শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৩

নূর চৌধুরীকে ফেরাতে ব্যর্থতা কার?

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
নূর চৌধুরীকে ফেরাতে ব্যর্থতা কার?

বঙ্গবন্ধুর প্রত্যক্ষ খুনিদের মধ্যে নিকৃষ্টতমটির নাম নূর চৌধুরী, কেননা সেই খুনি নূর এবং ক্যাপ্টেন হুদাই বঙ্গবন্ধুকে গুলি করেছিল। গোটা জাতির দুর্ভাগ্য যে, অন্যান্য কয়েকজন প্রত্যক্ষ খুনির মতো, খুনি নূরও বিদেশে পালিয়ে আছে। সে বাস করছে কানাডায়। সম্প্রতি খুনি নূরের পালিয়ে থাকার বিষয়টি নতুন করে জনদৃষ্টি আকর্ষণ করে। কারণ মার্ক ক্যালি নামক এক কানাডীয় সাংবাদিক ফিফথ স্টেট নামে একটি ডকুমেন্টারি তৈরি করলে সেটি অত্যন্ত সংগত কারণেই মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়। সাংবাদিক মার্ক ক্যালি তার ডকুমেন্টারিতে দেখাতে সক্ষম হয়েছেন খুনি নূর চৌধুরী কানাডার টরন্টো শহরের পশ্চিমাঞ্চলে মুক্ত মানুষের মতো বেমালুম ঘুরে বেড়াচ্ছে বিলাসবহুল গাড়ি চালিয়ে। সে এলাকায়ই নূর চৌধুরীর বাস। মার্ক ক্যালির প্রশ্ন- কীভাবে কানাডা সরকার এই জঘন্য খুনিকে প্রতিরক্ষা দিচ্ছে, কেন কানাডা কর্তৃপক্ষ তাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাচ্ছে না?

সরকারি নথিপত্র জানান দেয় যে, খুনি জিয়াউর রহমান খুনি নূরকে প্রথম ব্রাজিলস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে দ্বিতীয় সচিব পদে নিয়োগ দিয়ে বঙ্গবন্ধু হত্যায় তার ভূমিকার জন্য নূরকে পুরস্কৃত করেছিলেন। পরবর্তীকালে তাকে হংকংয়ে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের পদটি দেওয়া হয়। মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগের প্রাধান্যে জোট সরকার বিপুল ভোটাধিক্যে জয়ী হয়ে ক্ষমতা প্রাপ্ত হলে, অন্যান্য কয়েকজন প্রত্যক্ষ খুনির মতো নূরও পালিয়ে যায়, বিভিন্ন দেশ পেরিয়ে সবশেষে কানাডায় পৌঁছায়, যেখানে সে গত কয়েক দশক ধরে বসবাস করছে বলে বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে জানা গেছে। ২০১১ সালে কানাডিয়ান ব্রডকাস্টিং সার্ভিসের (সিবিসি) সাংবাদিক এনা মারিয়া খুনি নূর চৌধুরীর সাক্ষাৎকার নিলে তার অবস্থানের খবর বেরিয়ে আসে।

মুক্তিযুদ্ধের দল ক্ষমতায় আসার পর খুনি নূর কানাডায় রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা করলেও তার সেই দরখাস্ত নাকচ হয়ে গেলে তার বিরুদ্ধে কানাডার ইমিগ্রেশন (অভিবাসন) আইনে ডিপোর্টেশনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত সে সময় কানাডায় বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল ছিলেন খন্দকার মোশতাকের দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রীর পূর্বেকার স্বামীর পুত্র রফিক আহমেদ খান (টিপু)। বোধগম্য কারণেই তিনি খুনি নূরের ডিপোর্টেশন প্রক্রিয়ায় সহায়তা না করে বরং তা থামাতে চেষ্টা করেন। উল্লেখযোগ্য যে, ১৯৭১-এ মুক্তিযুদ্ধকালে সে সময়ের পররাষ্ট্রমন্ত্রী খন্দকার মোশতাকই তার সৎপুত্র টিপুকে বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ দিয়েছিল।

পরবর্তীতে অনেক জল গড়ায়। খুনি নূর কানাডার উচ্চতর আদালতে আপিল করলে, আপিল আদালতে কানাডা সরকারের কাছে জানতে চায় খুনি নূরকে ডিপোর্ট করা হলে কানাডার লাভ বা ক্ষতি কী হতে পারে। কানাডা সরকার জানায়, নূরকে বাংলাদেশে পাঠালে তার বিরুদ্ধে দেওয়া ফাঁসির আদেশ কার্যকর হতে পারে। বিষয়টি এখন সে পর্যায়েই রয়েছে।

যে বিষয়টি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য তা হলো এই যে কানাডার কর্তৃপক্ষ খুনি নূরের বিষয়টি এক্সট্রাডিশন (আসামি হস্তান্তর) আইন অনুযায়ী বিচার করছে না, বরং সে দেশের ইমিগ্রেশন আইন অনুযায়ী বিবেচনা করছে, ডিপোর্টেশন পদ্ধতি যার অংশ। এ দুই প্রক্রিয়া বা দুটির জন্য সংশ্লিষ্ট আইন সম্পূর্ণ ভিন্ন। এক্সট্রাডিশন পদ্ধতি হচ্ছে সেটি যার দ্বারা এক দেশে অপরাধ করে অন্য দেশে পালিয়ে যাওয়া ব্যক্তিকে বিভিন্ন শর্ত পূরণ সাপেক্ষে অপরাধকৃত দেশে ফিরিয়ে দেওয়া যায়। আর ডিপোর্টেশন পদ্ধতি সম্পূর্ণ ভিন্ন, যার সঙ্গে এক্সট্রাডিশন পদ্ধতির কোনো সম্পর্ক নেই, যেটি সংশ্লিষ্ট দেশের এক্সট্রাডিশন আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত নয়, বরং ইমিগ্রেশন আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। ডিপোর্টেশন প্রক্রিয়া হলো সেটি যার দ্বারা একটি দেশ, সে দেশের নাগরিক নয় এমন ব্যক্তিকে সেই ব্যক্তির জাতীয়তার দেশে পাঠিয়ে দিতে পারে, যদি সেই ব্যক্তি সংশ্লিষ্ট দেশে বেআইনিভাবে প্রবেশ করে থাকে, অথবা আইনসংগতভাবে প্রবেশের পরও ভিসার মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পর বসবাস করতে থাকে অথবা কোনো অপরাধের জন্য সাজাপ্রাপ্ত হয়। সংশ্লিষ্ট দেশটি তার নাগরিককে ডিপোর্ট করতে পারে না বটে, কিন্তু স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পাওয়া ব্যক্তিকে ডিপোর্ট করতে পারে ইমিগ্রেশন আইনের বিধান মতে। ডিপোর্টেশন আইনে এবং প্রক্রিয়ায় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি অন্য দেশে অপরাধ করেছিল কি না এবং সে দেশে ফিরলে তার কী ধরনের সাজা হতে পারে, সে বিষয়সমূহ বিবেচ্য নয়। একমাত্র বিবেচ্য বিষয় হচ্ছে, সে সংশ্লিষ্ট দেশের ইমিগ্রেশন আইন অনুযায়ী ডিপোর্টেশনের যোগ্য কি না।

এক্সট্রাডিশন প্রক্রিয়া বেশ জটিল। সেই প্রক্রিয়ায় বহু শর্ত থাকে, যার জন্য সাধারণত এক্সট্রাডিশন চুক্তির প্রয়োজন। অন্যটি হলো এই যে আসামিকে এমন দেশের কাছে এক্সট্রাডাইট (হস্তান্তর) করা যাবে না, যেখানে তার মৃত্যুদন্ড হতে পারে। ১৯৭৪ সালের বাংলাদেশের এক্সট্রাডিশন আইনেও একই বিধান রয়েছে।

সেসব অর্থে কানাডা থেকে খুনি নূরের এক্সট্রাডিশন কঠিন। কিন্তু ইমিগ্রেশন আইন নিয়ন্ত্রিত ডিপোর্টেশন প্রক্রিয়ায় সে ধরনের কোনো বিধান প্রযোজ্য নয়। সে কারণেই ২০০৭ সালের জুন মাসে যুক্তরাষ্ট্র সে দেশের ইমিগ্রেশন (অভিবাসন) আইন অনুযায়ী বঙ্গবন্ধুর খুনি মহিউদ্দিনকে বাংলাদেশে ডিপোর্ট করেছিল, এ কথা খুব ভালোভাবে জেনেই যে বাংলাদেশে তার মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হবে, যা হয়েছিলও। বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের এক্সট্রাডিশন (আসামি হস্তান্তর) চুক্তি না থাকায় এক্সট্রাডিশন পদ্ধতিতে তাকে বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব ছিল না। তাছাড়া মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত বলেও যুক্তরাষ্ট্রের এক্সট্রাডিশন আইন অনুযায়ী তাকে বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব ছিল না। কিন্তু মহিউদ্দিনকে ডিপোর্টেশন পদ্ধতির মাধ্যমে বাংলাদেশে পাঠাতে কোনো অসুবিধা হয়নি। একইভাবে ইমিগ্রেশন আইন অবলম্বনে থাইল্যান্ড ডিপোর্ট করেছিল বঙ্গবন্ধুর আরেক খুনি বজলুল হুদাকে সে একটি দোকানে চুরি করে ধরা পড়ার পর। খুনি মহিউদ্দিন এবং হুদাকে এক্সট্রাডিশন আইন অনুযায়ী ফিরিয়ে আনা সম্ভব হতো না, কিন্তু ডিপোর্টেশন প্রক্রিয়ায় তা সম্ভব হয়েছিল। ইমিগ্রেশন আইনের ডিপোর্টেশন বিধান অবলম্বন করে পেছনের দরজা দিয়ে মূলত এক্সট্রাডিশন করা যায় কি না, সে প্রশ্নটি ষাটের দশকে উত্থাপিত হয়েছিল যুক্তরাজ্যের সে সময়ের সর্বোচ্চ আদালত, হাউস অব লর্ডসে। ব্রিটেনের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিচারক লর্ড ডেনিংসহ অন্যান্য লর্ডগণ এ মর্মে রায় দেন যে, ডিপোর্টেশন প্রক্রিয়ার ফলে যদি পেছনের দরজায় এক্সট্রাডিশন হয়েও যায়, সে কারণেই ডিপোর্টেশন বন্ধ করা যাবে না। মামলা দুটি করেছিলেন সবলেন এবং হোসেনবল নামক দুজন মার্কিন আধিকারিক, যাদের বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ ছিল। যুক্তরাষ্ট্রে নেওয়ার পথে বিমানটি হিথ্রোতে অবতরণ করলে ওই দুজন ছুরি দিয়ে নিজেদের মারাত্মকভাবে আহত করলে, তাদের চিকিৎসার জন্য নামানো হয়। যুক্তরাষ্ট্র এদের এক্সট্রাডিশন চেয়ে ব্যর্থ হয় কেননা অপরাধটি রাজনৈতিক ধরনের। অতঃপর ব্রিটিশ সরকার ইমিগ্রেশন আইন অনুযায়ী ওই দুজনকে ডিপোর্ট করার সিদ্ধান্ত নিলে তারা সে সিদ্ধান্ত এই বলে চ্যালেঞ্জ করেন যে, ডিপোর্টেশন হবে পেছনের দরজা দিয়ে এক্সট্রাডাইট করা। কিন্তু তাদের সেই যুক্তি সর্বোচ্চ আদালত মানেননি।

আমার ধারণা এই যে, নিয়োজিত কূটনীতিকগণ সংশ্লিষ্ট আইনে পারদর্শী নন বলে এক্সট্রাডিশন এবং ডিপোর্টেশনের পার্থক্য বোঝাতে সক্ষম হচ্ছেন না এবং বোঝাতে পারছেন না যে নাগরিকত্বের দেশে কাউকে ডিপোর্ট করে পাঠালে সে দেশে তার কোনো সাজা হবে কি না বা কী ধরনের সাজা হবে, সে বিষয়টি ডিপোর্টেশন পদ্ধতিতে মোটেও বিবেচ্য বিষয় নয়। এটি অস্বাভাবিক নয়, কেননা তারা আইনজ্ঞ নন। তাছাড়া বিষয়টি সাধারণ আইনের অংশ নয়। এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আইনগুলো বিশেষায়িত আইনভুক্ত। তাই তাদের উচিত এক্সট্রাডিশন, রিফিউজি এবং ইমিগ্রেশন আইনে পারদর্শীদের মতামত গ্রহণ করা, যদি না করে থাকেন। দেখতে হবে যাদের পরামর্শ নেওয়া হচ্ছে তারা সংশ্লিষ্ট আইনসমূহে বিশেষজ্ঞ কি না?

ব্রিটিশ এবং কানাডার ইমিগ্রেশন আপিল আইন কমবেশি একই ধরনের। যুক্তরাজ্যই ১৯৬৯ সালে প্রথমবারের মতো ইমিগ্রেশন আপিল পদ্ধতি চালু করা প্রথম দেশ হওয়ায় পরবর্তীতে অস্ট্রেলিয়া, কানাডাসহ কয়েকটি কমনওয়েলথভুক্ত দেশ ইমিগ্রেশন আপিল পদ্ধতি চালু করার জন্য সে দেশের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বিলেতে পাঠিয়েছিল ব্রিটিশ ইমিগ্রেশন আপিল আইনে অনুশীলন নেওয়ার জন্য। আমি তখন যুক্তরাজ্য ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজারি সার্ভিসের আইনবিষয়ক উপ-পরিচালক বিধায় ব্রিটিশ ইমিগ্রেশনে অন্যান্য বিশেষজ্ঞদের মতো পদাধিকার বলে আমার ওপরও দায়িত্ব পড়েছিল তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার। তারা যুক্তরাজ্যের ইমিগ্রেশন আপিল আইন অনুসরণ করেই কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার ইমিগ্রেশন আপিল আইন প্রণয়ন করেন। সেই অর্থে ব্রিটিশ আদালতের সিদ্ধান্ত কানাডার আদালতের ওপর সরাসরি বাধ্যতামূলক না হলেও সেটি অবজ্ঞা করা কঠিন। কেননা আইনের ভাষায় ব্রিটিশ আদালতের সিদ্ধান্ত কানাডার আদালতের জন্য ‘পারসুয়েসিভ অথরিটি’, অর্থাৎ অনুসরণ করা যেতে পারে।

 

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি, যিনি পূর্বে যুক্তরাজ্য ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজরি সার্ভিসের পরিচালক ছিলেন বিধায় ইমিগ্রেশন, এক্সট্রাডিশন, রিফিউজি এবং সংশ্লিষ্ট আইনসমূহে একজন বিশেষজ্ঞ

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সর্বশেষ খবর
মেলিসায় বিপর্যস্ত জ্যামাইকা, ক্যারিবীয় অঞ্চলে নিহত ৭
মেলিসায় বিপর্যস্ত জ্যামাইকা, ক্যারিবীয় অঞ্চলে নিহত ৭

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড ২৭১ দিন শূকরের কিডনি নিয়ে বেঁচে ছিলেন অ্যান্ড্রুজ
রেকর্ড ২৭১ দিন শূকরের কিডনি নিয়ে বেঁচে ছিলেন অ্যান্ড্রুজ

৫৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তায় ইতালির ২৫ লাখ ইউরো অনুদান
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তায় ইতালির ২৫ লাখ ইউরো অনুদান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহার করা যাবে জনপ্রিয় একাধিক অ্যাপ
চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহার করা যাবে জনপ্রিয় একাধিক অ্যাপ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়
ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম
পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল
বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী
জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ
হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০
জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি
কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল
চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার
ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী
হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন
জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি
‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়
‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর
ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন
বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন

নগর জীবন