শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

যশোরের মনিরামপুরে দুই ভাইয়ের কেঁচো সারের কারখানা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
যশোরের মনিরামপুরে দুই ভাইয়ের কেঁচো সারের কারখানা

গত জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে গিয়েছিলাম যশোরের মনিরামপুরের জামজামি গ্রামে। সবুজে ঢাকা গ্রামটি যেন চিরায়ত বাংলার গ্রামের রূপ ধারণ করে আছে। ফলে-ফসলে ভরা কৃষকের মাঠ। গিয়েছিলাম সেখানকার একটি কেঁচো সার তৈরির প্রকল্প দেখতে। বড় পরিসরে কেঁচো সার উৎপাদনের উদ্যোগ নিয়েছেন উদ্যোক্তা ইফতেখার সেলিম অগ্নি ও সুলতানুজ্জামান তীতু। সেখানে গিয়ে বিস্মিত হয়েছি। যেন ছোটখাটো একটা কারখানা। একেকটি শেডে নীরবে চলছে কেঁচো সার উৎপাদনের কাজ। কারখানার মূল কর্মী কেঁচো। প্রকৃতির লাঙ্গল খ্যাত মানুষের উপকারী ক্ষুদ্র এ প্রাণীটি মূলত জৈব পদার্থ খাওয়ার পর যে মলত্যাগ করে, সেটিই কেঁচো সার বা ভার্মি কম্পোস্ট। কেঁচো সারে অন্যান্য জৈবসারের তুলনায় প্রায় ৭ থেকে ১০ শতাংশ পুষ্টিমান বেশি থাকে। একটি আদর্শ ভার্মি কম্পোস্টে শতকরা ১.৫৭ ভাগ নাইট্রোজেন, ১.২৬ ভাগ ফসফরাস, ২.৬০ ভাগ পটাশ, ০.৭৪ ভাগ সালফার, ০.৬৬ ভাগ ম্যাগনেসিয়াম, ০.০৬ ভাগ বোরন, ১৮ ভাগ জৈব কার্বন, ১৫ থেকে ২৫ ভাগ পানি ও সামান্য পরিমাণ হরমোন থাকে। কেঁচো সার মাটির পানি ধারণ করার ক্ষমতা এবং বায়ু চলাচল বৃদ্ধি করে। ফলে মাটির উর্বরতা শক্তি বৃদ্ধি পায়। মাটির স্বাস্থ্যের কথা ভেবে বড় পরিসরে উদ্যোক্তা ইফতেখার সেলিম অগ্নি ও সুলতানুজ্জামান তীতু দুই ভাই মিলে কেঁচো সারের উৎপাদন শুরু করেন। ইফতেখার সেলিম অগ্নি কৃষিপ্রেমী দূরদর্শী এক উদ্যোক্তা। দেশে কাজুবাদাম চাষের সূচনায় রয়েছে তার অনন্য ভূমিকা। কেঁচো সার সব ধরনের ফসলে যে কোনো সময়ে ব্যবহার করা যায়। সাধারণত সবজি এবং কৃষি জমিতে ৩-৪ টন প্রতি হেক্টরে ও ফল গাছে গাছ প্রতি ৫-১০ কেজি হারে ব্যবহার করতে হয়। কৃষক বলছেন, কেঁচো সার ব্যবহারে মাঠ ফসলে ফলন বেড়েছে শতকরা ২০ থেকে ২৫ ভাগ। এ ছাড়াও এ সার ফসলের গুণগতমান ও স্বাদ বাড়াতে ভূমিকা রাখছে। জমির স্বাস্থ্য ও উর্বরতা বজায় রাখার জন্য কেঁচো সার ব্যবহারের প্রবণতা ক্রমশ বাড়ছে। কেঁচো সার নিয়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের কার্যক্রম আমি তুলে ধরেছি একাধিকবার। জৈবসার তৈরির কার্যক্রম ছড়িয়েছে কৃষক থেকে কৃষককে। আঙিনায় রিং বসিয়ে ক্ষুদ্র পরিসরে সার তৈরি করে বাড়তি আয়ের পথ খুঁজে নিয়েছেন দেশের অনেক নারী। স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে আমাদের প্রথম চ্যালেঞ্জ ছিল ক্ষুধা নিবারণ। বন্যা, ঘূর্ণিঝড় কিংবা খরার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগে প্রতিবছর ক্ষতিগ্রস্ত হতো আমাদের কৃষি। ফলে খাদ্য নিরাপত্তাই হয়ে ওঠে বাংলাদেশের প্রধান ইস্যু। যেভাবেই হোক ফসল ফলাতে হবে। সব মানুষের মুখে দুবেলা-দুমুঠো ভাতের সংস্থান করতে হবে। সেই চ্যালেঞ্জ নিয়েই কাজ করে গেছে সরকার, গবেষক, গণমাধ্যম থেকে শুরু করে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং উন্নয়ন সংস্থাগুলো। কৃষকও বেশি উৎপাদনের তাগিদে জমিতে অধিক পরিমাণ রাসায়নিক সার ব্যবহার করেছেন। ফসলের সুরক্ষায় ব্যবহার করেছেন কীটনাশক। এ দেশের সোনার মাটি উজাড় করে দিয়েছে ফসল। আমরা আজ ক্ষুধাকে জয় করতে পেরেছি। দেশের সব অঞ্চলেই ফল-ফসলের সমারোহ। উত্তরবঙ্গ থেকে দূর হয়েছে মরা কার্তিকের মঙ্গা। কিন্তু সেই সোনার মাটি তার খাঁটিত্ব হারাচ্ছে অধিক কর্ষণে, অপরিকল্পিত চাষাবাদে। ক্রমেই কমে যাচ্ছে মাটির উর্বরতা শক্তি। বর্তমানে দেশে প্রায় ৭৯ দশমিক ৪৬ লাখ হেক্টর জমি আবাদযোগ্য। আর এই আবাদযোগ্য মাটির জৈব পদার্থই মূলত মাটির প্রাণ; যা মাটির ভৌত, রাসায়নিক এবং জৈবিক ধর্ম টিকিয়ে রাখতে সবচেয়ে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। মাটিতে জৈব উপাদানের পরিমাণ শতকরা ৫ ভাগ। কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশের অধিকাংশ এলাকার মাটিতে জৈব পদার্থ নেমে এসেছে শতকরা ১ ভাগের নিচে, যা ক্রমবর্ধমান জনগোষ্ঠীর খাদ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে এক বিরাট হুমকি। এর প্রধান কারণ হলো উত্তরোত্তর ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধি, উচ্চফলনশীল জাতের ফসলের সম্প্রসারণ ও মাত্রাতিরিক্ত রাসায়নিক সারের প্রয়োগ। এ সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসতে সরকারি ও বেসরকারিভাবে বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। দেশ এখন কৃষিবৈচিত্র্যে বেশ সমৃদ্ধ। মাঠভর্তি নানান ফল-ফসল। শীতের সবজি, আখ, পানের বরজ, পেয়ারা বা কুলের বাগান, আবার মাঠের কোথাও হলুদে হলুদে সয়লাব গাঁদা ফুলে। অপেক্ষাকৃত নিচু জমিতে চাষ হচ্ছে ধান। সবজি, ফুল, ফল-বাড়ির আঙিনা থেকে নেমে এসেছে কৃষির মাঠে। সব ফল-ফসলই চাষ হচ্ছে এখানে বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে। কৃষক ভিন্ন ভিন্ন জাতের ফল-ফসল চাষের মধ্য দিয়ে তৈরি করে নিচ্ছেন নিজস্ব অর্থনীতি। কখন কোন ফসল চাষ করবেন, সেই সিদ্ধান্ত তিনি নিতে শিখেছেন বুঝে-শুনে। কৃষক জানেন মাটিই তাঁর জীবিকার উৎস। মাটি থেকেই উৎপাদিত হয় সোনার ফসল। তাই সচেতন হচ্ছেন মাটির যত্নে  । রাসায়নিক সার প্রয়োগ কমিয়ে জৈব সার ব্যবহারেও বেশ উদ্যোগী হয়ে উঠছেন তাঁরা। ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সারের বাণিজ্যিক উৎপাদন ইতোমধ্যে সারা দেশে সাড়া জাগিয়েছে। কেঁচো সারের বাণিজ্যিক উৎপাদনের বিষয়টি এক যুগ আগেও সাধারণ কৃষক তথা গ্রামীণ জনসাধারণের কাছে ছিল অনেকটাই অজানা। মনে পড়ছে, সেই আশির দশকে ‘মাটি ও মানুষ’ করার সময় থেকে জৈব সারের প্রয়োজনীয়তা বিষয়ে কৃষককে অবিরত বলে এসেছি এবং পরে ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে প্রথম থেকেই এ বিষয়ে উদ্বুদ্ধকরণ প্রচারণা চালিয়ে এসেছি। আমি চেষ্টা করেছি উৎপাদন মাত্রা ঠিক রেখেই কৃষককে জৈব কৃষির প্রতি আগ্রহী করে তুলতে। ‘গ্রো-গ্রিন’ নামের একটি কার্যক্রম আমরা হাতে নিয়েছিলাম বেশ কিছুদিন আগে। যারা জৈব কৃষির চর্চা করেন, তাদের সাফল্য আমরা তুলে ধরতে চেয়েছি অন্যদের কাছে। ঘরে ঘরে শুরু হয়েছিল ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার তৈরি। ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া, মানিকগঞ্জের শিবালয়, নরসিংদীর বেলাব, রায়পুরাসহ বিভিন্ন উপজেলায় গ্রামীণ নারীদের মাধ্যমে ঘরে ঘরে ছড়িয়ে পড়েছে কেঁচো সার উৎপাদন কার্যক্রম, সেই সব চিত্রও আমি তুলে ধরে কৃষককে অনুপ্রাণিত করতে চেয়েছি। আর এখন সারা দেশেই কম-বেশি উৎপাদন হচ্ছে কেঁচো সার। গ্রামে গ্রামে নারীরা এ কাজে যুক্ত হয়েছেন। তাঁরা বিষমুক্ত ফসল ফলাচ্ছেন। এতে মিটছে তাঁদের পারিবারিক পুষ্টির চাহিদা। আর অতিরিক্ত ফসল বিক্রি করে আসছে বাড়তি আয়। মনে পড়ে, রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার পায়রাবন্দের কালীগঞ্জপাড়া গ্রামটি বছর দশেক আগে থেকেই জৈবগ্রাম হিসেবে পরিচিত। এই অঞ্চলের কৃষক জেনে গিয়েছিলেন জৈব কৃষিচর্চার গুরুত্ব। তাঁদের হাত ধরেই ওই অঞ্চলে সহজ, সুন্দর, নির্ভেজাল অথচ উৎপাদনমুখী কৃষির প্রসার হতে থাকে। সে সময় তাঁদের এই কার্যক্রম টেলিভিশনে তুলে ধরেছিলাম। খুবই স্বল্পপরিসরে কেঁচো সার তৈরির এই কার্যক্রমের সঙ্গে অন্য সবার মতো কৃষক আজিজার রহমানও যুক্ত ছিলেন। এই উৎপাদিত কেঁচো সার নিজের খেতখামারেই প্রয়োগ করতেন তিনি। সে সময়কার অনুপ্রেরণায় তিনি তাঁর কার্যক্রম ধরে রেখে ধীরে ধীরে বাড়াতে থাকেন সারের উৎপাদন। কেঁচো সার প্রয়োগে তাঁর ভালো কৃষি উৎপাদন দেখে আশপাশের অনেক কৃষক কেঁচো সার ব্যবহার শুরু করেন। আজিজারের নিজের প্রয়োজন মিটিয়ে অতিরিক্ত সার বিক্রির একটি ক্ষেত্র তৈরি হয়। ফলে তিনি উপলব্ধি করেন কেঁচো সার উৎপাদন হতে পারে বাণিজ্যের একটি খাত। পরে তিনি রীতিমতো কেঁচো সারের কারখানা গড়ে তুলেছেন। ঝিনাইদহের মহেশ্বরচাঁদা গ্রামের কথাও বলা যেতে পারে। মহেশ্বরচাঁদা গ্রাম থেকে জৈব সার যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে, এমনকি দেশের বাইরেও রপ্তানি হচ্ছে সেখানকার নারীদের উৎপাদিত জৈব সার। ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার মোস্তফাপুর গ্রামের প্রায় প্রত্যেক নারীই জৈব সার উৎপাদনে উদ্যোক্তা হয়ে উঠেছেন। গ্রামের প্রতিটি বাড়ির আঙিনা, গোয়ালঘর বা পরিত্যক্ত জায়গা-সব জায়গায় মাটির চাড়ি বসিয়ে উৎপাদন হচ্ছে কেঁচো কম্পোস্ট সার। এতে সৃষ্টি হয়েছে গ্রামীণ নারীদের কর্মসংস্থান, একই সঙ্গে গ্রামবাসী ফিরে পাচ্ছেন জমির উর্বরতা, মিলছে বিশুদ্ধ ফসল আর কমছে উৎপাদন খরচ। বেড়েছে জৈব সারের ব্যবহারও। পৃথিবীতেই অরগানিক কৃষিপণ্যের চাহিদা বাড়ছে। অরগানিক পণ্যের সবচেয়ে বড় বাজার যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপের জার্মানি ও ফ্রান্সে। আমি যত দূর জানি, বর্তমানে সার্টিফায়েড অরগানিক পণ্য রপ্তানি হচ্ছে বিশ্বের ১৬৪টি দেশে। ফলে অরগানিক পণ্য উৎপাদন ও রপ্তানির ব্যাপক সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা পূরণে এখন আমাদের উৎপাদনের পাশাপাশি পরিবেশের কথাও ভাবতে হবে। ভাবতে হবে মাটির কথাও। আমার প্রায়ই মনে পড়ে রামনিবাস আগরওয়ালের একটি কথা। ২০১০ সালে নীলফামারীর অন্নপূর্ণা জৈব সার কারখানার স্বত্বাধিকারী রামনিবাস আগরওয়াল এক সাক্ষাৎকারে আমাকে বলেছিলেন, মাটি হচ্ছে মা। মাটি বলছে, ‘তুমি আমাকে ১০ কেজি বীজ দিলা, ১ মণ সার দিলা, তোমাকে বিনিময়ে কী দিলাম! ৫০ মণ ধান দিলাম, ৫০ মণ নাড়া দিলাম। তুমি কি কখনো চিন্তা করে দেখেছ এটা কোথা থেকে এলো? আমার শরীরের গচ্ছিত সম্পদ থেকে তোমাকে দিয়েছি। তুমি এক কাজ কর, ধানটা তুমি নাও, নাড়াটা আমাকে দাও। তুমি তো আমার সন্তান, তোমাকে বাঁচানো আমার কর্তব্য। চিন্তা করছি আমি মরে গেলে তোমার কী হবে! কাজেই তুমি তোমার স্বার্থে আমাকে বাঁচিয়ে রাখো।’-কথাটা আমার মনে গেঁথে আছে।  শুধু দেশেই নয়, জৈব কৃষি চর্চায় কেঁচো সারের ব্যবহার দেখেছি নেদারল্যান্ডসের আইকলকাম্পেও। চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে কৃষকের আঙিনার রিং থেকে কেঁচো সার উৎপাদন ধীরে ধীরে চলে আসছে কারখানার আকারে। এটা সত্যি আশাজাগানিয়া।  মাটিতে জৈব সারের ব্যবহার বাড়ালে মাটির প্রাকৃতিক উর্বরতা বাড়বে। বাড়বে ফসলের উৎপাদন। জলবায়ু পরিবর্তনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ ও টেকসই কৃষির জন্য জৈব কৃষি চর্চার বিকল্প নেই। তাই এ ক্ষেত্রে সবাইকে সচেতন হতে হবে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব। ই-মেইল :[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি
অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন সন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুন সন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের
পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের

পূর্ব-পশ্চিম

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

পূর্ব-পশ্চিম

প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

করপোরেট কর্নার
করপোরেট কর্নার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন

সম্পাদকীয়