শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৩

নূর চৌধুরীকে ফেরাতে ব্যর্থতা কার?

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
নূর চৌধুরীকে ফেরাতে ব্যর্থতা কার?

বঙ্গবন্ধুর প্রত্যক্ষ খুনিদের মধ্যে নিকৃষ্টতমটির নাম নূর চৌধুরী, কেননা সেই খুনি নূর এবং ক্যাপ্টেন হুদাই বঙ্গবন্ধুকে গুলি করেছিল। গোটা জাতির দুর্ভাগ্য যে, অন্যান্য কয়েকজন প্রত্যক্ষ খুনির মতো, খুনি নূরও বিদেশে পালিয়ে আছে। সে বাস করছে কানাডায়। সম্প্রতি খুনি নূরের পালিয়ে থাকার বিষয়টি নতুন করে জনদৃষ্টি আকর্ষণ করে। কারণ মার্ক ক্যালি নামক এক কানাডীয় সাংবাদিক ফিফথ স্টেট নামে একটি ডকুমেন্টারি তৈরি করলে সেটি অত্যন্ত সংগত কারণেই মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়। সাংবাদিক মার্ক ক্যালি তার ডকুমেন্টারিতে দেখাতে সক্ষম হয়েছেন খুনি নূর চৌধুরী কানাডার টরন্টো শহরের পশ্চিমাঞ্চলে মুক্ত মানুষের মতো বেমালুম ঘুরে বেড়াচ্ছে বিলাসবহুল গাড়ি চালিয়ে। সে এলাকায়ই নূর চৌধুরীর বাস। মার্ক ক্যালির প্রশ্ন- কীভাবে কানাডা সরকার এই জঘন্য খুনিকে প্রতিরক্ষা দিচ্ছে, কেন কানাডা কর্তৃপক্ষ তাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাচ্ছে না?

সরকারি নথিপত্র জানান দেয় যে, খুনি জিয়াউর রহমান খুনি নূরকে প্রথম ব্রাজিলস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে দ্বিতীয় সচিব পদে নিয়োগ দিয়ে বঙ্গবন্ধু হত্যায় তার ভূমিকার জন্য নূরকে পুরস্কৃত করেছিলেন। পরবর্তীকালে তাকে হংকংয়ে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের পদটি দেওয়া হয়। মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগের প্রাধান্যে জোট সরকার বিপুল ভোটাধিক্যে জয়ী হয়ে ক্ষমতা প্রাপ্ত হলে, অন্যান্য কয়েকজন প্রত্যক্ষ খুনির মতো নূরও পালিয়ে যায়, বিভিন্ন দেশ পেরিয়ে সবশেষে কানাডায় পৌঁছায়, যেখানে সে গত কয়েক দশক ধরে বসবাস করছে বলে বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে জানা গেছে। ২০১১ সালে কানাডিয়ান ব্রডকাস্টিং সার্ভিসের (সিবিসি) সাংবাদিক এনা মারিয়া খুনি নূর চৌধুরীর সাক্ষাৎকার নিলে তার অবস্থানের খবর বেরিয়ে আসে।

মুক্তিযুদ্ধের দল ক্ষমতায় আসার পর খুনি নূর কানাডায় রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা করলেও তার সেই দরখাস্ত নাকচ হয়ে গেলে তার বিরুদ্ধে কানাডার ইমিগ্রেশন (অভিবাসন) আইনে ডিপোর্টেশনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত সে সময় কানাডায় বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল ছিলেন খন্দকার মোশতাকের দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রীর পূর্বেকার স্বামীর পুত্র রফিক আহমেদ খান (টিপু)। বোধগম্য কারণেই তিনি খুনি নূরের ডিপোর্টেশন প্রক্রিয়ায় সহায়তা না করে বরং তা থামাতে চেষ্টা করেন। উল্লেখযোগ্য যে, ১৯৭১-এ মুক্তিযুদ্ধকালে সে সময়ের পররাষ্ট্রমন্ত্রী খন্দকার মোশতাকই তার সৎপুত্র টিপুকে বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ দিয়েছিল।

পরবর্তীতে অনেক জল গড়ায়। খুনি নূর কানাডার উচ্চতর আদালতে আপিল করলে, আপিল আদালতে কানাডা সরকারের কাছে জানতে চায় খুনি নূরকে ডিপোর্ট করা হলে কানাডার লাভ বা ক্ষতি কী হতে পারে। কানাডা সরকার জানায়, নূরকে বাংলাদেশে পাঠালে তার বিরুদ্ধে দেওয়া ফাঁসির আদেশ কার্যকর হতে পারে। বিষয়টি এখন সে পর্যায়েই রয়েছে।

যে বিষয়টি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য তা হলো এই যে কানাডার কর্তৃপক্ষ খুনি নূরের বিষয়টি এক্সট্রাডিশন (আসামি হস্তান্তর) আইন অনুযায়ী বিচার করছে না, বরং সে দেশের ইমিগ্রেশন আইন অনুযায়ী বিবেচনা করছে, ডিপোর্টেশন পদ্ধতি যার অংশ। এ দুই প্রক্রিয়া বা দুটির জন্য সংশ্লিষ্ট আইন সম্পূর্ণ ভিন্ন। এক্সট্রাডিশন পদ্ধতি হচ্ছে সেটি যার দ্বারা এক দেশে অপরাধ করে অন্য দেশে পালিয়ে যাওয়া ব্যক্তিকে বিভিন্ন শর্ত পূরণ সাপেক্ষে অপরাধকৃত দেশে ফিরিয়ে দেওয়া যায়। আর ডিপোর্টেশন পদ্ধতি সম্পূর্ণ ভিন্ন, যার সঙ্গে এক্সট্রাডিশন পদ্ধতির কোনো সম্পর্ক নেই, যেটি সংশ্লিষ্ট দেশের এক্সট্রাডিশন আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত নয়, বরং ইমিগ্রেশন আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। ডিপোর্টেশন প্রক্রিয়া হলো সেটি যার দ্বারা একটি দেশ, সে দেশের নাগরিক নয় এমন ব্যক্তিকে সেই ব্যক্তির জাতীয়তার দেশে পাঠিয়ে দিতে পারে, যদি সেই ব্যক্তি সংশ্লিষ্ট দেশে বেআইনিভাবে প্রবেশ করে থাকে, অথবা আইনসংগতভাবে প্রবেশের পরও ভিসার মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পর বসবাস করতে থাকে অথবা কোনো অপরাধের জন্য সাজাপ্রাপ্ত হয়। সংশ্লিষ্ট দেশটি তার নাগরিককে ডিপোর্ট করতে পারে না বটে, কিন্তু স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পাওয়া ব্যক্তিকে ডিপোর্ট করতে পারে ইমিগ্রেশন আইনের বিধান মতে। ডিপোর্টেশন আইনে এবং প্রক্রিয়ায় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি অন্য দেশে অপরাধ করেছিল কি না এবং সে দেশে ফিরলে তার কী ধরনের সাজা হতে পারে, সে বিষয়সমূহ বিবেচ্য নয়। একমাত্র বিবেচ্য বিষয় হচ্ছে, সে সংশ্লিষ্ট দেশের ইমিগ্রেশন আইন অনুযায়ী ডিপোর্টেশনের যোগ্য কি না।

এক্সট্রাডিশন প্রক্রিয়া বেশ জটিল। সেই প্রক্রিয়ায় বহু শর্ত থাকে, যার জন্য সাধারণত এক্সট্রাডিশন চুক্তির প্রয়োজন। অন্যটি হলো এই যে আসামিকে এমন দেশের কাছে এক্সট্রাডাইট (হস্তান্তর) করা যাবে না, যেখানে তার মৃত্যুদন্ড হতে পারে। ১৯৭৪ সালের বাংলাদেশের এক্সট্রাডিশন আইনেও একই বিধান রয়েছে।

সেসব অর্থে কানাডা থেকে খুনি নূরের এক্সট্রাডিশন কঠিন। কিন্তু ইমিগ্রেশন আইন নিয়ন্ত্রিত ডিপোর্টেশন প্রক্রিয়ায় সে ধরনের কোনো বিধান প্রযোজ্য নয়। সে কারণেই ২০০৭ সালের জুন মাসে যুক্তরাষ্ট্র সে দেশের ইমিগ্রেশন (অভিবাসন) আইন অনুযায়ী বঙ্গবন্ধুর খুনি মহিউদ্দিনকে বাংলাদেশে ডিপোর্ট করেছিল, এ কথা খুব ভালোভাবে জেনেই যে বাংলাদেশে তার মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হবে, যা হয়েছিলও। বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের এক্সট্রাডিশন (আসামি হস্তান্তর) চুক্তি না থাকায় এক্সট্রাডিশন পদ্ধতিতে তাকে বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব ছিল না। তাছাড়া মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত বলেও যুক্তরাষ্ট্রের এক্সট্রাডিশন আইন অনুযায়ী তাকে বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব ছিল না। কিন্তু মহিউদ্দিনকে ডিপোর্টেশন পদ্ধতির মাধ্যমে বাংলাদেশে পাঠাতে কোনো অসুবিধা হয়নি। একইভাবে ইমিগ্রেশন আইন অবলম্বনে থাইল্যান্ড ডিপোর্ট করেছিল বঙ্গবন্ধুর আরেক খুনি বজলুল হুদাকে সে একটি দোকানে চুরি করে ধরা পড়ার পর। খুনি মহিউদ্দিন এবং হুদাকে এক্সট্রাডিশন আইন অনুযায়ী ফিরিয়ে আনা সম্ভব হতো না, কিন্তু ডিপোর্টেশন প্রক্রিয়ায় তা সম্ভব হয়েছিল। ইমিগ্রেশন আইনের ডিপোর্টেশন বিধান অবলম্বন করে পেছনের দরজা দিয়ে মূলত এক্সট্রাডিশন করা যায় কি না, সে প্রশ্নটি ষাটের দশকে উত্থাপিত হয়েছিল যুক্তরাজ্যের সে সময়ের সর্বোচ্চ আদালত, হাউস অব লর্ডসে। ব্রিটেনের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিচারক লর্ড ডেনিংসহ অন্যান্য লর্ডগণ এ মর্মে রায় দেন যে, ডিপোর্টেশন প্রক্রিয়ার ফলে যদি পেছনের দরজায় এক্সট্রাডিশন হয়েও যায়, সে কারণেই ডিপোর্টেশন বন্ধ করা যাবে না। মামলা দুটি করেছিলেন সবলেন এবং হোসেনবল নামক দুজন মার্কিন আধিকারিক, যাদের বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ ছিল। যুক্তরাষ্ট্রে নেওয়ার পথে বিমানটি হিথ্রোতে অবতরণ করলে ওই দুজন ছুরি দিয়ে নিজেদের মারাত্মকভাবে আহত করলে, তাদের চিকিৎসার জন্য নামানো হয়। যুক্তরাষ্ট্র এদের এক্সট্রাডিশন চেয়ে ব্যর্থ হয় কেননা অপরাধটি রাজনৈতিক ধরনের। অতঃপর ব্রিটিশ সরকার ইমিগ্রেশন আইন অনুযায়ী ওই দুজনকে ডিপোর্ট করার সিদ্ধান্ত নিলে তারা সে সিদ্ধান্ত এই বলে চ্যালেঞ্জ করেন যে, ডিপোর্টেশন হবে পেছনের দরজা দিয়ে এক্সট্রাডাইট করা। কিন্তু তাদের সেই যুক্তি সর্বোচ্চ আদালত মানেননি।

আমার ধারণা এই যে, নিয়োজিত কূটনীতিকগণ সংশ্লিষ্ট আইনে পারদর্শী নন বলে এক্সট্রাডিশন এবং ডিপোর্টেশনের পার্থক্য বোঝাতে সক্ষম হচ্ছেন না এবং বোঝাতে পারছেন না যে নাগরিকত্বের দেশে কাউকে ডিপোর্ট করে পাঠালে সে দেশে তার কোনো সাজা হবে কি না বা কী ধরনের সাজা হবে, সে বিষয়টি ডিপোর্টেশন পদ্ধতিতে মোটেও বিবেচ্য বিষয় নয়। এটি অস্বাভাবিক নয়, কেননা তারা আইনজ্ঞ নন। তাছাড়া বিষয়টি সাধারণ আইনের অংশ নয়। এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আইনগুলো বিশেষায়িত আইনভুক্ত। তাই তাদের উচিত এক্সট্রাডিশন, রিফিউজি এবং ইমিগ্রেশন আইনে পারদর্শীদের মতামত গ্রহণ করা, যদি না করে থাকেন। দেখতে হবে যাদের পরামর্শ নেওয়া হচ্ছে তারা সংশ্লিষ্ট আইনসমূহে বিশেষজ্ঞ কি না?

ব্রিটিশ এবং কানাডার ইমিগ্রেশন আপিল আইন কমবেশি একই ধরনের। যুক্তরাজ্যই ১৯৬৯ সালে প্রথমবারের মতো ইমিগ্রেশন আপিল পদ্ধতি চালু করা প্রথম দেশ হওয়ায় পরবর্তীতে অস্ট্রেলিয়া, কানাডাসহ কয়েকটি কমনওয়েলথভুক্ত দেশ ইমিগ্রেশন আপিল পদ্ধতি চালু করার জন্য সে দেশের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বিলেতে পাঠিয়েছিল ব্রিটিশ ইমিগ্রেশন আপিল আইনে অনুশীলন নেওয়ার জন্য। আমি তখন যুক্তরাজ্য ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজারি সার্ভিসের আইনবিষয়ক উপ-পরিচালক বিধায় ব্রিটিশ ইমিগ্রেশনে অন্যান্য বিশেষজ্ঞদের মতো পদাধিকার বলে আমার ওপরও দায়িত্ব পড়েছিল তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার। তারা যুক্তরাজ্যের ইমিগ্রেশন আপিল আইন অনুসরণ করেই কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার ইমিগ্রেশন আপিল আইন প্রণয়ন করেন। সেই অর্থে ব্রিটিশ আদালতের সিদ্ধান্ত কানাডার আদালতের ওপর সরাসরি বাধ্যতামূলক না হলেও সেটি অবজ্ঞা করা কঠিন। কেননা আইনের ভাষায় ব্রিটিশ আদালতের সিদ্ধান্ত কানাডার আদালতের জন্য ‘পারসুয়েসিভ অথরিটি’, অর্থাৎ অনুসরণ করা যেতে পারে।

 

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি, যিনি পূর্বে যুক্তরাজ্য ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজরি সার্ভিসের পরিচালক ছিলেন বিধায় ইমিগ্রেশন, এক্সট্রাডিশন, রিফিউজি এবং সংশ্লিষ্ট আইনসমূহে একজন বিশেষজ্ঞ

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা