শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৩

মুক্তিমন্ত্রের অমিত শক্তি

ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তিমন্ত্রের অমিত শক্তি

মুক্ত হওয়ার আর যুক্ত হওয়ার আকুতি মানুষের আজন্ম। কিন্তু দোলনা থেকে গোর অবধি মানুষ থাকে নানান বন্ধনে আবদ্ধ। Man is born free and everywhere he is in chains. এ শেকল ব্যাষ্টিক ও সামষ্টিক সকল পর্যায়েই হতে পারে। তবে মানুষ আনন্দের সঙ্গে বন্ধনেও জড়ায়। প্রেমের বন্ধন, সন্তানের বন্ধন, দেশপ্রেমের বন্ধন, কর্তব্যের বন্ধন, ভাবের বন্ধন, মিত্রতার বন্ধন, আত্মিক বন্ধন, আর্থিক বন্ধন, চিত্ত ও বিত্তের বন্ধন। সে বন্ধনের মাঝেই সে আস্বাদন করে অনাবিল মুক্তির স্বাদ। বন্ধন যতক্ষণ মুক্তি অস্বীকার করে না, আহত করে না, মুক্তির রাজ্য জবরদখল করে না, সে রাজ্যে অনধিকার প্রবেশ করে না; ততক্ষণ সে বন্ধনে পরমানন্দ। এ বন্ধন স্বতঃস্ফূর্ততার। তাই বন্ধনের মাধ্যমে মানুষ নিজেকে যুক্ত করে অন্যের সঙ্গে। আর এভাবে যুক্ত হয়েই মুক্তির স্বাদ ভোগ করে সামষ্টিক পর্যায়ে।

একে একে মিলে একতা হয়, জনে জনে মিলে জনতা। জনতা একতার একাগ্র বন্ধনে আবদ্ধ থাকলেই সিদ্ধ হয় যথার্থ মুক্তির বাসনা। বিভক্ত জাতি না পায় সমৃদ্ধি, না পায় মুক্তি। মুক্তির জন্য চাই সুদৃঢ় বন্ধন, ঐকান্তিক ঐক্য। ‘মুক্তি যেখানে বন্ধনকে অস্বীকার করে সেখানে তা উন্মত্ততা, বন্ধন যেখানে মুক্তিকে মানে না সেখানে তা উৎপীড়ন।’ মুক্ত হতে আর মুক্তি দিতে চাই চরম আত্মত্যাগ, পরমতসহিষ্ণুতা, মর্জির সংযম। ভোগের বিপরীতে করতে হয় ত্যাগের লালন। পরের হিত সাধনের মহিমাকে করতে হয় উচ্চকিত। অনুশীলন করতে হয় সাম্য ও গণতান্ত্রিক রীতিনীতির। আর তখনই মুক্তি হয় অর্থবহ। তখনই স্বাধীনতা পায় হৃদস্পন্দন। মুক্তি মেলে আলোয় আলোয়। বর্ণালি স্বর্ণশোভার দ্যুতিচ্ছটায় উদ্ভাসিত হয় মুক্তি। মুক্তিমন্ত্রের কি অপরিমেয় শক্তি, কি অনির্বচনীয় মাহাত্ম্য, কি অন্তর্নিহিত গভীর আবেদন সে বিষয়ে একটা স্পেনীয় গল্পের ভাবানুবাদ থেকে দেখুন। পরবর্তী কিস্তিতে জালালুদ্দিন রুমির ‘মসনবি’ থেকে একই ধাঁচের আরেকটি কাহিনি বলার ইচ্ছা থাকল।

গল্পের লেখক পেদ্রো পাবলো স্যাক্রিস্তান। জন্ম ১৯৭৩ সালে, মাদ্রিদে। শিশুতোষ গল্প লেখক হেসেবে সুখ্যাতি কুড়িয়েছেন বিশ্বসাহিত্য বোদ্ধাদের। গল্পের নাম ‘বর্ণবর্জিত বাঘ’।

একদা এক দেশে ছিল এক বাঘ। চিড়িয়াখানায় পিঞ্জরবন্দি হওয়ার আগে এর গায়ের রং ছিল চোখধাঁধানো। গা ভর্তি ছিল তেলতেলে, ঝকঝকে ইয়া মোটা মোটা সাদা-কালো ডোরাকাটা। সেই ডোরাকাটা তেজি বাঘের হাল এখন বড়ই বেহাল। গায়ে রঙের বাহার নেই। কেমন ফিকে-তামাটে হয়ে গেছে। যেন পাংশু-পাণ্ডুর-বিবর্ণ। রঙের আকর্ষণে ছিটেফোঁটাও নেই সারা শরীরে। দেহটা যেন আদ্যিকালের সাদা-কালো ছায়াছবির ঝাপসা চালচিত্র। কিংবা বিবর্ণ চিত্রপট। এর এমন অস্বাভাবিক বিবর্ণতাই যেন একে ওই তল্লাটে বিখ্যাত করে তুলেছে। নামিদামি আঁকিয়েরা আসছে দূরদূরান্ত থেকে। চিত্রশিল্পীরা দিচ্ছে নানান নিদান। পটু পটু পটুয়ারা রংতুলি-বুরুশ নিয়ে ভিড় জমাচ্ছে চিড়িয়াখানা এলাকায়। সবারই ঐকান্তিক চেষ্টা, কী করে বাঘের হারানো রং পুনরুদ্ধার করা যায়। সবাই এসে নানা কায়দায় নানা বর্ণের রং মাখে বাঘের গায়ে। ডোরাকাটার চেষ্টা চালায় শৈল্পিক দক্ষতায়। কিন্তু না, ফল শূন্য। বাঘের গায়ে কোনো রংই টিকছে না। পাকা রংও স্থায়ী হচ্ছে না এর লোমশ শরীরে। ফোঁটায় ফোঁটায় গলে পড়ে যায় গায়ে লেপ্টে দেওয়া সব রং। ক্ষয়ে ক্ষয়ে গড়িয়ে পড়ছে রঙের ধারা। কি মুশকিল! সবই নিষ্ফল চেষ্টা।

সবশেষে এলো এক আজব পটুয়া। খেপাটে রুক্ষ মূর্তি। পাগলাটে হাবভাব। এসেছেন অকূলপাথার পাড়ি দিয়ে। অদ্ভুত আঁকিয়ে। খোশমেজাজে তুলি-বুরুশ নিয়ে হাজির চিড়িয়াখানায়। যথারীতি খুলে দেওয়া হলো বাঘের খাঁচার দরজা। গভীর আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে পটুয়া ঢুকে যায় বাঘের খাঁচায়। হাবভাবে বোঝা যাচ্ছে, সে-ই পারবে বাঘের গায়ে ডোরা কাটতে। কারণ বাঘের গা থেকে এ পটুয়ার মাখানো রং চুইয়ে পড়ে যাওয়ার কোনোই আশঙ্কা নেই। কেন? কারণটা পরিষ্কার। এ পটুয়া তার বুরুশে বাস্তবে কোনো রংই মাখায়নি। শুকনো বুরুশটাকে এদিক-ওদিক ঘুরিয়ে বাঘের গায়ের এপাশ-ওপাশে বুলিয়ে দিচ্ছে। যেন বাতাসের গায়ে রঙের ডোরাকাটা চলছে। তার এ আজব ও অভিনব অঙ্কনের নমুনা দেখে অট্টহাসিতে ফেটে পড়ছে উৎসুক দর্শনার্থী। ওলন্দাজ পোস্ট-ইমপ্রেশনিস্ট চিত্রশিল্পী ভ্যান গগের অনুকরণে এই শিল্পীর ব্যঙ্গাত্মক নাম রাখা হয়েছে ভ্যান কফ। কারণ রংহারা পাংশু বাঘকে রংহীন তুলি দিয়ে বর্ণিল করে তোলার এমন মজাদার শিল্পকর্ম এর আগে ওরা কখনো দেখেনি।

যাই হোক। পটুয়ার পটুতা চলতে থাকে। সে বাঘের আরও কাছাকাছি ঘেঁষে। কানের কাছে মুখ রাখে সতর্কতার সঙ্গে। ফিসফিস করে কিছু একটা বলে। মনে হলো, বাঘটাও গভীর মনোযোগ দিয়ে শুনছে পটুয়ার কানপড়া। এরপর রংবিহীন শুকনো বুরুশটা বাঘের গায়ের ওপর থেকে নিচের দিকে আবার চালাতে থাকে ডোরাকাটার ভঙ্গিতে। আরে, কি আজব কাণ্ড! সবাই তাজ্জব বনে যায়। বাঘের পাণ্ডুর-ফ্যাকাশে চামড়ার ওপর জাগতে শুরু করেছে রঙের চিকচিকে চমক। সবাই হতবাক। একি জাদুমন্ত্র? এরপর পটুয়া আবার বাঘের কানে কানে ফিসফিস করে কিছু বলে। এর বাদে আবার হাওয়ায় বুরুশ চালায়। এবার বাঘের চামড়ায় ফুটে ওঠা রঙের বাহার আরও উজ্জ্বল, আরও জ্বলজ্বলে, আরও চকচকে লাগছে। পটু পটুয়া আবার বাঘের কানে কানে কথা বলে। এবারের কানাকানিটা আগের চেয়ে খানিকটা দীর্ঘ সময় ধরেই চলে। এরপর সে তার বায়বীয় চিত্রকর্মটা যেন খানিকটা বিন্যস্ত করে নেয়। তুলির আঁচড়গুলোকে শেষবারের মতো ঠিকঠাক করে নিয়ে যেন অঙ্কন কাজের সমাপ্তি টানবে। হ্যাঁ, ফলাফল অবিশ্বাস্য। এখন বাঘের গায়ের রং পরিপূর্ণ প্রাণবন্ত। ঝকঝকে রঙের নজরকাড়া গভীর ডোরাকাটা বাঘটা যেন শার্দূল শাবক। এমন মস্ত রঙের চকচকে বাহার তাবৎ দুনিয়ার কোনো বাঘের গায়ে দেখা যাবে না, দর্শনার্থীরা হলফ করে বলে।

যাক। বাঘ তার হারানো রঙ ফিরে পায়। কিন্তু সবাই কৌতূহলী! কী ওই পটুয়ার আসল জাদু? এমন তাজ্জব কাণ্ডের আসল রহস্যটা কী? সবাই পটুয়াকে চেপে ধরে, অনুরোধ করে বিনয়ী ভঙ্গিতে, এর ভেদটা তাদের জানাতেই হবে। অগত্যা পটুয়া ব্যাখ্যা করে। ‘আমার তুলি-বুরুশ মূর্তমান করে বাস্তব, চিত্রায়িত করে বাস্তব জীবনের প্রাণস্পন্দন। তাই এ চিত্রকর্মের জন্য কোনো বস্তুগত রঙের দরকার হয় না। মনের অন্তর্গত রংই একে জাগিয়ে তোলে। আমি বাঘের শরীরটাকে যে অতুল্য -অনন্য রঙে রাঙিয়ে তুলেছি তা আসলে একটা বাক্য, যা আমি বাঘের কানে ফিসফিস করে বলেছি। সেই জাদুমন্ত্রবলেই বর্ণিল হয়ে উঠেছে বাঘটা।’

কী সেই অমিত শক্তিধর অমিয় বাণী? আপনারা ভাববেন, নাকি পটুয়া যে রহস্য ভেদ করেছে তা আমিই আপনাদের বলে দেব?

পটুয়া বাঘের কানে বারবার ফিসফিস করে বলে যাচ্ছিল, ‘শোনো! অতি শিগগিরই তুমি এই বন্দিদশা থেকে মুক্তি পাচ্ছ, এই নিশ্চিত খবরটাই আমি তোমাকে দিতে এসেছি।’

লেখক : প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন