শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

যশোরের মনিরামপুরে দুই ভাইয়ের কেঁচো সারের কারখানা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
যশোরের মনিরামপুরে দুই ভাইয়ের কেঁচো সারের কারখানা

গত জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে গিয়েছিলাম যশোরের মনিরামপুরের জামজামি গ্রামে। সবুজে ঢাকা গ্রামটি যেন চিরায়ত বাংলার গ্রামের রূপ ধারণ করে আছে। ফলে-ফসলে ভরা কৃষকের মাঠ। গিয়েছিলাম সেখানকার একটি কেঁচো সার তৈরির প্রকল্প দেখতে। বড় পরিসরে কেঁচো সার উৎপাদনের উদ্যোগ নিয়েছেন উদ্যোক্তা ইফতেখার সেলিম অগ্নি ও সুলতানুজ্জামান তীতু। সেখানে গিয়ে বিস্মিত হয়েছি। যেন ছোটখাটো একটা কারখানা। একেকটি শেডে নীরবে চলছে কেঁচো সার উৎপাদনের কাজ। কারখানার মূল কর্মী কেঁচো। প্রকৃতির লাঙ্গল খ্যাত মানুষের উপকারী ক্ষুদ্র এ প্রাণীটি মূলত জৈব পদার্থ খাওয়ার পর যে মলত্যাগ করে, সেটিই কেঁচো সার বা ভার্মি কম্পোস্ট। কেঁচো সারে অন্যান্য জৈবসারের তুলনায় প্রায় ৭ থেকে ১০ শতাংশ পুষ্টিমান বেশি থাকে। একটি আদর্শ ভার্মি কম্পোস্টে শতকরা ১.৫৭ ভাগ নাইট্রোজেন, ১.২৬ ভাগ ফসফরাস, ২.৬০ ভাগ পটাশ, ০.৭৪ ভাগ সালফার, ০.৬৬ ভাগ ম্যাগনেসিয়াম, ০.০৬ ভাগ বোরন, ১৮ ভাগ জৈব কার্বন, ১৫ থেকে ২৫ ভাগ পানি ও সামান্য পরিমাণ হরমোন থাকে। কেঁচো সার মাটির পানি ধারণ করার ক্ষমতা এবং বায়ু চলাচল বৃদ্ধি করে। ফলে মাটির উর্বরতা শক্তি বৃদ্ধি পায়। মাটির স্বাস্থ্যের কথা ভেবে বড় পরিসরে উদ্যোক্তা ইফতেখার সেলিম অগ্নি ও সুলতানুজ্জামান তীতু দুই ভাই মিলে কেঁচো সারের উৎপাদন শুরু করেন। ইফতেখার সেলিম অগ্নি কৃষিপ্রেমী দূরদর্শী এক উদ্যোক্তা। দেশে কাজুবাদাম চাষের সূচনায় রয়েছে তার অনন্য ভূমিকা। কেঁচো সার সব ধরনের ফসলে যে কোনো সময়ে ব্যবহার করা যায়। সাধারণত সবজি এবং কৃষি জমিতে ৩-৪ টন প্রতি হেক্টরে ও ফল গাছে গাছ প্রতি ৫-১০ কেজি হারে ব্যবহার করতে হয়। কৃষক বলছেন, কেঁচো সার ব্যবহারে মাঠ ফসলে ফলন বেড়েছে শতকরা ২০ থেকে ২৫ ভাগ। এ ছাড়াও এ সার ফসলের গুণগতমান ও স্বাদ বাড়াতে ভূমিকা রাখছে। জমির স্বাস্থ্য ও উর্বরতা বজায় রাখার জন্য কেঁচো সার ব্যবহারের প্রবণতা ক্রমশ বাড়ছে। কেঁচো সার নিয়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের কার্যক্রম আমি তুলে ধরেছি একাধিকবার। জৈবসার তৈরির কার্যক্রম ছড়িয়েছে কৃষক থেকে কৃষককে। আঙিনায় রিং বসিয়ে ক্ষুদ্র পরিসরে সার তৈরি করে বাড়তি আয়ের পথ খুঁজে নিয়েছেন দেশের অনেক নারী। স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে আমাদের প্রথম চ্যালেঞ্জ ছিল ক্ষুধা নিবারণ। বন্যা, ঘূর্ণিঝড় কিংবা খরার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগে প্রতিবছর ক্ষতিগ্রস্ত হতো আমাদের কৃষি। ফলে খাদ্য নিরাপত্তাই হয়ে ওঠে বাংলাদেশের প্রধান ইস্যু। যেভাবেই হোক ফসল ফলাতে হবে। সব মানুষের মুখে দুবেলা-দুমুঠো ভাতের সংস্থান করতে হবে। সেই চ্যালেঞ্জ নিয়েই কাজ করে গেছে সরকার, গবেষক, গণমাধ্যম থেকে শুরু করে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং উন্নয়ন সংস্থাগুলো। কৃষকও বেশি উৎপাদনের তাগিদে জমিতে অধিক পরিমাণ রাসায়নিক সার ব্যবহার করেছেন। ফসলের সুরক্ষায় ব্যবহার করেছেন কীটনাশক। এ দেশের সোনার মাটি উজাড় করে দিয়েছে ফসল। আমরা আজ ক্ষুধাকে জয় করতে পেরেছি। দেশের সব অঞ্চলেই ফল-ফসলের সমারোহ। উত্তরবঙ্গ থেকে দূর হয়েছে মরা কার্তিকের মঙ্গা। কিন্তু সেই সোনার মাটি তার খাঁটিত্ব হারাচ্ছে অধিক কর্ষণে, অপরিকল্পিত চাষাবাদে। ক্রমেই কমে যাচ্ছে মাটির উর্বরতা শক্তি। বর্তমানে দেশে প্রায় ৭৯ দশমিক ৪৬ লাখ হেক্টর জমি আবাদযোগ্য। আর এই আবাদযোগ্য মাটির জৈব পদার্থই মূলত মাটির প্রাণ; যা মাটির ভৌত, রাসায়নিক এবং জৈবিক ধর্ম টিকিয়ে রাখতে সবচেয়ে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। মাটিতে জৈব উপাদানের পরিমাণ শতকরা ৫ ভাগ। কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশের অধিকাংশ এলাকার মাটিতে জৈব পদার্থ নেমে এসেছে শতকরা ১ ভাগের নিচে, যা ক্রমবর্ধমান জনগোষ্ঠীর খাদ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে এক বিরাট হুমকি। এর প্রধান কারণ হলো উত্তরোত্তর ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধি, উচ্চফলনশীল জাতের ফসলের সম্প্রসারণ ও মাত্রাতিরিক্ত রাসায়নিক সারের প্রয়োগ। এ সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসতে সরকারি ও বেসরকারিভাবে বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। দেশ এখন কৃষিবৈচিত্র্যে বেশ সমৃদ্ধ। মাঠভর্তি নানান ফল-ফসল। শীতের সবজি, আখ, পানের বরজ, পেয়ারা বা কুলের বাগান, আবার মাঠের কোথাও হলুদে হলুদে সয়লাব গাঁদা ফুলে। অপেক্ষাকৃত নিচু জমিতে চাষ হচ্ছে ধান। সবজি, ফুল, ফল-বাড়ির আঙিনা থেকে নেমে এসেছে কৃষির মাঠে। সব ফল-ফসলই চাষ হচ্ছে এখানে বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে। কৃষক ভিন্ন ভিন্ন জাতের ফল-ফসল চাষের মধ্য দিয়ে তৈরি করে নিচ্ছেন নিজস্ব অর্থনীতি। কখন কোন ফসল চাষ করবেন, সেই সিদ্ধান্ত তিনি নিতে শিখেছেন বুঝে-শুনে। কৃষক জানেন মাটিই তাঁর জীবিকার উৎস। মাটি থেকেই উৎপাদিত হয় সোনার ফসল। তাই সচেতন হচ্ছেন মাটির যত্নে  । রাসায়নিক সার প্রয়োগ কমিয়ে জৈব সার ব্যবহারেও বেশ উদ্যোগী হয়ে উঠছেন তাঁরা। ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সারের বাণিজ্যিক উৎপাদন ইতোমধ্যে সারা দেশে সাড়া জাগিয়েছে। কেঁচো সারের বাণিজ্যিক উৎপাদনের বিষয়টি এক যুগ আগেও সাধারণ কৃষক তথা গ্রামীণ জনসাধারণের কাছে ছিল অনেকটাই অজানা। মনে পড়ছে, সেই আশির দশকে ‘মাটি ও মানুষ’ করার সময় থেকে জৈব সারের প্রয়োজনীয়তা বিষয়ে কৃষককে অবিরত বলে এসেছি এবং পরে ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে প্রথম থেকেই এ বিষয়ে উদ্বুদ্ধকরণ প্রচারণা চালিয়ে এসেছি। আমি চেষ্টা করেছি উৎপাদন মাত্রা ঠিক রেখেই কৃষককে জৈব কৃষির প্রতি আগ্রহী করে তুলতে। ‘গ্রো-গ্রিন’ নামের একটি কার্যক্রম আমরা হাতে নিয়েছিলাম বেশ কিছুদিন আগে। যারা জৈব কৃষির চর্চা করেন, তাদের সাফল্য আমরা তুলে ধরতে চেয়েছি অন্যদের কাছে। ঘরে ঘরে শুরু হয়েছিল ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার তৈরি। ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া, মানিকগঞ্জের শিবালয়, নরসিংদীর বেলাব, রায়পুরাসহ বিভিন্ন উপজেলায় গ্রামীণ নারীদের মাধ্যমে ঘরে ঘরে ছড়িয়ে পড়েছে কেঁচো সার উৎপাদন কার্যক্রম, সেই সব চিত্রও আমি তুলে ধরে কৃষককে অনুপ্রাণিত করতে চেয়েছি। আর এখন সারা দেশেই কম-বেশি উৎপাদন হচ্ছে কেঁচো সার। গ্রামে গ্রামে নারীরা এ কাজে যুক্ত হয়েছেন। তাঁরা বিষমুক্ত ফসল ফলাচ্ছেন। এতে মিটছে তাঁদের পারিবারিক পুষ্টির চাহিদা। আর অতিরিক্ত ফসল বিক্রি করে আসছে বাড়তি আয়। মনে পড়ে, রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার পায়রাবন্দের কালীগঞ্জপাড়া গ্রামটি বছর দশেক আগে থেকেই জৈবগ্রাম হিসেবে পরিচিত। এই অঞ্চলের কৃষক জেনে গিয়েছিলেন জৈব কৃষিচর্চার গুরুত্ব। তাঁদের হাত ধরেই ওই অঞ্চলে সহজ, সুন্দর, নির্ভেজাল অথচ উৎপাদনমুখী কৃষির প্রসার হতে থাকে। সে সময় তাঁদের এই কার্যক্রম টেলিভিশনে তুলে ধরেছিলাম। খুবই স্বল্পপরিসরে কেঁচো সার তৈরির এই কার্যক্রমের সঙ্গে অন্য সবার মতো কৃষক আজিজার রহমানও যুক্ত ছিলেন। এই উৎপাদিত কেঁচো সার নিজের খেতখামারেই প্রয়োগ করতেন তিনি। সে সময়কার অনুপ্রেরণায় তিনি তাঁর কার্যক্রম ধরে রেখে ধীরে ধীরে বাড়াতে থাকেন সারের উৎপাদন। কেঁচো সার প্রয়োগে তাঁর ভালো কৃষি উৎপাদন দেখে আশপাশের অনেক কৃষক কেঁচো সার ব্যবহার শুরু করেন। আজিজারের নিজের প্রয়োজন মিটিয়ে অতিরিক্ত সার বিক্রির একটি ক্ষেত্র তৈরি হয়। ফলে তিনি উপলব্ধি করেন কেঁচো সার উৎপাদন হতে পারে বাণিজ্যের একটি খাত। পরে তিনি রীতিমতো কেঁচো সারের কারখানা গড়ে তুলেছেন। ঝিনাইদহের মহেশ্বরচাঁদা গ্রামের কথাও বলা যেতে পারে। মহেশ্বরচাঁদা গ্রাম থেকে জৈব সার যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে, এমনকি দেশের বাইরেও রপ্তানি হচ্ছে সেখানকার নারীদের উৎপাদিত জৈব সার। ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার মোস্তফাপুর গ্রামের প্রায় প্রত্যেক নারীই জৈব সার উৎপাদনে উদ্যোক্তা হয়ে উঠেছেন। গ্রামের প্রতিটি বাড়ির আঙিনা, গোয়ালঘর বা পরিত্যক্ত জায়গা-সব জায়গায় মাটির চাড়ি বসিয়ে উৎপাদন হচ্ছে কেঁচো কম্পোস্ট সার। এতে সৃষ্টি হয়েছে গ্রামীণ নারীদের কর্মসংস্থান, একই সঙ্গে গ্রামবাসী ফিরে পাচ্ছেন জমির উর্বরতা, মিলছে বিশুদ্ধ ফসল আর কমছে উৎপাদন খরচ। বেড়েছে জৈব সারের ব্যবহারও। পৃথিবীতেই অরগানিক কৃষিপণ্যের চাহিদা বাড়ছে। অরগানিক পণ্যের সবচেয়ে বড় বাজার যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপের জার্মানি ও ফ্রান্সে। আমি যত দূর জানি, বর্তমানে সার্টিফায়েড অরগানিক পণ্য রপ্তানি হচ্ছে বিশ্বের ১৬৪টি দেশে। ফলে অরগানিক পণ্য উৎপাদন ও রপ্তানির ব্যাপক সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা পূরণে এখন আমাদের উৎপাদনের পাশাপাশি পরিবেশের কথাও ভাবতে হবে। ভাবতে হবে মাটির কথাও। আমার প্রায়ই মনে পড়ে রামনিবাস আগরওয়ালের একটি কথা। ২০১০ সালে নীলফামারীর অন্নপূর্ণা জৈব সার কারখানার স্বত্বাধিকারী রামনিবাস আগরওয়াল এক সাক্ষাৎকারে আমাকে বলেছিলেন, মাটি হচ্ছে মা। মাটি বলছে, ‘তুমি আমাকে ১০ কেজি বীজ দিলা, ১ মণ সার দিলা, তোমাকে বিনিময়ে কী দিলাম! ৫০ মণ ধান দিলাম, ৫০ মণ নাড়া দিলাম। তুমি কি কখনো চিন্তা করে দেখেছ এটা কোথা থেকে এলো? আমার শরীরের গচ্ছিত সম্পদ থেকে তোমাকে দিয়েছি। তুমি এক কাজ কর, ধানটা তুমি নাও, নাড়াটা আমাকে দাও। তুমি তো আমার সন্তান, তোমাকে বাঁচানো আমার কর্তব্য। চিন্তা করছি আমি মরে গেলে তোমার কী হবে! কাজেই তুমি তোমার স্বার্থে আমাকে বাঁচিয়ে রাখো।’-কথাটা আমার মনে গেঁথে আছে।  শুধু দেশেই নয়, জৈব কৃষি চর্চায় কেঁচো সারের ব্যবহার দেখেছি নেদারল্যান্ডসের আইকলকাম্পেও। চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে কৃষকের আঙিনার রিং থেকে কেঁচো সার উৎপাদন ধীরে ধীরে চলে আসছে কারখানার আকারে। এটা সত্যি আশাজাগানিয়া।  মাটিতে জৈব সারের ব্যবহার বাড়ালে মাটির প্রাকৃতিক উর্বরতা বাড়বে। বাড়বে ফসলের উৎপাদন। জলবায়ু পরিবর্তনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ ও টেকসই কৃষির জন্য জৈব কৃষি চর্চার বিকল্প নেই। তাই এ ক্ষেত্রে সবাইকে সচেতন হতে হবে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব। ই-মেইল :[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে হতে হবে : মির্জা ফখরুল

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতির মুক্তি হয়েছিল এই ৭ নভেম্বর : রিজভী
জাতির মুক্তি হয়েছিল এই ৭ নভেম্বর : রিজভী

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে বিএনপির আলোচনা সভা ও আনন্দ র‌্যালি
জামালপুরে বিএনপির আলোচনা সভা ও আনন্দ র‌্যালি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোল্যান্ডে পুরস্কার পেলেন কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ
পোল্যান্ডে পুরস্কার পেলেন কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ

১৭ মিনিট আগে | পরবাস

নিবন্ধন ও ‘শাপলা কলি’ প্রতীক পাওয়ায় এনসিপির আনন্দ মিছিল
নিবন্ধন ও ‘শাপলা কলি’ প্রতীক পাওয়ায় এনসিপির আনন্দ মিছিল

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে শোভাযাত্রা
সিলেটে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে শোভাযাত্রা

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বরিশালে আইনজীবীদের কাছে বিএনপি নেতার দুঃখপ্রকাশ
বরিশালে আইনজীবীদের কাছে বিএনপি নেতার দুঃখপ্রকাশ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের উন্নয়নে ধানের শীষে ভোট দেওয়ার আহ্বান জিন্নাহ কবীরের
দেশের উন্নয়নে ধানের শীষে ভোট দেওয়ার আহ্বান জিন্নাহ কবীরের

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
লালমনিরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্য ও দেশপ্রেম থাকলে জাতি সব বাধা অতিক্রম করতে পারে: চসিক মেয়র
ঐক্য ও দেশপ্রেম থাকলে জাতি সব বাধা অতিক্রম করতে পারে: চসিক মেয়র

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেফতার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অবৈধ ভ্রাম্যমাণ দোকান অপসারণ
চট্টগ্রামে অবৈধ ভ্রাম্যমাণ দোকান অপসারণ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলেন সাবেক সিসিক মেয়র আরিফুল
নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলেন সাবেক সিসিক মেয়র আরিফুল

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবিতে নজরুল ও ইকবালকে নিয়ে ২২ দেশের অংশগ্রহণে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাবিতে নজরুল ও ইকবালকে নিয়ে ২২ দেশের অংশগ্রহণে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অন্তঃসত্ত্বা গরুও ছাড় পেল না, মাংস-মাথা নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা
অন্তঃসত্ত্বা গরুও ছাড় পেল না, মাংস-মাথা নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি
রংপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মৃত রোগীকে জীবিত দেখানোর অভিযোগ, হাসপাতালে উত্তেজনা
মৃত রোগীকে জীবিত দেখানোর অভিযোগ, হাসপাতালে উত্তেজনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করেই দেশকে এগিয়ে নিতে হবে : দুলু
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করেই দেশকে এগিয়ে নিতে হবে : দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাটের দাম বাড়লেও লাভবান হচ্ছে না কৃষক
পাটের দাম বাড়লেও লাভবান হচ্ছে না কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

টাঙ্গাইলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
টাঙ্গাইলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাঘাটায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সাঘাটায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান কৃত্রিম বৃষ্টি নামাতে পেরেছে, দিল্লি ব্যর্থ কেন?
পাকিস্তান কৃত্রিম বৃষ্টি নামাতে পেরেছে, দিল্লি ব্যর্থ কেন?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বীরগঞ্জে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে র‍্যালি-পথসভা
বীরগঞ্জে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে র‍্যালি-পথসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটিতে নার্সের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে নার্সের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম
তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা