ৭ মার্চ-এ অনুষ্ঠিত প্রথম জাতীয় নির্বাচন মৃদু প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে আছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু দুটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জয়লাভ করেন। সাবেক পররাষ্ট্র সচিব ফারুক চৌধুরীর নিকট লন্ডনে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘বিরোধী দলগুলো যদি ১০০টি আসন পেত তাহলে দেশের রাজনৈতিক সমস্যা অনেক কম হতো।

৪. ১৯৭৫ সাল থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত যতগুলো নির্বাচন হয়েছে, মোটাদাগে বলা যায়, তার কোনোটাই সুষ্ঠু হয়নি। সামরিক শাসন আমলে নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার কারণ নেই। ১৯৯১ সালে দেশে সংসদীয় পদ্ধতির শাসন ব্যবস্থা চালু হয়। ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ সালে একতরফা সংসদ নির্বাচনে মাত্র ২৬.৭৪% শতাংশ ভোট পড়ে। ২০১৪ সালে সংখ্যাগরিষ্ঠ প্রার্থী অর্থাৎ ১৫৩ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। ৫২% ভাগ ভোটার অর্থাৎ প্রায় ৬ কোটি ৮ লাখ লোককে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। নির্বাচনের ইতিহাসে এটি ‘ঐতিহাসিক কলঙ্ক’ হিসেবে চিহ্নিত থাকবে। এই নির্বাচন ছিল প্রহসন ও অগ্রহণযোগ্য। এই নির্বাচনে গঠিত সরকারের বৈধতা সংবিধান কীভাবে দেবে। সরকার থেকে ঘোষণা করা হয়েছিল, এটা নিয়মরক্ষার নির্বাচন। নির্বাচনের পর এই প্রতিশ্রুতি পালিত হয়নি।

৫. সংবিধান, আইন ও নীতি-নৈতিকতার মাপকাঠিতে ২০১৮ সালের নির্বাচনের কথা ধরা যাক। ঢাকার ভারতের সাবেক রাষ্ট্রদূত পিনাক রঞ্জন চক্রবর্তী ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরেই স্মরণ করিয়ে দেন, শেখ হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে কর্তৃত্ববাদী শাসন, বিরোধীদের নিপীড়ন এবং দুর্নীতির অভিযোগ আছে। বলেছিলেন, বিরোধীদের অব্যাহতভাবে হয়রানির কারণে জনগণের বিভিন্ন অংশের মধ্যে এ রকম অনুভূতি হয়েছে যে, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার গণতান্ত্রিক নিয়মাবলি ও সংস্থাগুলোকে অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে ধ্বংস করে দিয়েছে। তিনি স্পষ্ট ভাষায় লিখেছিলেন, ‘এ বিষয়ে ঐকমত্য গড়ে উঠেছে যে যদি নির্বাচন সুষ্ঠু ও অবাধ হয়, তবে পরবর্তী সংসদে ক্ষমতাসীন দল বিব্রতকর সংখ্যালঘুতে পরিণত হবে। তার মতে এটা ছিল জালিয়াতির নির্বাচন।’ এই নির্বাচন ছিল নিশিরাতের ভোট চুরির অভিনব কৌশল।

৬. বর্তমান বাস্তবতা : বর্তমানে রাষ্ট্রযন্ত্রের প্রতিটি স্তরেই ব্যাপকভাবে দলীয়করণ করা হয়েছে। যেখানে দল ও সরকার প্রধান একই ব্যক্তি, সেক্ষেত্রে সরকারি কর্মকর্তারা দলের সঙ্গে একাকার হয়ে গেছেন। গুরুত্বপূর্ণ পদে দলীয় আনুগত্যকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে- মেধা, দক্ষতা ও যোগ্যতাকে এড়িয়ে। সরকারি কর্মচারী-কর্মকর্তারা স্বীয় স্বার্থে ভুলে গেছেন তারা কোনো দল বা সরকারের কর্মচারী নন-সংবিধান মোতাবেক তারা ‘প্রজাতন্ত্রের সেবক।’ লক্ষ্য করব, ১৯৯১ সালে ঊর্ধ্বতন সচিব থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের রদবদল বা বদলি করা হয়। সচিব থেকে মুখ্য সচিব পর্যন্ত ১৯৯১ সালে ৪৯১ জন, ১৯৯৬ সালের নির্বাচনের আগে কে রদবদল করা হয়। এমনকি ১৯৯১ সালে বিচারপতি সাহাবুদ্দিন বিপুলসংখ্যক ডিসি, এসপি ও অন্যান্য উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের বদলি করেছেন। বর্তমানে যেভাবে রাষ্ট্রযন্ত্রের স্তরে স্তরে দলীয়করণ করা হয়েছে তা বলবৎ রেখে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।

৭. সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীতে পূর্ববর্তী ও পরবর্তী ‘ভাঙিয়া দেওয়া’ অবস্থায় ৯০ দিনের মধ্যে সংসদীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিধান রয়েছে। এর সহজ অর্থ হলো, নির্বাচনকালীন সময়ে মন্ত্রিসভা এবং সংসদ কার্যকর থাকবে। সংসদে ৩০০ আসনে সংসদ সদস্য বহাল থাকা অবস্থায় আবার আরও নতুন ৩০০ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হবেন। অর্থাৎ ৬০০ এমপি। এ কেমন ব্যবস্থা? জনগণ এমন ব্যবস্থাকে নির্বাচনী তামাশা মনে করে।

৮. সাংঘর্ষিক নয় : শান্তিপূর্ণ সমঝোতা এরূপ রাষ্ট্রীয় ও প্রশাসনিক ব্যবস্থার প্রেক্ষাপটে জাতীয় নির্বাচন আরও জটিল থেকে জটিলতর হচ্ছে। সরকারি দল বলছেন, সংবিধান অনুযায়ী ‘বর্তমান সরকার ও সংবিধানের অধীনেই নির্বাচন।’ বিরোধী পক্ষ নির্দলীয় সরকারের দাবি তুলেছে। এ অবস্থায় সংবিধানের মধ্যে থেকে বিশেষজ্ঞগণ একটি সমঝোতামূলক ফর্মুলা বের করতে পারেন কি না তা দেখার জন্য জাতি সাগ্রহে তাকিয়ে আছে। এ ক্ষেত্রে আমার মতো নগণ্য ব্যক্তির অভিমত হলো, দুটি পক্ষই এমন ব্যবস্থা ও পরিবেশ সৃষ্টি করবেন যেন ‘উইন-উইন’ মনোভাবে তুষ্টি বোধ করতে পারেন। এর জন্য অপরিহার্য হলো সদিচ্ছা, সংলাপ ও সমঝোতা।

ক. প্রথমেই যে কাজটি করতে হবে- নির্বাচনের ৯০ দিন পূর্বে সংসদ ভেঙে দিতে হবে। বঙ্গবন্ধু ১৯৭৩ সালের নির্বাচনের পূর্বে নির্বাচিত গণপরিষদ ভেঙে দিয়েছিলেন এই রীতি রয়ে গেছে। ১৯৯৫ সালে সংসদ ভেঙে দেওয়া হয়েছিল। বাংলাদেশে সংসদ নেতা অর্থাৎ প্রধানমন্ত্রী যেমন আছেন, সংসদ উপনেতাও আছেন। দুজনই পার্লামেন্ট কর্তৃক নির্বাচিত। সংসদ নেতার অবর্তমানে সংসদ উপনেতার কার্যক্রম সুস্পষ্ট ভাষায় লিখিত আছে। প্রথমে সংসদ নেতা সংসদ উপনেতার নিকট প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বভার হস্তান্তর করবেন।

খ. ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী ১৯৯৬ সালের Rules of Business অনুযায়ী ৩ই(র) অনুসারে দেশের সৎ, বিবেকবান ও দক্ষ ব্যক্তিদের মধ্য থেকে সরকারি জোট ও বিরোধী জোটের সম্মতিতে প্রয়োজনীয় উপদেষ্টা নিয়োগ দেবেন। নির্বাচনকালীন ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী উপদেষ্টা পরিষদে সভাপতিত্ব করবেন। শুধু রুটিন ওয়ার্ক করবেন। উপদেষ্টাগণ সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে যথাযথ পদক্ষেপ নেবেন। সংবিধান ও আইন অনুযায়ী এ প্রস্তাবগুলো যথার্থ হিসেবে প্রতীয়মান।

৯. নির্বাচন কমিশন : সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য গ্রহণযোগ্য ও দক্ষ একটি নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন অপরিহার্য। সেটি কীভাবে হতে পারে। ক্ষমতাসীন জোট, আন্দোলনরত জোট ও তৃতীয় জোটপ্রাপ্ত দল সমঝোতার ভিত্তিতে প্রধান নির্বাচন কমিশন ও কমিশনারদের নিয়োগ প্রদানের জন্য রাষ্ট্রপতি বরাবর তাদের নাম পেশ করবেন। রাষ্ট্রপতি তাদের নিয়োগ দেবেন। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ১৯৯৫ সালের ২৭ মে যখন বিরোধী দলে ছিলেন তখন তিনি যথার্থভাবে দাবি তুলেছিলেন, প্রধান নির্বাচন কমিশন নিয়োগে বিরোধী দলের সঙ্গে আলোচনা করা হয়নি। তখন তার দাবির পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান নির্বাচন কমিশন পদত্যাগ করেন। বর্তমানে সে রীতি অনুসরণ করা যেতে পারে। ভারতে নির্বাচন কমিশন নিয়োগের ক্ষেত্রে বিরোধী দলের সঙ্গে আলোচনার রীতি আছে।

১০. ১১৯ (১) অনুচ্ছেদে অনুযায়ী নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব হলো, ‘ভোটার তালিকা প্রস্তুতকরণের তত্ত্বাবধান, নির্দেশ ও নিয়ন্ত্রণ এবং রাষ্ট্রপতি ও সংসদ নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের ওপর ন্যস্ত থাকিবে।’ কিন্তু সংবিধানের ১২৬ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘নির্বাচনকালীন সময়ে নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব পালনে ‘সহায়তা’ করা সকল নির্বাহী কর্তৃপক্ষের কর্তব্য হইবে।’ ভারতের সংবিধানে ‘নিয়ন্ত্রণ’ শব্দটি বিদ্যমান যা আমাদের সংবিধানে ১৯(১) তা যুক্ত আছে। বাংলাদেশ সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদে (৪) বলা হয়েছে, ‘নির্বাচন কমিশন দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে স্বাধীন থাকিবেন এবং কেবল এই সংবিধান ও আইনের অধীন হইবেন।’ ভারতের সুপ্রিম কোর্টের রায় অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন একটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশেও তাই। কিন্তু ৪ জুলাই ২০২৩ তারিখে সংসদে আইন পাস করে নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা খর্ব করা হলো কেন? সব কেন্দ্রে ভোট কারচুপি হলেও নির্বাচন কমিশন তা বাতিল করতে পারবেন না কেন? নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালী করার পরিবর্তে ক্ষমতা হ্রাস সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের পরিপন্থী।

১১. সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রয়োজন অকৃত্রিম দেশপ্রেম, মুক্তিযুদ্ধের মৌল নীতি ও আদর্শকে ধারণ ও প্রয়োগ। ইতিহাস আমাদের বলে দেয়, ব্যক্তির চেয়ে দল বড়, দলের চেয়ে দেশ বড়। ‘গণতন্ত্র মুক্তি পাক’ রক্তে ভেজা শহীদ নূর হোসেনের আত্মাহুতি কি দেশবাসী ভুলে গেছেন? জনগণের পরম অভিব্যক্তির শক্তি নিশ্চয়ই সব প্রতিকূলতা ছিন্নভিন্ন করে গণতন্ত্রকে বিজয়ের সুবর্ণ দ্বারে নিয়ে যাবে।

লেখক : ’৭২ সালের খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য ও সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
সর্বশেষ খবর
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা

১৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা
কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা

৩৫ মিনিট আগে | পরবাস

উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ
উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ
সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’
‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী
ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল
দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা
সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস
কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৩২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৩২

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে গ্রাম আদালত কার্যক্রম বিষয়ে মতবিনিময়
পঞ্চগড়ে গ্রাম আদালত কার্যক্রম বিষয়ে মতবিনিময়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ বছর পর মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন বিএনপি-জামায়াতের ৪৭ নেতাকর্মী
১০ বছর পর মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন বিএনপি-জামায়াতের ৪৭ নেতাকর্মী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ
হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০
নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ
অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না
চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না

নগর জীবন

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন
নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন

দেশগ্রাম

বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা
বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা

দেশগ্রাম

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু
সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন
জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন

দেশগ্রাম

তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের
তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন
বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন

দেশগ্রাম

এক টাকার বাজার
এক টাকার বাজার

দেশগ্রাম