শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৩

নূর চৌধুরীকে ফেরাতে ব্যর্থতা কার?

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
নূর চৌধুরীকে ফেরাতে ব্যর্থতা কার?

বঙ্গবন্ধুর প্রত্যক্ষ খুনিদের মধ্যে নিকৃষ্টতমটির নাম নূর চৌধুরী, কেননা সেই খুনি নূর এবং ক্যাপ্টেন হুদাই বঙ্গবন্ধুকে গুলি করেছিল। গোটা জাতির দুর্ভাগ্য যে, অন্যান্য কয়েকজন প্রত্যক্ষ খুনির মতো, খুনি নূরও বিদেশে পালিয়ে আছে। সে বাস করছে কানাডায়। সম্প্রতি খুনি নূরের পালিয়ে থাকার বিষয়টি নতুন করে জনদৃষ্টি আকর্ষণ করে। কারণ মার্ক ক্যালি নামক এক কানাডীয় সাংবাদিক ফিফথ স্টেট নামে একটি ডকুমেন্টারি তৈরি করলে সেটি অত্যন্ত সংগত কারণেই মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়। সাংবাদিক মার্ক ক্যালি তার ডকুমেন্টারিতে দেখাতে সক্ষম হয়েছেন খুনি নূর চৌধুরী কানাডার টরন্টো শহরের পশ্চিমাঞ্চলে মুক্ত মানুষের মতো বেমালুম ঘুরে বেড়াচ্ছে বিলাসবহুল গাড়ি চালিয়ে। সে এলাকায়ই নূর চৌধুরীর বাস। মার্ক ক্যালির প্রশ্ন- কীভাবে কানাডা সরকার এই জঘন্য খুনিকে প্রতিরক্ষা দিচ্ছে, কেন কানাডা কর্তৃপক্ষ তাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাচ্ছে না?

সরকারি নথিপত্র জানান দেয় যে, খুনি জিয়াউর রহমান খুনি নূরকে প্রথম ব্রাজিলস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে দ্বিতীয় সচিব পদে নিয়োগ দিয়ে বঙ্গবন্ধু হত্যায় তার ভূমিকার জন্য নূরকে পুরস্কৃত করেছিলেন। পরবর্তীকালে তাকে হংকংয়ে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের পদটি দেওয়া হয়। মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগের প্রাধান্যে জোট সরকার বিপুল ভোটাধিক্যে জয়ী হয়ে ক্ষমতা প্রাপ্ত হলে, অন্যান্য কয়েকজন প্রত্যক্ষ খুনির মতো নূরও পালিয়ে যায়, বিভিন্ন দেশ পেরিয়ে সবশেষে কানাডায় পৌঁছায়, যেখানে সে গত কয়েক দশক ধরে বসবাস করছে বলে বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে জানা গেছে। ২০১১ সালে কানাডিয়ান ব্রডকাস্টিং সার্ভিসের (সিবিসি) সাংবাদিক এনা মারিয়া খুনি নূর চৌধুরীর সাক্ষাৎকার নিলে তার অবস্থানের খবর বেরিয়ে আসে।

মুক্তিযুদ্ধের দল ক্ষমতায় আসার পর খুনি নূর কানাডায় রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা করলেও তার সেই দরখাস্ত নাকচ হয়ে গেলে তার বিরুদ্ধে কানাডার ইমিগ্রেশন (অভিবাসন) আইনে ডিপোর্টেশনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত সে সময় কানাডায় বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল ছিলেন খন্দকার মোশতাকের দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রীর পূর্বেকার স্বামীর পুত্র রফিক আহমেদ খান (টিপু)। বোধগম্য কারণেই তিনি খুনি নূরের ডিপোর্টেশন প্রক্রিয়ায় সহায়তা না করে বরং তা থামাতে চেষ্টা করেন। উল্লেখযোগ্য যে, ১৯৭১-এ মুক্তিযুদ্ধকালে সে সময়ের পররাষ্ট্রমন্ত্রী খন্দকার মোশতাকই তার সৎপুত্র টিপুকে বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ দিয়েছিল।

পরবর্তীতে অনেক জল গড়ায়। খুনি নূর কানাডার উচ্চতর আদালতে আপিল করলে, আপিল আদালতে কানাডা সরকারের কাছে জানতে চায় খুনি নূরকে ডিপোর্ট করা হলে কানাডার লাভ বা ক্ষতি কী হতে পারে। কানাডা সরকার জানায়, নূরকে বাংলাদেশে পাঠালে তার বিরুদ্ধে দেওয়া ফাঁসির আদেশ কার্যকর হতে পারে। বিষয়টি এখন সে পর্যায়েই রয়েছে।

যে বিষয়টি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য তা হলো এই যে কানাডার কর্তৃপক্ষ খুনি নূরের বিষয়টি এক্সট্রাডিশন (আসামি হস্তান্তর) আইন অনুযায়ী বিচার করছে না, বরং সে দেশের ইমিগ্রেশন আইন অনুযায়ী বিবেচনা করছে, ডিপোর্টেশন পদ্ধতি যার অংশ। এ দুই প্রক্রিয়া বা দুটির জন্য সংশ্লিষ্ট আইন সম্পূর্ণ ভিন্ন। এক্সট্রাডিশন পদ্ধতি হচ্ছে সেটি যার দ্বারা এক দেশে অপরাধ করে অন্য দেশে পালিয়ে যাওয়া ব্যক্তিকে বিভিন্ন শর্ত পূরণ সাপেক্ষে অপরাধকৃত দেশে ফিরিয়ে দেওয়া যায়। আর ডিপোর্টেশন পদ্ধতি সম্পূর্ণ ভিন্ন, যার সঙ্গে এক্সট্রাডিশন পদ্ধতির কোনো সম্পর্ক নেই, যেটি সংশ্লিষ্ট দেশের এক্সট্রাডিশন আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত নয়, বরং ইমিগ্রেশন আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। ডিপোর্টেশন প্রক্রিয়া হলো সেটি যার দ্বারা একটি দেশ, সে দেশের নাগরিক নয় এমন ব্যক্তিকে সেই ব্যক্তির জাতীয়তার দেশে পাঠিয়ে দিতে পারে, যদি সেই ব্যক্তি সংশ্লিষ্ট দেশে বেআইনিভাবে প্রবেশ করে থাকে, অথবা আইনসংগতভাবে প্রবেশের পরও ভিসার মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পর বসবাস করতে থাকে অথবা কোনো অপরাধের জন্য সাজাপ্রাপ্ত হয়। সংশ্লিষ্ট দেশটি তার নাগরিককে ডিপোর্ট করতে পারে না বটে, কিন্তু স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পাওয়া ব্যক্তিকে ডিপোর্ট করতে পারে ইমিগ্রেশন আইনের বিধান মতে। ডিপোর্টেশন আইনে এবং প্রক্রিয়ায় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি অন্য দেশে অপরাধ করেছিল কি না এবং সে দেশে ফিরলে তার কী ধরনের সাজা হতে পারে, সে বিষয়সমূহ বিবেচ্য নয়। একমাত্র বিবেচ্য বিষয় হচ্ছে, সে সংশ্লিষ্ট দেশের ইমিগ্রেশন আইন অনুযায়ী ডিপোর্টেশনের যোগ্য কি না।

এক্সট্রাডিশন প্রক্রিয়া বেশ জটিল। সেই প্রক্রিয়ায় বহু শর্ত থাকে, যার জন্য সাধারণত এক্সট্রাডিশন চুক্তির প্রয়োজন। অন্যটি হলো এই যে আসামিকে এমন দেশের কাছে এক্সট্রাডাইট (হস্তান্তর) করা যাবে না, যেখানে তার মৃত্যুদন্ড হতে পারে। ১৯৭৪ সালের বাংলাদেশের এক্সট্রাডিশন আইনেও একই বিধান রয়েছে।

সেসব অর্থে কানাডা থেকে খুনি নূরের এক্সট্রাডিশন কঠিন। কিন্তু ইমিগ্রেশন আইন নিয়ন্ত্রিত ডিপোর্টেশন প্রক্রিয়ায় সে ধরনের কোনো বিধান প্রযোজ্য নয়। সে কারণেই ২০০৭ সালের জুন মাসে যুক্তরাষ্ট্র সে দেশের ইমিগ্রেশন (অভিবাসন) আইন অনুযায়ী বঙ্গবন্ধুর খুনি মহিউদ্দিনকে বাংলাদেশে ডিপোর্ট করেছিল, এ কথা খুব ভালোভাবে জেনেই যে বাংলাদেশে তার মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হবে, যা হয়েছিলও। বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের এক্সট্রাডিশন (আসামি হস্তান্তর) চুক্তি না থাকায় এক্সট্রাডিশন পদ্ধতিতে তাকে বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব ছিল না। তাছাড়া মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত বলেও যুক্তরাষ্ট্রের এক্সট্রাডিশন আইন অনুযায়ী তাকে বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব ছিল না। কিন্তু মহিউদ্দিনকে ডিপোর্টেশন পদ্ধতির মাধ্যমে বাংলাদেশে পাঠাতে কোনো অসুবিধা হয়নি। একইভাবে ইমিগ্রেশন আইন অবলম্বনে থাইল্যান্ড ডিপোর্ট করেছিল বঙ্গবন্ধুর আরেক খুনি বজলুল হুদাকে সে একটি দোকানে চুরি করে ধরা পড়ার পর। খুনি মহিউদ্দিন এবং হুদাকে এক্সট্রাডিশন আইন অনুযায়ী ফিরিয়ে আনা সম্ভব হতো না, কিন্তু ডিপোর্টেশন প্রক্রিয়ায় তা সম্ভব হয়েছিল। ইমিগ্রেশন আইনের ডিপোর্টেশন বিধান অবলম্বন করে পেছনের দরজা দিয়ে মূলত এক্সট্রাডিশন করা যায় কি না, সে প্রশ্নটি ষাটের দশকে উত্থাপিত হয়েছিল যুক্তরাজ্যের সে সময়ের সর্বোচ্চ আদালত, হাউস অব লর্ডসে। ব্রিটেনের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিচারক লর্ড ডেনিংসহ অন্যান্য লর্ডগণ এ মর্মে রায় দেন যে, ডিপোর্টেশন প্রক্রিয়ার ফলে যদি পেছনের দরজায় এক্সট্রাডিশন হয়েও যায়, সে কারণেই ডিপোর্টেশন বন্ধ করা যাবে না। মামলা দুটি করেছিলেন সবলেন এবং হোসেনবল নামক দুজন মার্কিন আধিকারিক, যাদের বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ ছিল। যুক্তরাষ্ট্রে নেওয়ার পথে বিমানটি হিথ্রোতে অবতরণ করলে ওই দুজন ছুরি দিয়ে নিজেদের মারাত্মকভাবে আহত করলে, তাদের চিকিৎসার জন্য নামানো হয়। যুক্তরাষ্ট্র এদের এক্সট্রাডিশন চেয়ে ব্যর্থ হয় কেননা অপরাধটি রাজনৈতিক ধরনের। অতঃপর ব্রিটিশ সরকার ইমিগ্রেশন আইন অনুযায়ী ওই দুজনকে ডিপোর্ট করার সিদ্ধান্ত নিলে তারা সে সিদ্ধান্ত এই বলে চ্যালেঞ্জ করেন যে, ডিপোর্টেশন হবে পেছনের দরজা দিয়ে এক্সট্রাডাইট করা। কিন্তু তাদের সেই যুক্তি সর্বোচ্চ আদালত মানেননি।

আমার ধারণা এই যে, নিয়োজিত কূটনীতিকগণ সংশ্লিষ্ট আইনে পারদর্শী নন বলে এক্সট্রাডিশন এবং ডিপোর্টেশনের পার্থক্য বোঝাতে সক্ষম হচ্ছেন না এবং বোঝাতে পারছেন না যে নাগরিকত্বের দেশে কাউকে ডিপোর্ট করে পাঠালে সে দেশে তার কোনো সাজা হবে কি না বা কী ধরনের সাজা হবে, সে বিষয়টি ডিপোর্টেশন পদ্ধতিতে মোটেও বিবেচ্য বিষয় নয়। এটি অস্বাভাবিক নয়, কেননা তারা আইনজ্ঞ নন। তাছাড়া বিষয়টি সাধারণ আইনের অংশ নয়। এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আইনগুলো বিশেষায়িত আইনভুক্ত। তাই তাদের উচিত এক্সট্রাডিশন, রিফিউজি এবং ইমিগ্রেশন আইনে পারদর্শীদের মতামত গ্রহণ করা, যদি না করে থাকেন। দেখতে হবে যাদের পরামর্শ নেওয়া হচ্ছে তারা সংশ্লিষ্ট আইনসমূহে বিশেষজ্ঞ কি না?

ব্রিটিশ এবং কানাডার ইমিগ্রেশন আপিল আইন কমবেশি একই ধরনের। যুক্তরাজ্যই ১৯৬৯ সালে প্রথমবারের মতো ইমিগ্রেশন আপিল পদ্ধতি চালু করা প্রথম দেশ হওয়ায় পরবর্তীতে অস্ট্রেলিয়া, কানাডাসহ কয়েকটি কমনওয়েলথভুক্ত দেশ ইমিগ্রেশন আপিল পদ্ধতি চালু করার জন্য সে দেশের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বিলেতে পাঠিয়েছিল ব্রিটিশ ইমিগ্রেশন আপিল আইনে অনুশীলন নেওয়ার জন্য। আমি তখন যুক্তরাজ্য ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজারি সার্ভিসের আইনবিষয়ক উপ-পরিচালক বিধায় ব্রিটিশ ইমিগ্রেশনে অন্যান্য বিশেষজ্ঞদের মতো পদাধিকার বলে আমার ওপরও দায়িত্ব পড়েছিল তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার। তারা যুক্তরাজ্যের ইমিগ্রেশন আপিল আইন অনুসরণ করেই কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার ইমিগ্রেশন আপিল আইন প্রণয়ন করেন। সেই অর্থে ব্রিটিশ আদালতের সিদ্ধান্ত কানাডার আদালতের ওপর সরাসরি বাধ্যতামূলক না হলেও সেটি অবজ্ঞা করা কঠিন। কেননা আইনের ভাষায় ব্রিটিশ আদালতের সিদ্ধান্ত কানাডার আদালতের জন্য ‘পারসুয়েসিভ অথরিটি’, অর্থাৎ অনুসরণ করা যেতে পারে।

 

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি, যিনি পূর্বে যুক্তরাজ্য ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজরি সার্ভিসের পরিচালক ছিলেন বিধায় ইমিগ্রেশন, এক্সট্রাডিশন, রিফিউজি এবং সংশ্লিষ্ট আইনসমূহে একজন বিশেষজ্ঞ

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

এই মাত্র | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

৩৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন