শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

সংবিধানে নিরপেক্ষ সরকার ও সুষ্ঠু নির্বাচন কীভাবে

অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সংবিধানে নিরপেক্ষ সরকার ও সুষ্ঠু নির্বাচন কীভাবে

১. শিরোনাম-এর তিনটি শব্দ নিয়েই আলোচনা শুরু করা যায়। প্রথমত, ‘সংবিধান’ যা সর্বোচ্চ আইন। আইনের সংজ্ঞায় সংবিধানের ১৫২ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, আইন অর্থ কোনো আইন, অধ্যাদেশ, বিধি-বিধান, প্রবিধান, উপ-আইন, বিজ্ঞপ্তি ও অন্যান্য আইনগত দলিল এবং বাংলাদেশ আইনের ক্ষমতাসম্পন্ন যে কোনো প্রথা বা রীতি। দ্বিতীয়ত, ‘সুষ্ঠু’ শব্দটির অর্থ হলো, সহজ কথায় নিখুঁত, ত্রুটিহীন, শান্তিপূর্ণ এবং অনবদ্য। তৃতীয়ত, ‘নির্বাচন’ শব্দটির অর্থ, অনেকের মধ্যে থেকে বেছে নেওয়া বা ‘বাছাই করা’ ইত্যাদি। কীভাবে বাছাই করবেন? বাংলাদেশ সংবিধানে বলা হয়েছে, ‘প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ।’ বাংলাদেশ সংবিধানে ৬৫(২) অনুচ্ছেদের মর্মকথা, ‘সেই মালিকানা প্রতিষ্ঠিত হইবে ‘প্রত্যক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে।’

২. গণতন্ত্র ঃ নির্বাচন : সংবিধানে ১১ অনুচ্ছেদে লিখিত আছে, “প্রজাতন্ত্র হইবে একটি গণতন্ত্র, যেখানে মৌলিক মানবাধিকার ও স্বাধীনতার নিশ্চয়তা থাকিবে, মানবসত্তার মর্যাদা ও মূল্যের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ নিশ্চিত হইবে।” অর্থাৎ গণতন্ত্র ও মানবাধিকার রাষ্ট্রের মূলনীতি। নির্বাচনবিজ্ঞানীরা প্রায় সবাই একমত ‘গণতান্ত্রিক পদ্ধতির মৌলিক শর্ত সর্বজনীন ভোটাধিকার।’ ফ্রিডম হাউসের ভাষায়, বাংলাদেশে গণতন্ত্র হলো ‘নির্বাচনী গণতন্ত্র।’ বিশিষ্ট রাষ্ট্র বিজ্ঞানী রবার্ট ডাল এই নির্বাচনী গণতন্ত্রের সঙ্গে যে সাতটি পূর্ব শর্ত যোগ করেছেন তার স্পিরিট হলো লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড, মিডিয়ার স্বাধীনতা ও ভোটাধিকার নিশ্চিত করা ইত্যাদি। ভোটারবিহীন ‘নির্বাচনে’ যে সরকার গঠিত ডিজিটাল পরিভাষায় তা ‘হাইব্রিড রেজিম।’ এর লক্ষণ হলো, ভোটাধিকার প্রত্যাখ্যান, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের ওপর গায়েবি মামলা হামলা ও নানাবিধ বিধিনিষেধ আরোপ, রাষ্ট্রযন্ত্র দলীয়করণ এবং রাষ্ট্রীয় ও দলীয় সন্ত্রাসী বাহিনী দ্বারা নির্বাচন ভন্ডুল করা। সেক্ষেত্রে গণতন্ত্র মুমূর্ষু বা নিখোঁজ হয়ে পড়ে।

৩. দলীয় সরকার : দীর্ঘ ৫০ বছরে বাংলাদেশে ক্ষমতাসীন সরকারের অধীনে যতগুলো নির্বাচন হয়েছে তার ওপর চোখ বুলিয়ে নেওয়া যেতে পারে। জাতি-রাষ্ট্রের পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৭৩ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি নির্বাচনের আগে সব জেলায় ডিসি ও এসপিদের ঢাকায় ডেকে এনে সুস্পষ্ট নির্দেশ দেন, ‘নির্বাচনে সরকারি ও বিরোধী দলের মধ্যে কোনো বৈষম্য যেন না হয়। সব দল ও প্রার্থী যেন সম সুযোগ পায়।’ কিন্তু দলীয় নেতা-কর্মীরা তা মানেনি। ১৯৭৩ সালে ৭ মার্চ অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ১৫টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সাংসদ পদ দখল করা হয়েছিল। অনেক ক্ষেত্রে বিরোধী প্রার্থীরা মনোনয়ন জমাই দিতে পারেনি। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচন, আইন, আদেশ, বিধি-বিধান ও প্রথা যাই হোক না কেন তা সংবিধানের সঙ্গে অসামাঞ্জস্যপূর্ণ। জনগণ ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হন। ফলে ৭ মার্চ-এ অনুষ্ঠিত প্রথম জাতীয় নির্বাচন মৃদু প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে আছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু দুটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জয়লাভ করেন। সাবেক পররাষ্ট্র সচিব ফারুক চৌধুরীর নিকট লন্ডনে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘বিরোধী দলগুলো যদি ১০০টি আসন পেত তাহলে দেশের রাজনৈতিক সমস্যা অনেক কম হতো।

৪. ১৯৭৫ সাল থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত যতগুলো নির্বাচন হয়েছে, মোটাদাগে বলা যায়, তার কোনোটাই সুষ্ঠু হয়নি। সামরিক শাসন আমলে নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার কারণ নেই। ১৯৯১ সালে দেশে সংসদীয় পদ্ধতির শাসন ব্যবস্থা চালু হয়। ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ সালে একতরফা সংসদ নির্বাচনে মাত্র ২৬.৭৪% শতাংশ ভোট পড়ে। ২০১৪ সালে সংখ্যাগরিষ্ঠ প্রার্থী অর্থাৎ ১৫৩ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। ৫২% ভাগ ভোটার অর্থাৎ প্রায় ৬ কোটি ৮ লাখ লোককে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। নির্বাচনের ইতিহাসে এটি ‘ঐতিহাসিক কলঙ্ক’ হিসেবে চিহ্নিত থাকবে। এই নির্বাচন ছিল প্রহসন ও অগ্রহণযোগ্য। এই নির্বাচনে গঠিত সরকারের বৈধতা সংবিধান কীভাবে দেবে। সরকার থেকে ঘোষণা করা হয়েছিল, এটা নিয়মরক্ষার নির্বাচন। নির্বাচনের পর এই প্রতিশ্রুতি পালিত হয়নি।

৫. সংবিধান, আইন ও নীতি-নৈতিকতার মাপকাঠিতে ২০১৮ সালের নির্বাচনের কথা ধরা যাক। ঢাকার ভারতের সাবেক রাষ্ট্রদূত পিনাক রঞ্জন চক্রবর্তী ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরেই স্মরণ করিয়ে দেন, শেখ হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে কর্তৃত্ববাদী শাসন, বিরোধীদের নিপীড়ন এবং দুর্নীতির অভিযোগ আছে। বলেছিলেন, বিরোধীদের অব্যাহতভাবে হয়রানির কারণে জনগণের বিভিন্ন অংশের মধ্যে এ রকম অনুভূতি হয়েছে যে, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার গণতান্ত্রিক নিয়মাবলি ও সংস্থাগুলোকে অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে ধ্বংস করে দিয়েছে। তিনি স্পষ্ট ভাষায় লিখেছিলেন, ‘এ বিষয়ে ঐকমত্য গড়ে উঠেছে যে যদি নির্বাচন সুষ্ঠু ও অবাধ হয়, তবে পরবর্তী সংসদে ক্ষমতাসীন দল বিব্রতকর সংখ্যালঘুতে পরিণত হবে। তার মতে এটা ছিল জালিয়াতির নির্বাচন।’ এই নির্বাচন ছিল নিশিরাতের ভোট চুরির অভিনব কৌশল।

৬. বর্তমান বাস্তবতা : বর্তমানে রাষ্ট্রযন্ত্রের প্রতিটি স্তরেই ব্যাপকভাবে দলীয়করণ করা হয়েছে। যেখানে দল ও সরকার প্রধান একই ব্যক্তি, সেক্ষেত্রে সরকারি কর্মকর্তারা দলের সঙ্গে একাকার হয়ে গেছেন। গুরুত্বপূর্ণ পদে দলীয় আনুগত্যকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে- মেধা, দক্ষতা ও যোগ্যতাকে এড়িয়ে। সরকারি কর্মচারী-কর্মকর্তারা স্বীয় স্বার্থে ভুলে গেছেন তারা কোনো দল বা সরকারের কর্মচারী নন-সংবিধান মোতাবেক তারা ‘প্রজাতন্ত্রের সেবক।’ লক্ষ্য করব, ১৯৯১ সালে ঊর্ধ্বতন সচিব থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের রদবদল বা বদলি করা হয়। সচিব থেকে মুখ্য সচিব পর্যন্ত ১৯৯১ সালে ৪৯১ জন, ১৯৯৬ সালের নির্বাচনের আগে কে রদবদল করা হয়। এমনকি ১৯৯১ সালে বিচারপতি সাহাবুদ্দিন বিপুলসংখ্যক ডিসি, এসপি ও অন্যান্য উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের বদলি করেছেন। বর্তমানে যেভাবে রাষ্ট্রযন্ত্রের স্তরে স্তরে দলীয়করণ করা হয়েছে তা বলবৎ রেখে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।

৭. সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীতে পূর্ববর্তী ও পরবর্তী ‘ভাঙিয়া দেওয়া’ অবস্থায় ৯০ দিনের মধ্যে সংসদীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিধান রয়েছে। এর সহজ অর্থ হলো, নির্বাচনকালীন সময়ে মন্ত্রিসভা এবং সংসদ কার্যকর থাকবে। সংসদে ৩০০ আসনে সংসদ সদস্য বহাল থাকা অবস্থায় আবার আরও নতুন ৩০০ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হবেন। অর্থাৎ ৬০০ এমপি। এ কেমন ব্যবস্থা? জনগণ এমন ব্যবস্থাকে নির্বাচনী তামাশা মনে করে।

৮. সাংঘর্ষিক নয় : শান্তিপূর্ণ সমঝোতা এরূপ রাষ্ট্রীয় ও প্রশাসনিক ব্যবস্থার প্রেক্ষাপটে জাতীয় নির্বাচন আরও জটিল থেকে জটিলতর হচ্ছে। সরকারি দল বলছেন, সংবিধান অনুযায়ী ‘বর্তমান সরকার ও সংবিধানের অধীনেই নির্বাচন।’ বিরোধী পক্ষ নির্দলীয় সরকারের দাবি তুলেছে। এ অবস্থায় সংবিধানের মধ্যে থেকে বিশেষজ্ঞগণ একটি সমঝোতামূলক ফর্মুলা বের করতে পারেন কি না তা দেখার জন্য জাতি সাগ্রহে তাকিয়ে আছে। এ ক্ষেত্রে আমার মতো নগণ্য ব্যক্তির অভিমত হলো, দুটি পক্ষই এমন ব্যবস্থা ও পরিবেশ সৃষ্টি করবেন যেন ‘উইন-উইন’ মনোভাবে তুষ্টি বোধ করতে পারেন। এর জন্য অপরিহার্য হলো সদিচ্ছা, সংলাপ ও সমঝোতা।

ক. প্রথমেই যে কাজটি করতে হবে- নির্বাচনের ৯০ দিন পূর্বে সংসদ ভেঙে দিতে হবে। বঙ্গবন্ধু ১৯৭৩ সালের নির্বাচনের পূর্বে নির্বাচিত গণপরিষদ ভেঙে দিয়েছিলেন এই রীতি রয়ে গেছে। ১৯৯৫ সালে সংসদ ভেঙে দেওয়া হয়েছিল। বাংলাদেশে সংসদ নেতা অর্থাৎ প্রধানমন্ত্রী যেমন আছেন, সংসদ উপনেতাও আছেন। দুজনই পার্লামেন্ট কর্তৃক নির্বাচিত। সংসদ নেতার অবর্তমানে সংসদ উপনেতার কার্যক্রম সুস্পষ্ট ভাষায় লিখিত আছে। প্রথমে সংসদ নেতা সংসদ উপনেতার নিকট প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বভার হস্তান্তর করবেন।

খ. ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী ১৯৯৬ সালের Rules of Business অনুযায়ী ৩ই(র) অনুসারে দেশের সৎ, বিবেকবান ও দক্ষ ব্যক্তিদের মধ্য থেকে সরকারি জোট ও বিরোধী জোটের সম্মতিতে প্রয়োজনীয় উপদেষ্টা নিয়োগ দেবেন। নির্বাচনকালীন ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী উপদেষ্টা পরিষদে সভাপতিত্ব করবেন। শুধু রুটিন ওয়ার্ক করবেন। উপদেষ্টাগণ সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে যথাযথ পদক্ষেপ নেবেন। সংবিধান ও আইন অনুযায়ী এ প্রস্তাবগুলো যথার্থ হিসেবে প্রতীয়মান।

৯. নির্বাচন কমিশন : সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য গ্রহণযোগ্য ও দক্ষ একটি নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন অপরিহার্য। সেটি কীভাবে হতে পারে। ক্ষমতাসীন জোট, আন্দোলনরত জোট ও তৃতীয় জোটপ্রাপ্ত দল সমঝোতার ভিত্তিতে প্রধান নির্বাচন কমিশন ও কমিশনারদের নিয়োগ প্রদানের জন্য রাষ্ট্রপতি বরাবর তাদের নাম পেশ করবেন। রাষ্ট্রপতি তাদের নিয়োগ দেবেন। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ১৯৯৫ সালের ২৭ মে যখন বিরোধী দলে ছিলেন তখন তিনি যথার্থভাবে দাবি তুলেছিলেন, প্রধান নির্বাচন কমিশন নিয়োগে বিরোধী দলের সঙ্গে আলোচনা করা হয়নি। তখন তার দাবির পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান নির্বাচন কমিশন পদত্যাগ করেন। বর্তমানে সে রীতি অনুসরণ করা যেতে পারে। ভারতে নির্বাচন কমিশন নিয়োগের ক্ষেত্রে বিরোধী দলের সঙ্গে আলোচনার রীতি আছে।

১০. ১১৯ (১) অনুচ্ছেদে অনুযায়ী নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব হলো, ‘ভোটার তালিকা প্রস্তুতকরণের তত্ত্বাবধান, নির্দেশ ও নিয়ন্ত্রণ এবং রাষ্ট্রপতি ও সংসদ নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের ওপর ন্যস্ত থাকিবে।’ কিন্তু সংবিধানের ১২৬ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘নির্বাচনকালীন সময়ে নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব পালনে ‘সহায়তা’ করা সকল নির্বাহী কর্তৃপক্ষের কর্তব্য হইবে।’ ভারতের সংবিধানে ‘নিয়ন্ত্রণ’ শব্দটি বিদ্যমান যা আমাদের সংবিধানে ১৯(১) তা যুক্ত আছে। বাংলাদেশ সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদে (৪) বলা হয়েছে, ‘নির্বাচন কমিশন দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে স্বাধীন থাকিবেন এবং কেবল এই সংবিধান ও আইনের অধীন হইবেন।’ ভারতের সুপ্রিম কোর্টের রায় অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন একটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশেও তাই। কিন্তু ৪ জুলাই ২০২৩ তারিখে সংসদে আইন পাস করে নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা খর্ব করা হলো কেন? সব কেন্দ্রে ভোট কারচুপি হলেও নির্বাচন কমিশন তা বাতিল করতে পারবেন না কেন? নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালী করার পরিবর্তে ক্ষমতা হ্রাস সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের পরিপন্থী।

১১. সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রয়োজন অকৃত্রিম দেশপ্রেম, মুক্তিযুদ্ধের মৌল নীতি ও আদর্শকে ধারণ ও প্রয়োগ। ইতিহাস আমাদের বলে দেয়, ব্যক্তির চেয়ে দল বড়, দলের চেয়ে দেশ বড়। ‘গণতন্ত্র মুক্তি পাক’ রক্তে ভেজা শহীদ নূর হোসেনের আত্মাহুতি কি দেশবাসী ভুলে গেছেন? জনগণের পরম অভিব্যক্তির শক্তি নিশ্চয়ই সব প্রতিকূলতা ছিন্নভিন্ন করে গণতন্ত্রকে বিজয়ের সুবর্ণ দ্বারে নিয়ে যাবে।

লেখক : ’৭২ সালের খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য ও সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা