শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৩

মুক্তিমন্ত্রের অমিত শক্তি

ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তিমন্ত্রের অমিত শক্তি

মুক্ত হওয়ার আর যুক্ত হওয়ার আকুতি মানুষের আজন্ম। কিন্তু দোলনা থেকে গোর অবধি মানুষ থাকে নানান বন্ধনে আবদ্ধ। Man is born free and everywhere he is in chains. এ শেকল ব্যাষ্টিক ও সামষ্টিক সকল পর্যায়েই হতে পারে। তবে মানুষ আনন্দের সঙ্গে বন্ধনেও জড়ায়। প্রেমের বন্ধন, সন্তানের বন্ধন, দেশপ্রেমের বন্ধন, কর্তব্যের বন্ধন, ভাবের বন্ধন, মিত্রতার বন্ধন, আত্মিক বন্ধন, আর্থিক বন্ধন, চিত্ত ও বিত্তের বন্ধন। সে বন্ধনের মাঝেই সে আস্বাদন করে অনাবিল মুক্তির স্বাদ। বন্ধন যতক্ষণ মুক্তি অস্বীকার করে না, আহত করে না, মুক্তির রাজ্য জবরদখল করে না, সে রাজ্যে অনধিকার প্রবেশ করে না; ততক্ষণ সে বন্ধনে পরমানন্দ। এ বন্ধন স্বতঃস্ফূর্ততার। তাই বন্ধনের মাধ্যমে মানুষ নিজেকে যুক্ত করে অন্যের সঙ্গে। আর এভাবে যুক্ত হয়েই মুক্তির স্বাদ ভোগ করে সামষ্টিক পর্যায়ে।

একে একে মিলে একতা হয়, জনে জনে মিলে জনতা। জনতা একতার একাগ্র বন্ধনে আবদ্ধ থাকলেই সিদ্ধ হয় যথার্থ মুক্তির বাসনা। বিভক্ত জাতি না পায় সমৃদ্ধি, না পায় মুক্তি। মুক্তির জন্য চাই সুদৃঢ় বন্ধন, ঐকান্তিক ঐক্য। ‘মুক্তি যেখানে বন্ধনকে অস্বীকার করে সেখানে তা উন্মত্ততা, বন্ধন যেখানে মুক্তিকে মানে না সেখানে তা উৎপীড়ন।’ মুক্ত হতে আর মুক্তি দিতে চাই চরম আত্মত্যাগ, পরমতসহিষ্ণুতা, মর্জির সংযম। ভোগের বিপরীতে করতে হয় ত্যাগের লালন। পরের হিত সাধনের মহিমাকে করতে হয় উচ্চকিত। অনুশীলন করতে হয় সাম্য ও গণতান্ত্রিক রীতিনীতির। আর তখনই মুক্তি হয় অর্থবহ। তখনই স্বাধীনতা পায় হৃদস্পন্দন। মুক্তি মেলে আলোয় আলোয়। বর্ণালি স্বর্ণশোভার দ্যুতিচ্ছটায় উদ্ভাসিত হয় মুক্তি। মুক্তিমন্ত্রের কি অপরিমেয় শক্তি, কি অনির্বচনীয় মাহাত্ম্য, কি অন্তর্নিহিত গভীর আবেদন সে বিষয়ে একটা স্পেনীয় গল্পের ভাবানুবাদ থেকে দেখুন। পরবর্তী কিস্তিতে জালালুদ্দিন রুমির ‘মসনবি’ থেকে একই ধাঁচের আরেকটি কাহিনি বলার ইচ্ছা থাকল।

গল্পের লেখক পেদ্রো পাবলো স্যাক্রিস্তান। জন্ম ১৯৭৩ সালে, মাদ্রিদে। শিশুতোষ গল্প লেখক হেসেবে সুখ্যাতি কুড়িয়েছেন বিশ্বসাহিত্য বোদ্ধাদের। গল্পের নাম ‘বর্ণবর্জিত বাঘ’।

একদা এক দেশে ছিল এক বাঘ। চিড়িয়াখানায় পিঞ্জরবন্দি হওয়ার আগে এর গায়ের রং ছিল চোখধাঁধানো। গা ভর্তি ছিল তেলতেলে, ঝকঝকে ইয়া মোটা মোটা সাদা-কালো ডোরাকাটা। সেই ডোরাকাটা তেজি বাঘের হাল এখন বড়ই বেহাল। গায়ে রঙের বাহার নেই। কেমন ফিকে-তামাটে হয়ে গেছে। যেন পাংশু-পাণ্ডুর-বিবর্ণ। রঙের আকর্ষণে ছিটেফোঁটাও নেই সারা শরীরে। দেহটা যেন আদ্যিকালের সাদা-কালো ছায়াছবির ঝাপসা চালচিত্র। কিংবা বিবর্ণ চিত্রপট। এর এমন অস্বাভাবিক বিবর্ণতাই যেন একে ওই তল্লাটে বিখ্যাত করে তুলেছে। নামিদামি আঁকিয়েরা আসছে দূরদূরান্ত থেকে। চিত্রশিল্পীরা দিচ্ছে নানান নিদান। পটু পটু পটুয়ারা রংতুলি-বুরুশ নিয়ে ভিড় জমাচ্ছে চিড়িয়াখানা এলাকায়। সবারই ঐকান্তিক চেষ্টা, কী করে বাঘের হারানো রং পুনরুদ্ধার করা যায়। সবাই এসে নানা কায়দায় নানা বর্ণের রং মাখে বাঘের গায়ে। ডোরাকাটার চেষ্টা চালায় শৈল্পিক দক্ষতায়। কিন্তু না, ফল শূন্য। বাঘের গায়ে কোনো রংই টিকছে না। পাকা রংও স্থায়ী হচ্ছে না এর লোমশ শরীরে। ফোঁটায় ফোঁটায় গলে পড়ে যায় গায়ে লেপ্টে দেওয়া সব রং। ক্ষয়ে ক্ষয়ে গড়িয়ে পড়ছে রঙের ধারা। কি মুশকিল! সবই নিষ্ফল চেষ্টা।

সবশেষে এলো এক আজব পটুয়া। খেপাটে রুক্ষ মূর্তি। পাগলাটে হাবভাব। এসেছেন অকূলপাথার পাড়ি দিয়ে। অদ্ভুত আঁকিয়ে। খোশমেজাজে তুলি-বুরুশ নিয়ে হাজির চিড়িয়াখানায়। যথারীতি খুলে দেওয়া হলো বাঘের খাঁচার দরজা। গভীর আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে পটুয়া ঢুকে যায় বাঘের খাঁচায়। হাবভাবে বোঝা যাচ্ছে, সে-ই পারবে বাঘের গায়ে ডোরা কাটতে। কারণ বাঘের গা থেকে এ পটুয়ার মাখানো রং চুইয়ে পড়ে যাওয়ার কোনোই আশঙ্কা নেই। কেন? কারণটা পরিষ্কার। এ পটুয়া তার বুরুশে বাস্তবে কোনো রংই মাখায়নি। শুকনো বুরুশটাকে এদিক-ওদিক ঘুরিয়ে বাঘের গায়ের এপাশ-ওপাশে বুলিয়ে দিচ্ছে। যেন বাতাসের গায়ে রঙের ডোরাকাটা চলছে। তার এ আজব ও অভিনব অঙ্কনের নমুনা দেখে অট্টহাসিতে ফেটে পড়ছে উৎসুক দর্শনার্থী। ওলন্দাজ পোস্ট-ইমপ্রেশনিস্ট চিত্রশিল্পী ভ্যান গগের অনুকরণে এই শিল্পীর ব্যঙ্গাত্মক নাম রাখা হয়েছে ভ্যান কফ। কারণ রংহারা পাংশু বাঘকে রংহীন তুলি দিয়ে বর্ণিল করে তোলার এমন মজাদার শিল্পকর্ম এর আগে ওরা কখনো দেখেনি।

যাই হোক। পটুয়ার পটুতা চলতে থাকে। সে বাঘের আরও কাছাকাছি ঘেঁষে। কানের কাছে মুখ রাখে সতর্কতার সঙ্গে। ফিসফিস করে কিছু একটা বলে। মনে হলো, বাঘটাও গভীর মনোযোগ দিয়ে শুনছে পটুয়ার কানপড়া। এরপর রংবিহীন শুকনো বুরুশটা বাঘের গায়ের ওপর থেকে নিচের দিকে আবার চালাতে থাকে ডোরাকাটার ভঙ্গিতে। আরে, কি আজব কাণ্ড! সবাই তাজ্জব বনে যায়। বাঘের পাণ্ডুর-ফ্যাকাশে চামড়ার ওপর জাগতে শুরু করেছে রঙের চিকচিকে চমক। সবাই হতবাক। একি জাদুমন্ত্র? এরপর পটুয়া আবার বাঘের কানে কানে ফিসফিস করে কিছু বলে। এর বাদে আবার হাওয়ায় বুরুশ চালায়। এবার বাঘের চামড়ায় ফুটে ওঠা রঙের বাহার আরও উজ্জ্বল, আরও জ্বলজ্বলে, আরও চকচকে লাগছে। পটু পটুয়া আবার বাঘের কানে কানে কথা বলে। এবারের কানাকানিটা আগের চেয়ে খানিকটা দীর্ঘ সময় ধরেই চলে। এরপর সে তার বায়বীয় চিত্রকর্মটা যেন খানিকটা বিন্যস্ত করে নেয়। তুলির আঁচড়গুলোকে শেষবারের মতো ঠিকঠাক করে নিয়ে যেন অঙ্কন কাজের সমাপ্তি টানবে। হ্যাঁ, ফলাফল অবিশ্বাস্য। এখন বাঘের গায়ের রং পরিপূর্ণ প্রাণবন্ত। ঝকঝকে রঙের নজরকাড়া গভীর ডোরাকাটা বাঘটা যেন শার্দূল শাবক। এমন মস্ত রঙের চকচকে বাহার তাবৎ দুনিয়ার কোনো বাঘের গায়ে দেখা যাবে না, দর্শনার্থীরা হলফ করে বলে।

যাক। বাঘ তার হারানো রঙ ফিরে পায়। কিন্তু সবাই কৌতূহলী! কী ওই পটুয়ার আসল জাদু? এমন তাজ্জব কাণ্ডের আসল রহস্যটা কী? সবাই পটুয়াকে চেপে ধরে, অনুরোধ করে বিনয়ী ভঙ্গিতে, এর ভেদটা তাদের জানাতেই হবে। অগত্যা পটুয়া ব্যাখ্যা করে। ‘আমার তুলি-বুরুশ মূর্তমান করে বাস্তব, চিত্রায়িত করে বাস্তব জীবনের প্রাণস্পন্দন। তাই এ চিত্রকর্মের জন্য কোনো বস্তুগত রঙের দরকার হয় না। মনের অন্তর্গত রংই একে জাগিয়ে তোলে। আমি বাঘের শরীরটাকে যে অতুল্য -অনন্য রঙে রাঙিয়ে তুলেছি তা আসলে একটা বাক্য, যা আমি বাঘের কানে ফিসফিস করে বলেছি। সেই জাদুমন্ত্রবলেই বর্ণিল হয়ে উঠেছে বাঘটা।’

কী সেই অমিত শক্তিধর অমিয় বাণী? আপনারা ভাববেন, নাকি পটুয়া যে রহস্য ভেদ করেছে তা আমিই আপনাদের বলে দেব?

পটুয়া বাঘের কানে বারবার ফিসফিস করে বলে যাচ্ছিল, ‘শোনো! অতি শিগগিরই তুমি এই বন্দিদশা থেকে মুক্তি পাচ্ছ, এই নিশ্চিত খবরটাই আমি তোমাকে দিতে এসেছি।’

লেখক : প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে