শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

ভলতেয়ার, রুশো ও আমাদের সুশীলসমাজ

সাইফুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
ভলতেয়ার, রুশো ও আমাদের সুশীলসমাজ

ফরাসি দার্শনিক ভলতেয়ারের একটি উক্তি জগদ্বিখ্যাত- “তোমার মতামতের সঙ্গে আমি হয়তো একমত পোষণ নাও করতে পারি; কিন্তু তোমার মতামতটি প্রতিষ্ঠার জন্য আমি আমার জীবন পর্যন্ত উৎসর্গ করে যাব।” মহামতি ভলতেয়ার উক্তিটি করেছিলেন ফরাসি বিপ্লবের বেশ কিছুকাল আগে। আনুমানিক ১৭৫০ খ্রিস্টাব্দের দিকে। এরই মধ্যে অতিক্রান্ত হয়ে গেছে আড়াই শ বছর।  কিন্তু আমাদের দেশে মুক্তচিন্তা বিকাশের পথ কতটুকু সুগম হয়েছে সেটাই বিবেচ্য বিষয়। বিগত দিনগুলোতে আমাদের সুশীলসমাজের মতপ্রকাশ ও বিভিন্ন কর্মকান্ড নিয়ে বেশ আলোচনা ও সমালোচনায় চারপাশ মুখরিত হচ্ছে।  যে কোনো সভ্য দেশে সিভিল সোসাইটি বা সুশীলসমাজ বলে একটি রাজনৈতিক সচেতনতাসম্পন্ন অরাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান থাকে, যারা জনগণের মুখপাত্র হিসেবে জনগণের পক্ষে কথা বলেন। এ বিষয়ে আমরা শত উদাহরণের মধ্যে বিশেষভাবে বলতে পারি আমেরিকার স্বাধীনতা বিপ্লব, ফরাসি বিপ্লব ও রুশ বিপ্লবের কথা। আমেরিকার স্বাধীনতা বিপ্লব শুরু হয়েছিল ১৭৭৫ সালে। আর এই বিপ্লবে বিখ্যাত সব রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের পাশাপাশি অসামান্য ভূমিকা রেখেছিলেন তখনকার সুশীলসমাজ। তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য স্যামুয়েল অ্যাডামস, আলেকজান্ডার হ্যামিল্টন, সাংবাদিক থমাস পেইন, প্রাবন্ধিক ফিলিপ ওয়েটলে, কবি মার্সি ওটিস ওয়ারেনসহ সহস্রাধিক ব্যক্তিত্ব, যারা তাঁদের কণ্ঠস্বর ও লেখনী দিয়ে এই বিপ্লবকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন। সে সময় তাঁদের বলা হতো ‘প্যাট্রিয়ট’ (এই উপাধিটি অনেকটা আমাদের দেশের মুক্তিযোদ্ধা উপাধিটির মতো)। এই প্যাট্রিয়ট উপাধিটি অবশ্য প্রথম ব্যবহার শুরু করেন আমেরিকান রাষ্ট্রপতি বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন, ১৭৭৩ সালে তাঁর প্রেরিত বিভিন্ন চিঠিপত্রে। তিনি নিজেও তাঁর সময়ের একজন অন্যতম সেরা লেখক, সাহিত্যিক ও বিজ্ঞানী ছিলেন। পরে আমেরিকার রাষ্ট্রপতি হন। স্যামুয়েল অ্যাডামস ছিলেন একজন রাজনৈতিক দার্শনিক, লেখাপড়া করেছেন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে। অ্যাডামস ১৭৬৪ সালে আরোপিত ‘সুগার অ্যাক্টের’ বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন। তিনি মনে করতেন, এটা আমেরিকার জনগণের অধিকারের ওপর নগ্ন হস্তক্ষেপ। আলেকজান্ডার হ্যামিল্টন ছিলেন অর্থনীতিবিদ, অন্যতম প্রথম সংবিধানপ্রণেতা এবং আমেরিকার প্রথম অর্থমন্ত্রী।

অন্যদিকে ফিলিপ ওয়েটলে যুদ্ধ ও দাসপ্রথার ওপর প্রচুর কবিতা লিখে আমেরিকার জনগণকে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন এবং মার্সি ওটিস ওয়ারেন আমেরিকার বিপ্লবের ওপর লেখা তাঁর তিন খন্ডের এক অনবদ্য রচনা প্রকাশ করেন আর সেই লেখা আমেরিকার জনগণের মধ্যে ব্যাপক বিপ্লবী জাগরণের সৃষ্টি করে। এবার দৃষ্টিপাত করা যাক ফরাসি বিপ্লবের দিকে। ফরাসি বিপ্লবেও অসামান্য ভূমিকা রেখেছিলেন তখনকার সুশীলসমাজ এবং সেই সুশীলসমাজের সদস্যরাই ফরাসি ইতিহাসে আলোকিত যুগের সূচনা করেছিলেন। তাঁদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন ভলতেয়ার, জ্যাক রুশো, ভিক্টর হুগো, মন্টেস্কু, ডিট্রোটসহ অনেকে। লেখক, দার্শনিক ভলতেয়ার যদিও ফরাসি বিপ্লবের মূল পর্ব অর্থাৎ ১৭৮৯ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বেঁচে ছিলেন না, কিন্তু তাঁর লেখনী, মুক্তচিন্তা, দর্শন এক অভূতপূর্ব অবদান রেখেছিল। ভলতেয়ারের মূল দর্শন ছিল বাকস্বাধীনতা, ব্যক্তিস্বাধীনতা, ধর্মীয় স্বাধীনতা ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতা, যার জন্য আমরা আজও লড়াই করে যাচ্ছি। তখনকার সুশীলসমাজের মধ্যে জ্যাক রুশো ছিলেন অন্যদের তুলনায় অপেক্ষাকৃত মৌলিক দার্শনিক। তাঁর দর্শনের বিষয়বস্তু ছিল ব্যক্তিবৈষম্য, সামাজিক অসমতা ও প্রভেদ। তিনি বিশ্বাস করতেন, রাজা ষোড়শ লুইয়ের সময়ে ব্যক্তিবৈষম্য ও সামাজিক অসমতা অনেক বেড়ে গিয়েছিল। আর তাই তাঁর লেখনী সোচ্চার হয়েছিল এসবের বিরুদ্ধে। দার্শনিক মন্টেস্কু সর্বপ্রথম রাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গ যেমন- বিচার বিভাগ, বিধানসভা ও নির্বাহী বিভাগের মধ্যকার ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ এবং এগুলোর মধ্যে ‘চেকস অ্যান্ড ব্যালান্স’-এর তত্ত্ব দিয়েছিলেন। রুশ বিপ্লবেও সুশীলসমাজের ছিল অভূতপূর্ব অবদান। তখন অনেকেই সে সময়ের অসীম ক্ষমতাশালী জার দ্বিতীয় নিকোলাসের বিরুদ্ধে তাদের লেখনী দ্বারা রুশ জনগণকে প্রভাবিত করেছিলেন। যেমন ম্যাক্সিম গোর্কি তাঁর বিশ্ববিখ্যাত ‘মা’ উপন্যাসটি রচনা করেন রুশ বিপ্লবের প্রেক্ষাপটে। বিপ্লবীরা গোর্কির এই লেখনী দ্বারা অসম্ভব রকম প্রভাবিত হয়েছিলেন। বিপ্লবাত্মক সাহিত্য রচনা করতে করতে গোর্কি নিজেই একসময় জড়িয়ে পড়েন রাজনীতির সঙ্গে। তিনি একটি পত্রিকা প্রকাশ করে বিপ্লবের বাণী প্রচার করতে লাগলেন। ফলে একটা সময়ে সরকারের কুনজরে পড়ে কারারুদ্ধ হন।

অন্যদিকে কালজয়ী লেখক লিও তলস্তয়ও তাঁর লেখনী দ্বারা রুশ বিপ্লবকে অনুপ্রাণিত করেছিলেন। যদিও তলস্তয় পরলোক গমন করেন ১৯১০ সালে, অর্থাৎ রুশ বিপ্লবের সাত বছর আগে, কিন্তু তাঁর লেখা রুশ বিপ্লবকে এতটাই উৎসাহিত করেছিল যে, স্বয়ং লেনিন তলস্তয় সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে বলেছিলেন, “লিও তলস্তয় হলেন রুশ বিপ্লবের আয়না”। সেটা সম্ভবত ২০০৪ কিংবা ২০০৫ সালের কথা, তৎকালীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছিলেন প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ আবদুল জলিল, যিনি অবশ্য ট্রাম্পকার্ড রাজনীতিবিদ হিসেবে বিশেষ পরিচিত। টিভিতে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সুশীলসমাজ সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে বলেছিলেন, “আমরা যারা রাজনীতিবিদ দুটো কাজ করলে একটা ভালো কাজ করি আর একটা হয়তো দুর্ভাগ্যক্রমে খারাপ হয়ে যায়। কিন্তু সুশীলসমাজ জনমানুষের জন্য কী কাজ করে?”

আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি এবং আমার সঙ্গে অনেকেই একমত হবেন, আমাদের সমাজে এমন অনেক সৎ ও যোগ্য ব্যক্তি রয়েছেন যারা রাজনীতি করার সুযোগ পেলে এ দুটো কাজের মধ্যে দুটোই সুন্দর ও সঠিকভাবে করতে পারবেন। এখন প্রশ্ন হচ্ছে কেন সৎ ও যোগ্য ব্যক্তিরা রাজনীতির প্রতি আকৃষ্ট হন না? আমার ব্যক্তিগত জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে এর একটা ব্যাখ্যা দাঁড় করাতে পারি। আমার বাবা ছিলেন একজন সরকারি কর্মকর্তা। তিনি তাঁর নিজ গ্রামে স্কুল, মসজিদ, মাদরাসা স্থাপনসহ বহু লোকের চাকরির ব্যবস্থা করেছিলেন। তাঁর এলাকার অনেকেই তাঁকে সরকারি চাকরি ছেড়ে রাজনীতি করার পরামর্শ দেন। কিন্তু তিনি নিজে কখনোই রাজনীতির প্রতি কোনো আকর্ষণ অনুভব করেননি। এখন আমাকেও একই কথা শুনতে হচ্ছে। অনেকেই আমাকে সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপ্রত্যাশী হতে অনুরোধ করছেন। এতে আমি ভীষণভাবে অপ্রস্তুত বোধ করছি এই ভেবে যে, আমার নির্বাচনি এলাকায় মনোনয়নপ্রত্যাশী হয়ে যারা ঘোরাফেরা করছেন তারা কেউ জুট ব্যবসায়ী, কেউ গরুপতি, মুরগিপতি (তারা নিজেরা অবশ্য দাবি করেন যে তারা সবাই শিল্পপতি), বিড়ি-সিগারেট ব্যবসায়ী ইত্যাদি ইত্যাদি।

এই নব্য ধনিকশ্রেণি রাজনীতির প্রতি কেন এতটা আসক্ত? মোটাদাগে এর সরল উত্তর হবে, রাজনীতি করলে সহজেই আরও ধনী হওয়া যায়। ১৯৯১ সালে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল এরকম প্রচুর ব্যবসায়ী মেধাহীন অযোগ্য লোককে মনোনয়ন দিয়েছিল, যার ফলে রাজনীতিতে একটি মেরুকরণ সৃষ্টি হতে থাকে। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী শাসন আমলে এটা আরও প্রকট আকার ধারণ করে। ২০০১ সালে এটা একেবারে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়েছিল। আর তাই ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিএনপির এই ব্যাপক ভরাডুবি। এখানে একটা কৌতূহলকর ব্যাপার হচ্ছে, ১৯৬৯-৭০ সময়ে মাত্র ২ শতাংশ ব্যবসায়ী রাজনীতির সঙ্গে সরাসরি যুক্ত ছিলেন। কিন্তু ১৯৯১ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত এ হার গিয়ে দাঁড়ায় প্রায় ৭০-৮০ শতাংশে। অথচ পাশ্চাত্যের উন্নত দেশ যেমন ব্রিটেন ও আমেরিকাতে যাঁরা আইন প্রণয়ন করতে জানেন এবং আইন সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান রাখেন শুধু তাঁরাই নির্বাচনে অংশ নেন এবং নির্বাচিত হন। এর একটা উদাহরণ দেওয়া যাক। মার্গারেট থ্যাচার ব্রিটেনের ইতিহাসের এ যাবৎকালের সবচেয়ে সফল প্রধানমন্ত্রী। তিনি লেখাপড়া করেন অক্সফোর্ডের সামারভিল কলেজে জীববিজ্ঞান নিয়ে। কিন্তু যখন তিনি রাজনীতি করবেন বলে সিদ্ধান্ত নেন তখন তিনি আইন বিষয়ে অধ্যয়ন করে ব্যারিস্টার হন এবং রাজনীতি শুরু করেন। কারণ থ্যাচার মনে করতেন, আইন সম্পর্কে যদি তাঁর জ্ঞান না থাকে তবে তিনি সংসদে গিয়ে কীভাবে আইন পাস করবেন? আজ যদি আমেরিকার বিল গেটস কিংবা ওয়ারেন বাফেট অথবা ব্রিটেনের রিচার্ড ব্র্যানসনের মতো ধনী ব্যবসায়ীরা ঘোষণা দেন তাঁরা রাজনীতি করবেন তবে সেটা হবে তাদের দেশের প্রেক্ষাপটে একটা হাস্যকর ব্যাপার। বাংলাদেশের হাই কোর্টে বিচারপতি হতে গেলেও একজন আইনজীবীর নিদেনপক্ষে ১০ বছর প্র্যাকটিসের প্রয়োজন হয়। কিন্তু একজন রাজনীতিবিদের সংসদ সদস্য হতে কোনো যোগ্যতার মাপকাঠি নেই। বিষয়টা সত্যি দুঃখজনক ও লজ্জাকর।

লেখাটি শেষ করব ইতিহাসের একটি সত্য ও মজার ঘটনা দিয়ে। ঘটনাটি রাজা আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট ও গ্রিক দার্শনিক ডায়াজেনিসের সময়কার। একবার ডায়াজেনিসের কাছে এলেন গ্রিস ও মেসিডোনিয়ার রাজা আলেকজান্ডার। তিনি বৃদ্ধ দার্শনিককে বললেন, হে মান্যবর ডায়াজেনিস। আপনার জন্য আমি কী করতে পারি? ডায়াজেনিস উত্তরে ঈষৎ হেসে বললেন, এ মুহূর্তে আমার সামনে থেকে একটু সরে দাঁড়ান। রোদের আলোয় আমাকে একটু উষ্ণ হতে দিন। আপাতত এতটুকু করলেই আমি সন্তুষ্ট। এখন পাঠকের হয়তো জানতে ইচ্ছা করছে দার্শনিক ডায়াজেনিসের এমন উত্তরে আলেকজান্ডারের মতো দিগি¦জয়ী রাজার কী প্রতিক্রিয়া হয়েছিল। উত্তর একটু পরে দিচ্ছি। এখন বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বিষয়টির একটি কল্পিত রূপ দেওয়া যাক। ধরি দার্শনিক ডায়াজেনিস বর্তমান বাংলাদেশে জন্মেছেন এবং আলেকজান্ডারের জায়গায় আমরা কল্পনা করতে পারি বর্তমান সরকারের কোনো ক্ষমতাধর মন্ত্রী বা প্রতিমন্ত্রীকে, যিনি প্রতিদিন কোনো না কোনো সভায় শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কিংবা সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে কিছু না কিছু বলে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন। দার্শনিক ডায়াজেনিস সেই ক্ষমতাশালী মন্ত্রীকে আলেকজান্ডারের মতো যথারীতি বললেন, আমার সামনে থেকে একটু সরে দাঁড়ান, রোদের আলো আসতে দিন। এখন আমার সঙ্গে অনেকেই একমত হবেন যে, সেই প্রভাবশালী মন্ত্রী বা প্রতিমন্ত্রী হয়তো বলে উঠবেন, “হে দার্শনিক, আমাকে এভাবে অপমান করছ! এতে আমি নিশ্চিত যে, তুমি এই সরকারকে উৎখাত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত আছ।” কথায় কথায় সরকার উৎখাত করার বিষয়টিকে সত্যি এমনটাই হাস্যকর করে ফেলা হচ্ছে।  যদিও আমরা সবাই জানি, দেশে গণতন্ত্র কতটা বিদ্যমান। এখন জানা যাক দার্শনিক ডায়াজেনিসের এমন কথায় রাজা আলেকজান্ডার কী বলেছিলেন। নিঃসন্দেহে আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট আমাদের বর্তমান রাজনীতিবিদদের চেয়ে অনেক প্রজ্ঞাবান ছিলেন। কারণ দার্শনিক ডায়াজেনিসের কথায় যখন আলেকজান্ডারের সঙ্গে আসা তাঁর সঙ্গীরা খেপে গেলেন, তখন আলেকজান্ডার তাদের থামিয়ে দিয়ে বললেন, “আমি যদি আলেকজান্ডার না হতাম, তবে ডায়াজেনিস হতে চাইতাম।” ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় যে, আলেকজান্ডার সত্যি দার্শনিক ডায়াজেনিসের হিমালয় সমান ব্যক্তিত্বকে অসম্ভব পছন্দ করতেন আর এজন্যই তিনি আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট।

 

লেখক : গল্পকার ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী

ইমেইল :  [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনী পরিচালনা কমিটি ঘোষণা এনসিপির
নির্বাচনী পরিচালনা কমিটি ঘোষণা এনসিপির

এই মাত্র | রাজনীতি

দুই সপ্তাহ পর পানযোগ্য পানি মিলবে না তেহরানে
দুই সপ্তাহ পর পানযোগ্য পানি মিলবে না তেহরানে

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

খরার কবলে তেহরান, দুই সপ্তাহ পর ফুরিয়ে যাচ্ছে পানযোগ্য পানি
খরার কবলে তেহরান, দুই সপ্তাহ পর ফুরিয়ে যাচ্ছে পানযোগ্য পানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেকনাফে নারী ও শিশুসহ ২৫ জনকে উদ্ধার
টেকনাফে নারী ও শিশুসহ ২৫ জনকে উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জের ৩টি সংসদীয় আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা
গোপালগঞ্জের ৩টি সংসদীয় আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরের পাঁচ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
চাঁদপুরের পাঁচ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর-৪ আসনে বাবুলের মনোনয়ন, ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান
ফরিদপুর-৪ আসনে বাবুলের মনোনয়ন, ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ধানের শীষ পেলেন খায়ের-এ্যানি
লক্ষ্মীপুরে ধানের শীষ পেলেন খায়ের-এ্যানি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে তিন আসনে বিএনপির মনোনয়ন ঘোষণা
শরীয়তপুরে তিন আসনে বিএনপির মনোনয়ন ঘোষণা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন
আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে ১ জন নিহত
গাজীপুরে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে ১ জন নিহত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপনে ভূগর্ভস্থ পারমাণবিক পরীক্ষা চালিয়েছে রাশিয়া ও চীন : ট্রাম্প
গোপনে ভূগর্ভস্থ পারমাণবিক পরীক্ষা চালিয়েছে রাশিয়া ও চীন : ট্রাম্প

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় খালেদা জিয়া-তারেক রহমানের মনোনয়নে নেতাকর্মীদের বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস
বগুড়ায় খালেদা জিয়া-তারেক রহমানের মনোনয়নে নেতাকর্মীদের বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের ডা. তাহেরের আসনে বিএনপির নবীন প্রার্থী কামরুল
জামায়াতের ডা. তাহেরের আসনে বিএনপির নবীন প্রার্থী কামরুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতক্ষীরার ৪টি আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা
সাতক্ষীরার ৪টি আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালে পানবাড়ি পর্বতে ২ পর্বতারোহী নিখোঁজ
নেপালে পানবাড়ি পর্বতে ২ পর্বতারোহী নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারী ২টি আসনে বিএনপির প্রার্থীর নাম ঘোষণা
নীলফামারী ২টি আসনে বিএনপির প্রার্থীর নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির মধ্যে পাঁচ বন্দিকে মুক্তি, তবে হামলা থামায়নি ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির মধ্যে পাঁচ বন্দিকে মুক্তি, তবে হামলা থামায়নি ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে চীন ও পাকিস্তান?
সত্যিই কি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে চীন ও পাকিস্তান?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বাবর
নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বাবর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

‘মাদুরোর দিন ফুরিয়ে আসছে’
‘মাদুরোর দিন ফুরিয়ে আসছে’

পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০
আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০

পূর্ব-পশ্চিম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম