শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

বাংলাদেশ এগিয়ে যাক কৃষি সামনে রেখে

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ এগিয়ে যাক কৃষি সামনে রেখে

গত ৫৩ বছরে দেশের কৃষিতে ঘটেছে অভাবনীয় পরিবর্তন। স্বাধীনতা লাভের পর প্রায় ৭ কোটি মানুষের খাদ্য উৎপাদন করতেই হিমশিম খেতে হয়েছে দেশকে। তখন আমদানি করে চাহিদা মেটাতে হতো। অথচ এখন দেশের লোকসংখ্যা দ্বিগুণেরও বেশি, পাশাপাশি আবাদি জমির পরিমাণ কমেছে প্রায় ৩০ শতাংশ।  এরপরও আমন, আউশ ও বোরো ধানের বাম্পার ফলনে বছরে প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টন খাদ্যশস্য উৎপাদনের রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ। স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশের ধানের উৎপাদন তিন গুণেরও বেশি, গম দ্বিগুণ, সবজি পাঁচ গুণ এবং ভুট্টার উৎপাদন বেড়েছে দশ গুণ। দেশে ফুল, ফল, সবজির উৎপাদন বেড়েছে দারুণভাবে।

আমাদের স্বাধীনতার পূর্ববর্তী ইতিহাস শোষণের। যেহেতু এ ভূখন্ডের অর্থনীতি ছিল কৃষিপ্রধান, কৃষকই শোষিত হয়েছে বেশি। স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দরিদ্র দেশ হিসেবে আমাদের প্রধান সংকট ছিল খাদ্যের। আমাদের প্রথম লড়াই ছিল দুবেলা দুমুঠো ভাতের সংস্থান করা। আশির দশকে আমি যখন বাংলাদেশ টেলিভিশনে ‘মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানটির জন্য গ্রামে গ্রামে কৃষকের কাছে গিয়েছি, দেখেছি কৃষকের দুর্দিন, দৈন্যদশা। দেখেছি গ্রামের সম্ভ্রান্ত কৃষকের বাড়ির কাচারিঘরের সামনে ভাতের ফ্যানের জন্য লাইন ধরে লোক দাঁড়িয়ে থাকত। ছিল খাদ্যাভাব। ১৯৭১ সালে দেশে যেখানে দানাদার খাদ্যশস্য উৎপাদনের পরিমাণ ছিল ১ কোটি ১৮ লাখ টন, সেখানে এ সময়ে এসে দেশে খাদ্যশস্য উৎপাদন হচ্ছে প্রায় ৪ কোটি টন। নব্বই দশকেও দেখেছি কৃষকের খাবার থালাটিতে ভাত ভরা থাকত, কোনায় থাকত এক টুকরো পিঁয়াজ আর একটা কাঁচা মরিচ। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেই প্লেটের অবস্থাও পাল্টেছে। ভাত কমে সেখানে যুক্ত হয়েছে সবজি, মাছ, মাংস, ডাল। বলা চলে আমরা খাদ্যে স্বয়ম্ভরতা অর্জন করেছি। কৃষিতে এ অর্জনে কৃষকের পাশাপাশি এ উন্নয়নযাত্রায় বিজ্ঞানী, গবেষক, মাঠপর্যায়ের কর্মী, সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন উদ্যোগের ভূমিকা ছিল প্রশংসনীয়। কৃষির আজকের এ পরিবর্তনে একটা বড় ভূমিকা রেখেছে গণমাধ্যম। বাংলাদেশের কৃষির প্রাথমিক বাধা ছিল সেচব্যবস্থা। স্বাধীনতার পরপরই জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সেচের সম্প্রসারণ ও উন্নয়নে যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। নগদ ভর্তুকি ও সহজ শর্তে ঋণ দিয়ে কৃষকের মাঝে সেচযন্ত্র বিক্রির ব্যবস্থা করেছিলেন। জার্মানি থেকে জরুরি ভিত্তিতে পানির পাম্প এনেছিলেন। কৃষি মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, ১৯৭১-৭২ সাল থেকে ১৯৭৪-৭৫ সাল-এই তিন বছরে অগভীর নলকূপের সংখ্যা ৬৮৫টি থেকে বেড়ে ৪ হাজার ২৯টি, গভীর নলকূপের সংখ্যা ৯০৬টি থেকে ২ হাজার ৯০০টি এবং পাওয়ার পাম্পের সংখ্যা ২৪ হাজার ২৪৩টি থেকে ৪০ হাজারটিতে দাঁড়ায়। সেচের ফলে এক ফসলি জমিগুলো দুই ফসলের আওতাভুক্ত হয়। শুরুতে কৃষক কৃষি বলতে বুঝত ধান ও পাট চাষ। কৃষকের ধ্যান-ধারণা পরিবর্তনে গণমাধ্যম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। মনে পড়ে, আমি যখন বিটিভির মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠান ধারণ কাজে কৃষকের কাছে গিয়েছি, কৃষককে বলেছি আপনার বাড়ির সামনের এ পুকুরটাতে মাছ চাষ করেন। তারা অবাক হয়ে জানতে চেয়েছে, ‘মাছের আবার চাষ হয় কী করে?’ টেলিভিশনে প্রচারিত ‘হাকিম আলীর মৎস্য খামার’ দেখে অসংখ্য তরুণ মাছ চাষে উদ্বুদ্ধ হয়। মাছ চাষের একটা জোয়ার আসে দেশে। এরই ক্রমধারায় বিশ্বে অভ্যন্তরীণ মুক্ত জলাশয়ে মৎস্য আহরণে বাংলাদেশ তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে, বদ্ধ জলাশয়ে চাষকৃত মাছ উৎপাদনে পঞ্চম, ইলিশ উৎপাদনে প্রথম এবং তেলাপিয়া উৎপাদনে চতুর্থ।

ফসল বৈচিত্র্যের পাশাপাশি নানা ফল চাষও বেড়েছে। আগে ফলের দোকানে লাল ও কমলা রং চোখে পড়ত। অর্থাৎ বিদেশ থেকে আনা আপেল আর কমলায় ভরে থাকত ফলের দোকানগুলো। এখন ফলের দোকানে যে রঙের বৈচিত্র্য দেখা যায় তা বাংলাদেশের কৃষকই এনেছে।

কৃষিতে ফলন বেড়েছে, মানুষের ভাতের অভাব কমেছে। ফলে ফসলে অভাবনীয় প্রাচুর্য দেখেছি আমরা। ধানসহ সব খাদ্যশস্য, সবজি, ফল থেকে শুরু করে মাছ, মাংস, ডিম ও দুধ উৎপাদনে আমাদের সাফল্য দৃষ্টান্তমূলক। বহু প্রতিকূলতা পেরিয়ে কৃষক আজকের উৎপাদন সাফল্য অর্জন করেছে। এর পেছনে মুক্তবাজার অর্থনীতি ও বিশ্বায়নের যেমন প্রভাব রয়েছে, একইভাবে রয়েছে কৃষকের ব্যক্তি উদ্যোগ। উচ্চমূল্যের ফল-ফসল আবাদ করে কৃষক নিজস্ব প্রচেষ্টায় কিছুটা বাণিজ্যিক সাফল্য অর্জন করতে সমর্থ হয়েছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার বৈশ্বিক খাদ্য নিরাপত্তা ও পুষ্টি পরিস্থিতি প্রতিবেদন অনুযায়ী দেশে প্রধান খাদ্যশস্যের উৎপাদন বেড়েছে তিন থেকে পাঁচ গুণ। ১২টি কৃষিপণ্য উৎপাদনে বাংলাদেশ পৃথিবীর শীর্ষ ১০টি দেশের মধ্যে রয়েছে।

বর্তমানে দেশে খাদ্য উৎপাদন পরিস্থিতি একটি নিশ্চয়তার জায়গায় পৌঁছেছে। তবে কৃষি উৎপাদনশীলতা বাড়লেও কৃষি যান্ত্রিকীকরণে আমরা পিছিয়ে আছি যথেষ্ট রকমের। জমি চাষ, ধান মাড়াই ও সেচে বাংলাদেশের কৃষি যান্ত্রিকীকরণে সবচেয়ে বড় সাফল্য থাকলেও হার্ভেস্টের ক্ষেত্রে কিংবা বীজ বপন, চারা রোপণ ও সার-কীটনাশক প্রয়োগে যান্ত্রিকীকরণ সে অর্থে অনেক পিছিয়ে। জমি চাষে ৯৫ শতাংশ কলের লাঙল ব্যবহার হচ্ছে। একইভাবে ধান মাড়াইয়ে ৯৫ শতাংশ মাড়াই যন্ত্র বা থ্রেসার ও সেচব্যবস্থায় ৯৫ শতাংশ পাওয়ার পাম্প ব্যবহার হচ্ছে। আমি বলব, এর পেছনে ২০১০, ২০১১, ২০১২ সালে সরকারের কৃষি যন্ত্রগুলোয় দেওয়া সাবসিডি খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। এ সময়ে এসে হার্ভেস্টে বা রোপণসহ সব ক্ষেত্রে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ নিশ্চিত করা যে জরুরি হয়ে পড়েছে তার উদাহরণ-করোনা সময়ে বোরো ফসলে হাওরাঞ্চল বা দক্ষিণাঞ্চলে সরকারি উদ্যোগে হার্ভেস্টার ব্যবহার করে ফসলহানির বিপর্যয় রোধ করা গেছে।

কৃষি যান্ত্রিকীকরণে ৩ হাজার ১৯৮ কোটি টাকার যে প্রকল্প নেওয়া হয়েছে সেখানে শুধু ফসল কৃষির যন্ত্রের কথাই উল্লেখ আছে। অথচ সারা বিশ্বে কৃষির উপ-খাতগুলো যেমন ডেইরি, পোলট্রি কিংবা মাছ চাষে আধুনিক যন্ত্রের ব্যবহার উৎপাদন যেমন বাড়িয়েছে, সে খাতে তরুণদের সংযুক্তিও বেড়েছে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, কোরিয়া ইতোমধ্যে শতকরা ২২ ভাগ ফার্মকে স্মার্ট ফার্মিংয়ের আওতায় নিয়ে আসার উদ্যোগ নিয়েছে। ২০২৫ সালের মধ্যে কৃষি খাতে ৩০০ মিলিয়ন ডলারের স্মার্ট ডিভাইসের বাজার তৈরির প্রকল্প নিয়েছে তারা। অন্যান্য দেশ যে গতিতে কৃষি মেকানাইজেশনে গেছে, আমাদের গতি সে তুলনায় অনেক শ্লথ। উন্নত দেশগুলো মেকানাইজেশন শেষে যাচ্ছে ডিজিটালাইজেশনে। প্রবেশ করেছে চতুর্থ শিল্পবিপ্লবে। বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর প্রতিটি খাতে এ পরিবর্তন প্রভাব ফেলছে, যার ফলে পাল্টে যাচ্ছে উৎপাদন প্রক্রিয়া থেকে শুরু করে ব্যবস্থাপনাসহ সবকিছু। স্মার্টফোনের মাধ্যমে সারা বিশ্বের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের পরিবর্তন, ইন্টারনেট অব থিংস, যন্ত্রপাতি পরিচালনায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ, রোবটিকস, জৈব প্রযুক্তি, কোয়ান্টাম কম্পিউটিংয়ের মতো বিষয়গুলো চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের সূচনা করেছে। এখন পৃথিবীতে নতুন নতুন যেসব কৃষি যন্ত্র আসছে তাতে যুক্ত হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও ইন্টারনেট অব থিংস। প্রিসিশন অ্যাগ্রিকালচার বা স্মার্ট অ্যাগ্রিকালচার যেমন কৃষকের সময় ও শ্রম বাঁচাচ্ছে, উৎপাদন খরচ কমিয়ে লাভের পরিমাণও নিশ্চিত করছে। এ হাওয়া লেগেছে আমাদের কৃষিতেও। তরুণরা এগিয়ে আসছে প্রযুক্তির কৃষিতে। শিল্পভিত্তিক কৃষি উৎপাদনে যুক্ত হচ্ছেন শিল্পোদ্যোক্তারাও। তাদের হাতে অর্থ আছে, টেকনোলজি আছে, টেকনোলজি ব্যবহারের জ্ঞান বা দক্ষতাও আছে। ফলে শিল্পপতিরা এখন কৃষিশিল্পের দিকে অগ্রসর হচ্ছেন। এতে রাষ্ট্রের উৎপাদন বাড়বে। কর্মসংস্থান হবে। আমাদের উন্নয়নের স্বার্থে সেদিকেই হয়তো যেতে হবে। তবে আশঙ্কার কথা হচ্ছে, পুঁজিপতিদের সঙ্গে সাধারণ কৃষক পেরে উঠবে না। আমরা দেখেছি, গার্মেন্ট ব্যবসার প্রসারের সঙ্গে সঙ্গে কৃষিজমিতে গার্মেন্ট কারখানা গড়ে উঠেছে। একসময় কৃষক তার জমি গার্মেন্ট ব্যবসায়ীর কাছে বিক্রি করে দিয়ে পরিবার নিয়ে সেই গার্মেন্টের শ্রমিকে পরিণত হয়েছেন। কৃষিশিল্পের প্রসারে অদূর ভবিষ্যতে কৃষকের জমি শিল্পপতিদের হাতে চলে যাবে। কারণ ভবিষ্যৎ পৃথিবীর কৃষি একই সঙ্গে বিজ্ঞান ও বিনিয়োগের কৃষি।  এক্ষেত্রে কৃষককে সচেতন হতে হবে, সরকারেরও উদ্যোগ নিতে হবে, যেন কৃষক তার জমি হাতছাড়া না করে। কৃষককে ওই উদ্যোগের সঙ্গে অংশীদারিত্বে যুক্ত করার পরিকল্পনা নিতে হবে।

স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে কৃষিতে কৃষকের বিনিয়োগ ছিল সবচেয়ে বেশি। সে তার সর্বস্ব উজাড় করে দিয়েছে। কৃষকের শ্রম-ঘাম-যন্ত্রণায় উৎপাদিত ফসলে খাদ্যের জোগান এসেছে, সমৃদ্ধি এসেছে। কিন্তু এক অজানা কারণে কৃষক বরাবরই থেকে গেছে সমাজের, রাষ্ট্রের মূল গ্রোথ থেকে দূরে, আড়ালে। নতুন বছরে নতুন সরকারের কাছে আমার প্রত্যাশা ‘কৃষক’ থাকবে আমাদের অগ্রযাত্রার সম্মুখ সারিতে, যাদের হাত ধরে রচিত ক্ষুধামুক্ত বাংলাদেশ।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য