শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

ঈদ মুবারক ঈদ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
ঈদ মুবারক ঈদ

সারা মুসলিম জাহান রাতভর ইবাদত বন্দেগির মাধ্যমে শবেকদরের রজনী অতিক্রম করেছে। যে রজনী হাজার রজনীর চাইতে উত্তম। আল্লাহতায়ালা শবেকদরে এত ফজিলত দান করেছেন, যা হাজার রজনীর ফজিলতকেও অতিক্রম করে। জানি না পরের রমজান পাব কি না, আবার শবেকদরের রহমতের বরকতের ফজিলতের রাত জীবনে আসবে কি না। তবে অশান্ত পৃথিবীর এই কোলাহলে বড় কষ্টে মন ভরে যায়। গত কয়েক মাস ফিলিস্তিনের ওপর ইসরায়েলের বর্বরোচিত আক্রমণ, যাতে শত শত বেসামরিক লোক জীবন হারাচ্ছে, শিশুরা খাদ্যের অভাবে, পুষ্টির অভাবে মারা যাচ্ছে। সভ্যসমাজ অসভ্যতার পরাকাষ্ঠা দেখিয়ে এই ধ্বংসযজ্ঞের প্রকাশ্যে-অপ্রকাশ্যে ইসরায়েলের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছে। জানি না ইসরায়েলের নেতানিয়াহু কোন ধাতুতে গড়া। আল্লাহর দুনিয়ায় নেতানিয়াহুর মতো মানুষ জন্মায় ভাবতেও কেমন অবাক লাগে। পৃথিবীর বহু দেশে যুদ্ধ হয়েছে, যুদ্ধ হচ্ছে এবং যুদ্ধ হবে। কিন্তু সেখানে কখনো শুধু বেসামরিক লোক নিহত হয় না, হবে না। কিন্তু গাজা এক ব্যতিক্রমী স্থান। যেখানে ইসরায়েলরা একজন হামাস যোদ্ধাকে আহত করতে পেরেছে কি না কোনো খবর নেই। কিন্তু শত শত বেসামরিক লোক নারী-পুরুষ, বৃদ্ধ-শিশু অকাতরে প্রাণ হারাচ্ছে, সভ্য দুনিয়া চেয়ে চেয়ে দেখছে। কোনো প্রতিকার, কোনো প্রতিরোধের সর্বোপরি শান্তি স্থাপনে ক্ষমতাবানদের কারও কোনো আগ্রহ নেই। এরকম অবস্থায় রমজান শেষে পবিত্র ঈদ। আমরা কতটা কী আনন্দ উপভোগ করতে পারব কিছুই বুঝতে পারছি না। গাজাতে যেমন ইসরায়েলি আক্রমণে প্রতিদিন শত শত মানুষ জীবন হারাচ্ছে, আমাদের দেশেও তেমনি বিশৃঙ্খল সড়ক দুর্ঘটনা, কল-কারখানায় একের পর এক আগুন ও নানা দুর্যোগ-দুর্বিপাকে প্রতিদিন কত সম্ভাবনাময় সংসার জ্বলে-পুড়ে ছারখার হয়ে যাচ্ছে। কারও কোনো মাথাব্যথা নেই সড়কে যে প্রতিদিন প্রতি মুহূর্তে লোক মারা যাচ্ছে। সেতুমন্ত্রীকে একসময় খুবই দায়িত্বশীল মনে করতাম। কিন্তু কই তার মধ্যে কোনো আকার-বিকার দেখছি না। রেলগাড়ি লাইনচ্যুত হচ্ছে, দুর্ঘটনায় প্রতিনিয়ত পতিত হচ্ছে, প্রতিকারের কোনো ব্যবস্থা নেই। আগে মাননীয় রেলমন্ত্রী ছিলেন একসময় দিনাজপুর পরে ঠাকুরগাঁও জেলার সিরাজ ভাইর ছোটভাই আমাদেরও ছোটভাই নুরুল ইসলাম সুজন। এখন মন্ত্রী হয়েছেন রাজবাড়ী পাংশার মো. জিল্লুল হাকিম। জিল্লুল হাকিম আমাদের বহুদিনের পরিচিত কর্মী নেতা। তার উপজেলার মাছপাড়া, মৃগী আরও অনেক জায়গায় গেছি। একবার সাজেদা চৌধুরীর সঙ্গে জিল্লুল হাকিমের পাংশার বাড়িতে গিয়েছিলাম। বহুদিন বহু বছর যাবৎ জিল্লুল হাকিমকে চিনি জানি। তার আন্তরিকতায় কখনো কোনো খাদ দেখিনি। রেল মন্ত্রণালয়ের যদি গতি আনতে পারেন, উন্নতি করতে পারেন তাহলে সেটা হবে তার জন্য সর্বোপরি দেশের জন্য এক পরম সাফল্য।

একসময় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনা পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি আনার জন্য এক ঐতিহাসিক পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তির স্বাক্ষর করেছিলেন চিফ হুইপ আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর হাত দিয়ে। এজন্য একসময় অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম কদিন চিৎকার-চেঁচামেচি করছিলেন, নোবেল শান্তি পুরস্কার অধ্যাপক ইউনূসকে নয়, নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়া উচিত ছিল যৌথভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সন্তু লারমাকে। যার যেমন চিন্তা-চেতনা সে তেমনই বলে। সরকার তাকে অ্যাটর্নি জেনারেল বানিয়েছিল। কী যোগ্যতা দক্ষতার কারণে বানিয়েছিল তা সরকারই জানে। কিন্তু তাকে নানা সময় কোর্টে বিচারপতিদের সামনে সওয়াল জবাব করতে দেখে তেমন যোগ্য মনে হয়নি। সে যাক, শান্তিচুক্তি সম্পাদিত হওয়ায় পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলায় অনেক রাস্তাঘাট হয়েছে, উন্নতিরও কিছুটা ছোঁয়া লেগেছে। তবে পাহাড়ি দরিদ্র জাতিগোষ্ঠীর কতটা কি একেবারে গোড়ার দিকে উন্নতি হয়েছে স্বস্তি এসেছে সেটা বলতে পারব না। সন্তু লারমা কখন কীভাবে পার্বত্য চট্টগ্রামের নেতা হয়ে ওঠেন জানতাম না। তবে মানবেন্দ্র লারমা ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রামের মূল নেতা। তিনি পিছিয়ে পড়া জাতিগোষ্ঠীর জন্য আন্দোলন করেছিলেন, কথা বলেছিলেন। তাকে একসময় হত্যা করা হয়েছে। সব সময় এমনই হয়। মূল নেতাকে পাতিনেতারা হত্যা করে অথবা হত্যার মতোই কিছু একটা করে। পার্বত্য চট্টগ্রাম আগাগোড়াই অবহেলিত এবং দ্বিধাদ্বন্দ্বে দোদুল্যমান। ’৪৭-এ স্বাধীনতা বলব না, ভারত বিভক্তি বলব। কোনটা বলা ঠিক এখনো আমি পুরোপুরি নিশ্চিত হতে পারিনি। পাকিস্তান-ভারত যেভাবে ব্রিটিশের হাত থেকে অব্যাহতি পেয়েছে বা মুক্তি পেয়েছে তাকে স্বাধীনতা বলে না, মুক্তি বলে না। সে সময় পার্বত্য চট্টগ্রামে ভারতের পতাকা তোলা হয়েছিল। যা ছিল তিন দিন। ’৬৫ সালে আমি যখন বেঙ্গল রেজিমেন্টে ছিলাম তখন শীতকালীন মহড়ায় হায়াকু, করেরহাট এসব এলাকায় পায়ে হেঁটেছি। অন্যদিকে ’৬২ সালে বাড়ি পালিয়ে কাপ্তাই গিয়েছিলাম। সেই আমার প্রথম কাপ্তাই দেখা, কাপ্তাই হ্রদ দেখা। বড় সুন্দর ঐশ^রিক দৃশ্যপট। পৃথিবীর স্বর্গরাজ্য ভারতের কাশ্মীর। কাশ্মীরে আমি যাইনি। কিন্তু এখন নানা ধরনের ইলেকট্র্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে কাশ্মীরের যেসব ছায়াছবি দেখি তাতে আমার পার্বত্য চট্টগ্রামকে কখনো কাশ্মীরের চাইতে কম মনে হয়নি। এক হৃদয়কাড়া মনোমুগ্ধকর ভূস্বর্গের নাম খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি, বান্দরবান। যারা চোখে না দেখেছে তারা সেই প্রাকৃতিক দৃশ্য কোনো ছায়াছবি দেখে অনুভব করতে পারবে না। পার্বত্য চট্টগ্রাম আমার চোখে ভূস্বর্গ। সেখানকার স্থায়ী বাসিন্দারা যদি কষ্টে থাকে অস্তিত্ব নিয়ে, তাদের কৃষ্টি-সভ্যতা নিয়ে শঙ্কায় থাকে তাহলে তো এ দুনিয়ায় স্বর্গের কোনো মানে হয় না। তাই সবকিছু তলিয়ে দেখা দরকার। শান্তিচুক্তির মাধ্যমে যতটা শান্তি-স্বস্তি উন্নতি হওয়ার কথা ছিল সত্যিই কি তা হয়েছে? আমার তো তেমন মনে হয় না। আবুল হাসানাত আবদুল্লাহরা যেমন অবহেলিত তেমনি তার হাতে সম্পাদিত চুক্তি অনেক ক্ষেত্রেই অবহেলিত। আগেই বলেছি, রাস্তাঘাট হয়েছে, দালানকোঠাও হয়েছে। কিন্তু মানুষ যদি স্বস্তিতে না থাকে তাহলে এসবের কোনো মানে হয় না। একসময় বীরউত্তম জিয়াউর রহমান পার্বত্য চট্টগ্রামে হাজার হাজার বাঙালি বসতি স্থাপন করেছিলেন। হয়তো তিনি একটি জাতীয় ভারসাম্য আনতে চেয়েছিলেন। ব্যাপারটা ঠিক হয়নি, ভালো হয়নি। অমন হওয়া ভালো না। একদিকে আদিবাসী পাহাড়ি, অন্যদিকে বাঙালি এ তো সংঘাতের নামান্তর মাত্র। কোনো জায়গায় শান্তি স্থাপন করতে চাইলে হয় তাদের ধ্বংস করে ফেলতে হয়, না হয় তাদের শিক্ষা সাংস্কৃতি সামাজিক ন্যায়বিচারে সর্বতো সহযোগিতা করতে হয়। বাধানিষেধে কোনো শান্তি নয়। শান্তির নামে অশান্তির নামান্তর। রাষ্ট্র পরিচালনায় কিছু দিলাম কিছু নিলাম এরকম না করে দিলে পুরোটাই দিতে হয় আর নিলে সবকিছুই নিতে হয়। পৃথিবীতে যারা দিতে শিখেছে তারাই বেশি ক্ষেত্রে জয়ী হয়েছে। সত্যকে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করা অন্যের অস্তিত্বকে বিলুপ্ত করার চেষ্টা একেবারেই মূর্খতা। কোনকালে কেউ কোনো জাতিকে নিশ্চিহ্ন করতে পারেনি। কেউ হয়তো শত বছরে কেউ হয়তো হাজার বছরে তাদের চাওয়া-পাওয়া তাদের অধিকার অর্জন করেছে। যেমনি আমরা করেছি। আমাদের পূর্বপুরুষ কতজন কতভাবে জীবন দিয়েছে, প্রাণ দিয়েছে।

স্বাধীনতা বা আত্মমর্যাদা অর্জনের লড়াই আজকের নয়, হাজার বছর আগে থেকেই আমরা লড়ে চলেছি। সে চেঙ্গিস খাঁর সময়ের আগে থেকে, হালাকু খাঁর সময় থেকে, সুলতানি আমল, মুঘল, ব্রিটিশ কারও বিরুদ্ধে আমাদের কম লড়াই করতে হয়নি, জীবন দিতে হয়নি। ’৪৭ সালে ব্রিটিশের কাছ থেকে ভারতবর্ষ খন্ডিত হয়ে তথাকথিত স্বাধীনতা অর্জন করে। তারপরও মাকে মা ডাকতে আমরা রক্ত দিয়েছি। আমাদের যে কোনো অধিকারের জন্য সংগ্রাম করতে হয়েছে, রক্ত দিতে হয়েছে, জীবন দিতে হয়েছে। ’৭১-এর স্বাধীনতার পরও আমরা ভালো থাকতে পারিনি। মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় আমরা আমাদের নেতাকে পিতাকে হারিয়েছি। তাই কখনো কোথাও কারও অধিকার ক্ষুণ্ণ হলে কারও প্রতি কোনো জুলুম হলে বড় বেশি বুকে বাধে। সে জাতি ধর্মে যাই হোক, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান মুসলমান আমার কাছে বিবেচ্য নয়, আমার কাছে বিবেচ্য তারা মানুষ। গা এলিয়ে দেওয়ার মতো গদাই লস্করির চালে রাষ্ট্র চলছে। সবকিছুতে বোন হাসিনা। সরকারি বড় বড় পদে থেকে রাষ্ট্রীয় সব সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে কেউ কোনো দায়িত্ব ঘাড়ে নিতে চায় না। এর চাইতে বড় অবক্ষয় আর কিছুই হতে পারে না। সেদিন মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পার্বত্য চট্টগ্রামের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে গিয়েছিলেন। অনেক প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। কতটা কী করতে পারবেন জানি না। তবে লোকটিকে আমি ভীষণ ভালোবাসি, পছন্দ করি। তিনি একটি সত্য কথা বলেছেন, উপযুক্ত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মতো বলেছেন। তা হলো, ‘ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের আমরা খুঁজে বের করব এবং যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা নেব। অন্যদিকে পার্বত্য চট্টগ্রামের শান্তি ও সুস্থিতির জন্য এরপরও আলোচনার দরজা সবার জন্য খোলা।’ এটি একটি সত্যিই মূল্যবান কথা, রাষ্ট্রের নেতার মতো কথা। তবে দিনের পর দিন একের পর এক যা ঘটছে জিনিসগুলোর ওপর নজর দেওয়া উচিত। পার্বত্য চট্টগ্রামের এই ঘটনা বাতাসে উড়ে আসার মতো নয়। নিশ্চয়ই এখানে কারও না কারও স্বার্থ আছে, কারও না কারও ইন্ধন আছে। সেসব খতিয়ে দেখা উচিত। সময় থাকতে আমরা যদি সঠিক জিনিস খুঁজে বের করতে না পারি, পরে বিপদে পড়তে হতে পারে। মনে হয় সরকার এবং সরকারি যন্ত্র নিশ্চয়ই গা ভাসিয়ে দেবেন না। তারা যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন। লাইলাতুল কদরের রাত খুব যে খারাপ গেছে তা যেমন বলা ঠিক হবে না, তেমনি তেমন ভালো যায়নি। তবে সুরা তওবা আর সুরা ইউনুস পাঠ করেছি। এ নিয়ে কতবার হলো বলতে পারব না। তবে মুক্তিযুদ্ধের আগ পর্যন্ত আমার কোরআন সম্পর্কে কোনো অভিজ্ঞতা ছিল না। এর ওর কাছ থেকে যা শুনেছি তাই ছিল মূল সম্বল। তবে একটা কথা বলতেই হবে, মুক্তিযুদ্ধ আমাকে অনেক কিছু দিয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের এক পর্যায়ে জুলাই মাসে হতেয়ায় শাহ সুফি হজরত সামান উল্যাহকে পেয়েছিলাম। লাল গেরুয়া পরে উদাম পেট ভাসিয়ে চলতেন। হাতে থাকত খমক। তাতে টুংটাং করতেন, ইচ্ছেমতো গান গাইতেন, মুক্তিযোদ্ধাদের অনুপ্রাণিত করতেন। শুনেছি, তিনি মাটি খুঁড়ে ১২ বছর গর্তে বাস করেছেন। গোসল-আসল, পেশাব-পায়খানা ছাড়া একমুহূর্তের জন্য বাইরে বের হতেন না। লোকজন যা দিত তাই খেতেন, না দিলে না খেয়ে থাকতেন। সেই সামান ফকির মুক্তিযুদ্ধ এবং যুদ্ধ-পরবর্তী আমাকে দিনের পর দিন কোরআনের বয়ান শুনিয়েছেন। সে এক অসাধারণ বাচনভঙ্গি এবং তার বয়ান পদ্ধতি। পরে যখন যেখানে কোরআন পড়েছি, এখনো পড়ি মনে হয় এসব যেন আমার আগে থেকেই জানা। যদি বয়স থাকত আগের মতো মনে রাখার ক্ষমতা থাকত তাহলে সামান্য চেষ্টা করলেই কোরআনে হাফেজ হয়ে যেতে পারতাম। এখন আগের মতো মনে থাকে না। সুরা তওবা কোরআনের নবম সুরা, ১৬ রুকু, আয়াত ১২৯। শুরুটা এভাবে “(হে বিশ্বাসীগণ!) তোমরা শরিককারীদের সঙ্গে যে চুক্তিতে আবদ্ধ হয়েছিলে, আল্লাহ ও তাঁর রসুলের তরফ থেকে তা বাতিল করা হলো। ২. অতএব (হে শরিককারীরা!) তোমরা আল্লাহর জমিনে চার মাস ইচ্ছেমতো ঘোরাফেরা কর, কিন্তু জেনে রাখ, তোমরা কখনো আল্লাহর আওতার বাইরে যেতে পারবে না। নিশ্চয়ই আল্লাহ সত্য অস্বীকারকারীদের লাঞ্ছিত করবেন। ৩. হজের বড় দিনে আল্লাহ ও তাঁর রসুলের পক্ষ থেকে সমগ্র মানবজাতির জন্য সুস্পষ্ট ঘোষণা দেওয়া হচ্ছে যে, আল্লাহর সঙ্গে যারা শরিক করে, তাদের ব্যাপারে আল্লাহ ও তাঁর রসুল পুরোপুরি দায়মুক্ত। তোমরা যদি তওবা কর, তবে তা তোমাদের জন্যই কল্যাণ বয়ে আনবে। আর তোমরা যদি সত্যবিমুখ হও, তবে জেনে রাখ, আল্লাহর আওতা থেকে তোমাদের পালানোর কোনো পথ নেই। তাই (হে নবী!) সত্য অস্বীকারকারীদের নিদারুণ শাস্তির সংবাদ দাও। ৪. তবে শরিককারীদের মধ্যে যারা তোমাদের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ এবং চুক্তির শর্তাবলি মেনে চলেছে এবং তোমাদের বিরুদ্ধে কাউকে সাহায্য করেনি, তাদের সঙ্গে মেয়াদ পুরো না হওয়া পর্যন্ত চুক্তি মেনে চলবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ-সচেতন মানুষকেই আল্লাহ পছন্দ করেন। ৫. (প্রচলিত রীতি অনুযায়ী) সংঘাত নিষিদ্ধ মাসসমূহ পার হওয়ার পর (বিবদমান) শরিককারীদের যেখানে পাও, সেখানে ওদের বিনাশ কর। সম্ভাব্য প্রতিটি স্থানে ওত পেতে থেকে (বিবদমান) শরিককারীদের পাকড়াও কর, অবরুদ্ধ কর। কিন্তু যদি তারা তওবা করে, নামাজ কায়েম করে এবং জাকাত আদায় করে, তবে তাদের মুক্ত করে দাও। মনে রেখ, আল্লাহ অতীব ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। ২৪. হে নবী! বলো, ‘তোমাদের পিতা, সন্তান, ভাই, স্ত্রী, আত্মীয়স্বজন, সগোত্র, অর্জিত ধনসম্পত্তি, ব্যবসা-বাণিজ্য, যার মন্দার আশঙ্কা কর আর তোমাদের পছন্দের বাড়িঘর যদি আল্লাহ, তাঁর রসুল এবং আল্লাহর পথে প্রাণান্ত সংগ্রাম করার চেয়ে বেশি প্রিয় হয়, তবে অপেক্ষা কর (সেদিন পর্যন্ত) যখন আল্লাহর চূড়ান্ত ফয়সালা তোমাদের সামনে উপস্থিত হবে। (জেনে রাখো) আল্লাহ সত্যত্যাগীদের কখনো সৎপথ প্রদর্শন করেন না।’ ৩৭. মাস পিছিয়ে দেওয়া ওদের দিক থেকে সত্য অস্বীকার করার আরেকটি উদাহরণ। এ প্রক্রিয়ায় সত্য অস্বীকারকারীরা আরও বিভ্রান্তিতে নিমজ্জিত হয়। ওরা এক বছর একটি মাসকে নিষিদ্ধ করে আবার আরেক বছর একে বৈধ করে। ওদের উদ্দেশ্য একটাই। তা হচ্ছে, আল্লাহ যা নিষিদ্ধ করেছেন, তাকে যেন ওরা বৈধ করতে পারে। এভাবে মাস গণনা হলো আবার নিষিদ্ধ মাস বৈধও হলো। ওদের মন্দ কাজগুলোও ওদের কাছে আকর্ষণীয় ও চাকচিক্যময় হয়ে ওঠে। আসলে আল্লাহ সত্য অস্বীকারকারীদের সৎপথ প্রদর্শন করেন না। ৯৪. (অভিযান শেষে) তুমি যখন ফিরে যাবে, তখন ওরা তোমার কাছে নানা ধরনের অজুহাত পেশ করবে। (হে নবী!) তখন ওদের স্পষ্ট করে বলো, ‘অজুহাত পেশ করে কোনো লাভ নেই। আমি তোমাদের কোনো কথাই বিশ^াস করি না। কারণ তোমাদের আসল অবস্থান আল্লাহ আমাকে জানিয়ে দিয়েছেন। এখন আল্লাহ ও তাঁর রসুল তোমাদের তৎপরতা লক্ষ্য করবেন। তারপর তোমরা আল্লাহর কাছেই ফিরে যাবে, যিনি দৃশ্যমান ও অদৃশ্য, প্রকাশ্য ও গোপন সবকিছুরই জ্ঞান রাখেন। তখন তোমরা সারা জীবন যা করেছিলে, সে রেকর্ড তোমাদের দেখাবেন।’

অন্যদিকে কোরআনের দশম সুরা ইউনুস। রুকু ১১ আয়াত ১০৯। ‘১১. পার্থিব ভালো জিনিস পাওয়ার জন্য মানুষ যেভাবে তাড়াহুড়া করে, আল্লাহ যদি মানুষের পাপের শাস্তিদানে সে-রকম তাড়াহুড়া করতেন, তবে সহসাই তারা শেষ হয়ে যেত। তাই যারা বিশ্বাস করে না যে, পরকালে আমার সামনে হাজির হতে হবে, তাদেরও আমি কিছু সময়ের জন্য ছেড়ে দিয়ে রেখেছি, অবাধ্যতা ও সীমা লঙ্ঘনের মধ্যে উদ্ভ্রান্তের ন্যায় ঘুরপাক খাওয়ার জন্য। ১২. মানুষ যখন কষ্ট ও বিপদে পড়ে তখন শুয়ে, বসে বা দাঁড়িয়ে আমাকে ডাকে। তারপর আমি যখন তার কষ্ট ও বিপদ দূর করে দিই, তখন সে এমনভাবে চলাফেরা করে যেন তার বিপদের সময় সে কখনো আমাকে ডাকেনি! আসলে যারা নিজেদের বিনষ্ট করে, তাদের কাছে তাদের কাজকর্মই মনপছন্দ হয়ে ওঠে।’

♦ লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

৩১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

৩৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন